diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7001.csv b/Bangla_fin_news_articles/7001.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1fde119f237c0dba691765248e6d356edfbc1f32 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7001.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7001,ডিএসইতে লেনদেন সাড়ে তিন শ কোটি টাকার নিচে,2014-11-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারের সূচক ও লেনদেনে আবারো পতনমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। কয়েক দিন ধরে থেমে থেমে পতনের প্রবণতা দেখা গেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই। একই সঙ্গে কমে গেছে লেনদেনের পরিমাণ। রবিবার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৪৮ কোটি টাকার। এর আগে সাড়ে তিন শ কোটি টাকার নিচে লেনদেন হয়েছিল ২৪ জুলাই। অর্থাত্ প্রায় চার মাস পর ডিএসইতে লেনদেন হলো সাড়ে তিন শ কোটি টাকার নিচে। বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন বাজারে সূচকের পতনের চেয়ে লেনদেন কমে যাওয়া বেশি শঙ্কার কারণ। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ কমে যাওয়ার কারণেই লেনদেন কমে যাচ্ছে বলে মনে করছেন তারা। তথ্যে দেখা গেছে রবিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৬১ কমে ৪ হাজার ৮৩৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২৯ কমে ১ হাজার ৭৮৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৪৮ কোটি ৯৯ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ১৩৭ কোটি ৭০ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০১টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৩টির কমেছে ২০৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১৮১ কমে ১৪ হাজার ৯৫৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৬ কোটি ৮৪ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ৪ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২১৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩০টির কমেছে ১৬৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৮টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7002.csv b/Bangla_fin_news_articles/7002.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b4d3f70c9ca08f5b2c7a05080f3b47e64c0981c3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7002.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7002,বালি সম্মেলনের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে অগ্রগতি নেই,2014-11-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এক বছর আগে বিশ্ববানিজ্য সংস্থার ডব্লিউটিও বালি সম্মেলনে যে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিলো তা বাস্তবায়নে খুব একটা অগ্রগতি নেই। বিশেষ করে স্বল্পন্নোত দেশগুলোর বানিজ্য সুবিধা বাড়ানোর প্রক্রিয়ার অগ্রগতি নেই। বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ সিপিডি আয়োজিত সংলাপে বক্তারা এ কথা বলেন। তারা বলেন উন্নত বিশ্বের বাজারে স্বল্পোন্নত দেশগুলোর পন্যের প্রবেশাধিকার সুবিধা বাড়ানোসহ শুল্ক মুক্ত সুবিধা বাড়ানোর লক্ষ্য থকালেও তা কাঙ্ক্ষিত হারে হয়নি। তবে সম্প্রতি ভারত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে খাদ্য নিরাপত্তা বিষয়ক যে সমঝোতা হয়েছে এর ফলে বালি সম্মেলনের সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়ন প্রক্রিয়াকে সহজ করবে। শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে বিশ্ব বানিজ্য সংস্থার ডব্লিউটিও বালি সম্মেলনে নেয়া সিদ্ধান্তের অগ্রগতি নিয়ে এ সংলাপের আয়োজন করা হয়। সিপিডির বিশেষ ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের সঞ্চালনায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক মুস্তাফিজুর রহমান। আলোচনায় অংশ নেন সিপিডির ট্রাস্টিবোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক রেহমান সোবহান অধ্যাপক আনোয়ার হুদা রিচার্ড কানিং হাম প্রমূখ। মুক্ত আলোচনায় বক্তারা বলেন বারো বছর আগে ডব্লিউটিওর দোহা রাউন্ডের সিদ্ধান্তগুলো এখনও বাস্তবায়ন হয়নি। এর মধ্যে বিশ্বে অনেক পরিবর্তন এসেছে। বিশেষ করে অর্থনীতিতে সেবা খাতের অবদান উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। চীন ও ভারতের অনেক উন্নতি হয়েছে। বিশ্বের অনেক দেশ ডব্লিউটিওর চুক্তির বাইরেও দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক বানিজ্যিক সম্পর্ক গড়ে তুলেছে। কিন্তু ডব্লিউটিওর বিভিন্ন পর্যায়ের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ায় লাভবান হচ্ছে না স্বল্পোন্নত দেশগুলো। এ পরিস্থিতির উন্নতির জন্য বহুপাক্ষিক বানিজ্যের নীতিমালা সংশোধনসহ স্বল্পন্নোতদেশগুলোর অভ্যন্তরীণ নীতিমালারও পরিবর্তন প্রয়োজন তা না হলে স্বল্পোন্নত দেশগুলোর জন্য যে সম্ভাবনা তৈরী হয়েছে তা হাতছাড়া হয়ে যেতে পারে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7003.csv b/Bangla_fin_news_articles/7003.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e3a7b86bc6c4cb013d09983790b76fc496d2e178 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7003.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7003,জিডিপির ৩০ শতাংশ আসছে এসএমই থেকে গভর্নর,2014-11-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপির ৩০ শতাংশ আসে অতি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পখাত থেকে এ তথ্য জানিয়ে ব্যবসায়ী ও ব্যাংকাররা বলেছেন দেশকে অর্থনৈতিকভাবে এগিয়ে নিতে হলে এই খাতগুলোতে আরো জোর দিতে হবে। ব্যাংককে নজর দিতে হবে এসব খাতে অর্থায়নের দিকে আর ব্যবসায়ীদের নজর দিতে হবে উৎপাদিত পণ্যের মানের ওপর। শনিবার অনুষ্ঠিত এসএমই খাতের উন্নয়ন এসএমই সংগঠনের কার্যকরী ভূমিকা শীর্ষক সেমিনারে তারা এসব কথা বলেন। রাজধানীর কাকরাইলে ইনষ্টিটউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিয়ার্স মিলনায়তনে যৌথভাবে এ সেমিনারের আয়োজন করে বাংলাদেশ ব্যাংক ও বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট বিআইবিএম। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেন দেশের অতি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের প্রায় ৯৯ শতাংশ গড়ে উঠছে বেসরকারি খাতের উদ্যোগে। এখনকার মোট কর্মসংস্থানের ২৫ শতাংশ হচ্ছে এই খাত থেকে। আর শিল্পখাতের ৮০ শতাংশ কর্মসংস্থান হচ্ছে এসএমই খাতের মাধ্যমে। জিডিপিতে অবদান রাখছে ৩০ শতাংশ। তিনি বলেন সার্বিক বিবেচনায় এমএসএমই খাতের উন্নয়নে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে অর্থায়নের ওপর জোর দিতে হবে। একই সঙ্গে উদ্যোক্তাদের মানসম্মত পণ্য উৎপাদন করে বাজারজাত করতে হবে। এটি করা গেলে পণ্যের বিক্রি বেড়ে লাভবান হওয়া সম্ভব হবে। তিনি পণ্য গুদামজাতের সুবিধার্থে প্রতিটি ব্যাংকের সামাজিক দায়বদ্ধতা সিএসআর কর্মসূচির আওতায় অন্তত একটি করে বিদ্যুৎ গ্যাস ছাড়া চলে এমন প্রাকৃতিক কোল্ড স্টোরেজ স্থাপন করে দেওয়ার অনুরোধ জানান। সেমিনারে মহল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ভারতের ইন্ট্রিগ্রেটেড অ্যাসোসিয়েশন অব এমএসএমইর চেয়ারম্যান রাজিব চাওলা। তিনি বলেন ভারতের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে এসএমই খাত। বাংলাদেশেও এটি একটি সম্ভাবনাময় খাত। এ খাতের টেকসই উন্নয়নে উৎপাদিত পণ্যের মানের ওপর বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। একই সঙ্গে উদ্যোক্তার জন্য অর্থায়ন নিশ্চিত করতে হবে। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এফবিসিসিআইর সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমদ বলেন দেশের এক সময়ের অতি ক্ষুদ্র খাত ছিলো তৈরী পোশাক। এখন তা বিশ্বের দ্বিতীয় রপ্তানিকারকের অবস্থানে পৌছেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7004.csv b/Bangla_fin_news_articles/7004.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8ef1638b49c87b6131a93687c1c3538e872fbff8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7004.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7004,স্বাস্থ্যবিমা চালু করছে গ্রিন ডেল্টা,2014-11-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশে প্রথম বারের মতো স্বাস্থ্যবিমা শুরু করেছে গ্রিন ডেল্টা ইন্সুরেন্স। আর এ বিষয় সার্বিক দেখভাল করতে জিডি অ্যাসিস্ট নামের একটি সহপ্রতিষ্ঠান চালু করেছে ওই কোম্পানি। রবিবার থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে এর কার্যক্রম শুরু হবে। শনিবার রাজধানীর একটি কনভেনশন সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেয়া হয়। গ্রিন ডেল্টা ইন্সুরেন্স ও মালয়েশিয়া হেলথকেয়ার ট্রাভেল কাউন্সিল এমএইটিসি যৌথভাবে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। সংবাদ সম্মেলনে গ্রিন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফারজানা চৌধুরী উপদেষ্টা নাসির এ চৌধুরী ডিএমডি ও কোম্পানি সচিব মাঈনুদ্দিন আহমেদ এমএইটিসির সিনিয়র ম্যানেজার ইনচার্জ ডলি লিম উপস্থিত ছিলেন। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয় জিডি অ্যাসিস্ট গ্রাহকদের মালয়েশিয়ায় উন্নত স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করবে। এ সেবার আওতায় ভিসা প্রসেসিং টিকেটিং হাসপাতালে ভর্তি থাকা যাতায়াত ব্যবস্থা প্রভৃতি কাজ করবে জিডি অ্যাসিস্ট। এ জন্য এরই মধ্যে সম্প্রতি জিডি অ্যাসিস্ট মালয়েশিয়ার বিভিন্ন হাসপাতালের সঙ্গে চুক্তি সই করেছে। জিডি অ্যাসিস্ট হাসপাতালের এজেন্ট হিসেবে কাজ করবে। সংবাদ সম্মেলনে গ্রিন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফারজানা চৌধুরী বলেন মৃত্যু দাবি ছাড়া সাধারণ বিমা কোম্পানিগুলো জীবন বিমার মতো সব ধরনের সেবা দিতে পারে। জিডি অ্যাসিস্টের মাধ্যমে গ্রাহকরা মালয়েশিয়ায় স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণ করতে পারবেন। এক প্রশ্নের জবাবে গ্রিন ডেল্টার উপদেষ্টা নাসির এ চৌধুরী বলেন জিডি অ্যাসিস্টের পুনর্বিমার ৫০ শতাংশ থাকবে সাধারণ বিমা করপোরেশনের কাছে। এ ছাড়া বিদেশি একটি বিখ্যাত পুনর্বিমা কোম্পানি জিডি অ্যাসিস্টের সঙ্গে থাকছে। ৬৫ বছরের মধ্যে যেকোনো ব্যক্তি জিডি অ্যাসিস্ট থেকে স্বাস্থ্যবিমা গ্রহণ করতে পারবেন। গ্রাহকের বয়স ও অন্যান্য বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিমা পলিসির প্রিমিয়াম নির্ধারিত হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7005.csv b/Bangla_fin_news_articles/7005.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..630512c079ce13130e652cc77ca21f9ced65818d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7005.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7005,ইফাদ অটোসের আইপিও আবেদন রবিবার থেকে,2014-11-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও অনুমোদন পাওয়া ইফাদ অটোসের আবেদন গ্রহণ শুরু হবে রবিবার থেকে। কোম্পানিটির আইপিওতে আবেদন গ্রহণ শেষ হবে ২৭ নভেম্বর। প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের জন্য এ সুযোগ থাকবে ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত। শেয়ারবাজারে ২ কোটি ১২ লাখ ৫০ হাজার শেয়ার ছেড়ে কোম্পানিটি ৬৩ কোটি ৭৫ লাখ টাকা উত্তোলন করবে। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের সঙ্গে ২০ টাকা প্রিমিয়ামসহ প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩০ টাকা। ২০০টি শেয়ারে মার্কেট লট। আইপিওর মাধ্যমে অর্থ উত্তোলন করে কোম্পানিটি ব্যবসা সম্প্র্রসারণ ব্যাংকঋণ পরিশোধ এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে। ডিএসই সূত্রে এ সব তথ্য জানা গেছে। এ দিকে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত আর্থিক খাতের ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের আইসিবি রাইট শেয়ারসংক্রান্ত সাবস্ক্রিপশন আগামী ৭ ডিসেম্বর রবিবার থেকে শুরু হয়ে শেষ হবে ৩০ ডিসেম্বর। শেয়ারবাজারে ১২ অনুপাতে অর্থাত্ প্রতি ২টি সাধারণ শেয়ারের বিপরীতে ১টি রাইট শেয়ার ২ কোটি ১০ লাখ ৯৩ হাজার ৭৫০টি শেয়ার ছেড়ে ১ হাজার ৫৪ কোটি ৬৮ লাখ ৭৫ হাজার টাকা উত্তোলন করবে। ১০০ টাকা অভিহিত মূল্যের সঙ্গে ৪০০ টাকা প্রিমিয়ামসহ প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৫০০ টাকা। কোম্পানিটি রাইট শেয়ারের মাধ্যমে উত্তোলিত অর্থ দিয়ে প্রাইমারি ও সেকেন্ডারি মার্কেটে বিনিয়োগ এবং ঋণ পরিশোধে ব্যবহার করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7006.csv b/Bangla_fin_news_articles/7006.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fff6ac8c5756d71f97e5e2a0ca135c328f2c2cfa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7006.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7006,গেল সপ্তাহে দাম বাড়ার শীর্ষে ছিল উচ্চ দামের কোম্পানিগুলো,2014-11-22,আহসান হাবীব রাসেল,শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত যেসব কোম্পানির আয়ের তুলনায় শেয়ারের দাম অনেক বেশি বা ঝুঁকিপূর্ণ সে সব কোম্পানি গেল সপ্তায় দাম বাড়ার শীর্ষে উঠে এসেছে। দাম বাড়ার শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানির সাতটিই উচ্চ পিই রেশিও সম্পন্ন কোম্পানি। শেয়ারবাজারে কোনো কোম্পানির পিই রেশিও আয়ের তুলনায় দাম ৪০এর ওপরে উঠে গেলে তাকে ঝুঁকিপূর্ণ ও অতিরিক্ত দামের কোম্পানি বলে বিবেচনা করা হয়। এ সাত কোম্পানির পিই রেশিও ৪০এর বেশি। ডিএসইর এক ঊর্ধ্বতন কমকর্তা বলেন যদি কোনো কোম্পানির ভবিষ্যতে ভালো করার সম্ভাবনা থাকে সে ক্ষেত্রে পিই রেশিও বেশি হলেও ওই কোম্পানির শেয়ার কেনা ঝুঁকিপূর্ণ নয়।এ ছাড়া হঠাত্ করে কোনো প্রান্তিকে কোম্পানির আয় কোনো কারণে কমে পিই রেশিও বেড়ে যেতে পারে।সে ক্ষেত্রেও ওই কোম্পানিতে বিনিয়োগ করা ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনা করা হয় না। অন্যথায় যে সব কোম্পানির পিই রেশিও ৪০ বা তার বেশি সে সব কোম্পানির শেয়ার ক্রয় করা ঝুঁকিপূর্ণ। তবে কেউ যদি পিই রেশিওর ঝুঁকি বিবেচনা না করে শেয়ার ক্রয় করেন তবে ক্ষতির আশঙ্কা থাকে অনেক বেশি। সাধারণত কারসাজির কারণে এ সব কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়ে যায়। ডিএসইর তথ্যে দেখা গেছে গেল সপ্তাহে দরবৃদ্ধির তালিকায় শীর্ষে ছিল জেএমআই সিরিঞ্জ। ২০১৪ সালের তৃতীয় প্রান্তিকের আয়ের ভিত্তিতে এ কোম্পানির পিই রেশিও ৪৫ দশমিক ২২। উচ্চ দাম সত্ত্বেও গেল সপ্তাহে এ কোম্পানির দর বেড়েছে প্রায় ২৬ শতাংশ। লেনদেন হয়েছে ৩৫ কোটি টাকার শেয়ার। দরবৃদ্ধির তালিকায় চতুর্থ ছিল হাক্কানি পাল্প। এ কোম্পানির দর বেড়েছে ১৮ দশমিক ১৫ শতাংশ। চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকের আয়ের ভিত্তিতে এ কোম্পানির পিই রেশিও ৪৯। দরবৃদ্ধির তালিকায় পঞ্চম স্থানে ছিল বিডি থাই এলুমিনিয়াম। তৃতীয় প্রান্তিকের আয়ের ভিত্তিতে এ কোম্পানির পিই রেশিও ৪৪। সপ্তাহশেষে বিডি থাইয়ের শেয়ারের দাম বেড়েছে ১৬ দশমিক ৭১ শতাংশ। এ ছাড়া এ সপ্তাহে সিভিও পেট্রোক্যামিকেলের দাম বেড়েছে ১০ শতাংশ। অথচ চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকের আয়ের ভিত্তিতে এ কোম্পানির পিই রেশিও ১২২। আর ২০১৩ সালের আয়ের ভিত্তিতে পিই রেশিও ১২১৩। এ ছাড়া শেয়ারদর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০ কোম্পানির তালিকায় থাকা সোনালি আঁশের পিই রেশিও ২০৬। ওয়াটা ক্যামিকেলের পিই রেশিও ৪৪ দশমিক ১৬। এ দিকে গত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই লেনদেন আগের সপ্তাহের তুলনায় ১৭ শতাংশ কমে গেছে। আর সার্বিক মূল্যসূচক কমেছে ৮৪ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৭০ পয়েন্ট। একই সঙ্গে কমেছে ডিএস৩০ মূল্যসূচকও। গত সপ্তাহে ডিএসইতে দৈনিক গড় লেনদেন হয়েছে ৬২৭ কোটি ১ লাখ টাকার যা আগের সপ্তাহে ছিল ৭৫৫ কোটি ৪৩ লাখ টাকা। অর্থাত্ এক সপ্তাহের ব্যবধানে লেনদেন কমেছে ১৭ শতাংশ। শেয়ার হাতবদলের পরিমাণও কমেছে গেল সপ্তাহে। এ সপ্তাহে শেয়ার হাতবদল কমেছে প্রায় ২৪ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7007.csv b/Bangla_fin_news_articles/7007.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..207aee3ce9fee834aab9257a0d7ccde517260aca --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7007.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7007,মেঘনা পেট্রোলিয়াম ও এনভয় টেক্সটাইলের লভ্যাংশ ঘোষণা,2014-11-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিদ্যুত্ ও জ্বালাফন খাতের মেঘনা পেট্রোলিয়ামের পরিচালনা পর্ষদ ৩০ জুন ২০১৪ সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০৫ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ঘোষিত লভ্যাংশের মধ্যে ৯৫ শতাংশ নগদ ও ১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ রয়েছে। এ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ৪ ডিসেম্বর। সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ইপিএস হয়েছে ২৩ দশমিক ৯৯ টাকা এবং শেয়ারপ্রতি সম্পদ হয়েছে ৭০ দশমিক ৭৮ টাকা। এ ছাড়া বস্ত্র খাতের এনভয় টেক্সটাইলস লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ সমাপ্ত অর্থবছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১৫ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ঘোষিত লভ্যাংশের মধ্যে ১২ শতাংশ নগদ ও ৩ শতাংশ বোনাস শেয়ার রয়েছে। এ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ২ ডিসেম্বর। এ অর্থবছরে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ দশমিক ২১ টাকা এবং শেয়ারপ্রতি সম্পদ হয়েছে ৩৮ দশমিক ৪৩ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7008.csv b/Bangla_fin_news_articles/7008.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d56f121ab49434f7db2e5d20f2ca0e6af953ab83 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7008.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7008,মেঘনা পেট্রোলিয়াম ও এনভয় টেক্সটাইলের লভ্যাংশ ঘোষণা,2014-11-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিদ্যুত্ ও জ্বালাফন খাতের মেঘনা পেট্রোলিয়ামের পরিচালনা পর্ষদ ৩০ জুন ২০১৪ সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০৫ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ঘোষিত লভ্যাংশের মধ্যে ৯৫ শতাংশ নগদ ও ১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ রয়েছে। এ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ৪ ডিসেম্বর। সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ইপিএস হয়েছে ২৩ দশমিক ৯৯ টাকা এবং শেয়ারপ্রতি সম্পদ হয়েছে ৭০ দশমিক ৭৮ টাকা। এ ছাড়া বস্ত্র খাতের এনভয় টেক্সটাইলস লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ সমাপ্ত অর্থবছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১৫ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ঘোষিত লভ্যাংশের মধ্যে ১২ শতাংশ নগদ ও ৩ শতাংশ বোনাস শেয়ার রয়েছে। এ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ২ ডিসেম্বর। এ অর্থবছরে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ দশমিক ২১ টাকা এবং শেয়ারপ্রতি সম্পদ হয়েছে ৩৮ দশমিক ৪৩ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7009.csv b/Bangla_fin_news_articles/7009.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e14069bef5162206804305b2dac718c1e79ceb42 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7009.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7009,ডিএসইতে লেনদেন ৫০০ কোটি টাকার নিচে,2014-11-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা পাঁচ কার্যদিবস শেয়ারবাজারের সূচক পতনের পর একদিন বাড়লেও বৃহস্পতিবার ফের পতন হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সূচক কমার পাশাপাশি লেনদেন পাঁচ শ কোটি টাকার নিচে নেমে এসেছে। ১৫ কার্যদিবস পর ডিএসইর লেনদেন পাঁচ শ কোটি টাকার নিচে নেমে আসল। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে বৃহস্পতিবার ক্ষুদ্র মূলধনী কোম্পানিগুলোর শেয়াদর কমেছে ১ দশমিক ১ শতাংশ। আর বাজারের লেনদেন হয়েছে জ্বালানি ওষুধ ও ইঞ্জিনিয়ারিং খাত ঘিরে। এ তিন খাতে লেনদেন হয়েছে ডিএসইর মোট লেনদেনের ৪৮ ভাগ। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২৬ কমে ৪ হাজার ৮৯৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১১ কমে ১ হাজার ৮১৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪৮৬ কোটি ৭০ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৮৯ কোটি ৬২ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৪টির কমেছে ১৪৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৯৬ কমে ১৫ হাজার ১৪১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩০ কোটি ৮৬ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ১৫ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬০টির কমেছে ১২৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7010.csv b/Bangla_fin_news_articles/7010.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..61366123b5dfdfebd4901bbc18450f239ac8055d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7010.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7010,এক মিনিটেই সম্পন্ন হবে আন্তঃব্যাংক লেনদেন,2014-11-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আন্তঃব্যাংক লেনদেন দ্রুত ও ঝুঁকিমুক্ত করতে রিয়েল টাইম গ্রস সেটেলমেন্ট আরটিজিএস নামের প্রযুিক্তগত সেবা বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই ব্যবস্থা বাস্তবায়ন হলে মাত্র এক মিনিটের ব্যবধানেই আন্তঃব্যাংক লেনদেন সম্পন্ন করা যাবে। আগামী বছরের সেপ্টেম্বর নাগাদ পুরোদমে এ সুবিধা পাওয়া যাবে। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের এডিবি আর্থিক সহায়তায় রেমিট্যান্স ও পরিশোধ পদ্ধতি অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় আরটিজিএস বাস্তবায়ন করা হবে। আরটিজিএস চালু করতে বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক সুইডেন ভিত্তিক সিএমএ স্মল সিস্টেম এবি নামের একটি কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের আরটিজিএস প্রকল্প পরিচালক শুভংকর শাহা ও সিএমএ স্মল সিস্টেম এবি প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ্যালেক্স নাজারভ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। আজ কেন্দ্রীয় ব্যাংকে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান উপস্থিত ছিলেন। চুক্তি অনুযায়ী ২০১৫ সালের এপ্রিল মাসের মধ্যে আরটিজিএস বাস্তবায়নের কাজ শুরু হবে। আগামী জুলাইয়ের মধ্যে পরীক্ষামূলক এটি চালু হবে। এ সময় গভর্নর বলেন আরটিজিএস ব্যবস্থা বাস্তবায়ন হলে দেশে আন্তঃব্যংক লেনদেনে নতুন মাত্রা সংযোজিত হবে। এর মাধ্যমে ঝুঁকিভিত্তিক লেনদেন কমবে এবং গ্রাহকদের সর্বোত্তম সেবা দেয়া সম্ভব হবে। স্থানীয় মুদ্রায় লেনদেনের পাশাপাশি এ ব্যবস্থায় দেশের অভ্যান্তরে বৈদেশিক মুদ্রার লেনদেনও সম্পন্ন করা যাবে। ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বর নাগাদ এ ব্যবস্থা গ্রাহকদের জন্য উন্মুক্ত করা যাবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করতে তিনি তফসিলি ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের নির্দেশনা প্রদান করেন। গভর্নর বলেন সব ধরনের ব্যাংকের জন্যই একই নিয়ম একই নিয়ন্ত্রণ একই পেমেন্ট সিস্টেম একই সুপারভিশন ও একই পদ্ধতি অনুসরণ করবে কেন্দ্রিয় ব্যাংক। এ ক্ষেত্রে অঅরটিজিএস ব্যবস্থা কার্যকর ভূমিকা রাখবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7011.csv b/Bangla_fin_news_articles/7011.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d1e35492db71582d8b0d48dd83b01624af013e49 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7011.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7011,‘মধ্যমআয়ের দেশ চাইলে রাজস্ব আয় বৃদ্ধি করতে হবে’,2014-11-20,বেনাপোল যশোর সংবাদদাতা,জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান গোলাম হোসেন বলেছেন ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করতে হলে রাজস্ব আয় বৃদ্ধি করতে হবে। বর্তমান অর্থ বছরে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা দেড় লক্ষ কোটি টাকা আগামী ৫ বছরে ্এটি বেড়ে গিয়ে তিন লক্ষ কোটি টাকা হবে। সে অনুযায়ী গ্রোথ রেইট ২৫ শতাংশ। লক্ষ্যমাত্রা পূরণের একমাত্র পথ হলো ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি করে ব্যবসায়ীদের বেশি বেশি সেবা প্রদান করতে হবে। বৃহস্পতিবার দুপুরে বেনাপোল কাস্টমস ক্লাবে কাস্টমস বন্দর বিজিবি পুলিশ চেম্বার অব কমার্স ও সিএন্ডএফ এজেন্টস এসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দের সাথে এক মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন। কাস্টমস কমিশনার মাহবুবুজ্জামানর সভাপতিেত্ব অনুষ্ঠিত মত বিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেনজাতীয় রাজস্ব বোর্ডের মেম্বার ভ্যাট ফিরোজ শাহআলম বন্দরের পরিচালক নিতাই চন্দ্র সেনভারতবাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্সের মেম্বর মতিয়ার রহমান যশোর চেম্বারের সভাপতি মিজানুর রহমান বিজিবির উপ অধিনায়ক মেজর লিয়াকত হোসেন সিএন্ডএফ এজেন্টস এসোসিয়েশনের সভাপতি মফিজুর রহমান সজন ও সাধারন সম্পাদক এমদাদুল হক লতা প্রমুখ। অনুষ্ঠান শেষে তিনি কাস্টমস হাউসে স্এিএন্ড এফ এজেন্টস এসোসিয়েশনের ডিটিআই ভবনের উদ্বোধন করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7012.csv b/Bangla_fin_news_articles/7012.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7d56d0db81cbe05f848e02a77f5913c12568d28d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7012.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7012,গ্রামীণফোনের নতুন সিইও রাজীব শেঠি,2014-11-20,অনলাইন ডেস্ক,গ্রামীণফোনের নতুন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সিইওহিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন রাজীব শেঠি। আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে এই পদে কাজ শুরু করবেন। গ্রামীণফোনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। রাজীব শেঠি গ্রামীণফোনে বিবেক সুদের স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন। তিনি ভারতীয় অপারেটর ইউনিনরের প্রধান বিপণন কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। রাজীব শেঠি বলেন আমি গ্রামীণফোনে যোগ দিয়ে এবং বাংলাদেশে সবার কাছে ইন্টারনেট পৌঁছে দেওয়ার উদ্যোগের অংশ হতে পেরে সম্মানিত বোধ করছি। টেলিনরের নির্বাহী ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং এশিয়া বিভাগের প্রধান সিগভে ব্রেক্কে বলেন গ্রামীণফোন বাংলাদেশের বাজারে নেতৃত্ব দিচ্ছে আর ইউনিনর ভারতে দ্রুত গ্রাহক বৃদ্ধি করছে। ব্যবস্থাপনায় পরিবর্তনের মাধ্যমে টেলিনর উভয় বাজারে আরো প্রবৃদ্ধি অর্জন এবং গ্রাহকদের মাঝে নিজের অবস্থান শক্তিশালী করতে আগ্রহী। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7013.csv b/Bangla_fin_news_articles/7013.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8fb4485a45d7a6f990503ec35da0962b6e0d8034 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7013.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7013,বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ তৈরিতে ব্যাংকসুদের হার কমানোর তাগিদ,2014-11-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ তৈরি করতে বিদ্যমান ব্যাংক ঋণের সুদের হার কমানোর তাগিদ দিয়েছেন বিভিন্ন ব্যবসায়ী অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধিরা। তারা বলেছেন বিনিয়োগের জন্য বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে ব্যাংকের উচ্চ সুদের হার। সব মিলিয়ে প্রকৃত সুদের হার হয়ে পরে ২২ শতাংশ হারে। অন্য দিকে আমানত ও ঋণের সুদের হার ব্যবধান স্প্রেড ৫ শতাংশে বেঁধে রাখার লক্ষ্য থাকলেও তা ৭ শতাংশ ছাড়িয়েছে। বুধবার শেরে বাংলা নগরে এনইসি সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা দলিল প্রণয়ন বিষয়ে ব্যবসায়ী ও ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাথে মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন তারা। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিকল্পণামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এ বিষয়ে তিনি বলেন ব্যাংক স্প্রেড কিছুতেই ৩ শতাংশের বেশি হওয়া উচিত নয়। ব্যাংকঋণ নিয়ে অনেক অসাধু ব্যবসায়ী খেলাপি হওয়ায় ব্যাংকগুলো এখন ঋণ বিতরণে আস্থা পাচ্ছে না। অন্য দিকে পুঁজিবাজার নানা কারণেই শক্তিশালী না হওয়ায় বিনিয়োগ পরিস্থিতির উন্নতী হচ্ছে না। এ ক্ষেত্রে আমাদের অবকাঠামো খাতেও সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে। তিনি বলেন আসছে সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনাটি হবে প্রবৃদ্ধিবান্ধব বিনিয়োগবান্ধব। আলোচনায় অংশ নিয়ে বাংলাদেশ ফিনিশড লেদার অ্যান্ড লেদার গুডস অ্যান্ড ফুটওয়ার অ্যসোসিয়েশনের সভাপতি আবু তাহের বলেন সরকারি প্রণোদনা সহজ শর্তে কম সুদে ঋণ দিলে জুতাশিল্পকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব। বিদেশি ক্রেতাদের শর্ত অনুযায়ী হাজারীবাগ থেকে সাভারে ট্যানারিশিল্পকে স্থানান্তর না করলে তারা চামড়া ও জুতা কোনোকিছুই কিনবে না বলে জানিয়েছেন। এ অবস্থায় সরকারি সহায়তা ছাড়া এ শিল্পকে টিকিয়ে রাখা কঠিন হবে। বাংলাদেশ অ্যালুমিনিয়াম ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ওবায়দুর রহমান বলেন রফতানিপণ্য বহুমুখীকরণের দিকে নজর দিতে হবে। চীন এ শিল্পে বিশ্বে প্রথম স্থানে রয়েছে। সরকার এ শিল্পে প্রণোদনা বাড়ালে আমরা চীনের পরেই যেতে পারি। বাংলাদেশ অ্যসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস প্রতিনিধি জানান আইটিশিল্পের প্রধান কাঁচামাল হলো মানবসম্পদ। দেশের বছরে ৩ লাখ আইটি গ্রাজুয়েট বের হচ্ছে। ২০১৮ সালের মধ্যে এ লক্ষ্যমাত্রা ১০ লাখ বের করা হবে। সফটওয়্যারের স্থানীয় বাজার উন্নয়নে তেমন কোনো অগ্রগতি হয়নি। এ জন্য সরকারি সহযোগিতা ও প্রণোদনা পেলে শিল্পটি দ্রুতই এগিয়ে যাবে। বিশ্বের ৭০০ বিলিয়ন ডলারের সফটওয়্যার বাজার রয়েছে যেখানে বাংলাদেশের দৃশ্যমান কোনো অংশগ্রহণ নেই। বাংলাদেশ হ্যান্ডিক্রাফটস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যসোসিয়েশনের প্রতিনিধি বলেন ৪ থেকে ৫টি ক্রাফট ভিলেজ করতে হবে যেখানে গ্যাস বিদ্যুত্ ও অবকাঠামো সমস্যা থাকবে না। এ বিষয়ে পরিকল্পণা মন্ত্রী জানান শিগগিরই ঢাকার বেনারসি পল্লিতে এ শিল্পের সাথে জড়িত ব্যক্তি যারা মানবেতর জীবন যাপন করছেন তাদের পুনর্বাসন করা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7014.csv b/Bangla_fin_news_articles/7014.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0b54d520ee5b308076b0986dc7da114be986b41d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7014.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7014,জামানতবিহীন এসএমই ঋণ সুবিধা বাড়ানো হবে শিল্পমন্ত্রী,2014-11-19,রাজশাহী অফিস,শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু বলেছেন দেশের ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প উদ্যোক্তাদের স্বার্থে জামানতবিহীন ঋণ সুবিধা আরো বাড়ানো হবে। তিনি বলেন উদ্যোক্তাদের স্বার্থে সিঙ্গেল ডিজিট সুদে সহজ শর্তে ঋণের ব্যবস্থা করতে তাদের মাঝে ৩৯ কোটি ৭৫ লাখ টাকা ঋণ বিতরণ করা হয়েছে। ক্রেডিট হোল সেলিং কর্মসূচির আওতায় এ পর্যন্ত এসএমই একজন উদ্যোক্তা সর্বনিম্ন ৫০ হাজার টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ পাচ্ছেন। শিল্পমন্ত্রী বুধবার রাজশাহীতে আয়োজিত আঞ্চলিক এসএমই মেলা২০১৪ এর উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন। রাজশাহী নগর ভবন সংলগ্ন গ্রিণ প্লাজায় ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প ফাউন্ডেশন এ মেলার আয়োজন করে। ফাউন্ডেশনের চেয়ারপার্সন কে এম হাবিব উল্লাহর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্র প্রতিন্ত্রী মোঃ শাহ্রিয়ার আলম জেবুন নেসা আফরোজ এমপি রাজশাহীর জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মেসবাহ উদ্দিন চৌধুরী এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. সৈয়দ মো ইহ্সানুল করিম রাজশাহী চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি মো মনিরুজ্জামান মনি প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পখাত বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে মূল চালিকা শক্তি হিসেবে উল্লেখ করে শিল্পমন্ত্রী বলেন এখাতের ওপর ভর করেই দেশের অর্থনীতি দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। শিল্পখাতে মোট কর্মসংস্থানের ৮০ শতাংশেরও বেশি এ খাতে সৃষ্টি হচ্ছে। বর্তমান সরকার গৃহিত শিল্পনীতির ফলে দেশের ক্ষুদ্র কুটির ও মাঝারি শিল্পখাত ক্রমেই সুসংহত হচ্ছে। ইতোমধ্যে জাতীয় অর্থনীতিতে শিল্পখাতের অবদান ৩২ শতাংশে উন্নীত হয়েছে বলে জানান তিনি। আমির হোসেন আমু বলেন আয়তনে ছোট হলেও শিল্পোন্নয়নের জন্য বাংলাদেশ অপার সম্ভাবনাময় দেশ। এদেশের বিভিন্ন এলাকায় বিভিন্ন শিল্পের বিশাল সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময়ে তিনি এলাকাভিত্তিক শিল্প সম্ভাবনার সুফল কাজে লাগাতে বাস্তবসম্মত সমীক্ষা পরিচালনার জন্য এসএমই ফাউন্ডেশনের প্রতি পরামর্শ দেন। এছাড়াও রাজশাহীর ঐতিহ্যবাহী সিল্ক শিল্পের আধুনিকায়ন পণ্য বৈচিত্রকরণ ও উদ্যোক্তাদের রপ্তানি সক্ষমতা বাড়াতে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ গবেষণা সেবা ও বাজার সুবিধা বৃদ্ধিতে প্রতিষ্ঠানটিকে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণের নির্দেশনা দেন শিল্পমন্ত্রী। পাঁচ দিন ব্যাপী আয়োজিত এ আঞ্চলিক মেলায় রাজশাহী অঞ্চলের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প উদ্যোক্তাদের মোট ৫০টি স্টল স্থান পেয়েছে। এসব স্টলে সিল্ক বাটিক ও বুটিক পণ্য বাঁশবেত ও পাটজাত পণ্য প্লাস্টিক সামগ্রী চামড়াজাত পণ্য ফ্যাশন ওয়্যার ফুট ওয়্যারসহ অন্যান্য দেশিয় শিল্পপণ্য প্রদর্শন করা হচ্ছে। মেলা প্রতিদিন সকাল ১০ টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত চলবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7015.csv b/Bangla_fin_news_articles/7015.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8c54d64f79a6dff945f9f556b8ffd60da0185798 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7015.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7015,৫ কার্যদিবস পর ডিএসইতে সূচকবৃদ্ধি লেনদেন কম,2014-11-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সার্বিক মূল্যসূচক টানা ৫ কার্যদিবস পতনের পর বুধবার কিছুটা বেড়েছে। তবে সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২৭ বেড়ে ৪ হাজার ৯২৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১১ বেড়ে ১ হাজার ৮২৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৫৭৬ কোটি ৩২ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৫১ কোটি ৬৬ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯৯টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫৮টির কমেছে ১০২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৯টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১০৩ বেড়ে ১৫ হাজার ২৩৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪৫ কোটি ৫ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ৬ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২২৬টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৭টির কমেছে ৮৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানির শেয়ারের। এ দিকে অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির লাগাম টেনে ধরতে শেয়ারবাজারে নতুন তালিকাভুক্ত কোম্পানি শাহজীবাজার পাওয়ারের শেয়ারের বিপরীতে ঋণসুবিধা না দেয়ার নির্দেশ দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। এক জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। চলতি বছরের ১৫ জুলাই শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্তির পর থেকে কোম্পানির প্রতিটি শেয়ারের দাম ৩০০ টাকারও বেশি বেড়েছে। লেনদেনের প্রথম দিনে ডিএসইতে এই শেয়ারের সর্বনিম্ন দাম ছিল সাড়ে ৩৬ টাকা। আর গত সপ্তাহ পর্যন্ত তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৩৫ টাকা। অস্বাভাবিক হারে দাম বাড়ায় ঋণসুবিধা বন্ধের পাশাপাশি কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেনের জন্য স্পট মার্কেট বা নগদ লেনদেনের বাজারে স্থানাস্তর করারও সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএসইসি। বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে এ সব সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে বিএসইসি জানিয়েছে। বুধবার থেকে সিদ্ধান্ত কার্যকর হয়েছে। এ দিকে তালিকাভুক্তির পর থেকে অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির কারণে নিয়ন্ত্রক সংস্থার নির্দেশে গত ১১ আগস্ট থেকে দুই স্টক এক্সচেঞ্জে কোম্পানিটির লেনদেন স্থগিত করা হয়। অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির কারণ অনুসন্ধানে নিয়ন্ত্রক সংস্থা তদন্ত কমিটি গঠন করে। তদন্ত ও বিশেষ নিরীক্ষা শেষে আয় বৃদ্ধি সংক্রান্ত অনিয়মের কারণে কোম্পানি কর্তৃপক্ষকে জরিমানা করা হয়। এরপর গত ২০ অক্টোবর কোম্পানিটির লেনদেনের ওপর থেকে স্থগিতাদেশ তুলে নেয়া হয়। ফের শুরু হয় কোম্পানির শেয়ারদর বৃদ্ধি। বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে কোনো ব্রোকারেজ হাউস কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেনে সীমার অতিরিক্ত ঋণ দিয়ে থাকলে তা তিন কার্যদিবসের মধ্যে নির্ধারিত সীমায় নামিয়ে আনার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। পাশাপাশি ব্রোকারেজ হাউসগুলোকে লেনদেন শেষে কোম্পানিটির শেয়ারের লেনদেনসংক্রান্ত তথ্য স্টক এক্সচেঞ্জে পাঠাতে বলা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7016.csv b/Bangla_fin_news_articles/7016.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1f141cbddee969ca7b61f9f09be8f4f7039824d0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7016.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7016,কৃষি ও ক্ষুদ্র ঋণে সাধারণ সঞ্চিতি সংরক্ষণের হার কমল,2014-11-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কৃষি ও ক্ষুদ্র ঋণে সাধারণ নিরাপত্তা সঞ্চিতি প্রভিশন সংরক্ষণের হার কমিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এখন থেকে এ ধরনের এক শ টাকা ঋণের বিপরীতে ব্যাংকগুলোকে আড়াই টাকা করে প্রভিশন রাখতে হবে। এত দিন কৃষি ও ক্ষুদ্র ঋণে পাঁচ টাকা হারে সাধারণ প্রভিশন সংরক্ষণ করতে হতো। মঙ্গলবার এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে ব্যাংকগুলোতে পাঠানো হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে কৃষি ও ও ক্ষুদ্র ঋণ বিতরণে ব্যাংকগুলোকে উত্সাহিত করতে আগের নির্দেশনা সংশোধন করে সাধারণ প্রভিশনের হার কমানো হয়েছে। তবে কৃষি ও ক্ষুদ্র খাতের সাবস্ট্যান্ডার্ড বা নিম্নমান এবং ডাউডফুল বা সন্দেহজনক মানে শ্রেণিকৃত ঋণের ক্ষেত্রে আগের মতই পাঁচ শতাংশ হারে প্রভিশন রাখতে হবে। এ ছাড়া মন্দ বা ক্ষতিজনক মানে শ্রেণিকৃত ঋণের বিপরীতে পূর্বের মতো শতভাগ প্রভিশন সংরক্ষণের নির্দেশনা কার্যকর থাকবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনার আলোকে বর্তমানে ব্যাংকগুলোকে সাবস্ট্যান্ডার্ড বা নিম্নমান ডাউডফুল বা সন্দেহজনক এবং মন্দ বা ক্ষতি এ তিনটি ধাপে ঋণ শ্রেণিকরণ করে। তিনটি পর্যায়ের মধ্যে সন্দেহজনক এবং মন্দমানে শ্রেণিকৃত ঋণ খেলাপি হিসেবে বিবেচিত। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7017.csv b/Bangla_fin_news_articles/7017.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dde68af9c50143b8a8b6cc67a3fa979f76c36e63 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7017.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7017,ব্যাংক হিসাবে ১২ ডিজিটের টিআইএন না থাকলে ১৫ শতাংশ কর,2014-11-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের হিসাবে ১২ ডিজিটের টিআইএন ট্যাক্স আইডেন্টিফিকেশন নাম্বার হালনাগাদ করতে সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানে একটি চিঠি পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর এক বিজ্ঞপ্তির পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ ব্যাংক এ চিঠি দিয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে সব তফসিলি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান তাদের প্রত্যেক গ্রাহকের হিসাবে যেদিন সুদ বা মুনাফা জমা করবে সেদিন গ্রাহকের হিসাবে ১২ ডিজিডের হালনাগাদ টিআইএন থাকতে হবে। তা থাকলে সুদ ও মুনাফার ওপর ১০ শতাংশ কর কাটতে হবে। আর হালনাগাদ অর্থাত্ ১২ ডিজিটের টিআইএন না থাকলে ওই সুদ ও মুনাফার ওপর ১৫ শতাংশ হারে উেসকর কেটে রাখতে হবে। অর্থ আইন২০১৪এর মাধ্যমে আয়কর অধ্যাদেশ ১৯৮৪এর ৫৩এফ ধারায় আনীত সংশোধনীর পরিপ্রেক্ষিতে এনবিআর এ নির্দেশনা জারি করেছে। আর বাংলাদেশ ব্যাংক তফসিলি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে এ নির্দেশনা পালন করার নির্দেশ দিয়েছে। জানা গেছে আগে টিআইএন না থাকলেই ১৫ শতাংশ হারে উেসকর কেটে রাখা হতো। আর টিআইএন থাকলে কাটা হতো ১০ শতাংশ। ১২ ডিজিটের টিআইএন থাকার বাধ্যবাধকতা ছিল না। নতুন এ নির্দেশনার ফলে এখন থেকে ১২ ডিজিটের টিআইএন থাকতে হবে। অর্থাত্ পুরাতন টিআইএনধারীদেরও নতুন ১২ ডিজিটের টিআইএন সংগ্রহ করতে হবে। অন্যথায় ১৫ শতাংশ হারে উেসকর কেটে রাখা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7018.csv b/Bangla_fin_news_articles/7018.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fdf83847d766e1ceea8eb756722ebadaf8acffb2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7018.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7018,ডিএসইতে টানা ৫ কার্যদিবস দরপতন,2014-11-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা পাঁচ কার্যদিবস ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সূচকপতন হয়েছে। সেই সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণও। এ দিকে আজ মঙ্গলবার পুঁজিবাজারে প্রথম দিনের লেনদেনে খান ব্রাদার্সের শেয়ারের দাম বেড়েছে ৬৬ টাকা অর্থাত্ ৬৬৬ শতাংশ। দিনের শুরুতে কোম্পানিটির লেনদেন হয় ৪৭ টাকা দরে। এরপর দুই ঘণ্টায় শেয়ারটির দর ৭০ টাকায় উঠে যায়। একপর্যায়ে ৮০ টাকাতেও লেনদেন হয়েছে। পরে ৭৬ টাকা লেনদেনে দিন শেষ হয়। এ দিকে ডিএসইতে আট দিনের মধ্যে সর্বনিম্ন লেনদেন হয়েছে আজ মঙ্গলবার। তথ্যে দেখা গেছে মঙ্গলবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৮ কমে ৪ হাজার ৮৯৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১৫ কমে ১ হাজার ৮১৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৬২৭ কোটি ৯৯ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৬৩ কোটি ১ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৫টির কমেছে ১৪৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৭২ পয়েন্ট কমে ১৫ হাজার ১৩৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৫১ কোটি ২৭ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ৭ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২২৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৪টির কমেছে ১৪০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টি কোম্পানির শেয়ারের। এ দিকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত যমুনা অয়েল ও জেমিনি সি ফুড কোম্পানি সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। যমুনা অয়েল কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১০০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এর মধ্যে ৯০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ এবং ১০ শতাংশ শেয়ার। আর জেমিনি সি ফুডের পরিচালনা পর্ষদ সাড়ে ৭ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7019.csv b/Bangla_fin_news_articles/7019.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a6e7821bdc02e1f87d5cfb85a23c878b31b64c9f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7019.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7019,ঠাকুরগাঁও চিনিকলে অর্ধশত কোটি টাকার চিনি অবিক্রিত,2014-11-18,ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি,দেশে চিনির চাহিদা বাড়লেও ঠাকুরগাঁওয়ে চিনিকলে এখনো অর্ধশত কোটি টাকার বেশি চিনি অবিক্রিত রয়েছে। গত তিন মৌসুমের সাড়ে ১২ হাজার মেট্রিক টন চিনি গুদামে পড়ে আছে। চিনিকলে কেজি প্রতি ৪০ টাকা আর খোলাবাজারে ৩৮ টাকা কেজি দরে চিনি বিক্রি হওয়ায় তালিকাভুক্ত ডিলাররা মিল থেকে চিনি উত্তোলন করছেন না। একদিকে মিল থেকে সরাসরি খোলাবাজারে চিনি বিক্রির অনুমতি না থাকা অন্যদিকে অনুমতি থাকার পরও লোকসানের ভয়ে ডিলাররা চিনি তুলছেন না। ফলে লালচে রংয়ের এ চিনি উন্নত হলেও গুদামেই পড়ে থাকছে। ঠাকুরগাঁও চিনিকল ঠাচিক কর্তৃপক্ষ জানায় গুদাম ভর্তি এসব চিনি ইতিমধ্যে রং নষ্ট হয়ে গলতে শুরু করেছে। টাকার অভাবে শ্রমিককর্মচারীদের বেতন ও অন্যান্য পাওনাদি দিতেও তারা হিমসিম খাচ্ছে। মিলের মেরামত কাজ ব্যাহত হচ্ছে। ফলে আগামী ২০১৪ ১৫ মাড়াই মৌসুমে নির্দিষ্ট সময়ে চিনিকল চালু করাও অসম্ভব হয়ে পড়বে। ব্যবসায়ীরা জানান খোলা বাজারে ভালো মানের সাদা চিনি এখন বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৪১ টাকা কেজি দরে। তাই বেসরকারি মিল মালিকদের কাছ থেকে চিনি বাজারজাত করে তারা ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন। চিনিকলের মিলরেট ৪০ টাকা সেই সাথে ভ্যাটট্যাক্স পরিবহন খরচ দিয়ে কেজি প্রতি চিনির দাম পড়ছে ৫৪ টাকা। ফলে কেজি প্রতি ৫ টাকা লোকসান দেয়ার ভয়ে মিলের চিনি তুলছেন না ডিলাররা। ঠাকুরগাঁও চিনিকলের তালিকাভুক্ত ডিলার শাহাজাহান খান জানান সরকারের খামখেয়ালিপনায় চিনিশিল্প ধ্বংসের পথে। সরকারি মিলগুলোতে চিনি পড়ে থাকলেও ভ্রান্তনীতির কারণে তা উত্তোলন ও বিক্রি করা যাচ্ছে না। খোলা বাজারের চিনি ঝরঝরে ও পরিষ্কার। ক্রেতারা ঐ চিনি কিনতে বেশি আগ্রহী। ফলে ডিলার হওয়া সত্ত্বেও চিনিকলের ভারি ও ভেজা চিনি উত্তোলন করা হয়নি। এদিকে চিনি বিক্রি না হওয়ায় ঠাকুরগাঁও চিনিকলের শ্রমিককর্মচারীরা অসন্তোষ প্রকাশ করছে। এবার গ্রাচ্যুইটির টাকার পরিবর্তে দেয়া হয়েছে চিনি। কিন্তু ঐ চিনি বাজারে বিক্রি করতে না পারায় শ্রমিক কর্মচারীরা বিপাকে পড়েছেন। ঠাচিক শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কুদ্দস জানান চিনিকলে কয়েকটি গুদাম ভর্তি চিনি পড়ে রয়েছে। অথচ গত রমজানে সারাদেশে খোলাবাজারে চিনির ব্যাপক চাহিদা ছিল। কিন্তু দাম বেশি হওয়ায় এই চিনি বিক্রি হয়নি। ঠাকুরগাঁও চিনিকলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল আজিজ জানান প্রাইভেট রিফাইনারিরা কম দামে বাজারে চিনি বিক্রি করতে পারছে। দেশের চিনি শিল্পের সাথে সঙ্গতি রেখে সরকারি চিনিকলের ভ্যাট ট্যাক্স শুল্কায়ন হওয়া উচিত। তাহলে চিনির অসম বাজার ব্যবস্থা থাকবে না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7020.csv b/Bangla_fin_news_articles/7020.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..97b4601c0efcf938bbea6aad8c6fdd5ac9108ee8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7020.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7020,জিএসপি না পেলে টিকফা অর্থহীন বাণিজ্যমন্ত্রী,2014-11-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমদ বলেছেন যুক্তরাষ্ট্র যদি জিএসপি অগ্রাধিকারমূলক বাজার সুবিধা সুবিধা না দেয় তবে টিকফা ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট কোঅপারেশন ফ্রেমওয়ার্ক চুক্তি অর্থহীন হয়ে পড়বে। তাই জিএসপি ফিরিয়ে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের পদক্ষেপ দাবি করেন তিনি। সোমবার রাজধানীর সোনারগাঁ হোটেলে ইউএস ট্রেড শো২০১৪ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজীনা আমেরিকান চেম্বার অব কমার্স ইন বাংলাদেশের অ্যামচেম্ব সভাপতি আফতাব উল ইসলাম ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির এফবিসিসিআই সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ এবং অ্যামচেম্বের নির্বাহী পরিচালক এ গফুরসহ দেশি বিদেশি উদ্যেক্তারা উপস্থিত ছিলেন। প্রধান অতিথির বক্তব্যে তোফায়েল আহমদ বলেন বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা ডব্লিউটিও কাজ শুরু করার পর স্বল্পোন্নত দেশগুলোর এলডিসি জন্য উন্নত দেশের বাজারে ডিউটি ফ্রি ও কোটা ফ্রি সুবিধা দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। এর ধারাবাহিকতায় কানাডাসহ বিভিন্ন উন্নত দেশ এ সুবিধা দিয়েছে। আমেরিকা এখন পর্যন্ত দেয়নি। উপরন্তু আমেরিকার বাজারে আমাদের পণ্যে উচ্চ শুল্ক রয়েছে। এদিকে আমরা আমেরিকার সাথে টিকফা চুক্তিও করলাম। এরপরও জিএসপি না পেলে টিকফা অর্থহীন হয়ে পড়বে। তাই যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের পণ্য প্রবেশে জিএসপি সুবিধা ফিরিয়ে দেয়ার বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করা উচিত। তোফায়েল আহমদ বলেন আমেরিকা আমাদের রপ্তানির প্রধান বাজার। বিশেষ করে পোশাক খাতের জন্য এ বাজার খুব গুরুত্বপূর্ণ। তবে অতি সমপ্রতি আমেরিকার বাজারে আমাদের রপ্তানির প্রবৃদ্ধি কমে যাচ্ছে। এর কারণ হিসেবে তিনি বলেন যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে জিএসপি সুবিধা স্থগিত করা হয়েছে। অন্য দেশগুলো আমেরিকার বাজারে যে কম শুল্কের সুবিধা পায় তাও নেই। ফলে আমাদের পণ্য অতিরিক্ত প্রতিযোগিতার মুখে পড়ছে। তাছাড়া কমপ্লায়েন্স ইস্যুর কারণেও কিছু প্রতিষ্ঠান চাহিদা অনুযায়ী রপ্তানি করতে পারেনি। এত কিছুর পরও ২০১৪১৫ অর্থবছরে দেশের রপ্তানি আয় ৩৩ বিলিয়ন ডলারের বেশি হবে। আর স্বাধীনতার গোল্ডেন জুবিলীতে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে। বিদেশি বিনিয়োগ প্রসঙ্গে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন বর্তমানে আমেরিকাসহ অনেক দেশের বিদেশি বিনিয়োগ বাংলাদেশে আসছে। সামনে আরও আসবে। ভবিষ্যতে বাংলাদেশ হবে বিদেশি বিনিয়োগের কাঙ্ক্ষিত স্থান। সবশেষে তিনি বাংলাদেশীদের জন্য মাল্টিপল ভিসার মেয়াদ ৫ বছরের পরিবর্তে ১০ বছরে উন্নীত করার আহবান জানান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7021.csv b/Bangla_fin_news_articles/7021.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..09b1ffbe52ef03e740e480951760528f5339bdc6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7021.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7021,ট্র্যাক ফি কমানোর প্রস্তাব নাকচ বিএসইসির,2014-11-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই ট্র্যাকহোল্ডারদের বাত্সরিক ট্র্যাক ফি কমানোর প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। ডিএসইর এ প্রস্তাবে সম্মতি দেয়া ডিমিউচুয়ালাইজেশন স্কিমের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হতে পারে বলে মনে করছে বিএসইসি। সোমবার বেলা ১২টায় বিএসইসির সঙ্গে ডিএসইর এক বৈঠকে ট্র্যাক ফি কমানোর প্রস্তাব না কমানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে বৈঠক সূত্রে জানা গেছে। পাশাপাশি ভবিষ্যতে যে কোনো ধরনের প্রস্তাব পাঠানোর আগে ডিএসইকে তা ভালভাবে দেখেশুনে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে বিএসইসি। বিএসইসির সঙ্গে এ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ডিএসইর চেয়ারম্যান বিচারপতি সিদ্দিকুর রহমান মিয়া স্বতন্ত্র পরিচালক রুহুল আমিন ও ড. এম কায়কোবাদ এবং চিফ রেগুলেটরি অফিসার সিআরও জিয়াউল হাসান খান। বৈঠকশেষে ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. স্বপন কুমার বালা ট্র্যাকহোল্ডারদের বাত্সরিক ট্র্যাক ফি কমানোর প্রস্তাব নাকচ হওয়ার বিষয়ে কিছু বলেননি। তিনি বলেন ব্যবসায়িক স্বার্থের পাশাপাশি বিনিয়োগকারীদের স্বার্থের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিতে বলেছে বিএসইসি। মাঝে মাঝে ব্যবসায়িক স্বার্থ ও বিনিয়োগকারীদের স্বার্থের মধ্যে সাংঘর্ষিক অবস্থা তৈরি হয়। এক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীদের স্বার্থকে প্রাধান্য দিতে বলেছে বিএসইসি। প্রসঙ্গত ডিমিউচুয়ালাইজেশন স্কিমে সকল ট্র্যাকহোল্ডারদের বাত্সরিক ফি বাবদ ৫০ হাজার টাকা জমা দেওয়ার বিধান রয়েছে। ট্র্যাকহোল্ডারদের অনুরোধের প্রেক্ষিতে বিএসইসিকে এ ফি কমানোর প্রস্তাব দেয় ডিএসই। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7022.csv b/Bangla_fin_news_articles/7022.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9347886c16cf78afb23b8ebf2f072db7b9754684 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7022.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7022,শেয়ারবাজারে টানা চার দিন দরপতন,2014-11-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,উভয় শেয়ারবাজারে সোমবার দরপতন হয়েছে। এ নিয়ে টানা চার কর্মদিবস দর পতন হলো। চার কর্মদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সূচক কমেছে প্রায় ৮৮ পয়েন্ট। সূচক কমার সাথে সাথে লেনদেনও কমে গেছে। আজ লেনদেন হয়েছে ৬৯১ কোটি টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় প্রায় সাড়ে ৮ শতাংশ কম। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৪৬ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৯১৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২২ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮২৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৬৯১ কোটি ৯০ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৬২ কোটি ১ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৮টির কমেছে ২০০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৬টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১২৮ পয়েন্ট কমে ১৫ হাজার ২০৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪৪ কোটি ৭০ লাখ টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় ৭ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২২৫টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪৮টির কমেছে ১৫২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানির শেয়ারের।ডিএসই সূত্রে জানা গেছে প্রাথমিক গণ প্রস্তাবের আইপিও অনুমোদন পাওয়া ইফাদ অটোস লিমিটেডে আবেদন গ্রহণ শুরু হবে আগামী রবিবার থেকে। কোম্পানিটির আইপিও আবেদন গ্রহণ ২৩ নভেম্বর শুরু হয়ে শেষ হবে ২৭ নভেম্বর। প্রবাসি বিনিয়োগকারীদের জন্য এ সুযোগ থাকবে ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ইফাদ অটোস শেয়ারবাজারে ২ কোটি ১২ লাখ ৫০ হাজার শেয়ার ছেড়ে ৬৩ কোটি ৭৫ লাখ টাকা উত্তোলন করবে। এ জন্য ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের সঙ্গে ২০ টাকা প্রিমিয়ামসহ প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩০ টাকা। ২০০টি শেয়ারে মার্কেট লট। আইপিওর মাধ্যমে অর্থ উত্তোলন করে কোম্পানিটি ব্যবসা সমপ্রসারণ ব্যাংক ঋণ পরিশোধ এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7023.csv b/Bangla_fin_news_articles/7023.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..810e3973eb02cb58e2a72c324c2c481b747f039f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7023.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7023,লস এঞ্জেলেসে তিনদিনব্যাপী রিহ্যাব আবাসন মেলা শুরু,2014-11-16,অনলাইন ডেস্ক,মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে শুক্রবার থেকে শুরু হয়েছে তিনদিনব্যাপী রিহ্যাব আবাসন মেলা। ইউনিভার্সেল স্টুডিওর কাছে দ্য গারল্যান্ড হোটেলে মেলার উদ্বোধন করেন যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন। লস এঞ্জেলেসে প্রথমবারের মতো এই মেলায় অংশ নিচ্ছে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠিত ৪৩টি আবাসন প্রতিষ্ঠান। মেলা উদ্বোধন করে রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন বলেছেন ঢাকার আবাসন সমস্যা নিরসনে রাজউকের পাশাপাশি বেসরকারি খাতের প্রতিষ্ঠানগুলোর ভুমিকা গুরুত্বপূর্ণ। তিনি বলেন আবাসন খাতে বিনিয়োগ করে কখনো কখনো গ্রাহকরা যে সমস্যায় পড়েন সে বিষয়ে রিহাবকে এগিয়ে আসতে হবে। মেলা ঘিরে প্রবাসীদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া পড়েছে। ১৬ নভেম্বর রবিবার সকাল ১১টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত চলবে রিহ্যাব হাউজিং ফেয়ার। মেলায় ক্রেতারা ২০ ভাগ পর্যন্ত বিশেষ ছাড় পাচ্ছেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল সুলতানা লায়লা হোসেন রিহ্যাবের সভাপতি শামসুল আলামিন সিনিয়র সহসভাপতি রবিউল হক সহসভাপতি লিয়াকত আলী ভুইয়া সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ওয়াহিদুজ্জামান সাংগঠনিক সম্পাদক নজরুল ইসলাম দুলাল কোষাধ্যক্ষ সরদার আমিন যুগ্ম কোষাধ্যক্ষ মোহাম্মদ এনায়েত উল্লাহ মেলার কোচেয়ারম্যান শাকিল কামাল চৌধুরী ও সারোয়ারদী ভুইয়া এবং মেলার ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট কোঅর্ডিনেটর জাকারিয়া মাসুদ জিকো। বিজ্ঞপ্তি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7024.csv b/Bangla_fin_news_articles/7024.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0edab07f48bf9515605e216a1976ae72f1c6cf70 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7024.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7024,নিত্যপণ্যের অতিরিক্ত দাম না রাখতে বাণিজ্যমন্ত্রীর আহবান,2014-11-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের অতিরিক্ত দাম না রাখার জন্য ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। তিনি বলেন মূল্য নির্ধারণ করা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাজ নয়। মুক্তবাজার অর্থনীতিতে যারা উত্পাদক ও আমদানিকারক তারাই পণ্যের মূল্য নির্ধারণ করবেন। তবে বাজার যাতে কোনভাবেই অস্থিতিশীল না হয় সে ব্যাপারে ব্যবসায়ীদের দৃষ্টি রাখতে হবে। রবিবার সচিবালয়ে অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের মজুদ মূল্য পরিস্থিতি বিপণন ও পরিবেশক সংক্রান্ত জাতীয় কমিটির বৈঠকে ব্যবসায়ীদের প্রতি তিনি এ আহ্বান জানান। ট্যারিফ কমিশনের প্রতিবেদন অনুযায়ী ১ লিটার সয়াবিন তেল উত্পাদনে ব্যয় হয় ৮৬ টাকা আর বিক্রি হয় ১৪০ টাকা এ ব্যাপারে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন সঠিকভাবে যাচাই করে ভোজ্যতেলের দাম নির্ধারণ করতে হবে। কোনভাবেই অতিরিক্ত দাম নেয়া যাবে না। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন আন্তর্জাতিক বাজারেও এখন নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য স্থিতিশীল ও নিম্নমুখী। বাণিজ্যমন্ত্রীর সভাপতিত্বে এ বৈঠকে মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব হেদায়েতুল্লাহ আল মামুন নিত্য পণ্যের আমদানিকারক উত্পাদক পরিবেশক ও পাইকারি ব্যবসায়ীরা ছাড়াও খাদ্য ও কৃষি মন্ত্রণালয় ট্যারিফ কমিশনসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে ব্যবসায়ীরা কর দেয়ার প্রক্রিয়া সহজ করার সুপারিশ করেন। বৈঠকে সিটি গ্রুপের চেয়ারম্যান ফজলুর রহমান বলেন ব্যবসায়ীদের তিন স্তরে কর দিতে হয়। এটা সহজ ও এক ধাপে গ্রহণের সুপারিশ করেছি। এ বিষয়ে অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্যমন্ত্রী কথা বলবেন বলে জানান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7025.csv b/Bangla_fin_news_articles/7025.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b0b252d951cde5673e8f2344c6a5f4d60c5e2080 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7025.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7025,অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট,2014-11-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার ইএফটি জালিয়াতির মাধ্যমে এক কোটি ৩৩ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তাসহ সাতজনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিলের অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন দুদক। রবিবার কমিশনের নিয়মিত বৈঠকে এ চার্জশিট দাখিলের অনুমোদন দেয় হয়। যাদের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিলের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে তারা হলেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের সিএও এসএএস সুপার সাময়িক বরখাস্ত মো. শরিফুল ইসলাম মেসার্স সিয়াম ত্রুপ কেয়ারের মালিক মো. সাদেকুল ইসলাম মো. তানভীর সরকার খাদিজা খাতুন দিনা মো. ফিরোজ কবীর মো. মুরাদ মোর্শেদ ও সুফিয়া সরকার। দুদক সূত্র জানায় সরকারি কর্মকর্তাকর্মচারীদের বেতন স্থানান্তরের জন্য মো. শরিফুল ইসলাম একজন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কর্মকর্তা। ইএফটি এ্যাকাউন্টের সঙ্গে সরকারি কর্মকর্তাকর্মচারীদের বেতন এ্যাকাউন্ট সংযুক্ত করা হয়। অভিযুক্ত মো. শরিফুল ইসলাম অন্য আসামিদের সঙ্গে যোগসাজশে ডাচবাংলা ব্যাংকে ছয়টি এ্যাকাউন্ট খোলেন এবং ওই এ্যাকাউন্টগুলোর সঙ্গে ইএফটি এ্যাকাউন্ট সংযুক্ত করেন। এর মাধ্যমে তিনি মোট এক কোটি ৩৩ লাখ টাকা আত্মসাত করেন। এর মধ্যে ৬৯ লাখ টাকা আসামিরা ব্যাংক এ্যাকাউন্ট থেকে উত্তোলন করেন। বাকি টাকা ফ্রিজ অবস্থায় রয়েছে। আসামি শরিফুল ইসলাম তার স্ত্রী আপন ভাই বোন ভাগনের নামে ব্যাংক এ্যাকাউন্ট খোলেন এবং তাদের অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা হিসেবে পরিচয় দেন। তারপর তাদের মাধ্যমে একাউন্ট থেকে টাকা আত্নসাত করেন। দুদকের উপপরিচালক এস এম সাহিদুর রহমান এ অভিযোগ তদন্ত করেছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7026.csv b/Bangla_fin_news_articles/7026.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e427f816142b1a255e03af39c7d90ee617d15a81 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7026.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7026,শেয়ারবাজারে সূচক কমলেও বেড়েছে লেনদেন,2014-11-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে রবিবার সূচক কমলেও বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। দিনের শুরুতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্য সূচক ঊর্ধ্বমূখী প্রবণতা দিয়ে শুরু হলেও শেষ পর্যন্ত তা অব্যাহত থাকেনি। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে সূচক ওঠানামার ক্ষেত্রে কয়েকটি শেয়ার বেশি প্রভাব রেখেছে। লেনদেনকৃত ৩০৩টি কোম্পানির মধ্যে ৩ শতাংশের চেয়ে বেশি দাম কমেছে ২৭টি কোম্পানির। আর ৩ শতাংশের চেয়ে বেশি দাম বেড়েছে ৩৭টি কোম্পানির। এদিকে ডিএসইতে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে ডেসকোর শেয়ার। দাম বাড়ার ক্ষেত্রে সোনালী আঁশ কোহিনূর ও ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের শেয়ার এগিয়ে ছিল। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২০ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৯৬৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৭ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮৫২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৭৫৩ কোটি ২ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৫৮ কোটি ৪৫ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৩টির কমেছে ১৫৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৪টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৪২ পয়েন্ট কমে ১৫ হাজার ৩৩৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৫১ কোটি ৫২ লাখ টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় ১ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২১৮টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৫টির কমেছে ১২৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৫টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে তিতাস এমারেল্ড ও সাইফ পাওয়ারটেকের প্রথম প্রান্তিকের আয় বেড়েছে। আর হাওয়েল সুহূদ ও গোল্ডেন হার্ভেস্টের আয় কমেছে।তালিকাভুক্ত তিতাস গ্যাস কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় বা ইপিএস বেড়েছে ১০ শতাংশ। প্রথম প্রান্তিকের কর পরবর্তী মুনাফা হয়েছে ২৩৪ কোটি ৭৮ লাখ টাকা। আর ইপিএস ২ টাকা ৩৭ পয়সা। আগের বছর যা ছিল যথাক্রমে ২১৩ কোটি ৮৫ লাখ টাকা ও ২ টাকা ১৬ পয়সা। এমারেল্ড অয়েলের ইপিএস বেড়েছে ৩৯ শতাংশ। কোম্পানিটির কর পরবর্তী মুনাফা হয়েছে ৩ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। আর ইপিএস ৬৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির মুনাফা ছিল ১ কোটি ৩২ লাখ টাকা। আর ইপিএস হয়েছে ৪৯ পয়সা। সাইফ পাওয়ারটেকের ইপিএস বেড়েছে ৭১ শতাংশ। কোম্পানিটির কর পরবর্তী মুনাফা হয়েছে ৩ কোটি ৯০ লাখ টাকা। আর ইপিএস ৭৭ পয়সা। অন্যদিকে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের হাওয়েল টেক্সটাইলের ইপিএস কমেছে ৩৯ শতাংশ। প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির কর পরবর্তী মুনাফা হয়েছে ৪ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। আর ইপিএস ৮৮ পয়সা। সুহূদ ইন্ডাস্ট্রিজের ইপিএস কমেছে ২৩ শতাংশ। কোম্পানিটির কর পরবর্তী মুনাফা হয়েছে ৬৮ লাখ ৬০ হাজার টাকা। ইপিএস হয়েছে ২৩ পয়সা। গোল্ডেন হার্ভেস্ট অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজের ইপিএস কমেছে ১৮ শতাংশ। প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির কর পরবর্তী মুনাফা হয়েছে ৩ কোটি ৪২ লাখ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7027.csv b/Bangla_fin_news_articles/7027.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7d90fa0848364555623697973c902889365c8dcf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7027.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7027,কোহিনুর ঢাকা ডায়িং ও ওরিয়নের লভ্যাংশ ঘোষণা,2014-11-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোহিনুর কেমিক্যাল ঢাকা ডায়িং ও ওরিয়ন ইনফিশনের পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। কোহিনুরের পরিচালনা পর্ষদ ২৫ শতাংশ বোনাস শেয়ার লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এ জন্য রেকর্ড ডেট নিধারণ করা হয়েছে আগামী ২৫ নভেম্বর। কোম্পানির ৩০ জুন ২০১৪ সমাপ্ত বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ অনুমোদন হয়। এ ছাড়া বস্ত্র খাতের ঢাকা ডায়িং অ্যান্ড ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার লভ্যাংশ হিসেবে ঘোষণা করেছে। এ জন্য রেকর্ড ডেট নিধারণ করা হয়েছে আগামী ২৫ ডিসেম্বর। আর ওরিয়ন ইনফিউশনের পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এ জন্য রেকর্ড ডেট নিধারণ করা হয়েছে আগামী ২৫ নভেম্বর। এ দিকে খান ব্রাদার্সের শেয়ার প্রাথমিক গণ প্রস্তাবের আইপিও লটারিতে বিজয়ী বিও হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এ সপ্তাহেই এ কোম্পানির লেনদেন শুরু হতে পারে শেয়ারবাজারে। কোম্পানিটি ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে ২ কোটি শেয়ার ছেড়ে বাজার থেকে ২০ কোটি টাকা সংগ্রহ করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7028.csv b/Bangla_fin_news_articles/7028.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5acfcc4b816cc510ca02d5470aaa392c6acbffdd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7028.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7028,বাংলাদেশে জ্বালানিতে বিনিয়োগের শ্রেষ্ঠ সময়,2014-11-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ ভারতের কাছ থেকে প্রাকৃতিক গ্যাস সমৃদ্ধ প্রায় ২০ হাজার বর্গকিলোমিটারের সমুদ্র সীমা জয় করেছে। এটা বাংলাদেশের জন্য বড় ধরনের সুযোগ নিয়ে এসেছে। কিন্তু দেশের রাজনৈতিক শঙ্কা দারিদ্র্য পরিস্থিতি এবং অর্থনীতিতে উচ্চ ভর্তুকির কারণে বেশিরভাগ বিনিয়োগকারীই একে বিনিয়োগের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বলে বিবেচনা করছেন। ফলে জ্বালানি সংক্রান্ত অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগ সীমিতই থেকে যাচ্ছে। অথচ এখনই বাংলাদেশের জ্বালানি খাতে বিনিয়োগের শ্রেষ্ঠ সময়। শুক্রবার দ্য ডিপ্লোমেটএ প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে সাগর অঞ্চল গবেষক ও রেডিও সাংবাদিক জ্যাক ডেটশ এসব কথা লিখেছেন। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে বাংলাদেশে এত সমস্যা নেই যে বিনিয়োগকারীরা এখানে আসতে চাইবেন না। অথচ গত বছর বাংলাদেশের অফশোর গ্যাস ক্ষেত্র থেকে অস্ট্রেলিয়ার সান্তোস নিজেদেরকে গুটিয়ে নিয়েছে কম উত্পাদনের যুক্তি দেখিয়ে। এদিকে বাংলাদেশের জাতীয় তেল কোম্পানি পেট্রোবাংলা অফশোরের গ্যাস উত্তোলনে ২০১২ সালের নিলামে দুটি কোম্পানিকে আকর্ষণ করেছে। একটি হলো ভারতের তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাস কর্পোরেশন। অন্যটি কনোকো ফিলিপস। গত এপ্রিলে নির্ভেজাল অফশোরে তেল ব্লক নিয়ে পেট্রোবাংলা একটি নিলাম করেছে। এতে অংশগ্রহণকারী কোম্পানিগুলো অনশোরে প্রবেশাধিকারের সুযোগ কম ও পেট্রোবাংলার কঠিন শর্তাবলী নিয়ে সমালোচনা করেছে। এ বছরের শুরুতে কনোকো ও রাশিয়ার স্ট্যাট অয়েল যৌথভাবে বাংলাদেশের গভীর সমুদ্রে তেল ব্লকের বিষয়ে বিড করেছে। পরবর্তীতে গভীর সমুদ্রের আরও দুটি তেল ব্লকে চুক্তি করার চেষ্টা করে কনোকো। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে নতুন সমুদ্র সীমা হিসাব করে বর্তমানে বাংলাদেশের প্রাকৃতিক গ্যাসের মজুদের পরিমাণ ২০০ ট্রিলিয়ন ঘনফুট। যা এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের মধ্যে সর্ববৃহত্। এগুলো উত্তোলনে এ বছরের শেষ দিকে পেট্রোবাংলা নতুন আরও ১৮টি তেল ও গ্যাস ব্লক নিলামে তুলবে। এর ফলে বাংলাদেশ বিশ্বের প্রাকৃতিক গ্যাস উত্পাদনে বৃহত্ একটি দেশ হবে বলে উল্লেখ করেছেন সেঞ্চুরি ফাউন্ডেশনের পলিসি এসোসিয়েট নেইল ভাটিয়া। ত বে মান্যার এনার্জির হেড অব কনসাল্টিং রবিন মিলস বলেছেন বাংলাদেশ বৃহত্ প্রাকৃতিক গ্যাস উত্পাদনকারী দেশ হবে কিনা তা নির্ভর করছে ২০০ ট্রিলিয়ন ঘনফুট মজুদের সঠিকতার উপর। যেহেতু এই পরিমাণ গ্যাস থাকার বিষয়টি ধারণা করা হচ্ছে কিন্তু এর সঠিকতা নিশ্চিত নয় তাই নিশ্চিত করে কিছু বলা যাবে না। তবে ভূতাত্ত্বিক ও প্রকোশলগত তথ্যের ভিত্তিতে এ মজুদের সম্ভাবনা ফিফটি ফিফটি। বাংলাদেশের এখনই জ্বালানি উত্তোলন ও এর সঠিক মজুদ সম্পর্কে যথাযথ জরিপ করা প্রয়োজন। কিন্তু গভীর সমুদ্র থেকে গ্যাস কিংবা তেল উত্তোলনে বাংলাদেশের সক্ষমতার অভাব রয়েছে। তাছাড়া এজন্য যে বিনিয়োগ প্রয়োজন তাও বেশ কঠিন। এদিকে জ্বালানি উত্তোলনে কিছু পরিবেশগত ঝুঁকি রয়েছে। এ ব্যাপারে যথাযথ পদক্ষেপ নেয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছিল সরকারের পক্ষ থেকে। তবে সাগরে মিথেন ছড়িয়ে পড়া রোধ করতে বাংলাদেশকে কিছু দক্ষ জনশক্তি বিদেশ থেকে আনতে হবে। নেইল ভাটিয়া বলেছেন এ সমস্যা দূর করা সম্ভব কনোকো ও স্ট্যাট অয়েলের সাথে উত্পাদনমূলক চুক্তির মাধ্যমে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7029.csv b/Bangla_fin_news_articles/7029.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6296f60f4848985d577ac3b6b6efba383b9a4417 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7029.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7029,কমছে না খেলাপি ঋণের পরিমাণ,2014-11-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেও ব্যবসাবাণিজ্যের গতি এখনো ফেরেনি। এতে এক দিকে ব্যাংকের ঋণ বিতরণ বাড়ছে না অন্যদিকে আগে যেসব ঋণ বিতরণ করা হয়েছে সে সব টাকাও ফেরত পাচ্ছে না ব্যাংক। ফলে খেলাপি ঋণ বাড়ছেই। বর্তমানে ব্যাংকগুলোর মোট বিতরণ করা ঋণের ১১ দশমিক ৬০ শতাংশ খেলাপি ঋণে পরিণত হয়েছে। সেপ্টেম্বর প্রান্তিক শেষে মোট খেলাপি ঋণ ৫৭ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে যা তিন মাস আগের তুলনায় ছয় হাজার কোটি টাকা বেশি। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে দেখা গেছে আগের প্রান্তিক জুন শেষে মোট চার লাখ ৭৭ হাজার ৪৩৭ কোটি টাকা ঋণের মধ্যে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল ৫১ হাজার ৩৪৫ কোটি টাকা। আর গেল সেপ্টেম্বর প্রান্তিক শেষে দেশের ব্যাংকিং খাতে মোট চার লাখ ৯৩ হাজার কোটি টাকা ঋণ বিতরণ হয়েছে। খেলাপি ঋণের পরিমাণ বেড়ে যাওয়া বিষয়ে সংশ্লিষ্টরা বলছেন সাম্প্রতিক সময়ে রাজনৈতিক অস্থিরতা কিছুটা কমলেও এখন পর্যন্ত ব্যবসায়ীদের মধ্যে আস্থা ফিরে আসেনি। ফলে ব্যবসাবাণিজ্যের বেগতিক অবস্থা। দেশের শিল্প কারখানায় গ্যাসবিদ্যুতের সংকট এখনো বিদ্যমান। এ সব কারণে বিনিয়োগ বাড়ছে না। অন্য দিকে অবকাঠামোগত দুর্বলতা আমদানি কম হওয়াসহ ব্যাংকের ঋণ খেলাপি হওয়ার জন্য যেসব কারণ রয়েছে সেগুলোর সবগুলোই এখন বিদ্যমান। এ অবস্থায় প্রভিশন ও পর্যাপ্ত মূলধন সংরক্ষণের পরে মুনাফা করাটা কতটা সম্ভব হবে সে বিষয়ে ব্যাংকারদের মধ্যে অনিশ্চয়তা রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7030.csv b/Bangla_fin_news_articles/7030.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..04c57f4d9075e498bfaa9bd817b295d60d9f705b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7030.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7030,গুসি শান্তি পুরস্কার পেলেন আতিউর রহমান,2014-11-13,অনলাইন ডেস্ক,অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর কল্যাণে বিশেষ অবদানের জন্য ফিলিপিন্সের একটি দাতব্য প্রতিষ্ঠানের দেয়া শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান। বৃহস্পতিবার ম্যানিলাভিত্তিক গুসি পিস প্রাইজ ফাউন্ডেশন আন্তর্জাতিক গুসি শান্তি পুরস্কার২০১৪ ঘোষণা করে বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। ফাউন্ডেশন তাকে পুওরম্যান ইকোনোমিস্ট খেতাবে ভূষিত করেছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়। আতিউর গুসি শান্তি পুরস্কার পাওয়া দ্বিতীয় বাংলাদেশি। এর আগে দারিদ্র্য দূরীকরণ ও মানবিক কার্যক্রমের জন্য ২০১৩ সালে এই পুরস্কার পান ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন অব রুরাল পুওরের ডিওআরপি মহাসচিব এ এইচ এম নোমান। আগামী ২৬ নভেম্বর ম্যানিলায় গিয়ে গভর্নর আতিউর রহমান পুরস্কার গ্রহণ করবেন। সেদিন শান্তি ও কল্যাণমূলক কার্যক্রমের স্বীকৃতি হিসেবে পুরস্কারের জন্য মনোনীত হওয়া অস্ট্রেলিয়া চীন কঙ্গো ভারত জার্মানি ইরান ইতালি জাপান লিথুনিয়া নেপাল নেদারল্যান্ডস ফিলিপিন্স পোল্যান্ড ও সৌদি আরবের ব্যক্তিরাও এই পুরস্কার গ্রহণ করবেন। খবর বাসস। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7031.csv b/Bangla_fin_news_articles/7031.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7389dfbcddfe5a6090bfee73c1d51cf3938e1533 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7031.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7031,বেশির ভাগ ব্যাংকের ইপিএস বেড়েছে,2014-11-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,তৃতীয় প্রান্তিকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৩০টির মধ্যে ১৬টি ব্যাংকের মুনাফা ও শেয়ারপ্রতি আয় ইপিএস আগের বছরের একই প্রান্তিকের তুলনায় বেড়েছে কমেছে ১৩টি ব্যাংকের। আর আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকের লোকসান আগের বছরের একই প্রান্তিকের তুলনায় কিছুটা কমেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই সূত্রে এ সব তথ্য জানা গেছে। সবচেয়ে বেশি মুনাফা বেড়েছে এবি ব্যাংকের। ২০১৪ সালের ৩০ জুন শেষ হওয়া প্রান্তিকে এ ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে ৬১ কোটি ৬৬ লাখ ৬০ হাজার টাকা এবং ইপিএস বেড়েছে ১ দশমিক ১৬ টাকা। এনসিসি ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে ১০ কোটি ২২ লাখ ৫০ হাজার টাকা এবং ইপিএস বেড়েছে ০.১৩ টাকা। ট্রাস্ট ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে ৪৯ কোটি ৮৭ লাখ ৭০ হাজার টাকা এবং ইপিএস বেড়েছে ১ দশমিক ১৭ টাকা। সাউথইস্ট ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে ৪৩ কোটি ৫৩ লাখ ৪০ হাজার টাকা এবং ইপিএস বেড়েছে ০.৪৭ টাকা। ইস্টার্ন ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে ২৬ কোটি ৮১ লাখ ৭০ হাজার টাকা এবং ইপিএস বেড়েছে ০.৪৪ টাকা। এ ছাড়া সিটি ব্যাংক ঢাকা ব্যাংক ব্র্যাক ব্যাংক এক্সিম ব্যাংক ইসলামী ব্যাংক মার্কেন্টাইল ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক ওয়ান ব্যাংক রূপালী ব্যাংক শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক ও সোস্যাল ইসলামী ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7032.csv b/Bangla_fin_news_articles/7032.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..171c75d30cba78969618e18d24920424008809ee --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7032.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7032,দুই বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন মূল্যস্ফীতি,2014-11-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত দুই বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে চলে এসেছে মূল্যস্ফীতির হার। গেলো অক্টোবর মাসে মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ৬০ শতাংশে। এর আগে ২০১২ সালের নভেম্বরে এ হার ছিলো ৬ দশমিক ৫৫ শতাংশ। এরপর ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে এ হার ৭ শতাংশ এবং এপ্রিলে ৮ শতাংশ ছাড়িয়ে যায়। পরবর্তীতে কমতে থাকলেও তা ৭ শতাংশের উপরেই ছিলো মূল্যবৃদ্ধির হার। চলতি ২০১৪ সালের জুলাই মাস থেকে এ হার আবার ৬ শতাংশের নিচে নামতে থাকে। পরিসংখ্যান ব্যুরোর বিবিএস সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। সংবাদ সম্মেলে বৃহস্পতিবার পরিকল্পণামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল জানান আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্য তেলসহ বিভিন্ন পণ্যের দাম কমে আসার প্রভাব প্রভাব বাংলাদেশেও পড়েছে। তিনি বলেন বাংলাদেশ অনেক পণ্যেই ভারত থেকে আমদানি করে। ভারতের বাজারে মূল্যস্ফীতি বাড়াকমা বাংলাদেশের বাজারকেও প্রভাবিত করে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব সুরাইয়া বেগম বিবিএস মহাপরিচালক গোলাম মোস্তফা কামাল ও পরিকল্পনা সচিব ভূঁইয়া সফিকুল ইসলাম। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7033.csv b/Bangla_fin_news_articles/7033.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..446b51b080fbb16af68422c131a662010cb30ab7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7033.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7033,ট্যানারি স্থানান্তরে নোটিশ প্রদানের নির্দেশ,2014-11-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নির্ধারিত সময়ের মধ্যে হাজারিবাগের ট্যানারি স্থানান্তরের জন্য মালিকদের লিগ্যাল নোটিশ প্রদানের নির্দেশ দিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। একই সাথে তিনি যেসব ট্যানারি মালিক সাভারের চামড়া শিল্পনগরিতে নির্মাণ কাজ শুরু করেছেন তাদেরকে আগামী সপ্তাহ থেকে ক্ষতিপূরণের টাকা দেয়া শুরু করতে বিসিকের প্রতি নির্দেশনা দেন। আদালতের নির্দেশনা ও বিসিকের সাথে ট্যানারি শিল্প উদ্যোক্তাদের সমঝোতার বিষয়টি উল্লেখ করে দ্রুত ট্যানারি স্থানান্তরের জন্য এ নোটিশ প্রদানের নির্দেশনা দেন তিনি। চলতি ২০১৪২০১৫ অর্থবছরে শিল্পখাতের উন্নয়নে সরকার গৃহীত বিভিন্ন প্রকল্পের কার্যক্রম জোরদারের লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট প্রকল্প পরিচালক ও সংস্থা প্রধানদের নিয়ে আয়োজিত সভায় শিল্পমন্ত্রী এ নির্দেশনা দেন। শিল্প মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বৃহস্পতিবার এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু এতে সভাপতিত্ব করেন। সভায় শিল্পমন্ত্রী কাজের গুণগতমান বজায় রেখে দ্রুত প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। তিনি বলেন প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের গাফিলতির কারণে শাহজালাল সার কারখানাসহ কোনো প্রকল্প নির্ধারিত সময় সীমার মধ্যে বুঝে নিতে না পারলে দায়িদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে। তিনি প্রকল্প বাস্তবান করতে গিয়ে উদ্ভুত যে কোনো সমস্যা মন্ত্রণালয়ের সাথে আলোচনা করে দ্রুত নিষ্পত্তির পরামর্শ দেন। সভায় জানানো হয় ২০১৪১৫ অর্থবছরে শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন সংস্থার ২৮টি প্রকল্পের অনুকূলে মোট বরাদ্দের পরিমাণ ১ হাজার ৫শ ২৩ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। এর মধ্যে সেপ্টেম্বর ২০১৪ পর্যন্ত প্রকল্পগুলোর অনুকূলে ২শ ৭৩ কোটি ৬৫ লাখ ৬৬ হাজার টাকা অবমুক্ত করা হয়েছে বলে তথ্য প্রকাশ করা হয়। সভায় আরো জানানো হয় সিলেটের ফেঞ্চুগঞ্জে নির্মাণাধীন শাহ্জালাল ফার্টিলাইজার প্রকল্পের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে। এ পর্যন্ত প্রকল্পের শতকরা ৯১ দশমিক ৩৮ ভাগ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। নির্ধারিত সময়ের আগেই এ প্রকল্পের নির্মাণ কাজ সমাপ্ত হবে বলে সভায় আশা প্রকাশ করা হয়। সভায় শিল্পসচিব মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়াসহ শিল্প মন্ত্রণালয়ের উর্ধ্ততন কর্মকর্তা মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন সংস্থা ও কর্পোরেশনের প্রধান এবং সংশ্লিষ্ট প্রকল্প পরিচালকরা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7034.csv b/Bangla_fin_news_articles/7034.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8bc7ca9ed4a573315735f395473b668e67de47a2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7034.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7034,ডিএসইতে সূচক কমেছে ২১ সিএসইতে ৮৩ পয়েন্ট,2014-11-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্যসূচক বৃহস্পতিবার ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দিয়ে শুরু হলেও শেষ পর্যন্ত তা বহাল থাকেনি। দিনশেষে সূচক কমেছে ২১ পয়েন্ট। পাশাপাশি কমেছে লেনদেনের পরিমাণও। ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ প্রায় ১৮ শতাংশ কমে সাত শ কোটি টাকার নিচে নেমে এসেছে। এ দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৮৩ কমে ১৫ হাজার ৩৭৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৫০ কোটি ৩০ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ১০ কোটি টাকা কম। তথ্যে দেখা গেছে বৃহস্পতিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২১ কমে ৪ হাজার ৯৮৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১০ কমে ১ হাজার ৮৬০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৬৯৪ কোটি ৫৭ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ১৫১ কোটি ৭৪ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯৭টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫২টির কমেছে ১১২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই লেনদেনকৃত ২২৬টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮১টির কমেছে ১২১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টি কোম্পানির শেয়ারের।ডিএসই সূত্রে জানা গেছে পুঁজিবাজরের তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলো শহরের বাইরে বার্ষিক সাধারণ সভা এজিএম করতে পারবে না বলে নির্দেশনা জারি করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। বৃহস্পতিবার এ নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন অর্ডিন্যান্স ১৯৬৯এর ২ সিসি ধারার ক্ষমতাবলে এ নির্দেশনা জারি করা হয়। নির্দেশনায় বলা হয়েছে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর সংঘ স্মারকে ঘোষিত রেজিস্টার্ড অফিস যে শহরে দেখানো হয়েছে এজিএম সে শহরেই করতে হবে। যদি কোনো কোম্পানি শহরের বাইরে এজিএম করতে চায় সে ক্ষেত্রে বিএসইসির অনুমোদন নিতে হবে। এ দিকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রিমিয়ার সিমেন্টের শেয়ারপ্রতি আয় বা ইপিএস কমেছে ৩৬ শতাংশ। কোম্পানির প্রথম প্রান্তিকের জুলাই ১৪সেপ্টেম্বর ১৪ অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদেনে এ সব তথ্য দেয়া হয়েছে। গত ৩ মাসে কোম্পানিটির করপরবর্তী মুনাফা হয়েছে ৮ কোটি ২ হাজার টাকা। আর ইপিএস হয়েছে ৭৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির মুনাফা ছিল ১২ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। আর ইপিএস ছিল ১ টাকা ১৮ পয়সা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7035.csv b/Bangla_fin_news_articles/7035.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c71bfd874418416821c377ec952c079a2b89a3a9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7035.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7035,ডিএসইর সূচক ৫ হাজারে লেনদেন বৃদ্ধি সাড়ে ২৬ শতাংশ,2014-11-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,উভয় শেয়ারবাজারে বুধবার সূচক আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে। তিন কার্যদিবস পর ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্যসূচক ফের পাঁচ হাজার পয়েন্টের ওপরে উঠে এসেছে। আর দুই কার্যদিবস পর ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে আট শ কোটি টাকার বেশি। ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে সাড়ে ২৬ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে বুধবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৭০ বেড়ে ৫ হাজার ৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৪৮ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮৭০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৮৪৬ কোটি ৩২ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ১৭৭ কোটি ৫৪ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৮টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১৭১টির কমেছে ১০৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ২৪১ বেড়ে ১৫ হাজার ৪৬১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৬০ কোটি ৫৩ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ৬ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২২৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০১টির কমেছে ৮৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৪টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের মোজাফফর হোসাইন স্পিনিং মিলস লিমিটেডের ক্যাটাগরি পরিবর্তন হয়ে এ ক্যাটাগরিতে উঠেছে। কোম্পানিটি সমাপ্ত অর্থবছরে বিনিয়োগকারীদের ২৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ প্রদান করেছে। লভ্যাংশ প্রদান করায় কোম্পানিটি এন থেকে এ ক্যাটাগরিতে উঠে আসে। বৃহস্পতিবার থেকে কোম্পানিটির কার্যক্রম এ ক্যাটাগরিতে শুরু হবে। এ দিকে শাশা ডেনিমসের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও আবেদন জমা নেয়া শুরু হবে আগামী ১৪ ডিসেম্বর থেকে। চলবে ২১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। অনিবাসী বাংলাদেশিরা এনআরবি ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত আবেদন করতে পারবে। নির্ধারিত ব্যাংক শাখার পাশাপাশি ব্রোকারেজ হাউস ও মার্চেন্ট ব্যাংকেও আবেদন করা যাবে। কোম্পানিটি পুঁজিবাজারে ৫ কোটি শেয়ার ছেড়ে ১৭৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের সাথে ২৫ টাকা প্রিমিয়ামসহ ৩৫ টাকা মূল্যে কোম্পানিটি শেয়ার ইস্যু করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7036.csv b/Bangla_fin_news_articles/7036.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8ec29d0240b0e11a01390e303809196b26f6218e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7036.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7036,দারিদ্র্যের দেয়াল ভাঙার আহবান ড ইউনূসের,2014-11-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন এখনো বিভিন্ন দেয়াল বিশ্বের সম্প্রদায়কে আলাদা করছে। তবে বার্লিন ওয়াল পতনের মধ্য দিয়ে বিশ্বের বিচ্ছিন্ন মানুষ আশার আলো দেখতে পেয়েছে। এটা ছিলো গণ মানুষের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন। এখন দারিদ্র্যের দেয়াল ভাঙতে সবাইকে কাজ করতে হবে। ৯ নভেম্বর জার্মানির বার্লিন ওয়াল পতনের ২৫ বছর পূর্তি অনুষ্ঠানে দেয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। ড. ইউনূস এই অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জার্মানির প্রেসিডেন্ট ইওয়াখিম গাউক বিলুপ্ত সোভিয়েত ইউনিয়নের সাবেক নেতা মিখাইল গর্বাচেভ বার্লিন মেয়র ক্লস ওয়েরিট পোল্যান্ডের সংহতি নেতা লেস ওয়ালেসা ও উইকিপিডিয়ার প্রতিষ্ঠাতা জিমি ওয়েলস প্রমুখ। মঙ্গলবার ইউনূস সেন্টারের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। অনুষ্ঠানে ড. ইউনূস বলেন এই অনুষ্ঠান বিশ্বের অন্য কোন দেয়ালগুলো ভাঙতে হবে সে প্রয়োজনীয়তার বিষয়টি ভাবতে আমাদের সুযোগ করে দিয়েছে। উন্নত ও দরিদ্র দেশের মধ্যে থাকা বিভক্তি আমাদেরকে কমিয়ে আনার জন্য কাজ করতে হবে। সন্ধ্যায় এই অনুষ্ঠানের আগে প্রফেসর ইউনূস ও অন্যান্য অতিথিদের সংবর্ধনা দেয়া হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7037.csv b/Bangla_fin_news_articles/7037.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c6f8e9a327853763f63c2d9679f27818a6bf55d0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7037.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7037,ঋণখেলাপি সংস্কৃতি থেকে আমরা বের হয়েছি অর্থমন্ত্রী,2014-11-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন আমরা ঋণ খেলাপি সংস্কৃতি থেকে বের হয়ে এসেছি। তিনি বলেন স্বাধীনতার পরে দেশে ঋণ খেলাপির পরিমাণ ছিল মোট ঋণের ৪০ শতাংশ। এখন তা ১১ শতাংশে নেমে এসেছে। বর্তমানে খেলাপি ঋণ সহনীয় মাত্রায় রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন বর্তমানে মোট ঋণের ১০ থেকে ১১ শতাংশ খেলাপি। এটা মোটামুটি সন্তোষজনক। তবে এটি ৮ শতাংশ নেমে এলে ভালো। মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিজিএমইএর মধ্যে এক সমঝোতা চুক্তি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে অর্থমন্ত্রী এ সব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর ড. আতিউর রহমান বিজিএমইএ সভাপতি মো. আতিকুল ইসলামসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন। প্রধান অতিথির বক্তব্যে অর্থমন্ত্রী বলেন ৮০এর দশকে ঋণ পেতে গ্রাহকদের অনেক কষ্ট করতে হতো এ জন্য তারা ঋণ নিয়ে পরিশোধ করত না। কিন্তু এখন সে অবস্থা নেই। এখন উদ্যোক্তা ঋণের টাকা ফেরত দিয়ে দেন। চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশ ব্যাংকের গৃহায়ণ তহবিল থেকে বিজিএমইএ এবং এর সদস্যরা মাত্র ২ শতাংশ সুদে ঋণইক্যুইটি ৬০৪০ অনুপাতে ঋণ পাবেন। গৃহায়ণ তহবিল তাদের কার্যক্রম প্রসারে ইতোমধ্যে অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাছে ২০০ কোটি টাকার বরাদ্দ চেয়েছে। অর্থমন্ত্রী বলেন ওই তহবিল ছাড় করার বিষয়ে বিবেচনা করা হবে। এ সময় অর্থমন্ত্রী আরো বলেন দেশের মোট জনসংখ্যার বিরাট অংশ আবাসনসুবিধা থেকে বঞ্চিত। এই তহবিলের মাধ্যমে গৃহনির্মাণে ঋণসুবিধা দেয়া হয়। এই তহবিলে বিজিএমইএর অংশগ্রহণ নতুন মাত্রা যোগ করবে। উপস্থিতদের উদ্যেশে অর্থমন্ত্রী বলেন এখানে যারা আছেন কারো বয়স আমার কর্মজীবন থেকে বেশি নয়। ফলে আমি একটু আবোলতাবোল বলতে পারি। তাতে আপনারা কিছু মনে করবেন না। এর আগে বিশেষ অতিথির ভাষণে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেন ১৯৯৮ সালে সরকারের ১৬১ কোটি টাকার অনুদান নিয়ে এই তহবিলের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এই তহবিলের মাধ্যমে এ পর্যন্ত ৬০ হাজার গৃহনির্মাণ করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে বিজিএমইএর সভাপতি আতিকুল ইসলাম বলেন বাংলাদেশের ২১টি কারখানা ঝুঁকিপূর্ণ। এর পরও আমাদের বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ। বাংলাদেশের ২২টি প্রতিষ্ঠান ভারতের লিলিপুট থেকে অর্থ পায়। অথচ তারা পরিশোধ করেনি। এ সময় তিনি ১৪৫টি রুগ্ন প্রতিষ্ঠানকে সহায়তা করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7038.csv b/Bangla_fin_news_articles/7038.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..863b00e9c2c947b1ea9b5d5311e72555c7ca67e7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7038.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7038,৪ কোম্পানির রাইট আবেদন নাকচ বিএসইসির,2014-11-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির পরই রাইট শেয়ার ছাড়ার আবেদন করায় তা নাকচ করে দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। মঙ্গলবার কমিশনের ৫৩১তম সভায় চার কোম্পানির আবেদন নাকচ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএসইসি। বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস সেন্ট্রাল ফার্মাসিটিক্যালস ও মোজাফফর হোসাইন স্পিনিং মিলস তালিকাভুক্ত হওয়ার পর এবং জেএমআই সিরিঞ্জ অ্যান্ড মেডিক্যাল ডিভাইস পুনঃতালিকাভুক্ত হওয়ার পরই রাইট শেয়ার ইস্যুর আবেদন করে। বিএসইসি জানিয়েছে তালিকাভুক্তির পর কোম্পানিগুলো রাইট শেয়ার ছাড়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণে যথেষ্ট সময় নেয়নি। ফলে বিষয়টি কোম্পানি সম্পর্কে বিনিয়োগকারীদের অবহিত হওয়ার ক্ষেত্রে সহায়ক হয়নি। তাই বিনিয়োগকারী এবং পুঁজিবাজারের স্বার্থে এ কোম্পানিগুলোর রাইট শেয়ার ইস্যুর আবেদন বিবেচনা করেনি বিএসইসি। বিএসইসি জানিয়েছে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের মাধ্যমে আইপিও ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশনকে মূলধন সংগ্রহের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। বিডিং প্রক্রিয়ায় নির্ধারিত দর অনুযায়ী কোম্পানিটি মূলধন সংগ্রহ করতে পারবে। কোম্পানিটি বুকবিল্ডিং পদ্ধতির আওতায় প্রতিটি শেয়ার ৭২ টাকা প্রিমিয়াম ৬২ টাকাসহ দরে ৩ কোটি ৩০ লাখ সাধারণ শেয়ার ছাড়তে পারবে। এর মধ্যে ৪০ শতাংশ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের জন্য বরাদ্দ থাকবে। বাকি ৬০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারী মিউচ্যুয়াল ফান্ড প্রবাসী ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য বরাদ্দ থাকবে। বিএসইসি গত ১৬ ফেব্রুয়ারি এ কোম্পানিকে বিডিং এর অনুমোদন দেয়। বিডিংয়ে প্রতিটি শেয়ারের নির্দেশক মূল্য ৬০ টাকা নির্ধারিত হয় যা ছয়টি ক্যাটাগরির ২৮টি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী দ্বারা সমর্থিত হয়। পরবর্তী সময়ে ৬৮ জন প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীর বিডিংয়ে অংশগ্রহণের মাধ্যমে নির্দেশক মূল্য ৭২ টাকা নির্ধারিত হয়েছে। উত্তোলিত অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি প্রেফারেন্স শেয়ারের দায়মোচন ব্যাংকঋণ পরিশোধ এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে। এ দিকে শর্ট সেল করায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সদস্য এসআর ক্যাপিটাল লিমিটেডকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এসআর ক্যাপিটাল লিমিটেডে গত বছরের ১১ জুলাই থেকে ১৮ আগস্ট ৫ দিন আফতাব অটোমোবাইলস ইউনাইটেড এয়ার ও অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার লেনদেনে মোট ২ লাখ ৬৮ হাজার ৭০০টি শেয়ার শর্ট সেল হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7039.csv b/Bangla_fin_news_articles/7039.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6900372d6ab9bfafae8d51c92faf407433e424de --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7039.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7039,এশিয়ান টাইগার হতে শিক্ষাঅবকাঠামোবিদ্যুত্জ্বালানিতে গুরুত্ব দিতে হবে,2014-11-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজীনা বলেছেন এশিয়ান টাইগার হওয়ার জন্য বাংলাদেশের শিক্ষা অবকাঠামো বিদ্যুত্ ও জ্বালানি খাতে অধিক গুরুত্ব দেয়া প্রয়োজন। এ সবের পাশাপাশি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও আইনের শাসন থাকলে বাংলাদেশ হবে দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগের কেন্দ্রস্থল। মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবে ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম আয়োজিত মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে বক্তব্য দানকালে তিনি এ সব কথা বলেন। এ সময় ইআরএফের প্রেসিডেন্ট সুলতান মাহমুদ ও সেক্রেটারি সাজ্জাদুর রহমান উপস্থিত ছিলেন। ড্যান মজীনা বলেন বাংলাদেশ প্রাকৃতিক সম্পদের দেশ। এখানকার ভূমি পানি পরিবেশ গ্যাস কয়লা ও জনগণ দেশটির উন্নয়নে কার্যকর সম্পদ। এশিয়ান টাইগার হতে কাঙ্ক্ষিত শিল্প উন্নয়নে এ সব সম্পদের পাশাপাশি বিশাল যুবশক্তিকে শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কাজে লাগাতে হবে। যুবশক্তিকে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ করতে পারলে জনশক্তি রপ্তানি খাতেও বাংলাদেশের গুণগত উন্নতি হবে। কৃষি ও স্বাস্থ্য খাতে বাংলাদেশ বৈপ্লবিক উন্নতি করছে উল্লেখ করে ড্যান মজীনা বলেন কৃষি জমির পরিমাণ কমে এলেও খাদ্যনিরাপত্তায় বাংলাদেশ সফলতা দেখিয়েছে। এ ছাড়া স্বাস্থ্য খাতেও ব্যাপক উন্নতি হচ্ছে। এই প্রবণতা অব্যাহত রাখতে হবে। এশিয়ান টাইগার হওয়ার প্রতিবন্ধকতা প্রসঙ্গে ড্যান মজীনা বলেন শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত উন্নতি করতে পারেনি। এ ক্ষেত্রে সর্বাধিক গুরুত্ব দিতে হবে। শিক্ষকদের উচ্চবেতন দিয়ে শিক্ষা ক্ষেত্রে মেধাবীদের আগ্রহী করতে হবে। এ ছাড়া স্কুলগুলোয় সমৃদ্ধ লাইব্রেরি ও ইন্টারনেটের ব্যাপক সুযোগ দিতে হবে। এতে শিক্ষার মান বাড়বে উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে। জনগণকে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ করতে হবে। এতে দেশের শিল্পে উত্পাদনশীলতা বাড়বে। এ ছাড়া অবকাঠামো খাতে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে। দেশব্যাপী সড়ক ও রেল যোগাযোগ সহজ ও দ্রুত করতে হবে। ড্যান মজীনা বলেন ঢাকাচট্টগ্রাম সড়ক সম্প্রসারণের কাজ তো চাঁদের দেশে যাওয়ার রাস্তা নয় যে বছরের পর বছর সময় লাগবে। খুব দ্রুত এটা সম্পন্ন করা উচিত। কারণ এ একটি রাস্তা দিয়েই দেশের সিংহভাগ আমদানিরপ্তানির কাজ সারতে হয়। বন্দর সম্প্রসারণও দ্রুত করা উচিত। তিনি বলেন শিল্প উদ্যোক্তারা বিদ্যুত্ ও জ্বালানি সংকটের কথা প্রতিনিয়ত বলছেন। এশিয়ান টাইগার হতে হলে এ সংকট দূর করতে হবে। চাহিদা পূরণে বাংলাদেশের ব্যাপক পরিমাণে বিদ্যুতের সরবরাহ দরকার। এ জন্য পাশ্ববর্তী দেশগুলো থেকে সরকার আমদানি করতে পারে। এ ছাড়া জ্বালানি সংকট নিরসনে গ্যাস ক্ষেত্র আবিষ্কার ও উত্তোলনে গুরুত্ব দেয়া দরকার। এগুলো সম্পন্ন করার পাশাপাশি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও আইনের শাসন বজায় রাখা জরুরি। তবেই দেশের শিল্প খাত উন্নত হবে। উদ্যোক্তারাও বিনিয়োগ করতে আগ্রহী হবেন। অগ্রাধিকারমূলক বাণিজ্য সুবিধা জিএসপি পুনরুদ্ধার সম্পর্কে এক প্রশ্নের জবাবে ড্যান মজীনা বলেন জিএসপি মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা কিংবা আমার হাতে নয়। আমি চাইলেও দেয়া সম্ভব নয়। এটি কংগ্রেসে নির্ধারিত হয়। সুতরাং এ বিষয়ে কংগ্রেসে শক্তভাবে বাংলাদেশের যুক্তি আর্গুমেন্ট তুলে ধরা প্রয়োজন। তবে তার আগে বাংলাদেশের শিল্প খাতের কাঠামোগত উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হবে। যুক্তরাষ্ট্র শিল্পে শতভাগ নিরাপত্তা চায়। পাশাপাশি শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিত দেখতে চায়। যেন আর কোনো রানা প্লাজার ধস দেখতে না হয়। কিংবা আর কোনো তাজরীনের অগ্নিকাণ্ড না ঘটে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকার গুরুত্ব নিয়ে কাজ করছে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ সফল হলে বিশ্বে বাংলাদেশের একটি ব্র্যান্ডিং তৈরি হবে যা বিশ্বে পোশাক রপ্তানিকারক দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে প্রথম স্থানে আবির্ভূত করবে। অপর এক প্রশ্নের জবাবে ড্যান মজীনা বলেন যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ট্যারিফ বাবদ বাংলাদেশ বড় অঙ্কের অর্থ দিচ্ছেএমন সংবাদ ঠিক নয়। অনেক সময়ই বাংলাদেশের সংবাদপত্রে এ ধরনের খবর লেখা হয় যা ঠিক নয় বরং এ সব পোশাকে যে ট্যারিফ রয়েছে তা আমেরিকার ভোক্তারা বহন করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7040.csv b/Bangla_fin_news_articles/7040.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e1a58bb006feae6ac813863ebd4634bd71858a03 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7040.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7040,শেয়ারবাজারে সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেন,2014-11-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে মঙ্গলবার বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়ায় সূচক বেড়েছে। তবে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। উভয় শেয়ারবাজারেই লেনদেন আগের দিনের তুলনায় কমেছে। আইডিএলসির দৈনন্দিব বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে কয়েক দিন দরসংশোধনের পর ক্ষুদ্র ও মাঝারি ধরনের মূলধনী কোম্পানিগুলোর দাম আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে। তথ্যে দেখা গেছে মঙ্গলবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২০ বেড়ে ৪ হাজার ৯৩৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১৫ বেড়ে ১ হাজার ৮২২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৬৬৮ কোটি ৭৭ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৪০ কোটি ৯৯ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫২টির কমেছে ১১১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪০টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৫৩ বেড়ে ১৫ হাজার ২২০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৬৬ কোটি ৪২ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ৭ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২২৫টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৭টির কমেছে ৯৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৪টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে সর্বশেষ অর্থবছরে বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ না দেয়ায় এ থেকে জেড ক্যাটাগরিতে চলে গেছে তাল্লু স্পিনিং। স্টক এক্সচেঞ্জের সেটেলমেন্ট রেগুলেশন ২০১৩ অনুযায়ী এ কোম্পানির ক্যাটাগরি অবনমন করা হয়েছে বলে ডিএসই কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। ফলে এখন থেকে এ কোম্পানির শেয়ারের বিপরীতে মার্জিন লোন দেয়া যাবে না। এ দিকে তালিকাভুক্ত তিনটি কোম্পানি শেয়ারহোল্ডারদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ওয়েস্টার্ন মেরিন কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ ৩০ জুন ২০১৪ সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ উদ্যোক্তাপরিচালক ব্যতিত এবং ১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দেয়ার জন্য সুপারিশ করেছে। অপর কোম্পানি মিথুন নিটিংয়ের পরিচালনা পর্ষদ সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য ২০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ সুপারিশ করেছে। এ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট ২০ নভেম্বর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7041.csv b/Bangla_fin_news_articles/7041.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..beb15a5330b18408e81bb33c857ed7536b56ba19 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7041.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7041,লক্ষ্যের চেয়ে রফতানি কমেছে ৬ হাজার কোটি টাকা,2014-11-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সম্ভাবনা থাকলেও রপ্তানি আয়ে কাঙ্ক্ষিত অগ্রগতি হচ্ছে না। বরং গত জুলাই থেকে অক্টোবর পর্যন্ত অর্থবছরের প্রথম চার মাসে রপ্তানি আয় উল্টো পথে হাঁটছে। গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় রপ্তানি কমেছে ১০ কোটি মার্কিন ডলার বা ৭৮০ কেটি টাকার সমপরিমাণ। আর গত চার মাসের লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় রপ্তানি কমেছে অন্তত ৬ হাজার কোটি টাকা। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো প্রকাশিত হালনাগাদ পরিসংখ্যানে এ তথ্য উঠে এসেছে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী আলোচ্য সময়ে রপ্তানি কমেছে প্রায় ১ শতাংশ। আর লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় রপ্তানি আয় কমেছে সাড়ে ৭ শতাংশ। অথচ রাজনৈতিক অস্থিরতা স্বত্তেও বিগত ২০১৩১৪ অর্থবছরের একই সময়ে প্রবৃদ্ধি ছিল সাড়ে ১৬ শতাংশ। ইপিবি সূত্রে জানা গেছে গেল অক্টোবর মাসে বড় ধাক্কা খেয়েছে রপ্তানি আয়। আলোচ্য সময়ে গত অর্থবছরের অক্টোবরের তুলনায় রপ্তানি আয় কম হয়েছে ১ হাজার ২৪৮ কোটি টাকার। অর্থাত্ গত অক্টোবরে রপ্তানি কমেছে প্রায় ৮ শতাংশ। আর লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় কমছে ২০ শতাংশ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7042.csv b/Bangla_fin_news_articles/7042.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..080bac7412733a4fea78ed09942625960c2ae00d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7042.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7042,অক্টোবরে বিও হিসাব বেড়েছে ৬৭ হাজার,2014-11-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে দিনে দিনে বিনিয়োগকারী আসছেন। এতে বাড়ছে বিও বেনিফিশিয়ারি ওনার্স হিসাব। গত ১ অক্টোবর থেকে ৩ নভেম্বর পর্যন্ত বিও হিসাব বেড়েছে ৬৭ হাজার। সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি অব বাংলাদেশ সিডিবিএল সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। সূত্র জানিয়েছে নভেম্বরের ৩ তারিখ পর্যন্ত বিও হিসাবের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৯ লাখ ৮৬ হাজার ৫৬৫টি। সেপ্টেম্বর মাসের ৩০ তারিখ পর্যন্ত এ সংখ্যা ছিল ২৯ লাখ ১৮ হাজার ৭৬৭টি। অর্থাত্ এই সময়ে বিও হিসাব বেড়েছে ৬৭ হাজার ৭৯৮টি। সংশ্লিষ্টরা বলছেন পুঁজিবাজারে প্রতিমাসেই নতুন আইপিও আসছে। তাই আইপিওকে কেন্দ্র করে বাজারে নতুন বিনিয়োগকারী বাড়ছে। এদিকে অক্টোবর মাসে পুরুষ অ্যাকাউন্টের সংখ্যা বেড়েছে ৪৬ হাজার ৫৪৮টি। এ নিয়ে বর্তমানে পুরুষ বিও হিসাব হয়েছে ২১ লাখ ৮৭ হাজার টি। যা সেপ্টেম্বরে ছিল ২১ লাখ ৪১ হাজার ২৯৯টি। আর গেল মাসে নারী বিও হিসাবের সংখ্যা বেড়েছে ২১ হাজার ১২৫টি। বর্তমানে নারী বিও হয়েছে ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৫১৯টি। সেপ্টেম্বরে মাসে যা ছিল ৭৬ লাখ ৭ হাজার ৩৯টি। তথ্যে দেখা গেছে গেল মাসে স্থানীয় বিও হিসাবের সংখ্যা ৬৬ হাজার ২৭০টি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৮ লাখ ৩৪ হাজার ৯টি যা আগের মাসে ছিল ২৭ লাখ ৬৭ হাজার ৭৩৯টি। একইসাথে বেড়েছে প্রবাসী বিনিয়োগকারীর সংখ্যা। বর্তমানে প্রবাসী বিও হিসাবের সংখ্যা ১ লাখ ৪২ হাজার ৩৫৭টি। যা সেপ্টেম্বরে ছিল ১ লাখ ৪০ হাজার ৯৫৪টি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7043.csv b/Bangla_fin_news_articles/7043.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9c95f82db7b414a76704f07e250fcb6634e77277 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7043.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7043,ডিএসইর সূচক পাঁচ হাজার পয়েন্টের নিচে,2014-11-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্য সূচক পাঁচ হাজার পয়েন্টের নিচে চলে এসেছে। গতকাল সোমবার ডিএসইএক্স নেমে এসেছে ৪ হাজার ৯১৪ পয়েন্টে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন গত মাসে বেশিরভাগ কোম্পানির দর বেড়েছিল সেসব কোম্পানির শেয়ার বিক্রি করে বিনিয়োগাকারীরা মুনাফা তুলে নিতে চাইছেন। এজন্য গত কয়েকদিন ধরেই বাজারে বিক্রির চাপ বেড়েছে। ফলে সার্বিক মূল্য সূচক কমতে শুরু করেছে। তবে এতে বাজারের উপর আস্থা হারানোর কিছু নেই। তারা বলছেন বাজারে সূচক কমলেও প্রতিদিনই লেনদেন হওয়া প্রায় অর্ধেক কোম্পানির দর আগের দিনের তুলনায় বাড়ছে। কিন্তু বড় মূলধনী কোম্পানিগুলোর দর পতনের ফলে সার্বিক সূচক কমে যাচ্ছে। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২৩ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৯১৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৭ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮০৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৭০৯ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৪৭ কোটি ৯৮ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৭টির কমেছে ১৪৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৮৯ পয়েন্ট কমে ১৫ হাজার ১৬৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৭৩ কোটি ৪২ লাখ টাকা। লেনদেনকৃত ২১৭টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬১টির কমেছে ১৩৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে তালিকাভুক্ত এটলাস বাংলা কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ ৩০ জুন ২০১৪ সমাপ্ত অর্থ বছরের জন্য ৩৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ। রেকর্ড ডেট ২৭ নভেম্বর। ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৩০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ সুপারিশ করেছে। এ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ২৫ নভেম্বর। পদ্মা অয়েল কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১০০ ভাগ নগদ লভ্যাংশ সুপারিশ করেছে। রেকর্ড ডেট ২২ নভেম্বর। অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রির পরিচালনা পর্ষদ সমাপ্ত অর্থ বছরের জন্য ২০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ এবং ৩৫ শতাংশ স্টক লভ্যাং দেয়ার সুপারিশ করেছে। এ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট ২৭ নভেম্বর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7044.csv b/Bangla_fin_news_articles/7044.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f656ba5ec9faab46331c47517357a04ad08d35c5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7044.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7044,‘বাংলাদেশের রফতানি প্রবৃদ্ধি শক্ত ভিতের ওপর দাঁড়িয়েছে’,2014-11-09,অনলাইন ডস্কে,শিল্প ও বাণিজ্যিক সেবা পণ্যের জন্য আন্তর্জাতিক রফতানি বাজারে তাৎপর্যপূর্ণ শেয়ার অর্জনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের রফতানি প্রবৃদ্ধির অগ্রগতি শক্ত ভিতের ওপর দাঁড়িয়েছে। সম্প্রতি বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার ডব্লিউটিও এক রিপোর্টে এ কথা বলা হয়। বালিতে মন্ত্রীপর্যায়ের সিদ্ধান্তের আলোকে স্বল্পোন্নত দেশগুলোর এলডিসি রফতানী বাজারে প্রবেশাধিকারের ওপর ডব্লিউটিও সচিবালয় বার্ষিক এই রিপোর্ট তৈরি করেছে। প্রথম বার্ষিক পর্যালোচনার জন্য গত সপ্তাহে এর সাবকমিটির কাছে রিপোর্টটি পেশ করা হয়। রিপোর্টে উল্লেখ করা হয় যে স্বল্পোন্নত দেশগুলো থেকে আন্তর্জাতিক বাজারে ২০১৩ সালে মোট পণ্য রফতানী ৫.২ ভাগ বৃদ্ধি পেয়েছে। স্বল্পোন্নত দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান শীর্ষে। গত বছর বাংলাদেশের শিল্পপণ্য রফতানীকারকরা ২৯১১৪ মার্কিন ডলারের পণ্য রফতানী করেছে। একই সময় বাংলাদেশ থেকে বাণিজ্যিক পণ্য রফতানী হয়েছে ১৮৭৬ মার্কিন ডলারের। রিপোর্টে বলা হয় তৈরি পোশাক শিল্পের পাশাপাশি বাংলাদেশের আইসিটি শিল্প একটি প্রধান রফতানী আয়ের খাত হবে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এশিয়ার স্বল্পোন্নত দেশগুলোর প্রবৃদ্ধি বাড়ছে। পর্যটন খাতের জন্য কম্বোডিয়া আইসিটি রফতানীর জন্য বাংলাদেশ এবং নির্মাণ সামগ্রী সরবরাহের জন্য আফগানিস্তানে প্রবৃদ্ধি বাড়ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7045.csv b/Bangla_fin_news_articles/7045.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..aa76f16b05fe604c030f060ece573837d25fc2ec --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7045.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7045,শেয়ারবাজারে সূচক পতন হলেও লেনদেন বেড়েছে,2014-11-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের শুরুতে রবিবার দেশের উভয় শেয়ারবাজারে বড় ধরনের দরপতন হয়েছে। ঊর্ধ্বমুখী সূচকে দিনের লেনদেন শুরু হলেও কয়েক মিনিট পরই বাজার নিম্নমুখী হয়। তবে আগের কার্যদিবসের চেয়ে টাকার অংকে লেনদেন বেড়েছে। দিনশেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ৮৬ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৯৩৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩০৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১১২টির কমেছে ১৫৬টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টি কোম্পানির শেয়ার দর। লেনদেন হয়েছে ৮৫৭ কোটি ৭৫ লাখ ৫৫ হাজার টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট।রবিবার ডিএসইতে লেনদেনের ভিত্তিতে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো ওয়েস্টার্ন মেরিন কেয়া কসমেটিক্স অ্যাপোলো ইস্পাত ডেসকো লি. লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট আরএসআরএম স্টিল সাইফ পাওয়ার কেপিসিএল শাহাজীবাজার পাওয়ার ও বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেম। দর বৃদ্ধির শীর্ষে প্রধান ১০টি কোমপানি হলো ন্যাশনাল পলিমার ওয়েস্টার্ন মেরিন লিগেসি ফুটওয়্যার পেনিনসুলা টেক্সটাইল সিনোবাংলা আনোয়ার গ্যালভানাইজিং কেয়া কসমেটিকস কেপিসিএল শাহাজীবাজার পাওয়ার ও অ্যাপোলো ইস্পাত।অন্য দিকে দাম কমার শীর্ষে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো আরএসআরএম স্টিল ফারইস্ট নিটিংস মাইডাস ফাইন্যান্স লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট প্রগ্রেসিভ লাইফ জেমিনি সি ফুড বিআইএফসি প্রাইম লাইফ ইন্সু. বরকতউল্লাহ ইলেকট্রনিক্স ও তিতাস গ্যাস। অন্য দিকে রবিবার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সাধারণ মূল্যসূচক ১১৩ কমে অবস্থান করছে ৯৩২৯ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২২৫টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৭২টির কমেছে ১৩০টির এবং দর অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানির। লেনদেন হয়েছে ৬৭ কোটি ৬৩ লাখ টাকার। আগের দিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৪৮ কোটি ৬৪ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। সে হিসাবে রবিবার সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ১৮ কোটি ৯৯ লাখ টাকার। এ দিকে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত শমরিতা হাসপাতাল কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ ৩০ জুন ২০১৪ সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য ২০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড এবং ১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ বোনাস শেয়ার সুপারিশ করেছে। অন্য দিকে ন্যাশনাল পলিমার কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ ৩০ জুন ২০১৪ সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য ১৮ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ বোনাস শেয়ার সুপারিশ করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7046.csv b/Bangla_fin_news_articles/7046.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c587915144891cda38252ad54086db33a07d9a79 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7046.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7046,এলসি খোলা ও নিষ্পত্তির হার বেড়েছে,2014-11-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সামগ্রিকভাবে পণ্য আমদানিতে ঋণপত্র এলসি খোলা ও নিষ্পত্তির হার উভয়ই বেড়েছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাস জুলাইসেপ্টেম্বর শেষে ঋণপত্র খোলার পরিমাণ এর আগের বছরের তুলনায় বেড়েছে ১১ দশমিক ২৮ শতাংশ। একইসঙ্গে পণ্য আমদানিতে ঋণপত্র নিষ্পত্তি বেড়েছে প্রায় ১১ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী আলোচ্য সময়ে পণ্য আমদানির ওপর ঋণপত্র খোলা হয়েছে এক হাজার ৬৫ কোটি ৫০ লাখ মার্কিন ডলার যা গত অর্থবছরের একই সময় শেষে ছিল ৯৫৭ কোটি ৪৫ লাখ ডলার। সে হিসাবে প্রথম প্রান্তিক শেষে আমদানি পণ্যের ওপর ঋণপত্র খোলার হার ১০৮ কোটি চার লাখ ডলার বেড়েছে। যদিও গত ২০১৩১৪ অর্থবছরের একই সময়ে আগের ২০১২১৩ অর্থবছরের তুলনায় বেড়েছিল ১০ দশমিক ৪৭ শতাংশ। একইভাবে পণ্য আমদানিতে ৯৬৯ কোটি ৬২ লাখ ডলারের ঋণপত্র নিষ্পত্তি হয়েছে যা ২০১৩১৪ অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৮৭৩ কোটি ৬০ লাখ ডলার। এতে করে আমদানিতে ঋণপত্র নিষ্পত্তির হার বেড়েছে ৯৬ কোটি ডলার বা ১০ দশমিক ৯৯ শতাংশ। যা এর আগের বছর বেড়েছিল ৭ দশমিক ৩৩ শতাংশ। এদিকে একক মাস হিসেবে সেপ্টেম্বর মাসে সব ধরনের পণ্য আমদানিতে ঋণপত্র খোলা ও নিষ্পত্তির হার উভয়ই কিছুটা বেড়েছে। এ মাসে ৩৫২ কোটি ৪৩ লাখ ডলারের সমপরিমাণ পণ্যের ঋণপত্র খোলা হয়েছে। যা আগের মাসে ছিল ৩৪৭ কোটি ৫০ লাখ ডলার। এ হিসাবে এক মাসের ব্যবধানে ঋণপত্র খোলার পরিমাণ বেড়েছে ১৩ দশমিক ০২ শতাংশ। এসময়ে নিষ্পত্তির হার বেড়েছ ৯ দশমিক ১০ শতাংশ। সেপ্টেম্বরে ৩২৬ কোটি ৯৯ লাখ ডলারের সমপরিমাণ ঋণপত্র নিষ্পত্তি করা হয়েছে। যা আগের মাসে ছিল ২৯৯ কোটি ৭০ লাখ ডলার। চলতি ২০১৪১৫ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইতে ঋণপত্র খোলা হয়েছিল ৩৬৫ কোটি ৫৬ লাখ ডলারনিষ্পত্তি হয়েছিল ২৯৪ কোটি ৪৬ লাখ ডলার। পরিসংখ্যান অনুযায়ী সেপ্টেম্বর মাসে মূলধনী যন্ত্রাংশের জন্য ২৩ কোটি ৫৭ লাখ ডলারের ঋণপত্র খোলা হলেও নিষ্পত্তি হয়েছে ১৪ কোটি ৭০ লাখ মার্কিন ডলার। যা আগের মাস আগস্টের তুলনায় কিছুটা বেশী। ব্যাক টু ব্যাকের পন্য আমদানিতে ঋণপত্র খোলা হয়েছে ৬৪ কোটি ৯১ লাখ মার্কিন ডলার এবং নিষ্পত্তি হয়েছে ৫৫ কোটি ৬৯ লাখ মার্কিন ডলার। পোশাক শিল্পে ব্যবহূত রাসায়নিক পণ্য আমদানিতে ২৬ কোটি ৯২ লাখ ডলারের ঋণপত্র খোলা হলেও নিষ্পত্তি হয়েছে ১৫ কোটি ২০ লাখ ডলার। খাদ্যপণ্যের মধ্যে চাল আমদানিতে চার কোটি ৩০ লাখ মার্কিন ডলার ঋণপত্র খোলা হলেও ঋণপত্র নিষ্পত্তি হয়েছে তিন কোটি ৩৫ লাখ ডলার। গম আমদানিতে ঋণপত্র নিষ্পত্তি হয়েছে ১০ কোটি ৬৬ লাখ ডলার খোলা হয়েছে ছয় কোটি ৩৫ লাখ ডলার। চিনি আমদানিতে পাঁচ কোটি ৯৯ লাখ ডলারের ঋণপত্র খোলা হলেও নিষ্পত্তি হয়েছে চার কোটি ৮৪ লাখ ডলার। এছাড়া পরিশোধিত তেল আমদানিতে এলসি খোলা হয়েছে তিন কোটি ৭৫ লাখ ডলারের নিষ্পত্তি হয়েছে সাত কোটি ৪৯ লাখ ডলার। আলোচ্য সময়ে অন্যান্য আমদানিতে ঋণপত্র খোলা হয়েছে ৯৩ কোটি ৪১ লাখ ডলার আর নিষ্পত্তি হয়েছে ৯৩ কোটি এক লাখ ডলার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7047.csv b/Bangla_fin_news_articles/7047.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..83338809959962fa19e006ecca57af3866842762 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7047.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7047,বেসিক ব্যাংকের অপসারিত এমডির শাস্তি মওকুফের আবেদন নাকচ,2014-11-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বেসিক ব্যাংকের অপসারিত এমডি কাজী ফখরুল ইসলামের শাস্তি মওকুফের আবেদন নাকচ করে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ। বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে গত ২৫ মে তাকে অপসারণ করে বাংলাদেশ বাংক। তাকে অপসারণের পাশাপাশি পরবর্তী ২ বছর অন্য কোনো ব্যাংকে যোগ দেয়ার ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়। এ নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে আবেদন করলে বৃহস্পতিবার তা খারিজ করে দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ। জানা গেছে অপসারিত হওয়ার পর প্রথম দিকে ফখরুল ইসলাম ব্যক্তিগতভাবে বাংলাদেশ ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন পর্যায়ে যোগাযোগ করেন। বেসিক ব্যাংকে চাকরি ফেরত না পেলেও অন্য ব্যাংকে কাজ করার নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করানোর জন্য জোর চেষ্টা ছিল তার। তবে বাংলাদেশ ব্যাংক পর্ষদ তার অনুরোধ রাখেনি। পরে তার বিরুদ্ধে ফৌজদারি ব্যবস্থা নেয়া হবে এমন কথার পরিপ্রেক্ষিতে তিনি দেশ ছেড়ে চলে যান। বর্তমানে তিনি স্বপরিবারে মালয়েশিয়ায় অবস্থান করছে বলে জানা গেছে। বেসিক ব্যাংকের গুলশান দিলকুশা ও শান্তিনগরসহ বিভিন্ন শাখায় পরিদর্শন চালিয়ে সাড়ে চার হাজার কোটি টাকা ঋণ অনিয়মের তথ্য পায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। চেয়ারম্যান এমডিসহ বিভিন্ন পক্ষের যোগসাজশে এ অনিয়ম সংঘটিত হয়। অনিয়মের দায়ে পর্ষদ ভেঙে দেওয়াসহ বিভিন্ন ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7048.csv b/Bangla_fin_news_articles/7048.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fd50c5c21a2994730866245b9bf7ba02daf248b5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7048.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7048,বিশ্ব বাজারে তেলের দাম ৪ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন,2014-11-06,আহসান হাবীব রাসেল,আমেরিকার প্রতি ব্যারেল তেলের দাম ৭৬ ডলারের নিচে নেমে এসেছে। যা ২০১০ সালের অক্টোবরের পরে সর্বনিম্ন। আমেরিকার জন্য সৌদি আরবের তেলের দাম প্রতি ব্যারেলে ৪৫ সেন্ট কমানোর ফলে তেলের দাম এতো নিচে নেমে এসেছে। কানাডায় তেলের দাম আরও কম। জুনের তুলনায় কানাডার তেলের দাম কমেছে প্রায় ৩০ শতাংশ। তেলের দাম কমে যাওয়ায় ইতিমধ্যে ভোক্তারা এর সুফল পেতে শুরু করেছেন। আমেরিকায় প্রতি গ্যালন জ্বালানি তেলের মূল্য গড়ে ২ দশমিক ৯৭ ডলারে নেমে এসেছে। যা এক মাস আগের তুলনায় ৩৩ সেন্ট কম। দাম কমায় প্রতি বছর ভোক্তার ১২০ ডলার খরচ কমবে। শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোর উত্পাদন খরচ কমবে। বিশেষ করে বিমান রেল ও সড়ক পরিবহন হোটেল ও রেস্টুরেন্টের খরচ কমবে। তবে তেলের দাম কমায় তেল উত্পানকারী দেশ ও কোম্পানিগুলো বেশ ক্ষতির মুখে পড়বে। খবর নিউ ইয়র্ক টাইমসের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7049.csv b/Bangla_fin_news_articles/7049.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c5498a174904867a992c75a33ea34f4c5c95d3d7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7049.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7049,চীনে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ছে দ্রুত,2014-11-06,বাণিজ্য ডেস্ক,চলতি বছর প্রথমবারের মতো চীনের বহির্গামী বিনিয়োগের পরিমাণ দেশটিতে আসা বৈদেশিক বিনিয়োগের এফডিআই চেয়ে বেশি হবে। সেন্টার ফর চায়না অ্যান্ড গ্লোবালাইজেশন জানিয়েছে বছরের প্রথম নয় মাসে দেশটিতে আসা বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ ৮৭ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার। যা বছর শেষে ১২০ বিলিয়ন ডলারের মধ্যে থাকবে। অপরদিকে এ বছর বিদেশে চীনা বিনিয়োগ ১২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাওয়ার আশা করা হচ্ছে। যা গত বছর ছিল ১০৮ বিলিয়ন ডলার। বৈশ্বিক প্রতিযোগিতা সক্ষমতায় এগিয়ে থাকার কারণেই বহির্বিশ্বে চীনের বিনিয়োগ বাড়ছে। লাতিন আমেরিকা আফ্রিকা দক্ষিণপূর্ব এশিয়া এবং পূর্ব ইউরোপের দেশগুলোতে যন্ত্রপাতি বিদ্যুত ব্যবস্থা রেল যোগাযোগ নির্মাণ এবং গৃহস্থালি পর্যায়ে বিভিন্ন ধরনের পণ্যের অনেক চাহিদা রয়েছে। চীনের উদ্যোক্তারা এক্ষেত্রে বিনিয়োগ করছে। এছাড়া জ্বালানি ও প্রাকৃতিক সম্পদ খাতেও চীনের বিনিয়োগ বাড়ছে। জানা গেছে চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে যুক্তরাষ্ট্রে চীনের সার্বিক বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩ বিলিয়ন ডলার যা দ্বিতীয় প্রান্তিকের চেয়ে ২ বিলিয়ন ডলার বেশি। এছাড়া ১০ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি বিনিয়োগের চুক্তি আলোচনাধীন রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7050.csv b/Bangla_fin_news_articles/7050.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fbef527b18dc720474e56a1cea6065e9ba7fe2d6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7050.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7050,আট শতাংশের বেশি প্রবৃদ্ধির জন্য ভারতে রোডম্যাপ,2014-11-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,তিন দিনব্যাপী ইন্ডিয়া সামিট বৃহস্পতিবার শেষ হয়েছে। নয়াদিল্লীতে আয়োজিত এ সামিটের সমাপনী সেশনে কনফেডারেশন অব ইন্ডিয়ান ইন্ডাস্ট্রির মহাপরিচালক চন্দ্রজিত্ ব্যানার্জি বলেছেন ৮ শতাংশের বেশি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের জন্য ভারতের নতুন সরকার নতুন নতুন নীতি ও সংস্কার কার্যক্রমের মাধ্যমে এগিয়ে যাচ্ছে। সঠিক রোডম্যাপের ভিত্তিতেই ভারত এগিয়ে যাচ্ছে। সংযুক্ত আরব আমিরাতের ইত্তেহাদ এয়ারওয়েজের সিইও ও প্রেসিডেন্ট জেমস হোগ্যান বলেন ভারতের সরকার ও বেসরকারি উভয় খাতের সঠিক নেতৃত্ব দেশটির অর্থনীতিকে এগিয়ে নিচ্ছে। অর্থনৈতিক উন্নয়নে দেশটির রোডম্যাপ সঠিকভাবেই নেয়া হয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। মাহিন্দ্রা অ্যান্ড মাহিন্দ্রার এমডি ও চেয়ারম্যন আনন্দ মাহিন্দ্রা বলেছেন সরকার অর্থনৈতিক উন্নয়নে জ্বালানি খাতের উপর অধিক গুরুত্ব দিয়েছে। এটা খুব যথাযথভাবেই করা হচ্ছে। সামিটের অন্য এক সেশনে ভারতের বিদ্যুত বিদ্যুত কয়লা ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী পিজুস গয়াল জ্বালানির চাহিদা মেটাতে আগামী ৫ বছরে কয়লা উত্পাদন দ্বিগুণ করার লক্ষ্যের কথা জানিয়েছেন। কয়লাকে বিদ্যুত উত্পাদনের প্রধান উপাদান উল্লেখ করে তিনি বলেন ভারতের বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে ২০১৯ সালে কয়লা উত্পাদন এক বিলিয়ন টনে উন্নীত হবে। এ বছর ৫০০ মিলিয়ন টন কয়লা উত্পাদন হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন ২০২২ সালের মধ্যে ১০০ গিগাওয়াট সৌর বিদ্যুত উত্পাদনের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছে। তবে বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে নিউক্লিয়ার এনার্জির বিষয়ে কিছুটা উদ্বিগ্নতা রয়েছে। কারণ এ ক্ষেত্রে পরিবেশ ও জনজীবনে কি ধরনের নেতিবাচক প্রভাব পড়বে তা ভেবে দেখা হচ্ছে। পিজুস গয়াল আরও বলেন নবায়নযোগ্য জ্বালানি ও বিদ্যুত খাতে আগামী ৫ বছরে ভারতের জ্বালানি খাতে প্রায় আড়াইশ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের সুযোগ তৈরি হবে। এক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীরা এগিয়ে আসতে পারেন। এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন কোরিয়ার হাংওয়া গ্রুপের এমডি ডং কুন কিম ভারত লাইট এন্ড পাওয়ারের প্রেসিডেন্ট তেজপ্রিত সিং চোপড়া এবং রকফেলার ফাউন্ডেশনের এমডি আশ্বিন দয়াল সহ আরও অনেকে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7051.csv b/Bangla_fin_news_articles/7051.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..22ab6d60cd005b02ab87b77e3db612f5a2d076a7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7051.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7051,আবারো কমেছে স্বর্ণের দাম,2014-11-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সাত সপ্তাহের ব্যবধানে আবারো কমেছে স্বর্ণের দাম। এবার প্রতি ভরিতে মানভেদে ৯৯১ টাকা থেকে এক হাজার ২০২ টাকা পর্যন্ত কমেছে। শুক্রবার থেকে নতুন মূল্যে স্বর্ণ বিক্রি হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি বাজুস। বৃহস্পতিবার এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে সংগঠনটি। আন্তর্জাতিক বাজারে সঙ্গে সঙ্গতি রেখে দেশের বাজারে স্বর্ণের মূল্য নির্ধারণ করে বাজুস। সংগঠনটির নির্ধারিত নতুন মূল্য তালিকায় দেখা গেছে সনাতনী পদ্ধতির স্বর্ণে আগের চেয়ে ৯৯১ টাকা কমেছে। আর অন্যান্য মানের স্বর্ণে এক হাজার ২০২ টাকা কমেছে। নতুন মূল্য অনুযায়ী শুক্রবার থেকে সবচেয়ে ভালো মানের অর্থাত্ ২২ ক্যারেটের স্বর্ণ প্রতি ভরি ১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম বিক্রি হবে ৪৪ হাজার ৫২১ টাকা দরে। গত সেপ্টেম্বরের ১৬ তারিখ থেকে গতকাল পর্যন্ত এ মানের স্বর্ণের বিক্রিমূল্য ছিল ৪৫ হাজার ৭২৩ টাকা। ২১ ক্যারেটের স্বর্ণ ভরিপ্রতি ৪৩ হাজার ৬২৩ টাকার বদলে ৪২ হাজার ৪২১ টাকা করে বিক্রি হবে। ১৮ ক্যারেটের স্বর্ণ ভরিপ্রতি এখন বিক্রি হবে ৩৫ হাজার ৭৭৩ টাকায়। গতকাল পর্যন্ত এ মানের স্বর্ণের দাম ছিল ৩৬ হাজার ৯৭৫ টাকা। আর সনাতন পদ্ধতির ভরিপ্রতি স্বর্ণ ২৫ হাজার ৭৭ টাকার বদলে এখন তা ২৪ হাজার ৮৬ টাকায় বিক্রি হবে। এদিকে স্বর্ণের পাশাপাশি আজ থেকে কমছে রুপার দামও। বৃহস্পতিবার পর্যন্ত প্রতি ভরি রুপার দাম ছিল এক হাজার ১০৮ টাকা। আজ থেকে তা বিক্রি হবে এক হাজার ৫০ টাকায়। অর্থাত্ প্রতি ভরিতে রুপার দাম কমেছে ৫৮ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7052.csv b/Bangla_fin_news_articles/7052.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c82162138bddf3e39afbdde7cace42100b9049e2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7052.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7052,৩ মাসে কৃষি ঋণ বিতরণ কমেছে,2014-11-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি অর্থবছরের ২০১৪১৫ প্রথম তিন মাসে ব্যাংকগুলো কৃষি খাতে দুই হাজার ৭৫০ কোটি ৪১ লাখ টাকার ঋণ বিতরণ করেছে যা লক্ষ্যমাত্রার ১৭ দশমিক ৬৯ শতাংশ। এর আগের বছরের একই সময়ে বিতরণের পরিমাণ ছিল দুই হাজার ৮৬১ কোটি ৫৮ লাখ টাকা বা লক্ষ্যমাত্রার ১৯ দশমিক ৬১ শতাংশ। এ হিসাবে চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে কৃষিতে ঋণ বিতরণ কম হয়েছে ১১১ কোটি ১৭ লাখ টাকা বা ৩ দশমিক ৮৮ শতাংশ। যদিও অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১৩০ কোটি টাকা বা ৮ দশমিক ১৫ শতাংশ বেশি ঋণ বিতরণ করা হয়েছিল। আলোচ্য সময়ে বেসরকারি ও বিদেশি খাতের ৭টি ব্যাংক কৃষি খাতে কোনো ঋণ বিতরণই করেনি। কৃষি খাতে ঋণ বিতরণ না করার তালিকায় রয়েছে নতুন অনুমোদন পাওয়া ফার্মারস ও এনআরবি ব্যাংক। এ ছাড়া বিদেশি মালিকানার ব্যাংক আলফালাহ কমার্শিয়াল ব্যাংক অব সিলন হাবিব ব্যাংক ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান ও স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া। এ সব ব্যাংক এ খাতে এক টাকাও ঋণ দেয়নি গত তিন মাসে। অন্য দিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী ১৬০ কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে মাত্র এক কোটি এক লাখ টাকা বিতরণ করেছে বেসরকারি সিটি ব্যাংক। যমুনা ব্যাংক ১২১ কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে এক কোটি ৪৪ লাখ টাকা বিতরণ দেখিয়েছে। আর রাষ্ট্রীয় মালিকানার রূপালী ব্যাংক ১৫০ কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে বিতরণ করেছে মাত্র পাঁচ কোটি ৯৯ লাখ টাকা। চলতি অর্থবছরে রাষ্ট্রীয় মালিকানার বাণিজ্যিক ও বিশোষিত ব্যাংকগুলোর জন্য নয় হাজার ১৪০ কোটি টাকা বিতরণ লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। এ সময় তারা বিতরণ করেছে এক হাজার ৪০৪ কোটি ৪৯ লাখ টাকা যা পুরো বছরের লক্ষ্যমাত্রার ১৫ দশমিক ৩৭ শতাংশ। গত অর্থবছরের একই সময়ে তারা লক্ষ্যমাত্রার ১৯ দশমিক ৩৩ শতাংশ ঋণ বিতরণ করেছিল। বেসরকারি ও বিদেশি মালিকানার ব্যাংকগুলোর জন্য চলতি অর্থবছরে নির্ধারিত ৬ হাজার ৪১০ কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে প্রথম তিন মাসে তারা দিয়েছে এক হাজার ৩৪৫ কোটি ৯২ লাখ টাকা যা লক্ষ্যমাত্রার ২১ শতাংশ। এর আগে ২০১৩১৪ অর্থবছর কৃষি খাতে ব্যাংকগুলো মোট ১৬ হাজার ৩৭ কোটি টাকা বিতরণ করেছিল যা নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় এক হাজার ৪৪২ কোটি টাকা বা প্রায় ১০ শতাংশ বেশি। আগের অর্থবছর ১৪ হাজার ১৩০ কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে ব্যাংকগুলো ১৪ হাজার ৬৬৭ কোটি টাকা বিতরণ করেছিল যা ছিল নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় প্রায় চার শতাংশ বেশি। এ সব বিবেচনায় চলতি অর্থবছর ব্যাংকগুলোর জন্য আগের অর্থবছরের তুলনায় ৬ দশমিক ৫৪ শতাংশ বেশি তথা ১৫ হাজার ৫৫০ কোটি টাকা ঋণ লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7053.csv b/Bangla_fin_news_articles/7053.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fc448a8c6ddd564ea13147d4e32d176aead65a6c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7053.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7053,‘ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সৌর বিদ্যুতে বিনিয়োগে বাধ্য করা হবে’,2014-11-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেছেন দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে বিদ্যুত্ পৌঁছে দেয়ার জন্য আগামী বছর থেকে সৌরবিদ্যুত্ খাতে সরকারিবেসরকারি ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগ বাধ্যতামূলক করা হবে। বৃহস্পতিবার রাজধানীর একটি হোটেলে ইডকল ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড গ্রিন এনার্জি এক্সপো২০১৪ শীর্ষক দুই দিনব্যাপী মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর অর্থ উপদেষ্টা ড. মশিউর রহমান। এ ছাড়া ইডকলের সিইও মাহমুদ মালিকসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। আতিউর রহমান বলেন সৌরবিদ্যুত্ খাতে বিনিয়োগ করার জন্য ব্যাংকগুলোকে সরাসরি গ্রিন ইনভেস্টমেন্ট লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে দেয়া হবে। সৌরবিদ্যুত্ প্রকল্পে এ পর্যন্ত বিভিন্ন ব্যাংক ৮২ হাজার কোটি ঋণ দিয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন সামনেও এ ধারা অব্যাহত থাকবে। প্রত্যেক ব্যাংককে এই খাতে বিনিয়োগ করতে হবে। ড. মশিউর রহমান বলেন সৌরবিদ্যুতের উন্নয়নের ফলে প্রত্যন্ত অঞ্চলের বিদ্যুত্বঞ্চিত মানুষ এখন আলোর মুখ দেখছেন যা বিদ্যুত্ খাতে সরকারের বড় অর্জন। সৌরবিদ্যুত্ খাতে প্রথম দিকে ভর্তুকি দেয়া লাগলেও পরে আর তা প্রয়োজন হবে না। এ দিকে মেলায় ৩টি বিদেশি প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ৫০টি স্টলে তাদের পণ্য প্রদর্শন করছে। শুক্রবার পর্যন্ত এ প্রদর্শনী চলবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7054.csv b/Bangla_fin_news_articles/7054.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d8b80679454b432812bf9c80a9e26fa574f4f845 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7054.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7054,শেয়ারবাজারের সূচকে মিশ্রভাব,2014-11-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে বৃহস্পতিবার শেয়ারবাজারের সূচকে মিশ্রভাব দেখা গেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্যসূচক কিছুটা বাড়লেও কমেছে ব্লুচিপ শেয়ারের মূল্যসূচক। একই প্রবণতা দেখা গেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও সিএসই। তবে উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে সার্বিক সূচক বাড়লেও কমে গেছে লেনদেনের পরিমাণ। এ দিকে লেনদেনের প্রায় ৫২ শতাংশ হয়েছে ইঞ্জিনিয়ারিং জ্বালানি ও ফার্মাসিউটিক্যালস খাত ঘিরে। দাম বাড়ার ক্ষেত্রে এগিয়ে ছিল ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড। আর খাত হিসেবে দাম বেড়েছে ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর। এ খাতের প্রতিষ্ঠানগুলোর দাম বেড়েছে ১ দশমিক ৯০ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৭ বেড়ে ৫ হাজার ২৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৫ কমে ১ হাজার ৮৬৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৬২০ কোটি ১৭ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ১২৩ কোটি ৬২ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬০টির কমেছে ১০৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৬টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ২০ বেড়ে ১৫ হাজার ৫০০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪৮ কোটি ৬৪ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ১০ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২২৫টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৭টির কমেছে ৯৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত আর্থিক খাতের বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি লিমিটেডের বিআইএফসি রাইট শেয়ারের অর্থ সংগ্রহ শুরু হবে আগামী রবিবার থেকে। চলবে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত। কোম্পানিটি প্রতি ২টি সাধারণ শেয়ারের বিপরীতে ১টি রাইট শেয়ার ছেড়ে ৩ শেয়ারবাজার থেকে ৩৩ কোটি ৫৫ লাখ ৯৯ হাজার ৮১০ টাকা উত্তোলন করবে। প্রতিটি রাইট শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ টাকা। আর্থিক খাতের কোম্পানির পরিশোধিত মূল্য ১০০ কোটি টাকায় উন্নীত করা সংক্রান্ত বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা পরিপালনে রাইট শেয়ার ছাড়ার ঘোষণা দেয় বিআইএফসি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7055.csv b/Bangla_fin_news_articles/7055.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..92709bded252fe0c38389bbadf1b42d2c163445b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7055.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7055,গ্যাসের অভাবে কারখানা স্থানান্তর করা যাচ্ছে না শিল্পোদ্যোক্তারা,2014-11-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গ্যাসের অভাবে রাজধানী ঢাকা থেকে কারখানা স্থানান্তর করা যাচ্ছে না বলে দাবি করেছেন শিল্পোদ্যোক্তারা। শিল্প খাতের উন্নয়নের স্বার্থে গ্যাস সংযোগ দেয়ার পাশাপাশি ব্যাংক ঋণের সুদের হার কমানো এবং বাণিজ্যিক কার্যক্রম গতিশীল করতে কার্যকর উদ্যোগ নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তারা। বুধবার রাজধানীর রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোতে ইপিবি এক সভায় এ দাবি তোলেন তারা। ব্যবসাবাণিজ্য উন্নয়ন ও সম্প্রসারণে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে গঠিত বাণিজ্যসহায়ক পরামর্শক কমিটির এ সভায় উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। সভায় বিজিএমইএর সভাপতি আতিকুল ইসলাম বলেন ঢাকার চারপাশে নতুন জায়গায় কারখানা স্থানান্তর করতে চান মালিকরা। কিন্তু সম্প্র্রতি এক আদেশে বলা হয়েছে কারখানা স্থানান্তর হলেও গ্যাসের লাইন স্থানান্তর করা হবে না। গ্যাস সংযোগ ছাড়া কোনোভাবেই ঢাকা থেকে কারখানা স্থানান্তর সম্ভব নয়। অন্য দিকে ডিটেইলড এরিয়া প্ল্যানের ড্যাপ আওতায় থাকার কারণেও কারখানা স্থানান্তরে অনুমতি পাওয়া যাচ্ছে না। এ সব সমস্যার দ্রুত সমাধান দরকার। সভায় বাণিজ্যমন্ত্রী ব্যবসায়ীদের দাবির সঙ্গে একমত প্রকাশ করে এ সব সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দেন। তিনি বলেন দেশে এখন বিনিয়োগের পরিবেশ রয়েছে। এ জন্য পৃথিবীর অনেক দেশ বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে এগিয়ে এসেছে। সে কারণে দেশিবিদেশি শিল্প উদ্যোক্তারা শিল্প স্থাপনে এগিয়ে এসেছে। সরকার ব্যবসায়ীদের চাহিদা মোতাবেক সব ধরনের সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে। সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন বাণিজ্য সচিব হেদায়েতুল্লাহ আল মামুন এফবিসিসিআইর সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ বিজিএমইএ সভাপতি আতিকুল ইসলাম বিকেএমইএ সভাপতি ও সংসদ সদস্য সেলিম ওসমান ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি শাহজাহান খান বাংলাদেশ উইম্যান চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডস্ট্রির প্রেসিডেন্ট সঙ্গীতা আহমেদ এবং ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স বাংলাদেশের সভাপতি মাহবুবুর রহমান প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7056.csv b/Bangla_fin_news_articles/7056.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2b260f34e93d40df6cc2bccbcd0a4e066bc915dc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7056.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7056,মার্কেন্টাইল ব্যাংকে পর্যবেক্ষক নিয়োগ দিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক,2014-11-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এবার বেসরকারি মার্কেন্টাইল ব্যাংকে পর্যবেক নিয়োগ দিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ব্যাংকটিতে অনিয়ম ও আর্থিক সূচকের ক্রমাবনতি ঠেকাতে বুধবার পর্যবেক্ষক নিয়োগ দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগের মহাব্যবস্থাপক মাসুদ বিশ্বাস পর্যবেক্ষকের দায়িত্ব পালন করবেন। পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদের সব বৈঠক ছাড়াও নির্বাহী ও অডিট কমিটির বৈঠকে তিনি উপস্থিত থাকবেন। এর আগে সর্বশেষ গত ৮ অক্টোবর ন্যাশনাল ব্যাংকে পর্যবেক নিয়োগ দেয়া হয়। ব্যাংক কোম্পানি আইনের ৪৯ ধারা অনুযায়ী পর্যবেক্ষক নিয়োগ দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। দেশে কার্যরত ৫৬টি ব্যাংকের মধ্যে এ নিয়ে ছয়টি ব্যাংকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পর্যবেক্ষক দেয়া হলো। ন্যাশনাল ব্যাংকের আগে ঋণ কেলেঙ্কারির দায়ে পর্যবেক্ষক নিয়োগ দেয়া হয় রাষ্ট্রীয় মালিকানার বেসিক ব্যাংকে। এ ছাড়া ইসলামী ব্যাংক ওরিয়েন্টাল ব্যাংক থেকে পরিবর্তিত আইসিবি ইসলামী ব্যাংক এবং রাষ্ট্রীয় মালিকানার বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংকে পর্যবেক্ষক রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের অফসাইট সুপারভিশন বিভাগ থেকে মার্কেন্টাইল ব্যাংকের চেয়ারম্যানের কাছে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে ব্যাংকের করপোরেট গভর্নেন্সের দুর্বলতা আর্থিক সূচকের ক্রমাবনতি ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার দুর্বলতা বিবেচনায় পর্যবেক্ষক নিয়োগ দেয়া হলো। মাসুদ বিশ্বাসকে পর্যবেক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালনে সব ধরনের সহযোগিতা দিতে হবে। তার দায়িত্ব পালনের সুবিধার্থে এখন থেকে প্রতিটি পর্ষদ বৈঠকের অন্তত তিন কার্যদিবস আগে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ পর্ষদ বৈঠকে উত্থাপিত সব এজেন্ডা আলোচ্যসূচি পাঠাতে হবে। একই সঙ্গে তিনি পরিচালনা পর্ষদের নির্বাহী কমিটি ও অডিট কমিটির বৈঠকেও উপস্থিত থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষে মতামত তুলে ধরবেন বলে এতে উল্লেখ রয়েছে। মার্কেন্টাইল ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে তিনজন বহিরাগতের উপস্থিতিকে কেন্দ্র করে গত বছর ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদকে সতর্ক করে চিঠি দিয়েছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এ ছাড়া কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাম্প্রতিক এক পরিদর্শনে ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান এম আমানুল্লাহর বেনামী প্রতিষ্ঠানে সিএসআর করপোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে ২ কোটি টাকা আত্মসাতের ঘটনা ধরা পড়ে। এর বাইরে বিভিন্ন শাখায় ঋণ অনিয়মসহ বেশ কিছু ত্রুটির কারণে ব্যাংকটি ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক মনে করছে। এমন পরিস্থিতিতে পর্যবেক্ষক নিয়োগ দেয়া হলো। বাংলাদেশ ব্যাংকের জুনভিত্তিক তথ্য অনুযায়ী ব্যাংকটির সাত হাজার ৩৮৭ কোটি টাকা ঋণের মধ্যে ৩৮১ কোটি টাকা বা ৫ দশমিক ১৬ শতাংশ ঋণ খেলাপি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7057.csv b/Bangla_fin_news_articles/7057.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9935f3028f889938b3970c9d5c52c98e613ecc2b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7057.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7057,ব্যাংকের ৫ শতাংশের বেশি শেয়ারধারীদের তথ্য জমা দেয়ার নির্দেশ,2014-11-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,যেসব ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের কাছে কোনো ব্যাংকের পাঁচ শতাংশের বেশি শেয়ার রয়েছে তাদের তথ্য আগামী এক মাসের মধ্যে জানানোর নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ ছাড়া কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে কোনো বাণিজ্যিক ব্যাংকের মোট শেয়ারের ৫ শতাংশের বেশি রাখতে চাইলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমোদন নিতে হবে। সম্প্রতি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে এ বিষয়ক নির্দেশনা সব বাণিজ্যিক ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে। নির্দেশনায় বলা হয়েছে বর্তমানে যেসব ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান কোনো বাণিজ্যিক ব্যাংকের মোট পরিশোধিত মূলধনের ৫ শতাংশের ভাগের সমপরিমাণ শেয়ার ধারণ করে আছেন তাদের নতুন করে অনুমোদন নিতে হবে না। তবে এ ধরনের শেয়ারধারীদের আগামী ১ মাসের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক নির্ধারিত নতুন ছক অনুযায়ী শেয়ার ধারণ সম্পর্কিত তথ্য দিতে হবে। এ দিকে আইন অনুযায়ী এক ব্যক্তি বা একক পরিবার বা প্রতিষ্ঠান একটি ব্যাংকের সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ শেয়ার রাখতে পারে। এক পরিবার থেকে দুই জনের বেশি পরিচালনা পর্ষদে থাকতে পারে না। নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যাংকে যাদের ৫ শতাংশের বেশি শেয়ার আছে তারা কী প্রক্রিয়ায় শেয়ার কিনেছেন বা পেয়েছেন শেয়ারবাজারের মাধ্যমেপ্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমেউপহার হিসেবে তা অনুমোদন নেয়ার সময় কেন্দ্রীয় ব্যাংককে জানাতে হবে। শেয়ার কিনে থাকলে টাকার অঙ্কও উল্লেখ করতে হবে। আবেদন বা তথ্য দেয়ার কাজটি ব্যক্তিগতভাবে করলে হবে না। সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের মাধ্যমে তাদের আবেদন বা তথ্য পাঠাতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7058.csv b/Bangla_fin_news_articles/7058.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fc27d6de87d3d550699dfdcf1ca9d1526f6257a1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7058.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7058,ডিএসইতে ৩ দিনে সূচক কমেছে ১৫৬ পয়েন্ট,2014-11-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই গত তিন কার্যদিবস ধরে সূচক কমছে। এ সময়ে সূচক কমেছে ১৫৬ পয়েন্ট। তবে সূচক কমলেও লেনদেন সাত শ কোটি টাকার উপরেই রয়েছে। মাঝে এক দিন কমলেও বুধবার লেনদেন হয়েছে ৭৪৩ কোটি টাকার। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৪৭ কমে ৫ হাজার ১৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২১ কমে ১ হাজার ৮৭২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৭৪৩ কোটি ৮০ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৬২ কোটি ৮৮ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৮টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১১১টির কমেছে ১৫৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১৩৯ কমে ১৫ হাজার ৪৮০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৫৮ কোটি ৮৪ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৪ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২২৬টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৩টির কমেছে ১৩০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানির শেয়ারের।ডিএসই সূত্রে জানা গেছে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও অনুমোদন পাওয়া সি অ্যান্ড এ টেক্সটাইল লিমিটেডে আবেদন গ্রহণ শুরু হবে আগামী রবিবার থেকে। কোম্পানিটির আইপিওতে আবেদন গ্রহণ ৯ নভেম্বর শুরু হয়ে শেষ হবে ১৩ নভেম্বর। প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের জন্য এ সুযোগ থাকবে ২২ নভেম্বর পর্যন্ত। কোম্পানিটি শেয়ারবাজার থেকে ৪৫ কোটি টাকা উত্তোলনের জন্য ৪ কোটি ৫০ লাখ শেয়ার ছাড়বে। প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ টাকা। ৫০০টি শেয়ারে মার্কেট লট। উত্তোলিত অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি ব্যাংক ঋণ পরিশোধ ভবন নির্মাণ এবং আইপিও খরচ খাতের ব্যয় করবে। এ দিকে অক্টোবর মাসে ডিএসই থেকে সরকারের রাজস্ব আদায় কমেছে ১ কোটি ৫৯ লাখ ৯১ হাজার ৩১৫ টাকা বা ৬ দশমিক ৪১ শতাংশ। তথ্য মতে অক্টোবর মাসে ডিএসই থেকে মোট রাজস্ব আদায় হয়েছে ২৩ কোটি ৩৪ লাখ ৩৮ হাজার ৮৯৫ টাকার যা সেপ্টেম্বর মাসে ছিল ২৪ কোটি ৯৪ লাখ ৩০ হাজার ২১০ টাকা। অক্টোবর মাসে পুঁজিবাজারে লেনদেন কম হওয়ায় রাজস্ব আদায়ের ওপর প্রভাব পড়েছে। গত মাসে সদস্য প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে ডিএসইর ১২ কোটি ৭৬ লাখ ৫৬ হাজার ৯১ টাকা রাজস্ব আদায় করেছে যা আগের মাসের তুলনায় ২৭ শতাংশ কম। তবে বেড়েছে উদ্যোক্তা পরিচালক ও প্লেসমেন্ট শেয়ারধারীদের কাছ থেকে রাজস্ব আদায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7059.csv b/Bangla_fin_news_articles/7059.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..441b9e9b0338b172268f3b17a299f6e115a82084 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7059.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7059,২১ কোটি ইউরো সহায়তা দেবে জার্মান,2014-11-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ২১ কোটি ১০ লাখ ইউরো সহায়তা দেবে জার্মান। একইসঙ্গে আগামী ২০১৫১৬ অর্থবছরের জন্য নবায়যোগ্য জ্বালানি ও জ্বালানি দক্ষতা অগ্রাধিক খাত হিসাবে সহায়তা দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এছাড়া এ সময়ে অগ্রাধিকার খাত হিসাবে সুশাসন ও ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠায় এবং শহরাঞ্চলে জলবায়ু অভিযোজন খাতে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে জার্মান। মঙ্গলবার রাজধানীর শেরেবাংলানগরের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের ইআরডি সম্মেলন কক্ষে দুই দিনের দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের শেষদিনে এ সহায়তার প্রতিশ্রুতি দেয় জার্মান। বরিবার ইআরডি সচিব মোহাম্মদ মেজবাউদ্দিন দ্বিপাক্ষিক এ বৈঠকের উদ্বোধন করেন। বৈঠক শেষে দুই দেশের মধ্যে একটি নেগোশিয়েশন চুক্তি সই হয়। ইআরডির অতিরিক্ত সচিব আবুল মনসুর মোহাম্মদ ফয়েজউল্লাহ এবং জার্মানের ফেডারেল মিনিষ্টি ফর ইকনোমিক কোঅপারেশনের এশীয় বিভাগের প্রধান কেলেইন নিজ নিজ দেশের পক্ষে চুক্তিতে সই করেন। এ নেগোশিয়েশন চুক্তির আওতায় ২১ কোটি ১০ লাখ ইউরো সহায়তা দেয়ার প্রতিশ্রুতি দেয় জার্মান। এ সময় সাংবাদিকদের জানানো হয় অগ্রাধিকার তিনটি খাত ছাড়াও আগামী অর্থবছরে জার্মান স্বাস্থ্য খাতেও দক্ষতা বাড়াতে সহায়তা দেয়ারও প্রতিশ্রুতি দেয়। এদিকে উভয় দেশের প্রতিনিধি দল উন্নয়ন সহযোগিতা জোরদার করার মাধ্যমে বন্ধু প্রতিম দেশদুটির সুসম্পর্ক আরো এগিয়ে নেয়ার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7060.csv b/Bangla_fin_news_articles/7060.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f2dcb271316d9205e4a89be153ba393bc9f4c5ef --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7060.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7060,ভিয়েনায় ইউনিডোর সম্মেলন মঙ্গলবার,2014-11-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,জাতিসংঘ শিল্প উন্নয়ন সংস্থ ইউনিডো আয়োজিত টেকসই শিল্পায়নের জন্য বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে অংশীদারিত্ব শীর্ষক দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক সম্মেলন মঙ্গলবার অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায় শুরু হচ্ছে। আন্তর্জাতিক এ সম্মেলন থেকে শিল্পখাতে টেকসই উন্নয়ন ও বিনিয়োগ প্রবৃদ্ধির ক্ষেত্রে ইউনিডোর সদস্য দেশগুলোর সাম্প্রতিক গৃহিত উদ্যোগ সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যাবে। এর মাধ্যমে বাংলাদেশে টেকসই শিল্পায়নের জন্য বিদেশি বিনিয়োগ কিংবা যৌথ অংশীদারিত্বে বিনিয়োগের কার্যকর নীতি ও কর্মসূচি প্রণয়ন সহজ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এ সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে যোগ দিচ্ছেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। বাংলাদেশ ছাড়াও জাতিসংঘের সদস্যভূক্ত দেশগুলো এতে অংশ নেবে। সম্মেলনে বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে সরকারের বিভিন্ন প্রণোদনা বিনিয়োগবান্ধব নীতি ও বাংলাদেশে বিনিয়োগের বিদ্যমান সম্ভাবনা তুলে ধরা হবে। উল্লেখ্য শিল্প উন্নয়নের মাধ্যমে দারিদ্র্য দূরীকরণের লক্ষ্যে একটি বিশেষায়িত সংস্থা হিসেবে ইউনিডো কাজ করছে। গত ডিসেম্বরে পেরুর রাজধানী লিমায় ইউনিডোর সাধারণ সভায় সদস্য দেশগুলোর টেকসই শিল্পোন্নয়ন শীর্ষক কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়। কর্মসূচির আওতায় চলতি বছর ২৩ ও ২৪ জুন ভিয়েনায় অনুষ্ঠিত প্রথম সম্মেলনে এ সংক্রান্ত নীতিকৌশল প্রণয়ন করা হয়। এ নীতিকৌশলের বাস্তবায়নে সদস্য রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাকি সহায়তার ক্ষেত্র নির্ধারণের জন্য দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7061.csv b/Bangla_fin_news_articles/7061.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..035f895e269e506d4c8b0141cb56801c1400eece --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7061.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7061,ঋণআমানত সুদহারের ব্যবধান কিছুটা কমেছে,2014-11-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংকিং খাতে ঋণ ও আমানতের সুদহারের ব্যবধান স্প্রেড কিছুটা কমেছে। তবে এখনো তা বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশিত সীমার মধ্যে আসেনি। গত সেপ্টেম্বর মাসে ব্যাংকগুলোর গড় স্প্রেড দাঁড়িয়েছে পাঁচ দশমিক ১০ শতাংশীয় পয়েন্টে। যা এর আগের মাস আগস্টে ছিল পাঁচ দশমিক ১২ শতাংশীয় পয়েন্ট। এদিকে স্প্রেড পাঁচ শতাংশীয় পয়েন্টের নিচে রাখার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে ব্যাংকগুলোর প্রতি যে নির্দেশনা রয়েছে সেপ্টেম্বর মাসে তা মানেনি ২৬ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্ধারিত সীমার কাছাকাছি স্প্রেড চলে আসার বিষয়ে সংশ্লিষ্টরা বলছেন ব্যাংক ঋণের ঊর্ধ্বমুখী সুদহারের কারণে বিনিয়োগ ও ব্যবসাবাণিজ্যে বিরূপ প্রভাব পড়ছে। এতে উদ্যোক্তার ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে অপারগ হয়ে পড়েছে। যার কারণে দেশে নতুন করে বিনিয়োগ হচ্ছে না। আর বিনিয়োগ না হওয়ায় কর্মসংস্থানও শ্লথ হয়ে পড়েছে। আর এভাবে দেশের অর্থনীতি চলতে ব্যাংকিং খাতের মুনাফায় নেতিবাচক প্রভাব পড়বে তেমনটাই স্বাভাবিক। তাই ব্যাংকিং খাততে টিকিয়ে রাখতে সুদহারের সামঞ্জস্য করা হচ্ছে। এভাবে আমানত ও সুদহারের ব্যবধান অনেক কমেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদনে দেখা গেছে সেপ্টেম্বর শেষে ঋণ ও আমানত উভয় ক্ষেত্রেই কিছুটা সুদহার কমিয়েছে ব্যাংকগুলো। ফলে দেশের ৫৭টি ব্যাংকের ঋণের গড় সুদহার কিছুটা কমে দাঁড়িয়েছে ১২ দশমিক ৫৮ শতাংশ। যা আগের মাস আগস্ট শেষে ছিল ১২ দশমিক ৭৫ শতাংশ। এসময় আমানতে গড় সুদহারও কিছুটা কমে ৭ দশমিক ৬৩ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। যা আগস্ট শেষে ছিল ৭ দশমিক ৬৩ শতাংশ। এতে ব্যাংকিং খাতে গড় স্প্রেড দাঁড়িয়েছে পাঁচ দশমিক ১০ শতাংশীয় পয়েন্ট। যা আগস্ট শেষে ছিল ৫ দশমিক ১২ শতাংশীয় পয়েন্ট। প্রতিবেদন অনুযায়ী রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মধ্যে বিশেষায়িত খাতের বেসিক ব্যাংকের স্প্রেড দাঁড়িয়েছে পাঁচ দশমিক ৪৪ শতাংশীয় পয়েন্ট। যা এর আগের মাস আগস্টে ছিল ছয় দশমিক ১৩ শতাংশীয় পয়েন্ট। এছাড়া বেসরকারি ও বিদেশি মালিকানার আরো ২৫টি ব্যাংকের ঋণআমানতের ব্যবধান পাঁচ শতাংশীয় পয়েন্টর উপরে রয়েছে। বেসরকারি ব্যাংকগুলোর ঋণে গড় সুদ হার কমে ১৩ দশমিক ১৬ শতাংশ হয়েছে। আর আমানতের গড় সুদহার কমে দাঁড়িয়েছে সাত দশমিক ৭৫ শতাংশ। যা আগের মাসে ছিল সাত দশমিক ৯৪ শতাংশ। এতে তাদের স্প্রেডের ব্যবধান পাঁচ দশমিক ৪১ শতাংশীয় পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। বেসরকারি খাতের ব্যাংকগুলোর মধ্যে ব্র্যাক ব্যাংকের স্প্রেড সবচেয়ে বেশি। এ ব্যাংকের ঋণআমানতের ব্যবধান ১০ দশমিক ৪৩ শতাংশীয় পয়েন্ট। এরপরে ডাচ বাংলার সাত দশমিক ৫২ শতাংশ ও ওয়ান ব্যাংকের ঋণআমানতের ব্যবধান সাত দশমিক ১৩ শতাংশীয় পয়েন্ট। এছাড়া বেসরকারি খাতের এবি ব্যাংকের পাঁচ দশমিক ৬২ শতাংশ দি সিটি ব্যাংকে ছয় দশমিক ৫৪ আইএফআইসি ব্যাংকের ছয় দশমিক ৩৬ পূবালীর পাঁচ দশমিক ৩৫ উত্তরা ব্যাংকের ছয় দশমিক পাঁচ ইস্টার্ন ব্যাংকের পাঁচ দশমিক ২৪ প্রাইম ব্যাংকের পাঁচ দশমিক সাত সাউথইস্ট ব্যাংকের পাঁচ দশমিক ৬৬ ঢাকা ব্যাংকের পাঁচ দশমিক ৭২ স্যোসাল ইসলামী ব্যাংকে পাঁচ দশমিক ৫১ এক্সিম ব্যাংকের পাঁচ দশমিক ২৯ বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংকে পাঁচ দশমিক ৫৬ প্রিমিয়ার ব্যাংকে ছয় দশমিক ৫৪ ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকে ৫ দশমিক ৫৯ শতাংশ ব্যাংক এশিয়ায় ছয় দশমিক ৩৮ ও যমুনা ব্যাংকের ঋণ ও আমানতের ব্যবধান পাঁজ দশমিক ৩৭ শতাংশীয় পয়েন্ট। এদিকে বিদেশি মালিকানার ব্যাংকগুলোর ঋণআমানতের ব্যবধান সবচেয়ে বেশি। এসব ব্যাংকের গড় স্প্রেড আট দশমিক চার শতাংশীয় পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। এ ব্যাংকগুলোর আমানতের সুদহার কমে তিন দশমিক ৮৫ শতাংশ এবং ঋণের সুদহার কিছুটা কমে ১১ দশমিক ৮৯ শতাংশ রয়েছে। এর মধ্যে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের স্প্রেড নয় দশমিক ৮৭ শতাংশ সিটি ব্যাংক এনএর আট দশমিক ৪৪ কমার্শিয়াল ব্যাংক অব সিলন ছয় দশমিক ৮৮ ওরি ব্যাংকের সাত এইচএসবিসি ব্যাংকের স্প্রেড ৬ দশমিক ৮৮ ব্যাংক আলফালাহ্র স্প্রেড পাঁচ দশমিক ২৯ শতাংশীয় পয়েন্টের ওপরে রয়েছে। এদিকে রাষ্ট্রীয় মালিকানার চার ব্যাংকের ঋণে গড় সুদ হার দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ৭৩ শতাংশে। আমানতে সুদ হার সাত দশমিক ১৬ শতাংশ। এতে তাদের স্প্রেডের ব্যবধান তিন দশমিক ৫৭ শতাংশীয় পয়েন্ট। বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো গড়ে ১১ দশমিক ৮৮ শতাংশ সুদে ঋণ দিয়েছে। আমানতে সুদ দিয়েছে মাত্র নয় দশমিক ১৮ শতাংশ। এতে তাদের স্প্রেড দাঁড়িয়েছে দুই দশমিক ৭০ শতাংশীয় পয়েন্ট। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় বলা হয়েছে আমানতের সুদের থেকে ঋণের সুদের হারের পার্থক্য পাঁচ অর্থাত্ পাঁচ শতাংশীয় পয়েন্টএর মধ্যে থাকতে হবে। যদিও মুক্তবাজার অর্থনীতিতে ব্যাংকগুলো নিজস্ব নীতিমালার আলোকে ঋণ ও আমানতে সুদহার নির্ধারণ করতে পারে। তবে নৈতিক চাপ সৃষ্টির মাধ্যমে ঋণের সুদহার কমানোর লক্ষ্যেই ২০১২ সালের জানুয়ারি মাসে এক প্রজ্ঞাপন জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে এ নির্দেশনা দেয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7062.csv b/Bangla_fin_news_articles/7062.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..305d30190f8e46dc127977a144f67396f4801133 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7062.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7062,মঙ্গলবার থেকে শুরু ইন্ডিয়া ইকোনমিক সামিট,2014-11-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম ও কনফেডারেশন অফ ইন্ডিয়া ইন্ডাস্ট্রি আয়োজিত তিন দিনব্যাপী ইন্ডিয়া ইকোনমিক সামিট মঙ্গলবার থেকে নয়া দিল্লীতে শুরু হচ্ছে। সামিটের মূল্য বিষয় হলো অন্তর্ভূক্তিমূলক ও টেকসই প্রবৃদ্ধি অর্জন প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং স্বাস্থ্য ও অবকাঠামো খাতের উন্নয়ন। নব যাত্রায় সরকারিবেসরকারি সহযোগিতার পুনঃসংজ্ঞায়ন থিমের এ সামিটে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের সাথে সাথে দারিদ্র্য বিমোচন ও বৈষম্য দূরীকরণের টেকসই পন্থার বিষয়ে গুরুত্বারোপ করা হবে। প্রোগ্রামটি আয়োজন করা হয়েছে তিনটি ভিতের উপর নির্ভর করে। বৈশ্বিক প্রতিযোগিতার উল্লম্ফন অভ্যন্তরীন প্রক্রিয়ার নবায়ন এবং আঞ্চলিক ও সামাজিক উত্কর্ষতা বৃদ্ধি। ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এসব তথ্য জানিয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে ৪৫টি দেশের সরকারি প্রতিনিধি সুশীল সমাজ বিশেষজ্ঞ ও ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ মিলিয়ে মোট ৭০০জন এতে অংশগ্রহণ করবেন। ভারতের ফাইন্যান্স কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রী অরুণ জেটলি সামিটের উদ্বোধন করবেন। এছাড়া ভারতের সড়ক ও পরিবহন মন্ত্রী নিতিন জয়রাম গাদকারি বিদ্যুত কয়লা জ্বালানি ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী পিজুশ গয়াল মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী স্মৃতি জুবিন ইরানি যোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী রবি শঙ্কর প্রসাদ এবং বাণিজ্য ও শিল্প প্রতিমন্ত্রী নির্মলা সিতারামান অনুষ্ঠানে প্রশাসনিক দক্ষতা অবকাঠামো জ্বালানি ও শিক্ষা বিষয়ে আলোচনা করবেন। বিভিন্ন দেশের নেতৃবৃন্দের মধ্যে সামিটে বক্তব্য রাখবেন আইভরি কোস্টের প্রধানমন্ত্রী ড্যানিয়েল কাবলান ডানকান রুয়ান্ডার প্রেসিডেন্ট পল কাগামে ইসরাইলের প্রেসিডেন্ট সিমন পেরেজ এবং ঘানার ভাইস প্রেসিডেন্ট কোয়েশি আমিশাহ আর্থারসহ আরও অনেকে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7063.csv b/Bangla_fin_news_articles/7063.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0cae1462f9bbd5ad7bf94779cae0d717ba0fa83d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7063.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7063,হরতালে অর্থনীতি চরম বিপর্যয়ে পড়বে এফবিসিসিআই,2014-11-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,লাগাতার হরতালে দেশের অর্থনীতি চরম বিপর্যয় ও অনিশ্চয়তার মুখে পড়বে বলে মনে করছে দেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই। সংগঠনের পক্ষ থেকে বলা হয় ঘন ঘন হরতালের কারণে দেশের অর্থনীতিতে ইতিমধ্যে বিরূপ প্রভাব পড়া শুরু হয়েছে। গত ৭২ ঘণ্টার হরতালে নাগরিক জীবন উত্পাদন ব্যবস্থা পণ্য সরবরাহসহ দৈনন্দিন কার্যক্রম ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আবারো ৪৮ ঘন্টার ডাকা হরতাল দেশের অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক কার্যক্রমকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে উল্লেখ করে হরতাল প্রত্যাহারের আহ্বান জানানো হয়। সোমবার এক বিবৃতিতে সংগঠনটি এ কথা বলে। প্রসঙ্গত মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে জামায়াতের শীর্ষ নেতাদের বিরুদ্ধে রায়ের প্রতিক্রিয়ায় দলটি একের পর এক হরতাল কর্মসূচী দিচ্ছে। গত বছর নির্বাচনকে কেন্দ্র করে হরতালঅবরোধের কারণে দেশের অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব সৃষ্টি হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7064.csv b/Bangla_fin_news_articles/7064.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..959a13495dccaaaf6288884ba6da21b89f2c8517 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7064.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7064,ডিএসইতে দুইদিনে সূচক কমেছে ১০৮ পয়েন্ট,2014-11-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে টানা দ্বিতীয়দিনের মতো সূচকের পতন হয়েছে। এ দুইদিনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সূচক কমেছে ১০৮ পয়েন্ট। একইসঙ্গে কমছে লেনদেনের পরিমাণও। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে সূচকে নেতিবাচক প্রবণতা দেখা গেলেও লেনদেন এখনও ছয়শ কোটি টাকার উপরেই আছে। তবে লেনদেনের ক্ষেত্রে নতুন তালিকাভুক্ত ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের প্রাধান্য ছিল। এছাড়া জ্বালানি ইঞ্জিনিয়ারিং ও ওষুধ খাতে লেনদেন হয়েছে ডিএসইর মোট লেনদেনের ৫৭ ভাগেরও বেশি। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৪০ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৬৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২৪ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮৯৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৬৮০ কোটি ৯২ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৫১ কোটি ৬৪ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৮টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩১টির কমেছে ১৪৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১ট কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৯১ পয়েন্ট কমে ১৫ হাজার ৬১৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৫৪ কোটি ৮৭ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ২০ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২২৮টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮১টির কমেছে ১৩০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭টি কোম্পানির শেয়ারের।ডিএসই সূত্রে জানা গেছে শাহজীবাজার কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডাদের জন্য ৩০ জুনে সমাপ্ত অর্থ বছরের জন্য ২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ও ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ সুপারিশ করেছে। এ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট ২৭ নভেম্বর। এদিকে অটোমোটেড ট্রেডিং সিস্টেম চালু করার সুবিধার্থে হাউজগুলোর ব্যাক অফিস প্রস্তুত করার নির্দেশ দিয়েছে ডিএসই কর্তৃপক্ষ। আগামী ১৩ নভেম্বরের মধ্যে ডিএসইর সদস্য ব্রোকার হাউজগুলোকে ব্যাক অফিস সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় তথ্য জমা দিতে বলা হয়েছে। অটোমোডেট ট্রেডিং সিস্টেম চালুর আগে পরীক্ষামূলক কার্যক্রম শুরু করতে যাতে বিড়ম্বনা না হয় সে জন্য ব্যাক অফিস সিস্টেম জমা দিতে বলা হয়েছে। এ ব্যাপারে প্রত্যেক হাউজে চিঠি দেওয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7065.csv b/Bangla_fin_news_articles/7065.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..02f393f30e1cbbd6a4bc1e1ab613d0d9a25531c2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7065.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7065,প্রথম চার মাসে রেমিটেন্স বৃদ্ধি,2014-11-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাসে রেমিটেন্স বেড়েছে যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ১১ দশমিক ৫৫ শতাংশ বেশি। এবছর চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাসে প্রবাসীরা ৫০২ কোটি ডলারের রেমিটেন্স পাঠিয়েছেন। গত অর্থবছরের একই সময়ে যা ছিল ৪৫০ কোটি ডলার। এ হিসাবে আলোচ্য সময়ে রেমিটেন্স বেড়েছে ১১ দশমিক ৫৫ শতাংশ। সমাপ্ত অক্টোবর মাসে ১০১ কোটি ডলার রেমিটেন্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7066.csv b/Bangla_fin_news_articles/7066.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..341d697baa567031ad5cc8bb9a2d651a7b06eb29 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7066.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7066,আয়কর রিটার্ন দাখিলের মেয়াদ আরো ১ মাস বাড়ল,2014-11-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন দাখিলের মেয়াদ ফের ১ মাস বাড়িয়ে আগামী ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত করা হয়েছে। এ সময়ের মধ্যে কর রিটার্ন জমা দিলে কোনো ধরনের জরিমানা দিতে হবে না। এর আগে এক মাস বাড়িয়ে রবিবার পর্যন্ত ২ নভেম্বর রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছিল। তবে রাজস্ব বোর্ড এনবিআর সূত্রে জানা গেছে রিটার্ন দাখিলে করদাতাদের কাঙ্খিত সাড়া না মেলায় আবার সময় বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে। যদিও এনবিআরের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে পরিত্র হজ পালন ঈদুল আযহা ও দুর্গাপূজার বেশ কিছু কারণে সরকারি অফিস বন্ধ ছিল। ফলে অনেকের পক্ষে যথাসময়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি। এ জন্য সময়সীমা বাড়ানোর হয়েছে। অবশ্য এর পর আর কোনো ক্রমেই রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা বাড়ানো হবে না বলেও স্মরণ করিয়ে দেয়া হয়েছে। সূত্র জানায় রবিবার পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ৫ লাখ করদাতা তাদের গত ২০১৩১৪ অর্থবছরের আয়কর রিটার্ন দাখিল করেছেন। অথচ গত অর্থবছরে প্রায় ১২ লাখ আয়কর রিটার্ন দাখিল হয়েছিল। এর আগে গত ২০১২১৩ অর্থবছরে ১১ লাখ ৬৪ হাজার এবং ২০১১১২ অর্থবছরে ১০ লাখ ৫৬ হাজার রিটার্ন জমা পড়েছে। বিদ্যমান আয়কর অধ্যাদেশ অনুযায়ী প্রতিবছরের ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে এর আগের অর্থবছরের আয়কর রিটার্ন জমা দিতে হয়। এ সময়ের মধ্যে রিটার্ন জমা দিতে অসমর্থ হলে যেকোনো করদাতা সংশ্লিষ্ট কর সার্কেলের কর উপকমিশনারের কাছে আবেদন করে সর্বোচ্চ তিন মাস পর্যন্ত সময় বাড়িয়ে নিতে পারেন। তবে এ সব নিয়মের ব্যত্যয় ঘটিয়ে নির্ধারিত সময়ে রিটার্ন জমা না দেয়ার জন্য করদাতার পূর্ববর্তী বছরের প্রদেয় করের ১০ শতাংশ বা ১ হাজার টাকা মধ্যে যেটি বেশি ওই পরিমান অর্থ এবং প্রতিদিনের জন্য ৫০ টাকা হারে জরিমানার বিধান রয়েছে। যদিও এই জরিমানার অর্থ সংশ্লিষ্ট কর উপকমিশনার চাইলে কমাতে পারেন। এ বছর প্রথমবারের মতো সব ধরনের করদাতাদের কাছ থেকে নতুন পদ্ধতির ১২ সংখ্যার আইটি আইনের বিপরীতে আয়কর রিটার্ন জমা নেয়া হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7067.csv b/Bangla_fin_news_articles/7067.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..936876b95bbb0688637ffa3a97718db4fee2a633 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7067.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7067,পুঁজিবাজারে সূচক বৃদ্ধির ১ দিন পরই বড় ধরনের দরপতন,2014-11-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে সূচক বৃদ্ধির একদিন পরই বড় ধরনের পতন হয়েছে। তালিকাভুক্ত কিছু কোম্পানির আয় প্রত্যাশিত না হওয়ায় সূচকের পতন হয়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। ফলে বাজারে বিক্রির চাপ বেড়েছে। দর পতনের ক্ষেত্রে এগিয়ে ছিল আইটি জীবন বিমা এবং বিবিধ খাত। আইটি খাতের দাম কমেছে প্রায় সাড়ে ৭ ভাগ। আর জীবন বিমা খাতের কোম্পানিগুলোর দর কমেছে প্রায় আড়াই শতাংশ। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে কিছু কোম্পানির হতাশাজনক আয় বাজারে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। এতে বাজারে বিক্রয় চাপ বেড়েছে। বেড়েছে লেনদেন। তবে লেনদেনে সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য পেয়েছে প্রথম লেনদেন হওয়া ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড। এ কোম্পানি ঘিরে লেনদেন হয়েছে ডিএসইর মোট লেনদেনের ২০ শতাংশ। আর দাম বেড়েছে প্রায় ৮০ শতাংশ। অন্য দিকে বাজারে সূচক কমার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি প্রভাব রেখেছে আইটি খাত। ডেফোডিল কম্পিউটার অগ্নি সিস্টেমস এবং ইনটেক অনলাইনের লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশা অনুযায়ী না হওয়ায় এ কোম্পানিগুলোর দাম অনেক কমেছে। ডেফোডিল কম্পিউটারের দাম কমেছে সাড়ে ২৩ শতাংশ। অগ্নি সিস্টেমসের দাম কমেছে ৮ দশমিক ৮০ শতাংশ। আর ইনটেক অনলাইনের দাম কমেছে ৭ দশমিক ৯০ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৬৮ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ১০৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৩১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৯১৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৭৩২ কোটি ৫৬ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৭ কোটি ৫৬ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ৭১টির কমেছে ২০৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ২৫৬ কমে ১৫ হাজার ৭০৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৭৪ কোটি ১৫ লাখ টাকার। লেনদেনকৃত ২১৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৬টির কমেছে ১৭০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7068.csv b/Bangla_fin_news_articles/7068.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f73ca45de60b0df16fcac66a196b39d099f33c47 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7068.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7068,চলতি মাসেই গ্যাসের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব দেবে পেট্রোবাংলা,2014-11-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি মাসেই বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনে বিইআরসি গ্যাসের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব দেবে পেট্রোবাংলা। এরপর বিইআরসি শুনানিসহ সব প্রক্রিয়া শেষ করে দাম নির্ধারণ করবে। পেট্রোবাংলা সূত্র জানিয়েছে আবাসিক খাতে এক চুলার গ্যাসের দাম ৪০০ থেকে বাড়িয়ে ৮৫০ টাকা দুই চুলা ৪৫০ থেকে বাড়িয়ে এক হাজার টাকা আবাসিকে মিটার ব্যবহারকারীদের ক্ষেত্রে প্রতি হাজার ঘনফুট ১৪৬ টাকা ২৫ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ২৩৫ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব করা রয়েছে। এছাড়া বিদ্যুেকন্দ্রে প্রতি হাজার মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের জন্য ৭৯ টাকা ৮২ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৮৪ টাকা বাণিজ্যিক গ্রাহকদের ক্ষেত্রে ২৬৮ টাকা শূন্য ৯ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৩৫০ টাকা শিল্প গ্রাহকদের ১৬৫ টাকা ৯১ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ২২০ টাকা চা বাগানে ১৬৫ টাকা ৯১ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ২০০ টাকা ক্যাপটিভে ১১৮ টাকা ২৬ পয়সা বাড়িয়ে ২৪০ টাকা এবং সার কারখানায় ৭২ টাকা ৯২ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৮০ টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। সিএনজিতে প্রতি হাজার ঘনফুটে ৮৪৯ টাকা ৫০ পয়সা থেকে বাড়িয়ে এক হাজার ১৩২ টাকা ৬৭ পয়সা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। সূত্র জানিয়েছে সব ধরনের গ্রাহকের জন্য গ্যাসের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব করা হলেও সবচেয়ে বেশী বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে আবাসিক খাতের গ্রাহকদের জন্য। মূলত আবাসিক খাতে গ্যাসের ব্যবহার নিরুত্সাহিত করতে দাম দ্বিগুণ করার প্রস্তাব করা হচ্ছে। উল্লেখ্য সর্বশেষ ২০০৯ সালে গ্যাসের দাম বাড়ানো হয়। এরপর ২০১২ সালের ২০ মে পেট্রোবাংলা বিইআরসিতে আবাসিক গ্রাহকদের ছাড়া অন্য খাতগুলোতে গ্যাসের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছিল। কিন্তু এ খাতে লোকসান নেই বলে বিইআরসি সে সময় দাম বাড়ানোর প্রস্তাবে সম্মতি দেয়নি। তবে এখন আগের চেয়ে পেট্রোবাংলার মুনাফা বাড়লেও গ্যাসের দাম বাড়ানোর উদ্যেগ নেয়া হয়েছে। এছাড়া এ খাতে সরকারের কোনো ভর্তুকিও নেই। ২০১৩১৪ অর্থবছরে বিদেশি ও দেশি কোম্পানির কাছ থেকে পেট্রোবাংলা সাত হাজার ৮২৯ কোটি টাকার গ্যাস কিনেছে। একই বছর বিক্রি করেছে ১১ হাজার ৫৮ কোটি টাকার গ্যাস। লাভ হয়েছে তিন হাজার ৭৫৩ কোটি টাকা। এ প্রসঙ্গে পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. হোসেন মনসুর বলেন দেশে গ্যাসের সংকট রয়েছে। এই সংকট মেটাতে তরল গ্যাস আমদানির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তরল গ্যাস আমদানি করা হলে গ্যাসের দাম অনেক বেড়ে যাবে। এ জন্য গ্যাসের দাম বাড়াতে হবে। ২০০৯ সালের পর গ্যাসের দাম বাড়ানো হচ্ছে বলে তিনি জানান। এদিকে গ্যাস বিদ্যুত্ ও তেলের দাম বাড়ালে সরকারের বিরুদ্ধে কঠোর আন্দোলনের হুমকি দিয়েছেন লেখক শিল্পী ও সাংস্কৃতিক কর্মীরা। গতকাল শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিক্ষুব্ধ লেখক শিল্পী ও সাংস্কৃতিক কর্মী ব্যানারে আয়োজিত এক প্রতিবাদী অবস্থান কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন সরকার ইচ্ছে মত সব কিছুর দাম বাড়িয়ে মধ্যবিত্ত ও গরিব মানুষকে নিঃশেষ করে দিচ্ছে। কর্মসূচিতে লেখক শিল্পী ও সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি আবু সালেহর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন অ্যাডভোকেট আবিদুর রেজা চৌধুরী খালেদ এনাম মুন্না আবু জুবায়ের ছড়াকার ঢালী মোহাম্মদ দেলোয়ার প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7069.csv b/Bangla_fin_news_articles/7069.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..13b92a376b0b17d55ed42762b5a58ac5beec71e1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7069.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7069,আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় বৃদ্ধির আহ্বান এফবিসিসিআইর,2014-11-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বৃদ্ধির আহ্বান জানিয়েছে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই। এ লক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান বরাবর পত্র প্রেরণও করা হয়েছে। শনিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় শেষ হলেও রিটার্ন দাখিলের পরিমাণ সন্তোষজনক নয়। পবিত্র ঈদুল আযহা ও দুর্গাপূজা উত্সবের কারণে এখনো অনেক ব্যবসায়ী করদাতাসহ সব শ্রেণির আয়করদাতাদের পক্ষে আয়কর রিটার্ন দাখিল এবং আয়কর প্রদান করা সম্ভব হয়নি। এ ছাড়া চলমান হরতাল কর্মসূচির কারণে ব্যবসায়ীসহ সব শ্রেণির করদাতাদের চলাচলে বিঘ্ন ঘটায় তাদের পক্ষে আয়কর রিটার্ন দাখিল করা সম্ভব হচ্ছে না। এ অবস্থায় এফবিসিসিআইর বিভিন্ন সদস্য সংস্থা এবং পেশাজীবী সংগঠনের পক্ষ থেকে আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা পুনরায় ১ মাস বৃদ্ধি করার জন্য আহ্বান জানিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7070.csv b/Bangla_fin_news_articles/7070.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..339ab7837b9baed6cab70f9c1e6678f671195444 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7070.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7070,শেয়ারবাজারে এ সপ্তাহেও লেনদেনের শীর্ষে জ্বালানি ও বিদ্যুত্,2014-11-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগের সপ্তাহের মতো গত সপ্তাহেও শেয়ারবাজারের লেনদেনে এগিয়ে ছিল জ্বালানি ও বিদ্যুত্ খাতের কোম্পানিগুলো। এ খাতের ৫ কোম্পানি লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় রয়েছে। কোম্পানিগুলো হচ্ছে এমজেএল বাংলাদেশ লিমিটেড তিতাস গ্যাস খুলনা পাওয়ার কোম্পানি সামিট পূর্বাঞ্চল পাওয়ার কোম্পানি ও সামিট পাওয়ার। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। লেনদেন তালিকার শীর্ষ দশে থাকলেও আগের সপ্তাহের তুলনায় লেনদেন কমেছে এমজেএল বিডির। গত সপ্তাহে লেনদেন কমেছে ৬ দশমিক ৮২ শতাংশ। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির ৬৪ লাখ ৩০ হাজার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার বাজারমূল্য ছিল ৯৩ কোটি ২৭ লাখ ৫ হাজার শেয়ার। এ ছাড়া আগের সপ্তাহের তুলনায় লেনদেন কমেছে খুলনা পাওয়ার কোম্পানির। সপ্তাহের ব্যবধানে তিতাস গ্যাসের লেনদেন বেড়েছে ১ দশমিক ৮৯ শতাংশ। কোম্পানিটির ৯৭ লাখ ৫১ হাজার শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৮৭ কোটি ৭৩ লাখ টাকায়। এ ছাড়া সামিট পূর্বাঞ্চলের লেনদেন বেড়েছে ১০ দশমিক ৫০ শতাংশ। আর সামিট পাওয়ারের লেনদেন বেড়েছে ২ দশমিক ৮৬ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে শীর্ষে রয়েছে গ্রামীণ ফোন। অবশিষ্ট কোম্পানিগুলো হচ্ছে স্কয়ার ফার্মা খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং কোম্পানি সিভিও পেট্রো কেমিক্যাল রিফাইনারি ও বেক্সিমকো। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7071.csv b/Bangla_fin_news_articles/7071.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e0ba2d07f2b511707466c55ca3680767810786ac --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7071.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7071,মাথাপিছু ঋণ বৃদ্ধি অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে,2014-11-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গবেষণা প্রতিষ্ঠান উন্নয়ন অন্বেষণের এক অর্থনৈতিক পর্যালোচনায় বলা হয়েছে সাম্প্রতিক সময়ে দেশে মাথাপিছু ঋণ বাড়ছে যা উন্নয়ন ব্যয় সামাজিক খাতের বরাদ্দ উত্পাদন সক্ষমতা ও সর্বোপরি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। পাশাপাশি আন্তপ্রজন্ম ঋণের বোঝা বাড়িয়ে দিচ্ছে। পর্যালোচনায় বলা হয়েছে ২০১৩১৪ অর্থবছরে দেশে মাথাপিছু বৈদেশিক ঋণ বৃদ্ধির হার ২ দশমিক ৪১ শতাংশ। অভ্যন্তরীণ ঋণ বৃদ্ধির হার ১০ দশমিক ৭১ শতাংশ। ২০১২১৩ অর্থবছরে অভ্যন্তরীণ ঋণের পরিমাণ মোট দেশজ উত্পাদনের জিডিপি ১৭ দশমিক ৪৬ শতাংশ এবং একই সময়ে বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ জিডিপির ১৮ শতাংশ। প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে যে ২০১৩১৪ অর্থবছরে সরকার ব্যাংকিং খাতের তুলনায় ব্যাংক বহির্ভূত খাত থেকে বেশি ঋণ করেছে। যদিও পূর্বের বছরগুলোতে বাজেট ঘাটতি পূরণ করতে ব্যাংকিং খাতের ওপর সরকারের অধিক নির্ভরশীলতা দেখা যায়। এ দিকে ২০১৪১৫ অর্থবছরে জুলাই মাসে মোট ঋণের প্রবাহ পূর্ববর্তী বছরের একই সময়ের তুলনায় ৭৭ দশমিক ১৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। এ সময়ে অভ্যন্তরীণ ঋণের প্রবাহ ৭৮ দশমিক ১৫ শতাংশ বেড়েছে। এ দিকে ২০০৮০৯ অর্থবছর থেকে ২০১৩১৪ অর্থবছর সময়ে মাথাপিছু অভ্যন্তরীণ ঋণ বার্ষিক ১৪ দশমিক ৭১ শতাংশ হারে বেড়ে মোট ৪২ দশমিক ৩৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। অন্য দিকে একই সময়ে মাথাপিছু বৈদেশিক ঋণ বার্ষিক শূন্য দমমিক ৮৬ শতাংশ হারে বৃদ্ধি পেয়ে মোট ১১ দশমিক ৪৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০০১০২ অর্থবছর থেকে ২০০৬০৭ অর্থবছর সময়ে মাথাপিছু অভ্যন্তরীণ ঋণের বার্ষিক প্রবৃদ্ধির হার ১২ দশমিক ২৪ শতাংশ ছিল যা ২০০৬০৭ থেকে ২০০৮০৯ অর্থবছরে বার্ষিক ১৭ দশমিক ৫১ শতাংশ হারে বেড়েছে। একই সময়ে অর্থাত্ ২০০১০২ থেকে ২০০৬০৭ ও ২০০৬০৭ থেকে ২০০৮০৯ অর্থবছর সময়ে মাথাপিছু বৈদেশিক ঋণের বার্ষিক প্রবৃদ্ধির হার যথাক্রমে ৪ দশমিক ৪৮ শতাংশ ও ২ দশমিক ৪১ শতাংশ। প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে বৈদেশিক ঋণ বাড়ায় বাড়ছে ঋণ পরিশোধের চাপ। বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের ফলে বৈদেশিক সম্পদের পরিমাণও কমে যাচ্ছে। ২০১২১৩ অর্থবছরে বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের পরিমাণ ১ হাজার ৯১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ছিল যার মধ্যে ৮৯৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার আসল এবং ১৯৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সুদ। ২০১৩১৪ অর্থবছরের প্রথম আট মাসে মোট বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের পরিমাণ ৭৮৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার যার মধ্যে সুদ ও আসলের পরিমাণ যথাক্রমে ৬৪০ মিলিয়ন ও ১৪৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এ দিকে সুদ পরিশোধ করতে গিয়ে বাজেট ঘাটতি বড় হয়ে যাচ্ছে। বাজেট ঘাটতি পূরণ করতে গিয়ে সরকারের অনুন্নয়ন ব্যয় বৃদ্ধি পাচ্ছে যা উত্পাদনশীল খাতের বরাদ্দকে সংকুচিত করার মাধ্যমে অর্থনীতিতে উত্পাদন সক্ষমতা হ্রাস করতে পারে বলে গবেষণা প্রতিষ্ঠানটি মত প্রকাশ করে। ২০১৩১৪ অর্থবছরে অনুন্নয়ন ব্যয় বৃদ্ধি হার ২০ দশমিক ৩৯ শতাংশে দাঁড়ায় যা ২০১২১৩ অর্থবছরে ১০ দশমিক ৫৬ শতাংশ ছিল। অন্য দিকে ২০১৩১৪ অর্থবছরে উন্নয়ন ব্যয় বৃদ্ধির হার কমে ৮ দশমিক ৩৩ শতাংশে দাঁড়ায় যা ২০১২১৩ অর্থবছরে ৩১ দশমিক ৭৩ শতাংশ ছিল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7072.csv b/Bangla_fin_news_articles/7072.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1d50f6f36a6ed5a6223210c0c8653fefc431ed4a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7072.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7072,স্বতন্ত্র যুব কেন্দ্র স্থাপনের তাগিদ অর্থমন্ত্রীর,2014-11-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,যুব সমাজের উন্নয়নে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে স্বতন্ত্র যুব কেন্দ্র স্থাপনের তাগিদ দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত। শনিবার জাতীয় যুবদিবস২০১৪ উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এবং যুব উন্নয়ন অধিদফতরের আয়োজনে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত যুব দিবসের আলোচনা সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন যুব ও ক্রীড়া উপমন্ত্রী আরিফ খান জয় যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি জাহিদ হাসান রাসেল যুব অধিদফতরের মহাপরিচালক আনোয়ারুল করিম যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব নুর মোহাম্মদ খান। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বীরেন শিকদার। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন দেশের সব যুবককে কার্যকর প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আত্মকর্মসংস্থান তৈরিতে যোগ্য করে তুলতে উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। তবে ন্যাশনাল সার্ভিসের মাধ্যমে সব যুবককে প্রশিক্ষণ দেয়া কঠিন কাজ তাই প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী উপজেলা পর্যায় থেকে এই সার্ভিস শুরু হয়েছে। তিনি বলেন যুবকদের উন্নয়নে যুব মন্ত্রণালয় পিএটিসির আওতার বাইরে স্বতন্ত্রভাবে যুব কেন্দ্র স্থাপন করতে পারে। অন্যান্য প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলোর সাথে এর সম্পৃক্ততা থাকবে। যুব কেন্দ্র স্থাপনের পদক্ষেপ নেয়া হলে সরকার অবশ্যই ইতিবাচক সাড়া দেবে। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত বলেন সরকার দেশের সব মানুষকে শিক্ষিত করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। এরই মধ্যে প্রাথমিক শিক্ষায় আমাদের অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে। বর্তমানে ঝরেপড়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা শতকরা ৬ ভাগে নেমে এসেছে। সামনে তা আরো কমবে। এভাবে শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে যুবসমাজকে কর্মসংস্থানের সুযোগ দিয়ে দেশকে উন্নতির পথে নিয়ে যাওয়া হবে। সুইজারল্যান্ডকে উন্নয়নের আদর্শ উল্লেখ করে অর্থমন্ত্রী বলেন স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালের ১৪ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্বের অন্যতম উন্নত রাষ্ট্র সুইজারল্যান্ডকে বাংলাদেশের উন্নয়নের আদর্শ হিসেবে ঘোষণা করেছিলেন। বর্তমান সরকারও ওই ধারণায় পরিচালিত হয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। ট্রানজিট প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী বলেন একসময় ট্রানজিট নিয়ে অনেকে ভয় পেত। আর আমরা দেশকে ট্রানজিট দেশ হিসেবে ঘোষণা করেছি। যদিও ট্রানজিটের জন্য এখনো অবকাঠামোগত কিছু দুর্বলতা রয়েছে তবে তা কাটিয়ে উঠছি। সভাপতির বক্তব্যে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বীরেন শিকদার বলেন দেশের অর্থনীতির শ্রমশক্তির এক তৃতীয়াংশ যুবক। এই যুব সমাজকে প্রশিক্ষণ দিয়ে আত্মকর্মসংস্থান গড়ে তুলতে সাহায্য করা হচ্ছে। এরা সফল হলে বাংলাদেশও কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছে যাবে। এ সময় তিনি যুব অধিদপ্তরের প্রশিক্ষণ নেয়া যুবকদের বর্তমান অবস্থা সম্পর্কিত তথ্য লিপিবদ্ধ রাখতে অধিদপ্তরকে নির্দেশ দেন। জাতীয় যুব দিবস ২০১৪ উপলক্ষে কর্মসংস্থান সৃষ্টিকারী ও যুব সংগঠকদের শ্রেষ্ঠ ১৫ জনকে জাতীয় যুব পদক দেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত। পদক পেয়েছেন হাসিনা মুক্তা বিলকিস বেগম মাহবুব আলী খনিয়া খানম ববি প্রিয়দর্শী চাকমা রোজীনা খানম রনজিত্ চন্দ্র বৈদ্য নুরুল হুদা চৌধুরী মো. নজরুল ইসলাম মো. শামছুদ্দিন মো. মোস্তফা কামাল খিতীশ চন্দ্র মণ্ডল এস এম আরিফ কে এম এনায়েত হোসেন ও সেহরীন হক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7073.csv b/Bangla_fin_news_articles/7073.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..37e805224db69b0177b17e63177609313678e8c4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7073.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7073,গার্মেন্টসে নিরাপদ কর্মপরিবেশের জন্য প্রয়োজন ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন,2014-10-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশের রপ্তানিমুখী তৈরিপোশাক শিল্প প্রায় ৩ যুগ অতিক্রম করে জাতীয় অর্থনীতির গতি সঞ্চালনের অন্যতম নিয়ামক শক্তিতে পরিণত হয়েছে। শুরুতে মোট রপ্তানি আয়ের মাত্র ০.৪ শতাংশ অর্জন করলেও এই ৩ যুগে তা দাঁড়িয়েছে মোট রপ্তানি আয়ের ৭৯.৬ শতাংশ। ২০১২২০১৩ অর্থবছর যার পরিমাণ ২১.৫ বিলিয়ন ডলার। বর্তমানে বিজিএমইএর নিবন্ধন অনুযায়ী এই শিল্প খাতে ৫ হাজার ৪ শতাধিক কারখানা রয়েছে। যেখানে ৪৫ লাখের অধিক শ্রমিক কাজ করে যার ৮০ শতাংশ নারী। কিন্তু পরিতাপের বিষয় শ্রমিক নিরাপত্তার বিষয়টি চরমভাবে উপেক্ষিত। সংশ্লিষ্টজনেরা মনে করেন কার্যকর ট্রেড ইউনিয়ন ও শ্রমিক নিরাপত্তা বিষটি এমনভাবে উপেক্ষিত হলে এই শিল্প টিকে থাকতে পারবে না। তাই গার্মেন্টস শিল্পের নিরাপদ কর্মপরিবেশের জন্য তারা শ্রমিকদের ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের আহ্বান জানান। তারা মনে করেন শক্তিশালী মালিকপক্ষ সরকারকে প্রভাবিত করে শ্রমিক অধিকারের বিষয়টি এড়িয়ে যায়। তাই এমনিএমনি তাদের নিরাপত্তার ব্যবস্থা হবে না। শুক্রবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে অনুষ্ঠিত গার্মেন্টস শিল্প নিরাপদ কর্মপরিবেশ ও শ্রমিকের ক্ষতিপূরণ শীর্ষক আলোচনা সভায় এ সব কথা বলেন তারা। নাগরিক উদ্যোগ বাংলাদেশ শ্রম অধিকার ফোরাম গার্মেন্টস শিল্প রক্ষা জাতীয় মঞ্চ সম্মিলিতভাবে এই আলোচনা সভার আয়োজন করে। নাগরিক উদ্যোগের প্রধান নির্বাহী জাকির হোসেনের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় আলোচক ছিলেন বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের গবেষণা পরিচালক ড. বিনায়েক সেন আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. শহিদুল ইসলাম বিলসের সহকারী নির্বাহী পরিচালক সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহম্মদ গার্মেন্টস শ্রমিক নেত্রী লাভলী ইয়াসমিন ও শামীমা আক্তার শিরীন প্রমুখ। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ শ্রম অধিকার ফোরামের আহ্বায়ক শ্রমিক নেতা আবুল হোসাইন। তিনি বলেন শ্রমিকদের কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা বাড়ানোর লক্ষ্যে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে তেমন কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়নি। ক্ষতিপূরণপুনর্বাসন বিষয়টি একটি আইনি কাঠামোর মধ্যে নিয়ে আসতে হবে যাতে ক্ষতিগ্রস্তরা যথাযথ ক্ষতিপূরণ পান। দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো যাতে কারো মুখাপেক্ষী না হয়ে নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারে শিশুরা শিক্ষা থেকে ঝরে না পরে পরিবারগুলোর সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়। তিনি জানান একটি পরিসংখ্যানে প্রকাশ করা হয়েছে ১৯৯০ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত ২৪ বছরে গার্মেন্টস শিল্পে বিভিন্ন দুর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা ২১২৯ জন। তাজরিন ও রানাপ্লাজা দুর্ঘনা শুধুই দুর্ঘটনা নয় বলেও তিনি উল্লেখ করেন। ড. বিনায়েক সেন বলেন এখনই পূর্ণ কমপ্লায়েন্স নিশ্চিত করা সম্ভব না হলেও এ ক্ষেত্রে যে পরিমাণ অর্থ প্রয়োজন হবে তার এক অংশ সরকার জাতীয় বাজেটে বরাদ্দ রাখতে পারে। এবং অপর অংশ ক্রেতা প্রতিষ্ঠান বা আমদানিকারক দেশ বহন করতে পারে। তিনি শ্রমিকদের স্বাস্থ্য ও জীবন বিমার প্রতি গুরুত্ব আরোপ করেন। তিনি আরো বলেন এ শিল্প ও এর কর্মপরিবেশ নিয়ে আরো গবেষণার অবকাশ আছে। তিনি গার্মেন্টস শিল্পে বিক্ষিপ্তভাবে কাজ না করে কেন্দ্রীয়ভাবে জরিপের কর্মসূচি নেয়ার ব্যাপারে সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানান। অ্যাডভোকেট মো. শহিদুল ইসলাম বলেন শ্রমিকদের নিরাপদ কর্মপরিবেশের জন্য আইনি লড়াই করতে হবে। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই মালিকরা প্রভাবশালী হবার কারণে শ্রমিকরা সুবিধা গ্রহণ করতে পারেন না। সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহম্মদ বলেন শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণের জন্য আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের কথা বলা হলেও তা মূলত ইউরোপীয় দেশগুলোর জন্য তৈরি করা। সুতরাং এ বিষয়ে জাতীয়ভাবে একটি মানদণ্ড নির্ধারণ করতে হবে। নিরাপদ কর্মপরিবেশের জন্য তিনি শ্রমিকদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7074.csv b/Bangla_fin_news_articles/7074.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..58d00239b0dc15680772273409041189e067dcb2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7074.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7074,প্রিমিয়ার ব্যাংকের দুপরিচালকের পদত্যাগ,2014-10-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কোনো ব্যাংকে এক পরিবার থেকে দুয়ের বেশি পরিচালক থাকতে পারেন না। সে আলোকে বাংলাদেশ ব্যাংকের চিঠির প্রেক্ষিতে প্রিমিয়ার ব্যাংকের দুই পরিচালক পদত্যাগ করেছেন। তবে ন্যাশনাল ও সিটি ব্যাংক এক পরিবার সংক্রান্ত একটি নিজস্ব ব্যাখ্যা দাঁড় করিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে অবহিত করেছে। তাত্ক্ষণিকভাবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ বিষয়ে কোনো প্রতিক্রিয়া দেখায়নি তবে ব্যাংক দুটির ব্যাখ্যা গ্রহণযোগ্য হবে না এমনই আভাস পাওয়া গেছে। এক পরিবারে দুয়ের অধিক পরিচালক বিষয়ে সংশোধিত ব্যাংককোম্পানি আইন অমান্য করায় বেসরকারি খাতের চার ব্যাংককে চিঠি দেয়া হয়। এরপর ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের একজন পরিচালক পদত্যাগ করেন। অন্য তিন ব্যাংককে বৃহস্পতিবারের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্ধারিত সীমায় এক পরিবারের পরিচালক নামিয়ে আনার চূড়ান্ত সময় দেয়া হয়েছিল। সূত্র জানায় কোনো ব্যাংকে এক পরিবার থেকে দুজনের বেশি সদস্য একই সময় পরিচালক হিসেবে থাকতে পারবেন না এ বিধান রেখে সংশোধিত ব্যাংক কোম্পানি আইনের গেজেট প্রকাশ হয় গত বছরের ২২ জুলাই। তবে আইন পরিপালনের লক্ষ্যে এক বছরের জন্য ব্যাংকগুলোকে ছাড় দেয়া হয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্ধারিত সময়সীমা শেষ হলেও চারটি ব্যাংক এক পরিবারের দুজন পরিচালকে নামিয়ে আনেনি। এ প্রেক্ষিতে ব্যাংকগুলোকে চিঠি দেয়া হয়। গত ১২ অক্টোবর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের চিঠি পাওয়ার দিন ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের সাইফুল আলম এস আলম পরিবারের তিন সদস্যের একজন পদত্যাগ করেন। পদত্যাগ করা পরিচালক হলেন এস আলমের ছেলে আহসানুল আলম। আইন পরিপালনে অন্য তিনটি ব্যাংককে ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত সময় দেয়া হয়েছিল। গতকাল প্রিমিয়ার ব্যাংকের ভাইসচেয়ারম্যান মঈন ইকবাল ও পরিচালক নাওরিন ইকবালের পদত্যাগের বিষয়টি নিশ্চিত করে চিঠি দিয়েছে ব্যাংকটি। আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য এইচ বি এম ইকবাল ব্যাংকের চেয়ারম্যান পদ ধরে রেখেছেন। এ পরিবারে অন্য আরেকজন পরিচালক হিসেবে রয়েছেন তাঁর ছেলে মোহাম্মদ ইমরান ইকবাল। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী সিটি ব্যাংকে দুই পরিবার থেকে ৯ জন ন্যাশনাল ব্যাংকে এক পরিবারের পাঁচজন পরিচালক রয়েছেন। সিটি ব্যাংকের পর্ষদে একটি পরিবার থেকে থাকা পাঁচ সদস্য হলেন রুবেল আজিজ আজিজ আল কায়সার তাবাসসুম কায়সার আজিজ আল মাহমুদ এবং সাইয়েদা সায়রিন আজিজ। এছাড়া ব্যাংকটির সাবেক চেয়ারম্যান ও বর্তমান পরিচালক দীন মোহাম্মাদের পরিবারের চারজন বর্তমানে পরিচালক রয়েছেন। ন্যাশনাল ব্যাংকে একই পরিবার থেকে থাকা ৫ পরিচালক হলেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান জয়নুল হক শিকদার তার স্ত্রী মনোয়ারা শিকদার মেয়ে পারভিন হক শিকদার ছেলে রিক হক শিকদার ও রণ হক শিকদার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7075.csv b/Bangla_fin_news_articles/7075.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5ee160b6444d494ffe329b2b03204e550f219fee --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7075.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7075,শেয়ারবাজারে সূচক ও লেনদেনে ঊর্ধ্বগতি,2014-10-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে বৃহস্পতিবার সূচক ও লেনদেন বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ৭২৪ কোটি টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৩২ ভাগ বেশি। এ দিকে ৫ কার্যদিবস পর ডিএসইর লেনদেন সাত শ কোটি টাকার বেশি হলো। লেনদেনে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছে জ্বালানি ব্যাংক ও ফার্মাসিউটিক্যালস খাত। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৬৩ বেড়ে ৫ হাজার ১৭৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৩০ বেড়ে ১ হাজার ৯৪৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৭২৪ কোটি ৮৪ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ১৮৯ কোটি ১৫ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩১১টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ২১৩টির কমেছে ৭৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২১টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ২১১ বেড়ে ১৫ হাজার ৯৬০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৫৪ কোটি ১৪ লাখ টাকার। লেনদেনকৃত ২৩৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪৮টির কমেছে ৬২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টি কোম্পানির শেয়ারের।ডিএসই জানিয়েছে তালিকাভুক্ত রেনউইক আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। প্রতিষ্ঠানটি ৩০ জুন ২০১৪ সমাপ্ত অর্থ বছরের জন্য ২২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেবে। আর মাইডাস ফাইন্যান্স ও জিলবাংলা সুগার কোম্পানি সমাপ্ত অর্থ বছরের জন্য নো ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7076.csv b/Bangla_fin_news_articles/7076.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d3bf8294db141c8d41394db63e1bb0d3e150d519 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7076.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7076,কেজিতে ২ টাকা কমল ডিএপি সারের দাম,2014-10-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিলার এবং কৃষক পর্যায়ে ডিএপি ডাইএ্যামোনিয়াম ফসফেট সারের দাম প্রতি কেজিতে দুই টাকা কমিয়েছে সরকার। কৃষক পর্যায়ে প্রতি কেজি ডিএপি সার ২৭ টাকার পরিবর্তে ২৫ টাকা ও ডিলার পর্যায়ে প্রতি কেজি ২৫ টাকার পরিবর্তে ২৩ টাকায় বিক্রি মূল্য নির্ধারণ করেছে কৃষি মন্ত্রণালয়। আগামী ১ নভেম্বর থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে। কৃষি মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানানো হয়েছে। সুষম সার ব্যবহারে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করা কৃষিক্ষেত্রে গাছের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিসহ টেকসই খাদ্য নিরাপত্তার স্বার্থে সারের দাম কমানো হয়েছে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। ডিএপি সারে ফসফেট এবং নাইট্রোজেন থাকায় এ সার প্রয়োগে ইউরিয়া ও ফসফেটের সুফল পাওয়া যায়। ডিএপি সার ব্যবহারে গাছের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে এতে কীটনাশক কম ব্যবহার করতে হয় বলেও কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7077.csv b/Bangla_fin_news_articles/7077.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..885a5fbd4e7dd3a9a1f4de1e12bc295e670248ac --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7077.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7077,তৈরি পোশাক রপ্তানিতে ০২৫ শতাংশ নগদ সহায়তা,2014-10-30,অনলাইন ডেস্ক,ইপিজেডের বাইরের পোশাক রপ্তানিকারকরা তাদের মোট রপ্তানির ওপর ০.২৫ শতাংশ হারে নগদ আর্থিক সহায়তা পাবেন। বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের এই বিষয়ে একটি সার্কুলার জারি করে সব ব্যাংক কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে দেয়া হয়েছে। সার্কুলারে বলা হয় ইপিজেড এর বাইরে অবস্থিত শুল্ক বন্ডডিউটি ড্রব্যাক সুবিধা গ্রহণকারীসহ তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক সকল প্রতিষ্ঠান রপ্তানি মূল্যের ওপর ০.২৫ নগদ সহায়তা প্রাপ্ত হবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এই আদেশে ফলে তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকরা প্রতি ১০০ টাকা রপ্তানিতে ২৫ পয়সা হারে নগদ সহায়তা পাবেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7078.csv b/Bangla_fin_news_articles/7078.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5c5763a877354d3b6f6e268d6ff94ad4ca9d0876 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7078.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7078,পুজিপতিদের স্বর্গ বাংলাদেশ ২ দশকে রপ্তানি বাণিজ্যে ঊর্দ্ধগতি,2014-10-29,রিয়াদ হোসেন,যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনভিত্তিক পিউ রিসার্স সেন্টারের এক গবেষণায় দেখা গেছে বাণিজ্য উদারীকরণে বাংলাদেশ বিশ্বে দ্বিতীয় অবস্থানে উঠে এসেছে। আর দক্ষিণ এশিয়ায় এক্ষেত্রে বাংলাদেশ শীর্ষে। বিশ্বের ৪৪টি দেশের উপর সমপ্রতি চালানো এক গবেষণার এই তথ্য প্রকাশ করেছে প্রভাবশালী ফোর্বস ম্যাগাজিন। গবেষণায় দেখা যায় বাংলাদেশ মুক্ত বাজার ও বাণিজ্যের জন্য সহায়ক শক্তি হিসেবে এগিয়ে এসেছে। ফলে জরিপে অংশ নেয়া ৮০ শতাংশ মানুষ মনে করে বাংলাদেশ বানিজ্য বিনিয়োগ উদারীকরণের জন্য সহায়ক। সেজন্য বাংলাদেশ এখন পুঁজিপতিদের স্বর্গরাজ্য। গবেষণা অনুযায়ী বাণিজ্য উদারীকরণের জন্য ভিয়েতনাম শীর্ষস্থানে রয়েছে। বাংলাদেশের পর অন্য তিনটি দেশ হলো দক্ষিণ কোরিয়া চীন ও আফ্রিকার দেশ ঘানা। বাণিজ্য উদারীকরণের উদাহরণ হিসেবে সামপ্রতিক সময়ে রপ্তানি খাতের অগ্রগতিকে সামনে আনা হয়। এতে বলা হয় গত দুই দশকে রপ্তানি বাণিজ্য বিশেষত গার্মেন্টস রপ্তানি দেশের অর্থনীতিকে দারুণভাবে এগিয়ে নিয়েছে। এই খাতে নিরাপত্তার ত্রুটি ও শ্রম অধিকার নিয়ে অনেক কথা থাকলেও গার্মেন্টস এখন দেশের অর্থনীতির অন্যতম বড় চালিকাশক্তি। গার্মেন্টস রপ্তানিতে এখন চীনের পরই বাংলাদেশের অবস্থান। প্রতিবেদনে বলা হয় দেশের সাংবিধানিক নাম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ হলেও বাংলাদেশ মুক্ত বাণিজ্যে এগিয়ে যাচ্ছে। গবেষণায় দেখা যায় শীর্ষে থাকা ভিয়েতনামের ৯৫ শতাংশ জনগণ বাণিজ্য উদারীকরণের পক্ষে। বাংলাদেশের মুক্ত বাণিজ্যের পক্ষে ৮০ শতাংশ। অন্যদিকে দক্ষিণ কোরিয়ায় ৭৮ শতাংশ চীনে ৭৬ শতাংশ এবং ঘানায় ৭৫ শতাংশ মুক্ত বাণিজ্যের পক্ষে। দক্ষিণ এশিয়ায় বাণিজ্য ও বিনিয়োগ উদারীকরণের পক্ষে বাংলাদেশের পরে রয়েছে যথাক্রমে ভারত ও পাকিস্তানের নাম। পিউ রিসার্স সেন্টার চলতি মাসের শুরুর দিকে ৪৪টি দেশের উপর এই জরিপকাজটি চালায়। এর আগেও এ ধরণের একটি জরিপ কাজ চালায় প্রতিষ্ঠানটি। জরিপে অংশগ্রহণকারীদের বাণিজ্যের সুবিধা বা অসুবিধা নিয়ে প্রশ্ন করা হয়। এছাড়া মুক্ত বাজারের মাধ্যমে বৈষম্য আশা বা হতাশার মত বিষয়গুলো নিয়েও জানতে চাওয়া হয়। দক্ষিণ এশিয়ার দেশ ভারত ও পাকিস্তানের তুলনায় বাণিজ্য ও বিদেশী বিনিয়োগ উদারীকরণের বিভিন্ন বিষয়েরও বাংলাদেশ এগিয়ে রয়েছে। দেশের বেশিরভাগ মানুষ মুক্ত বাণিজ্যের পক্ষে। তারা মনে করে বাণিজ্য বাড়লে কর্মসংস্থান বাড়বে। সেই সঙ্গে মজুরি বাড়বে। এ জন্য বিদেশী বিনিয়োগের পক্ষেও তারা ইতিবাচক। এক্ষেত্রে বাংলাদেশের পরে ভারতের অবস্থান ৭২ শতাংশ। এর পর রয়েছে পাকিস্তান ৬২ শতাংশ। বাণিজ্য বৃদ্ধিকে কীভাবে দেখেন এমন প্রশ্নে জরিপে অংশ নেয়া ৯১ শতাংশ মানুষ মনে করেন এটি খুবই ভালো। ভারতে এই হার ৭৮ শতাংশ। অন্যদিকে বেশিরভাগ ভারতীয় মনে করেন দেশেই ভালো জীবনযাপন করা সম্ভব। এই প্রশ্নে ভারতের পরে বাংলাদেশের অবস্থান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7079.csv b/Bangla_fin_news_articles/7079.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0ca5132c368d1c81d92e6796527867a354b4e021 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7079.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7079,৫৭৭ সিএনজি স্টেশনের ২৯৩ টিরই লাইসেন্স নেই,2014-10-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের মোট ৫৫৭টি রুপান্তরিক প্রাকৃতিক গ্যাস সিএনজি স্টেশনের মধ্যে ২৯৩টি বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের বিইআরসি লাইসেন্স না নিয়েই কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এনিয়ে বুধবার সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত বিদ্যুত্ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে আলোচনা হয়। বৈঠকে মন্ত্রণালয় এবং বিইআরসির আলোচনার মাধ্যমে গ্রহণযোগ্য ও বাস্তবসম্মত লাইসেন্স ফি নির্ধারণের মাধ্যমে এসব স্টেশনকে লাইসেন্সের আওতায় আনার সুপারিশ করা হয়। বৈঠকে ভূতাত্ত্বিক জরিপ অধিদপ্তরের কার্যক্রম ও ভবিষ্যত্ পরিকল্পনা নিয়েও আলোচনা হয়। জরিপ কার্যক্রম যথাযথভাবে পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দের সুপারিশ করেছে কমিটি। এছাড়া বিদ্যুত্ সাশ্রয়ে ঢাকাসহ সারাদেশে পর্যায়ক্রমে এলইডি লাইটের ব্যবহার চালুর লক্ষ্যে বিজ্ঞাপন প্রচারসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে পরামর্শ দেয়া হয়েছে। কমিটি সভাপতি তাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে বৈঠকে কমিটির সদস্য বিদ্যুত্ জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার আতিউর রহমান আতিক আবু জাহির এম. আবদুল লতিফ শিবলী সাদিক ও বেগম নাসিমা ফেরদৌসী অংশ নেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7080.csv b/Bangla_fin_news_articles/7080.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..11c04b6ceeb7df7018d8dbc5e345cd10e81d65fa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7080.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7080,সৃজনশীল উদ্যোগকে সরকার সবসময়ই উৎসাহিত করছে মুহিত,2014-10-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত বলেছেন দেশের উন্নয়নের স্বার্থে সরকার সবসময়ই সৃজনশীল উদ্যোগকে উৎসাহিত করার চেষ্টা করে আসছে। বুধবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বিআইসিসি পল্লী কর্মসহায়ক ফাউন্ডেশনের পিকেএসএফ রজত জয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন। এনরিচ এ নিউ এ্যাপ্রোচ টু ডেভেলপমেন্ট এ প্যারাডিগম শিফট শীর্ষক সেমিনারে তিনি বলেন দেশের জনগণ উত্তরাধিকার সূত্রে বিপুল সৃজনশীলতার অধিকারী। আর এ জন্যই এদেশে কমিউনিস্ট দর্শন সফল হতে পারেনি। যদিও দারিদ্র্য ও বৈষম্যের কারণে কমিউনিস্ট দর্শনের জন্য এদেশ ছিল একটি স্বর্গ। কিন্তু সৃজনশীলতার কারণেই এদেশ থেকে কমিউনিস্ট দর্শন বিতাড়িত হয়েছে। সমৃদ্ধকে সৃজনশীলতার সফল বাস্তবায়ন হিসেবে উল্লেখ করে তিনি বলেন সৃজনশীলতাকে তার নিজস্ব পথে চলতে দিলেই তা সফলতা বয়ে আনবে। অর্থমন্ত্রী বলেন পিকেএসএফ ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচিসহ বিভিন্ন বিষয় অন্তর্ভুক্তিকরণের মাধ্যমে জনগণের জীবনমান উন্নয়নে প্রচেষ্টা চালিয়ে আসছে। সেমিনারে পিকেএসএফর মহাব্যবস্থাপক মশিয়ার রহমান ও ওয়েভ ফাউন্ডেশনের মহসিন আলী পৃথক বক্তব্য উপস্থাপন করেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন পিকেএসএফর চেয়ারম্যান ড. কাজী খলীকুজ্জামান। খুলীকুজ্জামান বলেন এনজিওগুলো যদি সরকারের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য অনুযায়ী কাজ করে তাহলে সরকারের এনজিওবান্ধব না হওয়ার কোন কারণ নেই। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7081.csv b/Bangla_fin_news_articles/7081.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fbef5f787f02b5f43369fe475fae1ab897d418e8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7081.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7081,মোসাদ্দেক আলী ও গোলাম মোস্তফাকে ৪ কোটি টাকা জরিমানা,2014-10-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অমনিবাস হিসাবের মাধ্যমে শেয়ারের কৃত্রিম চাহিদা তৈরি করে শেয়ার মূল্যকে প্রভাবিত করার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ার মোসাদ্দেক আলীকে এক কোটি এবং গোলাম মোস্তফাকে তিন কোটি টাকা জরিমানা করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। বুধবার বিএসইসির ৫৩০তম কমিশন সভায় এ পরিমাণ অর্থ জরিমানা করা হয়। বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সাইফুর রহমান স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে শেয়ারের কৃত্রিম চাহিদা তৈরি করে শেয়ার মূল্যকে প্রভাবিত করার অভিযোগে খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদের নের্তৃত্বে গঠিত পুঁজিবাজার তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে এ অভিযোগ আসে। পরে কমিশন ওই অভিযোগের বিষয়ে দুইবার পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তদন্ত করে। কমিশনের তদন্তে সংগৃহিত তথ্যউপাত্ত বিশ্লেষণে প্রমাণিত হয়েছে অমনিবাস হিসাবসমূহের মাধ্যমে মোসাদ্দেক আলী আইএফআইসি ব্যাংক এবং গোলাম মোস্তফা ইস্টল্যান্ড ইন্সুরেন্স নাভানা সিএনজি অলিম্পিক ইন্ডাষ্ট্রিজ ইউনিয়ন ক্যাপিটাল লঙ্কাবাংলা ফাইন্যান্স এবং ফার্স্ট লিজ ইন্টারন্যাশনালএর শেয়ারের অস্বাভাবিক লেনদেনের মাধ্যমে ওইসব শেয়ারের কৃত্রিম চাহিদা তৈরি করে শেয়ার মূল্যকে প্রভাবিত করে। এ ছাড়া তারা তাদের অস্বাভাবিক লেনদেনের মাধ্যমে অ্যাকটিভ ট্রেড এর মিথ্যা ও ভ্রান্ত চিত্র তৈরি করে শেয়ারের মূল্যকে প্রভাবিত করে। পরবর্তীতে তাদেরকে শুনানীর সুযোগ দেয়া হয়। তারা শুনানিতে তাদের পক্ষে ব্যাখ্যা দেন যা কমিশনের কাছে গ্রহণযোগ্য হিসাবে বিবেচিত হয়নি। এজন্য কমিশন তদন্ত প্রতিবেদনে শেয়ার মূল্য প্রভাবিত ম্যানুপুলেশন করার অভিযোগ এর উপর ভিত্তি করে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অর্ডিনেন্স ১৯৬৯ এর সেকশন ১৭ ভঙ্গের কারণে মোসাদ্দেক আলীকে এক কোটি এবং গোলাম মোস্তফাকে তিন কোটি টাকা জরিমানা করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7082.csv b/Bangla_fin_news_articles/7082.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bcd7d10f398d4ddf908ebba934e40d5102bc15d1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7082.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7082,অতিরিক্ত ভ্যাট থেকে অব্যাহতি চায় বিপিসি,2014-10-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ইস্টর্ন রিফাইনারীর আমদানিকৃত জ্বালানি তেল গ্রহণকালে অতিরিক্ত মূল্য সংযোজন কর ভ্যাট প্রদান থেকে অব্যাহতি চেয়েছে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন বিপিসি। ইস্টর্ন রিফাইনারি আমদানি হতে প্রথমে জ্বালানি তেল বিপণন কোম্পানিগুলোতে সরবরাহকালে বিক্রয় পর্যায়ে ১৫ শতাংশ এই ভ্যাট নেয়া হচ্ছে। ইস্টর্ন রিফাইনারির স্টোরেজে রাখা একই আমদানিকৃত জ্বালানি তেলের উপর দ্বিতীয় দফা ভ্যাট পরিশোধ করতে হচ্ছে। বিপিসির চেয়ারম্যান মো.ইউনুসুর রহমানের লেখা ওই চিঠিতে বলা হয় ইষ্টার্ন রিফাইনারিতে পরিশোধিত জ্বালানী তেলের কোন রূপ পরিবর্তন করা হয় না। তা সত্ত্বেও ভ্যাট কতৃপক্ষ উত্পাদিত পণ্যের উপরে ১৫ শতাংশ হারে ভ্যাট আদায় করছে। অর্থ্যাত্ আমদানির সময় ভ্যাট প্রদান করার পরেও একই পণ্যের উপর বিক্রয় পর্যায়েও ভ্যাট দিতে হচ্ছে। এতে বিপিসির লোকসানের পরিমান বাড়ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7083.csv b/Bangla_fin_news_articles/7083.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..43bc8d104da6f9df1e8f33720e7e7173a16d9ec1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7083.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7083,হরতালে বিনিয়োগকারীরা নিরুত্সাহিত হবে এফবিসিসিআই,2014-10-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গামপ্রতিক সময়ে দেশে অনুকূল বিনিয়োগ পরিস্থিতি বিবেচনা করে চীন জাপান কম্বোডিয়া ও ইতালিসহ বেশকিছু দেশ বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। কিন্তু হরতালসহ অস্থিতিশীল কার্যক্রম এ ধরনের বিনিয়োগকে নিরুত্সাহিত করবে বলে মনে করে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই। আর বিনিয়োগ তথা বাণিজ্যিক কর্মকাণ্ড ক্ষতিগ্রস্ত হলে দেশের অর্থনীতিও চরম বিপর্যয় ও অনিশ্চয়তার দিকে যাবে বলে মনে করে সংগঠনটি। যুদ্ধাপরাধের দায়ে জামায়াতে ইসলামীর আমীর মতিউর রহমান নিজামীর ফাঁসির রায়ের পর দলটি ৩ দিনের হরতালের ঘোষণা দেয়। বিচারিক বিষয়ে হরতালের ঘোষণাকে অগ্রহণযোগ্য উল্লেখ করে তা প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে এফবিসিসিআই বুধবার একটি বিবৃতি দেয়। গণমাধ্যমে পাঠানো ওই বিবৃতিতে বলা হয় হরতালের মত ধ্বংসাত্নক কর্মসূচী দেশের অর্থনীতিকে চরম বিপর্যয় এবং অনিশ্চয়তার দিকে নিয়ে যাবে। এ নিয়ে ব্যবসায়ী সমাজ গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে। হরতালের নামে দেশে অরাজকতা সৃষ্টি ও সাধারন মানুষের জানমালের ক্ষতি কোনভাবেই সমর্থনযোগ্য নয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7084.csv b/Bangla_fin_news_articles/7084.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8459ce1975fca12f1edf479a6e430e4165ffe5ab --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7084.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7084,শেয়ারবাজারে লেনদেন বাড়লেও কমেছে সূচক,2014-10-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই আগের দিনের তুলনায় বুধবার লেনদেন বেড়েছে। বেড়েছে অধিকাংশ শেয়ারের দামও। তবে প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স কমেছে। দেশের অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই লেনদেন ও শেয়ারের দাম বাড়লেও কমেছে সার্বিক মূল্যসূচক। তথ্যে দেখা গেছে আগের দিনের তুলনায় ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৮৩ কোটি টাকার বা ১৮ শতাংশ। ডিএসইতে ডিএসইএক্স সূচক ১৯ কমেপাঁচ হাজার ১০৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৩৭ শতাংশ কমেছে। ডিএসইএস সূচক ৪ বা দশমিক ৩৩ শতাংশ কমে এক হাজার ২০২ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এ ছাড়া ডিএসই৩০ সূচক ১৪ কমে এক হাজার ৯১৯ পয়েন্টে স্থির হয়েছে। অর্থাত্ এই সূচক আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৭৩ শতাংশ কমেছে। টাকার অংকে মোট লেনদেনের পরিমাণ ৫৪৫ কোটি ৬৮ লাখ ২৩ হাজার টাকা। লেনদেন হওয়া ৩০৫টি কোম্পানির ১২ কোটি ৪৩ লাখ ৩০ হাজার ৬৭৩টি শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৬৯টির কমেছে ১০৪টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টি কোম্পানির শেয়ারদর। লেনদেন হয়েছে ৫৪৫ কোটি ৬৮ লাখ ২৩ হাজার টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স অবস্থান করে ৫১২৮ পয়েন্টে। ওই দিন লেনদেন হয় ৪৬২ কোটি ৫৯ লাখ ৪৩ হাজার টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। সে হিসেবে বুধবার ডিএসইতে লেনদেন কমেছে ৮৩ কোটি ৮ লাখ ৮০ হাজার টাকা বা ১৭ দশমিক ৯৬ শতাংশ। ডিএসইর টপ২০ তালিকায় থাকা কোম্পানিগুলোর মোট ২৬৩ কোটি ৮০ লাখ ৮৭ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ৪৮ দশমিক ৩৪ শতাংশ। অন্য দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সাধারণ মূল্যসূচক ২৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৯ হাজার ৫৯৬ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২২১টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১০৪টির কমেছে ৯৪টির এবং দর অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানির। লেনদেন হয়েছে ৪৩ কোটি ৫ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। আগের দিন এ সময়ে লেনদেন হয়েছিল ৩৪ কোটি ১৯ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। সে হিসেবে সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৮ কোটি ৮৬ লাখ টাকার। টাকার হিসাবে সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষ ৫ কোম্পানি হলো আরএসআরএম স্টিল খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং সাইফ পাওয়ারটেক সামিট পাওয়ার এবং সামিট পূর্বাঞ্চল পাওয়ার কোম্পানি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7085.csv b/Bangla_fin_news_articles/7085.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1d67a39d993ff2a8cfd6c3a427d8cd849ca4a690 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7085.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7085,পুঁজিপতিদের স্বর্গ বাংলাদেশ,2014-10-29,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশকে পুঁজিপতিদের স্বর্গ হিসেবে মনে করে বেশিরভাগ মানুষ। চলতি মাসের শুরুতে পিআরসি পিউ রিসার্চ সেন্টার এই তথ্য প্রকাশ করেছে। অর্থনৈতিক ইস্যুর ওপর ভিত্তি করে ৪৪টি দেশের ওপর একটি বৈশ্বিক জনমত জরিপ করা হয়। জরিপের ওপর ভিত্তি করে পিআরসির প্রতিদবেদনে বলা হয় দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশ মুক্ত বাজারের জন্য সবচেয়ে বেশি সহায়ক। জরিপে সবচেয়ে এগিয়ে আছে ভিয়েতনাম। ৯৫ শতাংশ মানুষ মনে করে ভিয়েতনাম মুক্ত বাজারের জন্য সবেচেয়ে সহায়ক। ৮০ শতাংশ ভোট পেয়ে বাংলাদেশ রয়েছে দ্বিতীয় অবস্থানে। এরপরের অবস্থানে রয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া ৭৮ শতাংশ চীন ৭৬ শতাংশ ও ঘানা ৭৫ শতাংশ। সূত্র ফোর্বস ডট কম। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7086.csv b/Bangla_fin_news_articles/7086.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6c66bfeb2f6008b36ae5950e29cc93482077945b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7086.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7086,৯ মাসে গ্রামীণফোনের নিট মুনাফা ১৫৯০ কোটি টাকা,2014-10-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি বছরের প্রথম নয় মাসে ৭ হাজার ৬৭৪ কোটি টাকা রাজস্ব আয় করেছে বেসরকারি মোবাইল অপারেটর গ্রামীণফোন। করপরবর্তী নিট মুনাফা করেছে ১ হাজার ৫৯০ কোটি টাকা। আর ২০১৩ সালের একই সময়ের তুলনায় রাজস্ব আয় শতকরা ৬ দশমিক ১০ ভাগ বেশি হয়েছে। কোম্পানির তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ উপলক্ষে বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে এ সব তথ্য তুলে ধরে গ্রামীণফোন। রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে কোম্পানির চিফ এক্সিকিউটিব অফিসার সিইও বিবেক সুদ বলেন প্রধানত ভয়েস ডাটা ব্যবহার এসএমএস এবং কনটেন্ট সেবা থেকে রাজস্ব বৃদ্ধির কারণে প্রথম নয় মাসে এ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। আন্তসংযোগ রাজস্ব বৃদ্ধি ডিভাইস বিক্রয় বৃদ্ধি হোলসেল এবং ফিনান্সিয়াল সার্ভিস খাতও প্রবৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখেছে। তবে সেবা থেকে অর্জিত রাজস্বের প্রবৃদ্ধি প্রধানত ফুটবল বিশ্বকাপ এবং শেষের দিকে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে কম হয়েছে। চলতি বছরের সেপ্টেম্বর থেকে কল টার্মিনেশন রেট ৫০ শতাংশ হ্রাস পাওয়ায় আন্তর্জাতিক আন্তসংযোগ আয় কম হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানের চিফ মার্কেটিং অফিসার সিএমও অ্যালান বনকে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত গ্রামীণফোন চিফ ফিনান্সিয়াল অফিসার সিএফও দিলিপ পাল বলেন গত বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রদত্ত সেবা থেকে প্রাপ্ত রাজস্ব বেড়েছে ৫ দশমিক ৮ শতাংশ এবং ডিভাইস ও অন্যান্য খাত থেকে আয় বেড়েছে ১৩ দশমিক ২ শতাংশ। শুধু তৃতীয় প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধির হার কম ছিল যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ২ দশমিক ৪ ভাগ বেশি মাত্র। চলতি বছরে গ্রামীণফোন গ্রাহক সংগ্রহ করেছে ৪২ লাখ ৫০ হাজার। ফলে তৃতীয় প্রান্তিক শেষে গ্রামীণফোনের গ্রাহক সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫ কোটি ২৯ লাখ যা মোট মার্কেট শেয়ারের ৪২ দশমিক ৪ শতাংশ। টেলিকম শিল্পের আনুমানিক ৭ দশমিক ৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধির তুলনায় গ্রামীণফোনের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৯ দশমিক ২ শতাংশ। গ্রামীণফোনের মোট গ্রাহকের ২০ শতাংশ অর্থাত্ এক কোটি ২ লাখ গ্রাহক ইন্টারনেট ব্যবহার করছে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়েছে। অন্যদিকে এ বছরের প্রথম নয় মাসে কর ভ্যাট শুল্ক এবং লাইসেন্স ফি আকারে রাষ্ট্রীয় কোষাগারে ৪ হাজার ৬৪৮ কোটি টাকা জমা দিয়েছে যা কোম্পানির মোট রাজস্বের ৬১ ভাগ। সংবাদ সম্মেলনে গ্রামীণফোনের ৫ কোটির মাইলফলক অতিক্রম করায় শেয়ারহোল্ডারদের শুভেচ্ছা জানিয়ে বিবেক সুদ বলেন গ্রামীণফোন উদ্ভাবনী এবং গ্রাহককেন্দ্রিক সেবা ও পণ্যের মাধ্যমে ৫ কোটি গ্রাহকের বিশাল মাইলফলক অতিক্রম করতে সক্ষম হয়েছে। তিনি আরও বলেন তীব্র প্রতিযোগিতার পাশাপাশি কিছু প্রতিকুলতার কারণে প্রবৃদ্ধির ধারা কিছুটা ব্যাহত হয়েছে। তবে আগামীতে শ্রেণিভিত্তিক পদ্ধতি এবং মাঠ পর্যায়ে পরিকল্পনা বাস্তবায়ন গ্রামীণফোনকে তার শেয়ারহোল্ডারদের জন্য আরও লাভজনক করবে মনে করেন তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7087.csv b/Bangla_fin_news_articles/7087.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..de58dce4c51e5246915ca417fd5764552cb2a289 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7087.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7087,বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে অবকাঠামো উন্নয়নের তাগিদ,2014-10-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশে বিদেশি বিনিয়োগের অনেক সম্ভাবনাময় খাত রয়েছে কিন্তু বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে অবকাঠামো উন্নয়ন এবং বিনিয়োগ নীতিমালার ধারাবাহিকতা রক্ষা প্রয়োজন। মঙ্গলবার ঢাকা চেম্বার ডিসিসিআই আয়োজিত এক সভায় বক্তারা এ অভিমত ব্যক্ত করেন। থাইল্যান্ডে নবনিযুক্ত বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূত সাইদা মুনা তাসনীম সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন। থাইল্যান্ডের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য বৃদ্ধির উপায় নিয়ে এ সভার আয়োজন করা হয়। এতে ডিসিসিআইয়ের নেতৃবৃন্দ ছাড়াও বাংলাদেশথাই চেম্বারের বিটিসিসিআই প্রতিনিধিরা বক্তব্য দেন। বক্তারা বাংলাদেশে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সুবিধা তুলে ধরেন। তারা বলেন থাইল্যান্ডের সাথে বাংলাদেশের দীর্ঘদিনের বাণিজ্যিক সম্পর্ক থাকলেও এটি বাংলাদেশের প্রতিকূলে। থাইল্যান্ডের বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগে আকৃষ্ট করা জরুরি। বাংলাদেশের বস্ত্রখাত কৃষি প্রক্রিয়াকরণ শিল্প চামড়া বিদ্যুত্ ও জ্বালানি এবং পর্যটন খাতে বিনিয়োগের সুযোগ রয়েছে। আলোচনায় অংশ নিয়ে সাইদা মুনা তাসনীম বলেন দুই দেশের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়ানোর পাশাপাশি রাজনৈকি সম্পর্ক শক্তিশালী করার চেষ্টা থাকবে। দেশটিতে বাংলাদেশ ওষুধপণ্য রপ্তানির সুযোগ রয়েছে। সেই সঙ্গে বিদ্যমান পণ্যে ও বাইরের পণ্য বহুমুখীকরণের মাধ্যমে পাট ও পাটের ব্যাগ হস্তশিল্প এসএমই পণ্য রপ্তানি বাড়ানোর পাশপাশি নিরাপত্তা সহযোগিতাও বাড়ানো সম্ভব। দেশটির বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগে আনতে অবকাঠামো উন্নয়ন এবং প্রাতিষ্ঠানিক সহযোগিতা বাড়ানোর ওপর জোর দেন তিনি। ডিসিসিআই সভাপতি এম শাহজাহান খানের সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বিটিসিসিআইয়ের সভাপতি সাজ্জাতুজ জুম্মা আব্দুস সালাম এম এস সিদ্দিকী প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7088.csv b/Bangla_fin_news_articles/7088.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a3a33668a507860dfcf090eb31295a0ee813aa17 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7088.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7088,শেয়ারবাজারে সূচকের সঙ্গে কমেছে লেনদেনও,2014-10-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে দেশের উভয় শেয়ারবাজারের লেনদেন। সূচকের সঙ্গে কমেছে লেনদেনও। মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই ৩০৪টি কোম্পানির ১০ কোটি ৮৮ লাখ ২৩ হাজার ৪৯৭টি শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৪৬২ কোটি ৫৯ লাখ ৪৩ হাজার ৮৬১ টাকা যা আগের দিনের চেয়ে ৪২ কোটি ৪৫ লাখ টাকা কম। ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের কার্যদিবসের ২৮.৪০ কমে ৫১২৮.৮৪ পয়েন্ট ডিএস৩০ মূল্যসূচক ১২.৯৯ কমে ১৯৩৩ দশমিক ৫৪ পয়েন্ট এবং ডিএসইএক্স শরিয়াহ সূচক ৬.৫৪ বেড়ে ১২০৬.৮৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেনকৃত ৩০৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৬ টির কমেছে ১৭৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টি কোম্পানির শেয়ারের।লেনদেনের ভিত্তিতে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো সিভিওপিআরএল এসপিপিসিএল গ্রামীণ ফোন ব্র্যাক ব্যাংক এমজেএল বিডি স্কয়ার ফার্মা কেপিপিএল লঙ্কাবাংলা কেয়া কসমেটিক্স ও সামিট পাওয়ার। দর বৃদ্ধির শীর্ষে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো শাহাজিবাজার পাওয়ার সাইফ পাওয়ার আমরা টেক বার্জার পেইন্ট সামিট পূর্বাচল কেয়া কসমেটিক্স শাহজালাল ব্যাংক সায়হাম টেক্সটাইল ব্র্যাক ব্যাংক ও আলআরাফা।অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও সিএসই সূচক কমেছে। সিএসইতে মোট ২২০টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৬৪টির কমেছে ১৪২টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ১৪টি কোম্পানির শেয়ার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7089.csv b/Bangla_fin_news_articles/7089.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..46022e58cf1ad41b653ce682ceb0f3d3b3d6d535 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7089.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7089,মধ্যম আয়ের দেশ হতে হলে দারিদ্র্য কমাতে হবে অর্থমন্ত্রী,2014-10-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত বলেছেন বাংলাদেশের জনগোষ্ঠীর একটি বড় অংশ এখনো দারিদ্রসীমার নিচে বাস করছে। এত মানুষ দরিদ্র থাকলে নতুন বাজার তৈরি হবে না দক্ষ জনগোষ্ঠীও সৃষ্টি হবে না। তাই মধ্যম আয়ের দেশ হতে হলে আমাদের দারিদ্র্য কমাতে হবে। তিনি বলেন দেশের দরিদ্র মানুষের জীবনমান উন্নত করতে না পারলে স্বল্পোন্নত দেশের এলডিসি তালিকা থেকে বাংলাদেশের বেরিয়ে আসা কঠিন হবে। মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেলে এলডিসিভুিক্ত এশীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ১২টি দেশের তিন দিনব্যাপী সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী এ সব কথা বলেন। অর্থমন্ত্রী বলেন মুহিত বলেন এলডিসি দেশগুলোর উন্নয়নে এত দিন আমরা শুধু নীতিকৌশল ও কার্যক্রম বাস্তবায়নের ওপর জোর দিয়েছি। কিন্তু এ সব কার্যক্রম বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় অর্থ সংস্থানে ততটা গুরুত্ব দেয়া হয়নি। এ ক্ষেত্রে উন্নত দেশগুলোর প্রতিশ্রুতি আনুষ্ঠানিক সহায়তা তহবিলে ওডিএ সাহায্য প্রত্যাশিত পরিমাণে আসেনি যা দুঃখজনক। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ ইআরডি জাতিসংঘ ইকোনমিক অ্যান্ড সোস্যাল কমিশন ফর এশিয়া অ্যন্ড দ্য প্যাসিফিক ইউএনএসকাপ এবং জাতিসংঘের ডিপার্টমেন্ট অব ইকোনমিক অ্যান্ড সোস্যাল অ্যাফেয়ার্স ইউএনডিএসএ যৌথভাবে সম্মেলনের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী ছাড়াও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম ও ইআরডি সচিব মোহাম্মদ মেজবাহউদ্দিন বক্তব্য দেন। বাংলাদেশ ছাড়াও সম্মেলনে অংশ নিচ্ছে আফগানিস্তান নেপাল ভুটান কিরিবাতি লাওস মিয়ানমার কম্বোডিয়া সলোমন দ্বীপপুঞ্জ পূর্ব তিমুর টুভালু ও ভানুয়াতুর প্রতিনিধিরা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7090.csv b/Bangla_fin_news_articles/7090.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4670547ab4effffb3d0e5ffaee376109e52ebd5e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7090.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7090,‘পলিটিক্যাল কারণে ব্যাংক একাউন্টে বাড়ি ভাড়া আদায় হলো না’,2014-10-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পৃথক ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যমে বাড়ি ভাড়া আদায়ের যে উদ্যোগ নেয়া হয়েছিল রাজনৈতিক চাপে তা রাখা সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।সোমবার সন্ধ্যায় সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী এসব কথা বলেন। তিনি বলেন পলিটিক্যাল গেমের কারণে কম্প্রোমাইজ করতে হয়েছে। সবাই জোটবদ্ধভাবে বিষয়টির এমন বিরোধীতা শুরু করলো যে আমি আমার অবস্থান থেকে সরে এসেছি। তবে আগামী অর্থবছরে এটি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেয়া হবে। পুরোপুরি সম্ভব না হলেও আংশিকভাবে এ মডেলটি বাস্তবায়ন করা হবে। তবে সরকার বাড়িওয়ালাদের যে তালিকা করেছে তাদের সবাইকে ট্যাক্স দিতে হবে। এর আগে বৃটিশ পার্লামেন্টের আন্ডার সেক্রেটারি অব স্টেট ফর ডেভেলপমেন্ট ও সংসদ সদস্য লীন ফিদার স্টোনের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7091.csv b/Bangla_fin_news_articles/7091.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b0d31d5affbc4810817a6b717b03674bcb11bee9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7091.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7091,তৈরি পোশাক খাতে সহায়তার আশ্বাস দিয়েছে জার্মানি,2014-10-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,জার্মান সরকার বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতে শ্রমিকদের নিরাপত্তা ও অধিকার নিশ্চিত করতে প্রশিক্ষণ ও বিশেষজ্ঞদের অভিজ্ঞতা বিনিময়ে অব্যাহত সহযোগিতা প্রদানের আশ্বাস দিয়েছে। পার্লামেন্টারিয়ান স্টেট সেক্রেটারি অফ দ্যা ফেডারেল মিনিস্ট্রি ফর ইকোনোমিক কোপারেশন এন্ড ডেভেলমেন্ট অফ জার্মানি হ্যান্স জোয়াকিম ফুকটেল বলেন বাংলাদেশের সরকার ও বাংলাদেশি কোম্পানিগুলোর উন্নয়নে জার্মানির সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে। ফুকটেল গত ২৪ থেকে ২৬ অক্টোবর বাংলাদেশ সফর করেন। এ সময় তিনি বাংলাদেশের পোশাক খাতের বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে অবগত হতে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ ও তৈরি পোশাক কারখানার মালিক এবং ইউনিয়নের প্রতিনিধিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তার এই সফর উপলক্ষে ঢাকাস্থ জার্মান দূতাবাস সোমবার একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই ধরনের সহযোগিতা প্রদানের উল্লেখ করা হয়েছে। বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদের সঙ্গে সাক্ষাতকালে তিনি ফুকটেলকে জানান তৈরি পোশাক খাতের উন্নতির জন্য এবং ভালো ও নিরাপদ কারখানার ব্যাপারে বাংলাদেশ সঠিক পথে এগিয়ে যাচ্ছে। ফুকটেল বাংলাদেশের ট্রেড ইউনিয়নের প্রতিনিধিদের অভিজ্ঞতা বিনিময় করতে তাদেরকে জার্মানির সফরের আমন্ত্রণ জানান। ঢাকা সফরকালে ফুকটেল একটি কারখানা ও রানা প্লাজা এলাকা পরিদর্শন করেন। তিনি রানা প্লাজায় ক্ষতিগ্রস্তদের স্মরণে সাভারের পক্ষাঘাত পুনর্বাসন কেন্দ্রে একটি গাছের চারা রোপণ করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7092.csv b/Bangla_fin_news_articles/7092.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2490d0edbb8f2f9e67f8278673600fac89b4fe06 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7092.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7092,ডিএসইতে সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেন,2014-10-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত তিন কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ১২২ পয়েন্ট পতনের পর গতকাল সোমবার বেড়েছে ৪৫ পয়েন্ট। তবে সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। এদিকে লেনদেনে শীর্ষে উঠে এসেছে গ্রামীণফোন। এ কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে ২ দশমিক ১ ভাগ। এছাড়া মবিল যমুনা ও স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসও উঠে এসেছে লেনদেনের প্রথম সারিতে। দর বৃদ্ধির ক্ষেত্রে শীর্ষে উঠে এসেছে শাহজীবাজার পাওয়ার কোম্পানি। এ কোম্পানির দর বেড়েছে ১০ ভাগ। এছাড়া ব্যাংকিং খাতের বেশিরভাগ শেয়ারের দাম বেড়েছে। তথ্যে দেখা গেছে সোমবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৪৫ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ১৫৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১৯ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৯৪৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৫০৫ কোটি ৫ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ২৪ কোটি ৪০ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১৮৪টির কমেছে ৮৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১০৩ পয়েন্ট বেড়ে ১৫ হাজার ৮৮৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩৪ কোটি ১১ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৬ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২১৯টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৬টির কমেছে ৯৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টি কোম্পানির শেয়ারের।ডিএসই জানিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত তিন কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ ৩০ জুন ২০১৪ সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে বিনিয়োগকারীদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেড কেপিপিএল ৫ শতাংশ নগদ এবং ১০ শতাংশ স্টক মুন্নু সিরামিক্স ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশের ঘোষণা দিয়েছে। এছাড়া মালেক স্পিনিং শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7093.csv b/Bangla_fin_news_articles/7093.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9f15ca7dc3fe5dd088d8661b6524505d094f920c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7093.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7093,‘চাল রফতানির সিদ্ধান্ত প্রতি টনের মূল্য ৪৫০ ডলার’,2014-10-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রথমবারের মতো চাল রফতানি করছে বাংলাদেশ। শ্রীলঙ্কায় প্রতি টন ৪৫০ ডলারে মোট ৫০ হাজার টন চাল রফতানির সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। আর এর মধ্যে দিয়ে চাল রফতানিকারক দেশের তালিকায় নাম উঠছে বাংলাদেশের। সোমবার সচিবালয়ে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম বলেছেন বন্যা প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ সব দিক বিবেচনা করে চাল রফতানির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এতে কৃষকরাও উপকৃত হবেন। তিনি বলেন বাংলাদেশ এখন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ কোন খাদ্য ঘাটতি নেই। সরকারি পর্যায়ে এটা প্রথম চাল রফতানি উল্লেখ করে খাদ্যমন্ত্রী বলেন এটা সরকারের সবচেয়ে বড় অর্জন। বর্তমানে সরকারের গুদামে ১৪ লাখ টন খাদ্যশস্য মজুদ রয়েছে। যা গত বছরের চেয়ে তিন লাখ টন বেশি। প্রতি বছর দেশে আমন বোরো আউশ মিলে সাড়ে তিন কোটি টন খাদ্য শস্য উৎপাদিত হয়। চাহিদা মিটিয়ে বছরে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টন খাদ্য উদ্বৃত্ত থাকে। উল্লেখ্য বর্তমানে বেসরকারি পর্যায়ে সুগন্ধি চাল ছাড়া সব ধরনের চাল রফতানির ওপর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। তবে সম্প্রতি সরকারি পর্যায়ে চাল রফতানিতে অনাপত্তি দিয়েছে বাণিজ্য ও কৃষি মন্ত্রণালয়। এরপর গত ১৮ সেপ্টেম্বর অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি নীতিগতভাবে শ্রীলঙ্কায় চাল রফতানির অনুমোদন দেয়। খাদ্য মন্ত্রণালয় প্রতি টন চাল রফতানির সম্ভাব্য দাম নির্ধারণ করেছিল ৪৯৩ মার্কিন ডলার। তবে শ্রীলঙ্কা প্রতি টন চাল ৪৫০ ডলারে আমদানির প্রস্তাব দেয়। পরে যাচাইবাছাই করে প্রতি টন চাল ৪৫০ ডলারে রফতানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। বাংলাদেশের প্রতি টন চালে খরচ পড়বে ৪৩৬ ডলার। এ হিসেবে প্রতি টন চালে লাভ হবে ১৪ ডলার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7094.csv b/Bangla_fin_news_articles/7094.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..374e38f732fe5cc2a028dbdc163addb67623d447 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7094.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7094,শিল্প মন্ত্রণালয়ে ইফাইলিং পদ্ধতি চালুর উদ্যোগ,2014-10-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,উদ্যোক্তাদের দ্রুত প্রয়োজনীয় সেবা দিতে মন্ত্রণালয়ের সকল স্তরে ইফাইলিং পদ্ধতি চালুর উদ্যোগ নিয়েছে শিল্প মন্ত্রণালয়। এর অংশ হিসেবে ইতোমধ্যে দুটি শাখায় পরীক্ষামূলকভাবে এ পদ্ধতি চালু করা হয়েছে। আগামী জানুয়ারির মধ্যে গোটা মন্ত্রণালয়ে ইফাইলিং পদ্ধতি চালু হবে। সদ্য যোগদানকৃত শিল্প সচিব মোশাররফ হোসেন ভূইয়ার সভাপতিত্বে গত পাঁচ বছরে শিল্প মন্ত্রণালয়ের অর্জন ও ভবিষ্যত্ উন্নয়ন কর্মপরিকল্পনা শীর্ষক পর্যালোচনা সভায় এ তথ্য জানানো হয়। শিল্প মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। গত ২০০৯ সাল থেকে শিল্প মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন অর্জন সম্পর্কে এ সভায় আলোকপাত করা হয়। সভায় জানানো হয় জাতীয় অর্থনীতিতে শিল্পখাতের অবদান বাড়াতে শিল্প মন্ত্রণালয় স্বল্প মধ্যম ও দীর্ঘমেয়াদী কর্মপরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছে। এর মাধ্যমে ২০২১ সালের মধ্যে জিডিপিতে শিল্পখাতের অবদান ৪০ শতাংশের পাশাপাশি শিল্পখাতে শ্রমশক্তি ২৫ শতাংশে উন্নীত করা হবে। ২০১৩১৪ অর্থবছরের জিডিপিতে শিল্পখাতের অবদান প্রায় ৩২ শতাংশ এবং শ্রমশক্তির পরিমাণ ২০ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। এ সময় ভারত ডেনমার্ক তুরস্ক সংযুক্ত আরব আমিরাত বেলারুস ও কম্বোডিয়ার সাথে দ্বিপাক্ষিক পুঁজি বিনিয়োগ চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। এ সময় বক্তব্য রাখেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ফরহাদ উদ্দিন সিনিয়র সহকারী সচিব সলিম উল্লাহসহ মন্ত্রণালয়ের উর্দ্ধতন কর্মকর্তা এবং এর আওতাধীন বিভিন্ন কর্পোরেশন ও সংস্থার প্রধানরা আলোচনায় অংশ নেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7095.csv b/Bangla_fin_news_articles/7095.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..77d74e5628bca24d29fda13bf1892dcde55eb070 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7095.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7095,১ লাখ টন ইউরিয়া আমদানি প্রস্তাব অনুমোদন,2014-10-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এক লাখ টন ইউরিয়া সার আমদানি সিভিল এভিয়েশনের আধুনিকায়নে আন্তর্জাতিক পরামর্শক নিয়োগ ও ব্রুনাই থেকে ৬০ হাজার টন গ্যাস অয়েল আমদানিসহ ১২টি প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। রবিবার সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত ক্রয় কমিটির বৈঠকে এ অনুমোদন দেয়া হয়। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের যুগ্ম সচিব মোস্তাফিজুর রহমান সাংবাদিকদের জানান ২৫ হাজার টন করে এক লাখ টন ইউরিয়া সার আমদানির চারটি প্রস্তাব রয়েছে। চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দরের মাধ্যমে ৫০ হাজার টন করে এ সার আমদানি করা হবে। এতে মোট ব্যয় হবে ২৬৯ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। এছাড়া সিভিল এভিয়েশনের আধুনিকায়নে আন্তর্জাতিক পরামর্শক নিয়োগে ২৩ কোটি ৬২ লাখ টাকা এবং ব্রুনাই থেকে ৬০ হাজার টন গ্যাস অয়েল আমদানিতে ৪০০ কোটি ১৬ লাখ টাকা ব্যয় হবে বলে জানান তিনি। এর আগে একই স্থানে অর্থমন্ত্রীর সভাপতিত্বে অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ওই বৈঠকে পিপিপির আওতায় চট্টগ্রামে এলপিজি বোতল প্লান্ট স্থাপনসহ রাষ্ট্রীয় জরুরি প্রয়োজনে দরপত্র আহবান ছাড়াই ইউক্রেন থেকে সরকারি পর্যায়ে আড়াই লাখ মেট্রিক টন গম আমদানির নীতিগত অনুমোদন দেয়া হয়। যুগ্ম সচিব জানান ক্রয় কমিটির বৈঠকে অনুমোদিত অন্যান্য প্রস্তাবের মধ্যে এডিবির অর্থায়নে রেলওয়ের জন্য ২শটি মিটার গেজ ও ১০০টি ব্রড গেজ প্যাসেঞ্জার ক্যারেজ ক্রয়ের দুটি প্রস্তাব অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এতে মোট ব্যয় হবে ৭২৯ কোটি ১৮ লাখ টাকা। তিনি আরো জানান এছাড়া ঢাকা পানি সরবরাহ উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য নিয়োগকৃত পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের বর্ধিত কাজ ও সময়ের জন্য ১০৯ কোটি ৩৫ লাখ টাকার সংশোধিত ক্রয় প্রস্তাব এবং ৩৮৪ কোটি টাকা ব্যয়ে চট্টগ্রাম পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন প্রকল্পের পরামর্শক নিয়োগ দেয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7096.csv b/Bangla_fin_news_articles/7096.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..11a8c73e11ecc2a4094181f859427abe4812b011 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7096.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7096,পোশাকশিল্পের উন্নয়নে জার্মান ক্রেতারা ১ কোটি ডলার দেবে বাণিজ্যন্ত্রী,2014-10-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পের উন্নয়নে জার্মান ক্রেতারা ১ কোটি ডলার আর্থিক সহায়তার প্রস্তাব দিয়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। তিনি বলেন আগামী ছয় সপ্তাহের মধ্যে তাদের সঙ্গে এ সংক্রান্ত একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করা হবে। তবে এর আগে পোশাকশিল্পের সামাজিক ও কর্ম পরিবেশ বিষয়ে তারা একটি সমীক্ষা করবে বলে উল্লেখ করেন তিনি। রবিবার দুপুরে সচিবালয়ে ঢাকা সফররত জার্মানির অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও উন্নয়ন মন্ত্রণালয় ও পার্লামেন্টের স্টেট সেক্রেটারি হ্যান্স জকাইম ফুকটেলের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি এ কথা জানান। বৈঠক শেষে হ্যান্স জকাইম ফুকটেল বলেন জার্মানি বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পের দ্বিতীয় বৃহত্ আমদানিকারক দেশ। ক্রেতা দেশ হিসেবে জার্মান ক্রেতারা বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্প মালিক ও শ্রমিকদের সঙ্গে নতুন অংশীদারত্ব স্থাপনে আগ্রহী। তিনি বলেন রানা প্লাজা ধসের পর জার্মান ক্রেতারা যে আর্থিক বরাদ্দ দিয়েছে এর যথাযথ ব্যবহার ও শ্রমিকদের কর্ম পরিবেশ উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হবে। একই সঙ্গে এ ঘটনার পর বাংলাদেশের পোশাক শিল্পে যে পরিবর্তন এসেছে সেটা টেকসই হবে এবং এটা অব্যাহত থাকবে বলে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন তিনি। তৈরি পোশাকের মূল্য বাড়ানো প্রসঙ্গে তিনি বলেন আমরা লক্ষ্য করছি যে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের উত্পাদন ব্যয় বেড়েছে এবং তৈরি পোশাকের এই মূল্য বৃদ্ধি ক্রমান্বয়ে সমন্বয় করা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7097.csv b/Bangla_fin_news_articles/7097.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7b96422362720ae1d15756a962f3990d520ccc6d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7097.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7097,এইমসের উদ্বোধন করলেন অর্থমন্ত্রী,2014-10-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এখন থেকে উন্নয়ন সহযোগী ও দাতা সংস্থার বিভিন্ন সহায়তার তথ্য পাওয়া .... ওয়েব পোর্টালের মাধ্যমে। গতকাল রাজধানীর শেরেবাংলা নগরস্থ এনইসি সম্মেলনকক্ষে আনুষ্ঠানিকভাবে এর উদ্বোধন করেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। এইড ইনফরমেশন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম বা এইমস হচ্ছে এমন একটি ওয়েব ভিত্তিক সফটওয়্যার যার মাধ্যমে বিদেশ থেকে আসা উন্নয়ন সাহায্য সম্পর্কিত যাবতীয় তথ্য ও উপাত্তসমূহ অনলাইনে একটি নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটে রক্ষণাবেক্ষণ ও প্রয়োজনমতো ব্যবহার করা সম্ভব হবে। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ আয়োজিত ওয়েব পোর্টালের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর অর্থ উপদেষ্টা ড. মশিউর রহমান অর্থ প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান ইউএসএআইডির বাংলাদেশ মিশনের পরিচালক এনিনা এরুজেলস্কি। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের ইআরডি সচিব মো. মেজবাহউদ্দিন। এ সময় উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা ও দেশের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। সচিব মো. মেজবাহউদ্দিন জানান এইমস চালু হবার ফলে বাংলাদেশে আসা বৈদেশিক সাহায্যের পরিমাণ ও ব্যবহার সংক্রান্ত তথ্য ও উপাত্তসমূহ এইমস ওয়েবসাইট থেকে সংগ্রহ করা যাবে। বিভিন্ন দাতাসংস্থা বাস্তবায়নকারী সংস্থা খাত বা অঞ্চল অনুযায়ী বৈদেশিক সাহায্যপুষ্ট প্রকল্পসমূহের প্রতিশ্রুত ও ছাড়কৃত অর্থের পরিমাণও এইমসের মাধ্যমে জানা যাবে। বাংলাদেশ সরকার ও দাতাসংস্থাগুলো উভয়ই এই সিস্টেমের মাধ্যমে লাভবান হবে। এখন পর্যন্ত বিশ্বের ৪০টিরও বেশি দেশে বিভিন্ন ধরনের এইমস সফটওয়্যার ব্যবহার করা হচ্ছে। তবে বাংলাদেশ হচ্ছে খুবই সল্পসংখ্যক দেশগুলোর একটি যারা নিজেরাই তাদের দেশি জনবলের মাধ্যমে এই সফটওয়্যারটি তৈরি করেছে। অর্থনৈতিক সর্ম্পক বিভাগ কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন স্ট্রেন্দেনিং ক্যাপাসিটি ফর এইড ইফেক্টিভনেস ইন বাংলাদেশ শীর্ষক প্রকল্পের মাধ্যমে এই সফটওয়্যারটি তৈরি করা হয়েছে। উদ্বোনকালে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন দীর্ঘ প্রতিক্ষিত অথচ প্রয়জনীয় এ উদ্যোগের মাধ্যমে দেশি এবং বৈদেশিক উত্স থেকে আগত সম্পদ সম্পর্কে সকলে অবগত হতে সাহায্য করবে। তিনি বলেন অর্থনীতিকে আরো গতিশীল করতে সরকারের আহরিত সম্পদকে আরো বাস্তবমুখী ও প্রায়োগিত করতে হবে। এ ক্ষেত্রে এইমসের তথ্য ভাণ্ডার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পূর্ববর্তী সময়ে দাতাদের সহযোগিতা ছিল ঋণনির্ভর। পরবর্তীতে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর বিশ্বব্যাপী পরিবর্তন এসেছে। বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের প্রতিষ্ঠা হয়েছে। পরবর্তীতে দাতাগোষ্ঠীর এ ঋণ পরিণত হয়েছে উন্নয়ন সহযোগিতা আকারে। ইউএসএআইডির বাংলাদেশ মিশনের পরিচালক বলেন এইমসের মাধ্যমে বৈদেশিক সহযোগিতার সমন্বয় ও ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে নতুন মাত্রা যোগ হবে। বৃদ্ধিপাবে স্বচ্ছতা ও পারস্পরিক জবাবদিহিতা। এ সময় জানানো হয় এইমসে তথ্য সরবরাহের জন্য বাংলাদেশে কর্মরত যেকোনো দ্বিপাক্ষিক বা আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সহযোগী সংস্থাকে এইমসে রেজিস্ট্রেশন করে নিতে হবে। এখন পর্যন্ত ১৭টি দাতা সংস্থা এইমসে রেজিস্ট্রেশন করেছে। তার মধ্যে বিশ্ব ব্যাংক এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক জাইকা ইউএনডিপি ইউএসএইড কানাডা ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ডি এফআইডিও বিভিন্ন জাতিসংঘ সংস্থাসহ বেশ কয়েকটি উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা এরই মধ্যে এইমসে তথ্য সরবরাহের কাজ শুরু করেছে। অদূর ভবিষ্যতে দেশের জাতীয় বাজেট ও উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়নে প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহের ক্ষেত্রে এই এইড ইনফরমেশন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম খুবই সহায়ক ভূমিকা রাখবে বলে আশাপ্রকাশ করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7098.csv b/Bangla_fin_news_articles/7098.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9e44996b33889ed8cd6ac08596a8f658c16e1973 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7098.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7098,শেয়ারবাজারে ফের দরপতন কমেছে লেনদেনও,2014-10-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে ফের দরপতন কমেছে লেনদেনও \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7099.csv b/Bangla_fin_news_articles/7099.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..568fe6124cc785ad6aa7287def9a65b9ffa0a060 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7099.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7099,অর্থনীতিতে‌ শিল্পখাতের অবদান ৪০ ভাগে উন্নীত করার লক্ষ্য,2014-10-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,জাতীয় অর্থনীতিতে শিল্পখাতের অবদান আরো ১২ শতাংশ বাড়িয়ে শতকরা ৪০ ভাগে উন্নীত করার লক্ষ্যে জাতীয় শিল্পনীতি২০১৫র প্রাথমিক খসড়া প্রণয়ন করা হয়েছে। বর্তমানে জাতীয় অর্থনীতিতে এ খাতের অবদান হচ্ছে ২৮ শতাংশ । শিল্প মন্ত্রণালয়ের গঠিত তিনটি উপকমিটির প্রতিবেদন সমন্বয় সাধনের মাধ্যমে জাতীয় শিল্পনীতি২০১৫এর প্রাথমিক খসড়া প্রণয়ন করা হয়। শিল্পউদ্যোক্তাসহ এ খাতে স্বার্থসংশ্লিষ্ট সকল মহলের সাথে আলোচনা করে খুব শিগগিরই শিল্পনীতি২০১৫ চূড়ান্ত করা হবে। রবিবার শিল্প মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত জাতীয় শিল্প উন্নয়ন পরিষদের নির্বাহী কমিটির ইসিএনসিআইডি এক সভায় এ কথা জানানো হয়। শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু এ সভায় সভাপতিত্ব করেন। এটি ছিল এই কমিটির ২য় বৈঠক। দেশের শিল্পখাতের উন্নয়ন ও সম্প্রসারণে সারা দেশে পরিকল্পিত শিল্পায়নের লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে গঠিত জাতীয় শিল্প উন্নয়ন পরিষদের এনসিআইডি সভায় গৃহিত সিদ্ধান্তসমুহের বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনার জন্য এ সভা আহবান করা হয়। এ সভায় শিল্পমন্ত্রী ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পকে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের মূল চালিকাশক্তি হিসেবে অভিহিত করে বলেন এ খাতের টেকসই উন্নয়নের মধ্যদিয়ে দেশের শিল্পখাতকে এগিয়ে নিতে হবে। তাহলেই ২০২১ সাল নাগাদ মধ্যমআয়ের ও ২০৪১ সাল নাগাদ উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্য অর্জন সম্ভব হবে বলে তিনি মনে করেন। আমির হোসেন আমু এসএমই খাতের কার্যকর প্রসারে ম্যানুফ্যাকচারিং খাতের উদ্যোক্তাদের জন্য স্বল্প সুদে ঋণের ব্যবস্থা করতে এসএমই ফাউন্ডেশনসহ সংশিষ্ট অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। তিনি বলেন অল্প জমিতে পরিকল্পিতভাবে শিল্প কারখানা গড়ে তুলে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা রাখার জন্য অর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে আন্তরিকভাবে এগিয়ে আসতে হবে। এ ছাড়াও দেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পখাতে এসএমই ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম মূল্যায়নের জন্য আইএমইডির নেতৃত্বে একটি রিভিউ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এ কমিটি এসএমই ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম মূল্যায়নের পাশাপাশি বাংলাদেশ ব্যাংকসহ এসএমইখাতের উন্নয়নে কর্মরত সকল প্রতিষ্ঠানের কাজের মধ্যে সমন্বয় সাধনের বিষয়ে সুপারিশ পেশ করবে বলে জানানো হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7100.csv b/Bangla_fin_news_articles/7100.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e3d5861507580bab7ca94700b1677d21b28823c8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7100.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7100,১ নভেম্বর রিকন্ডিশন্ড গাড়ির র‌্যালি,2014-10-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এ পর্যন্ত দেশে আমদানীকৃত বিভিন্ন মডেলের রিকন্ডিশন্ড মোটর গাড়ির একর্যালির আয়োজন করা হয়েছে। বাংলাদেশ রিকন্ডিশন্ড ভেহিক্যালস ইম্পোটার্স অ্যান্ড ডিলার্স এসোসিয়েশনের বারবিডা ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আগামী এক নভেম্বর সকাল ১০টায় হাতিরঝিলে এর্যালিআয়োজন করেছে বারবিডা। শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত এক সাাংবাদিক সম্মেলনে এ কথা জানান বারাবিডা প্রেসিডেন্ট হাবিব উল্লাহ ডন। এসময় উপস্থিত ছিলেন বারাবিডার সেক্রেটারী মাহবুবুল হক চৌধুরী বাবর। হা বিব উল্যাহ ডন বলেনর্যালিউদ্বোধন করবেন সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়েদুল কাদের এমপি। এরপর সন্ধ্যায় বঙ্গবন্ধু আর্ন্তজাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে অনুিষ্ঠত হবে প্রতিষ্ঠাবার্িষকীর আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7101.csv b/Bangla_fin_news_articles/7101.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d2806f8be9ab2a1c3802164678d074aebd5bf889 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7101.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7101,গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন কমেছে ৩২ শতাংশ,2014-10-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গেল সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন আগের সপ্তাহের তুলনায় কমে গেছে। গেল সপ্তাহে লেনদেন কমেছে প্রায় ৩২ শতাংশ। এ দিকে বাজারে নিম্নমুখী প্রবণতা থাকলেও গত কয়েক দিন ধরে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিদ্যুত্ ও জ্বালানি খাতের শেয়ারগুলো দরবৃদ্ধিতে এগিয়ে রয়েছে। লেনদেনের শীর্ষ তালিকাতেও এ খাতের কোম্পানিগুলো উঠে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় গত সপ্তাহ শেষে জ্বালানি খাতের চার কোম্পানি সর্বোচ্চ লেনদেনের তলিকায় রয়েছে। সর্বোচ্চ দাম বৃদ্ধির তালিকাতেও রয়েছে এ খাতের তিনটি কোম্পানি। ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী মবিল যমুনা গেল সপ্তাহে সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে। এ সময় কোম্পানিটির ১৪৭ কোটি ৩৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে যা আগের সপ্তাহের তুলনায় ১ দশমিক ২৩ শতাংশ কম। লেনদেনের দ্বিতীয় স্থানে থাকা তিতাস গ্যাসের লেনদেন হয়েছে ১১৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। তবে আগের সপ্তাহের তুলনায় এ কোম্পানিরও লেনদেন কমেছে। এ সময়ে লেনদেন কমেছে ৫ দশমিক ৭৬ শতাংশ। এ ছাড়া লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় থাকা খুলনা পাওয়ারের লেনদেন আগের সপ্তাহের তুলনায় ৮ দশমিক ৯ শতাংশ বেড়েছে। আর যমুনা অয়েলের লেনদেন বেড়েছে দশমিক ৩২ শতাংশ। বাজার বিশ্লেষকদের মতে জ্বালানি খাতের বেশির ভাগ কোম্পানির অর্থবছর শেষ হয়েছে জুন মাসে। এ জন্য কোম্পানিগুলো শিগগির লভ্যাংশ ঘোষণা করবে। এরই মধ্যে দুটি কোম্পানি লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। তাই ভালো লভ্যাংশ পাওয়ার প্রত্যাশায় জ্বালানি খাতের শেয়ারে বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকছেন। এ দিকে গেল সপ্তায় সবচেয়ে বেশি দরপতনের তালিকায় এসেছে বিমা খাতের ৩ কোম্পানির নাম। কোম্পানিগুলো হলো পদ্মা লাইফ ইন্স্যুরেন্স পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্স ও ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স। সপ্তাহের ব্যবধানে পদ্মা লাইফের শেয়ার দর কমেছে ১০ দশমিক ৩৪ শতাংশ। প্রতিদিন গড়ে কোম্পানিটির লেনদেন হয়েছে ৫৯ লাখ ১৮ হাজার টাকার শেয়ার। পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর কমেছে ৯ দশমিক ৮৫ শতাংশ। এ ছাড়া ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর কমেছে ৯ দশমিক ৮২ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7102.csv b/Bangla_fin_news_articles/7102.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f00986e4f1a1101a30b1231bd00952875bee5e49 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7102.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7102,অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিক পণ্য আমদানিতে ঋণপত্র খোলা ও নিষ্পত্তির হার বেড়েছে,2014-10-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই সামগ্রিক পণ্য আমদানিতে ঋণপত্র এলসি খোলা ও নিষ্পত্তির হার বাড়ছে। অর্থবছরের প্রথম তিন মাস জুলাইসেপ্টেম্বর শেষে ঋণপত্র খোলার পরিমাণ এর আগের বছরের তুলনায় বেড়েছে প্রায় ৫ শতাংশ। একই সঙ্গে পণ্য আমদানিতে ঋণপত্র নিষ্পত্তি বেড়েছে প্রায় ৬ শতাংশ। তবে একক মাস হিসেবে সেপ্টেম্বর মাসে আগের মাসের তুলনায় ঋণপত্র খোলা ও নিষ্পত্তির হার উভয়ই কমেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ সব তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী আলোচ্য সময়ে পণ্য আমদানির ওপর ঋণপত্র খোলা হয়েছে এক হাজার ছয় কোটি ৫৭ লাখ মার্কিন ডলার যা গত অর্থবছরের একই সময় শেষে ছিল ৯৫৭ কোটি ৪৫ লাখ ডলার। সেই হিসাবে অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিক শেষে আমদানি পণ্যের ওপর ঋণপত্র খোলার হার বেড়েছে ৪ দশমিক ৮৭ শতাংশ। যদিও গত ২০১৩১৪ অর্থবছরের একই সময়ে বেড়েছিল ১০ দশমিক ৪৭ শতাংশ। একইভাবে পণ্য আমদানিতে ৯২৬ দশমিক ৩৬ কোটি ডলারের ঋণপত্র নিষ্পত্তি হয়েছে যা ২০১২১৩ অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৮৭৩ কোটি ৬০ লাখ ডলার। এতে করে আমদানিতে ঋণপত্র নিষ্পত্তির হার বেড়েছে ৫ দশমিক ৬৯ শতাংশ যা এর আগের বছর বেড়েছিল ৭ দশমিক ৩৩ শতাংশ। ব্যাংক সংশ্লিষ্টরা বলছেন দেশে বর্তমানে রাজনৈতিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল হওয়ায় আমদানির পরিমাণ বাড়ছে। সামনে বিনিয়োগসহ কর্মসংস্থানও বাড়বে বলে আশা প্রকাশ করেন তারা। এতে করে ঋণপত্র খোলার পাশাপাশি বেড়েছে নিষ্পত্তির হার। এ দিকে একক মাস হিসেবে সেপ্টেম্বরে সব ধরনের পণ্য আমদানিতে ঋণপত্র খোলা ও নিষ্পত্তির হার উভয়ই কিছুটা কমেছে। আলোচ্য সময়ে ২৯৩ কোটি ৫১ লাখ ডলারের সমপরিমাণ পণ্যের ঋণপত্র খোলা হয়েছে যা আগের মাসে ছিল ৩৪৭ কোটি ৫০ লাখ ডলার। এ হিসাবে এক মাসের ব্যবধানে ঋণপত্র খোলার পরিমাণ কমেছে ১৫ দশমিক ৫৩ শতাংশ। যদিও গতবছরের সেপ্টেম্বরের তুলনায় ঋণপত্র খোলার পরিমাণ বেড়েছে ৪ দশমিক ০৭ শতাংশ। আলোচ্য সময়ে ২৮৩ দশমিক ৭৫ কোটি ডলারের সমপরিমাণ পণ্যের ঋণপত্র নিষ্পত্তি হয়েছে যা আগের মাসের তুলনায় প্রায় ১৮ শতাংশ কম। তবে গতবছরের একই সময়ের তুলনায় তা ৩ দশমিক ৪৮ শতাংশ বেশি। পরিসংখ্যান অনুযায়ী সেপ্টেম্বর মাসে মূলধনী যন্ত্রাংশের জন্য ১৯ কোটি ৩৫ লাখ ডলারের ঋণপত্র খোলা হলেও নিষ্পত্তি হয়েছে ১৩ কোটি ২৬ লাখ মার্কিন ডলার যা আগের মাস আগস্টের তুলনায় কিছুটা কম। ব্যাক টু ব্যাকের পণ্য আমদানিতে ঋণপত্র খোলা হয়েছে ৫৪ কোটি ৪২ লাখ মার্কিন ডলার এবং নিষ্পত্তি হয়েছে ৪৮ কোটি ৬৯ লাখ মার্কিন ডলার। পোশাক শিল্পে ব্যবহূত রাসায়নিক পণ্য আমদানিতে ২১ কোটি ৩৫ লাখ ডলারের ঋণপত্র খোলা হলেও নিষ্পত্তি হয়েছে ১২ কোটি ৬২ লাখ ডলার। খাদ্যপণ্যের মধ্যে চাল আমদানিতে তিন কোটি ৮১ লাখ মার্কিন ডলার ঋণপত্র খোলা হলেও ঋণপত্র নিষ্পত্তি হয়েছে দুই কোটি ৯৯ লাখ ডলার। গম আমদানিতে ঋণপত্র নিষ্পত্তি হয়েছে পাঁচ কোটি ৪৮ লাখ ডলার খোলা হয়েছে সাত কোটি ডলার। চিনি আমদানিতে পাঁচ কোটি ৯৯ লাখ ডলারের ঋণপত্র খোলা হলেও নিষ্পত্তি হয়েছে তিন কোটি ৯৩ লাখ ডলার। এ ছাড়া পরিশোধিত তেল আমদানিতে এলসি খোলা হয়েছে পাঁচ কোটি ৩১ লাখ ডলারের নিষ্পত্তি হয়েছে ছয় কোটি ৫৫ লাখ ডলার। আলোচ্য সময়ে অন্যান্য আমদানিতে ঋণপত্র খোলা হয়েছে ৭৬ কোটি ৬৬ লাখ ডলার আর নিষ্পত্তি হয়েছে ৭৮ কোটি ৯৯ লাখ ডলার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7103.csv b/Bangla_fin_news_articles/7103.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c9e7ad25369b377b30584f10e6ce62a30c208119 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7103.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7103,ন্যাশনাল ফিড মিলের আইপিওর আবেদন শুরু রবিবার,2014-10-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ন্যাশনাল ফিড মিল লিমিটেডের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও আবেদন জমা রবিবার থেকে শুরু হয়ে চলবে বৃস্পতিবার পর্যন্ত। তবে প্রবাসী বাংলাদেশীরা সময় পাবেন ৮ নভেম্বর পর্যন্ত। ব্যাংকে আবেদনপত্র ও টাকা জমা দেয়ার প্রচলিত পদ্ধতির পাশাপাশি নির্ধারিত ব্রোকারেজ হাউস এবং মার্চেন্ট ব্যাংকের মাধ্যমেও জমা দেয়া যাবে। ন্যাশনাল ফিডের আইপিওতে কোনো প্রিমিয়াম নেই। অভিহিত মূল্য ১০ টাকা দরেই শেয়ার ছাড়ছে ন্যাশনাল ফিড। আইপিওতে কোম্পানিটি ১ কোটি ৮০ লাখ শেয়ার ছেড়ে ১৮ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। গত ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় বা ইপিএস ছিল ১ টাকা ৮৫ পয়সা। আর শেয়ার প্রতি সম্পদ বা এনএভি ছিল ১৪ টাকা ৫৫ পয়সা। প্রতিষ্ঠানটি পোল্ট্রি ডেইরি ফার্ম ও ফিশারিজ খামারের জন্য খাদ্য উত্পাদন করে। পুঁজিবাজার থেকে টাকা সংগ্রহের পর কোম্পানিটি উত্পাদন ক্ষমতা বাড়াবে। এ ছাড়া সংগৃহীত অর্থ দিয়ে মেয়াদি ও চলতি মূলধনের চাহিদা মেটানো হবে। জানা গেছে গত ২৬ আগস্ট বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন দেয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7104.csv b/Bangla_fin_news_articles/7104.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a78e45a4ac0e6a478b3de4ec723d2aeb1fff44fd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7104.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7104,সার্বিক উন্নয়নে অর্থনৈতিক ও মানবাধিকার উন্নয়ন প্রয়োজন,2014-10-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,একটি দেশের সার্বিক উন্নয়নের জন্য শুধু পেটে ভাত থাকলেই হবে না মানবাধিকারও থাকতে হবে। আমাদের দেশে মানবাধিকার চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। এ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও মানবাধিকার উন্নয়ন নিশ্চিত করতে সরকারের এগিয়ে আসা প্রয়োজন। শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে নাগরিক ঐক্য আয়োজিত চীনের সাফল্য এবং বাংলাদেশের সম্ভাবনা শীর্ষক গোল টেবিল আলোচনায় বক্তারা এ সব কথা বলেন। নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্নার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ড. আকবর আলী খান গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি রিসার্চ ইন্সটিটিউটের পিআরআই নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর সাপ্তাহিকের সম্পাদক গোলাম মর্তুজাসহ আরো অনেকে। প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. আকবর আলী খান বলেন মাত্র ১০ বছরে চীনের মাথাপিছু আয় দ্বিগুণ হয়েছে। এটা অনন্য সাধারণ সাফল্য। তবে দেশটি সুশাসনে সেরা নয়। গণতন্ত্রও নেই। গণতন্ত্র থাকলে উন্নয়ন আরো বেশি হতো। তিনি বলেন চীনের সাফল্য থেকে আমাদের কিছু শিক্ষা নেয়ার সুযোগ রয়েছে। বিশেষ করে মানবাধিকারের বিষয়ে। কারণ সার্বিক উন্নয়নের জন্য শুধু পেটে ভাত থাকলেই হবে না মানবাধিকার নিশ্চিত করাও প্রয়োজন। ড. আকবর আলী খান বলেন চীনের সাফল্য থেকে আমাদের তিনটি বিষয়ে শিক্ষা নিতে হবে। প্রথমত সরকারের বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়াতে হবে। সরকার যা বলবে তা অবশ্যই করবে। এক সরকার যে প্রকল্প শুরু করবে পরবর্তী সরকার অবশ্যই তার ধারবাহিকতা রাখবে। এ সংস্কৃতি চালু করতে হবে। দ্বিতীয়ত প্রশাসনে দলীয় বিবেচনা নয় দক্ষ সত্ ও ভালো লোকের কর্মসংস্থান বাড়াতে হবে। তৃতীয়ত আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতি পরিবর্তন করতে হবে। শুল্কমুক্ত গাড়ি আনা কিংবা ঢাকায় ফ্ল্যাট নেয়া ও অর্থ উপার্জনের জন্য রাজনীতিতে আসার প্রবণতা বন্ধ করতে হবে। ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন চীনের উদাহরণ দিয়ে আমাদের দেশে গণতন্ত্রের চেয়ে এক নায়কতন্ত্রের যৌক্তিকতা জাহির করার চেষ্টা করা ঠিক হবে না। কারণ চীনে গণতন্ত্র না থাকলেও পরিবারতন্ত্র বা একনায়কতন্ত্র নেই। একজনের কথায় সব কিছু হয় না। বরং ১০ বছর পর পর তাদের নেতৃত্বে পরিবর্তন আসে। দক্ষতা ও মেধার ভিত্তিতে নেতা আসে সন্ত্রাসী করার ক্ষমতার মাধ্যমে নয়। তিনি বলেন জিডিপির আকার বড় হওয়ায় বিশ্বে বৃহত্ অর্থনীতির দেশ হলেও চীনে আয়ের বৈষম্যসহ বেশ কিছু সমস্যা রয়েছে। তবে দেশটি তাদের ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড কর্মক্ষম যুব সমাজের প্রাধান্য কাজে লাগাতে পেরেছে। আমরা যদি তা না পারি তবে অর্থনৈতিক উন্নয়ন একটি বৃত্তের মধ্যে আটকে পড়বে। ড. আহসান মনসুর শ্রমিকদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের ওপর জোর দেন। তিনি বলেন উত্পাদনশীলতা বৃদ্ধির জন্য শ্রমিকদের মানসম্পন্ন ও প্রয়োগিক প্রশিক্ষণ দেয়া দরকার। এ ছাড়া পণ্য উত্পাদনে বহুমুখীকরণ ও রপ্তানির বাজার বহুমুখীকরণ করতে হবে। অবকাঠামো উন্নয়ন প্রসঙ্গে তিনি বলেন আগামী ৫০ বছরের প্রয়োজনীয়তা চিন্তা করে অবকাঠামো উন্নয়ন করতে হবে। এ ছাড়া জাপানসহ যেসব দেশ বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী তাদের বিশেষ অর্থনৈতিক জোন গঠনসহ সার্বিক সহায়তা দিতে সরকারকে তত্পর হওয়ার পরামর্শ দেন ড. আহসান এইচ মনসুর। অনুষ্ঠানে গোলাম মর্তুজা বলেন দুর্নীতিযুক্ত স্বৈরশাসক দিয়ে কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন সম্ভব নয়। সিঙ্গাপুর মালয়েশিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়ার সাথে সব বিষয়ে আমাদের তুলনায় দিয়ে লাভ নেই। কারণ আমাদের সংস্কৃতি এক নয়। আমাদের দেশে সঠিক গণতন্ত্রের মাধ্যমে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা রক্ষা করতে হবে। পাশাপাশি শিক্ষা ও অবকাঠামো খাতে অধিক গুরুত্ব দিতে হবে। মাহমুদুর রহমান মান্না সভাপতির বক্তব্যে বলেন দেশে একদলীয় শাসন চলছে। একক ক্ষমতার কারণে দুর্নীতিতে দেশ ছেয়ে গেছে। এ দিকে অর্থনৈতিক উন্নয়নে সরকারের উল্লেখযোগ্য কোনো পরিকল্পনা দেখা যাচ্ছে না। প্রধান দুই দলই ক্ষমতায় আসা ও ক্ষমতায় থাকা নিশ্চিত করতে ব্যস্ত। এভাবে একটি দেশের উন্নতি হতে পারে না। মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রচুর সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও নেতৃত্বের অদক্ষতা ও নেতৃত্বে দ্বন্দ্বের কারণে সম্ভাবনাগুলো নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এ অবস্থায় আমাদের গণতন্ত্রের উন্নয়ন শিক্ষা ও অবকাঠামো খাতের উন্নয়নের মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে এগিয়ে আসতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7105.csv b/Bangla_fin_news_articles/7105.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cec30adec640b975f486675fa9ff3fa6332e8101 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7105.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7105,আয়কর রিটার্ন দাখিলের মেয়াদ বাড়ানোর দাবি,2014-10-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আয়কর বিবরণী রিটার্ন দাখিলের মেয়াদ আরো একমাস বাড়িয়ে আগামী ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত করার দাবি জানিয়েছে ঢাকা ট্যাক্সেস বার অ্যাসোসিয়েশন। এ বিষয়ে রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে একটি পত্রও দেয়া হয়েছে। অবশ্য ইতিমধ্যে সময়সীমা এক মাস বাড়ানো হয়েছে। আর এনবিআর চেয়ারম্যান সমপ্রতি এক অনুষ্ঠানে বলেছেন রিটার্ন দাখিলের সময় আর বাড়ানো হবে না। বৃহস্পতিবার সংগঠনের পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় ঈদ ও দুর্গাপূজা উত্সব উপলক্ষে গত ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত বিভিন্ন অফিস প্রায় বন্ধ ছিল। এছাড়া চলতি কর বর্ষের পরিপত্র দেরিতে প্রাপ্তি ইটিআইএন সংগ্রহে জটিলতা সারাদেশে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি এবং দেশের অর্থনৈতিক প্রতিকূল অবস্থার কারণে করদাতাদের পক্ষে আয়কর রিটার্ন সংক্রান্ত কার্যক্রম সম্পন্ন করা সম্ভব হয় নি। এ জন্য রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা বাড়ানোর দরকার। ইতিমধ্যে একমাস সময় বাড়িয়ে আগামী ২ নভেম্বও পর্যন্ত রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে।গত অর্থবছরে ১২ লাখের কিছু বেশি করদাতা রিটার্ন দাখিল করেছিলেন। এ বছর এখন পর্যন্ত প্রায় ৭ লাখ করদাতা রিটার্ন দাখিল করেছেন বলে এনবিআর সূত্রে জানা গেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7106.csv b/Bangla_fin_news_articles/7106.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3dbe00dca0894deb4468ae7461499a6b8fd93037 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7106.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7106,ডিএসইতে লেনদেন কমেছে মুনাফা বেড়েছে লাফার্জ ও আইডিএলসির,2014-10-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বৃহস্পতিবার শেয়ারবাজারে সূচক ও লেনদেন কমেছে। দুই দিন ধরে সূচক কমার পাশাপাশি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই বৃহস্পতিবার লেনদেন কমেছে প্রায় ২১ শতাংশ। লেনদেনের সিংহভাগ হয়েছে জ্বালানি খাত ঘিরে। এ খাতে লেনদেন হয়েছে ১৫৮ কোটি টাকার যা বাজারের মোট লেনদেনের প্রায় ২৮ শতাংশ। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে বাজারে যেসব কোম্পানির আয়ের প্রত্যাশা ভালো সে কোম্পানিগুলোতে লেনদেন বাড়ছে। তবে ডিএসইর মোট লেনদেন আগের দিনের তুলনায় ২০ দশমিক ৮০ শতাংশ কমেছে। আর শেয়ার হাত বদলের পরিমাণ কমেছে ২৯ দশমিক ৯ শতাংশ। এ দিকে ডিএসইতে দর বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এগিয়ে ছিল ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও টেলিকমিউনিকেশন খাতের কোম্পানিগুলো।প্রান্তিক শেষে ভালো আয় হওয়ার প্রত্যাশায় এ কোম্পানিগুলোর চাহিদা বাড়ছে। তথ্যে দেখা গেছে বৃহস্পতিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৬ কমে ৫ হাজার ১৫৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৫ কমে ১ হাজার ৯৪৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৫৭২ কোটি ৫৫ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ১৫০ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৮টির কমেছে ১৩৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৬টি কোম্পানির শেয়ারের।অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৫০ কমে ১৫ হাজার ৯১৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৫০ কোটি ৫৯ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৩৭ লাখ টাক বেশি। লেনদেনকৃত ২২১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬২টির কমেছে ১৩৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সিমেন্ট খাতের লাফার্জ সুরমা সিমেন্টের ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ জুলাইসেপ্টেম্বর তৃতীয় প্রান্তিকে অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির মুনাফা বেড়েছে।করপরবর্তী মুনাফা হয়েছে ৭০ কোটি ৬২ লাখ টাকা এবং শেয়ারপ্রতি আয় ইপিএস হয়েছে ০.৬১ টাকা যা আগের বছর একই সময়ে ৩৬ কোটি ৫ লাখ টাকা ও ০.৩১ টাকা। একই প্রান্তিকে তালিকাভুক্ত আর্থিক খাতের আইডিএলসি ফাইন্যান্সের করপরবর্তী মুনাফা হয়েছে ৪২ কোটি ৭৫ লাখ ১০ হাজার টাকা এবং শেয়ারপ্রতি আয় ইপিএস হয়েছে ২ দশমিক ১৩ টাকা যা আগের বছর একই সময়ে হয়েছিল যথাক্রমে ১৬ কোটি ১১ লাখ টাকা ও ০.৮০ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7107.csv b/Bangla_fin_news_articles/7107.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..05225249b8160ae10a4418f9442b275a87d36876 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7107.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7107,‘সুশাসন ও বিদ্যুৎ ঘাটতি বিনিয়োগের প্রধান অন্তরায়’,2014-10-22,অনলাইন ডেস্ক,সুশাসনের অভাব ও বিদ্যুৎ ঘাটতি বাংলাদেশে ব্যবসাবাণিজ্যের প্রধান অন্তরায় বলে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের একটি যৌথ সমীক্ষায় বলা হয়েছে। ইনক্লুসিভ গ্রোথ ডায়াগনস্টিক স্টাডি শিরোনামে মঙ্গলবার প্রকাশিত ওই সমীক্ষা প্রতিবেদনে বিনিয়োগের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হয়েছে যা বাংলাদেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ওপর ব্যাপকভাবে প্রভাব ফেলছে। ইউকেএআইডি ও ইউএসএআইডির যৌথ অর্থায়নে পরিচালিত সমীক্ষায় বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে উদ্যোক্তারা কী কী বিষয় চিন্তা করেন তা বের করতে তথ্যউপাত্ত বিশ্লেষণ করা হয়েছে। সমীক্ষা নিয়ে ডিএফআইডির আবাসিক প্রতিনিধি সারাহ কুক বলেছেন এটা গুরুত্বপূর্ণ যে বাংলাদেশে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে যে সব চ্যালেঞ্জ রয়েছে তার বিস্তারিত আমরা তুলে এনেছি। অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনেতিক প্রবৃদ্ধি বাড়াতে উন্নয়ন অংশীদার বাংলাদেশ সরকার ও বেসরকারি খাতকে তা সহায়তা করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7108.csv b/Bangla_fin_news_articles/7108.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cbeba30822bed061b81be0db74955ddbb300cfba --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7108.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7108,অর্থপাচারকারীদের কর ফাঁকির সন্ধানে নামছে এনবিআর,2014-10-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,যারা বিদেশে অর্থপাচার করেছেন তাদের আয়ের উত্স সম্পর্কে জানতে মাঠে নামছে রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। এসব অর্থপাচারকারীর তালিকা তৈরি করে তাদের আয়ের উত্স ও করের বিষয়ে বিস্তারিত জানতে চাইবে এনবিআর। কর ফাঁকির বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পর তাদের কাছ থেকে কর আদায় করা হবে। বুধবার রাজধানীর একটি হোটেলে ইস্টার্ন ব্যাংক আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন এনবিআর চেয়ারম্যান গোলাম হোসেন। তিনি বলেন বিদেশে যারা সেকেন্ড হোম বানিয়েছেন তাদের অর্থ পাচার ও কর ফাঁকির বিষয়টি খতিয়ে দেখতে সংশ্লিষ্ট দেশের সঙ্গে যোগাযোগ করা হবে। তাদের সহযোগিতাও নেয়া হবে। অনেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমতি ছাড়া বিদেশে সেকেন্ড হোম বানিয়েছেন। এসব ব্যক্তি কোনো দেশেই কর প্রদান করছেন না। তাদের কর আদায় করতে পারলে হাজার হাজার কোটি টাকার রাজস্ব আহরণ সম্ভব। প্রাথমিকভাবে মালয়েশিয়া সংযুক্ত আরব আমিরাত কানাডা ও কাতারের দূতাবাসের মাধ্যমে সেসব দেশে সেকেন্ড হোম নির্মাণকারীদের তথ্য চাওয়া হবে। বাংলাদেশের সাথে ৩৩টি দেশের দ্বৈত কর পরিহার চুক্তি রয়েছে। এসব দেশে ব্যবসাবাণিজ্য বা বাড়ি নির্মাণে যে কোনো এক দেশে কর দিলেই হয়। এ সুযোগ নিয়ে অনেকেই কোনো দেশেই কর দেয় না। তাই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া দুর্নীতি প্রতিরোধ ও করফাঁকি রোধে নগদ লেনদেন বন্ধ করতে হবে উল্লেখ করে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন হাতে হাতে নগদ লেনদেনের ফলে দেশের সবচেয়ে বড় শপিংমল বসুন্ধরা মার্কেটের ৬৬ শতাংশ ব্যবসায়ী ভ্যাট ও মাত্র ৪৪ শতাংশ ব্যবসায়ী কর প্রদান করেন। ব্যাংকের চেক ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে লেনদেন হলে এমনটি হবে না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7109.csv b/Bangla_fin_news_articles/7109.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ea47fd51c7f9533df4ce01241e30c932738675ea --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7109.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7109,ডিএসইতে সূচক কমলেও বেড়েছে লেনদেন,2014-10-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে সূচক বাড়ার এক দিন পরই বুধবার ফের দরপতন হয়েছে উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে। তবে সূচক কমলেও বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। প্রান্তিকের ফলাফলের প্রত্যাশার ওপর ভিত্তি করে বিভিন্ন শেয়ারের দর উঠানামা করছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হওয়া ৩০২টি কোম্পানির মধ্যে মাত্র ১২টি কোম্পানির দর বেড়েছে ৩ শতাংশের বেশি। জ্বালানি খাতে লেনদেন হয়েছে ১৩৯ কোটি টাকা। আর ইঞ্জিনিয়ারিং খাতে লেনদেন হয়েছে ১১৩ কোটি টাকা। এ দুই খাত মিলে লেনদেন হয়েছে ২৫২ কোটি টাকার যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ৩৫ ভাগ। তথ্যে দেখা গেছে বুধবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৬৩ কমে ৫ হাজার ১৭০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২৩ কমে ১ হাজার ৯৪৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৭২২ কোটি ৫৫ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ২৮ কোটি ৩২ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৬টির কমেছে ২০৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২১টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১৮৪ কমে ১৫ হাজার ৯৪৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৫০ কোটি ১২ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৬ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২২৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫২টির কমেছে ১৬০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৬টি কোম্পানির শেয়ারের।ডিএসই সূত্রে জানা গেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের আরএন স্পিনিংয়ের উদ্যোক্তাপরিচালকের শেয়ার বিক্রি হস্তান্তর বন্ধক ও উপহার দেয়ার নিষেধাজ্ঞার ওপর স্থগিতাদেশ আরো ছয় মাস বাড়ানো হয়েছে। অর্থাত্ পরবর্তী ছয় মাস পর্যন্ত এ কোম্পানির উদ্যোক্তা পরিচালকরা শেয়ার লেনদেন ও হস্তান্তর করতে পারবেন। এ নিয়ে এ স্থগিতাদেশ চারবার বাড়ানো হলো। জানা গেছে রাইট শেয়ার নিয়ে জালিয়াতি করায় বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি ২০১২ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর কোম্পানিটির উদ্যোক্তাপরিচালকের শেয়ার বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। একই সঙ্গে রাইট শেয়ার সংক্রান্ত দাখিল করা কাগজপত্র জাল হওয়ায় আরএন স্পিনিংয়ের বিরুদ্ধে মামলা করে বিএসইসি। বিএসইসির মামলা চ্যালেঞ্জ করে উচ্চ আদালতে রিট করে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ। এরই জবাবে চতুর্থ বারের মতো বিএসইসির নিষেধাজ্ঞার ওপর স্থগিতাদেশের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7110.csv b/Bangla_fin_news_articles/7110.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d477445ca8611020bfe9c25e876f17204bdab054 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7110.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7110,বিনিয়োগ বাড়াতে সহায়তা করবে আঙ্কটাড শিল্পমন্ত্রী,2014-10-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু বলেছেন দেশে বিনিয়োগ বাড়াতে প্রাতিষ্ঠানিক সহায়তা বৃদ্ধি করবে জাতিসংঘের বাণিজ্য ও উন্নয়ন বিষয়ক সংস্থার আঙ্কটাড আঙ্কটাড। আঙ্কটাডের বিনিয়োগ সম্মেলন থেকে দেশে ফেরার পর সম্মেলন প্রসঙ্গে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। মঙ্গলবার শিল্প মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিক সম্মেলনে শিল্প সচিব মঈন উদ্দিন আব্দুল্লাহসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। শিল্পমন্ত্রী বলেন উন্নত বিশ্বের উদ্যোক্তাদের হাতে প্রচুর অর্থ রয়েছে যা তারা বিনিয়োগ করছেন না। উদ্যোক্তাদের এ অর্থ বিনিয়োগ করতে উত্সাহিত করার জন্য আঙ্কাটাড সহযোগিতা করবে। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে এ ধরনের অর্থ দিয়ে বিনিয়োগ বাড়াতে আঙ্কটাডের সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে। আমির হোসেন আমু বলেন সম্মেলনে বাংলাদেশ বিনিয়োগ বান্ধব পরিস্থিতি বজায় থাকার কথা জানোনো হয়েছে। বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে সরকারের নেওয়া উদ্যোগ ও কর্মসূচি সফলভাবে তুলে ধরা হয়েছে। এতে অংশগ্রহণকারী দেশ ও বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলো বাংলাদেশে বিনিয়োগের সম্ভাবনা সম্পর্কে ধারণা পেয়েছে। আশা করি আঙ্কটাড সদস্য দেশগুলোর মধ্যে বেসরকারিখাতে উদ্ভাবনী বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অগ্রাধিকার পাবে। মন্ত্রী বলেন সম্মেলনে বিনিয়োগ ও জলবায়ু বিষয় গুরুত্ব পেয়েছে। অংশগ্রহণকারী বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিরা বর্তমান বিশ্ব প্রেক্ষাপটে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বিদ্যমান অন্তরায় ও সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করেন। টেকসই বিনিয়োগ ও উন্নয়নের জন্য দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক সহায়তা জোরদার শিল্পখাতে বিনিয়োগ বাড়াতে প্রযুক্তি হস্তান্তর নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এ ছাড়া নিজ দেশের ভবিষ্যত্ কর্মপরিকল্পনা তুলে ধরা হয়েছে। বিনিয়োগপ্রবাহ বাড়াতে সরকারিবেসরকারি যৌথ উদ্যোগে একটি উপযুক্ত প্ল্যাটফর্ম গড়ে তোলার সুপারি করা হয়। সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় অনুষ্ঠিত চতুর্থ বিশ্ব বিনিয়োগ সম্মেলনে স্বল্পোন্নত দেশসহ বিশ্বের ৫০টি দেশের প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন। এর মধ্যে ছিলেন ৫টি দেশের রাষ্ট্রপ্রধান এবং অন্য দেশগুলোর মন্ত্রী পর্যায়ের প্রতিনিধিরা। বাংলাদেশ থেকে শিল্পমন্ত্রীর নেতৃত্বে ৮ সদস্যের প্রতিনিধি দল সম্মেলনে অংশ গ্রহণ করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7111.csv b/Bangla_fin_news_articles/7111.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b7453cc2de09925d4d72ede9eb056f16830ab5dc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7111.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7111,ইন্টারনেট লেনদেন প্রশিক্ষণে সিএসইর মেলা শুরু বুধবার,2014-10-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের সম্পৃক্ততা বাড়ানোর জন্য চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই আয়োজনে ইন্টারনেট মেলা শুরু হচ্ছে। ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের লেনদেন বিষয়ে হাতেকলমে শিক্ষা দেয়া হবে। দুই দিনব্যাপী এ মেলা শুরু হবে বুধবার থেকে। রাজধানীর কাকরাইলে অবস্থিত ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে সকাল ১০টা থেকে রাত ৮ পর্যন্ত সবার জন্য মেলা উম্মুক্ত থাকবে। মঙ্গলবার সিএসইর ঢাকা অফিসে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ সাজিদ হোসেন এ তথ্য জানিয়েছেন। সিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন ইন্টারনেটের সাহায্যে বিনিয়োগকারীরা স্মার্ট ফোন ট্যাব আইপ্যাড কম্পিউটার ল্যাপটপসহ বিভিন্ন ডিভাইস ব্যবহার করে শেয়ার লেনদেন করতে পারেন যা পুঁজিবাজার সমৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখবে। তিনি আরো বলেন ইন্টারনেটের সুবিধা ব্যবহার করে বিনিয়োগকারীরা দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করতে পারবেন। ফলে দেশব্যাপী অনলাইন ট্রেডিং বিস্তারের মাধ্যমে লাখ লাখ বিনিয়োগকারীকে বাজারে আনা সম্ভব হবে। সৈয়দ সাজিদ হোসেন বলেন পুঁজিবাজারের উন্নয়নে ডেরিভিটিভ মার্কেট চালু করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। কিন্তু তার আগে প্রয়োজন ক্লিয়ারিং করপোরেশন যা বাস্তবায়ন সময়সাপেক্ষ। এ পরিপ্রেক্ষিতে লেনদেনের গতি বাড়াতে এ মেলা সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়েছে মেলায় ১৭টি ব্রোকারেজ হাউস ৩টি আইটি সল্যুশন কোম্পানি ২টি টেলিকম কোম্পানি এবং ২টি ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার আইএসপি কোম্পানি অংশ নেবে। তারা নিজেদের স্টলে বিনিয়োগকারীদের জন্য বিশেষ প্যাকেজে পণ্য ও সেবা প্রদান করবে। উপস্থিত দর্শনার্থীদের জন্য প্রতিদিন ৫টি পুরস্কারের ব্যবস্থাও রয়েছে। বিনিয়োগকারীরা মেলায় প্রবেশের সময় ১টি করে টিকেট পাবেন। এর মধ্য থেকে লটারির মাধ্যমে বিজয়ীদের পুরস্কার দেয়া হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7112.csv b/Bangla_fin_news_articles/7112.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..78896ad609a60dcf8c81ab4ffc118fca75e29a74 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7112.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7112,টানা ৩ দিন দরপতনের পর ঘুরে দাঁড়িয়েছে শেয়ারবাজার,2014-10-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,তিন কার্যদিবস টানা দরপতনের পর ঘুরে দাঁড়িয়েছে শেয়ারবাজারের সূচক ও লেনদেন। মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হওয়া প্রায় ৭৫ ভাগ কোম্পানির শেয়ারদর আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ১৬ শতাংশেরও বেশি। তথ্যে দেখা গেছে আজ ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৮৯ বেড়ে ৫ হাজার ২৩৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৩৮ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৯৭২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৬৯৪ কোটি ২৩ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৯৭ কোটি ২৭ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০১টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ২২৭টির কমেছে ৪১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ২৬৩ পয়েন্ট বেড়ে ১৬ হাজার ১৫৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪৪ কোটি ৬ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ২ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২২৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪৩টির কমেছে ৫৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে প্রাথমিক গণপ্রস্তাব আইপিও প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডকে তালিকাভুক্তির অনুমোদন দিয়েছে ডিএসই। বোর্ড সভায় তালিকাভুক্তির অনুমোদন দেয়া হয়। আগামী সপ্তাহের শেষ নাগাদ এর লেনদেন শুরু হতে পারে। ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড আইপিওর মাধ্যমে শেয়ারবাজারে ৪ কোটি ৫০ লাখ শেয়ার ছেড়ে ১৫৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা উত্তোলন করে। এ জন্য ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের সঙ্গে ২৫ টাকা প্রিমিয়ামসহ প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৫ টাকা। উত্তোলিত অর্থ কোম্পানিটি ব্যাংক ঋণ পরিশোধ অবকাঠামো উন্নয়ন এবং আইপিও খাতে ব্যয় করবে। গত ৩০ জুন ২০১৩ তারিখে সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি আয় ইপিএস দেখিয়েছে ২ টাকা ৯ পয়সা এবং শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য এনএভি হয়েছে ৪০ দশমিক ২৭ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7113.csv b/Bangla_fin_news_articles/7113.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a7823b2a2bee4e7908caad4bae689f83a71c000c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7113.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7113,পাঁচ বছরের কর অব্যাহতি সুবিধা পাচ্ছে সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল,2014-10-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল অ্যান্ড রিফাইনারি লিমিটেড আগামী পাঁচ বছরের জন্য কর অব্যাহতির সুবিধা পাচ্ছে। দেশে পেট্রোকেমিক্যাল শিল্পে কর অব্যাহতির সুবিধার অংশ হিসেবে কোম্পানিটি এ সুযোগ পাচ্ছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর ১৫ অক্টোবর এ বিষয়ে কোম্পানিকে একটি চিঠি দিয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। গত ২ এপ্রিল থেকে আগামী ২০১৯ সালের ১ এপ্রিল পর্যন্ত সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল কর অব্যাহতির সুবিধা পাবে। এছাড়া কোম্পানির উত্পাদিত পরিশোধিত পণ্য সরবরাহ ও বিক্রয়ের ক্ষেত্রে কোনো অগ্রিম আয়কর কাটা হবে না বলেও কোম্পানিকে এনবিআর একটি সার্টিফিকেট ইস্যু করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7114.csv b/Bangla_fin_news_articles/7114.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..80837c05fce6b6169531fa2499eb107625380c55 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7114.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7114,তিনদিনে ডিএসইতে ১৭১ পয়েন্ট পতন,2014-10-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত তিন কার্যদিবস ধরে শেয়ারবাজারে দরপতন চলছে। এ তিনদিনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সার্বিক মূল্য সূচক কমেছে ১৭১ পয়েন্ট। এই সময়ে লেনদেনও কমে গেছে প্রায় অর্ধেক। ৯৭৫ কোটি টাকা থেকে লেনদেন নেমে এসেছে পাঁচশো কোটির ঘরে। তথ্যে দেখা গেছে সোমবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩২ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ১৪৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২০ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৯৩৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৫৯৬ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৯০ কোটি ৩০ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯৮টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১০০টির কমেছে ১৬৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৯৬ পয়েন্ট কমে ১৫ হাজার ৮৯৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪৬ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২২৫টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৫টির কমেছে ১৩৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২২টি কোম্পানির শেয়ারের।ডিএসই সূত্রে জানা গেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিদ্যুত্ ও জ্বালানী খাতের শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানির শেয়ার লেনদেন চালু হয়েছে। দুই মাস ৯ দিন বা ৪৪ কার্যদিবস পর এ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন শুরু হলো। এর আগে গত ১১ আগস্ট কোম্পানিটির লনদেন স্থগিত করে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। কোম্পানিটির শেয়ার দর অস্বাভাবিকহারে বৃদ্ধির কারণে বিএসইসি শেয়ার লেনদেন স্থগিত করে দেয়। এদিকে বস্ত্র খাতের তুং হাই নিটিং অ্যান্ড ডায়িংয়ের পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে। কোম্পানির ৩১ ডিসেম্বর ২০১৩ সমাপ্ত বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ অনুমোদন করা হয়। এ বছরে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৩৯ পয়সা। আর সম্পদ মূল্য হয়েছে ১৪ টাকা ৪৪ পয়সা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7115.csv b/Bangla_fin_news_articles/7115.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..96a5fdb9f55047583c6b69623f9641a87f0092f0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7115.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7115,রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে,2014-10-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রেমিট্যান্স প্রেরণকারী সবগুলো দেশ থেকেই রেমিট্যান্স আসার পরিমাণ বেড়েছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে জুলাইসেপ্টেম্বর প্রায় সব দেশে থেকে প্রবাসী বাংলাদেশিদের পাঠানো অর্থের পরিমাণ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের দেশভিত্তিক রেমিট্যান্সের হিসেবে এ তথ্য উঠে এসেছে। বিশেষ করে রেমিট্যান্সের বড় ভূমিকা রাখা দেশগুলোর মধ্যে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো থেকে জুলাইয়ের তুলানায় আগস্টে রেমিট্যান্সের পরিমাণ অনেক কমে গেলেও সেপ্টেম্বরে সেটা আবার বেড়ে গেছে। তবে চলতি অর্থবছরের ২০১৩১৪ প্রথম তিন মাস শেষে শীর্ষ রেমিট্যান্স প্রেরণকারী দেশ হিসেবে বরাবরের মতই সৌদি আরবের অবস্থান ঠিকই আছে। এর পরের অবস্থানে রয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। প্রতিবেদনে দেখা গেছে সেপ্টেবরে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো থেকে ৭৮ কোটি ২৮ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। জুলাইয়ে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো থেকে ৮২ কোটি ৮৭ লাখ ডলার রেমিট্যান্স আসলেও আগস্টে সেটা কমে ৬৯ কোটি ৬৪ লাখ ডলারে দাঁড়ায়। আর একই সময়ে আমেরিকার দেশগুলো থেকে ৫৬ কোটি ১৯ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। আগস্টে যার পরিমাণ ছিল ৪৭ কোটি ৭৮ লাখ মার্কিন ডলার। এসময়ে ইতালি ও দক্ষিণ কোরিয়া থেকে রেমিট্যান্স আসার পরিমাণ সামান্য কমেছে। ২০১৪১৫ অর্থবছরের তিন মাস শেষে দেশে মোট ৪০১ কোটি মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। এরমধ্যে প্রথম মাসে এসেছিল ১৪৯ কোটি ১৩ লাখ ডলার। আর ১১৭ কোটি লাখ ডলার এসেছে আগস্টে। আর সেপ্টম্বরে এসেছে ১৩৪ কোটি ৪২ লাখ ডলার। পরিসংখ্যানে দেখা গেছে তিন মাসে সৌদি আরব থেকে ৮৪ কোটি ৮২ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে তিন মাসে এসেছে ৭২ কোটি ৩৫ লাখ মার্কিন ডলার। এর মধ্যে জুলাইয়ে এসেছিল ২৫ কোটি ৮৯ লাখ ডলার আর আগস্টে ২১ কোটি ৭৩ লাখ সেপ্টেম্বরে ২৪ কোটি ৭২ লাখ ডলার এসেছে। একইভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট থেকে তিন মাসে ৬৪ কোটি ৮৩ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। সেপ্টেম্বেরে কাতার থেকে ২ কোটি ৪৭ লাখ ওমান থেকে ৮ কোটি ৪০ লাখ কুয়েত থেকে ৯ কোটি ৩০ লাখ ও যুক্তরাজ্য থেকে ৮ কোটি ১৩ লাখ ডলার রেমিট্যান্স দেশে এসেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7116.csv b/Bangla_fin_news_articles/7116.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..064bc8caacace40197762f9ab29e322649d794ef --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7116.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7116,অনলাইনে আয়কর রিটার্ন জমা,2014-10-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আয়কর বিবরণী অনলাইনে জমা দেয়ার জন্য নতুন করে একটি প্রকল্প শুরু করেছে রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। এর মাধ্যমে আগামী বছরের সেপ্টেম্বও নাগাদ করদাতারা ঘরে বসেই অনলাইনে আয়কর রিটার্ন জমা দিতে পারবেন। কর অফিসে গিয়ে বিদ্যমান প্রথাগত পদ্ধতিতে রিটার্ন জমা দিতে হবে না। একই সঙ্গে যে কোন ব্যাংকের মাধ্যমে করের টাকা পরিশোধও করতে পারবেন। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের এডিবি আর্থিক সহযোগিতায় এ প্রকল্পের বাস্তবায়ন করবে এফটিপি নামে ভিয়েতনামের একটি প্রতিষ্ঠান। রবিবার এ কার্যক্রমের উদ্বোধনের পর এক সাংবাদিক সম্মেলনে এনবিআর চেয়ারম্যান গোলাম হোসেন এ সম্পর্কে আগামী সেপ্টেম্বর নাগাদ করদাতারা অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে পারবেন। তবে যে কোন উপায়ে এটি ২০১৬ সালের জানুয়ারি থেকে শুরু হবে। পূর্ণাঙ্গভাবে শুরু হওয়ার পর আর বর্তমান ব্যবস্থায় রিটার্ন দাখিলের সুযোগ থাকবে না। এছাড়া বর্তমানে সোনালি ব্যাংকের মাধ্যমে কর পরিশোধ করতে হয়। কিন্তু এ পদ্ধতি চালু হলে করদাতারা যে কোন ব্যাংকের মাধ্যমে যাতে তাদের ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে যাতে কর পরিশোধ করতে পারেন সে ব্যবস্থা করা হবে। এই ব্যবস্থা সফল হলে আগামী ৪ বছরে আয়কর আদায় বর্তমানের দ্বিগুণ হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন দেশে বর্তমানে ৬০ কোটি মানুষ কর দেয়ার ক্ষমতা রাখেন। এর মধ্যে মাত্র ১৮ লাখের কর ফাইল রয়েছে। কর ব্যবস্থার অটোমেশনের পর আগামী চার বছরে কেবল আয়কর থেকেই আদায় দ্বিগুণ করা সম্ভব হবে। গত ৫ বছরে আয়করে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১০৯ শতাংশ। সে জন্য সঙ্গত কারণেই এটি সম্ভব। সেক্ষেত্রে উইথহোল্ডিং কর আরো বাড়ানোর উপর জোর দেন তিনি। এ সময় অন্যদের মধ্যে এনবিআর সদস্য কালিপদ হালদার ছাড়াও এডিবি ও প্রকল্প বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7117.csv b/Bangla_fin_news_articles/7117.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..506069c1ba97db55e2bb9b7d9d17c83a16c9e454 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7117.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7117,উপযুক্ত প্রশিক্ষণ নারী উদ্যোক্তাদের বড় পুঁজি,2014-10-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নারী উদ্যোক্তাদের বিশেষ করে প্রত্যন্ত অঞ্চলের নারীদের প্রশিক্ষণের যথেষ্ট অভাব রয়েছে। এসব নারী উদ্যোক্তাকে মূল ধারার অর্থনীতিতে নিয়ে আসতে তাদেরকে আরো বেশি প্রশিক্ষণ দিতে হবে। উপযুক্ত প্রশিক্ষণই নারী উদ্যোক্তাদের জন্য বড় পুঁজি হতে পারে। অন্যদিকে অর্থনৈতিক সমর্থন না পেলে নারীরা ব্যবসায়ী হিসাবে গড়ে উঠতে পারবেন না। তাদের ক্ষমতায়নও সম্ভব হবে না। রবিবার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে বাংলাদেশের নবায়যোগ্য জ্বালানী খাতে দরিদ্র নারীদের অংশগ্রহণ প্রকল্পের সমাপনী উপলক্ষে জাতীয় সেমিনারে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা নারী উদ্যোক্তারা এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ উইমেন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি বিডব্লিউসিসিআই এ সেমিনারের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন অর্থ প্রতিমন্ত্রী এমএ মান্নান বিশেষ অতিথি ছিলেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়েরর সচিব তারিকউলইসলাম। বিডব্লিউসিসিআই সভাপতি সেলিমা আহমদ প্রকল্পের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন। সেলিমা আহমদ বলেন এশিয়া ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক এডিবি সহায়তায় নোয়াখালির হাতিয়া দ্বীপে ২০১৩ সালের আগস্টে এ প্রকল্প শুরু হয়। চলতি মাসেই প্রকল্পটি শেষ হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7118.csv b/Bangla_fin_news_articles/7118.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ce414429604344a6cb80c9f97d86fe2b9e9df0eb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7118.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7118,রাশিয়ার বাজারে পোশাক শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকারের আশ্বাস,2014-10-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু বলেছেন রাশিয়ার বাজারে বাংলাদেশি তৈরি পোশাকের শুল্ক ও কোটামুক্ত প্রবেশাধিকারের আশ্বাস পাওয়া গেছে। রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার এ.নিকোলেভের সাথে বৈঠক শেষে শিল্পমন্ত্রী সাংবাদিকদের এ কথা জানান। শিল্প মন্ত্রণালয়ে রবিবার বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে নতুন শিল্পসচিব মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়াসহ শিল্প মন্ত্রণালয় এবং রাশিয়ান দূতাবাসের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে শিল্পখাতে দ্বিপাক্ষিক সহায়তার বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা হয়। এ সময় রাষ্ট্রদূত শিল্প ও বাণিজ্যখাতে দ্বিপাক্ষিক সহায়তা জোরদার করতে দুই দেশের মধ্যে সরকারি পর্যায়ে একটি যৌথ বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সহায়তা কমিশন গঠনের ওপর গুরুত্ব দেন। শিল্পমন্ত্রী বলেন দুই দেশের মধ্যে শিল্পায়ন ও বাণিজ্যিক সহায়তা বাড়াতে যৌথ অর্থনৈতিক কমিশন গঠন একটি ইতিবাচক উদ্যোগ। তিনি এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব দিতে রাষ্ট্রদূতের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। এর আওতায় রাশিয়ার উদ্যোক্তারা বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় শিল্পখাতে বিনিয়োগ করতে চাইলে সরকারের পক্ষ থেকে সম্ভব সব ধরনের সহায়তা দেয়া হবে বলে তিনি জানান। শিল্পমন্ত্রী বলেন বাংলাদেশে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করার প্রতি সরকার সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিচ্ছে। এরই মধ্যে চীন জাপানসহ উন্নত দেশগুলো বাংলাদেশে বিনিয়োগের জন্য পৃথক অর্থনৈতিক অঞ্চলের সুবিধা চেয়েছে। রাশিয়া এ ধরনের প্রস্তাব দিলে বাংলাদেশ তা ইতিবাচক দৃষ্টিকোণ থেকে বিবেচনা করবে বলে তিনি উল্লেখ করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7119.csv b/Bangla_fin_news_articles/7119.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8b132f25b64c9e2b1816e79d0e895c0ec574fd16 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7119.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7119,ডিএসইতে ১৫ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ দরপতন,2014-10-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে রবিবার বড় ধরনের দরপতন হয়েছে। দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই প্রধান সূচক কমেছে ১০৯ পয়েন্ট। ডিএসইতে সূচকের এ পতন প্রায় ১৫ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর আগে ২০১৩ সালের ২৩ জুলাই ডিএসইতে সূচক কমেছিল ১২৫ পয়েন্ট। সূচক কমার পাশাপাশি আজ লেনদেন কমেছে আগের দিনের তুলনায় প্রায় সাড়ে ১৫ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে রবিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১০৯ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ১৭৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৪৩ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৯৫৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৬৮৭ কোটি ২৫ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ১২৭ কোটি ১৫ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৪টির কমেছে ২৩৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৫টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩১৯ পয়েন্ট কমে ১৫ হাজার ৯৯০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪৫ কোটি ৪০ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ১৬ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২২৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৬টির কমেছে ১৯৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৮টি কোম্পানির শেয়ারের।প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে আইপিও আবেদন গ্রহণ শেষে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে শেয়ার বরাদ্দ দেয়ার জন্য হামিদ ফেব্রিক্স লিমিটেডের লটারির ড্র অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩০ অক্টোবর। এ দিকে গত ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে ২ অক্টোবর পর্যন্ত এ কোম্পানির আইপিওতে আবেদন গ্রহণ করা হয়। কোম্পানিটির আইপিওতে প্রায় সাড়ে ৮ গুণ আবেদন জমা পড়েছে। ডিএসই জানিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আলআরাফা ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ৩০০ কোটি টাকার মুদারাবা সাবঅর্ডিনেটেড বন্ড ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ বন্ডের মেয়াদ হবে ৬ বছর। নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির অনুমোদন পেলে প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে বন্ডটি ছাড়বে আলআরাফা ব্যাংক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7120.csv b/Bangla_fin_news_articles/7120.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..246901f871475ff9aa7bff2a1e92ceddce3a5fa9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7120.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7120,খুব শিগগিরই প্রবৃদ্ধির হার ৬ শতাংশ ছাড়িয়ে যাবে অর্থমন্ত্রী,2014-10-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী এ এমএ মুহিত বলেছেন খুব শিগগিরই দেশে প্রবৃদ্ধির হার ৬ শতাংশ ছাড়িয়ে যাবে। মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স ইন্ডাস্ট্রির এমসিসিআই ১১০তম বর্ষ পুর্তি অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী বলেন সাম্প্রতিক সময়ে অর্থনীতির ধারা দেখে বুঝা যাচ্ছে যে আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই দেশের প্রবৃদ্ধির হার সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছাবে। দেশের সর্ব বৃহৎ ব্যবসায়ী সংগঠনটির এ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা ড. গওহর রিজভি এবং বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদও বক্তব্য রাখেন। শান্তির জন্য স্থিতিশীল উন্নয়ন এবং বৈশ্বিক সমাজের উন্নয়ন বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রাখেন ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি এপিজে আব্দুল কালাম আজাদ। মুহিত বলেন বর্তমান সরকার বৈশ্বিক ও অভ্যন্তরীণ অনেক চ্যালেঞ্জ সাফল্যেও সঙ্গে মোকাবেলা করেছে। যা দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে সহায়ক ভুমিকা পালন করেছে। ড. গওহর রিজভি বলেন সাম্প্রতিক সময়ে তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতির কারণে দেশ ইতিমধ্যেই গোল্ডম্যান সাচ সহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার স্বীকৃতি পেয়েছে। উদাহরণ স্বরূপ তিনি অভ্যন্তরীণ চাহিদা মিটিয়ে এ বছর দেশ চাল রফতানি করছে বলে উল্লেখ করেন। আগামী বছরগুলোতে প্রবৃদ্ধি হার ৭ শতাংশে পৌছাবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি এবং অর্থনৈতিক উন্নয়ন কাজে লাগানোর জন্য সরকার পদ্মা সেতু এবং রাজধানী ঢাকার সঙ্গে চট্টগ্রাম ও ময়মনসিংহের সঙ্গে চার লেনের মহাসড়ক নির্মাণের মত বড় বড় প্রকল্প হাতে নিয়েছে বলেও উল্লেখ করেন ড. রিজভি। তোফায়েল আহমেদ বলেন বর্তমান সরকারের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের কারণে ২০২১ সাল নাগাদ দেশের রফতানি পরিমাণ দ্বিগুণ হবে। মন্ত্রী বলেন ব্যবসা ও বিনিয়োগ বৃদ্ধিও লক্ষ্যে বর্তমান সরকার তার সব সুযোগসুবিধা অব্যাহত রাখায় দেশ খুব শিগগিরই মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবে। দেশের ব্যবসাবাণিজ্য উন্নয়নে এমএমসিসিআইর ভূয়সী প্রশংসা করেন মন্ত্রী। অনুষ্ঠানের সুচনা বক্তব্যে এমসিসিআই প্রেসিডেন্ট রোকেয়া আফজাল বেসরকারি পর্যায়ে ব্যবসা বাণিজ্য উন্নয়নে সরকারের কাছ থেকে আরো সুযোগসুবিধা প্রত্যাশা করেন। এমসিসিআই এ পিক্টোরিয়াল রেকর্ড এবং এমসিসিআইর ১১০ বছর শিরোনামে এমসিসিআই প্রকাশিত দুটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেন ড. কালাম। সংসদ সদস্য কুটনীতিবিদ ব্যবসায়িক নেতৃবৃন্দ এবং সমাজের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7121.csv b/Bangla_fin_news_articles/7121.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..683d5cfdb6e1c7c81068db0b75c09c0d805d6a3b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7121.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7121,ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সমন্বিত ব্যবস্থাপনা জরুরি,2014-10-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও গত তিন দশকে দারিদ্র্য বিমোচনে এবং সামাজিক উন্নয়নে ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানসমূহ বিশাল ভূমিকা পালন করে আসছে। এই সময়কালে নানামমুখী ঘাত প্রতিঘাতের মধ্য দিয়ে ক্ষুদ্রঋণ খাতের বিভিন্ন কাঠামোগত পরিবর্তন হয়েছে। এখন সময় এসেছে ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠনের ভবিষ্যত্ করনীয় নির্ধারণের। একই সঙ্গে ক্ষুদ্রঋণের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সমন্বিত ব্যবস্থাপনাও জরুরি হয়ে পড়েছে। শনিবার রাজধানীর পিকেএসএফ অডিটোরিয়ামে আয়োজিত ক্ষুদ্রঋণ বিষয়ক দুই দিনব্যাপী সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তারা এ মত ব্যক্ত করেন। সামাজিক উন্নয়ন ও দারিদ্র্য বিমোচনে ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা শীর্ষক ওই সম্মেলন যৌথভাবে আয়োজন করে ইনস্টিটিউট অব মাইক্রোফিন্যান্স আইএনএম পল্লী কর্মসহায়ক ফাউন্ডেশন পিকেএসএফ এবং মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি এমআরএ। সম্মেলনের প্রথম দিনে সারাদেশ থেকে ক্ষুদ্রঋণ গ্রহীতা ক্ষুদ্রউদ্যোক্তা এবং ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানের মাঠকর্মী তাদের সমস্যা ও সফলতার কথা তুলে ধরেন। দিনব্যাপী এ সম্মেলনের আলাদা তিনটি সেশনে প্রধান অতিথি ছিলেন যথাক্রমে অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরুজ চুমকি এবং অর্থ মন্ত্রানালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ড. আব্দুর রাজ্জাক। এম এ মান্নান বলেন ক্ষুদ্রঋণের মত এই বিশাল খাতকে আরো বেশি কার্যকর ও কল্যানমুখী করতে এমআরএ কে আরো বেশি শক্তিশালী করতে হবে। এ খাতের সংশ্লিষ্টদের মধ্যে সমন্বয় সাধনের মাধ্যমে একটি সমন্বিত ব্যবস্থাপনা তৈরির বিষয়েও তিনি মত প্রকাশ করেন। তিনি বলেন এ খাতকে শক্তিশালী করতে পারলে আমাদের মাথাপিছু আয় ১ হাজার ২০০ মার্কিন ডলার থেকে বেড়ে আগামী ৫ বছরে দ্বিগুণ হতে পারে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7122.csv b/Bangla_fin_news_articles/7122.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..39d13a2e7fdbcaaa541e2bcd67925fa5b8b201ff --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7122.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7122,ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে জ্বালানি খাত,2014-10-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই গত সপ্তাহে খাত ভিত্তিক লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে বিদ্যুত্ ও জ্বালানি। গেল সপ্তাহে জ্বালানি খাতে প্রতিদিন গড়ে ১৮৫ কোটি ৭৩ লাখ টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে। এ সময়ে ডিএসইতে মোট লেনদেনে ২০ শতাংশ ছিল এ জ্বালানি খাতের অবদান। এক সপ্তাহের ব্যবধানে জ্বালানি খাতে লেনদেন বেড়েছে ৬ শতাংশ। তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা গেছে মোট লেনদেনের ১৪ শতাংশ অবদান ওষুধ ও রসায়ন খাতের। সপ্তাহের ব্যবধানে এ খাতের লেনদেন বেড়েছে ১৪ শতাংশ। এ খাতে প্রতিদিন গড়ে ১৩৪ কোটি ৭৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এ ছাড়া লেনদেন বেড়েছে আরো ১০টি খাতের। এর মধ্যে ব্যাংক খাতের লেনদেন বেড়েছে ৩৯ শতাংশ। সিরামিক খাতের ১১ শতাংশ খাদ্য ও আনুসঙ্গিক খাতের ২০ শতাংশ সাধারণ বিমা খাতের ৫৮ শতাংশ পাট খাতের ১১ শতাংশ মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতের ৮৫ শতাংশ ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক খাতের ১২ শতাংশ কাগজ খাতের ৬১ শতাংশ বস্ত্র খাতের ১৮ শতাংশ এবং সেবা ও আবাসন খাতের ১১ শতাংশ লেনদেন বেড়েছে। অপর দিকে লেনদেন কমেছে ৮টি খাতের। এর মধ্যে সিমেন্ট খাতের ২২ শতাংশ প্রকৌশল খাতের ৭ শতাংশ জীবন বিমার ৩২ শতাংশ আইটি খাতের ১৪ শতাংশ সেবা ও আবাসন খাতের ২৯ শতাংশ এবং ট্যানারি খাতের ২৬ শতাংশ লেনদেন কমেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7123.csv b/Bangla_fin_news_articles/7123.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d29a493301464b5970fa2c3ce09938a1684cadb9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7123.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7123,কৃষিভিত্তিক শিল্পে ২৫ হাজার কোটি টাকার ঋণ বিতরণ,2014-10-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত অর্থবছরে ২০১৩১৪ ব্যাংকগুলো কৃষিভিত্তিক শিল্প খাতে ২৪ হাজার ৭০৯ কোটি ৫৪ লাখ টাকা ঋণ বিতরণ করেছে যা এর আগের অর্থবছরে ছিল ২১ হাজার ৯১ কোটি ৭৩ লাখ টাকা। সে হিসেবে গত অর্থবছরে ঋণ বিতরণ বেড়েছে ১৭ দশমিক ১৫ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে এ তথ্য দেখা গেছে। গত অর্থবছরে কৃষিভিত্তিক শিল্প ঋণের সিংহভাগ বিতরণ হয়েছে চলতি মূলধন খাতে এবং সামান্য পরিমাণের ঋণ মেয়াদি ঋণ খাতে বিতরণ হয়েছে। প্রতিবেদনে দেখা যায় চলতি মূলধনে ব্যাংকগুলো ২১ হাজার ৫৭৭ কোটি ২৩ লাখ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। আর মেয়াদি ঋণে বিতরণ করা হয়েছে মাত্র ৩ হাজার ১৩২ কোটি ৩১ লাখ টাকা। এতে করে গত অর্থবছরে চলতি মূলধনে ১৮ দশমিক ১৪ শতাংশ এবং মেয়াদি ঋণে ১০ দশমিক ৭৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। পরিসংখ্যানে দেখা যায় বিতরণকৃত ঋণের মধ্যে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো ৫ দশমিক ১৯ শতাংশ বেসরকারি খাতের ব্যাংকগুলো ৭২ দশমিক ৩১ শতাংশ বিদেশি খাতের ব্যাংকগুলো ১৯ দশমিক ৪৯ শতাংশ এবং রাষ্ট্রীয় বিশেষায়িত খাতের ব্যাংকগুলো ৩ শতাংশ ঋণ বিতরণ করেছে। গত অর্থবছরে রাষ্ট্রীয় খাতের ব্যাংকগুলো এক হাজার ২৮২ কোটি ৪৩ লাখ টাকা কৃষিভিত্তিক শিল্প খাতে ঋণ বিতরণ করেছে যা এর আগের অর্থবছরে ছিল এক হাজার ১২০ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। সে হিসেবে রাষ্ট্রীয় খাতের ব্যাংকগুলোতে ঋণ বিতরণ বেড়েছে ১৬১ কোটি ৫০ লাখ টাকা। বেসরকারি খাতের ব্যাংকগুলো ১৭ হাজার ৮৬৭ কোটি টাকার ঋণ বিতরণ করেছে যা এর আগের অর্থবছরে ছিল ১৪ হাজার ৬৩২ কোটি ২৬ লাখ টাকা। উল্লেখ্য কৃষিভিত্তিক শিল্প ঋণ বিতরণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংক অনুমোদিত তালিকার ৩৬ ক্যাটাগরির মধ্যে খাদ্যজাত ক্যাটাগরিতে রয়েছে ২০টি পণ্য। আর খাদ্যবহির্ভূত ক্যাটাগরিতের রয়েছে ১৬টি পণ্য। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো সবজি ও বিভিন্ন ধরনের ফল প্রক্রিয়াজাতকরণ আলু থেকে নানা ধরনের খাদ্য প্রস্তুত হারবাল ও ইউনানি ওযুধ প্রস্তুত কৃষির যন্ত্রাংশ তৈরি চা প্রক্রিয়াকরণ ফুল সংরক্ষণ হাঁস মুরগি ও গোবাদি পশু পালন পাটজাত দ্রব্য প্রস্তুত জৈব সার তৈরি মৌমাছি মাশরুম ও রেশম চাষ কাঠ বাস ও বেতের আসবাবপত্র তৈরি গুঁড়া মসলা উত্পাদন দুগ্ধ প্রক্রিয়াকরণ প্রভৃতি। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যানে দেখা যায় গত অর্থবছরে কৃষিভিত্তিক শিল্প খাতে বকেয়া ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে ২৭ হাজার ৩০০ কোটি ৮৩ লাখ টাকা যা ২০১২১৩ অর্থবছরে ছিল ২৪ হাজার ৯০ কোটি ৫১ লাখ টাকা। সে হিসেবে গত অর্থবছরে বকেয়া স্থিতি বেড়েছে ২৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ। আর বিতরণকৃত ঋণের বিপরীতে আদায় হয়েছে ২২ হাজার ৩৬৯ কোটি ২৩ লাখ টাকা। যা আগের অর্থবছরের চেয়ে ৩৭ দশমিক ১৭ শতাংশ বেশি। পরিসংখ্যানে আরো দেখা যায় কৃষিভিত্তিক শিল্প খাতে ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে দুই হাজার ৪৭ কোটি ৭৯ লাখ টাকা যা আগের অর্থবছরে ছিল দুই হাজার ১৩৮ কোটি ৯ লাখ টাকা। সে হিসেবে খেলাপি ঋণের পরিমাণ কমেছে ৪ দশমিক ২২ শতাংশ। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন কৃষিভিত্তিক শিল্প ঋণের বিতরণ আদায় ও বকেয়া স্থিতির প্রবৃদ্ধি সন্তোষজনক। এ ছাড়াও শ্রেণি বিন্যাসিত ঋণের পরিমাণ বিগত অর্থবছরের তুলনায় ইতিবাচক পর্যায়ে রয়েছে। তবে কৃষিভিত্তিক শিল্পঋণের সিংহ ভাগই চলতি মূলধন ঋণে বিতরণ হচ্ছে। মেয়াদি ঋণ খাতে বিতরণ কমায় নতুন শিল্প গড়ে উঠছে না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7124.csv b/Bangla_fin_news_articles/7124.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..52e800bd2efc818a73541020487277673b5e421d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7124.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7124,পোশাক খাতে মজুরি বৃদ্ধিতে এগিয়ে আসতে চায় ক্রেতারা,2014-10-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এশিয়ার পোশাক শিল্পে শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে ক্রেতাগোষ্ঠী এগিয়ে আসতে আগ্রহী। বিদেশি কিছু শীর্ষ স্থানীয় পোশাক ক্রেতা জানিয়েছে তারা মজুরি বৃদ্ধিতে সহায়তা করতে চায়। খবর ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের। খবরে বলা হয়েছে গত সেপ্টেম্বরে হেনস অ্যান্ড মরিজ এবি ও ইন্ডিটেক্সের মতো ইউরোপের শীর্ষ কয়েকটি পোশাক ব্র্যান্ড কম্বোডিয়ার সরকারের কাছে পাঠানো এক বিবৃতিতে জানায় শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে তারা স্থানীয় কারখানার মালিকদের এ সহায়তা দিতে আগ্রহী। চীনে পোশাক শ্রমিকদের মজুরি বাড়ায় বিদেশি ক্রেতারা কম্বোডিয়া ও বাংলাদেশের মতো সস্তা শ্রমের দেশগুলোর দিকে ঝুঁকে পড়ে। কম খরচে পোশাক বানাতে গিয়ে এ দেশগুলোতে ঘটে যায় কয়েকটি বড় দুর্ঘটনা। মজুরি বৃদ্ধির দাবিতে পুলিশের সঙ্গে শ্রমিকদের সংঘর্ষও হয়। এ সবের পরিপ্রেক্ষিতে শ্রমিকদের নিরাপত্তা ও উচ্চ মজুরি নিশ্চিত করতে ক্রেতাদের ওপর বৈশ্বিক চাপ আসছে। এ জন্য কিছু ক্রেতাপ্রতিষ্ঠান সহায়তা দিতে আগ্রহী হচ্ছে। সম্প্রতি উচ্চ মজুরির দাবিতে কম্বোডিয়ায় বিক্ষোভরত গার্মেন্টস শ্রমিকদের ওপর পুলিশ গুলি চালালে তাতে চারজন মারা যায়। বাংলাদেশ সরকার গার্মেন্টস শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ৭০ শতাংশ বাড়িয়ে মাসিক ৬৮ ডলারে উন্নীত করে। এতে পোশাক মালিকরা বেশ চাপের মুখে পড়ে যায়। ফলে অনেক ক্ষেত্রেই শ্রমিকদের নিরাপত্তার বিষয়টি নড়বড়ে হয়ে যাচ্ছে। খবরে বলা হয়েছে কম্বোডিয়া ও বাংলাদেশে ক্রেতাদের মধ্যে অন্যতম সুইডেনের এইচঅ্যান্ডএমের মুখপাত্র জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি বিশ্বাস করে তারা পণ্যের দাম না বাড়িয়েই শ্রমিকদের উচ্চ মজুরিতে সহায়তা করতে পারবে। সে ক্ষেত্রে ডিজাইন সরবরাহসহ অন্যান্য বিভাগে তারা ব্যয় কমানোর চেষ্টা করবে। মার্কিন ব্র্যান্ড গ্যাপ জানিয়েছে তারা এ বিষয়ে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7125.csv b/Bangla_fin_news_articles/7125.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8a3b707253153c6d23da08f610bad3231d927361 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7125.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7125,শেয়ারবাজারে দরসংশোধন অব্যাহত,2014-10-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে বৃহস্পতিবার বেশির ভাগ কোম্পানির দর কমেছে। সেই সঙ্গে কমেছে লেনদেন। বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন কয়েক দিন ধরে বাজারে টানা দর বৃদ্ধির পর এখন মুনাফা তুলে নেয়ার প্রবণতার কারণেই শেয়ারবাজারের সূচক কমে যাচ্ছে। এ ধরনের দর সংশোধন বাজারের স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে বাজারে ৫৫টি কোম্পানির দর পরিবর্তন হয়েছে ৩ শতাংশেরও বেশি। তবে সূচকের পতনের মধ্যেও বেশির ভাগ কোম্পানির দর বেড়েছে জ্বালানি খাতের। এ কোম্পানিগুলোর দর বেড়েছে প্রায় দেড় শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে আজ ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২৯ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ২৮৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৪ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৯৯৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৮১৪ কোটি ৪১ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ১৬০ কোটি ৮৪ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৮টির কমেছে ১৮৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৮০ পয়েন্ট কমে ১৬ হাজার ৩০৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৫৬ কোটি ৬৪ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৪ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২২৫টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫১টির কমেছে ১৫৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৬টি কোম্পানির শেয়ারের। এ দিকে বাজার ঘুরে দেখা গেছে বেনিফিশিয়ারি ওনার্স অ্যাকাউন্ট বিও খুলতে কর শনাক্তকরণ নম্বর টিআইএন লাগবে পুঁজিবাজারে এমন খবরে বিনিয়োগকারীরা ভীত। তবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর এখন পর্যন্ত এ ধরনের কোনো নিয়ম চালু করেনি। বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন টিআইএন নিয়ে বিনিয়োগকারীদের ভয় পাওয়ার কিছু নেই। বরং সবারই টিআইএন থাকা উচিত। কারণ টিআইএন না থাকলে লভ্যাংশের ওপর ১৫ শতাংশ কর দিতে হয়। আর থাকলে ১০ শতাংশ দিতে হবে। এ দিকে ঢাকা ইলেক্ট্রিক সাপ্লাই পাওয়ার কোম্পানির ডেসকো শেয়ার লভ্যাংশ ঘোষণার পর শেয়ারটি চাঙা হয়েছে। লভ্যাংশ ঘোষণার পর ৩ দিন শেয়ারটির দর ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে। এ দিন জ্বালানি খাতের আরো ২ কোম্পানি শীর্ষ দশে উঠে এসেছে। একটি হলো ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস। একপর্যায়ে শেয়ারটি বিক্রেতাশূন্য হয়ে পড়ে। বিদ্যুত্ খাতের আরেক কোম্পানি পাওয়ার গ্রিডও দাম বাড়ার তালিকায় শীর্ষ দশের মধ্যে ছিল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7126.csv b/Bangla_fin_news_articles/7126.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c8b6965e1cc2b1844f89ae860f798ce0a3d473d2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7126.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7126,‘কপিরাইট ব্যবস্থা বিশ্ব মেধাসম্পদ সংস্থার সহায়তা প্রয়োজন’,2014-10-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু বলেছেন স্বয়ংক্রিয় মেধাসম্পদ নিবন্ধন ব্যবস্থা প্রবর্তনের ফলে বাংলাদেশের শিল্প উদ্যোক্তা ও উদ্ভাবকদের দ্রুত পেটেন্ট ডিজাইন ও ট্রেডমার্ক নিবন্ধন সেবা দেয়া সম্ভব হচ্ছে। জেনেভা সফররত শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু স্থানীয় সময় মঙ্গলবার সন্ধ্যায় জাতিসংঘের মেধাসম্পদ বিষয়ক সংস্থার মহাপরিচালক ড. ফ্রান্সিস গারির সাথে বৈঠকে এ কথা বলেন। শিল্পমন্ত্রী বলেন বাংলাদেশের কপিরাইট ব্যবস্থার উন্নয়নে বিশ্ব মেধাসম্পদ সংস্থার সহায়তা প্রয়োজন। মেধাসম্পদ সম্পর্কিত আন্তর্জাতিক ফোরাম হিসেবে ডব্লিউআইপিও সদস্য রাষ্ট্রগুলোর মেধাসম্পদের উন্নয়ন ও সুরক্ষায় নীতি তথ্য ও প্রযুক্তি সহায়তা দিতে পারে। এ সময় তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মেধাসম্পদ একাডেমি প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ এবং বাংলাদেশের জাতীয় মেধাসম্পদ নীতি ও উদ্ভাবন কৌশল প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় পরামর্শক সেবা প্রদানের জন্য মহাপরিচালককে ধন্যবাদ জানান। বৈঠকে বাংলাদেশসহ স্বল্পোন্নত দেশগুলোর মেধাসম্পদের মালিকানা সুরক্ষায় বিশ্ব মেধাসম্পদ সংস্থার ভূমিকা জোরদারের বিষয়ে আলোচনা হয়। ড. ফ্রান্সিস গারি বলেন ২০২১ সালের মধ্যে কাঙ্ক্ষিত মধ্যমআয়ের দেশে উন্নীত হওয়ার জন্য বাংলাদেশকে জ্ঞানভিত্তিক শিল্পায়নের প্রতি বিশেষভাবে গুরুত্ব দিতে হবে। তিনি বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের মধ্যে সৃজনশীল উদ্ভাবনে আগ্রহ সৃষ্টিতে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা বাড়ানোর পরামর্শ দেন। তিনি জানান বাংলাদেশের মেধাসম্পদের উন্নয়নে বিশ্ব মেধাসম্পদ সংস্থার সহায়তা অব্যাহত থাকবে। এর আগে শিল্পমন্ত্রী জাতিসংঘের বাণিজ্য ও উন্নয়ন বিষয়ক সংস্থা আঙ্কটাডের দ্বিবার্ষিক বিনিয়োগ সম্মেলন উপলক্ষে আয়োজিত ওয়ার্ল্ড লিডার্স ইনভেস্টমেন্ট সামিটে অংশ নেন। এতে অন্যদের মধ্যে আঙ্কটাডের মহাসচিব ড. মুখিসা কিটুই ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্সেরও মহাসচিব জন ডেনিলোভিচ ও আমেরিকার অর্থনীতিবিদ জেফরে সেকস আলোচনায় অংশ নেন। অনুষ্ঠানে বক্তারা বর্তমান বিশ্ব প্রেক্ষাপটে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বিদ্যমান অন্তরায় ও সম্ভাবনা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। তারা বলেন স্বল্পোন্নত দেশগুলোর টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বিনিয়োগ প্রবাহ বাড়াতে হবে। এ ক্ষেত্রে সরকারিবেসরকারি যৌথ উদ্যোগ জরুরি। তারা এর জন্য একটি উপযুক্ত প্ল্যাটফর্ম গড়ে তোলার তাগিদ দেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7127.csv b/Bangla_fin_news_articles/7127.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7a51672618cd47d7a136f7cfda9c6b1ed1928054 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7127.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7127,শেয়ারবাজারে সূচক বেড়েছে কমেছে লেনদেন,2014-10-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা দুই দিন শেয়ারবাজারে দর সংশোধনের পর বুধবার দর বৃদ্ধির ধারায় ফিরেছে। তবে শেয়ারবাজারের সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। বাজারে সূচকের ইতিবাচক প্রবণতায় বড় মূলধনী কোম্পানিগুলোর অবদান বেশি বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। বড় মূলধনী কোম্পানিগুলোর দর বেড়েছে ১ দশমিক ২ ভাগ। এর প্রভাবে প্রথমবারের মতো ডিএস৩০ সূচক দুই হাজার পয়েন্ট ছাড়িয়েছে। গত জানুয়ারীর পর বর্তমানে এ সূচক বেড়েছে ৩৬ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২২ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৩১৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৯৭৫ কোটি ২৫ লাখ টাকা যা আগের দিনের চেয়ে ১২২ কোটি ২৬ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫৬টির কমেছে ১২৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২২টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩৩ পয়েন্ট বেড়ে ১৬ হাজার ৩৯০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৬০ কোটি ৫৩ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ১ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৩৭টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৬টির কমেছে ১১৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৪টি কোম্পানির শেয়ারের।ডিএসই সূত্রে জানা গেছে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স সূচকে অন্তর্ভুক্ত করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে ভ্রমণ ও অবকাশ খাতের দ্য পেনিনসুলা চট্টগ্রাম লিমিটেডকে। আগামী ১৯ অক্টোবর থেকে কোম্পানিটি ব্রড ইনডেক্সে যুক্ত হবে। ডিএসইর ইনডেক্স কমিটি স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড পুওরসের এস অ্যান্ড পি নিয়ম অনুসারে কোম্পানিটিকে ব্রড ইনডেক্সে অন্তর্ভুক্ত করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। বর্তমানে এ সূচকে ২২৮টি কোম্পানি রয়েছে। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ইনফর্মেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক ও বিডি ওয়েল্ডিংয়ের শেয়ার দর বাড়ার পেছনে কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই। সাম্প্র্রতিক সময়ে কোম্পানি দুটির শেয়ার দর অস্বাভাবিভাবে বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে কোম্পানিকে চিঠি দেয়ার পরিপ্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7128.csv b/Bangla_fin_news_articles/7128.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f872c692931de59885c0a9224b1fe21ac8630d5f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7128.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7128,শেয়ারবাজারে সূচক বেড়েছে কমেছে লেনদেন,2014-10-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা দুই দিন শেয়ারবাজারে দর সংশোধনের পর বুধবার দর বৃদ্ধির ধারায় ফিরেছে। তবে শেয়ারবাজারের সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। বাজারে সূচকের ইতিবাচক প্রবণতায় বড় মূলধনী কোম্পানিগুলোর অবদান বেশি বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। বড় মূলধনী কোম্পানিগুলোর দর বেড়েছে ১ দশমিক ২ ভাগ। এর প্রভাবে প্রথমবারের মতো ডিএস৩০ সূচক দুই হাজার পয়েন্ট ছাড়িয়েছে। গত জানুয়ারীর পর বর্তমানে এ সূচক বেড়েছে ৩৬ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২২ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৩১৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৯৭৫ কোটি ২৫ লাখ টাকা যা আগের দিনের চেয়ে ১২২ কোটি ২৬ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫৬টির কমেছে ১২৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২২টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩৩ পয়েন্ট বেড়ে ১৬ হাজার ৩৯০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৬০ কোটি ৫৩ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ১ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৩৭টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৬টির কমেছে ১১৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৪টি কোম্পানির শেয়ারের।ডিএসই সূত্রে জানা গেছে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স সূচকে অন্তর্ভুক্ত করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে ভ্রমণ ও অবকাশ খাতের দ্য পেনিনসুলা চট্টগ্রাম লিমিটেডকে। আগামী ১৯ অক্টোবর থেকে কোম্পানিটি ব্রড ইনডেক্সে যুক্ত হবে। ডিএসইর ইনডেক্স কমিটি স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড পুওরসের এস অ্যান্ড পি নিয়ম অনুসারে কোম্পানিটিকে ব্রড ইনডেক্সে অন্তর্ভুক্ত করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। বর্তমানে এ সূচকে ২২৮টি কোম্পানি রয়েছে। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ইনফর্মেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক ও বিডি ওয়েল্ডিংয়ের শেয়ার দর বাড়ার পেছনে কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই। সাম্প্র্রতিক সময়ে কোম্পানি দুটির শেয়ার দর অস্বাভাবিভাবে বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে কোম্পানিকে চিঠি দেয়ার পরিপ্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7129.csv b/Bangla_fin_news_articles/7129.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..19bc0dc9c12326ee907a6b206abfd4bf714a4e26 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7129.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7129,২ কোম্পানিকে বিএসইসির জরিমানা,2014-10-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও মাধ্যমে উত্তোলিত অর্থ ব্যবহারে অনিয়ম করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি আর্গন ডেনিমস। এর শাস্তিস্বরূপ কোম্পানিটিকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। একই সঙ্গে কোম্পানিটিকে আগামী তিন বছর পুনরায় মূলধন সংগ্রহের অযোগ্য ঘোষণা করা হয়েছে। এ ছাড়া প্রসপেক্টাস ও কনসেন্ট লেটারের শর্তানুযায়ী আইপিওর অর্থ ব্যবহার না করায় সালভো কেমিক্যালকেও জরিমানা করেছে বিএসইসি। বিএসইসি জানিয়েছে আরগন ডেনিমস কর্তৃক আইপিওর মাধ্যমে উত্তোলিত অর্থ কমিশন অনুমোদিত প্রসপেক্টাস ও কনসেন্ট লেটারের শর্ত অনুযায়ী ব্যবহার করেনি। প্রসপেক্টাসের বাইরে কোম্পানিটি কিছু ব্যাংক ঋণ পরিশোধ করেছে। ব্যাংকিং চ্যানেল ছাড়া সরবরাহকারীদের নির্মাণ সামগ্রী ক্রয়বাবদ ২৭ কোটি ৯৪ লাখ টাকা নগদে পরিশোধ করেছে। এ দিকে সালভো ক্যামিকেল আইপিওর মাধ্যমে উত্তোলিত অর্থের মধ্যে ২৬ কোটি টাকার স্থলে ২৪ কোটি টাকা খরচ করেছে। কিন্তু কমিশনে দাখিলকৃত প্রতিবেদনে কোম্পানিটি ২৬ কোটি টাকা খরচ দেখিয়েছে। এ ছাড়া কোম্পানিটি ২ কোটি ২১ লাখ টাকা ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে ব্যয় না করে তা নগদে ব্যয় করেছে যা সিকিউরিটিজ আইন লঙ্ঘন। এ জন্য কমিশন সালভো ক্যামিকেলকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা করেছে। পাশাপাশি আগামী তিন বছর পুঁজিবজার থেকে কোনো ধরনের মূলধন উত্তোলন করতে পারবে না বলে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। বিনিয়োগকারীদের শেয়ার ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় সিলেট মেট্রো সিটি সিকিউরিটিজ লিমিটেডের এসএমসিএসএল নির্বাহী পরিচালক শামীম আহমেদকে ৫০ লাখ টাকা জরিমানা করেছে বিএসইসি। ভবিষ্যতে তিনি পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট কোনো প্রতিষ্ঠানে কাজ করার ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছে। এ ছাড়া তার সব বিও হিসাব পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত ফ্রিজ থাকবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7130.csv b/Bangla_fin_news_articles/7130.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2a3f03c0a8afd122ca69632f2309e12a27148fb4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7130.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7130,১১০৬ কারখানায় ৮০ হাজার ত্রুটি অ্যাকর্ড,2014-10-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ইউরোপভিত্তিক ক্রেতাদের সমন্বয়ে গঠিত জোট অ্যাকর্ড এ পর্যন্ত ১ হাজার ১০৬টি গার্মেন্টস কারখানা পরিদর্শন করেছে। সব কারখানায়ই কমবেশি ত্রুটি পাওয়া গেছে। এর মধ্যে ছোটবড় মিলিয়ে ত্রুটি পেয়েছে অন্তত ৮০ হাজার। অ্যাকর্ডের ১৫ শতাধিক কারখানা পরিদর্শনের কথা রয়েছে। মঙ্গলবার প্রকাশিত নিউ ইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য দেয়া হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে অন্য দিকে আমেরিকাভিত্তিক ক্রেতাদের জোট অ্যালায়েন্স প্রায় ৫৮৭টি কারখানা পরিদর্শনেও ছোটবড় ত্রুটি পাওয়া গেছে। অন্য দিকে বড় ধরনের নিরাপত্তাঝুঁকি বিবেচনায় এরই মধ্যে অ্যাকর্ডের পরিদর্শনে ২৪টি এবং অ্যালায়েন্সের পরিদর্শনে ১৭টি কারখানা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। অ্যাকর্ডের প্রধান নিরাপত্তা পরিদর্শন ব্র্যাড লোয়েন বলেন পরিদর্শন করা সব কারখানায়ই ছোট বড় নিরাপত্তাঝুঁকি পাওয়া গেছে। অবশ্য ৮০ হাজার ত্রুটি সম্পর্কিত অ্যাকর্ডের এ পরিসংখ্যানের সঙ্গে একমত নন বিজিএমইএর সহসভাপতি শহীদুল্লাহ আজিম। তিনি ইত্তেফাককে বলেন কারখানা পরিদর্শন করতে গিয়ে তাদের পক্ষ থেকে কিছু পর্যবেক্ষণ দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে কিছু ত্রুটির কথা বলা হয়েছিল। এ সব ত্রুটি কারখানা বন্ধ হওয়ার মতো নয়। পরবর্তীতে কারখানা কর্তৃপক্ষ অনেক ত্রুটি সংশোধনও করেছে। কিন্তু এগুলো বড় করে দেখার কিছু নেই। সাভারের রানা প্লাজা ধস এবং এর আগে তাজরীন গার্মেন্টসে আগ্নিকাণ্ডে প্রায় ১৩০০ শ্রমিক নিহত হন। এর পর আন্তর্জাতিক আঙ্গনে বাংলাদেশের পোশাক কারখানার নিরাপত্তা ব্যাপকভাবে সমালোচিত হয়। সমালোচনার মুখে আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডগুলো কারখানার অগ্নি এবং ভবনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শনের উদ্যোগ নেয়। ইউরোপভিত্তিক ১৯০টি ব্র্যান্ডের সমন্বয়ে গঠন করা হয় অ্যাকর্ড অন ফায়ার অ্যান্ড বিল্ডিং সেফটি ইন বাংলাদেশ। অন্য দিকে আমেরিকাভিত্তিক ২৬টি ক্রেতা প্রতিষ্ঠানের সমন্বয়ে গঠন করা হয় অ্যালায়েন্স ফর বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স সেফটি। এ দুটি পরিদর্শন দলের মাধ্যমে প্রায় ২৩ শ কারখানা পরিদর্শন করার কথা। এর মধ্যে অ্যালায়েন্স তাদের পরিদর্শন ইতিমধ্যে সম্পন্ন করেছে। পরিদর্শন শেষে ত্রুটিপূর্ণ কারখানার সংস্কারে দীর্ঘমেয়াদে ঋণসহ অন্যান্য সহায়তা করতে অ্যাকর্ড ও অ্যালায়েন্স চুক্তিবদ্ধ। অ্যালায়েন্সের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে ত্রুটি পাওয়া কারখানা সংস্কারে গড়ে ২ কোটি টাকা করে প্রয়োজন হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7131.csv b/Bangla_fin_news_articles/7131.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a094f5f5a3f8070a98ab443e11908e83e4eac837 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7131.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7131,সেপ্টেম্বরে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমেছে,2014-10-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সেপ্টেম্বরে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ৮৪ শতাংশ যা আগস্ট মাসে ছিল ৬ দশমিক ৯১ শতাংশ। এর মধ্যে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৭ দশমিক ৬৩ শতাংশে যা আগের মাসে ছিল ৭ দশমিক ৬৭ শতাংশ। খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৬৩ শতাংশে যা আগের মাসে ছিল ৫ দশমিক ৭৬ শতাংশ। মঙ্গলবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে এ সব তথ্য প্রকাশ করেন পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মোস্তফা কামাল। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর মহাপরিচালক গোলাম মোস্তফা কামাল। পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন মূল্যস্ফীতি আমাদের নিয়ন্ত্রণে আছে। আগামীতে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে থাকবে। তিনি বলেন গ্রামে সার্বিক মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ৭৫ শতাংশে যা আগের মাসে ছিল ৬ দশমিক ৮৩ শতাংশ। খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৭ দশমিক ৫২ শতাংশে যা তার আগের মাসে ছিল ৭ দশমিক ৫৬ শতাংশ। খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৩১ শতাংশ যা তার আগের মাসে ছিল ৫ দশমিক ৪৬ শতাংশ। এ দিকে শহরে সার্বিক মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৭ দশমিক শূন্য ২ শতাংশে যা তার আগের মাসে ছিল ৭ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ। খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৭ দশমিক ৮৮ শতাংশে যা তার আগের মাসে ছিল ৭ দশমিক ৮৯ শতাংশ। খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশে যা আগের মাসে ছিল ৬ দশমিক ১৯ শতাংশ। মূল্যস্ফীতির হ্রাসবৃদ্ধি পর্যালোচনা করে বিবিএস বলছে মূলত চাল মাছ ডাল আটা শাকসবজি ফল মসলা তেল দুগ্ধ জাতীয় দ্রব্যাদিসহ অন্য খাদ্যপণ্যে আগস্টের তুলনায় সেপ্টেম্বর মাসে মূল্যস্ফীতি কিছুটা স্বস্তি দিয়েছে। অন্য দিকে পরিধেয় বস্ত্র বাড়িভাড়া আসবাবপত্র ও গৃহস্থালি চিকিত্সা সেবা পরিবহন শিক্ষা উপকরণসহ অন্য খাদ্যবহির্ভূত ও সেবাখাতে মূল্য বেড়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7132.csv b/Bangla_fin_news_articles/7132.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..be6e5d40329c9af5dd605d143890cb23667e63c7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7132.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7132,শেয়ারবাজারে সূচক কম লেনদেন হাজার কোটি টাকার,2014-10-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মঙ্গলবার পুঁজিবাজারে দর সংশোধন হয়েছে। টানা দ্বিতীয় দিনের মতো শেয়ারবাজারে দর সংশোধন হলো। এ দিকে সূচক কমলেও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে হাজার কোটি টাকার বেশি। খাতভিত্তিক তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে ওষুধ খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর বেড়েছে ২ দশমিক ১০ ভাগ। ওষুধ জ্বালানি ও ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের শেয়ারো লেনদেন হয়েছে প্রায় পাঁচ শ কোটি টাকাা যা বাজারের মোট লেনদেনের ৪৫ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে আজ ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৬ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ২৯২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১ পয়েন্ট কমে এক হাজার ৯৯৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৯৭ কোটি ৫২ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৮৯ কোটি ৭৮ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪০টির কমেছে ১৪৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৮টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৪৪ পয়েন্ট কমে ১৬ হাজার ৩৫৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৫৯ কোটি ১৮ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৮ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৩৬টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৩টির কমেছে ১৩৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৫টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর অস্বাভাবিকহারে বৃদ্ধির পেছনে কোনো মূল্য সংবেদশীল তথ্য নেই বলে ডিএসইকে জানিয়েছে কোম্পানিটি। কোম্পানিটির শেয়ার দর অস্বাভাবিকভারে বৃদ্ধির কারণ জানতে ডিএসইর পক্ষ থেকে দেয়া এক চিঠির জবাবে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7133.csv b/Bangla_fin_news_articles/7133.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8a422dc304879600f50a5b1fd92eee8025cd802e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7133.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7133,আর্ন্তজাতিক বাণিজ্যে বৈষম্য কমাতে হবে জাতিসংঘের বৈঠকে বক্তারা,2014-10-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নিউইর্য়কে জাতিসংঘের ৬৯তম সাধারণ অধিবেশনের পাশাপাশি টেকসই উন্নয়ন সম্পর্কিত এক উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে বক্তারা বলেছেন টেকসই উন্নয়নের জন্য মৌলিক মানবাধিকারের ভিত্তিতে কর্মসুচি বিন্যাস করতে হবে। উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য মানবাধিকার ও মানবমর্যাদা অর্ন্তভুক্ত করতে হবে। আর্ন্তজাতিক বাণিজ্য ও আর্থিক ব্যবস্থাপনায় যে প্রকট বৈষম্য রয়েছে তা কমিয়ে আনতে হবে। বিয়ন্ড ২০১৫ আয়োজিত এই বৈঠকে উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশের কূটনীতিক নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি উন্নয়নকর্মীসহ ১৫০ জনের বেশি প্রতিনিধি অংশ নেন। বাংলাদেশ এতে কো হোস্টের দায়িত্ব পালন করেছে। নিউইর্য়কের পার্ক এভিনিউতে ২৪ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে কো হোস্ট হিসাবে বাংলাদেশের বিশিষ্ট অর্থনীাতবিদ ড. খলীকুজ্জামান আহমদ তার স্বাগত ভাষণে বলেন শুধু দেশের ভেতরে নয় আর্ন্তজাতিকভাবেও যে বৈষম্য রয়েছে তা দূর করতে হবে। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব দিনদিন যে খারাপের দিকে যাচ্ছে তা দূর করতে নিজ নিজ দায়িত্ব এবং সক্ষমতাভিত্তিক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। গ্রিনহাউস গ্যাস কমিয়ে তা নিযন্ত্রণে আনার ব্যবস্থা করতে হবে। তিনি অভিঘাত মোকাবিলায় তহবিল গঠনের উপর গুরুত্ব আরোপ করেন। তিনি বলেন পিছিয়েপড়া জনগোষ্ঠীর কথা নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে আনতে হবে। বৈঠকে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে ওপেন ওযার্কিং গ্রুপের গৃহীত দারিদ্য্র ও ক্ষুধা নির্মূলের ১৭টি লক্ষ্যমাত্রা অপরিবর্তিত রাখার প্রস্তাব করা হয়। বৈঠকের মডারেটর ল্যাটিন আমেরিকা ও ক্যারিবীয় অঞ্চলের অর্থনৈতিক কমিশনের নির্বাহী সচিব মিজ এরিসিয়া বর্সেনা বলেন আর্ন্তজাতিক বাণিজ্য ও আর্থিক ব্যবস্থায় প্রকট বৈষম্য রয়েছে। এই বৈষম্য কমিয়ে না আনলে বাস্তবে কোনো কাজ হবে না। ২০১৫ উত্তর উন্নয়ন কর্মসূচিতে বিশ্বব্যাপী ক্ষুধা ও দারিদ্র্য নির্মূলের লক্ষ্যে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে স্বাস্থ্য শিক্ষাসহ মৌলিক মানবিধকার উন্নয়নের ১৭টি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। আলোচক হিসাবে আরো অংশ নেন জািতসংঘ মহাসচিবের উন্নয়ন পরিকল্পনা বিষয়ক বিশেষ উপদেষ্টা মিজ আমিনা মোহাম্মদ। ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন বিয়ন্ড ২০১৫এর নির্বহীি কমিটির সহ সভাপতি অ্যান্ড্রু গ্রিফিথস। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7134.csv b/Bangla_fin_news_articles/7134.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..db4e1fb72dfa2449b10f893deaf856d7434ffdca --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7134.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7134,বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে পুঁজিবাজার থেকে মূলধন সংগ্রহ করবে একমি,2014-10-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে পুঁজিবাজার থেকে মূলধন সংগ্রহ করবে ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান একমি ল্যাবরেটরিজ। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের ৫ কোটি শেয়ার ছাড়বে কোম্পানিটি। উত্তোলিত মূলধন দিয়ে নতুন প্রকল্প স্থাপন করা হবে। এ লক্ষ্যে কোম্পানির রোড শো করা হয়েছে। দুয়েক দিনের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা কোম্পানির শেয়ারের চাহিদা এবং নির্দেশক মূল্য জমা দেবে। তালিকাভুক্তির জন্য কোম্পানির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করছে আইসিবি ক্যাপিটাল লিমিটেড। জানা গেছে একমি ল্যাবরেটরিজ লিমিটেড নতুন তিনটি প্রকল্প হাতে নিয়েছে। এ প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নের জন্য শেয়ার বিক্রি করা হচ্ছে। প্রকল্পগুলো হচ্ছে স্টেরয়েড ও হরমোন প্রকল্প ক্যান্সারের ওষুধ তৈরির অনকোলজি প্রকল্প এবং আয়ুর্বেদিক মডার্ন হারবাল ও নিউট্রাসিউটিকেলস প্রকল্প। রোড শোতে একমি ল্যাবরেটরিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মিজানুর রহমান সিনহা আশা প্রকাশ করেন প্রকল্প তিনটি বাস্তবায়িত হলে দেশে ও বিদেশে ওষুধ বিক্রি বাড়বে। বাড়বে কোম্পানির মুনাফা ও প্রবৃদ্ধির হার। গত ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থবছরে একমি এক হাজার ২১ কোটি টাকার ওষুধ বিক্রি করেছে। এতে মুনাফা হয়েছে ৮৯ কোটি ৪০ লাখ টাকা। সর্বশেষ হিসাব বছরে শেয়ারপ্রতি আয় বা ইপিএস হয়েছে ৫ টাকা ৬৫ পয়সা। আর শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য বা এনএভি দাঁড়িয়েছে ৬৬ টাকা ১৬ পয়সা। মিজানুর রহমান সিনহা আরো বলেন বর্তমানে আমরা ২০টি দেশে ওষুধ রপ্তানি করছি। সম্প্র্রতি ল্যাটিন আমেরিকার কয়েকটি দেশে ওষুধ রপ্তানির নিবন্ধন পেয়েছি। এ ছাড়া যুক্তরাজ্যে ওষুধ খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থার এমএইচআরএর সনদসহ উন্নত দেশগুলোর সনদের জন্য চেষ্টা করা হচ্ছে। এ সনদ পাওয়া গেলে ইউরোপের বাজারে ওষুধ রপ্তানি শুরু হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7135.csv b/Bangla_fin_news_articles/7135.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a59dc4429dc5ac710bf5aa3b572f0d8f0bbdb4ea --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7135.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7135,গ্রিন ব্যাংকিংয়ে ইসলামি পুনঃঅর্থায়ন তহবিল গঠন,2014-10-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পরিবেশবান্ধব শিল্পায়ন নিশ্চিত করতে এবার গ্রিন ফাইন্যান্সিংয়ের ক্ষেত্রে ইসলামি শরিয়াহভিত্তিক পুনঃঅর্থায়ন তহবিল গঠন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। শরিয়াহ ভিত্তিতে পরিচালিক ইসলামিক ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহ এ তহবিল থেকে ঋণ নিতে পারবে। গতকাল এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের গ্রিন ব্যাংকিং এন্ড সিএসআর বিভাগ। ইসলামী ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহিদের কাছে পাঠানো ওই প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে নবায়নযোগ্য জ্বালানী ও পরিবেশবান্ধব খাতে অর্থায়নযোগ্য পুনঅর্থায়ন স্কীম শীর্ষক এ তহবিল থেকে ঋন নিতে হলে বাংলাদেশ ব্যাংকের গ্রিন ব্যাংকিং এন্ড সিএসআর বিভাগের সঙ্গে চুক্তি করতে হবে। মুদারাবা সঞ্চয়ী হিসাবের বিদ্যমান মুনাফার হার অথবা সময়ে সময়ে বিদ্যমান ব্যাংক হারের যেটি কম সেই ভিত্তিতে ওই তহবিলের ঋণের মুনাফার হার হিসেবে নির্ধারিত হবে। এ তহবিল ব্যবহার করতে হলে ইসলামী ব্যাংকগুলোকে খেলাপি ঋণ ১০ শতাংশের নিচে থাকা পর্যাপ্ত মুলধন ঝুকিব্যবস্থাপনা ও অর্থপাচারের নিয়মনীতি অবশ্যই পরিপালন করতে হবে। উল্লেখ্য চলতি অর্থবছরের গত ১৮ সেপ্টেম্বর শরীয়াহভিত্তিক ব্যাংকগুলোর জন্য পুনঅর্থায়ন তহবিল গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7136.csv b/Bangla_fin_news_articles/7136.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6d3c80b66af770c2e75f676eab114bd1ae32ea2b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7136.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7136,‘এ’ ক্যাটাগরির সনদ পেল বিএসইসি,2014-10-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকে বিএসইসি এ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হওয়ার সনদ ও এ উপলক্ষে সংবর্ধনা দিয়েছে ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন অব সিকিউরিটিজ কমিশনস আইওএসসিও। ব্রাজিলের রিওডিজেনেইরো শহরে সংস্থাটির বাত্সরিক সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে এ সনদ দেয়া হয়। বিএসইসির পক্ষ থেকে সনদটি গ্রহণ করেন কমিশন চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম. খায়রুল হোসেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন কমিশনার আরিফ খান আইওএসসিওর চেয়ারম্যান ও সাধারণ সম্পাদক উপস্থিত ছিলেন। বিএসইসি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। বিএসইসি জানিয়েছে এ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হওয়ার জন্য বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতা দূর করে প্রয়োজনীয় বিধিবিধান আইন সংশোধন ও সংযোজন করায় বিএসইসিকে আইওএসসিওর পক্ষ থেকে ধন্যবাদ দেয়া হয়। এদিকে এ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হওয়ার ফলে বিশ্বের বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানগুলোসহ আইওএসসিওর সদস্য দেশসগুলোর বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের প্রতি আগ্রহ বৃদ্ধি পাবে বলে মনে করছে বিএসইসি। প্রসঙ্গত গত বছরের ২০ ডিসেম্বর বিএসইসি আইওএসসিও এর এ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়। বিভিন্ন দেশের পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর সমন্বয়ে গঠিত আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান আইওএসসিওর সদস্য হিসেবে বিএসইসি ১৯৯৫ সালে যোগদান করে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7137.csv b/Bangla_fin_news_articles/7137.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9649baa9dff52428c43b81e012dbeb2ba8b424f6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7137.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7137,এমসিসিআইয়ের অনুষ্ঠানে আসছেন এপিজে আব্দুল কালাম,2014-10-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির এমসিসিআই আমন্ত্রণে আগামী ১৭ অক্টোবর ঢাকায় আসছেন ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি আবুল পাকির জয়নুল আবেদিন আবদুল কালাম। এমসিসিআইয়ের ১১০ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দিতেই তিনি ঢাকা আসবেন। এমসিসিআই সূত্রে জানা গেছে ১৭ অক্টোবর সন্ধ্যায় হোটেল সোনারগাঁয়ে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীদের নিয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানেও প্রধান অতিথি হিসেবে তিনি বক্তব্য রাখবেন। পরদিন ১৮ অক্টোবর সকাল সাড়ে ১০টায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এমসিসিআইয়ের ১১০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখবেন। এরপর সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা ও ডিনারে তাঁর অংশ নেয়ার কথা রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7138.csv b/Bangla_fin_news_articles/7138.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..331cfbf0f2ed5b60ffe118f0e8cf8e008acf1922 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7138.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7138,দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সেমিনার করবে ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার,2014-10-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিশ্ব অর্থনীতির পুনরুদ্ধার এশিয়া প্রেক্ষিত শীর্ষক দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সেমিনার আয়োজন করেছে ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স আইসিসি। আগামী ২৫ ও ২৬ অক্টোবর রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র ও সোনারগাঁ হোটেলে সেমিনারটি অনুষ্ঠিত হবে। এতে এশিয়ার প্রায় পাঁচশ প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করবেন। দেশ বিদেশের অর্থনীতি বিশেষজ্ঞ ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ ও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীবৃন্দ উপস্থিত থাকবেন। এছাড়া আইসিসির সেক্রেটারি জেনারেল জন দানিলোভিচ ও আঙ্কটাটের সেক্রেটারি জেনারেল ড. মুখিশা কিটুই সেমিনারে বক্তব্য রাখবেন। বাংলাদেশে আইসিসির ২০ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে সেমিনারটি সার্বিক আয়োজন করবে আইসিসি বাংলাদেশ। গতকাল সোমবার ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির ডিসিসিআই সভাকক্ষে আয়োজিত এক সাংবাদিক সম্মেলনে এসব কথা জানান আইসিসি বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট মাহবুবুর রহমান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ডিসিসিআই সভাপতি মোহাম্মদ শাহজাহান খান সাবেক সভাপতি আসিফ ইব্রাহীমসহ আরও অনেকে। মাহবুবুর রহমান বলেন বিশ্ব অর্থনীতি মন্দায় নিমজ্জিত হওয়ার পর তা পুনরুদ্ধারে এশিয়ার দেশগুলোর ভূমিকা অনেক বেশি। বিশেষ করে চীন জাপান ও ভারত বড় ধরনের অবদান রেখেছে। সামনেও এশিয়ার দেশগুলোকে বড় অবদান রাখতে হবে। তিনি বলেন অনুষ্ঠিতব্য সেমিনারে বিশ্ব অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার ও সমসাময়িক বাস্তবতা এশিয়ার অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও ঝুঁকি বালি প্রতিশ্রুতির পরিস্থিতি এবং এশিয়ার বিনিয়োগ সম্ভাবনা নিয়ে পৃথক পৃথক সেশনে আলোচনা অনুষ্ঠিত হবে। এখানে বিভিন্ন দেশের অর্থনৈতিক বিবেশষজ্ঞ ব্যবসায়ী এবং শিল্প ও অর্থ সংক্রান্ত সরকারি নীতিনির্ধারকরা আলোচনা করবেন। সেমিনারের সহযোগী আয়োজক হিসেবে রয়েছে ডিসিসিআই মেট্রোপলিটন চেম্বার চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার বিজিএমইএ বিকেএমইএ বাংলাদেশ ইন্সুরেন্স এসোসিয়েশন আইসিএবি এবং নরডিক চেম্বার। প্রিমিয়াম পার্টনার হিসেবে থাকবে ইসলামী ব্যাংক ও স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7139.csv b/Bangla_fin_news_articles/7139.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dd2c1cdcccea62caf64e3d11d79d42c42b32251e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7139.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7139,শেয়ারবাজারে দর সংশোধন,2014-10-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই চার কর্মদিবসে একটানা প্রায় তিনশ পয়েন্ট বাড়ার পর গতকাল সোমবার কিছুটা দর সংশোধন হয়েছে। সোমবার ডিএসইর সার্বিক সূচক কমেছে ২৪ পয়েন্ট। তবে সূচক কমলেও ডিএসইতে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। ডিএসইর তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে এদিকে গত দুই তিন কার্যদিবসে যেসব কোম্পানিগুলোর শেয়ার বেড়েছিল সেগুলোর দর সংশোধন হয়েছে। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২৪ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৩০৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৪ পয়েন্ট কমে এক হাজার ৯৯৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৭ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৯২ কোটি ৩৮ লাখ টাকা বেশি। শতাংশের হিসাবে ডিএসইতে লেনদে বেড়েছে ১০ ভাগ। লেনদেনকৃত ৩০৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৮টির কমেছে ১৫২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩৯ পয়েন্ট কমে ১৬ হাজার ৪০০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৫৯ কোটি ১৮ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ২ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৪০টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৭টির কমেছে ১২১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১২টি কোম্পানির শেয়ারের। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে মুনাফা তুলে নেয়ার প্রবণতার কারণেই বাজারে দর পতন হয়েছে। এদিকে দর বৃদ্ধির শীর্ষে ছিল মবিল যমুনা। কোম্পানিটির দাম বেড়েছে সাড়ে ৬ শতাংশেরও বেশি। আর জ্বালানি ও ব্যাংকিং খাতের বেশিরভাগ কোম্পানির দাম কমলেও লেনদেনে এগিয়ে ছিল এ দুটি খাত। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7140.csv b/Bangla_fin_news_articles/7140.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f63fbda5530b2d03780482e975f15dc0a6f4f305 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7140.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7140,শেয়ারবাজারে ক্ষুদ্র ও মধ্যম মূলধনী কোম্পানি দর বৃদ্ধিতে এগিয়ে,2014-10-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে ঈদ উল আজহার আগের দর বৃদ্ধির ধারাবাহিকতা ঈদের পরও অব্যাহত রয়েছে। রবিবার ঈদের ছুটির পর প্রথম লেনদেন হয়েছে। এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সূচক বেড়েছে ৯৬ পয়েন্ট। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই প্রধান সূচক সিএসইএক্স বেড়ে আড়াই বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ অবস্থানে উঠে এসেছে। লেনদেন বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইতে ক্ষুদ্র ও মধ্যম মূলধনী কোম্পানিগুলো দর বৃদ্ধিতে এগিয়ে ছিল। লেনদেনে এগিয়ে ছিল ব্যাংক জ্বালানি ও বস্ত্র খাত। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে ক্ষুদ্র মূলধনী কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর গতকাল বেড়েছে ২ দশমিক ৬০ শতাংশ। মধ্যম মূলধনী কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর বেড়েছে ২ দশমিক ১০ শতাংশ। আর বড় মূলধনী কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর অনেকটাই স্থিতিশীল ছিল বেড়েছে শূন্য দশমিক ৩ শতাংশ। লেনদেন বিশ্লেষণে দেখা গেছে জ্বালানি ব্যাংক ও বস্ত্র খাতের কোম্পানিগুলোতে লেনদেন হয়েছে ডিএসইর মোট লেনদেনের ৪৬ শতাংশেরও বেশি। এর মধ্যে ব্যাংকিং খাতের শেয়ারের দর বেড়েছে ৫ দশমিক ৩০ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৯৬ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৩৩৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৫ পয়েন্ট বেড়ে এক হাজার ৯৯৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৯১৫ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ২১ কোটি ৬৬ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ২৪৬টির কমেছে ৪৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১২টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩১৩ পয়েন্ট বেড়ে ১৬ হাজার ৪৪০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৬১ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৩৫টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৭৩টির কমেছে ৫২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১০টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7141.csv b/Bangla_fin_news_articles/7141.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..425acbe76b3fac3f6d724616aa28d63b3a4c98cc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7141.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7141,কৃষকদের জন্য ২৪ কোটি টাকার কর্মসূচি,2014-10-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী রবি মওসুমে দেশের ২৬ জেলার ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের জন্য প্রায় ২৪ কোটি টাকার কৃষি পুনর্বাসন ও প্রণোদনা দেবে সরকার। সাম্প্রতিক সময়ে উজানের ঢলের পানিতে প্লাবিত হয়ে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪টি জেলার ৮৬ হাজার ৪৭৫ জন কৃষককে পুনর্বাসন এবং দক্ষিণাঞ্চলের ১২টি জেলার ১ লাখ ১৮ হাজার ৫৪০ জন কৃষককে প্রণোদনা কর্মসূচির মাধ্যমে সহায়তা প্রদান করা হবে। রবিবার সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচির ঘোষণা দেন কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী। মন্ত্রী বলেন ইতোমধ্যে পুনর্বাসন ও প্রণোদনা প্রদান কর্মসূচির কাজ শুরু করা হয়েছে। কৃষি মন্ত্রণালয়ের জন্য বাজেট বরাদ্দ থেকেই এ কর্মসূচির অর্থ ব্যয় করা হবে। এ জন্য কোন অতিরিক্ত বরাদ্দের প্রয়োজন হবে না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7142.csv b/Bangla_fin_news_articles/7142.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..22cf425156f8aefce75e48af317c61e160ef3512 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7142.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7142,পুঁজিবাজারে মধ্যপ্রাচ্যের বিনিয়োগ পাওয়ার আশাবাদ,2014-10-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রবিবার শরীয়াহ ও সিএসই৫০ বেঞ্চমার্ক সূচক চালু করেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ সিএসই। নতুন এ দুই সূচকের মাধ্যমে সিএসইতে মধ্যপ্রাচ্যের বিনিয়োগ আসবে বলে আশা করছে সিএসই কর্তৃপক্ষ। সাংবাদিক সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন সিএসইর চেয়ারম্যান ড. আব্দুল মজিদ ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ সাজিদ হোসেন পরিচালক অধ্যাপক মমতাজ উদ্দীন আহমেদ ড. মাঈনুল ইসলাম মাহমুদ শামসুল ইসলাম মো. মহিউদ্দিন এবং সিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ। তারা বলছেন মধ্যপ্রাচ্যের অনেক মানুষের বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের প্রতি আগ্রহ রয়েছে। শরীয়াহ সূচক থাকলে আরও বেশি আগ্রহ সৃষ্টি হবে। নতুন সূচক দুটি চালু উপলক্ষে সিএসই কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান তারা। এদিকে দুটি সূচকেরই ভিত্তি পয়েন্ট ধরা হয়েছে ১০০০। আর ভিত্তি তারিখ ২০০৯ সালের ২ জুলাই। শরীয়াহ সূচকে ইসলামী শরীয়াহ ভিত্তিক কোম্পানিগুলো থাকবে। ১৭টি খাতের ৬৩টি কোম্পানি এখানে অন্তর্ভূক্ত থাকবে। আর বেঞ্চমার্ক সূচকে থাকবে ১৩টি খাত থেকে নির্বাচিত ৫০টি কোম্পানি। কোম্পানিগুলোর পরিশোধিত মূলধন লভ্যাংশের হার গড় লেনদেনের অবস্থা ও বার্ষিক প্রতিবেদনের ভিত্তিতে ৬ মাস পর পর এ কোম্পানিগুলোর মূল্যায়ন ও পরিবর্তন করা হবে। সাংবাদিক সম্মেলনে ড. আব্দুল মজিদ বলেন শরীয়াহ ও সিএসই৫০ বেঞ্চমার্ক সূচক সম্পর্কে বিনিয়োগকারী ও শেয়ারহোল্ডারদের অবহিত করতে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ দুটি সূচকের আওতায় মিউচ্যুয়াল ফান্ড করপোরেট বন্ড ও জেড ক্যাটাগরির কোম্পানিগুলো থাকবে না। তিনি আরও বলেন ভবিষ্যতে ইনডেক্স ভিত্তিক ডেরিভিটিভ মার্কেট চালুর ক্ষেত্রে এ দুটি সূচকের সহায়তা নেওয়া হবে। সিএসই ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ সাজিদ হোসেন বলেন সুনির্দিষ্টভাবে বাজারের গতিবিধি বোঝার লক্ষ্যে সিএসই৫০ বেঞ্চমার্ক সূচক চালু করা হয়েছে। সূচক দুটি ভারতের ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জের এনএসই সহযোগিতায় তৈরি করা হয়েছে। ভবিষ্যতে এ দুটি সূচকের সহায়তায় এক্সচেঞ্জ ট্রেডেড ফান্ড ইটিএফ চালু করা হবে। একইভাবে ডেরিভিটিভস মার্কেট চালু করা হবে। প্রথমাবস্থায় ইনডেক্স ডেরেভিটিভস চালু করা হবে। বর্তমানে সিএসইতে সিএসই৩০ সূচক চালু রয়েছে। তবে ধীরে ধীরে তা বন্ধ করে দেওয়া হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7143.csv b/Bangla_fin_news_articles/7143.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..97fedfec512cf09abdb704d3b7741fe0a9b92497 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7143.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7143,উপজেলায়ও আয়কর মেলায় আগ্রহী এনবিআর,2014-10-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আয়কর মেলা আয়োজনে সাফল্য আসায় এবার উপজেলা পর্যায়েও মেলা আয়োজনে আগ্রহী রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। এ লক্ষ্যে জাতীয় ও স্থানীয় ব্যবসায়ী সংগঠনকে পাশে চায় এনবিআর। রবিবার ঢাকা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির ডিসিসিআই নেতৃবৃন্দের কাছে এ আগ্রহের কথা জানান এনবিআর চেয়ারম্যান গোলাম হোসেন। ডিসিসিআইয়ের চলতি ২০১৪১৫ অর্থবছরের নতুন ট্যাক্স গাইডের মোড়ক উন্মোচন করেন এনবিআর চেয়ারম্যান। সেগুনবাগিচায় রাজস্ব ভবনে আয়োজিত অনাড়ম্বর এ অনুষ্ঠানে ডিসিসিআই সভাপতি মোহাম্মদ শাহজাহান খান এবং এনবিআরের ঊর্দ্ধতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। আয়কর নিয়ে করদাতাদের সচেতন করতে ২০১০ সাল থেকে আয়কর মেলা চালু করা হয়। এ ধারণা করদাতাদের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহের সৃষ্টি করে। এর পর থেকে প্রতিবছর ১৬ সেপ্টেম্বর থেকে ২২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সব বিভাগীয় শহর ও জেলায় আয়কর মেলা অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। এবার কর মেলা থেকে সেবা গ্রহণ করেছেন রেকর্ড সংখ্যক প্রায় সাড়ে ৬ লাখ ব্যক্তি। তাদের মধ্যে ১ লাখ ৪৯ হাজার ৩০৯ জন রিটার্ন দাখিলের বিপরীতে আয়কর আদায় দিয়েছেন ১ হাজার ৬৭৫ কোটি টাকা টাকা। এর আগে সর্বশেষ গত ২০১৩ সালের আয়কর মেলায় ৫ লাখ ১০ হাজার করদাতা সেবা নিয়েছিলেন। ঢাকা চেম্বার উপজেলা পর্যায়ে কর মেলা আয়োজনে রাজস্ব বোর্ডকে সহযোগিতা করার আগ্রহ দেখিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7144.csv b/Bangla_fin_news_articles/7144.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..187e68fa41414039083825397ef0a8031e5a7202 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7144.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7144,সিএসইতে চালু হচ্ছে ২ সূচক,2014-10-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ সিএসই রবিবার চালু হচ্ছে নতুন দুই সূচক। সূচক ২টি হচ্ছে সিএসআই বা শরিয়াহ সূচক ও সিএসই ৫০ বা বেঞ্চমার্ক সূচক। শনিবার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। সূত্র জানিয়েছে শরীয়াহ সূচকে ইসলামী শরীয়াহ ভিত্তিক কোম্পানিগুলো থাকবে। আর বেঞ্চমার্ক সূচকে থাকবে নির্বাচিত ৫০টি কোম্পানি। দুটি সূচকেরই ভিত্তি পয়েন্ট হবে ১০০০। তারল্য পরিস্থিতি ও আর্থিক সক্ষমতা এবং বাজার মূলধনের ভিত্তিতে শীর্ষ ৫০টি কোম্পানিকে সিএসই ৫০ সূচকে অন্তর্ভুক্ত করা হবে। সূচক হালনাগাদ রাখতে সিএসই প্রতি ৬ মাস পরপর কোম্পানিগুলোর লেনদেন পরিস্থিতি বিবেচনা করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7145.csv b/Bangla_fin_news_articles/7145.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d0541614c83abc0476b0d507c4a4a6aa656c8332 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7145.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7145,চার ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ২০ হাজার কোটি টাকা,2014-10-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাষ্ট্রীয় মালিকানধীন চার বাণিজ্যিক ব্যাংকের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ১৯ হাজার ৭১৭ কোটি টাকা। এসব ঋণের ৬০ শতাংশই ২০০ শীর্ষ প্রতিষ্ঠানের কাছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তৈরি করা এক প্রতিবেদনে এমন চিত্রই দেখা গেছে। ওই প্রতিবেদন অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগে সম্প্রতি পাঠিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। প্রতিবেদনে রাষ্ট্রয়াত্ত্ব সোনালী জনতা অগ্রনী ও রূপালী ব্যাংকের ঋণ খেলাপিদের মধ্যে শীর্ষ ৫০টি করে প্রতিষ্ঠানের নাম ও ঋণের পরিমাণ উল্লেখ করা হয়েছে। এরমধ্যে সোনালী ব্যাংকের ১০ হাজার ৫৪৯ কোটি টাকা অগ্রণী ব্যাংকের তিন হাজার ৮৯৫ কোটি টাকা জনতা ব্যাংকের তিন ৫২৭ কোটি টাকা ও রূপালী ব্যাংকের এক হাজার ৭৪৬ কোটি টাকা খেলাপী ঋণ রয়েছে। ওই তালিকায় ২০০প্রতিষ্ঠানের খেলাপির মোট ঋণের ৬০ শতাংশের বেশি। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে রাষ্ট্রীয় মালিকানধীন প্রতিটি ব্যাংকে বড় ধরনের খেলাপি ঋণ গ্রহীতা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ২০ থেকে ২৫টি করে। আর এসব প্রতিষ্ঠানকে ঋণ বিতরণের জন্য ব্যাংকগুলোর সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের অদক্ষতা ও অব্যবস্থপনা দায়ী। এদিকে এসব ব্যাংকের ঋণ খেলাপির তালিকায় থাকা শীর্ষ ২০০ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে ৫৮টি পোশাক কারখানা। বাকিগুলো বিভিন্ন ধরনের শিল্প ও সরকারি প্রতিষ্ঠান। কেন্দ্রীয় ব্যাংক মনে করে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর বেশির ভাগ খেলাপি ঋণই রাজনৈতিক দলের বড় নেতাদের প্রতিষ্ঠানের কাছে। ব্যাংকগুলো দীর্ঘদিন ধরে মামলা করেও ঋণের টাকা আদায় করতে পারছে না। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্টরা বলছেন রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যদেরকে সম্পূর্ণ রাজনৈতিক বিবেচনায় নিয়োগ দেয়া হয়। দক্ষ ও পেশাদারদের এ পদে নিয়োগ না দিলে রাজনৈতিক বিবেচনায় ঋণ দেয়াও বন্ধ হবে না। তাই পরিচালক নিয়োগের ক্ষেত্রে দক্ষতা ও পেশাদারিত্বকে বিবেচনায় নিতে হবে। অন্যদিকে নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান হিসাবে বাংলাদেশ ব্যাংকের আইন সংশোধন করে কঠোর বিধান করতে হবে। সেটা না করা গেলে এ ধরণের খেলাপি ঋণের পরিমাণ কমানো যাবে না। অন্যদিকে যেসব ঋণ খেলাপী হয়ে গেছে সেগুলোও আদায় করা সম্ভব হবে না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7146.csv b/Bangla_fin_news_articles/7146.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c6f378b11d9498097d5e9be6d65cefdfde23bd4d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7146.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7146,আমানত ও ঋণের সুদহারের ব্যবধান আবারো বাড়ছে,2014-10-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংকিং খাতে আমানতের ও ঋণের সুদহারের ব্যবধান স্প্রেড আবারো বেড়ে যাচ্ছে। বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো আমানতের সুদহার কমালেও ঋণের ক্ষেত্রে একইহারে না কমানোর ফলে এমন হচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হিসাবমতে বর্তমানে সবগুলো ব্যাংকের গড় স্প্রেড রয়েছে পাঁচ দশমিক ১২ শতাংশীয় পয়েন্টে। অথচ কয়েকমাস আগেও ব্যাংকগুলোর গড় স্প্রেড পাঁচ শতাংশীয় পয়েন্টের নিচে ছিল। এদিকে স্প্রেড পাঁচ শতাংশীয় পয়েন্টের নিচে রাখার জন্য ব্যাংকগুলোর প্রতি যে নির্দেশনা রয়েছে তা মানেনি ২৭ ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদনে দেখা গেছে আগস্ট শেষে ঋণ ও আমানত উভয় ক্ষেত্রেই কিছুটা সুদহার কমিয়েছে ব্যাংকগুলো। ফলে দেশের ৫৭টি ব্যাংকের ঋণের গড় সুদহার দাঁড়িয়েছে ১২ দশমিক ৭৫ শতাংশ যা জুলাই শেষে ছিল ১২ দশমিক ৮৪ শতাংশ। এ সময় আমানতে গড় সুদহার কিছুটা কমে সাত দশমিক ৬৩ শতাংশে দাঁড়িয়েছে যা জুলাই শেষে ছিল সাত দশমিক ৭১ শতাংশ। এতে ব্যাংকি খাতের গড় স্প্রেড দাঁড়িয়েছে পাঁচ দশমিক ১২ শতাংশীয় পয়েন্ট যা জুলাই শেষে ছিল পাঁচ দশমিক ১৩ শতাংশীয় পয়েন্ট। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদনে দেখা গেছে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মধ্যে বিশেষায়িত খাতের বেসিক ব্যাংকের স্প্রেড বেড়ে দাঁড়িয়েছে ছয় দশমিক ১৩ শতংশীয় পয়েন্ট। যা এর আগের মাস জুলাইয়ে ছিল পাঁচ দশমিক ৯৬ শতাংশীয় পয়েন্ট। এছাড়া বেসরকারি ও বিদেশি মালিকানার আরো ২৬টি ব্যাংকের ঋণআমানতের ব্যবধান পাঁচ শতাংশীয় পয়েন্টের ওপরে রয়েছে। বেসরকারি ব্যাংকগুলোর ঋণের গড় সুদহার ১৩ দশমিক ৩৭ শতাংশ রয়েছে। যদিও এসব ব্যাংকের আমানতে আরো এক দফা সুদহার কমানো হয়েছে। আমানতের গড় সুদহার সাত দশমিক ৯৪ শতাংশ। যা আগে ছিল আট দশমিক চার শতাংশ। এতে তাদের স্প্রেডের ব্যবধান পাঁচ দশমিক ৪৪ শতাংশীয় পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ঋনআমানতের সুদের ব্যবধান স্প্রেড সংক্রান্ত নীতিমালা লঙ্ঘনকারী বেসরকারী ব্যাংকের মধ্যে সবার শীর্ষে রয়েছে ব্র্যাক ব্যাংক। এ ব্যাংকের ঋণআমানতের ব্যবধান ১০ দশমিক ৭৪ শতাংশীয় পয়েন্ট। যা এর আগের মাসে ছিল ১০ দশমিক ৩২ শতাংশীয় পয়েন্ট। এর পরে ডাচ বাংলার সাত দশমিক ৫১ শতাংশ ও ওয়ান ব্যাংকের ঋণআমানতের ব্যবধান সাত দশমিক ৩৪ শতাংশীয় পয়েন্ট। এছাড়া বেসরকারি খাতের এবি ব্যাংকের পাঁচ দশমিক ৬০ শতাংশ দি সিটি ব্যাংকে ছয় দশমিক ৩২ আইএফআইসি ব্যাংকের ছয় দশমিক ৪৭ পূবালীর পাঁচ দশমিক ৩৭ উত্তরা ব্যাংকের ছয় দশমিক ১০ ইস্টার্ন ব্যাংকের পাঁচ দশমিক ৫৬ প্রাইম ব্যাংকের পাঁচ দশমিক ৭৪ সাউথইস্ট ব্যাংকের পাঁচ দশমিক ৪৪ ঢাকা ব্যাংকের পাঁচ দশমিক ১৯ স্যোসাল ইসলামী ব্যাংকে পাঁচ দশমিক ১০ এক্সিম ব্যাংকের পাঁচ দশমিক ২৪ বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংকে পাঁচ দশমিক ৭৮ প্রিমিয়ার ব্যাংকে ছয় দশমিক ১৬ ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকে পাঁচ দশমিক ৪৯ শতাংশ ব্যাংক এশিয়ায় পাঁচ দশমিক ২২ ও যমুনা ব্যাংকের ঋণ ও আমানতের ব্যবধান পাঁচ দশমিক ২১ শতাংশীয় পয়েন্ট। এদিকে বিদেশি মালিকানার ব্যাংকগুলোর ঋণআমানতের ব্যবধান সবচেয়ে বেশি। এসব ব্যাংকের গড় স্প্রে আট দশমিক পাঁচ শতাংশীয় পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে যা আগের মাসে ছিল সাত দশমিক ৯৮ শতাংশীয় পয়েন্ট। এ ব্যাংকগুলোর আমানতের সুদহার কমে চার দশমিক নয় শতাংশ এবং ঋণের সুদহার কিছুটা কমে ১২ দশমিক ১৪ শতাংশ রয়েছে। এর মধ্যে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের স্প্রেড নয় দশমিক ৭০ শতাংশ হাবিব ব্যাংকে পাঁচ দশমিক ১০ সিটি ব্যাংক এনএর আট দশমিক ৩৭ কমার্শিয়াল ব্যাংক অব সিলন সাত দশমিক ২৪ উরি ব্যাংকের ছয় দশমিক ৫২ এইচএসবিসি ব্যাংকের স্প্রেড ছয় দশমিক ৮৫ ব্যাংক আলফালাহ্র স্প্রেড পাঁচ দশমিক ১৪ শতাংশীয় পয়েন্টের ওপরে রয়েছে। অন্যদিকে রাষ্ট্রীয় মালিকানার চার ব্যাংকের ঋণে গড় সুদ হার দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ৭২ শতাংশে। আমানতে সুদ হার সাত দশমিক ২০ শতাংশ। এতে তাদের স্প্রেডের ব্যবধান তিন দশমিক ৫২ শতাংশীয় পয়েন্ট। বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো গড়ে ১২ দশমিক ২৩ শতাংশ সুদে ঋণ দিয়েছে। আমানতে সুদ দিয়েছে মাত্র নয় দশমিক ২৭ শতাংশ। এতে তাদের স্প্রেড দাঁড়িয়েছে দুই দশমিক ৯৬ শতাংশীয় পয়েন্ট। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় বলা হয়েছে আমানতের সুদের থেকে ঋণের সুদের হারের পার্থক্য পাঁচ অর্থাত্ পাঁচ শতাংশীয় পয়েন্টএর মধ্যে থাকতে হবে। যদিও মুক্তবাজার অর্থনীতিতে ব্যাংকগুলো নিজস্ব নীতিমালার আলোকে ঋণ ও আমানতে সুদহার নির্ধারণ করতে পারে। তবে নৈতিক চাপ সৃষ্টির মাধ্যমে ঋণের সুদহার কমানোর লক্ষ্যেই ২০১২ সালের জানুয়ারি মাসে এক প্রজ্ঞাপন জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে এ নির্দেশনা দেয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7147.csv b/Bangla_fin_news_articles/7147.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6a0d9fbfbf9fb3a9b32eb54a64f3a8ebd0d959d4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7147.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7147,বিশ্ব অর্থনীতি নিয়ে দুশ্চিন্তায় শেয়ারবাজারের সূচকে পতন,2014-10-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিশ্ব অর্থনীতির উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় ধীরগতির আশঙ্কায় ইউরোপ ও আমেরিকার পুঁজিবাজারে দরপতন শুরু হয়েছে। গেল সপ্তায় লন্ডনের এফটিএসই১০০ শেয়ার সূচক ১ দশমিক ৪ শতাংশ কমে ৬ হাজার ৩৩৯ পয়েন্টে নেমে এসেছে। যা গত এক বছরের মধ্যে সর্বনি। ফ্রান্সের সিএসসি৪০ সূচক ২০১৪ সালের মধ্যে সর্বনিে নেমে এসেছে। জার্মানির ড্যাক্স সূচক কমেছে প্রায় আড়াই শতাংশ। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ডো জোনস সূচক এ বছরে যতটা উঠেছিল তার প্রায় সবটাই এ সপ্তাহে কমে গেছে। আর নাসডাক সূচক ধপাস করে ২ শতাংশেরও বেশি কমেছে। বিশ্লেষকরা মনে করছেন ইউরোজোনের অর্থনীতি আবারও মন্দার মধ্যে পড়তে যাচ্ছে গেল সপ্তায় এমন সংবাদের কারণেই শেয়ারবাজারের সূচকে পতন হয়েছে। জার্মানির এক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে দেশটির রপ্তানি ৫ দশমিক ৮ শতাংশ কমেছে। আর আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল আইএমএফ বলছে জার্মানির অর্থনীতি গতিহীন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাই দেশটির জিডিপি প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস কমানো হয়েছে। তাছাড়া দেশটি মন্দা থেকে ঘুরে দাঁড়ানোর প্রক্রিয়া গতি হারাবে বলে পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে। জার্মানি ছাড়াও ২০১৪ এবং ২০১৫ তে বিশ্ব অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি কমবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আইএমএফ। এতে শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারীরা ইউরোজোনের অর্থনীতি পুনরায় মন্দার মধ্যে পড়বে বলে আশঙ্কা করছেন। ফলে শেয়ারবাজারে এর প্রভাব পড়েছে। কমতে শুরু করেছে ইউরোপ ও আমেরিকার শেয়ারবাজারের সূচক। একইসঙ্গে তেলের দামও কমতে শুরু করেছে। বর্তমানে অশোধিত তেলের মূল্য গত চার বছরের মধ্যে সর্বনিে। প্রতি ব্যারেল অশোধিত তেলের দাম ৮৮ দশমিক ৪০ ডলারে নেমে এসেছে। আর মার্কিন তেলের প্রতি ব্যারেলের দাম ৮৩ দশমিক ৮৫ ডলারে নেমে এসেছে। জানা গেছে বিশ্বের বৃহৎ অর্থনীতির দেশ চীনের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি কিছুটা গতি হারানোর কারণে তেলের চাহিদাও কমেছে। এজন্যই তেলের দাম কমতে শুরু করেছে। তেল ব্যবহারের দিক থেকে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহৎ ভোক্তা দেশ চীন। তথ্যে দেখা গেছে গত বৃহস্পতিবার ডো জোনস সূচক এ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি পতন হয়েছে। শুক্রবারেও পতন হয়েছে বড় ধরনের। এতে সূচকটি নেমে গেছে ১৬ হাজার ৬৫৯ পয়েন্টে। সব মিলিয়ে ডো জোনস বছরের শুরুতে যা ছিল বর্তমানে প্রায় সে পর্যায়ে নেমে এসেছে। আর নাসডাক সূচক ২ দশমিক ৩ শতাংশ কমে ৪ হাজার ২৭৬ পয়েন্টে নেমে এসেছে। এস এন্ড পি ৫০০ সূচক ১ শতাংশ কমে ১ হাজার ৯০৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। গেল সপ্তায় এস এন্ড পি সূচক যতটা কমেছে তা এ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7148.csv b/Bangla_fin_news_articles/7148.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6ad5985d5970c6ffd3a5afd5abc39e0dbb078bb7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7148.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7148,রিজার্ভ ফের ২২ বিলিয়ন ডলারে,2014-10-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আকু পেমেন্টের কারণে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কিছুটা কমে গেলেও আবারো তা ২২ বিলিয়ন দুই হাজার ২০০ কোটি ডলার ছাড়িয়েছে। বুধবার দিন শেষে ২২ বিলিয়ন ছাড়িয়েছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক জানায়। মূলত রপ্তানি আয়ে ইতিবাচক ধারার পাশাপাশি ঈদ ও পূজাকে সামনে রেখে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্স রিজার্ভ বৃদ্ধিতে অবদান রেখেছে বলে মনে করছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ফরেক্স রিজার্ভ অ্যান্ড ট্রেজারি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের মহাব্যবস্থাপক কাজী ছাইদুর রহমান। জানা গেছে বুধবার দিন শেষে রিজার্ভ ছিল দুই হাজার ২০২ কোটি ডলার। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে ভারতের রিজার্ভ স্থিতি ৩০০ বিলিয়ন ডলারের কিছু বেশি। পাকিসস্তানের ১০ বিলিয়ন ডলার। গত ৭ অগাস্ট বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ২২ বিলিয়ন ডলার ছাড়ায়। তবে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের আকু কাছে আমদানি ব্যয় মেটানোর পর তা কিছুটা কমে এসেছিল। বুধবার আবার তা ২২ বিলিয়ন ডলার ছাড়ায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7149.csv b/Bangla_fin_news_articles/7149.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..78600fe08a7a014fb5fc43881300e7bc9fa3c008 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7149.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7149,ঈদের পরেও চাঙ্গা কলমানি মার্কেট,2014-10-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সাধারণত ঈদের আগে আন্তব্যাংক লেনদেন কলমানি বাজার চাঙ্গা অবস্থায় থাকে। তবে এরার কোরবানির ঈদের পরেও কলমানি মার্কেটে বেশ চাঙ্গা রয়েছে। পাঁচ দিন বন্ধ থাকার পর গ্রাহকরে চাহিদা না থাকলেও বৃহস্পতিবার কলমানিতে সাত হাজার ৭৪১ কোটি টাকার লেনদেন হয়। আর আগের দিন বুধবার লেনদেনের পরিমাণ ছিল সাত হাজার ৮১৭ কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য মতেবৃহস্পতিবার ও বুধবার লেনদেনে গড় সুদ হার ছিল ৮ দশমিক ৮০ শতাংশ যা গত দুই মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। লেনদেনে সর্বোচ্চ সুদ হার ছিল নয় দশমিক ৫০ শতাংশ আর সর্বনিম্ন সুদ হার সাত শতাংশ। ঈদ ও পূজার ছুটি শেষে বুধবার ও বৃহস্পতিবার রাজধানীর ব্যাংকগুলোতে গ্রাহকের উল্লেখযোগ্য উপস্থিতি বা নগদ টাকার চাহিদা না থাকলেও ব্যাংকগুলো কলমানিতে ঠিকই লেনদেন করেছে। এ বিষয়ে ব্যাংককাররা বলছেন গ্রাহকের চাহিদা না থাকলেও ব্যাংকগুলোর অভ্যন্তরীণ ঋণ মেটাতেই কলমানি মার্কেট থেকে টাকা ধার নিতে হচ্ছে। এ বিষয়ে পূবালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের সংগঠন এবিবির ভাইস চেয়ারম্যান হেলাল আহমদ চৌধুরী বলেনক্লিয়ারিং হাউজে পড়ে থাকা চেকের বিল মেটাতে অনেক ব্যাংককে ধার করতে হয়েছে। অনেক ব্যাংক আগের চেক পেমেন্ট না করে হোল্ড করে রেখেছিল। সেগুলো এখন ছুটির পরে দিতে হচ্ছে। ট্রেজারিতে পরিমাণ মত টাকা না থাকায় তার যোগান দিতেই কলমানিতে টাকা ঋণ নেয়ার প্রয়োজন হচ্ছে। দুএকদিনের মধ্যে এই পরিস্থিতি আর থাকবে না বলে জানান তিনি। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যে দেখা গেছে গতকাল মোট ৪৪টি ব্যাংক ও ২৩টি আর্থিক প্রতিষ্ঠান কলমানিতে অংশ নিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7150.csv b/Bangla_fin_news_articles/7150.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..62df8d4c5d931ecf0ebfc296eb906fdf772b3b88 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7150.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7150,ডেরিভেটিভ নীতিমালা সংস্কারে সম্মত বিশ্বের শীর্ষ ব্যাংকগুলো,2014-10-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডেরিভেটিভ নীতিমালা পরিবর্তনে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ব্যাংকগুলো। ক্রেডিট সুইসসহ গোল্ডম্যান স্যাকসের মতো ১৮টি শীর্ষস্থানীয় ব্যাংক সংকটাপন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে ডেরিভেটিভ চুক্তি বাতিল করার অধিকার ছেড়ে দিতে সম্মত হয়েছে। খবর ফিন্যান্সিয়াল টাইমস। প্রসঙ্গত ডেরিভেটিভ এক ধরনের সিকিউরিটি যার মূল্য এক বা একাধিক সম্পদের ওপর নির্ভর করে। এটি সাধারণত দুটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একটি চুক্তি যা শেয়ার মুদ্রা বন্ড বা পণ্যের নির্দিষ্ট কোনো সম্পদের মূল্যের উত্থানপতনের ওপর নির্ভর করে। জানা গেছে ইন্টারন্যাশনাল সোয়াপস অ্যান্ড ডেরিভেটিভস অ্যাসোসিয়েশনের আইএসডিএ নেতৃত্বে কয়েক মাস ধরে বিভিন্ন নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও সম্পদ ব্যবস্থাপকদের মধ্যে ডেরিভেটিভ নীতিমালার সংস্কার নিয়ে আলোচনা হয়েছে। সংকটের সময় ডেরিভেটিভ চুক্তিগুলো যাতে বিলুপ্ত করা যায় এ নিয়ে একটি পরিকল্পনা প্রণয়ন করতে ব্যাংকগুলোর ওপর চাপ দিয়ে আসছিল যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রক সংস্থা। এদিকে খুব শিগগির এ নীতি পরিবর্তন নিয়ে আইএসডিএ আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা দিবে। যা ২০১৫ সালের ১ জানুয়ারি থেকে কার্যকর হবে। বর্তমানে ৭০০ ট্রিলিয়ন ডলারের বাজার তদারক করে আইএসডিএ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7151.csv b/Bangla_fin_news_articles/7151.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..03ff2f051a95eaa29554e92b10e7338519bcd83c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7151.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7151,হলমার্কের টাকা ট্রান্সকমের পরিচালকের অ্যাকাউন্টে,2014-10-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঋণ জালিয়াতির দায়ে অভিযুক্ত হলমার্ক গ্রুপের কর্ণধার তানভীর মাহমুদ ও তার স্ত্রীর কাছ থেকে দেশের শীর্ষ দুটি দৈনিক পত্রিকার এক মালিক বিপুল অর্থ নিয়েছেন বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গোয়েন্দারা এক প্রতিবেদনে জানিয়েছেন। ওই প্রতিবেদন হাতে নিয়ে তদন্তে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন দুদক। প্রতিবেদনে হলমার্কের তানভীর এবং তার স্ত্রী ও বিতর্কিত প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান জেসমিন ইসলামের কাছ থেকে বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান ট্রান্সকম গ্রুপের পরিচালক সাইফুর রহমানের বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে সাড়ে ১৬ কোটি জমা হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। অবশ্য ট্রান্সকম গ্রুপের দাবি হলমার্কের কাছে সাইফুর রহমানের পৈত্রিক জমি বিক্রির অর্থই তার অ্যাকাউন্টে গেছে। গতকাল বুধবার বার্তা সংস্থা বিডিনিউজটুয়েন্টিফোরডটকম এ ব্যাপারে সংবাদ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এদিকে গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে দুদক কমিশনার এম শাহাবুদ্দিন ইত্তেফাককে বলেন এ ব্যাপারে আমি কিছু জানি না। অফিসের বাইরে আমি কোন কথা বলবো না। অফিসে থাকলে তথ্য জেনে বলা যেত। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দারা সাইফুর রহমানের পাঁচটি ব্যাংক হিসাবের লেনদেন তথ্য পর্যালোচনা করে তাদের প্রতিবেদনে বলেছেন সার্বিক পর্যালোচনায় পরিলক্ষিত হয় হলমার্ক ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান থেকে জনাব সাইফুর রহমানের একাধিক ব্যক্তিগত হিসাবে বিপুল পরিমাণ অর্থ জমা হয়েছে। প্রতিবেদন আরো বলা হয়েছে জনাব সাইফুর রহমানের বিভিন্ন ব্যাংকে পরিচালিত হিসাবসমূহে তানভীর মাহমুদ জেসমিন ইসলাম এবং হলমার্কের স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান ববি স্পিনিং মিলস লিমিটেড থেকে মোট ১৬ দশমিক ৬২ কোটি টাকা জমা হয়েছে। জমাকৃত অর্থের একাংশ এফডিআর করাসহ পূর্বাচল এলাকায় ৭ দশমিক ৫ কাঠা ও পাঁচ কাঠা আয়তনের দুটি জমি ক্রয় বাবদ স্থানান্তর করা হয়। অবশিষ্ট অর্থ সিকিউরিটিজ এবং বিভিন্ন ব্যক্তি হিসাব ও প্রতিষ্ঠানে স্থানান্তর করা হয়। গোয়েন্দারা সন্দেহ প্রকাশ করে মত দিয়েছেন সামগ্রিক বিচারে হলমার্ক ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান হতে স্থানান্তরিত অর্থ জনাব সাইফুর রহমানের এক হিসাব হতে অন্য হিসাবে এমনভাবে স্থানান্তরিত হয়েছে যাতে অর্থের গতিপথ অনুসন্ধানে জটিলতার সৃষ্টি হয় যা মানি লন্ডারিংয়ের ভাষায় লেয়ারিং মর্মে প্রতীয়মান হয়। ট্রান্সকম গ্রুপের আইন বিভাগের প্রধান মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোরডটকমকে বলেন সাইফুর রহমানের পৈত্রিক জমির কাছেই হলমার্ক গ্রুপের অফিস। আমরা ওদের কাছে জমি বিক্রি করেছি। ওই জমিগুলো বিক্রি করতে গিয়েই টাকাগুলো আমাদের কাছে এসেছে। এর রেজিস্ট্রার্ড ডিড আমাদের কাছে আছে সেল ডিডও আমাদের কাছে আছে। ফখরুজ্জামান বলেন শুনে আমার কাছে যে রকম মনে হয়েছে যে টাকা সাইফুর রহমান সাহেবের অ্যাকাউন্টে হলমার্ক বা ববি স্পিনিং মিল থেকে এসেছে কিন্তু টাকাটা যে আমাদের জমি বিক্রি থেকে এসেছে সেই কথাটা প্রতিবেদনে নেই। তিনি দাবি করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনের সঙ্গে সাইফুর রহমানের কর দেয়ার হিসাব মিলিয়ে দেখলেই অর্থ স্থানান্তরের কারণ স্পষ্ট হয়ে যাবে। প্রসঙ্গত ট্রান্সকম গ্রুপ মূলত বিভিন্ন পণ্য আমদানি করে তা দেশে বিক্রি করে। গত দুদশকের বেশি সময় ধরে তারা মিডিয়া বাণিজ্যেও সক্রিয়। তাদের মিডিয়া স্টারের অধীনে রয়েছে বাংলা দৈনিক প্রথম আলো এবং মানবজমিনের প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরীর কাছ থেকে কিনে নেয়া এবিসি রেডিও। আর মিডিয়া ওয়ার্ল্ডের মালিকানায় চলছে ডেইলি স্টার ও সাময়িকী সাপ্তাহিক ২০০০। এদিকে রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংক থেকে হলমার্ক গ্রুপের প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা লোপাটের খবর ২০১২ সালের মে মাস থেকে গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। সারাদেশে এ নিয়ে আলোচনা শুরুর পর ২০১২ সালের মাঝামাঝি থেকে এ বিষয়ে অনুসন্ধান শুরু করে দুর্নীতি দমন কমিশন। অনুসন্ধান শেষে ওই বছরই অক্টোবরে জেসমিন ইসলাম ও তানভীর মাহমুদসহ ২৭ জনের বিরুদ্ধে ১১ টি মামলা করে দুদক। মামলা দায়েরের এক বছর পর জেসমিন ও তানভীরসহ ২৫ জনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় দুর্নীতি দমন কমিশন। লেনদেন পর্যালোচনা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দাদের বিশেষ প্রতিবেদন এর ভূমিকায় বলা হয়েছে জেসমিন ইসলাম ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর মাহমুদের ব্যক্তিগত হিসাব থেকে সাইফুর রহমানের ব্যক্তিগত হিসাবে বিপুল অর্থ স্থানান্তর হওয়ার কারণ অনুসন্ধানের জন্য আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিট থেকে সাইফুর রহমানের ডাচবাংলা ব্যাংক ও ঢাকা ব্যাংকের বনানী শাখা স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের মতিঝিল শাখা প্রাইম ব্যাংকের গুলশান শাখা এবং এইচএসবিসি ব্যাংকে পরিচালিত হিসাবগুলোর তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করা হয়। ডাচবাংলা ব্যাংক আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিট সাইফুর রহমানের ডাচবাংলা ব্যাংকের বনানী হিসাবে নয়টি লেনদেন তথ্য পর্যালোচনা করেছে যে লেনদেনগুলো হয়েছিল ২০১০ সালের চার অগাস্ট থেকে ২০১২ সালে এক মার্চের মধ্যে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে হলমার্ক গ্রুপের স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান ববি স্পিনিং মিলস থেকে পেঅর্ডারের মাধ্যমে দুই কোটি ৩১ লাখ টাকা জমা হয় সাইফুর রহমানের ব্যক্তিগত হিসাবে যা থেকে পরবর্তীতে একই শাখায় এক কোটি টাকা মূল্যমানের এফডিআর করা হয়। এছাড়া তানভীর মাহমুদ ও মিসেস জেসমিন ইসলামের ব্যক্তি হিসাবসমূহ হতে মোট তিন কোটি ১২ লাখ টাকা জনাব সাইফুর রহমানের ব্যক্তি হিসাবে জমা হয় যা হতে বৃহত্ অঙ্কের অর্থ মেসার্স নিমবাস লি. এবং জনাব নুরা আলম এর হিসাবে জমি ক্রয় বাবদ প্রদান করা হয়। ঢাকা ব্যাংক ঢাকা ব্যাংকের লেনদেন পর্যালোচনা করে গোয়েন্দারা বলেছেন জেসমিন ইসলাম ও তানভীর মাহমুদের রোকেয়া সরণীর হিসাব থেকে দুই কোটি ও এক কোটি ১০ লাখ টাকা মূল্যমানের দুটি পে অর্ডার সাইফুর রহমানের নামে ইস্যু করা হয়। এ পে অর্ডার ডাচ বাংলা ব্যাংকের গুলশান শাখায় সাইফুর রহমানের সঞ্চয়ী হিসাবে ক্লিয়ারিংয়ের মাধ্যমে ঢাকা ব্যাংকের বনানী শাখায় দুই কোটি টাকা স্থানান্তর করা হয়। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক ২০১১ সালের ২২ এপ্রিল থেকে ২০১২ সালের ২৯ এপ্রিল পর্যন্ত স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের মতিঝিল শাখায় সাইফুর রহমানের চলতি ও সঞ্চয়ী দুটি হিসাবে ২২টি লেনদেন তথ্য পর্যালোচনা করে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে সাইফুর রহমানের দুটি হিসাবে বিভিন্ন লেনদেনের মাধ্যমে হলমার্ক ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান হতে অর্থ স্থানান্তর হয়েছে মর্মে প্রতীয়মান হয়। ২০১১ সালের ২২ এপ্রিল ববি স্পিনিং মিলসের জনতা ব্যাংকের মতিঝিল শাখার হিসাব থেকে পে অর্ডারের মাধ্যমে দুই কোটি ৩১ লাখ টাকা সাইফুর রহমানের হিসাবে জমা হয়। এই জমার আগে সাইফুর রহমানের হিসাবে স্থিতি ছিল ১৪ লাখ ৫১ হাজার টাকা। ববি স্পিনিংয়ের পে অর্ডার জমা হওয়ার ২১ দিন পরই সাইফুর রহমানের হিসাব থেকে এক কোটি টাকা স্থানান্তর করা হয় ইমতিয়াজ হুসেইন সিকিউরিটিজ লিমিটেডের হিসাবে। এছাড়া ২০১২ সালের ২২ জানুয়ারি হলমার্কের চেয়ারম্যান জেসমিন ইসলামের ঢাকা ব্যাংকের হিসাব থেকে পাঁচ কোটি ৩৮ লাখ টাকা সাইফুর রহমানের হিসাবে জমা হয়। এর পরদিনই ইমতিয়াজ হুসেইন সিকিউরিটিজ লিমিটেডের হিসাবে এক কোটি টাকা এবং তার পরদিন চার কোটি ৩৮ লাখ টাকা একই ব্যাংকে সাইফুর রহমানের সঞ্চয়ী হিসাবে জমা করা হয়। চারদিন পর আরো এক কোটি টাকা ক্লিয়ারিংয়ের মাধ্যমে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের প্রগতি শাখার গ্রাহক মেসার্স শিকাজু ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস এর হিসাবে স্থানান্তর করা হয়। এইচএসবিসি ব্যাংক ঢাকা ব্যাংকের আমিন বাজার শাখায় তানভীর মাহমুদের ছয়টি হিসাব থেকে ২০১২ সালের ১৯ জানুয়ারি সব অর্থ নগদে উত্তোলন দেখানো হয়। একই তারিখে সাইফুর রহমানের এইচএসবিসির হিসাবে তানভীর মাহমুদ সাড়ে তিন কোটি টাকা পে অর্ডার করেছেন। প্রাইম ব্যাংক প্রাইম ব্যাংকের গুলশান শাখায় সাইফুর রহমানের সাতটি এফডিআর হিসাবের মধ্যে পাঁচটি হিসাবে নগদে অর্থ জমা হওয়ার উত্স সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায়নি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7152.csv b/Bangla_fin_news_articles/7152.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..606388cfe86ac4ae27b371758d23756bdc595152 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7152.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7152,বিশ্বের গড় প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস কমালো আইএমএফ,2014-10-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মন্দা পরবর্তী সময়ে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক পুনরূদ্ধার প্রক্রিয়া দুর্বল এবং অসম বলে উল্লেখ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল আইএমএফ। এর ফলে পূর্বের করা পূর্বাভাস ও কমিয়ে দিয়েছে সংস্থাটি। গত জুলাই মাসের হিসেবে চলতি অর্থবছরে বিশ্বের গড় প্রবৃদ্ধির প্রত্যাশা ছিলো ৩.৪। কিন্তু সম্প্রতি আইএমএফ এর সর্বশেষ পূর্বাভাসে এ হার ৩.৩ এ নামিয়ে আনা হয়েছে। শুধু তাই নয় আগামী অর্থবছরেও পূর্বাভাসের এ হার ৪ শতাংশ থেকে ৩.৮ এ নামিয়ে আনা হয়। আইএমএফ বলছে ইউরোজোন রাশিয়া এবং মধ্যপ্রাচ্য ও জাপানের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে বিশ্ব প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস কমিয়ে আনা হয়েছে। তবে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস পরিবর্তন করা হয়নি। খবর বিবিসির। আইএমএফ এর প্রধান অর্থনীতিবিদ অলিভার ব্লানচার্ড এ বিষয়ে বলেন প্রবৃদ্ধির এ সংখ্যায় সব দেশের অর্থনীতির চিত্র পাওয়া যাবে না। কিছু দেশ ইতিমধ্যেই মন্দার রেশ কাটিয়ে উঠেছে বা প্রায় কাটিয়ে উঠছে। কিন্তু এখনও অনেক দেশ মন্দার বিরূদ্ধে সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে যুক্তরাষ্টের প্রবৃদ্ধির হার আগের পূর্বাভাস অনুযায়ী এগিয়ে চলছে। চলতি অর্থবছরের জন্য ৩ দশমিক ২ এবং আগামী বছরের জন্য ২ দশমিক ৭ শতাংশ হারে যুক্তরাষ্ট্রের প্রবৃদ্ধি আশা করা হয়েছে। অন্যদিকে জাপান তাদের অর্থনৈতিক পুনরূদ্ধার প্রক্রিয়ায় পিছিয়ে পড়ছে। গত এপ্রিলে জাপানের বিক্রয় করের হার ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৮ শতাংশ করায় এ ধাক্কা খেয়েছে বলে মনে করছে আইএমএফ। এ বছর জাপানের প্রবৃদ্ধি হবে মাত্র শুণ্য দশমিক ৯ শতাংশ। অন্যদিকে ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে চলমান সংকটের ফলে রাশিয়ার অর্থনীতিতেও বিরূপ প্রভাব পড়বে। এদিকে আর্জেন্টিনার বন্ড মার্কেট নিয়ে টানাপোড়েনের পর সরকারি বন্ড তহবিলের পুর্নগঠন করতে বলেছে আইএমএফ। গত ১৩ বছরের মধ্যে দ্বিতীয় বারের মতো খেলাপি হয়েছে আর্জেন্টিনা। তথাকথিত ভালচার ফান্ডে বিনিয়োগকারীরা একসাথে ১৩০ কোটি ডলার ফেরত চাইলে এমন পরিস্থিতির উদ্ভব হয়। যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে মামলাও হয়েছে। আইএমএফ এর সংস্কারের প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়েছে অনেকেই। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আশাবাদ থাকলেও বর্তমানে এ দুই দেশের ব্যাংক সুদের হার অত্যন্ত কম রয়েছে যা দীর্ঘমেয়াদের জন্য উদ্বেগের কারণ হতে পারে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7153.csv b/Bangla_fin_news_articles/7153.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..460428bda95cd7a53435b0ffdc959e26630c1570 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7153.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7153,নভেম্বরের মধ্যে আইপিওতে তিন কোম্পানি,2014-10-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি অক্টোবর ও আগামী নভেম্বর মাসে তিনটি কোম্পানি প্রাথমিক গণ প্রস্তাবের আইপিও আবেদন ও টাকা জমা নিবে। কোম্পানি তিনটি হচ্ছে ন্যাশনাল ফিড মিল লিমিটেড সিএন্ড এ টেক্সটাইলস লিমিটেড এবং ইফাদ অটোস লিমিটেড। জানা গেছে ন্যাশনাল ফিড মিল আগামী ২৪ অক্টোবর থেকে আইপিওর আবেদন জমা নেওয়া শুরু করবে। চলবে ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত। তবে প্রবাসী বাংলাদেশিরা আবেদন পৌঁছানোর জন্য ৮ নভেম্বর পর্যন্ত সময় পাবে। কোম্পানিটি ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে ১ কোটি ৮০ লাখ শেয়ার ছাড়বে। এর মাধ্যমে বাজার থেকে সংগ্রহ করবে ১৮ কোটি টাকা। সংগৃহীত অর্থ দিয়ে উত্পাদন ক্ষমতা বাড়াবে কোম্পানিটি। সি অ্যান্ড এ টেক্সটাইল লিমিটেডের আবেদন শুরু হবে আগামী ৯ নভেম্বর। আবেদন করা যাবে ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত। তবে প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের জন্য এই সুযোগ থাকবে ২২ নভেম্বর পর্যন্ত। কোম্পানিটি ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে ৪ কোটি ৫০ লাখ শেয়ার ছেড়ে ৪৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। ইফাদ অটোসের আইপিওর আবেদন শুরু হবে আগামী ২৩ নভেম্বর। আবেদন করা যাবে ২৭ নভেম্বর পর্যন্ত। তবে প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের জন্য এই সুযোগ থাকবে ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত। কোম্পানিটি পুঁজিবাজারে ২ কোটি ১২ লাখ ৫০ হাজার শেয়ার ছেড়ে ৬৩ কোটি ৭৫ লাখ টাকা সংগ্রহ করবে। অভিহিত মূল্য ১০ টাকার সঙ্গে ২০ টাকা প্রিমিয়ামসহ প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩০ টাকা। পুঁজিবাজার থেকে সংগৃহীত অর্থে কোম্পানিটি ব্যবসা সমপ্রসারণ ব্যাংক ঋণ পরিশোধ এবং আইপিও খরচ বাবদ ব্যয় করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7154.csv b/Bangla_fin_news_articles/7154.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..00c05f3d456d9fa3262492c8c9dc80e4ff26159a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7154.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7154,কম মূল্যের শেয়ারের দিকে আগ্রহ বিনিয়োগকারীদের,2014-10-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সাম্প্রতিক সময়ে বড় মূলধনী ও উচ্চ মূল্যে থাকা কোম্পানির শেয়ারের চেয়ে স্বল্প মূল্যের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বেড়েছে। তাই নিম্ন দরে থাকা শেয়ারে বিনিয়োগের প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। বাজার বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে দুই মাস ধরে বড় মূলধনী কিছু কোম্পানির শেয়ারে ঊর্ধ্বগতি থাকলেও ব্যাংক বীমা ও বস্ত্র খাতের শেয়ার দর হারায়। এতে সর্বনিম্ন দরে নেমে আসে এসব খাতের বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ার। গত সপ্তায় এ চিত্র কিছুটা পাল্টেছে। বড় মূলধনী ও উচ্চ মূল্যের যেসব শেয়ারের দর অস্বাভাবিক হারে বেড়েছিল গত সপ্তাহ থেকে সেসব শেয়ারে মুনাফা তুলে নেয়ার প্রবণতা দেখা গেছে। অন্যদিকে অনেক দিন ধরে মন্দায় থাকা বীমা ব্যাংক ও বস্ত্র খাতের শেয়ারের চাহিদা গত সপ্তাহে কিছুটা বেড়েছে। ফলে গত সপ্তাহে সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে বীমা খাতের। জীবন বীমা ও সাধারণ বীমা কোম্পানির গড় মূল্য এ সময় প্রায় ১০ শতাংশ বেড়েছে। এছাড়া ব্যাংক ৬ দশমিক ৬ শতাংশ ও বস্ত্র খাতের বাজার মূলধন প্রায় সাড়ে ৩ শতাংশ বেড়েছে। ডিএসইর খাতওয়ারি পর্যালোচনায় দেখা গেছে গত সপ্তাহে বীমা খাতের ৪৬ কোম্পানির মধ্যে ৪৫টির দর বেড়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির। গত সপ্তাহে এ কোম্পানির শেয়ারদর প্রায় ৪০ শতাংশ বেড়েছে। এছাড়া তাকাফুল ইন্স্যুরেন্স ১৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স ১৬ দশমিক ৪২ ও প্রগ্রেসিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১৫ দশমিক ৪৫ শতাংশ দর বেড়েছে। একই সময়ে ব্যাংকিং খাতের ৩০ কোম্পানির সবগুলোর শেয়ারের দর বেড়েছে। সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে ব্যাংক এশিয়ার শেয়ারের। গত সপ্তাহে এ শেয়ারের দর ২১ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে। এছাড়া বস্ত্র খাতের ৩৬ কোম্পানির মধ্যে ৩৩টির দর বেড়েছে। এ খাতের কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ২১ শতাংশ দর বেড়েছে এনভয় টেক্সটাইলের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7155.csv b/Bangla_fin_news_articles/7155.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..20126474f49b723e462810ec3d6ad45c8d5e7ac7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7155.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7155,সড়ক রেল ও নদীপথের উন্নয়নে প্রবাসীদের সহযোগিতা চাইলেন অর্থমন্ত্রী,2014-10-07,শহীদুল ইসলাম যুক্তরাষ্ট্র,যুক্তরাষ্ট্র সফররত অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত বলেছেন দীর্ঘ ৪০ বছরেও ট্রানজিট কান্ট্রি হতে পারেনি বাংলাদেশ। ২০১০ সালে বর্তমান সরকার বাংলাদেশকে ট্রানজিট কান্ট্রি করতে যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয় স্বার্থে বিএনপি তা গ্রহণ করেছে। কিন্তু চীন বার্মা ও ভারত অনেক দিন ধরে উত্সুক হয়ে থাকলেও বাংলাদেশেরই ট্রানজিট সুবিধা দেয়ার সামর্থ নেই। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন ট্রানজিট কান্ট্রি হিসাবে প্রয়োজনীয় সড়ক রেল ও নদীপথ নেই বাংলাদেশের। এজন্য সবার আগে প্রয়োজন এসবের উন্নয়ন। আর এসব খাতের উন্নয়নে প্রবাসীদের বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। স্থানীয় সময় সোমবার সন্ধ্যায় নিউইয়র্কে সিলেটবাসীদের সবচেয়ে বড় সংগঠন জালালাবাদ এসোসিয়েশন অব নর্থ আমেরিকা আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ আহ্বান জানান অর্থমন্ত্রী। সদ্য সমাপ্ত জাতিসংঘের ৬৯ তম অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সফরসঙ্গী হিসাবে নিউইয়র্কে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন তিনি। প্রবাসী বাংলাদেশী অধ্যুষিত এস্টোরিয়ার ক্লাবসনমে অনুষ্ঠিত এই মতবিনিময় সভায় অর্থমন্ত্রী বলেন রাস্তাঘাটের উন্নয়ন করতে না পারলে আমরা কখনোই ট্রানজিট দিতে পারবো না। এ কারণে সরকারের যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত কার্যকর করতে এসব খাতে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। তিনি বলেন এই মুহূর্তে রেলখাতে বিনিয়োগ বেশী দরকার। এছাড়া সড়ক ব্যবস্থাপনাও উন্নত করতে হবে। অনেক ব্রিজ দুর্বল। এগুলোর সংস্কার করতে হবে। বাংলাদেশের রাস্তাঘাটের নাজুক চিত্র তুলে ধরে অর্থমন্ত্রী বলেন ২১ হাজার কিলোমিটার মহাসড়কের অবস্থা খুবই খারাপ। এ কারণে সরকার সারা দেশে মহাসড়ক না বাড়িয়ে সংস্কার ও উন্নয়নের দিকে জোর দিচ্ছে। যেখানে দুই লেন সড়ক আছে সেখানে প্রয়োজনে চার লেন করা হবে। তিনি বলেন বিভিন্ন জেলার সঙ্গে কেন্দ্রের যোগাযোগ ভাল। কিন্তু সরকারের এ সিদ্ধন্ত নিতে প্রায় পাঁচ বছর লেগেছে। রেলের উন্নয়ন প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী বলেন রেল যোগাযোগ ব্যবস্থাপনা অনেক সহজ ও পরিবেশবান্ধব। এ কারণে বর্তমান সরকার রেলওয়ের উন্নয়নে গুরুত্ব দিচ্ছে। তিনি বলেন ইতিপূর্বে রেলে যে বিনিয়োগ করা হয়েছে তার উপর ভিত্তি করে রেল পরিচালনা করা যায়। এ কারণে সরকার সারা দেশে নতুন কোনো রেললাইনও তৈরি করবে না। কিন্তু যেখানে কাজ হবে সেখানেই রেললাইন ডুয়েল গেজ করা হবে। যাতে যে কোনো জায়গায় যে কোনো ধরনের ট্রেন চলতে পারে। মতবিনিময় সভায় প্রবাসীরা তাদের দীর্ঘদিনের দাবি ঢাকানিউইয়র্ক রুটে বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইট চালুর দাবি পুনর্ব্যক্ত করলে অর্থমন্ত্রী এ ব্যাপারে সমস্যার কথা তুলে ধরে বলেন আমাদের কোনো উড়োজাহাজকে আমেরিকায় আসতে দেওয়া হয় না। কারণ আমাদের সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষের নিরাপত্তা ব্যবস্থা খুবই দুর্বল। এটার নিশ্চয়তা না দেওয়া পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের উড়োজাহাজ আসবে না। এখানে অন্য আর কোনো কারণ নেই। তিনি বলেন আমাদের উড়োজাহাজের বহর বা ক্যাপাসিটি আছে। কিন্তু নিরাপত্তা সক্ষমতা না বাড়ানো পর্যন্ত আমেরিকায় আমাদের উড়োজাহাজ নিয়ে আসা সম্ভবপর হবে না। এটা আমাদের একটা দুর্বলতা। তিনি আরো বলেন আমাদের সিভিল এভিয়েশন নট ইন এ গুড শেপ। তিনি এ প্রসঙ্গে নিজের মত ব্যক্ত করে বলেন আমাদের সিভিল এভিয়েশন আমাদের বিমান বাহিনী পরিচালনা করেন। কিন্তু বিমান বাহিনী ব্যবসা জানেন না বা এই ব্যবসা তাদের জন্য যথোপযুক্ত নয়। এখানে পরিবর্তন না আসা পর্যন্ত সিভিল এভিয়েশনের উন্নতি খুব একটা হবে না। সিলেট ওসমানী বিমাবন্দর থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালু প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী বলেন সিলেট বিমানবন্দরটি সব দিক থেকে উপযুক্ত। কিন্তু রিফুয়েলিং সিস্টেম না থাকায় এখান থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা সম্ভব হচ্ছে না। মতবিনিময় সভায় অর্থমন্ত্রী গ্যাসের অপচয় রোধে চুলা জ্বালানোর জন্য এ সুবিধা উঠিয়ে দিয়ে সার ও সিরামিক কারখানায় সরবরাহের উপর গুরুত্বারোপ করেন। জালালাবাদ এসোসিয়েশনের সভাপতি বদরুল হোসেন খানের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ড. এ কে আব্দুল মোমেন। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড সিদ্দিকুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ এম এ সালাম জালালাবাদ এসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি আব্দুল বাসিত এম এ কাইয়ুম আবুল কালাম তোফায়েল চৌধুরী তোফাজ্জল করিম এমাদ চৌধুরী নাসির উদ্দিন আব্দুর রহিম বাদশা আজিমুর রহমান বোরহান মঈনুল হক চৌধুরী বুরহান উদ্দিন কফিল মিসবাহ আহমেদ এম এ মুহিত ময়েজ উযদ্দিন মতিন নূরুল ইসলাম বতা সাব্বির আহমদ প্রমূখ। মতবিনিময় সভার সঞ্চালক ছিলেন আতাউল গণি আসাদ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7156.csv b/Bangla_fin_news_articles/7156.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1f867257c463193ea078b2d2cee296139fb53321 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7156.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7156,পুঁজিবাজারের সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত বেড়েছে,2014-10-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে গত সপ্তাহে লেনদেন হওয়া পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে চার কার্যদিবস অধিকাংশ শেয়ারের দর বেড়েছে। এতে বেড়েছে সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত পিই রেশিও। সপ্তাহশেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই পিই রেশিও ১৮ দশমিক ৯৭। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। আগের সপ্তাহশেষে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ১৮ দশমিক ৫৫। অর্থাত্ সপ্তাহশেষে ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ২ দশমিক ৩০ শতাংশ বা ০.৪২ পয়েন্ট। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন বাজারের পিই রেশিও এখনও বিনিয়োগ অনুকূল রয়েছে। তবে কিছু কোম্পানির পিই রেশিও অনেক বেড়ে গেছে। এ কোম্পানিগুলোতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সাবধানী হতে হবে। অন্যথায় বিনিয়োগকারীদেরকে ক্ষতির মুখোমুখি হতে হবে। তথ্যে দেখা গেছে সপ্তাহশেষে ব্যাংকিং খাতের পিই অবস্থান করছে ১০ দশমিক ৮ আর্থিক খাতের ২১ দশমিক ৬৪ প্রকৌশল খাতের ২৪ দশমিক ৯ খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের ৩১ দশমিক ৬ বিদ্যুত্ ও জ্বালানি খাতের ১৪ দশমিক ৩৮ পাট খাতের ১৫৪ দশমিক ৮৭ বস্ত্র খাতের ১২ দশমিক ৭৮ ওষুধ ও রসায়ন খাতের ২২ দশমিক ৫৮ সেবা ও আবাসন খাতের ৩৫ দশমিক ৮৫ সিমেন্ট খাতের ১৯ দশমিক ৯৯ তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ৩০ দশমিক ২৫ চামড়া খাতের ৪২ দশমিক ৩৪ সিরামিক খাতের ৩৭ দশমিক ৪৯ বীমা খাতের ২৩ দশমিক ৩৪ বিবিধ খাতের ২৮ দশমিক ৮২ পেপার ও প্রকাশনা খাতের ২২ দশমিক ৩৩ টেলিকমিউনিকেশন্স খাতের ২৪ দশমিক ৮৪ এবং ভ্রমণ এবং অবকাশ খাতের পিই অবস্থান করছে ১৭ দশমিক ২৭। তথ্যে আরও দেখা গেছে সপ্তাহশেষে ক্যাটাগরিভিত্তিক পিইর হিসাবে এ ক্যাটাগরির কোম্পানিগুলোর পিই অবস্থান করছে ১৮ দশমিক ৮ পয়েন্টে বি ক্যাটাগরির ৪৫ দশমিক ২৮ জেড ক্যাটাগরির ৮৮ দশমিক ৪৮ এবং এন ক্যাটাগরির কোম্পানিগুলোর পিই অবস্থান করছে ১৬ দশমিক ৪৮ পয়েন্টে। প্রসঙ্গত এখানে খাতভিত্তিক পিই হিসাব করা হয়েছে জেড ক্যাটাগরি ওটিসি শেয়ার এবং যে সব শেয়ার দীর্ঘদিন লেনদেন হয় না সেগুলো বাদ দিয়ে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7157.csv b/Bangla_fin_news_articles/7157.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..10df28f22eaf84fc026ca17de7d797c797b8d8d9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7157.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7157,চামড়ার দাম গত বছরের চেয়ে কম নির্ধারণ,2014-10-03,ঢাকায় প্রতি বর্গফুট গরুর চামড়া ৭০ থেকে ৭৫ টাকা,ইত্তেফাক রিপোর্ট রাজধানীতে প্রতি বর্গফুট লবণযুক্ত গরুর চামড়ার মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৭০ থেকে ৭৫ টাকা। ঢাকার বাইরে এর দাম হবে ৬০ থেকে ৬৫ টাকা। শুক্রবার চামড়া ব্যবসায়ীদের তিন সংগঠন যৌথভাবে এ দাম নির্ধারণের ঘোষণা দিয়েছে। এ বছর মহিষের প্রতি বর্গফুট লবণযুক্ত চামড়ার দাম ধরা হয়েছে ৩৫ থেকে ৪০ টাকা। সারা দেশে খাসির লবণযুক্ত চামড়া ৩০ থেকে ৩৫ টাকা এবং বকরির চামড়া ২৫ থেকে ৩০ টাকায় সংগ্রহ করা হবে। বাণিজ্যমন্ত্রীর নির্দেশে চামড়াব্যবসায়ীদের তিন সংগঠন বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ হাইড মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশন এবং বাংলাদেশ ফিনিশড লেদার লেদার গুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যার এক্সপোর্টার অ্যাসোসিয়েশন এই মূল্য নির্ধারণ করেছে। রাজধানীর ধানমন্ডিতে অ্যাসোসিয়েশনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেয়া হয়। এ বছর নির্ধরিত দাম গত বছরের তুলনায় গড়ে ১৫ টাকা কম। বাংলাদেশ ফিনিশড লেদার লেদারগুডস অ্যান্ড ফুটওয়ার এক্সপোটার্স অ্যাসোসিয়েশন বিএফএলএলএফই সভাপতি আবু তাহের বলেন আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে মিলিয়ে চামড়ার দর নির্ধারণ করা হয়েছে। সম্প্রতি আন্তর্জাতিক বাজারে দাম কমায় আমরাও বাধ্য হচ্ছি কম দাম নির্ধারণে। উল্লেখ্য গত বছর সরকার নির্ধারিত দাম অনুযায়ী ব্যবসায়ীরা ঢাকায় প্রতি বর্গফুট লবণযুক্ত গরুর চামড়া কেনেন ৮৫৯০ টাকায়। আর ঢাকার বাইরে তা কেনা হয় ৭৫৮০ টাকায়। গত বছর সরকার দাম ঠিক করে দিলেও এবার বাণিজ্যমন্ত্রীর চাপে চামড়াব্যবসায়ীরা এ দাম নির্ধারণ করল। গত ৩০ সেপ্টেম্বর ব্যবসায়ীদের নিয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ চামড়ার দাম শুক্রবারের মধ্যে নির্ধারণ করার নির্দেশ দেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে সংগঠনগুলো বৈঠক করে দাম নির্ধারণ করেছে। আন্তর্জাতিক বাজারে দাম কত কমেছে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান শাহিন আহমেদ সংবাদ সম্মেলনে বলেন দাম ২০২৫ সেন্ট কমে গেছে। পাশাপাশি দেশে ডলারের দামও পড়ে গেছে। তিনি বলেন এবার ঈদে প্রায় ৬০ থেকে ৬৫ লাখ পিস গরুর চামড়া এবং ৩০ থেকে ৩৫ লাখ পিস ছাগলের চামড়া সংগ্রহের আশা করছি। তবে এখন শুস্ক মৌসুম বিধায় চামড়া সংরক্ষণ করা কঠিন হয়ে যাবে। তিনি বলেন বাণিজ্যমন্ত্রীর অনুরোধে আমরা এবার চামড়ার মূল্য নির্ধারণ করেছি। গত ২ মাসে আমাদেরর রফতানির লক্ষ্যমাত্রা ছিলা ১০৬ মিলিয়ন ডলার কিন্তু এই মাসে আমাদের রফতানির লক্ষ্যমাত্রা কমে গেছে। এ কারণে এবার চামড়ার মূল্য গতবারে তুলনায় কম নির্ধারণ করা হয়েছে। চামড়াব্যবসায়ীদের ব্যাংকঋণের বিষয়ে তিনি বলেন রাষ্ট্রীয় ব্যাংক বলছে ৫০২ কোটি টাকা দিয়েছে কিন্তু আমরা এতো টাকা পাইনি। আমাদের পুরো লোনই হচ্ছে ৫০২ কোটি টাকার। বাংলাদেশ হাইড অ্যান্ড স্কিনস মার্চেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. আবু তাহের বলেন আমাদের এই চামড়া শিল্প এখন সংকটময় সময়ের মুখমুখী। আর্ন্তজাতিক বাজারে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের মূল্যহ্রাস ও পরিবেশবান্ধব নয় এমন অজুহাতের কারণে বিদেশি ব্র্যান্ড প্রস্তুতকারীরা বাংলাদেশ থেকে চামড়া কিনতে অনীহা প্রকাশ করছে। তিনি বলেন নতুন শিল্প নগরীতে কারখানা স্থানান্তরের কারণে আমাদের বিপুল পরিমাণে বিনিয়োগ করতে হয়েছে। পরিবেশ সম্মত কমপ্লায়েন্ট কারখানা গড়ে তোলার ব্যাপারেও আর্ন্তজাতিক চাপ আসছে। এ কারণে এই শিল্পের ওপর প্রভাব পড়ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7158.csv b/Bangla_fin_news_articles/7158.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..24c0e538d5493cfd61e3bdaffb6ed3b32ed49446 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7158.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7158,চাঁদাবাজকে অর্থ না দিলে কাজ করা কষ্টসাধ্য অর্থমন্ত্রী,2014-10-03,বিশেষ প্রতিনিধি যুক্তরাষ্ট্র,যুক্তরাষ্ট্র সফররত অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত বলেছেন বাংলাদেশে কোনো কাজ করতে গেলেই চাঁদাবাজ এসে হাজির হয়। চাঁদাবাজকে অর্থ না দিলে কাজ করা কষ্টসাধ্য ব্যাপার। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার বিকালে নিউইয়র্কের এস্টোরিয়ায় বৃহত্তর সিলেটবাসীদের সবচেয়ে বড় আঞ্চলিক সংগঠন জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কার্যালয়ের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ মন্তব্য করেন তিনি। জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি বদরুল হোসেন খানের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক জেড চৌধুরী জুয়েলের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত ড. এ কে আব্দুল মোমেন। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি আব্দুল বাসিত এম এ কাইয়ুম ও বদরুন নাহার খান মিতা উপদেষ্টা আবুল কালাম সাইফুল ইসলাম রহিম বাংলাদেশ সোসাইটির সাবেক সাধারণ সম্পাদক রানা ফেরদৌস চৌধুরী আব্দুল খালেক শাহীন আজমল শেখ আতিকুল ইসলাম সংগঠনের কোষাধ্যক্ষ আতাউল গনি আসাদ মোশাররফ আলম নাজমুল হাসান কোবাদ প্রমূখ। অনুষ্ঠানে সিলেটে একটি অত্যাধুনিক ডায়াগনোসিস সেন্টার স্থাপন এবং এ জন্য জমি বরাদ্দে অর্থমন্ত্রীর সহযোগিতা চান সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক জেড চৌধুরী জুয়েল। এ উদ্যোগকে স্বাগত জানালেও জমি বরাদ্দের ব্যাপারে অর্থমন্ত্রী নিজের অপারগতার কথা জানান। তবে তিনি বলেন আপনারা জায়গা বের করুন আমি যতটুকু পারি সাহায্য করব। এ প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন আমাদের দেশে কাজ শুরু করলেই চাঁদাবাজরা এসে হাজির হয়। তাদের চাঁদা না দিয়ে কাজ করা কষ্টসাধ্য ব্যাপার। সত্যি কথা বলতে কি আমাদের লোকরাই চাাঁদাবাজ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7159.csv b/Bangla_fin_news_articles/7159.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6a3e20561a75b81b39623e54642d23bcf5798239 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7159.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7159,হাটে ক্রেতা কম বাহারি নাম কাগজের ফুলে পশুর প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ,2014-10-02,আহসান হাবীব রাসেল,রাজধানীর হাটগুলো গবাদি পশুতে ভরে গেছে। প্রায় সব হাটেই নির্দিষ্ট জায়গা পেরিয়ে আশপাশের জায়গাতেও রাখা হয়েছে গরু মহিষ ও ছাগল। গাবতলীসহ আরো কয়েকটি হাটে উট দুম্বাও উঠেছে। ক্রেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে গরুর শিং ও কুঁজে দেয়া হয়েছে রংবেরঙের মালা। গলায় শোভা পাচ্ছে কাগজের ফুলের মালা। কোনো কোনোটির বাহারি নামও রাখা হয়েছে। মি. ডলফিন কালাপাহাড় বিগ এলিফেন্টসহ আরো কত কী। দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য এভাবে নানা পদক্ষেপ নেয়া হলেও ক্রেতাদের আগমন খুব কম। যারা আসেন তারাও চলে যাচ্ছেন দামাদামি করে। বিক্রি হচ্ছে খুব কম। তবে এতে বিক্রেতারা হতাশ নন। কারণ তারা বলছেন গরুর কাটতি শুরু হবে শুক্রবার থেকে। আর সর্বাধিক বিক্রি হবে শনিরবি বার। গরুর দিকে ক্রেতাদের আকর্ষণ বাড়াতে কিছু বড় গরু আলাদা শামিয়ানা টাঙিয়ে রাখা হয়েছে। গাবতলীতে দেখা গেল যশোর থেকে আগত গরুব্যাপারী হাসমত আলী একটি গরু নিয়ে এসেছেন। গরুর নাম রেখেছেন মি. ডলফিন। গরুর গায়ে তেল মেখে চকচকা করা হয়েছে ক্রেতাদের আকর্ষণ সৃষ্টি করতে। এটির দাম হাঁকা হয়েছে সাড়ে চার লাখ টাকা। এখন পর্যন্ত দেড় লাখ টাকা দাম উঠেছে। হাসমত আলী মনে করেন তিনি তার কাঙ্ক্ষিত দামেই বিক্রি করতে পারবেন মি. ডলফিনকে। এ দিকে গরুর হাটে সব কিছু ছাপিয়ে ভারতীয় গরু আমদানি নিয়ে চলছে নানা আলোচনা। গরুবিক্রেতারা আশঙ্কা করছেন যদি এখন বাজারে ভারতীয় গরু আসে তবে গরুব্যবসায় বড় ধরনের মার খেতে হবে। শনির আখড়া হাটে আগত ফরিদপুরের গরুব্যবসায়ী ফেরদৌস আলম বলেন রাজধানীতে সাধারণত গরু বিক্রি হয় ঈদের দুয়েক দিন আগে। সে হিসেবে আগামী দুইতিন দিন গরুর কাটতি থাকবে অনেক বেশি। এ সময় যদি ভারতীয় গরু এসে যায় তবে দেশি গরুর বিক্রেতারা মাঠে মারা পড়বে। আর ক্রেতারা বলছেন ভারতীয় গরু কম থাকায় ব্যাপারিরা বেশি দাম হাঁকছেন। ভারতীয় গরু না এলে ব্যাপারিরা গরুর দাম ছাড়তে চাইবে না। তাই ভারতীয় গরু না এলে উচ্চ দামে গরু কিনতে হবে। তবে গরুর হাট ঘুরে দেখা গেছে এখন পর্যন্ত গরুর পর্যাপ্ত সরবরাহ রয়েছে। এর পরও গরু আসছে। গরুভর্তি ট্রাক অপেক্ষায় আছে গরু নামানোর জন্য। তাই সঙ্কটের কোনো আশঙ্কা নেই। ইজারাদাররা বলছেন এখনো বেশ কিছু গরুর ট্রাক পথে আটকে আছে। শুক্রশনি বারও হাটে গরু আসবে। তাই সঙ্কটের কোনো আশঙ্কা নেই। এ দিকে ক্রেতারা বলছেন শুক্র ও শনিবার গরু বিক্রির হিড়িক পড়ে যাবে। তখন গরুর সরবরাহ ভালো না থাকলে দাম বেড়ে যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে ভারতীয় গরু এলে বাজারে গরুর দাম ক্রেতাদের নাগালের মধ্যে থাকবে। গরুব্যাপারি শাহিনুর হোসেন বলেন পাবনা থেকে গরু নিয়ে আসতে পথেপথে একাধিক জায়গায় চাঁদা দিতে হয়েছে। গড়প্রতি দেড় হাজার থেকে দুই হাজার টাকা পর্যন্ত চাঁদা দিতে হয়েছে। গাড়িভাড়াও অনেক বেশি। এ ছাড়া পাঁচ দিন গরু নিয়ে ঢাকায় অবস্থান করতে অনেক খরচ হবে। এ সব হিসাব করেই গরু বিক্রি করতে হবে। গত বছর গরুব্যবসায়ীরা লোকসানে পড়েছিল উল্লেখ করে তিনি বলেন এ বছর যদি লোকসানে পড়তে হয় তবে বড় ধরনের সমস্যায় পড়তে হবে। কারণ ঋণ করে গরু কিনে এনেছি। এখন লোকসান হলে জমি বিক্রি করে ঋণের টাকা ফেরত দিতে হবে। জানা গেছে এবার গাবতলীর স্থায়ী হাটসহ মহানগর উত্তর ও দক্ষিণে ১৮টি হাট বসেছে। নিয়ম অনুযায়ী আজ শুক্রবার থেকে ৬ অক্টোবর পর্যন্ত হাট বসার কথা থাকলেও বুধবার থেকেই হাট বসতে শুরু করেছে। আগে থেকে হাট বসলেও সেভাবে বিক্রি নেই। গরুব্যবসায়ীরা বসে আছেন ক্রেতাদের আগমনের আশায়। হাটগুলোতে পুলিশ থাকলেও এখনো কিছু হাটে জাল নোট শনাক্তকরণের মেশিন বসেনি। এতে গরুবিক্রেতারা অসন্তুষ্ট। তবে ইজারাদারা বলছেন নিয়ম অনুযায়ী শুক্রবার থেকেই জাল নোট শনাক্ত করার মেশিন বসানো হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7160.csv b/Bangla_fin_news_articles/7160.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..57b6482c2fb5e4059558e56e3c7dbc2f03cf4c72 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7160.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7160,সেপ্টেম্বরে রেমিট্যান্স বৃদ্ধি ১২ শতাংশ,2014-10-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মুসলমানদের ঈদ উল আযহা ও সনাতন হিন্দু ধর্মালম্বীদের দুর্গা পূজা উপলক্ষে সদ্য সমাপ্ত সেপ্টেম্বর মাসে প্রবাসী আয় বেড়েছে। এ মাসে প্রবাসী বাংলাদেশিরা ১৩১ কোটি ৯৩ লাখ মার্কিন ডলার বা সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। এর আগের মাসে যা ছিলো ১১৭ কোটি ৪৩ লাখ ডলার। সে হিসেবে সেপ্টেম্বর মাসে প্রবাসী আয় বেড়েছে ১৪ কোটি ৫০ লাখ ডলার বা ১২ শতাংশ। আগের অর্থবছরের ২০১৩১৪ সেপ্টেম্বর মাসে প্রবাসীরা ১০২ কোটি ৫৬ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছিলেন। সে হিসেবে চলতি অর্থবছরের সেপ্টেম্বরে রেমিট্যান্স প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২৯ শতাংশ। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদনে দেখা যায় চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে রেমিট্যান্স এসেছে ৩৯৮ কোটি ৫০ লাখ ডলার। যা গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিলো ৩২৭ কোটি চার লাখ ডলার। সে হিসেবে চলতি অর্থবছরে ৭১ কোটি ৪৬ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স বেশি এসেছে। রেমিট্যান্স বৃদ্ধি প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন কোরবানির ঈদে পশু ক্রয়ে বড় অঙ্কের অর্থ ব্যয় দরকার হয়। এজন্য এ সময়ে রেমিট্যান্স পাঠানোর হার বেড়ে যায়। তাছাড়া এবার দুর্গা পূজাও এ মাসে। তাই প্রবাসী বাংলাদেশীদের অর্থ পাঠানোর প্রবণতা বেড়েছে। প্রতিবছর উত্সবের মাসগুলোতে রেমিট্যান্স আয় বাড়ে বলে উল্লেখ করেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যে দেখা যায় সেপ্টেম্বর মাসে রাষ্ট্রায়ত্ত্ব বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো ৪৪ কোটি ২৫ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স এনেছে। যা আগস্টে ছিলো ৩৭ কোটি ৭৭ লাখ ডলার। এ মাসে বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে এক কোটি ৭০ লাখ ডলার। যা আগস্ট মাসে ছিলো এক কোটি ৫০ লাখ ডলার। বেসরকারি খাতের ব্যাংকগুলো সেপ্টেম্বর মাসে ৮৪ কোটি ৫৫ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স দেশে এনেছে। যা এর আগের মাসে এসেছিল ৭৬ কোটি ৭৬ লাখ ডলার। আর বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এক কোটি ৪২ লাখ ডলার দেশে এসেছে যা আগস্ট মাসে ছিলো এক কোটি ৩৯ লাখ ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগের তথ্যে দেখা যায় গত ২০১৩১৪ অর্থবছর শেষে প্রবাসী বাংলাদেশিদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৪২২ কোটি ৭৫ লাখ মার্কিন ডলার বা তার সমপরিমাণের বৈদেশিক মুদ্রা। যা ২০১২১৩ অর্থবছরে ছিলো এক হাজার ৪৪৬ কোটি ১১ লাখ ডলার। সে হিসেবে গত অর্থবছরে রেমিট্যান্স প্রবাহ কমেছিলো ২৩ কোটি ৩৬ লাখ ডলার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7161.csv b/Bangla_fin_news_articles/7161.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bfd427b197a6564e48b498b79e748909cc6e2e74 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7161.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7161,শুক্রবার থেকে ৯ দিন শেয়ারবাজার বন্ধ,2014-10-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঈদুল আযহা এবং সনাতন ধর্মালম্বীদের দুর্গাপূজার কারণে দেশের শেয়ারবাজার আগামীকাল শুক্রবার থেকে ৯ দিন বন্ধ থাকবে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে সনাতন ধর্মালম্বীদের দুর্গাপূজা এবং মুসলামদের ঈদুল আযহার জন্য আগামী ৫ অক্টোবর থেকে ৯ অক্টোবর পর্যন্ত সরকারি বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে শুক্র ও শনিবারের চার দিনের ছুটি। সব মিলে ১১ অক্টোবর পর্যন্ত ৯ দিন শেয়ারবাজারের লেনদেন স্থগিত থাকবে। এরপর আগামী ১২ অক্টোবর রবিবার থেকে যথাসময়ে শেয়ারবাজারের লেনদেন ফের শুরু হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7162.csv b/Bangla_fin_news_articles/7162.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8aa4968cff9e52961569d70ec4537515b613761a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7162.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7162,শেয়ারবাজারে সূচকে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত,2014-10-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঈদুল আযহার আগে শেয়ারবাজারেসর্বশেষ লেনদেন হয়েছে বৃহস্পতিবার। এ দিনও সূচক বৃদ্ধির ধারা অব্যাহত। সূচক বাড়ার পাশাপাশি লেনদেনও হয়েছে নয় শ কোটি টাকার বেশি। বাজার বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে দর বৃদ্ধিতে এগিয়ে ছিল বস্ত্র খাতের কোম্পানিগুলো। এ ছাড়া ব্যাংক ও আর্থিক খাতের কোম্পানিগুলোর বেশির ভাগ শেয়ার দরেও ইতিবাচক প্রবণতা দেখা গেছে। বস্ত্র খাতে তালিকাভুক্ত ৩৬টি কোম্পানির মধ্যে লেনদেন হয়েছে ৩৪টি কোম্পানির। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৩৩টি কোম্পানির। এ ছাড়া ব্যাংকিং খাতের ৩০টি কোম্পানির মধ্যে ২৯টির শেয়ার দর বেড়েছে। আর আর্থিক খাতের ২৩টি কোম্পানির মধ্যে ২২টির শেয়ার দর বেড়েছে। তথ্যে দেখা গেছে আজ ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৮৪ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ২৩৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৭ পয়েন্ট বেড়ে এক হাজার ৯৯৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৯৩৭ কোটি ২ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৪০ কোটি ৯ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০১টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ২৫১টির কমেছে ৪২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৮টি কোম্পানির শেয়ারের দর। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ২২৩ পয়েন্ট বেড়ে ১৬ হাজার ১২৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৬০ কোটি ৬০ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ১১ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২২৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৮৩টির কমেছে ৩৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে সাম্প্র্রতিক সময়ে শেয়ার দর বাড়ার কারণ নেই বলে জানিয়েছে বিমা খাতের দুই কোম্পানি পপুলার লাইফ ও ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে বিগত ছয় কার্যদিবস ধরে বাড়ছে পপুলার লাইফের শেয়ার দর। এ সময়ে শেয়ারটির দর বেড়েছে ৫৩ টাকা বা ৩৫ দশমিক ৯৫ শতাংশ। আর গত এক মাসে ডেল্টা লাইফের শেয়ার দর বেড়েছে ৭৪ টাকা বা ৬০ দশমিক ৫৩ শতাংশ। এ ধরনের দর বৃদ্ধির প্রেক্ষিতে ডিএসইর পক্ষ থেকে কোম্পানির শেয়ার দর বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে নোটিস পাঠানোর প্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে তাদের কোনো সংবেদনশীল তথ্য নেই। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7163.csv b/Bangla_fin_news_articles/7163.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f68a41b2f4adad76b5bdb1e8b8c78992318f6601 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7163.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7163,সেপ্টেম্বরে ডিএসই থেকে রাজস্ব আদায় বেড়েছে ২৩ শতাংশ,2014-10-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই থেকে সেপ্টেম্বর মাসে সরকার রাজস্ব পেয়েছে ২৪ কোটি ৯৪ লাখ ৩০ হাজার ২১০ টাকা। যা আগস্ট মাসের তুলনায় ৪ কোটি ৮০ লাখ ২৩ হাজার ৪৪৮ টাকা বা ২৩ শতাংশ বেশি। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। আগস্ট মাসে ডিএসই থেকে সরকার রাজস্ব পেয়েছিল ২০ কোটি ১৪ লাখ ৬ হাজার ৭৬২ টাকা। জানা গেছে ১৯৮৪ সালের ৫৩ বিবিবির ধারা অনুযায়ী সদস্য কোম্পানি বা ব্রোকারেজ হাউজগুলোর কাছ থেকে সেপ্টেম্বর মাসে ১৭ কোটি ৫৮ লাখ ৯ হাজার ৩৬২ টাকার রাজস্ব সংগ্রহ করে রাজকোষাগারে জমা দিয়েছে ডিএসই। আগস্ট মাসে যা ছিল ১২ কোটি ৬৫ লাখ ৮৭ হাজার ৬৫৮ টাকা। এছাড়া ১৯৮৪ সালের ৫৩ এম ধারা অনুযায়ী উদ্যোক্তা পরিচালক ও প্লেসমেন্ট শেয়ারহোল্ডারদের শেয়ার বিক্রি বাবদ সেপ্টেম্বর মাসে ৭ কোটি ৩৬ লাখ ২০ হাজার ৮৪৮ টাকার রাজস্ব সংগ্রহ করে রাজকোষাগারে জমা দিয়েছে ডিএসই। যা আগস্টে ছিল ৭ কোটি ৪৮ লাখ ১৯ হাজার ১০৪ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7164.csv b/Bangla_fin_news_articles/7164.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6cc2531d1cd38612c100ede531dea9cc97c3b474 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7164.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7164,বন্ধ কলকারখানা চালুর প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকবে শিল্পমন্ত্রী,2014-10-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,উত্পাদনশীলতা বাড়িয়ে কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে দেশের বন্ধ কলকারখানাগুলো পুনরায় চালুর প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। তিনি বলেন বর্তমান সরকারের গত মেয়াদে বেশ কিছু বন্ধ কারখানা চালু করা হয়েছিল। এ ধারা অব্যাহত রেখে চলতি মেয়াদেও বন্ধ কারখানা চালু করা হবে। বৃহস্পতিবার জাতীয় উত্পাদনশীলতা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত টেকসই উন্নয়নের জন্য ধারাবাহিক উত্পাদনশীলতা শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিল্পমন্ত্রী এ কথা বলেন। শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল প্রোডাকটিভিটি অর্গানাইজেশন এনপিও রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে এ সেমিনার আয়োজন করে। শিল্পসচিব মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ্র সভাপতিত্বে সেমিনারে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন এফবিসিসিআইর সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহ্মদ এনপিওর পরিচালক ড. মো. নজরুল ইসলাম যুগ্ম পরিচালক আব্দুল বাকী চৌধুরী আলোচনায় অংশ নেন। এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বুয়েটের শিল্প প্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. এ কে এম মাসুদ। শিল্পমন্ত্রী বলেন বাংলাদেশ কৃষিখাতের উত্পাদনশীলতা বৃদ্ধিতে ইতোমধ্যে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে। এর ফলে খাদ্য ঘাটতির দেশ থেকে বাংলাদেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ দেশে পরিণত হয়েছে। সম্প্রতি শ্রীলংকায় ৫০ হাজার মেট্রিক টন চাল রপ্তানির সরকারি সিদ্ধান্তের প্রমাণ বলে তিনি উল্লেখ করেন। সেমিনারে বক্তারা যুব জনগোষ্ঠীকে উপযুক্ত প্রশিক্ষণের আওতায় এনে জাতীয় পর্যায়ে উত্পাদনশীলতা বৃদ্ধির সুযোগ দেয়ার ওপর গুরুত্ব দেন। তারা বলেন শিল্পখাতে বিরাজমান অপার সম্ভাবনা বিবেচনা করেই জাপানসহ অন্যান্য উন্নত দেশ বাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করেছে। তারা কৃষি শিল্প সেবাসহ সকলখাতে উত্পাদনশীলতা বাড়িয়ে সুষম অর্থনৈতিক উন্নয়নের ধারা জোরদারের পরামর্শ দেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7165.csv b/Bangla_fin_news_articles/7165.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..14d7b1063225b72bb835166d612c56bda8d302b6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7165.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7165,শেয়ারবাজারের সূচক ও লেনদেনে উন্নতির ধারাবাহিকতা,2014-10-02,আহসান হাবীব রাসেল,দীর্ঘ বিরতির পর শেয়ারবাজারের সূচক ও লেনদেনে উন্নতির ধারাবাহিকতা দেখা যাচ্ছে। ২০১১ সালের পর এবারই প্রথম দুই মাস ধরে ৪৩ কার্যদিবস ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই লেনদেন গড়ে সাত শ কোটি টাকার বেশি হয়েছে। ৩ আগস্ট থেকে পর্যন্ত দুই মাসে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৭৩৮ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। এর আগে একটানা এর চেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে ২০১০এর ডিসেম্বর থেকে ২০১১ সালের এপ্রিল পর্যন্ত। এরপর বাজার ধ্বসের সঙ্গে সঙ্গে কমতে থাকে লেনদেনের পরিমাণ। বর্তমানে সূচক ও লেনদেন বাড়ছে ধারাবাহিক ভাবে। গত দুই মাসে ওঠানামার মধ্য দিয়ে সূচক বেড়েছে ৭৩৩ পয়েন্ট। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন ২০১০ এর পর থেকে ছয় বা সাত মাস পর পর লেনদেন কয়েকদিন ভালো হলেও তা স্থায়ী হয়নি। সূচকেও দেখা গেছে একই প্রবণতা। তবে এবার বেশ কিছু দিন ধরে বাজারে লেনদেন ভালো হচ্ছে। সূচকেও দেখা যাচ্ছে ঊর্ধ্বমুূখী প্রবণতা। এতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থার সঞ্চার হয়েছে। অনেকেই বিনিয়োগে আগ্রহী হচ্ছেন। ফলে ব্রোকারেজ হাউসগুলোতে বাড়ছে বিনিয়োগকারীদের ভিড়। ব্রোকারেজ হাউসের কর্মকর্তারা বলছেন ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা বাজারে বিনিয়োগের জন্য ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পুঁজি নিয়ে আসছেন। এ অবস্থায় বাজার ইতিবাচক থাকলে সামনে বিনিয়োগ আরো বাড়তে পারে। এ ছাড়া বিনিয়োগকারীর সংখ্যাও বাড়তে পারে। বাজার বিশেষজ্ঞরা বলছেন বাজারে একটানা সূচক বাড়তে থাকবে এমনটা ভাবা কখনোই ঠিক নয়। তাই দর সংশোধন হলেও বিনিয়োগকারীদেরকে ধৈর্য ধরতে হবে। কারণ দর সংশোধন বাজারের জন্য ইতিবাচক। অন্যথায় বাজার ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে ওঠে। এ দিকে দেশে শিল্প বিনিয়োগ পরিস্থিতি খুব ভালো নেই। এ জন্য ব্যাংকে প্রায় দেড় লাখ কোটি টাকা উদ্বৃত্ত তারল্য পড়ে আছে। তাই আমানত নিরুত্সাহিত করতে আমানতের সুদ হার কমিয়ে দেয়া হয়েছে। এ অবস্থায় অনেকেই বিনিয়োগের জন্য শেয়ারবাজারকে বেছে নিচ্ছেন। তাই বাজারে বিনিয়োগ বাড়ছে। তবে এখন কারসাজির কারণে বাজারে কোনো কোম্পানির শেয়ার দর কৃত্রিমভাবে বাড়লে বা কমলে বাজার ক্ষতিগ্রস্ত হবে। বিনিয়োগকারীরা আস্থা হারাবেন। তাই কেউ যেন কারসাজি করতে না পারে সে দিকে নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে নজর দিতে হবে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে এরই মধ্যে কিছু শেয়ারে বিনিয়োগ ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। অস্বাভাবিকভাবে দর বৃদ্ধির ফলে শেয়ারগুলোর দাম সর্বোচ্চতে অবস্থান করছে। কিছু কোম্পানির পিই রেশিও দামআয় অনুপাত ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠলেও কোম্পানিগুলোর দাম বাড়ছে। এতে ওই কোম্পানিগুলো ঘিরে বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। অন্য দিকে কিছু ভালো শেয়ারের দাম তুলনামূলকভাবে তলানিতেই পড়ে আছে। এ ধরনের প্রবণতা বাজারের জন্য ইতিবাচক নয়। তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে ২০১০ এর ধসপরবর্তী সময়ে ২০১১ সালের জুলাই মাসে গড়ে এক হাজার কোটি টাকার মতো লেনদেন হয়। কিন্তু তা স্থায়ী হয়নি। আগস্ট মাস থেকেই কমতে থাকে লেনদেন। পরের বছর অর্থাত্ ২০১২ সালের মার্চ পর্যন্ত লেনদেন হয়েছে তিন শ থেকে চার শ কোটি টাকার মধ্যে। এরপর ২০ দিন লেনদেনের পরিমাণ ভালো ছিল। সে সময় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে গড়ে সাড়ে সাত শ কোটি টাকার মতো। আবার শুরু হয় লেনদেন খরা। এরপর ২০১২ সালের সেপ্টেম্বরে ১৫ দিন লেনদেন হয় ছয় শ কোটি টাকার ওপরে। এরপর ২০১৩ সালের জুলাইয়ের আগ পর্যন্ত চলতে থাকে লেনদেন খরা। এভাবে ছয় মাস পরপর কিছুটা লেনদেন বাড়লেও তা বিশ দিনের বেশি স্থায়ী হতে পারেনি। তবে এবার টানা দুই মাস ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে গড়ে সাত শ কোটি টাকার বেশি। গেল মাসে বাজারে লেনদেন বৃদ্ধি ও সূচক বাড়ার পেছনে শেয়ারবাজারে বিদেশি বিনিয়োগ একটি বড় অনুসঙ্গ হিসেবে কাজ করেছে। সেপ্টেম্বরে পুঁজিবাজারে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা ৭৫২ কোটি ৯৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করেছেন। আগস্ট মাসে তা ছিল ৩১৭ কোটি ৪০ লাখ টাকার। অর্থাত্ সেপ্টেম্বরে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা ৪৩৫ কোটি ৫৫ লাখ টাকার শেয়ার বেশি লেনদেন করেছেন যা শতাংশের হিসাবে ১৩৭ শতাংশ। আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্টসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন ব্যাংকগুলোতে আমানতের সুদ হার কমে যাওয়ায় অনেকে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে আসছেন। ফলে বাজারের লেনদেন বাড়ছে। এ ছাড়া বিদেশি বিনিয়োগকারী ও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরাও বিনিয়োগে উত্সাহী হচ্ছেন। এতে বাজারে বিনিয়োগ বাড়ছে। এ অবস্থায় রাজনৈতিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল থাকলে এবং আস্থার সঙ্কট তৈরি না হলে শেয়ারবাজারে ইতিবাচক প্রবণতা ফিরে আসবে। তবে বাজারে বিনিয়োগকারীদের লেনদেনের সুযোগে কিছু কোম্পানির শেয়ার দর অতিরিক্ত পরিমাণে বাড়ছে। এ কোম্পানিগুলোতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সাবধান হতে হবে তাহলে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7166.csv b/Bangla_fin_news_articles/7166.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..568931bb14db40b558d66f9ff386e4986fcecdcc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7166.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7166,বিশ্বব্যাংক ও মাইক্রোসফটের কোডিং প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ,2014-10-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কোডিং ইউর অপরচুনিটি শীর্ষক আঞ্চলিক গ্র্যান্ড প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী বুধবার অনুষ্ঠিত হয়েছে। তরুণদের নিয়ে ন্যূনতম দুই বছর কাজের অভিজ্ঞতা রয়েছে এমন প্রতিষ্ঠান এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। বিশ্বব্যাংক ও শীর্ষ সফটওয়্যার নির্মাতা মাইক্রোসফট যৌথভাবে এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে। রাজধানীর একটি হোটেলে প্রতিযোগীদের মাঝে পুরস্কার ও সনদ বিতরণ করা হয়। নেপালের রোবটিক এসোসিয়েশ এবং বাংলাদেশের বেটার স্টোরিজ লি. তাদের উদ্ভাবনী প্রস্তাবনার জন্য পুরস্কার লাভ করেন। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য বাংলাদেশ মালদ্বীপ নেপাল ও শ্রীলঙ্কার তরুণতরুণীদের নিয়ে কাজ করছে এমন প্রতিষ্ঠানের কাছে আইডিয়া আহ্বান করা হয়েছিলো। প্রতিযোগিতায় পুরস্কার ছিলো ১০ হাজার ডলার। কম্পিউটারে কোডিং এ তরুণদের উদ্ভাবনীকে শক্তি বাড়িয়ে তুলতে এ প্রতিযোগীতার আয়োজন করা হয়। আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য অধ্যাপক মুহিবুর রহমান। উপস্থিত ছিলেন বিশ্বব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর ক্রিস্টিনা ই কাইমস মাইক্রোসফটের দক্ষিণ এশিয় প্রতিনিধি ক্লেইর ডেভি প্রমুখ। বাংলাদেশের চারটি প্রতিষ্ঠান ও নেপালের তিনটি প্রতিষ্ঠান চুড়ান্ত ফলাফলের জন্য নির্বাচিত করা হয়।এসময় আরো জানানো হয় দক্ষিণ এশিয়ার বাংলাদেশ নেপাল মালদ্বীপ ও শ্রীলংকা এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছিলো। ঢাকায় আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশ ও নেপালের প্রতিযোগীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। মাইক্রোসফট এর দক্ষিণ এশীয় কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা বিভাগের প্রধান ক্লেইর ডেভি বলেন বিশ্বব্যাপী কর্মসংস্থান শিক্ষা অথবা উদ্যোক্তা হবার স্বপ্ন পুরণের অংশ হিসেবে যুব উন্নয়নে মাইক্রোসফটের বিভিন্ন কর্মসূচির একটি ছিলো দক্ষিণ এশিয়ায় এ প্রতিযোগীতা। তিনি বলেন বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় নেয়া এ কর্মসূচিতে আমরা দক্ষিণ এশিয়ার এ অঞ্চলে দেখেছি অপার সম্ভাবনা। বিজয়ী নেপাল ও বাংলাদেশের এ প্রতিষ্ঠানের উদ্ভাবনী কার্যক্রমের মাধ্যমে উপকৃত হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7167.csv b/Bangla_fin_news_articles/7167.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dad008f8a47414dc7748cae403897d35a70aad21 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7167.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7167,তৈরি পোশাক শিল্প এলাকায় শুক্রশনি ব্যাংক খোলা,2014-10-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,তৈরি পোশাক শিল্প এলাকায় আগামী শুক্রবার ও শনিবার ব্যাংক খোলা রাখার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। দুূর্গাপূজা ও ঈদুল আযহার ছুটির আগেই পোশাক শ্রমিকদের বেতন ভাতা ও বোনাস সঠিকভাবে প্রদানের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ নির্দেশ দিয়েছে। বুধবার সব তফসিলি ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের কাছে এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপনপত্র পাঠিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। প্রজ্ঞাপনপত্রে বলা হয়েছে তৈরি পোশাক শ্রমিকদের বেতনভাতাদি পরিশোধ করার সুবিধার্থে সনাতন ধর্মাবলম্বী কর্মকর্তাকর্মচারীদের সম্পৃক্ত না করে অভ্যান্তরীণ সমন্বয়ের মাধ্যমে বিশেষ ব্যবস্থাধীনে পোশাক শিল্প এলাকার তফসিলি ব্যাংকের কেবল তৈরি পোশাক শিল্প সংশ্লিষ্ট শাখাসমূহ আগামী শনিবার খোলার রাখার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এই দিন সকাল ১০টা থেকে বেলা একটা পর্যন্ত ব্যাংক খোলা রাখার কথা বলা হয়েছে। ঢাকা মহানগরী আশুলিয়া টঙ্গী গাজীপুর সাভার নারায়ণগঞ্জ ও চট্টগ্রামে অবস্থিত পোশাক শিল্প এলাকার ব্যাংকগুলো খোলা রাখার কথা বলা হয়েছে। এ ছাড়া গত সপ্তাহের অন্য এক প্রজ্ঞাপনপত্রে শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ব্যাংক খোলা রাখার নির্দেশ দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তবে এ ক্ষেত্রে খোলা রাখা শাখাগুলোতে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক পরামর্শ দিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7168.csv b/Bangla_fin_news_articles/7168.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1700b0ae4b1f836f6ecc4499921784c0d76c7a68 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7168.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7168,২ মাসে রাজস্ব আদায় বেড়েছে ১৫ চলতি বছর লক্ষ্য ২৪,2014-10-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি ২০১৪১৫ অর্থবছরের প্রথম দুই মাস জুলাই ও আগস্টে রাজস্ব আদায় গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১৪ দশমিক ৯২ শতাংশ বেড়েছে। আলোচ্য সময়ে ১৬ হাজার ৮৬৫ কোটি টাকার রাজস্ব আদায় হয়েছে যা আগের অর্থবছরের প্রথম দুই মাসের তুলনায় ২ হাজার ১৮৯ কোটি টাকা বেশি। অবশ্য চলতি অর্থবছরের রাজস্বে প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ২৪ শতাংশ। গড় রাজস্ব আদায়ের বিবেচনায় গত প্রথম দুই মাসের রাজস্ব আদায় লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় কম। যদিও একক মাস হিসেবে গত আগস্টে রাজস্ব আদায়ে বড় অগ্রগতি হয়েছে। গেল আগস্টে রাজস্ব আদায় বেড়েছে ২১ শতাংশেরও বেশি। আর গত জুলাইয়ে এ প্রবৃদ্ধি ছিল ৮ শতাংশ। রাজস্ব বোর্ড এনবিআর প্রকাশিত হালনাগাদ পরিসংখ্যানে এমন তথ্য উঠে এসেছে। চলতি অর্থবছরে ১ লাখ ৪৯ হাজার ৭২০ কোটি টাকার বড় রাজস্বের লক্ষ্য ঠিক করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। যদিও বিগত ২০১১৩১৪ অর্থবছরে রাজস্বের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হয়নি। আলোচ্য সময়ে প্রাথমিক লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে ১ লাখ ২৫ হাজার কোটি টাকা করা হয়েছিল। কিন্তু বছর শেষে ১ লাখ ২১ হাজার কোটি টাকা আদায় হয়েছিল। আলোচ্য অর্থবছরের বড় সময়জুড়ে রাজনৈতিক অস্থিরতা ছিল। হরতালঅবরোধে ব্যবসায়ের গতি মন্থরতার জন্য রাজস্ব আদায় হয়নি বলে সংশ্লিষ্টরা দাবি করেছেন। অবশ্য চলতি অর্থবছরের রাজস্বের লক্ষ্যমাত্রাও উচ্চাভিলাষী হয়েছে বলেই মনে করছেন বেশির ভাগ অর্থনীতিবিদ। সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. এ বি মির্জ্জা অজিজুল ইসলাম ইত্তেফাককে বলেন চলতি অর্থবছরে রাজনৈতিক অস্থিরতা নেই কিন্তু অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে। অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে এমন আহামরি গতি আসেনি যে ২৪ শতাংশ রাজস্ব আদায় বাড়তে পারে। বাংলাদেশে কোনো অর্থবছরেই ২৪ শতাংশ রাজস্ব আদায় হয়নি উল্লেখ করে তিনি বলেন চলতি অর্থবছরেও প্রায় দেড় লাখ কোটি টাকার রাজস্ব আদায় না হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তবে এনবিআরের কর্মকর্তারা বলছেন এ বছর রাজস্ব আদায় বাড়াতে নানামুখী পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। গত বাজেটে বেশ কিছু খাতে অগ্রিম আয়কর আরোপ করা বা বিদ্যমান হার বাড়ানো হয়েছে। সরকারি স্বায়ত্বশাসিত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে করের আওতায় আনা হয়েছে। মূল্য সংযোজন কর ভ্যাট ও শুল্কের ক্ষেত্রেও অনুরূপ পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। এ বিবেচনায় চলতি অর্থবছরের রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হবে বলেই মনে করছেন এনবিআর চেয়ারম্যান গোলাম হোসেন। এনবিআর প্রকাশিত পরিসংখ্যান পর্যালোচনায় দেখা গেছে জুলাই ও আগস্টে আয়কর ও অন্যান্য করের আদায় বেড়েছে ১৩ শতাংশ। আলোচ্য সমযে ৪ হাজার ৪৪১ কোটি টাকা আয়কর আদায় হয়েছে যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ৫১৪ কোটি টাকা বেশি। ভ্যাট আদায় বেড়েছে ১৪ দশমিক ২৮ শতাংশ। আলোচ্য সময়ে ৬ হাজার ৫৭১ কোটি টাকার ভ্যাট আদায় হয়েছে যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায ৮২১ কোটি টাকা বেশি। অন্য দিকে শুল্ক আদায়ের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৫ দশমিক ৮৬ শতাংশ। আলোচ্য সময়ে ২ হাজার ২৯০ কোটি টাকার শুল্ক আদায় হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7169.csv b/Bangla_fin_news_articles/7169.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..decad0b320884797d0756a1444a88ef0d407a813 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7169.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7169,আগস্টে আমদানিতে এলসি খোলা ও নিষ্পত্তির হার বেড়েছে,2014-10-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি অর্থবছরের ২০১৪১৫ দ্বিতীয় মাস আগস্টে পণ্য আমদানিতে ঋণপত্র এলসি খোলা ও নিষ্পত্তির হার আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে। তবে এ মাসে এলসি খোলার পরিমাণ আগের মাস জুলাইয়ের তুলনায় ১০ দশমিক ২১ শতাংশ কমেছে। অন্যদিকে গত বছরের একই সময়ের তুলনায় নিষ্পত্তি বেড়েছে ৪৩ দশমিক ৭০ শতাংশ। আর জুলাই মাসের তুলনায় আগস্টে নিষ্পত্তি বেড়েছে ১৩ দশমিক সাত শতাংশ। যদিও অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে এলসি খোলা ও নিষ্পত্তির হার দুটোই কমেছিল। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। আগস্ট মাসে মোট ৩২৮ কোটি ২৫ লাখ ডলার সমপরিমাণ পণ্যের ঋণপত্র খোলা হয়েছে। যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে খোলা হয়েছিল ২৬৯ কোটি ৯৪ লাখ ডলার। এ হিসেবে ২১ দশমিক ৬০ শতাংশ বেশি আমদানি ঋণপত্র খোলা হয়েছে। যদিও জুলাই মাসের তুলনায় তা ১০ দশমিক ২১ শতাংশ কম। জুলাই মাসে মোট ঋণপত্র খোলার পরিমাণ ছিল ৩৪৮ কোটি ৭৭ লাখ ডলার। একই সময়ে ঋণপত্র নিষ্পত্তি হয়েছে ৩৩৫ কোটি ২২ লাখ ডলার যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৩৩৩ কোটি ২৭ লাখ ডলার। এতে করে ঋণপত্র নিষ্পত্তি বেড়েছে ৪৩ দশমিক ৭০ শতাংশ। আর জুলাই মাসের তুলনায় নিষ্পত্তি বেড়েছে ১৩ দশমিক সাত শতাংশ। এসময় মোট ২৮৩ কোটি ৭৬ লাখ ডলারের আমদানি ঋণপত্র নিষ্পত্তি হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তারা বলছেন বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ধীরে ধীরে আস্থা ফিরে আসায় মূলধনী যন্ত্রপাতি পোশাক শিল্প গার্মেন্ট শিল্প খাত ও বিদ্যুত্ খাতের যন্ত্রপাতি আমদানিও উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। এসময় খাদ্যপণ্য আমদানিও তুলনামূলক কিছুটা বেড়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7170.csv b/Bangla_fin_news_articles/7170.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..da08da5658ee5d37741ac7fd7b316f76415f2aef --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7170.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7170,পুঁজিবাজারে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের লেনদেন ১৩৭ শতাংশ বৃদ্ধি,2014-10-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের লেনদেন বেড়েছে। সেপ্টেম্বর মাসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই বিদেশি বিনিয়োগকারীরা ৭৫২ কোটি ৯৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করেছেন। আগস্ট মাসে লেনদেন করেছেন ৩১৭ কোটি ৪০ লাখ টাকার শেয়ার। অর্থাত্ বৈদেশিক লেনদেন বেড়েছে ৪৩৫ কোটি ৫৫ লাখ টাকা বা ১৩৭ দশমিক ২২ শতাংশ। ডিএসইর তথ্যে দেখা গেছে সেপ্টেম্বরে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা শেয়ার কিনেছেন ৫৮৯ কোটি ৬০ লাখ টাকার এবং বিক্রি করেছেন ১৬৩ কোটি ৩৫ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। অর্থাত্ সেপ্টেম্বর শেষে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের নিট বিনিয়োগ হয়েছে ৪২৬ কোটি ২৫ লাখ টাকা। আর এর আগের মাসে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা কিনেছেন ১৬৪ কোটি ৯৩ লাখ টাকার এবং বিক্রি করেছেন ১৫২ কোটি ৪৭ লাখ টাকার। অর্থাত্ সে মাসে নিট বিনিয়োগ ছিল ১২ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। এর আগে জুলাই মাসে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের নিট বিনিয়োগ ছিল ৭৯ কোটি ৬৪ লাখ টাকা। জুনা মাসে ছিল ৩৬২ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। এদিকে বুধবার পুঁজিবাজারে সূচক ও লেনদেন আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৭৮ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ১৫৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২৪ পয়েন্ট বেড়ে এক হাজার ৯৮৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৯৭৭ কোটি ১১ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৯৭ কোটি ৩৫ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ২২৯টির কমেছে ৫২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২১টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ২৭৯ পয়েন্ট বেড়ে ১৫ হাজার ৯০২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪৯ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৪ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২২৯টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৭৪টির কমেছে ৩৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৮টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে সামপ্রতিক সময়ে শেয়ার দর বাড়ার পেছনে কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে সন্ধানী লাইফ ইন্স্যুরেন্স। দর বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে ডিএসইর পাঠানো নোটিশের প্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে বিগত সাত কার্যদিবস ধরে বাড়ছে সন্ধানী লাইফের শেয়ার দর। এ সময়ে শেয়ারটির দর বেড়েছে ২১.৮৩ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7171.csv b/Bangla_fin_news_articles/7171.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9ed3b7433821ef782ea3da1ea8cda1c34a637950 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7171.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7171,দুর্গাপূজা উপলক্ষে জুয়েলারি দোকান বৃহস্পতিবার বন্ধ,2014-10-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে বৃহস্পতিবার মহা অষ্টমীর দিন দেশের সব জুয়েলারি দোকান বন্ধ রাখার অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি বাজুস। বাজুস সভাপতি কাজী সিরাজুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক এনামুল হক খান এক যৌথ বিবৃতিতে এ অনুরোধ জানিয়েছেন। বিবৃতিতে বলা হয় বাজুসের কার্যনির্বাহী কমিটির সভায় সর্বসম্মতিক্রমে এ সিদ্ধান্ত হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7172.csv b/Bangla_fin_news_articles/7172.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..378f51c93dd19ac0a01c7b2eec5fc81ab1e5d6c6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7172.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7172,জিএসপি পেতে প্রাতিষ্ঠানিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়ন প্রয়োজন,2014-09-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,জিএসপি অগ্রাধিকারমূলক বাণিজ্য সুবিধা সনদের পূর্ণাঙ্গ অটোমেশনের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক ও অবকাঠামোগত ব্যাপক উন্নয়ন প্রয়োজন বলে মনে করে বিজনেস ইনিশিয়েটিভ লিডিং ডেভেলপমেন্টের বিল্ড। মঙ্গলবার বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সংক্রান্ত কার্যকরী কমিটির সভায় এ সুপারিশ করা হয়েছে। এ ছাড়া আসন্ন আমদানি নীতিতে সব ধরনের রপ্তানি খাতের জন্য মূল্য সংযোজন সুবিধা প্রচ্ছন্ন রপ্তানির সুবিধায় কনস্ট্রাকশন খাতকে অন্তর্ভুক্ত করা উত্পাদনমুখী খাতের জন্য রেগুলেটরি পদ্ধতিকে আরো সহজ করার সুপারিশ করা হয়েছে। আজ মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির এমসিসিআই কনফারেন্স রুমে সভাটি অনুষ্ঠিত হয়েছে। এমসিসিআইয়ের প্রেসিডেন্ট রোকেয়া আফজাল রহমান ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব হেদায়াতুল্লাহ আল মামুনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বিল্ডের চেয়ারম্যান আসিফ ইব্রাহিম বিল্ডের প্রতিনিধি ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বিল্ড বেসরকারি খাতের উন্নয়নে বিভিন্ন সংস্কারমূলক কাজে সরকারেকে সহায়তা করে যাচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে ২০১৫১৮ সময়ের জন্য আমদানি ও রপ্তানি নীতি নিয়ে বিভিন্ন সুপারিশ প্রস্তুত করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7173.csv b/Bangla_fin_news_articles/7173.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..756fa89ac6fa9e5589c2949f70e7ab76428f8b32 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7173.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7173,‘দক্ষিণ এশিয়ার উন্নয়নে নিরাপদ সমুদ্রপথ গুরুত্বপূর্ণ’,2014-09-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজীনা বলেছেন বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ এশিয়ার জনগণের অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য নিরাপদ সমুদ্রপথ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এজন্য বাংলাদেশ এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যকার সামুদ্রিক অংশীদারিত্ব ও ক্যারাট অনুশীলনের বড় অবদান রয়েছে। মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক অনুশীলন কর্মসূচি কোঅপারেশন অ্যাফ্লোট রেডিনেস অ্যান্ড ট্রেনিং ক্যারাট এর চতুর্থ অনুশীলনের সমাপনী অনুষ্ঠানে দেয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর সহকারী প্রধান রিয়ার অ্যাডমিরাল এএমএমএম আওরঙ্গজেব চৌধুরী চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল নিজামুদ্দিন আহমেদ বাংলাদেশ নৌবাহিনীর অন্যান্য আঞ্চলিক কমান্ডারগণ উপস্থিত ছিলেন। ড্যান মজীনা বলেন চতুর্থ ক্যারাট অনুশীলনের মূল বিষয় হলো যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের একত্রে কাজ করা। একত্রে প্রশিক্ষণ নেয়া অনুশীলন করা যাতে করে তারা নিজেদের সমুদ্র সীমায় নিজেদেরকে আরো সুরক্ষিত ও কার্যকর করে তুলতে পারে। ব্যবসাবাণিজ্যের ক্ষেত্রে বিশ্বের শ্রেষ্ঠ সামুদ্রিক পথকে সুরক্ষিত করতে এবং যারা আমাদের ক্ষতি করার চেষ্টা করছে তাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারে। উল্লেখ্য ছয় দিনব্যাপী এই যৌথ অনুশীলন কার্যক্রম গত ২৫ সেপ্টেম্বর শুরু হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7174.csv b/Bangla_fin_news_articles/7174.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3819163c0bc5ed3331d03b66eb46a57cb5394ff6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7174.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7174,চামড়া কিনতে ৫৪০ কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে ব্যাংক,2014-09-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আসন্ন কোরবানির ঈদে ব্যবসায়ীরা যাতে পশুর চামড়া নির্বিঘ্নে কিনতে পারেন সে জন্য ৫৪০ কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে বিভিন্ন ব্যাংক। এর মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ব চার বাণিজ্যিক ব্যাংক দিচ্ছে ৫৩০ কোটি টাকা। এ ছাড়া বেসরকারি খাতের কয়েকটি ব্যাংক ১০ কোটি টাকা দিচ্ছে। গতবছর সব ব্যাংক মিলে এ খাতে ৪৩৫ কোটি টাকা ঋণ দিয়েছিল। সংশ্লিষ্টরা জানান বাংলাদেশের চামড়ার গুণগত মান ভালো হওয়ায় বিশ্ববাজারে চাহিদা রয়েছে। এ কারণে কোরবানির ঈদের আগে ট্যানারি মালিকদের কাছে প্রচুর অগ্রিম ক্রয়াদেশ আসে। বছরজুড়ে দেশে যত চামড়া পাওয়া যায় তার ৬০ থেকে ৬৫ ভাগই চামড়া পাওয়া যায় কোরবানির সময়। এ জন্য এ সময় চামড়া কিনতে প্রচুর টাকার প্রয়োজন হয়। বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে আগে ঋণ দিয়েছেন বেশির ভাগ ক্ষেত্রে তাদেরকেই আবার ঋণ দেয়া হয়। এ ক্ষেত্রে তিনি কোনো ব্যাংকের খেলাপি কিনা তা যাচাইর জন্য ঋণ তথ্য ব্যুরোর সিআইবি রিপোর্ট সংগ্রহের পাশাপাশি ইতিপূর্বে ঋণ পরিশোধের রেকর্ড ও ব্যবসায়িক সক্ষমতা যাচাই করা হয়। ব্যাংকগুলো পর্ষদের অনুমোদন নিয়ে এরই মধ্যে কাকে কতো টাকা ঋণ দেয়া হবে তা ঠিক করেছে। তবে নতুন করে ভালো কোনো প্রতিষ্ঠানের আবেদন আসলে শেষ সময়ে তাদের ঋণ দেয়া হতে পারে বলে জানা গেছে। জানা গেছে রাষ্ট্রীয় মালিকানার চার বাণিজ্যিক ব্যাংকের মধ্যে বরাবরের মতো এবারও চামড়া কিনতে সবচেয়ে বেশি ঋণ দিচ্ছে জনতা ব্যাংক। মঙ্গলবার পর্যন্ত আসা আবেদনের মধ্যে ২২২ কোটি টাকা ঋণ দেয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে তারা ২৫০ কোটি টাকা ঋণ দেয়ার প্রস্তুতি রেখেছে। গত বছর ব্যাংক চামড়া কিনতে ২০০ কোটি টাকা ঋণ দিয়েছিল। এরপর ১৪০ কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে সোনালী ব্যাংক। এর মধ্যে তিনটি প্রতিষ্ঠানকে একেবারে নতুন করে ৫৮ কোটি টাকা দেয়া হচ্ছে। এ ছাড়া আগে নেয়া ঋণের ৮২ কোটি টাকা ঋণের মেয়াদ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ ছাড়া অগ্রণী ব্যাংক এবার ৯০ কোটি টাকা ঋণ দেয়ার প্রাথমিক লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছে। গত বছর তারা চামড়া কিনতে দিয়েছিল ৯০ কোটি টাকা। আর রূপালী ব্যাংক প্রাথমিকভাবে পাঁচটি প্রতিষ্ঠানকে ৫০ কোটি টাকা ঋণ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গতবছর ব্যাংকটির ঋণ দিয়েছিলো ৪৫ কোটি টাকা। তবে এই দুই ব্যাংক নতুন করে ভালো কোনো প্রতিষ্ঠানের আবেদন পেলে ঋণ বাড়াবে বলে জানিয়েছে। এ ছাড়া বেসরকারি খাতের ন্যাশনাল সিটিসহ কয়েকটি ব্যাংক মিলে চামড়া কিনতে এবারে ১০ কোটি টাকার মতো ঋণ দেবে বলে জানা গেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7175.csv b/Bangla_fin_news_articles/7175.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ac25a8777d07e711ec90279dd7b34df667579372 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7175.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7175,এসএমই ঋণের সুদহার কমানোর নির্দেশ,2014-09-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ক্ষুদ্র ঋণের মাধ্যমে দেশে বিনিয়োগ বাড়ানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। এজন্য ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা এসএমই ঋণের সুদহার কমাতে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। একই সঙ্গে ব্যাংকগুলোর এসএমই খাতের খেলাপি ঋণ কমাতেও নির্দেশ দেয়া হয়েছে। সম্প্রতি বিভিন্ন ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে সভা করে এ নির্দেশনা দেয়া হয়। সভায় ব্যাংকগুলোর চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত কার্যক্রমের ওপর পর্যালোচনা করা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের পুনঃঅর্থায়ন তহবিল শতভাগ নিশ্চিত করা গ্রামাঞ্চলে এসএমই ঋণ বিতরণ বাড়ানো এসএমই উদ্যোক্তাদের সাহায্যে প্রতিটি ব্যাংকে এসএমই হেল্পডেস্ক স্থাপন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরীণ নিরীক্ষা ব্যবস্থায় এসএমই খাতে ঋণের সম্ভাব্য ঝুঁকি হ্রাসে নিবিড় তদারকি বাড়ানোর কথাও বলা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক নির্মল চন্দ্র ভক্তের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বাংলাদেশ ব্যাংকের এসএমই অ্যান্ড স্পেশাল প্রোগ্রামস বিভাগের মহাব্যবস্থাপক মাছুম পাটোয়ারীসহ বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা বিভিন্ন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও উপব্যবস্থাপনা পরিচালকরা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7176.csv b/Bangla_fin_news_articles/7176.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2555ad720c2ca902affb83fdc4eb134ecf9bc32d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7176.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7176,আইপিওর পাইলট প্রজেক্টে বিনিয়োগকারীদের উত্সাহ,2014-09-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও নতুন আবেদন পদ্ধতি পাইলট প্রজেক্ট বিনিয়োগকারীদের মধ্যে দারুণ উত্সাহ সৃষ্টি করেছে। এ পদ্ধতির মাধ্যমে আইপিওর অর্থ জমা দিতে ব্যাংকে লম্বা লাইন ধরতে হচ্ছে না। খুব সহজে ব্রোকারেজ হাউসেই করা যাচ্ছে আইপিওর আবেদন। এতে বিনিয়োগকারীরা সন্তুষ্ট। দুই দিন ধরে ব্যাংকের ঝামেলাহীন এই পাইলট প্রজেক্টে অনেক বিনিয়োগকারী আইপিওতে আবেদন করেছেন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই ১৭৪টি ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই ৭৩টি ব্রোকারেজ হাউহ পাইলট প্রজেক্টে অংশগ্রহণ করেছে। পাইলট প্রজেক্ট পদ্ধতি বিনিয়োগকারীরা ইতিবাচক হিসেবে নিচ্ছেন। বিনিয়োগকারীরা বলছেন এ পদ্ধতিতে বিনিয়োগকারীদের লাইনে দাঁড়িয়ে অর্থ জমা দেয়ার ভোগান্তি নেই। তাই অল্প সময়ের মধ্যে আইপিও আবেদন করা সম্ভব হচ্ছে। অনেকে লাইনে অপেক্ষা করার ভোগান্তির কারণে আইপিও আবেদনই করতেন না। এখন তারাও আইপিওতে আবেদন করছেন। ব্রোকারেজ হাউসের কর্মকর্তারা বলছেন সামনে পাইলট প্রজেক্টের মাধ্যমে আইপিওর অর্থ জমা দেয়ার প্রবণতা বৃদ্ধি পাবে। কারণ এখনো অনেকে এ সম্পর্কে ভালো জানেন না। এ দিকে গত কয়েক দিন টানা দর বৃদ্ধির পর এক দিন সূচক কমলেও মঙ্গলবার ফের বেড়েছে ডিএসইর সূচক। তবে সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। এ দিকে ডিএসইতে সূচক বাড়লেও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সূচক কমেছে। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২৩ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৭৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২ পয়েন্ট বেড়ে এক হাজার ৯৬০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৮৭৯ কোটি ৭৬ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ২২ কোটি ৮৫ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০০টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩৭টির কমেছে ১২৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪০টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৬ পয়েন্ট কমে ১৫ হাজার ৬২০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৫৩ কোটি ৬৭ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ১১ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২২৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯২টির কমেছে ১০৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে অস্বাভাবিকভাবে শেয়ার দর বাড়ার কোনো কারণ নেই বলে জানিয়েছে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত আর্থিক খাতের কোম্পানি মাইডাস ফাইনান্স লিমিটেড। সাম্প্র্রতিক সময়ে অস্বাভাবিহারে দর বাড়ার কারণ জানতে চাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে ডিএসইকে এ তথ্য জানিয়েছে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7177.csv b/Bangla_fin_news_articles/7177.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a2b32771c717e4d374d26b3e8cf9b25c5421717c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7177.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7177,২৬ দিনে ১০৮ কোটি ডলার রেমিট্যান্স,2014-09-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি মাসের ২৬দিনে বিভিন্ন দেশ থেকে বাংলাদেশে ১০৮ কোটি ১৮ লাখ মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে। গত আগস্টে পুরো মাসে এর পরিমাণ ছিল ১১৬ কোটি ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবমতে চলতি সেপ্টেম্বর মাসের ২৬ দিনে আসা রেমিট্যান্সের মধ্যে রাষ্ট্রীয় মালিকানার বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৩৬ কোটি ৬২ লাখ ডলার ও বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে এক কোটি ৪৩ লাখ ডলার। এছাড়া বেসরকারি খাতের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৬৮ কোটি ৮৬ লাখ ডলার এবং বিদেশি খাতের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এক কোটি ২৬ লাখ ডলার এসেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7178.csv b/Bangla_fin_news_articles/7178.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c2e5d474355776b8f63f8a5180a27c48509bb8d1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7178.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7178,৫০ কোটি টাকার মামলা খেলো ইউনাইটেড এয়ার,2014-09-29,কোর্ট রিপোর্টার,৫০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণের দাবিতে ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ এর কর্মকর্তা ও এক সচিবসহ মোট আটজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের কারা হয়েছে। সোমবার ডিসিসিআই এর সদস্য আবু বক্কর সিদ্দিক ৫ জন বাদী হয়ে ঢাকার প্রথম যুগ্মজেলা জজ আদালতে এ মামলাটি দায়ের করেন। মামলার অপর বাদীরা হলেন রফিকুল ইসলাম নারগিস আক্তার মকবুল হোসেন সোহানুর রহমান সেলিম। মামলার বিবাদীরাহলেন ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ লিঃ ব্যাস্থাপনা পরিচালক চেয়ারম্যান ব্যাবস্থাপক সেলস এডমিন ম্যানেজার অপারেশন এয়ার ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরিস্টস এর ব্যাবস্থাপনা পরিচালক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রনালয়ের সচিব ও সিভিল এভিয়েশনের চেয়ারম্যান। মামলার অভিযোগে জানা যায় গত ২৪ সেপ্টেম্বর ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের বিমানযোগে মালয়েশিয়ায় যাওয়ার জন্য ২১ সেপ্টেম্বর ৫টি টিকেট ক্রয় করে। ২৫ সেপ্টেম্বর মালয়েশিয়ার একটি কোম্পানীর সাথে জমি ক্রয় সঙ্ক্রান্তে একটি চুক্তি হওয়ার কথা ছিল। গত ২৪ সেপ্টেম্বর যাওয়ার উদ্দেশ্যে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে গিয়ে বোর্ডিং পাশ সংগ্রহ করার পরে বাদী জানতে পারে যে ফ্লাইটটি বাতিল করা হয়েছে। এয়ারওয়েজ কর্তৃপক্ষ কোন ধরনের তথ্য প্রদান না করেই ফ্লাইটটি বাতিল করায় তারা মালয়েশিয় কোম্পানীর সাথে চুক্তি করতে না পারায় তাদের ৫০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়। তবে মামলাটিতে প্রয়োজনীয কোর্ট ফি দাখিল না করায় ওই আদালতের বিচারক মো. ফজলে এলাহী আগামি ১৬ অক্টোবর প্রয়োজনীয় কোর্ট ফি দাখিলের জন্য দিন ধার্য করেছেন। অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম বাদীপক্ষে মামলাটি দায়ের করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7179.csv b/Bangla_fin_news_articles/7179.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8616b84ac117f9fa046dfc657594fdc46a8f7efa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7179.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7179,সঞ্চয়পত্র বিনিয়োগ বাড়ছে,2014-09-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,জাতীয় সঞ্চয়পত্র বিক্রির পরিমাণ লক্ষনীয় ভাবে বেড়েছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে জুলাইআগস্ট আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় সঞ্চয়পত্র বিক্রির পরিমাণ বেড়েছে ৬২ শতাংশ ও নীট বিনিয়োগ বেড়েছে ২২৮ শতাংশেরও বেশি। একদিকে দেশে নিরাপদ বিনিয়োগের ক্ষেত্র কম থাকা অন্যদিকে ব্যাংকগুলোতে সুদের হার কম থাকায় সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগকেই মানুষ ভরসা হিসেবে দেখছে বলে অনেকেই মনে করছেন। আর এজন্যই মূলত সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়ছে। জানা গেছে ব্যাংকগুলোতে প্রচুল নগদ অর্থ তারল্য উদ্বৃত্ত রয়েছে। এজন্য নতুন করে আমানত সংগ্রহের পরিবর্তে নিরুত্সাহীত করতে আমানতে সুদের হার কমিয়ে দিয়েছে ব্যাংকগুলো। কমানো হয়েছে দীর্ঘ মেয়াদী আমানতের এফডিআর সুদ হারও। বিনিয়োগ মন্দায় ব্যাংকের পরিচালন ব্যয় কমিয়ে আনতে ও ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে এর বিকল্প ছিল না বলে জানান ব্যাংকাররা। গত মার্চ মাস থেকে সঞ্চয়পত্রের সুদের হার বাড়ার কারণে এখাতে বিনিয়োগের দিকে ঝুঁকছেন অনেকেই। অন্যদিকে পেনশনার সঞ্চয়পত্রে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ করমুক্ত রাখায় এ খাতে বিনিয়োগ বাড়ছে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন। সঞ্চয় পরিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে চলতি অর্থবছরের গত দুই মাসে জুলাইআগস্ট ৬ হাজার ২৭২ কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে। আর আগের অর্থবছরের একই সময়ে বিক্রি হয়েছিল দুই হাজার ৮৭০ কোটি টাকার। অর্থাত্ বিক্রি বেড়েছে দুই হাজার ৪০৩ কোটি টাকার। এরমধ্যে আগে বিক্রি হওয়া সঞ্চয়পত্রের আসলসুদ বাবদ পরিশোধ করতে হয়েছে তিন হাজার ৭২৭ কোটি টাকা। এ হিসাবে নিট সঞ্চয়পত্রের বিক্রির পরিমাণ হচ্ছে চার হাজার ৩২৮ কোটি টাকা। যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ২২৮ দশমিক ৭১ শতাংশ বেশি। অর্থাত্ সুদআসল পরিশোধের পর যেটা অবশিষ্ট থাকে সেটাকে ঋণ হিসেবে নেয় সরকার। এ টাকা সরকার তার প্রয়োজনে বিভিন্ন খাতে খরচ করে থাকে। ঘাটতি মেটাতে ২০১৩১৪ অর্থবছরের বাজেটে সঞ্চয়পত্র থেকে ঋণ নেয়ার লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল চার হাজার ৯৭১ কোটি টাকা। বিক্রি বেশি হওয়ায় সংশোধিত বাজেটে তা প্রায় দ্বিগুণ বাড়িয়ে আট হাজার কোটি টাকা করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ২০১৪১৫ অর্থবছরের বাজেটে সঞ্চয়পত্র থেকে নয় হাজার ৫৬ কোটি টাকা ঋণ নেয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার। সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়ার বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়লে সরকার হয়। কারণ বাজেট ঘাটতি পূরণে কিছুটা হলেও ব্যাংক নির্ভরতা কমে যায়। তবে অন্যদিক এক্ষেত্রে ঝুঁকিও থাকে। কারণ সরকার যদি নিট বিনিয়োগ খরচ করে ফেলে তাহলে তা সার্বিক অর্থনীতির জন্য খারাপ। এজন্য সঞ্চয়পত্র বিনিয়োগের টাকা উত্পাদনশীল খাতে বিনিয়োগের কথা বলেন তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7180.csv b/Bangla_fin_news_articles/7180.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f1da29db5d80649d0dda4b1c64519a8e8cc14c98 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7180.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7180,আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা ১ মাস বড়ল,2014-09-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করদাতাদের আয়কর রিটার্ন বিবরণী দাখিলে কাঙ্খিত সাড়া মেলেনি। ফলে বাধ্য হয়ে রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা এক মাস বাড়িয়ে আগামী ২ নভেম্বর পর্যন্ত করেছে রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। ওই সময়ের মধ্যে কোন ধরনের জরিমানা ছাড়াই আয়কর রিটার্ন জমা দেয়া যাবে। সোমবার এনবিআরের পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে। সামপ্রতিক বছরগুলোতে রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা বাড়ানো এনবিআর নিয়মে পরিণত করেছে। এনবিআরের পক্ষ থেকে বলা হয় আসছে ঈদ ও পূজার ছুটির কারণে সংশ্লিষ্ট দপ্তর থেকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নেয়া সম্ভব হবে না। অন্যদিকে এফবিসিসিআইসহ ব্যবসায়ীদের সংগঠগুলোরও সময়সীমা বাড়ানোর সুপরিশ রয়েছে। এই পরিপ্রেক্ষিতে সময়সীমা ২ নভেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। বিদ্যমান আয়কর অধ্যাদেশ অনুযায়ী জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বিগত অর্থবছরের আয়কর রিটার্ন জমা দেয়ার নিয়ম। এনবিআরের সংশ্লিষ্ট সত্রে জানা গেছে পর্যন্ত রিটার্ন জমা পড়েছে ৪ লাখের কিছু কম। এর মধ্যে দেড় লাখ রিটার্ন জমা পড়েছে গত ১৬ থেকে ২২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দেশব্যাপী আয়কর মেলায়। অথচ তথ্য অনুযায়ী গত কর বর্ষে সাড়ে ১১ লাখ রিটার্ন জমা পড়েছে। সময়মত রিটার্ন জমা না দেয়ার জন্য করদাতাদের জরিমানার বিধান রয়েছে। আয়কর অধ্যাদেশ অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ে রিটার্ন জমা না দেয়ার জন্য করদাতার পূর্ববর্তী বছরের প্রদেয় করের ১০ শতাংশ বা ১ হাজার টাকা মধ্যে যেটি বেশি ওই টাকা এবং প্রতি দিনের জন্য ৫০ টাকা হারে জরিমানার বিধান রয়েছে। তবে এই জরিমান সংশ্লিষ্ট উপকর কমিশনার চাইলে কমাতে পারেন। অন্যদিকে করদাদার আবেদনের প্রেক্ষিতে উপকর কমিশনার রিটার্ন জমার সময়ও তিন মাস বাড়িয়ে দিতে পারেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7181.csv b/Bangla_fin_news_articles/7181.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5e469688330e19386006e73d23c6956caf1279f3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7181.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7181,শেয়ারবাজারে দর সংশোধন,2014-09-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে টানা নয় কার্যদিবস সূচক বাড়ার পর গতকাল সোমবার কিছুটা দর সংশোধন হয়েছে। বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার সোমবার দর কমার পাশাপাশি কমেছে মোট লেনদেনও। মুনাফা তুলে নেয়ার প্রবণতার কারণেই বাজারে দর পতন হয়েছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে ক্ষুদ্র মূলধনী কোম্পানিগুলোর দর কমেছে গড়ে ১ দশমিক ৪ শতাংশ। ঈদ উল আযহাকে কেন্দ্র করে বাজার থেকে মুনাফা তুলে নেয়ার প্রবণতাও বাজারে দর পতনের একটি কারণ বলে মনে করেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২১ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৫০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৮ পয়েন্ট কমে এক হাজার ৯৫৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৯০২ কোটি ৬২ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৯৮ কোটি ৬৭ লাখ টাকা বা প্রায় ১৮ শতাংশ কম। লেনদেনকৃত ৩০১টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৭টির কমেছে ১৭৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৮০ পয়েন্ট কমে ১৫ হাজার ৬৩৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৬৪ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৬ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২২৭টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬২টির কমেছে ১৪৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭৩টি কোম্পানির শেয়ারের। এদিকে লেনদেনের প্রথম দিনে ১৩৯ শতাংশ বা ৪১ দশমিক ৮ টাকা দর বেড়েছে সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডের। কোম্পানিটির ৪৫ লাখ ৬০ হাজার ৮০০টি শেয়ার ৩৩ কোটি ৫৯ লাখ ৩৩ হাজার ২০০ টাকায় লেনদেন হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি শেয়ারবাজার থেকে মোট ৩৬ কোটি টাকা সংগ্রহ করেছে। অভিহিত মূল্য ১০ টাকার সঙ্গে ২০ টাকা প্রিমিয়ামসহ কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের নির্দেশক মূল্য ৩০ টাকা। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ভ্রমণ ও অবকাশ খাতের ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ বিডি লিমিটেডের বার্ষিক সাধারণ সভা এজিএম আগামী ৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। দুপুর ১২টায় সিলেটের দোপাদিঘিরপাড়ে অবস্থিত হাজী কমপ্লেক্সে অনুষ্ঠিত হবে। কোম্পানিটির এজিএমে ঘোষিত লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের সম্মতিক্রমে অনুমোদন হতে পারে। এর আগে কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ ঘোষণা করে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7182.csv b/Bangla_fin_news_articles/7182.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..503f89128f289fde7d7e2b0b879a86d7990ee681 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7182.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7182,ডিএসইতে টানা ৯ দিনে সূচক বেড়েছে ৩৬৩ পয়েন্ট,2014-09-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে টানা নয় কার্যদিবস ধরে সূচক বাড়ছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই নয় দিনে সূচক বেড়েছে ৩৬৩ পয়েন্ট। এতে ডিএসইর প্রধান সূচক ৫ হাজার পয়েন্ট ছাড়িয়ে গেছে। এ সময়ে লেনদেনও হচ্ছে হাজার কোটি টাকার কাছাকাছি। লেনদেন হচ্ছে মূলত বড় মূলধনী কোম্পানিগুলো ঘিরে। লেনদেনের শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলো হলো মবিল যমুনা স্কয়ার ফার্মা ডেল্টা লাইফ বেক্সিমকো ফার্মা গ্রামীণ ফোন এবং বেক্সিমকো। তথ্যে দেখা গেছে রবিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৪৫ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৭২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১৬ পয়েন্ট বেড়ে এক হাজার ৯৬৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে এক হাজার ১০১ কোটি ২৯ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ২ কোটি ৩৪ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০১টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৮টির কমেছে ১০৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১০১ পয়েন্ট বেড়ে ১৫ হাজার ৭১৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৭১ কোটি ৩৮ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ১ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৩৫টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৩টির কমেছে ৯৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই জানিয়েছে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত জ্বালানি ও বিদ্যুত্ খাতের কোম্পানি বরকতউল্লাহ ডায়নামিকস লিমিটেডের শেয়ার দর সাম্প্রতিক সময়ে অস্বাভাবিক হারে বাড়ার পেছনে কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ। দর বৃদ্ধির কারণ জানতে চেয়ে ডিএসইর দেয়া নোটিসের প্রেক্ষিতে কোম্পানিটি এ তথ্য জানিয়েছে। এ ছাড়া প্রকৌশল খাতের কোম্পানি কে অ্যান্ড কিউ লিমিটেডের শেয়ারদর সাম্প্র্রতিক সময়ে অস্বাভাবিক হারে বাড়ার পেছনেও কোনো কারণ নেই। ডিএসইকে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7183.csv b/Bangla_fin_news_articles/7183.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8eb8f317ad5bc54c37566ca737342ac78cac7ca7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7183.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7183,ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের বিষয় তদন্তে কমিটি গঠন,2014-09-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই ও বিএসইসি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। বিএসইসির পরিচালক আবুল কালামকে প্রধান করে ৩ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে কমিশন। প্রতিষ্ঠানটির পুরো ব্যবসায়িক কার্যক্রম তদন্ত করবে এ কমিটি। প্রতিষ্ঠানটির ফ্লাইট কার্যক্রম বন্ধ হওয়া নতুন পরিচালনা পর্ষদ আবার ব্যবসায়িক কার্যক্রমে ফিরে আসা এবং বর্তমানে পুঁজিবাজারে লেনদেনের বিষয়টি খতিয়ে দেখবে তদন্ত কমিটি। আগামী ২১ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত কমিটিকে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছে কমিশন। এদিকে ফ্লাইট পরিচালনায় অর্থাভাবের কারণে গত ২৫ সেপ্টেম্বর ইউনাইটেডে এয়ারওয়েজের সব ফ্লাইট বন্ধ ঘোষণা করা হয়। দুই দিন পর শনিবারে আবারও প্রতিষ্ঠানটির ফ্লাইট কার্যক্রম চালু হয়। কোম্পানিটির কাছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ ৮৪ কোটি টাকা পাওনা রয়েছে। এছাড়া জ্বালানি রক্ষণাবেক্ষণ ও লিজ ভাড়া বাবদ ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের আরো প্রায় ৫০ কোটি টাকা প্রয়োজন। অব্যবস্থাপনার অভিযোগে গত ২২ সেপ্টেম্বর পরিচালকদের চাপের মুখে ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক ক্যাপ্টেন তাসবিরুল আহমেদ চৌধুরী পদত্যাগ করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7184.csv b/Bangla_fin_news_articles/7184.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ccdaed6ab3033daebe9c3b5d5ebf359d07434d5c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7184.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7184,জাল নোট শনাক্তে পশুরহাটে মেশিন,2014-09-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঈদের আগে বিশেষ করে ঈদউলআযহা বা কোরবানির ঈদের আগে পশুরহাটে জাল কারবারিরা সক্রিয় হয়ে উঠে। পশুরহাটে যাতে জাল নোট ঢুকতে না পারে সেজন্য প্রতিবছরের মত এবারো প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এবছর রাজধানীসহ সারাদেশের বিভিন্ন পশুরহাটে নতুন পুরোনো মিলে প্রায় এক হাজার জাল নোট শনাক্তকারী মেশিন বসাবে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ কাজের জন্য সক্রিয় থাকবেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী ঢাকার বাইরে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চাহিদা অনুযায়ী পশুরহাটগুলোর জন্য নতুন করে ২৭৮টি জাল নোট শনাক্তকারী মেশিন দেয়া হচ্ছে। তাছাড়া গত বছরের কোরবানি ঈদ পর্যন্ত রাজধানীসহ সারা দেশে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে দেয়া ৪৯৫টি মেশিনও কাজে লাগানো হবে। এ ছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশে ঢাকার ২১টি পশুরহাটে অন্তত দুটি করে এবং ঢাকার বাইরে ৪১টি পশুরহাটে একটি করে বুথ বসাবে বিভিন্ন ব্যাংক। যেখানে দুটি করে জাল নোট শনাক্তকারী মেশিন থাকবে। এসব বুথ থেকে যে কেউ বিনামূলে নোট পরীক্ষা করাতে পারবেন। তাছাড়া গত রোজার ঈদে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইর মাধ্যমে ঢাকাসহ সারাদেশের বড় মার্কেট ও বিপণিবিতানে দেয়া ১৩০টি মেশিন এবারও সক্রিয় থাকবে। ঈদের আগের রাত ১২টা পর্যন্ত এ সেবা দেয়া হবে বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্র নিশ্চিত করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের কারেন্সি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের কর্মকর্তারা জানান পশুহাটে জাল নোটের বিস্তার রোধে গোয়েন্দা তত্পরতা জোরদার করতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে দেশের ৯টি গোয়েন্দা উইংকে অনুরোধ জানানো হয়েছে। তাছাড়া জাল নোট সম্পর্কে জনসাধারণের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে বিটিভিতে আসল নোটের নিরাপত্তা বৈশিষ্ট সম্বলিত একটি তথ্যচিত্র প্রদর্শনের জন্য সরবরাহ করা হয়েছে। ঈদ উপলক্ষে নতুন টাকার নোট এবারের ঈদউলআযহা উপলক্ষে সাড়ে ২৪ হাজার কোটি টাকার নতুন নোট বাজারে ছাড়ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। রবিবার থেকে এসব নতুন নোট বাজারে ছাড়া হবে। ব্যাংক থেকে একজন ব্যক্তি একবারে সর্বোচ্চ সাড়ে পাঁচ হাজার টাকা নতুন নোট বদল করে নিতে পারবেন। যেখানে ২০ ও ১০ টাকার একটি করে ৫ টাকার তিনটি ও ২ টাকার একটি করে বান্ডেল থাকবে। আর সঙ্গে থাকবে একশ পিস করে ৫ ২ ও ১ টাকার কয়েন। রাজধানীর লোকজনদের নতুন টাকা প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিসে চারটি ও ১৮টি বাণিজ্যিক ব্যাংকের ২০টি শাখায় বিশেষ কাউন্টার খোলা হচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংক বাদে আর যেসব ব্যাংকের শাখায় নতুন টাকা বদল করা যাবে সেগুলো হলো জনতা ব্যাংকের আবদুল গনি রোড করপোরেট শাখা ও নিউমার্কেট শাখা সোনালীর রমনা শাখা অগ্রণীর এলিফ্যান্ট রোড শাখা রূপালীর মহাখালী শাখা প্রাইমের মালিবাগ ও মিরপুর শাখা পূবালীর সদরঘাট শাখা ন্যাশনালের যাত্রাবাড়ী শাখা ইসলামী ব্যাংকের শ্যামলী শাখা মার্কেন্টাইলের বনানী শাখা সাউথইস্টের কাওরানবাজার শাখা উত্তরার চকবাজার শাখা ওয়ান ব্যাংকের বাসাবো শাখা এসআইবিএলের বসুন্ধরা সিটি মার্কেট শাখা আইএফআইসির গুলশান শাখা ফার্স্ট সিকিউরিটির মোহাম্মদপুর শাখা ব্যাংক এশিয়ার ধানমন্ডি শাখা ঢাকা ব্যাংকের উত্তরা শাখা এবং ডাচ্বাংলার দক্ষিণ খানের এসএমই অ্যান্ড কৃষি শাখা। এ ছাড়া ঢাকার বাইরে বাংলাদেশ ব্যাংকের চট্টগ্রাম খুলনা ও সিলেট শহরে পাঁচটি করে এবং বরিশাল রংপুর ও রাজশাহী অঞ্চলে তিনটি করে বিশেষ কাউন্টার খোলা হবে। গত রোজার ঈদে ২২ হাজার কোটি টাকার নতুন নোট বাজারে ছাড়ার প্রস্তুতি ছিলো কেন্দ্রীয় ব্যাংকের। তবে ঈদের আগের কর্মদিবস পর্যন্ত সাড়ে ১৯ হাজার কোটি টাকার নতুন নোট বাজারে গিয়েছিল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7185.csv b/Bangla_fin_news_articles/7185.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dfeff28831cc5484532e63313ff1c36c18fd8385 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7185.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7185,পাইকারি ও খুচরাবাজারে মশলার দাম আকাশপাতাল পার্থক্য,2014-09-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পাইকারি ও খুচরাবাজারে মশলার দামে আকাশপাতাল ব্যবধানে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে ক্রেতাদের। আসন্ন কোরবানির ঈদ উপলক্ষে এরই মধ্যে ক্রেতার গায়ে মশলার দামের ঝাঁজ লাগতে শুরু করেছে। সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের টিসিবি হিসাবে গত এক মাসের ব্যবধানে খুচরাবাজারে পেঁয়াজ রসুন জিরা হলুদসহ প্রায় সব মশলার দামই বেড়েছে। রসুনের দাম বেড়েছে সর্বোচ্চ ২৮ দশমিক ৫৭ শতাংশ। শনিবার রাজধানীর মহাখালী কাঁচাবাজার নিউমার্কেট ও শান্তনগর বাজারে খোঁজ নিয়ে মশলার দামের এই চিত্র পাওয়া যায়। তবে খুচরাবাজারে যে দরে মশলা বিক্রি হচ্ছে তার চেয়ে অনেক কমে বিক্রি হচ্ছে পাইকারি বাজারে। খুচরা ব্যবসায়ীরা বলেছেন পাইকারি বাজার থেকে পণ্য কেনার পর পরিবহন ভাড়া পণ্য নষ্ট হয়ে যাওয়া ছাড়াও ক্রেতার কাছে অল্প পরিমাণে বিক্রির ফলে ঘাটতি পড়ে মোট পণ্যের পরিমাণের ওপর। এ বিষয়গুলো মাথায় রেখেই খুচরাবাজারে পণ্য বিক্রি করা হয়। আজ খুচরাবাজারে মানভেদে আমাদানিকৃত পেঁয়াজ ৩৫ থেকে ৪০ টাকা দেশি পেঁয়াজ ৪০ থেকে ৪৫ টাকা রসুন ৮৫ থেকে ১০০ টাকা শুকনা মরিচ ১৫০ থেকে ২০০ টাকা হলুদ ১৪০ থেকে ২০০ টাকা আদা ১৪০ থেকে ২৫০ টাকা জিরা ৩৫০ থেকে ৫০০ টাকা দারুচিনি ২৮০ থেকে ৩৫০ টাকা লবঙ্গ ১ হাজার ৪০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা এলাচ ১ হাজার ৩০০ থেকে ১ হাজার ৬০০ টাকা ধনিয়া ১৮০ থেকে ২৪০ টাকা ও তেজপাতা ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়। অন্য দিকে পাইকারি বাজার ঢাকার মৌলভীবাজারে মানভেদে প্রতি কেজি জিরা বিক্রি হচ্ছে ২৩০ থেকে ২৫০ টাকা এলাচ ৮০০ থেকে এক হাজার ২০০ টাকা দারুচিনি থেকে ২০০ থেকে ২২০ টাকা লবঙ্গ ১ হাজার থেকে এক হাজার ৩০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ৩০ থেকে ৩৪ টাকা আমদানিকৃত পেঁয়াজ ২৪ থেকে ২৬ টাকা আদা ১১০ থেকে ১৩০ টাকা রসুন ৬০ থেকে ৭৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এ প্রসঙ্গে মহাখালী কাঁচাবাজারের খুচরা মশলা ব্যবসায়ী আমজাদ বলেন একজন খুচরা ব্যবসায়ীকে পণ্য বিক্রি করতে নানা ভোগান্তি পোহাতে হয়। তিনি বলেন পাইকারি বাজার থেকে পণ্য কেনার পর পরিবহন খরচ রয়েছে। এ ছাড়া খুচরা ক্রেতার কাছে অল্প পরিমাণে বিক্রি করায় মোট ক্রয়কৃত পণ্যে ঘাটতি পড়ে। সেই সাথে কিছু পণ্য নষ্ট হয়ে যায়। এ সব কিছু মিলিয়ে খুচরা ক্রেতার কাছে সামান্য লাভে মাল বিক্রি করা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7186.csv b/Bangla_fin_news_articles/7186.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..88ff46d9c11b233ac5ea123cb11a6f6450d6e4e4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7186.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7186,২ দিন পর ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের ফ্লাইট চলাচল ফের শুরু,2014-09-27,বিশেষ প্রতিনিধি,অবশেষে ইউনাইটেড এয়ারওয়জের অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক রুটের সব ফ্লাইট পরিচালনা শুরু হয়েছে। দুই দিন বন্ধ থাকার পর শনিবার সকাল সোয়া ৭টায় অভ্যন্তরীণ রুটের একটি ফ্লাইট সৈয়দপুরের উদ্দেশে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করে। পরে সকাল সাড়ে ১০টায় ঢাকাচট্টগ্রামকলকাতা বিকাল সাড়ে ৪টায় ঢাকাযশোর সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় ঢাকাসিলেট রাত সোয়া ৮টায় ঢাকাজেদ্দায় ফ্লাইট ছেড়ে যায়। গত সোমবার ক্যাপ্টেন তাসবিরুল আহমেদ চৌধুরী ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকের পদ থেকে পদত্যাগের পর এই এয়ারলাইন্সে চরম অব্যবস্থাপনার সৃষ্টি হয়। এরপর মঙ্গল ও বুধবার ফ্লাইট শিডিউলে বিপর্যয় ঘটে। একপর্যায়ে বৃহস্পতিবার থেকে এয়ারলাইন্সের সব ধরনের ফ্লাইট চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়। শুক্রবার বিকালে উত্তরায় এয়াওয়েজের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এয়ারওয়েজের পরিচালনা পর্ষদের কর্মকর্তারা রুদ্ধদ্বার বৈঠকে বসেন। প্রায় ৬ ঘণ্টা স্থায়ী এ বৈঠক শেষে রাত সাড়ে ১১টায় জরুরি সংবাক সম্মেলনে এয়ারওয়েজের শীর্ষ কর্মকর্তারা শনিবার সকাল থেকে ফ্লাইট চালুর ঘোষণা দেন। একই সঙ্গে তাসবিরুল আহমেদ চৌধুরীকে পুনরায় ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিয়োগ দেয়া হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7187.csv b/Bangla_fin_news_articles/7187.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e720b0032ba5afda82395ca56d05332f536715f6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7187.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7187,তোবা শ্রমিকদের সোমবার বিজিএমইএ ভবন ঘেরাওয়ের হুমকি,2014-09-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী রবিবারের মধ্যে তোবা গ্রুপের ৫টি কারখানার শ্রমিকদের বকেয়া বেতনবোনাস দেয়া না হলে সোমবার সকালে রাজধানীর বিজিএমইএ ভবন ঘেরাওয়ের হুমকি দিয়েছে তোবা গ্রুপ শ্রমিক সংগ্রাম পরিষদ। সেই সঙ্গে বন্ধ থাকা ৫টি কারখানা খুলে দেয়ারও দাবি জানানো হয়েছে। শুক্রবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক মানববন্ধনে এ ঘোষণা দেন শ্রমিক সংগ্রাম কমিটির আহ্বায়ক মোশরেফা মিশু। এ সময় তোবা গ্রুপের বেশ কিছু শ্রমিকও উপস্থিত ছিলেন। এ সময় তোবা গ্রুপের শ্রমিকদের আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসের বেতন দুই ঈদের বোনাস দেয়ার দাবি জানানো হয়। মোশরেফা মিশু বলেন শ্রম মন্ত্রী ঘোষণা দিয়েছিলেন ২৬ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সকল গার্মেন্টস শ্রমিকদের বেতন দেওয়া হবে। কিন্তু মালিকরা এখনো শ্রমিকদের বেতন ও বোনাস পরিশোধ করেনি। পরে শ্রমমন্ত্রী আবার ২৮ সেপ্টেম্বরের মধ্যে বেতন এবং ২ অক্টোবরের মধ্যে বোনাস দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন। ঈদের বাকি মাত্র ৯ দিন। কিন্তু শ্রমিকদের বেতন বোনাসের বিষয়ে এখনো সরকার এবং মালিক পক্ষের কোনো উদ্যোগ নেই। তিনি বলেন শ্রমিকরা না খেয়ে থাকবে আর মালিকরা ঈদ করবে তা দেশে হতে দেওয়া হবে না। তাই আমাদের দাবি পূরণ না হলে ঘরে বসে না থেকে কঠোর আন্দোলনে যেতে হবে। শ্রমিকরা ঈদ করতে না পারলে মালিকরাও ঈদ করতে পারবে না বলেও হুঁশিয়ারি দেন তিনি। সেই সঙ্গে তোবার মালিক দেলোয়ার হোসেনের জামিন বাতিলেরও দাবি জানান। এ সময় শ্রমিকদের পক্ষ থেকে বলা হয় ঈদের পর কারখানা চালু না করে লেঅফ করলে শ্রমিকদের ৪ মাসের বেতন দিতে হবে। আর শ্রমিকরা যত বছর কাজ করেছে প্রতি বছরের জন্য শ্রম আইন অনুযায়ী পাওনা দিতে হবে। তোবার মালিক দেলোয়ারের জামিন বাতিল করে গ্রেপ্তারের দাবিও জানানো হয় । এ সময় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন গার্মেন্টস শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন শ্রমিক নেতা জলি তালুকদার তোফাজ্জল হোসেন আনোয়ার হোসেন ও সুমন মল্লিক প্রমুখ। প্রসঙ্গত তোবার প্রায় ১৫ শ শ্রমিক বকেয়া বেতন না পেয়ে গত রোজার ঈদের আগের দিন থেকে বাড্ডায় তোবার কারখানা ভবনে অনশন করেন। ১১ দিন অনশনের পর নানা নাটকীয়তা শেষে দুই ধাপে শ্রমিকদের জুলাই পর্যন্ত তিন মাসের বেতন দেয়া হয়। এর পর কারখানা বন্ধ করে দেয় কর্তৃপক্ষ। তবে কারখানা বন্ধকে অবৈধ আখ্যা দেয় সরকারের সংশ্লিষ্ট প্রশাসন। অন্য দিকে কারখানা বন্ধের নোটিসকে চ্যালেঞ্জ করে শ্রমিকদের পক্ষ থেকে শ্রম আদালতে মামলাও করা হয়েছে। এরপর থেকে শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধে অনিশ্চয়তা দেখা দেয়। কারখানার মালিক দেলোয়ার হোসেন দাবি করছেন তার কাছে টাকা নেই। তাজরীন গার্মেন্টসের বিমার টাকা পেলে তিনি তোবার শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধ করবেন বলেও জানান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7188.csv b/Bangla_fin_news_articles/7188.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6293b72bbf45e4e07f6f30ca3ae5345a0649b40b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7188.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7188,ডিএসই সূচক ৫ হাজার পয়েন্ট ছাড়াল,2014-09-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা দর বৃদ্ধির মধ্য দিয়ে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সূচক ৫ হাজার পয়েন্ট ছাড়িয়েছে। বৃহস্পতিবার দিনশেষে ডিএসইর সূচক ডিএসইএক্স ৫ হাজার ২৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেনও হয়েছে এগারো শ কোটি টাকার ওপরে। তথ্যে দেখা গেছে আজ ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৪৭ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ২৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২৫ পয়েন্ট বেড়ে এক হাজার ৯৪৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে এক হাজার ১০৩ কোটি ৮৮ লাখ টাকার। লেনদেনকৃত ৩০১টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫৯টির কমেছে ১২০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২২টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩৪ পয়েন্ট বেড়ে নয় হাজার ৪৫১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৭০ কোটি ৪৫ লাখ টাকার। লেনদেনকৃত ২২৫টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৮টির কমেছে ১০০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭টি কোম্পানির শেয়ারের। বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন গত প্রায় আড়াই মাস ধরে শেয়ারবাজারে লেনদেন ও সূচকের গতি ইতিবাচক হওয়ায় বিনিয়োগকারীদের আস্থা বেড়েছে। এ জন্য নতুন নতুন বিনিয়োগকারী বাজারে প্রবেশ করছেন। ফলে বাড়ছে সূচক। এ ধরনের প্রবণতা অব্যাহত থাকলে বাজার ইতিবাচক হবে। তবে ফের কোনো কারসাজি হলে কিংবা কোনো ধরনের আস্থাহীনতা তৈরি হলে বাজার ধরে রাখা কঠিন। তাই বাজারে যেন কেউ কারসাজি করতে না পারে সে জন্য নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে সজাগ থাকতে হবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। ডিএসই জানিয়েছে বিবিধ খাতের সিনো বাংলা ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার দর বাড়ার কোনো কারণ নেই। শেয়ারটির অস্বাভাবিক দর বাড়ার পেছনে কারণ জানতে চাইলে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এমনটাই জানিয়েছে। বিশ্লেষণে দেখা যায় গত ৪ কার্যদিবস ধরে শেয়ারটির দর বেড়েছে ২৬ শতাংশ। আজ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে মোট ৩০১ টি কোম্পানির ২৫ কোটি ৫০ লাখ ৯০ হাজার ৬৮৩ টি শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। ডিএসইতে আজ মোট লেনদেনের পরিমাণ ১১০৩ কোটি ৬৪ লাখ ১২ হাজার ৬২৬ টাকার। যা আগের দিনের চেয়ে ১৭০ কোটি ৭৫ লাখ টাকা বেশি।ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের কার্যদিবসের ৪৭.২০ পয়েন্ট বেড়ে ৫০২৬.৯৩ পয়েন্ট ডিএস৩০ মূল্য সূচক ২৫.৪১ পয়েন্ট বেড়ে ১৯৪৯.৬৪ পয়েন্ট এবং ডিএসইএক্স শরিয়াহ্ সূচক ১৯.০৯ পয়েন্ট বেড়ে ১১৮১.৬৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেনকৃত ৩০১ টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫৯টির কমেছে ১২০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২২টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7189.csv b/Bangla_fin_news_articles/7189.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8e67f21ed9bf95c081f09da10718021503342a65 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7189.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7189,সীমান্ত বাণিজ্য দ্রুত বাড়াতে চায় ত্রিপুরা,2014-09-25,বাণিজ্য ডেস্ক,ভারত ও বাংলাদেশের স্থলসীমানার দৈর্ঘ্য চার হাজার ৯৬ কিলোমিটার যা বিশ্বের অন্যতম দীর্ঘ। দুটি দেশের সরকারই মনে করে পারস্পরিক বাণিজ্য বাড়াতে এত দীর্ঘ স্থলসীমানায় সীমান্ত হাটের সংখ্যা যথেষ্ট নয়। ভারতবাংলাদেশের সীমান্ত বাণিজ্য বাড়াতে সীমান্ত হাট বাড়ানোরও পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। নতুন সীমান্ত হাটগুলো চালু হলে তিন বছরের মধ্যে শুধু ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য ৫০০ কোটি রুপি আট কোটি ডলার ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করছে রাজ্যটির শিল্প দপ্তর। ত্রিপুরার শিল্প দপ্তরের পরিচালক পি এল আগারওয়াল ভারতীয় পত্রিকা বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডকে বলেন ১৯৯৪ সালে ত্রিপুরা দিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল শূন্য। ২০১২১৩ অর্থবছরে তা দাঁড়ায় ৩৪০ কোটি রুপি। নির্বাচনী বছর হওয়ায় ২০১৩১৪ অর্থবছরে যদিও তা কমে ২৪০ কোটি রুপিতে এসেছে এর পরও রপ্তানি বাংলাদেশের পক্ষেই রয়েছে। আমাদের পরিকল্পনা ২০১৬১৭ সালের মধ্যে এই বাণিজ্যের পরিমাণ ৫০০ কোটি রুপিতে নিয়ে যাওয়া। এটি খুবই সম্ভব কারণ বাংলাদেশ থেকে নিত্যনতুন পণ্য নিয়ে ব্যবসায়ীরা এখানে আসছেন। রাজ্য সরকারের উচ্চপর্যায়ের এ কর্মকর্তা আরও জানান ত্রিপুরা থেকে বাংলাদেশে বছরে ১০ কোটি রুপির পণ্য রপ্তানি করা সম্ভব। এসব পণ্যের মধ্যে রয়েছে হস্তশিল্পজাত পণ্য বাঁশ ও রেশম। আগারওয়াল নিশ্চিত করেন আগামী অক্টোবরের মধ্যে ত্রিপুরাতে আরও দুটি সীমান্ত হাট উদ্বোধন করা হবে। এর ফলে বৈধ আমদানিরপ্তানি বাড়বে। সীমান্ত হাট বাড়ানোর প্রসঙ্গে আগারওয়াল বলেন সীমান্ত হাট সীমান্ত এলাকায় বসবাসকারী মানুষের কাছাকাছি আসার সুযোগ করে দেয় এবং তাদের পণ্য বেচাকেনার সুযোগ করে দেয়। একটি সীমান্ত হাট থেকে সপ্তাহে গড়ে এক কোটি রুপির বেশি বাণিজ্য হয়ে থাকে যা আরও বাড়ানো সম্ভব। ত্রিপুরার রাজ্য সরকার সীমান্ত হাট বাড়াতে খুবই আন্তরিক। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ সরকারের মনোভাবও ইতিবাচক। আগারওয়ালের দাবি বাংলাদেশ সরকার সীমান্ত হাট বাড়ানোর পাশাপাশি দেশটির নদী ও সমুদ্রবন্দর ব্যবহার করতে দিতে সম্মতি দিয়েছে। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন বাংলাদেশের চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর ও আশুগঞ্জ নদীবন্দর ব্যবহারের অনুমতি দিতে উভয় দেশের সরকারের মধ্যে কার্যকর আলোচনা হয়েছে। তবে এ ক্ষেত্রে দুটি দেশের অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক অনেক বিষয় জড়িত বলে সিদ্ধান্ত নিতে বেশি সময় লাগে। যোগাযোগ উন্নয়নে ত্রিপুরার আগরতলা ও বাংলাদেশের আখাউড়ার রেল যোগাযোগ উন্নয়নে সমীক্ষা শুরু হয়েছে। পি এল আগারওয়াল আরও জানান ইতিমধ্যেই দুটি বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান ত্রিপুরায় বিনিয়োগ করেছে এবং আরও বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান বিনিয়োগ করার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। সীমান্ত হাটে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বিক্রিযোগ্য পণ্যের মধ্যে আছে প্লাস্টিকসামগ্রী বিস্কুট পুরুষের ব্যবহার্য লুঙ্গি শুকনা মাছ শুঁটকি বেকারিসামগ্রী শাকসবজি অ্যালুমিনিয়ামসামগ্রী রান্নার সামগ্রী ফলের জুস ফলমূল মেলামিনসামগ্রী স্থানীয়ভাবে তৈরি করা ক্ষুদ্র কৃষি ও গৃহনির্মাণসামগ্রী খাদি কাপড় কসমেটিকস এবং টয়লেট্রিজসামগ্রী। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7190.csv b/Bangla_fin_news_articles/7190.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b563cb02821d2ae66a2fdbc042ebee9cae3cd476 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7190.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7190,১০ কার্যদিবসে ডিএসইতে সূচক বেড়েছে ৩০০ পয়েন্ট,2014-09-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে গত সাত কার্যদিবস ধরে টানা সূচক বাড়ছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই ১০ দিনে সূচক বেড়েছে ৩০০ পয়েন্টেরও বেশি। ডিএসইএক্স ৪ হাজার ৬৭৫ পয়েন্ট থেকে উঠে এসেছে ৪ হাজার ৯৭৯ পয়েন্টে। এ দিকে টানা তিন কার্যদিবস ব্যাংকের শেয়ার দর বাড়ার পর বুধবার কিছুটা দর সংশোধন হয়েছে। সব ব্যাংকের শেয়ার দর আগের দিনের তুলনায় কমেছে। মুনাফা তোলার চাপে এ খাতের বশির ভাগ শেয়ারের দরপতন হয়েছে। বিশ্লেষণে দেখা যায় ব্যাংক বিমা ও আর্থিক খাতের শেয়ারগুলোই বিশেষ করে দর হারানোর শীর্ষে উঠে এসেছে। ব্যাংক খাতের ৯০ শতাংশ কোম্পানির শেয়ার দর কমেছে। এ খাতের তালিকাভুক্ত ৩০টি কোম্পানির মধ্যে ২৮টি ব্যাংকের দর কমেছে। আর দর বেড়েছে ২টি এবং অপরিবির্তিত রয়েছে ১টির। তথ্যে দেখা গেছে আজ ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১২ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৯৭৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৩২ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৯২৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৯৩২ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৮৩ কোটি ৬৫ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০২টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২১টির কমেছে ১৬১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ২০ পয়েন্ট বেড়ে ১৫ হাজার ৪৪৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৭০ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৫ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৩৮টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৩টির কমেছে ১৪৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৬টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই জানিয়েছে বিডি ফাইন্যান্স ও ইন্টারন্যাশনাল লিজিংয়ের শেয়ার দর বাড়ার পেছনে কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। শেয়ার দর বাড়ার কারণ জানতে চাইলে ডিএসইকে এ জবাব দিয়েছে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে বিগত পাঁচ কার্যদিবস ধরে বাড়ছে বিডি ফাইন্যান্সের শেয়ার দর। এ সময়ে শেয়ারটির দর বেড়েছে ৩৪ দশমিক ১৪ শতাংশ। আর গত চার কার্যদিবস একটানা বেড়েছে ইন্টারন্যাশনাল লিজিংয়ের শেয়ার দর। এ কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে ২২ দশমিক ৭২ শতাংশ। মঙ্গলবার শেয়ারটির দর সামান্য কমেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7191.csv b/Bangla_fin_news_articles/7191.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a5ae4b7306486bb985a5358125ddf78191deb34b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7191.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7191,তৈরি পোশাক শিল্প এলাকায় ৩ অক্টোবর ব্যাংক খোলা,2014-09-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,তৈরি পোশাক শিল্প এলাকায় আগামী ৩ অক্টোবর শুক্রবার ব্যাংক খোলা রাখার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। দুর্গাপূজা ও ঈদউলআযহার ছুটির আগেই পোশাক শ্রমিকদের বেতন ভাতা ও বোনাস সঠিকভাবে প্রদানের জন্য বিজিএমইর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ নির্দেশ দিয়েছে। মঙ্গলবার সব তফসিলি ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের কাছে এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপনপত্র পাঠিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। প্রজ্ঞাপনে পত্রে বলা হয়েছে ছুটির ৪ থেকে ৭ অক্টোবর আগে বিশেষ কোনো অপরিহার্য কারণে বেতনভাতাদি পরিশোধ করা সম্ভব না হলে বিশেষ ব্যবস্থাধীনে পোশাক শিল্প এলাকার তফসিলি ব্যাংকের কেবল তৈরি পোশাক শিল্প সংশ্লিষ্ট শাখাসমূহ আগামী তিন অক্টোবর শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ব্যাংক খোলা রাখার পরামর্শ দেয়া যাচ্ছে। ঢাকা মহানগরী আশুলিয়া টঙ্গী গাজীপুর সাভার নারায়ণগঞ্জ ও চট্টগ্রামে অবস্থিত পোশাক শিল্প এলাকার ব্যাংকগুলো খোলা রাখার কথা বলা হয়েছে। তবে এ ক্ষেত্রে খোলা রাখা শাখাগুলোতে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করারও পরামর্শ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7192.csv b/Bangla_fin_news_articles/7192.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..192932be7b652892e37705f3d90a80a145cd2827 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7192.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7192,সি অ্যান্ড এ টেক্সটাইলের আইপিও অনুমোদন,2014-09-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সি অ্যান্ড এ টেক্সটাইলের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও অনুমোদন দিয়েছে বিএসইসি। মঙ্গলবার বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি ৫২৮তম সভায় এ কোম্পানির আইপিও অনুমোদন দেয়া হয়। বিএসইসি সূত্রে এ তথ্য জানা যায়। কোম্পানিটি পুঁজিবাজারে ৪ কোটি ৫০ লাখ শেয়ার ছেড়ে ৪৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে কোম্পানিটি শেয়ার ইস্যু করবে। ২০১৪ সালের ৩০ জুন শেষ হওয়া অর্থ বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী সিএ টেক্সটাইল প্রতি শেয়ারে আয় ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৭৮ পয়সা। নেট এসেট ভ্যালু এনএভি হয়েছে ১৮ টাকা ৩৮ পয়সা। কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে এএফসি ক্যাপিটাল ও ইম্পেরিয়াল ক্যাপিটাল লিমিটেড। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7193.csv b/Bangla_fin_news_articles/7193.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d9dad77a57458532e8554da28b1a7c24dabc4748 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7193.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7193,রাইট শেয়ার ছাড়ার অনুমোদন পেল বিআইএফসি,2014-09-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাইট শেয়ার ছেড়ে পুঁজিবাজার থেকে পুনরায় মূলধন সংগ্রহের অনুমোদন পেয়েছে বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি লিমিটেড বিআইএফসি। মঙ্গলবার পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি ৫২৮তম সভায় এ কোম্পানির আবেদন অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। কমিশনের নির্বাহী পরিচালক ফরহাদ আহমেদ স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। কোম্পানিটি ২টি সাধারণ শেয়ারের বিপরীতে ১টি রাইট শেয়ার ইস্যু করবে। মোট ৩ কোটি ৩৫ লাখ ৫৯ হাজার ৯৮১টি সাধারণ শেয়ারের বিপরীতে রাইট শেয়ার ছাড়বে বিআইএফসি। প্রতিটি রাইট শেয়ারের মূল্য ১০ টাকা। রাইট শেয়ারের মাধ্যমে কোম্পানিটি পুঁজিবাজার থেকে ৩৩ কোটি ৫৫ লাখ ৯৯ হাজার ৮১০ টাকা সংগ্রহ করবে। ননব্যাংকিং আর্থিক খাতের কোম্পানির পরিশোধিত মূল্য ১০০ কোটি টাকায় উন্নীত করা সংক্রান্ত বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা পরিপালনে গত ২৪ মার্চ রাইট শেয়ার ছাড়া ঘোষণা দেয় বিআইএফসি। এ জন্য গত ২৪ এপ্রিল অনুষ্ঠিত বার্ষিক সাধারণ সভায় এজিএম বিনিয়োগকারীদের সম্মতি নেয়া হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7194.csv b/Bangla_fin_news_articles/7194.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dfeec4d0bc67a569e3516d7b653814231e3a5def --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7194.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7194,ঊর্ধ্বমুখী সূচকেই লেনদেন শুরু,2014-09-23,অনলাইন ডেস্ক,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই গত কয়েক কার্যদিবসের ধারাবাহিকতায় মঙ্গলবারও মূল্যসূচকে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। ডিএসইর ওয়েবসাইট সূত্রে জানা গেছে বেলা ১১টায় ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স বা ডিএসইএক্স সূচক ৫২ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৯৭৬ পয়েন্টে অবস্থান করে। এছাড়া ডিএস৩০ সূচক ১৪ পয়েন্ট বেড়ে এক হাজার ৯০৩ পয়েন্টে এবং ডিএসইএস সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়ে এক হাজার ১৫৭ পয়েন্টে স্থির হয়। লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫৪টির কমেছে ৩৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টির দাম। টাকার অংকে লেনদেনের শীর্ষ কোম্পানির মধ্যে ওঠানামা করছে মবিল যমুনা বিএসআরএম স্টিল পিএলএফএসএল ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ বেক্সিমকো আরএকে সিরামিকস অ্যাক্টিভ ফাইন লাফার্জ সুরমা আরএসআরএম স্টিল ও পদ্মা অয়েল। এ সময়ে লেনদেন হয়েছে মোট ১৫১ কোটি ০৮ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। আগের কার্যদিবস সোমবার লেনদেন হয়েছিল মোট ৯৯২ কোটি ৩০ লাখ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7195.csv b/Bangla_fin_news_articles/7195.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..91efea2618be8a7be2ae16d1976268983adf3130 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7195.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7195,মেলা থেকে সেবা নিল রেকর্ড সংখ্যক করদাতা,2014-09-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আয়কর মেলায় করদাতাদের উপস্থিতি ও সেবা গ্রহণকারীর সংখ্যা প্রতি বছরই বাড়ছে। এবারও তা নতুন রেকর্ড সৃষ্টি করেছে। এবার কর মেলা থেকে সেবা গ্রহণ করেছেন ৬ লাখ ৪৯ হাজার ১৮৫ জন। তাদের মধ্যে ১ লাখ ৪৯ হাজার ৩০৯ টি রিটার্ন দাখিলের বিপরীতে আয়কর আদায় হয়েছে ১ হাজার ৬৭৫ কোটি টাকা টাকা। এর আগে সর্বশেষ গত ২০১৩ সালের আয়কর মেলায় ৫ লাখ ১০ হাজার করদাতা সেবা নিয়েছিলেন। এর মধ্যে ১ লাখ ৩২ হাজার ১৭টি রিটার্ন দাখিলের বিপরীতে কর আদায় হয়েছিল ১ হাজার ১১৭ কোটি টাকা। এদিকে সপ্তাহব্যাপী আয়কর মেলা সোমবার শেষ হয়েছে। মেলার সময়সীমা বাড়ানোর দাবি থাকলেও শেষ পর্যন্ত তা আর বাড়ছে না। মেলা শেষে এনবিআর সূত্র জানিয়েছে এবারের মেলায় নতুন করদাতা হিসেবে ইটিআইএন নেয়ার মাধ্যমে নিবন্ধিত হয়েছেন ১৫ হাজার ৯০৭ জনযা গত বছরের আয়কর মেলার তুলনায় ২৩ শতাংশ বেশি । অন্যদিকে ইটিআইএন পুননিবন্ধন করেছেন ১০ হাজার ৮৩৮ জন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7196.csv b/Bangla_fin_news_articles/7196.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b950bbd5fed0c746aeaf448a2913fe471cd482ac --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7196.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7196,ব্যাংক শেয়ারের দাম বৃদ্ধি লেনদেনে এগিয়ে ওষুধ,2014-09-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে সব ব্যাংকের শেয়ার দর বৃদ্ধি পেয়েছে। আগের দিন রবিবারও বাজারে সব ব্যাংকের শেয়ারে ইতিবাচক প্রবণতা দেখা গেছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন সব সময়ই বছরের শেষ দিকে এসে ব্যাংকের শেয়ারে কিছুটা ইতিবাচক প্রবণতা আসে। এ ধারাবাহিকতাতেই ব্যাংকের শেয়ার দর বাড়ছে। ব্যাংকের শেয়ার ঘিরে সোমবার লেনদেন হয়ছে ৮৮ কোটি টাকা। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের সাড়ে ৯ ভাগ। এদিকে সব ব্যাংকের শেয়ার দর বাড়লেও সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে ওষুধ খাত ঘিরে। এ খাতে লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটি টাকা। যা বাজারের মোট লেনদেনের প্রায় সাড়ে ১৬ ভাগ। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে তিন কার্যদিবস ধরে দেশে হরতাল থাকলেও এ সময়ে প্রতিদিনই সূচক ছিল ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায়। লেনদেনও হয়েছে ভালো। এদিকে চতুর্থদিনের মতো ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে নয়শ কোটি টাকার উপরে। প্রথম দিনের লেনদেনে আরএসআরএম এর শেয়ার দর বেড়েছে ৯৩ ভাগ। লেনদেনেরও শীর্ষে এ কোম্পানি। এরপরই লেনদেনে এগিয়ে ছিল গ্রামীণ ফোন। লেনদেন হওয়া ৩০৩ টি কোম্পানির মধ্যে ৫৪টি কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে ৩ শতাংশের বেশি। আর ২৬টির দর কমেছে ৩ শতাংশের বেশি। দর বৃদ্ধিতে সবচেয়ে বেশি এগিয়ে ছিল ব্যাংকিং খাত। এ খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর বেড়েছে ২ দশমিক ২ ভাগ। তথ্যে দেখা গেছে সোমবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১১ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৯২৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮৮৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৯৯২ কোটি ৩০ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১০ কোটি ৯৪ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৩টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪১টির কমেছে ১৩৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৫৯ পয়েন্ট বেড়ে ১৫ হাজার ২৭০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৭৭ কোটি ১১ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১১ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৩৭টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩৭টির কমেছে ১০২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৮টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই জানিয়েছে সামপ্রতিক সময়ে শেয়ার দর বাড়ার কারণ নেই বলে জানিয়েছে সামিট এলায়েন্স পোর্ট লিমিটেড। দর বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে নোটিশ পাঠানোর প্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। এর আগে সিএসইকেও একই তথ্য জানায় প্রতিষ্ঠানটি। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে গত পাঁচ কার্যদিবসে সামিট এলায়েন্স পোটের শেয়ার দর একটানা বেড়েছে। এ ছাড়া গত এক মাসে এ শেয়ারের দর বেড়েছে ৫৭.৫ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7197.csv b/Bangla_fin_news_articles/7197.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..44e526f6f7f8184955391aeb8b1d3e08caa8c78e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7197.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7197,আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় ১ মাস বাড়ানোর পক্ষে এফবিসিসিআই,2014-09-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঈদ ও পূজা ছুটির কারণে আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা আরো একমাস বাড়িয়ে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত করার আহ্বান জানিয়েছে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই। স্বাভাবিক নিয়মে চলতি কর বর্ষের রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা শেষ হওয়ার কথা আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর। ইতিমধ্যে রাজস্ব বোর্ড এনবিআর ও অর্থ মন্ত্রণালয়ে সময়সীমা বাড়ানোর জন্য সুপারিশ পাঠানো হয়েছে। এনবিআর সূত্রে জানা গেছে সামপ্রতিক বছরগুলোতে প্রতিবারই আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে। বিভিন্ন কারণ দেখিয়ে এ সময়সীমা ধাপে ধাপে তিন মাসও বাড়ানো হয়েছে। এছাড়া যে কোন করদাতার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে উপকর কমিশনার তিন মাস পর্যন্ত রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা বাড়াতে পারেন। অনেক করদাতাই এই উপায়ে রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা বাড়িয়ে থাকেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7198.csv b/Bangla_fin_news_articles/7198.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..07a5923143f8a570d7a8ed6de7f22f4d8904509e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7198.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7198,পুঁজিবাজার উন্নয়ন তৃতীয় পর্বের কাজ এপ্রিল থেকে,2014-09-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়নে ক্যাপিটাল মার্কেট ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টের দ্বিতীয় পর্বের কাজ শেষের দিকে রয়েছে। আর তৃতীয় পর্বের কাজ আগামী এপ্রিল থেকে শুরু হবে। সোমবার রাজধানীর একটি হোটেলে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের এডিবি সাথে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই কর্তৃপক্ষের সাথে এক বৈঠকে এসব কথা বলেন ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক স্বপন কুমার বালা। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এডিবির নির্বাহী পরিচালক মালিয়ামি বিন হামাদ উমেশ কুমার মুহাম্মদ সামি সাঈদ কান্ট্রি ডিরেক্টর কাজুহিকো হিগুচি ডেপুটি কান্ট্রি ডিরেক্টর ওলেগ টোনকোনোজেনকোভ বাংলাদেশ মিশনের প্রধান অর্থনীতিবিদ মোহাম্মদ জাহিদ হোসেইন ডিএসইর পরিচালক শাকিল রিজভী বাংলাদেশ ওমেন্স চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ এর প্রেসিডেন্ট সেলিমা আহমদ এবং এসিআই এর চেয়ারম্যান আনিসউদদৌলাসহ আরও অনেকে। অনুষ্ঠানে এডিবির পক্ষ থেকে বলা হয় বাংলাদেশের পুঁজিবাজারকে স্বয়ংসম্পূর্ণ ও উন্নতমানের পুঁজিবাজারে পরিণত করার জন্য নতুন প্রোডাক্ট কমোডিটি এক্সচেঞ্জ ডেরিভেটিবস মার্কেট সবই যেন পরিকল্পনা অনুযায়ী গঠিত হয়। পুঁজিবাজারের উন্নয়নে এডিবির অর্থায়নে যে সব প্রকল্প আগামীতে বাস্তবায়িত হবে সেখানে নিয়ন্ত্রক সংস্থার সাথে ডিএসই যেন স্বক্রিয় অংশীদার হিসেবে কাজ করে। ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালখ স্বপন কুমার বালা বলেন ডিএসই ডিমিউচ্যুয়ালাইজড ব্যবস্থাপনা ও মালিকানা পৃথক হওয়ায় এখন বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে একে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করা। এছাড়া বাজারে অংশগ্রহণকারীদের সক্ষমতার সমস্যা বিনিয়োগকারীদের সচেতনতার ঘাটতি গুণগত মানের দিক থেকে ভালো আইপিওর প্রাথমিক গণ প্রস্তাব মাধ্যমে অর্থ উত্তোলন করে শিল্পোন্নয়নের গতিকে ত্বরান্বিত করা পুঁজিবাজারের জন্য চ্যালেঞ্জ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7199.csv b/Bangla_fin_news_articles/7199.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bf33f86598a5259908082d4af8e1ff84d6add790 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7199.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7199,ইস্টার্ন হাউজিংয়ের লভ্যাংশ ঘোষণা,2014-09-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ইস্টার্ন হাউজিং ইএইচএল শেয়ারধারীদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। প্রতিষ্ঠানটি ১৫ শতাংশ নগদ ও ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দেবে। সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। ডিএসইর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সংবাদে জানানো হয় ইস্টার্ন হাউজিংয়ের পরিচালনা পর্ষদ গত ৩১ জুলাই শেষ হওয়া অর্থবছরের জন্য এই লভ্যাংশ ঘোষণা করে। এসংক্রান্ত বার্ষিক সাধারণ সভা এজিএম ৩০ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে। রেকর্ড ডেট ২ অক্টোবর। গত ৩০ জুলাই পর্যন্ত তাদের শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৩ টাকা ৮ পয়সা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7200.csv b/Bangla_fin_news_articles/7200.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..41c489ece1a6065606c23a1ef9ffb74589b394ac --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7200.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7200,সাত মাস পর ইউরিয়া উৎপাদন শুরু,2014-09-22,ভৈরব প্রতিনিধি,বাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ সার কারখানার প্রশাসন বিভাগ জানায় এ কারখানা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া কুমিল্লা চাঁদপুর কিশোরগঞ্জ নেত্রকোনা সুনামগঞ্জ ও হবিগঞ্জ জেলার ৭৪৪ জন ডিলারের মাধ্যমে ইউরিয়া সার সরবরাহ করা হয়। বিদ্যুৎ উৎপাদনব্যবস্থা সচল রাখতে সরকার কারখানায় গ্যাস সরবরাহ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয়। এ কারণে চলতি বছরের ১৬ মার্চ থেকে ইউরিয়া উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়। বন্ধ থাকার কারণে এত দিনে কারখানাটির উৎপাদনে ক্ষতি হয়েছে প্রায় ২৭১ কোটি টাকা। ১ সেপ্টেম্বর থেকে কারখানায় আবার গ্যাস সরবরাহ চালু করা হয়। কর্তৃপক্ষ ওই দিন থেকে উৎপাদনপ্রক্রিয়া শুরু করে।রোববার থেকে ইউরিয়া উৎপাদন শুরু হয়েছে। গ্যাস সরবরাহ চালু হওয়ায় কারখানা কর্তৃপক্ষ উৎপাদনে যেতে সক্ষম হয়। কারখানার মহাব্যবস্থাপক কারিগরি সন্তোষ কুমার সরকার বলেন পুরোদমে উৎপাদনে যেতে পারলে প্রতিদিন এক হাজার ৩০০ মেট্রিক টন ইউরিয়া উৎপাদিত হবে। তবে গ্যাসের চাপ কম থাকায় এই মুহূর্তে পুরো উৎপাদনে যাওয়া যাচ্ছে না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7201.csv b/Bangla_fin_news_articles/7201.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8ac0626a5d08be9f605ad5aeca0b7d769f1260e5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7201.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7201,প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে এমটিবির অনুদান,2014-09-22,বাণিজ্য ডেস্ক,প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে এক কোটি টাকা দিয়েছে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক এমটিবি। সম্প্রতি গণভবনে এক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে এক কোটি টাকা অনুদানের চেক তুলে দেন এমটিবির ভাইস চেয়ারম্যান এম এ রউফ জেপি এবং পরিচালক কিউ এ এফ এম সিরাজুল ইসলাম। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7202.csv b/Bangla_fin_news_articles/7202.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a6d4a886951859d25e3158b26550081b994cbacf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7202.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7202,পৌনে ২ কোটি টাকার কৃষি ঋণ ২ মাসে বিতরণ,2014-09-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ ব্যাংকের কৃষি ঋণ বিষয়ক সর্বশেষ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে জুলাইঅগাস্ট কৃষি খাতে ১ হাজার ৭২৪ কোটি টাকার ঋণ বিতরণ করেছে বাংলাদেশের ব্যাংকগুলো। এর আগের বছর এই সময়ে ঋণ বিতরণের পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৫৯৪ কোটি টাকা। সে হিসেবে চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে কৃষি ঋণ বিতরণ বেড়েছে ১৩০ কোটি টাকা বা ৮ দশমিক ১৫ শতাংশ। ২০১৩১৪ অর্থবছরের পুরো সময়জুড়ে কৃষি খাতে ব্যাংকগুলো মোট ১৬ হাজার ৩৭ কোটি টাকা বিতরণ করেছিল যা নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ১ হাজার ৪৪২ কোটি টাকা বা প্রায় ১০ শতাংশ বেশি। এসব বিবেচনায় চলতি ২০১৪১৫ অর্থবছর ব্যাংকগুলোর জন্য আগের অর্থবছরের তুলনায় ৬ দশমিক ৫৪ শতাংশ বেশি অর্থাৎ ১৫ হাজার ৫৫০ কোটি টাকা কৃষিঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে বেসরকারি ও বিদেশি ১০টি ব্যাংক কৃষি খাতে কোনো ঋণ দেয়নি বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে দেখা যায়। এর মধ্যে রয়েছে নতুন অনুমোদন পাওয়া ফারমারস মধুমতি এনআরবি ও এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক। বিদেশি মালিকানার ব্যাংক আলফালাহ সিটি ব্যাংক এনএ কমার্শিয়াল ব্যাংক অব সিলন হাবিব ব্যাংক ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান এবং স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া এখাতে কোনো ঋণ দেয়নি। এছাড়া ১৬০ কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে দুই মাসে ১ লাখ টাকা বিতরণ করেছে বেসরকারি সিটি ব্যাংক। যমুনা ব্যাংক ১২১ কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে ৯৪ লাখ টাকা বিতরণ দেখিয়েছে। আর রাষ্ট্রীয় মালিকানার রূপালী ব্যাংক ১৫০ কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে বিতরণ করেছে মাত্র ১ কোটি ৩ লাখ টাকা। পরিসংখ্যান বিশ্লেষণে দেখা যায় চলতি অর্থবছরে রাষ্ট্রীয় মালিকানার বাণিজ্যিক ও বিশেয়াষিত ব্যাংকগুলোর জন্য ৯ হাজার ১৪০ কোটি টাকা কৃষি ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে এই ব্যাংকগুলো বিতরণ করেছে ৭৮২ কোটি টাকা যা পুরো বছরের লক্ষ্যমাত্রার ৮ দশমিক ৫৫ শতাংশ। বেসরকারি ও বিদেশি মালিকানার ব্যাংকগুলোর লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে ৬ হাজার ৪১০ কোটি টাকা। এর বিপরীতে প্রথম দুই মাসে এখাতের ব্যাংকগুলো বিতরণ করেছে ৯৪৩ কোটি টাকা যা তাদের সারা বছরের লক্ষ্যমাত্রার ১৪ দশমিক ৭১ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7203.csv b/Bangla_fin_news_articles/7203.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9abd413e7b5c89dee49b0e69771a50ddca9f3797 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7203.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7203,বেসরকারি খাতে সাড়ে ১২ কোটি ডলার বিদেশি ঋণ অনুমোদন,2014-09-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বেসরকারি খাতে ১২ কোটি ৫০ লাখ ডলারের প্রায় পৌঁনে এক হাজার কোটি টাকা বিদেশি ঋণ অনুমোদন করেছে এ সংক্রান্ত বাছাই কমিটি। সাতটি প্রকল্পের অনুকূলে এ ঋণ অনুমোদন করা হয়েছে বলে বৈঠক সূত্রে জানা গেছে। রবিবার কমিটির ৮৯তম সভায় বেসরকারি খাতের সাতটি প্রকল্পের জন্য এ ঋণ অনুমোদন করা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর ড. আতিউর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধানমন্ত্রী কার্যালয় অর্থ মন্ত্রণালয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বিনিয়োগ বোর্ডের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে এই ঋণের সুদের হার ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে লন্ডন ইন্টার ব্যাংক সুদহার লাইবর ৪ দশমিক ৫০ শতাংশ। ডাচবাংলা পাওয়ার অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটস ও ওরিয়ন পাওয়ার মেঘনাঘাট কোম্পানিকে চার কোটি ৪০ লাখ ডলার করে তারাসীমা অ্যাপারেলকে এক কোটি ৫৪ লাখ ডলার মামীম ডেনিমকে দেড় কোটি ডলার ঋণ নেয়ার অনুমোদন দেয়া। এ ছাড়া রাইজিং ইন্ড্রাস্ট্রিজ ৪৪ লাখ ডলার নিট কনসার্ন ১৬ লাখ ডলার এবং প্লামি ফ্যাশনের অনুকূলে পাঁচ লাখ ৬৭ হাজার ডলার অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এ সব প্রতিষ্ঠানের মূলধনী যন্ত্রপাতিসহ অন্যান্য যন্ত্রপাতি আমদানিতে ব্যয় করতে এ ঋণ অনুমোদন করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7204.csv b/Bangla_fin_news_articles/7204.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6dee57b4040412df60e35544fb1169f0129b4df2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7204.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7204,ডিএসইতে সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেন,2014-09-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে রবিবার সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। এ নিয়ে টানা ৫ কর্মদিবস ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সূচক বাড়লো। এ ৫ দিনে সূচক বেড়েছে দুই শ পয়েন্টেরও বেশি। এতে ডিএসইএক্স ৫ হাজারের দিকে ধাবিত হতে শুরু করেছে। তবে আজ লেনদেনের পরিমাণ আগের কার্যদিবসের তুলনায় কমেছে। লেনদেন হয়েছে ৯৮১ কোটি টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে প্রায় ২৪ ভাগ কম। তথ্যে দেখা গেছে আজ ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৪৭ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৯১৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৯০০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৯৮১ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৩০৭ কোটি ১৯ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০০টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩২টির কমেছে ৬০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৭৯ পয়েন্ট বেড়ে ১৫ হাজার ২১০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৬৬ কোটি ৪ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১০ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৩০টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৭টির কমেছে ৫৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১০টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই জানিয়েছে কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য ছাড়াই বাড়ছে ওরিয়ন ফার্মা ও আরএকে সিরামিকসের শেয়ার দর। সামপ্রতিক সময়ে অস্বাভাবিকহারে শেয়ার দর বাড়ার কারণ জানতে চাইলে ডিএসইকে জানিয়েছে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ। এ দিকে গ্রামীণ১ মিউচ্যুয়াল ফান্ড এবং এইমস ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মেয়াদ বাড়ানোর আবেদনে সম্মতি দেয়নি পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। ফলে নির্ধারিত সময়সীমা অনুযায়ী আগামী ৩০ জুন এ দুই ফান্ডের মেয়াদ শেষ হচ্ছে। বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে ডিএসইর সদস্য দুই ব্রোকারেজ হাউস মাল্টি সিকিউরিটিজ ও ডায়নামিক সিকিউরিটিজ কনসালটেন্ট পরিদর্শনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএসইসি। ডিএসইর অনুমোদিত প্রতিনিধি বা স্টক ডিলার স্টক ব্রোকাররা নিজ নিজ দায়িত্ব যথাযথভাবে পরিপালন করছেন কিনা তা নিশ্চিত করতেই এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7205.csv b/Bangla_fin_news_articles/7205.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..655b59984710700dd3d5c910acd6447bc4619d64 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7205.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7205,কাল থেকে নায্যমূল্যে পণ্য বিক্রি করবে টিসিবি,2014-09-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঈদউলআযহা ও দুর্গা পূজা উপলক্ষে রবিবার থেকে সারাদেশে নায্যমূল্যে পণ্য বিক্রি শুরু করছে সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ টিসিবি। চিনি সয়াবিন তেল পামঅয়েল ও নেপালী মসুর ডাল বিক্রি করা হবে। চিনি প্রতি কেজি ৪৩ টাকা নেপালী মসুর ডাল ১০৩ টাকা তুরস্কের মসুর ডাল ৬৫ টাকা ও প্রতি লিটার সয়াবিন ১০৭ টাকা পামঅয়েল ৭৫ টাকা দরে বিক্রি করা হবে। ঢাকায় ২৬টি চট্টগ্রামে ১০টি অন্যান্য বিভাগীয় শহরে ৫টি ও জেলা শহরগুলোতে ২টি করে খোলা ট্রাকে এসব পণ্য বিক্রি করা হবে। রাজধানীতে প্রেসক্লাবের সামনে সচিবালয় গেট ফকিরাপুল বাজার ও আইডিয়ার স্কুল জোন শান্তিনগর বাজার মতিঝিলস্থ শাপলা চত্ত্বর দৈনিক বাংলা মোড় শাহজাহানপুর বাজার বাসাবো বাজার যাত্রাবাড়ি মোড় কাপ্তান বাজার মিরপুর ১২ নম্বর ছাপড়া মসজিদ ও পলাশী বাজার গোলাপ শাহ মাজার জিগাতলা কাঁচাবাজার ফার্মগেটস্থ খামারবাড়ি মহাখালী কাঁচাবাজার রামপুরা বাজার বণশ্রী বাজার আগাঁরগাও বাজার শেওরাপাড়া মিরপুর ১০ গোলচত্ত্বর কচুক্ষেত মোহাম্মদপুর টাউন হল মার্কেট মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট আব্দুল্লাহপুর বাজার মিরপুর কালশী মোড় বাজারে টিসিবির পণ্য বিক্রি করা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7206.csv b/Bangla_fin_news_articles/7206.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8e00cc93ab796a7882b68acf598e5bb0b5ff1ed3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7206.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7206,আয়কর মেলায় করদাতাদের ব্যাপক উপস্থিতি,2014-09-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহব্যাপী আয়কর মেলা আগামী সোমবার শেষ হচ্ছে। শনিবারও রাজধানীর অফিসার্স ক্লাবে আয়কর মেলায় করদাতাদের ব্যাপক উপস্থিতি ছিল। সরকারি ছুটির দিন হওয়ায় এদিনও কর মেলায় মূলত চাকরিজীবীদের উপস্থিতি বেশি ছিল। ২০১০ সাল থেকে আয়োজিত এ মেলার আয়োজক রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। এদিকে এনবিআরের দেয়া পরিসংখ্যান অনুযায়ী শনিবার পর্যন্ত মেলার ৫ দিনে সারাদেশে সাড়ে ৪ লাখ করদাতা কর মেলা থেকে সেবা নিয়েছেন। নতুন করদাতা হিসেবে ইটিআইএন নিবন্ধিত হয়েছেন ১০ হাজার ৭৯৫ জন। ইটিআইএন পুননিবন্ধন করেছেন ৭ হাজার ৭৪২ জন। মেলায় আয়কর রিটার্ন জমা পড়েছে ৯০ হাজারের কিছু বেশি। আর এ পর্যন্ত আয়কর মেলা থেকে সারাদেশে ১ লাখ ৩ হাজার করদাতাকে সেবা প্রদান করা হয়েছে। নতুন করদাতা হিসেবে নিবন্ধিত হয়েছেন ১ হাজার ৪৬৩ জন। ইটিআইএন পুননিবন্ধন করেছেন ৯৩২ জন। মেলায় ২১ হাজার ৩৯ টি আয়কর রিটার্ন জমার বিপরীতে আয়কর আদায় হয়েছে ১৬৫ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। রাজধানী ঢাকা ছাড়াও বিভাগীয় শহরসহ ৪২টি স্থানে মেলা অনুষ্ঠিত হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7207.csv b/Bangla_fin_news_articles/7207.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a9a026bd23e366b18c8fa6df4b2f2d7bc2527365 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7207.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7207,আয় বেড়েছে ওষুধ ও জ্বালানি খাতের বেশিরভাগ কোম্পানির,2014-09-20,আহাসান হাবীব রাসেল,চলতি অর্থ বছরের প্রথম অর্ধে ওষুধ জ্বালানি ও ইঞ্জিনিয়ারিং খাতের বেশিরভাগ কোম্পানির আয় আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে। গেল বছরে রাজনৈতিক অস্থিরতার প্রভাবে এ খাতের কোম্পানিগুলো বড় রকমের প্রভাবিত হয়। ফলে অনেক কোম্পানিরই আয় কমে যায়। তবে এ বছর রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার সাথে সাথে কোম্পানিগুলোর আয়ও বাড়তে থাকে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই তথ্যের ভিত্তিতে আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্টসএর গবেষণায় দেখা গেছে চলতি অর্থ বছরের প্রথম অর্ধ বার্ষিক ও তিন প্রান্তিকে ওষুধ খাতের তালিকাভুক্ত ২৫টি কোম্পানির মধ্যে ২১টির ইপিএস শেয়ারপ্রতি আয় আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে। এছাড়া ইমাম বাটন কোম্পানি লিমিটেডের লোকসান আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় কমেছে। আর অ্যাক্টিভ ফাইন লিব্রা ইনফিউশন এবং ওয়াটার কেমিক্যালের ইপিএস আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় গেল অর্ধ বার্ষিকে কিছুটা কমেছে। সমাপ্ত অর্ধ বার্ষিক ও তিন প্রান্তিক শেষে ইঞ্জিনিয়ারিং খাতের তালিকাভুক্ত ২৪টি কোম্পানির মধ্যে ১৭টি কোম্পানির আয় আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে। এর মধ্যে চারটি কোম্পানি লোকসান থেকে মুনাফার ধারায় ফিরে এসেছে। তবে ৭টি কোম্পানির আয় আগের বছরের তুলনায় কমেছে। একই পরিস্থিতি দেখা গেছে জ্বালানি খাতের কোম্পানিগুলোতেও। জ্বালানি খাতের ১৭টি কোম্পানির মধ্যে ৫টির আয় আগের বছরের তুলনায় কমেছে। অবশিষ্ট ১২টির আয় বেড়েছে। শেয়ার বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন কোম্পানির আয় বাড়লে ওই কোম্পানির প্রতি মানুষের চাহিদা বাড়ে। কারণ কোম্পানির আয় বাড়লে তাদের লভ্যাংশ দেয়ার প্রবণতা বাড়ে। ফলে গত প্রায় আড়াই মাস ধরে বাজারে লেনদেনের সিংহভাগই হচ্ছে এ তিনটি খাত ঘিরে। বেশিরভাগ দিনই শেয়ার বাজারের মোট লেনদেনের ৫০ থেকে ৬০ ভাগ হয়েছে এ তিন খাতে। এমনকি দাম বাড়ার ক্ষেত্রেও এগিয়ে ছিল ওষুধ জ্বালানি ও ইঞ্জিনিয়ারিং খাতের কোম্পানিগুলো। এদিকে এ তিন খাতের কোম্পানিগুলোর প্রতি বিনিয়োগকারীদের চাহিদা বাড়ায় গোটা বাজারেই এর ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে। বেড়েছে লেনদেন ও সূচক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7208.csv b/Bangla_fin_news_articles/7208.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c362e628817745c7348a5b3917378cf9d9a30005 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7208.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7208,এলসির বিকল্প ব্যবস্থা প্রয়োজন,2014-09-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বৈদেশিক বাণিজ্যে ব্যবহৃত এলসির ঋণপত্র বিকল্প হিসেবে ফ্যাক্টরিং ব্যবস্থার প্রচলন বাড়ানোর জন্য কার্যকর নীতিমালা প্রয়োজন। ফ্যাক্টরিং ইন্স্যুরেন্স প্রবর্তন ইলেকট্রনিক রেজিস্ট্রার চালু এবং প্রশিক্ষণের মাধ্যমে জনশক্তিকে এ বিষয়ে দক্ষ করে তুলতে হবে। শনিবার ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি ডিসিসিআই এবং বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অফ ব্যাংক ম্যানেজমেন্টের বিআইবিএম যৌথ আয়োজনে ফ্যাক্টরিংঃ এলসির বিকল্প পন্থা বিষয়ক গোলটেবিল আলোচনা সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। ডিসিসিআইয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব ড. এম আসলাম আলম প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। বিআইবিএমএর মহাপরিচালক ড. তৌফিক আহমদ চৌধুরী ডিসিসিআই সহসভাপতি খন্দকার শহীদুল ইসলাম জনতা ব্যাংকের চেয়ারম্যান এস এ চৌধুরী বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময় বিভাগের মহাব্যবস্থাপক মো. মাসুদ বিশ্বাস বিআইবিএমএর পরিচালক ড. প্রশান্ত কুমার ব্যানার্জী এবং ডিসিসিআইয়ের পরিচালকরা সভায় উপস্থিত ছিলেন। সভায় বিআইবিএমএর পরিচালক ড. প্রশান্ত কুমার ব্যানার্জী মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। তিনি বলেন বাংলাদেশে স্বল্প পরিসরে অভ্যন্তরীন ফ্যাক্টরিং চালু থাকলেও আন্তর্জাতিক ফ্যাক্টরিং এখনও তেমনভাবে নেই। ২০১২ সালে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক ফ্যাক্টরিংএর পরিমান ছিল ২৪ দশমিক ১৩ মিলিয়ন ইউরো। তিনি বলেন এ পদ্ধতি আমদানীকারকদের হয়রানির হাত থেকে রক্ষা করবে এবং ব্যবসায় খরচ কমাবে। তিনি এ ব্যবস্থার কার্যকর প্রয়োগের জন্য কার্যকর নীতিমালা প্রণয়নের উপর গুরুত্বারোপ করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7209.csv b/Bangla_fin_news_articles/7209.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..56b1e8a52087e2b853f89d9356394e685b619d1f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7209.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7209,রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকে পরিচালক নিয়োগের সিদ্ধান্ত ব্যর্থ অর্থমন্ত্রী,2014-09-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন রাজনৈতিক বিবেচনায় রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোতে পরিচালক নিয়োগের যে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল তা ব্যর্থ হয়েছে। এখন থেকে অভিজ্ঞ ও পেশাদারদের নিয়োগ দেয়া হবে। এরই মধ্যে তা শুরুও হয়েছে। বৃহস্পতিবার অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি এবং সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। অর্থমন্ত্রী বলেন এখন পরিস্থিতি পাল্টেছে। ব্যাংকগুলো দিনদিন ভালো করছে। কেননা সমস্যা কবলিত ব্যাংকগুলোর পর্ষদ পুনর্গঠন করা হয়েছে। ধীরে ধীরে সবগুলো ব্যাংকের পর্ষদই পুনর্গঠন করা হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7210.csv b/Bangla_fin_news_articles/7210.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b88af28822df5e4f4ce03757cba91dfffa4881e1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7210.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7210,‘১০ মিনিটে টিআইএন পাওয়া যাচ্ছে কর মেলায়’,2014-09-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাজধানীর বেইলি রোডের অফিসার্স ক্লাবে আয়কর মেলার তৃতীয় দিনে বৃহস্পতিবার করদাতার উপস্থিতি স্বাভাবিকের তুলনায় কিছুটা কম ছিল। অবশ্য আয়োজক রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর কর্মকর্তারা এতে সন্তুষ্ট। তারা বলছেন শুক্রবার ও আগামী শনিবার হরতাল না থাকায় এবং ছুটির দিন হওয়ায় মেলায় উপচে পড়া ভিড় থাকবে। মেলায় আসা একজন জানান মাত্র ১০ মিনিটে টিআইএন নম্বর পেয়েছি। সত্যিই কোন টাকা লাগেনি মেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখা গেছে আয়কর রিটার্ন জমা দেয়া ও ইটিআইএন নিবন্ধনের বুথে করদাতাদের চাপ ছিল। ২০১০ সাল থেকে দেশব্যাপী জাতীয় আয়কর মেলা চালু করেছে এনবিআর। প্রথমবারই এতে ব্যপক সাড়া পড়েছে। বিগত বছরগুলোতে করমেলা থেকে সেবা গ্রহণকারীর সংখ্যা বেড়েছে। এ বছর ১৬ তারিখে শুরু হওয়া কর মেলা রাজধানীসহ ৭টি বিভাগে এক সপ্তাহ চলবে। আর জেলা শহরে চলবে যে কোন চারদিন। গত বছর আয়কর মেলা থেকে সেবা নিয়েছেন ৫ লাখ ১০ হাজার করদাতা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7211.csv b/Bangla_fin_news_articles/7211.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..78851cde456b1e4c26e72fca89df9872a7fd55a9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7211.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7211,শাহজিবাজারসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে বিএসইসি,2014-09-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সিকিউরিটিজ আইন লঙ্ঘনের দায়ে শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানিসহ একাধিক প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। এ ছাড়া সভায় ইফাদ অটোস লিমিটেডের প্রাথমিক গণ প্রস্তাব আইপিও অনুমোদন করেছে। আজ বৃহস্পতিবার বিএসইসির কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত ৫২৭তম কমিশন সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিএসইসি জানিয়েছে সাবসিডিয়ারি কোম্পানি পেট্রোমেক্স রিফাইনারি লিমিটেডের বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরুর তথ্য তালিকাভুক্তির পর প্রকাশ করেনি শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড। যা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন সুবিধাভোগী ব্যবসা নিষিদ্ধকরণ বিধিমালার লঙ্ঘন। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বিষয়টি এনফোর্সমেন্ট বিভাগে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া কোম্পানিটির শেয়ারের দর অস্বাভাবিক বাড়ার বিষয়টি কমিশন সভায় পর্যলোচনা করা হয়। পর্যালোচনা শেষে এক পরিচালককে শাহজিবাজার পাওয়ারের শেয়ার কিনতে মার্জিন ঋণ সুবিধা দিয়ে বিএসইসির নির্দেশনা লঙ্ঘন করেছে শার্প সিকিউরিটিজ লিমিটেড। এ ছাড়া গ্যলাক্সি ক্যাপিটাল লিমিটেড ও মোনা ফাইন্যান্সিয়াল কনসালন্টেন্সি অ্যান্ড সিকিউরিটিজ লিমিটেড তাদের গ্রাহকদের শাহজিবাজার পাওয়ারের শেয়ার কেনার ক্ষেত্রে সম স্ক্রিপ্ট নিটিং সুবিধা দিয়ে বিএসইসির নির্দেশনা লঙ্ঘন করেছে। এ ছাড়া পিএফআই সিকিউরিটিজের গ্রাহকের হিসাবে কোম্পানিটির ১০ হাজার শেয়ার কম দেখিয়েছে। এ জন্য এ সব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিবে বিএসইসি। এ দিকে সভায় ইফাদ অটোস লিমিটেডকে আইপিওর মাধ্যমে শেয়ারবাজার থেকে মূলধন সংগ্রহের অনুমতি দিয়েছে বিএসইসি। কোম্পানিটি ২ কোটি ১২ লাখ ৫০ হাজার শেয়ার ছেড়ে ৬৩ কোটি ৭৫ লাখ টাকা সংগ্রহ করবে। ফেসভ্যালু ১০ টাকার সঙ্গে ২০ টাকা প্রিমিয়ামসহ অধিমূল্য কোম্পানির প্রতি শেয়ারের নির্দেশক মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩০ টাকা। সংগৃহীত অর্থে কোম্পানিটি ব্যবসা সম্প্রসারণ ব্যাংক ঋণ পরিশোধ এবং আইপিও খরচ বাবদ ব্যয় করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7212.csv b/Bangla_fin_news_articles/7212.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..83d187b89cd6c64837b6ffb9219ea30c8101ecc4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7212.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7212,ডিএসইতে ১৪ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন,2014-09-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে আজ বৃহস্পতিবার লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ২৮৮ কোটি টাকার যা গত প্রায় ১৪ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। চলতি বছরে এক হাজার কোটি টাকার বেশি লেনদেন এই প্রথম। তবে লেনদেনের মধ্যে প্রায় সিংহ ভাগ হয়েছে ওষুধ ও ইঞ্জিনিয়ারিং এবং জ্বালানি খাত ঘিরে। এ ছাড়া প্রায় সব খাতেই আজ ভালো লেনদেন হয়েছে। আর দাম বাড়ার ক্ষেত্রে এগিয়ে ছিল টেলিকমিউনিকেশন ব্যাংক ও ইঞ্জিনিয়ারিং খাতের কোম্পানিগুলো। তথ্যে দেখা গেছে আজ ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৬৭ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৮৬৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২০ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮৯৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ২৮৮ কোটি ৫৫ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৩২২ কোটি ১২ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০০টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২০০টির কমেছে ৮৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ২০৯ পয়েন্ট বেড়ে ১৫ হাজার ৩০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৭৬ কোটি ৮১ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ১৬ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৩৩টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩৮টির কমেছে ৭৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7213.csv b/Bangla_fin_news_articles/7213.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1f1d06c30ee5c030e01a5fdab3a415371b2e3294 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7213.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7213,জিএসপি সুবিধা পুনর্বহাল করতে পারে যুক্তরাষ্ট্র রাষ্ট্রদূত জিয়াউদ্দিন,2014-09-18,অনলাইন ডেস্ক,যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন বলেছেন যুক্তরাষ্ট্র সরকার বাংলাদেশের জন্য জিএসপি সুবিধা পুনর্বহালের বিষয়টি বিবেচনা করতে পারে। বুধবার যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেসের বাংলাদেশ ককাসের কোচেয়ার কংগ্রেসম্যান জোসেফ ক্রাউলির সাথে ক্যাপিটাল হিল কার্যালয়ে সাক্ষাৎ শেষে তিনি এ কথা বলেন। যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসির বাংলাদেশ দূতাবাস থেকে এক বার্তায় এ কথা বলা হয়। রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন জানান যেহেতু বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাকশন প্ল্যান অনুযায়ী শ্রমিকদের অধিকার ও নিরাপত্তা রক্ষার্থে পর্যাপ্ত কার্যক্রম গ্রহণ করছে সেহেতু যুক্তরাষ্ট্র সরকার জিএসপি সুবিধা পুনর্বহালের বিষয়টি বিবেচনা করতে পারে। রাষ্ট্রদূত জিয়াউদ্দিন ও কংগ্রেসম্যান জোসেফ ক্রাউলি দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রেক্ষাপট তুলে ধরেন। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন উল্লেখযোগ্য সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বর্তমান সরকার বাংলাদেশের মানুষের জীবনযাত্রার গুণগত মানোন্নয়নে বদ্ধপরিকর। তিনি রানা প্লাজা দুর্ঘটনার পর বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পে শ্রমিকদের অধিকার ও নিরাপত্তা নিশ্চিতে গৃহীত কার্যক্রমসমূহ বর্ণনা করেন। রাষ্ট্রদূত জিয়াউদ্দিন ও কংগ্রেসম্যান জোসেফ ক্রাউলী সন্ত্রাসবাদ ও এর ব্যাপ্তি নিয়ে আলোচনা করেন। রাষ্ট্রদূত জিয়াউদ্দিন বলেন বিশ্ব থেকে সন্ত্রাসবাদ নির্মূল অত্যন্ত জরুরি। এ প্রসঙ্গে তিনি উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকার সন্ত্রাস নির্মূলের জন্য নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। রাষ্ট্রদূত সন্ত্রাস নির্মূলে বাংলাদেশের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে ধন্যবাদ জানান। কংগ্রেসম্যান জোসেফ ক্রাউলী যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূত জিয়াউদ্দিনকে স্বাগত জানান এবং আশা প্রকাশ করেন তার কার্যকালীন সময়ে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বিরাজমান সুসম্পর্ক আরও সুসংহত হবে ও উচ্চ পর্যায়ে পৌঁছবে। খবর বাসসের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7214.csv b/Bangla_fin_news_articles/7214.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d0c1e125be875a1d5fc14879afe6f4ff01befb00 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7214.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7214,কাগজের ব্যবহার কমাতে ইটেন্ডারিং চালুর নির্দেশ,2014-09-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কাগজের ব্যবহাররোধে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহে ইটেন্ডারিং ব্যবস্থা চালু করার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আগামী বছরের ডিসেম্বরের ইটেন্ডারিং ব্যবস্থা চালু করার কথা বলা হয়েছে। বুধবার এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে সকল তফসীলি ব্যাংক ও ব্যাংক বহির্ভুত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য জারিকৃত পরিবেশ বান্ধব নীতিমালার আওতায় অভ্যন্তরীণ পরিবেশ ব্যবস্থাপনার উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন ধরণের পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। তারমধ্যে অন্যতম হচ্ছে কাগজের ব্যবহার হ্রাস করা। প্রজ্ঞাপনে আরো বলা হয়েছে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্রয় প্রক্রিউরমেন্ট টেন্ডারিং কার্যক্রমে কাগজের ব্যবহার উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস করা স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বাড়ানো এবং দক্ষতা ও দ্রুততা নিশ্চিত করতে সব ধরনের প্রকিউরমেন্ট কার্যক্রম ইটেন্ডারিং এর আওতায় সম্পাদন করতে হবে। উল্লিখিত ইটেন্ডারিং ব্যবস্থা ওয়েব ভিত্তিক হতে হবে এবং তা সংশ্লিষ্ট ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটের সাথে সংযুক্ত করতে হবে। ইটেন্ডারিং ব্যবস্থা প্রবর্তনের ক্ষেত্রে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো প্রয়োজনে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিকট হতে কারিগরী সহায়তা গ্রহণ করতে পারে। অবিলম্বে এ নির্দেশনা অবিলম্বে কার্যকর হবে বলে বলা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7215.csv b/Bangla_fin_news_articles/7215.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2d925383e8663eeb7b6cfbbe40d26f88d515edb8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7215.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7215,৫০ হাজার মেট্রিক টন চাল রফতানির সিদ্ধান্ত,2014-09-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শ্রীলঙ্কায় ৫০ হাজার মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল রফতানির অনুমোদন দিয়েছে অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ অনুমোদন দেয়া হয়। বৈঠকে শেষে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত সাংবাদিকদের বলেন শ্রীলঙ্কা আমাদের বন্ধুপ্রতীম দেশ। সে দেশের সরকারের অনুরোধে একটা টেস্ট কেস হিসেবে আমরা এটাকে নিয়েছি। এখন চালের মজুদ যথেষ্ট রয়েছে। কোনো সমস্যা হবে না। তিনি বলেন দাম এখনো নির্ধারণ করা হয়নি। বাজার দরের ওপর ভিত্তি করে আলোচনার মাধ্যমে দাম নির্ধারণ করা হবে। বৈঠকে সভপতিত্ব করেন অর্থমন্ত্রী। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশ চাল আমদানি করে সেখানে চাল রফতানির যৌক্তিকতা বিষয়ে জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন চাহিদার তুলনায় উদ্বৃত্ত থাকলেই রফতানি করা হবে। পরে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের যুগ্মসচিব মোস্তাফিজুর রহমান সাংবাদিকদের জানান অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে চাল রফতানি ছাড়াও সরকারিবেসরকারি অংশীদারিত্বের পিপিপি পরিবর্তে আগ্রহী দেশের সরকারি পর্যায়ে জিটুজি ঋণ বা অনুদানের মাধ্যমে পায়রা বন্দর নির্মাণসহ দুটি প্রস্তাব অনুমোদন দেয়া হয়েছে। বৈঠকে মোট ১৩টি প্রস্তাব উপস্থাপন করা হয়। এর মধ্যে ১২টি প্রস্তাব অনুমোদন দেয়া হয়। অন্যদিকে নৌ মন্ত্রণালয়ের ড্রেজিং সংক্রান্ত একটি প্রস্তাবে পুনরায় দরপত্র আহবান করতে বলা হয়েছে। অনুমোদিত প্রস্তাবগুলোর মধ্যে রয়েছে ১শ কোটি ৫০ লাখ টাকা ব্যয়ে বিজেএমসি থেকে দেড় কোটি বস্তা ক্রয় হযরত শাহজালালা বিমান বন্দর আধুনিকায়ন কাজের সংশোধিত চুক্তিমূল্য বাবদ ৩৫ কোটি ৮৫ লাখ টাকা অনুমোদন ৩২৪ কোটি ২১ লাখ টাকা ব্যয়ে মোট ১ লাখ মেট্রিক টন ইউরিয়া সার ক্রয়ের চারটি প্রস্তাব এবং ২২ কোটি ৭৭ লাখ টাকা ব্যয়ে তথ্য প্রযুক্তি খাতের একটি প্রকল্পের পরামর্শক নিয়োগ দেয়া হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7216.csv b/Bangla_fin_news_articles/7216.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b65f8d6602b0bc16288fee282a057c032cdf1b82 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7216.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7216,হরতাল প্রত্যাহারের আহবান এফবিসিসিআইর,2014-09-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়নের স্বার্থে জামায়াতের ডাকা ৪৮ ঘণ্টার দেশব্যাপী হরতাল প্রত্যাহারের আহবান জানিয়েছে ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি এফবিসিসিআই। বুধবার এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ আহবান জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে দেশে নতুন বিনিয়োগ আকর্ষণের জন্য বাংলাদেশ বিনিয়োগ বোর্ড ইন্টারন্যাশনাল ইনভেস্টমেন্ট ফোরাম২০১৪ আয়োজন করেছে। এ ফোরামে বিভিন্ন দেশের অনেক আগ্রহী বিনিয়োগকারীরা অংশগ্রহন করেছেন। যারা এখন দেশে অবস্থান করছেন। এ অবস্থায় হরতাল হলে বিদেশী বিনিয়োগকারীদের কাছে তা নেতিবাচক ভাবমূর্তি তুলে ধরবে। এটা কোনোভাবেই কাম্য নয়। বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয় বর্তমানে দেশে ব্যবসা ও বিনিয়োগ বান্ধব পরিবেশ বিরাজ করছে। দেশের অনুকূল বিনিয়োগ পরিস্থিতি বিবেচনা করে চীন জাপানসহ বিভিন্ন দেশের বিনিয়োগকারীরা এদেশে বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করছেন। এ অবস্থায় হরতালসহ যে কোন নেতিবাচক কার্যক্রম দেশের বিনিয়োগকারীদেরকে নিরুত্সাহিত করবে। তাছাড়া হরতালের মত ধ্বংসাত্মক কর্মসূচি দেশের অর্থনীতিকে বিপর্যয় এবং অনিশ্চয়তার মুখে ফেলে দিবে। এ নিয়ে দেশের ব্যবসায়ী সমাজ গভীর উদ্বিগ্ন। হরতালের নামে দেশে অরাজকতা সৃষ্টি ও সাধারন নীরিহ মানুষের জানমালের ক্ষতি দেশের ব্যবসায়ী সমাজ কোনভাবেই সমর্থন করতে পারে না। প্রসঙ্গত সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর আমৃত্যু কারাদ্ণ্ডের প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার ও আগামী রবিবার সারা দেশে২৪ ঘণ্টা হরতাল ডেকেছে জামায়াতে ইসলামী। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7217.csv b/Bangla_fin_news_articles/7217.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..237e751912d36c7e1a5d77118cbc806bef1644ee --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7217.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7217,শেয়ারবাজারের লেনদেন হাজার কোটি টাকার বেশি,2014-09-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে বুধবার লেনদেনের পরিমাণ এক হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই গত ১৪ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ ৯৬৬ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। আর সিএসইতে হয়েছে ৬০ কোটি টাকা। সব মিলিয়ে শেয়ারবাজারে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ২২ কোটি টাকা। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে বাজারে লেনদেন আগের দিনের তুলনায় প্রায় সাড়ে ১৫ শতাংশ বেড়েছে। এর পেছনে বড় মূলধনী কোম্পানিগুলোর অবদানই বেশি। কারণ লেনদেনের বড় অংশ হয়েছে এ কোম্পানিগুলো ঘিরে। এজন্য সর্বোচ্চ লেনদেনের তালিকার প্রথম আটটিই বড় মূলধনী কোম্পানি। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩৯ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৭৯৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২০ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮৭৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৯৬৬ কোটি ৪২ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৩০ কোটি ২০ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০০টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩১টির কমেছে ১৩৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৬টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১২২ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৮২০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৬০ কোটি ৭৯ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৭ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২২৭টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৫টির কমেছে ৯৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে অকারণে বাড়ছে আনলিমা ইয়ার্নের শেয়ার দর। কোম্পানিটির শেয়ারদর অস্বাভাবিকভাবে বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে ডিএসইর নোটিশের প্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। তৃতীয় প্রান্তিকে মুনাফা কমার পরও শেয়ার দর বাড়ছে আনলিমা ইয়ার্নের। দুইদিনে কোম্পানিটির শেয়ার দর বেড়েছে সাড়ে ২০ শতাংশ। এ প্রেক্ষিতেই ডিএসই তাদের শেয়ার দর বাড়ার কারণ জানতে চায়। এদিকে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত আইসিবি এএমসিএল ইসলামিক মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ১০ বছরের মেয়াদ শেষ হবে ডিসেম্বরে। মেয়াদ শেষের আগে তিনচতুর্থাংশ ইউনিটহোল্ডার এবং বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি অনুমোদন সাপেক্ষে ফান্ডটির মেয়াদ বাড়ানো যেতে পারে। অন্যথায় আইসিবি এসেট ম্যানেজমেন্ট কর্তৃক পরিচালিত মেয়াদী এ ফান্ডটি আগামী ২৯ ডিসেম্বর শেয়ারবাজার থেকে তালিকাচ্যুত হবে। এজন্য শিগগিরই বিশেষ সাধারণ সভা ইজিএম আহ্বান করা হবে বলে আইসিবি এএমসিএলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7218.csv b/Bangla_fin_news_articles/7218.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..af277c30c9c300c7b3834a7ce1a490ef6ba8702d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7218.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7218,শেয়ারবাজারে আস্থা ফিরছে বাড়ছে সূচক ও লেনদেন,2014-09-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে এক দিন কিছুটা দর সংশোধনের পরই আজ মঙ্গলবার ফের বেড়েছে সূচক। সঙ্গে লেনদেনও। তা ছাড়া বাজারে লেনদেন হওয়া বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ার দর আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে তিন দিন ধরে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক সূচক ৪ হাজার ৭০০ পয়েন্টের উপরে অবস্থান করায় বিনিয়োগকারীদের আস্থা বেড়েছে। ফলে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। তথ্যে দেখা গেছে আজ ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৪৯ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৭৫৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৩৯ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮৫৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৮৩৬ কোটি ২২ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৬৭ কোটি ৩২ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০১টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৪টির কমেছে ১৩৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫০টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৫৫ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৬৯৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৫৩ কোটি ৭২ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১২ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৩৩টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৭০টির কমেছে ১৩৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের রাইট ইস্যুর আবেদন নাকচ করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। বিএসইসির রাইট ইস্যু রুল২০০৬ অনুযায়ী ব্যাংকটি রুল ৩ এফ পূরণ করতে ব্যর্থ হয়েছে। তাই নিয়ন্ত্রক সংস্থা ব্যাংকটির রাইট ইস্যুর আবেদন নাকচ করে দেয়। এর আগে ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদ ১২ হারে অর্থাত্ ২টি সাধারণ শেয়ারের বিপরীতে ১টি রাইট শেয়ার ইস্যু করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7219.csv b/Bangla_fin_news_articles/7219.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ba31522843a0ecb8777c3466afc9d4b550b39f86 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7219.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7219,সেরা করদাতারা সিআইপি মর্যাদা পাবে বাণিজ্যমন্ত্রী,2014-09-16,অনলাইন ডেস্ক,সেরা করদাতাদের বিশেষভাবে সম্মানিত করতে বাণিজ্যিক গুরুত্বপূর্র্ণ ব্যক্তি সিআইপি মর্যাদা দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। তিনি বলেন আয়করদাতা বৃদ্ধির মাধ্যমে রাজস্ব আয় বৃদ্ধি করতে হবে। করদাতার সংখ্যা বাড়লে রাজস্ব আয় বাড়বে। কর প্রদানের ক্ষেত্রে করদাতাদের উদ্বুদ্ধ করতে হবে। যারা বেশি আয়কর প্রদান করেন তাদের সিআইপি হিসেবে ঘোষণা করা হবে। মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর বেইলি রোডের অফিসার্স ক্লাবে সপ্তাহব্যাপী আয়কর মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর আয়কর মেলার আয়োজন করেছে। এনবিআর সদস্য কর প্রশাসন মো. বশির উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সংস্থার চেয়ারম্যান মো. গোলাম হোসেন। কর আদায়ের ক্ষেত্রে কর কর্মকর্তাদের আন্তরিকতার সাথে দায়িত্ব পালনের আহবান জানিয়ে মন্ত্রী বলেন কর আদায় করতে গিয়ে করদাতাকে কষ্ট দেওয়া যাবে না মানুষ যাতে ভয় না পায় এবং অযথা হয়রানীর শিকার না হয় তা নিশ্চিত করতে হবে। মন্ত্রী বলেন দেশে ১৬ কোটি মানুষের মধ্যে মাত্র ১৮ লাখের টিআইএন আছে। এর মধ্যে নিয়মিত কর পরিশোধ করেন ১২ লাখ মানুষ। এ সংখ্যা নিতান্তই কম। এর পরিমাণ বাড়াতে হবে।যারা কর পরিশোধ করেন তাদের টাকায় দেশের উন্নয়ন হয় বিধায় তারা দেশের সম্মানিত ব্যক্তি বলে তিনি উল্লেখ করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7220.csv b/Bangla_fin_news_articles/7220.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9dddcc88d3fee55a7966c0d065bfa4ddf40a5467 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7220.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7220,বিপিসিকে ২৫ হাজার টন জ্বালানি দিবে সিভিও,2014-09-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশনকে বিপিসি বছরে ২৫ হাজার টন পেট্রোল ও ডিজেল সরবরাহের চুক্তি করেছে সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল রিফাইনারি লিমিটেড। সিলেট গ্যাসফিল্ড থেকে গ্যাস কনডেনসেট সংগ্রহ করে এ জ্বালানি সরবরাহ করবে সিভিও। সোমবার বিকালে রাজধানীর যমুনা ভবনে এক অনুষ্ঠানে দুই পক্ষের মধ্যে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। বিপিসির পক্ষে সংস্থার সচিব দীপক চক্রবর্তী এবং সিভিওর পক্ষে কোম্পানিটির চেয়ারম্যান শামসুল আলম শামীম চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। অনুষ্ঠানে সিভিওর প্রধান উপদেষ্টা মাঈনউদ্দিন খান বাদল বলেন এ যুগে জ্বালানিই সভ্যতা। এটি সংগ্রহ ও উত্পাদন বন্ধ হয়ে গেলে উন্নয়ন বন্ধ হয়ে যাবে। এক্ষেত্রে আমাদের বেশ কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। এটি কাটিয়ে উঠে জাতীয় চাহিদা অনুযায়ী জ্বালানি সরবরাহ করার জন্য গবেষণার ওপর জোর দিতে হবে। বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান মো. ইউনুসুর রহমান বলেন দেশের উন্নয়নের জন্য বেসরকারি খাতের উন্নয়ন দরকার। সরকারের কাজ ব্যবসা করা নয়। হয়ত দেশের প্রয়োজনেই পেট্রোলিয়াম খাত সরকারের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। তবে এ খাতে বেসরকারি আরো উদ্যোগও প্রয়োজন। দেশের বিদ্যমান পেট্রোকেমিক্যাল রিফাইনারি কোম্পানিগুলোকে ছোট আকারে কাজ না করে বড় আকারে কাজ করার আহবান জানান তিনি। উপস্থিত ছিলেন সিভিওর ডিএমডি নাজিমউদ্দিন মাহমুদ হোসেন প্রধান বিশেষজ্ঞ প্রকৌশলী এএফএম ইসহাক উপেদষ্টা আহমেদুল হক হাসানসহ বিপিসি ও সিভিওর উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7221.csv b/Bangla_fin_news_articles/7221.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e7943d73443240b24f865f68f7b0e703e3e7dc88 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7221.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7221,কর প্রদানে পুরস্কৃত হলেন ৪০২ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান,2014-09-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সর্বোচ্চ কর দেয়ায় ৪০২ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কৃত করা হয়েছে। সোমবার জাতীয় কর দিবসের অনুষ্ঠানে ৬৪টি জেলায় দীর্ঘ সময় ধরে কর দিচ্ছেন এবং সর্বোচ্চ করদাতা ৩১৭ জনকে সম্মাননা দেয়া হয়। ৯টি সিটি কর্পোরেশনের আরো ৪৫ জনকেও সম্মাননা দেয়া হয়। আর দুই অর্থ বছরে শীর্ষ ২০ করদাতা ব্যক্তি ও শীর্ষ ২০ করদাতা প্রতিষ্ঠানকে ট্যাক্স কার্ড ও সম্মাননা দেয়া হয়। সোমবার রাজধানী ঢাকাসহ প্রতিটি বিভাগীয় শহরে আনুষ্ঠানিকভাবে করদাতাদের সম্মানিত করা হয়। দেশব্যাপী শীর্ষ ৪০ করদাতা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান এবং ঢাকা বিভাগের শীর্ষ করদাতাদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর চেয়ারম্যান গোলাম হোসেনের সভাপতিত্বে রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে এ উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ। ২০১২১৩ করবর্ষের জন্য তালিকায় স্থান পাওয়া ১০ করদাতা পুরস্কারপ্রাপ্তরা হলেনআবদুল কাদির মোল্লা সদরউদ্দিন খান সালাউদ্দিন কাশেম খান এএম জিয়াউদ্দিন খান হাজী মো. কাউছ মিয়া মো. মোতাজ্জেরুল ইসলাম মোহাম্মদ ইউসুফ এম এ হায়দার হোসেন ডা. এমএম আমজাদ হোসেন ও গোলাম দস্তগীর গাজী। কোম্পানি পর্যায়ে করদাতাদের মধ্যে রয়েছেশেভরন বাংলাদেশ বক১২ লিমিটেড কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি সিলেট গ্যাস ফিল্ডস ইউনিলিভার বাংলাদেশ কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানি আমেরিকান লাইফ ইন্স্যুরেন্স স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক ও সিটি ব্যাংক এনএ। ২০১৩১৪ অর্থবছরে ব্যক্তি পর্যায়ের সেরা করদাতা হলেন তাসমিয়া আম্বরিন হাজী মো. কাউছ মিয়া গোলাম দস্তগীর গাজী মোহাম্মদ ইউসুফ লায়লা হোসেন হোসনে আরা হোসেন রুবাইয়াত্ ফারজানা হোসেন এমএ হায়দার হোসেন খাজা তাজমহল ও মো. মোকছেদুল ইসলাম। কোম্পানি পর্যায়ে করদাতাদের মধ্যে রয়েছেশেভরন বাংলাদেশ বক১২ কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন সিলেট গ্যাস ফিল্ডস কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার আমেরিকান লাইফ ইন্স্যুরেন্স স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস সিটি ব্যাংক এনএ স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং ও ইউনিলিভার বাংলাদেশ। এছাড়া ঢাকা সিটি কর্পোরেশনে পুরস্কৃত হয়েছেন এ এইচ সৈয়দ ওয়াহিদ নিলুফার মঞ্জুর আব্দুল মুক্তাদির আব্দুল কাদির মোল্লা সালাউদ্দিন কাশেম খান। ঢাকা জেলায় মফিজুর রহমান গিলপিন বণিক আসলাম সেরনিয়াবাত ইউনুছ আলী লুত্ফর রহমানসহ ঢাকা বিভাগের ৪৩ জনকে সম্মাননা দেয়া হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7222.csv b/Bangla_fin_news_articles/7222.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8d459ea3daa773dcfd93d53f70e2935285c9bd33 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7222.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7222,অক্টোবরে ইন্টারনেট ট্রেডিং মেলা করবে সিএসই,2014-09-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই পরিচালনা পর্ষদ আগামী অক্টোবরে ইন্টারনেট ট্রেডিং মেলার আয়োজন করতে যাচ্ছে। ঘরে বসে আইফোনের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীরা যেন বাজারে লেনদেন করতে পারেন সে জন্য সিএসই এ মেলা করবে। অক্টোবর মাসের শেষের দিকে এ মেলা আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। মেলার ভেন্যু এখনো নির্ধারণ হয়নি। সোমবার রাজধানীর সিএসই কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ সাজিদ হোসেন এসব কথা বলেন। তিনি বলেন মেলায় দর্শনার্থীরা স্মার্ট ফোন আইপ্যাড অথবা ল্যাপটপের মাধ্যমে আইটিএস ইন্টারনেট ট্রেডিং সিস্টেম ট্রেডিং হাতেকলমে দেখতে পারবেন। আইটিএস মেলায় সিএসইর ট্র্যাকহোল্ডার বিভিন্ন আইটি কোম্পানি ও বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের স্টল থাকবে। সৈয়দ সাজিদ বলেন খুব শিগগির পুঁজিবাজারে তিনটি নতুন সূচক চালু করবে সিএসই। এগুলো হচ্ছেবেঞ্চমার্ক সূচক আইপিও সূচক এবং শরীয়াহ সূচক। আগামী অক্টোবরের শেষের দিকে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকে বিএসইসি সূচকগুলো চালুর বিষয়ে অবহিত করব। নভেম্বরের মধ্যে তা চালু করা হবে। এ লক্ষ্যে সিএসইর সব রকম প্রস্তুতি শেষ হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7223.csv b/Bangla_fin_news_articles/7223.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f0450855bd8f88a4e123c9f2283a082e4f38330a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7223.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7223,শেয়ারবাজারে কিছুটা দর সংশোধন,2014-09-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে টানা চার কার্যদিবস সূচক বাড়ার পর সোমবার কিছুটা কমেছে। কমেছে লেনদেনের পরিমাণও। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ৬৬৮ কোটি টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় প্রায় ২০ শতাংশ কম। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে বাজারে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে মুনাফা তুলে নেয়ার প্রবণতার কারণেই দরপতন হয়েছে। তবে দর পতনের পরও ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ৪ হাজার ৭০০ পয়েন্টের উপরে বেশি অবস্থান করছে। এদিকে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩০০ কোম্পানির মধ্যে মাত্র ১৬টি কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে ৩ শতাংশের বেশি। আর ৫২টি কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে ৩ শতাংশেরও বেশি। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৭০৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৪ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮২২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৬৬৮ কোটি ৯০ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৬৯ কোটি ২৭ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০০টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৩টির কমেছে ১৭২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৫টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ২০ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৫৪২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪১ কোটি ৭১ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১১ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৩৫টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৪টির কমেছে ১৪১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে সমাপ্ত অর্থবছরে ১০ শতাংশ লভ্যাংশ দেওয়ায় এ ক্যাটাগরিতে উন্নীত করা হয়েছে তালিকভুক্ত কোম্পানি সালভো কেমিক্যালকে। মঙ্গলবার থেকে এ ক্যাটাগরির অধীরে এ শেয়ারের লেনদেন হবে। এর আগে কোম্পানিটি বি ক্যাটাগরিতে ছিল। কোম্পানিটি ২০১৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর শেষ হওয়া অর্থবছরের জন্য ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার লভ্যাংশ হিসেবে ঘোষণা করে। এদিকে মূলধন বাড়াতে রাইট শেয়ার ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি মোজাফফর হোসাইন স্পিনিং মিলস লিমিটেড। চলতি বছরের ৩০ জুন শেষ হওয়া অর্থ বছরের জন্য ঘোষিত ২৫ শতাংশ বোনাস শেয়ার হিসাবে নিয়ে রাইট শেয়ার ছাড়া হবে। প্রতি ২টি সাধারণ শেয়ারের বিপরীতে বিনিয়োগকারীদের ৩টি রাইট শেয়ার দেওয়া হবে। আর প্রতিটি রাইট শেয়ারের মূল্য ১০ টাকা। শেয়ারহোল্ডার ও নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি অনুমতি পেলে রাইট শেয়ার ছাড়তে পারবে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ। সংগৃহীত অর্থে কোম্পানিটি বিদ্যমান রোটর প্রজেক্টে একটি রিং প্রজেক্ট স্থাপন করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7224.csv b/Bangla_fin_news_articles/7224.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b1d6b3a5e8200c921a96f5dc9ce2f229047ed93a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7224.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7224,২৫ তারিখের মধ্যে তোবার পাওনা পরিশোধের দাবি,2014-09-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী ২৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে তোবা গ্রুপের ৫টি কারখানার দেড় হাজার শ্রমিকের বকেয়া বেতন ও ঈদ বোনাস পরিশোধের দাবি জানিয়েছে তোবা গ্রুপ শ্রমিক সংগ্রাম কমিটি। রবিবার মোশরেফা মিশুর নেতৃত্বে শ্রমিক সংগ্রাম কমিটির একটি প্রতিনিধি দল শ্রম প্রতিমন্ত্রীকে স্মারকলিপি দেন। এর আগে প্রেসক্লাবের সামনে তারা শ্রমিক সমাবেশ করেন। সমাবেশে মোশরেফা মিশু তোবার কারখানা বন্ধের নোটিশকে অবৈধ আখ্যা দিয়ে আগামী ২৫ তারিখের মধ্যে সব ধরণের পাওনা পরিশোধের দাবি জানান। তিনি বলেন কারখানার মালিক দেলোয়ার হোসেন কারখানা বন্ধের যে নোটিশ দিয়েছেন সেটিকে সরকারও অবৈধ আখ্যা দিয়েছে। ফলে ৫টি কারখানার শ্রমিকদের আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসের বেতন ও দুই ঈদের বোনাস দিতে হবে। অন্যথায় আবারো বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে। গত রোজার ঈদের আগে বকেয়া বেতনের দাবিতে তোবার শ্রমিকরা আন্দোলন গড়ে তোলেন। এর পর অনশনে গিয়ে তাদের তিন মাসের বকেয়া বেতন আদায় করতে হয়। ওই সময় ১৫টি শ্রমিক সংগঠনের সমন্বয়ে তোবা গ্রুপ শ্রমিক সংগ্রাম কমিটি গড়ে তোলা হয়। মোশরেফা মিশু ওই কমিটির সমন্বয়ক। এর পাশাপাশি কারখানাও দ্রুত খুলে দেয়ার দাবি জানিয়েছি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7225.csv b/Bangla_fin_news_articles/7225.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6bafcd559aac5d7d8b98e9c929c8563df3f08ea4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7225.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7225,শীর্ষ করদাতার সম্মাননা পাচ্ছেন যারা,2014-09-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সোমবার দেশব্যাপী জাতীয় আয়কর দিবস পালিত হচ্ছে। কর প্রদানে করদাতাদের সচেতন ও উদ্বুদ্ধ করতে ২০১০ সাল থেকে জাতীয়ভাবে এ দিবসটি পালন করা হচ্ছে। এবার দেশব্যাপী শীর্ষ করদাতা হিসেবে দুই অর্থ বছরের ২০ ব্যক্তি ও ২০ প্রতিষ্ঠানকে শীর্ষ কর প্রদানের জন্য ট্রাক্স কার্ড ও সম্মাননা দেয়া হবে। এছাড়া দিবসটি উপলক্ষে মঙ্গলবার থেকে সব বিভাগে এক সপ্তাহ ও সব জেলা শহরে ৪ দিনের আয়কর মেলা অনুষ্ঠিত হবে। এদিকে দিবসটি উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি মো. আব্দুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন। করদাতার সম্মাননা পাচ্ছেন যারা ২০১২১৩ করবর্ষের জন্য তালিকায় স্থান পাওয়া সর্বোচ্চ ১০ করদাতা ব্যক্তি ও কোম্পানি পর্যায়ের পুরস্কারপ্রাপ্তরা হলেনআবদুল কাদির মোল্লা ঢাকা সদরউদ্দিন খান চট্টগ্রাম সালাউদ্দিন কাশেম খান চট্টগ্রাম এএম জিয়াউদ্দিন খান চট্টগ্রাম হাজী মো. কাউছ মিয়া ঢাকা মো. মোতাজ্জেরুল ইসলাম রংপুর মোহাম্মদ ইউসুফ ঢাকা এমএ হায়দার হোসেন ঢাকা ডা. এমএম আমজাদ হোসেন ঢাকা ও গোলাম দস্তগীর গাজী ঢাকা। কোম্পানি পর্যায়ে করদাতাদের মধ্যে রয়েছেশেভরন বাংলাদেশ ব্লক১২ লিমিটেড কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি সিলেট গ্যাস ফিল্ডস ইউনিলিভার বাংলাদেশ কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানি আমেরিকান লাইফ ইন্স্যুরেন্স স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক ও সিটি ব্যাংক এনএ। ২০১৩১৪ অর্থবছরে ব্যক্তি ও কোম্পানি পর্যায়ে যারা সেরা করদাতা নির্বাচিত হয়েছেন তারা হলেন তাসমিয়া আম্বরিন চট্টগ্রাম হাজী মো. কাউছ মিয়া ঢাকা গোলাম দস্তগীর গাজী ঢাকা মোহাম্মদ ইউসুফ ঢাকা লায়লা হোসেন ঢাকা হোসনে আরা হোসেন ঢাকা রুবাইয়াত্ ফারজানা হোসেন ঢাকা এমএ হায়দার হোসেন ঢাকা খাজা তাজমহল ঢাকা ও মো. মোকছেদুল ইসলাম রংপুর। কোম্পানি পর্যায়ে করদাতাদের মধ্যে রয়েছেশেভরন বাংলাদেশ ব্লক১২ কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন সিলেট গ্যাস ফিল্ডস কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার আমেরিকান লাইফ ইন্স্যুরেন্স স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস সিটি ব্যাংক এনএ স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং ও ইউনিলিভার বাংলাদেশ। এর বাইরে প্রতি সিটি কর্পোরেশনের ৫ শীর্ষ করদাতা ও প্রতি জেলার ৫ শীর্ষ করদাতাকে স্ব স্ব জেলায় সম্মাননা দেয়া হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7226.csv b/Bangla_fin_news_articles/7226.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d46ed21789269774285f201f316488f7692f3dba --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7226.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7226,ঈদে পণ্যের মূল্য স্থিতিশীল থাকবে বাণিজ্যমন্ত্রী,2014-09-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন আগামী ঈদউল আযহার জন্য গরম মসলা বিশেষ করে এলাচি দারুচিনি লবঙ্গ জিরা তেজপাতা ইত্যাদির পর্যাপ্ত মজুদ রয়েছে। তাই কোরবানিতে গরম মসলাসহ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য সরবরাহ ও মূল্য স্বাভাবিক থাকবে। রবিবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের সরবরাহ বিপণন ও মূল্য স্থিতিশীল এবং যৌক্তিক পর্যায়ে রাখার নিমিত্তে নিয়মিত পর্যবেক্ষণ ও মূল্যায়ন কার্যক্রমের জন্য গঠিত কমিটির সভায় তিনি এসব কথা বলেন। মন্ত্রী বলেন শুধু ঈদের সময় নয় সবসময় নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য স্বাভাবিক ও মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে রাখতে সরকার আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে। দেশে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের সরবরাহ বিপণন ও মূল্য স্থিতিশীল এবং যৌক্তিক পর্যায়ে রয়েছে দাবি করে মন্ত্রী বলেন গত ঈদেও নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য বিশেষ করে চিনি ভোজ্য তেল ডাল পেঁয়াজ রসুন আদা শুকনা মরিচ হলুদ খেজুর ইত্যাদির সরবরাহ ও মূল্য স্বাভাবিত ছিল। এবারও থাকবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7227.csv b/Bangla_fin_news_articles/7227.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..078a1382c2f8457cce4bd2eca596aa5a89eb2c84 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7227.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7227,কয়েন ক্যাফে উদ্বোধন,2014-09-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাজধানী মিরপুরে বাংলাদেশ ব্যাংক ট্রেনিং একাডেমিতে অবস্থিত টাকা জাদুঘরের দর্শনার্থীদের জন্য কয়েন ক্যাফে উদ্বোধন করা হয়েছে। রবিবার বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর ড. আতিউর রহমান এটির উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে গভর্নর বলেন চলমান মুদ্রার নমুনা সংরক্ষণ যেমন অপরিহার্য তেমনি আমাদের পূর্বসূরীদের কীর্তিগাথা সংগ্রহ সংরক্ষণ ও দেশবাসীর নিকট তুলে ধরতেই টাকা জাদুঘর প্রতিষ্ঠার মূল লক্ষ্য। আর দেশের আবালবৃদ্ধবণিতা এ জাদুঘরের দর্শনার্থী। তাদের সুবিধার্থেই এখানে ক্যাফেটারিয়া স্থাপন করা হল। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক শুভঙ্কর সাহার সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর আবুল কাশেম বিশিষ্ট চিত্রশিল্পী হাশেম খান প্রাক্তণ নির্বাহী পরিচালক দাশগুপ্ত অসীম কুমার উপস্থিত ছিলে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7228.csv b/Bangla_fin_news_articles/7228.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c38cc7bb1c80082d6e2acbba64af9fd0176a95cf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7228.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7228,৮ মাস পর ডিএসইর লেনদেন ৮০০ কোটি টাকা ছাড়াল,2014-09-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রায় ৮ মাস পর আজ রবিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই লেনদেন ৮০০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। এ দিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৮৩৮ কোটি ১৮ লাখ টাকার। চলতি বছরের ২৬ জানুয়ারি ডিএসইতে ৮৫৯ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছিল। এ দিকে ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক আজ ৪ হাজার ৭০০ পয়েন্ট ছাড়িয়েছে। গত ফেব্রুয়ারির পর এই প্রথম সূচক ৪ হাজার ৭০০ পয়েন্ট ছাড়াল। এ দিকে অনেক দিন পর জীবন বিমা কোম্পানিগুলোর শেয়ারে প্রাণ ফিরে এসেছে। আজ এ খাতের সবা কোম্পানির দর বেড়েছে। এমনকি কয়েকটি জীবন বিমা কোম্পানির শেয়ার বিক্রেতাশূন্য হয়ে পড়ে। এ খাতের কোম্পানিগুলো প্রথম প্রান্তিকে ভালো ফল করায় এ সব শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বেড়েছে বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। এতে ডিএসইর দর বাড়ার শীর্ষ১০ কোম্পানির তালিকায় ৫টি জীবন বিমা কোম্পানি স্থান করে নেয়। আজ ডিএসইতে সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে পপুলার লাইফের। এ দিন এ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে ৯ দশমিক ৮৪ শতাংশ বা ১৪.৯ টাকা। লেনদেনের একপর্যায়ে এ শেয়ারের বিক্রেতা ছিল না। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৯ দশশিক ৯৬ শতাংশ বা ১৪.১ টাকা দর বেড়েছে ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির। এ শেয়ারটিও বিক্রেতাশূন্য হয়ে পড়ে। তৃতীয় সর্বোচ্চ দর বাড়ে সন্ধানী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের। এ দিন এ শেয়ারের দর বেড়েছে ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ বা ৫.৮ টাকা রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৯ দশমিক ৩৩ শতাংশ বা ৪.৮ টাকা পদ্মা লাইফের ৭ দশমিক ৬৫ শতাংশ বা ৪.২ টাকা প্রোগ্রেসিভ লাইফের ৫ দশমিক ৯৫ শতাংশ বা ৫.৪ টাকা মেঘনা লাইফের ৫ দশমিক ১৫ শতাংশ বা ৪.৮ টাকা এবং প্রাইম লাইফের শেয়ার দর বেড়েছে ৩ দশমিক ৬০ শতাংশ বা ৩.২ টাকা। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন প্রথম প্রান্তিকে অধিকাংশ জীবন বিমা কোম্পানি আগের বছরের তুলনায় ভালো ফল করেছে। ফলে এ সব শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বেড়েছে। এ ছাড়া যেগুলোর আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়নি সেগুলোও ভালো ফল করবেএমন ধারণা থেকে অনেকে এ সব শেয়ারের প্রতি বেশি আগ্রহী হচ্ছেন। তথ্যে দেখা গেছে আজ ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩৭ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৭১৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২৮ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮১৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৮৩৮ কোটি ১৮ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৫২ কোটি ৫৪ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০১টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৫টির কমেছে ১৪৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১১১ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৫৬৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৫২ কোটি ৪১ লাখ টাকার। যা আগের দিনের চেয়ে ১২ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২২৯টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৭টির কমেছে ১২৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7229.csv b/Bangla_fin_news_articles/7229.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3a9f67635ff382ba4d5721049ba977562c4e5aa5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7229.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7229,লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় মন্থর গতি শিল্পায়নে,2014-09-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের শিল্পায়ন প্রক্রিয়ার গতি লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় মন্থর হয়ে যাচ্ছে। কৃষি নির্ভরতা থেকে টেকসই শিল্পায়নে রূপান্তরের গতি কমে যাওয়ায় মোট দেশজ উত্পাদনের জিডিপি কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যমাত্রা অর্জন বাধাগ্রস্থ হচ্ছে। ২০১০১১ ২০১১১২ ২০১২১৩ এবং ২০১৩১৪ অর্থবছরে মোট দেশজ উত্পাদনে শিল্পখাতের অবদান যথাক্রমে ১৭ দশমিক ৭৫ ১৮ দশমিক ২৮ ১৯ এবং ১৯ দশমিক ৪৫ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। একই সময়ে উক্ত খাতের প্রবৃদ্ধি যথাক্রমে ৮ দশমিক ৬৮ ১০ দশমিক ৩১ ৯ দশমিক ৯৬ এবং ১০ দশমিক ১ শতাংশ হয়েছে। যা লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় কম। গবেষণা প্রতিষ্ঠান উন্নয়ন অন্বেষণ মাসিক অর্থনৈতিক পর্যালোচনায় এসব কথা বলা হয়েছে। এতে আরও বলা হয় কর্মসংস্থানের জন্য কৃষি খাতের উপর ব্যাপক নির্ভরশীলতার পাশাপাশি উদ্ভাবন ও প্রযুক্তিগত উন্নয়নের অভাব কম মূলধন রপ্তানিতে বৈচিত্রের অভাব অদূরদর্শী সামষ্টিক অর্থনৈতিক নীতিমালা প্রণয়ন এবং অবকাঠামোগত উন্নয়নের অভাব দেশে শিল্পখাতের উন্নয়নের অন্তরায়। শিল্পায়ন প্রক্রিয়ার গতি কমা সত্ত্বেও জিডিপিতে শিল্পখাতের ক্রমবর্ধমান অবদানের দিকে লক্ষ্য রেখে গবেষণা প্রতিষ্ঠানটি দেখায় যে ১৯৮০৮১ অর্থবছরে জিডিপিতে এই খাতের অবদান ছিল ১৭ দশমিক ৩১ শতাংশ। যা ২০১৩১৪ অর্থবছরে বেড়ে ২৯ দশমিক ৬১ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। শিল্পায়ন প্রক্রিয়ার জন্য অপরিহার্য বিদ্যুত্ গ্যাস ও পানি সমপদ খাতে সামপ্রতিক সময় এ প্রবৃদ্ধির হারের ক্রমহ্রাসমান প্রবণতার দিকে দৃষ্টি দিয়ে গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে যে ২০১০১১ ২০১১১২ ২০১২১৩ ও ২০১৩১৪ অর্থবছরে উক্ত খাতে যথাক্রমে ১৩ দশমিক ৫৬ ১০ দশমিক ৫৮ ৮ দশমিক ৯৯ এবং ৭ দশমিক ৪০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে। দেশে চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা বিরাজমান থাকলে এই খাতে বিনিয়োগ পরিস্থিতির অবনতি ঘটতে পারে যা খাতটিতে প্রবৃদ্ধির হার আরো কমিয়ে দিতে পারে। অর্থনীতিতে শিল্প খাতের মূল্য সংযোজন পরিমাপের জন্য ব্যবহূত উত্পাদনের কোয়ান্টাম ইনডেক্স এর উপাত্ত বিশ্লেষণ করে গবেষণায় বলা হয়েছে যে ১৯৯২৯৩ অর্থবছর থেকে ২০০০০১ অর্থবছর পর্যন্ত অর্থনীতিতে মাঝারি ও বৃহত্ শিল্পের মূল্য সংযোজন এর পরিস্থিতি সামপ্রতিক সময়ের চেয়ে তুলনামুলকভাবে ভাল ছিল। যা সামপ্রতিক সময়ের শিল্পখাতের অসন্তোষজনক কর্মক্ষমতাকে নির্দেশ করে। সামপ্রতিক সময়ের শিল্প ঋণের কম বিতরণ খুব কম। ২০১৩১৪ অর্থবছরে জানুয়ারিমার্চ সময়ে শিল্প ঋণ বিতরণের পরিমান কমে গিয়ে ৯ হাজার ২৮৩ কোটি টাকায় এসে দাঁড়িয়েছে। যা একই অর্থবছরের জুলাইসেপ্টেম্বর ও অক্টোবরডিসেম্বর সময়ে যথাক্রমে ১০ হাজার ৫১৩ ও ১২ হাজার ৬৮৪ কোটি টাকা ছিল। ফলে সাময়িক শিল্প ঋণ বিতরনের প্রবৃদ্ধির হার উক্ত অর্থবছরে জানুয়ারিমার্চ সময়ে ঋণাত্নক ৮ শতাংশ হয়েছে। যা একই অর্থবছরে অক্টোবরডিসেম্বর সময়ে ৬.৮৮ শতাংশ ছিল। অন্যদিকে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদোক্তা ঋণের পরিমাণ মার্চ ২০১৪ তে এসে ১১ হাজার ৪৫৮ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। যা ডিসেম্বর ২০১৩ থেকে ১ হাজার ৩০১ কোটি টাকা কম। ফলে ডিসেম্বর ২০১৩ এর ৬.৭১ শতাংশ থেকে কমে গিয়ে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদোক্তা ঋণের প্রবৃদ্ধির হার মার্চ ২০১৪ তে ঋণাত্মক ১ দশমিক ১২ শতাংশ হয়েছে। ইঅচৌফেশ৪০৪ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7230.csv b/Bangla_fin_news_articles/7230.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..30326c5f34a6a41b7b05469f02c8e63e1fe59d15 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7230.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7230,১ বছর পেছানো হচ্ছে নতুন ভ্যাট আইনের বাস্তবায়ন,2014-09-12,রিয়াদ হোসেন,নতুন মূল্য সংযোজন কর ভ্যাট আইনের বাস্তবায়ন আগামী জুলাই থেকে হওয়ার কথা থাকলেও শেষ পর্যন্ত তা এক বছর পিছিয়ে ২০১৬ সালের জুলাই থেকে বাস্তবায়ন হচ্ছে। ব্যবসায়ীদের তীব্র আপত্তির মুখে সরকার এ সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে। এর মধ্যে ভ্যাট পর্যালোচনা কমিটি ব্যবসায়ীদের দাবি শুনবে। এর ভিত্তিতে নতুন আইনের গুরুত্বপূর্ণ একাধিক ক্ষেত্রে পরিবর্তন আনা হবে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে আলাপ করে জানা গেছে ব্যবসায়ীদের মূল দাবি প্যাকেজ ভ্যাট প্রথা ও ভ্যাটের ভিন্ন ভিন্ন হার বহাল রাখার বিষয়ে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত আসতে পারে। এ ছাড়া ভ্যাট আদায়কারী কর্মকর্তাদের ক্ষমতা প্রয়োগের ক্ষেত্রেও পরিবর্তন আসতে পারে। রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর চেয়ারম্যান গোলাম হোসেন ইত্তেফাককে বলেন ভ্যাট আইনের বাস্তবায়ন পিছিয়ে দেয়ার দাবি আছে। এ বিষয়ে চিন্তাভাবনা চলছে। এক বছর পিছিয়ে দেয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসেনি। অবশ্য তার আগে ব্যবসায়ীরা কী চায় সেটা বিবেচনায় নেয়া হবে। ১৯৯১ সালে তত্কালীন অর্থমন্ত্রী এম সাইফুর রহমান দেশে প্রথমবারের মত ভ্যাট প্রথা চালু করেন। এর পর বিভিন্ন সময়ে আইনটির সংশোধন হয়েছে। গত ২০১২ সালে নতুন ভ্যাট আইন সংসদে পাশ হয়। তিন বছর পর থেকে ২০১৫ সালের জুলাই আইনটি কার্যকর হওয়ার কথা। কিন্তু ব্যবসায়ীদের অভিযোগ আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের আইএমএফ শর্ত অনুযায়ী ভ্যাট আইন প্রণয়ন করতে গিয়ে ব্যবসায়ীদের দাবি উপেক্ষিত হয়েছে। এর পররই আইনটির বিরুদ্ধে সরাসরি অবস্থান নেন ব্যবসায়ীরা। ফলে বিপাকে পড়ে সরকার। সর্বশেষ অর্থমন্ত্রীকে লেখা এফবিসিসিআই সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদের একটি চিঠি আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে চলে আসে। এর ভিত্তিতে গত বুধবার বড় পরিসরে ব্যবসায়ীদের সাথে অনুষ্ঠিত বৈঠকে আইনটি নতুনভাবে পর্যালোচনার সিদ্ধান্ত হয়। এ লক্ষ্যে এনবিআর ও ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে পর্যালোচনা কমিটি গঠনেরও ঘোষণা দেয়া হয়। এফবিসিসিআইয়ের ভ্যাট বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির প্রধান আব্দুর রাজ্জাক পর্যালোচনায় প্যাকেজ পদ্ধতি ও ভিন্ন ভিন্ন হারে ভ্যাট দেয়ার বিষয়টি নতুন আইনে যুক্ত করা হবে আশা করছেন। ইত্তেফাককে তিনি বলেন নতুন ভ্যাট আইনে ব্যবসায়ীদের আপত্তি ৭টি। এর মধ্যে প্রধান দুটি আপত্তি হচ্ছে প্যাকেজ পদ্ধতি ও ভিন্ন ভিন্ন হারে ভ্যাট দেয়ার প্রথা বাতিল করা। দেশের ৮০ শতাংশ উত্পাদন খাত ক্ষুদ্র ও মাঝারি পর্যায়ের। তাদের পক্ষে উপকরণের হিসাব রাখা বাস্তবে সম্ভব হয় না। ফলে উপকরণ রেয়াত নেয়া কার্যত অসম্ভব। এ জন্য ভ্যাটের ভিন্ন ভিন্ন হার রাখার পক্ষে আমরা মত দিয়েছিলাম। উদাহরণ টেনে তিনি বলেন ইউরোপের অনেক উন্নত দেশসহ বিশ্বের বহু দেশেই একাধিক হারে ভ্যাট দেয়ার প্রথা এখনো বিদ্যমান। অথচ আমরা কোন ব্রাহ্মণ হয়ে গেলাম যে ১৫ শতাংশ হারে ভ্যাট দিতে হবে অথচ অনেক বড় উত্পাদক রেয়াত নেয়ার পর প্রকৃত অর্থে তাদের ভ্যাট দিতে হয় ৩ থেকে ৪ শতাংশ। একাধিক ব্যবসায়ী নেতার সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে বিক্রয় পর্যায়ে প্যাকেজ পদ্ধতির ভ্যাট দিতে হয়। কিন্তু অনেক হাত ঘুরে পণ্য ক্রেতার কাছে বিক্রি হয়। খুচরা পর্যায়ে এসব হিসাব রাখা প্রকৃত অর্থে জটিল। এক্ষেত্রে ভ্যাট কর্মকর্তাদের হাতে ক্ষমতা রেখে দেয়ায় তারা ইচ্ছেমত ভ্যাট ধার্য করছেন। ফলে ব্যবসায়ীরা তাদের সাথে অবৈধ লেনদেন করতে বাধ্য হন। এতে ওই কর্মকর্তা অবৈধ অর্থ পেলেও সরকারের ঘরে কাঙ্খিত অর্থ যাচ্ছে না। এই সমস্যা সমাধানে ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোকে সম্পৃক্ত করে প্যাকেজ পদ্ধতি ঠিক করার দাবি জানান আব্দুর রাজ্জাক। এফবিসিসিআই সূত্রে জানা গেছে চীন জাপান ভারত বেলজিয়াম যুক্তরাজ্য সুইডেন ফ্রান্স ইতালি ও স্পেনসহ আরো বেশকিছু দেশে ভিন্ন ভিন্ন হারে ভ্যাট প্রথা চালু রয়েছে। বাংলাদেশেও বর্তমানে ভিন্ন ভিন্ন হারে ভ্যাট দেয়ার পদ্ধতি বহাল রয়েছে। কিন্তু নতুন ভ্যাট আইনে এটি তুলে দিয়ে সবার জন্য ১৫ শতাংশ হারে ভ্যাট আরোপ করা হয়েছে। এছাড়া বর্তমানে আমদানি উত্পাদন ব্যবসায়ী ও সেবার উপর ভ্যাট দিতে হয়। কিন্তু নতুন আইনে বাছবিচারহীনভাবে ভ্যাট আদায়ের পরিধি ব্যাপকতর করা হয়েছে। এ আইনে আমদানি উত্পাদন ব্যবসায়ী পর্যায় এবং সেবার উপর ছাড়াও স্থাবর সম্পত্তি লীজ গ্রান্ট লাইসেন্স পারমিট রাইট ফ্যাসিলিটি ইত্যাদির উপর ভ্যাট আরোপ করা হয়েছে। ফলে ভ্যাটের ভিত্তি সমপ্রসারিত হয়েছে। এফবিসিসিআই মনে করে ভ্যাটের ভিত্তি সম্প্রসারণ করার জন্য নতুন করে আইনের প্রয়োজন নেই। বর্তমান আইনে এই ধারা অন্তর্ভুক্ত করলেই ভ্যাটের ভিত্তি সম্প্রসারিত হয়ে যাবে। এ ছাড়াও যে সব সংস্কার আনার লক্ষ্যে নতুন আইন করা হয়েছে এর সঙ্গে একমত নয় ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন। এফবিসিসিআই মনে করে বিদ্যমান আইনে এসব ধারা যুক্ত করেও চলমান আইনটি রাখা যায়। এনবিআর নতুন ভ্যাট আইনের সুবিধা তুলে ধরে বলছে ২৪ লাখ টাকা পর্যন্ত বার্ষিক টার্নওভার লেনদেন বিশিষ্ট উত্পাদকে ভ্যাটের আওতার বাইরে রাখা হয়েছে। তবে ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন বিদ্যমান আইনেই ব্যবসায়ীদের জন্য এ সুবিধা রয়েছে। ইঅচৌফেশ৬৫৩ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7231.csv b/Bangla_fin_news_articles/7231.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b301a16603cdf8d2de78fc831c0880dab73f7c2b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7231.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7231,দেশে সোয়া কোটি মানুষের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট রয়েছে অর্থমন্ত্রী,2014-09-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত জানিয়েছেন দেশে সোয়া এক কোটি মানুষের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট রয়েছে। তিনি বলেন ১৫ কোটির বেশি মানুষের জন্য এটা পর্যপ্ত। আমাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বাড়ার বড় একটি পর্যায় শুরু করেছিলেন এএসএইচকে সাদেক। সাবেক শিক্ষামন্ত্রী এএসএইচকে সাদেকের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আজ শুক্রবার আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। তিনি বলেন শিক্ষাক্ষেত্রে বেতন দেয়ার ক্ষেত্রে বড় ধরনের একটি চুরির জায়গা ছিল। শিক্ষকদের নামে বেতন তোলা হতো। কিন্তু শিক্ষকরা সেই বেতন পেতেন না। কর্তাব্যক্তিরা সেটা নিয়ে যেতেন। এএসএইচকে সাদেক এটা বন্ধ করেন। এখন বিষয়টাকে খুবই সাধারণ ও সহজ মনে হচ্ছে। কিন্তু তিনি যখন করেছেন তখন সেটা সহজ ও সাধারণ ছিল না। তিনি বললেন বেতন নিতে হলে সকল শিক্ষককে একটি করে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। মানুষের ব্যাপক আকারে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলে দেয়ার সাদেকের পথযাত্রা আমরা এগিয়ে নিয়ে গেছি। উল্লেখ্য সাবেক সিএসপি অফিসার এএসএইচকে সাদেক ১৯৩৪ সালের ৩০ এপ্রিল জন্ম গ্রহণ করেন। দীর্ঘদিন সচিব হিসাবে দায়িত্ব পালনের পর ১৯৮৮ সালে অবসরে যান। ১৯৯২ সালে তিনি আওয়ামী লীগে যোগ দেন। ১৯৯৬ সালে তিনি যশোরের কেশবপুর থেকে সংসদ নির্বাচিত হওয়ার পর শিক্ষামন্ত্রী হন। ২০০৭ সালের ৯ সেপ্টেম্বর তিনি মৃত্যুবরণ করেন। তার স্ত্রী ইসমাত আরা সাদেক বর্তমানে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে প্রতিমন্ত্রী হিসেবে রয়েছেন। খুলনা বিভাগীয় সমিতি আয়োজিত এই আলোচনায় উন্নয়নের দিক দিয়ে খুলনা অঞ্চল অবহেলিত হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন আঞ্চলিক নেতারা। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড. মশিউর রহমান ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বীরেন শিকদার সংসদ সদস্য মনিরুল ইসলাম আব্দুর রউফ জাতীয় গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. হাফিজুর রহমান বিজ্ঞান ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. নজরুল ইসলাম খান খুলনা বিভাগীয় সমিতির সভাপতি এমএ কুদ্দুস প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। ইঅচৌফেশ২৬১ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7232.csv b/Bangla_fin_news_articles/7232.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..49b86682af65dc8bdfb3f0dc81476cb83b388419 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7232.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7232,ডিএস৩০ সূচকে সর্বোচ্চ পয়েন্টের রেকর্ড,2014-09-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে ক্ষুদ্র মূলধনী কোম্পানিতে আজ বৃহস্পতিবার বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বেড়েছে। আর বড় মূলধনী কোম্পানিগুলোর মধ্যে হাতে গোনা কয়েকটির চাহিদা ছিল অনেক বেশি। এ জন্য ক্ষুদ্র মূলধনী কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর বেড়েছে ১ দশমিক ৮ শতাংশ। এ দিকে আজ ডিএসইতে ডিএস৩০ সূচক সর্বোচ্চ পয়েন্টে উঠে এসেছে। বেশ কয়েক দিন ধরে বড় মূলধনী কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর বৃদ্ধির প্রভাবে এই সূচক ঊর্ধ্বমূখী হয়ে সর্বোচ্চ পয়েন্টের রেকর্ড করেছে বলে মনে করছেন ডিএসই কর্মকর্তারা। তথ্যে দেখা গেছে আজ ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১২ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৬৭৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৯ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭৮৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৬৮৫ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৪৮ কোটি ৭৫ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০০টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩৩টির কমেছে ১২৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৬টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩২ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৪৫৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪০ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। লেনদেনকৃত ২২৫টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৭টির কমেছে ১১৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানির শেয়ারের।এ দিকে ডিএসই সূত্রে জানা গেছে তালিকাভুক্ত বিডি ল্যাম্পসের শেয়ারদর বাড়ছে কোনো সংবেদনশীল তথ্য ছাড়াই। অস্বাভাবিকহারে শেয়ার দর বাড়ার কারণ জানতে চাইলে ডিএসইকে এ জবাব দিয়েছে কোম্পানিটি। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে বিগত তিন কার্যদিবসে বিডি ল্যাম্পসের শেয়ার দর বেড়েছে ২৫.৮ টাকা বা ২৩.৪৫ শতাংশ। আজ কোম্পানিটির শেয়ার দর আগের দিনের চেয়ে ৯.৮৭ শতাংশ বা ১২.২ টাকা বেড়েছে। বর্তমানে বিডি ল্যাম্পসের শেয়ারের মূল্য আয় অনুপাত ১২১.২৫। অর্থাত্ নিয়মানুযায়ী এ শেয়ারের বিপরীতের বিনিয়োগকারীরা মার্জিন লোন সুবিধা পাবে না। এ দিকে বিগত ছয় কার্যদিবসে এসিআই ফরমুলেশনের শেয়ার দর বেড়েছে ৫২.৯ টাকা বা ৬৩ শতাংশ। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে গত ৪ সেপ্টেম্বর এসিআই ফরমুলেশনের পরিচালনা পর্ষদ রং উত্পাদনকারী কোম্পানি আকজো নোবেল পেইন্টস সিঙ্গাপুরের সঙ্গে চুক্তি করার ঘোষণা দেয়। এরপর থেকে একটানা বাড়ছে এ শেয়ারের দর। বর্তমানে এসিআই ফরমুলেশনের শেয়ারের মূল্য আয় অনুপাত পিই রেশিও ৪০.৭৭। অর্থাত্ এ কোম্পানির শেয়ারেও বিনিয়োগকারীরা মার্জিন লোন সুবিধা পাবেন না। ইঅচৌফেশ৩১৮ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7233.csv b/Bangla_fin_news_articles/7233.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ee6e2e6284f0caec8e9a2752740396822789cd66 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7233.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7233,বিনিয়োগকারীদের প্রশিক্ষণে এডিবির সহায়তা কামনা,2014-09-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের এডিবি কাছে সিএসই বিনিয়োগকারীদের সঠিক বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত গ্রহণের সহযোগিতার জন্য ইনভেস্টর এডুকেশন এবং ইনভেস্টর অ্যাডভাইজার চালুর ব্যাপারে সহযোগিতা চেয়েছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ সিএসই। আজ বৃহস্পতিবার সকালে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই ঢাকা অফিসের সভাকক্ষে এডিবির পরামর্শক প্রতিষ্ঠান দ্য এরিস গ্রুপ লিমিটেডের প্রতিনিধিদলের সাথে সিএসইর এক বৈঠকে এ সহযোগিতা চাওয়া হয়। বৈঠকে সিএসইর চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ সাজিদ হোসেন এডিবির পরামর্শক প্রতিষ্ঠান এরিস গ্রুপের পরিচালক অ্যানথনি বি শোরাকা এবং সিনিয়র কনসালটেন্ট লিউইস জে মেন্ডেলসন সিএসইর সিআরও আহমেদ দাউদ এবং উপমহাব্যবস্থাপক গোলাম ফারুক উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে প্রতিনিধি দলকে সিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ সাজিদ হোসেন ক্লিয়ারিং করপোরেশন এবং ডেরিভেটিবস এর জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ রোড ম্যাপ সম্পর্কে তাদের ধারণা দেন। এ ছাড়া বৈঠকে পুঁজিবাজারকে গতিশীল করার জন্য মার্কেট মেকার আইনের উপর ড্রাফট প্রস্তাবনা শেয়ার নেটিং সহ আরো কিছু বিষয়ে প্রস্তাবনা বিএসইসিতে পাঠানো হয়েছে বলে এডিবিকে জানানো হয়। ইঅচৌফেশ১৫২ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7234.csv b/Bangla_fin_news_articles/7234.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4757b291fa3dbf5fe29082744a818acacbcdf8da --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7234.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7234,দুই কোম্পানি তালিকাভুক্তির অনুমোদন পেল,2014-09-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই তালিকাভুক্তির অনুমোদন পেয়েছে সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড ও রতনপুর রিরোলিং স্টিল মিলস আরএসআরএম। প্রাথমিক গণপ্রস্তাব আইপিও প্রক্রিয়া শেষ করে কোম্পানি দুটিকে ডিএসইতে শেয়ার লেনদেন করার অনুমোদন দিয়েছে ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদ। পরিচালনা পর্ষদ সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। জানা গেছে সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের সিডিবিএল মাধ্যমে লটারিতে বরাদ্দ পাওয়া শেয়ার বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাবে জমা হবে। এর পরই কোম্পানি দুটির আবেদনের প্রেক্ষিতে ডিএসইর নির্ধারিত সময় অনুযায়ী সেকেন্ডারি মার্কেটে শেয়ার লেনদেন চালু হবে। এর আগে বাংলাদেশ সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি ৫১৫তম সভায় সাইফ পাওয়ারটেকর আইপিও অনুমোদন দেয়। এর প্রেক্ষিতে গত ৬ জুলাই থেকে ১০ জুলাই পর্যন্ত আইপিও আবেদন জমা নেওয়া হয়। গত ৭ আগস্ট সাইফ পাওয়ারটেক আইপিও লটারির সম্পন্ন করে। কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি ২০ টাকা প্রিমিয়ামসহ ৩০ টাকা মূল্যে বাজারে ১ কোটি ২০ লাখ শেয়ার বিক্রি করে। এর মাধ্যমে বাজার থেকে সংগ্রহ করে ৩৬ কোটি টাকা। আরএসএমের আইপিও অনুমোদন দেয়া হয় গত ৬ মে। ১৩ জুলাই থেকে কোম্পানির আইপিওর আবেদন জমা নেওয়া শুরু হয়। কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি ৩০ টাকা প্রিমিয়ামসহ ৪০ টাকা মূল্যে আড়াই কোটি শেয়ার ছাড়ে। ইঅচৌফেশ১৭৫ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7235.csv b/Bangla_fin_news_articles/7235.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1f3a38f36f6abd3208991de441ae38ddb2af76ba --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7235.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7235,শ্রীলংকায় চাল রফতানি করবে বাংলাদেশ,2014-09-11,ইত্তফাক রিপোর্ট,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ জানিয়েছেন চলতি বছরে শ্রীলংকায় ৫০ হাজার থেকে এক লাখ টন চাল রফতানি করবে বাংলাদেশ। বৃহস্পতিবার চতুর্থ এগ্রো বাংলাদেশ এক্সপোর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা জানান। এছাড়া অপ্রচলিত কৃষি পণ্য রপ্তানির বিপরীতে নগদ সহায়তা দেয়ারও আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। উল্লেখ্য বাংলাদেশে নিযুক্ত শ্রীলঙ্কার হাই কমিশন সম্প্রতি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে জি টু জি পর্যায়ে সরকার থেকে সরকারসিদ্ধ চাল আমদানির প্রস্তাব দেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7236.csv b/Bangla_fin_news_articles/7236.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..053bb4bc9cc556f501f6a3487bec6b370f515f02 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7236.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7236,শিক্ষার প্রসারে সিএসআর যথেষ্ট ভূমিকা রাখতে পারে অর্থমন্ত্রী,2014-09-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত বলেছেন কর্পোরেট স্যোশাল রেসপনসিবিলিটিজ সি এস আর কর্মসূচির আওতায় সমাজের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জন্য বিত্তবানদের উচিত সামাজিক দায়বদ্ধতা পালন করা। বিশেষ করে শিক্ষার প্রসারে সিএসআর যথেষ্ট ভূমিকা রাখতে পারে। বৃহস্পতিবার সকালে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। ঢাকা অফিসার্স ক্লাবে ব্যাংকটির উদ্যোগে গরীব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে বৃত্তি প্রদান করা হয়। এ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এস কে সূর চৌধুরী শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান এ কে আজাদ ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফরমান আর চৌধুরী বক্তব্য দেন। অর্থমন্ত্রী বলেন ব্যাংকগুলো শিক্ষাখাতে ভাল সিএসআর করছে। এতে গরীব মেধাবী শিক্ষার্থীরা উপকৃত হচ্ছে। তারা মেধা বিকাশের সুযোগ পাচ্ছে। প্রত্যেক ব্যক্তি সম্পদের কিছু অংশ মানুষের কল্যাণে ব্যয় করার মধ্য দিয়ে সিএসআর কার্যক্রম করতে পারেন। হোক সেটি সামান্য। আর এটিকে মানবিক কাজ বলেও উল্লেখ করেন তিনি। অনুষ্ঠানে কেন্দ্রিয় ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এস কে সূর চৌধুরী বলেন সিএসআর কার্যক্রমে অংশগ্রহণের বিষয়ে ব্যাংকগুলোকে উৎসাহ দেওয়া হচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিসহায়তার কারণে যে কোন দুর্যোগে ব্যাংকসমূহ সিএসআরের আওতায় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিচ্ছে। এ কে আজাদ গরীব শিক্ষার্থীদের জন্য আগামীতে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের বৃত্তির পরিমাণ আরো বাড়ানোর ঘোষণা দেন। ২০১৩ সালে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ৫০০ শিক্ষার্থীকে বৃত্তির টাকা প্রদান করে ব্যাংকটি। এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের ২০ হাজার টাকা ও এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রত্যোককে ২৫ হাজার টাকা বৃত্তি দেওয়া হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7237.csv b/Bangla_fin_news_articles/7237.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..62d2fb5583493e7fd5e277040f60ea3abe2f29b5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7237.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7237,৭৮ শতাংশ মূল্যস্ফীতি কোনো ব্যাপার নয় ড ফরাস উদ্দিন,2014-09-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. ফরাস উদ্দিন বলেছেন বাংলাদেশ ব্যাংককে সমপ্রসারণমূলক মুদ্রানীতি গ্রহণ করতে হবে। সংকোনচমূলক মুদ্রানীতি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। এর ফলে মূল্যস্ফীতি হতে পারে। কিন্তু আাামাদের জন্য ৬ ৭ ৮ শতাংশ মূল্যস্ফীতি কোন ব্যপার না। প্রবৃদ্ধি করতে গেলে মূল্যস্ফীতি হবেই। সরকার বাজেটে ৭.৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে এটিকে যদি কমিয়ে ৬.২ কেউ লক্ষ্য নির্ধারণ করে তা রাষ্ট্রদ্রোহীতা বলে তিনি উল্লেখ করেন। ৭ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা প্রণয়ন উপলক্ষে আজ বৃহস্পতিবার এনইসি সম্মেলনকক্ষে অর্থনীতিবিদ ও বিশ্বদ্যািলয়ের প্রতিনিধিদের সাথে মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। পরিকল্পনা বিভাগের সচিব ভূঁইয়া সফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন পরিকল্পণামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন জিইসি সদস্য ড. শামসুল আলম। মুক্ত আলোচনায় অংশ নিয়ে ড. ফরাস উদ্দিন বলেন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল মিথ্যা তথ্য দেয় দুর্নীতির বিভ্রান্তিকর তথ্য দেয়। তারা যে সূচকের উপর ভিত্তিকরে বিভিন্ন দেশকে দুর্নীতিগ্রস্থ বলে তা সঠিক নয় বলে তিনি মনে করেন। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার আইএলও সংজ্ঞানুযায়ী যারা সপ্তাহে অন্তত এক ঘন্টা কাজ করে তারা বেকার নয়। ড. ফরাসউদ্দিন বলেন আইএলওর সংজ্ঞানুযায়ী দেশের বেকারত্ত্ব মাত্র সাড়ে ৪ শতাংশ এটা বড় মুর্খতা ছাড়া আর কিছুই নয়। অন্যদিকে মান নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিএসটিআই জড়াজীর্ণ উল্লেখ করে তিনি বলেন বিএসটিআইর বক্তব্য কেউ বিশ্বাস করে না। মধ্যম আয়ের দেশ হবার বিষয়টি রাজনীতিবিদদের জন্য একটি ভালো স্লোগান হতে পারে কিন্তু মাথাপিছু আয়ের ভিত্তিতে নয় এটি নির্ধারণ করতে হবে মানব উন্নয়ন সূচকের মাধ্যমে। রেমিট্যান্স বাড়ানোর ক্ষেত্রে প্রশিক্ষিত নার্স তৈরি করে বিদেশে পাঠানোর ওপর গুরুত্ব দিয়ে বলেন প্রয়োজনীয় সংখ্যক নার্স ইউরোপসহ উন্নত দেশগুলোতে পাঠানো হলে দেশ বছরে ৫ বিলিয়ন ডলারের মত আয় করবে। তিনি কর্মসংস্থান তৈরিতে সরকারের অন্যতম প্রধান কাজ আখ্যায়িত করে বলেন দেশে মোট নিয়োজিত শ্রমের ৩৬ থেকে ৩৭ ভাগই প্রকৃতঅর্থে আন্ডার এমপ্লয়মেন্ট। কাজেই বৃহত্তর জনগোষ্ঠীকে মান সম্মত কর্মসংস্থানে নিয়োজিত করতে পারলে উত্পাদন বাড়বে যা জিডিপিকে বাড়াবে। শিক্ষার মানোন্নয়নে বরাদ্দ বেশি দিতে হবে জানিয়ে তিনি বলেন বর্তমানে জিডিপির ২.৪ শতাংশ শিক্ষা খাতে ব্যয় করা হয় যা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণের প্রতি গুরুত্বারোপ করে বলেন স্বৈরশাসনের সময় একটি ভালো কাজ হয়েছিল ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ যা পরবর্তী দুই প্রধান রাজনৈতিক দল বাতিল করেছে। বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. মুস্তাফিজুর রহমান ৭ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনাকে একটি অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক দলিল উল্লেখ করে বলেন আমরা অনেক কিছু অর্জন করলেও প্রকৃতঅর্থে আমাদের আকাঙ্ক্ষার জায়গাগুলোতে ফাঁক থেকে যাচ্ছে। এ জন্য সুশাসনের খুব প্রয়োজন। শুধু সুশাসন থাকলে বর্তমান বরাদ্দের মাধ্যমেই আমাদের জিডিপি প্রবৃদ্ধি আরো দুই শতাংশ বাড়াতে পারতাম। তিনি জানান আমরা যদি শোয়া ডলারের হিসেব না করে দুই ডলারের নিচে আয় করে এমন দরিদ্র্য হিসেব করি তা হলে দরিদ্র্যের হার ২৫ শতাংশ থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ৬০ শতাংশ হয়ে যাবে। বাংলাদেশ ভৌগলিক দিক থেকে যেহেতু ভারত চীন ও জাপান এই তিন বড় অর্থনীতির মাঝে অবস্থিত তাই সঠিক পরিকল্পনা নিয়ে বাস্তবায়ন করা গেলে অর্থনৈতিক ভাবে এর সুফল অনেক বলেও তিনি মত দেন। এ ক্ষেত্রে আঞ্চলিক সহযোগিতা গড়ে তুলার উপর তিনি গুরুত্ব দেন। সরকারি গবেষণা সংস্থা বিআইডিএসর ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক রুশিদান ইসলাম বলেন সত্যিকারভাবে নিবিড় উন্নয়নের জন্য সামাজিক সুরক্ষা খাতকে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। সেই সাথে অর্থনৈতিক অসমতা যাতে প্রবৃদ্ধি বাড়ার সাথে সাথে বেড়ে না যায় সেদিকে নজর রাখতে হবে। তিনি উল্লেখ করেন আমাদের দেশে আনুষ্ঠানিক খাতে কর্মসংস্থান কমে যাচ্ছে অনানুষ্ঠানিক যেমন গৃহস্থালী এরকম খাতে কর্মসংস্থান বাড়ছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রোভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক শহীদুল্লাহ শিকদার বলেন অর্থনৈতিক উন্নয়নে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদেরও সম্পৃক্ত করতে হবে। তাদের সহায়তা দিতে হবে। তিনি মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিত্সার জন্য বিশেষ বরাদ্দ প্রয়োজন বলে উল্লেখ করেন। বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পিআরআই এর নির্বাহী পরিচালক আহসান এইচ মনসুর সভায় সেবা খাতকে রপ্তানিমুখী করার উপর গুরুত্ব দেন। তিনি বলেন দক্ষিণদক্ষিণ সম্পর্ক নিয়ে কোন অগ্রগতি নেই। এর কোন ভবিষ্যত্ও নেই। আমাদের এখন চীনজাপান অর্থাত্ পূর্বমূখী হতে হবে। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক গৌর গোবিন্দ গোস্বামী সমুদ্র সম্পদ নিয়ে স্পষ্ট রূপরেখা ৭ম পঞ্চ বার্ষিক পরিকল্পনায় থাকতে হবে বলে মত দেন। পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন এবারের ৭ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় সমাজের সবস্তরের প্রতিনিধিদের মতামত প্রতিফলিত হবে। ধারাবাহিকভাবে সমাজের সবস্তরের প্রতিনিধিদের সাথেই মত বিনিময় সভায় আয়োজন করা হবে। এদের সবার সুনির্দিষ্ট মতামতের ভিত্তিতেই এবারের ৭ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা তৈরি করা হবে। ইঅচৌফেশ৬৪৬ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7238.csv b/Bangla_fin_news_articles/7238.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d8efe4f857ac12e5431d5b7d4be50d9f5374003f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7238.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7238,শেয়ার বাজার ঊর্ধ্বমুখী,2014-09-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ার বাজারে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে লেনদেন শুরুর প্রথম ঘণ্টা শেষে ঊর্ধ্বমুখী ধারা বজায় থাকতে দেখা গেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দর বাড়ায় ছয় মাসে ডিএসইএক্স সূচক আবারো ৪৭০০ পয়েন্টের মাইলফলক অতিক্রম করেছে। চলতি বছরের ৫ মার্চের পর শেয়ার বাজারে আবারো দরপতন শুরু হওয়ার পর প্রথমবারের মতো সূচকটি এই পয়েন্ট অতিক্রম করলো। এদিকে আজ ডিএসইতে লেনদেনের গতি গত কয়েকদিনের তুলনায় বেশ ভালো অবস্থানে রয়েছে। চলতি ধারা বজায় থাকলে পুরো দিনে প্রায় ৮০০ কোটি টাকা মূল্যের শেয়ার লেনদেন হতে পারে বলে ধারণা বাজার সংশ্লিষ্টদের। বেলা সাড়ে ১১টায় সবগুলো খাতের বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দর বেড়ে লেনদেন হচ্ছিলো। ঔষধ ও রসায়ন খাতের এসিআই লিমিটেড এসিআই ফর্মূলেশনের পাশাপাশি আজ রেনেটা লিমিটেড লেনদেনের শীর্ষে উঠে আসায় আজও খাতওয়ারি লেনদেনের শীর্ষে অবস্থান করছে এ খাত। ডিএসইতে লেনদেনের প্রথম ঘণ্টা শেষে ১৬৭ কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের দরবৃদ্ধি পেয়ে লেনদেন হচ্ছিলো। বিপরীতে দর হারিয়ে লেনদেন হচ্ছিলো ৫৪টি কোম্পানির এবং দর অপরিবর্তিত ছিল ৩২ টির। আজ সকাল ১১টা পর্যন্ত ডিএসইএক্স সূচক ৩৭ পয়েন্ট বেড়ে ৪৭০০ পয়েন্টে অবস্থান করছিলো। লেনদেন শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ২২০ কোটি টাকা মূল্যের শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড কেনাবেচা হয়েছে। এদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই আজ লেনদেন শুরুর প্রথম ঘণ্টা শেষে দরবৃদ্ধি পেয়ে লেনদেন হচ্ছিলো ৭৫ কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড। বিপরীতে ৪২টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের দর হারিয়ে লেনদেন হচ্ছিলো এবং অপরিবর্তিত ছিল ২৩টির। সকাল ১১টা পর্যন্ত সিএসইতে নির্বাচিত খাত মূল্য সূচক ৩৮ পয়েন্ট বেড়ে ৮৭৮৮ পয়েন্টে অবস্থান করছিলো। প্রথম ঘণ্টায় ১০ কোটি ৬০ টাকা মূল্যের শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড কেনাবেচা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7239.csv b/Bangla_fin_news_articles/7239.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cb64978098a809bc61a7972822ca5c5c192c7c66 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7239.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7239,পৌনে ৬০০ গার্মেন্টস কারখানা সংস্কারে খরচ হবে ১১০০ কোটি টাকা,2014-09-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত এক বছরে ৫৮৭টি গার্মেন্টস কারখানা পরিদর্শন করেছে আমেরিকান ক্রেতাদের সমন্বয়ে গঠিত পরিদর্শন জোট অ্যালায়েন্স ফর বাংলাদেশ ওয়ার্কার সেফটি অ্যালায়েন্স। পরিদর্শনে ঝুঁকির বিবেচনায় এ সব কারখানার মধ্যে ১৪টি কারখানা আংশিক বা সম্পূর্ণ বন্ধ হয়েছে। বাদবাকি ৫৭৩টি কারখানার সবগুলোতেই কমবেশি ত্রুটি রয়েছে। এ সব কারখানার প্রতিটি সংস্কারে গড়ে আড়াই লাখ মার্কিন ডলার করে খরচ করতে হবে। সেই হিসেবে এসব কারখানা সংস্কারে খরচ হবে ১৪ কোটি ৩২ লাখ ডলার বা ১১০৩ কোটি টাকা। আজ বুধবার রাজধানীর গুলশানে নিজস্ব কার্যালয়ে আয়োজিত এক সাংবাদিক সম্মেলনে অ্যালায়েন্সের পক্ষ থেকে এ প্রাক্কলনের কথা জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে আরো জানানো হয় কারখানা সংস্কারে ১০ কোটি ডলারের তহবিলের পর ২২ টি ব্র্যান্ড মিলে স্বল্প সুদে আরো ২ কোটি ডলার ঋণ দেবে। আর কারখানা পরিদর্শনে বন্ধ হওয়া কারখানার শ্রমিকদের শ্রম আইন অনুযায়ী ৪ মাসের বেতনের মধ্যে অর্ধেক অর্থ অ্যালায়েন্স দেবে বলেও ঘোষণা দেয়া হয়। অ্যালায়েন্সের বাংলাদেশ অফিসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মেসবাহ রবিন ছাড়াও অ্যালায়েন্সের সিইও ইয়ান স্পলডিং এ সময় বক্তব্য রাখেন। গত এক বছর আগে থেকে আমেরিকা ভিত্তিক ২৬টি ক্রেতা ব্র্যান্ডের সমন্বয়ে প্রায় ৬০০ কারখানা পরিদর্শনে এ জোট গঠন করা হয়। ৫ বছর বাংলাদেশের কারখানার মানোন্নয়নে কাজ করবে অ্যালায়েন্স। গত এক বছরের কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত করতে গতকাল এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয় এ জোটের পক্ষ থেকে। রানা প্লাজা ধসের পর ইউরোপের ক্রেতাদের সমন্বয়ে অ্যাকর্ড নামে অন্য একটি জোটও আলাদা প্লাটফর্মে কারখানা পরিদর্শন করছে। ওই জোটের প্রায় ১৭০০ কারখানা পরিদর্শন কার্যক্রম চলমান রয়েছে। অ্যালায়েন্সের পরিদর্শন করা কারখানার মান নিয়ে প্রশ্ন তুলে ওইসব কারখানা অ্যাকর্ড আবার যে কারখানায় অ্যাকর্ডেরও ক্রেতা রয়েছে পরিদর্শন করা শুরু করেছে। এ নিয়ে উভয় জোটের মধ্যে মতপার্থক্য সৃষ্টি হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে এ বিষয়ে মেসবাহ রবিন বলেন সংস্কারেরর মানদণ্ড বুঝতে হয়তো তাদের সমস্যা হয়েছে। অথবা বিষয়টি দৃষ্টিভঙ্গির ব্যাপার। অ্যালায়েন্সের পরিদর্শন মান নিখুঁত এবং আস্থাশীল। তবে এ বিষয়টি শেষ পর্যন্ত সমাধান হবে আশা করে তিনি বলেন পরিদর্শন মান প্রশ্নে সৃষ্ট মতপার্থক্য নিয়ে আলোচনা চলছে। অ্যাকর্ড তাদের কিছু পরিদর্শন প্রতিবেদন দেখতে চেয়েছ। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয় গত এক বছরে অ্যালায়েন্স ৫৮৭টি কারখানা পরিদর্শন করেছে। এর মধ্যে ১৪টি কারখানা আংশিক বা পুরোপুরি বন্ধ হয়েছে। বাদবাকী ৫৭৩টি কারখানার প্রত্যেকটিতেই কমবেশি ত্রুটি রয়েছে। এ সব কারখানায় গড়ে ৪৫ ধরনের ত্রুটি রয়েছে। এর মধ্যে বৈদ্যুতিক এবং অগ্নি নিরাপত্তাজনিত ত্রুটিই বেশি। ত্রুটি চিহ্নিত কারখানা সংস্কার কাজ চলছে। ইতোমধ্যে প্রায় অর্ধেক কারখানার সংস্কার কাজ সম্পন্ন হয়েছে। কারখানার সংস্কার কাজ শেষ হওয়ার পর বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশের পোশাক খাত কমপ্লায়েন্ট কর্মপরিবেশ হিসেবে স্বীকৃতি পাবে। এ ছাড়া এর ফলে জিএসপি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে স্থগিত হওয়া জিএসপি ফিরে পাওয়া যাবে বলেও জানান মেসবাহ রবিন। তবে এ বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন এটি বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র সরকারের বিষয়। এ বিষয়ে অ্যালায়েন্স বক্তব্য দিতে পারে না। ইঅচৌফেশ৪২৭ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7240.csv b/Bangla_fin_news_articles/7240.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..17cf27a8e4ab2f9735fe1a82c056ce18d7bf966e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7240.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7240,নির্দিষ্ট সময়ে ট্যানারি স্থানান্তরে ব্যর্থ হলে শিল্প প্লট বাতিল,2014-09-10,বিশেষ প্রতিনিধি,যারা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ট্যানারি স্থানান্তরে ব্যর্থ হবে সরকার চামড়া শিল্প নগরীতে তাদের প্লট বাতিল করে নতুন উদ্যোক্তাদের মধ্যে তা বরাদ্দ দেবে। এক্ষেত্রে দেশিবিদেশি ও যৌথ বিনিয়োগে উদ্যোক্তাদের অনেক প্রস্তাব বিবেচনার জন্য সরকারের হাতে রয়েছে বলে জানিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। হাজারিবাগ হতে সাভারের চামড়া শিল্পনগরিতে ট্যানারি স্থানান্তর নির্মাণাধীন সিইটিপি ডাম্পিং ইয়ার্ড প্রভৃতি নির্মাণ কাজের অগ্রগতি পর্যালোচনার জন্য আয়োজিত সভা শেষে বুধবার সাংবাদিকদের শিল্পমন্ত্রী এ কথা বলেন। শিল্প মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এ সভায় পরিবেশ ও বনমন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু এ সময় উপস্থিত ছিলেন। শিল্পমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন চামড়া শিল্পনগরিতে কেন্দ্রিয় বর্জ্য শোধনাগার সিইটিপি নির্মাণ নির্ধারিত সময়ে শেষ হবে। ২০১৫ সালের মার্চের মধ্যেই সিইটিপি পরীক্ষামূলকভাবে চালু করতে হলে শিল্প বর্জ্য প্রয়োজন হবে। এর আগেই হাজারীবাগ থেকে ট্যানারি স্থানান্তর করে চামড়া শিল্পনগরিতে কারখানার নির্মাণ কাজ শেষ করতে হবে। তিনি ট্যানারি স্থানান্তরের চলমান প্রক্রিয়া সন্তুোষজনক বলে মন্তব্য করেন। সভায় পরিবেশ ও বনমন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু বলেন আন্তর্জাতিক ক্রেতাদের কমপ্লায়েন্স অনুযায়ী পণ্য উত্পাদনে ব্যর্থ হলে বাংলাদেশের চামড়াজাত পন্যের বিদেশি বাজার হারাবে। এক্ষেত্রে উদ্যোক্তারাই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তিনি নিজেদের ব্যবসার স্বার্থে দ্রুত হাজারীবাগ থেকে ট্যানারি স্থানান্তরের জন্য শিল্প মালিকদের পরামর্শ দেন। সভায় শিল্পসচিব মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ্ পরিবেশ ও বন সচিব মোঃ নজিবুর রহমান বিসিক চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদারসহ বিসিক পরিবেশ অধিদপ্তর পানি উন্নয়ন বোর্ড বুয়েট ঢাকা জেলা প্রশাসন পুলিশ সুপার বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশন বিটিএ বাংলাদেশ ফিনিসড লেদার লেদার গুডস্ অ্যান্ড ফুট ওয়্যার এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন বিএফএলএলএফইএ ও নির্মাতা প্রতিষ্ঠানসহ সংশ্লিষ্ট স্টেক হোল্ডারদের প্রতিনিধিরা অংশ নেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7241.csv b/Bangla_fin_news_articles/7241.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..36b36be009e76be231a8cb0fb96eed8a8e92e38c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7241.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7241,পদ্মা সেতুর নদী শাসন কাজও পেলো চীনা প্রতিষ্ঠান,2014-09-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পদ্মা বহুমুখী সেতু নির্মাণ প্রকল্পে নদী শাসন কাজে ঠিকাদার হিসেবে চীনা প্রতিষ্ঠান সিনোহাইড্রো কর্পোরেশনকে নিয়োগের অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। আজ বুধবার সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ অনুমোদন দেয়া হয়। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। এতে মোট ব্যয় হবে ৮ হাজার ৭০৭ কোটি ৮১ লাখ টাকা। মোট ব্যয়ের ৩০ শতাংশ বাংলাদেশী টাকায় এবং ৭০ শতাংশ বৈদেশিক মুদ্রায় পরিশোধ করা হবে। সচিবালয়ে বৈঠক শেষে অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের জানান পদ্মা সেতুর নদী শাসন কাজের ঠিকাদার হিসেবে চীনা প্রতিষ্ঠান সিনোহাইড্রো কর্পোরেশনকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। এ প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে বিশ্বব্যাংকের কোনো অভিযোগ আছে কি না জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন না কোনো অভিযোগ নেই। বিশ্বব্যাংকের ওয়েবসাইটে গিয়ে দেখেছি এটি কালো তালিকাভুক্ত কোন প্রতিষ্ঠান নয়। সিনোহাইড্রো কর্তৃক নির্মাণাধীন ঢাকাচট্টগ্রাম চার লেনের কাজ বিলম্বিত হওয়া প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী বলেন আমাদের কারণেই দেরী হয়েছে। প্রকল্প এলাকায় মসজিদ মাদ্রাসাসহ বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠান থাকায় এগুলো সরাতে সময় লেগেছে। বিভিন্ন প্রক্রিয়া শেষ হলে চুক্তি করা হবে এরপর কাজ শুরু হবে। আর এ জন্য আরও কিছুদিন সময় লাগবে বলে জানান তিনি। বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের যুগ্মসচিব মো. মোস্তাফিজুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন আর্থিক প্রস্তাবে তিনটি প্রতিষ্ঠান অংশ নেয়। এর মধ্যে সিনোহাইড্রো সর্বনিম্ন দরদাতা হিসেবে বিবেচিত হয়। সিনোহাইড্রো যে দর দিয়েছে সেটা প্রাক্কলিত ব্যয়ের চেয়ে প্রায় ১০ শতাংশ কম। তিনি জানান অপর যে দুটি প্রতিষ্ঠান আর্থিক প্রস্তাবে অংশ নিয়েছিল সে প্রতিষ্ঠান দুটি হচ্ছে বেলজিয়ামের প্রতিষ্ঠান জান ডি নাল এনভি ট্রাগেল এবং কোরিয়ান প্রতিষ্ঠান হুন্দাই ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন কোম্পানি। ইঅচৌফেশ২৩৯ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7242.csv b/Bangla_fin_news_articles/7242.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..47ec08841148c7b1d61f40943a9606d5044d9881 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7242.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7242,ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ১৮ ভাগ,2014-09-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই আজ বুধবার সূচক ও লেনদেন বেড়েছে। আজ ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৬৩৮৬ কোটি টাকার। যা আগের দিনের চেয়ে প্রায় ১১৪ কোটি টাকা বা ১৮ শতাংশ বেশি। দিনশেষে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ১৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৬৬৩ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩০৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৪৩টির কমেছে ১২২টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টি কোম্পানির শেয়ার দর। লেনদেন হয়েছে ৬৩৮ কোটি ৮৮ লাখ ৩৬ হাজার টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। আগের দিন লেনদেন হয় ৫২২ কোটি ৪৫ লাখ ৪৮ হাজার টাকা। সে হিসেবে আজ লেনদেন বেড়েছে ১১৪ কোটি ৪২ লাখ ৮৮ হাজার টাকা। আজ ডিএসইর টপ২০ তালিকায় থাকা কোম্পানিগুলোর মোট ৩০৬ কোটি ৬০ লাখ ৫০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ৪৮.১৪ শতাংশ। এ দিন সবচেয়ে বেশি শেয়ার লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকো লিমিটেডের। দিনভর এ কোম্পানির ৬৪ লাখ ৭৫ হাজার ৩০০টি শেয়ার ২৬ কোটি ৯৭ লাখ ৯৩ হাজার টাকায় লেনদেন হয়েছে। এ ছাড়া লাফার্জ সুরমা সিমেন্টের ২ কোটি ৮৮ লাখ টাকা এমজেএলবিডির ২২ কোটি ৮৪ লাখ এসিআই লিমিটেডের ২২ কোটি ৮০ লাখ সুহূদ ইন্ডাস্ট্রিজের ২১ কোটি ২৯ লাখ সিঙ্গার বিডির ২০ কোটি ৩১ লাখ রেনেটার ১৯ কোটি ৩৩ লাখ গ্রমীণফোনের ১৮ কোটি ৫৯ লাখ স্কয়ার ফার্মার ১৫ কোটি ৭৩ লাখ এবং বেক্সিমকো ফার্মার ১৫ কোটি ৪৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দিনশেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সাধারণ মূল্য সূচক ৩১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৮ হাজার ৭৪৭ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২২৮টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৯১টির কমেছে ১১৩টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টি কোম্পানির শেয়ার দর। টাকার পরিমাণে মোট লেনদেন হয়েছে ৫৯ কোটি ১৯ লাখ টাকা। আগেরদিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৩৮ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। অর্থাত্ গতকাল সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ২০ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। ইঅচৌফেশ২৯০ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7243.csv b/Bangla_fin_news_articles/7243.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7496c0deebea7b3a82963d9059f29b5d9cf1ca14 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7243.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7243,সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও রপ্তানি হচ্ছে না অনেক পণ্য,2014-09-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বাণিজ্যের সুযোগ থাকা সত্বেও বাণিজ্য হচ্ছে না অশুল্ক কাঠামো বা বাধার কারণে। বাংলাদেশেই অন্তত ৪৯টি পণ্য রয়েছে যা ভারতে রপ্তানি করা যায়। কিন্তু অশুল্ক বাধার কারণে তা হচ্ছে না। অথচ ভারত এ পণ্যগুলো অন্য দেশগুলো থেকে আমদানি করছে। বিভিন্ন সময়ে এসব অশুল্ক বাধা দূর করার বিষয়ে আলোচনা করে কিছু পদক্ষেপ নেয়া হলেও তার স্থায়ী সমাধান হয়নি। আজ বুধবার দক্ষিণ এশিয়ায় অশুল্ক বাধা নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে বক্তারা এ সব কথা বলেন। প্রতিবেদনেও এ বিষয়গুলো উঠে এসেছে। মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি এমসিসিআই ও সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিং এসএএনইএম যৌথভাবে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. সেলিম রায়হান। অনুষ্ঠানে এমসিসিআইয়ের প্রেসিডেন্ট রোকেয়া আফজাল রহমানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। এ ছাড়া ফেডারেশন অব বাংলাদেশ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির এফবিসিসিআই সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমদ এমসিসিআইয়ের সহসভাপতি কামরান টি রহমান এবং বিভিন্ন ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেন ভারত তাদের বাজারে দুটি পণ্য বাদে আমাদের সব পণ্যে শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার দিয়েছে। এর পরও কিছু অশুল্ক বাধা রয়েছে। সরকারের পক্ষ থেকে এসব বাধা দূর করতে প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে। তিনি বলেন আমরা এক সময় শিশু শ্রমিক ইস্যুতে খুব নাজুক অবস্থায় ছিলাম। বর্তমানে তা উতরে উঠেছি। এখন রানা প্লাজাকে কেন্দ্র করে কিছুটা চাপ রয়েছে। এ বিষয়গুলোকেও সামলে নিয়ে আমরা এগিয়ে যাবে। এ ক্ষেত্রে উদ্যোক্তাদের সদিচ্ছা ও প্রচেষ্টা প্রশংসনীয়। তিনি আরও বলেন পাকিস্তান ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের কাছ থেকে জিএসপি সুবিধা পেয়েছে। এতে বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের প্রতিযোগিতা আরও বাড়বে। তাই প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়ানোর বিকল্প নেই। প্রতিবেদন উপস্থাপনকালে ড. সেলিম রায়হান বলেন বলেন বাংলাদেশের ৪৯টি পণ্য রয়েছে যা ভারতে রপ্তানির সম্ভাবনা থাকলেও মোটেও রপ্তানি হয় না। ভারতেরও এমন ৩৪টি পণ্য রয়েছে। সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে অনেক পণ্যই রয়েছে যা এক অপরের মধ্যে রপ্তানির সম্ভাবনা থাকলেও অশুল্ক বাধার কারণে হচ্ছে না। তাই বাণিজ্য বাড়াতে শুধু ট্যারিফ মুক্ত হলেই হবে না অশুল্ক বাধাও দূর করতে হবে। ড. সেলিম রায়হান বলেন এ প্রতিবেদনের মাধ্যমে দেশভিত্তিক কোন কোন পণ্য কোন কোন দেশে আমদানি ও রপ্তানির সুযোগ রয়েছে তা উপস্থাপন করা হয়েছে। পণ্যের প্রকৃত রপ্তানি ও রপ্তানির সম্ভাব্যতা এবং তা বাস্তবায়নে করণীয় সম্পর্কে বলা হয়েছে। দক্ষিণ এশিয়ায় পণ্য বাণিজ্যে পরিবহন খরচ কমানোর বিষয়ে উল্লেখ রয়েছে। এমসিসিআইয়ের প্রেসিডেন্ট রোকেয়া আফজাল রহমান বলেন এ প্রতিবেদনের মাধ্যমে দক্ষিণ এশিয়ার বাণিজ্য বৃদ্ধিতে সহায়ক দিক নির্দেশনা পাওয়া যাবে। কারণ এর মাধ্যমে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর একে অপরের মধ্যে যেসব পণ্য রপ্তানি ও আমদানি করার সুযোগ রয়েছে কিন্তু তা হচ্ছে না কিংবা হলেও তা খুব নগণ্য তা চিহিত হয়েছে। এ ক্ষেত্রে যেসব বাধা রয়েছে তা দূর করতে সংশ্লিষ্ট দেশগুলো কাজ করতে পারে। তাছাড়া এ প্রতিবেদনে কিছু নীতিগত সুপারিশ সাফটা কমিটির কাছে দেয়া হয়েছে যেন সঠিক পদক্ষেপ নেয়া হয়। আশা করি এ সব বিষয় বাস্তবায়ন হলে এ অঞ্চলের বাণিজ্য বাড়বে। ইঅচৌফেশ৪৫০ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7244.csv b/Bangla_fin_news_articles/7244.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..15e366a7fc7b7ce2af2d6f51cddd2aad7c57a1f7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7244.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7244,এএফআইর ‘পলিসি অ্যাওয়ার্ড’ পেল বাংলাদেশ ব্যাংক,2014-09-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এলায়েনস ফর ফাইন্যান্সিয়াল ইনক্লুশনের এএফআই পলিসি অ্যাওয়ার্ড পেল বাংলাদেশ ব্যাংক। মোবাইল ব্যাংকিং প্রসারে ভূমিকার জন্য এ অ্যাওয়ার্ড দেয়া হলো। ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর রাজধানী পোর্ট অব স্পেনে এএফআইয়ের বিশ্বনীতি ফোরামে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার এই অ্যাওয়াড ঘোষণা করা হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান এই পুরস্কার পাওয়ার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। এ দিকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে বাংলাদেশের মোবাইল ব্যাংকিং মডেলটি সারা বিশ্বে উদাহরণ হিসেবে আলোচিত হয়েছে। এরই স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলাদেশ ব্যাংক পলিসি অ্যাওয়ার্ডএ ভূষিত হলো। ইঅচৌফেশ৮৩ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7245.csv b/Bangla_fin_news_articles/7245.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..534f2df3f292fd76c5a6e7f48fc396a8b100aa2c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7245.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7245,নতুন ভ্যাট আইন নিয়ে উভয় সংকটে সরকার,2014-09-09,রিয়াদ হোসেন,অনেক ঢাকঢোল পিটিয়ে ২০১২ সালে নতুন ভ্যাট আইন পাশ করা হয়। আগামী বছরের জুলাই থেকে এটি কার্যকর করার কথা রয়েছে। কিন্তু বাস্তবায়নের সময় ঘনিয়ে আসতেই ব্যবসায়ীদের তীব্র বিরোধিতায় অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে নতুন এ আইনের বাস্তবায়ন। অন্যদিকে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের আইএমএফ কাছ থেকে ১০০ কোটি মার্কিন ডলারের ঋণচুক্তির অন্যতম শর্ত ছিল নতুন ভ্যাট আইন পাশ ও তা কার্যকর করা। ইতিমধ্যে ওই ঋণের বেশির ভাগ অর্থ ছাড়ও হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে আইনটির কার্যকর বাস্তবায়ন নিয়ে উভয় সংকটে রয়েছে সরকার। কারণ ব্যবসায়ীদের সমর্থন ছাড়া ভ্যাট আইনের বাস্তবায়ন কঠিন। উদ্ভূুত পরিস্থিতিতে আগামীকাল বুধবার আইনটি নিয়ে ব্যবসায়ীদের সাথে বসছে রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। এ সেমিনারে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণায়ের মন্ত্রীরা উপস্থিত থাকবেন। এনবিআর সূত্রে জানা গেছে আজকের সেমিনারে নতুন আইনের প্রেক্ষাপট ও যৌক্তিকতা তুলে ধরবে এনবিআর। অন্যদিকে এফবিসিসিআইয়ের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে নতুন আইনের স্থলে বিদ্যমান আইনটিকে সংস্কার ও যুযোপযোগী করে তা বাস্তবায়নের দাবি জানাবেন ব্যবসায়ীরা। নতুন আইনের প্রয়োজন রয়েছে কি না প্রয়োজনে তা নিয়ে ব্যবসায়ীদের মধ্যে জরিপ করারও দাবি জানাবেন তারা। নতুন আইন বাস্তবায়নের বিরোধিতা করে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই অর্থমন্ত্রীকে গত ২১ জুলাই একটি চিঠি পাঠিয়েছিল। ওই চিঠিতে এফবিসিসিআই সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ নতুন ভ্যাট আইনের তীব্র বিরোধিতা করে বলেন ১৯৯১ সালের ভ্যাট আইনে ব্যবসায়ী তথা করদাতাদের অভ্যস্ত হতে ২৩ বছর সময় লেগেছে। করদাতাগণ এখন ভ্যাট প্রদানে অভ্যস্ত হয়েছে। ঠিক সেই মুহুর্তে হঠাত্ করে নতুন ভ্যাট আইন কোন ভাবেই বাস্তবসম্মত নয়। এর পরই ভ্যাট আইন নিয়ে ব্যবসায়ীদের সাথে আরো আলোচনার আগ্রহ প্রকাশ করেন অর্থমন্ত্রী। তবে এফবিসিসিআইয়ের হঠাত্ এই অনড় অবস্থানে অস্বস্তিতে পড়েছেন খোদ অর্থমন্ত্রী। এফবিসিসিআইয়ের এই অবস্থানকে দুখজনক আখ্যা দিয়ে তিনি বলেন সংগঠনটি বড় দেরিতে এই মতামত উপস্থাপন করল। ওই চিঠির মন্তব্যে তিনি বলেন ভ্যাট আইনের সংস্কার হবে এই ঘোষনা ২০০৯ সাল থেকে। পাঁচ বছর পর কি এফবিসিসিআই ঘুম থেকে উঠল তিনি দাবি করেন নতুন ভ্যাট আইনের শর্ত আইএমএফ দেয় নি। আমরা ঘোষনা করি যে ভ্যাট আইনের সংস্কার করব। এবং তা শুরু করি আইএমএফের এই কর্মসূচী শুরুর আগেই। ব্যবসায়ীদের দাবি নতুন আইনে বাছবিচারহীনভাবে সব ধরণের পন্য ও সেবাকে ভ্যাটের আনা হয়েছে। নতুন আইন অনুযায়ী সঙ্কুচিত ভিত্তিমূল্য তুলে দিয়ে সব ধরণের পণ্যে ১৫ শতাংশ হারে ভ্যাট আদায় করা হবে। এছাড়া ব্যবসায়ীদের শায়েস্তা করার জন্য ভ্যাট কর্মকর্তাদের হাতে অবাধ ক্ষমতা দিয়ে দেয়া হচ্ছে। তবে ব্যবসায়ীদের এ অভিযোগের জবাব দিতে এনবিআরের পক্ষ থেকে একটি বক্তব্য তৈরি করা হয়েছে। আজকের সেমিনারে তা তুলে ধরা হবে। এনবিআর সূত্র জানিয়েছে নতুন আইনে ক্ষুদ্র ব্যবসায়কে ভ্যাটের আওতা বহির্ভূত রাখা হয়েছে। এছাড়া ২৪ লাখ টাকা পর্যন্ত বার্ষিক টার্নওভার লেনদেন বিশিষ্ট প্রতিষ্ঠানকে ভ্যাটের আওতার বাইরে রাখা হয়েছে। যাদের বার্ষিক টার্নওভার ২৪ লাখ টাকা থেকে ৮০ লাখ টাকার মধ্যে তাদের ক্ষেত্রে ৩ শতাংশ হারে টার্নওভার কর প্রয়োজ্য। ৮০ লাখ টাকার অধিক টার্নওভার বিশিষ্ট প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে ভ্যাট প্রযোজ্য। অন্যদিকে কর্মকর্তাদের ক্ষমতা বাড়ানো হয় নি। বরং ব্যবসায়ে স্বচ্ছতা আনার মাধ্যমে নতুন ভ্যাট আইনে কর্মকর্তাদের ক্ষমতা কমবে। একটি প্রতিষ্ঠান একবারই নিরীক্ষা করা হবে। এছাড়া সব স্তরের ব্যবসায়ীর জন্য লেভেল প্লেইং ফিল্ড তৈরি করা কর ও করদাতাবান্ধব পরিবেশ তৈরি হবে এবং ব্যবসায়ের খরচ কমবে। আজ এনবিআরের বক্তব্যে এসব বিষয়ে বিশেষভাবে আলোকপাত করা হবে। ব্যবসায়ীদের দাবি নতুন আইন প্রণয়নে তাদের মতামতকে গুরুত্ব দেয়া হয়নি। তারা মনে করেন ভ্যাট ব্যবস্থার মূল বিষয় হচ্ছে উপকরণ কর রেয়াত ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করা। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক বাস্তবতার কারণে ব্যবসায়ীদের পরামর্শে কিছু কিছু ক্ষেত্রে ট্যারিফ ভ্যালু এবং সংকূচিত মূল্য ভিত্তি নির্ধারণ করা হয়েছে যা পর্যায়ক্রমে অপসারণ করা যেতে পারে। এজন্যে ১৯৯১ সালে প্রণীত সফল আইনটি বাতিল করা গ্রহনযোগ্য নয়। নতুন আইনে ভ্যাট আদায়ের পরিধি ব্যাপকতর করা হয়েছে। এ আইনে আমদানি উত্পাদন ব্যবসায়ী পর্যায় এবং সেবার উপর ছাড়াও স্থাবর সম্পত্তি লীজ গ্রান্ট লাইসেন্স পারমিট রাইট ফ্যাসিলিটি ইত্যাদির উপর ভ্যাট আরোপ করা হয়েছে। ফলে ভ্যাটের ভিত্তি সমপ্রসারিত হয়েছে। এফবিসিসিআই মনে করে ভ্যাটের ভিত্তি সম্প্রসারণ করার জন্য নতুন করে আইনের প্রয়োজন নেই। বর্তমান আইনে এই ধারা অন্তর্ভুক্ত করলেই ভ্যাটের ভিত্তি সম্প্রসারিত হয়ে যাবে। এ ছাড়াও যে সব সংস্কার আনার লক্ষ্যে নতুন আইন করা হয়েছে এর সঙ্গে একমত নয় ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন। এফবিসিসিআই মনে করে বিদ্যমান আইনে এসব ধারা যুক্ত করেও চলমান আইনটি রাখা যায়। নতুন ভ্যাট আইনের আওতায় এনবিআর অটোমেশন কার্যক্রম শুরু করেছে। এই অটোমেশনের সাথে কোন পর্যায়ে বেরসরকারী খাতকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি বলেও ব্যবসায়ীদের অভিযোগ। তাদের অভিযোগ উদ্দেশ্যমূলকভাবে ভ্যাট অটোমেশনে বেসরকারি খাতকে অগ্রাহ্য করা হয়েছে। ইঅচৌফেশ৬৭৪ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7246.csv b/Bangla_fin_news_articles/7246.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..46ac717193c4d15e52720d73cc9d51a74ddd8be5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7246.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7246,একাধিক প্রতিষ্ঠানকে বিএসইসির জরিমানা,2014-09-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আইন অমান্য করা ও মিথ্যা তথ্য দেয়ার কারণে একাধিক প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। এ ছাড়া সভায় সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে যে হামিদ ফেব্রিক্স লিমিটেডের মাধ্যমে প্রাথমিক গণ প্রস্তাবের আইপিও পাইলট প্রজেক্ট শুরু হবে। অ্যালায়েন্স এস এন্ড পি শরীয়াহ ইনডেক্স ফান্ডের জন্য ন্যূনতম অর্থ সংগ্রহ করতে ব্যর্থ হওয়ায় ফান্ডটির স্কীম গঠনের প্রস্তাব বাতিল করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার কমিশনের এক সভায় এসব সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। বিএসইসি জানিয়েছে মিথ্যা তথ্য দিয়ে আইপিও অনুমোদন নিয়েছে ফার কেমিক্যাল। এজন্য ফার কেমিক্যাল ও এর ইস্যু ব্যবস্থাপক ফার্স্ট সিকিউরিটিজ সার্ভিসেস লিমিটেডকে ৫ লাখ টাকা করে জরিমানা করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এছাড়া ফার্স্ট সিকিউরিটিজের প্রধান নির্বাহি কর্মকর্তা কাজী সাইফুর রহমান আইন বহির্ভূতভাবে ধারাবাহিক লেনদেন করায় তাকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা ও আগামী ৫ বছর পুঁজিবাজার কার্যক্রমে অংশগ্রহণে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। আর ফার্স্ট সিকিউরিটিজকে ১৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। একই কাজে অংশগ্রহণ করায় হেরিট্যাজ ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্টকে ২৫ লাখ টাকা জরিমানা করেছে বিএসইসি। এছাড়া অ্যাপেক্স ইনভেস্টমেন্টের পরিশোধযোগ্য গ্রাহকদের তহবিলে ঘাটতি রাখায় প্রতিষ্ঠানটিকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। ফনিক্স সিকিউরিটিজের পরিচালক বা নমিনি পরিচালকদের ঋণ গ্রহণ ও ৫ লাখ টাকার বেশি নগদ লেনদেন করায় ৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। আর সম্পদ ব্যবস্থাপক কোম্পানি অ্যালায়েন্স এসেট ম্যানেজমেন্টের অ্যালায়েন্স এস এন্ড পি শরীয়াহ ইনডেক্স ফান্ডের বেমেয়াদী মিউচ্যুয়াল ফান্ড জন্য ন্যূনতম তহবিল সংগ্রহ করতে ব্যর্থ হওয়ায় ফান্ডটির স্কীম গঠনের প্রস্তাব বাতিল করেছে বিএসইসি। ইঅচৌফেশ২২৪ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7247.csv b/Bangla_fin_news_articles/7247.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..89f377e2e1e5111e859cbe7b28b7a064b2f8d144 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7247.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7247,‘অর্থনীতিতে নারীর অংশগ্রহণে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশ হচ্ছে’,2014-09-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি বলেছেন অর্থনীতিতে নারীর সক্রিয় অংশগ্রহণের ফলে বাংলাদেশ আজ মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হচ্ছে। বর্তমানে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ১২ শ ডলার। একটি মধ্যম আয়ের দেশের মাথাপিছু আয় এক হাজার ডলারের বেশি হতে হয়।আজ মঙ্গলবার জাতীয় মহিলা সংস্থার অরিটোরিয়ামে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের অধীনে নিবন্ধিত স্বেচ্ছাসেবী সমিতির মাঝে ২০১৩১৪ অর্থ বছরের অনুদানের চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে তিনি এ সব কথা বলেন। প্রতিমন্ত্রী অনুষ্ঠানে ৩ হাজার ৩২৫টি স্বেচ্ছাসেবী মহিলা সমিতির মধ্যে ৬ কোটি ৭৫ লক্ষ টাকার চেক হস্তান্তর করেন। নারী উন্নয়নে মাঠ পর্যায়ে সরকারের বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়াধীন মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর ৬৪টি জেলা এবং ৪১৩টি উপজেলায় সরকার কর্তৃক গৃহীত নারী উন্নয়ন সংক্রান্ত বিভিন্ন উন্নয়ন কার্যক্রম বা কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে আসছে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মহিলা সংস্থার চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট মমতাজ বেগমসহ সংস্থার কর্মকর্তাবৃন্দ। ইঅচৌফেশ১৩৯ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7248.csv b/Bangla_fin_news_articles/7248.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3eaa1a49fd8dad87097a9287f84d142a0741f380 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7248.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7248,দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চলে পাটের ফলন কম দরপতনে ক্ষতিগ্রস্ত চাষি,2014-09-09,বিমল সাহা ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি,এ বছর দক্ষিণ পশ্চিমের জেলা গুলোতে পাটের ফলন কম হয়েছে। সেই সাথে দরপতনের ফলে চাষি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তবে কৃষি সমপ্রসারণ অধিদপ্তরের মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তারা বলছেন ভালো ফলন হয়েছে। কৃষি সমপ্রসারণ অধিদপ্তরের যশোর আঞ্চলিক অফিস সুত্রে জানা যায় চলতি বছরে যশোর জেলায় ২১ হাজার ৮৮০ হেক্টরে ঝিনাইদহ জেলায় ১৯ হাজার ৭৮৫ হেক্টরে মাগুরা জেলায় ৩২ হাজার ৭৩০ হেক্টরে নড়াইল জেলায় ১৮ হাজার ৩৫০ হেক্টরে খুলনা জেলায় ১৮ শ ২০ হেক্টরে বাগেরহাট জেলায় ১৫ শ ২১ হেক্টরে সাতক্ষীরা জেলায় ১০ হাজার ৫৭১ হেক্টরে কুষ্টিয়া জেলায় ৩৫ হাজার ৩৩৫ হেক্টরে চুয়াডাঙ্গা জেলায় ১৮ হাজার ১৫০ হেক্টরে ও মেহেরপুর জেলায় ২৩ হাজার ৩৯৫ হেক্টরে পাট চাষ হয়েছে। এবার পাট চাষের শুরু থেকেই চাষিদের বৈরি অবহাওয়া মোকাবিলা করতে হয়। পাট বীজ বপনের সময় বৃষ্টি না হওয়ায় চাষিকে সেচ দিয়ে চাষ করতে হয়। পাট গাছের বৃদ্ধির সময় অনাবৃষ্টি দেখা দেয়। এতে পাট গাছের বৃদ্ধি থেমে যায়। গাছ মোটা হয় না। এতে ফলন কম হচ্ছে বলে চাষিরা জানায়। বিঘা প্রতি সাড়ে ৪ মন থেকে ৮ মন ফলন হচ্ছে। গত বছর বিঘা প্রতি ৮ মন থেকে ১২ মন পর্যন্ত ফলন হয়েছিল। দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চলের হাটগুলোতে প্রচুর পাট উঠছে। প্রতিমন পাট সাড়ে ১২ শ টাকা থেকে ১৫ শ টাকা পর্যন্ত দরে বিক্রি হচ্ছে। ডিস্টিক পাট বলে পরিচিত মাগুরা জেলার গড়াই তীরবর্তী এলকার পাটের দাম বেশি বলে ব্যবসায়ীরা জানায়। তা ছাড়া ফরিদপুর অঞ্চলে ভালো মানের পাট উত্পাদন হয়ে থাকে। ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলার বিজুলিয়া গ্রামের চাষি বাচ্চু মোল্লা জানান এবার ১৩ বিঘা জমিতে পাট চাষ করেছেন। বিঘা প্রতি ৫ থেকে ৮ মন ফলন হয়েছে। পাট চাষে এবার তার ৬০ হাজার টাকা লোকসান হবে। একই উপজেলা পাইকপাড়া গ্রামের আকমল হোসেন বলেন ৪ বিঘা জমিতে পাটচাষে ৩০ হাজার টাকা ব্যয় হয়েছে। ফলন ভালো হয়নি। মোট ২৫ মন পাট হয়েছে। বর্তমানে প্রতি মন সাড়ে ১২ শ টাকা থেকে ১৪ শ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। তার এবার আয় ব্যয় সমান হবে। মেহেরপুর সদর উপজেলার উজলপুর গ্রামের চাষি বাবলু মিয়া জানান শুরু থেকে এবার পাট চাষে ব্যয় বেশি হয়েছে। সেচ দিয়ে বীজ বপন করতে হয়। তারপর অনাবৃষ্টি শুরু হওয়ায় সেচ দিতে হয়েছে। জাগ দেওয়াতেও সমস্যা। পুকুর ভাড়া নিতে বিঘা প্রতি ব্যয় ৫ শ টাকা। সব মিলিয়ে এবার পাট চাষে বিঘাতে ৯১০ হাজার টাকা ব্যয় হয়েছে। চাষে লোকসান। যশোর সদর উপজেলার চাষি ইজাজুল ইসলাম বলেন খরার কারণে পাট লম্বা হয়নি। ফলন কম হচ্ছে। কৃষি সমপ্রসাণ অধিদপ্তরের ফরিদপুরের উপ পরিচালক শংকর চন্দ্র ভৌমিক বলেন হেক্টর প্রতি ৮৯ বেল ফলন হচ্ছে। তিনি জানান প্রতি মন পাট সাড়ে ১২ টাকা থেকে ১৫ শ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। জুলাই মাসে নতুন পাট উঠার পর ১৪ শ টাকা খেকে ১৭ শ টাকা পর্যন্ত দরে ফরিদপুর জেলাতে পাট বিক্রি হয়েছিল। শুধু ফরিদপুর জেলা নয় এ অঞ্চলে গড়ে প্রতি মন পাটের দাম ২ শ টাকা কমেছে। কৃষি সমপ্রসারণ অধিপ্তরের মনিটনিং শাখা সূত্রে জানা যায় চলতি বছর সার দেশে ৭ লাখ ২ হাজার হেক্টরে পাট চাষ হয়েছে। প্রাথমিক তথ্যে জানা যায় হেক্টর প্রতি ৮ বেলের বেশি পাট উত্পাদন হচ্ছে। পাট কাটা ও ধোয়া শেষ হলে উত্পাদনের সঠিক পরিমান জানা যাবে বলে ওই সুত্র জানায়। গত বছর ৬ লাখ ৬৬ হাজার হেক্টরে পাট চাষ হয়েছিল। পাট উত্পাদনের পরিমান ছিল ৭৪ লাখ ৩৬ হাজার বেল। হেক্টর প্রতিগড় ফলন ছিল ১১ দশমিক ১৭ বেল। সংশ্লিষ্টরা বলছেন বারবার পাট চাষ করে লোকসান হলে আগামীতে পাট চাষের উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। দেশ স্বাধীনের পর এক সময় দাম না পেয়ে চাষি পাট চাষ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। এরপর গত ৯১০ বছর চাষিরা পাট চাষে আগ্রহী হয়। ইঅচৌফেশ৫৫৪ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7249.csv b/Bangla_fin_news_articles/7249.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8e7a9abbd1b4c1ec2f7f58e67191338b24933858 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7249.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7249,শেয়ারবাজারে বহুজাতিক ও নতুন কোম্পানির চাহিদা বৃদ্ধি,2014-09-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,একদিন দর সংশোধনের পরই আজ মঙ্গলবার শেয়ারবাজারে ফের চাঙ্গাভাব দেখা গেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই বেড়েছে সূচক ও লেনদেন। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর ভালো লভ্যাংশের প্রত্যাশায় কোম্পানিগুলোর চাহিদা বেড়েছে। এ কোম্পানিগুলোর শেয়ারের চাহিদা আগের দিনের তুলনায় সাড়ে তিন ভাগ বেড়েছে। লেনদেনের তালিকার শীর্ষেও উঠে এসেছে বহুজাতিক কোম্পানি। এর মধ্যে রয়েছে হাইডেলবার্গ সিমেন্ট সিঙ্গার বিডি ও লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট। এ ছাড়া নতুন তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর শেয়ারের চাহিদাও বেড়েছে। এ জন্য আজ সুহূদ ইন্ডাস্ট্রিজের দাম বেড়েছে প্রায় সাড়ে ১১ ভাগ। আর খুলনা পেপার ও তুং হাই নিটিংয়ের দাম বেড়েছে ৯ দশমিক ৯ ভাগ। তথ্যে দেখা গেছে আজ ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩৮ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৬৪৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২৫ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭৬৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৫২২ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৯ কোটি ৮৭ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৯৫টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫১টির কমেছে ১০৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১০৩ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৩৫৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩৮ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৪ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২২৪টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯০টির কমেছে ৯৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টি কোম্পানির শেয়ারের। এ দিকে ডিএসই সূত্রে জানা গেছে কয়েক দিন ধরে বাড়ছে শেয়ার লেনদেন। ফলে আবার চাঙ্গা হয়ে উঠছে বাজার। এতে অনেক কোম্পানির শেয়ার দর হঠাত্ করে বেড়ে যাচ্ছে। হঠাত্ করে লেনদেনে বিক্রেতা শূন্যতা দেখা যাচ্ছে। আজ মঙ্গলবার শেয়ার লেনদেনে হল্ট ট্রেড হয়ে পড়ে তালিকাভুক্ত তিন কোম্পানি। এগুলো হলো তুং হাই নিটিং অ্যান্ড ডায়িং এসিআই ফরমুলেশন লিমিটেড এবং খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং কোম্পানি লিমিটেড। হল্টট্রেড হওয়ার আগে তুং হই নিটিং অ্যান্ড ডায়িং এর সর্বশেষ লেনদেনটি হয় ২৬ দশমিক ৬ টাকায়। হল্টট্রেড হওয়ার আগে এসিআই ফরমুলেশন লিমিটেডের সর্বশেষ লেনদেন হয় ১১৩ দশমিক ৩ টাকায়। আর খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং হল্ট ট্রেড হওয়ার আগে সর্বশেষ লেনদেন হয়েছে ৩৩ দশমিক ৩ টাকায়। ইঅচৌফেশ৩২০ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7250.csv b/Bangla_fin_news_articles/7250.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..224a64e51c045f25ee7b3466d854fe7a87825e3f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7250.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7250,বিমা শিল্পের প্রদর্শনী ১৮ সেপ্টেম্বর শুরু,2014-09-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রথম বারের মতো বাংলাদেশ ইনস্যুরেন্স এক্সিবিশন ২০১৪ আয়োজন করতে যাচ্ছে রেড কার্পেট ৩৬৫ লিমিটেড। আগামী ১৮ থেকে ২০ সেপ্টেম্বর রাজধানীর ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্সে এ প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হবে। আজ মঙ্গলবার এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ সব কথা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইন্সুরেন্স অ্যাসোসিয়েশন বিআইএ। এক্সিবিশনে বিআইএ সার্বিক সহযোগিতা দেবে বলেও জানানো হয়। প্রদর্শনীতে বিভিন্ন বিমা কেম্পানি বিমার গুরুত্ব ও তাদের পলিসি সম্পর্কে দর্শকদের জানাতে পারবে। একই সঙ্গে সিকিউরিং টুমরো বিষয়ক মূলভাব নিয়ে কিছু সেমিনার থাকবে। সমগ্র বিমা শিল্পকে এক জাগায় নিয়ে আসার এবং প্রতি বছর এই আয়োজন চালিয়ে যাওয়ার প্রচেষ্ট থাকবে বলে জানানো হয়েছে। ইঅচৌফেশ১০০ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7251.csv b/Bangla_fin_news_articles/7251.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fab11101061978447df926ef6fc556738b16d678 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7251.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7251,দুই কোম্পানির দর বৃদ্ধির কারণ নেই,2014-09-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট, \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7252.csv b/Bangla_fin_news_articles/7252.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..615adf1c9e0b134036fee1afa340bff403c67c9b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7252.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7252,জিডিপির প্রবৃদ্ধি ৭৩ অর্জন সম্ভব আইসিএবি,2014-09-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি অর্থবছরের ২০১৪১৫ বাজেটে জিডিপি প্রবৃদ্ধির যে ৭ দশমিক ৩ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে তা অর্জন সম্ভব বলে মনে করে ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্টটেন্টস অব বাংলাদেশ আইসিএবি। তবে ওই লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য অর্থনীতিবিদ এবং চার্টার্ড এ্যাকাউন্টেন্টসদের মাধ্যমে একটি পরিকল্পনা প্রণয়ন করা প্রয়োজন। সোমবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে আইসিএবির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানানো হয়। সাফা সাউথ এশিয়া ফেডারেশন অব অ্যাকাউন্টস ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স২০১৪ উপলক্ষ্যে এ সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করা হয়। কনফারেন্সটি আজ মঙ্গলবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। দুই পর্বের কনফারেন্সের প্রথম পর্বে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ এবং দ্বিতীয় অংশ অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন। কনফারেন্সের ১ম অংশ হলো উদ্ভোধনী সেশন এবং টেকনিক্যাল পেপার সেশন এবং ২য় অংশে সন্ধ্যায় ভ্যালিডেকটরি সেশন। কনফারেন্সের কার্যনির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান আব্বাস উদ্দিন বলেন বাজেটে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ধরা হয়েছে ৭ দশমিক ৩ শতাংশ। যা সঠিক কর্মপরিকল্পনা ও তার বাস্তবায়নের মাধ্যমে অর্জন করা সম্ভব। এ অবস্থার প্রেক্ষিতে আইসিএবি সাফা আন্তর্জাতিক সম্মেলন ২০১৪ আয়োজন করছে যার মূল বক্তব্য হলো প্রবৃদ্ধি অর্জনে হিসাববিদদের ভূমিকা ঃ প্রেক্ষিত দক্ষিণ এশিয়া। তিনি আরও বলেন জিডিপির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে চার্টার্ড অ্যাকাউন্টসরা গুরুত্ব্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। কারণ দুর্নীতি কমাতে তাদের ভূমিকা রয়েছে। দেশে দুর্নীতি কমানো গেলে প্রবৃদ্ধি বাড়বেই। সংবাদ সম্মেলনে কাউন্সিল মেম্বার এএফ নেছারউদ্দিন বলেন বলা হয়ে থাকে দেশে যদি দুর্নীতির ১০ শতাংশ কমে তবে প্রবৃদ্ধি বাড়বে এক শতাংশ। তাই দুর্নীতি কমাতে পারলে জিডিপির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সহজ হবে। আর দুর্নীতি কমাতে চার্টার্ড অ্যাকাউন্টসরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয় বাংলাদেশের জিডিপির প্রবৃদ্ধি কৃষি খাত রেমিটেন্স ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল বিনিয়োগের উপর নির্ভরশীল। যানজট অবকাঠামোগত উন্নয়ন যানজট সমস্যার সমাধান এবং গ্যাস ও বিদ্যুত্ সরবরাহ নিশ্চিত করা গেলে ইন্ডাস্ট্রিয়াল বিনিয়োগ অনেক বেড়ে যাবে। সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয় কনফারেন্সের আলোচনার অংশ থেকে প্রতিবেদন তৈরি করা হবে। এ প্রতিবেদন অর্থমন্ত্রণালয় বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সংশ্লিষ্ট নিয়ন্ত্রক নিয়ন্ত্রক সংস্থার কাছে পাঠানো হবে। সংবাদ সম্মেলনে আইসিএবি সভাপতি শওকত হোসেন সাবেক সভাপতি এ এস এম নাইম ও মো সাইফুল ইসলাম সহসভাপতি কামরুল আবেদীন প্রমুখ। প্রসঙ্গত আন্তর্জাতিক এবং আঞ্চল ভিত্তিক পারস্পারিক সহযোগীতা ও হিসাব পেশার মান উন্নয়নের লক্ষ্যে ইন্ডিয়া পাকিস্তান নেপাল বাংলাদেশ এবং শ্রীলংকার সিএ ইন্সটিউট গুলোকে নিয়ে ১৯৮৪ সালে সাফা গঠন করা হয়েছিল । বর্তমানে ভুটান আফগানিস্থান এবং মালদ্বীপ সাফা এর পর্যবেক্ষক। আইসিএবি সাফার সদস্য হিসাবে সাফা আন্তর্জাতিক সম্মেলন ২০১৪ এর আয়োজক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7253.csv b/Bangla_fin_news_articles/7253.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a7a81bd90d1516890e53047d5e6b52cef9f24388 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7253.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7253,সিএসই ৩০ ইনডেক্সে নতুন ৭ কোম্পানি,2014-09-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সিএসই৩০ ইনডেক্সে শর্ত পূরণ করায় নতুন ৭ কোম্পানি অন্তর্ভূক্ত করেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ সিএসই। ফলে তালিকা থেকে বাদ পড়েছে অন্য ৭ কোম্পানি। তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর পারফর্মেন্স পর্যালোচনা করে এ তালিকা সমন্বয় করা হয়েছে। নতুন এ সমন্বয় কার্যকর হয়েছে সোমবার থেকেই। সিএসই সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে। সিএসই জানিয়েছে যেসব কোম্পানি সিএসইতে নতুন যুক্ত হয়েছে সেগুলো হলো ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড অ্যাডভান্সড কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ এসিআই লিমিটেড ওরিয়ন ফার্মা বাটা সু কোম্পানি বিডি লিমিটেড ইউনিক হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টস লিমিটেড লিনডে বাংলাদেশ লিমিটেড ও লংকাবাংলা ফাইন্যান্স লিমিটেড। আর সিএসই৩০ থেকে বাদ পড়া কোম্পানিগুলো হলো বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি ঢাকা ব্যাংক সাউথইস্ট ব্যাংক বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস কোম্পানি লিমিটেড আরামিট লিমিটেড বেক্সিমকো লিমিটেড ও জিকিউ বলপেন ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। সিএসই৩০ ইনডেক্স অর্থনীতির ১৮টি খাতের প্রতিনিধিত্বমূলক একটি বহুমাত্রিক ইনডেক্স। সিএসইতে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর মধ্য থেকে ৩০টি কোম্পানি নিয়ে মূলত এ সূচক গঠিত হয়। সিএসই৩০ ইনডেক্সভুক্ত কোম্পানিগুলোর পরিশোধিত মূলধন বাজারের মোট পরিশোধিত মূলধনের শতকরা প্রায় ১৫ দশমিক ১১ ভাগ এবং ফ্রি ফ্লট বাজার মূলধনের শতকরা প্রায় ৩১ দশমিক ৬১ ভাগ। বছরে সাধারণত দুবার তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর পাফের্মেন্স পর্যালোচনার ভিত্তিতে ইনডেক্সের কোম্পানির সমন্বয় করা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7254.csv b/Bangla_fin_news_articles/7254.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..28cd30b048037877576a763cf0d836e095de41c3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7254.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7254,শেয়ারবাজারে দর সংশোধন,2014-09-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা চার দিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই বেশিরভাগ শেয়ারের দাম বাড়ার পর রবিবার কিছুটা থেমেছে। আর সোমবার কিছুটা সংশোধন হয়েছে শেয়ারের দর। চার কার্যদিবসে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স বেড়েছিল প্রায় ১০০ পয়েন্ট। রবিবার সূচক ছিল অনেকটাই অপরিবর্তিত। সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট। এদিকে রবিবার সূচক কমলেও বেশিরভাগ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের দাম বেড়েছে। তবে এ খাতের শেয়ারগুলোর দর সংশোধন হয়েছে। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে মুনাফা তুলে নেয়ার প্রবণতায় গতকাল বাজারে দর সংশোধন হয়েছে। ডিএসইতে লেনদেনকৃত ২৯৮টি কোম্পানির মধ্যে ৪৬টি কোম্পানির দর কমেছে ৩ ভাগ বা তার চেয়েও বেশি। এদিকে সিঙ্গার বিডি ১৬০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করায় এ কোম্পানিটি লেনদেন তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছে। দাম বাড়ার তালিকাতে এ কোম্পানিটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩২ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৬০৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৯ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭৩৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৫০২ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৬ কোটি৬৫ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯৮টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৭১টির কমেছে ২০২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১১৩ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ২৫১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪২ কোটি ২৮ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ২ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২২৭টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৬টির কমেছে ১৭০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২১টি কোম্পানির শেয়ারের। এদিকে ডিএসই সূত্রে জানা গেছে লেনদেনের প্রথম দিনে সুহূদ ইন্ডাস্ট্রিজের অর্ধেক শেয়ার লেনদেন হয়েছে। প্রথম দিনে এ শেয়ারের দর বেড়েছে ৪০০ ভাগ। অর্থাত্ বিনিয়াগকারীরা চারগুণ মুনাফা পেয়েছেন এ শেয়ার থেকে। সুহূদ ইন্ডাস্ট্রিজের ১ কোটি ২৬ লাখ ২ হাজার ৭৬৫টি সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের হাতে রয়েছে। ডিএসইতে ৬৪ লাখ ৬৮ হাজার ৫০০টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দিনভর এ শেয়ারের দর ৩৩.৩ টাকা থেকে ৫০.৫ টাকার মধ্যে ওঠানামা করে। সর্বশেষ দর স্থির হয় ৪৮.২ টাকা। কোম্পানিটি ফেসভ্যালু ১০ টাকায় শেয়ার ছেড়ে পুঁজিবাজার থেকে ১৪ কোটি টাকা সংগ্রহ করে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7255.csv b/Bangla_fin_news_articles/7255.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e0117767c16a8dbf2f9b96e9f9f4e3a300a3a7fe --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7255.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7255,ডিএসইতে চালু হচ্ছে নতুন অর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম,2014-09-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই আগামী ডিসেম্বরে নতুন অর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ডিএসইফ্লেক্সটিপি চালু করতে যাচ্ছে। সর্বাধুনিক প্রযুক্তির এই ট্রেডিং প্ল্যাটফর্ম চালু করার জন্য নাসডাক ওএমএক্স ও ফ্লেক্সট্রেড সিস্টেমস পিটিই লিমিটেডের সঙ্গে চুক্তি করে ডিএসই। চুক্তি অনুযায়ী প্রতিষ্ঠান দুটি নতুন অটোমেটেড ট্রেডিং প্ল্যাটফর্ম সরবরাহের কাজ শুরু করেছে। এরই ধারাবাহিকতায় ডিএসই স্টেকহোল্ডার প্রতিনিধি ব্রোকারেজ হাউজের সকল অনুমোদিত প্রতিনিধি আইটি বিভাগের প্রধান এবং ক্রেডিট এডমিনিসট্রেটরদের নতুন অর্ডার ম্যানেজমেন্ট সফটওয়ার সম্পর্কে ধারণা ও প্রশিক্ষণ দিতে তিন মাসব্যাপী পর্যায়ক্রমে এক ট্রেনিং প্রোগ্রাম শুরু করেছে। ট্রেনিং প্রোগ্রাম উদ্বোধন করেন ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. স্বপন কুমার বালা এফসিএমএ। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি বলেন বিশ্বখ্যাত সফটওয়্যারটি চালু হলে ডিএসই ইটিএফ সুকুকসহ অন্য নতুন ইন্সট্রমেন্টস চালু করতে পারবে। এতে দেশের পুঁজিবাজারের গভীরতা বাড়বে। অটোমেটেড ট্রেডিং সিস্টেমসের ম্যাচিং ইঞ্জিন নাসডাক ওএমএক্স ও ব্রোকিং হাউসের জন্য অর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ফ্লেক্সট্রেড সিস্টেমস পিটিই লিমিটেড সরবরাহ করছে। ইঅচৌফেশ১৪১ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7256.csv b/Bangla_fin_news_articles/7256.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0ba09068fb02c7987ce1e2263d21193dd1b48c58 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7256.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7256,আগস্ট ও সেপ্টেম্বরের বেতন দাবি তোবার শ্রমিকদের,2014-09-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসের বেতন দাবি করেছে তোবা গ্রুপ শ্রমিক সংগ্রাম কমিটি। রবিবার কারখানা চালুসহ ৭ দফা দাবিতে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে এ দাবি জানিয়েছেন সংগ্রাম কমিটির আহ্বায়ক মোশরেফা মিশু।জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত ওই সমাবেশে সমাবেশে তোবা গ্রুপ শ্রমিক সংগ্রাম কমিটিকে সমর্থন জানানো ১৫টি বাম প্রগতিশীল শ্রমিক সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। বিক্ষোভ সমাবেশে মোশরেফা মিশু বলেন কোন ধরনের আইনকানুনের তোয়াক্কা না করে কারখানা বন্ধ করা হয়েছে। এসব কারখানার শ্রমিকরা তাদের কাজ হারিয়েছে। তাই অবিলম্বে কারখানা চালু করার দাবি জানান তিনি। আর কারখানা যদি চালু নাও হয় তাহলে শ্রমিকদের আগষ্ট ও সেপ্টেম্বর মাসের বেতন দাবি করেন তিনি। একইসঙ্গে অন্যান্য পাওনাদি ও ঈদ বোনাস ও আসন্ন কোরবানির ঈদের বোনাস সময়মত পরিশোধের দাবি জানিয়ে তিনি বলেন বেতনভাতা সময়মত পরিশোধ করা না হলে সংগ্রাম কমিটি কঠোর আন্দোলনে যাবে। পরে প্রেসক্লাবের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়ে শ্রম মন্ত্রণালয় ঘেরাওয়ের উদ্দেশ্যে যেতে চাইলে পুলিশ বাধা দেয়। পরে জাতীয় প্রেসক্লাব ও সচিবালয়ের মাঝের রাস্তার মুখেই সমাবেশের মাধ্যমে বিক্ষোভ কর্মসূচি শেষ হয়। সমাবেশে শ্রম মন্ত্রণালয়ের উদ্দেশ্যে বক্তব্য দেন আন্দোলনকারী বিভিন্ন সংগঠনের নেতারা। সমাবেশে তোবা গ্রুপের পাঁচটি কারখানা সরকার কর্তৃক অধিগ্রহণ করে চালু করা শ্রম আইনের ২৬ ধারা অনুযায়ী শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধ ও তোবা গ্রুপের মালিক দেলোয়ার হোসেনের জামিন বাতিলসহ ৭দফা দাবি জানানো হয়। সমাবেশে মোশরেফা মিশু বলেন এদেশে কি শ্রম মন্ত্রী আছে। আমরা দেখছি শ্রমিকদের সব কিছু পরিচালনা করছে নৌ পরিবহণ মন্ত্রী। আমরা নৌ পরিবহণ মন্ত্রীর কাছে কেন যাবো। তিনি শ্রম মন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি করেন। প্রয়োজনে বর্তমান নৌপরিবহনমন্ত্রীকে শ্রমমন্ত্রীর পদ দেয়া হোক বলেও প্রস্তাব করেন তিনি। গার্মেন্টস শ্রমিককর্মচারি ফেডারেশনের সভাপতি জহিরুল ইসলাম বলেনএবার সময়মত বেতনভাতা পরিশোধ করা না হলে শ্রমিকরা আর অনশন করবে না। গলায় গামছা দিয়ে মন্ত্রনালয় থেকে টেনে নামানো হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7257.csv b/Bangla_fin_news_articles/7257.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8f16eceed3d0c8d47b9716dcf8f7feac4af83ab0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7257.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7257,আগস্ট ও সেপ্টেম্বরের বেতন দাবি তোবার শ্রমিকদের,2014-09-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসের বেতন দাবি করেছে তোবা গ্রুপ শ্রমিক সংগ্রাম কমিটি। রবিবার কারখানা চালুসহ ৭ দফা দাবিতে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে এ দাবি জানিয়েছেন সংগ্রাম কমিটির আহ্বায়ক মোশরেফা মিশু।জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত ওই সমাবেশে সমাবেশে তোবা গ্রুপ শ্রমিক সংগ্রাম কমিটিকে সমর্থন জানানো ১৫টি বাম প্রগতিশীল শ্রমিক সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। বিক্ষোভ সমাবেশে মোশরেফা মিশু বলেন কোন ধরনের আইনকানুনের তোয়াক্কা না করে কারখানা বন্ধ করা হয়েছে। এসব কারখানার শ্রমিকরা তাদের কাজ হারিয়েছে। তাই অবিলম্বে কারখানা চালু করার দাবি জানান তিনি। আর কারখানা যদি চালু নাও হয় তাহলে শ্রমিকদের আগষ্ট ও সেপ্টেম্বর মাসের বেতন দাবি করেন তিনি। একইসঙ্গে অন্যান্য পাওনাদি ও ঈদ বোনাস ও আসন্ন কোরবানির ঈদের বোনাস সময়মত পরিশোধের দাবি জানিয়ে তিনি বলেন বেতনভাতা সময়মত পরিশোধ করা না হলে সংগ্রাম কমিটি কঠোর আন্দোলনে যাবে। পরে প্রেসক্লাবের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়ে শ্রম মন্ত্রণালয় ঘেরাওয়ের উদ্দেশ্যে যেতে চাইলে পুলিশ বাধা দেয়। পরে জাতীয় প্রেসক্লাব ও সচিবালয়ের মাঝের রাস্তার মুখেই সমাবেশের মাধ্যমে বিক্ষোভ কর্মসূচি শেষ হয়। সমাবেশে শ্রম মন্ত্রণালয়ের উদ্দেশ্যে বক্তব্য দেন আন্দোলনকারী বিভিন্ন সংগঠনের নেতারা। সমাবেশে তোবা গ্রুপের পাঁচটি কারখানা সরকার কর্তৃক অধিগ্রহণ করে চালু করা শ্রম আইনের ২৬ ধারা অনুযায়ী শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধ ও তোবা গ্রুপের মালিক দেলোয়ার হোসেনের জামিন বাতিলসহ ৭দফা দাবি জানানো হয়। সমাবেশে মোশরেফা মিশু বলেন এদেশে কি শ্রম মন্ত্রী আছে। আমরা দেখছি শ্রমিকদের সব কিছু পরিচালনা করছে নৌ পরিবহণ মন্ত্রী। আমরা নৌ পরিবহণ মন্ত্রীর কাছে কেন যাবো। তিনি শ্রম মন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি করেন। প্রয়োজনে বর্তমান নৌপরিবহনমন্ত্রীকে শ্রমমন্ত্রীর পদ দেয়া হোক বলেও প্রস্তাব করেন তিনি। গার্মেন্টস শ্রমিককর্মচারি ফেডারেশনের সভাপতি জহিরুল ইসলাম বলেনএবার সময়মত বেতনভাতা পরিশোধ করা না হলে শ্রমিকরা আর অনশন করবে না। গলায় গামছা দিয়ে মন্ত্রনালয় থেকে টেনে নামানো হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7258.csv b/Bangla_fin_news_articles/7258.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0ac647eb947491c21fd006cccc663fb6338f9b91 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7258.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7258,তৈরিপোশাক কারখানাগুলোয় ঝুঁকির পরিমাণ ২ এর কম বাণিজ্যমন্ত্রী,2014-09-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশে তৈরিপোশাক কারখানাগুলোতে যে ক্রুটি পাওয়া গেছে তাতে ঝুঁকির পরিমাণ শতকরা ২ ভাগের কম উল্লেখ করে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন ক্রেতাগোষ্টীর সহায়তায় কারখানাগুলোর কাজের পরিবেশ ও নিরাপত্তা পরীক্ষা করা হচ্ছে। এ পর্যন্ত প্রায় এক হাজার নয় শত কারখানা পরিদর্শন কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এর মধ্যে মাত্র ১৯টি কারখানায় ক্রুটি পাওয়া গেছে। এতে ঝুঁকির পরিমান শতকরা ২ ভাগের কম। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুযায়ী এ ধরনের ঝুঁকি শতকরা ২ ভাগের বেশি গ্রহণযোগ্য। ক্রুটিগুলো সমাধানের কাজ চলছে। প্রতিবেশি ভারত শ্রীলংকার মতো দেশগুলোর সাথে প্রতিযোগিতা করে বাংলাদেশ তৈরী পোশাক খাতে এগিয়ে যাচ্ছে বলেও তিনি জানান। আজ রবিবার সচিবালয়ে সোসাল কমপ্লায়েন্স ফোরাম ফর আরএমজিএর ২৫তম সভা শেষে বাণিজ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন তৈরিপোশাক রপ্তানি খাতে বিশ্ব বাজারে বাংলাদেশের অবস্থান দ্বিতীয়। প্রথম অবস্থানে রয়েছে চীন। গত অর্থবছর মোট রপ্তানি ছিল ৩০ দশমিক ১৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এরমধ্যে তৈরিপোশাক রপ্তানির পরিমাণ ছিল ২৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন আগামী দিনে তৈরিপোশাক রপ্তানির বড় বাজার হবে জাপান। চলতি বছর জাপানের বাজারে ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের তৈরিপোশাক রপ্তানি করা সম্ভব হবে। জাপান বাংলাদেশকে ইতোমধ্যে ডিউটি ফ্রি সুবিধা দিয়েছে। সেখানে বাংলাদেশের তৈরিপোশাক রপ্তানি বেড়েই চলছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে ডিউটি ফ্রি কোটা ফ্রি সুবিধা দেয় না উল্লেখ করে তোফায়েল আহমেদ বলেন তৈরিপোশাক রপ্তানির উপর জিএসপি সুবিধা তারা দেয় না। যদিও বর্তমানে কোন দেশকেই জিএসপি সুবিধা দেওয়া হচ্ছে না। মার্কিন কংগ্রেসে জিএসপি সুবিধা প্রদানের সিদ্ধান্ত হলে বাংলাদেশ সে সুবিধা পাবে বলে বাণিজ্যমন্ত্রী আশা প্রকাশ করেন। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন ডব্লিউটিওএর বালি প্যাকেজ বাস্তবায়িত হলে আগামী ৫ থেকে ৭ বছরের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড়িয়ে যাবে। সেই সাথে আগামী ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ একটি মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে আত্ম প্রকাশ করবে। আজ সভায় শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মো. মুজিবুল হক চুন্নু বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব হেদায়েতুল্লাহ আল মামুন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব মিকাইল শিপার গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. গোলাম রব্বানী বিজিএমইএএর সভাপতি মো. আতিকুল ইসলাম বিকেএমইএর প্রথম সহসভাপতি মোহাম্মদ হাতেমসহ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আইএলও বিনিয়োগ বোর্ডসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। ইঅচৌফেশ৩২৮ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7259.csv b/Bangla_fin_news_articles/7259.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f7c940ded275ade5dcd3535de59573fe29a2d7ba --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7259.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7259,রপ্তানি আয়ে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ঘাটতি ১৭,2014-09-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রপ্তানি আয়ে কাঙ্ক্ষিত গতি ফিরছে না। গত আগস্ট মাসেও লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় রপ্তানি আয় কমেছে ১৭ দশমিক ৪৬ শতাংশ। আলোচ্য সময়ে ২৬১ কোটি ৬১ লাখ মার্কিন ডলার লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে রপ্তানি আয় হয়েছে ২১৫কোটি ৯৫ লাখ ডলার। আর অর্থবছরের দুই মাসের হিসাবে জুলাই ও আগস্ট লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় রপ্তানি আয়ে ঘাটতি ৯ দশমিক ১৬ শতাংশ। অবশ্য এই দুই মাসে রপ্তানি আয় পূর্বের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে ২ শতাংশ। আর গেল আগস্টে বেড়েছে সোয়া সাত শতাংশ। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ইপিবি হালনাগাদ পরিসংখ্যানে রপ্তানির এই চিত্র দেখা গেছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন প্রধান রপ্তানি পণ্য গার্মেন্টস পণ্য রপ্তানিতে কাঙ্ক্ষিত গতি না আসায় সার্বিক রপ্তানিতে এর প্রভাব পড়ছে। ইপিবির দেয়া তথ্যে দেখা গেছে অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে নিটওয়্যার ও ওভেন রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় পিছিয়ে রয়েছে। আলোচ্য সময়ে ২২৫ কোটি ৩৩ লাখ ডলারের লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে নীটওয়্যার পণ্য রপ্তানি হয়েছে ২২০ কোটি ৬৩ লাখ ডলার। অন্যদিকে ওভেন পণ্যের ক্ষেত্রে ২৩৩ কোটি ২৭ লাখ ডলারের লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে রপ্তানি হয়েছে ২০২ কোটি ৫৪ লাখ ডলার। অর্থাত্ আলোচ্য সময়ে নীটওয়্যার ও ওভেন রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় পিছিয়ে রয়েছে যথাক্রমে ২ শতাংশ ও ১৩ শতাংশ হারে। জুলাই ও আগস্টে ওভেন পোশাক রপ্তানি আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় কমেছে ১ দশমিক ৬০ শতাংশ। যদিও আলোচ্য সময়ে নীটওয়্যার রপ্তানি বেড়েছে প্রায় ৫ শতাংশ। গার্মেন্টস পণ্য রপ্তানিতে কাঙ্ক্ষিত গতি না ফেরার কারণ তুলে ধরে তৈরি পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমএর সহসভাপতি শহীদুল্লাহ আজিম ইত্তেফাককে বলেন অনেক কারখানায়ই কাজ কম। তার নিজের কারখানায়ও আগের তুলনায় অর্ডার কমে গেছে। অর্ডার কমে যাওয়ায় অনেক ছোট কারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। নানামুখী কারণে রপ্তানিকারকদের ব্যয় গড়ে ১৩ শতাংশ বাড়লেও বায়াররা উল্টো দাম কমিয়ে দিচ্ছে। আগামী দিনগুলো রপ্তানিকারকদের জন্য আরো কঠিন হবে বলে আশংকা প্রকাশ করেন তিনি। বর্তমানে বাংলাদেশ ৩২ ধরনের পণ্য রপ্তানি করে থাকে। এর মধ্যে এককভাবে গার্মেন্টস পণ্য রপ্তানি থেকে আসে প্রায় ৮১ শতাংশ আয়। গত ২০১৩১৪ অর্থবছরে রপ্তানিখাতে আয় হয়েছিল ৩ হাজার ১৮ কোটি ৬৬ লাখ ডলারের পণ্য। সাবির্ক বিবেচনায় চলতি ০১৪১৫ অর্থবছরে যথেষ্ট সাবধানি লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এই সময়ে ১০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি ধরে ৩ হাজার ৩২০ কোটি ডলার ধরা হয়েছে। বছর শেষ নাগাদ এই লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা সম্ভব হবে বলে মনে করছে ইপিবি। তবে রপ্তানিকারকরা বিভিন্ন যুক্তি তুলে ধরে বলছেন এই লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করাও কঠিন হবে। গত দুই মাসে মাসে প্রায় সব পণ্যই রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে। একই সময়ে ওভেনসহ অনেক পণ্যের রপ্তানি আয় গত বছরের একই সময়ের তুলনায় কমেছে। এই তালিকায় রয়েছে পাট ও পাটজাত পন্য বিশেষায়িত বস্ত্র হোম টেক্সটাইল প্রকৌশল পণ্য ও আসবাবপত্র ইত্যাদি। অন্যদিকে আলোচ্য সময়ে নীটওয়্যার ছাড়াও রপ্তানি বেড়েছে হিমায়িত খাদ্য কৃষিজাত পণ্য কেমিক্যাল প্লাস্টিক পন্য রাবার চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য কাঠ ও কাঠজাতীয় পণ্য বাইসাইকেল ও সমুদ্রগামী জাহাজ রপ্তানি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7260.csv b/Bangla_fin_news_articles/7260.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..772c498b6dce57ba7e6d44312dc50f8893607f58 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7260.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7260,ব্যাংকিং খাতের শেয়ারদরে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা,2014-09-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে আর্থিক খাতের শেয়ারে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা গেছে আজ রবিবার । ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হওয়া ৩০টি ব্যাংকের মধ্যে ২৭টির দাম বেড়েছে। এ ছাড়া ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৩টি ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দুটির দাম কমেছে। দর বেড়েছে ১৯টি প্রতিষ্ঠানের। এ দিকে বাজারে লেনদেনের ক্ষেত্রে এগিয়ে ছিল বস্ত্র খাত। তবে ডিএসইর মোট লেনদেন আগের কার্যদিবসের তুলনায় প্রায় ১৪ শতাংশ কমেছে। তথ্যে দেখা গেছে আজ ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৬৪১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১০ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭৪৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৫১৯ কোটি ২৩ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৮৩ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯৬টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪২টির কমেছে ১৩০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৯ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৩৬৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪০ কোটি ৮১ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২২৬টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৪টির কমেছে ১০৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৬টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে বিনিয়োগকারীদের মতামতের ওপর ভিত্তি করে রাইট শেয়ারের প্রিমিয়াম কমিয়েছে জেএমআই সিরিঞ্জ অ্যান্ড মেডিক্যাল ডিভাইসেস লিমিটেড। কোম্পানির বিশেষ সাধারণ সভায় ইজিএম প্রতিটি রাইট শেয়ারে ১০ টাকা প্রিমিয়াম নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এর আগে প্রতিটি রাইট শেয়ারে প্রিমিয়াম নির্ধারণ করা হয়েছিল ২৫ টাকা। কোম্পানির পরিচালন মূলধন বাড়ানো এবং ঋণ কমানোর জন্য রাইট শেয়ার ছেড়ে অর্থ সংগ্রহ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জেএমআই সিরিঞ্জ। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জেএমআই সিরিঞ্জ একটি সাধারণ শেয়ারের বিপরীতে দুটি রাইট শেয়ার ছাড়বে। সিএসই সূত্রে জানা গেছে খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ লিমিটেডের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে আইপিও প্রায় ৪২ গুণ আবেদন জমা পড়েছে। কোম্পানিটি অভিহিত মূল্যে শেয়ারবাজারে ২ কোটি শেয়ার ছেড়ে ২০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। অন্য দিকে আইপিও অনুমোদন পাওয়া অপর কোম্পানি ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের আইপিওতে আড়াই গুণেরও বেশি আবেদন জমা পড়েছে। কোম্পানিটি পুঁজিবাজারে ৪ কোটি ৫০ লাখ শেয়ার ছেড়ে ১৫৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা সংগ্রহ করবে। ইঅচৌফেশ৩১৪ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7261.csv b/Bangla_fin_news_articles/7261.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..045d781c4e8462e237f4bff45eb113ba651decaa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7261.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7261,শীঘ্রই এলডিসি থেকে বেরিয়ে আসবে বাংলাদেশ অর্থমন্ত্রী,2014-09-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন আগামী দুতিন বছরের মধ্যে স্বল্পন্নোত দেশের তালিকা এলডিসি থেকে বেরিয়ে আসবে বাংলাদেশ। এর জন্য এখনই প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে। তিনি বলেন দারিদ্র্য একটি অভিশাপ এখান থেকে আমরা মুক্তি পেতে চাই। আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ দারিদ্র্যমুক্ত হতে পারবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যাক্ত করেন। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে গতকাল সহশ্রাব্দ লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের অগ্রগতির প্রতিবেদন ২০১৩ প্রকাশ অনুষ্ঠানে একথা বলেন। এসময় অর্থমন্ত্রী আরো বলেন এমডিজি অর্জনে আমাদের ভালো অগ্রগতি হয়েছে। আমরা দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ একটি জাতি। দুঃসময় ও সংকট কীভাবে পার হতে হয় তা আমরা জানি। আগামী দিনেও যে কোনও ধরনের সংকট সফলতার সঙ্গে মোকাবিলা করার সামর্থ বাংলাদেশের রয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য ড. শামসুল আলমের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন পরিকল্পণামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফাক কামাল। এতে সম্মানীয় অতিথি ছিলেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত প্রধানমন্ত্রীর অর্থ উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এমএ মান্নান ইউএনডিপি কান্ট্রি ডিরেক্টর পলিন তামেসিস। প্রতিবেদনটি উপস্থাপনা করেন জিইডি সদস্য ড. শামসুল আলম। আরও উপস্থিত ছিলেন অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের ইআরডি সচিব মো. মেজবাহ উদ্দীন পরিকল্পনা সচিব ভূঁইয়া সফিকুল ইসলাম পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব সুরাইয়া বেগম। মূল প্রতিবেদনে ড. শামসুল আলম উল্লেখ করেন এমডিজির অনেক সূচকে যথেষ্ট অগ্রগতি হওয়া সত্ত্বেও ২০১৫ সাল পর্যন্ত কিছু অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জত হবে না। এগুলো হচ্ছে কর্মক্ষম সবার জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা ২০১৫ সালের মধ্যে প্রাথমিক স্কুলে ভর্তিকৃত শতভাগ ছাত্রছাত্রীর পঞ্চম শ্রেণি অতিক্রম ১৫২৪ বছর বয়স সীমায় শতভাগ শিক্ষার হার অর্জন ১৫ বছর উর্ধ্বের সকলের শিক্ষার হার শতভাগে উন্নীতকরণ অকৃষিখাতে মহিলাদের পঞ্চাশ শতাংশের অংশগ্রহণ বনজ এলাকা ২০ শতাংশে উন্নীতকরণ যেখানে গাছের ঘনত্ব থাকবে ৭০ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7262.csv b/Bangla_fin_news_articles/7262.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..eb1048c8d9148bc156f0a4c776269dc1a9a1419f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7262.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7262,ঘরে ফেরা কর্মসূচিকে গতিশীল করা হচ্ছে,2014-09-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাজধানী থেকে জনসংখ্যার চাপ কমাতে শুরু করা হয় ঘরে ফেরা কর্মসূচি। এ কর্মসূচির মাধ্যমে বস্তিবাসীদের ঋণের ব্যবস্থা করে ঘরে ফেরানোর ব্যবস্থা করা হয়। তবে এ কর্মসূচিতে কোন গতি নেই। তাই এ কর্মসূচিতে গতি ফেরাতে গৃহায়ণ তহবিল ও বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের মধ্যে ঋণ চুক্তি করতে যাচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের জাহাঙ্গীর আলম কনফারেন্স রুমে আগামীকাল রবিবার সকাল সাড়ে ১০টায় এ চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে। এতে প্রধান অতিথি থাকবেন গভর্নর ড. আতিউর রহমান। প্রসঙ্গত ১৯৯৮৯৯ অর্থবছরে কৃষি ব্যাংক ছিন্নমূল মানুষদের নিজ এলাকায় ফিরিয়ে নিতে প্রথমবারের মতো ঘরে ফেরা কর্মসূচি শুরু করে। কিন্তু ২০০২ সালে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতার অভাবে কর্মসূচিটি স্থগিত করা হয়। পরে ২০১০ সালে তা পুনরায় চালু হয়। ১৯৯৯ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত প্রথমবারের ওই কর্মসূচির আওতায় দুই হাজার ৩৭৩টি পরিবারকে ঢাকা মহানগর থেকে দেশের বিভিন্ন গ্রামে পুনর্বাসন করা হয়। তবে প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ অন্যান্য কারণে ১৩২২টি পরিবার পুনরায় গ্রাম থেকে শহরে ফিরে আসে। বাকি ১০৫৫টি পরিবার বর্তমানে গ্রামে বাস করছে বলে জানা গেছে। এদিকে এ কর্মসূচির জন্য ২০১০ সালে ১০ কোটি টাকা অর্থ বরাদ্দ প্রস্তার করা হয়। পরে এ পরিমাণ আর বাড়েনি। আর সেসময় থেকে ছাড়করা টাকা থেকে সুবিধাভোগীদের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে মাত্র দুই কোটি ৬৮ লাখ ৪০ হাজার টাকা। সুবিধাভোগী পরিবারও মাত্র ৭৩৪টি। ইঅচৌফেশ২০০ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7263.csv b/Bangla_fin_news_articles/7263.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1752c3ef646a68efda264196900f346150a30fba --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7263.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7263,১০২ কোটি টাকা শিক্ষাবৃত্তি পেল ৫ হাজার শিক্ষার্থী,2014-09-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,২০১৪ সালে মাধ্যমিক পাস করা মেধাবী পাঁচ হাজার ৫০ জন শিক্ষার্থীকে বৃত্তি দিয়েছে ডাচবাংলা ব্যাংক। আজ শনিবার রাজধানীর মিরপুরে ইনডোর স্টেডিয়ামে ১০২ কোটি টাকার বাত্সরিক শিক্ষাবৃত্তি অনুষ্ঠানে তাদের এ বৃত্তি দেয়া হয়। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন। ব্যাংকের চেয়ারম্যান সায়েম আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ও বাংলাদেশে নিযুক্ত নেদারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত গারবেন ডি জং। ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কে এস তাবরেজ ডাচবাংলা ব্যাংক শিক্ষা বৃত্তি ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান শাহাবুদ্দিন আহমেদসহ ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এতে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে জানানো হয় ১৯৯৮ সালে শুরু করে নবম বারের মত এ বৃত্তি দিল ডাচবাংলা ব্যাংক। এবারসহ এ পর্যন্ত প্রায় ২৭ হাজার শিক্ষার্থীকে এ বৃত্তি দিল ব্যাংকটি। অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী বলেন বৃত্তি প্রকল্প দেশের দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের কল্যাণে আর্থিক খাতের অনন্য দৃষ্টান্ত। আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন ডাচ বাংলা ব্যাংকের শিক্ষাবৃত্তি বাংলাদেশের মানচিত্রে উজ্জ্বল নক্ষত্র হয়ে থাকবে। অন্যান্য প্রতিষ্ঠানকেও এ ধরণের কাজে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি। গার্বেন ডি জং বলেন সুবিধা বঞ্চিত ছাত্রছাত্রীদের ভবিষ্যত গঠনে ডাচ বাংলা ব্যাংকের বৃত্তি দেশের মানব সম্পদ উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। ব্যাংকের চেয়ারম্যান সায়েম আহমেদ বলেন জন্মলগ্ন থেকে ডাচ বাংলা ব্যাংক শিক্ষা স্বাস্থ্য ও সুবিধা বঞ্চিত জনগোষ্ঠীর পুনর্বাসনে কাজ করে যাচ্ছে। ভবিষ্যতে সব ধরনের সমাজকল্যাণমূলক কাজে অংশগ্রহণের চেষ্টা করা হচ্ছে। ইঅচৌফেশ২০৬ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7264.csv b/Bangla_fin_news_articles/7264.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c2d24671379023e043bd6ab2650eae9116e72dae --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7264.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7264,আগস্টে যুক্তরাষ্ট্রে দেড় লাখ কর্মসংস্থান সৃষ্টি,2014-09-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গেল আগস্টে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিতে ১ লাখ ৪২ হাজার কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা হয়েছে। দেশটির শ্রম ব্যুরো এ তথ্য প্রকাশ করেছে। তথ্যে বলা হয়েছে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টির ফলে দেশটিতে বেকারত্বের হার কিছুটা কমে ৬ দশমিক ১ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। যা জুলাইয়ে ছিল ৬ দশমিক ২ শতাংশ। এ দিকে গত প্রায় এক বছর ধরে দেশটিতে প্রতি মাসে গড়ে দুই লাখের মতো কর্মসংস্থান সৃষ্টি করছে। তবে আগস্টে তা কিছুটা কমার কারণ হিসেবে বলা হয়েছে এ মাসে সুপারমার্কেট স্টোরের শ্রমিকদের স্ট্রাইকের কারণে ১৭ হাজার খাদ্য ও পানীয় সংক্রান্ত কর্মসংস্থান কম হয়েছে। এতে বিশ্বের সর্ববৃহত্ অর্থনীতির এ দেশটির কর্মসংস্থান প্রবৃদ্ধির হার আগের তুলনায় কিছুটা কমেছে। তবে কর্মসংস্থান কমলেও এ মাসে মজুরি বৃদ্ধি একটি লক্ষ্যণীয় উন্নতি। যা দেশটির অর্থনীতি ইতিবাচক হওয়ার ইঙ্গিত বহন করে। এ দিকে গাড়ি শিল্পে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি প্রত্যাশার তুলনায় কম হয়েছে। তবে পেশাগত ও ব্যবসাবাণিজ্যের কর্মসংস্থান এখনও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে প্রাধান্য অবস্থান ধরে রেখেছে। ইঅচৌফেশ১৪৭ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7265.csv b/Bangla_fin_news_articles/7265.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bff5dd29712224577dbb6a73948178ace12ab3b9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7265.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7265,আইপিওর মাধ্যমে আলিবাবা আড়াই হাজার কোটি মার্কিন ডলার তুলবে,2014-09-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রাথমিক গণ প্রস্তাবের আইপিও মাধ্যমে বিশ্ব পুঁজিবাজার থেকে ২ হাজার ৪৩০ কোটি মার্কিন ডলার সংগ্রহের পরিকল্পনা করছে চীনা প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আলিবাবা গ্রুপ। তা সম্ভব হলে আলিবাবাই হবে পুঁজিবাজার থেকে সবচেয়ে বেশি মূলধন সংগ্রহকারী অনলাইন সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান। বিবিসির খবর। আইপিওর মাধ্যমে নিউইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জে তথা বিশ্ব পুঁজিবাজারে অন্তর্ভূক্ত হতে যাচ্ছে এ কোম্পানিটি। প্রতিষ্ঠানটির আশা প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে শেয়ারের দাম হতে পারে ৬০ থেকে ৬৬ মার্কিন ডলার। আন্তর্জাতিক রোড শো শেষে আগামী সপ্তাহে শেয়ারমূল্য নির্ধারণ করা হবে। এ প্রতিষ্ঠানের মোট ৩২ কোটি এক লাখ শেয়ারের মধ্যে আইপিওতে ১২ কোটি ৩১ লাখ শেয়ার ছাড়া হবে। অনুমিত মূল্যেই আলিবাবাবা হতে যাচ্ছে বিশ্ব পুঁজিবাজারের সবচেয়ে বেশি অর্থ সংগ্রহকারী প্রযুক্তি কোম্পানি। প্রসঙ্গত আলিবাবা চীনের সবচেয়ে বড় প্রযুক্তি কোম্পানি। দেশটির প্রায় ৮০ শতাংশ অনলাইন বেচাকেনাই এর মাধ্যমে হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7266.csv b/Bangla_fin_news_articles/7266.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ef1caaff8b0c3ab5854599e77d2d0c9bbca946a6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7266.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7266,কোম্পানিগুলোর লভ্যাংশ দেয়ার প্রবণতা কম,2014-09-06,আহসান হাবীব রাসেল,২০১৩ সাল জুড়ে দেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে বেশিরভাগ উদ্যেক্তাই বড় রকমের ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। অনেক প্রতিষ্ঠান মুনাফা করতে পারেনি। শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোও এ সময়ে বড় রকমের ধাক্কা খেয়েছে। এর প্রভাব পড়েছে কোম্পানিগুলোর লভ্যাংশ প্রদানের উপর। ২০১৩ সালের অর্থবছরের উপর বেশির ভাগ কোম্পানিই শেয়ারহোল্ডারদেরকে ভালো লভ্যাংশ দিতে পারেনি। এ জন্য ২০১৩ সালে ডিভিডেন্ড ইল্ড কমে গেছে। যেহেতু ২০১৩ সালে শেয়ারবাজারের কোম্পানিগুলোর শেয়ারের দাম খুব একটা বাড়েনি। উপরন্তু লভ্যাংশ দেয়ার প্রবণতা আগের বছরের তুলনায় কম। তাই ডিভিডেন্ড ইল্ড আগের বছরের তুলনায় কমেছে। জানা গেছে শেয়ার দরের বিপরীতে ২০১৩ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর প্রদত্ত ডিভিডেন্ডের ডিভিডেন্ড ইল্ড হার গড়ে ৩ দশমিক ৬৭ শতাংশ। যা আগের বছরে ছিল ৪ দশমিক ৫১ শতাংশ। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই শেয়ারের দাম বেড়ে যাওয়ায় ডিভিডেন্ড ইল্ড কমেনি। উপরন্তু কোম্পানিগুলোর লভ্যাংশ দেয়ার হার কমে যাওয়াতেই ডিভিডেন্ড ইল্ড কমে গেছে। তথ্যে দেখা গেছে সেবা ও আবাসন খাতের বিনিয়োগকারীরা শেয়ার দরের তুলনায় সবচেয়ে কম শূন্য দশমিক শূন্য দুই শতাংশ হারে লভ্যাংশ পেয়েছেন। এ ছাড়া চামড়া ও সিরামিক খাতে শূন্য দশমিক শূন্য তিন শতাংশ বিবিধ খাতে শূন্য দশমিক শূন্য চার ভ্রমণ ও অবকাশ খাতে শূন্য দশমিক শূন্য পাঁচ শতাংশ হারে লভ্যাংশ পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। এই খাতগুলোতে বিনিয়োগ করে সবচেয়ে কম হারে লভ্যাংশ পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। এদিকে ২০১৩ সালে সবচেয়ে বেশি ১ দশমিক ২৭ শতাংশ হারে টেলিকমিউনিকেশন খাত থেকে ডিভিডেন্ড ইল্ড পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। এ ছাড়া ব্যাংকিং খাত থেকে শূন্য দশমিক ৬৮ শতাংশ বিদ্যুত্ ও জ্বালানি খাত থেকে শূন্য দশমিক ৪৮ শতাংশ হারে পেয়েছেন। ডিএসই কর্মকর্তারা বলছেন শেয়ারের বাজার মূল্য বেশিরভাগ ক্ষেত্রে অভিহিত মূল্যের চেয়ে বেশি হতে পারে। তাই লভ্যাংশের হার প্রকৃত রিটার্ন নির্দেশ করে না। ডিভিডেন্ড ইল্ডই শেয়ারের সঠিক রিটার্ন। বাজার মূল্যের ভিত্তিতে প্রাপ্য লভ্যাংশ বিনিয়োগের কত শতাংশ তাই হচ্ছে ডিভিডেন্ড ইল্ড। ঘোষিত লভ্যাংশকে ১০০ দিয়ে গুণ করে সংশ্লিষ্ট শেয়ারের বাজার মূল্য দিয়ে ভাগ করলে ডিভিডেন্ড ইল্ড পাওয়া যায়। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন ২০১৩ সালে শেয়ারবাজারে কোম্পানিগুলোর শেয়ারদরে তেমন কোনো উত্থান ছিল না। কিন্তু কোম্পানিগুলোর লভ্যাংশ দেয়ার প্রবণতা কমে যাওয়ার কারণেই ডিভিডেন্ড ইল্ড কমে গেছে। এ অবস্থায় সামনে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রেখে কোম্পানিগুলো ভালো আয় করতে পারলে সামনে লভ্যাংশ দেয়ার প্রবণতা বাড়তে পারে। এতে বাজারের ডিভিডেন্ড ইল্ডও বাড়তে পারে। তবে ডিভিডেন্ড ইল্ড যতো ভালো হবে বিনিয়োগকারীরাও বাজারে ততো বেশি বিনিয়োগে আসবেন। তাই বাজারে বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর জন্য ডিভিডেন্ড ইল্ড বাড়ার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। এজন্য কোম্পানিগুলোর লভ্যাংশ দেয়ার প্রবণতা ভালো হওয়া উচিত। বিদেশি বিনিয়োগকারীরা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের ক্ষেত্রেও ডিভিডেন্ড ইল্ড ভালো কিনা তা লক্ষ্য করেন। ডিভিডেন্ড ইল্ড যতো বেশি হয় তত বিনিয়োগকারীরাও বাজারের দিকে বিনিয়োগমুখী হন। ইঅচৌফেশ৩৯৫ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7267.csv b/Bangla_fin_news_articles/7267.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..035ce028a9af3ab4657291ee1f996d41a6c1324f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7267.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7267,তোবার শ্রমিকদের পাওনা ৪ কোটি টাকা,2014-09-05,রিয়াদ হোসেন,তোবা গ্রুপের ৫ কারখানা বন্ধ হওয়ার পর শ্রমিকদের সার্ভিস বেনিফিটসহ অন্যান্য পাওনার পরিমাণ দাঁড়াচ্ছে ৩ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। মালিক পক্ষ কারখানা বন্ধ ঘোষণা করার পর শ্রম আইন অনুযায়ী এক মাসের মূল বেতন ও শ্রমিকদের চাকরির কাল হিসেবে প্রতি বছরের জন্য এক মাসের মূল বেতনের হিসাবে পাওনার এ পরিমান দাঁড়াচেছ। শ্রমিক নেত্রী নাজমা আক্তারের নেতৃত্বাধীন সম্মিলিত গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশন শ্রমিকদের পাওনার এ হিসাব করেছে। তোবা গ্রুপের কর্তৃপক্ষ ও গার্মেন্টস মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএকে ইতিমধ্যে পাওনার এ পরিমান জানিয়ে দেয়া হয়েছে। তোবার ৫টি কারখানা বন্ধ করে দেয়ার পর শ্রমিকরা তাদের পাওনা পরিশোধের দাবি জানান। পাওনার পরিমাণ হিসাব করতে সমপ্রতি শ্রম মন্ত্রণালয়ের বৈঠকে মালিক ও শ্রমিকদের নির্দেশ দেয়া হয়। এর ভিত্তিতে শ্রমিক সংগঠনটি হিসাব করে সম্ভাব্য পাওনার এই অংক ঠিক করেছে। অবশ্য শ্রমিকদের এ হিসাবের সঙ্গে একমত নন তোবার মালিক দেলোয়ার হোসেন। ইত্তেফাককে তিনি বলেন তারা তাদের মত হিসাব করে করুক। তবে তোবা কর্তৃপক্ষ হিসাব এখনো চূড়ান্ত করেনি জানিয়ে তিনি বলেন পাওনার পরিমান হিসাব করার জন্য আমরা মন্ত্রণালয় থেকে আরো ৪দিন সময় নিয়েছি। তবে শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধ করার মত কোন টাকা বা সম্পদ আমার কাছে নেই। বিমার টাকা পেলে শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধ করতে পারব। তোবার ৫ কারখানার ৪টি শ্রমিক সংগঠন সম্মিলিত গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের অধিভূক্ত। সংগঠনটির সভাপতি নাজমা আক্তার ইত্তেফাককে বলেন তোবা গ্রুপের ৫টি কারখানার বেতন প্রদানের তালিকা অনুযায়ী এসব কারখানায় ১ হাজার ৪৫৬ জন শ্রমিক কাজ করত। এর মধ্যে ১ হাজার ৩০৬ জনের তথ্য সংগঠনের কাছে রয়েছে। তাতে দেখা গেছে কোন শ্রমিক সর্বোচ্চ ১০ বছর পর্যন্ত কাজ করেছে। আবার এক বছরের কম সময় কাজ করেছে এমন শ্রমিকও রয়েছে। সেই হিসেবে শ্রমিকদের পাওনার পরিমান ঠিক করা হয়েছে। এতে ত্রুটি থাকলেও তা খুবই সামান্য হবে বলে দাবি করেন তিনি। তাদের হিসাবে শ্রম আইনের ২০ ধারা অনুযায়ী তাইফ ডিজাইনের শ্রমিকদের পাওনার পরিমান দাঁড়িয়েছে ১ কোটি ৮ লাখ ৯০ হাজার টাকা। মিতা ডিজাইনের ২৬ লাখ ১৩ হাজার বুকশান গার্মেন্টসের ৮৬ লাখ ৩৭ হাজার তোবা ফ্যাশনের ৮০ লাখ ১৫ হাজার এবং তোবা টেক্সটাইলের ৯২ লাখ ২০ হাজার টাকা। শ্রম আইনের ২০ ধারা অনুযায়ী কারখানা বন্ধ ঘোষণা করে শ্রমিক ছাঁটাইয়ের ক্ষেত্রে ১ মাসের মূল মজুরি প্রতি বছরের চাকরির জন্য এক মাসের মূল বেতন প্রযোজ্য হবে। অবশ্য এই সংগঠনের পক্ষ থেকে আরো একটি হিসাব করা হয়েছে বলে জানা গেছে। ওই হিসাবে শ্রমিকদের পাওনার পরিমান দাঁড়ায় ৫ কোটি ৪৯ লাখ ৮৬ হাজার টাকা। শ্রম আইনের ২৬ ধারা অনুযায়ী শ্রমিকদের পাওনার এ পরিমান নির্ধারণ করা হয়েছে। এই ধারা অনুযায়ী কোন কারণ ছাড়াই শ্রমিক ছাঁটাই করতে হলে শ্রমিকদের ৪ মাস আগে জানিয়ে দিতে হবে। অন্যথায় ৪ মাসের মূল বেতনের সাথে প্রতি বছরের কাজের জন্য এক মাসের মূল বেতন এবং অন্যান্য পাওনাদি যুক্ত হবে। অবশ্য তোবার ৫ কারখানার শ্রমিকদের পাওনার ক্ষেত্রে শ্রম আইনের ২৬ ধারা যুক্তিযুক্ত নয় বলে মনে করেন শ্রম আইন বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজের বিল্স এর সহকারি নির্বাহি পরিচালক সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহমেদ। ইত্তেফাককে তিনি বলেন তোবার কারখানাগুলো দীর্ঘদিন থেকেই ঠিকমতো কাজ পাচ্ছিল না। ফলে শ্রমিকদের বেতন দেয়া যাচ্ছিল না। এই বিবেচনায় ২০ ধারা অনুযায়ী শ্রমিকদের পাওনা নির্ধারণ যৌক্তিক। বাড্ডার হোসেন মার্কেট ও ফুজি টাওয়ারে অবস্থিত তোবা গ্রুপের ৫টি কারখানার শ্রমিকদের গত মে মাস থেকে বেতন বকেয়া পড়ে। বকেয়া বেতনের দাবিতে জুনের ১০ তারিখ থেকে কাজ বন্ধ করে আন্দোলনে নামেন তারা। মালিকপক্ষের সংগঠন বিজিএমইএর মধ্যস্থতায়ও তারা বকেয়া বেতন পান নি। এই পরিস্থিতিতে গত ঈদের আগের দিন থেকে শ্রমিকরা কারখানা ভবনে অনশনে যেতে বাধ্য হন। এর মধ্যে শ্রমিকরা তিন মাসের বেতন পাওনা হন। নানা নাটকীয়তার পর গত মাসে দুই ধাপে বিজিএমইএতে শ্রমিকদের বেতন পরিশোধ করা হয়। এর পর শ্রম আইনের ১৩১ ধারা অনুযায়ী অনির্দিষ্টকালের জন্য কারখানা বন্ধ করে দেয় মালিক পক্ষ। এই ধারা অনুযায়ী কারখানা বন্ধ থাকলে শ্রমিকরা পাওনা দাবি করতে পারেন না। তবে এই প্রক্রিয়ায় কারখানা বন্ধ করা বৈধ হয় নি বলে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তর থেকে মালিকপক্ষকে জানিয়ে দেয়া হয়। এর পর শ্রম মন্ত্রণালয়ে ত্রিপক্ষীয় বৈঠকে ৪ কর্মদিবসের মধ্যে শ্রমিকদের পাওনার পরিমাণ নির্ধারণ করতে মালিক ও শ্রমিকদের নির্দেশ দেয় শ্রম মন্ত্রণালয়। ইঅচৌফেশ৬২৫ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7268.csv b/Bangla_fin_news_articles/7268.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..633cb9612b10571cdd027bd7efaf56404ff295e9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7268.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7268,তোবা গ্রুপ নিয়ে মাঠ গরমের চেষ্টা চলছে নৌমন্ত্রী,2014-09-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,তোবা গ্রুপের শ্রমিকদের পাওনার আন্দোলনকে কাজে লাগিয়ে একটি গ্রুপ মাঠ গরমের অপচেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন নৌ পরিবহন মন্ত্রী ও গার্মেন্টস শ্রমিক সমন্বয় পরিষদের আহ্বায়ক শাজাহান খান। তিনি বলেন তোবা সংকট নিয়ে গার্মেন্টসে ধর্মঘটের ডাক দিয়েছেন কিন্তু তা মাঠে মারা গেছে। আজ শুক্রবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সংগঠনের পক্ষ থেকে এক মানববন্ধনে তিনি এ মন্তব্য করেন। তোবা গ্রুপের ৫টি কারখানায় শ্রমিকদের আইনানুগ সব পাওনা পরিশোধের দাবিতে এই শ্রমিক সমাবেশের আয়োজন করা হয়। এ সময় শাজাহান খান অভিযোগ করেন তোবা গ্রুপের মালিক যে বীমা করেছিল তা মেরে দেয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। তিনি বলেন প্রয়োজনে বীমা কোম্পানির বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তুলে সেখান থেকে টাকা তুলে তোবা গার্মেন্টস খুলে দেয়া হবে। তিনি বলেন আমরা আবার তোবা গ্রুপ চালু দেখতে চাই। শ্রমিকদের বিভ্রান্ত করে কারা তোবার মালিককে জেল থেকে বের করে নিয়ে আসলো তা খতিয়ে দেখা দরকার। গার্মেন্টস শ্রমিক সমন্বয় পরিষদের আন্দোলনের প্রেক্ষিতে তোবা গ্রুপের মালিক দেলোয়ারকে গ্রেফতার করা হয়। কিন্তু শ্রমিকদের আন্দোলনের মাধ্যমে অনেকে হটকারীতা করতে চাইছে। অনেকে সরকারের বিরুদ্ধে শ্রমিক আন্দোলনকে ব্যবহার করতে চাইছে। শ্রমিক আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারকে ক্ষমতা থেকে সরানোর চেষ্টা করছে। দেশের পোশাক শিল্পে স্থিতিশীলতা ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ গঠনে সুস্থ ধারার ট্রেড ইউনিয়ন গঠন ও আলাপআলোচনার কোন বিকল্প নেই। এতে আরো বক্তব্য রাখেন শ্রমিক নেতা বদরুজ্জামান নিজাম শ্রমিক নেতা জেড এম কামরুল আনাম আবুল হোসাইন নাজমা আক্তার প্রমূখ। সমাবেশ শেষে একটি মিছিল পল্টন হয়ে পুনরায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে গিয়ে শেষ হয়। শাজাহান খান বলেন বেগম খালেদা জিয়ার দুই মেয়াদের শাসনামলে গার্মেন্টস শ্রমিকদের গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। অথচ শেখ হাসিনার শাসনামলে গার্মেন্টস সেক্টরে ভাংচুর অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে কিন্তু কোন শ্রমিক মারা যায়নি। বেগম জিয়া ক্ষমতায় থাকাকালে সাড়ে ৯০০ টাকা গার্মেন্টস শ্রমিকদের বেতন দিয়েছেন অথচ শেখ হাসিনা সরকার ক্ষমতায় এসেই ১৫ শ টাকা বেতন করেছেন। এটা রাজনীতি নয় যেটা সত্যি তাই বলা হয়েছে। ইঅচৌফেশ২৯৩ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7269.csv b/Bangla_fin_news_articles/7269.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a456fb17e5a69a0f8687265d87880a61224a1742 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7269.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7269,১১৭ কোটি টাকা অনুদান দেবে ইফাদ,2014-09-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,হাওড় অঞ্চলের প্রান্তিক দরিদ্র জনগণের জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় সক্ষমতা বাড়াতে ১১৭ কোটি টাকা ১৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অনুদান দেবে আন্তর্জাতিক কৃষি উন্নয়ন তহবিল ইফাদ। হাওড় অঞ্চলের অবকাঠামো ও জীবনমান উন্নয়ন হিলিপ প্রকল্পের সম্পূরক দেয়া হবে। বৃহস্পতিবার অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের এ বিষয়ে সরকার ও ইফাদের মধ্যে চুক্তি হয়েছে। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব বেগম মাহমুদা বেগম এবং ইফাদের প্রেসিডেন্ট চুক্তিতে সই করেন। জানা গেছে ইফাদের ঋণ ও অনুদান সমেত হিলিপ প্রকল্পের মোট ব্যয় দাঁড়াবে ১৩৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। প্রকল্পটি জানুয়ারি ২০১২ সাল থেকে শুরু হয়ে ২০১৯ মেয়াদে বাস্তবায়িত হবে। এ প্রকল্পটি হাওড় এলাকার পাঁচ জেলা নেত্রকোনা হবিগঞ্জ ব্রাক্ষণবাড়িয়া কিশোরগঞ্জ ও সুনামগঞ্জ জেলার ২৬টি উপজেলার প্রায় ৯৪ হাজার ব্যক্তির জীবিকা সংরক্ষণ উপকরণের মাধ্যমে সরাসরি উপকৃত হবে বলে আশা করছে সংশ্লিষ্টরা। এ প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে ৫৬ লাখ জনগণের চাকুরির সুযোগ হবে এবং প্রতিবছর দুই হাজার ২১৫ জন শ্রমিকের সার্বক্ষনিক সাত বছর কাজের সংস্থান হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7270.csv b/Bangla_fin_news_articles/7270.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1d9c5c8f88c59e5e11047ff50561431349b042ae --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7270.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7270,ডিসেম্বরের মধ্যে ট্যানারি শিল্প সাভারে স্থানান্তরের কথা শিল্পমন্ত্রী,2014-09-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু জানিয়েছেন হাজারীবাগে বিদ্যমান ট্যানারীসমূহ সাভারের চামড়া শিল্প নগরীতে স্থানান্তরের লক্ষ্যে গত বছরের ১৩ অক্টোবর বিসিক ও ট্যানার্সদের দুটি এসোসিশেনের মধ্যে সমঝোতা স্বারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই স্বারক অনুযায়ী চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে ট্যানারী শিল্প মালিকরা তাদের শিল্পকারখানা সাভারে চামড়া শিল্পনগরীতে স্থানান্তর করবেন মর্মে সিদ্ধান্ত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে ঢাকা৭ আসনের স্বতন্ত্র সদস্য হাজী মোহাম্মদ সেলিমের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান। শিল্পমন্ত্রী জানান স্থানান্তর প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে বরাদ্দপ্রাপ্ত ১৫৫টি শিল্প ইউনিটের মধ্যে ১৪৯টি প্রতিষ্ঠান বিসিকের কাছে লেআউট প্লান দাখিল করেছে। বিসিক ইতোমধ্যে ১৪৭টি লেআউট প্লান অনুমোদন করেছে দুটি প্লান অনুমোদনের পর্যায়ে রয়েছে। ৬৮ জন উদ্যোক্তা ইতোমধ্যে নির্মাণ কাজ শুরু করেছে। একই প্রশ্নের জবাবে আমির হোসেন আমু আরও জানান সাভারে ১৯৯ দশমিক ৪০ একর জমির ওপর স্থাপিত পরিবেশবান্ধব চামড়া শিল্পনগরীতে ইতোমধ্যে কেন্দ্রীয় বর্জ্য শোধনাগার প্লান্ট সিইটিপি এবং ডাম্পিং ইয়ার্ড ছাড়া প্রায় সকল অবকাঠামোগত নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে। সিইটিপি ও ডাম্পিং ইয়ার্ড নির্মাণের কাজ চলমান রয়েছে। ২০১৫ সালের জুনের মধ্যে সিইটিপি নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হবে। বুয়েটের বিশেষজ্ঞদের তত্ত্বাবধানে চাইনিজ ঠিকাদার সিইটিপি নির্মাণ কাজ করছে। ইঅচৌফেশ১৭৮ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7271.csv b/Bangla_fin_news_articles/7271.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..210abd10909392804e5b851dfb532e02eb2ccf41 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7271.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7271,ইউরোপের জিএসপি সংশোধন বাংলাদেশের জন্য উদ্বেগজনক নয়,2014-09-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ইউরোপীয় ইউনিয়নের ইইউ জিএসপিতে অগ্রাধিকারমূলক বাণিজ্য সুবিধা পরিবর্তন আনায় বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত কিছুটা প্রতিযোগিতার মুখে পড়বে। তবে সার্বিক বিবেচনায় তা উদ্বেগজনক নয়। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে এক সেমিনারে বক্তারা এমন মত দেন। ইউরোপীয় ইউনিয়ন সমপ্রতি জিএসপির শর্তে কিছু সংশোধন এনেছে। বাংলাদেশে এর প্রভাব কী হতে পারে তা নিয়ে এ সেমিনারের আয়োজন করে বাংলাদেশ ফরেন ট্রেড ইনস্টিটিউট বিএফটিআই। বক্তারা বলেন জিএসপির পূর্ণাঙ্গ সুবিধা বাংলাদেশ নিতে পারেনি। গার্মেন্টস পণ্যে মূল্য সংযোজন কম হওয়ার কারণে এমনটি হয়েছে বলে তারা মনে করেন। প্রধানমন্ত্রীর দুই উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান ও ড. তৌফিকই ইলাহী চৌধুরী ছাড়াও গার্মেন্টস উদ্যোক্তা ও ইইউর প্রতিনিধিরা সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন। এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিএফটিআইর পরিচালক ড. মোস্তফা আবিদ খান। জিএসপি হলো ইইউভুক্ত দেশগুলোয় শর্ত সাপেক্ষে শুল্কমুক্ত বাজারসুবিধা পাওয়ার পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে বাংলাদেশসহ স্বল্পোন্নত বিভিন্ন দেশ ইইউতে শুল্কমুক্ত ও কোটামুক্ত সুবিধায় পণ্য রপ্তানি করতে পারে। জিএসপির সংশোধনে বাংলাদেশী তীব্র প্রতিযোগিতার মুখে পড়বে বলে আশংকা করা হচ্ছিল। আলোচনায় অংশ নিয়ে তৈরি পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সভাপতি আতিকুল ইসলাম গার্মেন্টস খাতের বিরুদ্ধে দেশে ও বিদেশে নানামূখী অপপ্রচার চালানো হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন। তিনি বলেন এসব কারণে বাংলাদেশের পোশাক খাত কঠিন প্রতিযোগিতার মুখে পড়েছে। পোশাক কারখানা ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে বলা হলেও ইউরোপ ও আমেরিকার বায়ারদের পরীক্ষায় মাত্র ২ শতাংশের কম কারখানা ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। বাংলাদেশে ইইউর ডেলিগেশনের প্রতিনিধি ফ্রেডরিক মেডুরাড রানা প্লাজা পরবর্তী সময়ে কমপ্লায়েন্সের উন্নয়নে নেয়া বিভিন্ন পদক্ষেপে সন্তোষ প্রকাশ করেন। সামপ্রতিক তোবা গ্রুপের শ্রমিকের বেতনের সংকট সমাধানের উদাহরণ টেনে তিনি বলেন বেতন প্রদানে কারখানা মালিকের জমি বিক্রি করতে হয়েছে। মালিকপক্ষের সংগঠন টাকা ব্যবস্থা করে শ্রমিকদের দিয়েছে। এটি বড় ধরণের পরিবর্তন। ড. মসিউর রহমান বলেন পৃথিবীর কোন দেশেই সব শিল্প কারখানা নিরাপদ নয়। অ্যাকর্ড ও অ্যালায়েন্সের পরীক্ষায় মাত্র ২ শতাংশেরও কম কারখানা ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। কারখানার মানোন্নয়নে সবাইকে একসাথে কাজ করতে হবে। তৌফিকই ইলাহী চৌধুরী বলেন বাংলাদেশকে এখন উচ্চ প্রযুক্তিসম্পন্ন পণ্যের প্রতি মনযোগী হতে হবে। সেই সঙ্গে উত্পাদনশীলতাও বাড়াতে হবে। বিএফটিআইর প্রধান নির্বাহী ড. মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় এ সময় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের সিপিডি নির্বাহী পরিচালক ড. মোস্তাফিজুর রহমান বাংলাদেশে ইইউ ডেলিগেশনের ট্রেড এডভাইজার জিল্লুল হাই রাজি বিকেএমইএর সাবেক সহসভাপতি মোহাম্মদ হাতেম প্রমুখ। ইঅচৌফেশ৩৫০ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7272.csv b/Bangla_fin_news_articles/7272.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..887d140175bc68cb310d683840d8b4694e5d9c82 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7272.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7272,শেয়ারবাজারে আর্থিক খাতের কোম্পানিতে ইতিবাচক প্রবণতা,2014-09-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আর্থিক খাতের ব্যাংক ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বিমা কোম্পানিগুলোর বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারদর আজ বৃহস্পতিবার বেড়েছে। ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক খাতের সব প্রতিষ্ঠানের দর বেড়েছে। বিমা কোম্পানিগুলোর মধ্যে ৬টি বাদে অবশিষ্ট ২৮টিরই দর বেড়েছে। ব্যাংকিং খাতের কোম্পানিগুলোর মধ্যেও বেশির ভাগ কোম্পানির দর বেড়েছে। এ দিকে টানা চার কার্যদিবস ধরে শেয়ারবাজারের সূচক বেড়েছে। তথ্যে দেখা গেছে আজ ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৯ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৬৪২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭৫৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৬০২ কোটি ২৮ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৫১ কোটি ৬৩ লাখ টাকা বেশি। অর্থাত্ ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে প্রায় ৯ শতাংশ। লেনদেনকৃত ২৯৫টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৮৫টির কমেছে ৮৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২২টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১১৫ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৩৬৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪১ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৭৯ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২১৯টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪০টির কমেছে ৫৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে খাদ্য ও আনুষাঙ্গিক খাতের ফুওয়াং ফুডসের শেয়ার দর বাড়ার কোন কারণ নেই। শেয়ারটির অস্বাভাবিক দর বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে ডিএসইর নোটিসের প্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এমনটাই জানিয়েছে। বিশ্লেষণে দেখা যায় গত ৮ কার্যদিবস ধরে শেয়ারটির দর বেড়েছে। এর মাঝে ২ দিন দর সংশোধন হয়েছে। এ সময়ে শেয়ারটির দর বেড়েছে ১৮ টাকা থেকে ২৩ টাকা পর্যন্ত। ইঅচৌফেশ২৩৫ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7273.csv b/Bangla_fin_news_articles/7273.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2bfecdde533cc5543daa7de031cfcecb38cdf0f0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7273.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7273,পাইলট প্রজেক্টে ডিএসইর ১৯০ সিএসইর ৭১ প্রতিষ্ঠান,2014-09-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও আবেদনে পাইলট প্রজেক্ট পদ্ধতি আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হতে যাচ্ছে। এ পাইলট প্রজেক্টের আওতায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই ১৯০টি ব্রোকারেজ হাউস ও মার্চেন্ট ব্যাংক অংশগ্রহণ করবে। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই ৭১টি ব্রোকারেজ হাউস অংশগ্রহণ করবে। আজ বৃহস্পতিবার ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি ৫২৪তম কমিশন সভায় পাইলট প্রজেক্ট পদ্ধতির মাধ্যমে আইপিওর অর্থ সংগ্রহের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। জানা গেছে পাইলট প্রজেক্টে ডিএসইর ১৭৪টি ব্রোকারেজ হাউসসহ ১৬টি মার্চেন্ট ব্যাংক অংশগ্রহণ করবে। নতুন পদ্ধতিতে আইপিও প্রক্রিয়া দ্রুততর হবে। পুঁজিবাজারের অর্থ মূলত পুঁজিবাজারেই থেকে যাবে। প্রাইমারি মার্কেটে চাঞ্চল্য সৃষ্টির পাশাপাশি সেকেন্ডারি মার্কেটের গতিশীলতা বৃদ্ধিতে ও এই পদ্ধতি সহায়ক ভূমিকা রাখবে। তা ছাড়া আবেদন জমা দিতে বিনিয়োগকারীদের ঝামেলাও হ্রাস পাবে। ইঅচৌফেশ১৩৪ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7274.csv b/Bangla_fin_news_articles/7274.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..802b1d0dce04085d4c0057cacfa2bb9f25ac1cfa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7274.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7274,উচ্চ প্রবৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন বড় বিনিয়োগ,2014-09-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,উচ্চ প্রবৃদ্ধির জন্য বড় আকারের বিনিয়োগ প্রয়োজন বলে উল্লেখ করেছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক এডিবি। সরকারি প্রাথমিক হিসাবের সাথে মিলিয়ে সংস্থাটি উল্লেখ করেছে বিদায়ী ২০১৩২০১৪ অর্থবছরের মোট দেশজ আয়ের প্রবৃদ্ধি জিডিপি হতে পারে ৬ দশমিক ১ শতাংশ। এসময়ে কৃষি খাতের উত্পাদনের পরিমাণ বৃদ্ধির সম্ভাবনা থাকলে বিগত সময়ে রাজনৈতিক অস্থিরতায় সবরাহ ব্যবস্থায় বিঘ্ন ঘটায় শিল্প উত্পাদন ধীর হয়ে পড়েছে। এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত প্রান্তিকের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে বুধবার হালনাগাদ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে এডিবি। প্রতিবেদনে চলতি অর্থবছরের ২০১৪১৫ বাজেট নিয়ে একটি বিশ্লেষণও দেয়া হয়েছে। এতে উল্লেখ করা হয়েছে বাজেটের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে রাজস্ব আদায় কম হতে পারে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আরো কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। সেই সাথে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি এডিপি বাস্তবায়ন দক্ষতা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। ২০০১ সালের পর প্রথম বারের মতো রেমিটেন্স প্রবাহ কমে গেছে। উচ্চ প্রবৃদ্ধির জন্য বেসরকারি খাতের বিনিয়োগ আরো বাড়ানো প্রয়োজন উল্লেখ করা হয়েছে প্রতিবেদনে। এতে আরো উল্লেখ করা হয়েছে সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা দক্ষতার সাথেই চলছে। রাজস্ব নীতির সাথে একটি সতর্ক মুদ্রানীতির ফলে গত অর্থবছরের শেষ প্রান্তিকে মূল্যস্ফীতি নিম্নগতি রয়েছে। বাজেটে ভর্তূক কমে আসাসহ বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির পূর্ণাঙ্গ ব্যয় না হওয়ার ফলে বাজেটের ঘাটতির আকার লক্ষ্যমাত্রার মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিলো। প্রতিবেদনে আরো উল্লেখ করা হয়েছে দ্রুত দারিদ্র্য বিমোচন করতে হলে মধ্য মেয়াদে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির হার ৮ শতাংশে উন্নীত করতে হবে। ২০১৪ সাল নাদাগ বিনিয়োগ বাড়াতে হবে জিডিপির ২৮.৭ ভাগে। সেই সাথে প্রবৃদ্ধি হতে হবে অন্তর্ভূক্তিমূলক। বিনিয়োগ বাড়িয়ে টেকসই প্রবৃদ্ধি অর্জনে শ্রমিকদের দক্ষতা বাড়াতে হবে। খাতের ব্যবসা শুরুর খরচ কমিয়ে বহির্বিশ্বে প্রতিযোগী সক্ষমতা বাড়াতে হবে। অবকাঠামোগত উন্নয়ন বাড়াতে হবে। বিশেষ করে অগ্রাধিকার ৬ প্রকল্প যেমন গভীর সমুদ্র বন্দর পদ্মা বহুমূখী সেতু এলএনজি টার্মিনাল নির্মান রামপাল বিদ্যুেকন্দ্র উল্লেখযোগ্য। চলতি অর্থবছরের বাজেট বিশ্লেষণ করে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে চ্যলেঞ্জ রয়েছে। বিগত সময়ের রাজস্ব আদায়ের পরিমানও লক্ষ্যমাত্রা থেকে কম হয়েছে। বড় আকারের বৈদেশিক সহায়তা অর্জনের ক্ষেত্রেও চ্যালেঞ্জ রয়েগেছে। রাজস্ব আদায় ও বৈদেশিক সহায়তা কম হলে সরকারের অভ্যন্তরীণ উত্স থেকে ঋণ গ্রহণের পরিমান বাড়বে। যা বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবাহকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে এবং মূল্যস্ফীতিও উর্ধ্বমূখি হতে পারে। পর্যাপ্ত অর্থের সংস্থান হলেও বাস্তবায়ন দক্ষতার ঘাটতির ফলে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন এডিবি চ্যালেঞ্জ রয়েছে বলে উল্লেখ করেছে এডিবি। বিশ্লেষণে বলা হয়েছে জিডিপি প্রবৃদ্ধি বাড়ানোর জন্য বিনিয়োগ বাড়ানোর পাশাপাশি সরকারি ও বেসরকারি বিনিয়োগের প্রোডাক্টিভিটি বা দক্ষতা বাড়াতে হবে। গত দুই দশকে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি হয়েছে মূলত মূলধন বাড়ার কারণে। কিন্তু মূলধন বাড়ার বিপরীতে প্রকৃত উত্পাদন তুলনামূলক কম হয়। সম্ভাব্য উত্পাদন ও প্রকৃত উত্পাদনে ফারাক থেকে যায়। শ্রমিকের দক্ষতা বৃদ্ধি ও মূলধনের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করে সার্বিক প্রোডাক্টিভিটি বা দক্ষতা বাড়াতে হবে। এছাড়া বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ও বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য ব্যবসায়িক খরচ কমাতে হবে। বিদ্যুত ও ঋণ বাবদ খরচ কমিয়ে আইন শৃঙ্ক্ষলা পরিস্থিতির উন্নয়ন করতে পারলে বিনিয়োগ বাড়বে। তাছাড়া বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে দেশের সব ধরনের অবকাঠামোর গুণগত মান বাড়াতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7275.csv b/Bangla_fin_news_articles/7275.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..56997298e7af3361fce9d568ae24f19059dff36a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7275.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7275,আমরা প্রত্যেকেই দুর্নীতিপরায়ণতায় অংশ গ্রহণ করি অর্থমন্ত্রী,2014-09-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত বলেছেন আমরা প্রত্যেকেই কোনো না কোনোভাবে দুর্নীতিপরায়ণতায় অংশগ্রহণ করি। যে কারণে দুর্নীতির সঠিক তথ্যও পাওয়া যায় না স্বাক্ষ্যও পাওয়া দুরূহ। বলতে গেলে আমাদের দেশে দুর্নীতি প্রমাণ করা অলমোস্ট অসম্ভব। তাছাড়া আমরা নিজরো যত আইনকানুন করি সেখানেই দুর্নীতির ফাঁকফোকার রাখা হয়। মনের দুঃখে কথাগুলো বললাম। আজ বুধবার জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে জাতীয় পার্টির জাপা কাজী ফিরোজ রশীদের এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। ফিরোজ রশীদের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী আরও বলেন ১৯৪৭ সাল থেকে এই পর্যন্ত দুর্নীতির অভিযোগে মাত্র একজন উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তার সাবেক রাষ্ট্রপতি এইচএম এরশাদকে ইঙ্গিত করে শাস্তি হয়েছে। উচ্চ পদস্থ আর কোনো কর্মকর্তার আজ পর্যন্ত শাস্তি হয়নি। তার মানে দুর্নীতিতে আমরা এতটাই লিপ্ত যে এর বিরুদ্ধে স্বাক্ষ্য দেয়া বা পাওয়া প্রায় অসম্ভব। আইন করে হলেও এ ব্যাপারে আমাদের সাহস সঞ্চার করতে হবে। তিনি বলেন আমাদের দেশে কালো টাকা কী ভাবে হয় সবাই জানি। সবচেয়ে বেশি কালো টাকা হয় সম্পত্তি বা জমি হস্তান্তরের ক্ষেত্রে। এ ক্ষেত্রে আমি সবার জনমত চাই। কারণ জমি কেনার ক্ষেত্রে এখন যে কর দেয়া হয় তাতে ফাঁক থাকে। জমির সঠিক মূল্য দেখানো হয় না। যারা কারণে বহু লোক কালো টাকার মালিক হতে না চাইলেও হয়ে যান। সে জন্য জনমত দরকার। আগামী বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে না। জনমত না থাকার কারণেই বাজেট করার সময় এনিয়ে হইচই হয়। অর্থমন্ত্রী আরও বলেন দুর্নীতির অর্থ ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রে আমাদের আইনের দুর্বলতা ছিল। প্রথমে আমরা সেগুলো সংস্কার করেছি। সে ক্ষেত্রে আমরা বাস্তবে কতটুকু কী করতে পেরেছি তা বলতে চাই না বলা ঠিকও হবে না। তারেকের পাচার করা টাকা কোথায় আছে এখনো জানি না অপর এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে মুহিত বলেন বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার পুত্র কোকোর বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের মামলা হয়েছে। তারেক রহমানের বিরুদ্ধেও মামলামোকদ্দমা আছে। তিনি জামিনে আছেন। তার বিরুদ্ধে চার্জশিট হবে। এর আগে জানতে হবে তার পাচার করা টাকাটা কোথায় আছে। সেটি এখনও জানা সম্ভব হয়নি। ব্যাংকে প্রচুর অলস টাকা পড়ে থাকা নিয়ে গণমাধ্যমের প্রতিবেদন সম্পর্কিত আ খ ম জাহাঙ্গীরের এক সম্পূলক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন প্রচুর অলস টাকা পড়ে আছে কথাটা ঠিক নয়। ভুল তথ্য দেয়া হচ্ছে। যারা এটা বলছে তারা সব হিসাব জানে না। আন্দাজে বলছে সেখানে যতেষ্ঠ ভুলভালো ও ত্রুটি রয়েছে। শেয়ারবাজারে আস্থা ফেরাতে ৮ পরিকল্পনা আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিমের এক প্রশ্নের জবাবে মুহিত জানান শেয়ার মার্কেটের গতিশীলতা ও বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফেরাতে সরকার আটটি পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এ বিষয়ে সরকার সচেষ্ট রয়েছে। শেয়ার বাজারের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার লক্ষে ২০১৬ সালের মধ্যে পৃথক ক্লিয়ারিং করপোরেশন প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ বন্ড মার্কেট প্রসারের পরিকল্পনা ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ও প্রাইভেট ইক্যুইটি সংক্রান্ত বিধি প্রণয়ণসহ ২০১৬১৮ সালের মধ্যে স্কুল ও কলেজের পাঠক্রমে ফাইন্সিয়াল লিটারেসি কোর্স প্রবর্তনের উদ্যোগ নেয়া হবে। ১ লাখ ৯৫ হাজার কোটি টাকার বৈদিশিক ঋণের বোঝা এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন বাংলাদেশের মাথার ওপর এক লাখ ৯৫ হাজার কোটি টাকার বৈদিশিক ঋণ রয়েছে। এ হিসাব ২০১২১৩ অর্থবছরের জুন পর্যন্ত। ২০১৩২০১৪ অর্থবছরে কেবল বৈদিশিক ঋণের সুদ বাবদ সরকারকে এক হাজার ৫৭১ কোটি টাকা পরিশোধ করতে হয়েছে। একইসঙ্গে এ ঋণের আসল বাবদ ৮ হাজার ১শ ৮৫ কোটি টাকাও পরিশোধ করেছে। প্রবাসী আয় মামুনুর রশিদ কিরণের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন ২০০৯২০১০ অর্থবছর থেকে ২০১৩২০১৪ অর্থবছর পর্যন্ত সরকারি পর্যায়ে সোনালী অগ্রণী ও জনতা ব্যাংক এবং বেসরকারি পর্যায়ে ইসলামী ন্যাশনাল ও ব্র্যাক ব্যাংক প্রবাসী আয়ে শীর্ষে ছিলো। এর মধ্যে সোনালী ব্যাংক ৫ হাজার ৫৮৯ মার্কিন ডলার অগ্রণী ব্যাংক ৫ হাজার ৫৬৮ মার্কিন ডলার ও জনতা ব্যাংক ৪ হাজার ৪৫৪ মার্কিন ডলার রেমিটেন্স আয় করে। অন্যদিকে ইসলামী ব্যাংক ১৪ হাজার ৯৯ মার্কিন ডলার ন্যাশনাল ব্যাংক ৩ হাজার ২১ মার্কিন ডলার ও ব্র্যাক ব্যাংক ২ হাজার ২৭৮ মার্কিন ডলার আয় করেছে। পাচার করা টাকা ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ দিদারুল আলমের প্রশ্নের জবাবে মুহিত বলেন বিদেশে পাচারকৃত অর্থ দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য সরকারের সংশ্লিষ্ট সব বিভাগ সমন্বিতভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এরমধ্যে ২০১২ সালের ২০ নভেম্বর সিঙ্গাপুর হতে ২০ লাখ ৪১ হাজার ৫৩৪ দশমিক ৮৮ সিঙ্গাপুর ডলার ফেরত আনা হয়েছে। ইঅচৌফেশ৬২১ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7276.csv b/Bangla_fin_news_articles/7276.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3699fe5f01be079ccc9f236282256fe1cba0feeb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7276.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7276,জামদানির প্রসারবৃদ্ধির কার্যক্রম শুরু,2014-09-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আন্তর্জাতিক ঐতিহ্যের তালিকায় স্থান পাওয়া জামদানিকে আরো বেশি প্রসারিত ও সকলের গ্রহণযোগ্য করার তাগিদ ছিল ইউনেস্কো ইন্টেলিজেবল মিটিং এ। সেই মিটিংয়েই আন্তর্জাতিক ঐতিহ্যের তালিকায় স্থান দেয়া হয় বাংলাদেশের জামদানিকে। এরই ধারাবাহিকতায় জামদানিকে নিয়ে নানা রকমের গবেষণা প্রয়োজন বোধ করেন সংশ্লিষ্টরা। জামদানি শিল্পী ফ্যাশন ডিজাইনার গবেষক ও সরকারের সংশ্লিষ্ট মহলকে নিয়ে কিভাবে গ্রহণযোগ্যভাবে জামদানির বহুমাত্রিক উদ্ভাবন করা যায় তার ওপরে এক কর্মশালার আয়োজন করে বাংলাদেশ ইউনেস্কো জাতীয় কমিশন। বুধবার পলাশীর ব্যনবেইস ভবনে কর্মশালায় দেশের স্বনামধণ্য তিনটি ফ্যাশন হাউজ ২০ জন অভিজ্ঞ ও গুণী শিল্পীদের নিয়ে ৫৫দিনের মধ্যে জামদানির বহুমাত্রিক পণ্য উদ্ভাবনের মাধ্যমে প্রসারবৃদ্ধির কার্যক্রম শুরু করেছে। সেমিনারে বলা হয় সেভগার্ডিং জামদানি দি ইনটেনজিবল কার্লচারাল হেরিটেজ ফরম বাংলাদেশ এন্ড প্রোমোটিং ক্রিয়েটিভ ইকোনোমি র্শীষক প্রকল্পের অংশ হিসেবে প্রটেকশন অব জামদানি থ্রো ইটস মাল্টিপল ইউজ এন্ড সেভগার্ডিং দি আর্টিস্ট এন্ড দি মকিনিটি শীর্ষক প্রজেক্ট বাস্তবায়নের জন্য কোরিয়ান ইউনেস্কোর জাতীয় কমিশন ১৭ হাজার ৫০০ মার্কিন ডলার দিয়েছে। বিশজন শিল্পী বা তাঁতীকে নতুন পন্য উদ্ভাবনের কাজ এগিয়ে নিতে ২০ হাজার টাকা করে অর্থ সহযোগিতা করা হবে। কর্মশালায় জনপ্রিয় ফ্যশন হাউজ আড়ং কুমদিনী ও অঞ্জস এই সকল তাঁতীদের নিয়ে কাজ করে উপহার সামগ্রী ঘর সাজানো নানাকরম পণ্য উদ্ভাবন করার কথা জানান হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7277.csv b/Bangla_fin_news_articles/7277.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ec46770525882cc67b177f6176f2592ea0c1d8d2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7277.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7277,সব জেলায় ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পপার্ক স্থাপন করা হবে শিল্পমন্ত্রী,2014-09-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশিয় ক্ষুুদ্র ও মাঝারি শিল্পের উন্নয়নে প্রত্যেক জেলায় আলাদা শিল্পপার্ক স্থাপনের উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। এ সব শিল্পপার্কে আগ্রহী উদ্যোক্তাদের জন্য প্লট বরাদ্দ দেয়া হবে। আজ বুধবার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে এক সেমিনারে শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু এ কথা বলেন। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের সাবকন্ট্রাক্টিং সংযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন শীর্ষক এই সেমিনারের আয়োজন করে বিসিক। শিল্পসচিব মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ্র সভাপতিত্বে সেমিনারে রেলপথ মন্ত্রী মুজিবুল হক এবং এফবিসিসিআইর প্রেসিডেন্ট কাজী আকরাম উদ্দিন আহম্মেদ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন কৃষিখাতে প্রবৃদ্ধির সীমাবদ্ধতা থাকলেও শিল্পখাতে উদ্ভাবনের কোনো সীমাবদ্ধতা নেই। এ উদ্ভাবন কাজে লাগাতে দেশিয় শিল্পখাতকে প্রয়োজনীয় পৃষ্ঠপোষকতা দিতে হবে। বর্তমানে সাবকন্ট্রাক্টিং সংযোগ ব্যবস্থার মাধ্যমে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প কারখানাগুলো ৫২৫ কোটি টাকার যন্ত্র ও যন্ত্রাংশ সরবরাহ করছে। এ সময় তারা রাষ্ট্রায়ত্ত শিল্প কারখানায় বাধ্যতামূলকভাবে মানসম্পন্ন দেশিয় যন্ত্রপাতি ক্রয় করার দাবি জানান। তারা এ লক্ষ্যে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প কারখানার জন্য বিনিয়োগযোগ্য মূলধনের ব্যবস্থা করা উত্পাদন প্রক্রিয়ায় কারিগরি সহায়তা প্রদান ও সহজ ক্রয় নীতির মাধ্যমে যন্ত্রাংশ বিপণনের সুযোগ সৃষ্টির দাবি জানান। অনুষ্ঠানে রেলমন্ত্রী বলেন বাংলাদেশ রেলওয়ে এককভাবে দেশিয় ক্ষুদ্র শিল্প উদ্যোক্তাদের উত্পাদিত পণ্যের প্রায় অর্ধেক ব্যবহার করছে। এর পরিমাণ আরো বাড়ানো হবে। এ লক্ষ্যে নতুন পণ্য চিহ্নিতকরণের কাজ চলছে। এ সময় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিসিক চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদার সাবকন্ট্রাক্টিং শিল্প মালিক গোলাম আশরাফ তালুকদার এ.এম. সাদসহ ক্ষুদ ও মাঝারি শিল্প উদ্যোক্তা রাষ্ট্রায়ত্ত শিল্প প্রতিষ্ঠান ও কর্পোরেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিসিকের পরিচালক আবু তাহের খান। ইঅচৌফেশ২৩৩ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7278.csv b/Bangla_fin_news_articles/7278.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0f5613900d4abf29cdce3f98927dd80562326a52 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7278.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7278,টেক্সটাইল ও গার্মেন্টস যন্ত্রাংশে আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী শুরু,2014-09-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে শুরু হয়েছে ৪ দিনব্যাপী টেক্সটাইল ও গার্মেন্ট খাতের যন্ত্রাংশ ও প্রযুক্তির তিনটি আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী। এগুলো হচ্ছে আন্তর্জাতিক টেক্সটেক বাংলাদেশ প্রদর্শনী আন্তর্জাতিক টেক্সটাইল অ্যাপারেল টেকনোলজি ও মেশিনারি প্রদর্শনী এবং ডাইকেম বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী। শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু বুধবার এ প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন। প্রদর্শনীতে যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাজ্য তুরস্ক জাপান চীন ভারত ইতালী তাইওয়ান সিঙ্গাপুরসহ ১৫ দেশের ৫ শতাধিক প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠান বস্ত্র ও তৈরি পোশাক শিল্পখাতে তাদের উদ্ভাবিত পরিবেশবান্ধব পণ্য যন্ত্রপাতি ও প্রযুক্তি প্রদর্শন করছে। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত লিয়ান ইয়ং গার্মেন্টস মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সভাপতি আতিকুল ইসলাম বিকেএমইএর সাবেক সহসভাপতি মোহাম্মদ হাতেম এশিয়ান টেক্সটাইলের কর্ণধার হারুনঅর রশিদ এবং আয়োজক প্রতিষ্ঠান সেমস গ্লোবালের এমডি মেহেরুন এ ইসলাম। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7279.csv b/Bangla_fin_news_articles/7279.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4b528331be087f452ee94a47e5a73715054a7858 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7279.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7279,শেয়ারবাজারে দর বৃদ্ধির শীর্ষে স্বল্প মূলধনী কোম্পানি,2014-09-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই আজ বুধবার দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে স্বল্প মূলধনী কোম্পানিগুলো। এ দিন ডিএসইতে দর বাড়ার তালিকায় প্রথম ৯টিই স্বল্প মূলধন কোম্পানি। শতাংশের হিসাবে সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে ইনটেক অনলাইনের। এ শেয়ারটির দর বেড়েছে ১০ শতাংশ বা ১.৫ টাকা। দিনের একসময় শেয়ারটি বিক্রেতাশূন্য হয়ে পড়ে। বিগত কয়েক কার্যদিবস ধরে বেড়েছে ইনটেক অনলাইনের শেয়ার দর। দর বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে স্টক এক্সচেঞ্জের নোটিসের বিপরীতে কোম্পানিটি জানিয়েছে এ কোম্পানির দর বৃদ্ধিতে কোনো সংবেদনশীল তথ্য নেই। এ দিকে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্কের শেয়ার দর বেড়েছে ৯ দশমিক ৮০ শতাংশ। বেশি দর বাড়ার কারণে একসময় এ শেয়ারটি বিক্রেতাশূন্য হয়ে পড়ে। এ ছাড়া ওয়াটা কেমিক্যালের শেয়ার দর বেড়েছে ৮ দশমিক ৭২ শতাংশ রেনউইক যজ্ঞেশ্বরের শেয়ার দর বেড়েছে ৮ দশমিক ৭১ শতাংশ লিগ্যাসি ফুটওয়্যারের ৮ দশমিক ৫১ শতাংশ নিটোল ইন্স্যুরেন্সের ৮ দশমিক ২৪ শতাংশ জুট স্পিনার্সের ৮ দশমিক ২২ শতাংশ প্রাইম ইন্স্যুরেন্সের ৭ দশমিক ৮৬ শতাংশ এবং মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার দর বেড়েছে ৭ দশমিক ৫১ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে আজ ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩০ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৬৩২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১২ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭৫৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৫৫০ কোটি ৬৫ লাখ টাকার। যা আগের দিনের চেয়ে ১ কোটি ১ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯৮টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২০৫টির কমেছে ৬৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৬টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১১৫ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৩৬৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪১ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৭৯ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২১৯টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪০টির কমেছে ৫৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানির শেয়ারের। জানা গেছে সমপ্রতি আইপিওতে আসা সুহূদ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন শুরু হবে আগামী সোমবার। গত মঙ্গলবার কোম্পানিটির লটারিতে বরাদ্দ প্রাপ্ত শেয়ার বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাবে জমা হয়েছে। কোম্পানির আবেদনের প্রেক্ষিতে ডিএসই কর্তৃপক্ষ আগামী সোমবার লেনদেনের তারিখ নির্ধারণ করেছে। আইপিওর মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে মোট ১৪ কোটি টাকা সংগ্রহ করেছে। ইঅচৌফেশ৩১৯ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7280.csv b/Bangla_fin_news_articles/7280.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7e3953db4c3f7542dcd5decfb65891025f1b94e1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7280.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7280,আগস্টে ডিএসইতে লেনদেন বাড়ায় রাজস্ব আদায় বেড়েছে,2014-09-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে লেনদেন বাড়ায় জুলাই মাসের তুলনায় আগস্ট মাসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই রাজস্ব আদায় বেড়েছে সাড়ে ৮ কোটি টাকা। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জুলাই মাসে ডিএসই ট্রেকহোল্ডার বা মেম্বারদের কাছ থেকে ১৯৮৪ সালের ট্যাক্স অর্ডিন্যান্সের ৫বিবিবি ধারা অনুযায়ী রাজস্ব আদায় করে ৪ কোটি ১১ লাখ ৫৫ হাজার ৯৬৩ টাকা। আগস্ট মাসে যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২ কোটি ৬৫ লাখ ৮৭ হাজার ৬৫৮ টাকা। অর্থাত্ এক মাসের ব্যবধানে ডিএসইর রাজস্ব আদায় বেড়েছে ৮ কোটি ৫৪ লাখ ৩১ হাজার ৬৯৫ টাকা। জুলাই মাসে ট্যাক্স অর্ডিন্যান্সের ৫৩ এম ধারা অনুযায়ী ডিএসই রাজকোষাগারে জমা দেয় ২ কোটি ৪০ লাখ ৫১ হাজার ৮৪৭ টাকা। যা আগস্টে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ কোটি ৪৮ লাখ ১৯ হাজার ১০৪ টাকায়। এর আগে জুলাই মাসে জুনের তুলনায় ডিএসইর রাজস্ব আদায় কমেছিল সাড়ে ৫ কোটি টাকা। একই সঙ্গে ডিএসইর আয় কমে সাড়ে ৩ কোটি টাকারও বেশি। ইঅচৌফেশ১৪৬ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7281.csv b/Bangla_fin_news_articles/7281.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..648baa3f65d0dcfd65768eb54b9e5a28a0e70582 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7281.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7281,আগস্টে রেমিট্যান্স কমেছে,2014-09-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ের তুলনায় দ্বিতীয় মাস আগস্টে রেমিট্যান্সের পরিমাণ কমে গেছে। একক মাস হিসাবে গত জুলাইয়ে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এসেছিল। অবশ্য আগস্টে যে পরিমাণ রেমিট্যান্স এসেছে তা আগের বছরের একই মাসের তুলনায় বেড়েছে। আগস্টে বিভিন্ন দেশ থেকে বাংলাদেশে ১১৬ কোটি মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। আর জুলাইয়ে এ পরিমাণ ছিল ১৪৮ কোটি ২১ লাখ ডলার। অর্থাত্ আগের মাসের চেয়ে আগস্টে প্রায় ৩২ কোটি ডলার রেমিট্যান্স কমেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগের প্রতিবেদনে দেখা গেছে গতবছরের আগস্টে প্রবাসীরা ১০০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন। সে হিসাবে ২০১৪ সালের আগস্টে রেমিট্যান্সের পরিমাণ বেড়েছে। পরিসংখ্যানে দেখা গেছে চলতি ২০১৪ সালের সাত মাসের মধ্যে আগস্টেই সবচেয়ে কম রেমিট্যান্স এসেছে। বছরের সবচেয়ে ছোট মাস ফেব্রুয়ারিতেও ১১৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল। আর বাকি মাসগুলোতে রেমিট্যান্সের পরিমাণ ১২০ কোটির উপরে ছিল। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে দেখা যায় আগস্ট মাসে রাষ্ট্রীয় মালিকানার বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ৩৭ কোটি ৯৬ লাখ ডলার জুলাইয়ে যার পরিমাণ ছিল ৪৬ কোটি ৯৬ লাখ ডলার। বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে এক কোটি ৫৮ লাখ ডলার যা আগের মাসে ছিল এক কোটি ৭৯ লাখ ডলার। বেসরকারি খাতের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৭৫ কোটি সাত লাখ মার্কিন ডলার। যেখানে জুলাই শেষে এসেছিল ৯৭ কোটি ৬৫ লাখ ডলার। আর বিদেশি খাতের ৯টি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে এক কোটি ৩৮ লাখ ডলার। এসব ব্যাংকের মাধ্যমে জুলাইয়ে এক কোটি ৮৩ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7282.csv b/Bangla_fin_news_articles/7282.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..37afa13bafb174065c0b0e163ecdf6d67b11f9de --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7282.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7282,দুবাইয়ের বাজারে ‘হালাল ওয়াইন’,2014-09-02,অনলাইন ডেস্ক,প্রথমবারের মতো হালাল ওয়াইন দুবাইয়ের বাজারে এসেছে। পণ্যের চাকচিক্য বাড়াতে সঙ্গে রাখা হয়েছে ২৪ ক্যারটের সোনার পাতা। এই ওয়াইনে কোনো প্রকার অ্যালকোহল নেই বলে দাবি করা হয়েছে। লুথা প্রিমিয়াম ফুড বলেছে এটা শতভাগ হালাল পণ্য। এখানে কোনো অ্যালকোহল নেই। কোম্পানিটি দাবি করেছে সেখানকার বাজারে এই হালাল ওয়াইনের চাহিদা প্রচুর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7283.csv b/Bangla_fin_news_articles/7283.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e6f9efc159de334a9cf3c6e051cf99e4f4754a4e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7283.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7283,গ্রামীণ ব্যাংক পরিচালক নির্বাচন বিধিমালা কিছু পরিবর্তন হচ্ছে অর্থমন্ত্রী,2014-09-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গ্রামীণ ব্যাংকের পরিচালক নির্বাচন বিধিমালায় সামান্য পরিবর্তন আনা হবে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন গ্রামীণ ব্যাংকের পরিচালক নির্বাচনের যে বিধিমালা রয়েছে সেটার বাস্তবায়ন বাংলাদেশ ব্যাংক করতে চায় না। বাংলাদেশ ব্যাংক বলেছে এটা করতে গিয়ে তাদের কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট হয়। এটা সত্য রেগুলেটরি বডি হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংক তা করতে পারে না। অন্য কী ভাবে করা যায় সেটা খুঁজে বের করতে হবে। অন্যান্য রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যাংক আছে সব মিলিয়ে করা যেতে পারে বলে উল্লেখ করেন তিনি। সরকার এখন কী করবে সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন আরেকটা ব্যবস্থা করব। এর আগে চীনের বিদায়ী রাষ্ট্রদূত লি জুনের সঙ্গে বৈঠক করেন অর্থমন্ত্রী। বৈঠক শেষে গ্রামীণ ব্যাংকের পরিচালক নির্বাচনের বিধিমালা নিয়ে প্রশ্ন করলে সাংবাদিকদের তিনি এ সব কথা বলেন। গ্রামীণ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ নির্বাচন বিধিমালা সংশোধন করা হবে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন হ্যাঁ ওই অংশটি সংশোধন করা হবে। উল্লেখ্য গত ৬ এপ্রিল গ্রামীণ ব্যাংকের পরিচালক নির্বাচনের বিধিমালা জারি করে অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ। ওই বিধিমালায় গ্রামীণ ব্যাংকের নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংককে ছয় মাস সময়সীমা বেঁধে দেয়া হয়। সে হিসাবে নির্বাচন সম্পন্ন করার শেষ সময় হচ্ছে আগামী ৫ অক্টোবর। শুধু গ্রামীণ ব্যাংক নয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক কোনো ব্যাংকেরই পরিচালক নির্বাচন প্রক্রিয়ার সঙ্গে সম্পৃক্ত হতে চায় না। উল্লেখ্য গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদ থেকে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অপসারণের পর থেকে ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও পরিচালনা পর্ষদ গঠনে একের পর এক সংকট তৈরি হচ্ছে। গত তিন বছর ধরে চেষ্টা করেও ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিয়োগ করা যায়নি। সরকারের নিয়োগপ্রাপ্ত গ্রামীণ ব্যাংকের চেয়ারম্যান এক বছর আগে পদত্যাগপত্র জমা দিলেও অন্য কেউ রাজি না হওয়ায় তা এখনো গ্রহণ করা হয়নি। আর সর্বশেষ সংকট দেখা দিয়েছে গ্রামীণ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ নির্বাচন নিয়ে। ইঅচৌফেশ২৮৫ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7284.csv b/Bangla_fin_news_articles/7284.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8bdfb3b17741504b2658ad5c3436833d6efa887e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7284.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7284,তুলার দাম কমলেও সুবিধা পাচ্ছে না স্থানীয় বস্ত্রখাত,2014-09-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আন্তর্জাতিক বাজারে গত কয়েক মাস ধরে তুলার দাম পড়তি। গত তিন মাসে তুলার দাম কমেছে প্রায় ৩০ শতাংশ। টেক্সটাইল মিল মালিকরা বলছেন এই দরপতনের ফলে দেশের বস্ত্র ও সুতা আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে অসম প্রতিযোগিতায় পড়বে। উম্মুক্ত হেজিং দাম ওঠানামার ঝুঁকি এড়াতে বিশেষ ব্যবস্থা সুবিধা না থাকায় দেশি তুলা আমদানিকারকরা তিন মাস আগের নির্ধারিত উচ্চ দরেই এখন তুলা নিতে বাধ্য হবেন। এতে দেশি সুতা ও বস্ত্রের খরচ বেশি হবে। কিন্তু অন্য দেশগুলোর হেজিং সুবিধা থাকায় সেসব দেশের তুলা আমদানিকারকেরা নিম্নমুখী দামের সঙ্গে সমন্বয় করে তুলা নিতে পারবেন। ফলে তারা কম দামে সুতা ও বস্ত্র উত্পাদন করতে পারবে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন খরচ বেশি পড়ায় দেশিয় টেক্সটাইল মিলগুলোর উত্পাদিত সুতা ও বস্ত্রের চাহিদা কমবে। দেশিয় পোশাক প্রস্তুকারী প্রতিষ্ঠানগুলো কম দামে বিদেশ থেকেই সুতা ও বস্ত্র আমদানি করবেন। এতে দেশিয় টেক্সটাইল মিলগুলো বড় ধরনের হুমকির মধ্যে পড়ে যাবে। টেক্সটাইল মিল মালিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে পূর্ণাঙ্গ হেজিং সুবিধার অভাবে বাংলাদেশের বাজার চলে যাচ্ছে প্রতিযোগী দেশ চীন ভারত পাকিস্তানসহ অন্য দেশগুলোর দখলে। বাংলাদেশে উন্মুক্ত হেজিং সুবিধা না থাকায় মিল মালিকরা সব সময় দর পতনের পরও বেশি দাম দিয়ে তুলা এনে সুতা উত্পাদন করতে বাধ্য হন। ফলে বেশি খরচের সুতা ও বস্ত্র বিক্রি করতে সমস্যায় পড়তে হয়। এবারও একই অবস্থার উদ্ভব হয়েছে। এর আগে ২০১০১১ সালে একই সমস্যায় পড়ে অর্ধশত কারখানা বন্ধ হয়ে যায়। এবারও দ্রুত সমস্যার সমাধান করতে না পারলে শতাধিক কারখানা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। উদ্যোক্তারা বলছেন এমনিতেই স্পিনিং ও টেক্সটাইল কারখানাগুলোতে বর্তমানে অর্ডার খুব কম। কারখানাগুলো উত্পাদন ক্ষমতার অর্ধেকও ব্যবহার করতে পারছে না। এর মধ্যে তুলার আন্তর্জাতিক বাজারে দর কমার প্রভাব এ খাতকে আরও হুমকির মধ্যে ঠেলে দিবে। আর দেশিয় প্রাইমারি টেক্সটাইল মিলগুলো বন্ধ হয়ে গেলে তুলা ও কাপড়ে পুরোপুরি আমদানি নির্ভর হয়ে পড়বে দেশ। জানা গেছে প্রতিযোগী দেশগুলোতে তুলা আমদানিতে উন্মুক্ত হেজিং সুবিধা থাকলেও বাংলাদেশে নেই। প্রতিটি ক্ষেত্রে পূর্বানুমোদন নেওয়ার শর্ত থাকায় দেশের সুতা উত্পাদকেরা তুলা আমদানিতে এই সুযোগ ব্যবহার করতে পারছেন না। এ অবস্থা থেকে মুক্তি চান টেক্সটাইল মিল মালিকরা। হেজিং হচ্ছে ভবিষ্যত্ বাজারের দাম ওঠানামার ঝুঁকি এড়ানোর বিকল্প বিমা ব্যবস্থা। অস্বাভাবিকভাবে দাম বাড়লে ক্রেতারা পূর্বনির্ধারিত দরে আর কমে গেলে সর্বশেষ দরের সঙ্গে সমন্বয় করে তুলা আমদানি করতে পারেন। তুলা আমদানিকারকরা বলছেন বর্তমানের শর্তযুক্ত ব্যবস্থা না হয়ে উম্মুক্ত হেজিং সুবিধা থাকলে যেকোনো সময় তাঁরা ঝুঁকি এড়ানোর ব্যবস্থা রেখে তুলা কিনতে পারতেন। বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন বিটিএমএ সূত্রে জানা গেছে বিশ্ববাজার থেকে তুলা কিনে কারখানায় উত্পাদনের জন্য মজুত করতে কমপক্ষে ৯০ দিন সময় লাগে। এই ৯০ দিনের মধ্যে দরপতন হলে সুতা উত্পাদনকারীকেই বহন করতে হয়। চীন ও ভারতসহ সুতাকাপড় উত্পাদনকারী প্রায় সব দেশে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর তত্ত্বাবধানে সরাসরি হেজিং ব্যবস্থা চালু থাকায় তারা দরপতনের সঙ্গে সমন্বয় করে তুলা পান। হেজিং করার ক্ষেত্রে দেশি ব্যাংকগুলোর সীমাবদ্ধতা রয়েছে। আন্তর্জাতিক কমোডিটি এক্সচেঞ্জে এসব ব্যাংকের সরাসরি আমদানিকারকের অনুকূলে লেনদেনের সুযোগ নেই। আবার বাংলাদেশ ব্যাংকের পূর্বানুমতি নিয়েও প্রাত্যহিক এই লেনদেন করা যায় না। ব্যবসায়ীরা বলছেন এ ক্ষেত্রে সরাসরি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ওপর দায়িত্ব দিলে আমদানিকারকদের পক্ষে হেজিং সুবিধা বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে। প্রতি বছর দেশে প্রায় ৫০০ কোটি ডলারের তুলা আমদানি হয়। এতো বড় অঙ্কের তুলা আমদানির ক্ষেত্রে হেজিং সুবিধা রাখার জোর দাবি টেক্সটাইল মিল মালিকদের। এদিকে তীব্র গ্যাস সংকটের কারণে মিলগুলোতে স্বাভাবিক উত্পাদন চালু রাখা অসম্ভব হয়ে পড়েছে। পাশাপাশি ২০১১ সালে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় এখনো ঋণের বোঝা কাটিয়ে উঠতে পারেননি কারখানা মালিকরা। জানা গেছে গ্যাসের অভাবে অনেক কারখানাতেই চাহিদা অনুযায়ী উত্পাদনও করতে পারছে না। ইঅচৌফেশ৫৩৫ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7285.csv b/Bangla_fin_news_articles/7285.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a37196569529b6986fd841536c4cbf177314f6d6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7285.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7285,আগস্টে শেয়ারবাজারে বিদেশি বিনিয়োগ ৮৪ শতাংশ কম,2014-09-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই জুলাই মাসে নিট বিদেশি বিনিয়োগ ছিল ৭৯ কোটি টাকা। আগস্টে তা ৬৭ কোটি টাকা কমে হয়েছে ১২ কোটি টাকা। অর্থাত্ এ মাসে বিনিয়োগ কমেছে ৮৪ শতাংশ। আজ মঙ্গলবার ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। আগস্ট মাসে মোট ১৬৪ কোটি ৯৩ লাখ ৮ হাজার ৬৮৯ টাকার শেয়ার ও ইউনিট ক্রয় করেন বিদেশি বিনিয়োগকারীরা। বিক্রি করেন ১৫২ কোটি ৪৭ লাখ ৪৬ হাজার ৫৮৫ টাকা। ফলে নিট বিনিয়োগ দাঁড়ায় ১২ কোটি ৪৫ লাখ ৬২ হাজার ১০৪ টাকা। আর জুলাই মাসে মোট ১৬৬ কোটি ৪৫ লাখ ২২ হাজার ৭০ টাকার শেয়ার ও ইউনিট ক্রয় করেন বিদেশি বিনিয়োগকারীরা। আর বিক্রি করেন ৮৬ কোটি ৮০ লাখ ৯৩ হাজার ৮৭১ টাকা। অর্থাত্ সে মাসে নিট বিনিয়োগ দাঁড়ায় ৭৯ কোটি ৬৪ লাখ ২৮ হাজার ১৯৯ টাকা। সে হিসেবে জুলাই মাসের তুলনায় আগস্টে নিট বিদেশি বিনিয়োগ কমেছে ৬৭ কোটি ১৮ লাখ ৬৬ ৯৫ টাকা। তথ্যে দেখা গেছে আজ ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৪৭ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৬০২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২৩ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭৪৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৫৫১ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৫০ কোটি ১৯ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৪টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২০৭টির কমেছে ৬৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৬৭ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ২৪৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪১ কোটি ৬ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১ কোটি ৩৯ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২২৪টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪৭টির কমেছে ৫২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে শেয়ারবাজারে খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতে তালিকাভুক্ত ব্রিটিশ আমেরিকান টোবাকো বাংলাদেশ কোম্পানির ব্যাটবিসি শেয়ার দর বাড়ার কোন মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে কোম্পানিটি। শেয়ারটির অস্বাভাবিক দর বাড়ার কারণ জানতে চাওয়ার প্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এমন তথ্য ডিএসইকে জানিয়েছে। বিশ্লেষণে দেখা যায় গত ২৬ আগস্ট থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত শেয়ারটির দর একটানা বেড়েছে।এই সময়ে শেয়ারটির দর ২ হাজার ৪০০ টাকা থেকে বেড়ে ২ হাজার ৭৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। অর্থ্যাত্ শেয়ারটির দর বেড়েছে ৩৫০ টাকা বা ১৫ শতাংশ। ইঅচৌফেশ৩৪৪ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7286.csv b/Bangla_fin_news_articles/7286.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3d65999e41d374c4d97231dbc1592b4d53f5e56d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7286.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7286,শেয়ার কেলেঙ্কারী নিয়ে সরকারের অবস্থান স্বচ্ছ করার আহবান,2014-09-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নিউইয়র্কের লাগর্ডিয়া এয়ারপোর্ট ম্যারিয়ট হোটেলের দুদিনব্যাপী ২৮তম বাংলাদেশ কনভেনশনে সোমবার বিকেলে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের উপর এক আলোচনায় বক্তারা বলেছেনসরকারের যথাসময়ে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণে ব্যর্থতার কারণে ভবিষ্যতে যাতে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী রাতারাতি পথের ভিখারীতে না হয় সেদিকে সংশ্লিষ্ট সকলকে সজাগ থাকতে হবে। তারা বলেন ১৯৯৬ ও ২০১০ সালে বাংলাদেশে পুঁজিবাজারে ধস সৃষ্টি করে দেশ থেকে বিপুল অর্থ হাতিয়ে বিদেশে পাচারের অভিযোগে যারা অভিবযুক্ত তাদের বিরুদ্ধে মামলা করার ব্যাপারে সরকারের অনিচ্ছার কারণে প্রশ্নের সৃষ্টি হয়েছে। সরকারকে সে প্রশ্নের জবাব দিয়ে নিজের অবস্থানকে পরিষ্কার করতে হবে। শেয়ার মার্কেট নিয়ন্ত্রণে আইসিরির ভূমিকা শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইন্যান্স বিভাগের প্রফেসর ইনভেষ্টমেন্ট কর্পোরেশন অফ বাংলাদেশ আইসিবি এর চেয়ারম্যান ড. এসএম মাহফুজুর রহমান। সভাপতিত্ব করেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও কমিউনিটি একটিভিষ্ট নর্থবেঙ্গল ফাউন্ডেশনের প্রেসিডেন্ট হাসানুজ্জামান হাসান এবং মডারেটরের দায়িত্ব পালন করেন সাপ্তাহিক বাংলাদেশ সম্পাদক ডা ওয়াজেদ এ খান। প্রশ্নাত্তর পর্বে অংশগ্রহণ করেন মূলধারার রাজনীতিক ও কমিউনিটি এক্টিভিষ্ট গিয়াস আহমেদ সাংবাদিক আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু ও শামসাদ হুশাম এডভোকেট মুজিবুর রহমান খন্দকার ফরহাদ হোসেন প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7287.csv b/Bangla_fin_news_articles/7287.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..192cc07aecd3a5f5567f9411675ee0058bf8f3f2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7287.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7287,ডিএসইর ৫২ ভাগ লেনদেন চার খাত ঘিরে,2014-09-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সূচক ও লেনদেন আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে। তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে ডিএসইর লেনদেনের ৫২ ভাগই হয়েছে মাত্র চারটি খাত ঘিরে। বস্ত্র খাতে লেনদেন হয়েছে ৮০ কোটি টাকা। এছাড়া ইঞ্জিনিয়ারিং ওষুধ ও জ্বালানি খাতে লেনদেন হয়েছে মোট ১৯ কোটি টাকা। সব মিলিয়ে এ চার খাতে আজ লেনদেন হয়েছে ডিএসইর মোট লেনদেনের প্রায় ৫২ ভাগ। এদিকে প্রথম লেনদেনের দিনে তিনগুণ দরে লেনদেন হয়েছে তুং হাই নিটিংয়ের শেয়ার। ১০ টাকা ফেসভ্যালুর এ শেয়ারটি আজ সর্বশেষ লেনদেন হয়েছে ৩০ টাকায়। এদিন ডিএসইতে শেয়ারটির দর সর্বনিম্ন সাড়ে ২৭ টাকা থেকে সর্বোচ্চ সাড়ে ৩৩ টাকায় লেনদেন হয়। দিনভর এ কোম্পানির ৯৩ লাখ ৯১ হাজার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার বাজার মূল্য ২৭ কোটি ৬৫ লাখ ২০ হাজার ২০০ টাকা। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৫ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৫৫৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭২২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৫০১ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৭ কোটি ৪০ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৮৮টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৯টির কমেছে ১২২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৪১ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৮১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩৯ কোটি ৬৭ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৪ কোটি ৫৩ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২০৮টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৯টির কমেছে ১০৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৪টি কোম্পানির শেয়ারের। এদিকে ডিএসই সূত্রে জানা গেছে সমপ্রতি অস্বাভাবিকহারে শেয়ার দর বাড়ার কারণ নেই বলে জানিয়েছে ম্যারিকো বাংলাদেশ লিমিটেড। দর বাড়ার কারণ জানতে চাইলে এ জবাব দিয়েছে ম্যারিকো কর্তৃপক্ষ। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে গত তিন কার্যদিবস ম্যারিকোর শেয়ার দর বেড়েছে ১৩৩ টাকা বা ১৩ দশমিক ৩ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7288.csv b/Bangla_fin_news_articles/7288.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0ff4b1066e0e48ad56e42fa901d827f4c34c7851 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7288.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7288,রাজস্ব আয়ের প্রবৃদ্ধিতে ভাটা,2014-09-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাজস্ব আদায়ের কাঙ্খিত গতি এখনো ফিরে আসেনি। চলতি ২০১৪১৫ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় রাজস্ব আদায় সাড়ে ৮ শতাংশ বেড়েছে। অথচ গত অর্থবছরের জুলাইয়ে রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধি ছিল প্রায় ২১ শতাংশ। আর চলতি অর্থবছরে গড়ে প্রতি মাসে রাজস্ব আদায় বাড়াতে হবে ২৪ শতাংশেরও বেশি হারে। রাজস্ব বোর্ড এনবিআর প্রকাশিত সর্বশেষ পরিসংখ্যানে এ তথ্য দেখা গেছে। এনবিআরের ঊর্দ্ধতন কর্মকর্তারা বলছেন অর্থবছরের প্রথম মাসে রাজস্ব আদায় তুলনামূলক কম থাকে। পরবর্তী মাসগুলোতে রাজস্ব আদায়ের গতি বাড়তে থাকে। চলতি অর্থবছরে রাজস্বের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছে ১ লাখ ৪৯ হাজার ৫৭০ কোটি টাকা। তারা বলছেন বিগত বাজেটে রাজস্ব আদায় বাড়াতে বেশ কিছু পদক্ষেপ নেয়ার কারণে অর্থবছরের শেষ নাগাদ এই লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব হবে। যদিও গত অর্থবছরে রাজস্বের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব হয় নি। এনবিআরের হিসাবে কমিয়ে আনা লক্ষ্যমাত্রা থেকেও সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকা কম রাজস্ব আদায় হয়েছে। আলোচ্য সময়ে রাজস্ব আদায়ের পরিমান ছিল ১ লাখ ২০ হাজার ৫১৩ কোটি টাকা। গত অর্থবছরের শুরুতে রাজস্বের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ লাখ ৩৬ হাজার কোটি টাকা। পরবর্তীতে রাজনৈতিক অচলাবস্থা আঁঁচ করে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত এটি ১১ হাজার কোটি টাকা কমিয়ে ১ লাখ ২৫ হাজার কোটি টাকা করেন। অর্থনীতিবিদরা গত অর্থবছরের শুরু থেকে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার আশংকা করে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেশি ধরা হয়েছে বলে মত দিয়েছিলেন। বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ সিপিডি রাজস্ব আদায় ১ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা হবে বলেও মত দিয়েছিল। বছর শেষে তাই সত্য প্রমাণিত হয়েছে। চলতি অর্থবছরের রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রাও বেশি ধরা হয়েছে বলে মনে করছেন সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. এ বি মির্জ্জা অজিজুল ইসলাম। ইত্তেফাককে তিনি বলেন চলতি অর্থবছরে রাজনৈতিক অস্থিরতা নেই কিন্তু অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে। অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে এমন আহামরি গতি আসেনি যে ২৪ শতাংশ রাজস্ব আদায় বাড়তে পারে। বাংলাদেশে কোন অর্থবছরেই ২৪ শতাংশ রাজস্ব আদায় হয় নি উল্লেখ করে তিনি বলেন চলতি অর্থবছরেও প্রায় দেড় লাখ কোটি টাকার রাজস্ব আদায় না হওয়ার আশংকা রয়েছে। এনবিআরের হিসাবে গত জুলাইয়ে ৭ হাজার ৯৮৮ কোটি টাকার রাজস্ব আদায় হয়েছে যা গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ৬২৯ কোটি টাকা বেশি। আমদানি শুল্ক মূল্য সংযোজন কর ভ্যাট আয়কর ও অন্যান্য কর খাতে এনবিআর এই রাজস্ব আদায় করেছে। আলোচ্য সময়ে আমদানি শুল্ক আদায় ৭ দশমিক ৭৬ শতাংশ বেড়ে আদায় হয়েছে ২ হাজার ৭৭৪ কোটি টাাকা। একই সময়ে ভ্যাট ৮ শতাংশ বেড়ে আদায় হয়েছে ৩ হাজার ১৩১ কোটি টাকা। অন্যদিকে আয়কর ও অন্যান্য কর আদায় গত বছরের একই সময়ের তুলনায় কমেছে। গত বছর ১ হাজার ৮৮৬ কোটি টাকা আয়কর আদায় হলেও গত জুলাইয়ে ৪৮ কোটি টাকা কম আদায় হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7289.csv b/Bangla_fin_news_articles/7289.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2b966cefb815bbae9aa062b8587ca8c63a8f0583 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7289.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7289,রাজস্ব অডিট আপত্তি দ্রুত নিষ্পত্তির নির্দেশ,2014-09-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাজস্ব সংক্রান্ত অডিট আপত্তি বছরের পর বছর অনিষ্পন্ন অবস্থায় রয়েছে। ফলে হাজার হাজার কোটি টাকার রাজস্ব আটকে আছে। এসব অডিট আপত্তি দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য বৃহৎ করদাতা ইউনিটসহ এলটিইউ কর অঞ্চলগুলোকে নির্দেশ দিয়েছে রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। একই সঙ্গে অডিট আপত্তি নিষ্পত্তি শেষে পাওনা রাজস্ব দ্রুততম সময়ে আদায়েরও নির্দেশ দেয়া হয়েছে। সম্প্রতি এনবিআর চেয়ারম্যান গোলাম হোসেন কর কমিশনারনদের সাথে বৈঠকে এমন নির্দেশ দেন। বিগত বছরের সব অডিট মামলা চলতি বছরের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে প্রয়োজনে বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি এডিআর কার্যক্রমকে জোরদার করারও নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। এনবিআরের সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। সূত্র জানায় বিগত সাত বছরের অডিট আপত্তিও অনিষ্পন্ন অবস্থায় পড়ে রয়েছে। অডিট আপত্তি ও মামলার কারণে কেবল এলটিইউতে বড় করদাতাদের কাছে অন্তত ৬ হাজার কোটি টাকা আটকে আছে বলে মনে করছে এনবিআর। বিভিন্ন কর বর্ষে বড় করদাতা কোম্পানিগুলো তাদের আয়কর বিবরণী জমা দিয়ে থাকেন। কর অঞ্চলগুলো এসব বিবরণী পরীক্ষা করে করের পরিমাণ নির্ধারণ করে থাকে। কিন্তু বিবরণীতে প্রদর্শিত আয়ের বিবরণী নিয়ে বিরোধ দেখা দেয়। আয়ের তথ্য গোপন করা হয়েছে মনে করে সেসব ফাইল বাছাই করে অডিটের জন্য কর মামলা নির্ধারণ করে তা এনবিআরে পাঠায়। এনবিআরের অনুমোদন পেলে করের দাবিনামা পেশ করা হয়। কিন্তু অডিট আপত্তির বিরুদ্ধে আদালতে রিট দায়ের করেন কোম্পানিগুলো। ওই মামলার সূত্র ধরে বছরের পর বছর ধরে তা অনিষ্পন্ন অবস্থায় আটকে থাকে। এ ধরনের মামলা বাড়তে বাড়তে অনিষ্পন্ন মামলার পরিমাণ কয়েক হাজার কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7290.csv b/Bangla_fin_news_articles/7290.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b056ab59d700477dda3bf046f4d127570b80a3bd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7290.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7290,শিল্পের কাঁচামালযন্ত্রপাতি আমদানি কমেছে,2014-08-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শিল্পের কাঁচামাল আমদানির পরিমাণ কমেছে। মূলধনী যন্ত্রপাতির আমদানি হচ্ছে না। সংশ্লিষ্টরা বলছেন বিনিয়োগের সুষ্ঠু পরিবেশ এখনও ফিরে আসেনি। ফলে দেশে ছোটখাটো ও বিচ্ছিন্ন বিনিয়োগ ছাড়া বড় কোন বিনিয়োগ নেই। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও অবকাঠামোগত সমস্যার কারণে বিনিয়োগ হচ্ছে না। পরিবেশ না থাকায় ঝুঁকি নিয়ে বড় শিল্প স্থাপনের জন্য মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি করছেন না বিনিয়োগকারীরা। আমদানি কমে যাওয়ায় বাংলাদেশ ব্যাংকে রিজার্ভের পরিমাণ প্রতিনিয়ত বাড়ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে জুলাইয়ে শিল্প স্থাপনের জন্য প্রয়োজনীয় মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি কমেছে ৪৯ শতাংশ। একইসঙ্গে পণ্য আমদানিতে ঋণপত্র এলসি খোলার হারও কমেছে ১১ দশমিক ৬১ শতাংশ। অথচ বাংলাদেশ ব্যাংকের গত ২০১৩১৪ অর্থবছরের এলসি সংক্রান্ত বার্ষিক প্রতিবেদনে দেখা যায় অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে গত অর্থবছরে পণ্য আমদানির জন্য প্রায় ৪ হাজার ২০০ কোটি ডলারের এলসি খোলা হয় যা আগের অর্থবছরের চেয়ে ১৬ দশমিক ২১ শতাংশ বেশি। আগের ২০১২১৩ অর্থবছরে এর পরিমাণ ছিল ৩ হাজার ৫৯৪ কোটি ডলার। কিন্তু সর্বশেষ প্রতিবেদনে দেখা যায় চলতি ২০১৪১৫ অর্থবছরের প্রথম মাসেই আমদানি কমেছে ১১ দশমিক ৬১ শতাংশ। জুলাইয়ে পণ্য আমদানি এলসি খোলা হয় ৩৪৮ কোটি ৭০ লাখ ডলারের। গত বছরের জুলাইয়ে এ পরিমাণ ছিল ৩৭১ কোটি ৭০ লাখ ডলার। খাতওয়ারি পণ্য আমদানির তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায় গত অর্থবছরে মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানিতে রেকর্ড পরিমাণ ৩৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়। ওই অর্থবছরের জুলাইয়ে ২৫ কোটি ৫ লাখ ডলারের মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি করেন শিল্পপতিরা। চলতি অর্থবছরে জুলাইয়ে তা ৪৯ শতাংশ কমে ১৩ কোটি ডলারে নেমে এসেছে। আলোচ্য সময়ে পোশাকশিল্পের কাঁচামাল আমদানিও কমেছে। গত বছরের জুলাইয়ে কটন আমদানি করা হয় ১৬ কোটি ৮ লাখ ডলারের। চলতি বছরের জুলাইয়ে তা কমে হয়েছে ১৪ কোটি ডলারের। তৈরি পোশাকের কাঁচামাল টেক্সটাইল ফেব্রিক্স আমদানিতে এলসি খোলার পরিমাণ ৫২ কোটি ৫ লাখ ডলার থেকে কমে হয়েছে মাত্র ৮০ লাখ ডলার। ওষুধশিল্পের কাঁচামাল ১০ লাখ কমে ৩ কোটি ২ লাখ ডলারের এলসি খোলা হয়েছে। সিমেন্টের কাঁচামাল কিংকার ও লাইমস্টোন আমদানিতে এলসি খোলা হয়েছে মাত্র ১ কোটি ৫০ লাখ ডলারের। অথচ গত বছরের জুলাইয়ে এ পরিমাণ ছিল ৪ কোটি ৩০ লাখ ডলার। প্রতিবেদনে আরও দেখা যায় গত বছরের জুলাইয়ের তুলনায় চলতি বছরের জুলাইয়ে ৩৪টি পণ্যের মধ্যে চাল ও দুগ্ধজাত পণ্যসহ কয়েকটি পণ্য আমদানি বেড়েছে। সিংহভাগ পণ্য আমদানি হ্রাস পেয়েছে। আলোচ্য সময়ে চাল আমদানিতে ২ কোটি ৮০ লাখ ও দুগ্ধজাত খাদ্য আমদানিতে ২ কোটি ডলারের এলসি খোলা হয়েছে। এছাড়া এ সময়ে ৬ কোটি ৩০ লাখ ডলারের গম ৪ কোটি ৫০ লাখ ডলারের ভোজ্যতেল ও ২০ লাখ ডলারের শুকনো ফল আমদানি করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7291.csv b/Bangla_fin_news_articles/7291.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..700f91096d54ba094be34c1f5f8f0596375efb58 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7291.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7291,ঢাকাচট্টগ্রামে কাল থেকে ভোটার হালনাগাদ,2014-08-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরীসহ সারাদেশের ১২০ উপজেলায় কাল সোমবার থেকে ছবিসহ ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। তৃতীয় ও শেষ পর্যায়ের এ হালনাগাদ কার্যক্রমে আগামী ১০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করা হবে। আগামী ১৮ সেপ্টেম্বর থেকে নিবন্ধন কেন্দ্রগুলোতে ছবি তোলা ও নিবন্ধন কার্যক্রম চলবে। একই সময়ে ভোটার এলাকা স্থানান্তর ও মৃত ভোটারের নাম কর্তনের কাজ চলবে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ। তবে হালনাগাদ কার্যক্রমে নারী ভোটার কম হওয়া নিয়ে উদ্বিগ্ন সিইসি। আজ রবিবার দুপুরে নির্বাচন কমিশন ইসি সচিবালয়ের মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংএ এই উদ্বেগ প্রকাশ করেন তিনি। ইসি জানায় যাদের বয়স আগামী পহেলা জানুয়ারি ২০১৫ সালে ১৮ বত্সর বা তার বেশি অর্থাত্ যাদের জন্ম ১৯৯৭ সালের ১ জানুয়ারি বা তার পূর্বে তাদেরকে এবার ভোটার করা হচ্ছে। ঢাকা মহানগরীতে ভোটার তালিকা হালনাগাদের ২ হাজার ৬৫৫ জন তথ্য সংগ্রহকারীর ও ৫৪০ জন সুপারভাইজার নিয়োগ করা হয়েছে। ঢাকার দুই সিটির ৯৩টি ওয়ার্ড ক্যান্টনমেন্ট ও তেজগাঁও উন্নয়ন সার্কেলের ১৭টি ইউনিয়নে ভোটার হালনাগাদ চলবে। ইতিমধ্যে তথ্য সংগ্রহকারী ও সুপারভাইজারদের নিয়োগপত্র ও পরিচয় পত্র দেয়া হয়েছে। ফলে ভোটার হালনাগাদ নিয়ে কেউ প্রতারণা করতে পারবে না বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন ইসি ও জাতীয় পরিচয় নিবন্ধণ অনুবিভাগ এনআইডিডব্লিউ। ব্রিফিংএ সিইসি জানান সারাদেশে তিন ধাপে গত ১৫ মে থেকে ভোটার তালিকা হালনাগাদ শুরু হয়। প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ের হালনাগাদে ৩৫০ উপজেলায় ভোটার বেড়েছে ৩০ লাখ ৮২ হাজার ২৮৭ জন। যা লক্ষ্যমাত্রার ৩ দশমিক ৮১ শতাংশ। এ সময় সিইসি হুঁশিয়ার উচ্চারণ করে বলেন কারো দ্বৈত ভোটার হওয়ার প্রয়োজন নেই। এই অপরাধ করলে কঠোর শাস্তির বিধান রয়েছে। কারও সংশোধনের প্রয়োজন হলে নির্দিষ্ট ফরমে আবেদন করলে তথ্য সংশোধন করে দেয়া হবে। নারী ভোটার বৃদ্ধির হার কম হওয়ায় ইসি উদ্বিগ্ন মন্তব্য করে কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ বলেন বিভিন্ন এলাকায় নারী ভোটার বৃদ্ধির হার কম হওয়ায় আমরা উদ্বিগ্ন। আদমশুমারিতে নারীপুরুষের যে অনুপাত সেটির সঙ্গে ভোটার তালিকায় নারীর সংখ্যা মিলছে না। এ বিষয়ে মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় ও বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের এনজিও সঙ্গে কমিশন পরামর্শ করেছে। তবে কোনো বৈজ্ঞানিক তথ্য পাওয়া যায়নি। নারী ভোটারদের উদ্বুদ্ধ করতে প্রচার শুরু করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7292.csv b/Bangla_fin_news_articles/7292.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7b13960076f9b7e64f8ed94e56b10e7defa1fb09 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7292.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7292,ডিএসইতে লেনদেন কমেছে ২২ ভাগ,2014-08-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা ১০ কার্যদিবস ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই পাঁচশ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হওয়ার পর রবিবার তা কমে গেছে। আজ লেনদেন হয়েছে ৪৯৪ কোটি টাকা। যা আগের কার্যদিবসের তুলনায় প্রায় ২২ ভাগ কম। লেনদেন কমার প্রবণতা একইভাবে কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও সিএসই। ডিএসইর লেনদেনে সবচেয়ে বেশি অবদান ছিল ওষুধ খাতের। এ খাতে লেনদেন হয়েছে ৮০ কোটি ৬৫ লাখ টাকা। যা মোট লেনদেনের ১৬ ভাগেরও বেশি। এছাড়া ইঞ্জিনিয়ারিং জ্বালানি ও বস্ত্র খাতেও বড় অঙ্কের লেনদেন হয়েছে। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে গত কয়েক দিন বাজারে ইতিবাচক প্রবণতা থাকার পর এখন দরপতন স্বাভাবিক। তবে লেনদেন তুলনামুলকভাবে কম হয়েছে। ডিএসইতে লেণদেনকৃত ৫৯টি কোম্পানির শেয়ারদর পরিবর্তন হয়েছে ৩ শতাংশেরও বেশি। এদিকে দর বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এগিয়ে ছিল খাদ্য ও পানীয় খাত। আর সবচেয়ে বেশি দর পতন হয়েছে সিমেন্ট খাতের কোম্পানিগুলোতে। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২৮ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৫৪৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১২ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭১৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪৯৪ কোটি ৬ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৩৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯৭টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৯টির কমেছে ১৭২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৬টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১২৭ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৩৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩৫ কোটি ১৩ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৯ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২১৭টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৫টির কমেছে ১৩৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭টি কম্পানির শেয়ারের দাম। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7293.csv b/Bangla_fin_news_articles/7293.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b9938e49dc92e57478d157b97f8277a22a543a5c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7293.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7293,ব্যাংক খাতে কঠোর পদক্ষেপ নেয়া হবে গভর্নর,2014-08-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংক খাতে সুশাসন নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে কঠোর পদক্ষেপ নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন গভর্নর ড. আতিউর রহমান। তিনি বলেন এখন অপরাধ করে কেউ পার পেতে পারবে না। দেশের ব্যাংকিং খাত কিছুটা অস্থিরতার মধ্যে দিন কাটালেও এখন এ খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা হচ্ছে। আজ শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে সিয়েনজা গভর্নরস সিম্পোজিয়াম২০১৪ অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দেয়ার সময় তিনি এ কথা বলেন। এবছর সম্মেলনের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হলো মাইক্রোইকোনমিক ইনভাইরনমেন্ট অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সেক্টর স্ট্যাবিলিটি ভালনারেবল অ্যান্ড ম্যানেজিং ক্রাইসিস। অনুষ্ঠানে গভর্নর মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। সিয়েনজা ফোরামের চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এস.কে সুর চৌধুরী অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন। সম্মেলনে নেপালের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ড. যুবরাজ খাতিওয়াদা এবং বাংলাদেশ কোরিয়া মালয়েশিয়া ও পাকিস্থানের ডেপুটি গভর্নর ছাড়াও ১৪টি দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মোট ২৯ জন উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। বার্মিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর এমেরিটাস ড. পিটার সিনক্লেয়ার সম্মেলনে সঞ্চালকের দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের উপদেষ্টা আল্লাহ মালিক কাজেমী সম্মেলনে পর্যবেক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের ফাইন্যান্সিয়াল স্ট্যাবিলিটি বিভাগ সম্মেলনের সার্বিক পরিচালনা ও সাচিবিক দায়িত্ব পালন করেছেন। ড. আতিউর রহমান বলেন ব্যাংকিং খাতে যে বিশৃঙ্খলা ছিল তা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা হচ্ছে। আমাদের তদারকি ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। অনিয়ম দুর্নীতির দায়ে ইতোমধ্যে কয়েকটি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙ্গে দিয়ে পুর্নগঠন করা হয়েছে। তাছাড়া কিছু নির্বাহীদের বিপুল অঙ্কের অর্থ জরিমানাও করা হয়েছে। এর ফলে ব্যাংকিং খাতে একধরনের শৃঙ্খলা ফিরে আসছে। তিনি বলেন আর্থিক খাত এবং সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতার বিষয় মাথায় রেখেই বাংলাদেশের রাজস্ব ও মুদ্রানীতির নীতিনির্ধারকরা নিজেদের মধ্যে সমন্বয় স্থাপনের মাধ্যমে রাজস্ব এবং মুদ্রানীতি প্রণয়ন করে থাকেন। সফল নীতিমালা বাস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যষ্টিক পর্যায়ে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর তদারকির পাশাপাশি সামষ্টিক পর্যায়ে গোটা আর্থিক খাতের পদ্ধতিগত বলিষ্ঠতা নিশ্চিতকরণের জন্য নিরবিচ্ছিন্নভাবে কাজ করে যাচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংক বর্তমানে ব্যাংকগুলোকে ব্যাসেল২ এর নীতিমালা পরিপালনের সঙ্গে সঙ্গে ব্যাসেল৩ এর নীতিমালা পরিপালনের জন্য উত্সাহ এবং প্রয়োজনীয় অবকাঠামোগত সহায়তা প্রদান করে যাচ্ছে। এস.কে সুর চৌধুরী বলেন মুদ্রানীতি বাস্তবায়নের জন্য একটি সুস্থ ও মসৃণ আর্থিক খাতের গুরুত্ব অপরিহার্য। এ খাতের দুর্বলতা একদিকে মুদ্রানীতির প্রয়োগকে যেমন জটিল করে তোলে তেমনি অন্যদিকে অর্থনীতির বাহ্যিক অভিঘাত সমূহের কারণে মুদ্রানীতিতে প্রয়োজনীয় উপযোজন করার ক্ষমতাকে সীমাবদ্ধ করে রাখে। এ কারণে আর্থিক খাতের স্থিতিশীলতাকে রক্ষার জন্য দুর্বল দিকগুলো চিহ্নিত করে বিচক্ষণ নীতিমালা প্রণয়ন ও প্রয়োগ অপরিহার্য বলে তিনি জানান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7294.csv b/Bangla_fin_news_articles/7294.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..752c4552d25b2a2d3a7e42a5dd7ea774ce5f0810 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7294.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7294,ব্যাংক খাতে কঠোর পদক্ষেপ নেয়া হবে গভর্নর,2014-08-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংক খাতে সুশাসন নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে কঠোর পদক্ষেপ নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন গভর্নর ড. আতিউর রহমান। তিনি বলেন এখন অপরাধ করে কেউ পার পেতে পারবে না। দেশের ব্যাংকিং খাত কিছুটা অস্থিরতার মধ্যে দিন কাটালেও এখন এ খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা হচ্ছে। আজ শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে সিয়েনজা গভর্নরস সিম্পোজিয়াম২০১৪ অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দেয়ার সময় তিনি এ কথা বলেন। এবছর সম্মেলনের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হলো মাইক্রোইকোনমিক ইনভাইরনমেন্ট অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সেক্টর স্ট্যাবিলিটি ভালনারেবল অ্যান্ড ম্যানেজিং ক্রাইসিস। অনুষ্ঠানে গভর্নর মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। সিয়েনজা ফোরামের চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এস.কে সুর চৌধুরী অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন। সম্মেলনে নেপালের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ড. যুবরাজ খাতিওয়াদা এবং বাংলাদেশ কোরিয়া মালয়েশিয়া ও পাকিস্থানের ডেপুটি গভর্নর ছাড়াও ১৪টি দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মোট ২৯ জন উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। বার্মিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর এমেরিটাস ড. পিটার সিনক্লেয়ার সম্মেলনে সঞ্চালকের দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের উপদেষ্টা আল্লাহ মালিক কাজেমী সম্মেলনে পর্যবেক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের ফাইন্যান্সিয়াল স্ট্যাবিলিটি বিভাগ সম্মেলনের সার্বিক পরিচালনা ও সাচিবিক দায়িত্ব পালন করেছেন। ড. আতিউর রহমান বলেন ব্যাংকিং খাতে যে বিশৃঙ্খলা ছিল তা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা হচ্ছে। আমাদের তদারকি ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। অনিয়ম দুর্নীতির দায়ে ইতোমধ্যে কয়েকটি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙ্গে দিয়ে পুর্নগঠন করা হয়েছে। তাছাড়া কিছু নির্বাহীদের বিপুল অঙ্কের অর্থ জরিমানাও করা হয়েছে। এর ফলে ব্যাংকিং খাতে একধরনের শৃঙ্খলা ফিরে আসছে। তিনি বলেন আর্থিক খাত এবং সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতার বিষয় মাথায় রেখেই বাংলাদেশের রাজস্ব ও মুদ্রানীতির নীতিনির্ধারকরা নিজেদের মধ্যে সমন্বয় স্থাপনের মাধ্যমে রাজস্ব এবং মুদ্রানীতি প্রণয়ন করে থাকেন। সফল নীতিমালা বাস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যষ্টিক পর্যায়ে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর তদারকির পাশাপাশি সামষ্টিক পর্যায়ে গোটা আর্থিক খাতের পদ্ধতিগত বলিষ্ঠতা নিশ্চিতকরণের জন্য নিরবিচ্ছিন্নভাবে কাজ করে যাচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংক বর্তমানে ব্যাংকগুলোকে ব্যাসেল২ এর নীতিমালা পরিপালনের সঙ্গে সঙ্গে ব্যাসেল৩ এর নীতিমালা পরিপালনের জন্য উত্সাহ এবং প্রয়োজনীয় অবকাঠামোগত সহায়তা প্রদান করে যাচ্ছে। এস.কে সুর চৌধুরী বলেন মুদ্রানীতি বাস্তবায়নের জন্য একটি সুস্থ ও মসৃণ আর্থিক খাতের গুরুত্ব অপরিহার্য। এ খাতের দুর্বলতা একদিকে মুদ্রানীতির প্রয়োগকে যেমন জটিল করে তোলে তেমনি অন্যদিকে অর্থনীতির বাহ্যিক অভিঘাত সমূহের কারণে মুদ্রানীতিতে প্রয়োজনীয় উপযোজন করার ক্ষমতাকে সীমাবদ্ধ করে রাখে। এ কারণে আর্থিক খাতের স্থিতিশীলতাকে রক্ষার জন্য দুর্বল দিকগুলো চিহ্নিত করে বিচক্ষণ নীতিমালা প্রণয়ন ও প্রয়োগ অপরিহার্য বলে তিনি জানান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7295.csv b/Bangla_fin_news_articles/7295.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7534d85bf88d3401bd1130943c2f65b1c98b11b2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7295.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7295,আমেরিকাস্থ বাংলাদেশ কমিউনিটির জিএসপি পুনর্বহালের দাবি,2014-08-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আমেরিকাস্থ বাংলাদেশ কমিউনিটি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের বস্ত্র খাতের জন্য অগ্রাধিকারমূলক শুল্ক সুবিধা বা জিএসপি পুনর্বহালের দাবি জানিয়েছে। উত্তর ক্যারোলিনার রেলিফে বাংলাদেশ কমিউনিটির এক অনুষ্ঠানে আজ এ দাবি জানানো হয়। এ সময় কংগ্রেসম্যান ডেভিড প্রাইস ডেমোক্রেটিক পার্টির উত্তর ক্যারোলিনার চেয়ারম্যান রেন্ডি ভোলার ও ডেমোক্রেটিক পার্টির ওয়েক কাউন্টির চেয়ারম্যান ড্যান ব্লু উপস্থিত ছিলেন। উত্তর ক্যারোলিনাস্থ বাংলাদেশ কমিউনিটি অনুষ্ঠানটি আয়োজন করে। এ সময় বক্তব্য রাখেন ডেমোক্রেটিক পার্টির স্টেট এক্সিকিউটিভ কমিটির সদস্য রাশিদুল ইসলাম কমিউনিটির সদস্য অনিন্দ নাথ সাইফ ইসলাম কাজী সাইদ ও মোবারক চৌধুরী। বাংলাদেশ কমিউনিটির নেতৃবৃন্দ বলেন স্বল্প উন্নত দেশ হওয়া সত্ত্বেও বাংলাদেশের পোশাকে আমেরিকার বাজারে উচ্চ হারে আমদানি শুল্ক গুনতে হয়। অনেক সাবসাহারীয় আফ্রিকার দেশ বিভিন্ন ধরনের বাণিজ্য সুবিধা পায় অথচ বাংলাদেশ এ ধরনের সুবিধা থেকেও বঞ্চিত। এ সবের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশের পোশাক খাতের জিএসপি সুবিধা পুনর্বহালের দাবি জানান তারা। ইঅচৌফেশ১৩৬ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7296.csv b/Bangla_fin_news_articles/7296.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b58257f13d46d9f5cdf636a171686f7fce2b7fab --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7296.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7296,শেয়ারবাজারে ওষুধ খাত ঘিরে বড় লেনদেন,2014-08-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে ওষুধ ও রসায়ন খাত ঘিরে। ডিএসইর মোট লেনদেনের ১৬ শতাংশ এ খাতের অবদান। আগের সপ্তাহেও খাতওয়ারি লেনদেনে ওষুধ খাত ছিল সেরা। পর্যালোচনা করে দেখা যায় গেল সপ্তায় ওষুধ খাতে প্রতিদিন ১১৫ কোটি ৬৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন ওষুধ খাতের বেশির ভাগ কোম্পানির মূলধন বড় অঙ্কের। আর এ খাতের কোম্পানিগুলো সর্বশেষ প্রান্তিকে ভালো মুনাফা করেছে। ফলে ওষুধ খাতের শেয়ারে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বেশি। ডিএসইতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে যৌথভাবে জ্বালানি ও বস্ত্র খাতে। এ দুটি খাতে লেনদেন হয়েছে ডিএসইর মোট লেনদেনের ১৪ শতাংশ। এ দিকে গেল সপ্তায় ডিএসইতে সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে অগ্নি সিস্টেমসের। এক সপ্তায় এ কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে ৩৮ দশমিক ৬১ শতাংশ। সপ্তাহজুড়ে এ কোম্পানির ৪১ কোটি ৪২ লাখ ৭০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দৈনিক গড়ে লেনদেন হয়েছে ৮ কোটি ২৯ লাখ ৫৪ হাজার টাকার শেয়ার। আর গেল সপ্তায় ডিএসইতে লেনদেনের সেরা কোম্পানির তালিকায় স্থান করে নিয়েছে বিবিধ খাতের বেক্সিমকো লিমিটেড। বেক্সিমকো ফার্মাও এই তালিকায় রয়েছে। সপ্তাহজুড়ে ৯ দশমিক ৯৫ শতাংশ লেনদেন বেড়ে বেক্সিমকো লিমিটেড লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে। কোম্পানিটির লেনদেন হয়েছে ২৪৮ কোটি ৩২ লাখ ৭২ হাজার টাকা মূল্যের শেয়ার। বাজার বিশ্লেষকরা বলেন পিই রেশিও ১৫ এর মধ্যে থাকলে সেখানে বিনিয়োগ করা অপেক্ষাজনকভাবে নিরাপদ। সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত পিই রেশিও সামান্য কমে দাঁড়িয়েছে ১৬ দশমিক ৮২ পয়েন্ট। খাতভিত্তিক পিইর হিসাবে ব্যাংকিং খাতের পিই অবস্থান করছে ৮ দশমিক ৬৬ পয়েন্টে আর্থিক খাতের ২০ দশমিক ১৯ প্রকৌশল খাতের ২১ দশমিক ৫৮ খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের ২৯ দশমিক ২৫ বিদ্যুত্ ও জ্বালানি খাতের ১৩ দশমিক ৭ পাট খাতের ১৫৩ দশমিক ৩ বস্ত্র খাতের ১২ দশমিক ৪৬ ওষুধ ও রসায়ন খাতের ২০ দশমিক ৩৫ সেবা ও আবাসন খাতের ২৪ দশমিক ২৯ সিমেন্ট খাতের ১৮ দশমিক ৭৫ তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ২৯ দশমিক ৭৫ চামড়া খাতের ৩৬ দশমিক ৫১ সিরামিক খাতের ২৫ দশমিক ৭৫ বিমা খাতের ১৯ দশমিক ১৬ বিবিধ খাতের ২৮ দশমিক ৪ পেপার ও প্রকাশনা খাতের ২৯ দশমিক ৫৪ টেলিকমিউনিকেশন্স খাতের ২১ দশমিক ১৫ এবং ভ্রমণ ও অবকাশ খাতের পিই অবস্থান করছে ২১ দশমিক ২২ পয়েন্টে। সপ্তাহশেষে ক্যাটাগরিভিত্তিক পিইর হিসাবে এ ক্যাটাগরির কোম্পানিগুলোর পিই অবস্থান করছে ১৫ দশমিক ৯৯ পয়েন্টে বি ক্যাটাগরির ৪০ দশমিক ৩২ জেড ক্যাটাগরির ৬৯ দশমিক ২৩ এবং এন ক্যাটাগরির পিই অবস্থান করছে ১৮ দশমিক ৬ পয়েন্টে। ইঅচৌফেশ৩৭২ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7297.csv b/Bangla_fin_news_articles/7297.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7967eb53e3130faa45e0cef0ed7ec730e9f98cde --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7297.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7297,তুং হাই নিটিংয়ের লেনদেন শুরু ১ সেপ্টেম্বর থেকে,2014-08-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রাথমিক গণপ্রস্তাব আইপিও প্রক্রিয়া শেষ হওয়ায় আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে তুং হাই নিটিংয়ের শেয়ার লেনদেন শুরু হবে বলে আজ শনিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে। এন ক্যাটাগরির আওতায় এ শেয়ারের লেনদেন শুরু হবে। এর আগে গত ১৪ আগস্ট তুং হাই নিটিংকে স্টক এক্সচেঞ্জে শেয়ার লেনদেন করার অনুমোদন দেয় ডিএসই। গত ১৯ জুন তুং হাই নিটিং অ্যাইমব ডাইং লিমিটেডের আইপিও লটারি অনুষ্ঠিত হয়। এ দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জও সিএসই এ কোম্পানিকে তালিকাভুক্তির অনুমোদন দিয়েছে। তুং হাই নিটিং শেয়ারবাজারে ৩ কোটি ৫০ লাখ শেয়ার ছেড়ে ৩৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করেছে। প্রতিটি শেয়ারের অভিহিত মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ টাকা। আইপিওর মাধ্যমে সংগৃহীত অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি চলতি মূলধন যন্ত্রপাতি ক্রয় ব্যাংকের ঋণ পরিশোধ এবং আইপিও খাতে ব্যয় করবে। ৩১ ডিসেম্বর ২০১২ সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক হিসাব অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ইপিএস ১ দশমিক ১৫ টাকা এবং শেয়ারপ্রতি সম্পদ এনএভি ১৩ দশমিক ৭৩ টাকা। ইঅচৌফেশ১৫২ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7298.csv b/Bangla_fin_news_articles/7298.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..adeee6a67a1ee87b90581e98cadf69b1b8a25e38 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7298.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7298,সংস্কারের নির্দেশনা থকছে সপ্তম পঞ্চম বার্ষিক পরিকল্পনায়,2014-08-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সরকারি ব্যয়ের গুণগত মান ও বেসরকারি খাতকে উত্সাহ দেয়ার জন্যে প্রয়োজনীয় সংস্কারের সুস্পষ্ট দিক নির্দেশনা সপ্তম পঞ্চম বার্ষিক পরিকল্পনায় থাকবে। এ ছাড়া পুঁজিবাজার শক্তিশালীকরণ রাজস্ব আয় আহরণ বৃদ্ধিতে ট্যাক্স নীতিমালায় প্রয়োজনীয় সংশোধনের দিকনির্দেশনা এই পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় দেয়া হবে। পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার দলিল প্রণয়নের জন্যে গঠিত জাতীয় স্টিয়ারিং কমিটির প্রথম সভায় আজ বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানান পরিকল্পণামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। সভায় সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার ২০১৬২০ প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিতকরণ প্রত্যেক নাগরিকের ক্ষমতায়ন। প্রতিপাদ্যটি নিয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী জানান প্রবৃদ্ধিকে বাড়াতে হলে আমাদের উত্পদানশীলতা বাড়াতেই হবে। এই উত্পাদনশীলতা বাড়াতে হলে দেশের প্রত্যেক জনগণকে উত্পাদনশীল খাতে ভূমিকা রাখতে হবে। সভায় প্রধানমন্ত্রীর অর্থনীতি বিষয়ক উপদেষ্টা মশিউর রহমান বলেন বর্তমান বাজার অর্থনীতিতে বাংলাদেশ ক্রমেই অন্যান্য দেশের অর্থনীতির সাথে জড়িয়ে যাচ্ছে। এ পরিপ্রেক্ষিতে আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সহযোগিতার বিষয়টিকে সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় সুস্পষ্টভাবে নিয়ে আসতে হবে। এ ক্ষেত্রে দক্ষিণ এশীয়া দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার সাথে অর্থনৈতিক সহযোগিতা বাড়ানোর কৌশল সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় দেখাতে হবে। সভায় পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য ড. সামসুল আলম বলেন বর্তমান সরকার রূপকল্প২০২১ বাস্তবায়ন করার উদ্দেশ্যে ২০১০ থেকে ২০২১ পর্যন্ত দীর্ঘ মেয়াদি প্রেক্ষিত পরিকল্পনা প্রণয়ন করে। এরই ধারাবাহিকতায় ২০১১ থেকে ২০১৫ মেয়াদে ষষ্ট পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা এবং ২০১৬ থেকে ২০২১ মেয়াদি সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা প্রণয়নের সিদ্ধান্ত নেয়। এবারের সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনাটি ষষ্ট পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার ধারাবাহিকতা। ষষ্ঠ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় যা যা সম্পন্ন করা যায়নি তা সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় আনা হচ্ছে। পরিকল্পনা বিভাগের সচিব ভূইয়া সফিকুল ইসলাম সরকারের গৃহীত জাতীয় শুদ্ধাচার নীতির কথা উল্লেখ করে বলেন আমাদের স্ব স্ব ক্ষেত্রে প্রত্যেকটি প্রতিষ্ঠানকে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে হবে। সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার দলিল প্রণয়নের জন্যে গঠিত জাতীয় স্টিয়ারিং কমিটির প্রথম সভায় সিদ্ধান্ত নেয়া হয় আগামী এক বছরের মধ্যে সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার খসড়া দলিল প্রস্তুত করা হবে। সভায় জানানো হয় এই সপ্তম পঞ্চবার্ষিক দলিল তৈরীতে প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা দেয়ার জন্যে বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ এর সভাপতিত্বে ইতোমধ্যে একটি অর্থনীতিবিদ প্যানেল গঠন করা হয়েছে। সভায় আরও জানানো হয় সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা সংক্রান্ত খসড়া দলিল প্রস্তুতের জন্যে বিষয়ভিত্তিক ২৮টি ব্যাক গ্রাউন্ড স্ট্যাডি সম্পাদন করা হবে। আগামী নভেম্বর ২০১৪ তারিখের মধ্যে এই ব্যাক গ্রাউন্ড স্টাডির খসড়া চূড়ান্ত করা হবে বলে সভায় জানানো হয়। আজকের সভায় বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সচিবগণসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। ইঅচৌফেশ৩৬০ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7299.csv b/Bangla_fin_news_articles/7299.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..707b8813df73608627d73013a12c61ca4099ed19 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7299.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7299,শিগগিরই জ্বালানি তেলের দাম বাড়ছে না অর্থমন্ত্রী,2014-08-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এ মুহূর্তে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো হবে না বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। আজ বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান। বৈঠকে তিনি সভাপতিত্ব করেন। জ্বালানি তেলের মূল্য বাড়ানোর বিষয়ে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের আইএমএফ কোনো পরামর্শ রয়েছে কি না জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন আইএমএফএর পরামর্শে জ্বালানি তেলের মূল্য বাড়ানো হয় না। জ্বালানি তেলের দাম নির্ভর করে আন্তর্জাতিক বাজার মূল্যের উপর। ক্রয় কমিটির বৈঠকে ৮টি দেশ থেকে সরকারি পর্যায়ে মোট ১৬ লাখ ২০ হাজার মেট্রিক টন বিভিন্ন ধরনের পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানির ৮টি ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন ও প্রিমিয়াম নির্ধারণ করা হয়। চলতি বছরের জুলাইডিসেম্বর মেয়াদে এসব তেল আমদানি করা হবে এবং এতে মোট ব্যয় হবে ১১ হাজার ৯৮ কোটি ৬২ লাখ টাকা। এ ছাড়া ক্রয় কমিটির বৈঠকে ৭৮ কোটি ৯৬ লাখ টাকা ব্যয়ে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিবাস নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় দয়াগঞ্জ ক্লিনার্স কলোনীতে ৫টি ১০তলা ভবন নির্মাণ কাজের ক্রয় প্রস্তাব ৫৫ কোটি টাকা ব্যয়ে টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার নাগরপুরমির্জাপুর ভায়া মোকনা সড়কে ধলেশ্বরী নদীর উপর ৫২০ দশমিক ৬০ মিটার দীর্ঘ সেতু নির্মাণ কাজের ক্রয় প্রস্তাব এবং সৌদি আরব থেকে ২০ হাজার মেট্রিক টন ইউরিয়া সার আমদানির ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দেয়া হয়েছে। দেশের অভ্যন্তরীণ বাজারে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো হচ্ছে কি না সাংবাদিকদের এ প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন এ মূহুর্তে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর কোনো চিন্তা সরকারের নেই। পদ্মা সেতু সম্পর্কিত এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন আমাদের নিজস্ব অর্থায়নেই পদ্মা সেতু হবে। পদ্মা সেতু নির্মাণে চলতি অর্থবছরে ৫ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। আর আমাদের এবারের উন্নয়ন বাজেটের পরিমাণ হচ্ছে ৮৫ হাজার কোটি টাকা। এখান থেকে ৫ হাজার কোটি টাকা ব্যয় করা কোন বিষয়ই নয়। ইঅচৌফেশ২৭৫ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7300.csv b/Bangla_fin_news_articles/7300.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..48b16b78b9df2d9aca8e73c92de9bbf3f874ee9a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7300.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7300,শেয়ারবাজারে দর সংশোধন,2014-08-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে আজ বৃহস্পতিবার দর সংশোধন হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই টানা তিন দিন ডিএসইতে সূচক বাড়ার পর আজ কিছুটা দর সংশোধন হয়েছে। ফলে কমেছে ডিএসইর সূচক। কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেরও সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক। তবে উভয় স্টক এক্সচেঞ্জেই লেনদেন আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে। আজ ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৬৩২ কোটি টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৯ শতাংশ বেশি। আর সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ১৩ কোটি টাকা। তথ্যে দেখা গেছে আজ ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২১ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৫৭৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৮ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭২৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৬৩২ কোটি ২১ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৫৩ কোটি ৫৯ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০০টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১০টির কমেছে ১৫০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪০টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩১ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ১৬৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৫৪ কোটি ৫১ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৩ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২২৭টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৭২টির কমেছে ১২১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৪টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে অস্বাভাবিকভাবে শেয়ার দর বাড়ার পেছনে সংবেদনশীল কোন কারণ নেই বলে জানিয়েছে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের কোম্পানি প্রগতি ইন্স্যুরেন্স। এর আগে কোম্পানির কাছে সামপ্রতিক শেয়ার দর বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে চিঠি পাঠায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই কর্তৃপক্ষ। এর জবাবে দর বাড়ার পেছনে কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ। পর্যবেক্ষণে দেখা যায় গত ৫ কার্যদিবস ধরে প্রগতি ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর ৪০ টাকা ৫০ পয়সা থেকে বেড়ে ৪৭ টাকা পর্যন্ত ওঠে। অর্থাত্ এই সময়ে শেয়ারটির দর বেড়েছে ৬ টাকা ৫০ পয়সা বা ১৬ শতাংশ। বিবিধ খাতের সিনোবাংলা ইন্ডাস্ট্রিজের তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদেনে দেখা গেছে শেয়ার প্রতি আয় বা ইপিএস বেড়েছে ১৪ দশমিক ৭০ শতাংশ। কোম্পানিটির কর পরবর্তী মুনাফা হয়েছে ৭৭ লাখ ৯০ হাজার টাকা। আর শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে মুনাফা ছিল ৬৭ লাখ ৬০ হাজার টাকা এবং ইপিএস ছিল ৩৪ পয়সা। ইঅচৌফেশ৩২১ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7301.csv b/Bangla_fin_news_articles/7301.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6be0753b9a0f590e508b5efa64e95d481bf6078b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7301.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7301,তোবা আন্দোলনকারীদের নতুন কর্মসূচি,2014-08-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,তোবা গ্রুপের কারখানা বন্ধের প্রতিবাদে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে ১৫টি গার্মেন্টস শ্রমিক সংগঠনের ব্যানারে গঠিত তোবা গ্রুপ শ্রমিক সংগ্রাম কমিটি। তোবা গ্রুপের ১৬০০ শ্রমিকের কর্মসংস্থানের দাবিতে আগামী শুক্রবার প্রেসক্লাবের সামনে অবস্থান কর্মসূচি ও ৭ সেপ্টেম্বর সচিবালয়ের সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচী পালন করবে সংগ্রাম কমিটি। আজ বুধবার রাজধানীর পুরানা পল্টনের মুক্তি ভবনে এক সাংবাদিক সম্মেলনে সংগ্রাম কমিটির আহ্বায়ক মোশরেফা মিশু এ ঘোষণা দেন। একই সঙ্গে দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন কর্মসূচি অব্যাহত রাখা এবং তা তোবা গ্রুপ শ্রমিক সংগ্রাম কমিটির ব্যনারেই করা হবে বলে জানানো হয়। এ সময় মোশরেফা মিশু বলেন শ্রম আইনের ১৩১ ধারা অনুযায়ী শ্রমিকদের কারখানা বন্ধ করাকে অবৈধ আখ্যা দিয়ে মালিক পক্ষের কারখানা বন্ধের নোটিশকে অবৈধ। অবিলম্বে কারখানা খুলে দিতে হবে। অন্যথায় লেঅফ ঘোষণা করা হলে শ্রম আইন অনুযায়ী শ্রমিকদের সব ধরণের পাওনা পরিশোধ এবং কর্মহীন হয়ে পড়া শ্রমিকদের অন্য কারখানায় কর্মসংস্থানের দাবি জানান। শ্রমিক সংগ্রাম কমিটির পক্ষ থেকে অন্য শ্রমিক সংগঠন ও সরকারের নৌ পরিবহন মন্ত্রীর তীব্র সমালোচনা করেন তিনি। সাংবাদিক সম্মেলনে জানানো হয় কারখানা বন্ধের নোটিশের বিষয়ে প্রতিষ্ঠানটির মালিক দেলোয়ার হোসেনকে আইনি নোটিশ দেয়া হয়েছে। সাত দিনের মধ্যে এর জবাব দিতে হবে অন্যথায় তার বিরুদ্ধে শ্রম আদালতে মামলা করা হবে। গার্মেন্টস শ্রমিক ঐক্য পরিষদের ব্যানারে ওই আইনি নোটিশে তোবা গ্রুপের ৫ কারখানার ৫ জন শ্রমিক স্বাক্ষর করেন। সাংবাদিক সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন শ্রমিক নেতা মন্টু ঘোষ আহসান হাবীব বুলবুল কল্যাণ দত্ত শামীমা ইমাম সুমন মল্লিক তৌহিদুল ইসলাম দীপক রায় শহীদুল ইসলাম সবুজ ও জলি তালুকদার প্রমুখ। ইঅচৌফেশ২৩৭ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7302.csv b/Bangla_fin_news_articles/7302.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0174e766a8ee25fd2c276750086e4471e8c843a2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7302.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7302,প্রকল্প বিলম্বের জন্য দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে শিল্পমন্ত্রী,2014-08-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শাহজালাল ফার্টিলাইজার ফ্যাক্টরি সাভার চামড়া শিল্পনগরি এপিআই শিল্পপার্ক সিরাজগঞ্জ বিসিক শিল্পপার্কসহ শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতায় গৃহীত সরকারের অগ্রাধিকার প্রকল্পগুলো দ্রুত বাস্তবায়নের তাগিদ দিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। তিনি বলেন গুণগতমান বজায় রেখে এ সব প্রকল্প যে কোনো মূল্যে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই সমাপ্ত করতে হবে। কারো গাফিলতির কারণে প্রকল্প বাস্তবায়নে বিলম্ব হলে ব্যর্থতার অভিযোগে দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে তিনি কর্মকর্তাদের সতর্ক করেন। সদ্য সমাপ্ত ২০১৩২০১৪ অর্থবছরে শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন কর্পোরেশন ও সংস্থায় বাস্তবায়িত প্রকল্পগুলোর মূল্যায়ন সভায় সভাপতিত্বকালেঅ আজ বুধবার শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু এ তাগিদ দেন। শিল্প মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় শিল্পমন্ত্রী বলেন বিএসটিআইর কার্যক্রম জনগণের মধ্যে এখনো কাঙ্ক্ষিতভাবে দৃশ্যমান হয়নি। এ বিষয়ে সংস্থার কর্মকর্তাকর্মচারিদেরকে কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে। শুধু গুটি কয়েক জায়গায় ভেজাল বিরোধী অভিযান পরিচালনা করলে এ সংস্থার দায়িত্ব শেষ হয়ে যায় না। তিনি ফরমালিনসহ খাবারে ভেজাল ও নকল পণ্যের বিরুদ্ধে প্রাতিষ্ঠানিক অভিযান জোরদারের জন্য বিএসটিআইর কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেন। সভায় শিল্পমন্ত্রী শাহজালাল সার কারখানার নির্মাণ সমাপ্ত হওয়ার সাথে সাথে এটি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান থেকে বুঝে নেয়ার জন্য প্রস্তুতি গ্রহনের নির্দেশনা দেন। তিনি বলেন এ লক্ষ্যে দ্রুততার সাথে প্রকল্পের কারিগরি জনবল নিয়োগের পাশাপাশি তাদের জন্য উপযুক্ত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। তিনি নিয়োগের ক্ষেত্রে ন্যাচারাল গ্যাস ফার্টিলাইজার ফ্যাক্টরিতে কর্মরত দক্ষ জনবলকে অগ্রাধিকার দেয়ার পরামর্শ দেন। উল্লেখ্য দীর্ঘ ২০ বছর পর সিলেটের ফেঞ্চুগঞ্জে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির শাহজালাল সার কারখানা নির্মাণ করা হচ্ছে। জ্বালানি সাশ্রয়ী এ নতুন সার কারখানা নির্মাণে ব্যয় হচ্ছে ৫ হাজার ৪শ ০৯ কোটি টাকা। ২০১৫ সালের জুন মাসে এটি সমাপ্ত হওয়ার কথা। ইতিমধ্যে প্রকল্পের প্রায় ৯০ ভাগ কাজ সমাপ্ত হয়েছে। বার্ষিক ৫ লাখ ৮০ হাজার মেট্রিক টন উত্পাদন ক্ষমতাসম্পন্ন এ কারখানা চালু হলে অভ্যন্তরীণ উত্পাদন থেকেই ইউরিয়া সারের চাহিদার বিরাট অংশ পূরণ করা সম্ভব হবে। নির্মাণ শেষে প্রকল্প দ্রুত বুঝে নিতে ইতোমধ্যে নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে তাগিদ দেয়া হয়েছে বলে সভায় জানানো হয়। সভায় শিল্পসচিব মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ্সহ শিল্প মন্ত্রণালয়ের উর্ধ্ততন কর্মকর্তা মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন সংস্থাকর্পোরেশনের প্রধান এবং সংশ্লিষ্ট প্রকল্প পরিচালকরা উপস্থিত ছিলেন। ইঅচৌফেশ৩১৯ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7303.csv b/Bangla_fin_news_articles/7303.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a8ab470269410996ec7e08fd93c9de6f798edab1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7303.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7303,নৌপথে পর্যটক পরিবহনে ভারতের সঙ্গে চুক্তি করবে বাংলাদেশঅর্থমন্ত্রী,2014-08-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নৌপথে পর্যটক বাড়াতে ভারতের সঙ্গে চুক্তি করা হবে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। তিনি বলেন ভারতের সঙ্গে আমাদের একটি নৌচুক্তি রয়েছে সেটা ১৯৬৫ সালের এবং এটা শুধু কার্গো কিংবা মালামাল পরিবহনের জন্য। ভারতের সঙ্গে সড়ক ও রেলপথে যাত্রী পরিবহনের ব্যবস্থা রয়েছে। এখন পর্যটকদের স্বার্থে নৌপথে যাত্রী পরিবহন সংক্রান্তও একটি চুক্তি করা দরকার। আজ বুধবার সচিবালয়ে পর্যটন বিষয়ক মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। অর্থমন্ত্রী বলেন পর্যটন বিষয়ক মন্ত্রিসভা কমিটি এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এখন প্রধানমন্ত্রী চূড়ান্ত অনুমোদন দিলেই চুক্তি সই করা হবে। তিনি আরো উল্লেখ করেন সিঙ্গাপুর থেকে একটি আন্তর্জাতিক নৌরূট বিভিন্ন জায়গায় গিয়েছে। আমরা চেষ্টা করব ওই রূটে ঢুকে যাওয়ার। পর্যটকদের নিরাপত্তার বিষয়টি মাথায় রেখে পুলিশি নিরাপত্তা বাড়ানোরও ব্যবস্থা হবে। তিনি আরো বলেন পর্যটনের জন্য পার্বত্য চট্টগ্রাম বিশেষ এলাকা। তাই ওই এলাকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা শক্তিশালী করতে হবে। পাশাপাশি কক্সবাজারের শহর রক্ষা প্রকল্পেও জোর দেয়া দরকার। দেশে পর্যটনের বিকাশের লক্ষ্যে ২০১৮১৯ সালে সোনারগাঁওয়ে বড় পরিসরে উত্সবের আয়োজন করা হবে। আন্তর্জাতিক যেসব প্যাকেজ ট্যুর বাংলাদেশে আসে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা প্রয়োজন। আমাদের বিশেষ প্রোগ্রাম হওয়া উচিত্ নদীমাত্রিক। অর্থমন্ত্রী বলেন পর্যটনের স্বার্থে কক্সবাজার থেকে রেল লাইনসহ কয়েকটি সংযোগ প্রয়োজন। এ ছাড়া কুয়াকাটা পর্যন্ত নৌ ও সড়ক সংযোগের উন্নয়ন করতে হবে বাড়াতে হবে প্রচার। বাংলাদেশের পর্যটন খাতে পরিবর্তন এসেছে দাবি করে অর্থমন্ত্রী বলেন কক্সবাজারে ১৯৬২ সালে গিয়েছিলাম। সর্বশেষ গিয়েছি ২০১০ সালে। সেখানে গেলে মনে হয় এটি একটি অন্য দেশ। বৈঠকে পররাষ্ট্র মন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী নৌমন্ত্রী শাজাহান খান বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং পর্যটন করপোরেশনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। ইঅচৌফেশ২৬৪ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7304.csv b/Bangla_fin_news_articles/7304.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3804e9d3787fa25fccdb144c5196dd8f29ac8f91 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7304.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7304,ডিএসইতে লেনদেন কমেছে ২৭ ভাগ,2014-08-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের শেয়ারবাজারে আজ বুধবার সূচক বাড়লেও লেনদেন অনেক কমে গেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ৫৭৮ কোটি টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে প্রায় ২৭ ভাগ কম। এদিকে লেনদেনের প্রায় অর্ধেকই হয়েছে তিনটি খাত ঘিরে। খাতগুলো হলো ওষুধ জ্বালানি ও ইঞ্জিনিয়ারিং খাত। এ তিন খাতে লেনদেন হয়েছে ২৭২ কোটি টাকা। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের প্রায় ৪৭ ভাগ। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে বাজারে বড় মূলধনী কোম্পানিগুলোর দাম বেড়েছে ১ দশমিক ৭৫ শতাংশ। টানা তিনদিনের সূচক বৃদ্ধিতে ডিএসইর সূচক ৪ হাজার ৬০০ এর কাছাকাছি চলে এসেছে। ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৯৭ টি কোম্পানির মধ্যে ৪৯টি কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে ৩ শতাংশেরও বেশি। এর প্রভাবেই বাজারে সূচক বেড়েছে। তথ্যে দেখা গেছে আজ ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৮ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৫৯৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৬ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭৩৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৫৭৮ কোটি ৪১ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ২১৬ কোটি ৫৪ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯৭টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩১টির কমেছে ১৩৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৬ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ১৯৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪১ কোটি ৮১ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১২ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২১৯টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৫টির কমেছে ১১৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮টি কোম্পানির শেয়ারের। সিএসই সূত্রে জানা গেছে অস্বাভাবিকভাবে শেয়ার দর বাড়ার কারণ নেই বলে জানিয়েছে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত পর্যটন ও অবকাশ খাতের কোম্পানি ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ বাংলাদেশ লিমিটেড। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের কাছে সামপ্রতিক শেয়ার দর বাড়ার কারণ জানতে চায় সিএসই কর্তৃপক্ষ। এর জবাবে দর বাড়ার পেছনে কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ। এ দিকে সোশাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডকে ৩০০ কোটি টাকার মুদারাবা সাবঅর্ডিনেটেড বন্ড ছাড়ার অনুমোদন দিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি। এ বন্ড ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠান কর্পোরেট হাউজ এবং ব্যাক্তি বিনিয়োগকারীরা কিনতে পারবে। বন্ডের মেয়াদ হবে ইস্যু তারিখ থেকে ৬ বছর। বন্ডের মাধ্যমে উত্তোলিত অর্থ সংগ্রহ করে ব্যাংকটি মূলধন বাড়ানোর কাজে ব্যয় করবে। বন্ডের ইউনিট প্রতি অভিহিত মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৫ লাখ টাকা। এ বন্ডে যারা বিনিয়োগ করবে তাদেরকে ১২০ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া হবে। ইঅচৌফেশ৩৫০ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7305.csv b/Bangla_fin_news_articles/7305.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6a8fb3a27692791502795c779d5f99128936e2c5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7305.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7305,নার্সিং কলেজ প্রতিষ্ঠায় ১০ কোটি টাকা দিচ্ছে জনতা ব্যাংক,2014-08-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশে উন্নত মানের নার্সিং কলেজ প্রতিষ্ঠায় ১০ কোটি টাকার অনুদান দিচ্ছে রাষ্ট্রীয় মালিকানার জনতা ব্যাংক। ব্যাংকটির সামাজিক দায়বদ্ধতা কর্মসূচির আওতায় এ অর্থ দেয়া হচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটির নামকরণ করা হয়েছে জনতা ব্যাংকবারডেম ইব্রাহিম নার্সিং কলেজ। গতকাল ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ব্যাংকের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আবুল বারকাত বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতির সভাপতি ডা. এ কে আজাদ খানের হাতে অনুদানের প্রতিকী চেক তুলে দেন।এর আগে নার্সিং কলেজ প্রতিষ্ঠার জন্য জনতা ব্যাংক ও বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতির মধ্যে এক সমঝোতা স্বারক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। ব্যাংকের উপব্যাবস্থাপনা পরিচালক মো. ইফতিখারউজজামান ও বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতির মহাসচিব সাইফ উদ্দিন নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে স্বাক্ষর করেন। এ সময় উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7306.csv b/Bangla_fin_news_articles/7306.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b484a096a0da519f26d3192d7cd32c6cd63ab78a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7306.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7306,ফার ইস্ট নিটিংয়ের লেনদেন বৃহস্পতিবার থেকে,2014-08-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করা ফার ইস্ট নিটিং অ্যান্ড ডায়িং ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার লেনদেন আগামী বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হবে। এর আগে গত বৃহস্পতিবার কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাবে লটারিতে বরাদ্দ পাওয়া শেয়ার জমা করেছে।আইপিওতে কোম্পানিটি ২ কোটি ৫০ লাখ শেয়ার ইস্যু করে। এর মাধ্যমে বাজার থেকে সংগ্রহ করে ৬৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা। আইপিওতে ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের শেয়ারে ১৭ টাকা করে প্রিমিয়াম নিয়েছে। আইপিওর মাধ্যমে সংগৃহীত টাকা কারখানার আধুনিকায়ন বিএমআরই ও ব্যাংকের মেয়াদী ঋণ পরিশোধে ব্যয় করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7307.csv b/Bangla_fin_news_articles/7307.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a6269fdaa6d80b2f91532e5aa3ad3e9b0a7cc278 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7307.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7307,স্থানীয় বাজারে বাড়ছে দেশি পণ্যের প্রাধান্য,2014-08-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের বাজারে স্থানীয়ভাবে উত্পাদিত পণ্য বিক্রি বাড়ছে। ফলে কমছে আমদানি পণ্যের একচেটিয়া বাজার। স্থানীয় পর্যায়ে উত্পাদিত পণ্যের মান ও মূল্য সাশ্রয়ী হওয়ায় এমনটা হচ্ছে। এরসঙ্গে সরকারের নীতি সহায়তা পেলে সম্ভাব্য সকল ক্ষেত্রে দেশীয় শিল্প চাঙ্গা হয়ে উঠবে বলে সংশ্লিষ্টরা আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।স্থানীয়ভাবে উত্পাদিত অনেক পণ্য বিশেষ করে তৈরি পোশাক জাহাজ ইলেক্ট্রনিক্স পাট ও পাটজাত পণ্য প্লাস্টিক আইসিটি কৃষি ও কৃষিজাত পণ্যসমূহ শুধুমাত্র নিজ দেশেই প্রভাব বিস্তার করতে সক্ষম হয়নি। দেশের বাইরেও বিদেশী পণ্যের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করছে।সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ সিপিডি এর অতিরিক্ত গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন শিল্পজাত দ্রব্যের অভ্যন্তরীন চাহিদা বৃদ্ধির পেক্ষাপটে স্থানীয় শিল্পের বিকাশও ক্রমশ বাড়ছে। ফলে স্থানীয় শিল্প রফতানীমুখি হয়ে উঠছে। সিমেন্ট ইলেক্ট্রনিক্স ও ঔষধ শিল্পের উদাহারন দিয়ে তিনি বলেন এই শিল্পগুলো প্রথমে স্থানীয় বাজারে বিস্তৃতি লাভ করেছে। তারপর বিভিন্ন দেশে নিজস্ব পণ্য রফতানি শুরু করেছে।ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এম আশরাফুল আলম বলেন বাংলাদেশে প্রস্তুতকৃত ইলেক্ট্রনিক্স পণ্য খুবই উচ্চমানের এবং অনেক ক্ষেত্রে চীনা পণ্যের চেয়েও ভালো। এক সময় চীনা অর্থনীতির প্রভাবে বাংলাদেশের উদ্যোক্তারা হুমকির মুখে ছিলো। কিন্তু বর্তমানে মান ও দামের বিচারে বাংলাদেশী পন্য চীনা পন্য থেকে অনেক সুবিধা জনক অবস্থানে। তিনি বলেন বাংলাদেশের বিশ্ব প্রযুক্তির রাজধানী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এবং এটা হলে বাংলাদেশ বিশ্ববাসীকে আকর্ষণীয় প্রযুক্তির পণ্য উপহার দিতে সক্ষম হবে।বাংলাদেশ ফার্নিচার ইন্ডাস্ট্রিজ ওনারস এ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সেলিম এইচ রহমান বলেন বিদেশী পণ্যের স্থলাভিসিক্ত হচ্ছে দেশি পণ্য এটা খুবই ভাল দিক এবং এ কৃতিত্ব তরুণ উদ্যোক্তাদের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7308.csv b/Bangla_fin_news_articles/7308.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..08b12cdfa19aff0585e8d4064b42aab11833a40b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7308.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7308,পাট শিল্প সংশ্লিষ্টদের ৯ শতাংশ সুদে ঋণ দেবে ১৬ ব্যাংক,2014-08-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ ব্যাংকের পুনঃঅর্থায়ন তহবিলের আওতায় রফতানির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট পাটকল ও কাঁচাপাট কিনতে ব্যবসায়ীদের ৯ শতাংশ সুদে ঋণ দেবে ১৬ ব্যাংক। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে গতকাল ব্যাংকগুলোর এক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সভাকক্ষে আয়োজিত চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ব্যাংকগুলোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক বা মনোনীত প্রতিনিধি সই করেন। পাট শিল্পের সহায়তায় এর আগে গত জুন মাসে ২০০ কোটি টাকার এ পুনঃঅর্থায়ন তহবিল গঠন করা হয়।কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর চৌধুরীর সভাপতিত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানে নির্বাহী পরিচালক এস এম মনিরুজ্জামানসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষে অংশগ্রহণ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন কৃষি ঋণ ও আর্থিক সেবাভুক্তি বিভাগের মহাব্যবস্থাপক প্রভাষ চন্দ্র মল্লিক।অনুষ্ঠানে জানানো হয় ব্যাংকগুলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে পাঁচ শতাংশ সুদে পুনঃঅর্থায়ন নিয়ে রফতানির সঙ্গে যুক্ত সরকারিবেসরকারি পাটকল এবং রফতানিকারক ও পাট ব্যবসায়ীদের সর্বোচ্চ ৯ শতাংশ সুদে ঋণ দেবে। তহবিলের ৪০ শতাংশ সরকারি পাটকল ৪০ শতাংশ বেসরকারী পাটকল এবং ২০ শতাংশ কাঁচা পাট ব্যবসায়ী বা রফতানিকারকদের জন্য নির্ধারিত রাখা হয়েছে। ঋণ বিতরণের ক্ষেত্রে কোনো নিয়মের বাইরে কিছু হলে তার থেকে ওই অর্থের ওপর পাঁচ শতাংশ হারে অতিরিক্ত অর্থ কেটে নেয়া হবে।বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী পুনঃঅর্থায়ন চুক্তিতে স্বাক্ষরকারী ১৬টি ব্যাংকের বর্তমানে এ খাতে তিন হাজার ৭০২ কোটি টাকা ঋণ রয়েছে। এর মধ্যে সরকারী পাটকলগুলোতে আছে ৬৫৩ কোটি টাকা বেসরকারি পাটকলে দুই হাজার ৪৪০ কোটি এবং পাট ব্যবসায়ীদের কাছে ৬০৯ কোটি টাকা। ব্যাংকগুলোর এ অর্থায়নের ওপর ভিত্তি করে কে কতো টাকার পুনঃঅর্থায়ন নিতে পারবে তা ঠিক করা হয়েছে। সে অনুযায়ী ১৬টি ব্যাংকের মধ্যে সোনালী ৩১ কোটি অগ্রণী ৪৪ কোটি জনতা ৪৭ কোটি রূপালী ৪২ কোটি বেসিক ৭ কোটি ইউসিবিএল ছয় কোটি টাকার সুবিধা পাচ্ছে। আইএফআইসি ন্যাশনাল প্রাইম এবি ও মার্কেন্টাইল ব্যাংক পাচ্ছে তিন কোটি টাকা করে। এছাড়া উত্তরা স্ট্যান্ডার্ড ও ব্যাংক এশিয়া দুই কোটি টাকা এবং সিটি ও ওয়ান ব্যাংক এক কোটি টাকা করে পাবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7309.csv b/Bangla_fin_news_articles/7309.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..25f794b897a3c5295c9cb3bdd4b78c665290ef1d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7309.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7309,টেলিকম ও আর্থিক খাতে লেনদেন বেড়েছে,2014-08-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ৭০৭ কোটি টাকা। এর বড় অংশই হয়েছে টেলিকম ব্যাংকিং খাত ওষুধ ও জ্বালানি খাত ঘিরে। এছাড়া একদিনের ব্যবধানে ডিএসইতে আর্থিক খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ার লেনদেন দ্বিগুণ হয়েছে। রবিবার ডিএসইতে এ খাতের ২৩টি কোম্পানির ২৩ কোটি ৪৩ লাখ ৬৩ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আর সোমবার হয়েছে ৪৭ কোটি ১২ লাখ ৮৯ হাজার টাকা। আর্থিক খাতের ২৩টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৯টির কমেছে ৩টি এবং দর অপরিবর্তিত রয়েছে ১টি কোম্পানির। সবচেয়ে বেশি অর্থাত্ ৪.৭০ টাকা দর বেড়েছে ডিবিএইচের। এছাড়া উত্তরা ফাইন্যান্সের ৩.৭০ টাকা আইডিএলসি ২.৩০ টাকা এবং বেলিজিংয়ের ২.২০ টাকা। আর ব্যাংকিং খাতের ৩০ কোম্পানির মোট ৩৪ কোটি ৯৯ লাখ ৭৯ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২৩ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৫৬৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৬ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭২৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৭০৭ কোটি ৩০ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৩০ কোটি ৮৭ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯৫টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫৫টির কমেছে ১১৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৫৫ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ১১৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৫০ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ২ কোটি ৫১ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২২৪টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০২টির কমেছে ১০৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৬টি কোম্পানির শেয়ারের।ডিএসইসূত্রে জানা গেছে এদিকে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বীমা খাতের কোম্পানি প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স শেয়ারহোল্ডারদের জন্য কোনো লভ্যাংশ দেয়নি। তাই আজ মঙ্গলবার থেকে জেড ক্যাটাগরিতে লেনদেন হবে কোম্পানিটির। পাশাপাশি কোনো মার্জিন ঋণও পাবে না প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স। সূত্রমতে প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য নো ডিভিডেন্ড ঘোষণা করে। এর জন্য রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ১৪ সেপ্টেম্বর। এছাড়া আগামী ১৬ সেপ্টেম্বর বার্ষিক সাধারণ সভা এজিএম আহ্বান করেছে কোম্পানিটি।ডিএসইসূত্রে জানা গেছে অস্বাভাবিক হারে শেয়ার দর বাড়ার কোনো কারণ নেই বলে জানিয়েছে তালিকাভুক্ত তথ্যপ্রযুক্তি খাতের কোম্পানি বিডিকম অনলাইন লিমিটেড। এর আগে বিডিকম অনলাইন লিমিটেডের কাছে দর বাড়ার কারণ জানতে চায় স্টক এক্সচেঞ্জ কর্তৃপক্ষ। এর জবাবে গতকাল সোমবার দর বাড়ার পেছনে কোন মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে কোম্পানির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে গত ৩ কার্যদিবসে শেয়ারটির দর বেড়েছে ২.৩০ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7310.csv b/Bangla_fin_news_articles/7310.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..13bb6554e53003606677f933c283812ef2acf128 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7310.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7310,স্বর্ণের দাম ভরিতে ১২২৫ টাকা পর্যন্ত কমেছে,2014-08-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দুই মাস পর স্বর্ণের দাম প্রতি ভরিতে মানভেদে এক হাজার ২২৫ টাকা থেকে এক হাজার ১৬৬ টাকা পর্যন্ত কমেছে। আজ সোমবার থেকে নতুন মূল্যে স্বর্ণ বিক্রি হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি বাজুস। গতকাল এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে সংগঠনটি। আন্তর্জাতিক বাজারে সঙ্গে সঙ্গতি রেখে দেশের বাজারে স্বর্ণের মূল্য নির্ধারণ করে বাজুস।সংগঠনটির নির্ধারিত নতুন মূল্য তালিকায় দেখা গেছে ১৮ ক্যারেটের স্বর্ণে কমেছে এক হাজার ২২৫ টাকা। আর ২১ ও ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম কমেছে ভরিতে এক হাজার ২০১ টাকা। এছাড়া সনাতনী পদ্ধতির স্বর্ণে ভরিতে কমেছে এক হাজার ১৬৬ টাকা। সে হিসেবে সবচেয়ে ভালো মানের অর্থাত্ ২২ ক্যারেটের স্বর্ণ ভরিপ্রতি এখন থেকে বিক্রি হবে ৪৭ হাজার ১৮০ টাকায়। আগে দাম ছিল ৪৮ হাজার ৪০৫ টাকা। ২১ ক্যারেট স্বর্ণ আগে বিক্রি হত ৪৬ হাজার ২৪৭ টাকা। এখন তা ৪৫ হাজার ৪৬ টাকা দরে বিক্রি হবে। ১৮ ক্যারেটের স্বর্ণ ভরিপ্রতি বিক্রি হবে ৩৮ হাজার ৪৫৬ টাকা দরে। আগে ভরিপ্রতি দাম ছিল ৩৯ হাজার ৬৫৭ টাকা। আর সনাতন পদ্ধতির স্বর্ণে ভরিপ্রতি ২৭ হাজার ৪১০ টাকার বদলে এখন ২৬ হাজার ২৪৪ টাকায় বিক্রি হবে। অন্যদিকে রুপার দাম অপরিবর্তীত থাকবে বলে জানিয়েছে বাজুস। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7311.csv b/Bangla_fin_news_articles/7311.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1d14cfcfcf9e2d750929b90451d9043ff70542a6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7311.csv @@ -0,0 +1,3 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7311,এসএমই ঋণের ৭৬ শতাংশই +যাচ্ছে শহরাঞ্চলে,2014-08-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শহর ও গ্রামাঞ্চলে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প এসএমই ঋণ বিতরণের ব্যবধান কমছে না। এ ঋণের বেশিরভাগই যাচ্ছে শহরাঞ্চলে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশও মানছে না অধিকাংশ ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যে এমন চিত্রই উঠে এসেছে।তথ্যমতে চলতি ২০১৪ সালের প্রথম ছয় মাসে জুন পর্যন্ত গ্রামাঞ্চলে এসএমই খাতে ঋণ বিতরণ কম হয়েছে। এ সময়ে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো মোট ৪৭ হাজার ১৩০ কোটি টাকার এসএমই ঋণ বিতরণ করেছে। যা সারা বছরের লক্ষ্যমাত্রার ৫২ শতাংশ। এর মধ্যে শহর এলাকায় বিতরণ হয়েছে ৩৫ হাজার ৮৭৮ কোটি টাকা। আর গ্রামাঞ্চলে গেছে মাত্র ১১ হাজার ২৫২ কোটি টাকার ঋণ। অর্থাত্ মোট বিতরণ হওয়া ঋণের ৭৬ শতাংশই শহরাঞ্চলে গেছে। আর বাকি ২৪ শতাংশ গেছে গ্রামে।প্রতিবেদন অনুযায়ী এ সময়ে বিদেশি খাতের সবগুলো ব্যাংকসহ নতুন অনুমোদন পাওয়া অধিকাংশ ব্যাংক গ্রামভিত্তিক এসএমই ঋণ বিতরণ করেনি। সংশ্লিষ্টরা বলছেন শহরের পাশাপাশি গ্রামীণ অর্থনীতি চাঙ্গা করার লক্ষ্যে গ্রামে ঋণ বাড়ানোর ওপর বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা থাকলেও ব্যাংকগুলোর ঋণ হয়ে পড়ছে মূলত শহরকেন্দ্রিক। যদিও এসএমই খাতের অধিকাংশ পণ্য ও ক্লাস্টার গ্রামভিত্তিক। মূলত গ্রামে বিদেশি ব্যাংকগুলোর কোনো ঋণ না দেয়া এবং বিশেষায়িত ব্যাংক ও অব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর তুলনামূলক কম ঋণের কারণে এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে বলে জানান তারা।এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের এসএমই অ্যান্ড স্পেশাল প্রোগ্রাম্স বিভাগের মহাব্যবস্থাপক মাছুম পাটোয়ারী বলেন শহরের পাশাপাশি গ্রামীণ অর্থনীতি চাঙ্গা করতে গ্রামীণ অঞ্চলে ঋণ বাড়ানোর ওপর জোর দিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গ্রামভিত্তিক ব্যাংকগুলোর ঋণ বাড়াতে ইতিমধ্যে বিভিন্ন উদ্যোগও হাতে নেয়া হয়েছে। যার কারণে গত বছরের চেয়ে এসব গ্রামীণ এলাকায় এসএমই ঋণ বিতরণের পরিমাণ বেড়েছে। আগামীতে আরো বাড়বে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7312.csv b/Bangla_fin_news_articles/7312.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2a79e8eb9003261cb397b217e7b40eb95e10bb21 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7312.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7312,‘বিজনেস রেজিস্টার’ প্রণয়নের উদ্যোগ নিয়েছে পরিসংখ্যান ব্যুরো,2014-08-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের সকল ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের পূর্ণাঙ্গ চিত্র একনজরে পাওয়ার জন্য বিজনেস রেজিস্টার প্রণয়নের উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো বিবিএস। এ রেজিস্টারটি দেশের সকল প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থা ইউনিট এর গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সম্বলিত একটি পূর্ণাঙ্গ কেন্দ্রীভূত তথ্যভাণ্ডার হিসাবে কাজ করবে। এ উপলক্ষে গতকাল পরিসংখ্যান ভবনে একটি কর্মশালার আয়োজন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব নজিবুর রহমান ও বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক মো. বাইতুল আমীন ভূঁইয়া। সেমিনারে মূল বিষয়টি উপস্থাপন করেন প্রকল্প পরিচালক দিলদার হোসেন।প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন বিজনেস রেজিস্টারের মাধ্যমে দেশের সকল ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের পূর্ণাঙ্গ চিত্র এক নজরে পাওয়া যাবে। শিল্পগত শ্রেণিবিন্যাস রাজস্ব নিয়োজিত জনবলের সংখ্যা এবং মোট সম্পদের পরিমাণ সম্বলিত উপাদানের স্তরবিন্যাস এবং প্রতিবেদনের সমন্বিত গুণগত কাঠামো তৈরিতে বিজনেস রেজিস্টারটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।এটি দেশের অর্থনৈতিক পরিসংখ্যান কর্মসূচির প্রধান কাঠামো হিসাবে কাজ করবে। পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব নজিবুর রহমান বলেন অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানসমূহের অবস্থান কার্যক্রমের ধরন নিয়োজিত জনবল পণ্য ও সেবার ধরনসহ বিভিন্ন প্রয়োজনীয় তথ্যউপাত্ত ছাড়াও মানসম্পন্ন বিজনেস রেজিস্টার হতে পারে একটি খাতভিত্তিক বিভিন্ন জরিপ কার্যক্রমের স্যাম্পলিং ফ্রেম। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7313.csv b/Bangla_fin_news_articles/7313.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5a977a9ce6f848c977e3583d6d7e98c915a2f269 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7313.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7313,দুর্বল ব্যবস্থাপনায় ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে সামগ্রিক অর্থনীতি,2014-08-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আর্থিক ব্যবস্থাপনার দূর্বলতায় সামগ্রিক অর্থনীতি প্রভাবিত হচ্ছে। আর এ কারণে সার্বিক উন্নয়ন কর্মকান্ডও ব্যাহত হচ্ছে। তাই সামগ্রিক ব্যাংকিং খাতের ঝুঁকি পর্যালোচনা করে ব্যাংকগুলোর একসঙ্গে কাজ করতে হবে। গতকাল এক অনুষ্ঠানে বক্তারা এসব কথা বলেন।রাজধানীর একটি হোটেলে দক্ষিণপূর্ব এশিয়া এবং প্রশান্ত মহাসাগরীয় দেশসমূহের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংগঠন সিয়েনজা সাউথ ইস্ট এশিয়া নিউজিল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়া আয়োজিত অনুষ্ঠানে সংগঠনের চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এস. কে. সুর চৌধুরী সভাপতিত্ব করেন। পাঁচ দিনব্যাপী কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কোর্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক আহমেদ জামাল ও ফিন্যান্সিয়াল স্ট্যাবিলিটি ডিপার্টমেন্টের মহাব্যবস্থাপক দেবাশিস্ চক্রবর্ত্তী উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশসহ ১৪টি দেশের ৩৮ জন প্রশিক্ষণার্থী কোর্সে অংশগ্রহণ করছেন। বার্মিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর এমেরিটাস ড. পিটার সিনক্লেয়ার প্রশিক্ষণ কর্মশালাটির সার্বিক পরিচালনার দায়িত্ব পালন করছেন। কোর্সটি আগামী ২৮ আগস্ট শেষ হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7314.csv b/Bangla_fin_news_articles/7314.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2af599ad2c578f2e7e5df62d1cf6a5d96a977d0a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7314.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7314,ডিএসইর ৬৬ ভাগ লেনদেন পাঁচ খাত ঘিরে,2014-08-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ৭২১ কোটি টাকারও বেশি। যা আগের কার্যদিবসের তুলনায় প্রায় ১৭ ভাগ বেশি। তবে গত কয়েকদিনের ধারাবাহিকতায় লেনদেন হচ্ছে কয়েকটি খাত ঘিরে। গতকালও ডিএসইর প্রায় ৬৬ ভাগ লেনদেন হয়েছে ৫টি খাত ঘিরে। ওষুধ খাতে গতকাল লেনদেন হয়েছে ১১০ কোটি টাকা। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ১৫ ভাগ। জ্বালানি খাতে লেনদেন হয়েছে ১০৫ কোটি টাকা। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের সাড়ে ১৪ ভাগ। আর ইঞ্জিনিয়ারিং খাত বস্ত্র খাত ও বিবিধ খাতে লেনদেন হয়েছে ২৬৬ কোটি টাকা। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের সাড়ে ৩৬ ভাগ।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৬ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৫৪০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৪ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭২১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৭৩৮ কোটি ১৭ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১০৬ কোটি ৪ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৯৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৩টির কমেছে ১৭০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৭ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৫৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৫৩ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৪ কোটি ৭৬ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২২২টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৩টির কমেছে ১২০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের।সিএসই সূত্রে জানা গেছে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত জীবন বীমা কোম্পানির বার্ষিক নিরীক্ষিত প্রথম ও দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন দাখিলের সময়সীমা বাড়িয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। বিএসইসির নির্দেশনা অনুযায়ী আগামী ৩১ আগস্ট পর্যন্ত কোম্পানিগুলো আর্থিক প্রতিবেদন দাখিল করতে পারবে। এর আগে গত ৩০ জুন পর্যন্ত আর্থিক প্রতিবেদন দাখিলের সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছিল। পরবর্তীতে জীবন বিমা কোম্পানিগুলোর আবেদনের প্রেক্ষিতে দ্বিতীয় দফায় শেষ হওয়া প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন দাখিলের সময় ৩১ আগস্ট পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। জানা গেছে বছরশেষে বীমা দাবি নিষ্পত্তির হিসাব মেলাতে অধিক সময়ের প্রয়োজন হওয়ায় জীবন বীমা কোম্পানিগুলো সময়মতো আর্থিক প্রতিবেদন জমা দিতে হিমশিম খেয়ে যায়।এদিকে অস্বাভাবিকভাবে শেয়ার দর বাড়ার কোনো কারণ নেই বলে জানিয়েছে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের কোম্পানি রহিমা ফুড লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। এর আগে রহিমা ফুডসের কাছে দর বাড়ার কারণ জানতে চায় ডিএসই ও সিএসই কর্তৃপক্ষ। জবাবে দর বাড়ার পেছনে কোন মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে কোম্পানির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। বাজার পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে গত ৩ দিনে শেয়ারটির দর বেড়েছে সাড়ে ৪ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7315.csv b/Bangla_fin_news_articles/7315.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..06629647e0b328d1c75ae714cf5a201355f9a12f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7315.csv @@ -0,0 +1,4 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7315,এক বছরে দেশে ফ্রিজের +বাজার ৩৩ শতাংশ +বেড়েছে,2014-08-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,২০১২১৩ অর্থবছরের তুলনায় ২০১৩১৪ অর্থবছরে দেশে ফ্রিজের বাজার বেড়েছে প্রায় ৩৩ শতাংশ। যার প্রায় ৭৮ শতাংশ দেশীয় উত্পাদনকারীদের দখলে। আর বর্তমানে দেশে ফ্রিজের বার্ষিক চাহিদা প্রায় ১১ লাখ। অন্যদিকে বাংলাদেশে উত্পাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর উত্পাদন ক্ষমতা ২৩ লাখ। অর্থাত্ উত্পাদন ক্ষমতা চাহিদার দ্বিগুণেরও বেশি। সে হিসাবে রেফ্রিজারেটর বা ফ্রিজ উত্পাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের রেফ্রিজারেটর ম্যানুফেকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।অ্যাসোসিয়েশন বলছে গত অর্থবছরে দেশে রেফ্রিজারেটর বিক্রি হয়েছে ১০ লাখ ৭৭ হাজার। আগের অর্থবছরের চেয়ে যা ৩২ দশমিক ৯ শতাংশ বেশি। এর মধ্যে দেশে তৈরি ফ্রিজ ছিলো ৭৭ দশমিক ৭৩ শতাংশ আট লাখ ৩৭ হাজার। আমদানি হয়েছে ২২ দশমিক ২৭ শতাংশ দুই লাখ ৪০ হাজার। আগের অর্থবছরে আমদানিকৃত ফ্রিজ বিক্রি হয়েছে তিন লাখ ১৭ হাজার। অর্থাত্ এ বছর আমদানি করা ফ্রিজের বিক্রি কমেছে ৭৭ হাজার। পক্ষান্তরে দেশে তৈরি ফ্রিজের বিক্রি বেড়েছে তিন লাখ ৪৪ হাজার ইউনিট।বাংলাদেশে তৈরি হওয়া ব্র্যান্ডগুলো হলো ওয়ালটন মার্সেল ইকো প্লাস যমুনা আরএফএল মাইওয়ান এবং মিনিষ্টার। এর মধ্যে ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজের বার্ষিক উত্পাদন ক্ষমতা ১৪ লাখ যমুনা ইলেক্ট্রনিক লিমিটেডের উত্পাদন ক্ষমতা তিন লাখ বাটারফ্লাই ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানী লিমিটেডের উত্পাদন ক্ষমতা ব্র্যান্ডের নাম ইকো প্লাস দুই লাখ আরএফএল ইলেক্ট্রনিক্সের উত্পাদন ক্ষমতা তিন লাখ এবং মাইওয়ান ও মিনিস্টার ব্র্যান্ডের উত্পাদন ক্ষমতা বার্ষিক এক লাখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7316.csv b/Bangla_fin_news_articles/7316.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..677a04c0d90188890da2def82cf10c4cdf6937ea --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7316.csv @@ -0,0 +1,3 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7316,লেনদেনে জ্বালানি ও ওষুধ +খাতের অবদান অব্যাহত,2014-08-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের ব্যবধানে সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে জ্বালানি এবং ওষুধ খাতে। এর আগের সপ্তাহেও লেনদেনে এ দুই খাতের প্রাধান্য ছিল। গত সপ্তায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই মোট লেনদেনের ১৫ শতাংশ ছিল এ দুটি খাতের। জ্বালানি খাতে প্রতিদিন গড়ে ৯৫ কোটি ২৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আর ওষুধ খাতে ৯০ কোটি ৬৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এদিকে আগের সপ্তাহের ধারাবাহিকতায় গত সপ্তাহেও লেনদেনের সেরা কোম্পানি ছিল এমজেএল বাংলাদেশ লিমিটেড। সপ্তাহ জুড়ে ১২ দশমিক ১৬ শতাংশ লেনদেন বেড়ে কোম্পানিটি লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে। গেল সপ্তায় কোম্পানিটির লেনদেন হয়েছে ১৬১ কোটি ৬২ লাখ ৯ হাজার টাকা মূল্যের শেয়ার।তথ্যে দেখা গেছে গেল সপ্তায় পাট খাতের লেনদেন বেড়েছে ৯৩ শতাংশ। সাধারণ বীমা খাতে লেনদেন বেড়েছে ৫৯ দশমিক ৯ শতাংশ। ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক খাতে লেনদেন বেড়েছে ৪৭ দশমিক ৮ শতাংশ। তথ্য ও প্রযুক্তি খাতের লেনদেন বেড়েছে ৩২ দশমিক ৪ শতাংশ। এদিকে লেনদেন কমার থেকে শীর্ষে ছিল খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাত। এ খাতে লেনদেন কমেছে ৩৬ দশমিক ৯ শতাংশ। এছাড়া মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতের লেনদেন কমেছে ২৯ দশমিক ২৯ শতাংশ ব্যাংক খাতের ২০ দশমিক ১ শতাংশ টেলিকমিউনিকেশন খাতের ২৪ দশমিক ৪ শতাংশ এবং সিমেন্ট খাতের ৮ দশমিক ১ শতাংশ।আজ রবিবার থেকে শুরু হচ্ছে খান ব্রাদার্স পিপিওভেন ব্যাগ লিমিটেডের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও আবেদন। আগামী বৃহস্পতিবার ২৮ আগস্ট পর্যন্ত চলবে। তবে প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের জন্য এই সুযোগ থাকবে ৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। কোম্পানিটি আইপিওতে ২ কোটি শেয়ার ইস্যু করবে। বাজার থেকে ২০ কোটি টাকা উত্তোলন করা হবে। উত্তোলিত টাকা কোম্পানিটি যন্ত্রপাতি কেনা বিল্ডিং নির্মাণ ব্যাংক ঋণ পরিশোধ ও চলতি মূলধন সংস্থানে কাজে লাগাবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7317.csv b/Bangla_fin_news_articles/7317.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7f35744cf373cf2c37c0333941f84270516756c8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7317.csv @@ -0,0 +1,3 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7317,ডিএসইতে তিন খাতের কোম্পানি +ঘিরে ৪১ ভাগ লেনদেন,2014-08-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই গতকাল বৃহস্পতিবার লেনদেন ও সূচক কমেছে। তবে গতকালও লেনদেন হয়েছে ছয়শ কোটি টাকার বেশি। লেনদেনে শীর্ষ অবদান জ্বালানি খাতের। এ খাতে লেনদেন হয়েছে ৯৫ কোটি টাকা। এছাড়া ওষুধ ও ইঞ্জিনিয়ারিং খাত মিলে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৬০ কোটি টাকা। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের প্রায় ৪২ ভাগ।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৬ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৫৪৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭২৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৬৩২ কোটি ১৩ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৯ কোটি ৮৭ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯৫টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৮টির কমেছে ১৬২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫২টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৫১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৭০ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২২৫টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৬টির কমেছে ১৪০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের।ডিএসইসূত্রে জানা গেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিএসআরএম স্টীল এবং বেক্সিমকোর দর বাড়ার কারণ নেই বলে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ ডিএসইকে জানিয়েছে। এর আগে দুই কোম্পানিকে দর বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে ডিএসইর পক্ষ থেকে চিঠি দেয়া হয়। এর প্রেক্ষিতে কোম্পানি দুটি ডিএসইকে এ তথ্য জানায়। এদিকে বিশ্লেষণে দেখা যায় গত ১৮ কার্যদিবসে বিএসআরএম স্টীল মিলসের দর বেড়েছে ৮০ টাকা থেকে ৯৮ টাকা পর্যন্ত। অর্থাত্ এ সময়ে শেয়ারটির দর বেড়েছে ২৩ শতাংশ বা ১৮ টাকা। আর বেক্সিমকোর শেয়ারের দর গত ১৮ কার্যদিবসে বেড়েছে ৮ শতাংশ। তবে বাজারে কোম্পানিটির লেনদেন হচ্ছে অনেক বেশি।ডিএসই আরও জানিয়েছে আগামী সেপ্টেম্বরের প্রথমে অনুমোদিত নতুন প্রাথমিক গণপ্রস্তাব আইপিও এর আবেদনের চাঁদা গ্রহণ শুরু হবে পাইলট প্রজেক্টের মাধ্যমে। পাইলট প্রজেক্টে ডিএসইর ৬৬টি চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের ৩৬টি ব্রোকার হাউজ ও ১৬টি মার্চেন্ট ব্যাংক অংশগ্রহণ করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7318.csv b/Bangla_fin_news_articles/7318.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3c28d84fc73f6b602ac8f4cbf1ecf00e40f622d4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7318.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7318,ওটিসি’র কোম্পানিকে মূল বাজারে ফেরাতে চায় আইসিবি নারাজ স্টক এক্সচেঞ্জ,2014-08-21,আহসান হাবীব রাসেল,ওভ্যার দ্য কাউন্টার বা ওটিসির কোম্পানিগুলোকে ও নামে ভিন্ন ক্যাটাগরিতে মূল শেয়ারবাজারে ফিরিয়ে আনতে চায় রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন সংস্থা ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ আইসিবি। গেল সপ্তাহে ওটিসি বাজারভুক্ত কয়েকটি কোম্পানির সঙ্গে বৈঠকে উভয় স্টক এক্সচেঞ্জের কর্তৃপক্ষের কাছে এ নিয়ে প্রস্তাবও দেয়া হয়েছে। এছাড়া নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসিকেও প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। তবে স্টক এক্সচেঞ্জ কর্তৃপক্ষ ওটিসির কোম্পানিগুলোকে শর্ত পূরণ না করা পর্যন্ত মূল বাজারের লেনদেনে ফিরিয়ে আনতে নারাজ।জানা গেছে মূল বাজারে ফিরতে কোম্পানিকে অন্তত ৩০ কোটি টাকার পরিশোধিত মূলধন থাকতে হবে। এছাড়া নিয়মিত এজিএম এবং লভ্যাংশ প্রদানসহ অন্যান্য শর্তও পরিপালন করতে হবে। এসব শর্ত পরিপালন করে যে কোম্পানি পুনঃতালিকাভুক্তির আবেদন করবে তার আবেদনই বিবেচনা করা হবে। এছাড়া ডিএসই জানিয়েছে এসব কোম্পানির শেয়ার লেনদেন সহজ করার স্বার্থে শিগগিরই ইলেট্রনিক বোর্ড স্থাপন করা হবে।সূত্র জানায় ওটিসি বাজারের বেশ কয়েকটি কোম্পানিতে আইসিবির বিপুল পরিমাণ অর্থ আটকে যাওয়ায় আইসিবি এ কোম্পানিগুলোকে মূল বাজারে ফিরিয়ে আনতে উপায় খুঁজছে। ওটিসিভুক্ত কোম্পানি সূত্রে জানা গেছে একাধিক কোম্পানির ব্যবসায়িক কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। বার্ষিক সাধারণ সভা এজিএম করছে এবং শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ দিচ্ছে। কিন্তু কোম্পানির অধিকাংশ শেয়ারই ডিমেট ইলেকট্রনিক শেয়ার না হওয়ায় কোম্পানির মূল বাজারে ফেরার আবেদন বিবেচিত হচ্ছে না। সিডিবিএলএ শেয়ার ডিমেট করার এবং স্টক এক্সচেঞ্জে পুনঃতালিকাভুক্তি ফি বেশি হওয়াও কোম্পানি মূল বাজারে ফিরে আসার ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা।এদিকে আইসিবির পক্ষ থেকে বিএসইসি এবং দুই স্টক এক্সচেঞ্জের সঙ্গে শেয়ার ডিমেট ব্যয় এবং তালিকাভুক্তির ফি কমানোর বিষয়ে সুপারিশ জানাবে বলে জানা গেছে। তবে কোম্পানিগুলোকে অন্য শর্ত পূরণে আন্তরিক হতে হবে বলেও তিনি মনে করেন। তবে ডিএসই কর্তৃপক্ষ বলছে আইসিবির প্রস্তাব অনুযায়ী ও ক্যাটাগরিভুক্ত করে ওটিসিভুক্ত কোম্পানিকে মূল শেয়ারবাজারে ফিরিয়ে আনার প্রস্তাব প্রকৃত পক্ষে সম্ভব নয়। তবে ওটিসি বাজারের শেয়ার কেনাবেচা সহজ করার জন্য উদ্যোগ নেয়া হবে। কর্তৃপক্ষ আরও বলছে ওটিসিভুক্ত কোম্পানিগুলোকে যে শর্ত পূরণ করতে না পারায় মূল বাজার থেকে তালিকাচ্যুত করা হয়েছে তা এখনও রয়ে গেছে। তাই এদেরকে মূল বাজারে আনা সম্ভব নয়। এদিকে সিএসই স্বল্প মূলধনী এবং তালিকাভুক্ত নয় এমন যেকোন কোম্পানির জন্য বিকল্প বিনিয়োগ বাজার বা অলটারনেটিভ ইনভেস্টমেন্ট মার্কেট করার কথা ভাবছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7319.csv b/Bangla_fin_news_articles/7319.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9617f4b2d98ba38db209300975c14391c1c5bc29 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7319.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7319,গ্রিন ইন্ডাস্ট্রি স্থাপনে স্বল্পসুদে মিলবে ২০ কোটি টাকার ঋণ,2014-08-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পরিবেশবান্ধব পুনঃঅর্থায়ন স্কিমে যুক্ত হলে আরও তিন পণ্যবাংলাদেশ ব্যাংকের নবায়নযোগ্য জ্বালানি ও পরিবেশবান্ধব অর্থায়নযোগ্য খাতের পুনঃঅর্থায়ন তহবিলে নতুন আরো তিন পণ্য যুক্ত হয়েছে। এখন তহবিলের মোট পণ্য সংখ্যা দাঁড়ালো ৪৭এ। নতুন যুক্ত হওয়া তিনটি পণ্য হলো সবুজ শিল্প গ্রিন ইন্ডাস্ট্রি প্রতিষ্ঠা সোলার পাম্পের মাধ্যমে ভূউপরিস্থ পানি উত্তোলন ও সরবরাহ প্রকল্প এবং কারখানার কর্মপরিবেশ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের গ্রিন ব্যাংকিং অ্যান্ড সিএসআর ডিপার্টমেন্ট এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।প্রজ্ঞাপনে বলা হয় সবুজ শিল্প স্থাপনে নয় শতাংশ সুদহারে ২০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পাওয়া যাবে। এ শিল্পে প্রাকৃতিক আলো বাতাস পানি ও জ্বালানি সাশ্রয়ী বা দক্ষ প্রযুক্তি ব্যবহারের পাশাপাশি শ্রমিকদের কর্মপরিবেশ সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হয়। নয় মাসের গ্রেস পিরিয়ডে ছয় বছরের মধ্যে ঋণের সুদাসল পরিশোধ করতে হয়। আর সোলার পাম্পের মাধ্যমে ভূউপরিস্থ পানি উত্তোলন করে তা পরিশোধন ও সরবরাহ প্রকল্পের ঋণসীমা তিন কোটি টাকা। এছাড়া বস্ত্র ও পোশাক শিল্প কারখানায় শ্রমিকদের কর্মপরিবেশ ও নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ খাতে ঋণসীমা এক কোটি টাকা পর্যন্ত।প্রসঙ্গত পরিবেশবান্ধব খাতে বিনিয়োগের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের দুশ কোটি টাকার একটি পুনঃঅর্থায়ন তহবিল রয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছ থেকে ব্যাংক রেটে ৫ শতাংশ সুদে পুনঃঅর্থায়ন নিয়ে ব্যাংকগুলো প্রকল্প ভেদে গ্রাহক পর্যায়ে সর্বোচ্চ ৯ থেকে ১১ শতাংশে ঋণ বিতরণ করতে পারবে।প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে আরজেএসসি থেকে নিবন্ধিত একক বা যৌথ মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান গ্রিন ইন্ডাস্ট্রি স্থাপন ও সোলার পাম্প স্থাপনের ক্ষেত্রে আবেদন করতে পারবে। অন্যদিকে কারখানার পরিবেশ ও নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ খাতে বিজিএমইএ বিকেএমএইএ ও বিটিএমএ সদস্যভুক্ত তৈরি পোশাক শিল্প নিটওয়্যার ও টেক্সটাইল শিল্প প্রতিষ্ঠান যাদের নিজস্ব কারখানা রয়েছে তাদেরকে কারখানা নিরাপদ কর্মপরিবেশ তথা অগ্নিনির্বাপক সামগ্রী অগ্নি প্রতিরক্ষামূলক সামগ্রী ছাদ ও ভূগর্তে প্রয়োজনীয় সংখ্যক পাম্পসহ পানি সংরক্ষণাগার নির্মাণসহ সংস্কার কাজের জন্য পুনঃঅর্থায়ন সুবিধা দেয়া হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7320.csv b/Bangla_fin_news_articles/7320.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..66ea2663bdc35ee06c4f969656fdbf69e42cd149 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7320.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7320,ডিএসইতে লেনদেন কমেছে সাড়ে ১৩ ভাগ,2014-08-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রিমিয়ার সিমেন্টের দর বাড়ার কারণ নেইশেয়ার বাজারে গতকাল বুধবার লেনদেন আগের দিনের তুলনায় কমে গেছে। একদিনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন কমেছে ১০০ কোটি টাকারও বেশি। অর্থাত্ সাড়ে ১৩ ভাগ লেনদেন কমেছে ডিএসইতে। তবে এদিনও লেনদেনে প্রাধান্য দেখা গেছে চারটি খাতের। খাতগুলো হলো জ্বালানি ওষুধ ইঞ্জিনিয়ারিং এবং বিবিধ খাত। সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে জ্বালানি খাতে। এ খাতে লেনদেন হয়েছে ১০৬ কোটি টাকা। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের সাড়ে ১৬ শতাংশেরও বেশি।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২২ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৫৫৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৬ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭২৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৬৪২ কোটি ৮২ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১০০ কোটি ৫২ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৮৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৭টির কমেছে ১৬৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৬৩ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ১০০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৫৪ কোটি ৭০ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১০ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৩২টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৭২টির কমেছে ১৪০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টি কোম্পানির শেয়ারের।ডিএসই সূত্রে জানা গেছে অস্বাভাবিক হারে শেয়ার দর বাড়ার কোনো কারণ নেই বলে ডিএসইকে জানিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি প্রিমিয়ার সিমেন্ট লিমিটেড। শেয়ারের দর অস্বাভাবিকভাবে বাড়ার কারণ জানতে চাইলে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানায়। কোম্পানি কর্তৃপক্ষ আরো জানায় কোন রকম মূল্য সংবেদনশীল তথ্য ছাড়াই শেয়ারটির দর বাড়ছে। বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে গত ৪ কার্যদিবস ধরে শেয়ারটির দর ৮৫ টাকা থেকে বেড়ে ৯৬ টাকা পর্যন্ত ওঠে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7321.csv b/Bangla_fin_news_articles/7321.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..12cbdb16203360207ebb927550f23bb1ff22ffbe --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7321.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7321,চিনি শিল্প করপোরেশনের লোকসান আড়াই হাজার কোটি টাকা ছাড়ালো,2014-08-19,বিমল সাহা ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি,বাংলাদেশ চিনি শিল্প করপোরেশনের লোকসানের পরিমাণ আরো স্ফীত হচ্ছে। গত অর্থ বছরে ২০১৩২০১৪ প্রায় ৩শ কোটি টাকা লোকসান হয়েছে। করপোরেশনের পুঞ্জিভূত লোকসান আড়াই হাজার কোটি টাকা ছড়িয়ে গেছে। এ তথ্য করপোরেশনের হিসাব বিভাগের এক ঊর্ধ্বতন সূত্রে জানা গেছে। উত্পাদিত চিনি বিক্রি হচ্ছে না। বর্তমানে ৬শ ৩১ কোটি ২০ লাখ টাকা মূল্যের এক লাখ ৫৭ হাজার ৮শ টন চিনি করপোরেশনের চিনিকলগুলোর গুদামে মজুত রয়েছে। দাম কমিয়েও বিক্রি হচ্ছে না। চরম অর্থ সংকটে পড়েছে করপোরেশন। অক্টোবর মাসে আবার চিনিকলগুলো চলতি মৌসুমের উত্পাদন পর্যায়ক্রমে শুরু করবে।প্রাপ্ত তথ্যে জানা যায় ২০১২২০১৩ অর্থ বছরে দুইশ ৮৭ কোটি ৯৯ লাখ ৩৪ হাজার টাকা লোকসান হয়। ২০১০২০১১ অর্থ বছরে একশ ৮২ কোটি ৩৩ লাখ টাকা লোকসান হয়েছিল। তার আগের অর্থ বছরে লোকসান হয়েছিল একশ ৩২ কোটি ৫১ লাখ টাকা।চিনি শিল্প করপোরেশনের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান গত চিনি উত্পাদন মৌসুমে ১৮ লাখ ১৮ হাজার ৮৬২ টন আখ মাড়াই করে করপোরেশনের ১৫টি চিনি কল এক লাখ ২৮ হাজার ২শ ৬৮ টন চিনি উত্পাদন করে। এ চিনির সবটাই অবিক্রীত রয়েছে। এছাড়া আগের বছরের উত্পাদিত ২৯ হাজার ৫শ ৩২ টন চিনিও অবিক্রীত। দফায় দফায় দাম কমিয়েও করপোরেশন বেসরকারি রিফাইনারিগুলোর সাথে প্রতিযোগিতায় টিকতে পারছে না। কয়েক বছর আগে করপোরেশনের উত্পাদিত প্রতি টন চিনির দাম ছিল ৬০ হাজার টাকা। অর্থাত্ প্রতি কেজির পাইকারি দাম ছিল ৬০ টাকা। এরপর দাম কমিয়ে প্রতি টন ৫৫ হাজার টাকা করা হয়। বেসরকারি রিফাইনারিগুলো দাম আরো কমিয়ে ৫০ হাজার টাকা করে। করপোরেশন ফের দাম কমিয়ে প্রতি টন ৫০ হাজার টাকা করে। বেসরকারি রিফাইনারিগুলো দাম আরো কমিয়ে দেয়। করপোরেশনের চিনির দাম ফের কমিয়ে প্রতি টন ৪০ হাজার টাকা করা হয়েছে। বেসরকারি রিফাইনারিগুলোর চিনির দাম করপোরেশনের চিনির চেয়ে বর্তমানে বেশি। বেসরকারি রিফাইনারিগুলোর উত্পাদিত চিনি ১৪ আগস্ট প্রতি টন ৪১ হাজার টাকা থেকে সাড়ে ৪১ হাজার টাকা মূল্যে বিক্রি হয়। অর্থাত্ প্রতি কেজির দাম ছিল ৪১ টাকা থেকে সাড়ে ৪১ টাকা পর্যন্ত। রমজান মাসে প্রতি টন ৪৩ হাজার টাকা দরে বিক্রি করে তারা। এ ব্যাপারে খোঁজ নিয়ে জানা যায় করপোরেশনের চিনি ভোক্তা কিনতে চায় না। যে জন্য করপোরেশনের ডিলাররা মিল থেকে চিনি তুলছে না। ্এক সূত্রে জানা যায় চিনি শিল্প করপোরেশনের মজুত চিনি বিক্রি বাড়ানোর জন্য দুই জন মন্ত্রী তিন জন সচিব বেসরকারি রিফাইনারি মিলগুলোর এবং করপোরেশনের প্রতিনিধিদের এক বৈঠক হয়। সেখানে সিদ্ধান্ত হয়েছিল বেসরকারি রিফাইনারিগুলো চিনির দাম বেশি রাখবে। আর করপোরেশন মজুত চিনির বিক্রি শেষ করবে কিন্তু এক ব্যবসায়ীর জন্য সে প্রচেষ্টা সফল হয়নি।দেশে আখসহ চিনি উত্পাদনের যাবতীয় উপকরণের মূল্য বৃদ্ধির কারণে আমাদের দেশের চিনিকলগুলোর উত্পাদন ব্যয় বেড়ে গেছে। প্রতি কেজি চিনির উত্পাদন ব্যয় প্রায় ৯০ টাকা বলে একটি মিল সূত্রে জানা যায়। বিক্রি করতে হচ্ছে ৪০ টাকায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7322.csv b/Bangla_fin_news_articles/7322.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dab5dda3edd0bd351dfb90f2903f16d9eb02616d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7322.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7322,ডিএসইর লেনদেনের ৫৫ ভাগ চার খাত ঘিরে,2014-08-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত কয়েকদিনের ধারাবাহিকতায় গতকাল মঙ্গলবার শেয়ারবাজারে ভালো লেনদেন হয়েছে। গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ৭৪২ কোটি টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ২১ ভাগ বেশি। লেনদেন বৃদ্ধিতে বড় অবদান রেখেছে ওষুধ ও জ্বালানি খাত। এ দুই খাতে লেনদেন হয়েছে ২৩৭ কোটি টাকা। যা বাজারের মোট লেনদেনের প্রায় ৩২ ভাগ। এছাড়া ইঞ্জিনিয়ারিং ও টেক্সটাইল খাতে লেনদেন হয়েছে ১৬৮ কোটি টাকা। যা বাজারের মোট লেনদেনের প্রায় ২৩ ভাগ। অর্থাত্ এ চার খাতের লেনদেন ডিএসইর মোট লেনদেনের ৫৫ ভাগ।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২২ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৫৭৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭৩৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৭৪২ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১২৭ কোটি ৩১ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৮টির কমেছে ১৭১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২২টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৬৩ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ১০০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৫৪ কোটি ৭০ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১০ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৩২টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৭২টির কমেছে ১৪০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টি কোম্পানির শেয়ারের।ডিএসই সূত্রে জানা গেছে বাংলাদেশ হিসাবমান বিএএস অনুযায়ী আর্থিক প্রতিবেদন তৈরি করতে না পারায় রাইট শেয়ার ছাড়তে পারছে না বিচ হ্যাচারি। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি এ কোম্পানির রাইট শেয়ার ছাড়ার আবেদন নাকচ করে দিয়েছে। বিএসইসির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে কোম্পানিটি ২০১৪ সালের ৩১ মে পর্যন্ত তৈরিকৃত নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন বাংলাদেশ অ্যাকাউন্টিং স্ট্যান্ডার্ড বিএএস বজায় রাখতে পারেনি। আর সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন রাইট ইস্যু রুলস ২০০৬ এর ৩ই ধারা অনুযায়ী নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন আন্তর্জাতিক হিসাবমান আইএএস অনুযায়ী প্রস্তুত করতে হবে। একইসঙ্গে নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন আন্তর্জাতিক নিরীক্ষামান আইএসএ অনুযায়ী প্রস্তুত করতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7323.csv b/Bangla_fin_news_articles/7323.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..29af1399865c963b8f320c75ffdf1c235c0a0648 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7323.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7323,জমি বরাদ্দের দাবি চামড়া শিল্প সংগঠনের,2014-08-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চামড়া শিল্প সংশিষ্ট সদস্যদের নতুন শিল্প নগরিতে জমি বরাদ্দের দাবি জানিয়েছেন চামড়া শিল্প সংশিষ্ট সংগঠনের সমন্বয় কমিটি।গতকাল সোমবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে এক সাংবাদিক সম্মেলনে সংগঠনটির পক্ষ থেকে এ দাবি করা হয়।সাংবাদিক সম্মেলনে চামড়া সংশিষ্ট সকল সংগঠনের সদস্যদের সাভারের হেমায়েতপুরের নতুন চামড়া শিল্প নগরীতে পুর্নবাসনের দাবি জানানো হয়। এ সময় সংগঠনের সদস্য সচিব মো. সুজাউল করিম নিপু ও আহ্বায়ক আবুল কালাম আজাদ উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7324.csv b/Bangla_fin_news_articles/7324.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7089fc82e81045d6c884e4fb132b858714dbeb75 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7324.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7324,২ কৃষক ও ৩ প্রতিষ্ঠান পাচ্ছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড অ্যাগ্রো পুরষ্কার,2014-08-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের কৃষি খাতের উন্নয়নে কৃষক ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের অবদানের স্বীকৃতি দিতে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড অ্যাগ্রো এ্যাওর্য়াড চালুর ঘোষনা দিয়েছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক এসসিবি ও বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম বিবিএফ। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাজধানীর একটি হোটেলে এ পুরষ্কার প্রদান করা হবে। গতকাল সোমবার রাজধানীর একটি হোটেলে এক সাংবাদিক সম্মেলনে এ তথ্য জানায় এসসিবি ও বিবিএফ।আয়োজকরা জানান মোট পাঁচটি আলাদা শ্রেণীতে অ্যাগ্রো শীর্ষক এই পুরস্কার দেয়া হবে। পুরস্কারগুলো হলো বছরের সেরা কৃষক পুরুষ সেরা কৃষক নারী কৃষি খাতে নতুন উদ্ভাবন প্রক্রিয়াকরণ বিতরণ সারের ব্যবহার ও প্রযুক্তি উদ্ভাবন সেরা সহযোগী শিল্প এবং সেরা কৃষিপণ্য রপ্তানি।সাংবাদিক সম্মেলনে বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের শরিফুল ইসলাম স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের হেড অব কর্পোরেট অ্যাফের্য়াস বিটপী দাস চৌধুরী প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7325.csv b/Bangla_fin_news_articles/7325.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..22e6dc32b712f9de706d3778e7377146b6cfdc94 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7325.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7325,স্বল্প মূলধনী কোম্পানির জন্য পৃথক বাজার চালু করবে সিএসই,2014-08-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ সিএসই চেয়ারম্যান আব্দুল মজিদ বলেছেন স্বল্পমূলধনী কোম্পানিগুলোর জন্য পৃথক বাজার তৈরি করা হবে। এ বাজার থেকে মূলধন বৃদ্ধি করে পুঁজিবাজারের মূল বাজারে যাবে কোম্পানিগুলো। এতে পুঁজিবাজারের গভীরতা বৃদ্ধি পাবে। গতকাল সোমবার সিএসইর ঢাকা অফিসে এক সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সিএসইর পরিচালক মোহাম্মদ মহিউদ্দিন নাছির উদ্দিন চৌধুরী মমতাজ উদ্দিন ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ সাজিদ হোসেন।সাংবাদিক সম্মেলনে ড. আব্দুল মজিদ আরো বলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের একক গ্রাহক ঋণসীমা কমিয়ে আনার নির্দেশে ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ কমিয়ে এনেছে। বাংকের মোট মূলধনের ২৫ শতাংশ শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের বাধ্যবাধকতা আরোপের ক্ষেত্রে কেন্দ ীয় ব্যাংক পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আলোচনা করেনি। এসব বিষয় পুঁজিবাজারে প্রভাব ফেলে।তিনি আরো বলেন পুঁজিবাজারকে উন্নত করার জন্য নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসিকে কয়েকটি প্রস্তাব করা হয়েছে। এ প্রস্তাবগুলোর মধ্যে রয়েছে বিনিয়োগকারীদের সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য বেশি করে সচেতনাতামূলক কর্মশালা ওভার দ্যা কাউন্টার বা ওটিসি মার্কেটের আধুনিকায়ন করা ও স্বল্প মূলধনী বাজার চালু করা। এদিকে বাজারের গভীরতা বাড়ানোর জন্য ডেরিভেটিভস ও ক্লিয়ারিং কর্পোরেশন গঠনের জন্য সিএসই কাজ করছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7326.csv b/Bangla_fin_news_articles/7326.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..22cdf2c9b865465330df8d5299a702b2f7a939fe --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7326.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7326,পুঁজিবাজারে বড় মূলধনী কোম্পানি ঘিরে লেনদেন,2014-08-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত কয়েক দিনের ধারাবাহিকতায় গতকাল সোমবারও বড় মূলধনী কোম্পানিগুলো ঘিরে লেনদেন হয়েছে পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শীর্ষে ছিল লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট বিএসআরএম জিপি এপোলো ইস্পাত এমজেএল বিডি এবং বেক্সিমকো। দাম বাড়ার ক্ষেত্রে বেশি অবদান রেখেছে সিমেন্ট খাত। এ খাতের কোম্পানিগুলোর দাম বেড়েছে প্রায় ৬ শতাংশ। এর মধ্যে লাফার্জ সুরমা সিমেন্টের দাম বেড়েছে প্রায় সাড়ে ৯ শতাংশ। এছাড়া রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী বস্ত্র খাতে পোশাক রফতানি ভালো হওয়ায় এ খাতেও কিছুটা ইতিবাচক প্রবণতা দেখা গেছে। লেনদেনের ক্ষেত্রে শীর্ষে ছিল বস্ত্র খাত। এ কোম্পানিতে লেনদেন হয়েছে ৯৩ কোটি টাকা। যা বাজারের মোট লেনদেনের ১৫ ভাগেরও বেশি। এছাড়া ইঞ্জিনিয়ারিং জ্বালানি ও ওষুধ খাতে লেনদেন হয়েছে ৬০ কোটি টাকার উপরে।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৫৫৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭১২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৬১৫ কোটি ২১ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৭ কোটি ১০ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯৯টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৭টির কমেছে ১৬৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১০ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৩৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৫৪ কোটি ৬৪ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১২ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২২৩টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৭টির কমেছে ১৩৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7327.csv b/Bangla_fin_news_articles/7327.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5cb168a8c162df07597759334898160961a06f7e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7327.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7327,শেয়ারবাজারের লেনদেন কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদন দেখে,2014-08-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত কয়েক দিন ধরে শেয়ারবাজারের লেনদেন বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে যেসব কোম্পানির অর্ধ বার্ষিক ও প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে সেগুলোতে বিনিয়োগকারীদের লেনদেন বেড়েছে। যেসব কোম্পানির আয় বেড়েছে সেগুলোতে ক্রেতাদের চাহিদা বেড়েছে। অর্থাত্ মোটামুটি আর্থিক প্রতিবেদনের গতি প্রকৃতি দেখে বাজারে লেনদেন হয়েছে। এতে চাঙ্গা ভাব দেখা গেছে ওষুধ বস্ত্র জ্বালানি ও প্রকৌশল খাতে। এছাড়া লভ্যাংশ ঘোষণাকে কেন্দ্র করে মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতটিও ছিল গতিশীল।দেখা গেছে গত সপ্তায় আগ্রহের শীর্ষে ছিল ওষুধ ও জ্বালানি খাত। ওষুধ খাতের শীর্ষ মূলধনি কোম্পানির হিসাব বছর শেষে লভ্যাংশ ঘোষণা ও বহুজাতিক বিভিন্ন কোম্পানির অন্তবর্তী লভ্যাংশ কেন্দ্র করে বিনিয়োগ বাড়ায় লেনদেনের শীর্ষস্থান দখল করেছে এ খাত। এছাড়া জুনে হিসাব বছর শেষ হওয়া জ্বালানি খাতের রাষ্ট্রায়ত্ত মালিকানাধীন কোম্পানিগুলোয় লেনদেন বাড়তে দেখা গেছে। গত সপ্তাহে ডিএসইর মোট লেনদেনের ৩৪ শতাংশ এসেছে ওষুধ ও জ্বালানি খাতের কেনাবেচা থেকে। একক কোম্পানি হিসেবে গত সপ্তাহে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয় এমজেএল বাংলাদেশ লিমিটেডের শেয়ার।গত সপ্তাহে বস্ত্র খাতেও বিনিয়োগকারীদের চাহিদা বেড়েছে। এ খাতের বেশিরভাগ কোম্পানির হিসাব বছরশেষে লভ্যাংশ ঘোষণার সময় ঘনিয়ে আসা এবং দর অনুকূলে থাকায় বিনিয়োগ বাড়ছে। গত সপ্তাহে লেনদেনের তৃতীয় সর্বোচ্চ অবস্থানে ছিল খাতটি। আগের সপ্তাহের চেয়ে গত সপ্তাহে এ খাতের কেনাবেচা বেড়েছে ৪৩ শতাংশ। আর জুনে হিসাব বছর শেষে বেশকিছু মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লভ্যাংশ ঘোষণা এবং অবশিষ্ট ফান্ড লভ্যাংশ ঘোষণার অপেক্ষায় থাকায় গত সপ্তাহে খাতটির বাজার মূলধন বৃদ্ধির পাশাপাশি লেনদেনও বেড়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7328.csv b/Bangla_fin_news_articles/7328.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..06ec17f2a4c4b04a5695012079c5f1ca37c14f49 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7328.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7328,আগস্টের প্রথম অর্ধে বিও হিসাব বেড়েছে ৫ লাখ,2014-08-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঈদের পর পুঁজিবাজারের সূচক ও লেনদেনে গতি এসেছে। বাজারে নতুন বিনিয়োগকারীদের আনাগোনাও বাড়ছে। চলতি মাসের প্রথম অর্ধে বিও হিসাব বেনিফিশিয়ারি ওনার্স বেড়েছে ৫ লাখ। সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি অব বাংলাদেশ সিডিবিএল সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।জানা গেছে আগস্ট মাসের প্রথম অর্ধশেষে বিও হিসাবধারীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৮ লাখ ৩৩ হাজার ৫৫৭। অথচ জুলাই মাসের ৩১ তারিখ পর্যন্ত এ সংখ্যা ছিল ২২ লাখ ৫৬ হাজার। অর্থাত্ ১৭ দিনে বিও হিসাব বেড়েছে ৫ লাখ ৭৭ হাজার ৫৫৭টি।বিশ্লেষকদের মতে পুঁজিবাজার ধীরে ধীরে গতিশীল হওয়ায় সাইডলাইনে থাকা বিনিয়োগকারীরা নতুন করে পুঁজিবাজারে ঝুঁকছে। এছাড়া নতুন আইপিওকে কেন্দ্র করেও বাজারে নতুন বিনিয়োগকারী বাড়ছে। তথ্য অনুযায়ী ২০১৪ সালের আগস্ট মাসে পুরুষ বিওধারীর সংখা বেড়েছে ৩ লাখ ১২ হাজার ৫২১। বর্তমানে পুরুষদের নামে বিও হিসাব রয়েছে ২০ লাখ ৮৩ হাজার ১১১টি।বেড়েছে প্রবাসী বিনিয়োগকারীর সংখ্যাও। বর্তমানে প্রবাসী বিও হিসাবের সংখ্যা ১ লাখ ৩৮ হাজার ৭৮২টি যা মে মাসে ছিল ১ লাখ ৩০ হাজার ৫৬৫টি। অপরদিকে আলোচ্য সময়ে কোম্পানি বিও সংখ্যা ৯ হাজার ৪৮টি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ হাজার ৯৩১টি। জুলাই মাসে এ ধরনের অ্যাকাউন্টের সংখ্যা ছিল ৮৮৩টি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7329.csv b/Bangla_fin_news_articles/7329.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ee6d28b9e3bd85812db46a5266818668d780ad7d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7329.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7329,বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে প্রাইম ব্যাংক,2014-08-17,রেজাউল হক কৌশিক,মোবাইল ব্যাংকিং সেবার অনুমোদন বাতিল বিষয়ে বিভিন্ন বক্তব্য ও বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে প্রাইম ব্যাংক। এ বিভ্রান্তিকর প্রচারণা বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এ বিষয়ে সতর্ক করে বলা হয়েছে এ ধরনের প্রচারণা বন্ধ না হলে শাস্তির আওতায় আনা হবে। গভর্নরের নির্দেশে পেমেন্ট সিস্টেম বিভাগ থেকে এ চিঠি দেয়া হয়েছে ব্যাংকটিকে।গত ৬ আগস্ট প্রাইম ব্যাংকের মোবাইল ব্যাংকিং সেবার অনুমোদন বাতিল করে বাংলাদেশ ব্যাংক। এসময় ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের কাছে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে আপনাদের মনোনিত সলিউশন প্রোভাইডার এসএমজি ইনফোকম লিমিটেডের সংঘটিত অনিয়মের বিষয়ে আপনাদের বক্তব্য বাংলাদেশ ব্যাংকের নিকট গ্রহণযোগ্য নয়। মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিসেস নীতিমালার অনুসারে প্রদত্ত সেবার অনুমোদন প্রত্যাহার করা হলো। তবে এরপর ব্যাংকের পক্ষ থেকে চিঠি বক্তব্য ও বিজ্ঞাপন দিয়ে প্রচারণা চালানো হয় মোবাইল ব্যাংকিং লাইসেন্স বাতিল শীর্ষক সংবাদ তথ্যভিত্তিক নয়। একই ধরনের বক্তব্য পাঠানো হয় বিভিন্ন পত্রিকা অফিসে। সেখানে অবশ্য বলা হয়েছে এসএমজি ইনফোকম লিমিটেডের আর্থিক অনিয়মের কারণে এসএমজি ইনফোকমের সঙ্গে মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস প্রচলন সংক্রান্ত অনাপত্তি বাতিল করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।প্রাইম ব্যাংকের বিভ্রান্তি ছাড়ানোর বিষয়টি বাংলাদেশ ব্যাংকের নজরে এলে তা বন্ধের নির্দেশ দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। চিঠিতে বাংলাদেশ ব্যাংক বলেছে আপনাদের বক্তব্য ও বিজ্ঞাপন বিভ্রান্তিকর। এ ধরনের প্রচারণা বন্ধ করার নির্দেশ দেয়া যাচ্ছে। এ প্রচারণা বন্ধ না হলে আপনাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে। প্রকৃতপক্ষে ব্যাংকের মোবাইল ব্যাংকিং সেবার অনুমোদন বাতিল করা হয়েছে।জানা গেছে ইজি ক্যাশ নামে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা চালুর জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছ থেকে লাইসেন্স নেয় প্রাইম ব্যাংক। পরে এ সেবা বাস্তবায়ন করতে সলিউশন প্রোভাইডার এসএমজি ইনফোকম লিমিটেডের সঙ্গে চুক্তি করে। এরপর প্রতিষ্ঠানটি প্রাইম ব্যাংকের লোগো ব্যবহার করে বিজ্ঞাপন দিয়ে মোটা অংকের জামানত নিয়ে প্রায় দুই হাজার ৫০০ এজেন্ট নিয়োগ করে। ওই প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে জামানত হিসেবে প্রায় ২৫ কোটি টাকা নেয় প্রাইম ব্যাংক। যদিও প্রতিষ্ঠানটি দাবি করেছে তারা জামানত হিসেবে দিয়েছে ছয় কোটি ৬১ লাখ টাকা। কিন্তু প্রতিষ্ঠানের অডিট রিপোর্টে এ খাতে ১৫ কোটি ৭৮ লাখ টাকা নেয়ার তথ্য রয়েছে। এরপর হঠাত্ উধাও হয়ে যায় প্রতিষ্ঠানটি। ফলে বিপাকে পড়ে আড়াই হাজার এজেন্ট। এসব এজেন্ট প্রাইম ব্যাংকের কাছে গেলে তারা দায়িত্ব নিতে অস্বীকৃতি জানায়। পরে প্রাইম ব্যাংক আবারো এসএমজি ইনফোকম লিমিটেডের সঙ্গে চুক্তি বাতিল করে তাদের মূল কোম্পানি ইউনিট্রেন্ড নেটওয়ার্কের সঙ্গে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা দেয়ার জন্য চুক্তি করে। এ অবস্থায় প্রাইম ব্যাংককে এসএমজি ইনফোকম লিমিটেডের এজেন্টদের অর্থ ফেরত দেয়ার নির্দেশ দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তবে প্রাইম ব্যাংক অর্থ ফেরত না দিয়ে দায় অস্বীকার করে। এসব কারণে মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিসেস নীতিমালার ৭ ধারার এক দশমিক অনুচ্ছেদ অনুসারে সেবার অনুমোদন বাতিল করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7330.csv b/Bangla_fin_news_articles/7330.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a81b3a62e4f463131bac2db1b6d0f8bc92d699b9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7330.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7330,নতুন শিল্পে ঋণ বিতরণ কমেছে,2014-08-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি মূলধন ঋণের পরিমাণ বাড়ায় সামগ্রিকভাবে শিল্প খাতে ঋণ বিতরণ বেড়েছে। তবে নতুন শিল্পে বিনিয়োগের জন্য উদ্যোক্তারা এগিয়ে আসছে না। বাড়ছে না নতুন শিল্পে ঋণ বিতরণও। যে কারণে বিদায়ী অর্থ বছরে মেয়াদী ঋণ বিতরণ কমেছে। বর্তমানে রাজনৈতিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল হলেও উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারীদের মধ্যে এখনো আস্থা না ফেরায় নতুন শিল্পে বিনিয়োগ হচ্ছে না বলেই সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন।বিশেষজ্ঞরা বলছেন নতুন কর্মসংস্থান তৈরিতে সবচে বেশি ভূমিকা রাখে মেয়াদী শিল্পঋণ। দেশে অবকাঠামোগত সুযোগসুবিধা কম থাকায় এবং ভবিষ্যতে বড় ধরনের রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার আশঙ্কায় বিনিয়োগকারীরা নতুন বিনিয়োগে এগিয়ে আসছেন না। এমন অবস্থা চলতে থাকলে দীর্ঘমেয়াদে অর্থনীতিতে বিরূপ প্রভাব পড়ার আশঙ্কা ব্যক্ত করেছেন তারা।বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে দেখা গেছে দেশের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো গত অর্থ বছরে জুলাইজুন ৪২ হাজার ৩১১ কোটি টাকা বিতরণ করেছে। যা এর আগের অর্থ বছরের একই সময়ে ছিলো ৪২ হাজার ৫২৮ কোটি টাকা। সে হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে মেয়াদী শিল্পঋণ বিতরণ শূন্য দশমিক ৫১ শতাংশ কমেছে।পরিসংখ্যানে দেখা যায় মেয়াদী শিল্প খাতে রাষ্ট্রীয় মালিকানার ব্যাংকগুলোর ঋণ বিতরণ সবচে কম। আলোচ্য সময়ে রাষ্ট্রীয় বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো মেয়াদী খাতে ঋণ বিতরণ করেছে ১ হাজার ৩৯৪ কোটি টাকা। যা আগের অর্থ বছরের একই সময়ে ছিল ৫ হাজার ৭২৪ কোটি টাকা। এতে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন চার বাণিজ্যিক ব্যাংকের মেয়াদী ঋণ বিতরণ কমেছে প্রায় ৭৬ শতাংশ। মেয়াদী শিল্পের পাশাপাশি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মোট শিল্পঋণ বিতরণও উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে। এসব ব্যাংকে শিল্পঋণ বিতরণ আগের অর্থ বছরের তুলনায় ৫৬ শতাংশ কমেছে।এদিকে বিদায়ী অর্থ বছর শেষে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো শিল্প খাতে ১ লাখ ৬৮ হাজার ৪১৪ কোটি টাকার ঋণ বিতরণ করেছে। যা এর আগের অর্থ বছরে ছিলো ১ লাখ ৪৫ হাজার ৬৯৩ কোটি টাকা। সে হিসেবে অর্থ বছর শেষে প্রায় ১৬ শতাংশ ঋণ বিতরণ বেড়েছে।এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের এসএমই অ্যান্ড স্পেশাল প্রোগ্রামস বিভাগের মহাব্যবস্থাপক মো. মাছুম পাটোয়ারী ইত্তেফাককে বলেন বিগত অর্থ বছরের রাজনৈতিক অস্থিরতা ও নতুন সরকারের প্রথম বছরের অনিশ্চয়তা কাটিয়ে উদ্যোক্তাদের মাঝে আস্থা ফিরে আসতে শুরু করেছে। তবে পুরোপুরি অনিশ্চয়তা না কাটায় নতুন শিল্প স্থাপনে মেয়াদী ঋণ বিতরণের পরিমাণ কিছুটা কমেছে। তিনি বলেন দেশের চলমান সীমাবদ্ধতার মধ্যেও ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো শিল্প খাতকে চাহিদা মাফিক ঋণের জোগান দিতে পেরেছে। এতে ঋণ বিতরণে বেশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করা সম্ভব হয়েছে।অন্যদিকে শিল্প খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ কমেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে দেখা গেছে গত অর্থ বছর শেষে শিল্প খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৫ হাজার ২২৬ কোটি টাকা। যা আগের অর্থ বছর শেষে ছিল ১৫ হাজার ৫৫৩ কোটি টাকা। সে হিসেবে চলতি অর্থ বছর শেষে শিল্প খাতে খেলাপি ঋণ দুই শতাংশ কমেছে। একইসঙ্গে বেড়েছে শিল্প খাতে ঋণ আদায়ের পরিমাণও। বিদায়ী অর্থ বছর শেষে আদায় হয়েছে ১ লাখ ৫৫ হাজার ৯৮ কোটি টাকা। যা আগের অর্থ বছর শেষে ছিল এক লাখ ২২ হাজার ৪৬ কোটি টাকা। সে হিসেবে অর্থ বছরের ব্যবধানে শিল্পঋণ আদায় বেড়েছে ২৭ শতাংশ।প্রতিবেদনে দেখা যায় দেশে প্রথমবারের মতো শিল্প খাতে বকেয়া ঋণ স্থিতির পরিমাণ দুই লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। বর্তমানে মোট শিল্প ঋণের বকেয়া স্থিতির পরিমাণ ২ লাখ ৪০ হাজার ৯৫ কোটি ৬১ লাখ টাকা। যা আগের অর্থ বছরের একই সময়ে ছিল এক লাখ ৭৯ হাজার ২০৪ কোটি ১২ লাখ টাকা। সে হিসেবে ঋণের স্থিতি বেড়েছে প্রায় ১৪ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7331.csv b/Bangla_fin_news_articles/7331.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3bcd0a7ec5400e9e5427efe5523035df0f168c08 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7331.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7331,বিকল্প পদ্ধতিতে অগ্নিনিবারণ করবে ন্যানো গ্রীন ওয়ার্ল্ড,2014-08-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গার্মেন্ট কারখানায় বিকল্প পদ্ধতিতে আগুন নিবারণ করতে চায় ন্যানো গ্রীন ওয়ার্ল্ড নামের কোম্পানি। এছাড়া বাংলাদেশের গার্মেন্ট খাতের বিষয়ে ইতিবাচক প্রচারণা ও বিক্রির ক্ষেত্রেও নতুন মডেল স্থাপন করতে চায় নেদারল্যান্ডভিত্তিক এ কোম্পানিটি। গতকাল বিজিএমইএতে আগুণ নিবারণ বিষয়ক মডেল উপস্থাপনের সময় এসব কথা বলেন ন্যানো গ্রীন ওয়ার্ল্ড কোম্পানির ঊর্ধ্বতনরা।অনুষ্ঠানের বলা হয় বর্তমানে প্রচলিত স্প্রিঙ্কলার পদ্ধতির চেয়ে ন্যানো গ্রীন ওয়ার্ল্ড পদ্ধতি বেশি সাশ্রয়ী ও কার্যকর। পরিবেশ সম্মত এ পদ্ধতিতে প্রলেপ পদ্ধতিতে ব্যবহার করা হয়। তবে এ পদ্ধতির কার্যকারীতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছে বিজিএমইএ নের্তৃবৃন্দ বুয়েটের শিক্ষক ও গার্মেন্ট মালিকরা। এ বিষয়ে আলোচনার সুযোগ রয়েছে বলে অনুষ্ঠান শেষ করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত জারবেন জোর্ড ডি জং। বিজিএমইএর সভাপতি আতিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বুয়েটের শিক্ষক এএমএম তৌফিকুল আনোয়ার ও মাকসুদ হেলালী বিজিএমইএর সহসভাপতি এসএম মান্নান কচি ও শহিদুল্লাহ আজিম উপস্থিত ছিলেন। ন্যানো গ্রীন ওয়ার্ল্ডের প্রধান নির্বাহী এডি হোর্স্টম্যান ও প্রধান হিসাব কর্মকর্তা জন নিকস অনুষ্ঠানে অগ্নি নির্বাপন মডেল উপস্থাপন করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7332.csv b/Bangla_fin_news_articles/7332.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5751189eaec3b90905cba268cfa0d8d413f5b7f4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7332.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7332,ডিএসই’র জিএমকে সাময়িক বরখাস্ত তদন্ত কমিটি গঠন,2014-08-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি নির্দেশে মহাব্যবস্থাপক জিএম খন্দকার আসাদউল্লাহকে সাময়িক বরখাস্তের সিদ্ধান্ত নিয়েছ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই পরিচালনা পর্ষদ। বৃহস্পতিবার ডিএসইর পর্ষদ সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এছাড়া সভায় প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও মাধ্যমে অর্থ উত্তোলনের প্রক্রিয়া শেষ করায় তিনটি কোম্পানিকে মূল মার্কেটে লেনদেনের জন্য তালিকাভুক্তির অনুমোদন দেয়া হয়েছে। কোম্পানিগুলো হলো সুহূদ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড তুং হাই নিটিং অ্যান্ড ডায়িং ও ফার ইস্ট নিটিং অ্যান্ড ডাইয়িং ইন্ডাস্ট্রিজ।জানা গেছে সিকিউরিটিজ আইন লঙ্ঘন করে শেয়ার ব্যবসা করার অভিযোগ খতিয়ে দেখতে দুই সদস্যের কমিটি গঠন করেছে ডিএসই। গঠিত কমিটির সদস্যরা হলেন মহাব্যবস্থাপক জীবন চন্দ্র ও সামিউল ইসলাম। গঠিত কমিটিকে শিগগিরই এ সংক্রান্ত তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এর আগে গত ১২ আগস্ট বিএসইসির ৫২৪তম নিয়মিত কমিশন সভায় সিকিউরিটিজ আইন লঙ্ঘন করে শেয়ার ব্যবসা করার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ডিএসইর জিএম খন্দকার আসাদউল্লাহকে সাময়িক বরখাস্ত করার নির্দেশ দিয়েছে বিএসইসি।জানা গেছে সুহূদ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড গত ৮ জুন থেকে ১২ জুন পর্যন্ত আইপিওর আবেদন গ্রহণ করে এ কোম্পানিকে তালিকাভুক্তির জন্য অনুমোদন দিয়েছে ডিএসই। গত ১৯ জুন তুং হাই নিটিং অ্যান্ড ডায়িং লিমিটেডের লটারির ড্র অনুষ্ঠিত হয়। ১৮ মে থেকে ২২ মে পর্যন্ত আবেদন গ্রহণ করা হয়। এ কোম্পানিরও তালিকাভুক্তি অনুমোদন করেছে ডিএসই। এছাড়া ফারইস্ট নিটিং অ্যান্ড ডাইয়িং ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডকে তালিকাভুক্তির অনুমোদন দেয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7333.csv b/Bangla_fin_news_articles/7333.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3c2a7e421aa9e33f7ab8393e9b4f0defec3afdfb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7333.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7333,সর্বোচ্চ লেনদেন জ্বালানি খাতে,2014-08-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গেল সপ্তায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে বিদ্যুত্ ও জ্বালানি খাতকে কেন্দ্র করে। ডিএসইর মোট লেনদেনের ১৮ শতাংশই হয়েছে এই খাতে। প্রতিদিন গড়ে ১২৩ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা আগের সপ্তাহের তুলনায় ৩৪ শতাংশ বেশি। সংশ্লিষ্টরা বলছেন সমপ্রতি জ্বালানি খাতে নতুন কোম্পানি তালিকাভুক্ত হয়েছে। এছাড়া এ খাতের বেশিরভাগ কোম্পানি সর্বশেষ প্রান্তিকে ভালো মুনাফা করেছে। ফলে বিনিয়োগকারীদের ঝোঁক বেড়েছে জ্বালানি খাতে।ডিএসইর মোট লেনদেনের ১৭ শতাংশ হয়েছে ওষুধ ও রসায়ন খাত ঘিরে। প্রতিদিন গড়ে ১১২ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। লেনদেন বেড়েছে ৩০ শতাংশ। আর লেনদেন বৃদ্ধির দিক থেকে এগিয়ে মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাত। এই খাতের লেনদেন বেড়েছে ১৪৫ শতাংশ। প্রতিদিন গড়ে ১৭ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে।এদিকে গত সপ্তায় ডিএসইতে দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে বস্ত্র খাতের কোম্পানিগুলো। সপ্তাহজুড়ে এ খাতের ৭৬ শতাংশ কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে। এ খাতের পাঁচ কোম্পানি সাপ্তাহিক গেইনারের তালিকায় উঠে এসেছে। সাপ্তাহিক লুজারের তালিকায় এসেছে তালিকাভুক্ত ৭ মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এগুলো হলো আইসিবি পরিচালিত ৬টি মিউচ্যুয়াল ফান্ড এবং এক্সিম ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড। আইসিবির ৬ষ্ঠ মিউচ্যুয়াল ফান্ড ১৯ দশমিক ৩ শতাংশ দর কমে লুজারের শীর্ষে রয়েছে। লুজারের দ্বিতীয় স্থানে থাকা অষ্টম আইসিবি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের দর কমেছে ১৮ দশমিক ২ শতাংশ। সেকেন্ড আইসিবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড ১৭ দশমিক ৩ শতাংশ দর কমে লুজারের তৃতীয় স্থানে রয়েছে।ডিএসই সূত্রে জানা গেছে আগামীকাল সোমবার থেকে ডিএসইতে শুরু হবে খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেডের কেপিপিএল শেয়ার লেনদেন। প্রতিষ্ঠানটি ১০ টাকা মূল্যে ৪ কোটি শেয়ার ছেড়ে বাজার থেকে ৪০ কোটি টাকা সংগ্রহ করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7334.csv b/Bangla_fin_news_articles/7334.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4b1e2bd3632d2aa36f68f4b845c4c905de13fca5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7334.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7334,আরো বাড়তে পারে,2014-08-15,শফিকুর রহমান রয়েল,চলতি বছরের মার্চ মাসে স্পেনে সার্বিক বেকারত্বের হার রেকর্ড পরিমাণ ২৫.৯৩ শতাংশে পৌঁছেছিল। পরের মাসেই তা অবশ্য ২৫.১ শতাংশে নেমে আসে। ৬ বছর আগে বেকারত্ব যখন বৃদ্ধি পাওয়া শুরু করলো তখন সমাজতন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী জোসে লুইস রডরিগুয়েজ ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন ২০০৯ সালের শেষ নাগাদ অবস্থার উন্নতি ঘটবে। কিন্তু ২০১৪ সালের মাঝামাঝি সময় চলে এলেও আহামরি পরিবর্তনের কোনো লক্ষণ নেই। ব্যাংক অফ স্পেন জানিয়েছে বেকারত্বের হার সহসাই নাটকীয়ভাবে নিচে নেমে আসবে না। এসব শুনে স্প্যানিয়ার্ডরা রীতিমতো আতঙ্কিত। স্পেনে বর্তমানে ২৫ অনূর্ধ্বদের ৪৫ শতাংশের কোনো কাজ নেই যা কিনা মহামন্দা আক্রান্ত ইউরোপের অন্যান্য দেশের তুলনায় দ্বিগুণ। রোমান ক্যাথলিক চ্যারিটি কারিতাসএর মহাসচিব জানিয়েছেন স্পেনে তাঁদের কাছে সাহায্য চাওয়া লোকের সংখ্যাটা গত কয়েক বছরে তিনগুণ বেড়েছে। স্পেনের বর্তমান রক্ষণশীল সরকারের প্রধানমন্ত্রী মারিয়ানো রাজয় ক্ষমতায় বসেই ঘোষণা দিয়েছিলেন এমন কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন যাতে বেকারত্বের হার নিচে নেমে আসবে। কিন্তু সেই চমকটি দেখাতে পারছেন না প্রধানমন্ত্রী। উল্টো কেউ কেউ এমনও বলছেন বেকারত্বের হার অদূর ভবিষ্যতে আরো বাড়লেও অবাক হওয়ার কিছুই থাকবে না।২০০৮ সালের শেষে স্পেনে বেকারের সংখ্যাটা প্রথমবারের মতো যখন তিন মিলিয়নে পৌঁছুলো তখন সেদেশের ট্রেড ইউনিয়নের এক জ্যেষ্ঠ কর্মী প্রসঙ্গক্রমে বলেছিলেন ৪ মিলিয়নে পৌঁছুলে স্পেনে সামাজিক বিপ্লব ঘটে যাবে। রক্ষণশীল অনেক পন্ডিত তখন দ্বিধাহীন কণ্ঠে মন্তব্য করেছিলেন এমন হলে স্পেনে দাঙ্গাহাঙ্গামা বেধে যেতে পারে। সে জায়গায় বর্তমান অবস্থাটা ভাবলে অবাকই হতে হয়। বেকারদের সংখ্যা ৫ মিলিয়ন অতিক্রম করেছে কিন্তু সামাজিক বিপ্লব ঘটেনি দাঙ্গাহাঙ্গামার খবরও মিডিয়ায় আসেনি। এর অবশ্য একটি কারণ রয়েছে। স্পেনের লোকেরা আইনের প্রতি খুবই শ্রদ্ধাশীল। পুলিশের চাকরিটাকে তারা বেশ সম্মানজনক মনে করে। পুলিশের প্রতিটি চাকরির জন্য আবেদনপত্র জমা পড়ে গড়ে ত্রিশটি।ঐতিহাসিকভাবেই স্পেনের লোকজন বেকারত্ব সম্পর্কে সহনশীল। দৃঢ় পারিবারিক নেটওয়ার্ক বেকারদের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। আবার সব বেকারেরই যে কাজ নেই একথা ঠিক নয়। স্পেনের তেজস্বী ও বর্ধিষ্ণু গুপ্ত কালো অর্থনীতির কথা সবাই জানে। ট্রান্স ইন্সপেক্টরস ইউনিয়ন গেসথার তথ্যানুযায়ী জিডিপিতে গুপ্ত অর্থনীতির অবদান ২৩ শতাংশ। গত বছরও তা বৃদ্ধি পেয়েছে ০.৭ শতাংশ। স্পেনে অনেক বেকারই প্রাতিষ্ঠানিক কাজে ফিরে যেতে ইচ্ছুক নয় তা সে যতো বেতনই দেয়া হোক। বছরের পর বছর গ্রহণ করছে বেকার ভাতা। স্থায়ী কাজ গ্রহণেও অনেকের রয়েছে ব্যাপক অনীহা। কাজেই বেকারত্বের হার সত্যিই কতো তা বলা মুস্কিল। অন্তত এটুকু বলা যায় যে সমস্যাটাকে যতো তীব্র ভাবা হচ্ছে আসলে ততোটা নয়। ইউরোপের মধ্যে স্পেনে শ্রমবাজার সবচে অস্থির। মহামন্দা শুরুর পর থেকে এখানে মানুষ চাকরি হারিয়েছে খুবই দ্রুতগতিতে। কিন্তু তার আগের পরিস্থিতিটা ছিল যেনো তার উল্টো সৃষ্টি হচ্ছিল অসংখ্য চাকরি বিশেষত নির্মাণ ক্ষেত্রে। কিন্তু অগণিত বাড়ি অবিক্রিত থাকাতে নির্মাণ শিল্পের অবস্থা এখন করুণ। সে জন্যই স্পেনে বেকারত্বের হার বেড়েছে লাফিয়ে লাফিয়ে। দেশটিতে কর্মীদের ছাঁটাই করাটা খুবই সহজ। স্পেনের একটি ব্যাংকের গবেষণা অনুযায়ী দ্বিস্তর বিশিষ্ট শ্রম বাজারের কারণেই চাকরি হারোনোর ব্যাপারটা অহরহ ঘটছে। চাকরি প্রার্থীদের একতৃতীয়াংশই গ্রহণ করে অস্থায়ী চাকরি বাকিরা আবদ্ধ হয় স্থায়ী চুক্তিতে। অস্থায়ী শ্রমিকদের বিদায় করে দেয়া যায় জরুরি নোটিসের ভিত্তিতে ঠিকমতো ক্ষতিপূরণও দেয়া হয় না। এসব দেখে স্পেনের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর দাবি জানিয়েছেন শ্রম আইন সংশোধনের। তবে তাঁর কথা আমলে নেয়া হচ্ছে না।স্পেনের কার্লোস থ্রি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ইমিলিয়ানো কার্লুসিয়ানো বেকারত্ব বৃদ্ধির কারণ খুঁজতে গিয়ে পেয়েছেন ভিন্ন তথ্য। স্পেনে দ্বিস্তর বিশিষ্ট শ্রম বাজারের পেছনে কাজ করছে দ্বিস্তর বিশিষ্ট শিক্ষা। ইউরোপের অন্য বড় দেশগুলোর মতোই এখানে উচ্চশিক্ষার পর্যাপ্ত সুযোগসুবিধা রয়েছে। কিন্তু ত্রিশ শতাংশ স্প্যানিয়ার্ডই স্কুল ছাড়ে বিশেষ কোনো যোগ্যতা অর্জন ছাড়াই। আর এ স্কুল ছেড়ে আসা তরুণরা চাকরির বাজারে গিয়ে দারুণ সমস্যার মুখে পড়ে।ইন্টারন্যাশনাল নিউ ইয়র্ক টাইমস অনুসরণে \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7335.csv b/Bangla_fin_news_articles/7335.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b30ab20de2a2da24b5413ed3702cc977945a54c1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7335.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7335,রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা,2014-08-15,আহসান হাবীব রাসেল,সার্বিক দৃষ্টিকোণ থেকে সদ্য সমাপ্ত ২০১৪ অর্থবছরে দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ধীরলয়ে গতিশীল হয়েছে। মোট দেশজ উত্পাদনের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ছিল স্থিতিশীল বিনিময় হার ও মূল্যস্ফীতি ছিল নিয়ন্ত্রণে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়েছে। কৃষিখাতের উত্পাদন ভালো হয়েছে। আন্তর্জাতিক রেটিং এজেন্সিগুলোও বাংলাদেশকে স্থিতিশীল রেটিং করেছে। তবে শিল্প খাতের অবদান আরও ভালো হওয়া প্রয়োজন ছিল। অবকাঠামো গ্যাসবিদ্যুতের সংকট এবং রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে তা ভালো হয়। সেবাখাত কিছুটা ভালো করলেও গতবছরে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে এ খাতটি যে ক্ষতির শিকার হয়েছে তা সামাল দিতে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন। ভবিষ্যতে দেশের অর্থনীতি স্থিতিশীল রাখতে এবং কাঙ্ক্ষিত জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা রক্ষা করা খুবই দরকার। এছাড়া অবকাঠামোগত উন্নয়ন দক্ষ জনবল তৈরি ও সার্বিক বিনিয়োগ পরিবেশ রক্ষা করতে হবে। কারণ গত অর্থবছরে উদ্যোক্তারা রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার শিকার হওয়ায় গোটা অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। জিডিপি প্রবৃদ্ধি মারাত্মকভাবে মার খেয়েছে। নতুন বিনিয়োগে উত্সাহ হারিয়েছে দেশিবিদেশি বিনিয়োগকারীরা। সরকারি বিনিয়োগ বাড়া সত্ত্বেও দেশিবিদেশি বিনিয়োগকারীরা এক্ষেত্রে ধীরে চল নীতি গ্রহণ করেন। ২০১৪ অর্থবছরের এপ্রিলজুন সময়ে দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি মূল্যায়নে মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির এমসিসিআই এক প্রতিবেদনে এসব কথা বলা হয়েছে।প্রতিবেদনে বলা হয়েছে ২০১৪ অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ৬ দশমিক ১২ শতাংশে নেমে আসার প্রাক্কলন করেছে বিবিএস বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো। যা এ সময়ের লক্ষ্যমাত্রা থেকে অনেক দূরে। অপর্যাপ্ত অবকাঠামো গ্যাসবিদ্যুতের সংকট এবং অর্থবছরের ছয় মাসে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি কমে যাবে বলে প্রাক্কলন করা হচ্ছে। অর্থনৈতিক গতিশীলতার জন্য এসব প্রতিবন্ধকতা দূর করা প্রয়োজন। এসব প্রতিবন্ধকতা দূর হলে একদিকে উদ্যোক্তাদের আস্থা বাড়বে। অন্যদিকে বিনিয়োগের সুযোগ বাড়বে। নিম্নে অর্থনীতি নিয়ে এমসিসিআইয়ের খাতভিত্তিক আলোচনা তুলে ধরা হলো।কৃষি রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা সত্ত্বেও ২০১৪ অর্থবছরে দেশের কৃষিখাতের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২ দশমিক ৪৬ শতাংশ। যা ২০১৩ অর্থবছরে ছিল ১ দশমিক ৪৭ শতাংশ। ফসল উত্পাদন এবং মত্স্য খাতে ভালো প্রবৃদ্ধির কারণেই কৃষিতে প্রবৃদ্ধি বেড়েছে। এখনও বাংলাদেশের সাড়ে ৪৭ ভাগ শ্রম শক্তি কৃষিখাতে কাজ করে।শিল্প বিবিএসর তথ্য অনুযায়ী ২০১৪ অর্থবছরে শিল্পখাতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৮ দশমিক ৩৯ শতাংশ। যা আগের অর্থবছরে ছিল ৯ দশমিক ৬৪ শতাংশ। বিদ্যুত্ ও গ্যাসের অভাব রাজনৈতিক সংকট গার্মেন্টেস শ্রমিক অসন্তোষ অপর্যাপ্ত বেসরকারি বিনিয়োগ এবং শিল্প স্থাপনে জমির অভাবে শিল্পখাতে প্রবৃদ্ধির হার কমেছে। ম্যানুফ্যাকচারিং খাতের প্রবৃদ্ধি ২০১৪ অর্থবছরে হয়েছে ৮ দশমিক ৬৮ শতাংশ। যা আগের অর্থবছরে ছিল ১০ দশমিক ৩১ শতাংশ। ছোট ছোট ম্যানুফ্যাকচারিং খাতের অবদানেও বড় রকমের ছেদ পড়েছে।নির্মাণ বিদ্যুত্ এবং সেবাখাত ২০১৪ অর্থবছরে নির্মাণ খাতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৮ দশমিক ৫৬ শতাংশ। যা ২০১৩ অর্থবছরে ছিল ৮ দশমিক ৪ শতাংশ। গেল প্রান্তিকে রিয়াল এস্টেট ভাড়া এবং ব্যবসায়িক কার্যক্রমে ব্যাপক সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৪ দশমিক ২৪ শতাংশ। যা ২০১৩ অর্থবছরের একই প্রান্তিকে ছিল ৪ দশমিক ৪ শতাংশ। এদিকে গেল প্রান্তিকে বিদ্যুত্ সরবরাহে কিছুটা উন্নতি হলেও বিদ্যুতের চাহিদাও বেড়েছে অনেক। এদিকে ২০১৪ অর্থবছরে সেবাখাতের অবদান আগের বছরের তুলনায় ভালো। রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা সত্ত্বেও সেবাখাতের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৫ দশমিক ৮৩ শতাংশ। যা আগের বছরে ছিল ৫ দশমিক ৫১ শতাংশ।মুদ্রা ও পুঁজিবাজার রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও বৈদিশিক বাণিজ্য সংকুচিত হওয়ায় দেশে ঋণের প্রবাহ কমেছে। মে মাস শেষে অভ্যন্তরীণ ঋণের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১০ দশমিক ১ শতাংশ। যা গতবছরের একই সময়ে ছিল ১২ দশমিক ৩ শতাংশ। এদিকে ঋণের প্রবাহ কমে যাওয়ায় ব্যাংকিং সেক্টরে অতিরিক্ত তারল্যের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৪০ হাজার কোটি টাকা। যা ২০১৩ সালের জুনশেষে ছিল ৭৯ হাজার কোটি টাকা। ২০১৪ অর্থবছরের ৬ মাসে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে শিল্পখাতে টার্ম লোন বিতরণ কমে গেছে। এর পর ধীরে ধীরে বাড়তে থাকলেও তা এখনও অনেক কম। এদিকে ২০১৪ অর্থবছরে পুঁজিবাজারেও নিম্নমুখী ধারা বিরাজমান। নির্বাচনমুখী অর্থনীতিতে নানা ধরনের রাজনৈতিক অস্থিরতার ফলে বিনিয়োগকারীদের আস্থা কমায় লেনদেন তলানিতে নেমে আসে। ২০১৩ অর্থবছরের তুলনায় চলতি অর্থবছরে দৈনিক লেনদেনের পরিমাণ অনেক কমে যায়।সরকারি আয় ব্যয় ২০১৪ অর্থবছরের জুলাইমে সময়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর রাজস্ব আদায় করেছে ১ লাখ ৩ হাজার ৬৩০ কোটি টাকা। যা সংশোধিত রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রার প্রায় ৮৩ ভাগ। সংশোধিত রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ লাখ ২৫ হাজার কোটি টাকা। লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী রাজস্ব আদায় না হওয়ার পেছনে এনবিআর দায়ী করছে রফতানি আয়ে উেস কর হার হ্রাস ব্যবসায়িক কার্যক্রম সংকোচন রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং আর্থিক খাতের প্রতিষ্ঠানগুলোর আয় কমে যাওয়াকে। সরকার ২০১৪ অর্থবছরে সংশোধিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির এডিপি ৯৫ ভাগ বাস্তবায়ন করেছে।বহিঃখাত গেলো জুনে রফতানি আয় হয়েছে ২ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার। যা আগের তুলনায় সাড়ে ৩ শতাংশ বেশি। তবে রফতানির মাসিক রফতানি লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় প্রায় সাড়ে ৮ শতাংশ কম। এর একটি বড় কারণ রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা। তবে ২০১৪ অর্থবছরের এপ্রিলজুন প্রান্তিকে রফতানি আয় আগের অর্থবছরের একই প্রান্তিকের তুলনায় বেড়েছে ৮ দশমিক ৩৪ শতাংশ। জুলাইমে সময়ে আমদানি ব্যয় বেড়েছে ২০ দশমিক ২০ শতাংশ। রমজান মাসকে কেন্দ্র করে খাদ্যশস্য এবং ভোগ্যপণের আমদানি বাড়ার সাথে সাথে মূলধনী যন্ত্রপাতি এবং শিল্পের কাঁচামাল আমদানিও বেড়েছে। তবে এ সময়ে বাণিজ্য ঘাটতি আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় কমেছে। কারণ এই সময়ে রফতানি আয় তুলনামূলক বেড়েছে। এদিকে ২০১৪ অর্থবছরে রেমিট্যান্স আয় কমেছে। বৈদেশিক সাহায্য প্রাপ্তি ১৫ ভাগ বেড়েছে। তবে কমেছে বৈদেশিক বিনিয়োগের পরিমাণ।অর্থনীতিতে পূর্ণ গতি ফিরিয়ে আনতে সরকারের চ্যালেঞ্জ হলো বেসরকারি বিনিয়োগ বাড়ানো মূল্যস্ফীতি সীমার মধ্যে রাখা অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে গতি আনা লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন করা এবং রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7336.csv b/Bangla_fin_news_articles/7336.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bd27b479b0955668d6ff830988e99bd916fb86bf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7336.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7336,ডিএসইতে বস্ত্রখাত ঘিরে লেনদেন ঊর্ধ্বমুখী,2014-08-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গতকাল বৃহস্পতিবার সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে শেয়ারবাজারে সূচক ও লেনদেন বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেনে বড় অবদান ছিল বস্ত্রখাতের। এ খাতে লেনদেন হয়ছে ১৩৩ কোটি টাকা। যা বাজারের মোট লেনদেনের ২১ ভাগেরও বেশি। আর এ লেনদেন আগের দিনের তুলনায় ৫২ কোটি ২৭ লাখ টাকা বা ৬৪.৫৬ শতাংশ বেশি। সবচেয়ে বেশি শেয়ার লেনদেন হয়েছে মতিন স্পিনিংয়ের। গতকাল এ কোম্পানির মোট ১৯ কোটি ৯৭ লাখ ৮০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেন হওয়া বস্ত্রখাতের ৩৪টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ২৮টির কমেছে ৪টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে ১টির এবং লেনদেন হয়নি ১টি কোম্পানির।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২৭ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৫৫৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১২ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭০৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৬৩২ কোটি ৩২ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৩৯ কোটি ১১ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৯৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৭৮টির কমেছে ৮২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৭৯ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৪৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪২ কোটি ৬৪ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৯ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২১৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৩টির কমেছে ৬৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৯টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে জন্মাষ্টমী উপলক্ষে সরকারি ছুটি থাকায় আগামী রবিবার দেশের উভয় পুঁজিবাজারে লেনদেন বন্ধ থাকবে। এদিন উভয় স্টক এক্সচেঞ্জের দাফতরিক কার্যক্রমও বন্ধ থাকবে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। ডিএসই সূত্র জানিয়েছে রাইট শেয়ারের চাঁদা গ্রহণের তারিখ ঘোষণা করেছে ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ আইসিবি। ঘোষণা অনুযায়ী আগামী ৭ ডিসেম্বর থেকে ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত রাইট শেয়ারের চাঁদা নেয়া হবে। রাইট শেয়ারের জন্য আগামী ৯ সেপ্টেম্বর রেকর্ড ডেট ঘোষণা করা হয়েছে। প্রসঙ্গত গত ১২ আগস্ট আইসিবিকে রাইট শেয়ার ছেড়ে মূলধন বাড়ানোর অনুমোদন দেয় বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। ১০০ টাকা ফেসভ্যালুর সঙ্গে ৪০০ টাকা প্রিমিয়ামসহ আইসিবির প্রতিটি শেয়ারের নির্দেশক মূল্য ৫০০ টাকা। শেয়ারবাজারে ২ কোটি ১০ লাখ ৯৩ হাজার ৭৫০টি সাধারণ শেয়ারের বিপরীতে ১২ অনুপাতে রাইট শেয়ার ছাড়বে প্রতিষ্ঠানটি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7337.csv b/Bangla_fin_news_articles/7337.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..59f82aeb17fae5acc91b242dcdc56385e144cb26 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7337.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7337,রাষ্ট্রায়ত্ত তিন প্রতিষ্ঠানের ডিভিডেন্ডের চেক হস্তান্তর,2014-08-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সরকারের কাছে মোট ৭০ কোটি টাকার ডিভিডেন্ডের চেক হস্তান্তর করেছে রাষ্ট্রায়ত্ত তিনটি প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠান তিনটি হলো ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড ইডকল ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ আইসিবি ও বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক লিমিটেড বিডিবিএল।গতকাল সকালে সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের কাছে পৃথক পৃথকভাবে ডিভিডেন্ডের চেক হস্তান্তর করেন ওই তিন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা। অর্থসচিব মাহবুব আহমেদ এবং ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব ড. আসলাম আলম এ সময় উপস্থিত ছিলেন।এসময় অর্থমন্ত্রী বলেন অনেকে বলেন সরকারি প্রতিষ্ঠান ব্যবসা করতে পারে না শুধু লোকসান দেয়। আজ তিনটি সরকারি প্রতিষ্ঠান লভ্যাংশ প্রদান করেছে। আজ একটা খুশীর দিন। আমাদের এখানে মূলত জ্বালানি ও টেলিযোগাযোগ খাতেই বৈদেশিক বিনিয়োগ এসে থাকে। এর বহুমুখীকরণ হওয়া জরুরি। বিশেষত অভ্যন্তরীণ উত্পাদনমুখী খাতে বৈদেশিক বিনিয়োগ আসা উচিত এবং আগামীতে এখাতে বৈদেশিক বিনিয়োগ আসবে বলেও প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন তিনি। তবে সরকারের বেশি ব্যবসা করা উচিত নয়।রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান ইডকল ২০১২১৩ অর্থবছরের জন্য সরকারকে ১৪ কোটি টাকা ডিভিডেন্ড দিয়েছে। আলোচ্য বছরে কোম্পানিটি নীট মুনাফা অর্জন করেছে ১০৫ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব ও ইডকল চেয়ারম্যান মো. মেজবাহ উদ্দিন অর্থমন্ত্রীর হাতে ডিভিডেন্ডের চেক তুলে দেন। আইসিবি ২০১২১৩ অর্থবছরের জন্য সরকারকে ৪৫ কোটি ৫৬ লাখ টাকা ডিভিডেন্ড দিয়েছে। সংস্থার ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ফায়েকুজ্জামান ও পরিচালনা পর্ষদ সদস্য কাজী শফিকুল আযম অর্থমন্ত্রীর হাতে ডিভিডেন্ডের চেক তুলে দেন।বিডিবিএল ২০১৩ সালের পঞ্জিকা বছরের জন্য সরকারকে ১০ কোটি টাকা ডিভিডেন্ড দিয়েছে। ব্যাংকের চেয়ারম্যান অধ্যাপক শান্তি নারায়ণ ঘোষ ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মো. জিল্লুর রহমান অর্থমন্ত্রীর হাতে ডিভিডেন্ডের চেক তুলে দেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7338.csv b/Bangla_fin_news_articles/7338.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6f9f0f84aa9ec631bb8b3dabf5e94b9825502c4e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7338.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7338,ডিএসইতে লেনদেন কমেছে ২৮ শতাংশ,2014-08-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে কয়েকদিন লেনদেন বাড়ার পর ফের কমতে শুরু করেছে। গতকাল বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ৪৯৩ কোটি টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় ২৮ শতাংশ কম। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয় গতকালও বাজারে বড় মূলধনী কোম্পানিগুলো ঘিরে লেনদেন হয়েছে। এমজেএল বাংলাদেশের দাম বেড়েছে ৬ শতাংশেরও বেশি। আর গ্রামীণ ফোনের দাম বেড়েছে আড়াই শতাংশ।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৫২৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৪ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬৯৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪৯৩ কোটি ২১ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৮৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা কম।লেনদেনকৃত ২৯৬টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২০টির কমেছে ১২৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৯টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৫ পয়েন্ট বেড়ে ১৩ হাজার ৯৬৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩৩ কোটি ৫১ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৩ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২১৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৭২টির কমেছে ১০৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7339.csv b/Bangla_fin_news_articles/7339.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f4cc9d2434e0c294dec7b094a6221979b10cd375 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7339.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7339,সেপ্টেম্বর থেকে আইপিওর নতুন পদ্ধতি,2014-08-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,হামিদ ফেব্রিক্সের আইপিও অনুমোদনঅ্যাক্টিভ ফাইনের ১২০ কোটি টাকা মূলধন উত্তোলনের অনুমোদনআগামী সেপ্টেম্বর থেকে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও আবেদন ব্রোকারেহ হাউস বা মার্চেন্ট ব্যাংকের মাধ্যমে সংগ্রহের পাইলট প্রজেক্ট শুরু হচ্ছে। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি নির্দেশনা অনুযায়ী এরই মধ্যে যেসব ব্রোকার হাউজ ডিপোজিটরি পার্টিসিপেন্ট বা ডিপি প্রস্তুতি করেছে তাদেরকে নিয়েই শুরু হবে এ পদ্ধতি। পরবর্তীতে সবার জন্য বাধ্যতামূলক করা হবে। মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি ৫২৪তম সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এছাড়া সভায় হামিদ ফেব্রিক্সের আইপিও ও অ্যাক্টিভ ফাইনকে ১২০ কোটি টাকা মূলধন উত্তোলনের অনুমোদন দেয়া হয়।বিএসইসির তথ্য অনুযায়ী আগামী সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম দিকে যে কোম্পানি চাঁদা গ্রহণ করবে তার মাধ্যমে পাইলপ প্রজেক্ট শুরু হবে। নতুন এ পদ্ধতিতে অংশ নিবে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই ৬৬টি চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই ৩৬টি ট্র্যাকহোল্ডার প্রতিষ্ঠান ও ১৬টি মার্চেন্ট ব্যাংক। নতুন পদ্ধতি চালুর বিষয়টি সংশ্লিষ্ট স্টক এক্সচেঞ্জ স্টক ব্রোকার মার্চেন্ট ব্যাংককে তাদের গ্রাহকদেরকে জানিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য বলেছে বিএসইসি।বিএসইসি হামিদ ফেব্রিক্স লিমিটেড নামের একটি কোম্পানির প্রাথমিক গণপ্রস্তাব আইপিও অনুমোদন করেছে। কোম্পানিটি ৩ কোটি শেয়ার ছেড়ে ১০৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের সাথে ২৫ টাকা প্রিমিয়ামসহ ৩৫ টাকা মূল্যে শেয়ার ছাড়বে কোম্পানিটি। ৩০ জুন ২০১৩ সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত হিসাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য এনএভি ছিল ৪১ দশমিক ১৪ টাকা। সংগৃহীত অর্থে কোম্পানিটি ঋণ পরিশোধ ব্যবসা সমপ্রসারণ ও আইপিও খরচ বাবদ ব্যয় করবে।পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত অ্যাক্টিভ ফাইন কেমিক্যালস লিমিটেডের মূলধন বাড়ানোর প্রস্তাব অনুমোদন করেছে বিএসইসি। কোম্পানিটি ২ কোটি সাধারণ শেয়ার ছেড়ে বাজার থেকে ১২০ কোটি টাকা সংগ্রহ করতে পারবে। কোম্পানিটি ১০ টাকা ফেসভ্যালুর সাথে ৫০ টাকা প্রিমিয়ামসহ ৬০ টাকা মূল্যে প্রতিটি শেয়ার ইস্যু করবে। কোম্পানির বর্তমান শেয়ারহোল্ডার ছাড়া ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ এবং প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে শেয়ার ইস্যু করা যাবে। এ শেয়ার ৩ বছরের মধ্যে লেনদেন করা যাবে না।আইপিও সংক্রান্ত কমিশনে দাখিলকৃত ভেন্ডর চুক্তিতে অসত্য তথ্য দেয়ায় ড্রাগন সুয়েটার অ্যান্ড স্পিনিং লিমিটেডকে ৫ লাখ টাকা এবং ইস্যু ম্যানেজার ফার্স্ট সিকিউরিটিজ সার্ভিস লিমিটেডকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা করেছে বিএসইসি। জেড ক্যাটাগরির শেয়ারে ঋণ প্রদান এবং ৫ লাখ টাকার বেশি অর্থ নগদে লেনদেনসহ কয়েকভাবে সিকিউরিটিজ আইন লংঘন করায় মডার্ন সিকিউরিটিজকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এছাড়া ফিনভেস্ট সার্ভিস লিমিটেডকে ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7340.csv b/Bangla_fin_news_articles/7340.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..566e3da2e6e77d006ea53d6fd695ff048651da68 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7340.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7340,ছয় মাসে এসএমই ঋণে প্রবৃদ্ধি ১৩ শতাংশ,2014-08-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প এসএমই খাতে ঋণ বিতরণের পরিমাণ প্রতিনিয়তই বাড়ছে। চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে এ খাতে ঋণ বিতরণ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ১২ দশমিক ৬২ শতাংশ বেড়েছে। যা পুরো বছরের জন্য নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা ৫৩ শতাংশ। এ ধারা বজায় থাকলে বছর শেষে লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এদিকে নারী উদ্যোক্তাদের ঋণ প্রাপ্তি ও উত্পাদনশীল খাতে এসএমই ঋণ বেশি দেয়ার বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক গুরুত্ব দিলেও সবচেয়ে বেশি ঋণ যাচ্ছে ব্যবসা খাতে।বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ পরিসংখ্যানে দেখা গেছে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো বিতরণ করেছে ৪৭ হাজার ১৩০ কোটি ৩৮ লাখ টাকা। যা লক্ষ্যমাত্রার ৫২ দশমিক ৯৪ শতাংশ। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রবৃদ্ধি হয়েছে পাঁচ হাজার ২৮১ কোটি ৮২ লাখ টাকা বা ১২ দশমিক ৬২ শতাংশ।প্রতিবেদন অনুযায়ী আলোচ্য সময়ে দুই লাখ ৬১ হাজার ১৮ জন এসএমই উদ্যোক্তা ঋণ পেয়েছে। আর এসএমই ঋণের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ঋণ দেয়া হয়েছে ব্যবসা খাতে। এ খাতে মোট বিতরণকৃত ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩০ হাজার ৫০৬ কোটি ১৭ লাখ টাকা। এরপর গেছে শিল্পখাতে। এ খাতে বিতরণকৃত ঋণের পরিমাণ হচ্ছে ১২৯ হাজার ৯৫৯ কোটি ২৬ লাখ টাকা। এছাড়া সেবা খাতে তিন হাজার ৬৬৪ কোটি পাঁচ লাখ টাকা ঋণ বিতরণ করা হয়েছে। ২০১৪ সালের একই সময়ে এসএমই উদ্যোগের ম্যানুফ্যাকচারিং সেবা ও ব্যবসা খাতে ঋণ বিতরণের পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে। পাশাপাশি ক্ষুদ্র খাতেও এসএমই ঋণের প্রবাহ বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ সময়ে ক্ষুদ্র খাতে ২৩ হাজার ৯৫৯ কোটি ৬৮ লাখ টাকা বিতরণ হয় বলে সূত্রে জানা গেছে।এসএমই এন্ড স্পেশাল প্রোগ্রামস বিভাগের মহাব্যবস্থাপক মাছুম পাটোয়ারী বলেন ব্যাংকার ও উদ্যোক্তাদেরকে উদ্বুদ্ধকরণের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সকল পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। বিশেষ করে ব্যাংকারদের এসএমই নীতিমালা ও রিপোর্টিং বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান এবং সারাদেশে উদ্যোক্তাদেরকে এসএমই উদ্যোগ গ্রহণ ও ব্যাংক ঋণ এর নিয়মনীতি বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করে আসছে। এ খাতে মনিটরিং ব্যবস্থা আরো জোরদারের পাশাপাশি ব্যাংকারদেরকে এসএমই ঋণ বিষয়ে সবসময় সজাগ থাকার পরামর্শ দেয়া হচ্ছে বলে জানান তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7341.csv b/Bangla_fin_news_articles/7341.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..09f2aead2f3eac997e65b950deb346a55d5d00bc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7341.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7341,শেয়ারবাজারে দর সংশোধন,2014-08-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে টানা ছয় কার্যদিবস সূচক বাড়ার পর গতকাল মঙ্গলবার কিছুটা দর সংশোধন হয়েছে। সূচক বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণও। তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে গত কয়েকদিনে যে কোম্পানিগুলোর দর বেড়েছিল বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সে কোম্পানিগুলোর দর সংশোধন হয়েছে। তবে গতকাল মিউচ্যুয়াল ফান্ডের প্রায় সবগুলো ইউনিটের দর বেড়েছে। সামনে তাদের লভ্যাংশ ঘোষণার প্রত্যাশায় দর বেড়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩৮ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৫২৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১৩ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬৮৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৬৮১ কোটি ৩৭ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১০৮ কোটি ৮১ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯৩টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৪টির কমেছে ১৪৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১০৪ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৯৫৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪৬ কোটি ৭২ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৮ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২২৫টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৪টির কমেছে ১২১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টি কোম্পানির শেয়ারের।সিএসই জানিয়েছে সামপ্রতিক সময়ে হাওয়েল টেক্সটাইলের শেয়ার দর অস্বাভাবিক হারে বাড়ার পেছনে কোনো সংবেদনশীল তথ্য নেই। দর বাড়ার কারণ জানতে সিএসইর এক নোটিসের প্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। গতকাল কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে গত ১৩ আগস্ট সিএসইতে হাওয়েলের শেয়ার ৩৬ টাকায় লেনদেন হয়। আর গত সোমবার তা ৫৪ টাকায় লেনদেন হয়েছে। অর্থাত্ বিগত ১৭ কার্যদিবসে শেয়ারটির দর বেড়েছে ৪৯ শতাংশ।এদিকে রাইট শেয়ার ছেড়ে মূলধন বাড়াতে ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের আইসিবি আবেদনে সম্মতি দিয়েছে বিএসইসি। ডিএসইসূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। ফেস ভ্যালু ১০০ টাকার সঙ্গে ৪০০ টাকা প্রিমিয়ামসহ আইসিবির প্রতিটি শেয়ারের নির্দেশক মূল্য ৫০০ টাকা। প্রতিষ্ঠানটি পুঁজিবাজারে ২ কোটি ১০ লাখ ৯৩ হাজার ৭৫০টি সাধারণ শেয়ারের বিপরীতে ১আর২ অনুপাতে রাইট শেয়ার ছাড়বে। অর্থাত্ বিনিয়োগকারীরা ২টি সাধারণ শেয়ারের বিপরীতে ১টি রাইট শেয়ার পাবেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7342.csv b/Bangla_fin_news_articles/7342.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..26faccefd0933b8795dff14d1f57a36c1e21537f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7342.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7342,কেপিপিএল’র লেনদেন শুরু ১৮ আগস্ট,2014-08-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেডের কেপিপিএল শেয়ার লেনদেন শুরু হবে আগামী ১৮ আগস্ট। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্রে এ তথ্য জানা যায়। এদিকে তালিকাভুক্তির জন্য অনুমোদন পাওয়া রতনপুর স্টিল রিরোলিং মিল লিমিটেডের আরএসআরএম আইপিও লটারির ড্র অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১৪ আগস্ট। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।জানা গেছে আগামী বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউশনে লটারি অনুষ্ঠিত হবে। আরএসআরএমর প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে আইপিও সাড়ে পাঁচ গুণ আবেদন জমা পড়েছে। কোম্পানিটি শেয়ারবাজার থেকে মোট ১০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। অভিহিত মূল্য ১০ টাকার সঙ্গে ৩০ টাকা প্রিমিয়ামসহ প্রতিটি শেয়ারের নির্দেশক মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৪০ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7343.csv b/Bangla_fin_news_articles/7343.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e6dc7e95b5d2d08b33b3c9443703feafdd47476d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7343.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7343,অর্থবছরের প্রথম মাসে রফতানি কমেছে,2014-08-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি ২০১৪১৫ অর্থবছরে প্রথম মাস জুলাইয়ে আগের অর্থবছরের একই মাসের তুলনায় রফতানি কমেছে। অর্জিত হয়নি এ মাসের জন্য নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রাও। গত মাসে মোট ২৯৮ কোটি ২৭ লাখ মার্কিন ডলারের পণ্য রফতানি হয়েছে। আগের অর্থবছরের একই মাসে রফতানির পরিমাণ ছিল ৩০২ কোটি ৪২ লাখ ডলার। অন্যদিকে গেল জুলাই মাসের জন্য নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় দুই দশমিক তিন শতাংশ কম রফতানি হয়েছে।রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর ইপিবি পরিসংখ্যানে দেখা গেছে রফতানি আয়ের প্রধান নিয়ামক তৈরি পোশাকের মধ্যে নিটওয়্যার রফতানির লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করলেও ওভেন পোশাক খাতে চলতি অর্থবছরের প্রথম মাসের জন্য নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে পারেনি। আলোচ্য সময়ে আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় নিটওয়্যার খাতের রফতানি চার দশমিক ৩২ শতাংশ বেড়েছে। এ সময়ে ১৩০ কোটি ৭৯ লাখ ডলারের নিটওয়্যার রফতানি হয়েছে। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে সাত দশমিক ৯২ শতাংশ বেশি। আর এ মাসে ওভেন পোশাক খাতে রফতানি হয়েছে ১২১ কোটি ১০ লাখ ডলারের। যা লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় তিন দশমিক ৫৫ শতাংশ কম এবং গত বছরের একই মাসের তুলনায় চার দশমিক ১৪ শতাংশ কম। এছাড়া স্পেশালাইজ্ড টেক্সটাইল ও হোম টেক্সটাইল খাতের প্রবৃদ্ধি ও লক্ষ্যমাত্রা দুটোই কমেছে।অন্যদিকে আলোচ্য সময়ে কৃষি ও কৃষিজাত পণ্য কাঠ ও কাঠজাত পণ্য পাট ও পাটজাত পণ্য ইঞ্জিনিয়ারিং পণ্যসহ প্রায় সকল পণ্যেই রফতানি প্রবৃদ্ধি নেতিবাচক হয়েছে। জুলাই মাসে রফতানির এমন করুণ অবস্থার মধ্যেও হিমায়িত খাদ্য চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য ফুটওয়্যার প্লাস্টিক পণ্যের রফতানি বেশ ভাল হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7344.csv b/Bangla_fin_news_articles/7344.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1622e38a5f8bbb8c2e6844cc4922d30c548329fe --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7344.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7344,শেয়ারবাজারের সূচক ও লেনদেনে উল্লম্ফন,2014-08-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঈদের পর থেকে শেয়ারবাজার চাঙ্গা হয়ে উঠেছে। বড় মূলধনী কোম্পানিগুলো ঘিরে ক্রেতাদের চাহিদা বাড়ায় শেয়ারবাজারে সূচকের পাশাপাশি লেনদেনও বেড়েছে অনেক। গতকাল সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ৭৯০ কোটি টাকা। যা গত ৬ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। হঠাত্ করে লেনদেন বেড়ে যাওয়ার কারণ সম্পর্কে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে একাধিক প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী বাজারে বিনিয়োগ করেছে। এতে বাজারে লেনদেন বেড়েছে। লেনদেনের এ গতি ধরে রাখতে হলে বাজারে প্রাতিষ্ঠানিক সব বিনিয়োগকারীর অংশগ্রহণ থাকতে হবে বলে মনে করে স্টক এক্সচেঞ্জ কর্তৃপক্ষ।আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে গতকাল ডিএসইতে বড় মূলধনী কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর বেড়েছে ১ দশমিক ৪৮ শতাংশ। এর মধ্যে লাফার্জ সুরমা সিমেন্টের দাম বেড়েছে ৩ দশমিক ৬৭ শতাংশ। স্কয়ার ফার্মার দাম বেড়েছে ১ দশমিক ৯৩ শতাংশ। গ্রামীণফোনের দাম বেড়েছে ১ দশমিক ৮৩ শতাংশ। গতকাল ডিএসইর মোট লেনদেনের ৩৬ ভাগই হয়েছে ফার্মাসিউটিক্যালস ও জ্বালানি খাত ঘিরে।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩৪ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৫৬৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২২ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭০১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৭৯০ কোটি ১৮ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ২৬ কোটি ২৮ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০১টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩৫টির কমেছে ১৪১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১০৫ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৫৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৫৪ কোটি ৫ লাখ টাকা। লেনদেনকৃত ২৩২টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৪টির কমেছে ১১৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানির শেয়ারের।ডিএসই জানিয়েছে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত জ্বালানি ও বিদ্যুত্ খাতের কোম্পানি শাহজীবাজার পাওয়ার এসপিসিএল লিমিটেডের লেনদেন স্থগিত করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। গতকাল থেকে লেনদেন বন্ধ হয়েছে। আগামীতে কোনো ঘোষণা দেয়ার আগ পর্যন্ত লেনদেন বন্ধ থাকবে। বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে বিএসইসি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানিয়েছে। এদিকে কোম্পানির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে শাহজীবাজারের দর বাড়ার পেছনে কোনো সংবেদনশীল তথ্য নেই। বাজার পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে গত ১৪ কার্যদিবসে শাহজীবাজার পাওয়ারের শেয়ার দর বেড়েছে ৫৪ দশমিক ২ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7345.csv b/Bangla_fin_news_articles/7345.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e6f1a4ff2363e5bc83e1e15bbd625fcf71d704e5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7345.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7345,বসুন্ধরা সিমেন্ট পাওয়ার ট্র্যাকারের উদ্বোধন,2014-08-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,যাত্রা শুরু করেছে বসুন্ধরা সিমেন্ট পাওয়ার ট্র্যাকার মোবাইল টেস্টিং ল্যাব। গতকাল রবিবার বিকালে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ আইইবি এর ইআরসি কনফারেন্স রুমে এর উদ্বোধন করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি আইইবির প্রেসিডেন্ট ড. এম শামীম জেড বসুনিয়া। দেশের প্রথম এ মোবাইল টেস্টিং ল্যাবের মাধ্যমে বিনামূল্যে বছরজুড়ে এ সেবা দিয়ে যাবে বসুন্ধরা সিমেন্ট।দেশের নির্মাণাধীন স্থাপনাগুলোতে ব্যবহূত নির্মাণ সামগ্রীর গুণগতমান নির্মাণ সংক্রান্ত সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বসুন্ধরা সিমেন্ট পাওয়ার ট্র্যাকার কাজ করবে। পরীক্ষা নিরীক্ষার জন্য পাওয়ার ট্র্যাকার গাড়ি ছুটে যাবে বিভিন্ন নির্মাণ সাইটগুলোতে। প্রাথমিকভাবে ঢাকায় দেয়া হলেও শিগগির সারা দেশে এ সেবা দেয়ার ব্যবস্থা করা হবে। পাওয়ার ট্র্যাকার টেস্টিং ল্যাব নির্মাণ সাইটগুলোতে গিয়ে পরীক্ষা করবে তাদের নির্মাণ সামগ্রী যেমনকলাম বীম ও ছাদের কমপ্রোসিভ স্ট্রেংথ ফাইননেস মডুলাস অর্থ্যাত্ সিভ অ্যানালাইসিস এবং স্ল্যাম টেস্ট। এছাড়া পরবর্তীতে সিলিন্ডার টেস্ট ফ্ল্যাকিনেস ইনডেক্স ইলোনগেশন টেস্ট চালু করা হবে। মোবাইল টেস্টিং ল্যাবের মাধ্যমে ওই গাড়িতে বসে বাড়ির মালিক রাজমিস্ত্রী ও নির্মাণ কাজে সংশ্লিষ্টরা নির্মাণ কাজের সঠিক পদ্ধতি বিধিমালা এবং নিয়মাবলী সচিত্র দেখতে পাবেন।বসুন্ধরা গ্রুপের চিফ মার্কেটিং প্রমোশন অফিসার মো. সাইফুল ইসলাম হেলালীর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আহসান উল্ল্যাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর এএসএম শফিউল্লাহ বুয়েট এর সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান ড. এএসএম তৌফিকুল আনোয়ার বসুন্ধরা গ্রুপের তথ্য ও গণমাধ্যম উপদেষ্টা মো আবু তৈয়ব এবং বসুন্ধরা সিমেন্টের জিএম খন্দকার কিংশুক হোসেনসহ আরও অনেকে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7346.csv b/Bangla_fin_news_articles/7346.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cfca1c2ab1272d64e3546be40193eff22ea8c3da --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7346.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7346,এসএমই ব্যাংকিংয়ের মান কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে উন্নীত হয়নি গভর্নর,2014-08-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা এসএমই ব্যাংকিংয়ের সেবার মান ও পরিবেশ এখনো কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে উন্নীত হয়নি। তবে এ খাতে অনেক পরিবর্তন এসেছে। এখন সবাই মিলে এ পরিবর্তনকে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে নিতে হবে। আর নতুন উদ্যোক্তা তৈরির ক্ষেত্রে অর্থায়নের বাধাসহ সব বাধা দূর করতে আমাদের সবাইকে কাজ করতে হবে।গতকাল রবিবার বাংলাদেশ ব্যাংক মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে গভর্নর এসব কথা বলেন। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এসএমই অ্যান্ড স্পেশাল প্রোগ্রামস বিভাগের মহাব্যবস্থাপক মাছুম পাটোয়ারীর পরিচালনায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ডেপুটি গভর্নর মো. আবুল কাশেম ঢাকা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির ডিসিসিআই সভাপতি শাহজাহান খান ও সাবেক সভাপতি সবুর খান ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের সংগঠন এবিবির চেয়ারম্যান আলী রেজা ইফতেখার প্রমুখ এ সময় বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহীরা উপস্থিত ছিলেন।নতুন উদ্যোক্তা তৈরিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের পুনঃঅর্থায়ন তহবিলের ১০০ কোটি টাকা ছাড় নিয়ে তফসিলি ব্যাংক ও ব্যবসায়ীদের সংগঠন ঢাকা চেম্বারের মধ্যে চুক্তি উপলক্ষে ওই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সভায় ৩২টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সাথে অংশগ্রহণমূলক চুক্তি স্বাক্ষর হয়।ডিসিসিআইর দুই হাজার নতুন উদ্যোক্তা সৃষ্টির উদ্যোগ নিয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক ডিসিসিআইর সঙ্গে এ বিষয়ে নিবিড়ভাবে কাজ করেছে। সে প্রকল্পের অংশ হিসাবেই ১০০ কোটি টাকার এ তহবিল। সরকারিবেসরকারি প্রতিষ্ঠানের উদ্যোক্তা উন্নয়ন কর্মসূচির আওতায় প্রশিক্ষিত ও নির্বাচিত উদ্যোক্তাদের সহজ শর্তে এবং শুধু ব্যক্তিগত গ্যারান্টির বিপরীতে সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত প্রাথমিক অর্থায়ন সুবিধা পাবেন। এ ঋণের সুদহার সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7347.csv b/Bangla_fin_news_articles/7347.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2b1f3983582e2c2a1eafca581a410c2727840b55 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7347.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7347,ডিএসইতে লেনদেন ৭৫০ কোটি টাকারও বেশি,2014-08-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গতকাল সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে উভয় শেয়ারবাজারে সূচকের পাশাপাশি লেনদেন বেড়েছে। প্রাতিষ্ঠানিক ও বড় পুঁজির বিনিয়োগকারীরা বাজারমুখী হওয়ায় সার্বিক লেনদেনে উন্নতি হয়েছে বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। গতকাল ডিএসইতে মোট ২৯৯টি কোমপানির ১৬ কোটি ৭ লাখ ৩৯ হাজার ৬৯২টি শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেনের পরিমাণ ৭৬৩ কোটি ৯০ লাখ ৪৬ হাজার ৭১২ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৭৫ কোটি ৮৯ লাখ টাকা বেশি।ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৪৪ দশমিক ৬৪ পয়েন্ট বেড়ে ৪৫৩০ দশমিক ৮৫ পয়েন্ট ডিএস৩০ মূল্য সূচক ২৬ পয়েন্ট বেড়ে ১৬৭৮ দশমিক ৭১ পয়েন্ট এবং ডিএসইএক্স শরীয়াহ্ সূচক ২০ দশমিক ৯২ পয়েন্ট বেড়ে ১০৪৭ দশমিক ২০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেনকৃত ২৯৯টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৫টির কমেছে ১০০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪ টি কোম্পানির শেয়ারের।লেনদেনের ভিত্তিতে প্রধান ১০টি কোমপানি হলো এমজেএল বিডি স্কয়ার ফার্মা গ্রামীণফোন অ্যাক্টিভ ফাইন বেক্সিমকো লিঃ হাওয়া ওয়েল টেক্সটাইল লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট এসিআই পদ্মা অয়েল ও সামিট পাওয়ার।অন্যদিকে গতকাল চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সাধারণ মূল্য সূচক ৮২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৮৫৭৫ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২২৮টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১১৬টির কমেছে ৯১টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ২১টি কোম্পানির শেয়ার দর। যা টাকার পরিমাণে মোট লেনদেন হয়েছে ৭৮ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। এর আগে গত ২ জুন সিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ১০৮ কোটি ৭৯ লাখ টাকার শেয়ার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7348.csv b/Bangla_fin_news_articles/7348.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..da095e5d6fc38d0bf54db1b036c84c9f7bee2823 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7348.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7348,মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ বিষয়ে পূবালী ব্যাংকের কর্মশালা,2014-08-09,মৌলভীবাজার প্রতিনিধি,পূবালী ব্যাংক লিঃ মৌলভীবাজারএর আঞ্চলিক কার্যালয়ের উদ্যোগে গতকাল শনিবার হবিগঞ্জের আমির চাঁন কমপ্লেক্সে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ ফরেন রেমিট্যান্স এবং নৈতিক ব্যাংকিং শীর্ষক দিনব্যাপি কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন পূবালী ব্যাংক লিঃ মৌলভীবাজার অঞ্চলের উপমহাব্যবস্থাপক ও অঞ্চল প্রধান আহমদ এনায়েত মনজুর। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পূবালী ব্যাংক লিঃ প্রিন্সিপাল অফিস সিলেটের মহাব্যবস্থাপক আবু হাবিব খায়রুল কবির। কর্মশালায় পূবালী ব্যাংকের মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জ জেলার মোট ৩৪টি শাখার শাখা প্রধান ও প্রত্যেক শাখার ২ জন করে কর্মকর্তা এবং আঞ্চলিক কার্যালয়ের সকল কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7349.csv b/Bangla_fin_news_articles/7349.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9082754af40766b7bade56581cbb687c87b0075e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7349.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7349,মুদ্রানীতির কার্যকারিতা সংকটে,2014-08-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান উন্নয়ন অন্বেষণ এর মাসিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে সাম্প্রতিক সময়ে মুদ্রানীতিতে নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী মূল্যস্ফীতি ও ব্যক্তিখাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি অর্জিত না হওয়ায় মুদ্রানীতির কার্যকারিতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা সংকটে পড়ছে। এদিকে চলতি মুদ্রানীতি অনুসারেও মূল্যস্ফীতি ও ঋণের প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন ব্যহত হতে পারে। মুদ্রানীতি অনুযায়ী গৃহীত উচ্চ ক্যাশ রিজার্ভ রিকোয়্যারমেন্ট জাতীয় সঞ্চয়পত্র ও বন্ডের ওপর চড়া সুদ এবং ব্যাংকিং খাতে বিরাজমান উচ্চ সুদের হার একদিকে মুল্যস্ফীতি কমাতে বাধা দিতে পারে অন্যদিকে ব্যক্তিখাতে ঋণের প্রবৃদ্ধির ওপর প্রতিকূল প্রভাব ফেলতে পারে। ফলে বিদ্যমান ব্যক্তিখাতের স্থবির বিনিয়োগ পরিস্থিতিতে আরো বিপ্রতীপ প্রভাব ফেলে মোট দেশজ উত্পাদন প্রবৃদ্ধির হার সংকুচিত করে দিতে পারে।প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে সরকারের বাজেট ঘাটতি পূরণের লক্ষ্যে ব্যবহূত তহবিল ও সরকারি সঞ্চয়পত্রের ওপর উচ্চ সুদ প্রদান অর্থনীতিতে বিনিয়োগের চাহিদা কমিয়ে দিয়ে মোট দেশজ উত্পাদনের প্রবৃদ্ধির হারকেও মন্থর করে দিতে পারে। বিগত অর্থবছরগুলোর মুদ্রানীতি পর্যালোচনা করে দেখা যায় যে ২০১৪ অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধ ও প্রথমার্ধ এবং ২০১৩ অর্থবছরের দ্বিতীয়র্ধের জন্য ঘোষিত মুদ্রানীতিতে মূল্যস্ফীতির হারের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল যথাক্রমে ৭ শতাংশের নিচে ৭ ও ৭.৫ শতাংশ। কিন্তু প্রকৃত মূল্যস্ফীতির হার যথাক্রমে ৭ দশমিক ৩৫ ৭ দশমিক ৩৫ এবং ৮ দশমিক ৫ শতাংশে দাঁড়িয়েছিল। একই সময়ে ব্যক্তিখাতে ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল যথাক্রমে ১৬ দশমিক ৫ ১৫ দশমিক ৫ ও ১৮ দশমিক ৩ শতাংশ ধরা হয়েছিল। কিন্তু প্রকৃত ঋণ প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ১৫ দশমিক ৭ ১১ দশমিক ১ ও ১১ দশমিক ৪ শতাংশ। দক্ষতা ও সৃজনশীলতার অভাবে বর্তমান মূদ্রানীতিতে ঘোষিত মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা ৬ দশমিক ৫ শতাংশ ও ব্যক্তিখাতে ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ১৬ দশমিক ৫ শতাংশ অর্জন সম্ভব নাও হতে পারে। লক্ষ্যমাত্রা ও প্রকৃত অর্জনের মধ্যে পার্থক্য বেশি হওয়ায় মুদ্রানীতির লক্ষ্যমাত্রা ও কার্যকরিতা সংকটে পড়েছে।এদিকে সাম্প্রতিক সময়ের উচ্চ সুদের হার সম্বলিত সংকোচনশীল মুদ্রানীতিগুলোর মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে কার্যকারিতা লক্ষ্য করা যায় নি। উপরন্তু ব্যক্তিখাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি ব্যহত করেছে ও ব্যক্তিখাতে বিনিয়োগের পরিমান ২০১১১২ অর্থবছরের মোট দেশজ উত্পাদনের ২২ দশমিক ৫০ শতাংশ থেকে কমে ২০১২১৩ অর্থবছরে ২১ দশমিক ৭৫ শতাংশে ও ২০১৩১৪ অর্থবছরে আরও কমে ২১ দশমিক ৩৯ শতাংশে উপনীত হয়েছো। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7350.csv b/Bangla_fin_news_articles/7350.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b73b795ca45fa042901efcee974dec6d70462260 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7350.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7350,সপ্তাহজুড়ে চাঙ্গা শেয়ারবাজার,2014-08-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঈদের পর গেল সপ্তাহে লেনদেন হওয়া পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে চার কার্যদিবস মূল্যসূচক বেড়েছে। এরই অংশ হিসেবে সপ্তাহশেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত পিই রেশিও বেড়েছে। এছাড়া গেল সপ্তাহে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। সপ্তাহ শেষে ডিএসইর পিই রেশিও অবস্থান করছে ১৬ দশমিক ৬২ পয়েন্টে যা আগের সপ্তাহে ছিল ১৬ দশমিক ২৮ পয়েন্ট। অর্থাত্ সপ্তাহশেষে ডিএসইর পিই বেড়েছে ২ দশমিক ১০ শতাংশ বা ০.৩৪ পয়েন্ট।খাতভিত্তিক পিইর হিসাবে ব্যাংকিং খাতের পিই অবস্থান করছে ৯ পয়েন্টে আর্থিক খাতের ২০ দশমিক ৪২ প্রকৌশল খাতের ১৯ দশমিক ৮৭ খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের ২৮ দশমিক ১৭ বিদ্যুত্ ও জ্বালানি খাতের ১২ দশমিক ৪৪ পাট খাতের ১৬৫ দশমিক ৬৬ বস্ত্র খাতের ১২ দশমিক ১১ ওষুধ ও রসায়ন খাতের ২২ দশমিক ৬৮ সেবা ও আবাসন খাতের ২৩ দশমিকস১৫ সিমেন্ট খাতের ১৮ দশমিক ৪৭ তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ২৭ দশমিক ৩৬ চামড়া খাতের ৩৬ দশমিক ২৬ সিরামিক খাতের ২৫ দশমিক ১ বিমা খাতের ২০ দশমিক ৪০ বিবিধ খাতের ২৪ দশমিক ৯১ পেপার ও প্রকাশনা খাতের ১০০ দশমিক ৭১ টেলিকমিউনিকেশন্স খাতের ২১ দশমিক ৪৬ এবং ভ্রমণ ও অবকাশ খাতের পিই অবস্থান করছে ২০ দশমিক ৩৯ পয়েন্টে। সপ্তাহশেষে ক্যাটাগরিভিত্তিক পিইর হিসাবে এ ক্যাটাগরির পিই অবস্থান করছে ১৬ দশমিক ১৩ পয়েন্টে বি ক্যাটাগরির ৩৯ দশমিক ৭৬ জেড ক্যাটাগরির ৬১ দশমিক ৩২ এবং এন ক্যাটাগরির পিই অবস্থান করছে ১৬ দশমিক ৮১ পয়েন্টে।এদিকে আজ রবিবার থেকে শুরু হচ্ছে ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড লিমিটেডের প্রাথমিক গণ প্রস্তাবের আইপিও আবেদন। এ আবেদন ২৩ আগস্ট পর্যন্ত চলবে। এর মধ্যে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য ১৪ আগস্ট পর্যন্ত এবং প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের জন্য ২৩ আগস্ট পর্যন্ত আবেদনের সুযোগ থাকবে। কোম্পানিটি ৪ কোটি ৫০ লাখ শেয়ার ইস্যু করবে। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের শেয়ারের সঙ্গে প্রিমিয়াম নেয়া হবে ২৫ টাকা। উত্তোলিত অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি ১৫৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা উত্তোলন করবে। এ অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি ব্যাংক ঋণ পরিশোধ অবকাঠামো উন্নয়ন এবং আইপিওর কাজে ব্যয় করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7351.csv b/Bangla_fin_news_articles/7351.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cdad42529ee7030d62a5fc09e8bfb2d529a5ba89 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7351.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7351,বাংলাদেশ থেকে দক্ষ জনশক্তি নিতে আগ্রহী দক্ষিণ আফ্রিকা,2014-08-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ থেকে আইটি বিশেষজ্ঞ গণিতবিদসহ দক্ষ জনশক্তি আমদানির আগ্রহ প্রকাশ করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। ইতিমধ্যে বাংলাদেশের প্রায় ১ লাখ দক্ষ জনবল দক্ষিণ আফ্রিকায় কাজ করছে।বাংলাদেশের সমবর্তী দায়িত্বে নিযুক্ত দক্ষিণ আফ্রিকার হাইকমিশনার জিওফ্রে কুইনটন ডয়িজ শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমুর সাথে বৈঠককালে এ আগ্রহ প্রকাশ করেন। শিল্প মন্ত্রণালয়ে গতকাল এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সুষেন চন্দ্র দাসসহ শিল্প এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে আমির হোসেন আমু বলেন দুদেশের মুক্তি সংগ্রামের অনেক ক্ষেত্রে মিল রয়েছে। তিনি শিল্পখাতে অর্থবহ দ্বিপাক্ষিক সহায়তার জন্য সম্ভাবনাময় ক্ষেত্রগুলো চিহ্নিত করার ওপর গুরুত্ব দেন। তিনি দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি তৈরি পোশাকের রপ্তানি বৃদ্ধিতে সহায়তার জন্য হাইকমিশনারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।দক্ষিণ আফ্রিকার হাইকমিশনার বলেন অর্থনৈতিক উন্নয়নের চলমান ধারা অব্যাহত রেখে বাংলাদেশ সহজেই মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হতে পারে। তিনি দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশে তৈরি পোশাক রপ্তানি বৃদ্ধির জন্য শিল্পমন্ত্রীর প্রস্তাবকে ইতিবাচক হিসেবে উল্লেখ করেন। হাইকমিশনার বলেন দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যিক সম্পর্ক জোরদারের লক্ষ্যে বাংলাদেশ তৈরি পোশাক রপ্তানির পাশাপাশি দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে প্রয়োজনীয় পণ্য আমদানি বৃদ্ধি করতে পারে। এর ফলে দীর্ঘ মেয়াদে দুদেশের মধ্যে কার্যকর অর্থনৈতিক সম্পর্ক ও অংশীদারিত্ব জোরদার হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7352.csv b/Bangla_fin_news_articles/7352.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dbaadcb3039ec68bc420c49b352fa999c4d9bc49 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7352.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7352,ডিএসইর লেনদেনে ওষুধ ও জ্বালানি খাতের প্রাধান্য,2014-08-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই বড় মূলধনী কোম্পানিগুলোর উপর ভর করে সূচক বেড়েছে। তাই বেশিরভাগ কোম্পানির দর কমলেও বেড়েছে সূচক। বড় মূলধনী কোম্পানিগুলোর দর বেড়েছে ১ দশমিক ৮৩ শতাংশ। এদিকে আগের দিনের তুলনায় ডিএসইতে মোট লেনদেন প্রায় ১০ শতাংশ কমলেও লেনদেনে প্রাধান্য ছিল ফার্মাসিউটিক্যালস বা ওষুধ ও জ্বালানি খাতের। এ দুই খাত মিলে লেনদেন হয়েছে ২২৪ কোটি টাকা। যা বাজারের মোট লেনদেনের ৩৮ ভাগ। বুধবার বাজারে জীবন বীমা খাতের কোম্পানিগুলো দর বৃদ্ধিতে এগিয়ে থাকলেও গতকাল কিছুটা দর পতন হয়েছে। আর প্রাইম ব্যাংকের মোবাইল ব্যাংকিং বাতিল করায় এ কোম্পানি দর হারনোর তালিকায় শীর্ষ স্থানে উঠে এসেছে। গতকাল কোম্পানিটির দর কমেছে ৫ শতাংশ।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৪৮৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৩ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬৫২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৫৮৮ কোটি ১ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৬৩ কোটি ৭৯ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯৬টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৫টির কমেছে ১৩৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ২ পয়েন্ট বেড়ে ১৩ হাজার ৭৯৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪০ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৪ কোটি কম। লেনদেনকৃত ২২১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮১টির কমেছে ১১৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টি কোম্পানির শেয়ারের।ডিএসই সূত্রে জানা গেছে পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত দুই কোম্পানির শেয়ার দর বাড়ার পেছনে কোন মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই। কোম্পানি দুইটি হচ্ছে আলহাজ্ব টেক্সটাইল ও রেনউইক যজ্ঞেশ্বর। কোম্পানি দুটির অস্বাভাবিক দর বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে ডিএসইর দেয়া নোটিসের জবাবে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানায়। তথ্যে দেখা যায় গত এক সপ্তাহ ধরে আলহাজ্ব টেক্সটাইলের শেয়ার দর বাড়ছে ধারাবাহিকভাবে। এক সপ্তাহে শেয়ারটির দর বেড়েছে ১৭ শতাংশ। গতকালও শেয়ারটির দর বেড়েছে ১৩ টাকা বা ৮ শতাংশ। এছাড়া পুঞ্জীভূত লোকসানী কোম্পানি রেনউইক যজ্ঞেশ্বরের দর গত চার কার্যদিবস ধরে ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে। গতকালও শেয়ারটির দর বেড়েছে ২২ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7353.csv b/Bangla_fin_news_articles/7353.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9dae2c5c5e314129d7bbe4f47ae895e55e74b189 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7353.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7353,সিঙ্গেল ডিজিটে এসএমই লোনের পরিমাণ বাড়াতে উদ্যোগী হবার আহ্বান,2014-08-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এসএমই উদ্যোক্তাদের সার্বিক উন্নয়ন সহযোগিতায় আরো কার্যকর ও সমন্বিত উদ্যোগ নেবে বাংলাদেশ ব্যাংক ও এসএমই ফাউন্ডেশন। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমানের সাথে এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারপার্সন কে এম হাবিব উল্লাহর দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে এই অভিমত ব্যক্ত করা হয়। বৈঠকে কে এম হাবিব উল্লাহ বলেন মাঠেময়দানে যে সকল উদ্যোক্তা গড়ে উঠেছেন তাদের জন্য আর্থিক সংকট একটি বড় অন্তরায় বেশি সুদে টাকা নিয়ে তারা এগুতে পারছে না। এসএমই ফাউন্ডেশন সীমিত আকারে এই সমস্যার সমাধানে সিঙ্গেল ডিজিট হারে এসএমই উদ্যোক্তাদের অর্থ সহায়তা দিচ্ছে। বিভিন্ন ব্যাংকের মাধ্যমে উদ্যোক্তাদের যতটুকু অর্থ সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে তা নেহায়েত অপ্রতুল। এই সমস্যার সমাধানে বাংলাদেশ ব্যাংক বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারে। বিশেষ করে এসএমই লোনের জন্য বরাদ্দকৃত যে অর্থ লোন হিসেবে দেয়া হচ্ছে তা সিঙ্গেল ডিজিটে উদ্যোক্তাদেরকে দেয়া যায়। এসএমই ফাউন্ডেশন চায় দেশের সকল উদ্যোক্তারা সিঙ্গেল ডিজিট হারে লোন পাক। গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব ফান্ড থেকে এসএমই উদ্যোক্তাদেরকে কম রেটে ফাউন্ডেশন অর্থ সহায়তা দিতে পারে সে বিষয়টি বাংলাদেশ ব্যাংক সক্রিয় বিবেচনা করবে। দেশে ভালো সম্ভাবনা রয়েছে প্রতিকূল অবস্থা এবং মন্দা সত্ত্বেও আমাদের জিডিপি প্রশংসনীয় যা কেবলমাত্র এই এসএমইদের কারণেই সম্ভব হয়েছে। গভর্নরের অফিস কক্ষে অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে ডেপুটি গভর্নর ও ফাউন্ডেশনের পরিচালনা পর্ষদের সদস্য মো. আবুল কাসেম এবং এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মো. ইহসানুল করিম উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7354.csv b/Bangla_fin_news_articles/7354.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e3bbadf172d346b29588a4ed3792e90b98a2ebb2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7354.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7354,জ্বালানি খাতে ভর করে ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৩২ ভাগ,2014-08-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গতকাল বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই জ্বালানি খাতের উপর ভর করে লেনদেন বেড়েছে। মোট লেনদেন হয়েছে সাড়ে ছয়শ কোটি টাকারও বেশি। যা গত ৬৬ কর্মদিবসের মধ্যে সর্বোচ্চ। লেনদেনে সবচেয়ে বেশি অবদান ছিল এমজেএল বাংলাদেশের। মোট লেনদেনের প্রায় ১২ ভাগই হয়েছে এ কোম্পানি ঘিরে। খাত হিসেবে সবচে বেশি অবদানও ছিল জ্বালানি খাতের। এ খাতে লেনদেন হয়েছে ১৩৬ কোটি টাকা। যা ডিএসইর লেনদেনের প্রায় ২১ ভাগ। গতকাল বাজারে দর বৃদ্ধির ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি এগিয়ে ছিল বীমা খাত। দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০ কোম্পানির মধ্যে ৭টিই এ খাতের। জীবন বীমা কোম্পানিগুলোর দাম বেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ শতাংশ। আর সাধারণ বীমা কোম্পানিগুলোর দর বেড়েছে প্রায় ৩ ভাগ।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১২ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৪৮৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬৪৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৬৫১ কোটি ৮০ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৫৯ কোটি ৯৪ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৯৬টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫৪টির কমেছে ৯৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৯টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৯ পয়েন্ট বেড়ে ১৩ হাজার ৭৯৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪৪ কোটি ৮১ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৮ কোটি ২১ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৩০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৬টির কমেছে ৮৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৬টি কোম্পানির শেয়ারের।ডিএসই সূত্রে জানা গেছে জুন মাসের তুলনায় জুলাই মাসে ডিএসই থেকে সরকারের রাজস্ব কমেছে প্রায় ২ কোটি টাকা। একইসঙ্গে ডিএসইর আয় কমেছে সাড়ে ৩ কোটি টাকারও বেশি। জুলাই মাসে ডিএসই রাজস্ব জমা দিয়েছে ২ কোটি ৪০ লাখ ৫১ হাজার ৮৪৭ টাকা। জুন মাসে দিয়েছিল ৪ কোটি ৩৫ লাখ ১ হাজার ৩৪১ টাকা। অর্থাত্ জুলাই মাসে সরকারের রাজস্ব কমেছে ১ কোটি ৯৪ লাখ ৪৯ হাজার ৪৯৪ টাকা। জুলাই মাসে সদস্য প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছ থেকে ডিএসই কমিশন পেয়েছে ৪ কোটি ১১ লাখ ৫৫ হাজার ৯৬৩ টাকা। আর জুন মাসে পেয়েছে ৭ কোটি ৭৩ লাখ ৪৯ হাজার ৭০৫ টাকা। অর্থাত্ জুলাই মাসে ডিএসইর আয় কমেছে ৩ কোটি ৬১ লাখ ৯৩ হাজার ৭৪২ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7355.csv b/Bangla_fin_news_articles/7355.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8c7e4b4c3b8a7d251f5cb6079a1de302ffd8f826 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7355.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7355,আধুনিক রাইস মিল স্থাপনে মিলবে স্বল্প সুদে ঋণ,2014-08-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের প্রচলিত রাইস মিলগুলোতে জ্বালানির অপচয় রোধ ও বিষ্ফোরণ জনিত ক্ষয়ক্ষতির হাত থেকে বাঁচতে সচেতনতামূলক কর্মসূচি হাতে নিয়েছে বিদ্যুত্ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়। এর অংশ হিসেবে আজ বুধবার বগুড়ার শেরপুর এবং বৃহস্পতিবার পাবনার ঈশ্বরদীতে রাইস মিলমালিক এবং ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের আঞ্চলিক ব্যবস্থাপকদের নিয়ে দুটি সভার আয়োজন করছে বিদ্যুত্ বিভাগ। এতে উন্নত প্রযুক্তির সুফল তুলে ধরার পাশাপাশি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পুনঃঅর্থায়ন তহবিল থেকে স্বল্প সুদে ঋণ নিতে করণীয় বিষয়গুলো তুলে ধরা হবে।জানা গেছে দেশের রাইস মিলগুলোতে প্রচলতি পদ্ধতিতে ধান সিদ্ধ করতে অতিরিক্ত তুষ ব্যবহার হয়। তুষের অসম্পুর্ণ দহনের ফলে শক্তির অপচয়সহ কর্মীদের স্বাস্থ্য ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। তাছাড়া এসব মিলে ব্যবহূত ড্রাম বয়লারগুলো যথাযথ মানসম্পন্ন না হওয়ায় প্রায়শই বিষ্ফোরণের ফলে প্রতিবছর জানমালের ক্ষতি হচ্ছে। এ বিষয়গুলো তুলে ধরে রাইস মিলের উন্নয়নে সচেতনতামূলক কর্মসূচিতে অংশ নিতে সম্প্রতি কেন্দ্রীয় ব্যাংককে এক চিঠি দিয়েছে বিদ্যুত্ বিভাগ।চিঠিতে আরো বলা হয়েছে বাংলাদেশে প্রতিবছর প্রায় পাঁচ কোটি মেট্রিক টন ধান উত্পন্ন হয় যার প্রায় ৯০ শতাংশই সিদ্ধ চাল তৈরিতে ব্যবহূত হয়। এ লক্ষ্যে দেশে প্রায় ৫০ হাজার ছোট বড় প্রচলিত রাইস পারবয়েলিং সিসটেম চালু আছে। উত্পাদিত চালের সঙ্গে এক কোটি মেট্রিক টন তুষ পাওয়া যায় যা নবায়নযোগ্য জ্বালানির একটি বড় উত্স। প্রচলিত পদ্ধতির পরিবর্তে উন্নত পদ্ধতিতে ইমপ্রুভ রাইস পারবয়েলিং সিসটেমআইআরপিএস ব্যবহার করলে প্রায় ৫০ শতাংশ তুষ সাশ্রয় হবে বলে মনে করে বিদ্যুত্ বিভাগ। তাছাড়া এই পদ্ধতিতে ধান সিদ্ধ করলে ১০ লাখ টন অতিরিক্ত চাল উত্পাদন সম্ভব হবে এবং উদ্বৃত্ত তুষ থেকে ১৫ লাখ টন ভোজ্য তেল পাওয়া যাবে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে ওই চিঠিতে।বিদ্যুত্ বিভাগের তথ্য অনুযায়ী জিআইজেডর করিগরি ও আর্থিক সহযোগিতায় এবং বাংলাদেশ সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় দেশে এ পর্যন্ত মাত্র ৫০টি উন্নত প্রযুক্তির ধান সিদ্ধ করার মিল চালু হয়েছে। এই প্রযুক্তি ব্যাপকভাবে সম্প্রসারণের লক্ষ্যে সচেতনতামূলক এ কর্মসূচি হাতে নিয়েছে বিভাগটি।প্রসঙ্গত কৃষিভিত্তিক শিল্প স্থাপনে বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি পুনঃঅর্থায়ন তহবিল রয়েছে। এ তহবিলের আওতায় আইআরপিএসের জন্য ঋণ নেয়ার সুযোগ পাবেন মিল মালিকরা। সুদের হার সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7356.csv b/Bangla_fin_news_articles/7356.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6a8462aa003097f2d33bfa802f9cd4abf4daaa60 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7356.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7356,পুঁজিবাজারে ব্যাংকের শেয়ারে ইতিবাচক প্রবণতা,2014-08-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে। এদিন ডিএসইতে লেনদেন কমেছে প্রায় সাড়ে ১২ শতাংশ। গতকালের লেনদেনে প্রাধান্য ছিল ছোট ও মাঝারি ধরনের মূলধনী কোম্পানিগুলোর। তাই বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর বাড়লেও ডিএসইএক্স বেড়েছে মাত্র ৫ পয়েন্ট। আর ডিএস৩০ সূচক কমেছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে বাজারে লেনদেন হওয়া ব্যাংকের ৩০টি কোম্পানির মধ্যে ২৪টির দাম বেড়েছে। দুটির দাম ছিল অপরিবর্তিত।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৫ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৪৭২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৪ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬৫০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪৯১ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৬৮ কোটি ৬২ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০০টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৭৪টির কমেছে ৮৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৯টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৩১ পয়েন্ট বেড়ে ১৩ হাজার ৭৭৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩৬ কোটি ৬০ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৪ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২১৯টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৫টির কমেছে ৬৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে সাম্প্রতিক সময়ে অস্বাভাবিকহারে শেয়ার দর বাড়ার কারণ নেই বলে জানিয়েছে তালিকাভুক্ত কোম্পানি আর্গন ডেনিমস। শেয়ার দর অস্বাভাবিকভাবে বাড়ার কারণ জানতে চাইলে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জকে সিএসই এ জবাব দিয়েছে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ। তথ্য বিশ্লেষণে দেখা গেছে গত ৯ কার্যদিবসে শেয়ারটির দর বেড়েছে ১৬ দশমিক ১৯ শতাংশ। এ সময়ে শেয়ারের লেনদেনও বেড়েছে। গত ৩ ও ৪ আগস্ট লেনদেন হয়েছে ৪ লাখ ৩৩ হাজার ৫৬৬টি শেয়ার। এই প্রেক্ষিতে শেয়ার দর ও লেনদেন অস্বাভাবিকহারে বাড়ার কারণ জানতে চায় সিএসই।ডিএসই সূত্রে জানা গেছে এদিকে শেয়ারবাজারের জ্বালানি ও বিদ্যুত্ খাতে নব্য তালিকাভুক্ত কোম্পানি শাহজিবাজার পাওয়ার লেনদেন শুরুর ১০ কার্যদিবসের মাথায় দ্বিগুণ দরে উন্নীত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার এ কোম্পানিটির শেয়ার সর্বোচ্চ ৭২ টাকায় লেনদেন হয়েছে। লেনদেন শুরুর দিনে প্রাথমিক দর ছিল ৩৫ টাকা। মধ্যে দুই দিন শেয়ারটির দর সামান্য সংশোধন হয়। বাকি ৮ কার্যদিবস একটানা দর বাড়ে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7357.csv b/Bangla_fin_news_articles/7357.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..006c2acab86416b6c1af34e4d5dace8caccaa6e0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7357.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7357,খরচ বাবদ ৬ হাজার ৮০০ রিয়াল নিতে পারবেন হজ্বযাত্রীরা,2014-08-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি বছর বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ্ব গমনেচ্ছু প্রতিজন যাত্রী সৌদি আরবে বাড়ি ভাড়া খাবার সরবরাহ ও অন্যান্য খরচ বাবদ সর্বোচ্চ ছয় হাজার ৮০০ সৌদি রিয়াল নিতে পারবেন। গত বছর এর পরিমাণ ছিলো ৬ হাজার ৫০০ সৌদি রিয়াল। গত রবিবার বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনে নিয়োজিত সকল অনুমোদিত ডিলারকে এ নির্দেশনা দিয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি কেরেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সরকারের ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের হজ্ব শাখার জারি করা এক আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে এ নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।হজ্ব শাখার জারি করা আদেশে বলা হয়েছে চলতি ২০১৪ সাল বা ১৪৩৫ হিজরী সালে বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় গমনেচ্ছু হজ্বযাত্রীদের সৌদি আরবে বাড়ি ভাড়া খাবার সরবরাহ ও অন্যান্য ব্যয় নির্বাহের জন্য হজ্বযাত্রী প্রতি ৬ হাজার ৮০০ সৌদি রিয়াল অথবা সমমানের বাংলাদেশি টাকা সৌদি আরবে স্থানান্তরে সরকার অনুমতি দিয়েছে। উল্লেখ্য বর্তমানে দেশের ব্যাংকগুলোতে এক সৌদি রিয়াল ২১ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সে হিসাবে ৬ হাজার ৮০০ সৌদি রিয়াল কিনতে খরচ হবে এক লাখ ৪২ হাজার ৮০০ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7358.csv b/Bangla_fin_news_articles/7358.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8894551c755f7af2661d26de027686e286e6c42a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7358.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7358,এক বছরে ৩০০ কোটি ডলার অর্থছাড়,2014-08-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সদ্য সমাপ্ত ২০১৩১৪ অর্থবছরে উন্নয়ন সহযোগিদের কাছ থেকে নির্ধারিত বৈদেশিক সহায়তার প্রতিশ্রুতি ঋণচুক্তি সই নিশ্চিত হওয়া আদায় হয়নি। তবে অর্থবছরের দাতাদের অর্থছাড়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হয়েছে। অর্থবছরের শেষে জুলাইজুন দাতাদের কাছ থেকে প্রতিশ্রুতি আদায় হয়েছে ৫৮৪ কোটি ৪১ লাখ ডলার। অন্যদিকে অর্থছাড় হয়েছে ৩০০ কোটি ডলার। অর্থনেতিক সম্পর্ক বিভাগের ইআরডি হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া গেছে।উল্লেখ্য চলতি অর্থবছরের সরকারের বৈদেশিক সহায়তার প্রতিশ্রুতি আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ৬০০ কোটি ডলার। অর্থছাড়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২৯৫ কোটি ডলার। এদিকে অর্থবছর শেষে বৈদেশিক সহায়তার পাইপলাইনের আকারও বেড়েছে। অর্থবছর শেষে পাইপলাইনে আটকে থাকা বৈদেশিক অর্থের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৯ দশমিক ৪৬৪ বিলিয়ন ডলার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7359.csv b/Bangla_fin_news_articles/7359.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e4561693c6f34218adb6e2f10d0d118007104e45 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7359.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7359,ভোক্তা অভিযোগ কেন্দ্র স্থাপন,2014-08-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পণ্য কিনে প্রতারণার শিকার ভোক্তারা এখন থেকে সরাসরি অভিযোগ কেন্দ্রে তাদের অভিযোগ জানাতে পারবেন। এজন্য ভোক্তা অভিযোগ কেন্দ্র স্থাপন করেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। গতকাল সোমবার কাওরান বাজারস্থ টিসিবি ভবনে অধিদপ্তরের কার্যালয়ে এই কেন্দ্র চালু করা হয়েছে। অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের অধীন একজন উপপরিচালক ও দুইজন সহকারী পরিচালক অভিযোগ কেন্দ্রে দায়িত্ব পালন করিবেন।এ বিষয়ে অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল হোসেন মিয়া গতকাল ইত্তেফাককে বলেন কোন ভোক্তা প্রতারিত হলে এই কেন্দ্রে অভিযোগ করে প্রতিকার পাবেন। ভোক্তাদের সুবিধার্থেই এ কেন্দ্র চালু করা হয়েছে। তিনি বলেন ভোক্তারা প্রতারিত হলে তাদের অভিযোগ জানাতে হবে। প্রতারণার হাত থেকে বাঁচতে তাদের সচেতন হতে হবে।কোন ভোক্তা অভিযোগ দায়েরের ক্ষেত্রে অপরাধের কারণ উদ্ভব হওয়ার ত্রিশ দিনের মধ্যে প্রমাণসহ ইমেইল ফ্যাক্স বা লিখিত অভিযোগ দাখিল করতে হবে। অভিযোগকারী তার পূর্ণাঙ্গ নাম পিতা ও মাতার নাম ঠিকানা ফোন নম্বর ফ্যাক্স ও ইমেইল যদি থাকে এবং পেশা উল্লেখ করতে হবে।এছাড়া যার বিরুদ্ধে অভিযোগ তার পূর্ণাঙ্গ নাম ও ঠিকানা উল্লেখ করতে হবে। অভিযোগ পাঠানোর ঠিকানা উপপরিচালক জাতীয় ভোক্তা অভিযোগ কেন্দ্র জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ১ কারওয়ান বাজার টিসিবি ভবন ৯ম তলা ঢাকা ফোন ঃ ৮১৮৯০২৮ ৮১৮৯১০৫ ০১৭৭৭৭৫৩৬৬৮ ফ্যাক্স ঃ ৮১৮৯০২৮ ৮১৮৯১০৫ ইমেইল ঃ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7360.csv b/Bangla_fin_news_articles/7360.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..360b6254c5ebf510a048dd4706a15f96871a45e1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7360.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7360,সাড়ে চার মাস পর ডিএসইতে ৫৬০ কোটি টাকা লেনদেন,2014-08-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে গতকাল সোমবার সূচক ও লেনদেন আগেরদিনের তুলনায় বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ৫৬০ কোটি টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় প্রায় ৩১ শতাংশ বেশি। গত সাড়ে চার মাসেরও বেশি সময় পর ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ ৫৬০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৪৬ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২৩ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬৫৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৫৬০ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১৩১ কোটি ৭৮ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৯৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৭৯টির কমেছে ৮১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৩৫ পয়েন্ট বেড়ে ১৩ হাজার ৭৪৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪০ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৯ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২১০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৫টির কমেছে ৭৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১টি কোম্পানির শেয়ারের।ডিএসই সূত্রে জানা গেছে গতকাল সোমবার প্রকৌশল খাতে আগের দিনের তুলনায় দ্বিগুণ শেয়ার লেনদেন হয়েছে। সোমবার এ খাতের ২৫টি কোম্পানির ৬৩ কোটি ৯৫ লাখ ৭০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। রবিবার লেনদেন হয়েছিল ৩২ কোটি ৩৭ লাখ ৯১ হাজার টাকার শেয়ার। গতকাল সবচেয়ে বেশি শেয়ার লেনদেন হয়েছে গোল্ডেন সনের। এদিন এ কোম্পানির মোট ১৮ কোটি ৩৭ লাখ ৮০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এছাড়া এপোলো ইস্পাতের ১০ কোটি ৪৫ লাখ ৪০ হাজার টাকা বিডি বিল্ডিংয়ের ৬ কোটি ৯৩ লাখ ৭০ হাজার টাকা বিএসআরএম স্টিলসের ৪ কোটি ৫২ লাখ ৪০ হাজার টাকা ন্যাশনাল টিউবসের ৪ কোটি ৩৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা সিঙ্গার বিডির ৪ কোটি ২২ লাখ ৩০ হাজার টাকা এবং জিপিএইচ ইস্পাতের ৩ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার টাকা লেনদেন হয়েছে। এ খাতের লেনদেন হওয়া ২৫টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ২৩টির এবং কমেছে ২টি কোম্পানির। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7361.csv b/Bangla_fin_news_articles/7361.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..17935bd5d5531dbe9a3ed98a967e7102c7dfaafe --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7361.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7361,এক কোটি ৬১ লাখ মানুষ মোবাইল ব্যাংকিংয়ের আওতায়,2014-08-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বর্তমানে এক কোটি ৬১ লাখ মানুষ মোবাইল ব্যাংকিং হিসাব খুলে এ সেবা নিচ্ছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান। তিনি বলেন ইকমার্স এগিয়ে চলছে। ইকমার্সের মাধ্যমে ঘরে বসেই জিনিস কেনাবেচা শুরু হয়েছে ব্যাপকভাবে। গতকাল বাংলাদেশ ব্যাংকে নবনিযুক্ত সহকারী পরিচালকদের বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্সের প্রথম ব্যাচের সমাপনী উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানের সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ তথ্য জানান। বাংলাদেশ ব্যাংক ট্রেনিং একাডেমির নির্বাহী পরিচালক আতাউর রহমান ডেপুটি গভর্নর এসকে সুর চৌধুরী এসময় উপস্থিত ছিলেন।গভর্নর বলেন সদ্য সমাপ্ত অর্থ বছরে প্রাকনির্বাচনকালীন রাজনৈতিক অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সত্ত্বেও দেশের অর্থনীতির সূচকগুলো ইতিবাচক রাখা ছিল আমাদের জন্যে একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাংলাদেশ ব্যাংক সময়োপযোগী মুদ্রানীতি ও ঋণনীতি প্রণয়ন করে এবং ব্যবসা ও বিনিয়োগবান্ধব নীতিপদক্ষেপ গ্রহণ করে। ফলে এমন বৈরী পরিস্থিতিতেও অর্থনীতির অধিকাংশ সূচক ইতিবাচক ধারায় বজায় থাকে। রাজনৈতিক অস্থিরতা না থাকলে জিডিপি প্রবৃদ্ধি আরো বেশি হতে পারতো। তিনি বলেন আন্তর্জাতিক ঋণমান সংস্থা এস এন্ড পি এবং মুডিস এর মুল্যায়নে বাংলাদেশের সার্বভৌম ঋণমান ধারাবাহিক সন্তোষজনক অবস্থানে রয়েছে এবং ভবিষ্যত্ সম্ভাবনাময়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7362.csv b/Bangla_fin_news_articles/7362.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e8e4ddf14c4182ac6bfa1797bfb940256664a243 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7362.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7362,ডিএসইতে আড়াই মাসে সর্বোচ্চ লেনদেন,2014-08-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গতকাল রবিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই প্রায় আড়াই মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে। এদিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪২৮ কোটি টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ২৬ শতাংশ বেশি। এর আগে ১১ জুন ডিএসইতে সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছিল ৪৩৭ কোটি টাকা। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে গতকাল ৫৭টি কোম্পানির শেয়ার দর ৩ শতাংশ বা তার চেয়ে বেশি হারে পরিবর্তিত হয়েছে। তবে কিছু শেয়ারের দাম কম থাকায় বাজারে কিছু নতুন ফান্ড বিনিয়োগে এসেছে। এর উপর ভর করে বাজারের লেনদেন ৩১ কার্যদিবসের মধ্যে সর্বোচ্চ অবস্থানে উঠে এসেছে। গতকাল লেনদেনের ক্ষেত্রে বড় মূলধনী কোম্পানিগুলোর অবদান ছিল বেশি।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৬ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৪২০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৪ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬৩০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪২৮ কোটি ৭০ লাখ টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৮৯ কোটি ১৭ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৯৫টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৮টির কমেছে ১২৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৯টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৪ পয়েন্ট বেড়ে ১৩ হাজার ৬১১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩১ কোটি ৯২ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৬ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২০২টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮২টির কমেছে ৮৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৪টি কোম্পানির শেয়ারের।ফার কেমিক্যাল ও শাহজিবাজার পাওয়ারের শেয়ারের দর কোন মূল্য সংবেদনশীল তথ্য ছাড়াই অস্বাভাবিকহারে বাড়ার কারণ অনুসন্ধান করবে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। এ লক্ষ্যে দুই সদস্যের পৃথক তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিএসইসি। গতকাল বিকেলে এ সংক্রান্ত দুটি আদেশ জারি করে কমিশন। আদেশে বলা হয় ফার কেমিক্যালের শেয়ারের দর অস্বাভাবিকহারে বাড়ার কারণ তদন্তের জন্য পরিচালক আবুল কালাম ও সহকারী পরিচালক ইকবাল হোসেনকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। এছাড়া শাহজিবাজার পাওয়ারের শেয়ারের দর অস্বাভাবিকহারে বাড়ার কারণ তদন্তের জন্য উপপরিচালক ইউসুফ ভূঁইয়া ও সহকারী পরিচালক রাকিবুর রহমানকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7363.csv b/Bangla_fin_news_articles/7363.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a72c17fdf7feb973928cf85f346606ef5bbb1c1b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7363.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7363,ডব্লিউটিও’র শুল্ক সহজীকরণ চুক্তি অনুমোদন হয়নি,2014-08-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার ডব্লিউটিও বৈশ্বিক শুল্ক সহজীকরণ সম্পর্কিত চুক্তিটি অনুমোদন হয়নি। এর ফলে সংস্থাটি অনিশ্চিত নতুন এক বলয়ে পড়লো বলে মনে করছে যুক্তরাষ্ট্র। গত শুক্রবার ডব্লিউটিও চুক্তিটি অনুমোদন না হওয়ার বিষয়টি ঘোষণা করে।সংস্থাটির মহাপরিচালক বরার্তো আজেভেদেন বলেন চুক্তি অনুমোদনে মতপার্থক্য দূর করতে কোনো ধরনের সমাধান খুঁজে পাওয়া যায়নি। ফলে চুক্তিটি অনুমোদন করা সম্ভব হয়নি। এদিকে বৈশ্বিক শুল্ক ব্যবস্থা গতিশীল করতে গত বছরের ডিসেম্বরে বালি সম্মেলনে বাণিজ্য সহজীকরণ চুক্তি নামে একটি খসড়া প্রস্তাব গৃহীত হয়। যা গেল মাসে চূড়ান্ত হওয়ার কথা ছিল। তবে ভারতের দাবিসহ সংস্থাটির কয়েকটি সদস্য দেশের মধ্যে কিছু বিষয়ে মতবিরোধ দেখা দেয়। এর কোনো সমাধান না হওয়ায় শেষ পর্যন্ত চুক্তিটি অনুমোদন করা সম্ভব হয়নি। আজেভেদো গত বৃহস্পতিবার এ সমাধানের একটি পন্থা উদ্ভাবনের জন্য দিনব্যাপী ডব্লিউটিওর অভ্যন্তরীণ আঞ্চলিক গ্রুপগুলোর সঙ্গে বৈঠক করেন। এরপর তিনি চুক্তি অনুমোদনে ব্যর্থতার ঘোষণা দেয়ার আগে ১৬০ সদস্য দেশের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেন। আজেভেদো চুক্তি অনুমোদনের ব্যর্থতা সতর্কতার সঙ্গে পর্যালোচনার জন্য সদস্য দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানান।ডব্লিউটিওতে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত মাইকেল পাংকে বলেন এই ব্যর্থতা সংস্থাটিকে অনিশ্চিত নতুন এক আবর্তে ঠেলে দিবে। জেনেভায় বৈঠকশেষে তিনি বলেন বালি সম্মেলনের প্রস্তাবে কিছু দেশের পিছটানের ঘটনা হতাশাব্যঞ্জক।জানা গেছে ভারত খাদ্য মজুদকরণ ও খামার ভর্তুকি নিয়ে বাণিজ্য সমঝোতার ব্যাপারে সন্তুষ্ট নয়। ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং উন্নয়নশীল ও উদীয়মান ২৫ দেশের গ্রুপ ইতিমধ্যে এর সমালোচনা করেছে। যুক্তরাষ্ট্র হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছে এই প্রতিবন্ধকতা আগামীতে অনুষ্ঠেয় দোহা সম্মেলনে প্রভাব ফেলতে পারে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7364.csv b/Bangla_fin_news_articles/7364.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c2d3894cd20e873c4d71fe245e6b276450a00428 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7364.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7364,শিল্পঋণে সুদহার কমাতে ১৯ ব্যাংককে নির্দেশনা,2014-08-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শিল্পখাতের ঋণের সুদহার কমাতে ১৯ ব্যাংককে নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ খাতের গ্রাহকদের ঋণ গ্রহণে আগ্রহী করতেই এ নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগের প্রতিবেদনে দেখা গেছে এ ১৯ ব্যাংক শিল্পখাতের ঋণে বেশি সুদ নিচ্ছে। যদিও তারা আমানতের সুদহার কমিয়েছে। এ প্রেক্ষাপটেই কেন্দ্রীয় ব্যাংক ওই ব্যাংকগুলোকে এ নির্দেশনা দেয়।সংশ্লিষ্টরা বলছেন উচ্চ সুদের কারণেই শিল্পখাতের পুরাতন গ্রাহক ও নতুন উদ্যোক্তারা ঋণ নিতে আগ্রহ দেখাচ্ছেনা। ফলে কর্মসংস্থান বাড়ছেনা। এতে দেশের অর্থনীতিও হচ্ছে পাচ্ছে না কোন সুফল। তাই দেশের অর্থনীতি গতিশীল করতে শিল্পখাতের ঋণে সুদের পরিমাণ কমানোর বিকল্প নেই। বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে ব্যাংকগুলোতে এখন যথেষ্ট পরিমাণ তারল্য রয়েছে। এমন অবস্থায় উচ্চ হারে সুদ আদায় করা কোনভাবেই যৌক্তিক নয়। ১৯টি ব্যাংক বৃহত্ ও মাঝারি শিল্পে মেয়াদি ঋণ খাতে সাড়ে ১৫ শতাংশ সুদ আরোপ করেছে। এজন্যই তাদেরকে চিঠি দিয়ে সুদের হার কমানোর নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।যেসব ব্যাংককে চিঠি দেয়া হয়েছে সেগুলো হলো বেসিক বাংলাদেশ কমার্স ব্র্যাক ঢাকা এক্সিম আইসিবি ইসলামিক মার্কেন্টাইল উত্তরা এনসিসি শাহজালাল ইসলামী ইউনাইটেড কমার্শিয়াল প্রিমিয়ার দি ফার্মার্স মেঘনা সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স ইউনিয়ন এনআরবি মধুমতি ও এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7365.csv b/Bangla_fin_news_articles/7365.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9c98b724daec8a1f643e54fa021db341ee012866 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7365.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7365,জাপানী উদ্যোক্তাদের জন্য ৪০ শিল্প প্লট,2014-08-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের পাঁচটি ইপিজেডে জাপানী উদ্যোক্তাদের জন্য ৪০টি শিল্প প্লট বাছাই করা হয়েছে। এসব প্লটের পাশাপাশি জাপানী উদ্যোক্তাদের জন্য ২টি কারখানা ভবন সংরক্ষিত রাখা হচ্ছে। জাপানী উদ্যোক্তাদের জন্য এ সুযোগ আগামী ১ বছরের জন্য সংরক্ষিত থাকবে। জাপানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সফরকালে বাংলাদেশ রফতানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ বেপজা ও জাপান এক্সটার্নাল ট্রেড অর্গানাইজেশনের জেট্রো মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারক অনুযায়ী এ প্লট ও কারখানা ভবন সংরক্ষণের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।সমঝোতা স্মারক অনুযায়ী জাপানী বিনিয়োগকারীদের জন্য এ শিল্প প্লট নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছিল সরকার। ওই নির্দেশনার প্রেক্ষিতে সমপ্রতি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ওই বৈঠকে বেপজা একথা জানায়। বৈঠকসূত্রে জানা যায় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ঈশ্বরদী ও উত্তরা ইপিজেডে ১০টি করে এবং মংলায় ২০টি প্লট চিহ্নিত করা হয়েছে। এছাড়াও আদমজী ও কুমিল্লা ইপিজেডে একটি করে নির্মাণাধীন কারখানা ভবন সংরক্ষিত থাকবে। সভায় প্র্রধানমন্ত্রীর জাপানচীন সফরের সময়ে দুই দেশের সঙ্গে সম্পাদিত সমঝোতা চুক্তিসহ দ্বিপাক্ষিক বিভিন্ন সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে বেশকিছু কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়।প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত ২৫ থেকে ২৮ মে জাপান এবং ৬ থেকে ১১ জুন চীন সফরে যান। ওই সময় দুই দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের বেশকিছু বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছান। প্রধানমন্ত্রীর সফর পরবর্তী ওই বৈঠকের কার্য বিবরণীতে উল্লেখ করা হয়েছে সামুদ্রিক সম্পদ আহরণ ও সুষ্ঠু ব্যবহার সমুদ্র গবেষণা নৌপরিবহন এবং পর্যটনের ওপর জাপান ও চীনের সহযোগিতা চায় সরকার। এ লক্ষ্যে আগামী সেপ্টেম্বরে ঢাকায় অনুষ্ঠিতব্য অর্থনৈতিক বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের সম্মেলনে চীন ও জাপানের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এছাড়া বাণিজ্য ও বিনিয়োগে চীনা উদ্যোক্তাদের উত্সাহিত করতে চট্টগ্রামে চীনের অর্থনৈতিক ও বিনিয়োগ অঞ্চল প্রতিষ্ঠার প্রক্রিয়া দ্রুত বাস্তবায়নের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7366.csv b/Bangla_fin_news_articles/7366.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..76d45c24bc544aa15addd4bd2a8d416ec17693a6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7366.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7366,আইপিওতে আসা কিছু কোম্পানিতে বিনিয়োগ করে হতাশ বিনিয়োগকারীরা,2014-08-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও মাধ্যমে শেয়ারবাজারে আসা অনেক কোম্পানিই বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারছে না। বাজারে আসার পর কিছু কোম্পানির মুনাফা ও শেয়ারপ্রতি আয় ইপিএস কমে যাচ্ছে। ফলে ইস্যু মূল্যের নিচে নেমে আসছে কোনো কোনো কোম্পানির শেয়ার দর। গত এক বছরে পুঁজিবাজারে আসা কোম্পানিগুলোর মধ্যে ২টির শেয়ারের দর ইস্যু মূল্যের নিচে নেমে গেছে। একটি নাম লিখিয়েছে জেড ক্যাটাগরিতে।বিনিয়োগকারীরা বলছেন দুর্বল কোম্পানি অতিরিক্ত প্রিমিয়াম নিয়ে তালিকাভুক্তির সুযোগ পাওয়ায় বিনিয়োগকারীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। বিশ্লেষকরা বলছেন কোম্পানির ব্যবসায়িক পরিধি বৃদ্ধির জন্য শেয়ারবাজারের নতুন কোম্পানি তালিকাভুক্ত হওয়া প্রয়োজন। যেন অতিরিক্ত প্রিমিয়াম নিয়ে বিনিয়োগকারীদেরকে ক্ষতির মুখে ফেলতে না পারে কোম্পানিগুলো সেজন্য নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে আরও সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। তথ্যে দেখা গেছে ২০১৩ সালে আইপিওর মাধ্যমে ১৫টি কোম্পানি শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হয়। এর মধ্যে প্রিমিয়াম ছাড়া শেয়ার বিক্রি করা ৭টি কোম্পানি হচ্ছে ফারইস্ট ফিন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল লিমিটেড বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস সেন্ট্রাল ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড জেএমআই সিরিঞ্জ অ্যান্ড মেডিক্যাল ডিভাইস লিমিটেড ফ্যামিলিটেক্স বিডি লিমিটেড এবং সানলাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি। আর প্রিমিয়ামসহ আইপিওতে আসা ৮ কোম্পানি হচ্ছে অ্যাপোলো ইস্পাত কমপ্লেক্স লিমিটেড বেঙ্গল উইন্ডসোর থার্মোপ্লাস্টিক লিমিটেড ওরিয়ন ফার্মা লিমিটেড গ্লোবাল হেভি কেমিক্যাল গোল্ডেন হার্ভেস্ট লিমিটেড প্রিমিয়ার সিমেন্ট লিমিটেড আর্গন ডেনিমস লিমিটেড এবং সামিট পূর্বাঞ্চল পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড।এসব কোম্পানির মধ্যে আর্থিক খাতের ফারইস্ট ফিন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড তালিভুক্তির সময় ২০ টাকা মূল্যে শেয়ার ইস্যু করা হয়। বর্তমানে শেয়ার দর ১১ টাকা। কোম্পানিটি তালিকাভুক্তির প্রথম বছরেই ৪ কোটি ১৮ লাখ টাকা পুঞ্জীভূত লোকসান দেখিয়ে বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ না দেয়ায় জেড ক্যাটাগরিতে নেমে গেছে। ওরিয়ন ফার্মা ৫০ টাকা প্রিমিয়ামসহ ৬০ টাকা মূল্যে শেয়ার ইস্যু করে। বর্তমানে শেয়ার দর ৪২ টাকা। আর সামিট পূর্বাঞ্চল পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড ৩০ টাকা প্রিমিয়ামসহ ৪০ টাকা মূল্যে শেয়ার ইস্যু করে। বর্তমানে শেয়ার দর ৪২ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7367.csv b/Bangla_fin_news_articles/7367.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9e4335e3b01173df8c0d25ff63e949837113b5a3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7367.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7367,জাপানে মজুরির প্রবৃদ্ধি কমেছে,2014-08-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা দুই মাস জাপানে ন্যূনতম মজুরির প্রবৃদ্ধি শ্লথ হয়ে পড়েছে। অনেকেস প্রত্যাশিত গ্রীষ্মকালীন বোনাসেরও দেখা পাননি শ্রমিকরা। এদিকে মূল্যস্ফীতি বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি বেতন প্রবৃদ্ধিতে ভোক্তা ব্যয়ে ঝুঁকি তৈরি হচ্ছে। খবর ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল ও ব্লুমবার্গের।দেশটির শ্রম মন্ত্রণালয় প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে দেখা যায় জুনে নিয়মিত এবং খন্ডকালীন কর্মীদের মূল বেতন ওভারটাইম বোনাসসহ মোট মজুরি বেড়েছে দশমিক ৪ শতাংশ। মে মাসে তা ছিল দশমিক ৬ এবং এপ্রিল ও মার্চে দশমিক ৭ শতাংশ। তবে তবে ন্যূনতম বেতনের চেয়ে ভোক্তাদের জন্য বেশি গুরুত্বপূর্ণ প্রকৃত মজুরি কমেছে ৩ দশমিক ৮ শতাংশ। ২০০৯ সালের ডিসেম্বরের পর থেকে প্রকৃত বেতন এবারই সবচেয়ে বেশি কমল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7368.csv b/Bangla_fin_news_articles/7368.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..909a062cd793a52691cd4a670a0331595afc766a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7368.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7368,এনবিআরের ৪ সদস্য সচিব হলেন,2014-08-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর চারজন সদস্যকে সচিব পদমর্যাদায় পদোন্নতি দেয়া হয়েছে। এনবিআরর ইতিহাসে এই প্রথম একসঙ্গে সদস্য পদমর্যদার চার কর্মকর্তাকে সচিব পদমর্যদা দেওয়া হলো। এতদিন তারা অতিরিক্ত সচিব পদে ছিলেন। একই সঙ্গে তাদের বেতন কাঠামো গ্রেড১ এ উন্নীত করা হয়েছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় গত ৩১ জুলাই বৃহস্পতিবার এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। বৃহস্পতিবার থেকেই ওই আদেশ কার্যকর করা হয়েছে।পদোন্নতিপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা হচ্ছেন এনবিআরের সিনিয়র সদস্য জাহানআরা সিদ্দীকি ফরিদ উদ্দীন সৈয়দ আমিনুল করিম ও মোহাম্মদ আলাউদ্দিন। এদের মধ্যে এদের মধ্যে প্রথম দুজন বিসিএস কাস্টম ক্যাডারের এবং অবশিষ্টরা বিসিএস ট্যাক্স ক্যাডারের কর্মকর্তা।এতদিন তারা জাতীয় বেতন কাঠামোর গ্রেড২ অনুযায়ী বেতনভাতা পেতেন। গ্রেড ১ এ উন্নীত করার ফলে এখন থেকে তারা সচিব স্কেলে যাবতীয় সুযোগ সুবিধা ভোগ করবেন। গত বছর বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন অধিদফতর ও সংস্থায় কর্মরত বেশ কজন কর্মকর্তাকে বেতন কাঠামো গ্রেড১ এ উন্নীত করে সচিব পদমর্যদা দেওয়ার যে নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিলো সেই সিদ্ধান্তই কার্যকর করলো সরকার।সচিব পদমর্যাদায় এনবিআর চেয়ারম্যান পদটি বর্তমানে প্রতিষ্ঠানের শীর্ষপদ। তার অধীনে মোট ষোলজন সদস্য আছেন। আইন অনুযায়ী অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের সচিব একই সঙ্গে এনবিআর চেয়ারম্যান। এখন চারজনকে গ্রেড ১ এ উন্নীত করার ফলে তারাও সচিব পদমর্যদা পেলেন। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র বলেছে সরকার ইচ্ছা করলে তাদের মধ্য থেকে যে কাউকে অন্য মন্ত্রণালয়ে সচিব নিয়োগ দিতে পারেন। অথবা এনবিআরের বর্তমান পদেও বহাল রাখতে পারেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7369.csv b/Bangla_fin_news_articles/7369.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..68fe37e572ee6c13c1fa8b102bac8ce60a61b6fd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7369.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7369,মূলধন ঘাটতি পূরণে ১৪শ’ কোটি টাকা চেয়েছে বেসিক ব্যাংক,2014-08-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মূলধন ঘাটতি পূরণে সরকারের কাছে জরুরিভিত্তিতে প্রায় ১৪শ কোটি টাকা চেয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত বেসিক ব্যাংক। সমপ্রতি অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব বরাবর এ আবেদন জানানো হয়েছে। আবেদনে বলা হয়েছে ব্যাংকের নবগঠিত পরিচালনা পর্ষদ অনুধাবন করছে যে মূলধন ঘাটতির কারণে ব্যাংকের বৈদেশিক বাণিজ্য ক্যামেল রেটিং ও ক্রেডিট রেটিংয়ে ব্যাপক ঋণাত্মক প্রভাব ফেলছে যা ব্যাংকের স্বাভাবিক কার্যক্রমকে প্রচ্লভাবে বাধাগ্রস্ত ও ক্ষতিগ্রস্ত করছে।এতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে ব্যাসেল২ অনুসারে ২০১৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত হিসাব অনুযায়ী ব্যাংকের মূলধন ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৩৭২ কোটি টাকা। ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদ বৃদ্ধি ঋণের বিপরীতে প্রভিশন ঘাটতি বৃদ্ধি শ্রেণীকৃত খেলাপি ঋণ ঋণের পরিমাণ বৃদ্ধি ইত্যাদি কারণে ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ক্রমান্বয়ে বেড়েছে। চলতি বছরের ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদ ও প্রভিশন ঘাটতি বৃদ্ধিও বিষয়টি বিবেচনায় নিলে মূলধন ঘাটতি ২ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে। আবেদনপত্রে প্রদত্ত তথ্য অনুযায়ী ২০১৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্যাংকটির প্রভিশন ঘাটতির পরিমাণ ৭৮৮ কোটি ৮১ লাখ টাকা।প্রসঙ্গত সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকা ঋণ বিতরণে অনিয়মসহ বিভিন্ন অভিযোগে গত ২৯ মে বেসিক ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙ্গে দিতে অর্থ মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। এর ধারাবাহিকতায় পরিচালনা পর্ষদ ভেঙ্গে দিয়ে গত ৬ ও ৭ জুলাই নতুন করে বেসিক ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ গঠন করে সরকার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7370.csv b/Bangla_fin_news_articles/7370.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a985b8eee9953df8251a2410e6dadca7854ac37d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7370.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7370,জুলাইয়ে দুই লাখ নতুন কর্মসংস্থান যুক্তরাষ্ট্রে,2014-08-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত জুলাই মাসে দুই লাখ ৯ হাজার নতুন কর্মসংস্থান হয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। কর্মসংস্থানের বেশিরভাগ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও উত্পাদনমূখী খাতে হয়েছে। সমপ্রতি যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য দফতর জানিয়েছে এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতির আকার বেড়েছে ৪ শতাংশ হারে যা প্রত্যাশার তুলনায় বেশি। বিবিসি। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন যুক্তরাষ্ট্রের জনসংখ্যা অনুযায়ী প্রতিবছর দেড় লাখ নতুন কর্মসংস্থানের চাহিদা রয়েছে। জুলাই মাসে দুই লাখের উপর কর্মসংস্থান হলেও বেকারত্বের হার সামান্য কমে ৬ দশমিক ২ শতাংশে দাঁড়িয়েছে যা প্রায় ৯৭ লাখ। পরিসংখ্যানে দেখা গেছে গত এক বছর ধরেই বেকারত্বের হার ১ দশমিক ১ শতাংশ হারে কমছে। একদিকে নতুন কর্মসংস্থান বাড়লেও যুক্তরাষ্ট্রের মজুরী হার সে হারে বাড়ছে না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7371.csv b/Bangla_fin_news_articles/7371.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4d62afc036693c18d816f1a56fde89b82024872a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7371.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7371,নয় দিন বন্ধের পর আজ থেকে শুরু শেয়ারবাজারের লেনদেন,2014-08-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঈদুল ফিতর ও সাপ্তাহিক ছুটিসহ মোট ৯ দিন টানা বন্ধের পর আজ রবিবার থেকে শুরু হচ্ছে দেশের উভয় পুঁজিবাজারের লেনদেন। রমজান পূর্বের সময় অনুযায়ী সকাল সাড়ে ১০টায় লেনদেন শুরু হবে এবং শেষ হবে আড়াইটায়।উভয় স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্রে জানা গেছে স্টক এক্সচেঞ্জ কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গত ২৭ জুলাই থেকে ৩ আগস্ট পর্যন্ত ঈদের ছুটি নির্ধারণ করা হয়। তবে তার আগের ২ দিন ২৫ ও ২৬ জুলাই ও পরের দুই দিন ১ ও ২ আগস্ট শুক্র ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির কারণে লেনদেন বন্ধ থাকে। আজ থেকে উভয় পুঁজিবাজারে পুরোদমে লেনদেন শুরু হবে। আর স্টক এক্সচেঞ্জের অফিস সময় সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বিকাল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7372.csv b/Bangla_fin_news_articles/7372.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..58ac896c168d87c6c114367325750029b5d0d692 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7372.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7372,শেয়ারবাজারে চামড়া খাতের দর ঊর্ধ্বমুখী,2014-08-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বহুজাতিক কোম্পানি বাটা সু লিমিটেডের চলতি বছরের প্রথমার্ধের মুনাফা বেড়েছে। চামড়া খাতের বড় মূলধনি কোম্পানির মুনাফা বৃদ্ধির কারণে গোটা খাতেই এর ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে। ঈদের আগে লেনদেন হওয়া সর্বশেষ সপ্তাহে এ খাতের বাজার মূলধন বাড়ে ৩ দশমিক ২৮ শতাংশ। এদিকে বাটা সু ছাড়াও এপেক্স ট্যানারি এবং এপেক্স ফুটওয়্যারের দরও বৃদ্ধি পেয়েছে ওই সপ্তায়।তথ্যে দেখা গেছে লেনদেন হওয়া সর্বশেষ সপ্তায় চামড়া খাতের কোম্পানিগুলোর দর বৃদ্ধির সঙ্গে বেড়েছে লেনদেনও। এ সপ্তায় চামড়া খাতের শেয়ারের লেনদেন ৮ শতাংশ বেড়ে দাঁড়ায় ৮ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। পাশাপাশি সপ্তাহশেষে এ খাতের পাঁচটি কোম্পানির বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ১৯৪৫ কোটি ৫১ লাখ ৬০ হাজার টাকা।সপ্তাহের শুরুতে বাটা সুর দর ছিল ৯২৩ টাকা ৮০ পয়সা যা সপ্তাহ শেষে দাঁড়িয়েছে ৯৬৭ টাকা ৪০ পয়সায়। সর্বশেষ অর্ধবার্ষিকে জানুয়ারিজুন কোম্পানিটির করপরবর্তী নিট মুনাফার পরিমাণ ২৭ কোটি ৮৭ লাখ ৩০ হাজার টাকা যা আগের বছর একই সময় ছিল ২৪ কোটি ৩৩ লাখ ৭০ হাজার টাকা। অর্থাত্ এ সময়ে কোম্পানিটির মুনাফা বেড়েছে ১৪ দশমিক ৫৩ শতাংশ। এ সময় কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ইপিএস হয়েছে ২০ টাকা ৩৭ পয়সা যা আগের বছর একই সময় ছিল ১৭ টাকা ৭৯ পয়সা। এছাড়া এপ্রিলজুন এ তিন মাসে বাটা সুর মুনাফা বেড়েছে ১৮ দশমিক ১৩ শতাংশ। কোম্পানিটির মুনাফা হয়েছে ১১ কোটি ৪২ লাখ ১০ হাজার টাকা যা আগের বছর একই সময় ছিল ৯ কোটি ৬৬ লাখ ৮০ হাজার টাকা। এ সময় কোম্পানিটির ইপিএস ৮ দশমিক ৩৫ পয়সা যা আগের বছর একই সময় ছিল ৭ টাকা ৭ পয়সা।তথ্যে দেখা গেছে এপেক্স ট্যানারির শেয়ারের দর সপ্তাহের শুরুতে ছিল ৩২২ টাকা যা সপ্তাহশেষে ৩২৪ টাকায় এসে দাঁড়ায়। একই সময়ে লিগ্যাসি ফুটওয়্যারের দর কিছুটা কমেছে। তবে সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে কিছুটা বেড়েছে শেয়ারটির দাম। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7373.csv b/Bangla_fin_news_articles/7373.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..20df4b609a1edcdbb733736208c38079e419a45c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7373.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7373,বিদেশিদের কর ফাঁকি বন্ধে অভিযানে নামছে এনবিআর,2014-08-02,রিয়াদ হোসেন,বাংলাদেশে কয়েক লাখ বিদেশি নাগরিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত থাকলেও তাদের মধ্যে মাত্র ১০ হাজার জনের বৈধ অনুমতিপত্র রয়েছে। এসব নাগরিক প্রতি মাসে কয়েক লাখ টাকা বেতনভাতা পেলেও আয়কর ফাইলে খুব কম টাকা উল্লেখ করে বছরের পর বছর ধরে কর ফাঁকি দিয়ে আসছেন বলে দীর্ঘদিনের অভিযোগ। এবার এসব কর ফাঁকিবাজ বিদেশিদের করের আওতায় আনতে বিশেষ অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। এসব নাগরিকের কাছ থেকে কর আদায়ে আরো কঠোর হতে এনবিআরের মাঠ পর্যায়ের অফিসগুলোকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। সম্প্রতি এ রকম নির্দেশনা সম্বলিত একটি চিঠি মাঠ পর্যায়ের অফিসগুলোতে এসেছে। এনবিআরের সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।সূত্র জানায় মাঠ পর্যায়ের অফিসগুলোতে পাঠানো এক চিঠিতে বিদ্যমান আয়কর অধ্যাদেশের সংশ্লিষ্ট ধারা কঠোরভাবে অনুসরণের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এরই অংশ হিসাবে বাংলাদেশে কর্মরত কোন বিদেশি নাগরিকের দেশত্যাগের আগে কর প্রদান বা আপত্তিপত্র সংশ্লিষ্ট কর অফিসে দাখিল করতে হবে। এ বিষয়ে বিনিয়োগ বোর্ডসহ সরকারের অন্যান্য দপ্তরের সাথেও সমন্বয় করতে হবে। সেইসঙ্গে দেশিবিদেশি প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষকে তাদের অধীনে কর্মরত বিদেশি নাগরিকদের আয়কর প্রদানে সচেতন করতে বলা হয়েছে।বাংলাদেশে প্রতিবেশী ভারত শ্রীলঙ্কা চীন ফিলিপাইন পাকিস্তান ছাড়াও ইউরোপের কয়েকটি দেশের নাগরিক মোটা অংকের বেতনে চাকরি করেন। দেশে অবস্থিত গার্মেন্টস বায়িং হাউজ ও লিয়াজোঁ অফিস ব্রাঞ্চ অফিসগুলোতে তারা চাকরি করেন। এছাড়া তথ্যপ্রযুক্তি প্রকৌশল ওষুধ বিপণন ও সেবাসহ নানা খাতেও কাজ করছেন তারা। এসব কর্মকর্তা ৩ লাখ টাকা থেকে শুরু করে ১০ টাকা পর্যন্ত বেতন পান। আবার কেউ কেউ আরো বেশি বেতনেও চাকরি করেন। কিন্তু একশ্রেণির বিদেশি নাগরিক বিনিয়োগ বোর্ড এবং রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকার বেপজা ওয়ার্ক পারমিটে বেতন অত্যন্ত কম দেখাচ্ছেন। এর মাধ্যমে তারা সরকারের বিপুল পরিমাণ কর ফাঁকি দেন। অভিযোগ রয়েছে বিভিন্ন অফিসে কয়েক লাখ বিদেশি কর্মরত থাকলেও বৈধ অনুমতিপত্র রয়েছে মাত্র ১০ হাজারের। এমনকি অনেক বিদেশি নাগরিক আয়কর ক্লিয়ারেন্সের ভুয়া বা অস্পষ্ট ছাড়পত্র জমা দিয়ে দেশত্যাগ করছেন। আর এভাবে দীর্ঘদিন ধরে অসাধু একটি চক্র সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে আসছে।এমন অভিযোগের ভিত্তিতে গত জানুয়ারি মাসে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে এ ধরনের বেশ কয়েকটি তদন্ত প্রতিবেদন এনবিআরে পাঠানো হয়েছিল। একইসঙ্গে রাজস্ব ফাঁকি রোধে এসব বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ারও নির্দেশ দেয়া হয়েছিল।মাঠ পর্যায়ের অফিসগুলোকে বিদেশি নাগরিকদের কর ফাঁকি বন্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেয়ার বিষয়টি স্বীকার করেছেন এনবিআর চোয়ারম্যান গোলাম হোসেন। তিনি বলেন চলতি অর্থবছরে রাজস্ব আহরণের বড় টার্গেট নির্ধারণ করা হয়েছে। চলতি অর্থবছরের বাজেটে স্থানীয় করদাতাদের কাছ থেকে কর বৃদ্ধির পাশাপাশি বিদেশিদের কাছ থেকে রাজস্ব বাড়াতেও বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় দেশে কর্মরত বিদেশিদের কর ফাঁকি রোধে এবার মাঠ পর্যায়ের রাজস্ব কর্মকর্তাদেরকে কঠোর নির্দেশ দেয়া হয়েছে। কারণ এখানে ফাঁকি আছে। কেউ কেউ তিন মাসের ওয়ার্ক পারমিট নিয়ে তিন বছর ধরে কাজ করছেন। এছাড়াও যারা ওয়ার্ক পারমিট নিয়ে কাজ করেন তাদের কিছু অংশ কর দিয়ে থাকেন। যাদের ওয়ার্ক পারমিট নেই তাদের কাছ থেকে কোনো করই পাওয়া যায় না। তাই কর ফাঁকি প্রতিরোধ করাসহ অন্যদের করের আওতায় নিয়ে আসতেই এবার মাঠ পর্যায়ের রাজস্ব কর্মকর্তাদের অভিযানে নামানো হয়েছে বলে জানান তিনি।সংশ্লিষ্টরা বলছেন করের আওতা বাড়াতে হলে এ বিষয়গুলোকে খুবই গুরুত্বের সঙ্গে নিতে হবে। কারণ আমার দেশ থেকে আয় করবেন অথচ সঠিক নিয়মে কর দেবেন না এটা গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।রাজস্ব বোর্ড ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে ব্যবসায়ী এবং পর্যটকসহ বিভিন্ন ক্যাটাগরির ভিসায় বাংলাদেশে প্রায় পাঁচ লাখ বিদেশি নাগরিক কাজ করেন। এদের মধ্যে বৈধভাবে কাজের অনুমতি ওয়ার্ক পারমিট আছে মাত্র ১০ হাজার বিদেশি নাগরিকের। আর দেশে কর্মরত বিদেশি নাগরিকদের অধিকাংশই দক্ষিণ এশীয় দেশগুলো থেকে আসা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7374.csv b/Bangla_fin_news_articles/7374.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..01104cf77803a6b1dc1df7b63e9c603193c39dea --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7374.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7374,যেখানে পাটের চেয়ে পাটকাঠির কদর বেশি,2014-08-02,মো আমিরুজ্জামান সৈয়দপুর নীলফামারী সংবাদদাতা,নীলফামারীতে এ বছর পাটের দাম কম হলেও পাটকাঠির কদর বেড়েছে। জেলার সর্বত্র পাটের চেয়ে পাটকাঠির ক্রেতা বেশি। জানা যায় এ বছর জেলার ডোমার ডিমলা জলঢাকা কিশোরীগঞ্জ সদর ও সৈয়দপুর উপজেলার বিস্তীর্ণ জমিতে পাট চাষ করা হয়। রোগবালাই ছাড়া এবারে পাটের ফলনও হয় ভালো। কিন্তু দীর্ঘ খরা ও বৃষ্টির অভাবে কৃষকরা পাট জাগ দিতে পারেননি। তবে অনেক কৃষক সামান্য পানিতে পাট জাগ দিয়ে পাটের রং বিবর্ণ করে ফেলেন। ফলে পাটের মান খুব একটা ভালো হয়নি। এ কারণে নিম্নমানের এসব পাটের ক্রেতা মিলছে না। জেলায় পাটের চেয়ে পাটকাঠির দাম ও কদর দুটোই বেড়েছে। গৃহস্থালি বিভিন্ন প্রয়োজনে পাটকাঠি পল্লী অঞ্চলে ব্যাপকভাবে ব্যবহূত হয়ে থাকে। পল্লীর দরিদ্র জনগোষ্ঠীর ঘরের বেড়া জ্বালানিতে ব্যবহূত হয় পাটকাঠি। এছাড়া সবজি যেমন পালং শাক টমেটো বাঁধাকপি ফুল কপি ডাটা মূলা প্রভৃতি শস্য ক্ষেতের বেড়া এবং লাউয়ের মাচা তৈরিতে প্রয়োজন হয় পাটকাঠির। সৌখিন ও সচ্ছল পরিবারের ঘরের সিলিং তৈরিতে পাটকাঠি ব্যবহার হয়ে থাকে। জেলা ও উপজেলার বিভিন্ন হাটবাজারে ও মহল্লায় ভ্রাম্যমাণ বিক্রেতারা একেকটি পাটকাঠির আঁটি ১০১৫ টাকায় বিক্রি করছেন। ফেরি করে এসব পাটকাঠি বিক্রি হচ্ছে সর্বত্র। পাটকাঠির বহুল ব্যবহার হয় জ্বালানি হিসাবে। রান্নার কাজে উনুনে আগুন ধরাতে গৃহিণীদের কাছে পাটকাঠির বিকল্প নেই। এ কারণে কৃষকরা এখন পাট বিক্রির পর পাটকাঠি সঞ্চয় করতে দেখা যায়। অপরদিকে তারা পাটকাঠি বিক্রয় করে পাট চাষের অনেকটা ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পারছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7375.csv b/Bangla_fin_news_articles/7375.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fb0a612557ebf651a062eca91ee33e3e7d946eb9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7375.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7375,নতুন বাজারে পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ২১,2014-08-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,যুক্তরাষ্ট্রের মত গতানুগতিক ও বড় বাজারে পোশাক রপ্তানি কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় না বাড়লেও নতুন বাজারগুলোতে রপ্তানি বাড়ছে ধারাবাহিকভাবে। এর উপর ভর করেই গেল ২০১৩১৪ অর্থবছরে বিশ্ব বাজারে পোশাক রপ্তানি বেড়েছে প্রায় ১৪ শতাংশ। আর রপ্তানিতে ৮০ শতাংশ অবদান রাখা পোশাক খাতের উপর ভিত্তি করে গত অর্থবছরে রপ্তানি বেড়েছে ১১ দশমিক ৬৫ শতাংশ। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো ইবিপি প্রকাশিত পরিসংখ্যানে দেখা গেছে গেল অর্থবছরে বিগত ২০১২১৩ অর্থবছরের তুলনায় গার্মেন্টস পণ্য রপ্তানি বেড়েছে ২১ দশমিক ১৫ শতাংশ। আলোচ্য সময়ে এসব দেশে পোশাক রপ্তানির পরিমাণ ছিল ২৪৫ কোটি মার্কিন ডলার। এর আগের অর্থবছরে ২০১২১৩ পোশাক রপ্তানি প্রবৃদ্ধির পরিমাণ ছিল প্রায় ২৯ শতাংশ। আর ২০১১১২ অর্থবছরে রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি ছিল ১৬ শতাংশেরও বেশি।চীন জাপান ভারত ছাড়াও অস্ট্রেলিয়া ব্রাজিল চিলি কোরিয়া রাশিয়া দক্ষিণ আফ্রিকা ও তুরস্ক বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির জন্য নতুন ও উদীয়মান বাজার হিসাবে বিবেচিত। এসব বাজারে রপ্তানির ক্ষেত্রে রপ্তানিকারকদের সরকার ৩ শতাংশ নগদ আর্থিক প্রণোদনাও দিয়ে থাকে।রপ্তানিকারকরা বলছেন রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা থাকলে নতুন বাজারে রপ্তানি অনেক বাড়বে। তারা বলেন সামপ্রতিক রাজনৈতিক অস্থিরতা না হলে নতুন বাজারে রপ্তানির পরিমাণ আরো বাড়ত। হরতালঅবরোধের কারণে অনেক ক্রেতা বাংলাদেশ সফর বাতিল করে ভারত পাকিস্তান ভিয়েতনাম কম্বোডিয়াসহ অন্যান্য দেশে তাদের পোশাকের অর্ডার দিয়েছেন। এছাড়া ভারত তুরস্কসহ কয়েকটি দেশে রয়েছে অশুল্ক বাধা। এসব দেশে নিয়মিত শুল্কের বাইরেও অন্যান্য অশুল্ক বাধার মুখোমুখি হতে হয় বাংলাদেশের রপ্তানি খাতকে।নতুন বাজার হিসাবে ব্রাজিলে গার্মেন্টস পণ্য রপ্তানি করে থাকেন বিজিএমইএর সহসভাপতি শহীদুল্লাহ আজিম। ইত্তেফাককে তিনি বলেন সম্ভাবনাময় নতুন বাজার খুঁজতে হবে। বিদ্যমান নতুন বাজারগুলোতে সুযোগসুবিধা বাড়াতে হবে। এ দায়িত্ব সরকারের। সব কাজ উদ্যোক্তা বা বিজিএমইএ একা করতে পারবে না। তিনি বলেন বিজিএমইএর প্রতিনিধিদের সফরের পর ব্রাজিলসহ একাধিক দেশে দূতাবাস খুলেছে। এ প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখার উপর জোর দেন তিনি।নতুন বাজারে রপ্তানির পরিসংখ্যান বিশ্লেষণে দেখা যায় গত অর্থবছরে সবচেয়ে বেশি রপ্তানি হয়েছে তুরস্কে। দেশটিতে গত অর্থবছরে ৬২ কোটি মার্কিন ডলারের পোশাক পণ্য রপ্তানি হয়েছে। এর আগের অর্থবছরে দেশটিতে রপ্তানির পরিমাণ ছিল সাড়ে ৪১ কোটি ডলারের পোশাক পণ্য। এর পরের অবস্থানে রয়েছে জাপান। দেশটিতে গত অর্থবছরে ৫৭ কোটি ডলারের পোশাক পণ্য রপ্তানি হয়েছিল। এর পূর্বের অর্থবছরে জাপানে প্রায় ৪৮ কোটি ডলারের পোশাক পণ্য রপ্তানি হয়েছিল। অন্যদিকে গত অর্থবছরে অস্ট্রেলিয়ায় ৪৩ কোটি ডলারের পোশাক পণ্য রপ্তানি হয়েছিল। এর আগের অর্থবছরও প্রায় একই পরিমাণ পোশাক পণ্য রপ্তানি হয়েছিল।এর বাইরে গত অর্থবছরে ব্রাজিলে ১৭ কোটি চিলিতে ৩ কোটি ৩০ লাখ চীনে ২৪ কোটি দক্ষিণ কোরিয়ায় সাড়ে ১৩ কোটি মেক্সিকোতে সাড়ে ১২ কোটি রাশিয়ায় সাড়ে ২০ কোটি দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রায় ৫ কোটি এবং নতুন বাজারের অন্যান্য দেশে আরো ৯২ কোটি ডলারের গার্মেন্টস পণ্য রপ্তানি হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7376.csv b/Bangla_fin_news_articles/7376.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..96cf7d05707d39f1b31404ddcffbdd8d6e5943e9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7376.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7376,এক বছরে ৫১৫ কোটি ডলার কিনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক,2014-07-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিনিময় হার স্থিতিশীল রাখতে গত অর্থবছরে বাজার থেকে ৫১৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক যা আগের অর্থবছরের তুলনায় ৭ দশমিক ৭ শতাংশ বেশি। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান সমপ্রতি ব্যাংকার্স সভায় লিখিত বক্তব্যে এ তথ্য জানান। এর আগে ২০১২১৩ অর্থবছরে বাজার থেকে ৪৭৯ কোটি ডলার কিনে নিয়েছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। টাকা ও ডলারের বিনিময় হার স্থিতিশীল রাখতেই বাংলাদেশ ব্যাংক বাজার থেকে ডলার কিনছে বলে উল্লেখ করেন গভর্নর। তিনি বলেন গত অর্থবছরে যে পরিমাণ রপ্তানি আয় ও রেমিটেন্স এসেছে সেই অনুপাতে আমদানি ব্যয় হয়নি। ফলে দেশে ডলারের মজুদ বেড়েছে। আর প্রবাসীরা ২০১৩১৪ অর্থবছরে মোট এক হাজার ৪২২ কোটি ডলারের রেমিটেন্স দেশে পাঠিয়েছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7377.csv b/Bangla_fin_news_articles/7377.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..16ac43ab7a1051974f1333c08929f8f8729c88b4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7377.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7377,রানা প্লাজার ক্ষতিপূরণে সম্মত আরো এক ব্র্যান্ড,2014-07-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রানা প্লাজার শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণে অর্থ সহায়তা করতে সম্মত হয়েছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক ক্রেতা প্রতিষ্ঠান মাটালান। প্রতিষ্ঠানটি ধসে পড়া রানা প্লাজা থেকে পোশাক ক্রয় করতো। সমপ্রতি প্রতিষ্ঠানটি এক বিবৃতিতে জানায় রানা প্লাজার ক্ষতিপূরণে একটি উল্লেখযোগ্য পরিমান অর্থ সহায়তা করা হবে। তবে কী পরিমান অর্থসহায়তা করা হবে তা জানানো হয় নি। সেই সঙ্গে প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে বলা হয় অর্থ প্রদানে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার আইএলও আদেশ নেই।ধসে পড়া রানা প্লাজার ৫টি কারখানা থেকে ২৮টি বিদেশী ব্র্যান্ড পোশাক কিনত। মাটালান তাদের একটি। ২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল সাভারে রানা প্লাজা ধসে ১ হাজার ১৩৮ জন শ্রমিক নিহত হয়। আর আহতের সংখ্যা ১ হাজারের বেশি। নিহত শ্রমিকদের পরিবার ও আহতদের শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণের লক্ষ্যে আইএলওর সমন্বয়ে ৪ কোটি কোটি মার্কিন ডলার ৩২০ কোটি টাকা তহবিলের একটি উদ্যোগ নেয়া হয়। ওই তহবিলে এখন পর্যন্ত হাতে গোণা কয়েকটি ব্র্যান্ড অর্থ সহায়ত করেছে। এর মধ্যে একমাত্র প্রাইমার্ক বড় অঙ্কের অর্থ সহায়তা করেছে। বাদবাকী ব্র্র্যান্ডের কাছ থেকে এসেছে নামমাত্র অর্থ। ইতিমধ্যে এই তহবিলে ২ কোটি ডলারের মত অর্থ এসেছে। কাঙ্খিত পরিমান অর্থ সহায়তা না পাওয়ায় দুর্ঘটনার দেড় বছর পার হলেও ক্ষতিপূরণের অর্থ প্রদান করা যাচ্ছে না।মাটালানের পক্ষ থেকে বলা হয় দুর্ঘটনায় পতিত হওয়ার আগে রানা প্লাজার একটি কারখানা তাদের পোশাক সরবরাহ করতো। তবুও তারা কয়েক মাস আগে ব্র্যাকের মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্তদের কিছু অর্থ সহায়তা করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7378.csv b/Bangla_fin_news_articles/7378.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..362d4d52b89bdf73c2c0a26d75c3ef09d1fe2541 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7378.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7378,পুঁজিবাজারে বিদেশি লেনদেন কমেছে,2014-07-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারের বিদেশি বিনিয়োগকারীদের শেয়ার লেনদেনের পরিমাণ জুলাই মাসে কমেছে। জুন মাসের তুলনায় জুলাইয়ে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের লেনদেন কমেছে প্রায় ৫৮ শতাংশ। এছাড়া জুনে ক্রেতার ভূমিকায় থাকলেও জুলাইয়ে মুনাফা তুলে নেয়ার প্রবণতায় শেয়ার বিক্রির পরিমাণ বেড়েছে বিদেশী বিনিয়োগকারীদের।ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই সূত্রে জানা গেছে জুনে ডিএসইতে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের মোট লেনদেন ছিল ৬০২ কোটি টাকা যা চলতি জুলাইয়ে নেমে এসেছে ২৫৩ কোটি টাকায়। আগের মাসে শেয়ার বিক্রির চেয়ে ক্রয়ের পরিমাণ বেশি থাকলেও জুলাই মাসে মুনাফা তুলে নেয়ার প্রবণতা দেখা গেছে। জুনে মোট লেনদেনের মধ্যে শেয়ার ক্রয়ের পরিমাণ ছিল ৪৮২ কোটি ৫১ লাখ ৫ হাজার টাকা যা জুলাইয়ে নেমে এসেছে মাত্র ৮৬ কোটি ৮০ লাখ টাকায়। এ হিসাবে এক মাসে শেয়ার ক্রয়ের পরিমাণ কমেছে ৮২ শতাংশ। অন্যদিকে জুনে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের বিক্রির পরিমাণ ছিল ১১৯ কোটি ৮৭ লাখ ৫৪ হাজার টাকা যা চলতি মাসে ১৬৬ কোটি ৪৫ লাখ টাকায় উন্নীত হয়েছে।সংশ্লিষ্টরা বলছেন টানা দরপতনের কারণে স্থানীয় বিনিয়োগকারীদের পাশাপাশি বিদেশি বিনিয়োগকারীরাও শেয়ার কেনাবেচার পরিমাণ কমিয়ে দিয়েছেন। এছাড়া ঝুঁকি এড়াতে চলতি মাসে কিছু মুনাফাও তুলে নিয়েছেন। এর আগে গত পম মাসেও বিদেশী বিনিয়োগকারীর লেনদেন প্রায় অর্ধেক কমে যায়। ওই সময় নিট বিদেশি বিনিয়োগ কমে প্রায় ৭৮ শতাংশ। যদিও মার্চের তুলনায় এপ্রিলে ডিএসইর নিট বিদেশি বিনিয়োগ ছিল ছয় গুণ বেশি।দেশের বড় প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী হিসেবে পরিচিত বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো শেয়ারবাজারে নিষ্ক্রিয় থাকায় শেয়ারবাজারে গত ফেব্রুয়ারিতে লেনদেন পরিস্থিতি সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে আসে। এ পরিস্থিতিতে ব্যাংকগুলোর পাশাপাশি মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্যক্তিশ্রেণীর বিনিয়োগকারীরাও সাইডলাইনে চলে যান। পরে জুনে প্রস্তাবিত বাজেটে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে মূলধনি মুনাফার ওপর করারোপকে কেন্দ্র করে বাজারে মন্দাবস্থা আরো দীর্ঘ হয়। তবে চূড়ান্ত বাজেট পাসের সময় তা প্রত্যাহার করা হলে জুনের শেষ ভাগে বাজারে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা আসে। তবে দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। বর্তমানে অধিকাংশ শেয়ারে বিনিয়োগের অনুকূল পরিবেশ থাকলেও ক্রেতার অভাবে তা দর হারাচ্ছে।সূত্র জানায় আগের বছরের তুলনায় গেল বছরে বহুজাতিক কোম্পানির মুনাফা ও লভ্যাংশের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় এপ্রিলে বিদেশী বিনিয়োগকারীরা ওই কোম্পানির শেয়ার বেশি পরিমাণে ক্রয় করেন। এপ্রিলের এ প্রবণতা মে মাসেও ছিল। এরই মধ্যে বহুজাতিক কোম্পানিগুলো অর্ন্তবর্তী লভ্যাংশ ঘোষণা দেয়া শুরু করেছে। ফলে এসব শেয়ারের দর বাড়ায় মুনাফা তুলে নিচ্ছেন বিদেশি বিনিয়োগকারীরা। বহুজাতিক কোম্পানির পাশাপাশি স্থানীয় জ্বালানিসহ অন্যান্য খাতের কিছু কোম্পানিতেও বিদেশিদের বিনিয়োগ বাড়ে বলে সূত্রে জানা যায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7379.csv b/Bangla_fin_news_articles/7379.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e99925d21290b6af82bb50bf6c49b811099be27b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7379.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7379,শেয়ারবাজারে ক্ষতিগ্রস্তদের পুনঃঅর্থায়ন তহবিলের দ্বিতীয় কিস্তি ছাড় এ মাসেই,2014-07-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের পুনঃঅর্থায়ন তহবিলের দ্বিতীয় কিস্তির ৩০০ কোটি টাকা চলতি আগস্টেই ছাড় হতে যাচ্ছে। তহবিল ছাড়ের জন্য ইতিমধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংক অর্থমন্ত্রণালয়ে আবেদন করেছে। মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন পাওয়ার পর শিগগির দ্বিতীয় কিস্তির টাকা ছাড় দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন তহবিল তদারকি কমিটি।জানা গেছে গত ২৬ জুন পুঁজিবাজারে ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের পুনঃঅর্থায়ন তহবিলের দ্বিতীয় কিস্তির ৩০০ কোটি টাকা ছাড় নিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে আবেদন করেছে তদারকি কমিটি। একই সাথে অর্থ বণ্টনের দায়িত্বে থাকা রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশও আইসিবি আবেদন করেছে। এর প্রেক্ষিতেই বাংলাদেশ ব্যাংক অর্থ মন্ত্রণালয়ে অর্থ ছাড়ের অনুমোদনের জন্য আবেদন করেছে।আইসিবির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী পুঁজিবাজারে ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের পুনঃঅর্থায়ন তহবিলের প্রথম কিস্তির ৩০০ কোটি টাকা বণ্টন শেষ হয়েছে। গত ৩০ জুন পর্যন্ত আইসিবি ওই তহবিল থেকে ১৫টি মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসকে ২৯৯ কোটি ৮২ লাখ টাকা বরাদ্দ দিয়েছে। মার্চেন্ট ব্যাংক ব্রোকারেজ হাউসগুলোকে মোট ১০ হাজার ৫৬৮ জন ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের জন্য অর্থ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোকে দেয়া হয়েছে ২৪৩ কোটি ৮৮ লাখ টাকা ও ব্রোকারেজ হাউসগুলোকে দেয়া হয়েছে ৫৫ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। বরাদ্দ দেয়া ১৫ প্রতিষ্ঠান ও বরাদ্দকৃত অর্থের পরিমাণ হলো গ্রীনল্যান্ড ইক্যুইটি ১ কোটি ১১ লাখ টাকা আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট ৮৪ কোটি ৯৮ লাখ বিএসএমএল ইনভেস্টমেন্টকে ৮ কোটি ৪ লাখ আইআইডিএফসি সিকিউরিটিজ ২০ কোটি ১৫ লাখ বাঙ্কো ফাইন্যান্স ২ কোটি ৯৩ লাখ আইআইডিএফসি ক্যাপিটাল ৪ কোটি ৭০ লাখ ইন্টারন্যাশনাল সিকিউরিটিজ ১৫ কোটি ৯৯ লাখ জনতা ক্যাপিটাল ৪০ কোটি ৭৮ লাখ ফারইস্ট স্টক অ্যান্ড বন্ড ১৮ কোটি ৭০ লাখ আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্ট ৭ কোটি ৪১ লাখ লঙ্কাবাংলা ইনভেস্টমেন্ট ১০ কোটি ৯০ লাখ সাউথইস্ট ব্যাংক ক্যাপিটাল ৭ কোটি ৭৭ লাখ প্রাইম ফাইন্যান্স ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট ১৬ কোটি ৫৫ লাখ আইসিবি ৫৬ কোটি ৬৭ লাখ ও জিএসপি ফাইন্যান্স কোম্পানি ৩ কোটি ৬৫ লাখ টাকা।সূত্র জানায় এখনও ৬০ কোটি ৭১ লাখ টাকার বণ্টন প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এ ছাড়া আরও ৪১৯ কোটি ৬৫ লাখ টাকা বরাদ্দের জন্য আবেদন ইস্যু করা হয়েছে। এর মধ্যে ১৮টি মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউস ১০৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকা নেয়ার জন্য আবেদনপত্র সংগ্রহ করেছে।এদিকে ৬০ কোটি ৭১ লাখ টাকা বরাদ্দ পাওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে ৬টি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে এআইবিএল ক্যাপিটাল সার্ভিসেস ৫ কোটি ৭৮ লাখ টাকা মার্কেন্টাইল ব্যাংক সিকিউরিটিজ ১৬ কোটি ৬৮ লাখ টাকা এক্সিম ইসলামিক ইনভেস্টমেন্ট ১৫ কোটি শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক সিকিউরিটিজ ১ কোটি ৬৯ লাখ রিলায়েন্স ব্রোকারেজ সার্ভিসেস ৯ কোটি ৯৪ লাখ ও বিএলআই ক্যাপিটাল লিমিটেড পাবে ১১ কোটি ৬১ লাখ টাকা।প্রসঙ্গত সরকার ২০১১ সালের ২৩ নভেম্বর শেয়ারবাজারে ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের সহায়তায় বিশেষ স্কিমের ঘোষণা দেয়। সরকারি ঘোষণার প্রায় দুই বছর পর গত ২৭ আগস্ট বাংলাদেশ ব্যাংক পুনঃঅর্থায়নের প্রথম কিস্তি বাবদ ৩০০ কোটি টাকা আইসিবিকে দেয়। এ তহবিলের প্রথম কিস্তির ৩০০ কোটি টাকা ইতোমধ্যে ছাড় ও বণ্টন করা হয়েছে। তিন মাস অন্তর এ তহবিলের ৯০০ কোটি টাকা ছাড় করার কথা রয়েছে। তহবিল ব্যবহার প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানা গেছে মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের অর্ধেক সুদ ২০১১ সালের বা ২০১১১২ অর্থবছরে নেয়া ঋণের মওকুফ করে অবশিষ্ট অর্ধেক ব্লক অ্যাকাউন্টে স্থানান্তর করবে। মার্জিন ঋণের মূল অর্থও ব্লক অ্যাকাউন্টে স্থানান্তরিত করা হবে। বিনিয়োগকারী তিন বছর ধরে সমান কিস্তিতে ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে এ অর্থ পরিশোধ করবে। তহবিলের সুবিধা নেয়ার ফলে বিনিয়োগকারী অর্ধেক সুদ মওকুফ ও চক্রবৃদ্ধি হারে ঋণের পরিবর্তে ৯ শতাংশ সরল সুদে ঋণ পরিশোধ করতে পারবে। এজন্য মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো আবেদনের বিপরীতে তহবিলের ঋণ পাবে। ১০ লাখ টাকার কম বিনিয়োগের ক্ষেত্রে এ সুবিধা প্রযোজ্য হবে। ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসে আবেদন করবে। আর সংশ্লিষ্ট মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউস আইসিবিতে আবেদন করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7380.csv b/Bangla_fin_news_articles/7380.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0cb04529e5d3ddf636c3b3dd990b971fb0bbe246 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7380.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7380,বেশিরভাগ মিউচ্যুয়াল ফান্ডের দর অভিহিত মূল্যের নিচে,2014-07-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে তালিকাভূক্ত ৪১টি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে ২৬টির দর বর্তমানে অভিহিত মূল্যের নিচে অবস্থান করছে। এর মধ্যে প্রাইম ব্যাংক ফার্স্ট আইসিবি এএমসিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড ও আইসিবি এএমসিএল ৩য় এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট সবচেয়ে কম। এছাড়া কয়েকটির দর অভিহিত মূল্যের কাছাকাছি অবস্থান করছে।তথ্যে দেখা গেছে অভিহিত মূল্যের নিচে থাকা ফান্ডগুলো হলো ১ম জনতা মিউচ্যুয়াল ফান্ড এআইবিএল ১ম মিউচ্যুয়াল ফান্ড এবি ব্যাংক ১ম মিউচ্যুয়াল ফান্ড ডিবিএইচ ১ম মিউচ্যুয়াল ফান্ড ইবিএল ১ম মিউচ্যুয়াল ফান্ড ইবিএল এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড এক্সিম ১ম মিউচ্যুয়াল ফান্ড এফবিএফআইএফ গ্রীন ডেল্টা মিউচ্যুয়াল ফান্ড আইসিবি ৩য় এনআরবি আইবিসিএএমসিএল ৩য় মিউচ্যুয়াল ফান্ড আইসিবিইপিএম মিউচ্যুয়াল ফান্ড আইসিবি সোনালী ১ম মিউচ্যুয়াল ফান্ড আইএফআইসি ১ম মিউচ্যুয়াল ফান্ড আইএফআইএলএস মিউচ্যুয়াল ফান্ড এল আর গ্লোবাল মিউচ্যুয়াল ফান্ড এমবিএল ১ম মিউচ্যুয়াল ফান্ড এনসিসি ব্যাংক ১ম মিউচ্যুয়াল ফান্ড এনএলআই ১ম মিউচ্যুয়াল ফান্ড পিএফ ১ম মিউচ্যুয়াল ফান্ড পিএইচপি ১ম মিউচ্যুয়াল ফান্ড পপুলার ১ম মিউচ্যুয়াল ফান্ড প্রাইম আইসিবি ১ম মিউচ্যুয়াল ফান্ড রিলায়েন্স ১ম মিউচ্যুয়াল ফান্ড এসইবিএল ১ম মিউচ্যুয়াল ফান্ড এবং ট্রাস্ট ব্যাংক ১ম মিউচ্যুয়াল ফান্ড।বিনিয়োগের ক্ষেত্রে মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতকে নির্ভরযোগ্য ও নিরাপদ মনে করা হলেও বর্তমানে বিপরীত পরিস্থিতি বিরাজমান। বিনিয়োগকারীদের একটি বড় অংশ গুজবের উপর নির্ভর করে শেয়ারে বিনিয়োগ করায় মিউচ্যুয়াল ফান্ডে আগ্রহ কম। আর এ কারণেই পিছিয়ে রয়েছে এ খাতটি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7381.csv b/Bangla_fin_news_articles/7381.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a630b15b174733f4ef6a227681fa43012fb3ee49 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7381.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7381,শুল্ক ফাঁকি নিয়ে ক্ষুব্ধ রাজস্ব বোর্ড,2014-07-31,রিয়াদ হোসেন,বন্দরগুলোতে একের পর এক বড় ধরনের শুল্ক ফাঁকির ঘটনায় নড়েচড়ে বসেছে রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। সমপ্রতি বেশকিছু বড় শুল্ক ফাঁকির ঘটনায় চট্টগ্রামসহ অন্যান্য বন্দরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করা হয়েছে এনবিআরের শীর্ষ পর্যায় থেকে। আমদানিকৃত পণ্য চালান কাস্টমসের আনুষ্ঠানিকতা ছাড়াই বন্দরের বাইরে চলে যাওয়ার সুনির্দিষ্ট অভিযোগ এসেছে এনবিআরে। অন্যদিকে বন্ডের সুবিধায় দেদারসে পণ্য ও কাঁচামাল আনার সুযোগ করে দিচ্ছেন কর্মকর্তারা। আবার কারণ ছাড়াই এক বন্দরের পণ্য অন্য বন্দরে চালান হয়ে যাচ্ছে। বন্দর থেকে খালাস হওয়া অন্তত ৩০ শতাংশ আমদানিকৃত পণ্য মিথ্যা ঘোষণায় আনা। এমন বেশকিছু সুনির্দিষ্ট অভিযোগ সমপ্রতি এনবিআরের শীর্ষ পর্যায়ে এসেছে।এর পরিপ্রেক্ষিতে সমপ্রতি চট্টগ্রাম ঢাকা কমলাপুর আইসিডি বেনাপোল মংলা পানগাঁওসহ সব কাস্টম হাউজের কমিশনারকে অভিযোগের বিষয়ে এনবিআর থেকে একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে। চিঠি পাঠানো হয়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রামের বন্ড কমিশনার শুল্ক গোয়েন্দার মহাপরিচালক এবং সব ভ্যাট কমিশনারের কাছেও।অতি জরুরি ওই চিঠিতে পণ্য পরীক্ষায় কর্মকর্তাদের অবহেলা অদক্ষতা এমনকি শুল্ক ফাঁকিতে যোগসাজশের অভিযোগ পাওয়া গেছে বলে জানানো হয়। অভিযোগের বিষয়ে কর্মকর্তাদের কাছ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে ব্যাখ্যা তলব করা হয়েছে। ওই চিঠিতে রাজস্বের জন্য ক্ষতিকর কর্মকর্তাদের চিহ্নিত করে তাদের বিষয়ে জানতে চাওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে কোন ধরনের গাফিলতি হলে কমিশনারদের দায় নিতে হবে বলে হুঁশিয়ার করা হয়েছে।সদ্য সমাপ্ত ২০১৪১৫ অর্থবছরে শুল্ক খাত থেকে কাঙ্খিত পরিমাণে রাজস্ব আদায় করতে পারেনি সরকার। গত বছরে রাজনৈতিক কারণ ছাড়াও এ জন্য বড় আকারের শুল্ক ফাঁকিকে দায়ী করা হচ্ছে। বড় আকারের শুল্ক ফাঁকির অভিযোগ হরহামেশাই এনবিআরে আসছে। চট্টগ্রামসহ দেশের অন্যান্য বন্দরে কর্মকর্তাদের যোগসাজশে শুল্ক ফাঁকির অভিযোগ দীর্ঘদিনের। নানামুখী উদ্যোগ নেয়া হলেও ফাঁকি কার্যত কমানো যায় নি।চট্টগ্রাম বন্দরের শুল্ক ফাঁকি ও কর্মকর্তাদের অবৈধ লেনদেন নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ টিআইবি একটি গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করেছে। গত ১৪ জুলাই প্রকাশিত ওই গবেষণা প্রতিবেদনে দেখা গেছে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউজে প্রতিদিন গড়ে অর্ধকোটি টাকার অবৈধ লেনদেন হয়। এর বাইরে চট্টগ্রাম বন্দরে অবৈধ লেনদেনের পরিমাণ ১৭ লাখ টাকা। সেই হিসেবে কেবল চট্টগ্রাম কাস্টম হাউজ ও বন্দরেই বছরে অবৈধ লেনদেনের পরিমাণ সোয়া দুইশ কোটি টাকা। তবে সংশ্লিষ্টরা বলছেন বন্দরে অবৈধ লেনদেনের মাধ্যমে প্রতিবছর শুল্ক ফাঁকি হয় কয়েক হাজার কোটি টাকা।দেশের আমদানির প্রধান দ্বার হচ্ছে চট্টগ্রাম বন্দর। এনবিআরের হিসাব অনুযায়ী দেশের ৮৭ শতাংশ আমদানিরপ্তানি কার্যক্রম হয় চট্টগ্রাম বন্দরের মাধ্যমে। আর চট্টগ্রাম কাস্টম হাউজের মাধ্যমে মোট আমদানি ৫৩ শতাংশ এবং রপ্তানির ৪৫ শতাংশ সম্পাদন হয়ে থাকে। কেবল ২০১২১৩ অর্থবছরে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউজ থেকে সাড়ে ২৩ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব আদায় হয়েছে।টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন চট্টগ্রাম কাস্টম হাউজ অটোমেশন করা হলেও প্রকৃত উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন হয়নি। শুল্কায়নে স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থা চালু করার পরও দুর্নীতির এই মাত্রায় অবাক হয়েছি। তিনি বলেন শুল্ক কার্যক্রম পুরোপুরি অটোমেশন করা গেলে সেবা প্রদানকারী ও গ্রহীতার মধ্যে সরাসরি যোগাযোগ থাকবে না। তখন দুর্নীতির মাত্রা কমে আসবে। তবে তিনি বলেন স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থা চালু হওয়ার পরও শুল্কায়ন প্রক্রিয়ায় মাত্রাতিরিক্ত ধাপ রেখে দেয়ার উদ্দেশ্য হচ্ছে দুর্নীতিকে জিইয়ে রাখা।টিআইবির প্রতিবেদন প্রকাশের একদিন পরই কমিশনারদের কাছে এনবিআর চিঠি পাঠাল। এনবিআর সদস্য ফরিদ উদ্দিন স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে বলা হয় চট্টগ্রামসহ বিভিন্ন বন্দরে আমদানিকৃত মালামাল শুল্কায়ন ছাড়া খালাস এবং বন্ড সুবিধার অধীনে মাত্রাতিরিক্ত আমদানি স্বত্ব দেয়ার অভিযোগ আছে। এসব কারনে সরকার বিপুল পরিমাণ ন্যায়সঙ্গত রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। বেশকিছু অভিযোগের বিস্তারিত তুলে ধরে চিঠিতে বলা হয় কাস্টমসের কিছু কর্মকর্তা এবং আমদানিকারকদের যোগসাজশে শুল্কায়ন ছাড়াই পণ্য গোপনে বন্দর থেকে পাচার করা হয়। এসব অভিযোগ এর আগেও এসেছে। বন্দরে আমদানিকৃত পণ্য চালানের সঙ্গে শুল্কায়িত ও খালাসকৃত চালানের সংখ্যা মিলিয়ে দেখতে বারবার নির্দেশ দেয়ার পরও কোন কমিশনার বা মহাপরিচালক তা করেননি।বন্দর থেকে খালাস হওয়া পণ্য চালানের অন্তত ৩০ শতাংশ পণ্যই মিথ্যা ঘোষণায় আমদানি হওয়া। এসব পণ্য মূলত বাণিজ্যিক ও বন্ড সুবিধায় আনা পণ্য ও কাঁচামাল। মূলত বন্ড লাইসেন্সের ইউপিতে ইউটিলিটি পারমিশন অসত্য তথ্য ও মিথ্যা রপ্তানি ঋণপত্রের এলসি মাধ্যমে এ ফাঁকি দেয়া হয়। এছাড়া পণ্যের এইচএস কোড পরিচিতি কোড শুল্ক মূল্য ও পরিমাণের মাধ্যমে মিথ্যা ঘোষণা দেয়া হয়ে থাকে। গার্মেন্টসসহ অন্যান্য খাতের জন্য বন্ড সুবিধায় আনা পণ্যের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি শুল্ক ফাঁকির অভিযোগ।চিঠিতে প্লাস্টিক খাতে বন্ড সুবিধায় পণ্যের আমদানি স্বত্ব দেয়ার ক্ষেত্রে বড় রকমের অনিয়মের কথা উল্লেখ করা হয়। অথচ দেশের রপ্তানিমুখী প্লাস্টিক শিল্পের জন্য এই পরিমাণ পণ্য বা কাঁচামালের প্রয়োজন হয় না।প্রসঙ্গত সদ্য সমাপ্ত ২০১৩১৪ অর্থবছরে বন্ড সুবিধার আওতায় ২ লাখ মেট্রিকটন প্লাস্টিক পণ্যের উপকরণ আমদানি করা হয়েছে। এর আগের অর্থবছরে আমদানি করা হয়েছে ১ লাখ ৬৬ হাজার মেট্রিক টন।চলতি ২০১৪১৫ অর্থবছরে ১ লাখ ৪৯ হাজার ৭২০ কোটি টাকার রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা নেয়া হয়েছে। এর মধ্যে আমদানি শুল্ক থেকে আদায় হবে ৩৬ হাজার ৬৪০ কোটি টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7382.csv b/Bangla_fin_news_articles/7382.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bc51ba7ae2bcc94f46e3898a7783516ed95c327c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7382.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7382,বিদেশি বিনিয়োগ নিবন্ধন কমেছে,2014-07-31,আহসান হাবীব রাসেল,টানা তিন অর্থবছর ধরে বিদেশি বিনিয়োগের নিবন্ধন কমছে। রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অনিশ্চয়তার ফলে বিদেশি বিনিয়োগে উদ্যম হারাচ্ছেন উদ্যোক্তারা। ফলে কমে গেছে বিনিয়োগ নিবন্ধনের পরিমাণ। বিনিয়োগ বোর্ড সূত্রে জানা গেছে ২০১৩১৪ অর্থবছরে শতভাগ বিদেশি ও যৌথ বিনিয়োগের জন্য নিবন্ধন করা হয়েছে ১৮ হাজার ৫৩২ কোটি টাকা। যা আগের অর্থবছর হয়েছিল ২২ হাজার ৭২ কোটি টাকা। আর ২০১১১২ অর্থবছরে বিদেশি বিনিয়োগের নিবন্ধন হয়েছিল ৩৪ হাজার ৪১৭ কোটি টাকা। অর্থাত্ গেল অর্থ বছরে বিদেশি বিনিয়োগের নিবন্ধন কমেছে ১৬ শতাংশ। ২০১২১৩ অর্থবছরে কমেছে ৩৫ শতাংশ। আর ২০১১১২ অর্থবছরে বিদেশি বিনিয়োগের নিবন্ধন কমেছে ৫ শতাংশ।অর্থনীতিবিদরা বলছেন দেশে গ্যাস বিদ্যুত্ ও ভূমি সঙ্কটের পাশাপাশি রাজনৈতিক সমস্যা বিনিয়োগের জন্য প্রতিবন্ধকতা হিসেবে বিবেচিত হয়। এ ধরনের পরিস্থিতি আমাদের দেশে দীর্ঘদিন ধরেই রয়েছে। তবে গেল কয়েক বছরে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা বিনিয়োগের জন্য বড় বাধা হিসেবে আবির্ভূত হয়। রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার কারণে উদ্যোক্তারা বিনিয়োগের ভরসা পাচ্ছিলেন না। ফলে বিদেশি বিনিয়োগের নিবন্ধন কমে গেছে। বিনিয়োগ বোর্ড সূত্রও বলছে একই কথা। বিনিয়োগ বোর্ডের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন বিদেশি উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগের জন্য নানা ধরনের সুযোগসুবিধা দিয়েও বিনিয়োগ বাড়ানো যাচ্ছে না। কারণ বিনিয়োগের জন্য তারা যে ধরনের জমি চায় সে মোতাবেক বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল এসইজেড গঠনের পরিকল্পনা করা হলেও তা এখনও বাস্তবায়ন সম্ভব হয়নি। তাছাড়া গ্যাস বিদ্যুতের সঙ্কটও রয়েছে। তার উপর রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা বড় সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত হচ্ছে।অর্থনীতিবিদরা বলছেন গ্যাস বিদ্যুত্ ও জমির সঙ্কটের পাশাপাশি রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা বিনিয়োগের বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ বিদেশিরা বিনিয়োগ করে দীর্ঘ সময়ের জন্য। তারা তাদের বিনিয়োগ লাভজনক হওয়ার জন্য দীর্ঘ সময় ধরে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রত্যাশা করে। কিন্তু গেল বছরে দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা তাদেরকে ভাবিয়ে তোলে। ফলে অনেকে অন্য দেশে বিনিয়োগের পরিকল্পনা করেছেন। বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ করার প্রসঙ্গে অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী জানান বিদেশি উদ্যোক্তাদেরকে শুধু মুনাফা ফেরত নেয়ার সুযোগ দিলেই তারা বিনিয়োগে উত্সাহী হবে না। বরং বিনিয়োগের জন্য গ্যাস বিদ্যুতের সংযোগ ও নিষ্কণ্টক জমির ব্যবস্থা করতে হবে। সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা রক্ষার উপর। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা না থাকলে বিনিয়োগ বড় ধরনের বাধাগ্রস্ত হয়। এজন্য রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার আশঙ্কা থাকলে উদ্যোক্তারা বিনিয়োগ করতে চাইবেন না।এদিকে বিনিয়োগ বোর্ডের তথ্যে দেখা গেছে গেল ২০১৩১৪ অর্থবছরে স্থানীয় ও বিদেশি নিবন্ধন মিলিয়ে মোট বিনিয়োগের নিবন্ধন কিছুটা বেড়েছে। আর ২০১২১৩ অর্থবছরে মোট বিনিয়োগের নিবন্ধন কমেছে ২৪ শতাংশ। ২০১১১২ অর্থবছরে কমেছে ১০ শতাংশ। সংশ্লিষ্টরা বলছেন গেল জানুয়ারিতে নির্বাচনের পর রাজনৈতিক কিছুটা স্থিতিশীলতা আসায় স্থানীয় বিনিয়োগের নিবন্ধন বাড়তে শুরু করেছে। তাই মোটের উপর বিনিয়োগের নিবন্ধন কিছুটা বেড়েছে। তবে বিদেশি বিনিয়োগ এখনও আশানুরূপ বাড়ছে না। বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা দূর করার পাশাপাশি জমির সমস্যা দূর করতে হবে। এজন্য বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গঠনের প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করা প্রয়োজন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7383.csv b/Bangla_fin_news_articles/7383.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f5c8fe58624449d59195a45c2268486d39e62934 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7383.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7383,মতিঝিলের ব্যাংকপাড়া ফাঁকা,2014-07-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঈদের পর প্রথম কার্যদিবসে গতকাল বৃহস্পতিবার মতিঝিলের ব্যাংকগুলো অনেকটাই ফাঁকা ছিল। কোন ব্যাংকেই গ্রাহকের চিরচেনা দীর্ঘ লাইন দেখা যায়নি। টাকা জমা দেয়া বা উত্তোলন করতে আসা গ্রাহকের হুড়োহুড়ি নেই। নির্বিঘ্নে টাকা লেনদেন করতে পেরেছেন তারা। অথচ ঈদের আগে এসব ব্যাংকে গ্রাহককে দীর্ঘ সময় ধরে অপেক্ষা করতে হতো। গ্রাহকের বিরক্তি অনেক সময় ক্ষোভেও পরিণত হতে দেখা গেছে।রাজধানীর মতিঝিলে সরেজমিনে বিভিন্ন ব্যাংক ঘুরে দেখা গেছে ঈদের পর প্রথম কার্যদিবসে বাংলাদেশ ব্যাংকসহ বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কর্মকর্তা কর্মচারীরা ঈদের শুচ্ছো বিনিময় কোলাকুলি ও কুশলাদি বিনিময় করে সময় পার করেছেন। অলস সময় পার করেছেন অনেকেই। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন ঈদের ছুটির পর গতকাল প্রথম কার্যদিবস বৃহস্পতিবার হওয়ায় বেশি ফাঁকা। কারণ বৃহস্পতিবার একদিন ছুটি নিলে পরবর্তী আরো দুই দিন শুক্র ও শনিবার বন্ধ। অনেক কর্মকর্তা গতকাল ছুটি নিয়ে এই সুযোগ কাজে লাগিয়েছেন।আর গ্রাহক যারা এসেছিলেন তাদের অধিকাংশ জরুরি প্রয়োজনে টাকা তুলতে কিংবা ঈদের আগে যারা ব্যাংকে টাকা রাখতে পারেননি তা জমা দিতে এসেছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7384.csv b/Bangla_fin_news_articles/7384.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e5ac235f37be48a2ee5810665b492a04fd80da1b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7384.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7384,আপত্তির পরেও একীভূত হচ্ছে,2014-07-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আইটি কর্মকর্তাদের অপারেশন ম্যানেজার এবং এসিস্ট্যান্ট অপারেশন ম্যানেজার জেনারেল গ্রেডের কর্মকর্তাদের সঙ্গে একীভূত করছে সোনালী ব্যাংক। আজ রবিবার ব্যাংকের বোর্ড সভায় এ বিষয়টি চূড়ান্ত হবে বলে জানা গেছে। যদিও এ বিষয়ে আপত্তি জানিয়েছে জেনারেল গ্রেডের কর্মকর্তারা। তারা বলছেন এটি করা হলে আইটি কর্মকর্তারা তাদের চেয়ে কম যোগ্যতাসম্পন্ন হওয়ার পরও বেশি সুবিধা পাবেন এবং জেনারেল গ্রেডের কর্মকর্তারা প্রাপ্য সুবিধা থেকে বঞ্চিত হবেন।জেনারেল গ্রেডের কর্মকর্তারা বলছেন যে প্রক্রিয়ায় অফিসার আইটি ও সিনিয়র অফিসার আইটি গ্রেডের নিয়োগ প্রক্রিয়া ১৯৯৪ ১৯৯৫ ১৯৯৮ ও ২০০০ সালে সরাসরি অফিসার বা সিনিয়র অফিসার হিসেবে নিযুক্ত কর্মকর্তাদের চেয়ে আলাদা। অন্যদিকে সাধারণ গ্রেডের কর্মকর্তাদের স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান ইনস্টিটিউট অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশ আইবিবি থেকে ডিপ্লোমা করতে হয়। যা পদোন্নতির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ। আইটি কর্মকর্তাদের পদোন্নতিতে তার প্রয়োজন হয় না। অন্যদিকে ২০০৪ সালে নিয়োগ পাওয়া আইটি কর্মকর্তারা দুটি পদোন্নতি পেয়ে অপারেশন ম্যানেজার সিনিয়র এক্সিকিউটিভ অফিসার সমমানের হলেও সাধারণ গ্রেডের কর্মকর্তারা এ সময়ে সিনিয়র এক্সিকিউটিভ হতে পারেননি। এসব কারণে আপত্তি তুলেছেন তারা। যদি একীভূত করা হয় তাহলে আইটি কর্মকর্তাদের এজিএম পদে পদোন্নতির ক্ষেত্রে চাকরির বয়স কমপক্ষে ১৫ বছর এবং ডিজিএম পদে পদোন্নতির ক্ষেত্রে চাকরির বয়স ১৮ বছর করার শর্ত দেয়ার দাবি জানিয়েছেন জেনারেল গ্রেডের কর্মকর্তারা। একইসঙ্গে আইটি কর্মকর্তাদের পদোন্নতির ক্ষেত্রে ব্যাংকিং ডিপ্লোমা বিধান রাখার দাবি করেছেন তারা। প্রসঙ্গত সোনালী ব্যাংকে অপারেশন ম্যানেজার পদে ৩৯ জন এবং এসিস্ট্যান্ট অপারেশন ম্যানেজার পদে ৮০ জন কর্মকর্তা রয়েছেন।এ বিষয়ে সোনালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী প্রদীপ কুমার দত্ত বলেন একীভূত করার বিষয়টি মোটামুটি নিশ্চিত। এজন্য জেনারেল গ্রেডের কর্মকর্তাদের দাবিও মানা হয়েছে। অন্যান্য রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকেও আগেই তাদেরকে একীভূত করা হয়েছে বলে জানান তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7385.csv b/Bangla_fin_news_articles/7385.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a2273ebd9f9c848f482a6d6146cd6f3ae7817b76 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7385.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7385,দর বৃদ্ধিতে শীর্ষে শাহজিবাজার লেনদেনের শীর্ষে বেক্সিমকো,2014-07-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সাপ্তাহিক বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে গেল সপ্তাহে দর বৃদ্ধির শীর্ষে ছিল নতুন তালিকাভুক্ত কোম্পানি শাহজিবাজার পাওয়ার লিমিটেড। আর বরাবরের মতো এ সপ্তাহে লেনদেনের শীর্ষে ছিল বেক্সিমকো লিমিটেড।তথ্যে দেখা গেছে সপ্তাহ জুড়ে শাহজিবাজারের শেয়ার দর বেড়েছে ৩১ দশমিক ৩ শতাংশ। পুরো সপ্তাহ কোম্পানিটির ৫৯ কোটি ১৭ লাখ ৮৫ হাজার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। অর্থাত্ প্রতিদিন গড়ে ১১ কোটি ৮৩ লাখ ৫৭ হাজার। পুঁজিবাজারে নতুন তালিকাভুক্ত আরও একটি কোম্পানি দর বৃদ্ধির তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। ফার কেমিক্যাল লিমিটেডের শেয়ার দর গেল সপ্তাহ বেড়েছে ১৮ দশমিক ১১ শতাংশ। পুরো সপ্তাহে এই কোম্পানির ৪২ কোটি ১ লাখ ৪২ হাজার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এছাড়া গেইনার তালিকায় থাকা বাকি ৮টি কোম্পানি এ ক্যাটাগরির। কোম্পানিগুলো হলো এক্সিম ব্যাংক ১ম মিউচ্যুয়াল ফান্ড সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট লিমিটেড আইডিএলসি ফিন্যান্স লিমিটেড বিজিআইসি স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকস গ্রামীণফোন ম্যারিকো বাংলাদেশ এবং পদ্মা অয়েল।এদিকে কয়েক সপ্তাহের ধারাবাহিকতায় গত সপ্তাহে লেনদেনের শীর্ষে ছিল বেক্সিমকো লিমিটেড। গত এক মাসেরও বেশি সময় ধরে কোম্পানিটি লেনদেনে নেতৃত্ব দিয়ে আসছে। প্রায় প্রতিদিনই ডিএসইর লেনদেনের শীর্ষ স্থানে অবস্থান করতে দেখা গেছে এই কোম্পানিটিকে। তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায় বেক্সিমকোর শেয়ারের লেনদেন বেড়েছে ১ দশমিক ৯৯ শতাংশ। পুরো সপ্তাহে কোম্পানিটির ৫ কোটি ৮৪ লাখ ৬৫ হাজার ৩০০ শেয়ার লেনদেন হয়। যার বাজার মূল্য ছিল ২১৩ কোটি ৩৮ লাখ ৩৯ হাজার টাকা। লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হলোগ্রামীণফোন স্কয়ার ফার্মা শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট লিমিটেড পদ্মা অয়েল অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ ফার কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড পেনিনসুলা চিটাগং লিমিটেড এবং বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7386.csv b/Bangla_fin_news_articles/7386.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d70a719c56ceb497eb002bf3a7ade3801a6783be --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7386.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7386,ব্যাংকিং খাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নজরদারি বাড়ানোর তাগিদ,2014-07-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গবেষণা প্রতিষ্ঠান উন্নয়ন অন্বেষণএর সাম্প্রতিক অর্থনৈতিক পর্যালোচনায় বলা হয়েছে দেশের ব্যাংকিং খাত সংকটাপন্ন ফাঁদে আটকে পড়েছে। একদিকে উচ্চ সুদের হার অতিরিক্ত তারল্য বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবাহ হ্রাস দেশের মোট বিনিয়োগের ওপর চাপ তৈরি করছে অন্যদিকে ব্যাংক ব্যবস্থাপনার ওপর রাজনৈতিক ও পারিবারিক আধিপত্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঢিলেঢালা নজরদারি শিথিল ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা এবং উপর্যুপরি কেলেঙ্কারি ব্যাংক ব্যবস্থাপনায় সংকট তৈরি করছে ও অংশীদারদের লাভ কমিয়ে দিচ্ছে।গবেষণা প্রতিষ্ঠানটি বলছে ব্যাংকিং খাতে নেয়া উদারিকরণ নীতিসমূহ উচ্চ সুদের হার ও সুদের হারের ব্যবধান কমাতে এবং আর্থিক অন্তর্ভুক্তি ত্বরান্বিত করতে পারেনি। অন্যদিকে সরকারি ও ব্যক্তিখাতে ব্যাংকের ওপর অধিকৃত পরিচালন ব্যবস্থা এবং ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় অদূরদর্শিতা ব্যাংক কেলেঙ্কারি এবং ঋণ খেলাপির মত সমস্যাকে আরও বাড়িয়ে তুলছে। ঝুঁকি অব্যবস্থাপনার পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায় ব্যাংকিং খাত কাঠামোগত জটিলতায় আটকে পড়েছে যা খেলাপি ঋণ বৃদ্ধি করে ইকুইটির আয় হার হ্রাস করেছে এবং পরিস্থিতি আরও অবনতির দিকে যাচ্ছে।নিম্ন ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা এবং খেলাপি ঋণ বৃদ্ধির পেছনে কারণ হিসেবে পরিচালন ব্যবস্থাপনায় স্বচ্ছতার অভাব ব্যাংক ব্যবস্থাপনার ওপর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দুর্বল নজরদারি উচ্চ সুদের হার এবং রাজনীতিবিদদের হস্তক্ষেপকে দায়ী করা হয়েছে। এদিকে সুদের হার ব্যবধান এই বছরও বেশি রয়েছে। ২০১৪ সালের এপ্রিল মাসে ৫.১৪ শতাংশ ছিল। ২০১৩ সালের এপ্রিল মাসে এই ব্যবধান হার ৫ শতাংশের নীচে ছিল এবং তারপর থেকে বৃদ্ধির প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে।ঋণের বিস্তার ও বিনিয়োগ প্রবৃদ্ধির মধ্যে যোগসূত্র নির্দেশ করে উন্নয়ন অন্বেষণ বলছে যে ঋণের প্রবৃদ্ধির হারের নিম্নগতি বিনিয়োগ হ্রাস করবে ফলে মোট দেশজ উত্পাদন প্রবৃদ্ধি হ্রাস করবে। অভ্যন্তরীণ খাতে ২০১৪ সালের মার্চ নাগাদ ঋণের প্রবৃদ্ধির হার হ্রাস পেয়ে ১১ দশমিক ৩২ শতাংশে দাঁড়ায় যা গত বছর এই সময়ে ছিল ১১ দশমিক ৮৬ শতাংশ। বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধির হার ২০১৪ সালের মার্চ মাসে ১১ দশমিক ৪৭ শতাংশে দাঁড়ায় যা গত বছর ১২ দশমিক ৭২ শতাংশ ছিল।ব্যাংকি খাতে বৃহত্ আর্থিক কেলেঙ্কারি ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার দুর্বলতার দিক উল্লেখ করে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে ২০১৪ সালের মার্চ মাসে নন পারফরমিং লোন খেলাপি ঋণ ২০১৩ সালের ডিসেম্বর মাসের ৮.৯ শতাংশ থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ১০.৫ শতাংশে উপনীত হয়েছে। এদিকে ব্যাংকিং খাতে আর্থিক কেলেঙ্কারি প্রতিরোধ ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা জোরদার করার তাগিদ দিয়ে প্রতিবেদনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম ও তত্ত্বাবধান ব্যবস্থা শক্তিশালী করার ওপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7387.csv b/Bangla_fin_news_articles/7387.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1a54f790ccdffc3aa33d39f3a87b1cca249238e3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7387.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7387,তালিকাভূক্ত কোম্পানিগুলোর আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ,2014-07-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি বছরের জানুয়ারীজুন অর্ধ বার্ষিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভূক্ত অনেকগুলো কোম্পানি। এরমধ্যে রয়েছে আরএকে সিরামিক প্রিমিয়ার ব্যাংক ব্যাংক এশিয়া রংপুর ফাউন্ড্রি ডাচ বাংলা ব্যাংক ইবনে সিনা ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক যমুনা ব্যাংক ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্স বিডি ল্যাম্পস বেক্সিমকো ফার্মা বেক্সিমকো সিনথেটিক্স স্টান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্স আইএফআইসি ব্যাংক জেনারেশন নেক্সট নর্দার্ন ইন্স্যুরেন্স ন্যাশনাল টি রূপালী লাইফ ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস আরগন ডেনিমস কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্স বিআইএফসি সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্স ও প্রাইম ব্যাংক।ডিএসই জানিয়েছে ২০১৪ সালের ৩০ জুন শেষ হওয়া অর্ধ বার্ষিক জানু১৪জুন১৪ আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী আরগন ডেনিমসের কর পরবর্তী মুনাফা হয়েছে ১৫ কোটি ৯৪ লাখ ৩৭ হাজার টাকা ও প্রতি শেয়ারে আয় ১.৯৩ টাকা। কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্সের কর পরবর্তী মুনাফা হয়েছে ৪ কোটি ৮৬ লাখ ২০ হাজার টাকা ও প্রতি শেয়ারে আয় ১.৫৫ টাকা। বিআইএফসির কর পরবর্তী মুনাফা হয়েছে ৪ কোটি ৭৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা ও প্রতি শেয়ারে আয় ০.৭১ টাকা। এ অর্ধবার্ষিকে সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্সের কর পরবর্তী মুনাফা হয়েছে ২ কোটি ৪৩ লাখ ৪০ হাজার টাকা ও প্রতি শেয়ারে আয় ০.৮৭ টাকা। প্রাইম ব্যাংকের কর পরবর্তী মুনাফা হয়েছে ১০১ কোটি ১৯ লাখ ৯০ হাজার টাকা ও প্রতি শেয়ারে আয় ০.৯৮ টাকা। ২০১৪ সালের ৩০ জুনে শেষ হওয়া অর্ধ বার্ষিক জানু১৪জুন১৪ আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী স্টান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের কর পরবর্তী মুনাফা হয়েছে ৩ কোটি ৯৭ লাখ ৩০ হাজার টাকা ও প্রতি শেয়ারে আয় ১.৫০ টাকা। অর্ধবার্ষিকে আইএফআইসি ব্যাংকের কর পরবর্তী সমন্বিত মুনাফা হয়েছে ৬৪ কোটি ৫৫ লাখ ৪০ হাজার টাকা ও প্রতি শেয়ারে আয় ১.৪৭ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7388.csv b/Bangla_fin_news_articles/7388.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1e46c6a89c6bd5b5c84a4275f1f887c776ed4f2a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7388.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7388,সাফটা প্রতিষ্ঠার আট বছর পরও সার্কভূক্ত দেশগুলো লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারেনি,2014-07-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন সাফটা প্রতিষ্ঠার আট বছর পরও সার্কভূক্ত দেশগুলো অন্যান্য বাণিজ্যিক জোটের মতো নির্ধারিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারেনি। অথচ বাণিজ্য বৃদ্ধি এবং দারিদ্র্য বিমোচনের ক্ষেত্রে অনেক কিছু করা সম্ভব।গতকাল বৃহস্পতিবার ভূটানের রাজধানী থিম্পুতে অনুষ্ঠিত সাফটা মিনিস্টারিয়াল কাউন্সিল কমিটির ৮ম সভায় তিনি এ কথা বলেন।বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন বাণিজ্যের ক্ষেত্রে আমাদের সামনে অনেক বাধা রয়েছে। এ বাধাগুলো দূর করতে হবে। আমাদের সদস্য দেশগুলোর নিয়ন্ত্রিত অনেক পণ্য রয়েছে। এ নিয়ন্ত্রিত পণ্যের সংখ্যা কমিয়ে সার্কভুক্ত এবং এলডিসিভুক্ত দেশগুলোতে বাণিজ্য বৃদ্ধি করতে হবে।সাফটার অধীনে সেবাখাত নিয়ে চলমান আলোচনা দ্রুত শেষ করার উপর গুরুত্ব আরোপ করে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন সার্কভুক্ত দেশগুলোর পণ্যের পাশাপাশি সেবা খাতকে কাজে লাগিয়ে অর্থনীতিতে গতির সঞ্চার করতে হবে।উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর ভূটানের প্রধানমন্ত্রী অংশগ্রহণকারী বিভিন্ন দেশের বাণিজ্যমন্ত্রীদের সাথে মতবিনিময় করেন।্পরে তোফায়েল আহমেদ নেপালের বাণিজ্যমন্ত্রীর সঙ্গে একান্ত বৈঠক করেন। এ সময় দুদেশের বাণিজ্য বিনিয়োগ জলবিদ্যুত্ এবং যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নসহ পাস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7389.csv b/Bangla_fin_news_articles/7389.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f386d42d49c8967d5a1dd4fb0f6dbd954858862e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7389.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7389,ঈদের আগে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় শেষ হলো ডিএসই’র লেনদেন,2014-07-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঈদের আগে শেয়ার বাজারের সর্বশেষ লেনদেন ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়েই শেষ হলো। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সূচকের পাশাপাশি লেনদেনও বেড়েছে। এদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও সিএসই সূচক ও লেনদেন বেড়েছে। ডিএসইর তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে গতকাল বড় মূলধনী কোম্পানিগুলো ঘিরে লেনদেন ও দর বাড়ার প্রবণতা ছিল বেশি। আর মোট লেনদেনের প্রায় ৫৫ ভাগই হয়েছে শীর্ষ ১০ কোম্পানি ঘিরে। এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি এগিয়ে ছিল গ্রামীণ ফোন। দর বৃদ্ধি ও লেনদেনের ক্ষেত্রে এ কোম্পানিটি ছিল শীর্ষস্থানে।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩৮ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৪২৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২৪ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬২৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৩৯ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ২০ কোটি ৬৭ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৯৯টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৯৯টির কমেছে ৭৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৬টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১০৫ পয়েন্ট বেড়ে ১৩ হাজার ৫৯৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩৭ কোটি ৭২ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৩ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২০৮টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৩টির কমেছে ৭৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪০টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে ডিএসই সূত্রে জানা গেছে মূলধন বাড়াতে সাব অর্ডিনেটেড বন্ড ছাড়বে সাউথইস্ট ব্যাংক। এটি ননকনভারটেবল বা শেয়ারে রূপান্তরযোগ্য হবে না। বন্ডের আকার ৩০০ কোটি টাকা। বন্ডের মেয়াদ হবে ৭ বছর। এ বিষয়ে বিশেষ সাধারণ সভায় ইজিএম বিনিয়োগকারীদের সম্মতি নেয়া হবে। বিনিয়োগকারীদের সম্মতির পর পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সম্মতি নেয়া হবে। এরপরই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানানো হবে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7390.csv b/Bangla_fin_news_articles/7390.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c8b356e119f3bac0960205c5e519ba0d264c6f3d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7390.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7390,ফেব্রুয়ারির মধ্যে জাতীয় শিল্পনীতি ২০১৫ ঘোষণা,2014-07-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যে জাতীয় শিল্পনীতি২০১৫ ঘোষণা করা হবে। এ লক্ষ্যে শিল্প মন্ত্রণালয় থেকে ইতোমধ্যে তিনটি উপকমিটি গঠন করা হয়েছে। এসব কমিটি চলতি বছরের সেপ্টেম্বরের মধ্যে তাদের সুপারিশ জমা দেবে। এর ভিত্তিতে খসড়া শিল্পনীতি প্রণয়ন করে তা সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর সঙ্গে আলোচনা শেষে চূড়ান্ত করা হবে। গতকাল বুধবার জাতীয় শিল্প উন্নয়ন পরিষদের নির্বাহী কমিটির ইসিএনসিআইডি সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু এ কথা জানান। শিল্পমন্ত্রীর সভাপতিত্বে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।সভায় দেশে বিদ্যমান বিসিক শিল্পনগরীগুলোতে মহিলা উদ্যোক্তাদের জন্য ১০ শতাংশ শিল্প প্লট বরাদ্দ নিশ্চিত করা এবং ভবিষ্যতে স্থাপিত শিল্পনগরীগুলোতেও নারী উদ্যোক্তাদের জন্য বাধ্যতামূলকভাবে ১০ ভাগ কোটা সংরক্ষণের বিষয়ে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।সভায় দেশব্যাপী ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পখাতের উন্নয়নের লক্ষ্যে ক্লাস্টারভিত্তিক এসএমই শিল্প নির্ধারণের বিষয়ে আলোচনা হয়। এ লক্ষ্যে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে অগ্রাধিকার শিল্পখাত চিহ্নিত করে বাংলাদেশ ব্যাংকসহ অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সাথে সমন্বয়পূর্বক একটি সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করতে এসএমই ফাউন্ডেশনকে নির্দেশনা দেয়া হয়।সভায় জানানো হয় বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠানগুলোকে দেশের শিল্পখাতে বিনিয়োগে আকৃষ্ট করতে সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের নিয়ে ইতিমধ্যে একটি কমিটি গঠিত হয়েছে। এ কমিটি ১০টি সম্ভাবনাময় শিল্পখাত চিহ্নিত করে বিনিয়োগের জন্য বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠানগুলোর দৃষ্টি আকর্ষণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। নতুন জাতীয় শিল্পনীতিতে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠানগুলোর অনুকূলে প্যাকেজ সুবিধা প্রদান সংক্রান্ত নীতিমালা অন্তর্ভুক্ত করা হবে বলে সভায় সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।সভায় স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব মনজুর হোসেন শিল্পসচিব মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ্ মত্স্য ও প্রাণি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব শেলীনা আফরোজাসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7391.csv b/Bangla_fin_news_articles/7391.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..465e0b827fba7b6b85b8a36c929bdc104dfa6c6a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7391.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7391,ডিএসই’র লেনদেনের ৩৯ শতাংশ ৫ কোম্পানি ঘিরে,2014-07-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গতকাল বুধবার শেয়ারবাজারের সূচক কমে গেছে। দুইদিন সূচক বৃদ্ধির পর গতকাল সূচক কমার পাশাপাশি লেনদেনও কমে গেছে। গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ৩১৮ কোটি টাকা। যা আগেরদিনের তুলনায় ১৫ শতাংশ কম। এদিকে গতকালও লেনদেনের শীর্ষে ছিল বেক্সিমকো। কোম্পানিটি দর হারানোর তালিকাতেও শীর্ষে ছিল। গতকাল কোম্পানিটি প্রায় সাড়ে ৮ শতাংশ দর হারিয়েছে। আইডিএলসির তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর লেনদেনের ৩৯ শতাংশই হয়েছে মাত্র ৫টি কোম্পানি ঘিরে। কোম্পানিগুলো হলো বেক্সিমকো গ্রামীণফোন লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট স্কয়ার ফার্মা এবং শাহজীবাজার পাওয়ার লিমিটেড।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩৫ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৩৮৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১৬ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬০২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩১৮ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৫৬ কোটি ৭৭ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯৭টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯০টির কমেছে ১৬০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৭টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১০৪ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৪৯১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩৪ কোটি ৭৮ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৭ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২০৪টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪৯টির কমেছে ১১৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে ডিএসই সূত্রে জানা গেছে মূলধন বাড়াতে রাইট শেয়ার ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছে তালিকাভুক্ত কোম্পানি একটিভ ফাইন। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালনা পর্ষদ সভায় মূলধন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেছে। ২ কোটি রাইট শেয়ার ইস্যু করার ঘোষণা দেয়া হয়েছে। যার প্রতিটি শেয়ারের দর নির্ধারণ করা হয়েছে ৬০ টাকা। ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ আইসিবি অথবা অন্য প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে এ শেয়ার বিক্রয় করা হবে। এ শেয়ার সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে বিক্রয় করা হবে না বলে কোম্পানির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি অনুমোদন সাপেক্ষে এ রাইট শেয়ার ইস্যু করা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7392.csv b/Bangla_fin_news_articles/7392.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1f88ac6e57e94007e8e57613c50b8f53065da4c2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7392.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7392,বাড়ি ভাড়া ব্যাংকে দিতে আলাদা অ্যাকাউন্ট লাগবে না,2014-07-22,রিয়াদ হোসেন,বাড়ি ভাড়া ব্যাংকে দেয়ার ক্ষেত্রে আলাদা ব্যাংক হিসাব খোলায় কিছুটা নমনীয় অবস্থান নিতে যাচ্ছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। বাড়িওয়ালার বিদ্যমান ব্যাংক হিসাবেও বাড়ি ভাড়ার টাকা জমা দেয়া যাবে। বাড়িওয়ালাদের বাড়তি ঝামেলা এবং বাড়তি খরচের হাত থেকে রেহাই দিতে এ ব্যবস্থা নিয়েছে এনবিআর। এ বিষয়ে দিকনির্দেশনা দিয়ে গতকাল মঙ্গলবার পরিপত্র জারি করা। এনবিআরের সংশ্লিষ্টসূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে এনবিআর সদস্য আয়কর নীতি সৈয়দ আমিনুল করিম গতকাল এর সত্যতা নিশ্চিত করে ইত্তেফাককে বলেন বাড়ি ভাড়ার জন্য আলাদা ব্যাংক হিসাব খুলতে হলে বাড়িওয়ালাদের বাড়তি খরচ হবে। এতে এক ধরনের ঝামেলা তৈরি হবে। কিন্তু বিদ্যমান হিসাবে বাড়ি ভাড়ার অর্থ লেনদেন করতে কোন সমস্যা হওয়ার কথা নয়। তিনি বলেন আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে করদাতার গৃহসম্পত্তি খাতে আয়ের সঠিক হিসাব আসুক। তবে কেউ যদি এজন্য আলাদা হিসাব খুলে লেনদেন করতে চায় তাতে কোন সমস্যা নেই।গত বাজেটে নতুন করে বাড়ি ভাড়া ব্যাংকে লেনদেনের বাধ্যবাধকতা আরোপ করেন অর্থমন্ত্রী। কোন বাড়িওয়ালার বাড়ি ভাড়া থেকে মোট আয় ২৫ হাজার টাকার বেশি হলে ওই টাকা ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে লেনদেন করতে হবে। এর মাধ্যমে গৃহসম্পত্তি খাতে আয়কর ফাঁকি রোধ করাই ছিল উদ্দেশ্য। চলতি জুলাই থেকে এটি কার্যকর করা হয়েছে।বাড়ি ভাড়া কম দেখিয়ে আয়কর ফাঁকির অভিযোগ পুরনো। গত বছর এনবিআর একটি জরিপ চালিয়ে দেখেছে কেবল ঢাকা ও চট্টগ্রামে ১ লাখ ৬৩ হাজার বাড়ি বা অ্যাপার্টমেন্টের মালিকের কোন আয়কর ফাইল নেই। আবার যাদের ফাইল আছে তাদেরও গৃহ সম্পত্তি খাতে আয় খুব কম। এটি বাস্তবতার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয় বলে মনে করে এনবিআর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7393.csv b/Bangla_fin_news_articles/7393.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..311de7d618913367f720bc110161cd53029d4007 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7393.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7393,১৪ কার্যদিবস পর ডিএসই’র লেনদেন সাড়ে তিনশ’ কোটি টাকার বেশি,2014-07-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি মাসে এই প্রথমবারের মতো ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে সাড়ে তিনশ কোটি টাকার বেশি। এছাড়া ১৪ কার্যদিবস পর গতকাল মঙ্গলবার লেনদেন হলো ৩৭০ কোটি টাকার বেশি। এদিকে টানা ১১ দিন ধরে ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষ স্থান ধরে রেখেছে বেক্সিমকো লিমিটেড। গতকাল এ কোম্পানি ঘিরে লেনদেন হয়েছে ৪৯ কোটি টাকা। অর্থাত্ বেক্সিমকো ঘিরে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৩ শতাংশের বেশি। তবে সবচে বেশি লেনদেন হয়েছে টেলিকমিউনিকেশন খাত ঘিরে। গ্রামীণফোনের দর বৃদ্ধির ভালো আয়ের প্রভাব হিসেবে গতকাল এ খাতের লেনদেন বেড়েছে।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২৯ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৪২৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১২ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬১৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৭৫ কোটি ৬৪ লাখ টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৬৬ কোটি ৬১ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৯৭টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৯২টির কমেছে ৭০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টি কোম্পানির শেয়ারের।অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৭৬ পয়েন্ট বেড়ে ১৩ হাজার ৫৯৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৭ কোটি ৫২ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৩ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২০৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৬টির কমেছে ৫৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৬টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে গতকাল বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি কমিশন সভায় হারুন সিকিউরিটিজকে তিন লাখ টাকা জরিমানা ধার্য করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন। বিএসইসি জানিয়েছে পরিচালক কর্মচারী এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের মার্জিন ঋণ দিয়ে আইন লংঘন করেছে হারুন সিকিউরিটিজ। এছাড়া ঋণ চুক্তি ছাড়া ঋণ প্রদান এবং জেড ক্যাটাগরির শেয়ারে ঋণ দেয়ায় হারুন সিকিউরিটিজকে জরিমানা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7394.csv b/Bangla_fin_news_articles/7394.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..92e7c79d4b84e84b52be4ef5bd4cb573d015776f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7394.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7394,রপ্তানির নতুন লক্ষ্যমাত্রা ৩৩২০ কোটি ডলার,2014-07-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি ২০১৪১৫ অর্থবছরে রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৩ হাজার ৩২০ কোটি মার্কিন ডলার। এটি সদ্য সমাপ্ত ২০১৩১৪ অর্থবছরের তুলনায় ১০ দশমিক ০২ শতাংশ বেশি। গত অর্থবছরে ১৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি ধরে ৩ হাজার ৫০ কোটি ডলারের রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হলেও বছর শেষে তা অর্জন করা সম্ভব হয়নি। আলোচ্য সময়ে রপ্তানি হয়েছিল ৩ হাজার ১৭ কোটি ৬০ লাখ ডলারের পণ্য। অর্থাত্ ওই সময়ে রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ১ শতাংশ কম হলেও এর আগের বছরের তুলনায় বেড়েছে সাড়ে ১১ শতাংশ। ফলে এবার রপ্তানির প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা কিছুটা কমিয়ে ধরা হয়েছে। গতকাল রাজধানীর কাওরান বাজারের টিসিবি ভবনে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ইপিবি অফিসে বাণিজ্য মন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ রপ্তানির নতুন এই লক্ষ্যমাত্রা চূড়ান্ত করেন। বৈঠক শেষে ইপিবির ভাইস চেয়ারম্যান শুভাশীষ বসু সাংবাদিকদের রপ্তানির নতুন এ লক্ষ্যমাত্রা জানান। বৈঠকে শীর্ষ ব্যবসায়ী সংগঠনসহ সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা উপস্থিত ছিলেন।বাংলাদেশের রপ্তানির ক্ষেত্রে প্রধান পণ্যগুলো হচ্ছে তৈরি পোশাক ওভেন ও নিটওয়্যার হোম টেক্সটাইল পাট ও পাটজাত দ্রব্য চামড়া ও পাদুকা সামগ্রী কৃষিজাত পণ্য প্লাস্টিক দ্রব্য রাবার কাঠ ও আসবাবপত্র প্রকৌশল দ্রব্যাদি সমুদ্রগামী জাহাজ ও কম্পিউটার সেবাসহ ৩৪ ধরনের পণ্য ও সেবা রপ্তানি হয়ে থাকে। বাংলাদেশের রপ্তানির প্রধান পণ্য হচ্ছে তৈরি পোশাক। সদ্য সমাপ্ত অর্থবছরে এই খাত থেকে মোট রপ্তানির ৮০ শতাংশ এসেছে। সদ্য সমাপ্ত অর্থবছরে ৩ হাজার ১৮ কোটি ডলার রপ্তানির মধ্যে এককভাবে গার্মেন্টস খাত থেকে এসেছে ২ হাজার ৪৪৯ কোটি ডলার।অন্যদিকে এককভাবে রপ্তানির প্রধান বাজার হচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এছাড়া জার্মানি যুক্তরাজ্য ফ্রান্স স্পেন ইতালি বেলজিয়ামসহ ইউরোপের ২৭টি দেশ ছাড়াও কানাডা জাপান নেদারল্যান্ডস ভারতও বাংলাদেশের রপ্তানির অন্যতম গন্তব্য।২০১৩১৪ অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় রপ্তানিতে কিছুটা ঘাটতির জন্য রাজনৈতিক অস্থিরতাকে দায়ী করলেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। তবে এরপরও রফতানি আশানুরূপ হওয়ায় রফতানিকারকদের ধন্যবাদ জানান তিনি। আর আগামীতে রাজনৈতিক অস্থিরতার সৃষ্টি করে দেশের অর্থনীতি ভঙ্গুর না করার আহ্বান জানান তিনি।বৈঠকে এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর চেয়ারম্যান গোলাম হোসেন এফবিসিসিআই সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ বিজিএমইএ সভাপতি আতিকুল ইসলাম ও ইপিবির কর্মকর্তারা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7395.csv b/Bangla_fin_news_articles/7395.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4ab37093f6bbb775b749f0c550b84970fc5ad35c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7395.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7395,ডিএসই’র লেনদেন তিনশ’ কোটি টাকার বেশি,2014-07-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের শেয়ারবাজারে গতকাল সোমবার সূচক ও লেনদেন আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে। গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ৩০৯ কোটি টাকা। ১৩ কার্যদিবস পর ডিএসইর লেনদেন তিনশ কোটি টাকা পেরিয়েছে। এদিকে লেনদেনের ক্ষেত্রে গতকালও বেক্সিমকো লিমিটেড শীর্ষ স্থানে ছিল।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২০ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৩৯৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১৪ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬০৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩০৯ কোটি ২ লাখ টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৪৫ কোটি ৩২ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৯৮টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৭৪টির কমেছে ৯২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৮৯ পয়েন্ট বেড়ে ১৩ হাজার ৫১৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৪ কোটি ২৭ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ২ কোটি ১২ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২০৩টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৯টির কমেছে ৬৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৬টি কোম্পানির শেয়ারের।ডিএসইসূত্রে জানা গেছে শেয়ারবাজারের সদ্য তালিকাভুক্ত শাহজিবাজার পাওয়ারের শেয়ারের দাম তর তর করে বেড়ে গেছে। গতকাল সোমবার পর্যন্ত পাঁচ কার্যদিবসে কোম্পানিটির শেয়ার দর বেড়েছে ১০৮ শতাংশ বা ২৭ টাকা। তথ্যে দেখা গেছে গত মঙ্গলবার লেনদেনের প্রথম দিন এ কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছিল ৪৬ শতাংশ। এরপর বুধবার বাড়ে ১০ দশমিক ১৩ শতাংশ। বৃহস্পতিবার বাড়ে ১১ দশমিক ৪৪ শতাংশ। আর রবি ও সোমবার যথাক্রমে ১৫ দশমিক ৪০ ও দেড় শতাংশ। নিয়মানুসারে আইপিও থেকে আসা নতুন তালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ার দর ওঠানামার ক্ষেত্রে প্রথম পাঁচ কার্যদিবসে কোন মূল্যসীমা বা সার্কিট ব্রেকার থাকে না। তবে শেয়ার লেনদেনের পাঁচ কার্যদিবস পার হওয়ায় আজ মঙ্গলবার থেকে এ শেয়ারের দর ওঠানামার ক্ষেত্রে সার্কিট ব্রেকার কার্যকর হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7396.csv b/Bangla_fin_news_articles/7396.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ed995985dd4b2deade004e788dbc019b79db7f4b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7396.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7396,হলমার্ক সংশ্লিষ্ট মেয়াদোত্তীর্ণ বিল পরিশোধের বিষয়ে গুরুত্ব থাকবে,2014-07-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সংশ্লিষ্ট বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের বারবার তাগিদ সত্বেও হলমার্কের সংশ্লিষ্ট মেয়াদোত্তীর্ণ বিলের অর্থ পরিশোধ করছে না সোনালী ব্যাংক। পরে এবিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দিলেও তা আমলে নেয়নি রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ওই ব্যাংক। এতে দেশের ৪১ টি ব্যাংকের বিপুল পরিমাণ অর্থ আটকে রয়েছে। তাই আজ বাংলাদেশ ব্যাংকে অনুষ্ঠিত ব্যাংকার্স সভায় আবারও বিষয়টি গুরুত্বসহকারে উত্থাপন করবেন সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীরা।সূত্রমতে হলমার্ক কেলেঙ্কারীর পর থেকে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলো বারবার তাগিদ দেয়া সত্বেও মেয়াদোত্তীর্ণ বিলের অর্থ পরিশোধ করছিল না সোনালী ব্যাংক। বিষয়টি গত এপ্রিল মাসের ব্যাংকার্স সভায় উত্থাপিত হয়। পরে গভর্নর ড. আতিউর রহমান সোনালী ব্যাংককে হলমার্ক সংশ্লিষ্ট পরিশোধনযোগ্য বিল এক মাসের মধ্যে নিষ্পন্ন করার নির্দেশ দেন। তবে এখন পর্যন্ত সে নির্দেশনা কার্যকর হয়নি। আজ ব্যাংকার্স সভায় বিষয়টি আবারো জোরালোভাবে জানাবে পাওনাদার ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীরা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7397.csv b/Bangla_fin_news_articles/7397.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ff5ecbadee62f8c3c008031fc12f7a1f5fc70f85 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7397.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7397,বড় মূলধনী কোম্পানির প্রভাবে ডিএসইতে সূচকের পতন,2014-07-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গতকাল রবিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সূচক কমেছে ১৭ পয়েন্ট। বেশিরভাগ কোম্পানির দর বৃদ্ধির পরও বড় মূলধনী কোম্পানির দর পতনের ফলে সূচকে নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা গেছে। এদিকে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও এখনও আড়াইশ কোটি টাকার আশপাশেই অবস্থান করছে। লেনদেন কমে যাওয়ায় বিনিয়োগকারীদের আস্থা কমে যাচ্ছে।আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে প্রত্যাশা অনুযায়ী মুনাফা করতে না পেরে লভ্যাংশ দিতে না পারায় ফার্মাসিউটিক্যালস খাতের স্কয়ার ফার্মা দর হারানোর শীর্ষ তালিকায় চলে এসেছে। গতকাল কোম্পানিটির দর কমেছে ৮ শতাংশ। এদিকে বেক্সিমকো টানা ছয় কার্যদিবস ধরে লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৭ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৩৭৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৫৯১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৬৩ কোটি ৬৯ লাখ টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১০ কোটি ৪৭ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৯২টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪৩টির কমেছে ১১৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৬১ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৪২৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২২ কোটি ১৪ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৫০ লাখ ৪৩ হাজার টাকা কম। লেনদেনকৃত ১৯৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৮টির কমেছে ৮৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২১টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে গতকাল প্রায় সব ব্যাংকের শেয়ার দর বৃদ্ধি পেয়েছে। জুনে সমাপ্ত অর্ধবার্ষিক হিসাব অনুযায়ী ব্যাংকগুলোর আয় তুলনামূলকভাবে বাড়ার কারণে শেয়ার দর বেড়েছে। গতকাল লেনদেন হওয়া ৩০টি কোম্পানির মধ্যে ২৮টিরই দর বেড়েছে। অবশিষ্ট দুটির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। ব্যাংকিং খাতের কোম্পানিগুলো ঘিরে লেনদেন হয়েছে ২৭ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। যা মোট লেনদেনের প্রায় সাড়ে ১০ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7398.csv b/Bangla_fin_news_articles/7398.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0d45194ad986497a82c93176a7ecce09e26748a2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7398.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7398,সারাদেশে সাড়ে ৫২ লাখ হেক্টরে রোপা আমন চাষের কর্মসূচি,2014-07-19,বিমল সাহা,চলতি মৌসুমে সারাদেশে ৫২ লাখ ৫০ হাজার হেক্টরে রোপা আমন চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করেছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। রোপা আমন চাষ কর্মসূচি সফল হলে এক কোটি ২৯ লাখ ৯৫ হাজার টন চাল উত্পাদন হবে। বর্ষার বর্ষণ শুরুর পর দেশ জুড়ে রোপা আমন চাষ শুরু হয়ে গেছে।ঢাকা খামারবাড়ি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রধান কাযর্ ালয় সূত্রে জানা যায় মোট জমির মধ্যে ২০ হাজার হেক্টরে হাইব্রিড ৪০ লাখ ২০ হাজার হেক্টরে উচ্চ ফলনশীল ও ১২ লাখ ১০ হাজার হেক্টরে দেশি জাতের রোপা আমন চাষ করা হবে। ওই সূত্রে জানা যায় ঢাকা অঞ্চলের ৮ জেলায় ১৯ লাখ ৯ হাজার ৭২০ হেক্টরে রোপা আমন চাষ করা হবে। উত্পাদন লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছে ৫ লাখ এক হাজার ৫৯৪ টন চাল। ময়মনসিংহ অঞ্চলের ৫ জেলায় চাষ লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছে ৬ লাখ ৬৬ হাজার ৭৯৬ হেক্টরে। উত্পাদন লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছে ১৬ লাখ ৪২ হাজার ৮০৬ টন। কুমিল্লা অঞ্চলের ৩ জেলায় চাষ করা হবে এক লাখ ৮৬ হাজার ৩৩৬ হেক্টরে। উত্পাদন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৪ লাখ ৮৪ হাজার ৩০১ টন। সিলেট অঞ্চলের ৪ জেলায় চাষ লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছে ৩ লাখ ৫৯ হাজার ৫৮০ হেক্টরে। উত্পাদন হবে ৮ লাখ ৬৪ হাজার ৬১১ টন চাল। চট্টগ্রাম অঞ্চলের ৫ জেলায় চাষ হবে ৫ লাখ ২৪ হাজার ৪২৩ হেক্টরে। উত্পাদন লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছে ১২ লাখ ৪৭ হাজার ১২৮ টন। রাঙ্গামাটি অঞ্চলের ৩ পাহাড়ি জেলায় চাষ হবে ৪৫ হাজার ৯২০ হেক্টরে। উত্পাদন লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছে এক লাখ ২২ হাজার ৮২৯ টন। বরিশাল অঞ্চলের ১১ জেলায় চাষ লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছে ৭ লাখ ৮৭ হাজার ৯৫৯ হেক্টরে। উত্পাদন হবে ১৬ লাখ ১১ হাজার ৪১০ টন। রাজশাহী অঞ্চলের ৮ জেলায় চাষ লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছে ৭ লাখ ৪০ হাজার ৩৬ হেক্টরে। উত্পাদন হবে ১৯ লাখ ৩৭ হাজার ৯১৪ টন। যশোর অঞ্চলের ১০ জেলায় চাষ হবে ৬ লাখ ৯৪ হাজার ১৮১ হেক্টরে। উত্পাদন লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছে ১৭ লাখ ৯৬ হাজার ৭৫২ টন। রংপুর অঞ্চলের ৮ জেলায় চাষ করা হবে ১০ লাখ ৪৫ হাজার ৪৯ হেক্টরে। উত্পাদন লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছে ২৭ লাখ ৮৬ হাজার ৬৬৩ টন। এবার হাইব্রিড রোপা আমনের হেক্টর প্রতি গড় ফলন ৩ দশমিক ৩০ টন উচ্চ ফলনশীলের হেক্টর প্রতি ২ দশমিক ৭২ টন ও দেশি জাতের হেক্টর প্রতি এক দশমিক ৬৫ টন ধরা হযেছে।অতি প্রাচীন কাল থেকে আমন ধানের চাষ প্রকৃতির উপর নির্ভর করে চলে আসছে। তবে আগের দিনে রোপা আমন চাষ হত না। সবই বোনা আমনের চাষ করত। স্বাধীনতার পর রোপা আমনের চাষে প্রসার ঘটতে শুরু করে। এখন রোপা আমনের চাষ বেশি হয়। চাষ বৃষ্টির উপর নির্ভর করে। প্রয়োজন মত বৃষ্টি হলে চাষ ভাল হয়। আবার বেশি বা কম বৃষ্টিতে চাষের ক্ষতি হয়। ধান গাছে শীষ বের হওয়ার সময় বৃষ্টি টান দিলে ক্ষেতে সম্পূরক সেচ দিতে হয়। কয়েক বছর ধরে রোপা আমন ক্ষেতে সেচ দিতে হচ্ছে। এতে চাষের খরচ বেড়ে যায়। বাজারে ধানের চড়া দামের কারণে চাষিরা এবার রোপা আমন চাষে ঝুঁকেছেন। মোটা ধান প্রতিমণ ৮শ টাকার উপরে বিক্রি হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7399.csv b/Bangla_fin_news_articles/7399.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..431d2282d13c1ab2fee3de994a5709c3592c252a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7399.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7399,ঈদ উপলক্ষে ইলেকট্রনিক্স পণ্যের বিক্রি বাড়ছে,2014-07-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঈদ উপলক্ষে ইলেকট্রনিক্স পণ্যের বিক্রি বেড়েছে। ফ্রিজ টেলিভিশন এয়ারকন্ডিশনার ও হোম অ্যাপ্লায়েন্স পণ্যের বিক্রি বেড়েছে বলে জানিয়েছেন এসব পণ্যের বিক্রেতারা। বিক্রির এ চাপ চাঁদ রাত পর্যন্ত থাকবে বলে মনে করছেন তারা। এসময়ের বাড়তি চাহিদার কথা মাথায় রেখে প্রস্তুতিও নিয়েছেন স্থানীয় উত্পাদনকারী ও আমদানীকারকরা।ইলেকট্রনিক্স পণ্যের বাজারে দেখা গেছে ইলেকট্রনিক্স পণ্যের বাজার অনেকটা দেশীয় ব্র্যান্ডগুলোর দখলে। দেশের ফ্রিজ টিভি এসি ও হোম অ্যাপ্লায়েন্সের সিংহভাগ মার্কেট শেয়ার ওয়ালটনের। ওয়ালটন কর্তৃপক্ষ দাবি করেছে ঈদ ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে বিক্রি বেড়েছে তাদের। বিক্রেতারা জানিয়েছেন গত কয়েক বছরে দেশীয় পণ্যের প্রতি ক্রেতা আকর্ষণ বেড়েছে অনেক বেশি। গুণগত উচ্চমান আকর্ষণীয় ডিজাইন এবং সাশ্রয়ী মূল্যের কারণে ওয়ালটন পণ্যের প্রতি ক্রেতাদের আস্থা বেড়েছে। এবার রোজার শুরু থেকেই ওয়ালটন পণ্যের বিক্রি ঊর্ধ্বমুখী।ওয়ালটনের মার্কেটিং বিভাগের নির্বাহী পরিচালক এমদাদুল হক সরকার জানান রমজানের শুরু থেকে এ পর্যন্ত ৮০ হাজার ফ্রিজ বিক্রি করেছেন তারা। এছাড়া ব্ল্যান্ডার জুসার রাইস কুকার সালাদ মেকার আয়রনসহ হোম অ্যাপ্লায়েন্সের পণ্যও বিক্রি হচ্ছে প্রচুর। পাশাপাশি এলইডি টিভি বিক্রিও বেড়েছে। গত বছরের তুলনায় ফ্রিজ বিক্রির হার ৩০ থেকে ৩৫ শতাংশ বেড়েছে। তিনি আরো জানান ঈদের বোনাস পাওয়ার পর হঠাত্ করে এসব পণ্যের চাহিদা বেড়ে যাবে। সেই বাড়তি চাহিদা মেটাতে এরই মধ্যে প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে ওয়ালটন কর্তৃপক্ষ। একই ধরনের কথা বললেন দেশীয় ব্র্যান্ড মার্সেলের প্রধান বিপণন কর্মকর্তা মোশারফ হোসেন রাজিব।এদিকে সিঙ্গারও ঈদের বাড়তি চাপ সামাল দিতে অতিরিক্ত পণ্য আমদানি করেছে। রাজধানীর মুগদা বিশ্বরোড শোরুমের দায়িত্বে থাকা জাহাঙ্গীর আলম জানালেন ঈদে তাদের বিশেষ প্রস্তুতি রয়েছে। পুরোনো ব্র্যান্ড হওয়ার কারণে সিঙ্গারের প্রতি মানুষের আগ্রহ অনেক। বিক্রি খুবই ভালো বলে জানালেন তিনি।স্টেডিয়াম মার্কেটের এলজি বাটারফ্লাইয়ের ব্রাঞ্চ ম্যানেজার মোস্তাফিজ হোসেন বলেন ঈদে সাধারণত হোম অ্যাপ্লায়েন্স ও ফ্রিজ বিক্রি হয় বেশি। ঈদ উপলক্ষে ক্র্যাচ কার্ডে উপহার ছাড়াও নগদ তিন থেকে চার হাজার টাকা ছাড় দিচ্ছেন তারা। স্টেডিয়াম মার্কেটে মাইওয়ান শোরুমের বিক্রয় কর্মকর্তা রাজিব জানান প্রথম রোজা থেকেই তাদের বিক্রি ভালো। চাঁদ রাত পর্যন্ত বিক্রি চলবে বলে জানান তিনি।এসব ব্র্যান্ড ছাড়াও ঈদ উপলক্ষে স্যামসাং ট্রান্সকম সনি র্যাংগসের পণ্য বিক্রিও বেশ জমে উঠেছে। ঈদে পণ্য বিক্রির যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে তা পূরণ হবে বলে জানালেন বিক্রেতারা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7400.csv b/Bangla_fin_news_articles/7400.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7de370f43ede67b4674aed6877e35e9b758a6728 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7400.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7400,জামদানি শিল্পনগরীতে নির্ধারিত সময়ে শিল্প স্থাপন না করলে প্লট বাতিল,2014-07-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিসিক স্থাপিত জামদানি শিল্পনগরীতে প্লট বরাদ্দ নিয়ে যেসব উদ্যোক্তা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে শিল্প স্থাপন করবে না তাদের বরাদ্দ বাতিল করে নতুন উদ্যোক্তাদের মাঝে প্লট বরাদ্দ দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। তিনি বলেন ঐতিহ্যবাহী জামদানি শিল্পের প্রসারে সরকার নারায়ণগঞ্জ জেলার তারাবো ইউনিয়নের নোয়াপাড়ায় ২০ একর জমির ওপর জামদানি শিল্পনগরী ও গবেষণা কেন্দ্র স্থাপন করেছে। প্রায় ৫ কোটি ৮৬ লাখ টাকা ব্যয়ে স্থাপিত শিল্পনগরীতে ৪শ ৯টি শিল্প প্লট গড়ে তোলা হয়েছে। এর মধ্যে এ পর্যন্ত ৩শ ৯৯টি প্লট জামদানি শিল্প উদ্যোক্তাদের মাঝে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে বলে তিনি জানান।শিল্পমন্ত্রী গতকাল বিসিক আয়োজিত সপ্তাহব্যাপী জামদানি প্রদর্শনী উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন। রাজধানীর জাতীয় জাদুঘর মিলনায়তনে এ প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন।শিল্প সচিব মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ্র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বিসিক চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদার পরিচালক নক্শা ও বিপণন নুরুল ইসলাম বক্তব্য রাখেন। আমির হোসেন আমু বলেন এ শিল্পখাত থেকে বছরে প্রায় ১ কোটি ৫৮ লাখ ডলার রপ্তানি হচ্ছে। তিনি দেশিয় জামদানি শিল্পের টেকসই বিকাশে গবেষণা জোরদারের পরামর্শ দেন।সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেন বাংলাদেশের জামদানি কোনো আরোপিত শিল্প নয়। হাজার বছর ধরে বাংলাদেশে জামদানি তৈরি হচ্ছে। একটি বিশেষ জনগোষ্ঠীর শিল্প ভাবনা থেকে জামদানি ওঠে এসেছে। তিনি জামদানি শিল্পখাতের গুণগত মানোন্নয়নের লক্ষ্যে বিসিকের ডিজাইন সেন্টার ও সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের কারুশিল্প ফাউন্ডেশনের মধ্যে জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা বিনিময়ের ওপর গুরুত্ব দেন। পরে শিল্পমন্ত্রী আনুষ্ঠানিকভাবে প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন। ৭ দিনব্যাপী আয়োজিত এ প্রদর্শনী প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ক্রেতাদর্শকদের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। এর জন্য কোনো প্রবেশ মূল্য প্রয়োজন হবে না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7401.csv b/Bangla_fin_news_articles/7401.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..291728977fca54683a0384aa0e016a5546e3be88 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7401.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7401,ডিএসইতে সূচক ও লেনদেনে মিশ্রভাব,2014-07-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গতকাল বৃহস্পতিবার সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে শেয়ারবাজারের সূচক ও লেনদেনে মিশ্রভাব দেখা গেছে। দিনের শুরুতে সূচক অনেকটা ঊর্ধ্বমুখী হলেও শেষ পর্যন্ত ২ পয়েন্ট বৃদ্ধি দিয়েই দিন শেষ হয়েছে। আর লেনদেন হয়েছে আড়াইশ কোটি টাকা।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৩৯২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬০২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৫৩ কোটি ২১ লাখ টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৩ কোটি ২৩ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৯৯টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৭৫টির কমেছে ৮৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৬ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৪৯১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২২ কোটি ৬৫ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৫৫ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২০১টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯২টির কমেছে ৭৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টি কোম্পানির শেয়ারের। এদিকে আগের দিনের মতো গতকালও ডিএসইতে লেনদেনে শীর্ষে ছিল বেক্সিমকো। গতকাল বেক্সিমকো ঘিরে লেনদেন হয়েছে প্রায় ২৩ কোটি টাকার শেয়ার। এছাড়া লেনদেনে শীর্ষে থাকা অন্য প্রতিষ্ঠানগুলো শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানি গ্রামীণফোন এবং দ্য পেনিনসুলা চিটাগং।এদিকে আরএকে সিরামিকসের মূল কোম্পানি দুবাইয়ের রাস আলখাইমাহ সিরামিকসের আরএকে ৩০.৬ শতাংশ বা ২৫ কোটি শেয়ার কিনছে স্যামিনা লাইমস্টোন। ইউনাইটেড আরব আমিরাতের ইউএই নীতি নির্ধারকরা স্যামিনা লাইমস্টোন কর্তৃক আরএকের শেয়ার কেনার বিষয়টি অনুমোদন দিয়েছে। স্যামিনা লাইমস্টোনের মূল প্রতিষ্ঠান স্যামিনা ক্যাপিটাল। সংবাদ মাধ্যম এমিরেটস টুয়েন্টিফোর বিজনেস সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7402.csv b/Bangla_fin_news_articles/7402.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7efd45ca79c544d31c73b307ee46fbf30e4712e2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7402.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7402,সুদের হার কমালো পূবালী ব্যাংক,2014-07-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বেসরকারি খাতের পূবালী ব্যাংক ঋণের সুদের হার সাড়ে ১৬ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১৫ শতাংশ করেছে। পাশাপাশি মোবাইলে এসএমএস সেবা চালু করেছে ব্যাংকটি। মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকএমডি হেলাল আহমদ চৌধুরী এসব তথ্য জানান। এসময় ব্যাংকটির অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ হালিম চৌধুরী উপব্যবস্থাপনা পরিচালক শফিউল আলম খান চৌধুরীসহ ঊর্ধ্বতন নির্বাহীরা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে ব্যাংকের এমডি বলেন শিল্পে বিনিয়োগের জন্য পুঁজি প্রাপ্তির বিষয়টি সহজ করতে হবে। এ কারণে সুদের হার দেড় শতাংশ কমানো হয়েছে। এছাড়া পরিবেশ ও অর্থনৈতিক উন্নয়নমূলক খাত ও ঋণের আকার বেঁধে এবং গ্রাহকের মান বিবেচনায় সুদের হার আরো হ্রাস করার বিষয়টি বিবেচনা করা হচ্ছে। হেলাল আহমদ চৌধুরী বলেন গ্রাহকদের সার্বক্ষণিক ব্যাংকিং তথ্য প্রদানের জন্য এসএমএস ভিত্তিক সেবা চালু করা হয়েছে। ব্যাংকের ৪২৭ টি শাখার সব গ্রাহকই এ সেবা পাবেন। এর আওতায় সাধারণ ব্যাংকিং তথ্য ছাড়াও লেনদেন সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য জানতে পারবেন। এর মাধ্যমে গ্রাহকদের সঙ্গে ব্যাংকের সম্পর্ক আরো সুদৃঢ় হবে ও অর্থ লেনদেনে ঝুঁকি কমবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7403.csv b/Bangla_fin_news_articles/7403.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ce6c0db098636717f4330c7aed3fcffbc36fee15 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7403.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7403,মোট রেমিট্যান্সের ২২ এসেছে সৌদি আরব থেকে,2014-07-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বরাবরের মত গত অর্থবছরেও ২০১৩১৪ বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স প্রেরণকারী দেশ হিসেবে সৌদি আরব তার অবস্থান ধরে রেখেছে। এসময়ে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে মোট এক হাজার ৪২২ কোটি ৭৪ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। এর মধ্যে সৌদি আরব থেকে এসেছে ৩১১ কোটি ৮৮ লাখ ডলার। যা ওই বছরের মোট রেমিট্যান্সের ২২ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের দেশভিত্তিক রেমিট্যান্সের পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।প্রতিবেদনে দেখা গেছে রেমিট্যান্স প্রেরণকারী দেশের মধ্যে সৌদি আরবের পরেই দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। এদেশ থেকে এসেছে মোট রেমিট্যান্সের ১৯ শতাংশ বা ২৬৮ কোটি ৪৮ লাখ ডলার। পরে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। গত অর্থবছরে দেশের আসা রেমিট্যান্সের মধ্যে এদেশের শেয়ার ১৬ শতাংশ। অর্থের হিসাবে যার পরিমাণ ২৩২ কোটি ৩৩ লাখ ডলার। এরপরের অবস্থানে থাকা কুয়েত থেকে থেকে এসেছে ১১০ কোটি ৬৮ লাখ ডলার। যা দেশের মোট রেমিট্যান্সের আট শতাংশ। আর পঞ্চম অবস্থানে থাকা মালয়েশিয়া থেকে সাত শতাংশ বা ১০৬ কোটি ৪৬ লাখ ডলার। বাকি ২৮ শতাংশ রেমিট্যান্স এসেছে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7404.csv b/Bangla_fin_news_articles/7404.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dee9b0b55655a32e23a600e731daa704ae27d228 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7404.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7404,পাঁচ কর্মদিবস পর ডিএসইতে আড়াইশ’ কোটি টাকা লেনদেন,2014-07-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গতকাল বুধবার শেয়ারবাজারে সূচক ও লেনদেন বেড়েছে। খাদ্য সিমেন্ট ও ইঞ্জিনিয়ারিং খাতের বড় মূলধনী কোম্পানিগুলোর দর বৃদ্ধিতে শেয়ারবাজারে ইতিবাচক প্রবণতা দেখা গেছে। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা সত্ত্বেও গেল অর্থবছরে প্রায় ৯৫ ভাগ এডিপি বাস্তবায়নের খবর বাজারে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। তবে ৫ কর্মদিবস পর গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে আড়াইশ কোটি টাকার উপরে। আর লেনদেনের প্রায় ৩৭ ভাগই হয়েছে ৫ কোম্পানি ঘিরে।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২৬ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৩৮৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১০ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬০৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৫৬ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৬৩ কোটি ১৮ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৯২টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫৬টির কমেছে ৮৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫২টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৮২ পয়েন্ট বেড়ে ১৩ হাজার ৫০৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২২ কোটি ১৫ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৯ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ১৯৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৯টির কমেছে ৬৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে ডিএসই ব্রড ইনডেক্স ও ডিএস৩০ সূচকে নতুন কোম্পানি সমন্বয় করা হয়েছে। গতকাল ডিএসই এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে এসএন্ডপি ডো জোন্সের শর্ত পূরণ হওয়ায় মতিন স্পিনিং মিলকে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্সে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এছাড়া ডিএস৩০ সূচকে তিনটি কোম্পানি অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ উত্তরা ব্যাংক ও আরএন স্পিনিং মিলকে ডিএস৩০ সূচক থেকে অব্যাহতি দিয়ে ন্যাশনাল ব্যাংক এসিআই এবং বেক্সিমকো লিমিটেডকে ডিএস৩০ সূচকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। আগামী ২০ জুলাই থেকে এ সমন্বয় কার্যকর হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7405.csv b/Bangla_fin_news_articles/7405.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..622202e3bb92cbc159aa2f96494ed97fd1e5ed52 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7405.csv @@ -0,0 +1,3 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7405,ক্ষুদ্র¬¬ঋণের সামাজিক কার্য ব্যবস্থাপনা +রিপোর্ট প্রকাশ,2014-07-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ক্ষুদ্র ঋণ খাতের গ্রাহকদের সেবার মানের উপর ভিত্তি করে সামাজিক কার্য ব্যবস্থাপনা প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক সংস্থা মাইক্রোসেভ। গতকাল রাজধানীর একটি হোটেলে প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে বলা হয় দেশের ক্ষুদ্রঋণ অর্থায়ন প্রতিষ্ঠান বুরো বাংলাদেশের উন্নয়ন কর্মসূচি ও গ্রাহকদের সেবার মানের উপর ভিত্তি করে এ প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। একটি প্রতিষ্ঠানের উপর এ প্রতিবেদন করা হলেও দেশের সার্বিক ক্ষুদ্র ঋণ খাতের সেবাদানের একটি চিত্র ফুটে উঠেছে প্রতিবেদনে। বিশ্বব্যাপী ক্ষুদ্র ঋণ প্রতিষ্ঠানগুলোর গড়ে স্কোর ৫৯ হলেও ওই প্রতিষ্ঠান পেয়েছে ৭০ শতাংশ।গতকালের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটির এমআরআই চেয়ারম্যান খন্দকার মাজহারুল হক বুরো বাংলাদেশের পরিচালক মোশাররফ হোসেন গ্রামীন টেলিকম ট্রাস্ট্রে ব্যবস্থাপনা পরিচালক পারভীন মাহমুদ প্রমুখ। প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন মাইক্রোসেভের ঊর্ধ্বতন গবেষক রাজর্সি দত্ত বড়ুয়া। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7406.csv b/Bangla_fin_news_articles/7406.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..51674537fd6181cd6061d5bd68bb0305d16df659 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7406.csv @@ -0,0 +1,3 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7406,দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির বিরুদ্ধে +আইনি ব্যবস্থার দাবি,2014-07-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সব্জিসহ সকল নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের চাহিদা এবং সরবরাহ ঠিক থাকা সত্ত্বেও এক শ্রেণির মধ্যস্বত্বভোগী অযৌক্তিক মূল্যবৃদ্ধি করে অধিক মুনাফার কারসাজি করছে। সরকারকে ঘায়েল করার জন্য একটি মহল অযৌক্তিক মূল্যবৃদ্ধি করার অশুভ চক্রান্ত করছে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ী নেতা ও এফবিসিসিআইএর সাবেক প্রথম সহসভাপতি আবুল কাশেম আহমেদ।এক বিবৃতিতে তিনি বলেন যেখানে বাজারে কাঁচামালসহ সকল নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের স্বাভাবিক সরবরাহের কোনো ঘাটতি নেই সেখানে অযৌক্তিক মূল্যবৃদ্ধি করে জনগণের দুর্ভোগ সৃষ্টিকারীরা যাতে সফল হতে না পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। তিনি আরও বলেন পুলিশসহ সকল আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কঠোর নজরদারীতে রমজান মাসে তেমন কোনো ছিনতাই রাহাজানির মতো ঘটনা ঘটেনি। ব্যবসায়ীরা নিরাপদে ব্যবসা করছেন। অযৌক্তিক মূল্যবৃদ্ধি করে যারা জনগণের কষ্টের কারণ হবেন তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিশিষ্ট এই ব্যবসায়ী নেতা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7407.csv b/Bangla_fin_news_articles/7407.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5622bc707861e66dfccbd949960cf49d04170a2c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7407.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7407,ডিএসইতে ফের দরপতন,2014-07-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা দশ কার্যদিবস দর পতনের পর একদিন দর বাড়লেও গতকাল মঙ্গলবার ফের দরপতন হয়েছে শেয়ারবাজারে। গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সূচক ১৪ পয়েন্ট কমেছে। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৪ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৩৬২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৫৯৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ১৯৩ কোটি ২৭ লাখ টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৭ কোটি ১৫ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৯২টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৩টির কমেছে ১২৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৫টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৫০ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৪২৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২২ কোটি ৫ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৭ কোটি ৮৭ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২০০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৫টির কমেছে ১০৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৬টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি নির্দেশনা অনুযায়ী মার্জিন ঋণের নতুন অনুপাত চলতি মাস থেকে কার্যকর হয়েছে। তবে কিছু অস্পষ্টতা তৈরি হওয়ায় মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো এ বিষয়গুলো স্পষ্ট করার আবেদন জানিয়েছে বিএসইসির কাছে। বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের বিএমবিএ পক্ষ থেকে এ সংক্রান্ত একটি চিঠি সম্প্রতি বিএসইসিতে পাঠানো হয়েছে। চিঠিতে বলা হয়েছে চলতি মাসের ১ তারিখ থেকে মার্জিন ঋণের অনুপাত ১০.৫ কার্যকর হয়েছে। এমতাবস্থায় যারা নতুন মার্জিন লোন নিবেন তাদের জন্য এ অনুপাত কার্যকর হবে নাকি ইতিপূর্বে যাদের ঋণের অনুপাত ১০.৫এর চেয়ে বেশি রয়েছে তাদেরকেও সমন্বয় করতে হবে। যদি এই অনুপাত সব বিনিয়োগকারীর জন্য প্রযোজ্য হয় তবে মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোকে ফোর্সড সেল করতে হবে। এছাড়াও মার্জিন ঋণের কিছু বিষয় স্পষ্ট করতে অনুরোধ জানিয়েছে বিএমবিএ।প্রসঙ্গত শেয়ারবাজারের নাজুক পরিস্থিতি ঠেকাতে ২০১২ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর মার্জিন লোনের বিষয়ে নির্দেশনা জারি করে বিএসইসি। বিভিন্ন মেয়াদে মার্জিন লোনের অনুপাত কমিয়ে আনা হয়। বিএসইসির নির্দেশনা অনুযায়ী ২০১৩ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত মার্জিন ঋণের অনুপাত ১২ ২০১৩ সালের ১ জুলাই থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ১১.৫ ২০১৪ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত ১১ এবং ২০১৪ সালের ১ জুলাই থেকে মার্জিন ঋণের অনুপাত ১০.৫এর মধ্যে নামিয়ে আনার কথা বলা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7408.csv b/Bangla_fin_news_articles/7408.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ff8aedc10666ca4c77f86fadfee9bf56c9b4cf30 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7408.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7408,ব্যাংক গ্রাহকদের স্বার্থ সংরক্ষণে নতুন নীতিমালা,2014-07-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের গ্রাহকদের সেবার মান বাড়াতে নতুন একটি নীতিমালা প্রণয়ন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। যার নাম দেয়া হয়েছে গ্রাহক সেবা ও অভিযোগ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা। এতে গ্রাহকের বিভিন্ন অভিযোগ সমাধানের জন্য ব্যাংকগুলোর শাখা অফিস থেকে শুরু করে প্রধান কার্যালয় পর্যন্ত তিনস্তরে গ্রাহক সেবা ও অভিযোগ সেল গঠন করার বিধান রাখা হয়েছে। এছাড়া এতে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের জন্য পুরস্কার ও শাস্তি উভয় বিধানই রাখা হয়েছে। আর সবক্ষেত্রেই ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে গ্রাহকের যেকোন অভিযোগ নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা পরিপালনের বিধান রয়েছে এতে। গতকাল সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টিগ্রিটি এন্ড কাস্টমার সার্ভিস বিভাগ থেকে এ বিশদ নীতিমালা প্রজ্ঞাপন আকারে জারি করা হয়েছে।নীতিমালায় বলা হয়েছে কোন ব্যাংকের মুনাফা প্রবৃদ্ধি ও সামাজিক দায়বদ্ধতা ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ উদ্দেশ্যসমূহ অর্জনের পাশাপাশি সুষ্ঠু গ্রাহক সেবাদানের বিষয়টিকে ব্যাংকের অগ্রাধিকারমূলক উদ্দেশ্য হিসাবে গণ্য করা উচিত। এজন্য প্রতিটি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষকে উন্নত গ্রাহক সেবা দান করার বিষয়টির সাথে প্রত্যক্ষভাবে সম্পৃক্ত হওয়ার আবশ্যকতা রয়েছে। এ লক্ষ্যে সকল ব্যাংকে গ্রাহক সেবা ও অভিযোগ ব্যবস্থাপনার জন্য একটি পৃথক কাঠামো থাকতে হবে। তাই ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রশাসনিক কাঠামো শক্তিশালীকরণ এবং গ্রাহক সেবার মানকে সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে সকল ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান কার্যালয়ে আঞ্চলিক কার্যালয়ে ও শাখা পর্যায় এই তিনস্তরে গ্রাহক সেবা ও অভিযোগ ব্যবস্থাপনা সেল গঠন করতে হবে। তিনটি পর্যায়ের মধ্যে প্রথম পর্যায়ের নাম দেয়া হয়েছে কেন্দ ীয় গ্রাহক সেবা ও অভিযোগ ব্যবস্থাপনা সেল দ্বিতীয় পর্যায়ের নাম দেয়া হয়েছে আঞ্চলিক গ্রাহক সেবা ও অভিযোগ ব্যবস্থাপনা সেল এবং তৃতীয় পর্যায়ের নাম দেয়া হয়েছে শাখা পর্যায়ের গ্রাহক সেবা অভিযোগ ব্যবস্থাপনা ডেস্ক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7409.csv b/Bangla_fin_news_articles/7409.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7c831c81ce24cf2c721b491e979ac451841b4836 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7409.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7409,টানা দশ কার্যদিবস পতনের পর ডিএসই’র সূচক বেড়েছে,2014-07-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা দশ কার্যদিবস দর পতনের পর গতকাল সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সূচক বেড়েছে। একইসঙ্গে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। ঈদ সামনে রেখে নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা শেয়ার বিক্রির চাপ বাড়িয়েছেন। অন্যদিকে বড় বিনিয়োগকারীরাও বিনিয়োগ বিমুখ হওয়ায় শেয়ারবাজারে টানা পতনমুখী প্রবণতা দেখা গেছে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩২ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৩৭৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬০৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ১৮৬ কোটি ১১ লাখ টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৩৬ কোটি ১৪ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৯১টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৯৩টির কমেছে ৫৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৮১ পয়েন্ট বেড়ে ১৩ হাজার ৪৭৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ১৪ কোটি ১৭ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৫৯ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ১৮৯টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৩টির কমেছে ৫১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানির শেয়ারের।ডিএসইসূত্র জানিয়েছে সমপ্রতি পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত শাহজিবাজার পাওয়ারের আয় বেড়েছে। তৃতীয় প্রান্তিকে এই কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে ৮৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ। কোম্পানির তৃতীয় জানুয়ারি ১৪মার্চ ১৪ প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়। এ প্রান্তিকে কোম্পানির মুনাফা হয়েছে ১৭ কোটি ৬ লাখ টাকা। আর শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৫০ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৯ কোটি ৪ লাখ টাকা এবং ৭৯ পয়সা। এছাড়া গত নয় মাসে জুলাই ১৩মার্চ ১৪ কোম্পানির মুনাফা হয়েছে ২৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। আর শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ৫৪ পয়সা। এদিকে গতকাল ডিএসইতে দর বাড়ার তালিকায় উঠে এসেছে বেক্সিমকো গ্রুপের শাইনপুকুর সিরামিক বেক্সিমকো লিমিটেড ও বেক্সিমকো ফার্মা। আগের দিনের চেয়ে বেক্সিমকো লিমিটেডের শেয়ার দর বেড়েছে ৬.৮৯ শতাংশ বা ২.২ টাকা বেক্সিমকো ফার্মার শেয়ার দর বেড়েছে ৫.৪৮ শতাংশ বা ২.৩ টাকা। এছাড়া ৬.৩০ শতাংশ বেড়েছে শাইনপুকুর সিরামিকের দর। কিন্তু কোম্পানিটি জেড ক্যাটাগরিতে অবস্থান করায় টপটেন গেইনার তালিকায় স্থান পায়নি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7410.csv b/Bangla_fin_news_articles/7410.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2d38adaabd93d4b00557551e8b6dd8a1e8ee83ac --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7410.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7410,আর্থিক খাতের শেয়ারে বিনিয়োগের ঝোঁক কমেছে,2014-07-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই তালিকাভূক্ত আর্থিক খাতের শেয়ারে বিনিয়োগের ঝোঁক কমেছে। গতকাল রবিবার আর্থিক খাতের ৮২ শতাংশ শেয়ারের দর পতন হয়েছে। এছাড়া গতকাল দর পতনের শীর্ষ ১০ কোম্পানির মধ্যে আর্থিক খাতের তিনটি কোম্পানি যুক্ত হয়। কোম্পানিগুলো হলো মাইডাস ফাইন্যান্সিং লিমিটেড বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি লিমিটেড ও বিডি ফাইন্যান্স।তথ্যে দেখা গেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভূক্ত ২৩টি আর্থিক কোম্পানির মধ্যে ১৯টির দর কমেছে। অবশিষ্ট ৪টি কোম্পানির শেয়ার দর অপরিবর্তিত ছিল।গতকাল দর পতনের দিক থেকে আর্থিক খাতের শীর্ষে অবস্থান ছিল মাইডাস ফাইন্যান্সিং। এই শেয়ারের দর কমেছে ২ টাকা ৫০ পয়সা বা ১০ শতাংশ। গতকাল এ কোম্পানির ৩ হাজার ৫০০ শেয়ার ৫ বারে লেনদেন হয়। অন্যদিকে আরও ২টি কোম্পানির মধ্যে বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি লিমিটেড ১ টাকা ২০ পয়সা বা ৮ দশমিক ২২ শতাংশ দর কমে দর হারানোর তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে নেমে আসে। এই কোম্পানির ১ লাখ ৭৩ হাজার শেয়ার ১৩৫ বারে লেনদেন হয়। আর বাংলাদেশ ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কোম্পানি লিমিটেডের শেয়ারদর ৮০ পয়সা বা ৬ দশমিক ০২ শতাংশ কমে দর হারানো কোম্পানিগুলোর মধ্যে সপ্তমে নেমে আসে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7411.csv b/Bangla_fin_news_articles/7411.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6dfbb3d48b88969e9f9b7810231bbcb26448f891 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7411.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7411,ব্যাংকগুলোতে আমানতের তুলনায় ঋণ বিতরণ কমছেই,2014-07-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশে কার্যরত বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে ঋণ বিতরণ হচ্ছে না বললেই চলে। এ কারণে দিন যত যাচ্ছে ব্যাংকগুলোতে আমানতের তুলনায় ঋণের প্রবৃদ্ধিও ততই কমছে। গত এক মাসের ব্যবধানে আমানত ও ঋণের ব্যবধান কমেছে ৪১ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হিসাবে দেখা গেছে ঋণআমানতের অনুপাত এখন দাঁড়িয়েছে ৭০ দশমিক ২৫ শতাংশ। অথচ এর আগের মাসেই এ অনুপাত ছিল ৭০ দশমিক ৬৬ শতাংশ।কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাবে এখন দেশের ব্যাংকগুলোতে মোট ছয় লাখ ৪৮ হাজার ৬৪১ কোটি ৪৫ লাখ টাকা আমানত আছে। এ সময় ঋণ বিতরণ করা হয়েছে চার লাখ ৭৩ হাজার ৮৬৩ কোটি ২২ লাখ টাকা। ফলে ঋণ ও আমানতের গড় অনুপাত এডিআর দাঁড়িয়েছে ৭০ দশমিক ২৫ শতাংশ। এ সময়ে গত বছরের একই সময়ের তুলনায় গড় আমানত বেড়েছে ১৬ দশমিক ৪৮ শতাংশ। আর ঋণে প্রবৃদ্ধি হয়েছে মাত্র আট দশমিক ৯৭ শতাংশ।প্রতিবেদনে দেখা গেছে রাষ্ট্রীয় খাতের চার বাণিজ্যিক ব্যাংকে গড় ঋণ বিতরণ পাঁচ দশমিক ১১ শতাংশে নেমে এসেছে। আর আমানতে গড় প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ১৫ দশমিক শূন্য দুই শতাংশ। ফলে ঋণ আমানতের গড় অনুপাত দাঁড়িয়েছে ৫৬ দশমিক ৬৬ শতাংশ যা এর আগে ছিল ৫৫ দশমিক ৭৬ শতাংশ। রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোতে ২৩ দশমিক ৭৯ শতাংশ আমানত প্রবৃদ্ধির বিপরীতে ঋণ বেড়েছে মাত্র ১৩ দশমিক ৫৬ শতাংশ। এসব ব্যাংকের এডিআর দাঁড়িয়েছে ৭৭ দশমিক ৭০ শতাংশ আগে যা ছিল ৭৯ দশমিক ১১ শতাংশ।এদিকে বেসরকারি খাতের ব্যাংকগুলোতে ১৬ দশমিক ৫৬ শতাংশ আমানত প্রবৃদ্ধির বিপরীতে ঋণ বেড়েছে ১৪ দশমিক শূন্য সাত শতাংশ। তাদের এডিআর রয়েছে ৭৬ দশমিক ৫৫ শতাংশ আগের মাসে যা ছিল ৭৬ দশমিক ৫৩ শতাংশে। বিদেশি খাতের ব্যাংকগুলোতে ১৬ দশমিক শূন্য নয় শতাংশ আমানত প্রবৃদ্ধির বিপরীতে ঋণ বেড়েছে মাত্র আট দশমিক ৬৬ শতাংশ। তাদের এডিআর দাঁড়িয়েছে ৬৯ দশমিক ৮৩ শতাংশ। আগের মাসে এডিআর ছিল ৭০ দশমিক ১৯ শতাংশ।এইভাবে শরিয়াভিত্তিক ব্যাংকগুলোর গড় ঋণ বিতরণ ১৫ দশমিক শূন্য এক শতাংশ দাঁড়িয়েছে। আর আমানতে গড় প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ২২ দশমিক ৩০ শতাংশ। ফলে ঋণ আমানতের গড় অনুপাত দাঁড়িয়েছে ৮১ দশমিক ৭০ শতাংশ যা আগে ছিল ৮১ দশমিক ৮৮ শতাংশ। গত বছরের তুলনায় চলতি বছরের একই সময় সবগুলো ব্যাংকের মধ্যে ১৯টি ব্যাংকের ঋণ প্রবৃদ্ধি ঋণাত্মক পর্যায়ে রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7412.csv b/Bangla_fin_news_articles/7412.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e9a95b94c299ae279b8b032d08392d7f88dbd085 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7412.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7412,ডিএসই’র লেনদেন দেড়শ’ কোটি টাকার নীচে,2014-07-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে টানা নয় কার্যদিবস ধরে সূচক কমছে। একইসঙ্গে লেনদেন তলানীতে নেমে এসেছে। গতকাল রবিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ১৪৯ কোটি টাকা। প্রায় নয় মাস পর ডিএসইর লেনদেন দেড়শ কোটি টাকার নীচে নেমে আসলো। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন হঠাত্ করে বাজারে সূচক ও লেনদেন তলানীতে নেমে এসেছে। এতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে তীব্র আস্থার সঙ্কট স্পষ্ট হয়ে উঠছে।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৮ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৩৪৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৯ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৫৯৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ১৪৯ কোটি ৯৬ লাখ টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১৯ কোটি ৭২ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯১টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৩টির কমেছে ১৭৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৯টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৬৩ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৩৯৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ১৩ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৭ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২০৯টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৮টির কমেছে ১৪৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড লিমিটেডের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও আবেদন আগামী ১০ আগস্ট রবিবার থেকে সংগ্রহ করা শুরু হবে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। ১০ আগস্ট থেকে শুরু হয়ে ২৩ আগস্ট পর্যন্ত চলবে এ আবেদন। আর প্রবাসী বাংলাদেশিরা ২৩ আগস্ট পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন। আইপিওর মাধ্যমে কোম্পানিটি ৪ কোটি ৫০ লাখ শেয়ার ইস্যু করবে। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের শেয়ারের জন্য প্রিমিয়াম নেয়া হবে ২৫ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7413.csv b/Bangla_fin_news_articles/7413.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9f815294b2741c818b64c23638c6dc789339d7d2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7413.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7413,আজ থেকে শুরু বিসিকের বর্ষামেলা,2014-07-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশনের বিসিক নকশা কেন্দ্রের উদ্যোগে ৫ দিনব্যাপী বর্ষামেলা ১৪২১ ও কারুশিল্প প্রদর্শনী মতিঝিলস্থ বিসিক ভবন চত্বরে আজ রবিবার থেকে শুরু হচ্ছে। বিসিকের নকশা কেন্দ্রের জয়নাল আবেদীন প্রদর্শন কক্ষ ১৩৭১৩৮ মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকায় এ মেলার আয়োজন করা হয়েছে। বর্ষামেলায় বিসিকের নকশা কেন্দ্র থেকে হস্তশিল্পের বিভিন্ন ট্রেডে প্রশিক্ষণ গ্রহণকারীদের তৈরি হস্ত ও কুটির শিল্পজাত বিভিন্ন পণ্যসামগ্রী স্টল থাকবে। তাছাড়া এ উপলক্ষে প্রশিক্ষণ গ্রহণকারীদের তৈরিকৃত পণ্যসামগ্রীর প্রদর্শনীও হবে। মেলায় হস্ত ও কুটির শিল্পজাত বিভিন্ন পণ্য সামগ্রীর ৬৪টি স্টল থাকবে। প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত সর্বসাধারণের জন্য উম্মুক্ত থাকবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7414.csv b/Bangla_fin_news_articles/7414.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0c24149ceef80aebb956d568ca0b411673af683a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7414.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7414,হুমকিতে সিমেন্ট শিল্প,2014-07-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের বিকাশমান শিল্পের মধ্যে সিমেন্ট শিল্প অন্যতম। সাম্প্রতিক সময়ের বিভিন্ন নেতিবাচক পদক্ষেপের কারণে হুমকিতে পড়েছে এ শিল্পের বিকাশ। সম্প্রতি সমুদ্র পরিবহন অধিদপ্তরের প্রকাশিত গেজেটের কারণে সিমেন্ট শিল্প সবচেয়ে ক্ষতির মুখে পড়েছে। গেজেট প্রকাশের পর দেশের নির্মাণ শিল্প খাতে দেখা দিয়েছে অস্থিরতা। তাই এ শিল্পের বিকাশের ধারাবাহিকতা ফিরিয়ে আনতে নীতিমালায় সিমেন্ট শিল্পের ওপর চাপিয়ে দেয়া নির্দেশনা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন শিল্প সংশ্লিষ্টরা। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়সহ সরকারের দায়িত্বশীল বিভিন্ন পর্যায়ের হস্তক্ষেপও দাবি করেছেন তারা।সিমেন্ট শিল্পের উদ্যোক্তারা জানিয়েছে নৌপথে বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠানের পণ্যবাহী নৌযান চলাচল করলেও নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সমুদ্র পরিবহন অধিদপ্তর বিশেষ নীতিমালার গেজেট করেছে কেবল সিমেন্ট শিল্পকে টার্গেট করে। সিমেন্ট শিল্পের নিজস্ব জাহাজগুলোকে ওয়াটার ট্রান্সপোর্ট সেলের ডাব্লিউটিসি আওতায় চলাচলের নির্দেশনা নজিরবিহীন। নীতিমালার ফলে শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোর নিজেদের জাহাজে নিজস্ব পণ্য পরিবহনের স্বাধীনতা খর্ব হয়েছে। নিজেদের মালিকানায় জাহাজ থাকলেও নিজস্ব প্রয়োজনে ব্যবহার করা যাবে না। এমনকি নিজস্ব জাহাজ বসিয়ে রেখে বাইরের জাহাজ ভাড়ায় ব্যবহার করতে হবে। এতে গুটিকয়েক ব্যক্তির কাছে শিল্পমালিক ও আমদানিকারকরা জিম্মি হয়ে পড়বেন। যা কোনোমতেই ব্যবসাবান্ধব নয়।প্রসঙ্গত গত ২১ মে সমুদ্র পরিবহন অধিদপ্তরের নিবন্ধিত লাইটার জাহাজযোগে বাংলাদেশের সমুদ্র বন্দরসমূহে পণ্য পরিবহনসংক্রান্ত নীতিমালা ২০১৩ জারি হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7415.csv b/Bangla_fin_news_articles/7415.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6ea6c37f52d55502beaf4eaa65bdcf8ed62fa84c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7415.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7415,তহবিলের প্রবৃদ্ধি হ্রাসে জীবন বীমা খাতে দর পতন,2014-07-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত জীবন বীমা কোম্পানির তহবিলের প্রবৃদ্ধি সংকোচনে এ খাতের শেয়ার দরে পতন হয়েছে। সম্প্রতি কয়েকটি জীবন বীমা প্রতিষ্ঠানের প্রান্তিক প্রতিবেদনে বীমা তহবিলের প্রবৃদ্ধি সংকোচনের খবরে এ খাতে এ প্রভাব পড়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। চলতি মাসে মেঘনা লাইফ প্রগ্রেসিফ লাইফ ও সন্ধানী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের জানুয়ারিমার্চ প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। এর মধ্যে মেঘনা লাইফ ও প্রগ্রেসিভ লাইফের বীমা তহবিলের প্রবৃদ্ধি অনেক কমেছে। এছাড়া এ খাতের বড় মূলধনি দুই কোম্পানি ন্যাশনাল লাইফ ও ডেল্টা লাইফের দরপতনে গোটা খাতের বাজার মূলধনে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে।বিশ্লেষণে দেখা গেছে গত সপ্তায় জীবন বীমা খাতের ১২টি কোম্পানির বাজার মূলধন ১০ দশমিক ৬১ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ২৭২ কোটি টাকায়। মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের বীমা তহবিলের প্রবৃদ্ধি চলতি হিসাব বছরের জানুয়ারিমার্চ প্রান্তিকে ২২ শতাংশ কমেছে। প্রতিবেদন অনুসারে চলতি হিসাব বছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির তহবিল ২২ কোটি ২৯ লাখ ৪০ হাজার টাকা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ২৩০ কোটি ৭৫ লাখ ৩০ হাজার টাকা। তবে এর আগের হিসাব বছরের একই সময়ে তহবিল ২৮ কোটি ৫৭ লাখ ৯০ হাজার টাকা বেড়ে দাঁড়ায় ১ হাজার ৭৫ কোটি ৭২ লাখ টাকা। প্রগ্রেসিভ লাইফের জানুয়ারিমার্চ প্রান্তিকে বীমা তহবিলের প্রবৃদ্ধি আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় কমেছে ৮৫ দশমিক ৯৪ শতাংশ। প্রতিবেদন অনুসারে কোম্পানিটির বীমা তহবিলের পরিমাণ ১ কোটি ৫৪ লাখ ৩০ হাজার টাকা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৯৩ কোটি ৫৫ লাখ ৩০ হাজার টাকা। তবে এর আগের বছরের এ তিন মাসে এ তহবিলের পরিমাণ ১০ কোটি ৯৭ লাখ ৮০ হাজার টাকা বেড়ে দাঁড়ায় ৩৭৫ কোটি ৬৭ লাখ টাকা।গেল সপ্তাহে সবচেয়ে বেশি দর হারায় ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্সে। মূলত রেকর্ড ডেটে দর সমন্বয়ে এ শেয়ারের দর হারায়। এ প্রতিষ্ঠানের দর কমে ২৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ। সপ্তাহের শুরুতে শেয়ারটির দর ছিল ৩২০ টাকা যা সপ্তাহশেষে দাঁড়ায় ২২৯ টাকা ৫০ পয়সায়। এ খাতের সবচেয়ে বড় বাজার মূলধনি কোম্পানি ডেল্টা লাইফের শেয়ারের দর লেনদেন পাঁচ কার্যদিবসেই কমেছে। সপ্তাহের শুরুতে এ শেয়ারের দর ছিল ১৪১ টাকা যা সপ্তাহশেষে দাঁড়ায় ১৩১ টাকা ৭০ পয়সা। এ শেয়ারের দর কমেছে ৬ দশমিক ৬ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7416.csv b/Bangla_fin_news_articles/7416.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..26178e15674871b0ca011873cdad802259272ac6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7416.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7416,বিইএফটিএনের লেনদেন যথাসময়ে নিস্পত্তির নির্দেশ,2014-07-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ ইলেট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার নেটওয়ার্কের বিইএফটিএন মাধ্যমে সব ধরনের লেনদেন যথাসময়ে নিস্পত্তির নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বিইএফটিএনের লেনদেন যথাসময়ে নিস্পত্তি না করার বিষয়ে বিভিন্ন ব্যাংকের বিরুদ্ধে অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে এ নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। গতকাল এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন তা ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়েছে।প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে বিইএফটিএন পরিচালন নীতি অনুযায়ী সেটেলমেন্ট তারিখের পরবর্তী কার্যদিবস অর্থাত্ মূল এন্ট্রি উপস্থাপনের ৪৮ ঘন্টার মধ্যে ইএফটি ক্রেডিট রিটার্ন এবং ২৪ ঘন্টার মধ্যে ডেবিট রিটার্ন উপস্থাপনের বিধান রয়েছে। কোন কোন ব্যাংকের বিরুদ্ধে এ বিধি লংঘনের অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। যা দ্রুততার সঙ্গে আর্থিক লেনদেন নিস্পত্তির পথে অন্তরায়। এমন পরিস্থিতিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা মেনে কার্যক্রম পরিচালনার বিষয়ে ব্যাংকগুলোকে সতর্ক করা হয়েছে। লেনদেন দ্রুততর করতে ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে বিএফটিএন চালু হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7417.csv b/Bangla_fin_news_articles/7417.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..18f66505ce753972949886d378f07950207c2951 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7417.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7417,বিদায়ী অর্থবছরে গড় মূল্যস্ফীতি ৭৩৫ ভাগ,2014-07-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,৭ শতাংশে বেঁধে রাখার লক্ষ্য থাকলেও বিদায়ী অর্থবছরে ২০১৩২০১৪ গড় মূল্যস্ফীতি ছিলো ৭.৩৫ ভাগ। পরিসংখ্যান ব্যুরোর বিবিএস সর্বশেষ হালনাগাদ তথ্যে গত জুন মাসে দেশে সার্বিক মূল্যস্ফীতির হার হয়েছে ৬.৯৭ ভাগ যা আগের মে মাসে ছিলো ৭.৪৮ ভাগ। গতকাল পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল আনুষ্ঠানিকভাবে এ তথ্য প্রকাশ করেন। আগারগাঁওস্থ এনইসি সম্মেলন কক্ষে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে তিনি আরো জানান মে মাসের তুলনায় জুন মাসে মূল্যস্ফীতির হার নিম্নমুখী হয়েছে। এসময় খাদ্য পণ্যে মূল্যস্ফীতি ৯.০৯ থেকে হ্রাস পেয়ে ৮ শতাংশে এবং খাদ্য বহির্ভূত পণ্যে মূল্যস্ফীতি ৫.১৬ থেকে কিছুটা বৃদ্ধি পেয়ে ৫.৪৫ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। তিনি উল্লেখ করেন বোরো ধান উঠে আসায় এসময় খাদ্যে মূল্যস্ফীতি কিছুটা নিম্নগামী হয়েছে। অন্যদিকে আসছে ঈদকে ঘিরে কেনাকাটা বেড়ে যাওয়ায় খাদ্য পণ্যে মূল্যস্ফীতি ঊর্ধ্বগামী হয়েছে।বিবিএস এর হালনাগাদ তথ্যে দেখা যায় আলোচিত সময়ে চাল শাকসবজি ও অন্যান্য খাদ্যদ্রব্যের দাম আগের মাসের তুলনায় কমেছে। অন্যদিকে পরিধেয় বস্ত্রাদি বাড়ি ভাড়া আসবাবপত্র ও গৃহস্থালী চিকিত্সা সেবা পরিবহন শিক্ষা উপকরণের দাম আগের মাসের তুলনায় বেড়েছে।মন্ত্রী বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে উল্লেখ করেন বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির সব মন্ত্রণালয়ের তথ্য এখনও হাতে এসে পৌঁছেনি। তবে বেশিরভাগ মন্ত্রণালয় গত অর্থবছরে শতভাগ এডিপি বাস্তবায়ন করেছে। বর্তমান সরকারের মেয়াদের ৫ বছর সময়কালে ১ কোটি কর্মসংস্থান করার লক্ষ্য রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন আমাদেরকে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার দিকে এগিয়ে যেতে হবে। প্রচলিত শিক্ষার চেয়ে কর্মমুখি শিক্ষাকে গুরুত্ব দিতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7418.csv b/Bangla_fin_news_articles/7418.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8d56caa7715ac66ef02befc0874b4d5f8814a366 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7418.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7418,শুল্ক ফাঁকি দিয়ে আমদানি হচ্ছে ব্যাটারি,2014-07-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশে বছরে প্রায় চার লাখ ব্যাটারি আমদানি করা হচ্ছে। এর বেশিরভাগই কম মূল্য দেখিয়ে শুল্কায়ন আন্ডার ইনভয়েসিং করে বছরে প্রায় ১০০ থেকে ১২০ কোটি টাকা শুল্ক ফাঁকি দেয়া হচ্ছে। এতে একদিকে দেশীয় ব্যাটারি শিল্প হুমকির মুখে পড়ছে। অন্যদিকে সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে। বাংলাদেশ অ্যাকুমুলেটর অ্যান্ড ব্যাটারি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের বিএবিএমএ পক্ষ থেকে এনবিআরকে এ বিষয়ে অভিযোগ দিয়ে একটি লিখিত চিঠি পাঠানো হয়েছে।বিএবিএমএ জানিয়েছে দেশে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে প্রায় ১৮ লাখের বেশি ব্যাটারি তৈরি করা হয়। ছোট বড় মিলিয়ে প্রায় ২০টি ব্যাটারি উত্পাদনকারী প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেখানে ১৫ হাজারেরও বেশি লোকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়েছে। দেশে তৈরি ব্যাটারি অভ্যন্তরীণ চাহিদা পূরণে সক্ষম হলেও সাম্প্রতিক সময়ে দেখা যাচ্ছে কিছু আমদানিকারক কম শুল্ক বা শুল্ক ফাঁকি দিয়ে ব্যাটারি আমদানি করছেন। চীন ও কোরিয়াসহ আন্যান্য দেশ থেকে আমদানিকৃত এসব ইলেক্ট্রিক ভেহিক্যাল ব্যাটারি বৈধপথে আসলেও প্রকৃত মূল্যের চেয়ে অনেক কম মূল্য দেখিয়ে শুল্কায়ন করা হচ্ছে। ফলে এসব ব্যাটারি দেশীয় ব্যাটারির চেয়ে কম মূল্যে বাজারে বিক্রি করা হচ্ছে। বিএবিএমএ জানিয়েছে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ইজিবাইকে ব্যবহার উপযোগী ব্যাটারি সাড়ে নয় থেকে দশ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কিন্তু সঠিক শুল্ক দিয়ে বৈধভাবে আমদানি করা হলে এই ব্যাটারির দাম কোনভাবেই ১৪১৫ হাজারের নিচে হওয়ার কথা নয়। কারণ এর সঠিক দাম ৯০ ডলার বা ৭ হাজার ২শ টাকার মতো। এর সাথে শতকরা ৯২ ভাগ কর যুক্ত হলে কেনা দাম পড়বে ১৩ হাজার ৮শ টাকার মতো। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে দেশের বাইরে প্রতিটি ব্যাটারি ৯০ ডলার হলেও আন্ডার ইনভয়েসিং করে ৩৮৪৫ ডলার দেখানো হচ্ছে। তাই শুল্কায়নের ক্ষেত্রেও ৫০ শতাংশ ফাঁকি দেয়া হচ্ছে। এতে দেশ রাজস্ব হারাচ্ছে দেশীয় উত্পাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোও মার খাচ্ছে। বিএবিএমএর সচিব এম আই চৌধুরী বলেন ওয়ার্ল্ড ট্রেড অর্গানাইজেশন বা ডব্লিওটিওর নীতিমালা অনুযায়ী আমদানি নিষিদ্ধ করা না গেলেও স্থানীয় শিল্প সুরক্ষায় ব্যাটারি আমদানিতে নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক আরোপ করা যেতে পারে। আমদানিকারকরা মূল্য কম দেখিয়ে নিয়মিত শুল্ক ফাঁকি দিচ্ছেন। তাই আন্ডার ইনভয়েসিং বন্ধ করতে ফিক্সড ট্যাক্সেশন আরোপ করা যেতে পারে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7419.csv b/Bangla_fin_news_articles/7419.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..47ba7031f2c4ed8fca3f59cc8784c2ffa109a912 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7419.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7419,টানা আট কার্যদিবস ডিএসইতে দরপতন,2014-07-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে লেনদেনের খরা কাটছেই না। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ১৭৭ কোটি টাকা। বেশ কিছুদিন ধরেই বাজারে লেনদেন হচ্ছে দুইশ কোটি টাকার ঘরে। আর গত দুই দিন লেনদেন হয়েছে দুইশ কোটি টাকারও নিচে। এদিকে ডিএসইতে দরপতনও থামছে না। গত আট কার্যদিবস ধরে টানা দরপতন হচ্ছে। আট কার্যদিবসে ডিএসইর সূচক কমেছে ১২৪ পয়েন্ট।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৮ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৩৬৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬০৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ১৭৭ কোটি ২১ লাখ টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১৯ কোটি ৭২ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৯৭টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৯টির কমেছে ১৪৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫১টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৪৫৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ১৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৯৬ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ১৯১টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬০টির কমেছে ৯৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে দেশের উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে আগামী ১৫ জুলাই থেকে শাহজিবাজার পাওয়ারের শেয়ার লেনদেন শুরু হবে। এর আগে গত ১ জুলাই ডিএসইর ৭৭৩তম বোর্ড সভায় শাহজিবাজার পাওয়ারকে স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্তির অনুমোদন দেয়া হয়। কোম্পানিটি পুঁজিবাজার থেকে ৩১ কোটি ৭০ লাখ টাকা উত্তোলনের জন্য ১ কোটি ২৬ লাখ ৮০ হাজার শেয়ার ছাড়ে। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের সঙ্গে ১৫ টাকা প্রিমিয়ামসহ প্রতিটি শেয়ারের নির্দেশক মূল্য ছিল ২৫ টাকা। গত ১৫ জানুয়ারি পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানির আইপিও অনুমোদন দেয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7420.csv b/Bangla_fin_news_articles/7420.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c67c20c5d07d171a5b6ee3569771329580e789ab --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7420.csv @@ -0,0 +1,4 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7420,শিপার্স কাউন্সিলকে চার্জ দেয়ার +স্থগিতাদেশ আরও +ছয় মাস বাড়ল,2014-07-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,জাহাজ ভাড়ার দশমিক পাঁচ শতাংশ হারে ফ্রেইট ব্রোকারেজ চার্জ হিসেবে শিপার্স কাউন্সিল অব বাংলাদেশকে এসসিবি দেয়ার নির্দেশনা আরও ৬ মাসের জন্য স্থগিত হয়েছে। উচ্চ আদালতের নির্দেশে স্থগিতাদেশের নির্দেশনা কার্যকরের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক গতকাল একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীর কাছে পাঠিয়েছে।এর আগে ২০১১ সালের আগস্ট মাসে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক নির্দেশনায় জাহাজের মালিককে অর্থ পরিশোধের আগে দশমিক পাঁচ শতাংশ ফ্রেইট ব্রোকারেজ চার্জ বাবদ শিপার্স কাউন্সিল অব বাংলাদেশের জন্য কেটে রাখার নির্দেশ দেয়া হয়। অর্থাত্ কোনো জাহাজ মালিক ভাড়া বাবদ ১০০ টাকা পেলে তার মধ্যে ৫০ পয়সা শিপার্স কাউন্সিলকে দেয়া বাধ্যতামূলক ছিলো। বাংলাদেশ ব্যাংকের ওই নির্দেশনার বিরুদ্ধে জাহাজ মালিকরা উচ্চ আদালতে একটি রীট দায়ের করেন। সে পরিপ্রেক্ষিতে আদালত ২০১২ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি প্রথম দফায় চার মাসের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা স্থগিত করে। একই বছরের জুলাই মাসে স্থগিতাদেশের মেয়াদ ছয় মাস বাড়ানো হয়। এরপর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রজ্ঞাপনের কার্যকরিতা পর্যায়ক্রমে ছয় মাস করে স্থগিত করা হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7421.csv b/Bangla_fin_news_articles/7421.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..366c586d03e688c52e6b182353f1f698d57d10ba --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7421.csv @@ -0,0 +1,3 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7421,ঈদের আগে প্রণোদনার অর্থ +ছাড়ের দাবি ইএবি’র,2014-07-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আসছে ঈদের আগে শ্রমিকদের বেতনভাতা পরিশোধ করতে আগামী ১৫ জুলাইয়ের মধ্যে রপ্তানিকারকদের প্রাপ্য প্রণোদনার অর্থ ছাড়ের দাবি জানিয়েছে এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ইএবি। সংগঠনের সভাপতি আব্দুস সালাম মুর্শেদী অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের কাছে এ সংক্রান্ত একটি চিঠি পাঠিয়েছেন। চিঠিতে অর্থ ছাড়ের জন্য বাণিজ্যিক ব্যাংককে প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেয়ার দাবি জানানো হয়েছে।চিঠিতে বলা হয় বর্তমানে রপ্তানীমুখী শিল্প জাতীয় এবং আর্ন্তজাতিকভাবে বড় চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করছে। আর্ন্তজাতিক বাজারের ক্রেতাবৃন্দের কার্যাদেশ এবং রপ্তানীমূল্য ক্রমাগতভাবে হ্রাস পাচ্ছে। এছাড়া বিভিন্ন প্রতিকূল পরিস্থিতির কারণে উদ্যোক্তাদের সক্ষমতাও কমছে।আসছে ঈদে শ্রমিককর্মচারীবৃন্দ যাতে তাদের বেতন ও ভাতাদি সময়মত পায় সে কারণে রপ্তানীর বিপরীতে সরকার কর্তৃক দেয় প্রনোদনাঅর্থ চলতি মাসের ১৫ তারিখের মধ্যে যাতে ছাড় করা প্রয়োজন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7422.csv b/Bangla_fin_news_articles/7422.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4aa94decf2e237ea27104086f976016ae21568ab --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7422.csv @@ -0,0 +1,4 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7422,বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রজ্ঞাপন +পেনশনভোগী ও প্রবাসী +বন্ডে কর ছাড়,2014-07-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পেনশনার সঞ্চয়পত্র ও ওয়েজ আর্নার্স ডেভেলপমেন্ট বন্ডে পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগের সুদ আয় করমুক্ত করা হয়েছে। একই সঙ্গে পাঁচ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগের সুদের উপর পাঁচ শতাংশ হারে উেস কর আগের মতই বহাল রাখা হয়েছে। গতকাল বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রজ্ঞাপনে এ বিষয়টি জানানো হয়েছে। আগে সব ধরনের সঞ্চয়পত্রের সুনাফার উপর পাঁচ শতাংশ হারে উেস কর কাটা হত।প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে বাজেট কার্যক্রম ২০১৪ এর মাধ্যমে আয়কর অধ্যাদেশ ১৯৮৪ এর ৫২ডি ধারা সংশোধনপূর্বক পেনশনার সঞ্চয়পত্র ও ওয়েজ আর্নার্স ডেভেলপমেন্ট বন্ডে পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগের সুদ আয় করমুক্ত করা হয়েছে। আর পাঁচ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগের সুদের উপর পাঁচ শতাংশ হারে উেস কর কাটার বিষয়টি আগের মতই বহাল রাখা হয়েছে। উেস করই চূড়ান্ত করদায় হিসাবে গণ্য হবে। এছাড়া অন্যান্য সঞ্চয়পত্রের ক্ষেত্রে বিদ্যমান পাঁচ শতাংশ হারে করারোপ ও সাধারণ হারে করারোপ করার বিধানটি বলবত্ থাকবে। এ নিয়ম এক জুলাই থেকে কার্যকর হবে বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7423.csv b/Bangla_fin_news_articles/7423.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..112b59b481797a4635b07575ea00ab2bb51fd8aa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7423.csv @@ -0,0 +1,3 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7423,নয় মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন +লেনদেন ডিএসইতে,2014-07-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গতকাল বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ১৫৭ কোটি টাকা। যা গত প্রায় নয় মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে গেল বছরের ২০ অক্টোবর ডিএসইতে লেনদেন হয় ১১০ কোটি টাকা। গত কয়েকদিন ধরে দফায় দফায় কমছিল ডিএসইর লেনদেন। এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল লেনদেন নেমে আসে ১৫৭ কোটি টাকায়।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৫ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৩৭১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬০৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ১৫৭ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৬১ কোটি ২৮ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯২টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৩টির কমেছে ১১৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৩টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১৪ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৪৫৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ১২ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১০ কোটি ৭৬ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২০১টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৫টির কমেছে ১০৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৯টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে একদিনের ব্যবধানে ডিএসইতে আর্থিক খাতের লেনদেন দ্বিগুণ হয়েছে। মঙ্গলবার ডিএসইতে আর্থিক খাতের ২৩টি প্রতিষ্ঠানের ৩ কোটি ৫৪ লাখ ৬৪ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আর গতকাল বুধবার লেনদেন হয়েছে ৬ কোটি ৯০ লাখ ৪৪ হাজার টাকা। অপরদিকে একদিনের ব্যবধানে ডিএসইতে ওষুধ ও রসায়ন খাতের লেনদেন অর্ধেকে নেমে এসেছে। মঙ্গলবার ডিএসইতে ওষুধ ও রসায়ন খাতের ২৭টি কোম্পানির মোট ৫২ কোটি ৬৪ লাখ ৬৩ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আর বুধবার লেনদেন হয়েছে ২২ কোটি ৭২ লাখ ৫২ হাজার টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7424.csv b/Bangla_fin_news_articles/7424.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9304b34a6cf8a5a47152856d281280c793f36c46 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7424.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7424,নতুন অর্থবছরে বিশ্বব্যাংকের প্রতিশ্রুতি কমছে,2014-07-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নতুন অর্থবছরে ২০১৪১৫ বাংলাদেশে ঋণ ও অনুদান সহায়তার প্রতিশ্রুতি কমিয়েছে বিশ্বব্যাংক। সব মিলিয়ে নতুন অর্থবছরে এগারটি প্রকল্পের বিপরীতে ১৫৪ কোটি ২০ লাখ ডলারের ঋণ ও অনুদান সহায়তা চুক্তি স্বাক্ষর করবে সংস্থাটি। বিদায়ী ২০১৩১৪ অর্থ বছরে চুক্তি হয়েছে ২৭৫ কোটি ৪৫ লাখ ডলারের। এক বছরের ব্যবধানে বিশ্বব্যাংকের ঋণ সহায়তার প্রতিশ্রুতি কমবে ১২১ কোটি ডলারের সমপরিমাণ। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ ইআরডি সূত্রে জানা যায় চলতি অর্থবছরে সরকার উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে ৬৫০ কোটি ডলারের প্রতিশ্রুতি আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। বিশ্বব্যাংকের প্রতিশ্রুতি আগের অর্থবছরের তুলনায় কমে যাওয়ার ফলে প্রতিশ্রুতি আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা আবারো চ্যালেঞ্জিং হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। সদ্য বিদায়ী ২০১৩১৪ অর্থবছরে সরকার ৬০০ কোটি ডলারের প্রতিশ্রুতি আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা গ্রহণ করলেও শেষ পর্যন্ত ৫৯০ কোটি ডলারের প্রতিশ্রুতি আদায় করা সম্ভব হয়েছে। ইআরডির দেয়া তথ্যানুযায়ী গেল অর্থবছরের মে মাস পর্যন্ত দাতাদের কাছ থেকে প্রায় ২৬২ কোটি ডলার ছাড় করা সম্ভব হয়েছে। এর মধ্যে বিশ্বব্যাংক এককভাবে সর্বোচ্চ প্রায় ৬০ কোটি ডলার ছাড় করেছে। নতুন অর্থ বছরের চুক্তিগুলোতে ৩ কোটি ২০ লাখ ডলার অনুদান এবং বাকী ৫১ কোটি ডলার ঋণ সহায়তা থাকবে।চলতি ২০১৪১৫ অর্থবছরে বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে যে এগার প্রকল্পে চুক্তি হওয়ার কথা রয়েছে সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ২০ কোটি ডলারের কন্ডিশনাল ক্যাশ ট্রান্সফার প্রকল্প ৩৫ কোটি ডলারের মাল্টিপারপাস শেল্টার নির্মাণ প্রকল্প ১৫ কোটি ডলারের ন্যাশনাল এগ্রিকালচার টেকনোলজি প্রজেক্ট ২য় পর্যায় ২০ কোটি ডলারের চুক্তি হবে নতুন জীবন প্রকল্পে ৩য় পর্যায় প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য ১০ কোটি টাকা স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নের প্রকল্পে ১০ কোটি ডলার ঢাকা বাস র্যাপিড ট্রান্সপোর্ট প্রকল্পের জন্য ২৫ কোটি ডলার এবং দুর্যোগ প্রস্তুতি প্রকল্পের জন্য ১০ কোটি ডলারের চুক্তি হওয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7425.csv b/Bangla_fin_news_articles/7425.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7e6a23141eecb04f846d2f08cc8bbccf846c1232 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7425.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7425,ডিএসইতে লেনদেন ২১৮ কোটি টাকা,2014-07-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গতকাল মঙ্গলবার শেয়ার বাজারে সূচক কমলেও লেনদেন কিছুটা বেড়েছে। তবে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন বাড়লেও তা অনেক কম। গতকাল লেনদেন হয়েছে ২১৮ কোটি টাকা। লেনদেনে সবচেয়ে বেশি অবদান ছিল প্রথম লেনদেন হওয়া ফার কেমিক্যাল ইন্ডাস্টিজের। এদিন ১০ হাজার ৬৫ হাওলায় এ কোম্পানির মোট ৫৪ লাখ ৬৩ হাজার শেয়ার লেনদেন হয়। যার বাজার মূল্য ২৭ কোটি ৬৮ লাখ ৫১ হাজার ৬০০ টাকা। সবচেয়ে বেশি শেয়ার লেনদেন হওয়ায় ফার কেমিক্যাল টার্নওভার তালিকার প্রথমস্থানে উঠে এসেছে। একইসঙ্গে ৪১৯ শতাংশ বা ৪১.৯ টাকা শেয়ার দর বাড়ার কারণে দর বৃদ্ধির শীর্ষ কোম্পানিতে উঠে এসেছে কোম্পানিটি।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স কিছুটা কমে ৪ হাজার ৩৭৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৩ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬০৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২১৮ কোটি ৭৮ লাখ টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ২৭ কোটি ২৭ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৮৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৫টির কমেছে ১৩৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৯টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৮ পয়েন্ট বেড়ে ১৩ হাজার ৪৭২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৩ কোটি ৩০ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৩ কোটি ৮২ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২০০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪৭টির কমেছে ১১৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৪টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে চলতি বছরের জুনে ওটিসি ওভার দ্য কাউন্টার মার্কেটে ৭ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর ১৫ হাজার ৬৫০টি শেয়ার ১ লাখ ৭৯ হাজার ৫১০ টাকায় লেনদেন হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়। লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলো হচ্ছে এক্সেল সু এপেক্স ওয়েভিং মুন্নু ফেব্রিক্স রহমান কেমিক্যাল আলফা টোব্যাকো তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল গচিহাটা একুয়াকালচার। এদিকে ওটিসিতে লেনদেন হওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর ফেসভ্যালুর নিচে রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7426.csv b/Bangla_fin_news_articles/7426.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..64c7052f92d139fe3f1942f001e5ed6fe39e1a5d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7426.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7426,পরিদর্শনে বন্ধ হলো আরো ৪ পোশাক কারখানা,2014-07-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ইউরোপীয় ক্রেতাদের সমন্বয়ে গঠিত কারখানা পরিদর্শন জোট অ্যাকর্ডের পরীক্ষায় বড় ধরণের ত্রুটির কারণে একই ভবনে অবস্থিত ৪টি গার্মেন্টস কারখানা স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়ে গেছে। রাজধানীর কাফরুলের ইব্রাহীমপুরে অবস্থিত ওই চারটি কারখানা মূলত ইউরোপের ক্রেতাদের অর্ডার সরবরাহ করত। বন্ধ হওয়া চারটি কারখানা হলো জয়া ফ্যাশন চেরি প্রাইভেট লিমিটেড ফ্লোরেন্স ফ্যাশন ও আলটিমেট ফ্যাশন্স। বিজিএমইএর সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।যোগাযোগ করা হলে সংগঠনের সহসভাপতি শহীদুল্লাহ আজিম ইত্তেফাককে বলেন ফ্লোরেন্স ফ্যাশন্স নামে একটি কারখানার ভবনের অগ্নি ও কাঠামোগত পরীক্ষা করে অ্যাকর্ড অন ফায়ার এন্ড বিল্ডিং সেফটি ইন বাংলাদেশ। পরীক্ষায় ভবনের কাঠামোয় বড় ধরণের ত্রুটি পাওয়া যায়। পরবর্তীতে পর্যালোচনা কমিটি ভবনটিতে কাজ করা নিরাপদ নয় বলে মত দিয়ে কারখানাগুলো বন্ধ করার পক্ষে মত দেয়। এর ভিত্তিতে গত রবিবার চারটি কারখানাই বন্ধ করে দিতে হয়েছে।তিনি জানান এই চারটি কারখানায় প্রায় ৬ হাজার শ্রমিক রয়েছে। এই মূহুর্তে কারখানা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় তাদের বেতনবোনাস দেয়া মালিকের পক্ষে কঠিন হয়ে যাবে। তিনি বলেন এই চারটি নিয়ে পরিদর্শনে বন্ধ হওয়া কারখানার সংখ্যা ২৪ এ দাঁড়িয়েছে।বিজিএমইএ সূত্রে জানা গেছে এই নিয়ে অ্যাকর্ডের পরিদর্শনে ২১টি কারখানা বন্ধ হয়েছে। আর বাদবাকি ৩টি কারখানা বন্ধ হয়েছে উত্তর আমেরিকার ক্রেতাদের পরিদর্শন জোট অ্যালায়েন্সের পরিদর্শনে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7427.csv b/Bangla_fin_news_articles/7427.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d473708aadfa238d627cdb7400ee3a8f6ec31cf1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7427.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7427,সর্বোচ্চ ভ্যাটের জন্য পুরস্কার পাচ্ছে ৯ প্রতিষ্ঠান,2014-07-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বৃহস্পতিবার ভ্যাট দিবসআগামী ১০ জুলাই বৃহস্পতিবার দেশব্যাপী মূল্য সংযোজন কর বা ভ্যাট দিবস পালিত হচ্ছে। একইসঙ্গে ১০ থেকে ১৬ জুলাই পর্যন্ত পালিত হবে মূসক সপ্তাহ। দেশব্যাপী ব্যবসায়ী ও ক্রেতাদের ভ্যাট সম্পর্কে সচেতন করতে বড় শহরগুলোতে শোভাযাত্রা ও সেমিনারের আয়োজন করা হবে। দিবসটি উপলক্ষে রাজধানীতেও অনুষ্ঠান আয়োজন করা হবে।ভ্যাট দিবস উপলক্ষে দেশব্যাপী সর্বোচ্চ ভ্যাটদাতাদের সম্মাননা জানিয়ে আসছে রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। এবারো সারা দেশের সর্বোচ্চ ৯ প্রতিষ্ঠানকে ও জেলা পর্যায়ে ১১২ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে দেয়া হবে সেরা মূসক দাতার পুরস্কার। ইতিমধ্যে এসব প্রতিষ্ঠানের নাম চূড়ান্ত করেছে এনবিআর। জাতীয় পর্যায়ে সর্বোচ্চ ভ্যাট প্রদানের জন্য সিলেটের হবিগঞ্জের রশিদপুর কনডেনসেট ফ্রাকশনেশন পুরস্কৃত হচ্ছে। এছাড়া মৌলভীবাজারের ফেঞ্চুগঞ্জ গ্যাসফিল্ড প্রজেক্ট লিমিটেড বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন এন্ড প্রডাকশন লিমিটেড আর এফ এল প্লাস্টিক টিইউভি এসইউডি বাংলাদেশ প্রাইভেট লিমিটেড ন্যাশনাল টেলিভিশন এনটিভি লিমিটেড হুওয়াই টেকনোলোজিস বাংলাদেশ লিমিটেড চট্টগ্রামের এম এম ইস্পাহানী এবং ব্র্যাক আড়ং সেরা ভ্যাট প্রদানের জন্য পুরস্কৃত হচ্ছে।এসব প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা ক্রেস্ট ও সনদ প্রদান করা হবে।এদিকে ১০ থেকে ১৬ জুলাই পর্যন্ত ভ্যাট সপ্তাহ উপলক্ষে এনবিআরসহ এর আওতাধীন ভ্যাট কমিশনারেট বিভাগীয় কার্যালয় ও সার্কেল অফিসগুলোয় শোভাযাত্রা সেমিনারের আয়োজন করা হবে। এছাড়া ফেস্টুন প্ল্যাকার্ড দিয়ে রাজধানীর বিভিন্ন সড়ক সাজানো হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7428.csv b/Bangla_fin_news_articles/7428.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9931b91cc5fbb34707a417d478b22a6c38d2609a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7428.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7428,ডিএসইতে ১৯১ কোটি টাকা লেনদেন,2014-07-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত কয়েকদিন ধরে শেয়ারবাজারে লেনদেন কমতে কমতে তলানীতে চলে এসেছে। গতকাল সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ১৯১ কোটি টাকা। লেনদেন কমে যাওয়ার কারণ সম্পর্কে সংশ্লিষ্টরা বলছেন রমজান মাস হওয়ায় অনেকেই বাজারে লেনদেন করতে আসছেন না। ফলে লেনদেন কিছুটা কমেছে। তাছাড়া বাজারে আস্থার অভাবও লেনদেন কমার একটি কারণ।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩৪ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৩৭৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৮ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬০৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ১৯১ কোটি ৫০ লাখ টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ২৩ কোটি ৬৮ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯৬টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮২টির কমেছে ১৭৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি দুই কমিশনারের দায়িত্ব পরিবর্তন করা হয়েছে। একইসঙ্গে পরিচালক ও উপপরিচালক পদের কর্মকর্তাদের বিভিন্ন বিভাগে বদলি করা হয়েছে। গতকাল সোমবার থেকে তা কার্যকর হয়েছে। আমজাদ হোসেন ইতিপূর্বে বিএসইসির সার্ভিলেন্স এনফোর্সমেন্ট ও রেজিস্ট্রেশন বিভাগের দায়িত্বে ছিলেন। বর্তমানে তিনি সুপারভিশন অ্যান্ড রেগুলেশন অব ইন্টারমিডিয়ারিস এসআরআই বিভাগ দেখভাল করবেন। এছাড়া আগের এনফোর্সমেন্ট ও রেজিস্ট্রেশন বিভাগও তার দায়িত্বে থাকবে। অপর কমিশনার আরিফ খান ইতিপূর্বে বিএসইসির ক্যাপিটাল ইস্যু এসআরআই সুপারভিশন অ্যান্ড রেগুলেশন অব মার্কেট ইস্যুয়ার অ্যান্ড কোম্পানিজ এসআরএমআইসি করপোরেট ফাইন্যান্স ডিপার্টমেন্ট সিএফডি ও অফিস অব দ্য চিফ অ্যাকাউনট্যান্ট বিভাগ দেখভাল করতেন। বর্তমানে তিনি সার্ভিলেন্স বিভাগের দায়িত্বে থাকবেন। এছাড়া ক্যাপিটাল ইস্যু এসআরএমআইসি সিএফডি ও অফিস অব দ্য চিফ অ্যাকাউনট্যান্ট বিভাগও তিনি দেখাশোনা করবেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7429.csv b/Bangla_fin_news_articles/7429.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dbeb5781ec2376b3d95c73a8efedaa162f416353 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7429.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7429,রমজানে সবজির মূল্য স্থিতিশীল রাখতে এফবিসিসিআইএর উদ্যোগ,2014-07-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রমজান মাসে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যদ্রব্যের মূল্য বিশেষত বেগুনের মূল্য স্থিতিশীল রাখার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করেছে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি এফবিসিসিআই। সংগঠনটি বিভিন্ন জেলা শহর এবং বিভিন্ন আমদানিকারকদের মাধ্যমে পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে বেগুন আমদানির ব্যবস্থা করছে। গতকাল রবিবার এফবিসিসিআই এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে আমদানিকৃত বেগুন বাজারে আসার পর দুএকদিনের মধ্যে বাজারে বেগুনের মূল্য স্থিতিশীল হবে। এর আগে গত বছরও কাঁচা মরিচের মূল্য স্থিতিশীল রাখতে এফবিসিসিআই জরুরি ভিত্তিতে ভারত থেকে মরিচ আমদানি করেছিল। এতে মরিচের বাজার মূল্যে স্থিতিশীলতা এসেছিল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7430.csv b/Bangla_fin_news_articles/7430.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e9f9966362bccc9f6cb978c3691e49a11ca9ef0c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7430.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7430,বিএসটিআই’র ভ্রাম্যমান ক্যালিব্রেশন সেবা চালু,2014-07-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ওজন ও পরিমাপে বিশ্বমান অর্জনের লক্ষ্যে দেশের শিল্পকারখানায় বিএসটিআইর ভ্রাম্যমান ক্যালিব্রেশন ওজন ও পরিমাপের যথার্থতা নিরূপন সেবা উদ্বোধন করা হয়েছে। গতকাল রাজধানীর একটি হোটেলে শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু এর উদ্বোধন করেন। অনুষ্ঠানে বিএসটিআইর নিকট ৪টি ভ্রাম্যমান ক্যালিব্রেশন ভ্যান হস্তান্তর করা হয়। বিএসটিআইর কর্মকর্তারা এসব ভ্যান ব্যবহার করে এখন থেকে নিজস্ব উদ্যোগে দেশের বিভিন্ন কারখানা পরিদর্শন করে উত্পাদিত পণ্য এবং যন্ত্রপাতির ওজন ও পরিমাপের যথার্থতা নির্ধারণ করবেন। এর ফলে অভ্যন্তরীণ বাজারে ওজন ও পরিমাপে কারচুপি প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে। সেই সঙ্গে বাংলাদেশি পণ্যের রপ্তানির সক্ষমতা বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের ইইউ অর্থায়নে এবং জাতিসংঘ শিল্প উন্নয়ন সংস্থার ইউনিডো কারিগরি সহায়তায় বিএসটিআই এ সেবা চালু করেছে।উলেখ্য ইইউর অর্থায়নে এবং ইউনিডোর কারিগরি সহায়তায় বাংলাদেশের শিল্পখাতসহ বিভিন্নখাতের গুণগত মানোন্নয়নের লক্ষ্যে বিগত ২০১০ সালে বেটার ওয়ার্ক অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ডস প্রোগ্রাম গ্রহণ করা হয়। এর গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে শিল্পখাতে আন্তর্জাতিকমানের অবকাঠামো গড়ে তুলতে শিল্প মন্ত্রণালয় বেটার কোয়ালিটি ইনফ্রাস্ট্রাকচার শীর্ষক প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। গৃহিত এ প্রকল্পের প্রাক্কলিত ব্যয় ৪৮ কোটি টাকা। এটি চলতি বছর ডিসেম্বরে এ প্রকল্প সমাপ্ত হওয়ার কথা রয়েছে।শিল্প মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম প্রধান ও বেটার কোয়ালিটি ইনফ্রাস্ট্রাকচার প্রকল্প পরিচালক মো. লুত্ফর রহমান তরফদারের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে শিল্পসচিব মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুলাহ্ বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত উইলিয়াম হান্না বিএসটিআইর মহাপরিচালক ইকরামুল হক উপপরিচালক মোহাম্মদ আলী ও ইউনিডোর কারিগরি পরামর্শক ড. ফ্র্যাঞ্জ হ্যান্সবারগার এ সময় বক্তব্য রাখেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7431.csv b/Bangla_fin_news_articles/7431.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4b610d22904fe8bc2be1ba1d92dd05d67fa787d9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7431.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7431,ডিএসইর লেনদেন ১৮ শতাংশকমে ২১৫ কোটি টাকা,2014-07-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারের লেনদেন কমতে কমতে ২১৫ কোটি টাকায় নেমে এসেছে। এ লেনদেন গত ২৯ কার্যদিবসের মধ্যে সর্বনিম্ন। গতকাল রবিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই লেনদেন আগের কার্যদিবসের চেয়ে প্রায় ১৮ শতাংশ কমেছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন বাজারে লেনদেন কমে যাওয়ায় চিন্তা বাড়ছে। বাজারে ওঠানামা থাকলেও লেনদেন এতো কমে যাওয়া মোটেও ইতিবাচক নয়।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৪১১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৯ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬১২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২১৫ কোটি ১৯ লাখ টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৪৬ কোটি ৬৬ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৮৬টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮১টির কমেছে ১৫৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৬টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে অস্বাভাবিকহারে শেয়ার দর বাড়ার পেছনে কোনো কারণ নেই বলে জানিয়েছে বিডি থাই এলুমিনিয়াম ও শাইনপুকুর সিরামিকস কর্তৃপক্ষ। শেয়ার দর অস্বাভাবিকহারে বাড়ার কোনো কারণ রয়েছে কিনা তা জানতে ডিএসইর পক্ষ থেকে পাঠানো নোটিসের প্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে গত ২৪ জুন বিডি থাইয়ের শেয়ার দর ছিল ২১ টাকা। ৭ কার্যদিবস পর তা ২৮ টাকায় উঠে যায়। অর্থাত্ এ সময়ে শেয়ারটির দর বেড়েছে প্রায় ২৯ শতাংশ। এজন্য কোম্পানির দর বৃদ্ধির কারণ জানতে চায় ডিএসই। এছাড়া গত এক মাসে শাইনপুকুর সিরামিকসের শেয়ার দর বেড়েছে প্রায় ৩৫ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7432.csv b/Bangla_fin_news_articles/7432.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6f3699e7adf52c0a39217366e7b4b13da529cb77 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7432.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7432,প্রথমবারের মত রেমিট্যান্স প্রবাহে ঋণাত্মক প্রবৃদ্ধি,2014-07-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রবাসী বাংলাদেশিদের পাঠানো রেমিট্যান্সের ধারায় প্রথমবারের মত নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি হয়েছে। এর আগে প্রতি অর্থবছরেই আগের অর্থবছরের তুলনায় রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। সদ্য বিদায়ী ২০১৩২০১৪ অর্থবছর প্রবাসীরা যে পরিমাণ অর্থ পাঠিয়েছেন আগের অর্থবছরের তুলনায় তা ২৩ কোটি ডলার বা এক দশমিক ৬১ শতাংশ কম। বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটে দেয়া তথ্য পর্যালোচনায় এমনটি দেখা গেছে।বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগের তথ্যে দেখা গেছে বিদায়ী অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসের তুলনায় শেষদিকে এসে পরিস্থিতির খানিকটা উন্নতি হয়েছে। মূলত মধ্যপ্রাচ্যসহ বেশ কয়েকটি দেশে জনশক্তি রফতানি কমার কারণে রেমিট্যান্স কমেছে। এছাড়া দীর্ঘদিন ধরে ডলারের বিপরীতে টাকার মান একই রকম থাকায় ব্যাংকিং চ্যানেলের বাইরে অর্থ পাঠানোর প্রবণতা বেড়ে রেমিট্যান্স কমেছে বলে সংশ্লিষ্টদের ধারণা।প্রতিবেদনে দেখা গেছে গত অর্থবছর প্রবাসী বাংলাদেশিরা মোট এক হাজার ৪২৩ কোটি ডলার সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা পাঠিয়েছেন। আগের অর্থবছরের একই সময়ে তারা পাঠিয়েছিলো এক হাজার ৪৪৬ কোটি ডলার। এ হিসাবে এক বছরে রেমিট্যান্স কমে এসেছে ২৩ কোটি ৩৬ লাখ ডলার যা এক দশমিক ৬১ শতাংশ। তার আগে ২০১১১২ অর্থবছর রেমিট্যান্স এসেছিলো এক হাজার ২৮৪ কোটি ডলার তার আগের অর্থবছর এসেছিলো এক হাজার ১৬৫ কোটি ডলার তার আগে ২০০৯১০ অর্থবছরে যা এক হাজার ৯৯ কোটি ডলার ছিলো। অর্থাত্ প্রতি অর্থবছরেই তার আগের তুলনায় রেমিট্যান্স বেশি ছিলো।বাংলাদেশ ব্যাংকের মাসভিত্তিক তথ্যে দেখা গেছে গত অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইতে রেমিট্যান্স এসেছিলো ১২৩ কোটি ৮৪ লাখ ডলার। পরে আগস্টে রেমিট্যান্স এসেছে ১০০ কোটি ৫৭ লাখ সেপ্টেম্বরে ১০২ কোটি ৫৬ লাখ ডলার অক্টোবরে ১২৩ কোটি ৬ লাখ নভেম্বরে ১০৬ কোটি ১৪ লাখ এবং ডিসেম্বরে ১২১ কোটি ২ লাখ ডলার এসেছে। এরপর জানুয়ারিতে ১২৬ কোটি ৬ লাখ ফেব্রুয়ারিতে ১১৭ কোটি ৩১ লাখ মার্চে ১২৮ কোটি ৮৬ লাখ এপ্রিলে ১২৩ কোটি ৫ লাখ মে মাসে ১২১ কোটি ৫৮ লাখ আর শেষ মাস জুনে এসেছে ১২৮ কোটি ৬৩ লাখ ডলার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7433.csv b/Bangla_fin_news_articles/7433.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0320025b1e4729f3983273de81a549d891185dc2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7433.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7433,নবায়ন ফি না দেয়ায় ৪৬ হাজার বিও অ্যাকাউন্ট বন্ধ,2014-07-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নবায়ন ফি না দেয়ায় প্রায় ৪৬ হাজার বেনিফিশিয়ারি ওনার বিও একাউন্ট বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। শেয়ার সংরক্ষণকারী কোম্পানি সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডে সিডিবিএল বিভিন্ন হাউস থেকে এ বন্ধের তালিকা পাঠানো হয়েছে। তবে এ সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে সিডিবিএল সূত্রে জানা গেছে।সূত্র জানায় বর্তমানে বিও একাউন্ট নবায়ন করতে ৫০০ টাকা লাগে। এর মধ্যে সিডিবিএল ১৫০ টাকা হিসাব পরিচালনাকারী ব্রোকারেজ হাউস ১০০ টাকা নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি ৫০ টাকা এবং বিএসইসির মাধ্যমে সরকারি কোষাগারে ২০০ টাকা জমা হয়। প্রতি বছর ৩০ জুনের মধ্যে এই টাকা সিডিবিএলে জমা দিতে হয়। ব্রোকারেজ হাউসগুলো বিনিয়োগকারীদের ২৫ জুন পর্যন্ত সময় দিয়েছিল। কিন্তু এ সময়ের মধ্যে নবায়ন ফি দিতে ব্যর্থ হওয়ায় একাউন্ট বন্ধ করা শুরু হয়।এদিকে ২৫ জুন শেয়ারবাজারে মোট বিও একাউন্ট ছিল ২৯ লাখ ৮৭ হাজার। সর্বশেষ হিসাবে গত বৃহস্পতিবার তা কমে দাঁড়ায় ২৯ লাখ ৪১ হাজার। এ হিসাবে ৪৬ হাজার বিও একাউন্ট বন্ধ হয়েছে। তবে সিডিবিএল সূত্র বলছে এই সংখ্যা আরও বাড়বে। কারণ ৩০ জুন পর্যন্ত সময় দেয়া হলেও তারা আরও ৭ দিন নবায়ন ফি জমা নেবে। ফলে ৭ জুলাইয়ের পর এ সংখ্যা আরও বাড়বে। এছাড়া বেশ কিছু হাউস একাউন্ট খোলার জন্য সিকিউরিটি ডিপোজিট বা জামানত জমা দিয়েছে। ওইসব একাউন্ট বন্ধ করা হয়নি।সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের এসইসি ডিপোজিটরি ব্যবহারিক প্রবিধানমালা ২০০৩এর তফসিল৪ অনুযায়ী বিও হিসাব পরিচালনার জন্য ডিপোজিটরি অংশগ্রহণকারী বা বিনিয়োগকারীকে নির্ধারিত হারে বার্ষিক হিসাবরক্ষণ ফি প্রদান করে হিসাব নবায়ন করতে হয়। আগে প্রতিবছর ডিসেম্বর মাসে এই ফি অগ্রিম গ্রহণ করা হতো। ২০১০ সালের জুন মাসে বিএসইসি বিও হিসাব নবায়নের সময় পরিবর্তন করে বার্ষিক ফি প্রদানের সময় জুন মাস নির্ধারণ করে । বিও নবায়ন ফি ৩০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৫০০ টাকা করা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7434.csv b/Bangla_fin_news_articles/7434.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d5467ab2ec979954002202bb4749d03efbd627e6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7434.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7434,বিদেশের বাজারে বাংলাদেশি টুপির কদর,2014-07-04,আবুল কাসেম ভূইয়া,আমাদের বাংলাদেশে তৈরি টুপির চাহিদা এবং কদর দেশের বাইরে বেশ রয়েছে। বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্বের মুসলমান দেশগুলোতে আমাদের দেশের টুপির চাহিদা রয়েছে। আমাদের দেশে উত্পাদিত সুতার কাজ করা কুর্শি কাঁটা কারুকাজসম্পন্ন টুপিগুলো দেশের বাইরে যাচ্ছে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে এসব টুপি সীমিত পাঠানো হচ্ছে। বিশেষ করে সৌদি আরবে আমাদের দেশের টুপির বিশাল বাজার রয়েছে। হজ্বের মৌসুমে সৌদি আরবে আগত বিভিন্ন দেশের হাজীরা বাংলাদেশের টুপি ক্রয় করে থাকে। সৌদি আরবে টুপি ব্যবসায়ীদের সাথে আলাপ করে জানা যায় বাংলাদেশে উত্পাদিত টুপিগুলোর মান এবং ডিজাইন হাজীদের আকৃষ্ট করে থাকে। আফগানিস্তান ইন্দোনেশিয়া পাকিস্তান ইরান থাইল্যান্ড কাতার ওমান মালয়েশিয়া দুবাইয়ের হাজীরা বাংলাদেশি টুপি বেশি ক্রয় করে থাকেন। এসব হাজীর সাথে আলাপ করলে তারা বলেন পৃথিবীর অন্যান্য দেশের টুপির চেয়ে বাংলাদেশি টুপির মান ভালো এবং আকর্ষণীয়।সৌদি আরবের মক্কা মদিনায় টুপি ব্যবসায়ীরা বলেন বাংলাদেশি টুপি তুলনামূলক দামে সস্তা এসব টুপি বিক্রি করতে পারলে লাভ ভালো হয়। কিন্তু আমরা চাহিদা অনুযায়ী টুপি পাই না। বাংলাদেশ থেকে টুপি রপ্তানিকারক ব্যবসায়ীরা বলেন বিদেশের বাজারে আমাদের দেশের টুপির চাহিদা থাকা সত্ত্বেও ব্যাপকভাবে টুপি রপ্তানিতে রয়েছে শত বাধাবিপত্তি। আমাদের দেশে ঢাকা মানিকগঞ্জ ময়মনসিংহ রংপুর কুমিল্লা চট্টগ্রামে টুপি তৈরি করা হচ্ছে। এখানে হাতে এবং মেশিনে টুপি তৈরি করা হয়। গ্রামের দরিদ্র মহিলারা এসব টুপি তৈরি করে থাকে। ছোট ছোট কারখানায় মেশিনে টুপি তৈরি হচ্ছে। এসব টুপি তৈরি করতে গিয়ে টুপি উত্পাদনকারীরা মূলধন সমস্যায় ভোগেন। এমন একটি সম্ভাবনাময় শিল্পে সরকারি কোন পৃষ্ঠপোষকতা নেই বলেন জানান টুপি উত্পাদনকারীরা।টুপি তৈরির কাজে যারা নিয়োজিত আছেন তারা টুপির ন্যায্যমূল্য বা মজুরি পান না। বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় টুপি শিল্পকে যথাযথ শিল্পের মর্যাদা দিয়ে এর উন্নয়নে সরকারকে বিশেষ উদ্যোগ নিতে হবে। পৃথিবীর যেসব দেশে আমাদের দেশের টুপির চাহিদা রয়েছে সেসব দেশে ব্যাপকভিত্তিতে টুপি রপ্তানির ব্যাপারে টুপি রপ্তানিকারকদের উত্সাহিত করতে হবে। তাদেরকে সহজশর্তে ঋণ প্রদানের ব্যবস্থা করতে হবে। সহজভাবে বিদেশে পাঠানোর ব্যবস্থা করতে হবে। এই টুপি শিল্প যথাযথ শিল্পের মর্যাদা লাভ করলে আমাদের জাতীয় অর্থনীতিতে বিশেষ অবদান রাখতে সক্ষম হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7435.csv b/Bangla_fin_news_articles/7435.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2bd34175765d3763e97a5515dacdfbbd3800eb0f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7435.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7435,গত অর্থবছরে আয়করের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হয়নি,2014-07-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সদ্যসমাপ্ত ২০১৩১৪ অর্থবছরে কমিয়ে আনা লক্ষ্যমাত্রাও অর্জন করতে পারেনি আয়কর খাত। টানা চার অর্থবছর শেষে এবারই লক্ষ্যমাত্রার বিবেচনায় আয়কর আদায়ে ঘাটতি দেখা গেল। অর্থবছর শেষে প্রাথমিক হিসাবে দেখা গেছে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় প্রায় ৯শ কোটি টাকা কম আয়কর আদায় হয়েছে। রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। অবশ্য আয়কর বিভাগ মনে করছে ভ্রমণ করসহ অন্যান্য কর হিসাবভুক্ত হওয়ার পর আয়কর আদায়ে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হবে বা সামান্য ঘাটতি থাকবে।বিগত অর্থবছরের শুরুতে আয়কর আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয় ৪৮ হাজার ৩০০ কোটি টাকা। পরবর্তীতে রাজনৈতিক অস্থিরতায় অন্যান্য খাতের ন্যায় কর আদায়েও নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। এই পরিস্থিতিতে রাজস্বের লক্ষ্যমাত্রা ১১ হাজার কোটি টাকা কমিয়ে আনতে বাধ্য হন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। ফলে আয়করের লক্ষ্যমাত্রাও কমিয়ে ৪৪ হাজার ৩৬০ কোটি টাকা করা হয়।আয়কর বিভাগের হিসাবে দেখা গেছে মূলত বৃহত্ করদাতাদের কাছ থেকে কাঙ্খিত পরিমাণে কর না পাওয়ায় শেষ পর্যন্ত আয়করের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা যায়নি। সদ্যসমাপ্ত অর্থবছরে ব্যাংক বীমা আর্থিক প্রতিষ্ঠানসহ কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান থেকে কাঙ্খিত মাত্রায় আয়কর আদায় করা সম্ভব হয়নি। রাজনৈতিক অস্থিরতাসহ নানামূখী কারণে বিগত অর্থবছরে এসব প্রতিষ্ঠানের আয়ে ভাটা পড়েছে।চলতি অর্থবছরে ১ লাখ ৪৯ হাজার ৭২০ কোটি টাকার রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য স্থির করেছেন অর্থমন্ত্রী। এর মধ্যে রাজস্বের তিনটি খাতের মধ্যে আয়কর খাত থেকেই সর্বোচ্চ ৫৭ হাজার ৫০০ কোটি টাকা আদায়ের লক্ষ্য ঠিক করা হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন রাজনৈতিক অনিশ্চয়তায় এই লক্ষ্যমাত্রাও বেশি। অবশ্য বাড়তি আয়কর আদায়ের লক্ষ্যে এবারের বাজেটে বেশকিছু খাতের উপর করহার বাড়ানো হয়েছে। অন্যদিকে করের আওতার বাইরে থাকা কয়েকটি খাতকে করের আওতায় আনা হয়েছে। এ লক্ষ্যে ২৬ ধরনের পণ্য ও সেবার উেস কর হার বৃদ্ধি বা নতুন করে আরোপ করা হয়েছে। এছাড়া বিত্তবানদের উপরও বাড়তি কর আরোপ করা হয়েছে। এর বাইরে জেলা উপজেলা পর্যায়ে করের আওতা বিস্তৃত করতে এবং কর আদায় করতে নানামূখী পদক্ষেপ থাকছে। সব মিলিয়ে নতুন অর্থবছরে আয়করের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা সম্ভব হবে বলে মনে করেন এনবিআরের কর্মকর্তারা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7436.csv b/Bangla_fin_news_articles/7436.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..925ab487eb395d4571021c72aae81af6817b8bd3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7436.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7436,ডিএসই’র রাজস্ব আদায় বেড়েছে,2014-07-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মে মাসের তুলনায় জুন মাসে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই থেকে সরকারের রাজস্ব আদায় বেড়েছে। লেনদেনের পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়ায় রাজস্ব বেড়েছে বলে ডিএসই সূত্রে জানা গেছে।জুন মাসে ডিএসইর মাধ্যমে মোট ১২ কোটি ৮ লাখ ৫১ হাজার ৪৬ টাকার রাজস্ব আদায় করেছে সরকার। যা মে মাসে ছিল ৯ কোটি ৭০ লাখ ৮৮ হাজার ১১৪ টাকা। জুন মাসে ডিএসইর সদস্যরা ৭ কোটি ৭৩ লাখ ৪৯ হাজার ৭০৫ টাকা রাজস্ব পরিশোধ করে। যার পরিমাণ মে মাসে ছিল ৫ কোটি ৮৪ লাখ ৫৭ হাজার ৬৬২ টাকা।এদিকে কোম্পানি উদ্যোক্তাদের শেয়ার ও প্লেসমেন্ট শেয়ার বিক্রি থেকে মে মাসে ৪ কোটি ৩৫ লাখ ১ হাজার ৩৪১ টাকা সরকারের কোষাগারে জমা হয়েছে। যার পরিমাণ মে মাসে ছিল ৩ কোটি ৮৬ লাখ ৩০ হাজার ৪৫২ টাকা।লেনদেন বাড়লেও সূচক কমেছেঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই গতকাল বৃহস্পতিবার লেনদেন কিছুটা বাড়লেও সূচকে বড় ধরনের পতন ঘটেছে। এই দিন ১৩ কোটি ৯৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন বেড়েছে ডিএসইতে। এদিকে প্রধান সূচক ৩০ পয়েন্ট কমেছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে বৃহস্পতিবার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৬১ কোটি ৮৫ লাখ টাকার শেয়ার। মোট লেনদেনে অংশ নিয়েছে ২৯৮টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১১৭টি কোম্পানির শেয়ারের। দর কমেছে ১৩৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৫টির।এদিকে ডিএসইএক্স বা প্রধান সূচক ৩০ পয়েন্ট বা দশমিক ৬৮ শতাংশ কমে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৪৩৬ পয়েন্টে। আর শরীয়াহ সূচক ৬ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ২ পয়েন্টে।টাকার পরিমাণে ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষ দশ কোম্পানি হলঅ্যাপোলো ইস্পাত বেক্সিমকো লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট হোটেল পেনিনসুলা চিটাগং গ্রামীণফোন ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ স্কয়ার ফার্মা বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস কোম্পানি লিমিটেড এমজেএল বিডি এবং আলহাজ্ব টেক্সটাইল।অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সার্বিক সূচক ৭৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৩ হাজার ৬৭৮ পয়েন্টে। সিএসইতে এই দিন লেনদেন হয়েছে ১৯৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৫৭টির কমেছে ১১২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭টির। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7437.csv b/Bangla_fin_news_articles/7437.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7100933dc3566484d72475653e5ee7b4eb3e2dcf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7437.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7437,জুনে ডিএসইতে বৈদেশিক লেনদেন বেড়েছে,2014-07-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গেলো জুন মাসে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই বৈদেশিক লেনদেন ও মোট বিনিয়োগের পরিমাণ বেড়েছে। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে জুন মাসে ডিএসইতে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা মোট ৬০২ কোটি ৩৮ লাখ ৬০ হাজার ২২৭ টাকার শেয়ার লেনদেন করছেন। মে মাসে করেছিলেন ৫৭৭ কোটি ৪৯ লাখ ১৯ হাজার ৯৪৬ টাকা। সে হিসেবে জুন মাসে বৈদেশিক লেনদেন বেড়েছে ২৪ কোটি ৮৯ লাখ ৪০ হাজার ২৮১ টাকা। জুন মাসে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা শেয়ার কিনেছেন ৪৮২ কোটি ৫১ লাখ ৫ হাজার ৪৫৯ টাকার। আর বিক্রয় করেছেন ১১৯ কোটি ৮৭ লাখ ৫৪ হাজার ৭৬৯ টাকার শেয়ার। অর্থাত্ জুন মাস শেষে বৈদেশিক বিনিয়োগকারীদের মোট স্থিতি ৩৬২ কোটি ৬৩ লাখ ৫০ হাজার ৬৯০ টাকা। মে মাসে বৈদেশিক বিনিয়োগকারীদের মোট স্থিতি ছিল ১২৮ কোটি ৬৩ লাখ ৫৪ হাজার ৭২১ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7438.csv b/Bangla_fin_news_articles/7438.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f08885070f77a21021ae077175441d8ccfd64f58 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7438.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7438,বেসরকারি খাতের সঙ্গে নিয়মিত সংলাপে আগ্রহী আইএমএফ,2014-07-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি খাতের সঙ্গেও নিয়মিত সংলাপে আগ্রহ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল আইএমএফ। একই সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক ঘটনাবলী নিয়ে সরকার ও বেসরকারি খাতের সংলাপেও আইএমএফ মধ্যস্থতা করতে চায়। ঢাকায় সফররত আইএমএফ এর উপব্যবস্থাপনা পরিচালক নাওকি শিনোহারা গতকাল এফবিসিসিআইতে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় এমন অভিমত প্রকাশ করেন। তিনি বলেন বেসরকারি খাতের বিদ্যমান বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলো সরকারিবেসরকারি আলোচনার মাধ্যমে তুলে ধরা অপরিহার্য। এতে আইএমএফ সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে। এই সংলাপ ত্রৈমাসিক বা বার্ষিক হতে পারে। এছাড়া সংস্কার কার্যক্রম দ্রুত বাস্তবায়ন ব্যাংকের ননপারফর্মিং ঋণ কমানো ঋণের প্রবৃদ্ধি নিশ্চিতকরণ ও সহায়ক বিধিবিধান যুগোপযোগী করার উপর গুরুত্ব দেন তিনি।সভায় এফবিসিসিআইয়ের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মনোয়ারা হাকিম আলী ও পরিচালকমণ্ডলী উপস্থিত ছিলেন। এফবিসিসিআইয়ের পক্ষ থেকে বেসরকারি খাতের প্রতিনিধি হিসেবে আইএমএফের সাথে একত্রে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করা হয়। মনোয়ারা হাকিম আলী বলেন বাণিজ্যবিনিয়োগ নীতিমালা ব্যাংকিং অর্থ আমদানিরপ্তানি অর্থায়ন ও লেনদেন এসএমই খাতের প্রসারে আইএমএফএর সাথে একত্রে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। বেসরকারি খাতের পলিসি রিফর্মসের ক্ষেত্রে এফবিসিসিআই ও আইএমএফকে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরেরও আহ্বান জানান তিনি।সভায় অবকাঠামোগত উন্নয়ন যোগাযোগ খাত আর্থিক ও রাজস্ব খাত নতুন ভ্যাট আইন আর্থিক ও ব্যাংকিং খাতের বিদ্যমান বিভিন্ন বিষয়ে আইএমএফের পক্ষ থেকে পরামর্শ তুলে ধরা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7439.csv b/Bangla_fin_news_articles/7439.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..861b86b6e5f118b4f016ab07b2b93af0aada6220 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7439.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7439,ডিএসই’র লেনদেন আড়াইশ’ কোটির নিচে,2014-07-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই লেনদেন আড়াইশো কোটি টাকার নিচে নেমে এসেছে। গতকাল বুধবার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৪৭ কোটি টাকার শেয়ার। যা আগের দিনের চেয়ে ১৩৯ কোটি ৮৫ লাখ টাকা কম। ডিএসইতে মোট ২৯০ টি কোমপানির ৭ কোটি ৪ লাখ ৪০ হাজার ৯৮২ টি শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেনের পরিমাণ ২৪৭ কোটি ৮৫ লাখ ২৭ হাজার ১৭১ টাকা।ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১৩ দশমিক ৯০ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৪৬৬ দশমিক ৬১ পয়েন্ট ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৭ দশমিক ৪৪ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬৩৭ দশমিক ৩১ পয়েন্ট এবং ডিএসইএক্স শরীয়াহ্ সূচক ১০ দশমিক ২৬ পয়েন্ট কমে ১০০৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেনকৃত ২৯০টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯১ টির কমেছে ১৬৮ টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১ টি কোম্পানির শেয়ারের।ডিএসইতে লেনদেনের ভিত্তিতে প্রধান ১০টি কোমপানি হলো বেক্সিমকো গ্রামীন ফোন ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট স্কয়ার ফার্মা পদ্মা অয়েল বিএসসিসিএল এনবিএল মেঘনা পেট্রোলিয়াম ও প্রিমিয়ার ব্যাংক।দর বৃদ্ধির শীর্ষে প্রধান ১০টি কোমপানি হলো আলহাজ্ব টেক্স প্রিমিয়ার ব্যাংক বেক্সিমকো দেশ গার্মেন্ট এনবিএল জিবিবি পাওয়ার বিএটিবিসি বেক্সিমকো ফার্মা ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ ও ৩য় আইসিবি।অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই গতকাল সার্বিক সূচক ২৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৩ হাজার ৭৩৭ পয়েন্টে। সিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২০১টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৫৮টির কমেছে ১২৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টির। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7440.csv b/Bangla_fin_news_articles/7440.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2cacccfb9a1c7630dcd4cfd8dcc90f427e1abe44 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7440.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7440,দ্বিতীয় কিস্তির অর্থ চেয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে আবেদন,2014-07-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজার ধসে ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের ক্ষতি লাঘবে সরকারের বিশেষ পুনঃঅর্থায়ন ঋণ সহায়তার তহবিল থেকে দ্বিতীয় কিস্তির অর্থ ছাড়ের আবেদন জানিয়েছে তদারক কমিটি। গত ২৬ জুন দ্বিতীয় কিস্তি হিসেবে ৩০০ কোটি টাকা ছাড় করতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে চিঠি দেয়া হয়। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রণ সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।এদিকে পুনঃঅর্থায়ন ঋণ তহবিলের প্রথম কিস্তির ৩০০ কোটি টাকার মধ্যে ২৯৯ কোটি ৮২ লাখ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। বিভিন্ন মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসের প্রায় ১১ হাজার ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীর জন্য এ অর্থ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে ঋণ সুবিধা পাওয়া ১৩টি প্রতিষ্ঠানে মোট ৯ হাজার ৬ জন ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারী রয়েছেন যাদের ২৩৯ কোটি ৫০ লাখ টাকার ঋণ সুবিধা পেয়েছেন। এর মধ্যে ৯টি মার্চেন্ট ব্যাংকের ৬ হাজার ৭২৫ জন ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারী পেয়েছেন ১৮৩ কোটি ৫৬ লাখ টাকা। আর ৪টি ব্রোকারেজ হাউসের ২ হাজার ২৮১ জন ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারী পেয়েছেন ৫৫ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। পুনঃঅর্থায়ন তহবিল থেকে সবচেয়ে বেশি ঋণ ছাড় করা হয়েছে আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডের অনুকূলে। আইসিবির সহযোগী এ প্রতিষ্ঠান ৩০০ কোটি টাকার তহবিল থেকে ৮৪ কোটি ৪৮ লাখ টাকা পুনঃঅর্থায়ন সহায়তা পেয়েছে। পুনঃঅর্থায়ন তহবিলের ঋণ সুবিধা পাওয়া এ প্রতিষ্ঠানের মোট ৪ হাজার ৩৬২ জন ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারী এ ঋণ সহায়তা পেয়েছেন। এছাড়া রাষ্ট্রায়ত্ত আরেক প্রতিষ্ঠান জনতা ক্যাপিটাল অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডকে ৭৯৬ জন ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীর জন্য ৪০ কোটি ৭৮ লাখ টাকা ঋণ সুবিধা দেয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7441.csv b/Bangla_fin_news_articles/7441.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a0f95672baab0955a88a13cf9dbe845df9098b73 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7441.csv @@ -0,0 +1,3 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7441,শাহজিবাজারকে ডিএসইতে তালিকাভুক্তির অনুমোদন +সন্ধানী লাইফ অনুমোদিত মূলধন বাড়াবে,2014-07-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্তির অনুমোদন পেয়েছে শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড। গতকাল মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই ৭৭৩তম বোর্ড সভায় এ অনুমোদন দেয়া হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। প্রাথমিক গণপ্রস্তাব আইপিও বিজয়ী বিনিয়োগকারীদের বেনিফিশিয়ারি ওনার্স বিও হিসাবে শেয়ার পাঠানো সম্পন্ন হলে কোম্পানিটি স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত হয়ে যাবে। এরপর বিনিয়োগকারীরা শেয়ার লেনদেন করতে পারবেন।জানা গেছে গত ৬ থেকে ১০ এপ্রিল পর্যন্ত স্থানীয় অধিবাসীরা শাহজিবাজার পাওয়ারের আইপিও আবেদন জমা দেন। প্রবাসী বিনিয়োগকারীরা আবেদন জমা দেন ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত। গত ১৫ জানুয়ারি পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডের আইপিও অনুমোদন দেয়। কোম্পানিটি আইপিওতে ৩১ কোটি ৭০ কোটি টাকার বিপরীতে ৬৫২ কোটি ৯৯ লাখ ৭৫ হাজার টাকা বা ২০ গুণ আবেদন জমা পড়েছে। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের সঙ্গে ১৫ টাকা প্রিমিয়ামসহ প্রতিটি শেয়ারের নির্দেশক মূল্য ছিল ২৫ টাকা। এর মার্কেট লট ২০০টি শেয়ারে।এদিকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বীমা খাতের সন্ধানী লাইফ ইন্স্যুরেন্স অনুমোদিত মূলধন বাড়াবে। সম্প্রতি কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ সিন্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে ডিএসই জানিয়েছে। কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ অনুমোদিত মূলধন ৫০ কোটি টাকা থেকে বাড়িয়ে ২০০ কোটি টাকা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে এ মূলধন কার্যকর হবে কোম্পানির শেয়ারহোল্ডার এবং নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদনের পর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7442.csv b/Bangla_fin_news_articles/7442.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2d3f7c2b5add42c443e2471f650c9c12365c7e0d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7442.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7442,মাইডাস ফাইন্যান্সের রাইট শেয়ার ও এবি ব্যাংকের বন্ড অনুমোদন,2014-07-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মাইডাস ফাইন্যান্সের রাইট শেয়ারের অনুমোদন দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। গতকাল মঙ্গলবার কমিশনের ৫২২তম সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সাইফুর রহমান এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে মাইডাস ফাইন্যান্স ১টি সাধারণ শেয়ারের বিপরীতে ১টি রাইট শেয়ার ছাড়বে। মোট ৬ কোটি ১ লাখ ৩৪ হাজার ৩৩৮টি সাধারণ শেয়ারের বিপরীতে রাইট শেয়ার ছেড়ে ৬০ কোটি ১৩ লাখ ৪৩ হাজার ৩৮০ টাকা সংগ্রহ করবে। অভিহিত মূল্য ১০ টাকায় প্রতিটি শেয়ার ইস্যু করা হবে। সংগৃহীত অর্থে কোম্পানিটি বাংলাদেশ ব্যাংকের চাহিদা মোতাবেক মূলধনের পর্যাপ্ততা পূরণ তথা মূলধনের ভিত্তি শক্তিশালীকরণ লিজ ফাইন্যান্স টার্ম ফাইন্যান্স এসএমই ফাইন্যান্স গৃহায়ন ঋণ সমপ্রসারণ ইত্যাদি খাতে ব্যবহার করবে। রাইট শেয়ারের ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করছে লংকাবাংলা ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড এবং সিএপিএম এডভাইজরি লিমিটেড।এছাড়া সভায় এবি ব্যাংককে বন্ড ছেড়ে মূলধন বাড়ানোর অনুমতি দিয়েছে কমিশন। বন্ডের আকার ২৫০ কোটি টাকা। এটি ননকনভারটেবল সাবঅর্ডিনেটেড বন্ড। অর্থাত্ বন্ডটি শেয়ারে রূপান্তর করা যাবে না। বন্ডের মেয়াদ হবে ৭ বছর। এর বৈশিষ্ট্য হচ্ছে ননকনভারটেবল আনসিকিউরট সাবঅর্ডিনেটেড বন্ড। কুপন রেট ১১ থেকে ১৩ শতাংশ। বন্ডটি ৭ বছরে পরিপূর্ণ পুনরুদ্ধার রিডেম্পশন হবে। শুধু প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে এই বন্ডটি কিনতে পারবে। বন্ডটির প্রতি ইউনিটের মূল্য ১ কোটি টাকা। প্রসঙ্গত এই বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে অর্থ উত্তোলন করে এবি ব্যাংক লিমিটেড ব্যাসেলটু এর শর্ত পূরণ টায়ার ২ মূলধন বৃদ্ধি ব্যাংকের চলতি প্রবৃদ্ধি বজায় রাখতে ব্যয় করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7443.csv b/Bangla_fin_news_articles/7443.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b0ac5ca11d5cc9ff889cdf57b3c6b9c13ac5b680 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7443.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7443,একনেকে সাড়ে ৪শ’ কোটি টাকার ৫ প্রকল্প অনুমোদন,2014-07-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির একনেক সভায় ৩ হাজার ৪৪৫ কোটি ১৭ লাখ টাকার ৫টি প্রকল্প অনুমোদন করা হয়েছে। এর মধ্যে তিনটি সংশোধিত প্রকল্প রয়েছে। গতকাল অনুষ্ঠিত সভায় প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপার্সন শেখ হাসিনা সভাপতিত্ব করেন। সভা শেষে পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল সাংবাদিকদের জানান একনেক সভায় তৃতীয় নগর পরিচালন ও অবকাঠামো উন্নতিকরণ সেক্টর শীর্ষক ২ হাজার ৬শ কোটি ৪৮ লাখ টাকার প্রকল্পটির বাস্তবায়নকাল ধরা হয়েছে জুলাই ২০১৪ হতে জুন ২০২০ পর্যন্ত। স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের এলজিইডি প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে। এ প্রকল্পের আওতায় দেশের ৩১টি পৌরসভায় দারিদ্র্য ও জেন্ডারবান্ধব নগর সুশাসন প্রতিষ্ঠা এবং উন্নত নগর অবকাঠামো তৈরির মাধ্যমে পরিসেবার উন্নয়ন নির্বাচিত পৌরসভাসমূহে সমন্বিত ও সার্বিকভাবে সর্ববিষয়ে উন্নত পৌরসেবা টেকসই আর্থিক ব্যবস্থা জনগোষ্ঠির অংশগ্রহণ জবাবদিহিতা স্বচ্ছতা ও নিয়ন্ত্রিত নগর উন্নয়ন ইত্যাদি নিশ্চিত করে সুশাসন ও উন্নত ভৌত অবকাঠামো সেবা নিশ্চিত করা হবে।অনুমোদিত নেত্রকোনাধর্মপাশাজামালগঞ্জসুনামগঞ্জসিলেট সড়ক উন্নয়ন নেত্রকোনা অংশ শীর্ষক প্রকল্পটির ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৪ কোটি ৬৯ লাখ টাকা। বাস্তবায়নকাল ধরা হয়েছে জানুয়ারি ২০১২ হতে জুন ২০১৫ পর্যন্ত। অনুমোদিত বিরিশিরিবিজয়পুর স্থলবন্দর সড়ক নির্মাণ মাদুপাড়া সংযোগসহ শীর্ষক ৮০ কোটি ৬১ লাখ টাকার অপর প্রকল্পটি বাস্তবায়নকাল ধরা হয়েছে জানুয়ারি ২০১২ হতে জুন ২০১৬ পর্যন্ত। সোলার প্যানেল স্থাপনসহ সমবায় ভবনের অসমাপ্ত অংশের ভৌত নির্মাণ শীর্ষক ৩৪ কোটি ৯৮ লাখ টাকার অপর একটি প্রকল্প সম্পূর্ণ সরকারি অর্থায়নে পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের আওতায় সমবায় অধিদপ্তর বাস্তবায়ন করবে। বাস্তবায়নকাল ধরা হয়েছে মার্চ ২০১৪ হতে মার্চ ২০১৬ পর্যন্ত। প্রকল্পটির মাধ্যমে মূল স্থাপত্য নকশা অনুযায়ী নির্মাণাধীন সমবায় ভবনের ১০ম তলা পর্যন্ত নির্মাণকাজ সমাপ্তকরণ মূল্যবান অফিস ভবনের ক্ষয়ক্ষতি রোধকল্পে অসমাপ্ত নির্মাণ কাজ সমাপ্তকরণ বিভিন্ন শাখা ও বিভাগের স্থান সংকুলানের জন্য ৭৫১৯ বর্গমিটার ফ্লোর স্পেস নির্মাণ এবং জরুরি মুহূর্তে ভবনে বিদ্যুত্ ব্যাপকআপ দেয়ার জন্য ১৫ কিলোওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন একটি সোলার প্যানেল স্থাপনের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় ওয়্যারিং কাজ সম্পাদন।ন্যাশনাল এগ্রিকালচারাল টেকনোলজি এনএটিপি ফেজ১ শীর্ষক ৬৯৪ কোটি ৪১ লাখ টাকার অপর প্রকল্পটি একনেকে অনুমোদন হয়। প্রকল্পটির মাধ্যমে কৃষকের চাহিদাভিত্তিক অংশগ্রহণমূলক উচ্চ অগ্রাধিকার সম্পন্ন গবেষণা কার্যক্রম গ্রহণ ও বাস্তবায়ন বিকেন্দি ক অংশগ্রহণমূলক ও কৃষকের চাহিদাভিত্তিক জ্ঞাননির্ভর সম্প্রসারণ সেবার কার্যকর ব্যবস্থা গড়ে তোলা কৃষি পণ্যের ফলনোত্তর সংরক্ষণ ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি এবং সরবরাহ ব্যবস্থা উন্নয়ন এবং কৃষি গবেষণা সম্প্রসারণ ও সরবরাহ ক্ষেত্রে সরকারিবেসরকারি প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ জোরদারকরণ করা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7444.csv b/Bangla_fin_news_articles/7444.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4e3355668b81eb01c2b0ebcc461d57d335b89939 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7444.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7444,সব রপ্তানিমুখী শিল্পের উেস কর সমহার করার দাবি ইএবি’র,2014-07-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রপ্তানির ক্ষেত্রে সকল শিল্পের উেস কর একই হারে করার দাবি জানিয়েছে এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ইএবি। সম্প্রতি পাশ হওয়া অর্থবিলের উপর প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে সংগঠনটির পক্ষ থেকে এ দাবি জানানো হয়েছে। বাজেটে তাদের প্রস্তাবিত বেশকিছু দাবি গৃহীত না হওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। রপ্তানির অগ্রগতি অব্যাহত রাখতে এসব দাবি বিবেচনায় নেয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।গার্মেন্টস পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে উেস কর দশমিক ৮০ শতাংশ থেকে কমিয়ে দশমিক ৩০ শতাংশ করা হয়েছে। গার্মেন্টস পণ্য ছাড়া অন্যান্য পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে উেস কর দশমিক ৮০ শতাংশ থেকে কমিয়ে দশমিক ৬০ শতাংশ করা হয়েছে। গার্মেন্টস ছাড়া অন্যান্য রপ্তানিকারকরা উেস করের এই হারকে বৈষম্যমূলক বলে মনে করছেন। বর্তমানে রপ্তানিতে গার্মেন্টস পণ্যের অবদান প্রায় ৮০ শতাংশ এবং বাদ বাকি রপ্তানি আয় পাট ও পাটজাত খাত চামড়া ও চামড়াজাত সামগ্রী প্লাস্টিক পণ্য আসবাবপত্রসহ অন্যান্য খাত থেকে আসে।বাজেটে গ্রহণের জন্য ইএবির অন্যান্য দাবি হচ্ছে বাস বার ট্রাকিং সিস্টেমের দ্রব্যাদির আমদানিতে শুল্ককর প্রত্যাহার বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য মেয়াদি ব্যাংক ঋণের সুদ হার সিঙ্গেল ডিজিটে নামিয়ে আনা নতুন আরোপিত ১ শতাংশ গ্রীন ট্যাক্স প্রত্যাহার বর্জ্য পরিশোধনাগার স্থাপনে ৫ শতাংশ সুদে অর্থায়ন করা। এছাড়া শ্রমিকের দক্ষতা উন্নয়নে ৫শ কোটি টাকার বরাদ্দ দেয়া প্রস্তাবিত ৫টি ইপিজেড নির্মাণ দ্রুত গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মাণ এবং ব্যক্তি করদাতার ক্ষেত্রে ৪৪ লাখ ২০ হাজার টাকা বা তার বেশি আয়ের ক্ষেত্রে বাড়তি কর প্রত্যাহার করার দাবি জানানো হয়। একই সঙ্গে বস্ত্র শিল্পের জন্য সম্পূরক আমদানী শুল্ক হ্রাস করারও দাবি জানানো হয়।ইএবির সভাপতি আব্দুস সালাম মুর্শেদী স্বাক্ষরিত ওই প্রতিক্রিয়ায় বলা হয় এসব দাবি গ্রহণ করা না হলে বিশ্ব বাজারে বাংলাদেশের রপ্তানির সক্ষমতা কমে যাবে। ক্রেতারা প্রতিযোগী দেশে পণ্য ক্রয়ে আগ্রহী হবে। ফলে অনেক কারখানা বন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হলে শ্রমিকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা নষ্ট হবে। অন্যদিকে রপ্তানিমুখী শিল্পখাতে বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হবে এবং রপ্তানি আয় কমে যাবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7445.csv b/Bangla_fin_news_articles/7445.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b610cd5521fdbc993cdcd8143c38a530b0f4b8cf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7445.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7445,দক্ষিণ এশিয়ায় শিক্ষার নিম্নমান প্রবৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করছে,2014-07-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দক্ষিণ এশিয়ায় শিক্ষার নিম্নমানের ফলে এ অঞ্চলের অনেক যুবশক্তি দরিদ্রের ফাঁদে আটকে যাচ্ছে। যার ফলশ্রুতিতে এ অঞ্চলের দ্রুত প্রবৃদ্ধির অর্জনকে বাধাগ্রস্ত করছে। সোমবার প্রকাশিত বিশ্বব্যাংকের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। সমন্বিত এক গবেষণায় দক্ষিণ এশিয়ার শিক্ষাব্যবস্থার মূল্যায়ন করে বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে বিগত কয়েক দশকে এ অঞ্চলে স্কুলে ভর্তির হারে বড় সাফল্য অর্জন করেছে। কিন্তু এ অঞ্চলের স্কুলগুলোর শিক্ষার মানোন্নয়নে সরকারকে আরো ভূমিকা রাখতে হবে।বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশীয় ভাইসপ্রেসিডেন্ট ফিলিপ লি হোরেরো বলেন শুধু স্কুলগুলোতে সময় কাটানোই যথেষ্ট নয় শিক্ষার মানোন্নয়নে কার্যকরী দক্ষতা অর্জন করা প্রয়োজন। এর মাধ্যমে এ অঞ্চলের দেশগুলোর বিনিয়োগের পূর্ণাঙ্গ প্রতিদান ফিরে পাবার ভিত্তি সূচিত হবে এবং অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও উত্পাদনশীলতা বাড়বে।প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার দেশ আফগানিস্তান বাংলাদেশ ভুটান ভারত মালদ্বীপ নেপাল পাকিস্তান এবং শ্রীলঙ্কা এ দেশগুলো ২০১৫ সাল নাগাদ সার্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষায় সহস্রাব্দ লক্ষ্য অর্জনের জন্য শিক্ষা খাতে বড় আকারের ব্যয় করেছে। এর ফলে ২০০০ সালে স্কুলে ভর্তির হার ৭৫ ভাগ থেকে উন্নতি হয়ে ২০১০ সাল নাগাদ ৮৯ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। এ অর্জন ল্যাটিন আমেরিকার ও ক্যারিবীয় অঞ্চলের অর্জনের ৯৪ কাছাকাছি এবং পূর্ব এশিয়ায় এ হার ৯৫ ভাগ।আর্থসামাজিক পরিস্থিতি ভিন্ন থাকলেও দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশ সার্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষায় অনেক ভালো করেছে। শ্রীলঙ্কা এক দশক আগেই তাদের লক্ষ্য অর্জন করতে পেরেছে। আফগানিস্তান এবং পাকিস্তান দক্ষিণ এশিয়ার অন্য দেশগুলোর তুলনায় পিছিয়ে রয়েছে।প্রতিবেদনে সবচেয়ে হতাশাজনক চিত্র হলো প্রথম প্রজন্মের স্কুলে যাওয়া শিক্ষার্থীদের শিক্ষার মান ও শিক্ষা ব্যবস্থা। এ অঞ্চলের বেশিরভাগ শিশুদের শিক্ষার পদ্ধতি হলো বুলি আওড়ানো বা মুখস্ত বিদ্যাভিত্তিক। ফলে প্রতিযোগিতামূলক বিষয় হিসাব কষা বিভিন্ন অঙ্কের সমাধানসহ অর্থবোধক ব্যাকরণের বিষয়গুলো সম্পর্কে তাদের ভালো জ্ঞান নেই। একচতুর্থাংশ থেকে এক তৃতীয়াংশ শিক্ষার্থী যারা প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করেছে তারা সাধারণ সংখ্যার হিসাব এবং প্রাথমিক শিক্ষার অনেক বিষয়ে অজ্ঞ। ফলে পরবর্তী শিক্ষা গ্রহণে তারা এগুতে পারছে না। এ স্কুলগুলোতে দক্ষতা বাড়নোর অনেক বিষয়ই অনুপস্থিত। এ বিষয়ে বিশ্বব্যাংকের শিক্ষাবিদ হালিল ডুনডার বলেন দক্ষিণ এশিয়ার শিক্ষার নিম্নমান এ অঞ্চলের উন্নয়নের প্রধান অন্তরায়। তাই শিক্ষার মানোন্নয়নে জরুরী অগ্রাধিকারমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।এ জন্য প্রতিবেদনে বেশ কিছু বিষয়ের সুপারিশ করা হয়েছে। তার মধ্যে স্কুলের শিশুদের পর্যাপ্ত পুষ্টির বিষয়গুলো নিশ্চিত করা শিক্ষকদের গুণগত মানোন্নয়ন রয়েছে। তাছাড়া শিক্ষার মানোন্নয়নে শিক্ষকসহ অন্যান্য শিক্ষার সুযোগসুবিধা বৃদ্ধির সুপারিশ রয়েছে। এছাড়া সরকারের উপর চাপ কমাতে শিক্ষাখাতে বেসরকারি অংশগ্রহণ বৃদ্ধি এবং পর্যবেক্ষণমূলক কর্মসূচি বৃদ্ধির প্রতি গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7446.csv b/Bangla_fin_news_articles/7446.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..34433d466f9081fc2f5aa49c82e65a31f9fefcc9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7446.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7446,গার্মেন্টসের ন্যায় সুবিধা চায় প্লাস্টিক খাত,2014-06-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আন্তর্জাতিক বাজারে গার্মেন্টস পণ্যের মত চাহিদা থাকলেও প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানিতে কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় উন্নতি করতে পারেনি বাংলাদেশ। তবে বিগত ১০ বছরের ব্যবধানে এ পণ্যটির রপ্তানি বেড়েছে ১ হাজার ভাগেরও বেশি। গার্মেন্টস উদ্যোক্তাদের ন্যায় নীতি সহায়তা পেলে প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানি এক সময় গার্মেন্টসকেও ছাড়িয়ে যেতে পারে। গতকাল রাজধানীর রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো ইপিবি আয়োজিত প্লাস্টিক খাতের সমস্যা ও সম্ভাবনা বিষয়ক এক সেমিনারে বক্তারা এমন মত দেন। ইপিবির সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত এই সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন ইপিবির ভাইসচেয়ারম্যান শুভাশীষ বসু। এ সময় প্লাস্টিক খাতের প্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।সেমিনারে মূল প্রবন্ধে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের সিপিডি অতিরিক্ত গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন গার্মেন্টস খাতের উদ্যোক্তারা বর্তমানে রপ্তানিতে উেস কর নতুন বাজারে রপ্তানিতে সরকারের প্রণোদনা পাচ্ছে। সেই তুলনায় প্লাস্টিক খাতের উদ্যোক্তারা এ সুবিধা কম পাচ্ছে। তিনি তথ্য দিয়ে বলেন বর্তমানে তৈরি পোশাক ও টেক্সটাইলের আন্তর্জাতিক বাজারের পরিমাণ হচ্ছে ৭৭২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। অন্যদিকে প্লাস্টিক পণ্যের বাজারের পরিমাণ ৫৯২ বিলিয়ন ডলার। অথচ বিশাল এই বাজারের মাত্র দশমিক শূন্য এক শতাংশ বাংলাদেশের দখলে। বিশাল এই বাজারে বাংলাদেশের দখলের অংশ বাড়াতে গ্যাসবিদ্যুত্ সমস্যার সমাধান বাজারভিত্তিক জরিপ চালানো ক্রেতা আকর্ষণে প্লাস্টিক কারখানায় কমপ্লায়েন্স কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করা মানসম্পন্ন পণ্যের পাশাপাশি পণ্যের বৈচিত্র্য আনার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।এ সময় প্লাস্টিক খাতের উদ্যোক্তারা এ খাতের নানামুখী সমস্যা তুলে ধরেন। বাংলাদেশ প্লাস্টিক দ্রব্য প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির বিপিজিএমইএ সভাপতি জসিম উদ্দিন গ্যাস সমস্যার পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে জিএসপি সুবিধা বাতিলে প্লাস্টিক খাতের ক্ষতির বিষয়টি তুলে ধরেন। এ জন্য সামপ্রতিক সময়ে বাংলাদেশের প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানি কমছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।প্রসঙ্গত গত ২০১২১৩ অর্থ বছরে সাড়ে ৮ কোটি ডলারের প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানি হলেও সদ্য সমাপ্ত ২০১৩১৪ অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে প্লাস্টিক রপ্তানির পরিমাণ ৮ কোটি ডলারের কিছু কম।এ সময় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ইপিবির মহাপরিচালক বেগম মাফরুহা সুলতানা পরিচালক এ এস এম হাবিবুল হাসান চৌধুরী বিপিজিএমইএর সহসভাপতি এ এস এম কামাল উদ্দিন প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7447.csv b/Bangla_fin_news_articles/7447.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..67cc46fbf800fe80a219fd3b13dd1b7a454a1852 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7447.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7447,মওকুফকৃত সুদ প্রতিষ্ঠানের ব্যয় হিসেবে দেখানো যাবে,2014-06-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের মুওকুফকৃত ঋণের সুদ মার্চেন্ট ব্যাংক ও স্টক ব্রোকারদের অনুমোদনযোগ্য ব্যয় হিসেবে গণ্য করা হবে। বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স এসোসিয়েশনের বিএমবিএ দাবির পরিপ্রেক্ষিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর পক্ষ থেকে এ বিষয়ে জানানো হয়েছে। সম্প্রতি এনবিআরের পক্ষ থেকে এ সংক্রান্ত একটি চিঠি বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি কাছে পাঠানো হয়েছে।চিঠিতে বলা হয়েছে পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা আনতে ও ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে সরকারের ঘোষিত বিশেষ স্কিমের আওতায় ২৮টি মার্চেন্ট ব্যাংক ও ২০০টি স্টক ব্রোকারদের মওকুফকৃত সুদ বিদ্যমান আয়কর আইনে অনুমোদনযোগ্য খরচ হিসাবে বিবেচনা করার বিধান রয়েছে। ইতিপূর্বে লগ্নীকৃত অর্থের উপর আরোপিত সুদ সংশ্লিষ্ট বছরের আয় হিসাবে দেখিয়ে কর দিলে এবং পরে এ সুদ অবলোপন করলে এ অবলোপন সংশ্লিষ্ট কর বর্ষে ওই মার্চেন্ট ব্যাংক অথবা স্টক ব্রোকারদের আয়ের বিপরীতে অনুমোদনযোগ্য ব্যয় হিসাবে গণ্য হবে। এনবিআরের চিঠিতে আরো উল্লেখ করা হয়েছে অবলোপনকৃত অর্থ পরবর্তীতে সম্পূর্ণ বা আংশিক পুনরুদ্ধার হলে পুনরুদ্ধারকৃত অর্থ সংশ্লিষ্ট কর বছরের মার্চেন্ট ব্যাংক বা স্টক ব্রোকারদের ব্যবসায় আয় হিসেবে বিবেচিত হবে। জানা গেছে গত ১৭ জুন সুদ মওকুফের ওপর কর প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছিল বিএমবিএ। বিএমবিএর দাবির প্রেক্ষিতে এনবিআর এ চিঠি পাঠিয়েছে।এদিকে গতকাল সোমবার রমজানের প্রথম কার্যদিবসে শেয়ারবাজারের সূচকে মিশ্রভাব দেখা গেছে। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৬ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৪৮০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৫ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬৪৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৮৭ কোটি ২১ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ২ কোটি ৯১ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৮৯টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৮টির কমেছে ১৬১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে ডিএসই জানিয়েছে খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের ফাইন ফুডস লিমিটেড ও ইনটেক অনলাইনের শেয়ার দর বাড়ার পেছনে কোন মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই। গতকাল সোমবার কোম্পানির পক্ষ থেকে ডিএসইকে এই তথ্য জানানো হয়। গত কয়েকদিনে এ দুইটি কোম্পানির শেয়ারদর অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধির কারণ জানতে চেয়ে ডিএসইর পক্ষ থেকে নোটিস পাঠানো হয়। এর প্রেক্ষিতে কোম্পানি এ তথ্য জানিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7448.csv b/Bangla_fin_news_articles/7448.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..089d7fb2e74eb5eb4fa60c35e6802698b8426ad0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7448.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7448,বাজেটে প্রস্তাবিত কর প্রত্যাহারে শেয়ারবাজারে ইতিবাচক প্রভাব,2014-06-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী ২০১৪১৫ অর্থবছরের জন্য বাজেটে শেয়ারবাজারের জন্য ইতিবাচক পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। প্রস্তাবিত কর প্রত্যাহারের পাশাপাশি করমুক্ত লভ্যাংশের সীমা বাড়ানো হয়েছে। এর প্রভাবে শেয়ারবাজারে সূচক ও লেনদেন বেড়েছে। গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সূচক বেড়েছে প্রায় ৭৮ পয়েন্ট। এদিকে এবারের বাজেটে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত অর্জিত মূলধনের উপর কর আরোপের প্রস্তাব করেছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা প্রত্যাহার করা হয়েছে। পাশাপাশি লভ্যাংশের করমুক্ত সীমাও বাড়ানো হয়েছে। এতে বাজারে ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৭৮ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৪৮৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২২ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬৩৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৯০ কোটি ১২ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৮৭ কোটি ৩৪ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৯৬টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩৬টির কমেছে ৪৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৬টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে ডিএসইতে গতকাল আর্থিক খাতের শেয়ার লেনদেন হয়েছে আগের কার্যদিবসের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ। গতকাল ব্যাংকিং খাতে লেনদেন হয়েছে ৩৮ কোটি ৪৪ লাখ টাকা এবং ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক খাতে ১৬ কোটি ২২ লাখ টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ। রবিবার ব্যাংকিং খাতের ৩০টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সবচেয়ে বেশি শেয়ার লেনদেন হয়েছে মার্কেন্টাইল ব্যাংকের। এছাড়া মোট ৩০টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ২৭টির দর বেড়েছে ১টির কমেছে এবং ২টির দর অপরিবর্তিত ছিল। ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক খাতের প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি শেয়ার লেনদেন হয়েছে লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের। এদিন এ কোম্পানির ৮ লাখ ২৯ হাজার শেয়ার ৩ কোটি ৫৩ লাখ ৭০ হাজার টাকায় লেনদেন হয়েছে। মোট ২৩টি ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ২২টির দর বেড়েছে এবং ১টির কমেছে।ডিএসইসূত্রে জানা গেছে ব্যাংক হলিডের কারণে আগামী মঙ্গলবার দেশের উভয় পুঁজিবাজারে শেয়ার লেনদেন বন্ধ থাকবে। তবে আগামী বুধবার থেকে যথারীতি লেনদেন চলবে। ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর অর্থবছরের অর্ধবার্ষিক জানুয়ারিজুন হিসাবশেষে আগামী ১ জুলাই বরাবরের মতো ব্যাংকের লেনদেন বন্ধ থাকবে। ব্যাংক বন্ধ থাকায় আর্থিক লেনদেন সম্ভব হবে না। এজন্য এদিন দেশের উভয় পুঁজিবাজারে লেনদেনও বন্ধ থাকবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7449.csv b/Bangla_fin_news_articles/7449.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..86e7ce928b1c303b7df0a315839a6cf834513ce1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7449.csv @@ -0,0 +1,3 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7449,বিশেষজ্ঞদেরই ফরমালিন +বিষয়ে বক্তব্য দেয়া উচিত,2014-06-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,খাদ্যদ্রব্য ও ফলমূলে ফরমালিনের অপপ্রয়োগ সম্পর্কে গণমাধ্যমে একমাত্র সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদেরই বক্তব্য দেয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন বিশিষ্ট রসায়নবিদরা। তারা বলেন যারা এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞ নন জনস্বার্থে তাদের এ সম্পর্কে বক্তব্য প্রদান থেকে বিরত থাকা উচিত। যে কেউ এ বিষয়ে বক্তব্য দিলে জনমনে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হতে পারে। বাংলাদেশ রসায়ন সমিতি আয়োজিত ভোগ্যপণ্য ও রসায়ন শীর্ষক জাতীয় সেমিনারে বক্তারা গতকাল এ মন্তব্য করেন। রাজধানীর বিসিআইসি মিলনায়তনে এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ রসায়ন সমিতির সভাপতি অধ্যাপক জসীম উদ্দীন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিসিআইসির পরিচালক আবুল বাসার মিয়া। এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন অধ্যাপক মো. আবুল খায়ের। সেমিনারে অতিথি ছিলেন শিল্প সচিব মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ্ ও বিসিআইসির চেয়ারম্যান মো. মুনসুর আলী সিকদার। বক্তারা বলেন মাটির স্বাস্থ্য রক্ষায় সুষম সার ও পরিবেশবান্ধব কীটনাশক ব্যবহার করা জরুরি। অতিমাত্রায় রাসায়নিক সার ব্যবহার করলে পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য হুমকির মুখে পড়তে পারে। তারা সঠিক পদ্ধতিতে পরীক্ষা করে মৌসুমি ফল ও খাদ্যপণ্যে ফরমালিন ও কার্বাইডের মাত্রা নির্ধারণের তাগিদ দেন।দেশের ক্রেতাভোক্তাদের ভবিষ্যত্ নিরাপত্তার লক্ষ্যে খাদ্যপণ্য ও ফলমূলে রসায়নের অপপ্রয়োগ সম্পর্কে জনসচেতনতা বাড়ানো প্রয়োজন বলে তারা মন্তব্য করেন। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আলনকীব চৌধুরী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. তাজমেরি এস.এ. ইসলাম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মোঃ আবুল হাসেম অধ্যাপক ড. মো. আমজাদ হোসেন আলোচনায় অংশ নেন। শিল্প সচিব বলেন সঠিক মাত্রায় রসায়নের ব্যবহার পরিবেশ সুরক্ষা গুণগত মানের শিল্পায়ন খাদ্য নিরাপত্তা ও সমৃদ্ধ জীবন নিশ্চিত করতে পারে। তিনি বলেন পুরান ঢাকার কেমিক্যাল গুদাম সরিয়ে নিতে সরকার একটি কেমিক্যাল পল্লী স্থাপনের লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7450.csv b/Bangla_fin_news_articles/7450.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..56f2eb64741b19914306d48abe0b638847b752d1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7450.csv @@ -0,0 +1,3 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7450,ক্যাপিটাল গেইন ট্যাক্স প্রত্যাহারে +বিনিয়োগকারীরা আশাবাদী,2014-06-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী অর্থ বছরে বাজেটে অর্জিত মূলধনের উপর কর আরোপের প্রস্তাব করা হলেও শেষ পর্যন্ত তা প্রত্যাহার করা হয়েছে। ফলে বিনিয়োগকারীরা আশার স্বপ্ন বুনছেন। এদিকে লভ্যাংশের করমুক্ত সীমাও বাড়ানো হয়েছে। ফলে বিনিয়োগকারীদের হতাশা দূর হচ্ছে। বিনিয়োগকারীরা বলছেন বাজেট প্রস্তাবনায় ক্যাপিটাল গেইন ট্যাক্স বসানোর কথা বলায় কিছুটা দুরাশার তৈরি হয়েছিল। কিন্তু এখন তা প্রত্যাহ্যার করায় বিনিয়োগকারীরা লেনদেন বাড়ার আশা করছেন।এদিকে গেল সপ্তাহে লেনদেন হওয়া চার কার্যদিবস অধিকাংশ শেয়ারের দর বাড়ায় সপ্তাহশেষে বেড়েছে সার্বিক গড় মূল্য আয় অনুপাত পিই রেশিও। সপ্তাহশেষে প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই পিই রেশিও দাঁড়িয়েছে ১৫ দশমিক ৭৭ পয়েন্ট। ডিএসইসূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। আগের সপ্তাহশেষে ডিএসইর পিই অবস্থান করে ১৫ দশমিক ৫৯ পয়েন্টে।সপ্তাহশেষে খাতভিত্তিক পিইর হিসাবে ব্যাংকিং খাতের পিই অবস্থান করছে ১০ দশমিক ২৮ পয়েন্টে আর্থিক খাতের ২৩ দশমিক ৪৪ প্রকৌশল খাতের ২০ দশমিক ৭২ খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের ২৯ দশমিক ৯ বিদ্যুত্ ও জ্বালানি খাতের ১২ দশমিক ১৩ পাট খাতের ১৪২ দশমিক ৫ বস্ত্র খাতের ১১ দশমিক ৭২ ওষুধ ও রসায়ন খাতের ২০ দশমিক ৪৬ সেবা ও আবাসন খাতের ২১ দশমিক ৩৪ সিমেন্ট খাতের ১৮ দশমিক ৫৪ তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ২৪ দশমিক ৫৬ চামড়া খাতের ৩১ দশমিক ৫৫ সিরামিক খাতের ২২ দশমিক ২১ বিমা খাতের ২০ দশমিক ৪০ বিবিধ খাতের ২২ দশমিক ২৮ পেপার ও প্রকাশনা খাতের ৮৯ দশমিক ২৯ টেলিকমিউনিকেশন্স খাতের ২০ দশমিক ৩৯ এবং ভ্রমণ ও অবকাশ খাতের পিই অবস্থান করছে ২২ দশমিক ২ পয়েন্টে।এদিকে গেল সপ্তাহ জুড়ে ১ কোটি ৫২ লাখ ৯৩ হাজার শেয়ার লেনদেন হওয়ায় টার্নওভার তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছে লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট। গত সপ্তাহের তিন কার্যদিবস কোম্পানিটি টার্নওভার তালিকার শীর্ষে অবস্থান করে। সপ্তাহ জুড়ে কোম্পানিটির ১২৫ কোটি ২৩ লাখ ৬৮ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। সপ্তাহশেষে দর বেড়েছে ১ দশমিক ১০ শতাংশ। জানা গেছে হোলসিম সিমেন্টের সঙ্গে একীভূত হওয়ার ঘোষণায় এ শেয়ারের চাহিদা বেড়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7451.csv b/Bangla_fin_news_articles/7451.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6f712c9bc9a3468846e61e93b69d3ed02e70cab9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7451.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7451,অর্থনৈতিক উন্নয়নে বীমা খাতকে যথাযথ গুরুত্বের তাগিদ,2014-06-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য দেশের বীমা খাতকে যথাযথ গুরুত্ব দিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন এ খাতের উদ্যোক্তারা। গতকাল বৃহস্পতিবার দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বীমা শিল্পের ভূমিকা শীর্ষক এক সেমিনারে বক্তারা এ আহ্বান জানান। রাজধানীর নয়া পল্টনে বাংলাদেশ ইন্সুরেন্স এসোসিয়েশনের বিআইএ সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন অর্থ প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান।বিআইএ আয়োজিত এ সেমিনারে আইসিসি বাংলাদেশের সভাপতি ও ইষ্টল্যান্ড ইন্সুরেন্সের চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহমান বলেন বীমা খাতে সরকারের কোন গুরুত্ব নেই। ১০ থেকে ১৫ বছর ভারপ্রাপ্ত নিয়ন্ত্রক দিয়ে চালানো হয়েছে। এরপর সরকার একটি নিয়ন্ত্রক সংস্থা চালু করলেও আইনকানুন যথেষ্ট নেই। যা আছে সেগুলো প্রয়োগের জন্য প্রয়োজনীয় বিধিবিধান নেই। এছাড়া প্রয়োজনীয় জনবলের অভাব রয়েছে বীমা খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইডিআরএতে।অনুষ্ঠানের সভাপতি ও বিআইএর সভাপতি শেখ কবির হোসেন বলেন বীমা বাংলাদেশে সবচেয়ে অবহেলিত খাত। কিন্তু যে দেশের বীমা খাত গুরুত্ব পেয়েছে সেই দেশ উন্নত হয়েছে। তিনি অর্থমন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের নাম পরিবর্তন করে ব্যাংক বীমা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ করার দাবি জানান। তিনি বলেন এ খাতে সরকারের নজর না থাকায় অনিয়মও বেশি হচ্ছে। বীমা খাতকে ঠিকমত এগিয়ে নেয়া গেলে সরকারের রাজস্ব আয় বাড়বে।বিআইএ সভাপতি আরো বলেন আমি নিশ্চিত নই যে প্রধানমন্ত্রীর গণভবন বা রাষ্ট্রপতি ভবনের বীমা আছে কি না। এমনকি ইন্সুরেন্স এসোসিয়েশনের অফিস যে ভবনে তার বীমা আছে কি না তাও জানি না। কিন্তু এগুলো তা থাকা উচিত।অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন এফবিসিসিআই সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ ও আইডিআরএর সদস্য কুদ্দুস খান। এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাণিজ্য অনুষদের ডীন অধ্যাপক শিবলী রুবায়েত উল ইসলাম। অনুষ্ঠানে প্রস্তাবিত বাজেটে বীমার প্রিমিয়াম আয় ও কমিশন আয়ের ওপর ৫ শতাংশ হারে যে করারোপ করা হয়েছে তা প্রত্যাহারসহ এ খাতের উন্নয়নের জন্য সরকারের কাছে কয়েকটি দাবি জানান উদ্যোক্তারা।অর্থপ্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন বীমা খাত জেনেবুঝে অবহেলিত তা আমি বলবো না। যদি অবহেলা কিছু হয়ে থাকে তা অনিচ্ছাকৃত। আমি চেষ্টা করবো আপনাদের সুপারিশগুলো বাস্তবায়নের। প্রতিমন্ত্রী বলেন সরকারের পাশাপাশি আপনাদেরও এগিয়ে আসতে হবে। আইনকানুন পরিপালন করতে হবে।এফবিসিসিআই সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ বলেন আইডিআরএ করা হলেও তার কোন ক্ষমতা নেই। ব্যাংকিং খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্ষমতা যেমন আইডিআরএর তেমন ক্ষমতা থাকা উচিত। আশা করছি সরকার এ বিষয়ে মনোযোগী হবে। এফবিসিসিআই সভাপতি কৃষি ও স্বাস্থ্য বীমা চালুর পাশাপাশি সব খাতে বীমা বাধ্যতামূলক করার প্রস্তাব করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7452.csv b/Bangla_fin_news_articles/7452.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b3b55ef3fa240565730572e1a7483f1976c9909f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7452.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7452,শেয়ারবাজারে সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেন,2014-06-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে সূচক কিছুটা বাড়লেও লেনদেন কমেছে। এদিকে আগের দিনের মতো গতকাল বৃহস্পতিবারও লেনদেন হয়েছে বড় মূলধনী কোম্পানিগুলো ঘিরে। এর মধ্যে রয়েছে বেক্সিমকো লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট গ্রামীণ ফোন ও স্কয়ার ফার্মাসহ বেশ কয়েকটি কোম্পানি।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৫ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৪০৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬১৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩০২ কোটি ৭৮ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৩৪ কোটি ৯৪ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫২টির কমেছে ১০৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টি কোম্পানির শেয়ারের।ডিএসই সূত্রে জানা গেছে বিগত কয়েকদিন ধরে অস্বাভাবিকহারে শেয়ার দর বাড়ার কারণ নেই বলে জানিয়েছে বেক্সিমকো ফার্মা কোম্পানি কর্তৃপক্ষ। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই পক্ষ থেকে দর বাড়ার কোনো নেপথ্য কারণ রয়েছে কিনা তা জানতে চাওয়ার প্রেক্ষিতে গতকাল বৃহস্পতিবার এ জবাব দিয়েছে বেক্সিমকো কর্তৃপক্ষ। জানা গেছে বিগত ১২ কার্যদিবসে বেক্সিমকোর শেয়ার দর ১০ টাকা বা ৪৫ শতাংশ বেড়েছে। গত ১০ জুন শেয়ারটি লেনদেন হয় ২২ টাকায় আর গতকাল লেনদেন হয়েছে সর্বোচ্চ ৩২ টাকায়।এদিকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতের গ্রামীণ মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ানের মেয়াদ ১০ বছর বাড়ানোর পক্ষে সম্মতি দিয়েছেন ইউনিটহোল্ডাররা। গতকাল বৃহস্পতিবার ফান্ডটির বিশেষ সাধারণ সভায় ফান্ডের মেয়াদ ৩০ জুন ২০২৫ পর্যন্ত বাড়ানোর পক্ষে সম্মতি দিয়েছেন তারা। এ সময়ের জন্য এইমস অব বাংলাদেশ লিমিটেডকে সম্পদ ব্যবস্থাপক হিসেবে দায়িত্ব পালনেরও সম্মতি দিয়েছেন তারা। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি অনুমোদন পাওয়ার পর ফান্ডটির মেয়াদ বাড়ানোর বিষয়টি চূড়ান্ত করা হবে। তালিকাভুক্তির শর্ত অনুযায়ী ২০১৫ সালের ৩০ জুন গ্রামীণ মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ানের মেয়াদ শেষ হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7453.csv b/Bangla_fin_news_articles/7453.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..87abe4fa8022015cf6fa220bac8909aaa0b98e6a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7453.csv @@ -0,0 +1,3 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7453,লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী বৈদেশিক সহায়তার +প্রতিশ্রুতি আদায় হচ্ছে না,2014-06-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি ২০১৩১৪ অর্থবছরে প্রত্যাশা অনুযায়ী উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে প্রতিশ্রুতি আদায় করা সম্ভব হচ্ছে না। অর্থবছরের এগার মাসে জুলাইমে পর্যন্ত প্রতিশ্রুতি আদায় হয়েছে মাত্র ৩৪৬ কোটি ১২ লাখ ডলার। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের ইআরডি হালনাগাদ তথ্যে এ চিত্র পাওয়া গেছে। চলতি অর্থবছর প্রায় ৬শ কোটি ডলার প্রতিশ্রুতি আদায়ের লক্ষ্য রয়েছে। প্রতিশ্রুতি আদায়ে পিছিয়ে থাকলেও অর্থছাড়ে লক্ষ্যমাত্রার খুব কাছে রয়েছে সরকার। চলতি অর্থবছরে সরকারের অর্থছাড়ের লক্ষ্যমাত্রা ২৯৫ কোটি ডলার। মে মাসে পর্যন্ত ছাড় হয়েছে ২৬১ কোটি ৯৪ লাখ ডলার। গত অর্থবছরের সঙ্গে তুলনা করলে দেখা যায় আলোচ্য সময়ে প্রতিশ্রুতি কমলেও বেড়েছে অর্থছাড়। এ সময়ের তুলনায় প্রতিশ্রুতি কমেছে ২১০ কোটি ডলার। গত ২০১২১৩ অর্থবছরে এ সময়ে প্রতিশ্রুতি ছিল ৫৫৬ কোটি ১৬ লাখ ডলার। অন্যদিকে গত অর্থবছরের মে মাস পর্যন্ত অর্থছাড়ের পরিমাণ ছিল ২২৯ কোটি ৮০ লাখ ডলার। গত অর্থবছরের এ সময়ের তুলনায় অর্থছাড় বেড়েছে ৩২ কোটি ১৬ লাখ ডলার।এদিকে চলতি অর্থবছর সরকার বিভিন্ন দাতা সংস্থা ও দাতাদেশকে সুদ ও আসল পরিশোধ করেছে ১০২ কোটি ৮০ লাখ ডলার। সুদাসল পরিশোধের পর বাংলাদেশের প্রকৃত প্রাপ্তি বা নীট অর্থছাড় হয়েছে ১৫৯ কোটি ১৩ লাখ ডলার। ইআরডি সূত্রে আরও জানা গেছে চলতি বছরের আলোচ্য সময়ে ঋণ বাবদ অর্থছাড় হয়েছে ১৯৬ কোটি ৪৮ লাখ ডলার। আর অনুদানের হিসেবে ছাড় হয়েছে ৬৫ কোটি ৪৫ লাখ ডলার। অর্থবছরের ১১ মাসে ঋণ হিসাবে ২৯৭ কোটি ৯৭ লাখ ডলার এবং ৪৮ কোটি ১৫ লাখ ডলার অনুদানের প্রতিশ্রুতি আদায় হয়েছে। চলতি অর্থবছরের মে পর্যন্ত বিশ্বব্যাংকের অধীনে ট্রাস্টফান্ড থেকে অনুদান ছাড় হয়েছে ১১ কোটি ৮৪ লাখ ডলার। এছাড়া ইউরোপীয় ইউনিয়ন ইইউ ১৬ কোটি ১৭ লাখ ডলার জাতিসংঘের সংস্থাগুলো ১৩ কোটি ৮০ লাখ ডলার জার্মান সরকার ১৬ কোটি ৪৯ লাখ ডলার এবং যুক্তরাজ্য সরকারের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা ডিএফআইডি ১৩ কোটি ৪৫ লাখ ডলার অনুদান ছাড় করেছে।অন্যদিকে ঋণ হিসাবে বিশ্বব্যাংক ৫৯ কোটি ৯৮ ডলার এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক এডিবি ৪২ কোটি ৩৪ লাখ ডলার জাপান ৩৩ কোটি ৭৫ লাখ ডলার ঋণ ছাড় করেছে চীন ৪৩ কোটি ১২ লাখ ডলার এবং ভারত ৬ কোটি ডলার অর্থছাড় করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7454.csv b/Bangla_fin_news_articles/7454.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..60e37b199540ff41acf6d9027b03521b6c1e434b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7454.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7454,শেয়ারবাজারে সূচক ও লেনদেন বেড়েছে,2014-06-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গতকাল বুধবার শেয়ারবাজারে সূচক ও লেনদেন বেড়েছে। এদিন বাজারে লেনদেনের ক্ষেত্রে বড় মূলধনী কোম্পানিগুলোর প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল বেশি। তাই লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট গ্রামীণফোন স্কয়ার ফার্মা বিএসসিসিএল বেক্সিমকো বিএসসি ও সামিট পাওয়ার।আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে টানা ৭ দিন দর পতনের পর গত তিনদিন ধরে বাজারে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা গেছে। গত বছরে ২৪ শতাংশ বৈদেশিক বিনিয়োগ বাড়ার সংবাদ বিনিয়োগকারীদেরকে আশান্বিত করেছে। এরমধ্যে প্রায় ২৬ শতাংশ বিনিয়োগ এসেছে টেক্সটাইল খাতে। ফলে এ খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ারের চাহিদা বেড়েছে। গতকাল এ খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর বেড়েছে প্রায় ১ শতাংশ। এদিকে গত ছয় কার্যদিবস পর গতকাল লেনদেন হয়েছে তিনশ কোটি টাকার উপরে।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১০ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৪০৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৪ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬১৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৩৭ কোটি ৭২ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৫৭ কোটি ১৯ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৯৭টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২০০টির কমেছে ৭৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টি কোম্পানির শেয়ারের।ডিএসইসূত্রে জানা গেছে এদিকে পুঁজিবাজারে মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতের এইমস ফার্স্ট ফান্ডের মেয়াদ আরো ১০ বছর বাড়ানোর পক্ষে সম্মতি দিয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। গতকাল বুধবার অনুষ্ঠিত এক বিশেষ সাধারণ সভায় তারা এইমস ফার্স্টের মেয়াদ ৩০ জুন ২০২৫ পর্যন্ত বাড়ানোর পক্ষে সম্মতি দিয়েছেন। পরবর্তী ১০ বছরের জন্য বিজিআইসিকে ট্রাস্টি এবং এইমস অব বাংলাদেশ লিমিটেডকে সম্পদ ব্যবস্থাপক হিসাবে দায়িত্ব পালনেরও সম্মতি দেয়া হয়েছে। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি অনুমোদন পাওয়ার পর এইমস ফার্স্টের মেয়াদ বাড়ানোর বিষয়টি চূড়ান্ত করা হবে বলে সংশ্লিষ্টসূত্রে জানা গেছে। এদিকে তালিকাভুক্তির শর্ত অনুযায়ী ২০১৫ সালের ৩০ জুন এইমস ফার্স্টের মেয়াদ শেষ হতে যাচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7455.csv b/Bangla_fin_news_articles/7455.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0da87bb14a81385e1eafa788fd4c6d28406d91cd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7455.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7455,ক্রেডিট কার্ড উদ্বোধন করল ইসলামী ব্যাংক,2014-06-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শরীআ সম্মত ক্রেডিট কার্ড খিদমাহ চালু করল ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড। বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. আবুল কাসেম গতকাল রাজধানীর একটি হোটেলে এ কার্ডের উদ্বোধন করেন। ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মোহাম্মদ আবদুল মান্নানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক দাসগুপ্ত অসীম কুমার। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ আবুল বাশার মো. হাবিবুর রহমান ভুঁইয়া রফি আহমেদ বেগ নূরুল ইসলাম খলিফা ও ইলেক্ট্রা কার্ড সিস্টেমের প্রতিনিধি রিতেশ দৌশিসহ ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।অনুষ্ঠানে বলা হয় সীমিত আয়ের লোকদের জন্য বিনিয়োগ সুবিধা বৃদ্ধি জনগণের দৈনন্দিন চাহিদা পূরণ এবং জীবনযাত্রার মানোন্নয়নের লক্ষ্যে এ ক্রেডিট কার্ড চালু করা হয়েছে। সিলভার গোল্ড ও প্লাটিনামতিন শ্রেণিতে বিভক্ত এ কার্ডের মাধ্যমে গ্রাহকরা ভিসা চিহ্নিত সকল আউটলেটে কেনাকাটা ও ইউটিলিটি বিল পরিশোধ করতে পারবেন। এছাড়াও ভ্রমণ ও ইটিকেটিং সুবিধা পাওয়া যাবে। এ কার্ডের মাধ্যমে বছরে দুই লাখ টাকা পর্যন্ত কেনাকাটা করলে বার্ষিক ফি দিতে হবে না। খিদমাহ কার্ডহোল্ডাররা তাদের পরিবারের সদস্যদের জন্য একটি সাপ্লিমেন্টারী কার্ড বিনা চার্জে ব্যবহার করতে পারবেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7456.csv b/Bangla_fin_news_articles/7456.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5141955cffaa09f7cdfe71a1386728a4413afe31 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7456.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7456,ট্রেড ইউনিয়নের বাধা দূর করতে হবে,2014-06-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আইএলওর সেমিনারে বক্তারাএশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের দেশগুলোর জন্য স্বাধীন ট্রেড ইউনিয়নের অধিকারের ক্ষেত্রে বিদ্যমান শ্রম আইনকে বড় বাধা হিসেবে উল্লেখ করেছেন এই অঞ্চলের শ্রমিক অধিকার সংগঠনের নেতারা। অর্থনৈতিক উন্নয়নে শ্রমিকদের সম্পৃক্ততা বাড়াতে স্বাধীন ট্রেড ইউনিয়নের সুযোগ করে দিতে হবে। এ জন্য ট্রেড ইউনিয়নের ক্ষেত্রে বিদ্যমান বাধা অপসারণ করতে হবে বলে মত দেন তারা। গতকাল রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত তিন দিনব্যাপী শ্রমিক সংঘের অধিকার বিষয়ক এক সেমিনারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তারা এমন মন্তব্য করেন। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার আইএলও ব্যুরো অব ওয়ার্কার্স অ্যাক্টিভিটিজ এসিটিআরএভি এ সেমিনারের আয়োজন করে।এসিটিআরএভির পরিচালক মারিয়া হেলেনা মনে করেন ট্রেড ইউনিয়নের মাধ্যমে মালিকপক্ষ ও সরকারের সঙ্গে সংলাপ তথা দরাদরির মাধ্যমে আয়ের সঠিক বন্টন সম্ভব। যার ফলে বৈষম্য কমার পাশাপাশি আয় বৃদ্ধির ফলে দারিদ্র্য কমিয়ে আনা সম্ভব।এ সময় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশে আইএলওর কান্ট্রি ডিরেক্টর শ্রিনিবাস বি রেড্ডি ইন্টারন্যাশনাল ট্রান্সপোর্ট ওয়ার্কার্স ফেডারেশনের প্রতিনিধি মহেন্দ্র শর্মা বাংলাদেশ এমপ্লয়ার্স ফেডারেশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট সাবরিনা ইসলাম ন্যাশনাল কোঅর্ডিনেশন কমিটি ফর ওয়ার্কার্স এডুকেশনের চেয়ারপার্সন জাফরুল হাসান প্রমুখ।বাংলাদেশ ছাড়াও চীন ভারত ফিলিপাইন মালয়েশিয়া মায়ানমার নেপাল পাকিস্তান শ্রীলঙ্কা থাইল্যান্ড কম্বোডিয়া ও ভিয়েতনামের প্রায় ৪০ জন ট্রেড ইউনিয়ন নেতা এ সেমিনারে অংশ নিয়েছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7457.csv b/Bangla_fin_news_articles/7457.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b2a3a0f1cbdf09545807e16778bf8ff861799cdc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7457.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7457,ডিএসই’র লেনদেন ২৮০ কোটি টাকা,2014-06-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,খান ব্রাদার্সের আইপিও অনুমোদন ঢাকা ডায়িংকে সতর্কবার্তাগতকাল মঙ্গলবার শেয়ারবাজারের সূচক বাড়লেও লেনদেন তিনশ কোটি টাকার নিচেই রয়ে গেছে। বেশ কয়েকদিন ধরেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই লেনদেন তিনশ কোটি টাকার আশেপাশে থাকছে। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৩৯২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৩ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬১৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৮০ কোটি ৫ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৩ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯৬টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৮৩টির কমেছে ৭০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৩টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি ৫২১তম কমিশন সভায় খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগের আইপিও প্রাথমিক গণপ্রস্তাব অনুমোদন দেয়া হয়েছে। খান ব্রাদার্স ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে পুঁজিবাজারে ২ কোটি শেয়ার ছেড়ে ২০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। সংগৃহীত অর্থে কোম্পানিটি যন্ত্রপাতি কেনা ভবন নির্মাণ ব্যাংক ঋণ পরিশোধ চলতি মূলধন সংরক্ষণ ও আইপিও খাতে ব্যয় করবে। ২০১৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী গত পাঁচ বছরে এ কোম্পানির প্রতি শেয়ারে সার্বিক গড় আয় ৭৮ পয়সা ও প্রতিটি শেয়ারে নিট সম্পদ মূল্য ১৪ দশমিক ৬৯ টাকা।সময়মত রাইট শেয়ারের প্রস্তাবনা দাখিলে ব্যর্থ হওয়ায় পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ঢাকা ডাইংকে সতর্ক করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন। বার্ষিক সাধারণ সভায় এজিএম সিদ্ধান্ত নেয়ার ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে কমিশনে প্রস্তাব দাখিল করতে পারেনি কোম্পানিটি। এদিকে কমিশন সভায় ট্রাস্ট ব্যাংকের ২০০ কোটি টাকার সাব অর্ডিনেটেড বন্ডের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। বন্ডের মেয়াদ হবে ৬ বছর। বন্ডটি শুধু প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে ক্রয় করতে পারবে।তালিকাভুক্ত মালেক স্পিনিং মিলস লিমিটেডের দুই সহযোগী প্রতিষ্ঠানকে একীভূত হওয়ার অনুমোদন দিয়েছে বিএসইসি। প্রতিষ্ঠান দুটি হচ্ছে সালেক টেক্সটাইল লিমিটেড এবং তিতাস স্পিনিং অ্যান্ড ডেনিম কোম্পানি লিমিটেড। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7458.csv b/Bangla_fin_news_articles/7458.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9755557960217a86f261277d9a19513a7039584e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7458.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7458,ক্যাপিটাল গেইন ট্যাক্স প্রত্যাহারের অনুরোধ বিএসইসির,2014-06-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে লেনদেনকারীদের উপর নতুন করে আরোপ করা ক্যাপিটাল গেইন ট্যাক্স প্রত্যাহারের অনুরোধ জানিয়েছে শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর সঙ্গে এক বৈঠক করে এ অনুরোধ জানানো হয়েছে। গতকাল সোমবার এনবিআর চেয়ারম্যান গোলাম হোসেনের কাছে এ প্রস্তাবনা দেয়া হয়। বিএসইসির পক্ষে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন চেয়ারম্যান ড. এম খায়রুল হোসেন কমিশনার হেলাল উদ্দিন নিজামী আমজাদ হোসেন ও আরিফ খান। এনবিআরের পক্ষে চেয়ারম্যান গোলাম হোসেন ছাড়াও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।বৈঠকের বিষয়ে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সাইফুর রহমান বলেন এনবিআরের সঙ্গে বিএসইসির বৈঠক হয়েছে। বৈঠকে পুঁজিবাজারের উন্নয়ন ও বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ বিবেচনা করে চলতি অর্থবছরের চূড়ান্ত বাজেট যাতে প্রণয়ন করা হয় সে বিষয়ে বিএসইসির প্রস্তাবনা তুলে ধরা হয়েছে। বৈঠকে কোম্পানিগুলোর ২০ শতাংশের বেশি লভ্যাংশের ক্ষেত্রে ১০ শতাংশ কর রেয়াত সুবিধা পুনর্বহাল রাখার সুপারিশ করা হয়েছে। আর বিনিয়োগকারীদের করমুক্ত লভ্যাংশ আয় ১৫ হাজার টাকার বেশি উন্নীত করার বিষয়েও প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7459.csv b/Bangla_fin_news_articles/7459.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..60973cbaf120b26142152fbc0865272c3aeade6b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7459.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7459,বিদেশে অপপ্রচারকারী শ্রমিক সংগঠনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিন বিজিএমইএ,2014-06-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশের পোশাক শিল্পখাত নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে নেতিবাচক চিঠি পাঠানো শ্রমিক সংগঠন ইন্ডাস্ট্রিঅল দেশদ্রোহিতা করেছে অভিযোগ তুলে সংগঠনটির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানিয়েছে গার্মেন্টস মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ। গতকাল সোমবার বিজিএমইএতে বিভিন্ন গণমাধ্যমের সিনিয়র সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে সংগঠনের সভাপতি আতিকুল ইসলাম এ দাবি জানান। বিজিএমইএ সভাপতি বলেন বাংলাদেশের পোশাক শিল্পখাত সংশ্লিষ্ট নেতিবাচক যে চিঠি ইন্ডাস্ট্রিঅলএর প্যাডে আমেরিকায় গিয়েছে তার দায় ইন্ডাস্ট্রিঅলকেই নিতে হবে। তিনি বলেন এতে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়েছে। আমরা যখন বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের ভাবমূর্তি অর্জনের জন্য যুদ্ধ করে যাচ্ছি সে সময় এ ধরনের মিথ্যা প্রচারণা দেশদ্রোহিতার শামিল। আমরা সরকারের কাছে ইন্ডাস্ট্রিঅলের বিরুদ্ধে আইনানুগ শাস্তি দাবি করছি।এ সময় গণমাধ্যমের সিনিয়র সাংবাদিকগণ পোশাক মালিকদের ভাবমূর্তি উদ্ধারে শ্রমিকদের স্বার্থে কাজ করার আহ্বান জানান। সেইসঙ্গে বিজিএমইএকে আরো গতিশীল এবং গণমাধ্যমের সঙ্গে সম্পৃক্ততা বাড়ানোর তাগিদ দিয়েছেন। মতবিনিময়কালে বিজিএমইএর নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7460.csv b/Bangla_fin_news_articles/7460.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c2250000b9aae8f38a8b83ca222e1fc37fdd4e5d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7460.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7460,ডিএসইতে সূচক বাড়লেও লেনদেন তিনশ কোটি টাকার নিচে,2014-06-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা ৭ কার্য দিবস পর গতকাল সোমবার দেশের উভয় পুঁজিবাজারে সূচকে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা গেছে। এ দিন সূচক বাড়লেও লেনদেন খুব বেশি বাড়েনি। দিনশেষে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ৪৫ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৩৬৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। গতকাল সবচেয়ে বেশি শেয়ার লেনদেন হয়েছে গ্রামীণফোনের শেয়ার। এ দিন এ কোম্পানির ৮ লাখ ৮২ হাজার ২০০ শেয়ার ২৬ কোটি ৫৩ লাখ ২৪ হাজার টাকায় লেনদেন হয়েছে।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৪৫ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৩৬৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১৬ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬১০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৯৩ কোটি ৫ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৭০ কোটি ৪২ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৯৬টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৭৩টির কমেছে ৮৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৬টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সাধারণ মূল্য সূচক ১২২ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮ হাজার ৩৫৭ পয়েন্টে। লেনদেন হওয়া ২০০টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১১১টির কমেছে ৬০টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টি কোম্পানির শেয়ার দর। টাকার পরিমাণে মোট লেনদেন হয়েছে ২৪ কোটি ৫৮ লাখ টাকা।ডিএসই জানিয়েছে পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে ডিএসই অফিস সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। আর শেয়ারবাজারের লেনদেন সকাল সাড়ে ১০টায় শুরু হয়ে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে চলবে। এদিকে সুহূদ ইন্ডাস্ট্রিজের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে আইপিও প্রবাসী বিনিয়োগকারীরা ২ কোটি ৯৮ লাখ ৮৫ হাজার টাকার আবেদন জমা দিয়েছেন। আর স্থানীয় বিনিয়োগকারীরা মোট ৫৮৭ কোটি ৮৪ লাখ ৮৯ হাজার ৯৫৬ টাকার আবেদন জমা দিয়েছেন। অর্থাত্ এ পর্যন্ত মোট ৫৯০ কোটি ৮৩ লাখ ৭৪ হাজার ৯৫৬ টাকার আবেদন জমা পড়েছে। যা কোম্পানির চাহিদার ৪২ গুণ। কোম্পানিটি পুঁজিবাজার থেকে মোট ১৪ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7461.csv b/Bangla_fin_news_articles/7461.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fc9a0519b038964b221f4386b88264097a918c0f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7461.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7461,পুনঃঅর্থায়ন তহবিলের ২৩৯ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছে আইসিবি,2014-06-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের পুনঃঅর্থায়ন তহবিলের প্রথম কিস্তির ৩শ কোটি টাকার মধ্যে ২৩৯ কোটি টাকা পর্যন্ত বরাদ্দ দিয়েছে ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ আইসিবি। গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউজের মোট ৯ হাজার ৬ জন ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীর জন্য এ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। অবশিষ্ট অর্থ দ্রুত বণ্টন সম্পন্ন করতে আজ বৈঠকে বসার কথা রয়েছে পুনঃঅর্থায়ন তহবিল বন্টন কমিটির। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।পুনঃঅর্থায়ন তহবিল থেকে ১৩টি মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউজকে সাড়ে ২৩৯ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এখনও ৪৯ কোটি টাকা বণ্টন প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্টকে ৮৪.৯৮ কোটি টাকা জনতা ক্যাপিটালকে ৪০.৭৮ কোটি টাকা ফারইস্ট স্টক অ্যান্ড বন্ডকে ১৮.৭০ কোটি আইআইডিএফসি সিকিউরিটিজকে ২০.১৫ কোটি বিএসএমএল ইনভেস্টমেন্টকে ৮.০৪ কোটি লংকাবাংলা ইনভেস্টমেন্টকে ১০.৯০ কোটি বাঙ্কো ফাইনান্সকে ২.৯৩ কোটি আইআইডিএফসি ক্যাপিটালকে ৪.৭০ কোটি গ্রীনল্যান্ড ইক্যুইটিকে ১.১১ কোটি ইন্টারন্যাশনাল সিকিউরিটিজকে ১৫.৯৯ কোটি আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্টকে ৭.৪১ কোটি সাউথইস্ট ব্যাংক ক্যাপিটালকে ৭.৭৭ কোটি ও প্রাইম ফাইন্যান্স ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্টকে ১৬.৫৫ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।পুনঃঅর্থায়ন তহবিলের অর্থ ছাড় পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৯টি মার্চেন্ট ব্যাংকের ৬ হাজার ৭২৫ জন ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারী পেয়েছেন ১৮৩ কোটি ৫৬ লাখ টাকা। আর চারটি ব্রোকারেজ হাউসের ২ হাজার ২৮১ জন ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারী পেয়েছেন ৫৫ কোটি ৯৪ লাখ টাকা।প্রসঙ্গত সরকারি ঘোষণার প্রেক্ষিতে প্রায় দুই বছরেও ৯০০ কোটি টাকার পুনঃঅর্থায়ন তহবিল বন্টন সম্পন্ন হয়নি। গত বছরের ২৭ আগস্ট বাংলাদেশ ব্যাংক পুনঃঅর্থায়ন তহবিলের প্রথম কিস্তি বাবদ ৩০০ কোটি টাকা আইসিবিকে দেয়। শর্ত ছিল প্রথম কিস্তির ৩০০ কোটি টাকা ব্যয় হলে পরে সমান দুই কিস্তিতে বাকি ৬০০ কোটি টাকা ছাড় দেয়া হবে। কিন্তু ঋণ বিতরণে কিছু কঠিন শর্তের কারণে মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকার ডিলার প্রতিষ্ঠানগুলো ওই তহবিল থেকে ঋণ নিতে আগ্রহী হয়নি। পরে ঋণের শর্ত শিথিল করা হয়। এরপর ঋণ আবেদনের সময়ও বাড়ানো হয়। ফলে ঋণ বিতরণের কার্যক্রমে গতি পায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7462.csv b/Bangla_fin_news_articles/7462.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2d1addb8371714f65f98d110297e931b3f8cb981 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7462.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7462,ডিএসইতে লেনদেন খরা,2014-06-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন খরা শুরু হয়েছে। গতকাল রবিবার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২২২ কোটি টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় প্রায় ১৬ শতাংশ কম। এদিকে লেনদেন আরও কমে যাওয়ার আশঙ্কা থেকে রক্ষা করেছে সিমেন্ট খাত। এ খাতে লেনদেন হয়েছে ৩৮ কোটি টাকা। যা মোট লেনদেনের প্রায় ১৭ শতাংশ।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৬ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৩২২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৯ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৫৯৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২২২ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৪৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯২টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪০টির কমেছে ১১৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টি কোম্পানির শেয়ারের।সিএসইসূত্রে জানা গেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের গোল্ডেন সনের রাইট শেয়ার ছেড়ে পরিশোধিত মূলধন বাড়ানোর প্রস্তাবে অনুমোদন দেননি বিনিয়োগকারীরা। গত ১৫ মে গোল্ডেন সনের পরিচালনা পর্ষদ দুটি সাধারণ শেয়ারের বিপরীতে একটি রাইট শেয়ার ছাড়ার ঘোষণা দেয়। ফেসভ্যালু ১০ টাকার সাথে ২০ টাকা প্রিমিয়ামসহ প্রতিটি রাইটের ফেসভ্যালু নির্ধারণ করা হয় ৩০ টাকা। এ বিষয়ে বিনিয়োগকারীদের সম্মতি নিতে ২১ জুন বিশেষ সাধারণ সভা ইজিএম করা হয়। ইজিএমে বিনিয়োগকারীরা রাইট শেয়ার ছাড়ার বিষয়ে সম্মতি দেননি। ফলে কোম্পানিটি রাইট শেয়ার ছেড়ে পরিশোধিত মূলধন বাড়াতে পারছে না।এদিকে ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের পরিচালকদের ন্যূনতম ২ শতাংশ শেয়ার ধারণের বাধ্যবাধকতা থেকে অব্যাহতি দেয়ার বিষয়ে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি কাছে মতামত চেয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। গেল মাসে এ চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে জানা গেছে। চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে পুঁজিবাজারের স্বার্থে স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত কোম্পানির পরিচালকদের শেয়ার ধারণ সংক্রান্ত বিএসইসির জারি করা নির্দেশনা থেকে ইউনাইটেড এয়ারওয়েজকে অব্যাহতি দেয়ার প্রস্তাবের ওপর মতামত দেয়ার জন্য অনুরোধ করা হয়েছিল। কিন্তু এর কোনো জবাব পাওয়া যায়নি। এ অবস্থায় ইউনাইটেড এয়ারওয়েজকে অব্যাহতি দেয়ার বিষয়ে মতামত দেয়ার জন্য নির্দেশ দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7463.csv b/Bangla_fin_news_articles/7463.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2c0167272e9ed802dd31089174f99b2e97e93183 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7463.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7463,শেয়ার বাজারে পিই রেশিও কমেছে ৩৩৯ শতাংশ,2014-06-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গেলো সপ্তাহে চার কার্যদিবস দরপতনের ফলে কমেছে প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক গড় মূল্য আয় অনুপাত পিই রেশিও। গত সপ্তাহ শেষে ডিএসইর সার্বিক পিই রেশিও দাঁড়িয়েছে ১৫ দশমিক ৫৯ পয়েন্টে। যা আগের সপ্তাহ শেষে ছিল ১৬ দশমিক ১৩ পয়েন্টে। অর্থাত্ সপ্তাহ শেষে সার্বিক গড় পিই রেশিও কমেছে ৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ। সপ্তাহ শেষে খাতভিত্তিক পিইর হিসাবে ব্যাংকিং খাতের পিই অবস্থান করছে ৯ দশমিক ৮৯ পয়েন্টে আর্থিক খাতের ২২ দশমিক ৯৭ প্রকৌশল খাতের ২১ দশমিক ১৫ খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের ২৮ দশমিক ৮৫ বিদ্যুত্ ও জ্বালানি খাতের ১১ দশমিক ৯৪ বস্ত্র খাতের ১১ দশমিক ৪৪ ওষুধ ও রসায়ন খাতের ২০ দশমিক ২৪ সেবা ও আবাসন খাতের ২০ দশমিক ৮৫ সিমেন্ট খাতের ১৮ দশমিক ৫৪ তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ২৩ দশমিক ৬৬ চামড়া খাতের ৩১ দশমিক ৬৭ সিরামিক খাতের ২১ দশমিক ৭০ বীমা খাতের ২১ দশমিক ১০ বিবিধ খাতের ২১ দশমিক ৩২। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7464.csv b/Bangla_fin_news_articles/7464.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4749af4827b4e1b6ebdb1cb8f49ae53e4abee351 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7464.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7464,এবার মধ্যম স্তরের করদাতাদের জন্য চালু হচ্ছে এমটিইউ,2014-06-21,রিয়াদ হোসেন,বৃহত্ করদাতাদের পাশাপাশি মধ্য স্তরের করদাতাদের উপর নজরদারি বাড়াতে বৃহত্ করদাতা ইউনিটের এলটিইউ আাাদলে মিডল ট্যাক্স পেয়ার ইউনিট বা এমটিইউ খোলার পরিকল্পনা করছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। প্রতিটি বিভাগে এলটিইউ চালু হওয়ার পর এই কার্যক্রম শুরু করতে চায় এনবিআর। এর মাধ্যমে ক্ষুদ্র ও বৃহত্ করদাতাদের পাশাপাশি মধ্যম স্তরের করদাতাদের আলাদা শ্রেণীভূক্ত করে তাদের সেবা দিবে এমটিইউ। অবশ্য এর আগে দেশের সব বিভাগীয় শহরে এলটিইউর কার্যক্রম শুরু করা হবে। এনবিআরের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে বর্তমানে ঢাকা ও চট্টগ্রামে এলটিইউর কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এর বাইরে খুলনায় শিগগিরই চালু হবে এলটিইউ।এনবিআর সদস্য সৈয়দ আমিনুল করিম এ প্রসঙ্গে ইত্তেফাককে বলেন আগামী তিন চার মাসের মধ্যে খুলনায় এলটিইউর কার্যক্রম চালু হবে। সব বিভাগে এলটিইউ চালু হওয়ার পর পর্যায়ক্রমে এমটিইউ চালু করা হবে। এর মাধ্যমে মধ্যম স্তরের করদাতাদের সেবাদান নিশ্চিত করা হবে। এর মাধ্যমে বিদ্যমানে পদ্ধতিতে কার্যগত পরিবর্তন আনা হবে। তিনি বলেন আগামী এক বছরের মধ্যে এমটিইউর কার্যক্রম চালু করা হবে।এনবিআর সূত্র জানিয়েছে ট্যাক্স অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ক্যাপাসিটি অ্যান্ড ট্যাক্স পেয়ারস সার্ভিস ট্যাক্টস প্রকল্পের আওতায় পর্যায়ক্রমে সব বিভাগীয় শহরে এলটিইউ খোলা হবে। এ ক্ষেত্রে সহযোগিতা করছে যুক্তরাজ্যের সহযোগিতা সংস্থা ডিএফআইডি।সূত্র জানায় নতুন ২০১৪১৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে রাজস্ব আয় আহরণের প্রধান খাত ধরা হয়েছে আয়কর বা প্রত্যক্ষ কর খাতকে। এনবিআরের প্রধান তিনটি খাতের মধ্যে আয়কর থেকে নতুন অর্থবছরে সর্বোচ্চ ৫৭ হাজার ৫শ কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। এজন্য সব ধরনের করদাতাদের হয়রানিমুক্ত সেবা দিয়ে এ লক্ষ্যমাত্রা পূরণের পরিকল্পনা নিচ্ছে আয়কর অনুবিভাগ। এরই পরিপ্রেক্ষিতে প্রত্যেক কর অঞ্চলে এমটিইউ খোলার পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে।জানা গেছে কোম্পানি সার্কেলের আওতায় বিভাগীয় শহরগুলোতে করপোরেট করদাতাদের কর সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম সম্পন্ন হয়। একটি সার্কেলে কয়েক হাজার করদাতা থাকায় বড় প্রতিষ্ঠানের ওপর নজরদারি করা সম্ভব হয় না। এসব দিক বিবেচনা করে কর্পোরেট করদাতাদের ওপর মনিটরিং জোরদার করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। যেসব প্রতিষ্ঠানের পরিশোধিত মূলধন ৫ কোটি টাকা সেই সব প্রতিষ্ঠান এলটিইউ আওতাভুক্ত করা হবে। আর যেসব প্রতিষ্ঠানের মূল প্রতিষ্ঠান আগেই এলটিইউ ভুক্ত হয়ে রয়েছে সেগুলোর ক্ষেত্রে ৫ কোটি টাকা পরিশোধিত মূলধন না হলেও এলটিইউ ভুক্ত করা হবে। প্রসঙ্গত দেশের বৃহত্ প্রতিষ্ঠানগুলোর কর এবং ভ্যাট দেয়ার সুবিধার্থে ডিএফআইডি সহযোগিতায় ২০০৩ সালের নভেম্বরে এলটিইউ চালু হয়। এরপর থেকে দেশের রাজস্ব আদায়ে এলটিইউ ভ্যাট এবং কর বিভাগ সবচেয়ে এগিয়ে।২০১৪১৫ অর্থবছরে প্রস্তাবিত বাজেটে এনবিআরের জন্য রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১ লাখ ৪৯ হাজার ৭২০ কোটি টাকা। এর মধ্যে আয়কর থেকে ৫৭ হাজার ৫০০ কোটি টাকা মূল্য সংযোজন কর ভ্যাট খাত থেকে ৫৫ হাজার ৫৮০ কোটি টাকা ও আমদানি শুল্ক থেকে ৩৬ হাজার ৬৪০ কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7465.csv b/Bangla_fin_news_articles/7465.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..388eaf03124d2b2aabacdb910e913e0476bf987f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7465.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7465,১৮ অর্থনীতিবিদের নতুন ফোরাম,2014-06-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের প্রথম সারির ১৮ জন অর্থনীতিবিদের সমন্বয়ে বাংলাদেশ ইকোনোমিস্টস ফোরাম নামে নতুন ফোরাম গঠিত হয়েছে। এ ফোরাম নিজেদের সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক দাবি করে দেশের পরিবর্তনের পক্ষে কাজ করার ঘোষণা দিয়েছে। আগামীকাল শনিবার ও রবিবার রাজধানীর র্যাডিসন হোটেলে দুদিনের সম্মেলনে দীর্ঘমেয়াদে বাংলাদেশের উন্নয়ন বিষয়ে সুপারিশ তুলে ধরবে এ ফোরাম। সম্মেলনে দেশিবিদেশি অর্থনীতিবিদদের পাশাপাশি শিক্ষাবিদ সুশীল সমাজের প্রতিনিধি রাজনৈতিক নেতারা অংশ নিবেন। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন।গতকাল বাংলাদেশ ব্যাংকের সম্মেলন কক্ষে সম্মেলন পূর্ব সংবাদ সম্মেলনে এসব তুলে ধরেন বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির প্রথম নির্বাচিত সভাপতি ড. মহিউদ্দিন আলমগীর বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান ও পলিসি রিসার্চ ইন্সটিটিউটের ভাইস চেয়ারম্যান ড. সাদিক আহমেদ।ড. মহিউদ্দিন বলেন ৭১ সালে আমরা কেউ ভাবিনি দেশে ৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন সম্ভব হবে। তা যেহেতু হয়েছে ১০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জনও সম্ভব। এজন্য আমাদের পথ দেখাতে হবে। এ উদ্দেশ্যেই নতুন এ ফোরাম গঠন। এটা কোনো রাজনৈতিক দলের প্লাটফর্ম নয় সব সরকারের সময় আমরা দেশের ভবিষ্যত্ নিয়ে আলোচনা তুলে ধরব। আর দেশে থাকা এ জাতীয় বিভিন্ন সংগঠনের মতো সমালোচনা না করে আমরা ভবিষ্যত্ উন্নয়নের জন্য করণীয় তুলে ধরবো। দীর্ঘমেয়াদী উন্নয়নের জন্য কি ধরনের নীতি গ্রহণ করা প্রয়োজন তা তুলে ধরবো। বাংলাদেশকে আমরা সিঙ্গাপুর নয় কোরিয়ার মতো উন্নত দেশ হিসেবে দেখতে চাই।ড. সাদিক আহমেদ বলেন আমরা পক্ষপাতহীনভাবে দেশের উন্নয়নের জন্য কি ধরনের কৌশল নেয়া প্রয়োজন তা সব সময় তুলে ধরবো। বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর বলেন বাংলাদেশ ২০৫০ সালের মধ্যে উন্নত দেশে পরিণত হবে এটাই আমার স্বপ্ন। উন্নয়নের পথে চ্যালেঞ্জ থাকবে তবে তা অতিক্রম করে আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে হবে।অনুষ্ঠানে জানানো হয় আগামী ২১২২ জুন ভিশন ২০৩০বহুমাত্রিক গণতন্ত্রে অর্থনৈতিক নীতি ও কৌশল প্রণয়নের একটি কাঠামো শীর্ষক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। অনুষ্ঠানে আরো জানানো হয় এ ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ১৮ জন। প্রতিষ্ঠাতা সদস্যরা হলেন ড. সাদিক আহমেদ ড. মহিউদ্দিন আলমগীর ড. মুস্তফা কে মুজেরী ড. আতিউর রহমান ড. আহসান এইচ মনসুর ড. মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম ড. জায়েদী সাত্তার ড. সুলতান হাফিজ রহমান ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ অধ্যাপক এসআর ওসমানি ড. রিজওয়ানুল ইসলাম ড. কিউকে আহমাদ ড. হোসেন জিল্লুর রহমান খালিদ শামস ড. মাহবুব হোসাইন অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ ও অধ্যাপক সালিম রশিদ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7466.csv b/Bangla_fin_news_articles/7466.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7e232d2f471ab1a15b8fbf2aa56460918749a0f0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7466.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7466,এক কার্যদিবস পর ফের কমলো সূচক,2014-06-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,একদিন সামান্য উত্থানের পর গতকাল সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার দেশের উভয় শেয়ারবাজারে সূচক নিম্নগতি হয়েছে। অন্যদিকে বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দর ও লেনদেন আগের কার্যদিবস থেকে কিছুটা বেড়েছে।গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই মোট ২৯৮টি কোম্পানির ৫ কোটি ৭১ লাখ ৯০ হাজার ৬৪৫টি শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। মোট লেনদেনের পরিমাণ ২৬৬ কোটি ১ লাখ ৮২ হাজার ১৮২ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৩২ কোটি ৯ লাখ টাকা কম।ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের কার্যদিবসের চেয়ে গতকাল ১২ পয়েন্ট কমে ৪৩২৮ পয়েন্ট ডিএস৩০ মূল্য সূচক ২ দশমিক ৮২ পয়েন্ট কমে ১৬০৩ দশমিক ৪৬ পয়েন্ট এবং ডিএসইএক্স শরীয়াহ্ সূচক ৬ দশমিক ৯৫ পয়েন্ট কমে ৯৯২ দশমিক ৯৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেনকৃত ২৯৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩৮টির কমেছে ১১৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৫টি কোম্পানির শেয়ারের।লেনদেনের ভিত্তিতে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট গ্রামীণফোন এসিআই বিএসআরএম স্টিল স্কয়ার ফার্মা বেক্সিমকো ইউনাইটেড এয়ার বিএসসিসিএল লঙ্কাবাংলা ফিন্যান্স ও বিএটিবিসি।দর বৃদ্ধির শীর্ষে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলোসন্ধানী ইন্স্যুরেন্স রূপালী লাইফ বঙ্গজ প্রোগ্রেসিভ লাইফ ৬ষ্ঠ আইসিবি এসিআই ইউনাইটেড এয়ার স্টান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্স ডেল্টা লাইফ ও আরামিট সিমেন্ট।অন্যদিকে গতকাল চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সূচক ৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৮২৬৩ পয়েন্টে। সিএসইতে মোট ১৯৯টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৮৭টির কমেছে ৮৮টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টি কোম্পানির শেয়ারের। টাকার পরিমাণে মোট লেনদেন হয়েছে ২০ কোটি ৩৮ লাখ টাকার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7467.csv b/Bangla_fin_news_articles/7467.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..da2419c91c48b2ad5094b48d1a085c9cade66e0f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7467.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7467,মে’তে মূল্যস্ফীতি ৭৪৮ শতাংশ,2014-06-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এপ্রিলের তুলনায় কিছুটা বেড়ে মে মাসে দেশের মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৭.৪৮ ভাগে। এর আগের মাসে এ হার ছিলো ৭.৪৬ ভাগ। পরিসংখ্যান ব্যুরোর বিবিএস হালনাগাদ তথ্যে দেখা গেছে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ঊর্ধ্বমুখি হলেও খাদ্য বহির্ভূত পণ্যে কিছুটা কমেছে। এপ্রিলে খাদ্য পণ্যে ৮.৯৫ ভাগ থাকার পর মে মাসে তা ৯.০৯ ভাগে পৌঁছেছে। অন্যদিকে খাদ্য বহির্ভূত পণ্যে ৫.২৩ থেকে মে মাসে ৫.১৬ শতাংশে নেমেছে। মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির হার পর্যালোচনা করে দেখা যায় শহরে কিছুটা কমলেও মূলত গ্রামীণ এলাকার খাদ্যপণ্যের দাম বৃদ্ধিতে সার্বিক মূল্যস্ফীতির হার বেড়েছে। গ্রামীণ এলাকার মূল্যস্ফীতি এপ্রিল মাসে ৮.৫২ থেকে মে মাসে বৃদ্ধি পেয়ে ৮.৭২ শতাংশে পৌঁছেছে। অন্যদিকে শহর এলাকায় মে মাসে খাদ্য পণ্যে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৯.৯৮ ভাগ। খাদ্য বহির্ভূত পণ্যে গ্রামীণ এলাকায় মূল্যস্ফীতি ৪.৭১ এবং শহর এলাকায় এ হার ৭.৯৭ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7468.csv b/Bangla_fin_news_articles/7468.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c8599f4ef1ef0d0dc6606dc3afa9f8387fe82c4a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7468.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7468,জিআই পণ্যের মালিকানা সুরক্ষায় মেধাসম্পদ নীতি প্রণীত হচ্ছে,2014-06-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের মেধাসম্পদ ও ভৌগোলিক নির্দেশক জিআই পণ্যের মালিকানা সুরক্ষায় একটি মেধাসম্পদ নীতি প্রণয়নের উদ্যোগ নিয়েছে শিল্প মন্ত্রণালয়। বিশ্ব মেধাসম্পদ সংস্থার সহায়তায় এ নীতি প্রণয়ন করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে খসড়া মেধাসম্পদ নীতির রূপরেখা তুলে ধরে একটি প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। এর ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের উপযোগী একটি কার্যকর মেধাসম্পদ নীতি প্রণয়ন করা হবে। গতকাল বুধবার মেধাসম্পদ নীতি প্রণয়নের লক্ষ্যে প্রস্তুতকৃত প্রতিবেদনের ওপর আয়োজিত বহুপক্ষীয় সভায় এ তথ্য জানানো হয়। বিশ্ব মেধাসম্পদ সংস্থা ডব্লিউআইপিও এবং শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন প্রতিষ্ঠান পেটেন্ট ডিজাইন ও ট্রেড মার্কস অধিদপ্তর ডিপিডিটি যৌথভাবে রাজধানীর একটি সেন্টারে সভার আয়োজন করে। শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু এতে প্রধান অতিথি ছিলেন। পেটেন্ট ডিজাইন ও ট্রেড মার্কস অধিদপ্তরের রেজিস্ট্রার জামাল আবদুল নাসের চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন শিল্পসচিব মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ্। এতে খসড়া প্রতিবেদন তুলে ধরেন বুয়েটের অধ্যাপক কামাল উদ্দিন। অনুষ্ঠানে ডব্লিউআইপিওর পরিচালক কিফেল সেনক্রু শিল্প মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব নিমাই চন্দ্র পালসহ দেশিবিদেশি মেধাসম্পদ বিশেষজ্ঞ গবেষক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক শিল্প উদ্যোক্তা ব্যবসায়ী ও সরকারিবেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা আলোচনায় অংশ নেন। অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন সমন্বিত মেধাসম্পদ নীতির অভাবে দেশীয় মেধাসম্পদের মালিকানা সুরক্ষা কঠিন হয়ে পড়েছে। ফলে বাংলাদেশের কোনো কোনো ভৌগোলিক নির্দেশক বা জিআই পণ্যসহ নতুন উদ্ভাবনের পেটেন্ট নিবন্ধন হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছে। এতে করে বাংলাদেশি উত্পাদক ও উদ্ভাবকরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন বলে তারা মন্তব্য করেন। তারা মেধাসম্পদের পাইরেসি প্রতিরোধে দ্রুত মেধাসম্পদ নীতি প্রণয়নের তাগিদ দেন।মেধাসম্পদ নীতি প্রণয়নের ক্ষেত্রে তারা অন্য কোনো দেশের ধার করা নীতি অনুসরণ না করে নিজস্ব চাহিদা ও প্রয়োজন বিবেচনায় এনে একটি বাস্তবসম্মত নীতি প্রণয়নের সুপারিশ করেন। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের মেধাসম্পদ খাতে কারিগরি ও তথ্যগত সেবা প্রদানের লক্ষ্যে টেকনোলজি অ্যান্ড ইনোভেশন সাপোর্ট সেন্টার স্থাপনের বিষয়ে আলোচনা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7469.csv b/Bangla_fin_news_articles/7469.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..67bc6dbae08f736bdeee4af4e307bf03ee64ea78 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7469.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7469,উভয় শেয়ারবাজারে সূচক সামান্য বেড়েছে,2014-06-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা চার কার্যদিবস পতনের পর দেশের উভয় শেয়ারবাজারে সূচক সামান্য বেড়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর। তবে টাকার পরিমাণে লেনদেন আগের চেয়ে কমেছে। গতকাল ডিএসইতে মোট ২৯৫ টি কোমপানির ৫ কোটি ৪৪ লাখ ৪১ হাজার ৬৫৯ টি শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। ডিএসইতে গতকাল মোট লেনদেনের পরিমাণ ২৩৩ কোটি ৯১ লাখ ৯২ হাজার ৮৬৯ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ২৯ কোটি ৬১ লাখ টাকা কম।ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১ দশমিক ৯ পয়েন্ট বেড়ে ৪৩৪০ দশমিক ৪৬ পয়েন্ট ডিএস৩০ মূল্য সূচক শূন্য দশমিক ৮২ পয়েন্ট বেড়ে ১৬০৬ দশমিক ২৮ পয়েন্ট এবং ডিএসইএক্স শরীয়াহ্ সূচক ১ দশমিক ২৭ পয়েন্ট কমে ৯৯৯ দশমিক ৯২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেনকৃত ২৯৫ টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪৭ টির কমেছে ৯৭ টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫১ টি কোম্পানির শেয়ারের।লেনদেনের ভিত্তিতে প্রধান ১০টি কোমপানি হলো লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট বিএসআরএম স্টিল বেক্সিমকো গ্রামীণফোন স্কয়ার ফার্মা মিথুন নিটিং বিএসসিসিএল ইউসিবিএল হাইড্রেলবার্গ সিমেন্ট ও এসিআই ।অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সূচক ৪ পয়েন্ট বেড়ে গতকাল অবস্থান করছে ৮২৬৫ পয়েন্টে। সিএসইতে মোট ২০৭টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৯৭টির কমেছে ৮৩টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭টি কোম্পানির শেয়ারের। টাকার পরিমাণে মোট লেনদেন হয়েছে ৪১ কোটি ৪ লাখ টাকার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7470.csv b/Bangla_fin_news_articles/7470.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7aacb3184752f9d203d86f60c94d0340ef55ca4c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7470.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7470,স্বয়ংক্রিয়ভাবে চিহ্নিত হবে দুর্বল আর্থিক প্রতিষ্ঠান,2014-06-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এখন থেকে সমস্যাগ্রস্থ ব্যাংক বহির্ভুত আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং প্রতিষ্ঠানগুলোর দুর্বল দিক সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়ভাবে চিহ্নিত হবে। এ ব্যবস্থায় ক্যামেলস রেটিংকে ইনপুট হিসেবে ব্যবহার করলেই আউটপুট পাওয়া যাবে। ফলে নিয়ন্ত্রকারী প্রতিষ্ঠান হিসাবে বাংলাদেশ ব্যাংক খুব অল্প সময়ের মধ্যেই সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারবে। যার ফলে সম্ভাব্য ক্ষতির হাত থেকে প্রতিষ্ঠানগুলোকে রক্ষা করা যাবে বলে মনে করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতে ব্যাপক অর্থনৈতিক ক্ষতি থেকে যেমন রক্ষা পাওয়া সম্ভব তেমনি অর্থনৈতিক ব্যবস্থার প্রতি মানুষের আস্থাও অটুট রাখা সম্ভব।গতকাল মঙ্গলবার এ সংক্রান্ত একটি ডিজিটাল নীতিমালার উদ্বোধন করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর ড. আতিউর রহমান। এসময় বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নররা নির্বাহী পরিচালকরাসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যবস্থাপনা পরিচালকরা উপস্থিত ছিলেন।অনুষ্ঠানে গভর্নর বলেন আর্থিক সক্ষমতার বিচারে দুর্বল অব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর দুর্বল দিকগুলো উদ্ঘাটনের লক্ষ্যে এ নীতিমালা। ইতিমধ্যে ক্যামেলস রেটিং স্ট্রেস টেস্টিং ব্যাসেল ইত্যাদি নীতিমালা আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্যে প্রণয়ন করা হয়েছে যা আর্থিক খাতের শৃঙ্খলা রক্ষায় সহায়ক ভূমিকা রেখে যাচ্ছে। তিনি বলেন বাংলাদেশ ব্যাংক উপযুক্ত নীতিপদক্ষেপ গ্রহণ করেছিল বলেই আর্থিক খাতের তেমন কোনো ক্ষতি হয়নি। কৃষি এসএমইসহ আর্থিক খাত ভালো করার কারণেই দেশের অর্থনীতির সূচকগুলো স্বস্তিদায়ক অবস্থানে রয়েছে। বাংলাদেশ এখন আর্থিক অন্তভুক্তির রোল মডেল হিসেবে সারা বিশ্বেই তার পরিচয় তুলে ধরতে সক্ষম হয়েছে। আর্থিক স্থিতিশীলতার বিচারেও বাংলাদেশ এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7471.csv b/Bangla_fin_news_articles/7471.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f057f612b4b7a9df5e4369fa8890677b8b0ca632 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7471.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7471,পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির প্রস্তাবিত কর প্রত্যাহারের দাবি,2014-06-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স এসোসিয়েশন বলেছে পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা ধরে রাখতে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর প্রাতিষ্ঠানিক কর হার কমানো উচিত। একদিকে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর কর বাড়ানো হচ্ছে এবং অন্যদিকে পুঁজিবাজারের তালিকার বাইরের কোম্পানিগুলোর কর কমানো হচ্ছে। এর ফলে নতুন করে ভাল কোম্পানিগুলো বাজারে আসতে নিরুত্সাহিত হচ্ছে। একই সঙ্গে শীর্ষ করদাতাদের ওপর চাপ না বাড়িয়ে উল্টো যারা করের আওতার বাইরে রয়েছে তাদের করজালের আওতায় নিয়ে আসা উচিত।সংগঠনটির পক্ষ থেকে প্রস্তাবিত বাজেট পরবর্তী প্রতিক্রিয়ায় বলা হয়েছে এ বাজেট মোটেও পুঁজিবাজারবান্ধব নয়। বাজেটের কিছু প্রস্তাব বাজারে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। তাছাড়া তাদের বিভিন্ন প্রস্তাব বিবেচনার আশ্বাস দেয়া হলেও ঘোষিত বাজেটে সবই উপেক্ষিত থেকেছে। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএমবিএর সভাপতি তানজিল চৌধুরী সাধারণ সম্পাদক মশিউর রহমান অর্থ সম্পাদক মোস্তফা কামালসহ নির্বাহী পরিষদের সদস্যরা। এ সময় সহসভাপতি আখতার হোসেন সান্নামাত বলেন বর্তমানে মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো ৪ হাজার কোটি টাকা লোকসানে রয়েছে। যতদিন যাচ্ছে ততই লোকসানের পরিমাণ বাড়ছে। আর ব্যাংকগুলোকে ঋণ ও সুদ উভয়ের ওপর কমিশন ধরা হয়েছে। তিনি বলেন মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোও প্রাইভেট কোম্পানি। সেক্ষেত্রে এদের সাথে কর বৈষম্য থাকা উচিত না। তাই আগামীতে অর্থমন্ত্রীর কাছে ইতিবাচক পদক্ষেপ আশা করে বিএমবিএ।লিখিত বক্তব্যে সান্নামাত বলেন ক্যাপিটাল গেইন ট্যাক্স প্রস্তাবিত বাজেটে রাখার সময় বিষয়টি বিবেচনা করা হয়নি। গেইন ট্যাক্সের কী ধরনের প্রভাব পুঁজিবাজারে পড়বে তা বিবেচনা করা হয়নি। পুঁজিবাজারের স্বার্থে এটি প্রত্যাহার করা উচিত। তিনি আরও বলেন পুঁজিবাজারে ব্যাংক বীমা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো বড় ধরনের ভূমিকা রাখে। এ প্রতিষ্ঠানগুলোর কর কমিয়ে ৪০ শতাংশ করা হলে পুঁজিবাজারে এর ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। সান্নামাত বলেন তালিকা বহির্ভূত কোম্পানিগুলোর কর কমানো হয়েছে। কিন্তু বিএমবিএ তালিকা বহির্ভূত কোম্পানি হওয়ার পরও কর কমানো হয়নি। বিএমবিএর কর ৩৭ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৩৫ শতাংশ করার দাবি করেন। এছাড়াও তিনি বলেন বর্তমানে কোনো বিনিয়োগকারীকে ঋণ পেতে হলে ১৭ থেকে সাড়ে ১৭ শতাংশ সুদ দিতে হয়। বিএমবিএকে বাংলাদেশ ব্যাংক যদি ৫ শতাংশ হারে ঋণ দেয় তাহলে তারা ৭ থেকে ৮ শতাংশ হারে বিনিয়োগকারীদের হাতে এ ঋণের টাকা তুলে দিতে পারবে। এতে বাজারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়বে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7472.csv b/Bangla_fin_news_articles/7472.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..47edc2e831e01fda6bf9bee092ca591df350bf73 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7472.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7472,উভয় শেয়ারবাজারের সূচক ও লেনদেন কমেছে,2014-06-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসেও দেশের উভয় শেয়ারবাজারের সূচক কমেছে। একই সঙ্গে কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর এবং টাকার পরিমাণে লেনদেন। গতকাল সকালে লেনদেন শুরুতে সূচকের উত্থান হলেও দিনশেষে তা কমে যায়। গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই মোট ২৯১টি কোম্পানির ৫ কোটি ৬৬ লাখ ৩৯ হাজার ৬৫৪টি শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। ডিএসইতে গতকাল মোট লেনদেনের পরিমাণ ২৬৩ কোটি ৫২ লাখ ৯৩ হাজার ৬৮২ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৫৫ কোটি ৮৩ লাখ টাকা কম। ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১৯ দশমিক ৮৮ পয়েন্ট কমে ৪৩৩৮ দশমিক ৮৭ পয়েন্ট ডিএস৩০ মূল্যসূচক ১২ দশমিক ৩৯ পয়েন্ট কমে ১৬০৫ দশমিক ৪৬ পয়েন্ট এবং ডিএসইএক্স শরীয়াহ্ সূচক ৮ দশমিক ৬১ পয়েন্ট কমে ১০০১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেনকৃত ২৯১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০২টির কমেছে ১৪৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৫টি কোম্পানির শেয়ারের।লেনদেনের ভিত্তিতে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট গ্রামীণ ফোন বিএসআরএম স্টিল স্কয়ার ফার্মা বেক্সিমকো লি. পেনিনসুলা বিএসসিসিএল হাইড্রেলবার্গ সিমেন্ট এবি ব্যাংক ও এমজেএল।অন্যদিকে গতকাল চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সূচক ২৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৮২৬৩ পয়েন্টে। সিএসইতে মোট ২০২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৫২টির কমেছে ১১৫টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টি কোম্পানির শেয়ারের। টাকার পরিমাণে মোট লেনদেন হয়েছে ২০ কোটি ৪৮ লাখ টাকার।আমান কটনকে জরিমানাসিকিউরিটিজ আইন লঙ্ঘনের দায়ে আমান কটন ফাইবারস লিমিটেডকে জরিমানা করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড একচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। একই সাথে কোম্পানির ইস্যুয়ার প্রতিষ্ঠান লঙ্কাবাংলা ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড এবং ইউনিয়ন ক্যাপিটালকেও জরিমানা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা। গতকালের ৫২০তম সভায় তিন প্রতিষ্ঠানকে মোট ১৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7473.csv b/Bangla_fin_news_articles/7473.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0e813a9042e8b0302854d163dbf9c45e845e35b4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7473.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7473,১১ মাসে রপ্তানি বেড়েছে ১৩ শতাংশ,2014-06-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি ২০১৩১৪ অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে জুলাইমে রপ্তানি আয় পূর্বের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১২ দশমিক ৫৬ শতাংশ বেড়েছে। তবে বিগত ১১ মাসে রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা সম্ভব হয়নি। আলোচ্য সময়ে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ৫ কোটি ৮১ লাখ মার্কিন ডলার কম রপ্তানি হয়েছে। আর একক মাস হিসেবে মে মাসের আয় লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় কম হয়েছে ৫ দশমিক ৪৫ শতাংশ। রপ্তানির চলমান ধারা অব্যাহত থাকলে চলতি অর্থবছরে রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা সম্ভব হবে না বলেই মনে করছেন বিশ্লেষকরা।রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো ইপিবি প্রকাশিত হালনাগাদ পরিসংখ্যান অনুযায়ী বিগত ১১ মাসে ২ হাজার ৭৪৩ কোটি ডলারের লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে রপ্তানি হয়েছে ২ হাজার ৭৩৮ কোটি ডলার। চলতি অর্থবছরে রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ৩ হাজার ৫০ কোটি ডলার।ইপিবি পরিসংখ্যান বিশ্লেষণে দেখা গেছে রপ্তানিতে গার্মেন্টস খাতের প্রাধান্য ক্রমাগত বাড়ছে। গত অর্থবছরের একই সময়ে মোট রপ্তানির ৭৯ শতাংশ গার্মেন্টস খাতের দখলে থাকলেও চলতি অর্থবছরের ১১ মাসে তা ৮১ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। গুটি কয়েক পণ্য নির্ভর রপ্তানি খাত যে কোন দেশের জন্যই ঝঁকিপূর্ণ বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।প্রতিবেদন বিশ্লেষণে দেখা যায় রপ্তানি তালিকায় তৈরি পোশাকের আধিপত্য অব্যাহত আছে। নিট ও ওভেন মিলে এ খাতের রপ্তানি আয়ের পরিমাণ দুই হাজার ২১৭ কোটি ডলার। দুই খাত মিলে গড় প্রবৃদ্ধি ১৫ শতাংশের মতো। এর মধ্যে নিটের একক প্রবৃদ্ধি ১৬ শতাংশ। আয় হয়েছে এক হাজার ৯১ কোটি ডলার যা লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় প্রায় ৫ শতাংশ বেশি। তবে ওভেনের আয় লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় কম হয়েছে দশমিক ৪৩ শতাংশ। রপ্তানি হয়েছে এক হাজার ১২৬ কোটি ডলার। প্রবৃদ্ধি ১৩ দশমিক ৪৬ শতাংশ।রফতানি খাতের উল্লেখযোগ্য পণ্যের মধ্যে হিমায়িত খাদ্যে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৬ দশমিক ১৯ শতাংশ। মোট আয় হয়েছে ৫৮ কোটি ডলার। পাট ও পাটজাত পণ্যের রপ্তানি আয় কমার প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। এ খাতের গড় প্রবৃদ্ধি কমেছে ২০ শতাংশ। অন্যদিকে চা চামড়া চামড়াজাত পণ্যের আয় বেড়েছে। চামড়ার রপ্তানি বেড়েছে ২৯ শতাংশ চামড়াপণ্যের ৬০ শতাংশ। রাবারের ৩১ শতাংশ ওষুধের ১৭ শতাংশ। অন্যদিকে রপ্তানি আয় কমে যাওয়ার তালিকায় আছে টেরিটাওয়েল প্রসাধনী প্লাস্টিক পণ্য। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7474.csv b/Bangla_fin_news_articles/7474.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c972617d2918e44bc6e7f67d292854c779e690ba --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7474.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7474,ডিএসইতে টানা চারদিন সূচকের পতন,2014-06-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে গতকাল সোমবারও দরপতন হয়েছে। কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। এ নিয়ে টানা চার কর্মদিবস ডিএসইতে দরপতন হয়েছে। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে সরকার এডিপি বাবদ ব্যয় বৃদ্ধি করার খবরে সংশ্লিষ্ট কোম্পানিগুলোতে দর বেড়েছে। পদ্মা সেতুর কাজ শুরু হতে পারে এমন আশ্বাসের ফলে সিমেন্ট খাতের কোম্পানিগুলোর দর বেড়েছে প্রায় ৫ শতাংশ।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৩৫৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬১৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩১৯ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৫ কোটি ২০ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯১টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৩টির কমেছে ২০৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানির শেয়ারের।ডিএসই জানিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিবিধ খাতের সিনো বাংলা ইন্ডাস্ট্রিজের ঘোষিত ৩১ অক্টোবর ২০১৩ সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ সংগ্রহের জন্য বিনিয়োগকারীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। কোম্পানিটির ঘোষিত লভ্যাংশ আজ মঙ্গলবার থেকে ১৯ জুন পর্যন্ত কোম্পানির প্রধান কার্যালয় থেকে লভ্যাংশ সংগ্রহ করা যাবে। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত লভ্যাংশ বিতরণ করা হবে। অবিতরণকৃত লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের ঠিকানায় কুরিয়ার করা হবে বলে কোম্পানির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।এদিকে প্রাথমিক গণ প্রস্তাবে আইপিও তুং হাই নিটিং অ্যান্ড ডাইং লিমিটেডে ৮৭০ কোটি টাকারও বেশি আবেদন জমা পড়েছে। যা কোম্পানির চাহিদার তুলনায় প্রায় ২৫ গুণ। সিএসইসূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। আবেদনকারীদের মধ্যে শেয়ার বরাদ্দের জন্য লটারির ড্র আগামী বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত হবে। তুং হাই নিটিং শেয়ারবাজার থেকে ৩৫ কোটি টাকা উত্তোলনের জন্য ৩ কোটি ৫০ লাখ শেয়ার ছাড়বে। প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ টাকা ৫০০টি শেয়ারে মার্কেট লট নির্ধারণ করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7475.csv b/Bangla_fin_news_articles/7475.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8579f54fd85f530e704ffadc7108bc7a802e5d4a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7475.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7475,আমদানি বিকল্প ফসল চাষে ঋণের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হবে না,2014-06-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আমদানি বিকল্প ফসল বিশেষ করে মসলা জাতীয় ফসল উত্পাদনের জন্য রেয়াতি সুদহারে ঋণ বিতরণের যে লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে তা পূরণ হবে না। অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে জুলাইমে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ৮০ দশমিক ৬৭ শতাংশ ঋণ বিতরণ করেছে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো। এসময়ে মোট ৭৩ কোটি ৫৬ লাখ ৩২ হাজার টাকার ঋণ বিতরণ হয়েছে। অবশ্য আলোচ্য সময়ে বেসরকারি ও বিদেশি খাতের ১২টি ব্যাংক এ খাতে কোন ঋণ বিতরণ করেনি। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।চলতি অর্থবছরে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো ৯১ কোটি ১৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। বিদায়ী অর্থবছর মসলা চাষে ব্যাংকগুলোর পক্ষ থেকে মাত্র ৭৪ কোটি ৯০ লাখ টাকা বিতরণ করা হয়েছিল। যা এর আগের অর্থবছরে ছিল ৮১ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। আর চলতি অর্থবছরের ১১ মাস শেষে এর পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৭৩ কোটি ৫৬ লাখে।বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী অর্থবছরের এগার মাস শেষে রাষ্ট্রীয় ও বিশেষায়িত খাতের ব্যাংকগুলো একত্রে ঋণ বিতরণ করেছে ৬১ কোটি ৫০ লাখ টাকা। যা তাদের মোট লক্ষ্যমাত্রার ৮২ দশমিক ৬২ শতাংশ। বেসরকারি খাতের ব্যাংকগুলো থেকে মসলা চাষে ঋণ বিতরণ হয়েছে মাত্র ১০ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। যা তাদের লক্ষ্যমাত্রার ৭৪ দশমিক ৯৩ শতাংশ। বেসরকারি খাতের ব্যাংকগুলোর মধ্যে যেসব ব্যাংক এ খাতে কোন ঋণ বিতরণ করেনি তাদের মধ্যে রয়েছে ব্র্যাক ব্যাংক ঢাকা ব্যাংক মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক প্রিমিয়ার ব্যাংক শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক এবং দি সিটি ব্যাংক। এ সময়ে বিদেশি খাতের ব্যাংকগুলো এ খাতে মাত্র এক কোটি ৭০ লাখ টাকা ঋণ বিতরণ করেছে। যদিও এসময়ে বিদেশি অধিকাংশ ব্যাংকই কোন ঋণ বিতরণ করেনি। ঋণ বিতরণ না করা ব্যাংকগুলোর মধ্যে রয়েছে হাবিব ব্যাংক এইচএসবিসি ব্যাংক স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া ওরি ব্যাংক কমার্শিয়াল ব্যাংক অব সিলন ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান।প্রসঙ্গত আমদানি নির্ভরতা কমিয়ে বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় করে দেশের অর্থনীতির উপর চাপ কমাতে ডাল মসলা ও তৈলবীজ জাতীয় ফসল উত্পাদনের জন্যে দেয়া ঋণে ভর্তুকি দেয় সরকার। ডাল জাতীয় ফসল যেমন মাষকলাই মুগ মশুর খেসারি ছোলা মটর ও অড়হর চাষে এ ঋণ সুবিধা রয়েছে। এছাড়া তৈলবীজ জাতীয় ফসল সরিষা তিল তিসি চিনাবাদাম সূর্যমুখী ও সয়াবিন এবং মসলা জাতীয় ফসল হলুদ আদা রসুন পেঁয়াজ ও ধনিয়া ও ভুট্টা চাষে এ ঋণ সুবিধা পাওয়া যায়। যেখানে এ ঋণের বিপরীতে গ্রাহক পর্যায়ে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো ৪ শতাংশ হারে সুদ নেয়। ঋণ বিতরণকারী ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সরকার ৬ শতাংশ ভর্তুকি দেয়। এতে ব্যাংক মোট ১০ শতাংশ সুদ পায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7476.csv b/Bangla_fin_news_articles/7476.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2aa7dc44a4712d730565609c5e07c32ab865f783 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7476.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7476,বিক্রয়ের চাপে ডিএসই’র সূচকের পতন,2014-06-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই বেশিরভাগ কোম্পানির দর পতন হয়েছে। ফলে কমেছে সূচক। একই সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে বাজার থেকে মুনাফা তুলে নেয়ার প্রবণতায় বিক্রয়ের চাপ বেড়ে যাওয়ায় সূচকের পতন হয়েছে। তাছাড়া বাজেটে শেয়ারবাজার সংক্রান্ত ইস্যুগুলোতে সরকারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন মতামত দেয়ার পর বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ধীরে চল নীতি অবলম্বন করছেন। এতে বাজারের লেনদেন প্রায় ১৫ শতাংশ কমে ৩শ কোটিতে নেমে এসেছে। এদিকে বাজারে প্রথম লেনদেন হওয়া পেনিনসুলা বিনিয়োগকারীদের মধ্যে খুব বেশি আশার সঞ্চার করতে পারেনি। ফলে লেনদেন বাড়েনি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ১০ ভাগ শেয়ার ঘিরে লেনদেন হয়েছে মোট লেনদেনের প্রায় ২৩ ভাগ।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৪৭ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৩৬১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১৯ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬১৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩১৪ কোটি ১৬ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৫৪ কোটি ৬০ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯১টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪৭টির কমেছে ২১২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টি কোম্পানির শেয়ারের।ডিএসই জানিয়েছে নতুন উত্পাদন লাইনে বাণিজ্যিকভাবে সুতা রং করার নিট ডাইং কার্যক্রম প্রসারিত করেছে ঢাকা ডাইং। এতে প্রতিবছর দুই লাখ কেজি বাড়তি সুতা রং করার সক্ষমতা অর্জন করবে কোম্পানিটি। ইতিমধ্যে কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ নতুন উত্পাদন কার্যক্রমের সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেছে। নতুন প্রোডাকশন লাইনের কার্যক্রম নিজস্ব অর্থায়নে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। আগে থেকেই এ কোম্পানিটি সুতা রংয়ের কাজ করত। এছাড়া উচ্চমানসম্পন্ন আরেকটি সুতা রং করার প্ল্যান্ট ইয়ার্ন ডাইং স্থাপন করার সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেছে কোম্পানিটির পরিচালনার পর্ষদ। প্রতিবছর ২০ লাখ কেজি সুতা রং করার সক্ষমতা থাকবে এই প্ল্যান্টের। এই প্ল্যান্ট স্থাপনের ব্যয়ও নিজস্ব অর্থায়নে করা হবে বলে কোম্পানির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7477.csv b/Bangla_fin_news_articles/7477.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cd1fe77a98d34a58368e8f6af23660de5fca567b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7477.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7477,জাইকা প্রেসিডেন্ট শনিবার বাংলাদেশ সফরে আসছে,2014-06-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,জাপান আন্তর্জাতিক সহযোগি সংস্থার জাইকা প্রেসিডেন্ট ড. আকিহিকো তানাকা আগামী শনিবার ৪ দিনের সফরে বাংলাদেশ আসছে। জাইকার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় দীর্ঘ ১১ বছর পর বাংলাদেশ সফরে আসছেন সংস্থার কোন প্রেসিডেন্ট। সর্বশেষ ২০০৩ সালে তত্কালীন জাইকা প্রেসিডেন্ট ঢাকা সফর করেন। বাংলাদেশে সফরকালে আকিহিকো তানাকা জাইকার বিভিন্ন প্রকল্প পরিদর্শন করবেন। এছাড়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিতের সাথে সাক্ষাত্ করবেন।এ সময় জাইকা প্রেসিডেন্ট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্মারক বক্তৃতা দেবেন। ১৬ জুন তিনি বাংলাদেশের সঙ্গে জাইকার ৩৫ তম ওডিএ ঋণ চুক্তি অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7478.csv b/Bangla_fin_news_articles/7478.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..08504790cc9a02a00c42df71ac305221c6c3b7f1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7478.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7478,বেসরকারিখাতের ব্যাংকগুলো জমিদার গভর্নর,2014-06-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বেসরকারিখাতের ব্যাংকগুলোকে জমিদার উল্লেখ করে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেছেন নতুন জমিদারদের প্রাইভেট ব্যাংক বলেছি সমাজের জন্য কিছু কর। ব্যাংকের একটি অংশ সমাজের জন্য ব্যয় কর। কারণ সমাজের খেটে খাওয়া মানুষের অর্থেই এই ব্যাংকগুলো গড়ে উঠেছে। এদের সেবায় কিছু করতে হবে। বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দে ইয়ূথ লিডারশিপ সেন্টার বিওয়াইএলসি আয়োজিত ইয়ূথ লিডারশিপ সামিট ২০১৪ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। গভর্নর বলেন জিডিপির হার বাড়াতে ব্যাংকগুলো কাজ করছে। বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাত এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি সেবাবান্ধব হয়েছে। এর ফলে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীরাও ব্যাংকিং সেবা পাচ্ছে।সমাবেশে যুবকদের উদ্দেশে বলেন একা মানে এক টুকরো। একা কাজ করার চেয়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে দেশের উন্নয়নে কাজ করতে হয়। আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে বড় বড় অর্জনগুলো ছিনিয়ে এনেছি। সবাই যদি একত্রিত হই তবেই দেশ থেকে দারিদ্র্য নামক ভূতটাকে তাড়াতে পারব। তিনি বলেন দেশে সমস্যা থাকবেই সেই সংকটকাল পার হয়ে কিভাবে সম্ভাবনাগুলোকে কাজে লাগিয়ে দেশের উন্নয়ন সম্ভব হয় সে লক্ষ্যে কাজ করতে হবে।ইয়ূথ লিডারশিপ গঠনে বাংলাদেশ ব্যাংক সোশ্যাল সাপোর্ট করবে মন্তব্য করে তিনি বলেন একটি সত্যিকারের নেতার নেতৃত্বই সমাজ ও দেশের ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পারে। বর্তমানে বাংলাদেশ ব্যাংকে অনেক তরুণ প্রবেশ করছে উল্লেখ করে তিনি বলেন এসব তরুণরা কর্মদক্ষতা দিয়ে ভালো করবে। তিন দিনব্যাপী এই সম্মেলনে বিশ্বের ২০ টি দেশের ইয়ূথরাসহ বাংলাদেশ ইয়ূথ লিডারশিপ সেন্টারের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7479.csv b/Bangla_fin_news_articles/7479.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9f55afaa784625299be534fb4bc66f199ec8a74f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7479.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7479,মিউচ্যুয়াল ফান্ডের দর বৃদ্ধি,2014-06-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,জুন মাস শেষে লভ্যাংশ ঘোষণার প্রত্যাশায় মিউচ্যুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ বেড়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই প্রায় সব মিউচ্যুয়াল ফান্ডের দাম বেড়েছে। এরমধ্যে ৭টি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর শীর্ষ দর বৃদ্ধির ১০ কোম্পানির তালিকায় চলে এসেছে। দুয়েকটি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের দর অপরিবর্তিত থাকলেও অবশিষ্ট সব মিউচ্যুয়াল ফান্ডের দর বেড়েছে। তবে ফ্রেশ ফান্ড কম হওয়ায় লেনদেন কমে গেছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৬৮ কোটি টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় প্রায় ১৬ ভাগ কম।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৪০৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬৩৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৬৮ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৬৮ কোটি ৬৯ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯৬টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩৩টির কমেছে ১৩২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে দেশের উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে দি পেনিনসুলা চিটাগং লিমিটেডের শেয়ারের লেনদেন আগামী রবিবার থেকে শুরু হবে। স্টক এক্সচেঞ্জের পরিচালনা পর্ষদের সভায় কোম্পানিটির তালিকাভুক্তির সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এর আগে গত ৪ ফেব্রুয়ারি শেয়ারবাজার থেকে অর্থ সংগ্রহের অনুমোদন পায় হোটেল পেনিনসুলা চিটাগং লিমিটেড। কোম্পানিটিকে ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতিটি শেয়ার ২০ টাকা প্রিমিয়ামসহ ৩০ টাকায় ইস্যু করার অনুমোদন দেয় নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। সাড়ে ৫ কোটি টাকার শেয়ার ছেড়ে ১৬৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করেছে কোম্পানিটি। সংগৃহীত অর্থ দিয়ে হোটেলের সম্প্রসারণ ও চট্টগ্রাম এয়ারপোর্ট সংলগ্ন আরো একটি নতুন হোটেল নির্মাণ করবে। আর অবশিষ্ট অর্থ ব্যাংক ঋণ পরিশোধে ব্যয় করা হবে। কোম্পানিটির ২০১৩ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি আয় ২ টাকা ৪৯ পয়সা ও পুনর্মূল্যায়নসহ শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য দাঁড়ায় ৩২ টাকা ৭৩ পয়সা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7480.csv b/Bangla_fin_news_articles/7480.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..aecc048e2559c49d40688c3a6796e48c329059a7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7480.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7480,হজ্ব প্রিপেইড কার্ড আনল প্রিমিয়ার ব্যাংক,2014-06-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রিমিয়ার ব্যাংক ও মাস্টারকার্ড বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো রিলোডেবল হজ্ব প্রিপেইড কার্ড চালু করেছে। এ কার্ডকে হজ্বযাত্রী হজ্ব এজেন্সি এবং প্রায়শ ভ্রমণকারীদের জন্য উপযোগী যা ট্রাভেলার্স চেক বা ফরেন এক্সচেঞ্জ ইন ক্যাশের বিকল্প হিসেবে কাজ করবে। এছাড়াও এটি বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশের ছাত্রছাত্রীদের জন্যও বিশেষ উপযোগী।গতকাল রাজধানীর একটি হোটেলে কার্ডের উদ্বোধন করেন প্রিমিয়ার ব্যাংকের চেয়ারম্যান ড. এইচ.বি.এম. ইকবাল। এসময় মাস্টারকার্ডের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের প্রধান ভিকাস ভার্মা ধর্মবিষয়ক সংসদীয় কমিটির সভাপতি এবং প্রিমিয়ার ব্যাংকের পরিচালক বি.এইচ হারুন ধর্মবিষয়ক মন্ত্রনালয়ের সেক্রেটারি চৌধুরী বাবুল হাসান ব্যাংকের এমডি ও সিইও কে.এ.এম. মাজেদুর রহমান মাস্টারকার্ডের কান্ট্রি ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7481.csv b/Bangla_fin_news_articles/7481.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..95bd007577176b52ceedbb07611afcfb9cdd0cc5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7481.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7481,ব্যাংক ঋণের কারণে ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে বিজিপিএমইএ,2014-06-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,২০১৪১৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে ৬৭ হাজার কোটি টাকার ঘাটতি রয়েছে। এর অধিকাংশ অর্থ ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে পূরণ করা হবে। এটা কার্যকর হলে দেশের ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন বলে মনে করছে বাংলাদেশ প্লাস্টিক দ্রব্য প্রস্তুতকারক ও রফতানিকারক সমিতি বিজিপিএমইএ। গতকাল রাজধানীর পল্টন টাওয়ারে সমিতির বাজেট পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে এ আশঙ্কার কথা বলেন।সংবাদ সম্মেলনে সমিতির সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন বলেন ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে বিশাল পরিমাণ ঋণ বেসরকারি খাতের জন্য শুভ হবে না। এতে ব্যবসায়ী উদ্যোক্তারা পর্যাপ্ত ব্যাংক ঋণ পাবেন না। শিল্প খাতে বিনিয়োগ কমে যেতে পারে। সুদের হার আরও বেড়ে যাবে বলেও আশঙ্কা করেন তিনি। ফলে ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে। সংবাদ সম্মেলনে বিপিজিএমইর সাবেক সভাপতি এ.এস.এম কামাল উদ্দিন ইউসুফ আশরাফ ফেরদৌস ওয়াহেদ সামিম আহমেদ উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7482.csv b/Bangla_fin_news_articles/7482.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..10930279aba8c3ef8992f484207d3587f4d61ada --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7482.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7482,বড় কোম্পানির প্রভাবে সূচক বেড়েছে শেয়ারবাজারে,2014-06-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গতকাল বুধবার শেয়ারবাজারের সূচক ও লেনদেন বেড়েছে। বড় মূলধনী কোম্পানি ও মধ্যম আকারের মূলধনী কোম্পানিগুলোর দর বাড়ায় বাজারে সূচক বেড়েছে। বড় মূলধনী কোম্পানিগুলোর দাম বেড়েছে প্রায় ১ শতাংশ। আর মধ্যম আকারের মূলধনী কোম্পানিগুলোর দাম বেড়েছে এক শতাংশের কিছুটা কম। এদিকে গত ৬ কার্যদিবস ধরে টানা চারশ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হচ্ছে। প্রধান খাতগুলোর মধ্যে টেলিযোগাযোগ খাতের কোম্পানিগুলোর দাম বেড়েছে ৩ দশমিক ৭ শতাংশ। আর দর হ্রাসের ক্ষেত্রে শীর্ষে ছিল লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট। কোম্পানিটির দর কমেছে ৭ দশমিক ৭৫ শতাংশ।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৯ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৪১১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১৪ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬৩৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪৩৭ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১৪ কোটি ৮৮ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৯৫টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫১টির কমেছে ১০৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৯টি কোম্পানির শেয়ারের।ডিএসই জানিয়েছে ফার ইস্ট নিটিং অ্যান্ড ডাইং ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও আবেদন জমা নেয়া শুরু হবে আগামী রবিবার থেকে। বিনিয়োগকারীরা আগামী ১৯ জুন পর্যন্ত আইপিও আবেদন জমা দিতে পারবেন। প্রবাসী বিনিয়োগকারীরা এনআরবি এ কোম্পানির আইপিওতে আগামী ২৮ জুন পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন। কোম্পানির তত্ত্বাবধানে ঢাকা জেলা ক্রীড়া সংস্থার হলরুমে ১৫ থেকে ১৯ জুন পর্যন্ত প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের আবেদন গ্রহণ করা হবে। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের সঙ্গে ১৭ টাকা প্রিমিয়ামসহ এ শেয়ারের নির্দেশক মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ২৭ টাকা। মার্কেট লট ২০০টি শেয়ারে। কোম্পানিটি আইপিওতে ২ কোটি ৫০ লাখ শেয়ার ইস্যু করে ৬৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা সংগ্রহ করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7483.csv b/Bangla_fin_news_articles/7483.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2fef8e74076438a51b466865c9a610c0666a7183 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7483.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7483,সফল নারীদের সম্মাননা দেবে আরএফএল,2014-06-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নিজ নিজ কর্মক্ষেত্রে সফল নারীদের সম্মাননা দেবে আরএফএল ও বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম। ১০টি ক্যাটাগরিতে সফল নারীদেরকে এ সম্মাননা দেয়া হবে। সোমবার রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে আরএফএল ইন্সপায়ারিং উইমেন অ্যাওয়ার্ড বিষয়ক সম্মাননা প্রদানের বিষয়টি জানানো হয়।সংবাদ সম্মেলনে প্রাণআরএফএল গ্রুপের পরিচালক কর্পোরেট ফাইন্যান্স উজমা চৌধুরী ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর চিত্রনায়িকা মৌসুমী বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা শরীফুল ইসলাম জিএম লিটন বাউলসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।পেশার ক্ষেত্রে উদ্যমী নারী নারী উদ্যোক্তা নারীবান্ধব প্রতিষ্ঠান প্রজন্মের নারী নেতৃত্ব বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নারীর ক্ষমতায়নে কাজ করছে এমন উন্নয়ন প্রতিষ্ঠান তথ্য ও প্রযুক্তির ক্ষেত্রে উদ্যমী নারী নারীর অগ্রযাত্রায় কাজ করছে এমন পুরুষসহ বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে সম্মাননা প্রদান করা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7484.csv b/Bangla_fin_news_articles/7484.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..732007e5c527e266b060ddbc6281a9fa82f61ab2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7484.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7484,চ্যালেঞ্জিং বাজেট বাস্তবায়নে দরকার সুশাসন ও দক্ষতা,2014-06-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী ২০১৪১৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটকে ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ফোরাম অব বাংলাদেশ আইবিএফবি একটি সময়োপযোগী ও চ্যালেঞ্জিং বাজেট বলে মনে করে। এই বাজেট বাস্তবায়নে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হবে সরকারের দক্ষতা রাষ্ট্রযন্ত্রের সর্বস্তরে সুশাসন নিশ্চিত করা এবং আগামী দিনগুলোতে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা। প্রস্তাবিত বাজেট বিষয়ে প্রতিক্রিয়ায় আইবিএফবি এ অভিমত ব্যক্ত করেছে।প্রতিষ্ঠানটির মতে বাজেটের সবচেয়ে প্রশংসনীয় দিক হল দেশীয় উত্পাদনমুখী শিল্প যেমন ওষুধ শিল্প এলপিজি সিলিন্ডার লোহা ও ইস্পাত জাহাজ নির্মাণ শিল্প দেশীয় কাগজ সিরামিক রাবার ইলেকট্রিক্যাল পণ্য কাঁচ প্লাস্টিক শিল্প ইত্যাদিকে সুরক্ষা দান করার জন্য প্রস্তাবিত পদক্ষেপসমূহ। এক্ষেত্রে স্থানীয় শিল্পে উত্পাদিত বিভিন্ন পণ্যের কাঁচামাল আমদানিতে শুল্ক হ্রাস এবং সেইসাথে একই ধরনের পণ্যের আমদানিতে শুল্ক বৃদ্ধি একটি প্রশংসনীয় উদ্যোগ। যা দেশীয় শিল্প বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। অন্যদিকে নিত্যপণ্যসহ অন্যান্য ক্ষেত্রে স্থানীয় ঋণপত্রের উপর উেস কর প্রত্যাহার দেশে বর্তমানে প্রায় স্থবির ব্যবসাবাণিজ্যে কিছুটা গতিশীলতা আনতে পারে।বাজেটের সঠিক বাস্তবায়নে পূর্বশর্ত হচ্ছে সুশাসন। আইবিএফবি বিশ্বাস করে সুশাসন নিশ্চিত করার মাধ্যমে দেশের আমলাতন্ত্রের দক্ষতা বৃদ্ধি সম্ভব এবং বাজেটের সফল বাস্তবায়নে আমলাতন্ত্রের দক্ষতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ ক্ষেত্রে স্থানীয় সরকার ব্যবস্থার সম্পৃক্ততাও ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। প্রস্তাবিত বাজেটে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর এর মাধ্যমে ১৪৯৭২০ কোটি টাকা আয় করা হবে। যার মধ্যে আয়কর ৩৭.৫ মূল্য সংযোজন কর মূসক ৩৬.৭ এবং আমদানি শুল্ক ও অন্যান্য উত্স থেকে ২৫.৮ নির্ধারণ করা হয়েছে। এটি বাস্তবায়নে দরকার সরকারের দক্ষতা ও স্বচ্ছতা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7485.csv b/Bangla_fin_news_articles/7485.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5e91c3587bbf4b83c1bb196f66e36e8cf13b85ff --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7485.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7485,শেয়ারবাজারে লেনদেন বেড়েছে,2014-06-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে গতকাল মঙ্গলবার সূচকের কিছুটা পতন হলেও বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৪ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৪০১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৪ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬২৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪৫২ কোটি ২৩ লাখ টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৩২ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৯৫টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৩টির কমেছে ১৬১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১টি কোম্পানির শেয়ারের।সামপ্রতিক সময়ে শেয়ার দর বাড়ার কোনো কারণ নেই বলে জানিয়েছে বিকন ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড। দর বাড়ার কারণ জানতে চাওয়ার প্রেক্ষিতে কোম্পানিটির পক্ষ থেকে ডিএসই কর্তৃপক্ষকে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে মঙ্গলবার বিকন ফার্মার শেয়ার সর্বশেষ ১৪.৬ টাকায় লেনদেন হয়েছে। গত তিন কার্যদিবস ধরে শেয়ারটির দর বাড়ছে। গত ৫ জুন শেয়ারটির দর অবস্থান করে ১১.৩ টাকায়। তিন কার্যদিবসে শেয়ারটির দর বেড়েছে প্রায় ৩০ শতাংশ। ২০১৪ সালের ৩১ মার্চে শেষ হওয়া তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী বিকন ফার্মার কর পরবর্তী মুনাফা হয়েছে ২০ লাখ ১০ হাজার টাকা ও শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১ পয়সা। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল যথাক্রমে ৩৪ লাখ টাকা ও ১ পয়সা। অর্থাত্ গত বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের তুলনায় চলতি বছর তৃতীয় প্রান্তিকে বিকন ফার্মার মুনাফা কমেছে ১৩ লাখ ৯০ হাজার টাকা।এদিকে গতকাল ডিএসইর সামনে মানববন্ধন করছেন বিনিয়োগকারীরা। চলতি ২০১৪১৫ অর্থবছরে পুঁজিবাজার বান্ধব বাজেট ঘোষণা না হওয়ায় বিনিয়োগকারীরা এ মানববন্ধন করেছেন। এছাড়া বাজারে ঘন ঘন আইপিও আসা বাইব্যাক আইন না থাকা ফাইনান্সিয়াল রিপোর্টিং অ্যাক্ট প্রণয়ন না করা ও পুঁজিবাজার নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের অযাচিত হস্তক্ষেপের কারণে বাজারে নেতিবাচক প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। তাই পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে চলতি বছরের বাজেট পুঁজিবাজার বান্ধব হওয়া জরুরি বলে মনে করছেন বিনিয়োগকারীরা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7486.csv b/Bangla_fin_news_articles/7486.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..729bc72bb4ec112f22c71da17cfb712c4bd55e0c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7486.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7486,শেয়ারবাজারে সূচক ও লেনদেন বেড়েছে,2014-06-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী অর্থবছরের বাজেটে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের অর্জিত মূলধনী আয়ের উপর কর আরোপে রবিবার বাজারের সূচক কমলেও গতকাল সোমবার সূচক ও লেনদেন বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সূচক বেড়েছে ৬৯ পয়েন্ট। একইসঙ্গে লেনদেনও বেড়েছে। বাজার সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে বাজেটে আরোপিত কর শেষ পর্যন্ত শিথিল হচ্ছে এ ধরনের মনোভাবের কারণে অনেকেই শেয়ার কিনেছেন। এজন্যই সূচক বেড়েছে। তবে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগও কিছুটা প্রভাব রেখেছে বাজারের সূচক বৃদ্ধিতে।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৬৯ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৪১৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২৮ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬২৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪২০ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৪ কোটি ৪৬ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৯৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২১১টির কমেছে ৬৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৮টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের সিডিবিএল আদলে ও ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশন প্রক্রিয়ায় ক্লিয়ারিং কর্পোরেশন এ বছর প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে না। কারণ অবকাঠামোগত ভিত্তি স্থাপন করে প্রতিষ্ঠানটি পুরোপুরি চালু করা সময়সাপেক্ষ। ক্লিয়ারিং কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি গঠিত কমিটির দাখিল করা পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদনে এমন তথ্য দেয়া হয়েছে। সম্প্রতি এ সংক্রান্ত একটি পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন কমিশনে দাখিল করা হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। জানা গেছে ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশনের আদলে ক্লিয়ারিং কর্পোরেশনের কার্যক্রম পরিচালনায় পৃথক জনবল কাঠামো থাকবে। এ প্রতিষ্ঠানে দুটি ক্যাটাগরি থাকবে। একটি হলো ট্রেডিং মেম্বার অপরটি ক্লিয়ারিং মেম্বার। ট্রেডিং ও ক্লিয়ারিং মেম্বাররা ব্রোকারদের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকবে না। এছাড়া ক্লিয়ারিং কর্পোরেশেনের প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী বা শেয়ারহোল্ডারদের নির্দিষ্ট সীমা থাকবে।প্রসঙ্গত ক্লিয়ারিং কর্পোরেশন পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট স্বতন্ত্র একটি প্রতিষ্ঠান যা শেয়ার বা ফিউচার বা অপসন মার্কেটের নানা সিকিউরিটিজ এবং কমোডিটি এক্সচেঞ্জের লেনদেন নিষ্পত্তিতে কাজ করবে। অর্থাত্ সিকিউরিটিজ সংক্রান্ত যে কোনো লেনদেনের ক্ষেত্রে ক্রেতাকে সংশ্লিষ্ট সিকিউরিটিজ প্রদান এবং বিক্রেতাকে তার অর্থ প্রাপ্তির নিশ্চয়তা প্রদান করবে। শেয়ার কেনাবেচার ক্ষেত্রে বর্তমানে এ কাজ স্টক এক্সচেঞ্জই করে থাকে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7487.csv b/Bangla_fin_news_articles/7487.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..79718def45730b9cdce442489f2fbcdf979f0b9c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7487.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7487,নবায়নযোগ্য বিকল্প জ্বালানিতে জোর দিতে হবে শিল্পমন্ত্রী,2014-06-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু বলেছেন পরিবেশবান্ধব সবুজ শিল্পায়নের লক্ষ্য অর্জনে নবায়নযোগ্য বিকল্প জ্বালানি উত্পাদনের সক্ষমতা বাড়ানো বর্তমানে সময়ের অনিবার্য দাবিতে পরিণত হয়েছে। তাই এ অবস্থায় বিকল্প জ্বালানির উত্স থেকে বিদ্যুত্ উত্পাদনে বিনিয়োগে এগিয়ে আসতে হবে। আর এটি হবে একটি উত্তম ও লাভজনক বিনিয়োগ। তিনি আরো বলেন দেশে উত্পাদিত মোট বিদ্যুতের ২৭ শতাংশই নষ্ট হয়ে যায়। সরবরাহ ব্যবস্থার মধ্যে সমন্বয়ের অভাবে এ বিদ্যুত্ নষ্ট হয়। বিদ্যুত্ উত্পাদনে অপচয় বন্ধ করতে হবে। গতকাল সোমবার বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ড বিএবি এবং ঢাকা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি ডিসিসিআই এর যৌথ উদ্যোগে বিশ্ব অ্যাক্রেডিটেশন দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অ্যাক্রেডিটেশনঃ শক্তির সংস্থানের নিশ্চয়তা শীর্ষক এক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন। বিএবির চেয়ারম্যান অধ্যাপক আলতাফ হোসেনের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিল্প সচিব মোহাম্মদ মঈনউদ্দিন আব্দুল্লাহ ডিসিসিআইর সভাপতি মোহাম্মদ শাহজাহান বিএবির মহাপরিচালক মো. আবু আবদুল্লাহ প্রমুখ।শিল্পমন্ত্রী বলেন আওয়ামী লীগ সরকার গত পাঁচ বছরে বিদ্যুত্ উত্পাদন ৩ হাজার মেগাওয়াট থেকে বাড়িয়ে ১০ হাজার মেগাওয়াটে উন্নীত করেছে। একই সময়ে মাথাপিছু বিদ্যুত্ উত্পাদন ২২০ কিলোওয়াট থেকে বেড়ে ৩২১ কিলোওয়াট হয়েছে। এরপরও বর্তমানে ১০ হাজার মেগাওয়াট দিয়ে জনগণের বিদ্যুতের চাহিদা পুরোপুরি মেটানো সম্ভব হচ্ছে না। এজন্য বিকল্প জ্বালানির উত্স থেকে বিদ্যুত্ উত্পাদন করা দরকার। তিনি বলেন বিদ্যুত্ শক্তি পরিমাপের জন্য বাড়ি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান শিল্প কারখানা অফিস আদালত হাসপাতালসহ সকল স্থানে স্মার্ট এনার্জি মিটার ব্যবহার করা প্রয়োজন। এটি ব্যবহার করলে সিস্টেম লস কমে আসবে। অ্যাক্রেডিটেড বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম ও যন্ত্রপাতি ব্যবহার করলে একদিকে বিদ্যুত্ সাশ্রয় হবে অন্যদিকে দুর্ঘটনাও এড়ানো সম্ভব হবে।শিল্প সচিব মোহাম্মদ মঈনউদ্দিন আবদুল্লাহ বলেন মুক্ত বাণিজ্যের এ যুগে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য পণ্যের অ্যাক্রেডিটেশনের খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ডিসিসিআই সভাপতি মোহাম্মাদ শাহজাহান খান বলেন অ্যাক্রেডিটেশনের অভাবে এতদিন বাংলাদেশসহ উন্নয়নশীল দেশগুলো বিশ্ব বাজারে তাদের ব্যবসাবাণিজ্য সম্প্রসারণ এবং এদের উত্পাদিত পণ্য বাজারজাতকরণের ক্ষেত্রে নানা প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হয়েছে। তাই সারা বিশ্বে ব্যবসাবাণিজ্য সম্প্রসারিত করার জন্য অ্যাক্রেডিটেশনের উদ্যোগকে আরো জোরদার করতে হবে।বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ড বিএবির মহাপরিচালক মো. আবু আব্দুল্লাহ জানান এ পর্যন্ত অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ড ১৫টি প্রতিষ্ঠানকে অ্যাক্রেডিটেশন সনদ প্রদান করছে এবং বেশ কিছু আবেদন প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত পদার্থ ইলেকট্রনিক্স এন্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রফেসর ড. জাহিদ হাসান মাহমুদ সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7488.csv b/Bangla_fin_news_articles/7488.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..08fc8ccafb5046c2d90207b9bd21c591d35308ee --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7488.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7488,নতুন কর বসছে কৃষি জমি বিক্রিতে,2014-06-08,রিয়াদ হোসেন,কৃষি জমি বিক্রয়ের ক্ষেত্রে নতুন করে কর বসানো হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার সংসদে পেশকৃত বাজেটে কৃষি জমির বিক্রয় মূল্যের উপর ১ শতাংশ হারে কর আরোপের প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। আগামী ২৯ জুলাই এই প্রস্তাব পাস হলে পহেলা জুলাই থেকে এই নিয়ম কার্যকর হওয়ার কথা রয়েছে। আইন অনুযায়ী এই কর বিক্রেতাকে বহন করতে হবে। যেমন গ্রামে কোন কৃষক ১ লাখ টাকা মূল্যের জমি বিক্রি করলে ১ শতাংশ হারে বাড়তি ১ হাজার টাকা কর হিসেবে সরকারের ঘরে দিতে হবে। এর ফলে আয়করের ঘাত একজন কৃষকের উপরও দেয়ার ব্যবস্থা করা হলো। তার করযোগ্য আয় না থাকা সত্ত্বে এই কর দিতে হবে তাকে।সংশ্লিষ্টরা বলছেন একজন কৃষকের হয়তো করযোগ্য আয় নেই। অথচ জমি বিক্রয়ের কারণে তার উপর কর আরোপ হচ্ছে। এটি আয়করের সামঞ্জস্যতার নীতির সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়।অবশ্য এ বিষয়ে রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর ব্যাখ্যা ভিন্ন। আয়কর বিভাগের সংশ্লিষ্ট একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ইত্তেফাককে বলেন আইন অনুযায়ী জমি বিক্রয়ের ক্ষেত্রে এই কর বিক্রেতাকে দিতে হবে এটা সত্য। কিন্তু জমি বিক্রির ক্ষেত্রে বাস্তব অনুশীলন হলো এই টাকা ক্রেতাই পরিশোধ করে থাকেন। আর যিনি জমি ক্রয় করেন তার এই বাড়তি কর পরিশোধ করার ক্ষমতা নিশ্চয়ই থাকবে। এ নিয়ে কোন ধরনের ঝামেলা তৈরি হবে না বলেই তার মত।এছাড়া বাড়ি বাজার বা আবাসিক এলাকার জমিও কৃষি জমি হিসেবে বিক্রি করা হয় উল্লেখ করে তিনি বলেন এর মাধ্যমে সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দেয়া হয়। এর ফলে ওই ফাঁকি কিছুটা হলেও বন্ধ হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7489.csv b/Bangla_fin_news_articles/7489.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6261597bc63e49b817c4148b033e7ab485c85049 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7489.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7489,বাজেটের পর শেয়ারবাজারে বড় দরপতন,2014-06-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী অর্থবছরের বাজেটে ১০ লাখ টাকার বেশি অর্জিত মূলধনী আয়ের উপর ৩ শতাংশ ও ২০ লাখ টাকার বেশি আয়ের উপর ৫ শতাংশ হারে কর আরোপের প্রস্তাব করায় বাজারে এর প্রভাব পড়েছে। গতকাল রবিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সূচক কমেছে ৫০ পয়েন্ট। বাজেট ঘোষণার পর গতকালই প্রথম শেয়ারবাজারে লেনদেন হয়েছে। বিশ্লেষকরা বলছেন এ ধরনের কর আরোপের কারণে বড় বিনিয়োগকারীরা নিরুত্সাহিত হয়েছেন। আর ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা বাজার সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা পেয়েছেন। ফলে সূচকে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে।উভয় স্টক এক্সচেঞ্জের পক্ষ থেকে বাজেটে এ ধরনের কর আরোপকে বাজারের জন্য নেতিবাচক বলে আখ্যা দিয়েছে। তবে স্টক এক্সচেঞ্জ কর্তৃপক্ষ মনে করছেন পুঁজিবাজার নিয়ে সরকারের ইতিবাচক মনোভাব রয়েছে। তাই শেষ পর্যন্ত এ কর আরোপের প্রস্তাব ফিরিয়ে নেয়া হতে পারে। এজন্য উভয় স্টক এক্সচেঞ্জ কাজ করবে।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৫০ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৩৪৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২২ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬০০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪১৬ কোটি ১১ লাখ টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৩ কোটি ২৭ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৮৯টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৬টির কমেছে ১৭৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭টি কোম্পানির শেয়ারের।বাংলাদেশচায়নাইন্ডিয়ামিয়ানমার মিলে চীনে প্যান এশিয়া স্টক এক্সচেঞ্জ নামে একটি আঞ্চলিক স্টক এক্সচেঞ্জ গঠন হবে। আর এ স্টক এক্সচেঞ্জ চালু ও গঠন প্রক্রিয়ার সম্মেলনে যোগ দিতে ডিএসইর আট সদস্যের এক প্রতিনিধিদল গতকাল রবিবার ঢাকা ত্যাগ করেছেন। আগামী ৯ ও ১০ জুন আঞ্চলিক সহযোগী ফোরাম বিসিআইএম বাংলাদেশচায়নাইন্ডিয়ামিয়ানমার সম্মেলনে যোগ দিবেন প্রতিনিধিরা। এই সম্মেলনে প্যান এশিয়া স্টক এক্সচেঞ্জ চালু ও গঠন প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7490.csv b/Bangla_fin_news_articles/7490.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..df671a93fc3a4e0b0d7b17cb240a16268030cf57 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7490.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7490,ব্যাংকের এমডিদের বিদেশ যেতে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে জানাতে হবে,2014-06-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এখন থেকে ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের এমডি বিদেশ যাওয়ার ভ্রমনের বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংককে অবহিত করতে হবে। কর্মস্থল ত্যাগের সাত দিন আগে এমডির অনুপস্থিতিতে যিনি দায়িত্ব পালন করবেন তার নাম পদবী দাপ্তরিক ও ব্যক্তিগত ফোন নম্বর এবং ইমেইল ঠািকানা বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর সচিবালয় এবং ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগকে জানাতে হবে। গত বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে সব ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের চিঠি দিয়ে এ নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।বাংলাদেশ ব্যাংকের চিঠিতে বলা হয়েছে ব্যাংক ব্যবস্থাপনায় সুশাসন নিশ্চিত করার জন্য প্রধান নির্বাহীর সার্বক্ষণিক দায়িত্বপালনের গুরুত্ব অপরিসীম। কিন্তু সমপ্রতি দেখা যাচ্ছে যে কিছু ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী দাপ্তরিক কাজে বা ব্যক্তিগত ছুটিতে দীর্ঘদিন কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকছেন। আবার বেশকিছু ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী একযোগে দীর্ঘ সময়ের জন্য বিদেশ গিয়ে প্রশিক্ষণ গ্রহণ ও ব্যক্তিগত ছুটি কাটাচ্ছেন। এতে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের কর্মকান্ডে গতিশীলতা হ্রাসের পাশাপাশি ব্যবস্থাপনাগত ঝুঁকি সৃষ্টি হচ্ছে যা কোনভাবেই কাঙ্খিত নয়। এজন্য ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীর কর্মস্থলের বাইরে দীর্ঘসময় অবস্থান যতদুর সম্ভব পরিহার করার জন্য পরামর্শ দেয়া যাচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7491.csv b/Bangla_fin_news_articles/7491.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f96e97adbee39f72129155d88bc1ae3178b157a4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7491.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7491,আর্থিক প্রতিবেদনে অসত্য তথ্যের জন্য জরিমানা বৃদ্ধি,2014-06-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আর্থিক প্রতিবেদনে ভুল বা অসত্য তথ্য দেয়ার অপরাধে কোম্পানির বিরুদ্ধে জরিমানার পরিমাণ পুনঃনির্ধারণ করা হয়েছে। চলতি ২০১৪১৫ অর্থ বছরের অর্থ বিলে জরিমানার পরিমাণ সর্বনিম্ন ৫০ হাজার থেকে সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। অর্থবিলে ১৯৮৪ সালের ট্যাক্স অর্ডিন্যান্স নং ৩৬ এর সেকশন ১২৯ বিলুপ্ত করে সেকশন ১২৯ এ সংযোজন করা হয়েছে।কোনো কোম্পানি যদি চার্টার্ড একাউনটেন্ট বা কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট একাউনটেন্টের মাধ্যমে বাংলাদেশ একাউন্টিং স্টান্ডার্ড বিএএস ও বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং স্টান্ডার্ড বিএফআরএস অনুযায়ী আর্থিক প্রতিবেদন তৈরি না করে এবং প্রতিবেদনে ভুয়া তথ্য দেয়া হলে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর কোম্পানিকে উল্লিখিত জরিমানা করতে পারবে।এদিকে বাজেট প্রস্তাবনায় বলা হয়েছে কোম্পানি পর্যায়ে করদাতাদের ক্ষেত্রে বিএএস এবং বিএফআরএস অনুসরণে নিরীক্ষিত হিসাব বিবরণী প্রস্তুত করে আয়কর রিটার্নের সাথে তা দাখিল করা বাধ্যতামূলক। কেউ যদি ভুল বা মিথ্যা রিপোর্টিং করে তবে আর্থিক জরিমানা করা হবে। কোম্পানি করদাতার পাশাপাশি যে কোনো করদাতার ক্ষেত্রে ৫ কোটি টাকার বেশি ব্যবসায়িক লেনদেন হলে পেশাদার হিসাববিদের নিরীক্ষা প্রতিবেদন দাখিল করা বাধ্যতামূলক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7492.csv b/Bangla_fin_news_articles/7492.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5afc07bb1e1fd6e0efbfaa92407b8e31da888d1f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7492.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7492,বাজেটের দিনেও শেয়ারবাজারে দরপতন বেড়েছে লেনদেন,2014-06-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী অর্থবছরের বাজেট ঘোষণার দিনেও শেয়ারবাজারে সূচক কমেছে। তবে লেনদেন আগের দিনের তুলনায় কিছুটা বেড়েছে। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে গতকাল বৃহস্পতিবার দিনের শুরুতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সূচক বাড়তে থাকলেও দিনের শেষে বিক্রির চাপ বেড়ে যাওয়ায় সূচক কমে যায়।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৪ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৩৯৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬২৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪১৯ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১০ কোটি ৭৮ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৯৭টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৭টির কমেছে ১৩৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে পেনিনসুলা চিটাগাং লিমিটেডকে তালিকাভুক্তির অনুমোদন দিয়েছে ডিএসই। বুধবার ডিএসইর বোর্ডরুমে অনুষ্ঠিত পর্ষদ সভায় এ অনুমোদন দেয়া হয়। সব প্রক্রিয়া শেষে শিগগির সেকেন্ডারি মার্কেটে কোম্পানিটির লেনদেন শুরু হবে। গত ৪ ফেব্রুয়ারি বিএসইসি ফেসভ্যালু ১০ টাকার সঙ্গে ২০ টাকা প্রিমিয়ামসহ ৩০ টাকা নির্দেশক মূল্যে পেনিনসুলাকে মূলধন সংগ্রহের অনুমোদন দেয়া হয়। এ শেয়ারের মার্কেট লট ২০০টি শেয়ারে। প্রতিষ্ঠানটি পুঁজিবাজারে আইপিওর মাধ্যমে ৫ কোটি ৫০ লাখ শেয়ার ছেড়ে ১৬৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করেছে। সংগৃহীত অর্থে কোম্পানিটি বিদ্যমান হোটেল সমপ্রসারণ ও চট্টগ্রাম বিমানবন্দর সংলগ্ন আরও একটি নতুন হোটেল নির্মাণ করবে। এ ছাড়া আইপিওর অবশিষ্ট অর্থ ব্যাংক ঋণ পরিশোধে ব্যয় করা হবে। ২০১৩ সালের ৩০ জুনে শেষ হওয়া অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী পেনিনসুলার শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ২ দশমিক ৪৯ টাকা ও পুনর্মূল্যায়নসহ শেয়ারপ্রতি সম্পদ হয়েছে ৩২ দশমিক ৭৩ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7493.csv b/Bangla_fin_news_articles/7493.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..436fe120bb1c1a5b00477b4740aafb48191fad4f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7493.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7493,শ্রমিকের দক্ষতা বাড়াতে এডিবি’র সাথে ১০ কোটি ডলারের ঋণ চুক্তি,2014-06-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,স্কিল ফর এমপ্লয়মেন্ট ইনভেস্টমেন্ট প্রোগ্রাম এসইআইপি শীর্ষক কর্মসূচি বাস্তবায়নে ১০ কোটি ডলার ঋণ প্রদান করবে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক এডিবি। এর মাধ্যমে দক্ষ জনশক্তি তৈরির লক্ষ্যে পুরুষ ও মহিলাদের উপযুক্ত কর্মমুখী প্রশিক্ষণ প্রদান এবং অগ্রাধিকার খাতসমূহে বর্ধিত কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা হবে। এ লক্ষ্যে গতকাল আগারগাঁস্থ এনইসি সম্মেলন কক্ষে এক চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের ইআরডি যুগ্ম সচিব সাইফুদ্দিন আহমদ ও এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর কাজুহিকো হিগুচি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। এসময় জানানো হয় অর্থ বিভাগ এ কর্মসূচির উদ্যোগী সংস্থা। মূলত শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতায় বিভিন্ন প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যাংক এবং পিকেএসএফএর সহযোগী এনজিওদের মাধ্যমে বিভিন্ন বেসরকারি প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানের সম্পৃক্ততায় বাস্তবায়ন করা হবে। মোট ছয়টি অগ্রাধিকার খাত যথা তৈরি পোশাক নির্মাণ তথ্যপ্রযুক্তি লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং চামড়া ও জুতা জাহাজ নির্মাণ সংশ্লিষ্ট খাতে প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। বিভিন্ন ধাপে সর্বমোট ১৫ লাখ নারীপুরুষকে প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। প্রকল্পটি বিভিন্ন ধাপে ১০ বছরমেয়াদে বাস্তবায়ন করা হবে। ৫ বছর রেয়াতকালসহ দুই শতাংশ সুদে ২৫ বছরে এ ঋণ পরিশোধ করতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7494.csv b/Bangla_fin_news_articles/7494.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..85f8fc07efef518402b180f0ae0080fd6fe46aed --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7494.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7494,শেয়ারবাজারে বড় মূলধনী কোম্পানিগুলো ঘিরে আগ্রহ বেশি,2014-06-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে। দিনের শুরুতে সূচক ঊর্ধ্বমূখী হলেও শেষ পর্যন্ত বেশিরভাগ কোম্পানির দর কমে যাওয়ায় সূচক কমে গেছে। এদিকে গতকাল লেনদেন হওয়া ৩৩ ভাগই হয়েছে ৬টি কোম্পানি ঘিরে। অর্থাত্ বড় মূলধনী কোম্পানিগুলোতে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বেশি দেখা যাচ্ছে।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৭ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৪০১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক প্রায় অপরিবর্তিত ছিল। কিছুটা কমে ১ হাজার ৬২৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে ডিএসই৩০ সূচক। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪০৮ কোটি ৬০ লাখ টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১৬ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৯৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৪টির কমেছে ২০১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২২টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে পুঁজিবাজারের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে প্রতিমাসে বৈঠকে বসবে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি ও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই। গতকাল বুধবার এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। বৈঠক শেষে ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. স্বপন কুমার বালা বলেন বিএসইসির সঙ্গে বৈঠকের পাশাপাশি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গেও মাসে একটি বৈঠক করার চিন্তা রয়েছে। এ জন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে ডিএসইর পক্ষ থেকে বিএসইসিকে আহ্বান জানানো হয়েছে। গতকাল বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম খায়রুল হোসেন। বৈঠকে মূলত চারটি ইস্যু নিয়ে আলোচনা হয়েছে। বাজার পরিস্থিতি নিয়ে প্রতিমাসে বৈঠক আইপিও পরবর্তী কোম্পানির সার্বিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ বিনিয়োগকারীদের সচেতনতা বাড়াতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ এবং বাজেট নিয়ে আলোচনা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7495.csv b/Bangla_fin_news_articles/7495.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b57dc08a4cb2e27b99653e5d13ef346d8b07ad94 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7495.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7495,ওয়াটা কেমিক্যালের দর বৃদ্ধি খতিয়ে দেখবে বিএসইসি,2014-06-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ওভার দ্য কাউন্টার মার্কেট ওটিসি থেকে মূল মার্কেটে আসার পরই ওয়াটা কেমিক্যালের দর অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধির কারণ খতিয়ে দেখতে কমিটি গঠন করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা। গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি বোর্ড সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। বিএসইসির দুই সদস্য বিশিষ্ট কমিটিকে আগামী ১০ দিনের মধ্যে কমিশনে তদন্ত রিপোর্ট জমা দিতে বলা হয়েছে।এছাড়া সভায় ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড লিমিটেডের প্রাথমিক গণপ্রস্তাব আইপিও অনুমোদন দেয়া হয়েছে। কোম্পানিটি ২৫টাকা প্রিমিয়ামে ৩৫ টাকা মূল্যমানের সাড়ে ৪ কোটি সাধারণ শেয়ার ছেড়ে ১৫৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা উত্তোলন করবে। ব্যাংক ঋণ পরিশোধ অবকাঠামো উন্নয়ন এবং আইপিও বাবদ ব্যয়ে এ টাকা খরচ করা হবে। বিগত ৫ বছরে কোম্পানির গড় ইপিএস শেয়ারপ্রতি আয় ৩ দশমিক ৮৭ টাকা এবং এনএভি নীট সম্পদ মূল্য ৪০ টাকা। কমিশন সভায় ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ও প্রাইভেট ইক্যুইটি সংক্রান্ত বিধি বিধান প্রণয়নের জন্য তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। এক মাসের মধ্যে কমিটিকে প্রাথমিক প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।বিএসইসি জানিয়েছে জালালাবাদ সিকিউরিটিজ এবং আকিজ সিকিউরিটিজকে আইন অমান্য করায় জরিমানা করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। জেড ক্যাটাগরির কোম্পানিতে ঋণ দেয়ায় জালালাবাদ সিকিউরিটিজকে ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। আর গ্রাহকের কাছ থেকে ৫ লাখ টাকার বেশি পরিমাণ অর্থ চেকের পরিবর্তে নগদ গ্রহণ এবং ডিলার হিসাবে মার্জিন ঋণ প্রদান করায় আকিজ সিকিউরিটিজকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।গ্রামীণ ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট সর্বোচ্চ ১০০ বিনিয়োগকারীর স্থলে একটি অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে ১৯৮জন বিনিয়োগকারীকে ইয়েকিন পলিমার লিমিটেডের প্লেসমেন্ট শেয়ার বরাদ্দ দেয়ায় গ্রামীণ ক্যাপিটালকে ২ লাখ টাকা আর ইয়েকিন পলিমারকে ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।বিএসইসি জানিয়েছে এলআর গ্লোবালের এসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির ব্যবস্থাধীনে পরিচালিত এলারজিবি ইউনিট ফান্ডের টার্গেট সাইজ ৯০ শতাংশ সাবক্রিপশন অর্থ একই সম্পদ ব্যবস্থাপক এলআর গ্লোবাল পরিচালিত একাধিক ফান্ড থেকে গ্রহণ করা হয়েছে। যা মিউচ্যুয়াল ফান্ড বিধিমালার পরিপন্থি। তাই কমিশন এ ফান্ডটি অনুমোদন দেয়নি। এ অবস্থায় চাঁদা প্রদানকারীদের কাছ থেকে সংগৃহত সব অর্থ বিধিমালা অনুযায়ী ফেরত দেয়ার নির্দেশ দিয়েছে বিএসইসি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7496.csv b/Bangla_fin_news_articles/7496.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..13c1d2cdac86d7e928ecdeaaf03f7a40808cc6dd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7496.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7496,শেয়ারবাজারে বিদেশি বিনিয়োগ কমেছে,2014-06-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই চলতি বছরের মে মাসে বিদেশি বিনিয়োগ ও লেনদেন কমেছে। ডিএসই জানিয়েছে গেল মাসে ডিএসইতে নিট বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ ১২৮ কোটি ৬৩ লাখ ৫৪ হাজার ৭২১ টাকা। আর এপ্রিলে এর পরিমাণ ছিল ৫৭২ কোটি ৮ লাখ ৯৪ হাজার ৯৮২ টাকা। অর্থাত্ মে মাসে বিদেশি বিনিয়োগ কমেছে ৪৪৪ কোটি ৪৫ লাখ টাকা।ডিএসইর সূত্রে দেখা গেছে মে মাসে ৫৭২ কোটি ৪৯ লাখ ১৯ হাজার ৯৪৬ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে যা এপ্রিল মাসের একই সময় ছিল ১১৮০ কোটি ৭৯ লাখ টাকা। এক মাসের ব্যবধানে লেনদেনের পরিমাণ কমেছে ৬০৮ কোটি ২৯ লাখ ৮১ হাজার ৬১ টাকা। চলতি বছর মে মাসে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের শেয়ার ক্রয়ের পরিমাণ ছিল ৩৫৩ কোটি ৬ লাখ টাকা। আর এপ্রিল মাসে বিনিয়োগকারীদের শেয়ার ক্রয়ের পরিমাণ ছিল ৮৭৬ কোটি ৪৩ লাখ টাকা। মে মাসে বিক্রির পরিমাণ ছিল ২২৪ কোটি ৪২ লাখ টাকা। যা এপ্রিল মাসে ছিল ৩০৪ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। এক মাসে বিক্রয় কমেছে ৮০ কোটি ৯২ লাখ টাকা। এসব হিসাবে নিট বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১২৮ কোটি ৬৩ লাখ টাকা যা আগের মাসের তুলনায় কম ৪৪৪ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। শেয়ারবাজারে অব্যাহত দর কমার ফলে অনেক কোম্পানির শেয়ার দর তলানীতে চলে এসেছে। এরপরও বিদেশি বিনিয়োগ বড় রকমের কমে যাওয়া ইতিবাচক নয় বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7497.csv b/Bangla_fin_news_articles/7497.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..79b793972056b91609690d88c6711fb8c8b5b7f1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7497.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7497,ডিসেম্বর পর্যন্ত ৬৪ কোটি ডলার বিনিয়োগ করবে এডিবি,2014-06-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক এডিবি এ বছর ডিসেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশে ৬৪২ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে। তবে আগামী বছর থেকে প্রতিবছর এডিবি বাংলাদেশে কমপক্ষে ১ বিলিয়ন ডলার করে বিনিয়োগ করবে। গতকাল পরিকল্পনা মন্ত্রীর দপ্তরে এডিবি নতুন কান্ট্রি ডিরেক্টর কাজিহিকো হিগুচির সাথে বৈঠক শেষে সাংবাদিক সম্মেলনে একথা জানান পরিকল্পনা মন্ত্রী। তিনি বলেন বাংলাদেশে প্রবৃদ্ধি বাড়ানোর জন্য বিনিয়োগ কার্যক্রম অন্য অনেক দেশের চেয়ে তুলনামূলকভাবে সহজ। এডিবি কান্ট্রি ডিরেক্টর বলেন বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হওয়ার কাছাকাছি পর্যায়ে চলে এসেছে। লিঙ্গ বৈষম্য জনসম্পদ তৈরি আমদানিরপ্তানি বাণিজ্য কার্যক্রম সামাজিক উন্নয়নসহ নানা ধরনের কার্যক্রমে বাংলাদেশ কার্যকর সফলতা দেখাচ্ছে। তিনি বলেন এডিবি এ পর্যন্ত বাংলাদেশে ১৫ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছে। বর্তমানে এডিবির সহায়তাপুষ্ট ৫৮টি প্রকল্প চলমান রয়েছে। এডিবি বন্যা ব্যবস্থাপনা বিদ্যুত্ উত্পাদন রেল যোগাযোগ উন্নয়ন নদী শাসন ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা ও বিনিয়োগ কৌশল সেচ ব্যবস্থাপনাসহ মানব সম্পদ উন্নয়নে বিনিয়োগ করবে। এ সময় এডিবির ডেপুটি কান্ট্রি ডাইরেক্টর ওলেগ টনকোনোজেনকভ অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেনসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7498.csv b/Bangla_fin_news_articles/7498.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d7e1b36e1fb9391427b944c0b5daeb154fa2e9fc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7498.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7498,ধারাবাহিকভাবে কমছে রেমিট্যান্স,2014-06-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি বছরের মে মাসে ১২০ কোটি মার্কিন ডলার বা তার সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। আর আগের মাসে এ পরিমাণ ছিল ১২৩ কোটি ডলার। আর তারও আগের মাস মার্চে ছিল ১২৮ কোটি ডলার। অর্থাত্ গত কয়েক মাসে ধারাবাহিকভাবে কমছে রেমিট্যান্সের পরিমাণ। বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া গেছে।প্রতিবেদনে দেখা গেছে ২০১৩১৪ অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে জুলাইমে এক হাজার ২৯২ কোটি ৭৪ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে। আগের অর্থবছরের একই সময়ে পরিমাণ ছিলো এক হাজার ৩৪০ কোটি ২৯ লাখ ডলার। সে হিসাবে গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় রেমিট্যান্স কমেছে ৪৭ কোটি ৫৫ লাখ ডলার।রেমিট্যান্স কমার কারণ জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন সম্প্রতি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে জনশক্তি রফতানি কমে যাওয়া সে দেশগুলোতে বিদ্যমান রাজনৈতিক অস্থিরতা বেসরকারি পর্যায়ে জনশক্তি রফতানিতে অনীহা সর্বোপরি সরকারের কূটনৈতিক ব্যর্থতায় রেমিট্যান্স প্রবাহ নেতিবাচক ধারায় রয়েছে।প্রতিবেদনে দেখা যায় মে মাসে রাষ্ট্রীয় মালিকানার বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ৩৭ কোটি ১১ লাখ ডলার যা এপ্রিলে ছিল ৩৯ কোটি ৭৪ লাখ ডলার। বিশেষায়িত ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে এক কোটি ৫৩ লাখ ডলার যা আগের মাসে ছিল এক কোটি ৬৫ লাখ ডলার। বেসরকারি খাতের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৮০ কোটি ১৬ লাখ মার্কিন ডলার। যেখানে এপ্রিল শেষে এসেছিল ৮০ কোটি ৪০ লাখ ডলার। আর বিদেশি খাতের ৯টি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে এক কোটি ৪১ লাখ ডলার। যা এপ্রিলে ছিল দুই কোটি ৪৩ লাখ ডলার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7499.csv b/Bangla_fin_news_articles/7499.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..44cf4f5fcf21cda87ee24d8ee61c328a891c7839 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7499.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7499,ডিএসই’র লেনদেন ১৫ শতাংশ বেড়েছে,2014-06-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গতকাল সোমবার শেয়ারবাজারের সূচক কিছুটা কমলেও লেনদেন বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ৪৩২ কোটি টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৫ শতাংশ বেশি। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৪৪৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১২ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬৩৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪৩২ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৫৬ কোটি ৪২ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৯৭টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮০টির কমেছে ১৯০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭টি কোম্পানির শেয়ারের।ওভার দ্যা কাউন্টার মার্কেট ওটিসি মার্কেট থেকে মূল মার্কেটে আসার পর গতকাল সোমবার ওয়াটা কেমিক্যালের শেয়ার দর বেড়েছে প্রায় ৭ গুণ। রবিবার কোম্পানিটির বোর্ডসভা থাকায় এদিন কোম্পানিটির শেয়ার দর হ্রাসবৃদ্ধিতে কোনো সার্কিট ব্রেকার ছিল না। ৫৯ দশমিক ৮ টাকার শেয়ার শুরুতেই লেনদেন হয় ৪০০ টাকায়। সর্বশেষ ৪৮৮ টাকায় লেনদেন হয়েছে শেয়ারটি। অর্থাত্ ৪২৮ টাকা বা ৭১৬.০৫ শতাংশ দর বেড়েছে। এদিন কোম্পানিটির মোট ৩ লাখ ২ হাজার ৬০০ শেয়ার ১১ কোটি ৯১ লাখ টাকায় লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিটির আর্থিক প্রতিবেদন বিশ্লেষণে দেখা গেছে ২০০৯ সালে ১ দশমিক ২ শতাংশ ২০১০ সালে ২৬ দশমিক ৩০ শতাংশ ২০১১ সালে ৩০ দশমিক ৩ শতাংশ ও ২০১২ সালে ৪৯ দশমিক ৪ শতাংশ ও ২০১৩ সালে ৬১ দশমিক ৩ শতাংশ হারে মুনাফা করেছে। পরিশোধিত মূলধনের বিপরীতে মুনাফার হার ভাল হলেও এ কোম্পানির ইক্যুইটির তুলনায় মুনাফা হার খুবই কম। সর্বশেষ অর্থবছরে রিটার্ন অন ইক্যুইটির হার দাঁড়িয়েছে ৪ দশমিক ৭ শতাংশ।ডিএসই জানিয়েছে লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট কোম্পানিটির শেয়ার দর বৃদ্ধিতে কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই। কোম্পানিটির শেয়ার দর হঠাত্ করে বৃদ্ধির কারণ খুঁজতে ডিএসই কর্তৃপক্ষ তদন্ত করে। এরই আলোকে কোম্পানির পক্ষ থেকে ডিএসইকে জানিয়েছে শেয়ার দর বাড়ার মতো কোনো সংবেদনশীল তথ্য নেই। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7500.csv b/Bangla_fin_news_articles/7500.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4f98134fc57108503a04bcd440a3ff8fcc20228e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7500.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7500,সিঙ্গেল ডিজিট সুদে ঋণ দেবে মার্কেন্টাইল ব্যাংক,2014-06-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সুদহার সিঙ্গেল ডিজিটে ১০ শতাংশের নিচে নামিয়ে আনার ঘোষণা দিয়েছে মার্কেন্টাইল ব্যাংক লিমিটেড। ইতিমধ্যে আমানত ও ঋণের সুদের হার অনেক কমে এসেছে। চলতি বছরের মধ্যেই ব্যাংক ঋণের সুদের হার সিঙ্গেল ডিজিটে নেমে আসবে। গতকাল ব্যাংকটির ১৫তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এহসানুল হক।সংবাদ সম্মেলনে ব্যাংকের চেয়ারম্যান এম আমানুল্লাহ অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুল জলিল চৌধুরী ও মনীন্দ্র কুমার নাথ উপব্যবস্থাপনা পরিচালক কামরুল ইসলাম চৌধুরী ও মোহাম্মদ মাসুমসহ অন্যান্য পরিচালক ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।সংবাদ সম্মেলনে বলা হয় এ বছর কম সুদে আরো বেশি ঋণ দিতে চায় ব্যাংকটি। বর্তমানে ব্যাংকের ৯৩টি শাখা রয়েছে বছর শেষে এ সংখ্যা ১০১এ উন্নীত হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়। অন্যদিকে বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদানের জন্য ১০ ব্যক্তি ও একটি প্রতিষ্ঠানকে সম্মানিত করবে বলে তাদের নাম ঘোষণা করা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7501.csv b/Bangla_fin_news_articles/7501.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f83733b0c209d5e97961279ff92b5c1431061760 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7501.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7501,পোশাক ও পাট শিল্পের নতুন বাজার হবে জাপান,2014-06-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,তৈরি পোশাক ও পাট শিল্পের নতুন বাজার হচ্ছে জাপান। সম্প্রতি জাপানে তৈরি পোশাক শিল্পের রপ্তানি ক্রমেই বাড়ছে। আগামীতে তা আরো বাড়বে। এ ছাড়াও জাপান সিনথেটিক ফাইবারের পরিবর্তে পাটের ফাইবারের দিকে যাচ্ছে। এ জন্য আগামীতে জাপানে পাটপণ্যের ব্যাপক চাহিদা তৈরি হবে।প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হিসেবে ব্যবসায়ী প্রতিনিধি দলের জাপান সফরের উপর আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এফবিসিসিআইর সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমদ এসব কথা বলেন। রাজধানীর এফবিসিসিআই ভবনে গতকাল এ সংবাদ সম্মেলনে এফবিসিসিআইর পরিচালকরা ছাড়াও বিজিএমইএ সভাপতি আতিকুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।কাজী আকরাম উদ্দিন আহমদ বলেন এবারের সফরে জাপানের বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে বড় বড় অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগের আহ্বান জানানো হয়েছে। তারা রেল সড়ক ও যমুনার তলদেশ দিয়ে একটি ট্যানেল নির্মাণের আগ্রহ প্রকাশ করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7502.csv b/Bangla_fin_news_articles/7502.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..917901a650d61b020d90fd66aa443be455db8751 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7502.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7502,ডিএসইতে লেনদেন সাড়ে তিনশ’ কোটি টাকার উপরে,2014-06-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে বেশ কয়েকদিন লেনদেন ও সূচকে নিম্নগতির পর গতকাল রবিবার সূচক ও লেনদেন কিছুটা বেড়েছে। গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে পৌনে চারশ কোটি টাকা। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে বাজেটের আগ মুহূর্তে বাজারে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা শুরু হয়েছে। গতকাল ডিএসইতে সূচক বেড়েছে প্রায় ১৬ ভাগ। তবে মোট লেনদেনের প্রায় ৪৫ ভাগ হয়েছে বড় মূলধনী ১০টি কোম্পানি ঘিরে।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৮ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৪৪৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১৬ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬২৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৭৬ কোটি ৬ লাখ টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৫২ কোটি ৭৬ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৯৫টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৫টির কমেছে ১৩৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে গতকাল রবিবার থেকে বিও বেনিফিশিয়ারি ওনার্স অ্যাকাউন্ট নবায়ন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এ প্রক্রিয়া শেষ হবে আগামী ৩০ জুন। এই সময়ের মধ্যে অ্যাকাউন্ট নবায়ন করা না হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে যাবে। সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি অব বাংলাদেশ লিমিটেড সিডিবিএল সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। প্রত্যেক বিনিয়োগকারীকে নিজ নিজ ডিপি ডিপোজিটরি পার্টিসিপেন্ট বা ব্রোকারেজ হাউজের মাধ্যমে ৫০০ টাকা ফি দিয়ে নবায়ন করতে হবে। ২০১৩১৪ অর্থবছরের নির্ধারিত তারিখের পর আর কোন নবায়নের সুযোগ থাকবে না। তবে যেসব অ্যাকাউন্টে ৫০০ টাকার বেশি ব্যালেন্স কিংবা তার চেয়ে বেশি পরিমাণে শেয়ার রয়েছে তাদেরকে নবায়ন করতে হবে না। এসব অ্যাকাউন্ট থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টাকা কেটে নেয়া হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7503.csv b/Bangla_fin_news_articles/7503.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4f600427e940433713ab281cd6a8d64e3911d091 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7503.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7503,চরম দারিদ্র্য নির্মূলে রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি দরকার,2014-05-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চরম দারিদ্র্য দূরীকরণের জন্য সম্পদের অভাব কোন বিষয় নয়। এজন্য সঠিক নীতি দরকার। তবে বন্টন ও এর অর্থ যাদের পাবার দরকার তাদের কাছে পৌঁছানোটা সহজ কাজ নয়। তার জন্য দরকার রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি। তাহলেই ২০২১ সালের মধ্যে অতিদরিদ্র্য দূরীকরণ সম্ভব। গতকাল রাজধানীতে আয়োজিত এক আলোচনা অনুষ্ঠানে অর্থনীতিবীদ ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ এসব কথা বলেন। সিঁড়ি মানুষের জন্য এবং ওয়ার্ল্ড ফুড প্রোগ্রাম যৌথভাবে অতিদারিদ্র্য বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টির জন্য মেলা ও আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এলজিআরডি প্রতিমন্ত্রী মশিউর রহমান রাঙ্গা বলেন ২০২১ সালের মধ্যে দারিদ্র্যবিমোচনের লক্ষ্যকে বাস্তবে পরিণত করতে আমাদের সবাইকে নিজ নিজ কাজ করতে হবে। দরিদ্রদের দক্ষতা বাড়ানোর মাধ্যমে অবশ্যই ক্ষমতায়ন করতে হবে এবং তাদেরকে অবশ্যই মূলধারার অর্থনীতির সঙ্গে যুক্ত করতে হবে।বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেন দারিদ্র্যবিমোচনের জন্য আমাদের যথেষ্ট উপকরণ রয়েছে। দেশের সকল মানুষকে ব্যাংকিং সিস্টেমের সঙ্গে যুক্ত করতে আমরা বদ্ধপরিকর। ২০২১ সালের মধ্যে অতিদরিদ্রসহ দেশের সকল লোক আর্থিক সেবার অন্তর্ভুক্ত হবে। ১০ টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে আমরা ব্যাংকগুলোকে উত্সাহিত করছি যাতে অতিদরিদ্ররা এ সেবার অন্তর্ভুক্ত হতে পারে।রাজধানীর বসুন্ধরা কনভেনশন সেন্টার২ এ মেলায় সরকার দাতাসংস্থা এনজিও প্রাইভেট সেক্টর ও দরিদ্র জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। মেলায় ১০০টি স্টল ছিল। অতিদারিদ্র্য দূরীকরণে ম্যানুফেস্টোর লক্ষ্য ও বাস্তবতা বিষয়ে আলোচনায় মডারেট করেন মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক শাহীন আনাম। এতে প্যানেলিস্ট হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের গবেষণা পরিচালক বিনায়ক সেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক মুস্তাক চৌধুরী আইসিডিডিআরবি এর উপনির্বাহী পরিচালক ড. আব্বাস ভুঁইয়া গণস্বাক্ষরতা অভিযানের নির্বাহী পরিচালক রাশেদা কে চৌধুরী ওয়ার্ল্ড ফুড প্রোগ্রামের প্রতিনিধি ক্রিস্টিনা র্যাডার ডিএফআইডির আবাসিক প্রতিনিধি সারাহ কুক সিআরআইয়ের পরিচালক শামস সাব্বির এবং এপেক্স ফুটওয়্যারের নির্বাহী পরিচালক মমিনুল আহসান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7504.csv b/Bangla_fin_news_articles/7504.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e31a7f928166ecc987d2806b23ec84ef4df45d2a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7504.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7504,নীতিমালার অভাবে পিপিপিতে বিনিয়োগ বাড়ছে না,2014-05-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অবকাঠামোগত সমস্যা আইনের জটিলতা এবং দুর্বল তদারকির পাশাপাশি সুষ্ঠু নীতিমালার অভাব সরকারিবেসরকারি অংশীদারিত্বে পিপিপি বিনিয়োগ না বাড়ার কারণ বলে মনে করছেন শিল্প উদ্যোক্তারা। গতকাল শনিবার দুপুরে ঢাকা চেম্বার আয়োজিত এক গোল টেবিল বৈঠকে শিল্প উদ্যোক্তারা বলেছেন প্রকল্পভিত্তিক কার্যকর পরিকল্পনা না থাকায় স্থানীয় ব্যবসায়ীদের অংশীদারিত্বের নিশ্চয়তা কম। তাই শিগগিরই পিপিপি নীতিমালা পাস হওয়া প্রয়োজন।গতকাল ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি ডিসিসিআই মিলনায়তনে পিপিপি ইন বাংলাদেশ বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। সভায় ডিসিসিআই সভাপতি মোহাম্মদ শাহজাহান খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সিনিয়র সচিব আবুল কালাম আজাদ ঢাকা চেম্বারের সাবেক সভাপতি আসিফ ইব্রাহিম এবং পিপিপির প্রধান নির্বাহী সায়ীদ এ এইচ উদ্দীনসহ ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ।ডিসিসিআই সভাপতি মো. শাহজাহান খান বলেন বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে পিপিপি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। তবে এই খাতের উন্নয়নের জন্য আগে সংসদে পিপিপি আইন পাস হওয়া দরকার। এছাড়া বিনিয়োগের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ বিনিয়োগের নিশ্চয়তা ও বিনিয়োগ জটিলতা দূর করার পরামর্শ দেন তিনি।আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পিপিপির প্রসারতা থাকলেও নানা কারণে বাংলাদেশে এতে বিনিয়োগ বাড়ছে না। বিভিন্ন ঝুঁকির কথা চিন্তা করে পিপিপিতে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী হচ্ছেন না ব্যবসায়ীরা। তারা বলছেন সরকার এই খাতে ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগে আগ্রহী করার প্রচেষ্টা করলেও প্রজেক্ট ভিত্তিক কার্যকর পরিকল্পনা ও বিশ্বাসের অভাবের কারণে উভয়ের মধ্যে দূরত্ব থেকেই যাচ্ছে। স্থানীয় পর্যায়ে ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগের নিশ্চয়তা কম থাকায় বিনিয়োগ বাড়ছে না বলেও তারা উল্লেখ করেন। সেই সঙ্গে কর প্রদান জটিলতা ও প্রকল্প প্রক্রিয়াগত সময় বেশি হওয়ার কারণে আরও সমস্যা হচ্ছে বলে মনে করেন তারা।ব্যবসায়ীদের এসব সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দেন আবুল কালাম আজাদ। তিনি বলেন পিপিপিতে বিনিয়োগ বাড়াতে ব্যবসায়ীদের সরকার সব ধরনের সহায়তা দিতে প্রস্তুত। এরই মধ্যে দেশের বিভিন্ন স্থানে অর্থনৈতিক জোন প্রতিষ্ঠা করছে সরকার। যেখানে ব্যবসায়ীরা শিল্প কারখানা প্রতিষ্ঠা করতে পারবেন। দেশের বেসরকারি খাতের উন্নতি হলে বিদেশিরা এখানে বিনিয়োগে আরও আগ্রহী হবেন। তিনি বলেন পিপিপি বাস্তবায়নের জন্য সরকার চেষ্টা করছে। তবে এখনও বিশ্বাসের অভাব রয়েছে। একদিনে এই বিশ্বাসের জায়গার পরিবর্তন হবে না। তবে খুব শিগগির অবস্থার পরিবর্তন হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7505.csv b/Bangla_fin_news_articles/7505.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d4967415805de1701f504495dca2ddfdf87ad6ac --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7505.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7505,এজেন্ট ব্যাংকিং এর অনুমোদন পেল দুই বেসরকারি ব্যাংক,2014-05-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এজেন্ট ব্যাংকিং করার অনুমতি পেয়েছে বেসরকারি ব্যাংক এশিয়া ও এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক। গতকাল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক এ দুই ব্যাংককে এজেন্ট ব্যাংকিং এর অনুমতি দিয়েছে। এজেন্ট ব্যাংকিং এর আওতায় প্রাথমিকভাবে ব্যাংক এশিয়া সারা দেশে ৩০টি এবং এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক ২০টি এজেন্ট নিয়োগ দিতে পারবে।গতকাল অনুমোদন পাওয়ার আগে ২০১৩ সাল হতে পাইলট প্রকল্প হিসাবে ব্যাংক এশিয়া লিমিটেড মুন্সীগঞ্জ জেলার সিরাজদিখান থানার বিভিন্ন স্থানে আটটি লৌহজং থানায় একটি এবং শ্রীনগর থানায় দুটি এজেন্ট নিয়োগ করে এ কার্যক্রম পরিচালনা করেছে। এ সকল এজেন্টের মাধ্যমে দুই হাজারের বেশি গ্রাহককে ব্যাংকিং সেবা দেয়া গেছে।উল্লেখ্য এজেন্ট ব্যাংকিং হলো শাখার পরিবর্তে ব্যাংকের সাথে চুক্তি সম্পাদনকারী তৃতীয় পক্ষ তথা প্রতিনিধির মাধ্যমে গ্রাহকদের ব্যাংকিং সেবা প্রদান করা। এক্ষেত্রে এজেন্টরা তাদের সেবা প্রদান কেন্দ্র থেকে ব্যাংকের পক্ষ থেকে গ্রাহকদের সীমিত আকারে ব্যাংকিং সেবা প্রদান করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7506.csv b/Bangla_fin_news_articles/7506.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..24b08a2a84b89d25815d65f56dcf84bd53560638 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7506.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7506,ক্যাপসুলে ভেজিটেবল শেল ব্যবহার করল নোভা,2014-05-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নিজেদের উত্পাদিত সকল ক্যাপসুলে ভেজিটেবল শেল ব্যবহার করেছে নোভা হেলথকেয়ার এন্ড ফার্মা লি। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে এ উপলক্ষে আয়োজিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন নোভা হেলথকেয়ার এন্ড ফার্মা লি এর ডিরেক্টর মালিক তালহা ইসমাইল বারী এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর রেজাউল করিম প্রমুখ। মালিক তালহা ইসমাইল বারী বলেন ওষুধ তৈরিতে ভেজিটেবল শেল এর ব্যবহার এই শিল্পের জন্য একটি নতুন ধারণা। প্রচলিত জেলাটিন শেল প্রধানত তৈরি হয় প্রাণীর চামড়া ও হাড় থেকে। অন্যদিকে ভেজিটেবল শেল তৈরিতে এইচপিএমসি মূল উপাদান হিসাবে ব্যবহূত হয়। এটা তৈরি হয় সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক গাছপালা থেকে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7507.csv b/Bangla_fin_news_articles/7507.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7f895b0519572d2c275ec459cfe85cf55e989b04 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7507.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7507,বাজেটে কৃষি খাতের আয়ের করমুক্ত সীমা বাড়তে পারে,2014-05-29,রিয়াদ হোসেন,আসছে ২০১৪১৫ অর্থবছরের বাজেটে কৃষি খাতে বিশেষ প্রণোদনা দিতে যাচ্ছে সরকার। এ লক্ষ্যে কৃষি খাত হতে অর্জিত আয়ের করমুক্ত সীমা বাড়াতে যাচ্ছে। বর্তমানে কৃষি খাত হতে অর্জিত আয়ের ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত করমুক্ত। এই সীমা দ্বিগুণ বাড়িয়ে এক লাখ টাকা বা তার চেয়ে বেশিও করা হতে পারে। আগামী ৫ জুন জাতীয় সংসদে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বাজেট ঘোষণাকালে এমন প্রস্তাব দিতে পারেন বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। এছাড়া আসছে বাজেটে ব্যক্তির কর গণনায় বিদ্যমান ধাপ আরো একটি বাড়তে পারে। বর্তমানে চার ধাপে কর গণনা করা হয়। ১০ শতাংশ থেকে শুরু করে ১৫ শতাংশ ২০ শতাংশ ও সর্বোচ্চ আয়ের অধিকারী করদাতাদের ২৫ শতাংশ হারে কর দিতে হয়। কিন্তু আসছে বাজেট ৩০ শতাংশের আরো একটি স্তর করা হচ্ছে। যেসব করদাতার আয় ৩ কোটি টাকার উপর তাদের ৩০ শতাংশ হারে কর দিতে হবে।এছাড়া রপ্তানিতে প্রাপ্ত নগদ সহায়তার উপর করহার কমানো হতে পারে বলেও জানা গেছে। বর্তমানে রপ্তানির নগদ সহায়তার বিপরীতে ৫ শতাংশ হারে কর দিতে হয়। এটি কমিয়ে ৩ শতাংশ করা হতে পারে। রপ্তানির নগদ সহায়তার উপর থেকে বিদ্যমান কর প্রত্যাহার করার জন্য রপ্তানিকারকরা দীর্ঘদিন থেকে দাবি জানিয়ে আসছিল। বর্তমানে নতুন বাজারে রপ্তানির ক্ষেত্রে রপ্তানি মূল্যের উপর ২ শতাংশ হারে নগদ সহায়তা পেয়ে থাকেন রপ্তানিকারকরা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7508.csv b/Bangla_fin_news_articles/7508.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1a624cf646c1ff48ec99c9b368133a27885bcf05 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7508.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7508,শেয়ারবাজারের সূচক ও লেনদেনে ধীর গতি,2014-05-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাজেটের আগে সাধারণত প্রতিবছর শেয়ারবাজারে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা থাকলেও এ বছর দেখা যাচ্ছে ভিন্ন চিত্র। এ বছর বাজেট ঘোষণার আগমুহূর্তে শেয়ারবাজারের সূচক রয়েছে নিম্নমুখী ধারায়। আর লেনদেন চলে এসেছে তিনশ কোটি টাকার ঘরে। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে গতকাল দিনের শুরুতে সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা থাকলেও শেষদিকে কিছুটা বিক্রির চাপ বাড়ায় সূচক কমে গেছে। তাছাড়া বিনিয়োগকারীরা নতুন বিনিয়োগ কম করায় লেদেনের পরিমাণ খুব একটা বাড়েনি। এদিকে গতকাল বাজারে কয়েকটি কোম্পানি ঘিরেই বেশি লেনদেন হয়েছে। ডিএসইর মোট লেনদেনের ২৮ ভাগ হয়েছে ৫টি কোম্পানি ঘিরে। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স কিছুটা কমে ৪ হাজার ৪৩০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৩ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬০৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩২৩ কোটি ৩০ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ২ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৯৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৩টির কমেছে ১২৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৪টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে নয় কার্যদিবস পর বৃহস্পতিবার ওয়াটা কেমিক্যালের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এ দিন ৩ হাওলায় এ কোম্পানির ৫ হাজার ২০০টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর আগে গত ১৫ মে ডিএসইতে এ কোম্পানির ২০০টি শেয়ার লেনদেন হয়। আগামী রবিবার ওয়াটা কেমিক্যালের পরিচালনা পর্ষদের সভা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। ওভার দ্য কাউন্টার মার্কেট ওটিসি থেকে মূল মার্কেটে ফেরার কারণে অনেকে শেয়ারটি ধরে রাখছেন বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। গত ১৪ মে মূল মার্কেটে ফিরেছে ওয়াটা কেমিক্যাল। এ দিন এ শেয়ারের প্রাথমিক দর নির্ধারিত ছিল ৪৯ দশমিক ৫ টাকা। দিনভর এ কোম্পানির মোট ৯৭ লাখ শেয়ার কেনার আদেশ দেয়া হলেও কেউ শেয়ার বিক্রি করেননি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7509.csv b/Bangla_fin_news_articles/7509.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b0aa10ca6f103688a55198e1b7effc5c5106bf98 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7509.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7509,১৯ জুন থেকে ঢাকায় পর্যটন মেলা,2014-05-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী ১৯ জুন থেকে রাজধানীর ঢাকার শেরে বাংলা নগরের বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে শুরু হচ্ছে তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা। বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন ফর ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্টের বিএফটিডি উদ্যোগে এ মেলার আয়োজন করা হচ্ছে। চতুর্থবারের মত আয়োজন হতে যাওয়া এ মেলায় স্বাগতিক বাংলাদেশ ছাড়াও প্রতিবেশি ভারত নেপাল ভুটান মালয়েশিয়া সিঙ্গাপুর থাইল্যান্ড কম্বোডিয়া ভিয়েতনাম ও মায়ানমার এ মেলায় অংশগ্রহণ করবে। দর্শনার্থীরা জনপ্রতি ২০ টাকা দর্শনীর বিনিময়ে মেলায় অবস্থিত ১৬০টি স্টল পরিদর্শন করতে পারবেন। গতকাল রাজধানীর একটি হোটেলে এক সাংবাদিক সম্মেলনে বিএফটিডির পক্ষ থেকে এসব তথ্য জানানো হয়।সাংবাদিক সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন বিএফটিডির নির্বাহী পরিচালক রেজাউল হাকিম সভাপতি এইচ এম হাকিম আলী সহসভাপতি সুমন তালুকদার ট্যুর অপারেটরদের সংগঠন টোয়াবএর সভাপতি প্রফেসর ড. আকবরুদ্দিন হোটেল সোনারগাঁওয়ের মহাব্যবস্থাপক ই জে ম্যাকওয়ান প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7510.csv b/Bangla_fin_news_articles/7510.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..25d78070ceb2625c24912d1733bafdfc9aefb34a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7510.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7510,মার্কেন্টাইল ব্যাংকের বোর্ড মিটিং পণ্ড,2014-05-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মার্কেন্টাইল ব্যাংকের চেয়ারম্যানের স্বেচ্ছাচারিতার কারণে পণ্ড হয়ে গেছে ব্যাংকের বোর্ড মিটিং। গতকালের বোর্ড মিটিংএ নতুন পরিচালক করার জন্য কয়েকজনের নাম প্রস্তাব করেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান এম আমানুল্লাহ। নিয়মানুযায়ী ২০১২ সালের পরে যারা ব্যাংকের পরিচালক হবেন তাদেরকে পরিশোধিত মূলধনের ন্যূনতম পাঁচ শতাংশ শেয়ার থাকতে হবে। কিন্তু চেয়ারম্যান যাদের নাম প্রস্তাব করেন তাদের সকলের শেয়ার দুই শতাংশের বেশি নয়। বোর্ডের সদস্যরা এ বিষয়টিতে বিরোধিতা করায় বোর্ড সভা পণ্ড হয়ে যায়।বোর্ড সভা পণ্ড হয়ে যাওয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কয়েকজন বোর্ড সদস্য। অবশ্য এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে মার্কেন্টাইল ব্যাংকের চেয়ারম্যান এম আমানুল্লাহ বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন বোর্ড সভায় কোন সমস্যাই হয়নি।বোর্ড সূত্রে জানা যায় গতকালের সভায় আইন লঙ্ঘন করে ব্যাংকের চেয়ারম্যানের ছেলে তাহসিন আমান ভাইসচেয়ারম্যান শাহাবউদ্দিনের ছেলে শাহরিয়ার আরেফিন আলম ও পরিচালক সেলিমের ছেলে আব্দুল আউয়ালকে পরিচালক করার জন্য বোর্ড সভায় এজেন্ডা আনা হয়। যা ব্যাংকিং বিধিমালা ও সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন আইনের পরিপন্থি। এ আইনের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করে এই এজেন্ডা নিয়ে বোর্ডের অন্য সদস্যরা আলোচনা করতে অস্বীকৃতি জানালে সভা ভেঙ্গে যায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7511.csv b/Bangla_fin_news_articles/7511.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4bff0f987143308e6b767ce73f3386aee4e3bca0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7511.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7511,ডিএসইতে সিমেন্ট খাতের লেনদেনে প্রাধান্য,2014-05-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গতকাল বুধবার শেয়ারবাজারে সূচক ও লেনদেন বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ৩২১ কোটি টাকার উপরে। টানা আট কার্যদিবস পর ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে তিনশ কোটি টাকার বেশি। এদিকে একদিনের ব্যবধানে পুঁজিবাজারে সিমেন্ট খাতের লেনদেন দ্বিগুণেরও বেশি বেড়েছে। মঙ্গলবার ডিএসইতে সিমেন্ট খাতের ৭ কোম্পানির লেনদেন হয়েছে ২৭ কোটি ৬৪ লাখ ১৮ হাজার টাকা। আর গতকাল লেনদেন হয়েছে ৬২ কোটি ৩২ লাখ ৪০ হাজার টাকা। এদিন লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট শীর্ষ লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে শীর্ষে চলে আসে। কোম্পানিটির লেনদেন হয়েছে ৪১ কোটি ৪১ লাখ ৭১ হাজার ৩০০ টাকার। আগের দিনের চেয়ে এ শেয়ারের দর বেড়েছে ৪ দশমিক ৫৩ শতাংশ। সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে মেঘনা সিমেন্টের। গতকাল এ শেয়ারের দর বেড়েছে ৯ দশমিক ৬০ টাকা। কনফিডেন্স সিমেন্টের শেয়ার দর বেড়েছে ৪ দশমিক ৬০ টাকা প্রিমিয়ার সিমেন্টের দর ৩ দশমিক ৮০ টাকা আরামিট সিমেন্টের ১ দশমিক ৪০ টাকা এবং এমআই সিমেন্টের শেয়ার দর বেড়েছে ১ দশমিক ১০ টাকা। এছাড়া এদিন বিদ্যুত্ ও জ্বালানি খাতের লেনদেনও বেড়েছে। মঙ্গলবার ডিএসইর মোট লেনদেনে এ খাতের অবদান ৭ দশমিক ৩ শতাংশ হলেও বুধবার তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৩৫ শতাংশে।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৪৩০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১০ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬১২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩২১ কোটি ২০ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৮১ কোটি ৪ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৯২টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৯টির কমেছে ১২৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৬টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7512.csv b/Bangla_fin_news_articles/7512.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9ee1bffe96f530882e5cb4075f3946b2a51ae507 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7512.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7512,বাজেটে ক্ষুদ্রঋণের আয়ে কর বসতে পারে,2014-05-27,রিয়াদ হোসেন,আয়কর বাড়াতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর আসছে বাজেটে ক্ষুদ্র ঋণদানকারী প্রতিষ্ঠানের আয়ের উপর কর বসানোর সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে দেশব্যাপী ক্ষুদ্র ঋণদানকারী প্রতিষ্ঠানের নীট আয়ের উপর ১০ শতাংশ হারে কর বসানোর বিষয়ে এনবিআর নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এছাড়া কয়েকটি খাতে উেস আয়করের হার বাড়তে পারে। আগামী ৫ জুন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত জাতীয় সংসদে বাজেট ঘোষণার সময় এ প্রস্তাব দিতে পারেন। দেশব্যাপী বর্তমানে ৭শর বেশি ক্ষুদ্র ঋণদানকারী প্রতিষ্ঠান রয়েছে।এছাড়া বেশকিছু খাতে উেস আয়করের হার বাড়তে পারে। এটি অগ্রিম আয়কর এআইটি বা উইথহোল্ডিং ট্যাক্স নামেও পরিচিত। বর্তমানে ৫৩টি খাতে এআইটি কর্তন করা হয়। সূত্র জানায় এর মধ্য থেকে বেশ কয়েকটি খাতে এআইটির হার বাড়তে পারে। বাড়তি রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যে করের নতুন নতুন খাত খুঁজছে এনবিআর। এ লক্ষ্যে পরিবেশ দূষণকারী প্রতিষ্ঠানের উপর গ্রীন ট্যাক্স নামে নতুন কর স্বাস্থ্য হানিকর তামাকজাতীয় পণ্যের উপর সারচার্জ বিশেষ মাসুল অধিক সম্পদের অধিকারীদের উপর বিদ্যমান সারচার্জ আরো বাড়ানোর মত সিদ্ধান্ত আসতে পারে বাজেটে। আগামী অর্থ বছরে আয় করের লক্ষ্যমাত্রা ৩০ শতাংশ বাড়িয়ে ৫৭ হাজার ৫০০ কোটি টাকা করা হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7513.csv b/Bangla_fin_news_articles/7513.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a0776432df1d2374ec4a6635de119bf72ddc98bd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7513.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7513,পুঁজিবাজারে সূচকের সঙ্গে বেড়েছে লেনদেন,2014-05-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত কয়েক দিনের টানা দরপতন থেকে কিছুটা বেরিয়ে এসেছে দেশের পুঁজিবাজার। আগের দিন সামান্য বৃদ্ধি পেলেও গতকাল সূচকের মাঝারি ধরনের উন্নতি হয়েছে। আগের দিনের তুলনায় দেশের প্রধান শেয়ার বাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩৭ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৪১৫ পয়েন্টেই অবস্থান করছে। সূচক বৃদ্ধির পাশাপাশি লেনদেনও বেড়েছে। ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠান প্রকৌশল খাতসহ বেশিরভাগ কোম্পানির দর বাড়ার কারণে সূচকের এ উন্নতি হয়েছে।একইভাবে ডিএসইর নতুন চালু করা শরীয়াহ সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়ায় ৯শ ৮৫ পয়েন্ট। লেনদেনে অংশ নেয়া কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৬১টির কমেছে ৮২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫১টির। গতকাল ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ২৪০ কোটি টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৪ কোটি টাকা বেশি। সোমবারে সেখানে মোট ২৩৬ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছিল।অন্যদিকে অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও বেশিরভাগ কোম্পানির দর বাড়ার কারণে সব ধরনের সূচকই বেড়েছে। দিনশেষে সিএসইর সার্বিক সূচক আগের দিনের চেয়ে ১০৫ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়ায় ১৩ হাজার ৬২৮ পয়েন্ট। সিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২০৯টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১০১টির কমেছে ৮২টির এবং ২৬টির দাম অপরিবর্তিত ছিল। সিএসইতে আগের দিনের মতোই ১৭ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7514.csv b/Bangla_fin_news_articles/7514.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..67fca7a751d8554d41e7ecaba2082ecaa7c44a8a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7514.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7514,সম্পদের কর বাড়তে পারে,2014-05-26,রিয়াদ হোসেন,দুই কোটি টাকার সম্পদের অধিকারীদের উপর বিদ্যমান সারচার্জ করের উপর কর আরো বাড়ানো হতে পারে। বর্তমানে ২ কোটি টাকা থেকে ১০ কোটি টাকা পর্যন্ত সম্পদের উপর প্রদেয় করের ১০ শতাংশ ও ১০ কোটি টাকার অধিক সম্পদের উপর ১৫ শতাংশ হারে কর দিতে হচ্ছে। বাজেটে এই সারচার্জে চারটি ধাপ করা হতে পারে। প্রথম ধাপটি ঠিক রেখে ১০ কোটি টাকা থেকে ২০ কোটি পর্যন্ত ১৫ শতাংশ ২০ কোটি থেকে ৩০ কোটি পর্যন্ত ২০ শতাংশ এবং ৩০ কোটির অধিক সম্পদের ক্ষেত্রে ২৫ শতাংশ হারে সারচার্জ আরোপ হতে পারে। আগামী ৫ জুন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বাজেট বক্তৃতায় এ প্রস্তাব দিতে পারেন বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। এর মাধ্যমে প্রায় ৪শ কোটি টাকা রাজস্ব আদায় করতে চায় এনবিআর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7515.csv b/Bangla_fin_news_articles/7515.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8e322dad3e8e82ade7c6225ed707161bf33ecf27 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7515.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7515,১৩ মাস পার হলেও এজিএম হচ্ছে না মার্কেন্টাইল ব্যাংকে,2014-05-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নিয়মানুযায়ি সময় পার হলেও বার্ষিক সাধারণ সভা এজিএম করছে না মার্কেন্টাইল ব্যাংক। ফলে শেয়ারহোল্ডাররাও এ ব্যাংক থেকে কোন লাভ পাচ্ছে না। এতে তাদের মধ্যে একধরনের ক্ষোভ বিরাজ করছে। এমন পরিপ্রেক্ষিতে শেয়ারহোল্ডারা শিগগির এজিএম দেয়ার দাবি জানিয়েছেন।মার্কেন্টাইল ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে এজিএম এর জন্য অডিটেড আর্থিক প্রতিবেদন পাশ সহ সকল কার্যক্রম সম্পন্ন করেছে ব্যাংকটি। এরপরও এজিএমের তারিখ দিচ্ছেন না চেয়ারম্যান। ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের তাগাদা সত্ত্বেও এজিএম আটকে রেখেছেন তিনি। নিয়মানুযায়ী বছরের প্রথম প্রান্তিকের জানুয়ারিমার্চ মধ্যে এজিএম সম্পন্ন করতে হয়।জানা গেছে চেয়ারম্যানের পদ ব্যবহার করে মার্কেন্টাইল ব্যাংক ফাউন্ডেশন থেকে অবৈধ সুবিধা নিয়েছেন ও নিচ্ছেন এম. আমানুল্লাহ। অবশ্য পরে বোর্ড সদস্যদের চাপের মুখে টাকা ফিরিয়েও দিয়েছেন তিনি। একইভাবে সম্প্রতি এক দিনের নোটিশে মোবাইল ব্যাংকিং বিভাগের ১১৬ জন কর্মকর্তাকর্মচারীকে চাকুরিচ্যুত করেছেন চেয়ারম্যান। তিনি মোবাইল ব্যাংকিং কার্যক্রম নিজ ছেলের একটি প্রতিষ্ঠান দিয়ে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে চালাতে চেয়েছিলেন। তবে বোর্ডের সদস্যরা বিরোধীতা করায় তিনি সফল হননি। এসব বিষয়ে মার্কেন্টাইল ব্যাংকের চেয়ারম্যান এম. আমানুল্লাহ বলেন নিয়ম বহির্ভুতভাবে কোন কিছু করা হয়নি। এজিএম মার্চ মাসের মধ্যে হলে ভাল হত। তাতে ক্রেডিট থাকত বলেও মনে করেন তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7516.csv b/Bangla_fin_news_articles/7516.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..20b0ea86ccb653d9d83955198102856ed7822ffa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7516.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7516,ডিএসইতে লেনদেন আড়াইশ’ কোটি টাকার নিচে,2014-05-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী অর্থ বছরের বাজেটের আগমুহূর্তে শেয়ারবাজারে তেমন কোনো ইতিবাচক প্রবণতা দেখা যাচ্ছে না। উপরন্তু বাজারের সূচক ও লেনদেন দিন দিন কমছে। তবে গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন আগের দিনের তুলনায় কিছুটা বাড়লেও এর পরিমাণ আড়াইশ কোটি টাকার নিচে। আর সূচক দিনভর ওঠানামা করেও শেষ পর্যন্ত প্রায় অপরিবর্তিত ছিল।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স কিছুটা বেড়ে ৪ হাজার ৩৭৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৫৮৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৩৬ কোটি ৮ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৫৩ কোটি ২৬ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৯৪টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৭টির কমেছে ১২৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৯টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল লিমিটেডের বিরুদ্ধে ঋণ সমন্বয়ের অভিযোগ খতিয়ে দেখতে তদন্ত কার্যক্রমের সময় ১৫ দিন বাড়িয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের বিরুদ্ধে গঠিত তদন্ত কমিটির সুপারিশের আলোকেই সার্বিক দিক বিবেচনা করে সময় বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন। সম্প্রতি বিএসইসি এ সংক্রান্ত একটি চিঠি ইস্যু করেছে বলে জানা গেছে। এর আগে গত ৮ এপ্রিল দুই সদস্যের একটি কমিটি গঠন করে কমিশন। কমিটিকে ৩০ দিনের মধ্যে কমিশনে এ তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়। স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক থেকে প্যারামাউন্ট স্পিনিংয়ের নেওয়া ঋণ প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের নামে গ্রহণ করাকে সন্দেহজনক বলে মনে করছে কমিশন। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কোম্পানিটি ব্যাখ্যা দাখিল করে কমিশনের কাছে। তবে প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের দাখিল করা ব্যাখ্যা বিএসইসির কাছে সন্তোষজনক মনে না হওয়ায় তদন্তের লক্ষ্যে কমিটি গঠন করা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7517.csv b/Bangla_fin_news_articles/7517.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..235e2627b12f143f2947e7c2d9a1e2f7d0d845c0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7517.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7517,ফ্ল্যাট কেনায় অপ্রদর্শিত অর্থ ব্যয়ের সুযোগ থাকছে,2014-05-25,রিয়াদ হোসেন,আসছে বাজেটে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগে আনার মাধ্যমে সাদা করার ক্ষেত্রে বিদ্যমান ব্যবস্থা বহাল থাকছে। অর্থাত্ আবাসন খাতে নির্ধারিত মূল্যে ফ্ল্যাট কেনার মাধ্যমে অপ্রদর্শিত অর্থ বৈধ করা যাবে। এর বাইরে প্রযোজ্য হারে কর এবং ওই করের উপর ১০ শতাংশ জরিমানায় যে কোন খাতে বিনিয়োগের মাধ্যমে অপ্রদর্শিত অর্থ বৈধ করা যাবে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।অবশ্য অর্থমন্ত্রী এর আগে জানিয়েছিলেন এবার কালো টাকা সাদা করার সুযোগ রাখা হবে না। গতকাল অর্থমন্ত্রী বাজেটের সারসংক্ষেপ অনুমোদন দিয়েছেন বলে এনবিআর সূত্র জানিয়েছে।বিগত তিন অর্থবছরেও কালো টাকা সাদা করার সুযোগ রাখা হয়েছিল। কিন্তু পরিসংখ্যান অনুযায়ী এতে কাঙ্খিত সাড়া মেলেনি। বিভিন্ন সূত্রের দাবি দেশের অর্থনীর ৫০ শতাংশ থেকে ৮০ শতাংশ পর্যন্ত ছায়া অর্থনীতি বা অপ্রদর্শিত অর্থ রয়েছে। অথচ এনবিআর থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী চলতি ২০১৩১৪ অর্থবছরের জুলাই থেকে এপ্রিল পর্যন্ত সময়ে ২০৫ জন ব্যক্তি ২৩৪ কোটি অপ্রদর্শিত টাকা বিনিয়োগ করেছেন। এতে সরকার ১৮ কোটি টাকা কর পেয়েছে। আর বিশেষ সুযোগে ফ্ল্যাট কেনার ক্ষেত্রে ২ হাজার ৫শ জন এই সুযোগ গ্রহণ করেছেন। এতে সরকার ২৬ কোটি টাকা কর পেয়েছে।এছাড়া বিগত দুই অর্থ বছরে কেবলমাত্র ১০ শতাংশ কর দিয়ে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের মাধ্যমে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ থাকলেও এ খাতেও প্রত্যাশিত অপ্রদর্শিত অর্থ অর্থনীতির মূল স্রোতে আসেনি। ২০১১১২ অর্থবছরে মাত্র ৮২ জন ব্যাক্তি এই সুযেগ নিয়ে শেয়ারবাজারে অপ্রদর্শিত বিনিয়োগ করেছেন। তখন এই খাতে ৩৮০ কোটি টাকা বিনিয়োগের বিপরীতে এনবিআর ৩৮ কোটি টাকা কর আদায় করেছে। আর বিগত ২০১২১৩ অর্থবছরে এই পন্থায় অর্থ বৈধ করার চিত্র ছিল আরো হতাশাজনক। আলোচ্য সময়ে ২৫ জন ব্যক্তি এই খাতে ৩৮ কোটি টাকা বৈধ করেছেন।অবশ্য দুর্নীতি দমন কমিশন দুদক বা অন্য সংস্থার ভয়ে এসব অর্থের মালিকরা কালো টাকা বিনিয়োগে আনতে সাহস পাচ্ছেন বলে মনে করা হচ্ছে। এই সুযোগে এসব টাকা মালয়েশিয়া ও কানাডায় চলে যাচ্ছে বলেও অনেকেরই অভিযোগ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7518.csv b/Bangla_fin_news_articles/7518.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e4c091f46f04680abdff0a06352dae07c1f2c579 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7518.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7518,ডিএসইতে সাত মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন লেনদেন,2014-05-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সূচক ও লেনদেন কমেছে। ডিএসইতে গতকাল লেনদেন হয়েছে ১৮২ কোটি টাকা। যা গত সাত মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে ডিএসইতে গত বছরের ২১ অক্টোবর লেনদেন হয়েছিলো ১৬৭ কোটি ১১ লাখ টাকার। ডিএসইর পাশাপাশি চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও সিএসই লেনদেন কমেছে।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৫ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৩৭৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৫৮৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ১৮২ কোটি ৮১ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৭৫ কোটি ৯৮ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯১টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২০টির কমেছে ১২৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৩টি কোম্পানির শেয়ারের।ডিএসই সূত্রে জানা গেছে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও অনুমোদন পাওয়া দুই কোম্পানির আবেদন গ্রহণ শুরু হবে আগামী মাসে। কোম্পানি দুটি হলো সুহূদ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড এবং ফার ইস্ট নিটিং অ্যান্ড ডায়িং ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। সুহূদ ইন্ডাস্ট্রিজের আবেদন ৮ জুন থেকে ১২ জুন পর্যন্ত করা যাবে। প্রবাসী বিনিয়োগকারীরা এ সুযোগ পাবেন ২১ জুন পর্যন্ত আর ফার ইস্ট নিটিং অ্যান্ড ডায়িংয়ে আবেদন ১৫ জুন থেকে ১৯ জুন পর্যন্ত করা যাবে। প্রবাসী বিনিয়োগকারীরা ২৮ জুন পর্যন্ত আবেদন করতে পারবে। সুহূদ ইন্ডাস্ট্রিজ শেয়ারবাজারে ১ কোটি ৪০ লাখ শেয়ার ছেড়ে ১৪ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। ফার ইস্ট নিটিং অ্যান্ড ডায়িং ২ কোটি ৫০ লাখ শেয়ার ছেড়ে ৬৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা উত্তোলন করবে। সুহূদ ইন্ডাস্ট্রিজের প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ টাকা। ফার ইস্ট নিটিংয়ের ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের সঙ্গে ১৭ টাকা প্রিমিয়ারসহ প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ২৭ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7519.csv b/Bangla_fin_news_articles/7519.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8551abefd2cea8f9cdbf88f4e8a60757f28a2a28 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7519.csv @@ -0,0 +1,3 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7519,বীমার মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ +বিষয়ে সম্মেলন আজ,2014-05-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংকের মতো বীমা কোম্পানির মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধে সম্মেলনের আয়োজন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বীমা কোম্পানির প্রধান নির্বাহী ও প্রধান মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ পরিপালন কর্মকর্তাদের নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো আয়োজিত সম্মেলনটি রাজধানীর রূপসীবাংলা হোটেলে আজ অনুষ্ঠিত হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকে স্থাপিত বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট বিএফআইইউ এই সম্মেলনের আয়োজন করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7520.csv b/Bangla_fin_news_articles/7520.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..10470321df6abd4e8797935ec256a919bd0e69cd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7520.csv @@ -0,0 +1,3 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7520,আকুর চেয়ারম্যান হলেন +বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর,2014-05-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী বছরেরর ২০১৫ জন্য এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের আকু চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান। গত শুক্রবার ইরানের কিস আইল্যান্ডে অনুষ্ঠিত আকুর পরিচালনা পর্ষদের ৪৩তম সভায় তাকে এ পদে নির্বাচিত করা হয়। চলতি মেয়াদে আকুর চেয়ারম্যানের দায়িত্বে রয়েছেন ইরান কেন্দ ীয় ব্যাংকের গভর্নর ড. ভেলিউল্লাহ সেইফ।বাংলাদেশ ভারত পাকিস্তান ইরান নেপাল ভুটান শ্রীলঙ্কা মায়ানমার ও মালদ্বীপ এই ৯টি দেশের মধ্যে আমদানিরফতানির অর্থ পরিশোধ ব্যবস্থার লক্ষ্যে আকু গঠিত হয়েছে। এসব দেশের মধ্যেকার আমদানি রফতানির ফলে কোন দেনা পাওনা থাকলে প্রতি দুই মাস পর এসব দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক তা মিটিয়ে থাকে। মার্কিন ডলার ও ইউরোর মাধ্যমে আকুর লেনদেন হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7521.csv b/Bangla_fin_news_articles/7521.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e643dfd8fa8d5857c014ff02f19150dd99bd1ffc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7521.csv @@ -0,0 +1,3 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7521,শিল্পপার্ক ও অর্থনৈতিক জোনগুলোতে নারী +উদ্যোক্তাদের জন্য ৩০ বরাদ্দ দাবি,2014-05-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শিল্পপার্ক ও অর্থনৈতিক জোনগুলেতে নারী উদ্যোক্তাদের জন্য ৩০ শতাংশ বরাদ্দ রাখতে সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ উইমেন চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি বিডব্লিউসিসিআই। এছাড়া নারী উদ্যোক্তারা যেন ক্ষুদ্র পর্যায় থেকে এসএমই পর্যায়ে যেতে পারেন এবং তাদের জন্য অবকাঠামোগত এবং কৌশলগত সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধিরও দাবি জানানো হয়। গতকাল রাজধানীতে বিডব্লিউসিসিআই প্রগ্রেসিভ এ্যাওয়ার্ড ২০১৩ শীর্ষক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন চেম্বারের নেত্রীরা।এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। বিশেষ অতিথি ছিলেন গ্রীনডেল্টা ইনস্যুরেন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং সিইও ফারজানা চৌধুরী ইফাদ গ্রুপের পরিচালক তাসফিন আহমেদ। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ উইমেন চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির প্রেসিডেন্ট সঙ্গীতা আহমেদ। উপস্থিত ছিলেন ফাউন্ডার প্রেসিডেন্ট সেলিমা আহ্মাদ সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ও এই এ্যাওয়ার্ড প্রোগ্রামের কনভেনর মুনমুন রহমান।এবছর দেশের ৭টি বিভাগের বিডব্লিউসিসিআই এর সদস্যদের মধ্য থেকে ৭ জন নারী উদ্যোক্তাকে এ সম্মাননা দেয়া হয়েছে। বরিশাল থেকে আয়েশা আখতার চট্টগ্রাম থেকে শামীম আরা লিপি ঢাকা থেকে ফারজানা ফাতেমা বর্ণা খুলনা থেকে তানজিমা জেসমীন রংপুর থেকে চন্দনা ঘোষ রাজশাহী থেকে মরিয়ম বেগম এবং সিলেট থেকে ফরিদা আলম এ সম্মাননা পেয়েছেন। এছাড়াও প্রিন্ট মিডিয়া থেকে দৈনিক সমকালের স্টাফ রিপোর্টার শামসুল হক মোহাম্মদ মিরাজ ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া থেকে বৈশাখী টেলিভিশনের সিনিয়র রিপোর্টার ইমতিয়াজ শাহরিয়ার ইমন বিশেষ সম্মাননা পেয়েছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7522.csv b/Bangla_fin_news_articles/7522.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7361cc0a4fc7a3d1449704d0f8d9eab409a000ea --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7522.csv @@ -0,0 +1,3 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7522,বেকারত্ব রোধে কাঠামোগত +পুনর্গঠন প্রয়োজন,2014-05-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশে বেকারত্ব বৃদ্ধির পাশাপাশি আংশিক বেকারত্ব যুব বেকারত্ব ও মোট শ্রমশক্তিতে নারী শ্রমিকের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। এ অবস্থায় বেকারত্ব ও দারিদ্র্য হ্রাসের হার কমে যাওয়ার প্রবণতা মোকাবেলার জন্য শ্রম নিবিড় উত্পাদন সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে অর্থনৈতিক কাঠামো পুনর্গঠন করা প্রয়োজন। গবেষণা প্রতিষ্ঠান উন্নয়ন অন্বেষণএর অর্থনৈতিক পর্যালোচনায় এসব কথা বলা হয়েছে।২০০০ থেকে ২০১০ সালের বার্ষিক বেকারত্ব বৃদ্ধির গড় হার ৫ দশমিক ২৯ শতাংশকে ভিত্তি করে প্রতিষ্ঠানটি প্রক্ষেপণ করছে যে বেকারত্ব কমাতে কার্যকরী ব্যবস্থা না নেয়া হলে ২০১৫ সালে মোট বেকারের সংখ্যা ৩৩ লাখ হতে পারে। সর্বশেষ শ্রম জরিপ অনুযায়ী ২০০০ সালের ১৭ লক্ষ বেকার থেকে ২০১০ সালে বেকার জনসংখ্যা বেড়ে ২৬ লক্ষে দাঁড়ায়। এদিকে জরিপ অনুযায়ী ২০১০ সালে ১ কোটি ৯ লাখ ৯০ হাজার লোক আংশিক কর্মসংস্থানের মাধ্যমে জীবন নির্বাহ করে। এই সংখ্যা মোট কর্মজীবী শ্রমশক্তির ২০ দশমিক ৩১ শতাংশ। আংশিক কর্মসংস্থান বলতে কোন ব্যক্তি যদি সপ্তাহে ৩৫ ঘন্টার কম কাজ করে তাকে আংশিক কর্মসংস্থান বলা হয়।প্রতিবেদনে বলা হয়েছে গ্রামীণ অর্থনীতিতে ও নারী শ্রমিকদের মাঝে আংশিক কর্মসংস্থানের প্রবণতা সবচেয়ে বেশি। গ্রামাঞ্চলে আংশিক কর্মসংস্থানের মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহকারীর সংখ্যা মোট শ্রমশক্তির ২২ দশমিক ৬৭ শতাংশ। শহরাঞ্চলে এই জনসংখ্যার পরিমাণ ১২ দশমিক ৪০ শতাংশ। মোট আংশিক কর্মসংস্থানের মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহকারী ৪৭ শতাংশই নারী শ্রমিক। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে ২০০০ সালে যেখানে অনানুষ্ঠানিক খাতে মোট ২ কোটি ৯৩ লাখ কর্মজীবী ছিল তা গড়ে বার্ষিক ৬ দশমিক ১৪ শতাংশ হারে বৃদ্ধি পেয়ে ২০১০ সালে ৪ কোটি ৭৩ লাখে উপনীত হয়েছে। ২০১০ সালে মোট বেকার জনসংখ্যার ৬১.৫৪ শতাংশ যুব শ্রমশক্তি। বেকারত্ব বৃদ্ধির এই প্রবণতার সাথে কম মজুরির কারণে দেশে দারিদ্র্যের প্রবণতা বৃদ্ধি করে বলে মত প্রকাশ করেছে গবেষণা প্রতিষ্ঠানটি। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর উপাত্ত বিশ্লেষণ করে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে দারিদ্র্য হ্রাসের হার ২০০০২০০৫ এর তুলনায় ২০০৫২০১০ সময়ে কমে গেছে। ২০০০২০০৫ সাল সময়ে দারিদ্র্য হ্রাসের হার ৯ দশমিক ৮ শতাংশ পরিলক্ষিত হয় যা ২০০৫২০১০ সময়ে ৮ দশমিক ৫ শতাংশে নেমে যায়।গবেষণা প্রতিষ্ঠানটি একটি সৃজনশীল সামাজিক নীতি গ্রহণের আহবান জানিয়েছে যা অর্থনীতিতে কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে নারী শ্রমিকের অবমূল্যায়ন শ্রমিক স্থানান্তর ও অনানুষ্ঠানিক খাতে শ্রমিক আধিক্যের মত বিষয়গুলোর উপর গুরুত্বারোপ করে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি ও বেকারত্বের হার কমাবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7523.csv b/Bangla_fin_news_articles/7523.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a88729588b34f25fa715a5e080e3a981e6c9d648 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7523.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7523,দুই দশকে দারিদ্র্যমুক্ত দেশ সম্ভব পরিকল্পনামন্ত্রী,2014-05-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পরিকল্পনামন্ত্রী আহম মুস্তফা কামাল বলেছেন একটি দেশকে দারিদ্র্য ও ক্ষুধামুক্ত করতে চাইলে হাজার হাজার বছর দরকার হয়না বরং সঠিক দিক নির্দেশনা ও পরিকল্পনা মাফিক এগুলে দুই দশকে তা করা সম্ভব। সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির মাধ্যমে আমরা দারিদ্র্যের দুষ্টচক্রকে ভেঙ্গে আশির্বাদের শুভচক্র গড়তে চাই। ১৯৭০ সালে বাংলাদেশে দারিদ্র্য সীমার হার ছিল ৮০ ভাগ। গত ৪৪ বছরে তা কমে দাঁড়িয়েছে ২৬ ভাগে। আমাদের লক্ষ্য ২০৩০ সালের মধ্যে ক্ষুধামুক্ত বাংলাদেশ গড়া। গতকাল রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে কেয়ার বাংলাদেশ আয়োজিত বাংলাদেশের সামাজিক সুরক্ষা কার্যক্রম খাদ্য নিরাপত্তা উন্নয়নে মূল প্রতিবন্ধকতাসমূহ এবং তা থেকে উত্তরণের উপায় শীর্ষক এক জাতীয় সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।পরিকল্পনা মন্ত্রী বলেন সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় সরকার বর্তমানে ৯২টি কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছে। সেমিনারে বিশেষ অতিথি ছিলেন স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মো. মসিউর রহমান রাঙ্গাঁ এবং ইউএসএআইডির ভারপ্রাপ্ত মিশন ডিরেক্টর পল সাবাতিন। অধ্যাপক আবুল বারকাত সঞ্চালিত এ সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন উন্নয়ন অন্বেষণের চেয়ারম্যান রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7524.csv b/Bangla_fin_news_articles/7524.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9c30bb68a2fe456dd57f954cba724ed8969124e8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7524.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7524,ব্যাংক কর্মকর্তারা আইটি মেন্টর হিসেবে নিয়োগ পাচ্ছেন,2014-05-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইসিটি খাতে দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলতে ব্যাংক কর্মকর্তাদেরকে মেন্টর পরামর্শক নিয়োগ দেয়া হবে। দেশে কার্যক্রম পরিচালনাকারী সবগুলো ব্যাংকের থেকে আইটি বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিদের নামের তালিকা চেয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ তালিকার মধ্য থেকে প্রত্যেক জেলায় পাঁচ থেকে ১০ জনকে মেন্টর হিসেবে নিয়োগ দেয়া হবে। ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে এমন তালিকা চাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।মন্ত্রণালয়ের ওই চিঠিতে বলা হয়েছে সম্ভাবনার আইসিটি বাজারে বাংলাদেশের পণ্য বা সেবা বিক্রয়ের সুযোগ গ্রহণ করতে হলে দক্ষ জনশক্তি গড়ে তোলা প্রয়োজন। তাই মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ জনগণের দোরগোড়ায় সরকারি সেরা পৌঁছে দেয়া দক্ষ জনশক্তি গড়ে তোলা ও আন্তর্জাতিক আইসিটি বাজারে এ দেশীয় শিল্পের প্রবেশের সুযোগ সৃষ্টির জন্য বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। বর্তমানে ফ্রিল্যান্সার টু এন্টারপ্রেনিউর ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম নামে একটি কর্মসূচি বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশব্যাপি আইসিটি উদ্যোক্তা গড়ে তোলার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এ কর্মসূচির মাধ্যমে যে সকল উদ্যোক্তা গড়ে উঠবেন তাদের মধ্য থেকে অনেকে কালিয়াকৈর হাইটেক পার্ক যশোর হাইটেক পার্ক ও অন্যান্য বিভাগ ও জেলায় পর্যায়ে হাইটেক পার্কে বড় আইসিটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে পারবেন।এমন আশাবাদের পরিপ্রেক্ষিতে বিভিন্ন সরকারি ও বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে তাদের জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাদের থেকে পাঁচ থেকে ১০ জন উদ্যোক্তা উন্নয়নের জন্য কর্মকর্তাদের মাঝে মেন্টর হিসেবে মনোনয়ন দেয়ার জন্য অনুরোধ করেছে মন্ত্রণালয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7525.csv b/Bangla_fin_news_articles/7525.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bce22dc81deefc59f841d1d26d04a29b629ff0a3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7525.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7525,ডিএসইতে দরপতন অব্যাহত,2014-05-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা আট কার্যদিবস দরপতনের পর একদিন সূচক বাড়লেও গতকাল বৃহস্পতিবার ফের দরপতন হয়েছে। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স কিছুটা কমে ২৬ হাজার ৩৮৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১৫ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৫৮৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৫৮ কোটি ৭৯ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৭টির কমেছে ১৫৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৫টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে বিনিয়োগকারীদের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা ও দাবির প্রেক্ষিতে গত বছর ১৮ ফেব্রুয়ারি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ইংরেজি ওয়েবসাইটের পাশাপাশি বাংলা ওয়েবসাইট চালু করে। বিনিয়োগকারীদের সুবিধার্থে কথা বিবেচনা করে পর্যায়ক্রমে বাংলা ওয়েবসাইটের বিভিন্ন বিষয়ের উন্নয়ন করা হয়। এর অংশ হিসাবে গতকাল বৃহস্পতিবার ডিএসইর বোর্ডরুমে ডিএসইর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের বাংলা সংস্করণে ডিএসইর ট্রেনিং প্রশিক্ষণ একাডেমি সম্পর্কে তথ্য চলমান কর্মসূচিসমূহ আসন্ন কর্মসূচীসমূহ ডিএসইর প্রশিক্ষণ পুঞ্জি প্রশিক্ষকবৃন্দ ডিএসই প্রশিক্ষণ একাডেমি আর্কাইভ ওটিসি বাজার সম্পর্কে তথ্য ওটিসি সম্পর্কিত বিভিন্ন নির্দেশনা ওটিসি কোম্পানিগুলোর বিবরণী ওটিসি তথ্য সম্ভার বিষয়ক তথ্যের সংযোজন করা হয়। এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক অধ্যাপক ড. স্বপন কুমার বালা এফসিএমএ।ডিএসই সূত্রে জানা গেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিদ্যুত্ ও জ্বালানি খাতের বারাকাতুল্লাহ ইলেক্ট্রো ডায়নামিক লিমিটেডের সাবসিডিয়ারি কোম্পানি বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড বিপিপিএল বাণিজ্যিকভাবে বিদ্যুত্ উত্পাদন শুরু করেছে। গত ৪ মে থেকে বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড বিপিপিএল ৫০ দশমিক ৮১৫ মেগাওয়াট বিদ্যুত্ বাণিজ্যিকভাবে উত্পাদন শুরু করেছে। এ কোম্পানির ৫১ শতাংশ মালিকানা বরকত উল্লাহ ইলেক্ট্রো ডায়নামিকসের। বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ড বিপিডিবি ২১ মে বিদ্যুত্ উত্পাদনের অনুমোদন দিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7526.csv b/Bangla_fin_news_articles/7526.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..39861cc93b72996b1766779792536dfd1af40499 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7526.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7526,ইউপি ইস্যুর ক্ষমতা পাচ্ছে প্লাস্টিক ও গার্মেন্টস এক্সেসরিজের সংগঠন,2014-05-21,রিয়াদ হোসেন,রপ্তানিমুখী শিল্পের জন্য কাঁচামাল আমদানির প্রাপ্যতা ইউটিলাইজেশন পারমিশনইউপি অনুমোদনের ক্ষমতা পেতে যাচ্ছে বাংলাদেশ প্লাস্টিক দ্রব্য প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি বিপিজিএমইএ ও বাংলাদেশ গার্মেন্টস অ্যাক্সেসরিজ এন্ড প্যাকেজিং ম্যানুফেকচারার্স এন্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন বিজিএপিএমইএ। দীর্ঘ দিনের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে রাজস্ব বোর্ড এনবিআর অবশেষে নিজের ক্ষমতা এ দুটি সংগঠনের হাতে ছেড়ে দিতে যাচ্ছে। তবে এ জন্য বেশকিছু শর্ত মানতে হবে তাদেরকে। এ সম্পর্কিত একটি সার সংক্ষেপ অর্থমন্ত্রীর দপ্তরে পাঠানো হয়েছে। মন্ত্রীর অনুমোদন পাওয়া গেলে শিগগিরই আদেশ জারি করা হবে বলে এনবিআরের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।রপ্তানিমুখী শিল্প বন্ড সুবিধার আওতায় শুল্কমুক্তভাবে কাঁচামাল আমদানির সুযোগ পেয়ে থাকে। কী পরিমাণ পণ্য রপ্তানি করা হবে তার একটি হিসাব দিয়ে প্রয়োজনীয় কাঁচামাল আমদানি করা হয়। এসব কাঁচামাল বন্ডেড ওয়্যারহাউজে সরকার নির্ধারিত গুদাম রাখা হয়। এ ধরনের কাঁচামাল আমদানির প্রাপ্যতা এতদিন এনবিআর ইস্যু করত। কিন্তু এতে প্রক্রিয়াগত কারণে দীর্ঘ সময় ও ঝামেলা পোহাতে হয় দাবি করে এসব খাতের উদ্যোক্তারা তাদের স্ব স্ব সংগঠনের হাতে ইউপি ইস্যুর ক্ষমতা দেয়ার দাবি করে আসছিল বিগত তিন বছর থেকে। অবশ্য পোশাক খাতের মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর হাতে দীর্ঘদিন থেকেই ইউপি ইস্যুর ক্ষমতা দেয়া আছে। বিজিএমইএ তাদের সদস্যভুক্ত কারখানার কাঁচামাল আমদানির ক্ষেত্রে নিজেরাই ইউপি ইস্যু করে থাকে।তবে ইউপি ইস্যু করার ক্ষমতা এসব সংগঠনকে দেয়ায় অনিয়ম বাড়বে বলে মনে করেন এনবিআরের শুল্ক বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এনবিআরের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ইত্তেফাককে বলেন এসব সংগঠনের হাতে ইউপি ইস্যুর ক্ষমতা দেয়ার ফলে এসব খাতের কাঁচামাল আমদানিতে স্বচ্ছতা থাকবে না।ব্যবসায়ীদের দীর্ঘদিনের অভিযোগ এনবিআরের কাছ থেকে ইউপি সনদ পেতে দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয়। এটি তাদের স্বাভাবিক আমদানি রপ্তানি কার্যক্রমকে ব্যহত করে। তাদের সংগঠনের হাতে এই ক্ষমতা থাকলে ইউপি সনদ পেতে জটিলতা কাটবে। প্লাস্টিক দ্রব্য প্রস্তুতকারকদের সংগঠন বিপিজিএমইএর সভাপতি জসিম উদ্দিন এ বিষয়ে ইত্তেফাককে বলেন আমাদের সংগঠনের কাছে এ ক্ষমতা আসলে বরং অস্বচ্ছতা কমবে। এখানে ঘুষ দেয়ার কোন সুযোগ থাকবে না। কারণ ইউপির পুরো প্রক্রিয়াটি অনলাইনে সম্পন্ন হবে। ইউপি ইস্যুর ক্ষমতা দেয়ার পাশাপাশি বেশকিছু কঠিন শর্ত জুড়ে দেয়া হয়েছে উল্লেখ করে এফবিসিসিআইয়ের সাবেক এই ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি বলেন খুবই কঠিন শর্ত দেয়া হয়েছে। একটি শর্ত উল্লেখ করে তিনি বলেন যে কেউ চাইলে বন্ড কমিশনারেট থেকেও ইউপি নিতে পারবে। এটিকে বিপরীতমুখী আখ্যা দিয়ে তিনি বলেন আমাদের সংগঠনের কাছে ক্ষমতা দিয়ে আবার তাদের কাছেও রেখে দিয়েছেন।ইউপির মাধ্যমে রপ্তানির বিপরীতে চাহিদার তুলনায় বেশি প্রাপ্যতা দেখিয়ে কাঁচামাল আমদানি করে তা বাইরে বিক্রি করে দেয়ার অভিযোগ দীর্ঘদিনের। ফলে সরকার প্রাপ্য শুল্ককর থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। দীর্ঘদিন থেকে ব্যবসায়ীদের দাবি থাকলেও তাদের হাতে ইউপি ইস্যুর ক্ষমতা না দেয়ার বিষয়ে এনবিআর কঠোর ছিল। তবে এনবিআরের বর্তমান চেয়ারম্যান গোলাম হোসেন তার দায়িত্বের শুরু থেকেই এসব সংগঠনের হাতে ইউপি ইস্যুর ক্ষমতা ছেড়ে দেয়ার পক্ষপাতী ছিলেন বলে সূত্র জানায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7527.csv b/Bangla_fin_news_articles/7527.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..04e7fc31694ca0d707fb95cabe3be4416cfdc83d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7527.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7527,দুই শেয়ারবাজারে লেনদেন ও সূচক বেড়েছে,2014-05-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা আট কার্যদিবস পর ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের লেনদেন সূচকের উন্নতি হয়েছে। সূচকের সঙ্গে বেড়েছে টাকার পরিমাণে লেনদেন। গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই মোট ২৮৮ টি কোমপানির ৬ কোটি ১১ লাখ ৬০ হাজার ৮২৯ টি শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেনের পরিমাণ ২৭১ কোটি ৩৫ লক্ষ ২৩ হাজার ৬৬২ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৭৪ কোটি ৫৫ লাখ টাকা বেশি। ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৪৭ দশমিক ১৩ পয়েন্ট বেড়ে ৪৪১০ দশমিক ৬৩ পয়েন্ট ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১৪ দশমিক ৭৯ পয়েন্ট বেড়ে ১৬০৪ দশমিক ৬২ পয়েন্ট এবং ডিএসইএক্স শরীয়াহ্ সূচক ১০ দশমিক ৭৬ পয়েন্ট বেড়ে ৯৮২ দশমিক ৬৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেনকৃত ২৮৮ টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২০১ টির কমেছে ৫৩ টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৪ টি কোম্পানির শেয়ারের।অন্যদিকে গতকাল চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সাধারণ মূল্য সূচক ৭০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৮৪৭২ পয়েন্টে। লেনদেন হওয়া ২১২টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৪১টির কমেছে ৪০টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১টি কোম্পানির শেয়ার দর। টাকার পরিমাণে মোট লেনদেন হয়েছে ২৩ কোটি ৫৮ লাখ টাকা।ডিএসইতে লেনদেনের ভিত্তিতে প্রধান ১০টি কোমপানি হলো স্কয়ার ফার্মা লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট মেঘনা পেট্রোলিয়াম হাওয়েল টেক্সটাইল বিএসআরএম গ্রামীণফোন অ্যাক্টিভ ফাইন হাইডেলবার্গ সিমেন্ট ইস্টার্ন হাউজিং ও মতিন স্পিনিং।দর বৃদ্ধির শীর্ষে প্রধান ১০টি কোমপানি হলো এসআলম কোল্ড রোল্ড বিএসআরএম স্টিল জিপিএইচ ইস্পাত প্রিমিয়ার সিমেন্ট মেঘনা সিমেন্ট অ্যাপালো ইস্পাত কনফিডেন্ট সিমেন্ট আরামিট সিমেন্ট সামিট এ্যালায়েন্স পোর্ট ও গ্লোবাল হেভি কেমিক্যাল। অন্যদিকে দাম কমার শীর্ষে প্রধান ১০টি কোমপানি হলো স্কয়ার টেক্সটাইল জেমীনি সী ফুড ইমাম বাটন মাইডাস ফাইন্যান্স প্রগ্রেসিভ লাইফ ইন্সুঃ রিলায়েন্স ইন্সুঃ স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকস এপেক্স ফুডস আইসিবি ইসলামি ব্যাংক ও এনবিএল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7528.csv b/Bangla_fin_news_articles/7528.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ea96e34e1cc53150c97b0ccfc86194c79ca80028 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7528.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7528,মূলধনী যন্ত্রপাতিসহ অন্যান্য পণ্যের আমদানি বেড়েছে,2014-05-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মূলধনী যন্ত্রপাতিসহ সব ধরনের পণ্য আমদানি ঋণপত্র এলসি খোলা ও নিষ্পত্তির হার বেড়েছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে জুলাইমার্চ গত বছরের একই সময়ের তুলনায় পণ্য আমদানিতে ঋণপত্র খোলার হার বেড়েছে ১১ দশমিক ৯৮ শতাংশ। একইসময়ে ঋণপত্র নিষ্পত্তির হার বেড়েছে ১৫ দশমিক ৩৮ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।গত মার্চ মাসে ৩৬২ কোটি ৪৬ লাখ মার্কিন ডলারের ঋণপত্র খোলা হয়েছে। যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ৩২৮ কোটি ৪০ লাখ ডলার। অর্থাত্ এক বছরের ব্যবধানে ঋণপত্র খোলার হার বেড়েছে ১০ দশমিক ৩৭ শতাংশ। একই সময়ে ঋণপত্র নিষ্পত্তি হয়েছে ৩৪৪ কোটি ২১ লাখ ডলার। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৩০ দশমিক ৬১ শতাংশ বেশি।পণ্য আমদানিতে ২০১০১১ অর্থবছরে এর আগের অর্থবছরের তুলনায় ৪০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছিল। এরপর থেকে আমদানিতে খরা শুরু হয়। তবে চলতি অর্থবছরের প্রথম থেকেই আমদানির অচলবস্থা কাটতে শুরু করেছে। বিশেষ করে মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হওয়ায় পণ্য আমদানির পরিমাণ বাড়ছে। এর ফলে অর্থনীতিতে গতি ফেরার পাশাপাশি কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়বে বলেও আশা প্রকাশ করেন তারা।প্রতিবেদনে দেখা গেছে গেল মার্চ মাসে উল্লেখযোগ্য পণ্যগুলোর মধ্যে চাল আমদানির জন্য ছয় কোটি ২৯ লাখ টাকার এলসি খোলা হয়েছে। আর এমাসে নিষ্পত্তি হয়েছে পাঁচ কোটি ৪১ লাখ ডলারের। একইভাবে গম আমদানিতে পাঁচ কোটি ৫৮ লাখ ডলারের এলসি খোলা হলেও নিষ্পত্তি হয়েছে সাত কোটি ৪৭ লাখ ডলারের। চিনি আমদানির জন্য সাত কোটি ৬৫ লাখ ডলারের এলসি খোলা হলেও নিষ্পত্তি হয়েছে চার কোটি ৩৮ লাখ।আলোচ্য সময়ে মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানিতে ঋণপত্র খোলা হয়েছে ১৮ কোটি ৪৮ লাখ ডলার আর নিষ্পত্তি হয়েছে ১৫ কোটি ৫০ লাখ ডলার। পোশাক শিল্পের ব্যাকটুব্যাক এলসি খোলা হয়েছে ৫৮ কোটি ৪৮ লাখ ডলার ও নিষ্পত্তি হয়েছে ৪৭ কোটি ৬৬ লাখ ডলার শিল্পের কাঁচামাল আমদানিতে এলসি খোলা হয়েছে ৩৩ কোটি ৩৯ লাখ ডলার আর নিষ্পত্তি হয়েছে ৩২ কোটি ৩০ লাখ ডলার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7529.csv b/Bangla_fin_news_articles/7529.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..408162c12edc886c92a41f50f02c4f773bc207ec --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7529.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7529,ডিএসই’র লেনদেন দুইশ’ কোটি টাকার নিচে,2014-05-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে ফের লেনদেনের ধারা নিম্নমুখী হয়ে পড়েছে। গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে দুইশ কোটি টাকারও নিচে। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্টস্এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন বাজারে এ মুহূর্তে একটানা দরপতনের কোনো কারণ নেই। এরপরও বিনিয়োগকারীরা কম শেয়ার কেনাবেচা করছেন। এজন্য লেনদেন কমে গেছে। তবে দরপতনের ফলে অনেক কোম্পানি এখন বিনিয়োগের উপযোগী হয়েছে। সরকারি বিনিয়োগ সংস্থা আইসিবির একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন অর্থ মন্ত্রণালয় ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকসহ সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলো বাজার সম্পর্কে ইতিবাচক ধারণা পোষণ করে। এছাড়া বাজারে নেতিবাচক ধারণা হওয়ার মতো কিছু নেই এরপরও একটানা শেয়ারদর ও লেনদেন কমছে। যেহেতু বাজারে নেতিবাচক কিছু নেই তাই অচিরেই বাজার ভালো হবে।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স কিছুটা কমে ৪ হাজার ৩৬৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৬ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৫৮৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ১৯৬ কোটি ৭৯ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ২০ কোটি ২৭ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৮৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩১টির কমেছে ১১০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৮টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে ফার কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজকে তালিকাভুক্তির অনুমোদন দিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই। সোমবার ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদ সভায় এ অনুমোদন দেয়া হয়। ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. স্বপন কুমার বালা জানিয়েছেন সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি অব বাংলাদেশ লিমিটেডের সিডিবিএল সাথে প্রক্রিয়া শেষ করে খুব শিগগির সেকেন্ডারি মার্কেটে কোম্পানিটির লেনদেন শুরু হবে। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে এ শেয়ার ইস্যু করা হয়। মোট ১ কোটি ২০ লাখ শেয়ার ছাড়ার মাধ্যমে কোম্পানিটি পুঁজিবাজার থেকে ১২ কোটি টাকা সংগ্রহ করে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7530.csv b/Bangla_fin_news_articles/7530.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0102b7219a4f1bac9163a676c72cbc45da6919e8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7530.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7530,পরিবেশবান্ধব শিল্পখাতে বিনিয়োগে আগ্রহী ডেনমার্কের উদ্যোক্তারা,2014-05-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশে পরিবেশবান্ধব জাহাজ নির্মাণ ও ওষুধ উত্পাদন শিল্পখাতে ডেনমার্কের উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগে এগিয়ে আসার পরামর্শ দিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। তিনি বলেন বাংলাদেশি উদ্যোক্তারা ইতিমধ্যে ডেনমার্কে জাহাজ রপ্তানি করছে। গুণগতমানের জন্য জাহাজ রপ্তানির পরিমাণ দিন দিন বাড়ছে। বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় শিল্পখাতে বিনিয়োগের জন্য সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব দিলে তা যথাযথভাবে বিবেচনা করা হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন। বাংলাদেশে নিযুক্ত ডেনিস রাষ্ট্রদূত হ্যান ফুগল এস্কজেইয়ারের সাথে বৈঠককালে শিল্পমন্ত্রী এ পরামর্শ দেন। গতকাল শিল্প মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. ফরহাদ উদ্দিন ও ডেনিস দূতাবাসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে ডেনিস রাষ্ট্রদূত বলেন বাংলাদেশে পরিবেশবান্ধব সবুজ শিল্পখাতে ডেনমার্কের উদ্যোক্তারা বিনিয়োগে আগ্রহী। এ লক্ষ্যে ডেনমার্ক ও সুইডেনের উদ্যোক্তাদের সমন্বয়ে গঠিত একটি যৌথ বাণিজ্য প্রতিনিধি দল বাংলাদেশ সফরে আসছেন। রাষ্ট্রদূত বলেন বাংলাদেশের জনগণের পুষ্টিমান বাড়াতে ডেনমার্কের উদ্যোক্তারা কাজ করছে। ইতিমধ্যে ডেনমার্কের একটি কোম্পানি বাংলাদেশে গুঁড়া দুধ প্যাকেটজাত করে বিপণনের উদ্যোগ নিয়েছে। তিনি এ উদ্যোগ সফল করতে শিল্পমন্ত্রীর সহায়তা কামনা করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7531.csv b/Bangla_fin_news_articles/7531.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..224ae5f403ba1668160b0e70ceeeb2b866e3facf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7531.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7531,টানা দরপতন শেয়ারবাজারে,2014-05-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা আট কার্যদিবস ধরে শেয়ারবাজারে সূচক কমছে। সঙ্গে কমছে লেনদেনের পরিমাণ। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই আট কার্যদিবস ধরে দরপতনের ফলে সূচক কমেছে প্রায় ২০০ পয়েন্ট। লেনদেন সাড়ে চারশ কোটি টাকা থেকে ২১৭ কোটি টাকায় নেমে এসেছে। যা গত সাত মাসে বাজারের সর্বনিম্ন লেনদেন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন বাজারে স্বাভাবিক ওঠানামা থাকতে পারে। তবে একটানা দরপতন বা দর বৃদ্ধি ইতিবাচক নয়। এদিকে আগামী বাজেট নিয়ে নানা গুজব ছড়ানো হচ্ছে। বাজার পতনে এর প্রভাব থাকতে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩৮ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৩৬৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১৪ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৫৮৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২১৭ কোটি ৭ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১২ কোটি ১১ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৪টির কমেছে ১৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১টি কোম্পানির শেয়ারের।পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের ব্যাংক এশিয়ার পরিচালনা পর্ষদের নন কনভার্টেবল সাবঅর্ডিনেটেড বন্ড ইস্যুর প্রস্তাব অনুমোদন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক এবং নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। ব্যাংক এশিয়ার পরিচালনা পর্ষদ ব্যাসেল২ অনুযায়ী মূলধন বৃদ্ধির জন্য টায়ার২ মূলধন হিসাবে ৭ বছর মেয়াদী ফ্লাটিং রেট ১১ দশমিক ৫০ থেকে ১৪ দশমিক ৫০ শতাংশ ৩০০ কোটি টাকার নন কনভার্টেবল সাবঅর্ডিনেটেড বন্ড ইস্যু করার সিদ্ধান্ত নেয়। বিনিয়োগকারীদের সম্মতির জন্য কোম্পানিটির বিশেষ সাধারণ সভা ইজিএম আগামী ২৬ জুন সকাল সাড়ে ১০টায় ইন্সটিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্সে অনুষ্ঠিত হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7532.csv b/Bangla_fin_news_articles/7532.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8f43f6e536487ea66e2256426a840c4e63eaf53c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7532.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7532,লেবার কাউন্সিলরদের সঙ্গে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক এমডির বৈঠক,2014-05-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশী প্রবাসী অধ্যুষিত বিশ্বের ২০টি দেশে বাংলাদেশের নবনিযুক্ত লেবার কাউন্সিলরদের সঙ্গে বৈঠক করেছে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক। লেবার কাউন্সিলররা তাদের নির্ধারিত দেশে যাওয়ার আগে গতকাল প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সি এম কয়েস সামি তাদের সঙ্গে এ বৈঠক করেন। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের কার্যক্রম ও ভবিষ্যতে করণীয় বিশেষ করে ঐসব দেশে এক্রচেঞ্জ হাউজ ও রিপ্রেজেন্টেটিভ অফিস খোলার বিষয়ে মতবিনিয়ম করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7533.csv b/Bangla_fin_news_articles/7533.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..36b419e36a853fab69e886d08b8715f4b037825e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7533.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7533,বাইশ বছরে এনসিসি ব্যাংক,2014-05-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজি সংগ্রহ বিনিয়োগে ঋণ বিতরণের মাধ্যমে গ্রাহকদের আস্থা অর্জন করে শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে ন্যাশনাল ক্রেডিট এন্ড কমার্স এনসিসি ব্যাংক। গত বছর আমানত বিনিয়োগ মুনাফা বৈদেশিক লেনদেন ইত্যাদি সূচকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে ব্যাংকটির। শনিবার এনসিসি ব্যাংকের ২১ বছর পূর্তি উপলক্ষে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব অগ্রগতির কথা জানানো হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. নুরুন নেওয়াজ সেলিম ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম হাফিজ আহমেদ সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন। এসময় অন্যান্যের মধ্যে ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান এএসএম মাঈনউদ্দিন মোনেম অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আমিরুল ইসলাম পরিচালক এমএ আউয়াল ও খায়রুল আলম চাকলাদার উপস্থিত ছিলেন।সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয় নতুন বছরে নিজেদের কর্মক্ষেত্রের সম্প্রসারণ মানসম্পদের উত্কর্ষ সাধন ও আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকরণ এ তিনটি বিষয়ের ওপর জোর দিবে ব্যাংকটি। বর্তমানে ব্যাংকের শাখা সংখ্যা ১০১টি আমানতের পরিমাণ ১০ হাজার ৫২৮ কোটি টাকা এবং বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ৮ হাজার ৯৬৮ কোটি টাকা। ব্যাংকের মোট সম্পদের পরিমাণ ১৪ হাজার ১৪৩ কোটি টাকার বেশি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7534.csv b/Bangla_fin_news_articles/7534.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..325279620c76f5be6a2283b8af14da03e4c1dd04 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7534.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7534,শিল্পখাতে মেয়াদি ঋণ বিতরণ কমেছে,2014-05-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় মেয়াদি শিল্পঋণ বিতরণ কমেছে। এসময়ে ৩০ হাজার ৮৪৯ কোটি টাকার ঋণ বিতরণ হয়েছে। যা আগের অর্থবছরের ২০১২১৩ একই সময়ে ছিল ৩২ হাজার ৫২৫ কোটি টাকা। অর্থাত্ এ সময়ে মেয়াদি শিল্প ঋণ টার্ম লোন তিন দশমিক ৬৪ শতাংশ কমেছে। অবশ্য মোট সামগ্রিকভাবে শিল্পখাতে ঋণ বিতরণ বেড়েছে এবং খেলাপী ঋণের পরিমাণও কমেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদনে এ তথ্য দেখা গেছে।প্রতিবেদনে অনুযায়ী ২০১৩ সালের জুলাই থেকে ২০১৪ সালের মার্চ পর্যন্ত ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো শিল্প খাতে এক লাখ ২২ হাজার ৩৫৭ কোটি টাকার ঋণ বিতরণ করে। যা এর আগের অর্থবছরের একই সময়ে ছিলো এক লাখ নয় হাজার ১১৪ কোটি টাকা। সে হিসেবে চলতি অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিক শেষে ১২ দশমিক ১৪ শতাংশ ঋণ বিতরণে বেড়েছে। এরমধ্যে চলতি মূলধন ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল খাতে ঋণ বিতরণ বেড়েছে।বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে দেখা গেছে শিল্প খাতে বিতরণকৃত মোট ঋণের মধ্যে রাষ্ট্রীয় মালিকানার চার বাণিজ্যিক ব্যাংক দুই হাজার ৭৩১ কোটি টাকা বিতরণ করেছে। আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় যা ৬৯ দশমিক ৮ শতাংশ কম। এসময়ে বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোর বিতরণ করা তিন হাজার ২৮৪ কোটি টাকা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় দুই দশমিক ৬৬ শতাংশ কম। বেসরকারি ব্যাংকগুলো ৯৭ হাজার ২৯৯ কোটি টাকার শিল্প ঋণ বিতরণ করেছে। বিদেশী মালিকানার ব্যাংকগুলোর বিতরণ করেছে ১৩ হাজার ৫৭৭ কোটি টাকা। অন্যদিকে ব্যাংক বহির্ভুত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো পাঁচ হাজার ৪৬৫ কোটি টাকা বিতরণ করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7535.csv b/Bangla_fin_news_articles/7535.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9f57067de6ee5858cde1139508986699c2d1f245 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7535.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7535,ডিএসইর লেনদেন আড়াইশ’ কোটি টাকার নিচে,2014-05-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে ফের লেনদেন কমে যাচ্ছে। গতকাল রবিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ২২৯ কোটি টাকা। প্রায় ১ মাস পর ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে আড়াইশ কোটি টাকার নিচে। এদিকে সূচকও কমে গেছে। গতকাল ডিএসইর সূচক ৫ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৮ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৪০২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৬ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৫৯৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২২৯ কোটি ১৯ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৭৬ কোটি ১৫ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৮৭টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৯টির কমেছে ১৪৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টি কোম্পানির শেয়ারের। এদিকে সামপ্রতিক সময়ে দেশের শেয়ারবাজার পতন প্রবণতার মধ্যদিয়ে অতিবাহিত হলেও বাড়ছে বেনিফিশিয়ারি ওনার্স বিও অ্যাকাউন্ট। চলতি মে মাসের প্রথম ১৫ দিনে বিও অ্যাকাউন্ট বেড়েছে ১৪ হাজার। সিডিবিএল সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। তথ্যে দেখা গেছে চলতি মাসের প্রথম অর্ধে বিও অ্যাকাউন্টের সংখ্যা ১৪ হাজার ২৩০টি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৯ লাখ ৮২ হাজার ৯৮৮টি। গত ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত বিও অ্যাকাউন্টধারীর সংখ্যা ছিল ২৯ লাখ ৬৮ হাজার ৭৫৮টি।এদিকে মোট ২৯ লাখ ৮২ হাজার ৯৮৮টি বিও অ্যাকাউন্টের মধ্যে পুরুষ বিও অ্যাকাউন্টধারীর সংখ্যা ২১ লাখ ৯৭ হাজার ২৫০টি। ৩০ এপ্রিল এ সংখ্যা ছিল ২১ লাখ ৯৪ হাজার ২৫৬টি। অর্থাত্ পুরুষ বিও অ্যাকাউন্ট বেড়েছে ২ হাজার ৯৯৪টি। অন্যদিকে নারী বিও অ্যাকাউন্টধারী ১ হাজার ২৬৭টি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৭৫ হাজার ৭৬৯টি। দেশে অবস্থানরত বিনিয়োগকারীদের বিও অ্যাকাউন্টের সংখ্যা এপ্রিলে ৭ হাজার ৮৫৩টি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৮ লাখ ২৪ হাজার ১৫৫টি। ৩০ এপ্রিল এ সংখ্যা ছিল ২৮ লাখ ২০ হাজার ৩০২টি। অন্যদিকে এ সময়ে প্রবাসী বিও অ্যাকাউন্ট বেড়েছে ৪০৮টি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7536.csv b/Bangla_fin_news_articles/7536.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7b6d9f42865371545b682831a52f6ecb1f7bb4ff --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7536.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7536,ডিএসই’র পিই রেশিও কমেছে,2014-05-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গেল সপ্তাহে লেনদেন হওয়া চার কার্যদিবস বাজারের দর পতন হওয়ায় কমেছে পুঁজিবাজারের সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত পিই রেশিও। এদিকে পিই রেশিও কমায় বিনিয়োগ উপযোগীতা বাড়ছে বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা।তথ্যে দেখা গেছে সপ্তাহশেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক পিই দাঁড়িয়েছে ১৫ দশমিক ৭০ পয়েন্ট। আগের সপ্তাহশেষে পিই ছিল ১৬ দশমিক ৩২ পয়েন্টে। অর্থাত্ সপ্তাহশেষে পিই কমেছে ৩ দশমিক ৮০ শতাংশ বা ০.৬২ পয়েন্ট।সপ্তাহশেষে খাতভিত্তিক পিইর হিসাবে ব্যাংকিং খাতের পিই অবস্থান করছে ১০ দশমিক ৪১ পয়েন্টে আর্থিক খাতের ২৪ দশমিক ৬৫ প্রকৌশল খাতের ২০ দশমিক ৬ খাদ্য ও আনুসঙ্গিক খাতের ৩০ দশমিক ৬৮ বিদ্যুত্ ও জ্বালানি খাতের ১২ দশমিক ৯৯ পাট খাতের ১৪৩ দশমিক ৩০ বস্ত্র খাতের ১৪ দশমিক ৫ ওষুধ ও রসায়ন খাতের ২০ দশমিক ১৩ সেবা ও আবাসন খাতের ২৮ দশমিক ৪১ সিমেন্ট খাতের ১৮ দশমিক ৭৪ তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ১৮ দশমিক ৮৫ চামড়া খাতের ৩৪ দশমিক ৩৫ সিরামিক খাতের ২৩ দশমিক ৪৩ বীমা খাতের ২১ দশমিক ২৪ বিবিধ খাতের ২১ দশমিক ৬৪ পেপার ও প্রকাশনা খাতের ১০০ দশমিক ৩৬ টেলিকমিউনিকেশন্স খাতের ১৮ দশমিক ৩০ এবং ভ্রমণ ও অবকাশ খাতের পিই অবস্থান করছে ২০ দশমিক ১২ পয়েন্টে।এদিকে সপ্তাহশেষে ক্যাটাগরিভিত্তিক পিইর হিসাবে এ ক্যাটাগরির পিই অবস্থান করছে ১৬ দশমিক ৬৪ পয়েন্টে বি ক্যাটাগরির ২০ দশমিক ৮১ জেড ক্যাটাগরির ৪৬ দশমিক ৮১ এবং এন ক্যাটাগরির পিই অবস্থান করছে ১৫ দশমিক ২২ পয়েন্টে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7537.csv b/Bangla_fin_news_articles/7537.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..be31c488c0e5c6b46139fac6165b353eda638add --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7537.csv @@ -0,0 +1,3 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7537,কারখানা সম্প্রসারণে পুঁজিবাজার থেকে +টাকা তুলছে ফার ইস্ট নিটিং,2014-05-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজার থেকে ৬৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা মূলধন সংগ্রহ করতে যাচ্ছে ফার ইস্ট নিটিং কোম্পানি লিমিটেড। সম্প্রতি কোম্পানিটির প্রাথমিক গণপ্রস্তাব আইপিও অনুমোদন দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা। কোম্পানিটি প্রায় তিন বছর আগে ফ্যাক্টরি সম্প্রসারণের জন্য বাজার থেকে টাকা তুলতে উদ্যোগ গ্রহণ করলেও তা সম্ভব হয়নি। তবে তখনই বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ গ্রহণ করে সম্প্রসারণ কাজ করা হয়েছে। বর্তমানে পুঁজি সংগ্রহ করে সে ঋণ পরিশোধ করা হবে। পাশাপাশি ফ্যাক্টরির কিছু সম্প্রসারণের কাজও করা হবে। গতকাল শনিবার সাংবাদিকদের নিয়ে গাজীপুরে ফার ইস্ট নিটিংয়ের কারখানা পরিদর্শনকালে এসব কথা জানান ফার ইস্ট নিটিং কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসিফ মঈন। এ সময় কোম্পানির পরিচালক ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।আসিফ মঈন সাংবাদিকদের বলেন শুরু থেকেই কমপ্লায়েন্স মেনে অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি দিয়ে এ প্রতিষ্ঠানটি চালানো হচ্ছে। প্রাথমিকভাবে আধুনিক যন্ত্রপাতিতে খরচ বেশি হলেও পরবর্তীতে তা লাভজনক হয়। কারণ আধুনিক যন্ত্রপাতিতে কাজের মান সুরক্ষা এবং কম সময়ে বেশি কাজ করা যায়।তাছাড়া প্রতিনিয়তই কারখানার যন্ত্রপাতি আধুনিকায়ন করা হচ্ছে। অ্যাকর্ড ও অ্যালায়েন্স কারখানার অগ্নিনির্বাপন ব্যবস্থাপনা ও কারখানার বিল্ডিং নিরাপত্তার প্রশংসা করেছে বলে জানিয়েছেন ফার ইস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসিফ মঈন। তিনি বলেন প্রতি কেজি কাপড় ডাইংয়ের জন্য যেখানে সাধারণত ১০০ লিটার পানি ব্যবহার করা হয় সেখানে এ কারখানায় আধুনিক যন্ত্রের কারণে ব্যবহার করা হয় ৫৬ লিটার। ডাইংয়ে ব্যবহূত পানি পুনরায় ব্যবহারের উপযোগী রিসাইক্লিং মেশিনও সামনে আনা হচ্ছে বলে জানান আসিফ মঈন। তিনি বলেন ইটিপির মাধ্যমে ও বৃষ্টির পানি জমিয়ে ব্যবহার করার মাধ্যমে পরিবেশবান্ধব ও ভূগর্ভস্থ পানির উপর চাপ কম দেয়া হচ্ছে। এর মাধ্যমে পানি উত্তোলনের খরচও কমছে। কারখানা পরিদর্শনের আগে কোম্পানির আর্থিক বিভিন্ন দিক তুলে ধরে আসিফ মঈন বলেন প্রতিষ্ঠার পর থেকেই মুনাফা করে আসছে। বাড়ছে বিক্রির পরিমাণও। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7538.csv b/Bangla_fin_news_articles/7538.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3c1fcc53847a93db74e69127f46e859a5911d069 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7538.csv @@ -0,0 +1,3 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7538,প্রবৃদ্ধির হার ধরে রাখতে উত্পাদন +ক্ষমতা বাড়ানোর তাগিদ,2014-05-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা তিন বছর ধরে মোট দেশজ উত্পাদনের জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার পূর্ববর্তী বছরের তুলনায় কমে যাওয়ার প্রবণতা মোকাবেলার জন্য দক্ষ অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে উত্পাদন ক্ষমতা বাড়ানোর তাগিদ দিয়েছে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান উন্নয়ন অন্বেষণ। অর্থনীতি ও উন্নয়ন সংক্রান্ত বার্ষিক পর্যালোচনায় প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে এ তাগিদ দেয়া হয়েছে। পর্যালোচনায় বলা হয়েছে অদূরদর্শী রাজস্ব ব্যবস্থাপনা ও অসামঞ্জস্য মুদ্রানীতির কারণে অর্থনীতিতে বিনিয়োগ স্থবিরতা এবং কৃষিখাত শিল্পখাত ও বহিঃখাতে প্রবৃদ্ধি কমে যাচ্ছে। এছাড়া সাম্প্রতিক সময়ে দারিদ্র্যের হার কমার গতিও কমে গেছে। অন্যদিকে বেকারত্ব বিশেষ করে শিক্ষিত বেকারত্বের হার বৃদ্ধি পেয়েছে। সামাজিক খাতে বাজেট বরাদ্দ ও বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন উভয়ই হ্রাস পেয়েছে। ২০১৩১৪ অর্থবছর রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ও প্রকৃত আয়ের মধ্যে ব্যবধান বৃদ্ধির প্রবণতা দেখা গেছে যা অর্থনীতিতে অবকাঠামোগত উন্নয়নে সরকারের বিনিয়োগ সক্ষমতা কমিয়ে দিয়েছে। তথ্যে দেখা গেছে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ২০১০১১ অর্থবছরের ৬ দশমিক ৭১ শতাংশ থেকে কমে গিয়ে ২০১১১২ অর্থবছরে ৬ দশমিক ২৩ শতাংশে ও ২০১২১৩ অর্থবছরে ৬ দশমিক ৩ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।বার্ষিক অর্থনৈতিক পর্যালোচনায় আরও বলা হয়েছে অর্থনীতিতে সঞ্চয় ও বিনিয়োগের হার প্রায় স্থবির অবস্থায় রয়েছে। সঞ্চয় ও বিনিয়োগের মধ্যে সম্প্রতি উচ্চ ব্যবধান পরিলক্ষিত হচ্ছে। সঞ্চয় ও বিনিয়োগের পার্থক্য পুঁজি পাচারকেও নির্দেশ করে। ২০১১১২ অর্থবছরের সঞ্চয় ও বিনিয়োগের ব্যবধান ছিল ২ দশমিক ৬৪ শতাংশ যা ২০১২১৩ অর্থবছরে ২ দশমিক ৬৭ শতাংশে এসে দাঁড়িয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে অর্থনীতিতে মূলধন ও উত্পাদনের অনুপাতের অবনতি পরিলক্ষিত হয় যা বিনিয়োগের পরিমাণের স্থবিরতা ও কম উত্পাদনশীলতাকে নির্দেশ করে। যদি বর্তমান অর্থবছরেও গতবছরের মূলধন ও উত্পাদনের অনুপাত ৪৪৪ বজায় থাকে তাহলে বর্তমান অর্থবছরে মোট দেশজ উত্পাদনের ৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জনের জন্য দেশে বিনিয়োগের পরিমাণ মোট দেশজ উত্পাদনের ৩২ শতাংশে উন্নীত করতে হবে। আর সরকারি টার্গেট ৭ দশমিক ২ শতাংশ অর্জন করতে বিনিয়োগ লাগবে জিডিপির ৩৮ দশমিক ২১ শতাংশ যা বর্তমান পরিস্থিতিতে অসম্ভব। পর্যালোচনায় বলা হয়েছে ২০০৮০৯ অর্থবছর থেকে ২০১২১৩ অর্থবছরের মধ্যে বিদ্যুত্ সরবরাহের খরচ ১৬৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০০৮০৯ অর্থবছরে এক ইউনিট বিদ্যুত্ উত্পাদনে খরচ হত ২ দশমিক ৫৫ টাকা যা ২০১২১৩ অর্থবছরে ৬ দশমিক ৭ টাকায় উপনীত হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7539.csv b/Bangla_fin_news_articles/7539.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..19eb762773524df638fa3786748de21152a49652 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7539.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7539,তুং হাই নিটিংয়ের আইপিও’র অর্থ সংগ্রহ শুরু রবিবার থেকে,2014-05-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রাথমিক গণ প্রস্তাবের আইপিও অনুমোদন পাওয়া তুং হাই নিটিং অ্যান্ড ডায়িং লিমিটেডের অর্থ সংগ্রহ শুরু হবে আগামী ১৮ মে রবিবার থেকে। আবেদন সংগ্রহ শেষ হবে ২২ মে। প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের জন্য এ সুযোগ থাকবে ৩১ মে পর্যন্ত। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।এদিকে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি ৫১০তম কমিশন সভায় কোম্পানিটির আইপিওর অনুমোদন দেয়া হয়। কোম্পানিটি ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের তিন কোটি ৫০ লাখ শেয়ার ইস্যু করবে। এর মাধ্যমে কোম্পানিটি বাজার থেকে ৩৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। ৫০০ শেয়ার দিয়ে লট করা হয়েছে। উত্তোলিত অর্থ কোম্পানিটি চলতি মূলধন মেশিনারিজ ক্রয় টার্ম লোন পরিশোধ ও আইপিওর কাজে ব্যয় করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7540.csv b/Bangla_fin_news_articles/7540.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ab645439231d28dfcd540bf47e99ddffb7dc5896 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7540.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7540,কেইপিজেডের ভূমি মালিকানা হস্তান্তরে জটিলতা নিষ্পত্তির তাগিদ,2014-05-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি স্বাস্থ্য সেবা রসায়ন শিল্পসহ বিভিন্ন শিল্পখাতের কারিগরি সক্ষমতা বৃদ্ধি ও প্রযুক্তি হস্তান্তরে সহায়তা প্রদানের আগ্রহ প্রকাশ করেছে দক্ষিণ কোরিয়া। সে দেশের ১শ ৫৬টি প্রতিষ্ঠান বর্তমানে বাংলাদেশের উদীয়মান শিল্পখাতগুলোতে বিনিয়োগের অপেক্ষায় রয়েছে। বাংলাদেশে নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত লি ইয়ান ইয়াং গতকাল শিল্পমন্ত্রী আমির আমুর সাথে বৈঠককালে এ আগ্রহের কথা জানান। শিল্প মন্ত্রণালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত চট্টগ্রামে অবস্থিত কোরিয়ান ইপিজেডে কেইপিজেড ভূমির মালিকানা হস্তান্তর সম্পর্কিত জটিলতা দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য শিল্পমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। তিনি বলেন এসব জমিতে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির কোরিয়ান শিল্প কারখানা স্থাপিত হলে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় কয়েকগুণ বৃদ্ধি পাবে। কেইপিজেডের ভূমি মালিকানা হস্তান্তর বিষয়ক জটিলতা নিরসনে সংশিষ্ট সকলের সাথে আলোচনা করে উদ্যোগ নেয়া হবে বলে রাষ্ট্রদূতকে আশ্বস্ত করেছেন শিল্পমন্ত্রী। বৈঠকে শিল্পসচিব মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুলাহ্ বাংলাদেশে কোরিয়ান দূতাবাসের ডেপুটি চিপ অব মিশন কিম হাইয়ানজুসহহ শিল্প মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্ততন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে বাংলাদেশের শিল্পখাতের গুণগতমান বাড়াতে সহায়তার বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা হয়। এসময় তথ্যপ্রযুক্তিখাতে দক্ষ জনবল বৃদ্ধির লক্ষ্যে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রশিক্ষণ সহায়তার বিষয়টি বিশেষভাবে আলোচনায় স্থান পায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7541.csv b/Bangla_fin_news_articles/7541.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c29e21cc46e382bdd566a8155e63c87b852121a1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7541.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7541,অধিকাংশ শেয়ারের দর ও সূচক কমেছে,2014-05-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসেও গতকাল বৃহস্পতিবার অধিকাংশ শেয়ারের দাম ও সূচক কমেছে। এ নিয়ে টানা পাঁচ কার্যদিবস শেয়ার বাজার নিম্নমুখী হলো। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই লেনদেন এক মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন লক্ষ্য করা গেছে।গতকাল ডিএসইতে মোট ২৮২টি কোমপানির ৭ কোটি ৮৪ লাখ ৮৭ হাজার ৫৯ টি শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেনের পরিমাণ ৩০৫ কোটি ৩৪ লক্ষ ৪৮ হাজার ৩৩৩ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ২২ কোটি ২৫ লাখ টাকা কম। ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৪০ দশমিক ৫৪ পয়েন্ট কমে ৪৪১৬ দশমিক ৯৫ পয়েন্ট ডিএস৩০ মূল্যসূচক ১৮ দশমিক ১৯ পয়েন্ট কমে ১৬০৪ দশমিক ৩৯ পয়েন্ট এবং ডিএসইএক্স শরীয়াহ্ সূচক ১১ দশমিক ৮৭ পয়েন্ট কমে ৯৮৪ দশমিক ৮৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেনকৃত ২৮২টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৬টির কমেছে ১৭৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টি কোম্পানির শেয়ারের।অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সূচক ৫৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৮ হাজার ৫১০ পয়েন্টে। সিএসইতে মোট ২১১টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৪৪টির কমেছে ১৩৯টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮টি কোম্পানির শেয়ারের।ডিএসইতে লেনদেনের ভিত্তিতে প্রধান ১০টি কোমপানি হলো স্কয়ার ফার্মা গ্রামীণফোন লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট মেঘনা পেট্রোলিয়াম হাওয়েল টেক্সটাইল মতিন স্পিনিং পদ্মা অয়েল ইস্টার্ন হাউজিং অলিম্পিক ইন্ডাঃ ও হাইডেলবার্গ সিমেন্ট।ডিএসইতে দর বৃদ্ধির শীর্ষে প্রধান ১০টি কোমপানি হলো ওয়াটা কেমিক্যাল এফবিএফআইএফ লিব্রা ইনফিউশন হাক্কানী পাল্প লিগেসী ফুটওয়্যার রিপাবলিক ইন্সুঃ এমআই সিমেন্ট এসিআই জিরো কূপন বন্ড এএফসি এগ্রো ও ডেল্টা স্পিনিং।অন্যদিকে দাম কমার শীর্ষে প্রধান ১০টি কোমপানি হলো এমবিএল ১ম মি. ফা. রূপালি ব্যাংক বিআইএফসিএআইবিএল ১ম মি. ফা. মাইডাস ফাইন্যান্স এপেক্স ফুটওয়্যার ঢাকা ইন্সুঃ জুট স্পিনার্স রিলায়েন্স ইন্সুঃ ও কেপিসিএল।রবািবার ৬ প্রতিষ্ঠানের লেনদেন বন্ধলভ্যাংশ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেটের কারণে আগামী রবিবারপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ছয়টি কোম্পানির লেনদেন বন্ধ থাকবে। গতকাল ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়। কোম্পানি ছয়টি হলো সামিট পাওয়ার বেক্সিমকো ফার্মা বেক্সিমকো বেক্সিমকো সিনথেটিকস সামিট পূর্বাঞ্চল পাওয়ার কোম্পানি শাইন পুকুর সিরামিকস। রেকর্ড ডেটের পর আবার প্রতিষ্ঠানগুলো স্বাভাবিক লেবদেনে আসবে। অন্যদিকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ১৩ কোম্পানির স্বাভাবিক লেনদেনও আগামী রবিবার শুরু হবে। রেকর্ড ডেটের কারণে বৃহষ্পতিবার এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন বন্ধ ছিল। কোম্পানিগুলো হলো ইনটেক অনলাইন মার্কেন্টাইল ইনস্যুরেন্স গোল্ডেন সন স্ট্যান্ডার্ড ইনস্যুরেন্স সোনারগাঁও টেক্সটাইল রংপুর ফাউন্ড্রি কর্ণফুলী ইনস্যুরেন্স জনতা ইনস্যুরেন্স ইস্টার্ন ইনস্যুরেন্স পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস গ্লোবাল হেভি কেমিক্যাল এনটিসি ও কে অ্যান্ড কিউ। ডিএসইর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সংবাদে উল্লেখ করা হয়েছে রেকর্ড ডেটের পর রবিবার প্রতিষ্ঠানগুলোর স্বাভাবিক শেয়ার লেনদেন শুরু হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7542.csv b/Bangla_fin_news_articles/7542.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b45772f11bdedc5d35af3c9f413f835b9f5f3575 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7542.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7542,রূপালী ব্যাংকের আমানত বেড়েছে,2014-05-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রূপালী ব্যাংকের ব্যাংকের আমানত বেড়েছে। এছাড়া ব্যবসা বৃদ্ধি শ্রেণিকৃত ঋণ আদায় লোকসানী শাখা হ্রাস ঋণ বিতরণ করা নতুন শাখা খোলা রেমিট্যান্স বৃদ্ধি অনলাইন ব্যাংকিং এটিএম সার্ভিস চালুসহ প্রায় সকল বিষয়ের অগ্রগতি হয়েছে। জানা গেছে ২০১০ সালে এ ব্যাংকের মোট আমানত ছিল নয় হাজার ১১২ কোটি টাকা। ২০১৩ সালে এ আমানত বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৭৯৫ কোটি টাকায়। এ ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৩০ দশমিক ২৭ শতাংশ। অন্যদিকে ব্যাংকের পরিচালন মুনাফাও বেড়েছে। ২০১০ সালে ব্যাংকের পরিচালন মুনাফা ছিল ২৪৪ কোটি ৬৯ লাখ টাকা। ২০১৩ সালে তা প্রায় ৪০০ কোটি টাকা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7543.csv b/Bangla_fin_news_articles/7543.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5c351f3e03efee9913699026ccacbb8d13d53f11 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7543.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7543,আইপিও’র নতুন পদ্ধতি খুব শিগগির,2014-05-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি পরবর্তী কমিশন বৈঠকে চূড়ান্ত অনুমোদন পাবে আইপিওতে প্রাথমিক গণপ্রস্তাব আবেদনপত্র ও টাকা জমা নেয়ার নতুন পদ্ধতি। তারপর কোনো কোম্পানি আইপিওর টাকা সংগ্রহ করলে পরীক্ষামূলকভাবে শুরু হবে নতুন পদ্ধতি। বিএসইসি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।সূত্র জানায় আইপিওর নতুন পদ্ধতি বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া অনেকটাই এগিয়ে গেছে। বিএসইসির চাওয়ার প্রেক্ষিতে এ পদ্ধতির পাইলট প্রকল্পে অংশ নিতে আগ্রহী ব্রোকারেজ হাউসের নাম জমা দিয়েছে দুই স্টক এক্সচেঞ্জ। প্রস্তাবিত পদ্ধতির বিষয়ে নিজেদের মতামতও দিয়েছে তারা। এসব পর্যালোচনা করে আইপিওর নতুন পদ্ধতির রূপরেখার খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে। এখন পরবর্তী কমিশন বৈঠকেই এ পদ্ধতি অনুমোদন দেয়ার কথা রয়েছে।পাইলট প্রকল্পের জন্য দুই স্টক এক্সচেঞ্জের দেয়া নাম থেকে বাছাই করে ১০ থেকে ১২টি ব্রোকারেজ হাউসকে আইপিওর আবেদন ও টাকা জমা নেয়ার অনুমতি দেয়া হতে পারে। এক্ষেত্রে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্ট সিকিউরিটিজ হাউসগুলো প্রাধান্য পাবে।বর্তমান পদ্ধতিতে আইপিওর মাধ্যমে টাকা সংগ্রহে আগ্রহী কোম্পানি কয়েকটি ব্যাংককে তাদের হয়ে আবেদনপত্র ও শেয়ারের টাকা সংগ্রহের দায়িত্ব দেয়। বিনিময়ে তারা কমিশন জমাকৃত প্রতি ১০০ টাকায় ১০ পয়সা হিসেবে পায়। প্রস্তাবিত নতুন পদ্ধতিতে ব্যাংকের পরিবর্তে ডিপোজিটরি পার্টিসিপেন্ট বা ডিপি আবেদনপত্র জমা নেবে। আর শেয়ারের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ আগে থেকেই জমা থাকবে ডিপির কাছে। লটারিতে কোনো বিনিয়োগকারী কৃতকার্য হলেই ডিপি তার কাছে সংরক্ষিত অর্থ সংশ্লিষ্ট কোম্পানির একাউন্টে জমা করে দেবেন। ফলে অর্থ ফেরতের রিফান্ড কোনো জটিলতা থাকবে না। এতে বিনিয়োগকারীদের ঝামেলাও কমবে। আইপিও প্রক্রিয়ার সময়ও কমে আসবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7544.csv b/Bangla_fin_news_articles/7544.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2253c04eaa5595f63d3a4510670942dcc2164e94 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7544.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7544,টানা চার কার্যদিবস শেয়ারের দর নিম্নমুখী,2014-05-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,একদিন বন্ধ থাকার পর গতকালসহ টানা চার কার্যদিবস শেয়ারবাজারের গতি নিম্নমুখী রয়েছ। গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই মোট ২৮৮ টি কোমপানির ৯ কোটি ৪৫ লাখ ৫২ হাজার ৬৬১ টি শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেনের পরিমাণ ৩৭৭ কোটি ৬০ লক্ষ ৫৮৩ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৬ কোটি ৫৩ লাখ টাকা কম।ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৩৯ দশমিক ৬২ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৪৫৭ দশমিক ৪৯ পয়েন্ট ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১৫ দশমিক ২৯ পয়েন্ট কমে ১৬২২ দশমিক ৫৯ পয়েন্ট এবং ডিএসইএক্স শরীয়াহ্ সূচক ৮ পয়েন্ট কমে ৯৯৬ দশমিক ৭২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেনকৃত ২৮৮ টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৪ টির কমেছে ১৬০ টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪ টি কোম্পানির শেয়ারের।অন্যদিকে গতকাল চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সূচক ৭৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৮ হাজার ৫৭২ পয়েন্টে। সিএসইতে মোট ২১৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৬০টির কমেছে ১৩৪টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের। টাকার পরিমাণে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৭৭ কোটি ৬০ লাখ টাকার।দর বৃদ্ধির শীর্ষে প্রধান ১০টি কোমপানি হলো হা ওয়েল টেক্স জেএমআই সিরিঞ্জ কোহিনুর কেমিক্যাল ৭ম আইসিবি স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকস লিগেসী ফুটওয়্যার রিলায়েন্স ইন্সুঃ ফেডারেল ইন্সুঃ সেন্ট্রাল ইন্সুঃ ও ইনটেক অনলাইন। অন্যদিকে দাম কমার শীর্ষে প্রধান ১০টি কোমপানি হলো রেনেটা বেলিজিং এসিআই জেনারেশন নেক্সট বিডি ফাইন্যান্স আইডিএলসি ইসলামী ইন্সুঃ লিব্রা ইনফিউশন প্রাইম ইন্সুঃ ও লঙ্কাবাংলা ফাইন্যান্স। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7545.csv b/Bangla_fin_news_articles/7545.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e756dc535416fa6e7de82e732287821a0642e6f5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7545.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7545,কয়লাভিত্তিক ১ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুত্ কেন্দ্র নির্মাণে চীনের আগ্রহ,2014-05-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চীনের ভারী শিল্প প্রস্তুতকারী সরকারি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে এক হাজার মেগাওয়াট কয়লাভিত্তিক বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণে আগ্রহ দেখিয়েছে। চায়না ন্যাশনাল কমপ্লিট প্লান্ট ইমপোর্ট এন্ড এক্সপোর্ট গ্রুপ লি. এর প্রেসিডেন্ট গু হেইতো গতকাল সোমবার পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সঙ্গে তার দপ্তরে স্বাক্ষাত্ করে এ আগ্রহের কথা জানান। উভয় দেশের সরকারি ব্যবস্থানায় এটি নির্মিত হবে। বৈঠক সূত্র জানায় গু হেইতো বিদ্যুত্ প্লান্ট ছাড়াও সার কারখানা তৈরিতেও তাদের আগ্রহের কথা জানান।বৈঠকে পরিকল্পনা মন্ত্রী বলেন আমাদের কৃষিকে বাঁচাতে হলে সার প্রয়োজন। ঠিক একইভাবে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বেগবান করতে বিদ্যুত্ উত্পাদনের বিকল্প নেই। কাঁচামাল হিসেবে গ্যাস ব্যবহার করে বিদ্যুত্ উত্পাদন অর্থনৈতিকভাবে খুব একটা লাভজনক নয়। তাই কয়লাভিত্তিক বিদ্যুত্ উত্পাদনের দিকে যেতে হবে। প্রসঙ্গত চীনের এই প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে শাহজালাল সার কারখানা তৈরির কাজ করছে। এছাড়া ফেঞ্চুগঞ্জ সার কারখানা এই কোম্পানি তৈরি করে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7546.csv b/Bangla_fin_news_articles/7546.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..933214bbef563ea07433a9f464a9e18b13d1c238 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7546.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7546,ইন্টারনেট ব্যবহারে ভ্যাট প্রত্যাহারের প্রস্তাব এসএমই ফাউন্ডেশনের,2014-05-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আসছে বাজেটে ইন্টারনেট ব্যবহারের ক্ষেত্রে বিদ্যমান ১৫ শতাংশ ভ্যাট প্রত্যাহারের প্রস্তাব করেছে এসএমই ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগ ফাউন্ডেশন। একই সঙ্গে এসএমই খাতের শিল্পের অসুবিধা দূর করে শিল্প বান্ধব বাজেট প্রণয়নের জন্য রাজস্ব বোর্ড এনবিআর তথা অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। সম্প্রতি এ বিষয়ে এসএমই ফাউন্ডেশন শুল্ককর ও ভ্যাট মূল্য সংযোজন কর সংক্রান্ত ৪১টি প্রস্তাব এনবিআরে পাঠিয়েছে। ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে বলা হয় এসব প্রস্তাব বাজেটে গৃহীত হলে দেশিয় শিল্প বিকাশের পাশাপাশি সরকারের কাঙ্ক্ষিত রাজস্বও বাড়বে।এসএমই ফাউন্ডেশনের প্রস্তাবে বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতির কাঁচামাল আমদানি শুল্ক বিদ্যমান ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১০ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এসব পণ্যের আমদানির ক্ষেত্রে বিদ্যমান সম্পূরক শুল্ক বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। এছাড়া বেইজ মেটালের আওতায় মৌলিক কাঁচামালের আমদানি পর্যায়ে শুল্ক ও ভ্যাট প্রত্যাহার করা সম্পূর্ণ তৈরি লিফ স্প্রিং তৈরি ফিল্টারের আমদানি শুল্ক বাড়িয়ে দেয়া গৃহে ব্যবহার্য পাখার যন্ত্রাংশ আমদানির শুল্ককর অব্যাহতি দেয়া অন্যদের ক্ষেত্রে সম্পূরক শুল্ক বাড়িয়ে দেয়া বৈদ্যুতিক ফ্যান উত্পাদনের ক্ষেত্রে ৫ শতাংশ শুল্ক নির্ধারণ গ্যাস জেনারেটর ও জেনারেটর যন্ত্রাংশের শুল্ক ও ভ্যাট মওকুফ করার প্রস্তাব দেয়া হয়।এছাড়া ভ্যাট নিবন্ধন সহজ করা অভিন্ন নিবন্ধন ব্যবস্থা চালু করা কুটির শিল্প ও টার্নওভার করভুক্ত শিল্পের বিরুদ্ধে বৈষম্যমূলক আইনি বিধান প্রত্যাহার করা কটির শিল্প ও টার্নওভার করভুক্ত শিল্পের জন্য নিষিদ্ধ পণ্য ও সেবার তালিকা প্রত্যাহার করা ভ্যাটের ক্ষেত্রে টার্নওভার সীমা প্রত্যাহার করা বা ১ লাখ টাকা করা নারিকেল তেল উত্পাদক শিল্পের জন্য ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প সুবিধা প্রদান করা এসএমইর উত্পাদন ও সরবরাহ পর্যায়ে সঙ্কুচিত ভিত্তিমূল্যে ভ্যাট আদায় অব্যাহত রাখা বিদ্যুত্ টেলিফোন ও বীমার উপর পরিশোধিত ভ্যাটের শতভাগ রেয়াত দেশে উত্পাদিত প্লাস্টিক খেলনা সামগ্রীর ভ্যাট প্রত্যাহার এবং যেসব পণ্যে ভ্যাট নেই সেসব পণ্যের উত্পাদন পর্যায়ে ভ্যাট মওকুফ করার প্রস্তাব করা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7547.csv b/Bangla_fin_news_articles/7547.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d101a6c624758942e1067640db6c5b5c0b76fe84 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7547.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7547,টানা তিনদিন ডিএসইতে দরপতন,2014-05-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে টানা তিনদিন ধরে দরপতন হচ্ছে। ফলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সূচক সাড়ে চার হাজার পয়েন্টের নিচে নেমে এসেছে। একইসঙ্গে তিন দিন ধরে লেনদেনও হচ্ছে চারশ কোটি টাকার নিচে। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৪৯৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৭ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬৩৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৯৪ কোটি ১৩ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৫ কোটি ৫৬ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৮৬টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫৯টির কমেছে ৯৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১টি কোম্পানির শেয়ারের।ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে আজ মঙ্গলবার দেশের উভয় শেয়ারবাজারের লেনদেন বন্ধ থাকবে। ডিএসই সূত্র আরও জানিয়েছে দীর্ঘ সাড়ে চার বছর পর আগামীকাল বুধবার থেকে দেশের উভয় পুঁজিবাজারে ওয়াটা কেমিক্যালের শেয়ার লেনদেন হবে। স্টক এক্সচেঞ্জের পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এ ক্যাটাগরির অধীনে এ শেয়ারে লেনদেন হবে। ওভার দ্য কাউন্টার মার্কেটের ওটিসি সর্বশেষ দর অনুযায়ী ডিএসইতে এ শেয়ারের প্রাথমিক দর হবে ৪৯ দশমিক ৫০ টাকা। আর সিএসইতে প্রাথমিক দর হবে ৫০ টাকা।এদিকে আরগন ডেনিমসের প্রাথমিক গণপ্রস্তাব বা আইপিওর অর্থ ব্যবহারে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রতিষ্ঠানটির নিরীক্ষক প্রতিবেদনে এই অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে ডিএসই কর্তৃপক্ষ। অভিযোগ প্রসঙ্গে গতকাল ডিএসই জানিয়েছে কোম্পানির নিরীক্ষক ২০১৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে সমাপ্ত বছরের জন্য প্রস্তুতকৃত নিরীক্ষা প্রতিবেদনে আইপিও তহবিল ব্যবহারের ওপর দেওয়া নোটে বলা হয় প্রসপেক্টাসে অনুল্লিখিত আইপিও তহবিল থেকে স্বল্পমেয়াদি ঋণ অতিরিক্ত সমন্বয়ের বিষয়টি লক্ষ্য করা গেছে। আইপিওসংক্রান্ত অতিরিক্ত খরচ পরিশোধের বিষয়টিও লক্ষ্য করা হয়েছে। স্বল্পমেয়াদি ঋণের বিপরীতে আইপিও তহবিল থেকে দায় সমন্বয়ের বিষয়টি প্রসপেক্টাসে উল্লেখ করা হয়নি। প্রকল্প সমপ্রসারণের লক্ষ্যে নির্মাণসামগ্রী কেনার ক্ষেত্রে বিভিন্ন সরবরাহকারী ও ঠিকাদারকে চেকের পরিবর্তে আইপিও তহবিল থেকে নগদ পরিশোধ করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7548.csv b/Bangla_fin_news_articles/7548.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9ce07d49e10a1ebc49bd9439a8f077285bfdd33f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7548.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7548,বিদেশী টিভি চ্যানেল সমপ্রচারে ২০ কোটি টাকা ফি আরোপের পক্ষে এনবিআর,2014-05-11,রিয়াদ হোসেন,বিদেশী টিভি চ্যানেল বাংলাদেশে সমপ্রচার করতে হলে প্রতিটির ক্ষেত্রে শুরুতে ২০ কোটি টাকা সমপ্রচার ফি বাবদ প্রদান করতে হবে। এসব চ্যানেলের কাছ থেকে সরকারের রাজস্ব আদায় নিশ্চিত করা এবং দেশীয় চ্যানেলকে বিদেশী চ্যানেলের আগ্রাসন থেকে রক্ষা করার লক্ষ্যে এমন একটি সিদ্ধান্ত নেয়ার চিন্তা করছে সরকার। ইতিমধ্যে রাজস্ব বোর্ড এনবিআর এমন একটি সুপারিশ তথ্য মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট বিভাগে পাঠিয়েছে।বিদেশী চ্যানেলগুলো থেকে কীভাবে সরকার প্রাপ্য বুঝে পেতে পারে তা পরীক্ষা নিরীক্ষা করতে একটি কমিটি গঠন করে এনবিআর। কমিটির প্রধান করা হয় এনবিআর সদস্য আয়কর নীতি সৈয়দ আমিনুল করিমকে। ওই কমিটি পরীক্ষা নিরীক্ষা করে এই সুপারিশ ঠিক করে। গতকাল ইত্তেফাককে সৈয়দ আমিনুল করীম বলেন বাংলাদেশে চালু রয়েছে এবং ভবিষ্যতে চালু হবে এমন বিদেশী চ্যানেল থেকে সরকার যাতে যথাযথ প্রাপ্য আদায় করতে সে জন্য বেশ কিছু সুপারিশ তৈরি করেছি। এটি আজ গতকাল রবিবার সংশ্লিষ্ট বিভাগে পাঠানোর কথা।এনবিআর সূত্র জানিয়েছে বিদেশী চ্যানেলগুলো বাংলাদেশে অবাধে ব্যবসা করে গেলেও সরকার কাঙ্খিত রাজস্ব পাচ্ছে না। অন্যদিকে তাদের কাছে মার খাচ্ছে দেশীয় চ্যানেলগুলোও। সমপ্রতি বেসরকারি টিভি চ্যানেল মালিকদের প্রতিনিধিরা এ বিষয়ের সুরাহা চেয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত এবং এনবিআর চেয়ারম্যানের সঙ্গে বৈঠকও করেছেন। তারা জানান দেশীয় চ্যানেলগুলো যেভাবে কর প্রদান করতে হয় বিদেশী চ্যানেলগুলোকে সেভাবে প্রদান করতে হয় না। ফলে তাদের কাছে প্রতিযোগিতায় টিকতে পারছে না এসব চ্যানেল। অন্যদিকে প্রতিবেশী ভারতের চ্যানেল বাংলাদেশে অবাধে সম্প্রচার করতে পারলেও ভারতে বাংলাদেশী চ্যানেলের উপর অত্যধিক কর আরোপের কারণে সেখানে এদেশীয় টিভি চ্যানেলের সম্প্রচার সম্ভব হয়ে উঠে না। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে বিদেশী চ্যানেলের মধ্যে মূলত প্রতিবেশী ভারতের চ্যানেলের দর্শকই বাংলাদেশে বেশি। দেশটির স্টার প্লাস জি বাংলা স্টার জলসা জি সিনেমাসহ বাংলা ভাষা ছাড়াও বেশ কয়েকটি হিন্দি চ্যানেল এ দেশে জনপ্রিয়। এসব চ্যানেলে বাংলাদেশী পন্যের বিজ্ঞাপনও প্রচার করা হয়। বাংলাদেশী চ্যানেলে সরকার ১৫ শতাংশ হারে ভ্যাট আরোপ করলেও এসব চ্যানেল এর আওতার বাইরে রয়ে গেছে। দেশীয় চ্যানেল মালিকদের ২৫ শতাংশ হারে সম্পূরক শুল্কও পরিশোধ করতে হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7549.csv b/Bangla_fin_news_articles/7549.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c3068847f3d1a91cf343aea34adc5d555928e1ef --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7549.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7549,শেয়ার বাজারে সূচক কমলেও বেড়েছে লেনদেন,2014-05-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গতকাল রবিবার শেয়ার বাজারে ফের দর সংশোধন হয়েছে। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৫৬ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৪৯৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২০ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬৪৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৭৮ কোটি ৫৭ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৩০ কোটি ৪২ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৮৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৩টির কমেছে ১৬১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টি কোম্পানির শেয়ারের।প্রাথমিক গণপ্রস্তাব আইপিও প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়া হাওয়েল টেক্সটাইলস বিডি লিমিটেডের লেনদেন আগামী বুধবার থেকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই শুরু হবে। গত ২৩ মার্চ কোম্পানিটির আইপিও লটারির ড্র অনুষ্ঠিত হয়। কোম্পানিটি শেয়ার বাজার থেকে ২০ কোটি টাকা সংগ্রহের জন্য ২ কোটি শেয়ার ছেড়েছে। এ জন্য প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ টাকা। ৫০০টি শেয়ারে মার্কেট লট। আইপিওর মাধ্যমে সংগৃহীত অর্থ দিয়ে মেশিনারিজ ও জমি ক্রয় ভূমি উন্নয়ন নতুন ফ্যাক্টরি ভবন নির্মাণ যন্ত্রপাতি মেরামত এবং আইপিও বাবদ ব্যয় করবে।ডিএসই জানিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল রিফাইনারি লিমিটেডের খাত পরিবর্তনের অনুমোদন দিয়েছে ডিএসই পরিচালনা পর্ষদ। এখন থেকে সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাত পরিবর্তন করে জ্বালানি ও বিদ্যুত্ খাতে অন্তর্ভুক্ত হবে। আজ থেকে খাত পরিবর্তন কার্যকর হবে। একই সঙ্গে কোম্পানিটির কার্যক্রম আজ থেকে এ ক্যাটাগরিতে শুরু হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7550.csv b/Bangla_fin_news_articles/7550.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..515350f9b5018c43b697e3f0860e3c91dc5ab3c8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7550.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7550,মূসক প্রশাসনের আধুৃনিকায়নে বিশ্বব্যাংকের ৬ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন,2014-05-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মূল্য সংযোজন কর মূসক প্রশাসনের আধুনিকায়নের প্রকল্পে ৬ কোটি ডলারের ঋণ অনুমোদন করেছে বিশ্বব্যাংকের বোর্ড সভা। ওয়াশিংটনস্থ প্রধান কার্যলয়ে গতকাল এ অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এ প্রকল্পের আওতায় রয়েছে অটোমেশন অনলাইন মূসক করদাতা সেবা এবং মূসক প্রশাসনের স্বচ্ছতা বৃদ্ধি।বিশ্বব্যাংকের এক বিজ্ঞপ্তিতে আরো জানানো হয়েছে ২০১৫ সালের মধ্যে নতুন মূসক আইন কার্যকর করাসহ এ প্রকল্পের মাধ্যমে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা হবে। প্রকল্পের মাধ্যমে ২০১৯ সালের মধ্যে মোট দেশজ আয়ে জিডিপি মূসকের অবদান অন্তত এক শতাংশে উন্নীত করা হবে। এসময়কালে সক্রিয় নিবন্ধিত করদাতার সংখ্যা বর্তমানের ৩৫ হাজার থেকে বাড়িয়ে ৮৫ হাজারে উন্নীত করার পরিকল্পরা রয়েছে। এ বিষয়ে বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর ইয়োহানেস জাট বলেছেন দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে কর আদায়ের পরিমান অনেক কম। এ প্রকল্পের অটোমেশনের মাধ্যমে মূসকদাতারা কর প্রদানে উত্সাহিত হবেন। বিশ্বব্যংকের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার আইডা মাধ্যমে দেয়া এই ঋণের সুদহার দশমিক ৭৫ শতাংশ যা ১০ বছর রেয়াতসহ ৪০ বছরে পরিশোধ করতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7551.csv b/Bangla_fin_news_articles/7551.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2213b451d831e0bc43213e5674433ad89a8e2dfe --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7551.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7551,রপ্তানি পণ্য বহুমুখীকরণে সরকারের সহযোগিতাও প্রয়োজন,2014-05-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির ডিসিসিআই সভাপতি মোহাম্মদ শাহজাহান খান বলেছেন বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যের বাজার সম্প্রসারণ এবং পণ্যের বহুমুখীকরণের জন্য সরকারের এগিয়ে আসা প্রয়োজন। তিনি বলেন সরকার ও দূতাবাসগুলো এগিয়ে আসলে রপ্তানি পণ্যে বৈচিত্র্যকরণ নিশ্চিত করা সহজ হবে। তিনি বলেন রপ্তানি বাড়ানোর ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ঐতিহ্যগত পণ্যগুলোর পাশাপাশি নতুন নতুন পণ্যের দিকে দৃষ্টি দিচ্ছে। তবে এক্ষেত্রে সরকারের পক্ষ থেকে আরো বাস্তবমুখী পদক্ষেপ গ্রহণ রপ্তানি বাণিজ্যে সার্ভিস সেক্টরের অন্তর্ভুক্তি করা বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশি পণ্যের রপ্তানির ক্ষেত্রে বিদ্যমান ট্যারিফ ও ননট্যারিফ সংক্রান্ত সমস্যা সমাধানে পদক্ষেপ গ্রহণ দক্ষ মানব সম্পদ তৈরী এবং ডব্লিউটিওএর মত বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার নিকট দেয়া প্রতিশ্রুতিগুলো বাস্তবায়ন করা দরকার।গতকাল শনিবার ডিসিসিআই আয়োজিত রপ্তানি সমৃদ্ধিঃ আমদানীকারক দেশের প্রেক্ষিত বিষয়ক গোলটেবিল আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। ডিসিসিআইয়ের অডিটোরিয়ামে আয়োজিত বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ইরাকের রাষ্ট্রদূত সাকির কাসিম মাহাদি শ্রীলংকার হাইকমিশনার ডব্লিউ এ সারাথ কে ওয়ারাগোদা কোরিয়ান ট্রেড সেন্টারের কট্রো সিনিয়র ম্যানেজার ফারুক আহমেদ ডিসিসিআই ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি ওসামা তাসীর সহসভাপতি খন্দকার শহীদুল ইসলামসহ পরিচালকবৃন্দ।অনুষ্ঠানে সাকির কাসিম মাহাদি বলেন বাংলাদেশ ও ইরাকের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক থাকলেও দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যিক সম্পর্ক উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বৃদ্ধি পায়নি। বাণিজ্য সম্পর্ক আরো বৃদ্ধির উপর গুরুত্ব দিয়ে তিনি বলেন ২০১৪ সালের জন্য ইরাকে প্রায় ১৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডালারের বাজেট ঘোষণা করা হয়েছে যার ৪০ ভাগ ব্যয় করা হবে নতুন বিনিয়োগকে আকৃষ্ট করার জন্য। তৈরী পোশাক সিরামিক ওষুধ চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য এবং তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীরা ইরাকে বিনিয়োগ করতে পারেন। তিনি বলেন ইরাকে প্রচুর বাংলাদেশি শ্রমিক হিসেবে কাজ করছে এবং এ কাজে নিয়োজিত লোকের সংখ্যা আরো বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে।ডব্লিউ এ সারাথ কে ওয়ারাগোদা বলেন বাংলাদেশ ও শ্রীলংকার মধ্যকার মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি অথবা সম্ভাবনাময় বাণিজ্য চুক্তির বিষয়টি বর্তমানে আলোচনার পর্যায়ে রয়েছে। এদিকে ২০১২ সালে বাংলাদেশে শ্রীলংকার রপ্তানি বেড়েছে প্রায় ২২ শতাংশ এবং আমদানি বেড়েছে ৯ শতাংশ।ফারুক আহমেদ বলেন বর্তমানে বাংলাদেশে ৯৫ টি পণ্যের ক্ষেত্রে শুল্কমুক্ত সুবিধা পেয়ে থাকে। তিনি জানান বাংলাদেশের তৈরি পোশাক এবং চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার বাজারে। তিনি বাংলাদেশী পণ্যের বাজার সম্প্রসারণে বাংলাদেশি মিশন সমূহের দক্ষতা ও কার্যক্রম আরো ব্যাপকতর করার আহবান জানান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7552.csv b/Bangla_fin_news_articles/7552.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0206d3697a57acff26fcbbcd18b83747eb418d0f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7552.csv @@ -0,0 +1,3 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7552,বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড +টাইম উদ্বোধন,2014-05-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড টাইম নির্ধারণ করেছে বিএসটিআই। ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন নোরাড ও ইউনিডোর সহায়তায় বিএসটিআইয়ে স্থাপিত আন্তর্জাতিকমানের ন্যাশনাল মেট্রোলজি ল্যাবরেটরির মাধ্যমে এ স্ট্যান্ডার্ড টাইম নির্ধারণ করা হয়েছে। শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু গতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে রাজধানীর বিএসটিআই মিলনায়তনে এ স্ট্যান্ডার্ড টাইম উদ্বোধন করেন। ন্যাশনাল মেট্রোলজি ল্যাবরেটরিতে সংরক্ষিত রবিডিয়াম অটোমিক ক্লক ব্যবহার করে এ স্ট্যান্ডার্ড টাইম নির্ধারণ করা হচ্ছে। স্যাটেলাইট রিসিভার ও গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম জিপিএস ব্যবহার করে নির্ণীত স্ট্যান্ডার্ড টাইম বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের মাধ্যমে সম্প্রচার করা হবে। ফলে এখন থেকে ... ওয়েব ঠিকানায় সহজেই সারা দেশের মানুষ বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড টাইম জেনে নিতে পারবে। শিল্প সচিব মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ্ ও বিএসটিআইর মহাপরিচালক ইকরামুল হক এ সময় উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7553.csv b/Bangla_fin_news_articles/7553.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..67d23ef08a2a6220b5a86a9b2d6a482f7638c21d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7553.csv @@ -0,0 +1,3 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7553,সিঙ্গারের শোরুমে পাওয়া যাবে ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের +টাকা,2014-05-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এখন থেকে সিঙ্গারের সকল শোরুম থেকে ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের মাধ্যমে পাঠানো রেমিট্যান্সের টাকা তোলা যাবে। ফলে ব্যাংকিং সময়ের বাইরে ও ছুটির দিনেও গ্রাহকরা টাকা তুলতে পারবেন। এ কাজে ব্যাংকিং পার্টনার হিসেবে সহযোগিতা করবে ব্যাংক এশিয়া। গতকাল রাজধানীর একটি হোটেলে সিঙ্গারের মাধ্যমে ওয়েস্টার্ন মানি ট্রান্সফার সার্ভিসের উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর ড. আতিউর রহমান।অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে সিঙ্গারের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও এবং সিঙ্গার এশিয়ার রিজিওনাল ভাইস প্রেসিডেন্ট এ এম হামিম রাহ্্মাতউল্লাহ ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের মিডল ইস্ট ও সাউথ এশিয়ার সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট রাজিভ গারোদিয়া বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর বিজয় রাজ পাদুভাল ব্যাংক এশিয়ার চেয়ারম্যান এ রউফ চৌধুরী ম্যানেজিং ডিরেক্টর মেহমুদ হুসাইন বক্তব্য রাখেন।অনুষ্ঠানে জানানো হয় সারাদেশে ৩৭১টি সিঙ্গার মেগা ও সিঙ্গার প্লাস শপের মাধ্যমে এ টাকা পাওয়া যাবে। এবছর সিঙ্গারের আরো ১০টি আউটলেট খোলা হবে। সেগুলোর মাধ্যমেও বিশ্বের ২০০টিরও বেশি দেশ থেকে ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের মাধ্যমে পাঠানো টাকা তোলা যাবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7554.csv b/Bangla_fin_news_articles/7554.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d2dc78cf794aa4d864638b27d1d24e1e346e538f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7554.csv @@ -0,0 +1,3 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7554,শেয়ারবাজারে +দর সংশোধন,2014-05-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা তিন কার্যদিবস ধরে শেয়ারবাজারের সূচক ও লেনদেন বাড়ার পর গতকাল বৃহস্পতিবার কিছুটা কমেছে। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২০ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৫৫৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬৬৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৪৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৭১ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৮৬টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৯টির কমেছে ১৪৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে আসন্ন বাজেট পুঁজিবাজারবান্ধব করতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকে বিএসইসি এগিয়ে আসার অনুরোধ জানিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই। গতকাল বৃহস্পতিবার বিএসইসির সঙ্গে এক বৈঠকে এ দাবি জানানো হয়। বাজেট নিয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর যেন স্টক এক্সচেঞ্জের সুপারিশ মেনে নেয় সে ব্যাপারে আলোচনা করতে বিএসইসিকে অনুরোধ জানানো হয় বৈঠকে। এ ছাড়া ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশন পরবর্তী স্টক এক্সচেঞ্জের কার্যক্রম ও অগ্রগতি সম্পর্কে বিএসইসিকে অবহিত করা হয়।বৈঠকে বিএসইসির চেয়ারম্যান ড. এম খায়রুল হোসেন কমিশনার হেলাল উদ্দিন নিজামী আমজাদ হোসেন আরিফ খান আবদুস সালাম শিকদার ডিএসইর চেয়ারম্যান সিদ্দিকুর রহমান মিয়া ব্যবস্থাপনা পরিচালক স্বপান কুমার বালাসহ পরিচালকরা উপস্থিত ছিলেন।বৈঠকশেষে স্বপন কুমার বালা সাংবাদিকদের বলেন এনবিআরের কাছে যেসব প্রস্তাব দেয়া হয়েছে তা বিবেচনায় নিতে বিএসইসিকে সুপারিশ করার জন্য অনুরোধ জানিয়েছি। পাশাপাশি স্টক এক্সচেঞ্জের ব্যয় সঙ্কোচন বাজারের জন্য নতুন প্রোডাক্ট আনা স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার খোঁজার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। বাজেটে ডিএসইর সুপারিশ প্রসঙ্গে তিনি বলেন লভ্যাংশের ওপর উেস কর প্রত্যাহার আগামী অর্থবছরের বাজেটে ৫ হাজার কোটি টাকার বিশেষ তহবিল গঠন শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ আয়ের ওপর কর অব্যাহতি সীমা বর্তমানের ১০ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ৫০ হাজার টাকায় উন্নীত করা নতুন ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বাড়াতে ১ লাখ টাকার ওপর বিনিয়োগে আয়কর ক্রেডিট বিদ্যমান ১৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৫০ শতাংশে উন্নীত করার প্রস্তাব করা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7555.csv b/Bangla_fin_news_articles/7555.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..840d13dd64495beb6abee3416faca21556a8ecd5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7555.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7555,ইপিজেডের কোম্পানিও বিদেশি ঋণ নিতে পারবে,2014-05-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রফতানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলে ইপিজেড অবস্থিত বেসরকারি খাতের কোম্পানিগুলোও এখন থেকে বিদেশী ঋণ নিতে পারবে। কিছু প্রক্রিয়া শেষে বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নরের নেতৃত্বাধীন বিনিয়োগ বোর্ডের স্ক্রুটিনি কমিটিতে পাঠানোর পর তাদের ঋণ অনুমোদনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে। এর আগে এসব কোম্পানি বিদেশি ঋণ নিতে পারতো না। মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংক এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনকারী ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় ইপিজেডে অবস্থিত কোম্পানিগুলো বেসরকারি খাতের বিদেশি ঋণের জন্য ব্যাংকের কাছে আবেদন করবে। ব্যাংকগুলো সেই আবেদন যাচাইয়ের জন্য পাঠাবে বাংলাদেশ রফতানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল কর্তৃপক্ষের বেপজা কাছে। বেপজা সেই আবেদন যাচাইবাছাই শেষে তা পাঠাবে বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নরের নেতৃত্বাধীন বিনিয়োগ বোর্ডের স্ফুটিনি কমিটিতে। এ কমিটি ওই প্রতিষ্ঠানের ঋণের মেয়াদকাল ঋণ গ্রহণের উদ্দেশ্য ঋণ পরিশোধের সক্ষমতাসহ বিভিন্ন বিষয় যাচাই করে ঋণের চূড়ান্ত অনুমোদনের পর সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে ঋণ আনতে পারবে।জানা গেছে ইপিজেড এলাকায় অবস্থিত কোম্পানিগুলো বিনিয়োগ বোর্ডের তালিকাভুক্ত কোম্পানি না হওয়ায় তারা বিদেশি ঋণ নিতে পারতো না। বিদেশ থেকে কম সুদে ঋণ পাওয়ার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা করতে এসব প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন সময়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে আবেদন করেছে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে এ প্রজ্ঞাপন জারি করল বাংলাদেশ ব্যাংক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7556.csv b/Bangla_fin_news_articles/7556.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..747272ee8fa89c7fc8390548a0882c10368f409a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7556.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7556,গার্মেন্টস শিল্প ধ্বংসের ষড়যন্ত্র চলছে শিল্পমন্ত্রী,2014-05-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রানা প্লাজা দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে দেশের গার্মেন্টস শিল্পকে ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র চলছে বলে অভিযোগ তুলেছেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। মঙ্গলবার রাজধানীর অফিসার্স ক্লাবে রেডিয়েন্ট ফ্যাশন হাউজের ৭ম সমাবর্তন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এমন অভিযোগ করেন। শিল্পমন্ত্রী রানা প্লাজার ঘটনাকে দুর্যোগ আখ্যা দিয়ে বলেন পৃথিবীর বিভিন্ন দেশেই প্রাকৃতিক দুর্যোগ হয়। যুক্তরাষ্ট্রেও হ্যারিকেন আঘাত হানে। অথচ রানা প্লাজার দুর্ঘটনাকে ইস্যু বানিয়ে সমৃদ্ধ এই শিল্পকে ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে। বাংলাদেশের জিএসপি সুবিধা বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।শিল্পমন্ত্রী বলেন দীর্ঘ সংগ্রামের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জনের ফলে এখন স্বাধীনভাবে ব্যবসাবাণিজ্য বা অন্যান্য কাজকর্ম করতে পারছি। পাকিস্তান আমলে বাঙালিদের কোনো চাকরিতো দূরের কথা খেলায়ও নেয়া হতো না। রেডিয়েন্ট ইনস্টিটিউট অব ডিজাইনের চেয়ারপার্সন গুলশান নাসরিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআ্ই সভাপতি কাজী আকরামউদ্দিন আহমেদ যমুনা টেলিভিশনের প্রধান নির্বাহী আবু আলম মো. শহীদ খান জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর সদস্য সৈয়দ আমিনুল করিম প্রমুখ। সমাবর্তন অনুষ্ঠানে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের হাতে সনদ তুলে দেন শিল্পমন্ত্রী। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7557.csv b/Bangla_fin_news_articles/7557.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1e609d7a94a5720059f9268e0a48903b4f689dd6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7557.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7557,মূল্যস্ফীতির গতি নিম্নমুখী,2014-05-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গেল এপ্রিল মাসে দেশে সার্বিক মূল্যস্ফীতি সামান্য কমে ৭ দশমিক ৪৬ শতাংশ হয়েছে। মার্চে এই হার ছিল ৭ দশমিক ৪৮ শতাংশ। পরিসংখ্যান ব্যুরোর বিবিএস হিসাবে এপ্রিলে খাদ্য পণ্যে সার্বিক মূল্যস্ফীতির পরিমাণ হয়েছে ৮ দশমিক ৯৫ শতাংশ যা মার্চে ছিল ৮ দশমিক ৯৬ শতাংশ। তবে এক মাসের ব্যবধানে শহর এলাকার তুলনায় গ্রামীণ এলাকায় মুল্যস্ফীতি কিছুটা বেড়েছে।গতকাল আগারগাঁওয়ে পরিসংখ্যান ভবনে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান বিবিএস মহাপরিচালক গোলাম মোস্তফা কামাল। তিনি বলেন দেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বিরাজ করায় পণ্য পরিবহন স্বাভাবিক ছিল। ফলে দেশের চাহিদা অনুযায়ী পণ্য সরবরাহ করা সম্ভব হয়েছে। তিনি বলেন খাদ্য এবং খাদ্যবহির্ভূত উভয় খাতেই মূল্যস্ফীতি নিম্নমুখী লক্ষ্যকরা যাচ্ছে। চলতি অর্থ বছরে সাত শতাংশে মূল্যস্ফীতি বেধে রাখার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে সরকারের। তিনি আশাপ্রকাশ করে বলেন অর্থ বছরের শেষ নাগাদ ক্রমান্বয়ে মূল্যস্ফীতি বাজেটে ঘোষিত লক্ষ্যমাত্রায় নামিয়ে আনা সম্ভব হবে।এপ্রিলে খাদ্যবহির্ভূত খাতে সার্বিক মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৫ দশমিক ২৩ শতাংশ যা গত মার্চে ছিল ৫ দশমিক ২৬ শতাংশ। অর্থ বছরের দশ মাসের হিসাবে এপ্রিল পর্যন্ত গড় মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৭ দশমিক ৪৮ শতাংশ।মূল্যস্ফীতির তথ্য বিশ্লেষণ করে উল্লেখ করা হয়েছে মার্চ মাসের তুলনায় চাল ডাল আটা শাকসবজি ফল মসলা তেল দুধ ও তামাক জাতীয় দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধির হার মার্চের তুলনায় কম। এ সময় পরিধেয় বস্ত্রাদি বাড়ি ভাড়া আসবাবপত্র ও গৃহস্থালী চিকিত্সা সেবা পরিবহন শিক্ষা উপকরণের মূল্যবৃদ্ধির হার আগের মাসের তুলনায় কিছুটা কম।গ্রামীণ পর্যায়ে এপ্রিলে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৭ দশমিক ১৯ ভাগ যা মার্চ মাসে ছিলো ৭ দশমিক ২১ ভাগ। অন্যদিকে শহর পর্যায়ে এপ্রিলে সার্বিক মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৭ দশমিক ৯৬ ভাগ যা মার্চে ছিলো ৭ দশমিক ৯৮ ভাগ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7558.csv b/Bangla_fin_news_articles/7558.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4b72d22cc7adcbc3a790d4868c9acd8d214ec6bc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7558.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7558,টানা তিনদিন শেয়ারবাজারের সূচক ও লেনদেন বেড়েছে,2014-05-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা তিন কার্যদিবস ধরে শেয়ারবাজারের সূচক ও লেনদেন ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় রয়েছে। গতকাল বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই বড় মূলধনী কোম্পানিগুলোর দাম বাড়ার প্রবণতায় সূচক বেড়েছে। গ্রামীণ ফোনের দাম বাড়ার প্রবণতায় টেলিকমিউনিকেশন খাতে দাম বেড়েছে।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১২ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৫৭৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬৭৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪১৯ কোটি ১২ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ২৮ কোটি ৮২ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৯৪টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৭৫টির কমেছে ৯৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৬টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে পুঁজিবাজারের ২০১০ সালের ধসে ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের আইপিও সংক্রান্ত সুবিধার মেয়াদ একবছর বৃদ্ধির সুপারিশ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের বিশেষ স্কিমের আওতায় সব পাবলিক ইস্যুতে ২০ শতাংশ কোটা সংরক্ষণের মেয়াদ আগামী ১ জুন ২০১৪ থেকে বাড়িয়ে ৩০ জুন ২০১৫ করার জন্য মন্ত্রণালয় বরাবর সুপারিশ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা। জানা গেছে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের ক্ষতি পুষিয়ে দিতে সরকার আইসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফায়েকুজ্জামানকে প্রধান করে একটি কমিটি গঠন করে। কমিটি ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের ৫০ শতাংশ সুদ মওকুফ ও আইপিও আবেদনে ২০ শতাংশ কোটা বরাদ্দ রাখার পক্ষে মত দেয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7559.csv b/Bangla_fin_news_articles/7559.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..43f5182a68fc456619546df96ea31d43d51d3491 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7559.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7559,আগামী অর্থবছর ১২০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করবে জাইকা,2014-05-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,জাপানী উন্নয়ন সংস্থা জাইকা আগামী অর্থ বছরে বিদ্যুত্ খাতসহ সরকারের অন্যান্য প্রাধিকার খাতে ১২০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করবে। গতকাল বিকেলে জাইকার বাংলাদেশ প্রধান মিকিও হাতাদা পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সাথে মন্ত্রণালয়ে এক বৈঠকে এ তথ্য জানান। পরিসংখ্যান দিয়ে জাইকা প্রধান বলেন বর্তমানে বাংলাদেশের প্রকল্প বাস্তবায়ন সময় বেশী লাগে এতে করে প্রকল্প খরচ বেড়ে যায়। তিনি জানান পরিকল্পনা কমিশন ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্যে একটি প্রকল্পে কারিগরি সহায়তা প্রধান করবে জাইকা। প্রকল্পটি শীঘ্রই বাস্তবায়িত হতে যাচ্ছে। এছাড়া আগামী জুন মাসে বাংলাদেশকে নিয়ে জাইকার পরিকল্পনা বিষয়ক একটি সেমিনার করা হবে। পরিকল্পনা মন্ত্রী আশা প্রকাশ করেন জাইকা বাংলাদেশে বিনিয়োগ সহযোগিতা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি করবে। বৈঠকে পরিকল্পনা সচিব ভূইয়া সফিকুল ইসলাম পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য হেদায়েতুল্লা আল মামুনসহ জাইকার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7560.csv b/Bangla_fin_news_articles/7560.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a8c200e62ba695008e32a8298463fb4bb6f9573b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7560.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7560,দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যায় যেন এসএমই খাত বিলীন না হয় গভর্নর,2014-05-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের অভ্যন্তরীন সমস্যার কারণে এসএমই খাত যেন বিলিন হয়ে না হয়ে যায় সেজন্য সকলের প্রতি আহবান জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর ড. আতিউর রহমান। অন্যদিকে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বিদেশী ব্যাংকের কোনো অবদান নেই বলে মন্তব্য করেছেন তিনি। তাই এ ব্যাংকগুলোকে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখতে বাধ্য করার জন্য কঠোর নীতিমালা করতে হবে। গতকাল বাংলাদেশ ব্যাংক ট্রেনিং একাডেমিতে সাসটেইনেবল বিজনেস মডেল ফর এসএমই ব্যাংকিং র্শীষক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন।ড. আতিউর রহমান বলেন বিদেশী ব্যাংকগুলো আমাদের দেশ থেকে শুধু ব্যবসা করে যাচ্ছে কিন্তু আমাদের অর্থনীতিতে কোন অবদান রাখছে না। তাই এ ব্যাংকগুলোকে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখতে বাধ্য করার জন্য কঠোর নীতিমালা করতে হবে। দেশের মোট ঋণ খেলাপির ৩ ভাগের ২ ভাগ হলো বড় বড় ঋণ গ্রহীতারা। এদের সংখ্যা কম হলেও আমরা এদের ব্যাপারে তেমন গুরুত্ব দিই না অথচ এসএমই খাতে সামান্য খেলাপি ঋণের আভাস পেলেই তা নিয়ে গবেষণা শুরু হয়ে যায়। এসএমই ঋণ গ্রহীতাদের অতি সামান্যই খেলাপি হচ্ছে বলে তিনি জানান।তিনি আরও বলেন বিশ্বে ভবিষ্যত্ সম্ভাবনার দেশ হিসেবে বাংলাদেশ এখন দ্বিতীয় অবস্থানে আছে। আর প্রথম অবস্থানে আছে ভিয়েতনাম। দেশের অভ্যন্তরীন সমস্যার কারণে দেশের এ সম্ভাবনা যেন বিলিন হয়ে না যায় তার জন্য তিনি সকলের প্রতি আহবান জানান।সেমিনারের অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. সৈয়দ মো. ইহসানুল করিম বিআইবিএমএর মহাপরিচালক ড. তৌফিক আহমদ চৌধুরী ইস্টার্ন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আলী রেজা ইফতেখার আইডিএলসি প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সেলিম আর এফ হোসাইন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7561.csv b/Bangla_fin_news_articles/7561.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..14412d42f21b1751b31e7b43b67fbf1f64d0f01c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7561.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7561,শেয়ারবাজারে সূচক ও লেনদেন বেড়েছে,2014-05-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গতকাল মঙ্গলবার শেয়ারবাজারে সূচক ও লেনদেন বেড়েছে। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৫৬ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৫৫৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬৬৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪৪৭ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৭৯ কোটি ৮১ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৯২টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩৬টির কমেছে ৪৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও মাধ্যমে রতনপুর স্টিলস রিরোলিং মিলসকে আরএসআরএম পুঁজিবাজার থেকে মূলধন সংগ্রহের অনুমতি দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। গতকাল মঙ্গলবার কমিশনের ৫১৬তম সভায় এ অনুমোদন দেয়া হয়েছে। ১০ টাকা ফেসভ্যালুর সঙ্গে প্রতিটি শেয়ারে ৩০ টাকা প্রিমিয়াম নিবে কোম্পানিটি। অর্থাত্ আইপিওর প্রতিটি শেয়ারের নির্দেশক মূল্য ৪০ টাকা। আরএসআরএম পুঁজিবাজারে ২ কোটি ৫০ লাখ শেয়ার ছেড়ে ১০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। সংগৃহীত অর্থ দিয়ে চলতি মূলধন অর্থায়ন ব্যাংক ঋণ পরিশোধ এবং আইপিও ব্যয়ে ব্যয় করা হবে। ২০১৩ সালের ৩০ জুনে শেষ হওয়া অর্থ বছরের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী আরএসআরএমের শেয়ারপ্রতি আয় ৪ দশমিক ৫৮ টাকা ও শেয়ারপ্রতি সম্পদ হয়েছে ৫৩ দশমিক ৬৯ টাকা।কমিশন সভায় সিটি ব্যাংকের বন্ড অনুমোদন দেয়া হয়েছে। পরিশোধিত মূলধন বাড়াতে পুঁজিবাজারে ৩০০ কোটি টাকার নন কনভার্টিবল কুপন বেয়ারিং সাব অর্ডিনেটেড বন্ড ছাড়বে। যার মেয়াদ হবে ইস্যুর তারিখ থেকে ৬ বছর। বন্ডের বিপরীতে ব্যাংকের নিজস্ব অথবা অন্য সব ব্যাংকের ৬ মাসের গড় আমানত হারের মধ্যে যেটি বেশি তার উপর আড়াই শতাংশ হারে বার্ষিক কুপন প্রদান করা হবে। ব্যাংকের বর্তমান শেয়ারহোল্ডার ছাড়া প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে এ বন্ড বিক্রি করে পুঁজি উত্তোলন করতে পারবে ব্যাংকটি। উত্তোলিত অর্থ দিয়ে ব্যাংকটি ব্যাসেল টু অনুযায়ী মূলধন পর্যাপ্ততার শর্ত পূরণ করবে। প্রতি ইউনিট বন্ডের মূল্য হবে ১০ লাখ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7562.csv b/Bangla_fin_news_articles/7562.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..46346c878926a7b3a0ae3dcd65df83dcc0790b76 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7562.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7562,কমিয়ে আনা লক্ষ্যমাত্রা থেকেও ৮ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব ঘাটতি,2014-05-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,লক্ষ্যমাত্রা কমিয়েও রাজস্ব আদায়ের ঘাটতি ছোট করা যাচ্ছে না। চলতি অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে জুলাইমার্চ কমিয়ে আনা লক্ষ্যমাত্রা থেকেও রাজস্ব আদায়ে ঘাটতি ৭ হাজার ৯৬৮ কোটি টাকা। একক মাস হিসেবে গত মার্চেও রাজস্বের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা সম্ভব হয়নি। এমন পরিস্থিতিতে চলতি অর্থবছরের সংশোধিত ১ লাখ ২৫ হাজার কোটি টাকার লক্ষ্যমাত্রা অর্জন না হওয়ার আশংকা করছেন সংশ্লিষ্টরা। ফলে এটি মাথায় রেখে আসছে বাজেটে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবমুখী হওয়া প্রয়োজন বলে মত দিয়েছেন তারা। যদিও এনবিআর চেয়ারম্যান গোলাম হোসেন ইতিমধ্যে জানিয়েছেন আগামী অর্থবছরে রাজস্বের লক্ষ্যমাত্রা ১ লাখ ৪৯ হাজার কোটি টাকা হচ্ছে।রাজস্ব বোর্ড এনবিআর সূত্রে জানা গেছে গত জুলাই থেকে মার্চ পর্যন্ত সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৮৬ হাজার ৭০১ কোটি টাকা। আদায় হয়েছে ৭৮ হাজার ৭৩৩ কোটি টাকা।এদিকে বিগত মার্চ মাসেও কমিয়ে আনা লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা সম্ভব হয়নি। আলোচ্য সময়ে ১২ হাজার ১২১ কোটি লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে রাজস্ব আদায় হয়েছে ১০ হাজার ৭৮০ কোটি টাকা। আলোচ্য সময়েও আয়কর ভ্যাট ও শুল্ক অনুবিভাগের সবকটিতেই লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় আদায়ে ঘাটতি দেখা গেছে।এনবিআরের হিসাবে বিগত নয় মাসে আয়কর খাতে ঘাটতি সবচেয়ে বেশি। গত জুলাই থেকে মার্চ পর্যন্ত সময়ে কেবল আয়কর খাতেই ঘাটতি প্রায় সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকা। আলোচ্য সময়ে আয়কর খাতে ৩০ হাজার ৬৩০ কোটি টাকার লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে কর আদায় হয়েছে ২৫ হাজার ৫১ কোটি টাকা। ৩২ হাজার ২৪৩ কোটি টাকার মূল্য সংযোজন করের ভ্যাট লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে আদায় হয়েছে ৩০ হাজার ৯২ কোটি টাকা। অন্যদিকে শুল্কের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২৩ হাজার ৮২৮ কোটি টাকা। আদায় হয়েছে ২৩ হাজার ৫৯০ কোটি টাকা।অর্থবছরের শুরুতে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ১ লাখ ৩৬ হাজার ৯০ কোটি টাকা। কিন্তু অর্থবছরের শুরুর মাসগুলোতে রাজনৈতিক অস্থিরতায় ব্যবসা বাণিজ্য মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হয়। এর ফলে বড় খাতগুলো থেকে কাঙ্ক্ষিত হারে রাজস্ব আদায় হয়নি। এই পরিস্থিতিতে বিগত দুই মাস আগে লক্ষ্যমাত্রা ১১ হাজার কোটি টাকা কমিয়ে ১ লাখ ২৫ হাজার কোটি টাকা করা হয়। শুরুতে আয়কর ভ্যাট ও শুল্ক আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল যথাক্রমে ৪৮ হাজার ৩০০ কোটি ৫১ হাজার কোটি ও ৩৫ হাজার ৮০০ কোটি টাকা। লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে আয়কর ভ্যাট ও শুল্ক খাতে লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয় যথাক্রমে ৪৪ হাজার ৩৬০ কোটি ৪৬ হাজার ৮৫০ কোটি ও ৩২ হাজার ৮৭০ কোটি টাকায়। এর বাইরে অন্যান্য খাত থেকে আরো প্রায় এক হাজার কোটি টাকা আদায়ের লক্ষ্য ঠিক করা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7563.csv b/Bangla_fin_news_articles/7563.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6b9f0f0fb9de67e1b9b820880784ab8d8306c1fc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7563.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7563,চলতি বছরেই সরকারি শেয়ার ছাড়ার নির্দেশ,2014-05-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি বছরের মধ্যে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ২১ প্রতিষ্ঠানকে পুঁজিবাজারে শেয়ার ছাড়ার অফলোড নির্দেশ দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। গতকাল সোমবার অর্থ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের অতিরিক্ত সচিব কামরুন নাহার আহমেদ।জানা গেছে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ছাড়ার অগ্রগতি নিয়ে পর্যালোচনা করা হয়েছে। প্রতিনিধিরা তাদের প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ছাড়ার বিষয়ে অগ্রগতি সম্পর্কিত লিখিত প্রতিবেদন মন্ত্রণালয়ে পেশ করেন। সরকারি কোম্পানিগুলোর মধ্যে কেউ কেউ আগামী জুন ও অক্টোবর পর্যন্ত সময় চেয়েছে। আর কিছু কোম্পানি এ মুহূর্তে শেয়ার ছাড়া সম্ভব নয় বলে জানিয়েছে। তবে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে নির্দেশ দেয়ার পর তারা আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে শেয়ার ছাড়ার বিষয়ে সম্মতি জানিয়েছে।জানা গেছে গত ৫ বছরে মাত্র একটি সরকারি কোম্পানি পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয়েছে। আর একটি কোম্পানি তালিকাভুক্তির আবেদন করেছে। এ ছাড়া তালিকাভুক্ত ৫ কোম্পানি অতিরিক্ত শেয়ার বিক্রি করেছে। অথচ ২০১০ সালে সরকার ২৬টি কোম্পানির শেয়ার ছাড়ার ঘোষণা দেয়। এরপর ২০১২ সালে এক আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় ২১ কোম্পানিকে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হয়ে শেয়ার ছাড়তে বলা হয়। পাশাপাশি তালিকাভুক্ত ৫ কোম্পানিকে আরও শেয়ার বিক্রির বিষয়ে আনুষ্ঠানিক নির্দেশনা দেয়া হয়।এদিকে গতকাল ডিএসইর সূচক ও লেনদেনে তেমন কোনো উঠানামা দেখা যায়নি। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৫০৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬৪৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৬৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৩৮ কোটি ১৯ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৯৫টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৭৮টির কমেছে ৮১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৬টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7564.csv b/Bangla_fin_news_articles/7564.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b7be695d98e8072e113087cf679d8b847f9d0093 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7564.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7564,গার্মেন্টস শিল্পপার্ক প্রকল্পের তত্ত্বাবধায়কের বিষয়ে সিদ্ধান্ত বুধবার,2014-05-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মুুন্সিগঞ্জের বাউশিয়ায় প্রস্তাবিত গার্মেন্টস শিল্পপার্ক প্রকল্প কোন প্রতিষ্ঠানের তত্ত্বাবধানে নির্মিত হবে তা আগামী বুধবার এ সংক্রান্ত বৈঠকে নির্ধারিত হবে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। শিল্পপার্ক নির্মাণ বিষয়ে গতকাল শিল্প মন্ত্রণালয়ে সংশ্লিষ্টদের নিয়ে এক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু উপস্থিত সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। প্রকল্পটি তৈরিতে শিল্প মন্ত্রণালয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বেজা নাকি বিনিয়োগ বোর্ড তত্ত্বাবধান করবে তা ওই বৈঠকে ঠিক হবে।সভায় শিল্পসচিব মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ বেজা পরিকল্পনা কমিশন ও বিসিকের প্রতিনিধি মুন্সিগঞ্জের জেলা প্রশাসক বিজিএমইএ ও বিকেএমইএর সভাপতিসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে শিল্প পার্ক নির্মাণে বর্তমান প্রতিবন্ধকতা নিয়েও আলোচনা হয়। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে এসব প্রতিবন্ধকতা ও তা উত্তরণের উপায় তুলে ধরা হবে।আমির হোসেন আমু বলেন রানা প্লাজা দুর্ঘটনার পর বিদেশি ক্রেতা সংগঠনের প্রতিনিধিরা ইতোমধ্যে এক হাজার ২শ তৈরি পোশাক কারখানা পরিদর্শন করেছে। এরমধ্যে ১২টি ভবনকে ত্রুটিপূর্ণ বলে চিহ্নিত করেছে যাতে ২০টি গার্মেন্টস কারখানা রয়েছে।উল্লেখ্য মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় একটি অত্যাধুনিক প্রযুক্তির গার্মেন্টস শিল্পপার্ক স্থাপনের জন্য ইতোমধ্যে চীনের বেসরকারি উদ্যোক্তারা প্রস্তাব দিয়েছেন। তারা নিজস্ব অর্থায়নে ১২০ কোটি মার্কিন ডলার বিনিয়োগে এ প্রকল্প বাস্তবায়নে আগ্রহী। এতে আড়াইশ গার্মেন্টস কারখানা স্থাপিত হবে এবং ১০ লাখ লোকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। এ শিল্পপার্ক থেকে বছরে ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রপ্তানি হবে বলে উদ্যোক্তারা আশা প্রকাশ করছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7565.csv b/Bangla_fin_news_articles/7565.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2b07d461d787925f48a49216248e4110283403fa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7565.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7565,ফের বাড়লো পুনঃঅর্থায়ন তহবিল বণ্টনের সময়,2014-05-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের পুনঃঅর্থায়ন তহবিলের ৯০০ কোটি টাকার প্রথম কিস্তির ৩০০ কোটি টাকা বণ্টনের সময়সীমা ষষ্ঠ দফা বাড়িয়ে ৩০ জুন পর্যন্ত করা হয়েছে। সরকারের পক্ষ থেকে তহবিল বণ্টনে মার্চেন্ট ব্যাংক এবং স্টক ব্রোকারদের আরোপিত ব্যক্তিগত নিশ্চয়তার শর্ত শিথিল করায় ফের সুযোগ দিতে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হলো। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি নির্বাহী পরিচালক ও তহবিল বন্টন কমিটির আহ্বায়ক সাইফুর রহমান সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। বিএসইসি কর্তৃপক্ষ আশা করছে শর্ত শিথিল করার আবদনকারীদের ইতিবাচক সাড়া পাওয়া যাবে। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী পুনঃঅর্থায়ন তহবিলের জন্য ৪০টি প্রতিষ্ঠানের ১৫ হাজার ৬৯৫ জন বিনিয়োগকারী আবেদন জমা দিয়েছেন। এর মধ্যে ২০টি স্টক ব্রোকারেজ এবং ২০টি মার্চেন্ট ব্যাংক রয়েছে। এর মধ্যে মোট ৪৬১ কোটি টাকার আবেদন জমা পড়েছে।এদিকে কমোডিটি মার্কেট ও ক্লিয়ারিং করপোরেশন প্রতিষ্ঠায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই মতামত নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। এছাড়া ডিএসইর প্রস্তুতি সম্পর্কেও ধারণা নিয়েছে বিএসইসি। গতকাল রবিবার দুপুরে বিএসইসির কার্যালয়ে এ মতবিনিময় হয়। বৈঠকে ডিএসইর পক্ষ থেকে ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ ছয় সদস্যের প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন। ডিএসই জানিয়েছে বিএসইসির নির্দেশ পেলেই কমোডিটি মার্কেটের বিষয়ে প্রাথমিক সমীক্ষার কাজ শুরু হবে। কমোডিটি মার্কেট প্রতিষ্ঠায় দেশের অভ্যন্তরীণ ব্যবসায়িক পরিবেশ নিশ্চিত করা জরুরি বলে মনে করে ডিএসই। এ লক্ষ্যে ডিএসই ও সিএসই যৌথ উদ্যোগে কাজ করবে।এদিকে গতকাল ডিএসইতে বড় দরপতন হয়েছে। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৬২ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৫০৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২৫ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬৪৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩২৯ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১০৬ কোটি ৪১ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৮৪টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৪টির কমেছে ১৮০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7566.csv b/Bangla_fin_news_articles/7566.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d9a43149fd049932a99f47f5ba57f9d9636db019 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7566.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7566,ব্যাংকের উদাসীনতায় উদ্যোক্তারা এসএমই ঋণ পাচ্ছে না,2014-04-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প এসএমই দেশের সম্ভাবনাময়ী খাতের অন্যতম। তবে পুঁজির অভাবে এ খাতের উদ্যোক্তারা তাদের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে পারছেন না। মূলধন সংগ্রহের জন্য ব্যাংকের কাছে গেলেও অনেক ক্ষেত্রেই বঞ্চিত হচ্ছেন তারা। এ বিষয়ে ব্যাংকগুলোর উদাসীনতার কারণেই এমনটি হচ্ছে। গতকাল এক সেমিনারে এমন অভিযোগ করেছেন বেশ কয়েকজন উদ্যোক্তা।রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে বাংলাদেশে এসএমই খাতের উন্নয়ন বিষয়ক আন্তর্জাতিক ওই সেমিনারের আয়োজন করে বাংলাদেশ ব্যাংক সিরডাপ বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট বিআইবিএম ও মাইডাস ইউকে। সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর ড. আতিউর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন ডেপুটি গভর্নর মো. আবুল কাশেম। এছাড়া সিরডাপের পরিচালক ড. সিসেপ ইফান্দি যুক্তরাজ্যের কমনওয়েলথ ইনভার্নমেন্ট ইনভেস্টমেন্ট প্লাটফরম সিইআইপি চেয়ারম্যান মাইকেল আলফ্রেড সিপিড ভারতের আইসিই স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শংকর রিলি। এছাড়া বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের এসএমই অ্যান্ড স্পেশাল প্রোগ্রামস বিভাগের মহাব্যবস্থাপক মো. মাছুম পাটওয়ারি।উদ্যোক্তাদের অভিযোগের বিষয়ে বিআইবিএমের কনসালটেন্ট সুকোমল সিংহ চৌধুরী বলেন এসএমই ঋণ বিষয়ে ব্যাংকগুলোর উদাসীনতা রয়েছে কথাটা সত্য তবে এ খাতে ব্যাংকগুলো প্রচুর ঋণও দিচ্ছে। যেটুকু সমন্বয়হীনতা আছে তা দূর হয়ে যাবে। এ খাতের উদ্যোক্তাদের সহযোগিতা করার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান কাজ করছে। সকলে আন্তরিকভাবে কাজ করলে এ খাতে কোন সমস্যাই থাকবে না বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. আতিউর রহমান বলেন অনেক দেশ তাদের উন্নয়নে এসএমই খাতকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। এতে কর্মসংস্থান বাড়ছে। এ ধরনের আর্থিক অগ্রগতি আমাদের দেশের জন্য প্রয়োজন। পাশাপাশি এসএমই উদ্যোক্তারা যেন তাদের পণ্য সহজে বাজারজাত করতে পারে তার ব্যবস্থা করতে সংশ্লিষ্টদের আহ্বান জানান তিনি।তিনি আরও বলেন ২০১০ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকে এসএমই বিভাগ প্রতিষ্ঠার পর থেকে ২০১৩ সালের শেষে ব্যাংকিং খাতে ঋণ বিতরণ বেড়েছে ৫৯ শতাংশ। এর মধ্যে উত্পাদন ও সেবা খাতে ৫৫ শতাংশ ঋণ বিতরণ করা হয়েছে। এ সময়ে ৬৫ হাজার ৫০৪ জন নতুন ব্যবসায়ী উদ্যোক্তাকে ঋণ দেয়া হয়েছে ১৩ হাজার ১৯৮ কোটি টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7567.csv b/Bangla_fin_news_articles/7567.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7341799f00c883bcc4990af3e629b84da328f123 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7567.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7567,ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে,2014-04-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে গতকাল সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স কিছুটা কমে ৪ হাজার ৬৬৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৩ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬৭১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪৩৬ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৪৮ কোটি ৭৭ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৯১টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩১টির কমেছে ১৩৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭টি কোম্পানির শেয়ারের।২০১০ সালে পুঁজিবাজারে ভয়াবহ ধসের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশের তিন বছর পূর্ণ হলো। ২০১১ সালের ৩০ এপ্রিল প্রতিবেদন প্রকাশের সময় অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত তদন্ত কমিটির সুপারিশ বাস্তবায়নে স্বল্প মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণের ঘোষণা দেন। বিগত তিন বছরেও কিছু সুপারিশ পূর্ণাঙ্গরূপে বাস্তবায়ন হয়নি। কয়েকটি সুপারিশের আলোকে কিছু আইন প্রণীত হয়েছে। তবে অতিরিক্ত তদন্ত নিষ্পত্তি হয়নি। কৃষি ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান খোন্দকার ইব্রাহীম খালেদের নেতৃত্বে গঠিত পুঁজিবাজার তদন্ত কমিটি ২০১১ সালের ৭ এপ্রিল অর্থমন্ত্রীর কাছে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করে।এদিকে গতকাল বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি চেয়ারম্যান এম খায়রুল হোসেনের সাথে সাক্ষাত্ করেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই পরিচালনা পর্ষদ। সিএসই চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদের নেতৃত্বে তারা গতকাল সকালে কমিশনে যান। এ সময় বিএসইসির কমিশনার অধ্যাপক হেলাল উদ্দিন নিজামী আমজাদ হোসেন আরিফ খান মো. আব্দুল সালাম সিকদার এবং সিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ সাজিদ হোসেন উপস্থিত ছিলেন। এদিকে চলতি মাসে শরীয়াহ ইনডেক্স এবং জুনের শেষে বেঞ্চমার্ক ইনডেক্স চালু করার সম্ভাব্য ধারণা দিয়েছে সিএসই। এছাড়া ওভার দ্য কাউন্টার ওটিসি মার্কেটের উন্নয়ন ও স্বল্প মূলধনী কোম্পানিকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির জন্য উত্সাহিত করতে অল্টারনেটিভ মার্কেট স্মল ক্যাপ মার্কেট চালুর প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7568.csv b/Bangla_fin_news_articles/7568.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..73b3850fed5f2889c86f41acb4018e1674569ddf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7568.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7568,ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিক নিশ্চয়তার শর্ত প্রত্যাহার আশাবাদী বিনিয়োগকারীরা,2014-04-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যক্তিগত নিশ্চয়তা ছাড়াই পুনঃঅর্থায়ন তহবিলের ঋণ পাবেন ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা। একইসঙ্গে ঋণ বরাদ্দের ক্ষেত্রে মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকার হাউজগুলোকে করপোরেট গ্যারান্টি বা প্রাতিষ্ঠানিক নিশ্চয়তা দিতে হবে না। গতকাল মঙ্গলবার অর্থ মন্ত্রণালয় এক চিঠির মাধ্যমে বাংলাদেশ সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকে বিএসইসি এ বিষয়ে অবহিত করেছে। অর্থ মন্ত্রাণালয়ের এ ধরনের সিদ্ধান্তে ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা এ ঋণের সুবিধা গ্রহণে আশাবাদী হয়ে উঠেছেন।বিএসই সূত্র জানায় অর্থ মন্ত্রণালয় সম্মতি দেয়ায় এখন পুনঃঅর্থায়নের ঋণ পেতে বিনিয়োগকারীদের ব্যক্তিগত এবং মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকার হাউজের প্রাতিষ্ঠানিক নিশ্চয়তা লাগবে না। এ বিষয়ে আজ বুধবার ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ কার্যালয়ে আইসিবি একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।এর আগে গত ২ মার্চ ঋণের অর্থ পাওয়ার ক্ষেত্রে মার্চেন্ট ব্যাংক এবং স্টক ব্রোকারদের জন্য আরোপিত শর্ত শিথিল করার নীতিগতভাবে সম্মত হয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ওইদিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গে বিএসইসির সমন্বয় সভায় নেয়া সিদ্ধান্ত অনুযায়ী অর্থ মন্ত্রণালয়কে চিঠির মাধ্যমে বিষয়টি অবহিত করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এরই ধারাবাহিকতায় মঙ্গলবার ব্যক্তিগত নিশ্চয়তা ছাড়াই পুনঃঅর্থায়ন তহবিলের অর্থ বরাদ্দের অনুমতি দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়।জানা গেছে ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের পুনঃঅর্থায়ন তহবিলের ৩০০ কোটি টাকা বরাদ্দ দিতে মার্চেন্ট ও ব্রোকারেজ হাউসগুলোকে প্রাতিষ্ঠানিক নিশ্চয়তা দিতে বলে আইসিবি। একইসঙ্গে ঋণ পরিশোধে ব্যর্থতার জন্য বিএসইসি কর্তৃক জরিমানার আওতায় পড়া এমনকি নিবন্ধন বাতিলের দায় নেয়ার শর্ত দেয়া হয়। এমন শর্তে অর্থ বরাদ্দ দিতে বিনিয়োগকারীদের ব্যক্তিগত নিশ্চয়তা চায় এসব প্রতিষ্ঠান। এমন কঠিন শর্তের কারণে পুনঃঅর্থায়ন তহবিলের প্রতি আগ্রহ হারান বিনিয়োগকারীরা। এদিকে দেশের পুঁজিবাজারে ভয়াবহ ধসের পর বিনিয়োগকারীদের তোপের মুখে ২০১১ সালের ২৩ নভেম্বর প্রণোদনা ঘোষণা করে বিএসইসি। এতে ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র ১০ লাখ টাকার নিচে বিনিয়োগ করে ক্ষতিগস্ত বিনিয়োগকারীদের জন্য পুনঃঅর্থায়ন সুবিধা দেয়ার কথা বলা হয়। পুনঃঅর্থায়নের অংশ হিসেবে ক্ষতিগ্রস্তদের মার্জিন ঋণের ৫০ শতাংশ সুদ মওকুফ করা হয়। এ ছাড়া ক্ষতিগ্রস্তদের স্বল্প সুদে পুনরায় ঋণ দিতে ৯০০ কোটি টাকার পুনঃঅর্থায়ন তহবিল গঠন করা হয়।এদিকে গতকাল মঙ্গলবার শেয়ারবাজারে সূচক ও লেনদেন কমেছে। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইএক্স ৫৭ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৫৪৭ পয়েন্টে নেমে এসেছে। ডিএস৩০ সূচক ১৯ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬৬৮ পয়েন্টে নেমে এসেছে। আর ডিএসইর শরীয়াহ সূচক কমেছে ৪ পয়েন্ট। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৮৭ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় ৪৯ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৮টির কমেছে ২০২টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ২৩টি শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7569.csv b/Bangla_fin_news_articles/7569.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..308e1cb807f24f300d8cd66189aa9ddda9fa8eff --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7569.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7569,বাংলাদেশের পাটজাত পণ্যে আগ্রহ বেলারুশের,2014-04-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ থেকে কৃষি পণ্য বিশেষত পাট ও পাটজাত পণ্য আরো বেশি পরিমাণে আমদানি করতে আগ্রহী বেলারুশ। তবে এ জন্য বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা বেলারুশের ক্রেতাদের এই পণ্যে আগ্রহী করতে দেশটিতে বাংলাদেশি পণ্যের প্রদর্শনীর আয়োজন করা প্রয়োজন বলে মনে করেন দেশটির ব্যবসায়ী নেতারা। গতকাল সোমবার এফবিসিসিআইয়ের নেতাদের সঙ্গে বাংলাদেশ ও বেলারুশের বিজনেস কাউন্সিল বৈঠকে এমন অভিমত দেন মিনস্ক ডিপার্টমেন্ট অব দ্য বেলারুশিয়ান চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির মহাপরিচালক আলেক্সান্ডার ফেডারচুক। এফবিসিসিআই সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। এর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বেলারুশ সফরকালে উভয় দেশের ব্যবসায়ীদের সমন্বয়ে প্রথম বিজসেন কাউন্সিলের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল এফবিসিসিআইয়ে দ্বিতীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হলো।বৈঠকে উভয় দেশের ব্যবসায়ীরা বাণিজ্যিক সম্পর্ক বৃদ্ধির ক্ষেত্রে বেশ কয়েকটি বাধার কথা তুলে ধরেন। বাণিজ্য বৃদ্ধির স্বার্থে ব্যাংকিং লেনদেন সহজ করা বেলারুশে ভিসা পদ্ধতি সহজ করা এবং উভয় দেশে ট্রেড অফিস চালু করার মত প্রস্তাব উঠে আসে। এছাড়া বাংলাদেশে সরকার প্রদত্ত বিভিন্ন সুবিধা তুলে ধরে এদেশে বিনিয়োগে আসার জন্য দেশটিকে আহ্বান জানান কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7570.csv b/Bangla_fin_news_articles/7570.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dfef70c558fd82cc8e6dc9a1cb4ef93d2ec3b819 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7570.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7570,সাইক্লোন সেন্টার নির্মাণ প্রকল্পের অগ্রগতিতে আইডিবি প্রেসিডেন্টের সন্তোষ প্রকাশ,2014-04-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত উপকূলবর্তী এলাকায় ইসলামী উন্নয়ন ব্যাংকের আইডিবি আর্থিক ও কারিগরি সহায়তায় স্কুলকামসাইক্লোন সেন্টার এসসিসিএস নির্মাণ প্রকল্প সফলতার সাথে বাস্তবায়ন হওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করেছেন সংস্থার প্রেসিডেন্ট ড. আহমেদ মোহাম্মদ আলী। গতকাল সোমবার রাজধানীর আইডিবি ভবনে ফায়েল খায়ের উত্তম কাজ নামের এ প্রকল্পের অংশ হিসেবে ২৪টি সাইক্লোন সেন্টারের উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি সন্তোষ প্রকাশ করেন।আইডিবি প্রেসিডেন্ট বলেন অত্যন্ত স্বচ্ছতার সঙ্গে প্রকল্প সফলভাবে বাস্তবায়ন হচ্ছে। এই স্বচ্ছতা বজায় রেখে প্রকল্পের বাকী কাজ সফলতার সাথে শেষ হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।প্রসঙ্গত ২০০৮ সালে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় সিডরের আঘাতে দেশের উপকূলবর্তী এলাকা বরিশাল খুলনা বাগেরহাট সাতক্ষীরা পটুয়াখালী পিরোজপুর ও ভোলায় ব্যাপক ক্ষতি হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আইডিবি এসব এলাকায় ১৮০টি স্কুলকামসাইক্লোন সেন্টার নির্মাণ এবং ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসন ও জরুরী ত্রাণ দিতে ১৩ কোটি মার্কিন ডলারের সহায়তা নিয়ে এগিয়ে আসে।সাইক্লোন সেন্টার নির্মাণের লক্ষ্যে আইডিবি বাংলাদেশ সরকারের সাথে চুক্তি স্বাক্ষর করে। চুক্তি মোতাবেক প্রতিশ্রুত সহায়তার ১১ কোটি ডলার দিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত ১৩ জেলার ৪০ উপজেলায় ১৮০টি সাইক্লোন সেন্টার নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। বাকী ২ কোটি ডলার ক্ষতিগ্রস্তদের জরুরী ত্রাণ ও পুনর্বাসনে ব্যয় করা হয়।সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয় প্রথম ধাপে খুলনা ও বাগেরহাটে ২৪টি সাইক্লোন সেন্টারের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। ১৪টি ধাপে পর্যায়ক্রমে আরো ১৫৬টি সাইক্লোন শেল্টার নির্মাণ করা হবে। প্রতিটি সাইক্লোন সেন্টারে ২৪০ জন শিক্ষার্থী পড়াশুনা করতে পারবে। আর দুর্যোগের সময় ৫০০টি গবাদিপশু ও দুই হাজার লোক আশ্রয় নিতে পারবে।সফররত আইডিবি প্রেসিডেন্ট ঢাকায় বসবাসরত দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মাঝে হাজী মাংস বিতরণে অংশগ্রহণ করেন বলে জানানো হয়। সংস্থাটির পক্ষ থেকে এ বছর ঢাকা চট্টগ্রাম ও মংলায় উল্লেখযোগ্য পরিমাণ হিমায়িত হাজী মাংস বিতরণ করা হয়।সংবাদ সম্মেলনে এসসিসিএস প্রকল্প সমন্বয়ক ড. মোহাম্মদ সালিম ও প্রকল্প পরিচালক সুফি মোস্তাক আহমেদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7571.csv b/Bangla_fin_news_articles/7571.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f4ac4c0e155ba4977c04da0ad3401aa8d8834179 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7571.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7571,সূচক কমেছে উভয় শেয়ারবাজারে,2014-04-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগের দিনের ধারাবাহিকতায় গতকাল সোমবারও দেশের উভয় শেয়ারবাজারে মূল্য সূচক কমেছে। দিনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত নিম্নমুখী প্রবণতায় লেনদেন হয়েছে। তবে আগের দিনের চেয়ে টাকার অংকে লেনদেন কিছুটা বেড়েছে। গতকাল দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ৪১ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৬২৪ পয়েন্টে এসে দাঁড়িয়েছে। রবিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ছিল ৪ হাজার ৬৬৬ পয়েন্টে। লেনদেন হওয়া ২৮৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৬৮টির কমেছে ১৯৪টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টি কোম্পানির শেয়ার দর। টাকার অংকে লেনদেন হয়েছে ৪৩৫ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। সোমবার সবচেয়ে বেশি শেয়ার লেনদেন হয়েছে লাফার্জ সুরমা সিমেন্টের। এদিন এ কোম্পানির ৫৭ লাখ ৭০ হাজার ৫০০টি শেয়ার ৩৭ কোটি ৭৭ লাখ ৮২ হাজার টাকায় লেনদেন হয়েছে। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার লেনদেন হয় ৪৩৩ কোটি ৮৪ লাখ ৫২ হাজার টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। সে হিসেবে গতকাল ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ২ কোটি ১ লাখ ৯০ হাজার টাকা।দেশের অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সাধারণ মূল্য সূচক ৯৪ পয়েন্ট কমে ৮ হাজার ৯০২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২১২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৪২টির কমেছে ১৫৭টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ার দর। টাকার পরিমাণে মোট লেনদেন হয়েছে ৩১ কোটি ২৩ লাখ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7572.csv b/Bangla_fin_news_articles/7572.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f9a01455dfb5dc58741ded864e8e7ffa026d5984 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7572.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7572,এক বছর পর থেকে নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক থাকবে না,2014-04-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর চেয়ারম্যান গোলাম হোসেন বলেছেন আগামী ২০১৫ সালের জুলাই থেকে নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক আরডি ব্যবস্থা থাকছে না। এছাড়া ১৪৭টি বাদে বাকী পণ্যের আমদানির ক্ষেত্রে সম্পূরক শুল্ক ্এসডি ব্যবস্থাও থাকবে না। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার ডব্লিউটিও নীতি অনুযায়ী এই দুটি শুল্ক ব্যবস্থা শূন্যে নামিয়ে আনতে হবে। ফলে দেশীয় শিল্প রক্ষার নামে আমদানি পণ্যের উপর একটি নির্দিষ্ট সীমারেখার বাইরে শুল্ক চাপিয়ে দেয়া যাবে না। এর ফলে দেশীয় শিল্প প্রতিযোগিতার মুখে পড়বে। এই চাপ সহ্য করার জন্য এখন থেকেই তাদের প্রস্তুত হতে হবে। গতকাল রবিবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় এনবিআরের সম্মেলন কক্ষে সিরামিক পণ্যসামগ্রী উত্পাদনকারীদের সঙ্গে প্রাক বাজেট আলোচনায় এ তথ্য জানান এনবিআর চেয়ারম্যান।প্রাক বাজেট আলোচনায় উপস্থিত হয়ে এনবিআর বাংলাদেশ সিরামিক ওয়্যারস ম্যানুফেকচারার্স এন্ড এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দ সিরামিকের কাঁচামাল আমদানিতে বিদ্যমান শুল্ক কমানো ও সম্পূর্ণ প্রস্তুত সিরামিক পণ্য আমদানিতে শুল্ক বাড়িয়ে দেয়ার দাবি জানান। এ বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে এনবিআর চেয়ারম্যান উপরোক্ত তথ্য দেন।এর জবাবে সিরামিক উত্পাদনকারী সংগঠনের নেতারা এই ব্যবস্থা একবারে না উঠিয়ে ধাপে ধাপে উঠানোর প্রস্তাব দেন।প্রসঙ্গত আমদানিকৃত পণ্যের উপর বর্তমানে সম্পূরক শুল্ক ২৫ শতাংশ থেকে ৮০০ শতাংশ এবং নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক ৫ শতাংশ থেকে শুরু করে ২৫ শতাংশ পর্যন্ত বিদ্যমান রয়েছে। দেশীয় শিল্পকে রক্ষা এবং বিলাসদ্রব্য আমদানি নিরুত্সাহিত করতে এসব পণ্যের বেশকিছু পণ্যের উপর উচ্চহারে শুল্ক প্রযোজ্য।আগামী জুনের শুরুর দিকে পরবর্তী অর্থবছরের জন্য বাজেট ঘোষণা করবেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। বাজেট প্রণয়নের মূল কাজটি করছে এনবিআর। এ লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর সঙ্গে ধারাবাহিকভাবে পরামর্শমূলক আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে এনবিআর। এরই অংশ হিসেবে গতকাল সিরামিক ওয়্যারস উত্পাদনকারীদের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনায় মিলিত হয় এনবিআর।বৈঠকে সংগঠনের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম মোল্লার সভাপতিত্বে সংগঠনের পক্ষে বিভিন্ন প্রস্তাব তুলে ধরেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক রিজভিউল কবির। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7573.csv b/Bangla_fin_news_articles/7573.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..96f0578088c54a80ab34011a2b2be75e0700d441 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7573.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7573,ডিএসই’র লেনদেন কমেছে ৩৬ ভাগ,2014-04-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মুনাফা তুলে নেয়ার প্রবণতায় গতকাল রবিবার শেয়ারবাজারে সূচক কমেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই গতকাল সূচকের পাশাপাশি লেনদেনও কমেছে। এদিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪৩৩ কোটি টাকা। যা আগের কার্যদিবসের তুলনায় প্রায় ৩৬ ভাগ কম।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩৬ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৬৬৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১৪ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭০৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লনদেন হয়েছে ৪৩৩ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ২৩৯ কোটি ৭৬ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯৫টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৮টির কমেছে ১৬৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১টি কোম্পানির শেয়ারের।প্রাথমিক গণ প্রস্তাবের আইপিও মাধ্যমে মূলধন বৃদ্ধি করার উদ্দেশ্যে সম্প্রতি আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড ও রয়্যাল গ্রিন ক্যাপিটাল মার্কেট লিমিটেডের সাথে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে এস এম নিটওয়্যারস লিমিটেড। এক্ষেত্রে প্রধান ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড এবং সহকারী ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে রয়্যাল গ্রিন ক্যাপিটাল মার্কেট লিমিটেড কাজ করবে। এস এম নিটওয়্যারস লিমিটেড এস এম গ্রুপ অফ কোম্পানিজ এর একটি অঙ্গপ্রতিষ্ঠান যা ২০০১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠানটি সম্পূর্ণ রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক উত্পাদন করে থাকে। এর কারখানাটি গাজীপুর জেলার ভবানীপুর অঞ্চলের সিঁড়িরচালায় অবস্থিত। এস এম নিটওয়্যারসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ এ কে আনোয়ারুজ্জামান আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্টসএর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ মনিরুজ্জামান এবং রয়্যাল গ্রিন ক্যাপিটাল মার্কেটের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ শাহ আলম নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে চুক্তি স্বাক্ষর করেন। এ সময় প্রতিষ্ঠানগুলোর অন্য উচ্চপদস্থ কমকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7574.csv b/Bangla_fin_news_articles/7574.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a15ac4d50379cdf19bd62a1b3028afe325645f9e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7574.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7574,পণ্য বাণিজ্য ঘাটতি কমতির ধারা অব্যাহত,2014-04-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি ২০১৩১৪ অর্থবছরের প্রথম আট মাসে জুলাইফেব্রুয়ারি পণ্য বাণিজ্য ঘাটতি আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় কমেছে। এ সময়ে আমদানি ব্যয়ের তুলনায় রফতানি প্রবৃদ্ধি ভাল হওয়ায় বাণিজ্য ঘাটতি কমেছে ২২ দশমিক ৫৭ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যে এমন চিত্র দেখা গেছে।প্রতিবেদনে দেখা গেছে আলোচ্য সময়ে দেশের পণ্য বাণিজ্য ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ৩৫৬ কোটি ডলার যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৪৫৯ কোটি ডলার। তা ছাড়া ২০১২১৩ অর্থবছরের পুরো সময়ে বাণিজ্য ঘাটতি ছিল ৭০১ কোটি ডলার। এ সময়ে দেশে পণ্য আমদানি জাহাজ ভাড়াসহ বাবদ ব্যয় হয়েছে দুই হাজার ৩১৪ কোটি ডলার যা এর আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ছয় দশমিক ২৪ শতাংশ বেশি। অন্যদিকে রফতানি থেকে আয় হয়েছে এক হাজার ৯৫৮ কোটি ডলার যা এর আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১৩ দশমিক ৯৫ শতাংশ বেশি।তথ্যমতে পণ্য বাণিজ্য ঘাটতি কমলেও সেবা বাণিজ্যে ঘাটতি বেড়েই চলেছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে সেবা বাণিজ্যে ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ২৬৭ কোটি ডলার। গত অর্থবছরের একই সময়ে এ খাতের বাণিজ্য ঘাটতি ছিল ২১৫ কোটি ডলার। এ খাতের বাণিজ্য থেকে আয়ের তুলনায় ব্যয় অনেক বেশি হওয়ায় এ ঘাটতি হয়েছে। এদিকে আলোচ্য সময়ে চলতি হিসাবের ভারসাম্যে ২০২ কোটি ডলারের উদ্বৃত্ত রয়েছে। আগের বছরে একই সময়ে উদ্বৃত্ত ছিল ১৯৯ কোটি ডলার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7575.csv b/Bangla_fin_news_articles/7575.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e3bf9a71cf809d4c0dde71c47ee55e2842179b5e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7575.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7575,বিনিয়োগ হ্রাস ও রেমিট্যান্স আয় কমায় প্রভাব পড়বে জিডিপিতে,2014-04-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,স্বাধীন গবেষণা প্রতিষ্ঠান উন্নয়ন অন্বেষণ এর এক অর্থনৈতিক পর্যালোচনায় বলা হয়েছে বিনিয়োগ চাহিদা ও অভিবাসী খাতে আয় হ্রাস রফতানিতে বৈচিত্র্যের অভাব ও অসন্তোষজনক বৈদেশিক বিনিয়োগের ফলে আশানুরূপ প্রবৃদ্ধি অর্জন হবে না।প্রতিষ্ঠানটি মনে করে চলমান সংকোচনশীল মুদ্রানীতি ও অবকাঠামোর দূর্বলতা বিনিয়োগ চাহিদা কমিয়ে দিচ্ছে। এতে মূলধনী যন্ত্রপাতি ও শিল্পের কাঁচামাল আমদানি গত দুই অর্থবছরে কমেছে। শিল্পখাতের প্রবৃদ্ধিও কমেছে। ২০১০১১ অর্থবছর থেকে শিল্পখাতে ক্রমহ্রাসমান প্রবৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রয়েছে। ২০১০১১ অর্থবছরে শিল্পখাতের প্রবৃদ্ধি ৯ দশমিক ৪৫ শতাংশ ছিল। ২০১১১২ ও ২০১২১৩ অর্থবছরে যথাক্রমে ৯ দশমিক ৩৭ ও ৯ দশমিক ৩৪ শতাংশ ছিল।চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে ফেব্রুয়ারিতে রেমিটেন্সের প্রবাহ কমেছে। ২০১২১৩ অর্থবছরের জুলাই থেকে ফেব্রুয়ারি সময়ে রেমিটেন্স প্রবাহ ৯৮৯১ দশমিক ৯৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ছিল যা ৬ দশমিক ৯৩ শতাংশ কমে ২০১৩১৪ অর্থবছরের জুলাই থেকে ফেব্রুয়ারি সময়ে ৯২০৬ দশমিক ৫৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে। রেমিটেন্সের এ ক্রমহ্রাসমান ধারা অব্যাহত থাকলে গ্রামীণ অর্থনীতিতে ভোগ কমে যাবে ও দরিদ্রতা বাড়বে। কারণ গ্রামীণ পরিবারগুলোর আয়ের একটি বড় অংশ রেমিটেন্স থেকে আসে। সর্বশেষ খানা জরিপ অনুযায়ী ২০১০ সালে গ্রামীণ পরিবার গুলোর মোট আয়ের ১৭ দশমিক ২৮ শতাংশ রেমিটেন্স থেকে এসেছে। রেমিটেন্সের ক্রমহ্রাসমান প্রবৃদ্ধি হারের বিষয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে কম শ্রমিক স্থানান্তর ও মধ্যপাচ্যে শ্রমিকের চাহিদা কমে যাওয়ার কারণে ২০০৭০৮ অর্থবছর থেকে রেমিটেন্সের প্রবাহের প্রবৃদ্ধি ক্রমান্বয়ে কমছে। বর্তমান অর্থবছরের জুলাই থেকে ফেব্রুয়ারি সময়ে রেমিটেন্সে প্রবাহের প্রবৃদ্ধির হার ৭ দশমিক ২ শতাংশে দাঁড়িয়েছে যা গত অর্থবছরের একই সময়ে ১৭ দশমিক ৪৪ শতাংশ ছিল। এদিকে রফতানিতে তৈরি পোষাকের একক অধিপত্য থাকা অর্থনীতির কাঠামোগত দূর্বলতাকে নির্দেশ করে। এ পরিস্থিতি বজায় থাকলে অর্থনীতি দীর্ঘমেয়াদে হুমকির সম্মুখীন হবে।এদিকে বাংলাদেশে বৈদেশিক বিনিয়োগের প্রবাহ গত পনের বছর ধরে অনিয়মিত ধারায় বাড়ছে। যদিও বৈদেশিক বিনিয়োগর পরিমান বাড়ছে তবে এশিয়ার দেশগুলোর তুলনায় কম। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7576.csv b/Bangla_fin_news_articles/7576.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..03bfe1d3c7467614552f549adf506d465760e028 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7576.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7576,সিএসআরে কর রেয়াতের শর্ত শিথিলের আহ্বান,2014-04-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংকিং খাতে সিএসআর খাতের ব্যয়ের উপর কর রেয়াত পাওয়ার শর্ত শিথিল করার আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান। তিনি বলেছেন বর্তমানে কর রেয়াত সুবিধা পেতে বেশ কিছু কঠিন শর্ত পালন করতে হয়। এসব শর্ত সহজ করা হলে সিএসআর বা কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা খাতে অর্থ ব্যয়ে আরও আগ্রহী হবে ব্যাংকগুলো।গতকাল শনিবার রাজধানীর বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট বিআইবিএম এ ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড রিসার্চ ডেভেলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভ এমআরডিআই আয়োজিত পলিসি সার্পোট টু সিএসআর ইন দি কনটেক্স অব ট্যাক্স ইক্সামশান ফর দি ব্যাংকিং সেক্টর বিষয়ক গোলটেবিল আলোচনায় তিনি একথা জানান।গভর্নর বলেন সিএসআর খাতে কোনো কোম্পানির প্রকৃত ব্যয়ের ওপর ১০ শতাংশ পর্যন্ত আয়কর রেয়াত সুবিধা পাওয়ার কথা। তবে এ আয়কর রেয়াতের সুবিধা পেতে বেশকিছু শর্ত যেমন কোম্পানির মোট আয়ের ২০ শতাংশ বা ৮ কোটি টাকা এর মধ্যে যেটি কম তার চেয়ে বেশি ব্যয় হলে আয়কর রেয়াত প্রযোজ্য হবে না। এছাড়া সিএসআর বাবদ ব্যয়ের খাতগুলো সরকার অনুমোদিত হতে হবে।তিনি বলেন কর রেয়াত সুবিধা পাওয়ার জন্যে সিএসআর ব্যয়ের ন্যূনতম সীমা ৮ কোটি টাকার বেশি হওয়া উচিত। কেননা কোনো কোনো ব্যাংক এখন এর চেয়ে অনেক বেশি পরিমাণে সিএসআর ব্যয় করছে। আয়কর রেয়াত পাওয়ার অন্য শর্তগুলোও আরও সহজ করার জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ডসহ সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষের কাছে দাবি জানান তিনি। বর্তমানে ব্যাংকগুলো বিভিন্ন খাতে যে সিএসআর কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে তা দেশের দারিদ্র্য নিরসন এবং সামাজিক নিরাপত্তা বলয় গড়ে তুলতে সহায়ক ভূমিকা রাখছে।ইংরেজি দৈনিক ফাইন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেসের সম্পাদক মোয়াজ্জেম হোসেনের উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য সৈয়দ মো. আমিনুল করিম বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এস. কে সুর চৌধুরী বিআইবিএমর মহাপরিচালক ড. তৌফিক আহমদ চৌধুরী এমআরডিআইএর নির্বাহী পরিচালক হাসিবুর রহমান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস স্টাটাডিজ বিভাগের ডিন শিবলী রোবায়েতুল ইসলাম বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7577.csv b/Bangla_fin_news_articles/7577.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9697dfb8ada758a0d6f4259bf2ed6de6813910d8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7577.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7577,দেশে প্রথম বারের মতো আয়োজন করা হবে অর্থনৈতিক মেলা,2014-04-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এ বছর দেশে প্রথম বারের মতো তিনদিন ব্যাপী অর্থনৈতিক মেলা অনুষ্ঠিত হবে। প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ বেসরকারি খাতের প্রতিনিধি মিডিয়া প্রতিনিধি ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের নিয়ে এ মেলার আয়োজন করা হবে। গতকাল বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের বিআইডিএস ৯৩তম বোর্ড অব ট্রাস্ট্রীজর সভা শেষে পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এ তথ্য জানান। বিআইডিএসএর সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত বৈঠকে পরিকল্পণামন্ত্রী সভাপতিত্ব করেন। বৈঠকে অচিরেই এ মেলার জন্যে সময় ও স্থান নির্ধারণের নির্দেশন দেন তিনি। সভায় পরিকল্পনামন্ত্রী জানান বিআইডিএসকে ভবিষ্যত্ অর্থনীতির কথা মাথায় রেখে আগামী ২৫ বছরে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক চাহিদা নির্ধারণ করতে হবে। সভায় বিআইডিএস এর সিনিয়র ফেলো অধ্যাপক রেহমান সোবহান ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন গভর্ণর ড. আতিউর রহমান অর্থ মন্ত্রণালয়ের সচিব ফজলে কবিরসহ বোর্ডের অন্যান্য ট্রাস্টীগণ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7578.csv b/Bangla_fin_news_articles/7578.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..975bb6911262fc10136c7a8dff4bd37a96fa9aa5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7578.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7578,রাজধানীতে সুপেয় পানি সরবরাহে এডিবি’র ২৫ কোটি ডলার ঋণ,2014-04-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা শহরের পানীয় জলের ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে ভূউপরিস্থ সুপেয় পানি সঞ্চালনার জন্য ২৫ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক এডিবি। এর মাধ্যমে ১ কোটি ১০ লাখ নাগরিক উপকৃত হবে। এ বিষয়ে সরকার ও এডিবির মধ্যে ঋণ চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। শেরেবাংলা নগরস্থ অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের ইআরডির সম্মেলন কক্ষে সরকারের পক্ষে ইআরডি সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন ও এডিবির আবাসিক প্রতিনিধি কাজোহিকো হিগুচি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। এ সময় জানানো হয় এর মাধ্যমে মেঘনা নদী থেকে পাইপলাইনের মাধ্যমে পানি আড়াইহাজারের বিশ্বনন্দী ও রূপগঞ্জের গন্ধর্বপুর এলাকায় ট্রিটমেন্ট প্লান্টের মাধ্যমে পরিশোধন করা হবে। এ জন্য বিশ্বনন্দীতে ২ হাজার এমএলডি পানি সংগ্রহের আনুসঙ্গিক ব্যবস্থা গড়ে তোলা হবে। এছাড়া গন্ধর্বপুরে ঢাকা ওয়াসার নিজস্ব ভূমিতে প্রাথমিকভাবে ৫০০ এমএলডি ও পরবর্তীতে আরো ৫০০ এমএলডি ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট নির্মাণ করা হবে। এ পানি সঞ্চালন লাইনের মাধ্যমে সরবরাহ করা হবে ঢাকার বাড্ডা গুলশান মিরপুর এবং উত্তরায়। ২০১৯ সালে প্রকল্পের কাজ শেষ করার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে বাস্তবায়নকারি সংস্থা ঢাকা ওয়াসা। এতে মোট ব্যয় হবে ৬৭ কোটি ৪৯ লাখ ডলার। এডিবির ২৫ কোটি ডলার ঋণের ওপর ২ শতাংশ হারে সুদ দিতে হবে। এ ঋণ ৫ বছর রেয়াতি কালসহ মোট ২৫ বছরে পরিশোধ করতে হবে। এডিবি ছাড়াও এ প্রকল্পে ১০ কোটি ডলার করে ঋণ দিবে ফ্রান্স উন্নয়ন সংস্থা এএফডি ও ইউরোপিয়ান ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক ইএবি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7579.csv b/Bangla_fin_news_articles/7579.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..835c4e6cf88e3a7a68a636b64aee4215748bc822 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7579.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7579,পুঁজিবাজারে সূচক ও লেনদেন বেড়েছে,2014-04-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গতকাল বৃহস্পতিবার শেয়ারবাজারে সূচক ও লেনদেন বেড়েছে। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৮ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৭০২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৫ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭২০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৬৭৩ কোটি ৬০ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১২৬ কোটি ২৯ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৯৬টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২২টির কমেছে ১৪১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের কাছে প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের ২০ কোটি ৯২ লাখ টাকার ঋণ সমন্বয়ের তথ্য চেয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। আগামী সাত কার্যদিবসের মধ্যে স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংককে ঋণ সমন্বয়ের তথ্য সরবরাহের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। গতকাল এ সংক্রান্ত একটি চিঠি ইস্যু করা হয়েছে। চিঠিতে বলা হয়েছে ২০১৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের দাখিলকৃত প্রতিবেদন থেকে দেখা গেছে প্যারামাউন্ট স্পিনিং লিমিটেডের অনূকুলে স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটেডের গুলশান১ শাখায় ২০ কোটি ৯২ লাখ টাকার ঋণ সমন্বয় করা হয়েছে। পরবর্তী সময়ে ১৯ ডিসেম্বর কোম্পানির দাখিলকৃত প্রতিবেদনে ওই ২০ কোটি ৯২ লাখ টাকা প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের অনূকুলে ঋণ পরিশোধ করা হয়েছে বলে দাবি করা হয়।জানা গেছে গত ৮ এপ্রিল পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল লিমিটেডের বিরুদ্ধে ঋণ সমন্বয়ের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে দুই সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে বিএসইসি। গঠিত কমিটি ইতোমধ্যে বিষয়টি নিয়ে কাজ শুরু করেছে। গঠিত কমিটির সদস্যরা হলেন ফকরুল ইসলাম মজুমদার ও মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম। এর আগে গত ২৩ ফেব্রুয়ারি স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের ২০ কোটি ৯২ লাখ টাকা ঋণ প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের নামে ছিল কি না এবং ওই ঋণ প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের অনুকূলে ঋণ সমন্বয় করা হয়েছিল কি না তা জানতে চেয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকে চিঠি দেয় বিএসইসি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7580.csv b/Bangla_fin_news_articles/7580.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cfeb7ee3dca597fb4847a091ec2b1226db8df414 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7580.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7580,জেলা পর্যায়ে গার্মেন্টস কারখানা বিকেন্দ্রীকরণ প্রয়োজন,2014-04-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশে শিল্পখাতের বিকাশে ব্যাংকের সুদ হার কমানোর তাগিদ দিলেন ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ফোরাম অব বাংলাদেশ আইবিএফবি এর নেতৃবৃন্দ। তারা বলেন পরিকল্পিত তৈরি পোশাক শিল্পখাত গড়ে তুলতে জেলা পর্যায়ে গার্মেন্টস কারখানা বিকেন্দ্রীকরণ করাও প্রয়োজন। এক্ষেত্রে তারা সরকারি প্রণোদনার ওপর গুরুত্ব দেন। তারা দেশিয় শিল্পের বিকাশ ও রপ্তানি সক্ষমতা বাড়াতে দেশিয় কারখানার জন্য দীর্ঘমেয়াদী নীতি সহায়তা দেয়া প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেন। গতকাল শিল্প মন্ত্রণালয়ে শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমুর সাথে এক বৈঠকে আইবিএফবির নেতারা এ মন্তব্য করেন। বৈঠকে শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. ফরহাদ উদ্দিন আইবিএফবির প্রেসিডেন্ট হাফিজুর রহমান খান প্রতিষ্ঠাতা প্রেসিডেন্ট মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী ভাইস প্রেসিডেন্ট ওমর সেফায়াত কাউসার ও হুমায়ুন রশিদ পরিচালক প্রীতি চক্রবর্তী লোকমান হোসেন আকাশ ক্যাপ্টেন কেবিএম আকবরসহ অন্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন। আইবিএফবির নেতৃবৃন্দ বলেন টেকসই শিল্পখাত প্রতিষ্ঠার জন্য জাতীয় শিল্পনীতি২০১০ এ প্রয়োজনীয় পরিবর্তন আনা জরুরি। এক্ষেত্রে নতুন করে অগ্রাধিকার খাত নির্ধারণের পাশাপাশি শিল্পনীতির আলোকে চিহ্নিত খাতগুলোকে বিশেষ সুবিধা দিতে হবে। শিল্পমন্ত্রী বলেন শিল্পায়নের সুবিধার্থে ওয়ান স্টপ সার্ভিস প্রদানের বিষয়টি সরকার সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করছে। শিল্পঋণের সুদের হার পুনঃনির্ধারণের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সকলের সাথে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। বিদ্যমান শিল্পনীতির পরিবর্তন হলে দেশের শিল্পখাতে বিনিয়োগ বৃদ্ধির পাশাপাশি শিল্পায়নে প্রাণচাঞ্চল্য আসবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। শিল্পমন্ত্রী বলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে জিএসপি সুবিধা পেতে বাংলাদেশ ইতিমধ্যে প্রায় সকল শর্তই পূরণ করেছে। এছাড়া পরিকল্পিত গার্মেন্টস শিল্পখাত গড়ে তুলতে মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় ৮শ একর জমির ওপর গার্মেন্টস শিল্পনগরী গড়ে তোলা হচ্ছে। এটি বাস্তবায়িত হলে বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা তৈরি পোশাক শিল্পকারখানাকে পরিকল্পিত স্থানে স্থানান্তর সম্ভব হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7581.csv b/Bangla_fin_news_articles/7581.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8a8e142d6c73050639ade21758d8543b6f9e4c59 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7581.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7581,পুঁজিবাজারে করমুক্ত আয়ের সীমা বৃদ্ধির দাবি ডিএসই ও সিএসই’র,2014-04-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আসন্নন বাজেটে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে ১০ হাজার টাকার পরিবর্তে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত করমুক্ত আয়ের সীমা নির্ধারণের দাবি জানিয়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ। একই সঙ্গে লভ্যাংশের ওপর থেকে উেস আয়কর প্রত্যাহারেরও প্রস্তাব করা হয়। গতকাল জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর ভবনের সম্মেলন কক্ষে আসন্ন ২০১৪১৫ অর্থবছরের প্রাকবাজেট আলোচনায় উভয় স্টক এক্সচেঞ্জের পক্ষ থেকে এসব দাবি জানানো হয়েছে।এনবিআর চেয়ারম্যান গোলাম হোসেনের সভাপতিত্বে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ডিএসইর চেয়ারম্যান বিচারপতি সিদ্দিকুর রহমান মিয়া ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. স্বপন কুমার বালা পরিচালক রুহুল আমিন শাকিল রিজভী খাজা গোলাম রসুল মোহাম্মদ শাজাহান শরীফ আনোয়ার সিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ সাজিদ হোসেন সিএফও আহমেদ দাউদ সিডিবিএলের উপব্যবস্থানা পরিচালক শুভ্র কান্তি চৌধুরী প্রমুখ।স্টক এক্সচেঞ্জের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে পুঁজিবাজারে মন্দার কারণে বিনিয়োগকারীরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। অনেকের আয় করযোগ্য সীমার নিচে থাকার পরও উেস কর কাটা হচ্ছে। তাই বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে কর রেয়াত সুবিধা বাড়ানো প্রয়োজন। প্রস্তাবনায় লভ্যাংশের ওপর থেকে উেস আয়কর প্রত্যাহারের প্রস্তাব করে বলা হয় এর ফলে দ্বৈত করের জটিলতা তৈরি হয়েছে। তালিকাভুক্ত কোম্পানি একবার তার আয়ের ওপর কর দিচ্ছে। আবার একই আয়ের ভিত্তিতে ঘোষিত লভ্যাংশের ওপর কর দিতে হচ্ছে। এই কর প্রত্যাহার করা হলে কোম্পানির লভ্যাংশ দেয়ার সক্ষমতা বাড়বে।উভয় স্টক এক্সচেঞ্জের প্রস্তাবনায় করপোরেট আয়ের ক্ষেত্রে কর রেয়াত সুবিধা পুনর্বিন্যাসের কথা উল্লেখ করে বলা হয়েছে বর্তমানে ২০ শতাংশের বেশি লভ্যাংশ দিলে সংশ্লিষ্ট কোম্পানি আয়ের ওপর ১০ শতাংশ কর রেয়াত পায়। এ বিষয়ে স্টক এক্সচেঞ্জদ্বয়ের প্রস্তাবনা হলো ২০ শতাংশের বেশি কিন্তু ২৫ শতাংশের কম লভ্যাংশের ক্ষেত্রে ১০ শতাংশ এবং ২৫ শতাংশের বেশি লভ্যাংশের ক্ষেত্রে ১৫ শতাংশ কর রেয়াত সুবিধা দেয়া।বর্তমানে মূলধনী মুনাফার ক্ষেত্রে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদেরকে ১০ শতাংশ হারে কর দিতে হয়। ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ প্রস্তাব দিয়েছে এটিকে বিভিন্ন মেয়াদের সঙ্গে সম্পৃক্ত করে কর হার নির্ধারণের। এক থেকে দুই বছর পর্যন্ত শেয়ার ধারণ করলে সাড়ে ৭ শতাংশ হারে ২ থেকে ৩ বছর পর্যন্ত ধারণ করলে ৫ শতাংশ এবং ৩ বছরের বেশি ধারণ করলে শূন্য শতাংশ করারোপের প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7582.csv b/Bangla_fin_news_articles/7582.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..586343c2fbac91a6b5bdec5ff8efe3de6c858220 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7582.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7582,অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ দাবি রিহ্যাবের,2014-04-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অপ্রদর্শিত অর্থ আবাসন খাতে আগামী ৫ বছরের জন্য বিনিয়োগের সুযোগ অব্যাহত রাখার দাবি জানিয়েছে এ খাতের ব্যবসায়ীদের সংগঠন রিয়েল এস্টেট এন্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ রিহ্যাব। গত বাজেটে এ খাতে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ দেয়া হয়েছিল।গতকাল মঙ্গলবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর প্রাকবাজেট আলোচনায় উপস্থিত হয়ে সংগঠনের সহসভাপতি লিয়াকত আলী ভুঁইয়া এ দাবি জানান।রিহ্যাবের পক্ষ থেকে বলা হয় আবাসন খাতে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ দেয়া হয় ২০১৩১৪ অর্থ বছরের বাজেটে। তবে ২০১৩ সালে সহিংসতা রাজনৈতিক পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ায় আবাসন খাত এ সুযোগ নিতে পারেনি। তাই আগামী পাঁচ বছরের জন্য এ সুযোগ দেয়ার কোনো বিকল্প নেই।অবশ্য অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ কাজে লাগেনি বলে এ খাতের ব্যবসায়ীদের স্মরণ করিয়ে দেন এনবিআর চেয়ারম্যান গোলাম হোসেন। তিনি বলেন আমরা জনগণকে উপকৃত করতে এ খাতে এ সুযোগ দিয়েছিলাম। যাতে সাধারণ মানুষও একটি ছোট বাড়ির মালিক হতে পারে। কিন্তু এ সুযোগে কোনো ফল পাওয়া যায়নি। কেন এ ফল পাওয়া যায়নি তা গবেষণার বিষয়।আগামী জুনের শুরুতে অর্থমন্ত্রী সংসদে পরবর্তী অর্থবছরের জন্য জাতীয় বাজেট ঘোষণা করবেন। এ লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর সঙ্গে পরামর্শমূলক আলোচনার অংশ হিসেবে প্রাক বাজেট আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে এনবিআর। এরই অংশ হিসেবে গতকাল দুই দফায় আবাসন খাতের প্রতিনিধি ও নির্মাণ শিল্পের ইট বালু সিমেন্ট লোহা স্যানিটারি সিরামিকস ও হার্ডওয়্যার প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনায় বসে এনবিআর।রিহ্যাবের পক্ষ থেকে জমি রেজিস্ট্রেশনের ফি ও কর হ্রাস করা প্রস্তাব করে বলা হয় সার্কভুক্ত দেশসমূহের মধ্যে বাংলাদেশে ফ্ল্যাট ও প্লট রেজিস্ট্রেশন ব্যয় উচ্চ থাকায় অধিকাংশ ক্রেতা রেজিস্ট্রেশনে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন। ফলে এ খাত থেকে সরকার বিপুল রাজস্ব হারাচ্ছে। রেজিস্ট্রেশন ফি ২ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর ১ দশমিক ৫ শতাংশ করার প্রস্তাব দেন।এছাড়া আবাসন শিল্পের জন্য ৬ দশমিক ৫ শতাংশ হারে রেজিস্ট্রেশন ফি কর নির্ধারণ করে সেকেন্ডারি মার্কেট চালু করা গৃহায়ণ ও নির্মাণশিল্পে ব্যবহূত বিভিন্ন রিকন্ডিশনড যন্ত্রপাতি ক্যাপিটাল মেশিনারিজ ও বিভিন্ন যন্ত্রাংশ আমদানিতে ১ শতাংশ শুল্ক নির্ধারণ করার প্রস্তাব দেয়া হয়।এ সময় এনবিআরের বাজেট সংশ্লিষ্ট সদস্যসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7583.csv b/Bangla_fin_news_articles/7583.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..97914ede5ccc60bcc6b708b6010f3a8b5f24bbc5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7583.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7583,ডিএসই’র লেনদেন কমেছে ১৫ ভাগ,2014-04-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। গতকাল মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ৩৯১ কোটি টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৫ ভাগ কম। এদিকে বেশিরভাগ কোম্পানির দর বাড়ায় সূচক বাড়লেও বড় মূলধনী কোম্পানিগুলোর দর সংশোধন হয়েছে। খাতভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা গেছে বস্ত্র খাতের শেয়ারের দাম বেড়েছে ২ শতাংশেরও বেশি।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১১ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৬৫৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৩ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭০৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৯১ কোটি ৩২ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৬৯ কোটি ৮৬ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯০টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৯০টির কমেছে ৬৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৪টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে পুঁজিবাজার সংক্রান্ত বিশেষ ট্রাইব্যুনালের ভবন ভাড়ার ব্যয় বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকে বিএসইসি সাময়িকভাবে নিজস্ব খাত থেকে বরাদ্দের নির্দেশ দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। এ সংক্রান্ত একটি চিঠি বিএসইসিতে পাঠানো হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। আগামী ২০১৪১৫ অর্থবছরের বাজেটে আইন ও বিচার বিভাগের বাজেটে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল পরিচালনার ব্যয় বাবদ অর্থ বরাদ্দ রাখা হলে তখন বিএসইসিকে এ ভাড়া বহন করবে হবে না। এর আগে বিএসইসির পক্ষ থেকে অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিবকে অর্থ বরাদ্দের উত্স জানতে চেয়ে চিঠি দেয়া হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7584.csv b/Bangla_fin_news_articles/7584.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8e9cadf78e161e431a4b213b4301f5cd1409fb70 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7584.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7584,মার্চে সব দেশ থেকে রেমিট্যান্স বেড়েছে,2014-04-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রেমিট্যান্স প্রেরণকারী সব দেশ থেকেই ফেব্রুয়ারির তুলনায় মার্চে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। এতে সার্বিকভাবে মার্চের রেমিট্যান্সের পরিমাণ আগের মাসের তুলনায় বেড়েছে। ২০১৩১৪ অর্থবছরের নয় মাস জুলাইমার্চ পর্যন্ত দেশে মোট এক হাজার ৪৯ কোটি ৪৭ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের দেশভিত্তিক রেমিট্যান্সের হিসেবে এ তথ্য উঠে এসেছে।দেশভিত্তিক রেমিট্যান্সের প্রতিবেদনে দেখা গেছে চলতি অর্থবছরে একক মাস হিসেবে ফেব্রুয়ারিতে যেখানে মোট ১১৭ কোটি ৩১ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল সেখানে মার্চে এসেছে ১২৮ কোটি ৮৬ লাখ ডলার। এ মাসে আগের মাসের তুলনায় সব দেশ থেকেই রেমিট্যান্স বেড়েছে। রেমিট্যান্স প্রেরণকারী শীর্ষ দেশ সৌদি আরব থেকে মার্চে ২৮ কোটি ৩২ লাখ ডলারের সমপরিমাণ রেমিট্যান্স এসেছে। আর ফেব্রুয়ারিতে এসেছিল ২৬ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স।এদিকে মধ্যপ্রাচ্যের বাইরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেব্রুয়ারিতে এসেছিল ১৯ কোটি ২৩ লাখ ডলার আর মার্চে এসেছে ২১ কোটি ৪৮ লাখ ডলার। একইভাবে অন্যান্য সব দেশ থেকে মার্চে রেমিট্যান্স বেড়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7585.csv b/Bangla_fin_news_articles/7585.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..efdc728cac939a01dab1b2d9d149af40aed7a4ee --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7585.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7585,শিশুখাদ্যের কাঁচামালের শুল্ককর প্রত্যাহারের দাবি,2014-04-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাজেট ২০১৪১৫শিশুখাদ্যের কাঁচামালের উপর বিদ্যমান আমদানি শুল্ক ও মূল্য সংযোজন কর ভ্যাট প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন এ খাতের ব্যবসায়ীরা। গতকাল সোমবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে এনবিআর প্রাক বাজেট আলোচনায় উপস্থিত হয়ে সয়াবিন ও সয়াখাদ্য উত্পাদকদের সমিতির সভাপতি আবদুস সালাম এ দাবি জানান।প্রসঙ্গত দেশে শিশুখাদ্য তৈরির জন্য আইসোলেটেড সয়াপ্রোটিন ও রাইস প্রোটিন শিশুখাদ্য কাজুবাদাম ও সূর্যমুখী তেল আমদানি করা হয়।বৈঠকে সংগঠনের পক্ষ থেকে জানানো হয় বর্তমানে শিশুখাদ্যের কাঁচামাল আইসোলেটেড সয়াপ্রোটিন ও রাইস প্রোটিন আমদানিতে কোনো শুল্ক বলবত্ নেই। এটি আগামীতেও অব্যাহত রাখার প্রস্তাব দেয়া হয়।তবে শিশুখাদ্যের জন্য কাজুবাদাম আমদানিতে বর্তমানে শুল্ক সাড়ে ১০ শতাংশ ভ্যাট ১৫ শতাংশ অগ্রিম আয়কর এআইটি ৫ শতাংশ ও অগ্রিম ভ্যাট এটিভি ৫ শতাংশ নির্ধারিত আছে। এটি প্রত্যাহারের প্রস্তাব দেয়া হয়। এছাড়া সূর্যমুখী তেল আমদানিতে বিদ্যমান শুল্ককর প্রত্যাহারের প্রস্তুাব দেয়া হয়।আসছে ২০১৪১৫ অর্থ বছরের বাজেটকে সামনে রেখে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর সঙ্গে বাজেট নিয়ে পরামর্শমূলক আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে এনবিআর। এরই অংশ হিসেবে গতকাল ক্ষুদ্র মাঝারি ও বৃহত্ শিল্পের উদ্যোক্তাদের সঙ্গে আলোচনায় মিলিত হয় এনবিআর। এনবিআর সদস্য ফরিদ উদ্দিন এতে সভাপতিত্ব করেন।আলোচনায় অংশ নিয়ে ফার্নিচার শিল্পের কাঁচামাল আমদানিতে শুল্ক কমানোর দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ ফার্নিচার শিল্প মালিক সমিতি বিএফআইওআর। সেই সঙ্গে বিশ্ববাজারে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে পোশাক শিল্পের মতো রপ্তানি করা পণ্যের ওপর নগদ সহায়তারও দাবি জানানো হয়। এছাড়া স্যান্ড পেপারের ওপর ধার্য করা ৭৪ শতাংশ শুল্ক কমিয়ে ৫ শতাংশ করা স্ক্রু বোল্ট ফার্নিচারের তালা ও কব্জার ওপর থেকে বিদ্যমান শুল্ক কমিয়ে ১২ শতাংশ করার প্রস্তাব দেয়া হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7586.csv b/Bangla_fin_news_articles/7586.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..690482b4bc1b0569ee412f51f6e5d56b936e0ff8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7586.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7586,ব্যাংকিং খাত ঘিরে ডিএসইর লেনদেন,2014-04-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সূচক বাড়ার পাশাপাশি লেনদেনও বেড়েছে। এদিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ব্যাংকিং খাত ঘিরে। এ খাতে লেনদেন হয়েছে ৮৬ কোটি ৩০ লাখ টাকা। যা বাজারের মোট লেনদেনের প্রায় ১৯ শতাংশ। এছাড়া ব্যাংকিং খাতের প্রায় বেশিরভাগ শেয়ারের দামও বেড়েছে। এ খাতের কোম্পানিগুলোর দাম বেড়েছে সাড়ে তিন শতাংশের বেশি।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩২ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৬৪৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭০০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লনদেন হয়েছে ৪৬১ কোটি ১৮ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৬২ কোটি ২ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৯০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৮টির কমেছে ১০৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে কোম্পানির চাহিদার ২০ গুণ আবেদন জমা পড়েছে শাহজিবাজার পাওয়ারের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে আইপিও। জানা গেছে কোম্পানিটি আইপিওর মাধ্যমে ১ কোটি ২৬ লাখ ৮০ হাজার সাধারণ শেয়ারের বিপরীতে পুঁজিবাজার থেকে ৩১ কোটি ৭০ লাখ টাকা সংগ্রহ করবে। এর বিপরীতে মোট ৬৩৯ কোটি ২৩ লাখ ২০ হাজার টাকার আবেদন জমা পড়েছে। যা কোম্পানির চাহিদার ২০ গুণ। এর আগে গত ৬ এপ্রিল থেকে ১০ এপ্রিল পর্যন্ত স্থানীয় বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে আবেদন জমা নেয়া হয়। প্রবাসী বিনিয়োগকারীরা ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত আবেদন করার সুযোগ পান। ফেসভ্যালু ১০ টাকার সঙ্গে ১৫ টাকা প্রিমিয়ামসহ প্রতিটি শেয়ারের নির্দেশক মূল্য ছিল ২৫ টাকা। সংগৃহীত অর্থে কোম্পানিটি মূলত ঋণ পরিশোধ করবে। ২০১৩ সালের ৩১ মার্চে শেষ হওয়া অর্থ বছরের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডের শেয়ারপ্রতি আয় ইপিএস হয়েছে ২ দশমিক ৫৪ টাকা ও শেয়ারপ্রতি সম্পদ মূল্য এনএভি দাঁড়িয়েছে ২৪ দশমিক ৫৮ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7587.csv b/Bangla_fin_news_articles/7587.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f7e34e7e5cf7940322374d9b000501be1edd415e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7587.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7587,দেশীয় শিল্প বিকাশকে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার,2014-04-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান এমপি বলেছেন বর্তমান সরকার জাতীয় বাজেটে দেশীয় শিল্প বিকাশকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। ওয়ালটন বাংলাদেশের শিল্পায়নের চমত্কার উদাহরণ বলেও তিনি উল্লেখ করেন। গতকাল গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন কারখানা পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। তিনি বলেন ওয়ালটনের মতো আরো কিছু শিল্প উদ্যোক্তা এগিয়ে আসলে আগামি ৪৫ বছরের মধ্যে বাংলাদেশ শিল্পোন্নত দেশের কাতারে চলে যাবে। প্রতিমন্ত্রী প্রোডাক্ট ডিসপ্লে সেন্টার এবং ওয়ালটনের বিভিন্ন উত্পাদন ইউনিট সরেজমিন পরিদর্শন করেন। এসময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটনের বিভিন্ন বিভাগের নির্বাহী পরিচালক এসএম জাহিদ হাসান আবুল বাশার হাওলাদার এমদাদুল হক সরকার ও হুমায়ুন কবীর প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7588.csv b/Bangla_fin_news_articles/7588.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9f2ef5db1a97f49b14c9e3b21498c5bc60c90213 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7588.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7588,বাজেটে কর্পোরেট কর কমানোর দাবি এমসিসিআইয়ের,2014-04-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী বাজেটে কোম্পানির কর্পোরেট করহার যৌক্তিক পর্যায়ে নামিয়ে আনার দাবি জানিয়েছে মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ এমসিসিআই। গতকাল রবিবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে এনবিআর প্রাক বাজেট আলোচনায় সংগঠনের পক্ষ থেকে এ দাবির যৌক্তিকতা তুলে ধরা হয়। এনবিআর চেয়ারম্যান গোলাম হোসেনের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন এমসিসিআইয়ের প্রেসিডেন্ট রোকেয়া আফজাল রহমান।প্রস্তাবে বলা হয় বর্তমানে ব্যাংক বীমা এবং অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কর্পোরেট কর হার সাড়ে ৪২ শতাংশ। প্রতিবেশী ভারত পাকিস্তান শ্রীলঙ্কাসহ এশিয়ার অন্যান্য দেশের কর্পোরেট করহারের তুলনা করে বাংলাদেশের করহারকে অনেক বেশি বলে দাবি করা হয়।ব্যাক্তির করমুক্ত আয়সীমা বিদ্যমান ২ লাখ ২০ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ২ লাখ ৭৫ হাজার টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। মহিলা ও বয়োজ্যেষ্ঠ নাগরিকদের ৩ লাখ ও প্রতিবন্ধীদের করমুক্ত আয়সীমা সাড়ে ৩ লাখ টাকা করার প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। সংগঠনের পক্ষে আয়কর মূল্য সংযোজন কর ভ্যাট ও শুল্ক বিষয়ে ৮৯টি প্রস্তাবের কয়েকটির উপর আলোকপাত করেন এমসিসিআইয়ের নির্বাহী সদস্য আদিব এইচ খান।এছাড়া ট্রাইব্যুনালে আপীল দায়েরের ক্ষেত্রে ১০ শতাংশ হারে কর পরিশোধ কমিয়ে ৫ শতাংশ করা আমদানি পর্যায়ে অগ্রিম কর বিদ্যমান ৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে আড়াই শতাংশ করা বিদেশ ভ্রমণ খরচের সীমা প্রত্যাহার পর্যটন শিল্পের কর অবকাশ পুনপ্রবর্তন করা আয়কর সারসার্জ ও অব্যাহতিপ্রাপ্তদের মধ্যে করের কাঠামো যৌক্তিক করা তালিকাভূক্ত কোম্পানি ২০ শতাংশের বেশি লভ্যাংশ দিলে রেয়াতের হার যৌক্তিক উপায়ে বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়।আলোচনায় অংশ নিয়ে রোকেয়া এ রহমান বলেন রাজনৈতিক সমস্যা থেকে দেশ বেরিয়ে এলেও বিদ্যুত্ গ্যাস ও অবকাঠামো সমস্যা রয়ে গেছে। বিদেশী বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে এসব সমস্যা সমাধানের পাশাপাশি প্রণোদনা দেয়া প্রয়োজন।এনবিআর চেয়ারম্যান গোলাম হোসেন বলেন এনবিআরের সব কার্যক্রম আগামী এক বছরের মধ্যে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে চলে যাবে। এ বিষয়ে ব্যবসায়ীদের সহায়তা দরকার। এ সময় আলোচনায় অন্যদের মধ্যে অংশ নেন এমসিসিআইয়ের সাধারণ সম্পাদক ফারুক আহমেদ হাবিবউল্লা এন করিম মামুন রশীদ শামসুল ইসলাম খান আক্তার মতিন চৌধুরী প্রমুখ। এর আগে বাজেট আলোচনায় উপস্থিত হয়ে মসলা ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে আমদানি শুল্ক কমানোর প্রস্তাব দেয়া হয়। বিভিন্ন পর্যায়ে কর প্রত্যাহার চেয়েছে বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন বিএমবিএ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7589.csv b/Bangla_fin_news_articles/7589.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bb8aa274bdf368c40c18760b19c7be81f43852c9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7589.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7589,শেয়ারবাজারে সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেন,2014-04-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে গতকাল বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর বাড়লেও কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। লেনদেনের ক্ষেত্রে এগিয়ে ছিল জ্বালানি খাত। এরপরই ছিল ব্যাংকিং খাত ও সিমেন্ট খাতের লেনদেন। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে বস্ত্র খাতের রপ্তানি আয় বাড়ার পাশাপাশি এ খাতের কিছু কোম্পানির শেয়ারদর কম থাকায় বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল এ খাতটি ঘিরে। তাই এ খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর বেড়েছে প্রায় ৩ শতাংশ।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৭ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৬১৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৪ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬৯৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৯৯ কোটি ১৫ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৪৪ কোটি ৯৩ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৮৮টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৮২টির কমেছে ৮৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে জীবন বীমা কোম্পানির বার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন দাখিলের সময়সীমা বাড়িয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। ৩১ ডিসেম্বর শেষ হওয়া অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত দাখিল করতে পারবে জীবন বীমা কোম্পানিগুলো। সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে বছরশেষে বীমা নিষ্পত্তির হিসাব মেলাতে অধিক সময়ের প্রয়োজন হওয়ায় জীবন বীমা কোম্পানিগুলোকে সময়মতো আর্থিক প্রতিবেদন জমা দিতে হিমশিম খেতে হয়। এ অবস্থায় সুষ্ঠুভাবে হিসাব নিষ্পত্তি শেষে আগামী ৩০ জুনের মধ্যে আর্থিক প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশনা দিয়েছে বিএসইসি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7590.csv b/Bangla_fin_news_articles/7590.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fc414ba068117a9754d3778368147d623a144c9c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7590.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7590,সারে ভর্তুকি অব্যাহত থাকবে শিল্পমন্ত্রী,2014-04-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,খাদ্য নিরাপত্তার স্বার্থে কৃষিখাতে ভর্তুকির বিষয়টিকে সরকার বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে। বর্তমানে প্রতি কেজি ইউরিয়া টিএসপি ডিএপি এবং এমওপি সারে যথাক্রমে কমপক্ষে ২৪ ১৮ ১৮ ও ২৫ টাকা ভর্তুকি দেয়া হচ্ছে। জাতীয় স্বার্থে ভর্তুকির এ ইতিবাচক উদ্যোগ অব্যাহত থাকবে জানিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। বাংলাদেশ ফার্টিলাইজার অ্যাসোসিয়েশন বিএফএএর ২০তম বার্ষিক সাধারণ সভা উপলক্ষে আয়োজিত জাতীয় সার ডিলার সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন। রাজধানীর ঢাকা অফিসার্স ক্লাবে গতকাল এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। বিএফএএর চেয়ারম্যান ও সংসদ সদস্য কামরুল আশরাফ খান পোটনএর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সংগঠনের পরিচালক ও সংসদ সদস্য মো. শওকত চৌধুরী। এতে শিল্পসচিব মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ্ এবং এফবিসিসিআইর সহসভাপতি মো. হেলালউদ্দিন বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে সার ডিলার ও ব্যবসায়ীরা বলেন হরতাল অবরোধসহ অস্বাভাবিক রাজনৈতিক পরিস্থিতিতেও সার ডিলাররা চাষি পর্যায়ে নিরবচ্ছিন্ন সার সরবরাহ করে দেশে ফসলের বাম্পার ফলনে সহায়তা করেছে। তারা ভবিষ্যতে নিরবচ্ছিন্ন সার সরবরাহ ও বিপণনের লক্ষ্যে ৯ দফা দাবি তুলে ধরেন। এর মধ্যে বিএডিসির আমদানিকৃত সার শুধুমাত্র বিসিআইসির ডিলারদের মাধ্যমে বিতরণ প্রতিমাসের শুরুতেই সকল প্রকার সারের বরাদ্দ প্রদান সার ব্যবহারের ভরা মৌসুমে দুই কিস্তিতে টাকা জমা ও সার উত্তোলনের নির্দেশ বহাল রাখা ইউনিয়নের অংশবিশেষের নামে নতুন ডিলার নিয়োগ বন্ধকরণ যৌক্তিকতার ভিত্তিতে ডিলারদের আয়কর নির্ধারণ ডিলার ছাড়া অন্য কাউকে সার বিক্রির অনুমতি না দেয়া এবং ইউরিয়া সারের ভর্তুকির অর্থ দ্রুত ছাড়করণ ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। শিল্পমন্ত্রী ডিলারদের যৌক্তিক দাবিগুলো আন্তঃমন্ত্রণালয় পর্যায়ে আলোচনা করে সমাধানের আশ্বাস দেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7591.csv b/Bangla_fin_news_articles/7591.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..83133c1b4b15b9bbef4f2301fdd32cf6b6ca5e82 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7591.csv @@ -0,0 +1,3 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7591,৮ মাসে রাজস্ব আদায় +বেড়েছে সাড়ে ৮,2014-04-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি ২০১৩১৪ অর্থবছরের প্রথম আট মাসে জুলাইফেব্রুয়ারি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর অধীনে রাজস্ব আদায় আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে ৮ দশমিক ৬৬ শতাংশ। আলোচ্য সময়ে ৬৮ হাজার ৪১৬ কোটি টাকার রাজস্ব আদায় হয়েছে। পূর্বের ২০১২১৩ অর্থবছরের জুলাই থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সময়ে রাজস্ব আদায়ের পরিমান ছিল ৬২ হাজার ৮৯৫ কোটি টাকা। ওই সময়ে আদায়ে প্রবৃদ্ধির হার ছিল ১৫ শতাংশের বেশি। অর্থাত্ গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আদায়ে প্রবৃদ্ধি প্রায় অর্ধেক কমে গেছে। এনবিআর প্রদত্ত হালনাগাদ পরিসংখ্যানে এ তথ্য পাওয়া গেছে।এদিকে চলতি অর্থবছরের শুরুর কয়েক মাসে রাজনৈতিক অস্থিরতাকে রাজস্ব আদায় কমে যাওয়ার জন্য দায়ী করা হচ্ছে। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসলেও রাজস্ব আদায়ে গতি না বাড়ায় চিন্তিত খোদ এনবিআর। এসব পরিস্থিতি আঁচ করতে পেরে সমপ্রতি অর্থমন্ত্রণালয় রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রাও কমিয়ে আনে। চলতি অর্থবছরের শুরুতে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ লাখ ৩৬ হাজার ৯০ কোটি টাকা। পরবর্তীতে এই লক্ষ্যমাত্রা ১১ হাজার কোটি টাকা কমিয়ে ১ লাখ ২৫ হাজার কোটি টাকায় নামিয়ে আনা হয়। তবে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন বছর শেষে এই লক্ষ্যমাত্রা অর্জনও এনবিআরের পক্ষে কঠিন হয়ে যাবে। কেননা অর্থবছরের অবশিষ্ট চার মাসে মার্চজুন আরো ৫৬ হাজার ৫৮৪ কোটি টাকা আদায় করতে হবে। বর্তমান ধারা অনুযায়ী তা অনেক কঠিন বলেই মনে করছেন রাজস্ব আদায়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট এনবিআরের ঊর্দ্ধতন কর্মকর্তারা। পরিসংখ্যান অনুযায়ী গত ফেব্রুয়ারি মাসে ৮ হাজার ৮৬৪ কোটি টাকা আদায় হয়েছে। আর লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য পরবর্তী মাসগুলোতে প্রতি মাসে গড়ে ১৪ হাজার কোটি টাকার বেশি করে আদায় করতে হবে।গত আট মাসে শুল্ক খাতে আদায় হয়েছে ২০ হাজার ৮৬৩ কোটি টাকা। অন্যদিকে ভ্যাট ও আয়কর খাতে আদায় হয়েছে যথাক্রমে ২৬ হাজার ১৯৩ কোটি ও ২১ হাজার ২৮৮ কোটি টাকা। তবে এনবিআর প্রদত্ত পরিসংখ্যান বিগত আট মাসের কৌশলগত লক্ষ্যমাত্রা না দেয়ায় অতীতের মাসগুলোতে দেয়া হতো লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় আদায়ে কী পরিমান ঘাটতি তা মূল্যায়ন করা সম্ভব হয় নি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7592.csv b/Bangla_fin_news_articles/7592.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a4a524cce082e9d4ddb072af846f3b7cb0c019c1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7592.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7592,শেয়ারবাজারের পিই রেশিও বেড়েছে,2014-04-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গেল সপ্তাহে লেনদেন হওয়া চার কার্যদিবসের মধ্যে দুই কার্যদিবস ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই মূল্য সূচক তুলনামূলক বেশি বাড়ায় বাজারের সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত পিই রেশিও বেড়েছে। গত সপ্তাহে ডিএসইর সার্বিক পিই ছিল ১৬ দশমিক ৮৭ পয়েন্ট। এর আগের সপ্তাহে ডিএসইর সার্বিক পিই রেশিও ছিল ১৬ দশমিক ৮৬ পয়েন্ট। অর্থাত্ সপ্তাহশেষে পিই বেড়েছে ০.০১ পয়েন্ট।বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন বাজারে যখন পিই রেশিও বাড়তে থাকে তখন বিনিয়োগে ঝুঁকিও বাড়তে থাকে। তবে ডিএসইর পিই রেশিও এখন অনেক বেশি হয়ে যায়নি। তাই বিনিয়োগ এখনও নিরাপদ। তবে কোম্পানির মৌলভিত্তি দেখে বিনিয়োগ করলেই সেটি লাভজনক হতে পারে। খাতভিত্তিক পিই রেশিওর হিসাবে দেখা গেছে সপ্তাহশেষে ব্যাংকিং খাতের পিই অবস্থান করছে ১০ দশমিক ৭ আর্থিক খাতের ২২ দশমিক ৩ প্রকৌশল খাতের ২২ দশমকি ১৫ খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের ৩১ দশমিক ৮৩ বিদ্যুত্ ও জ্বালানি খাতের ১২ দশমিক ৮৬ পাট খাতের ১৩৬ দশমিক ৬০ বস্ত্র খাতের ১৫ দশমিক ৯০ ওষুধ ও রসায়ন খাতের ২৩ দশমিক ৩২ সেবা ও আবাসন খাতের ৩০ দশমিক ৪৩ সিমেন্ট খাতের ২১ দশমিক ৯৪ তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ২০ দশমিক ৭০ চামড়া খাতের ২০ দশমিক ৭০ সিরামিক খাতের ২৩ দশমিক ৪৯ বীমা খাতের ২৬ দশমিক ১ বিবিধ খাতের ২৭ দশমিক ৩৩ পেপার ও প্রকাশনা খাতের ১১৩ দশমিক ৯৩ টেলিকমিউনিকেশন্স খাতের ২৪ দশমিক ৬৮ এবং ভ্রমণ ও অবকাশ খাতের পিই অবস্থান করছে ১৭ দশমিক ৩৯এ।সপ্তাহশেষে ক্যাটাগরিভিত্তিক পিইর হিসাবে এ ক্যাটাগরির কোম্পানিগুলোর পিই অবস্থান করছে ১৬ দশমিক ৭৮ বি ক্যাটাগরির ঋণাত্মক ৯ দশমিক ১০ জেড ক্যাটাগরির ৩৬ দশমিক ৩১ এবং এন ক্যাটাগরির পিই অবস্থান করছে ২১ দশমিক ৭৬ তে। উল্লেখ্য এখানে খাতভিত্তিক পিই হিসাব করা হয়েছে জেড ক্যাটাগরি ওটিসি শেয়ার এবং যেসব শেয়ার দীর্ঘদিন লেনদেন হয় না সেগুলো বাদ দিয়ে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7593.csv b/Bangla_fin_news_articles/7593.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d50bfb2023dc05586584aec74f6a09c42800ea79 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7593.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7593,যুক্তরাজ্যের প্রবাসীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগ বৃদ্ধির আহবান ডিসিসিআই’র,2014-04-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,যুক্তরাজ্যের ব্যবসায়ীবৃন্দকে বাংলাদেশ থেকে আরো বেশি হারে পণ্য সামগ্রী আমদানি এবং দুদেশের মধ্যে প্রতিষ্ঠানিক যোগাযোগ বাড়ানোর আহবান জানিয়েছে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি ডিসিসিআইর সভাপতি মোহাম্মদ শাহজাহান খান। যুক্তরাজ্যবাংলাদেশ ক্যাটালিস্ট অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিএর চেয়ারম্যান ইকবাল আহমেদ ওবিই এর নেতৃত্বে ১০ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল সমপ্রতি তার সাথে সাক্ষাত্ কালে এ আহ্বান জানানো হয়। তিনি বাংলাদেশ থেকে আরোও বেশি হারে হিমায়িত খাদ্য কৃষিজাত পণ্য কেমিক্যাল চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য পাট ও পাটজাত পণ্য এবং তৈরী পোষাক প্রভৃতি আমদানির আহবান জানান। ঢাকা চেম্বারের সভাপতি বলেন বাংলাদেশে বিদেশী বিনিয়োগের ক্ষেত্রে যুক্তরাজ্য দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে এবং ২০১২১৩ অর্থবছরে যুক্তরাজ্যে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ১৫৯ দশমিক ৪৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করেছে। যুক্তরাজ্যবাংলাদেশ ক্যাটালিস্ট অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিএর সভাপতি বজলুর রশীদ ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি এম এ রউফ সহসভাপতি আব্দুল মালিক ও প্রতিনিধিদলের অন্যান্য সদস্যবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। বৈঠক কালে যুক্তরাজ্যবাংলাদেশ ক্যাটালিস্ট অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি এর চেয়ারম্যান ইকবাল আহমেদ ওবিই বলেন যুক্তরাজ্যের প্রবাসী বাংলাদেশীরা এ দেশে বিশেষ করে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বিনিয়োগে অত্যন্ত আগ্রহী। এ দেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারী উদ্যোক্তাদের সহায়তা করার জন্য প্রবাসী বাংলাদেশীরা অত্যন্ত আগ্রহী। বজলুর রশীদ জানান ভবিষ্যত উদ্যোক্তা তৈরীর জন্য নতুন প্রজন্মকে আগ্রহী করার লক্ষ্যে যুক্তরাজ্যবাংলাদেশ ক্যাটালিস্ট অফ কমার্স স্টুডেন্ট মেম্বারশীপ প্রবর্তনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7594.csv b/Bangla_fin_news_articles/7594.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7a4efe101514f585fcc45a9759a110b8c439671e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7594.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7594,২৫ এপ্রিল হতে বস্তি শুমারি ও ভাসমান লোক গণনা,2014-04-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী ২৫ এপ্রিল হতে ২ মে দেশের সকল শহরাঞ্চলে তৃতীয়বারের মতো বস্তি শুমারি ও ভাসমান লোক গণনা কাজ শুরু হচ্ছে। বৃহস্পতিবার রাজধানীর আগারগাঁওস্থ বিবিএস ভবনে বস্তি শুমারি ও ভাসমান লোক গণনা শীর্ষক এক কর্মশালায় এ তথ্য জানানো হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান। পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব নজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে বিবিএসএর মহাপরিচালক গোলাম মোস্তফা কামাল পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব আমিনুল্লাহ চৌধুরী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে জানানো হয় তৃতীয়বারের মতো বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো বিবিএস বস্তি শুমারি করবে। এর মাধ্যমে দেশের বস্তির সংখ্যা বস্তিতে অবস্থিত খানার সংখ্যা এবং বয়স ও লিঙ্গভেদে বস্তির জনসংখ্যা নিরূপণ করা যাবে। এছাড়া দেশের বস্তিবাসীদের আর্থসামাজিক অবস্থা নিরূপণ করাও সম্ভব হবে। এ শুমারির মাধ্যমে কোন জেলা হতে কত লোক বস্তিতে এসেছে তাদের ভূমিহীনতা শিক্ষা পেশা এবং পরিবেশগত তথ্যও সংগ্রহ করা হবে।অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন বাংলাদেশে বিজ্ঞানভিত্তিক তথ্য ভাণ্ডার প্রয়োজন। কারণ আমরা উন্নত বিশ্বের তুলনায় অনেক পিছিয়ে রয়েছি। প্রতি ১০ বছর অন্তর আদম শুমারি অনুষ্ঠিত হয়। এতে করে জনসমষ্টির সার্বিক তথ্য পাওয়া যায়। ইতিমধ্যে প্রকল্পের নমুনা এলাকার সংখ্যা পূর্ববর্তী এক হাজার থেকে দেড় হাজারে উন্নীত করা হয়েছে।উল্লেখ বিবিএস ১৯৮৫৮৬ সালে প্রথমবারের মতো দেশের চারটি বৃহত্ শহর ঢাকা চট্টগ্রাম খুলনা ও রাজশাহীতে বস্তি শুমারি সম্পন্ন করে। ১৯৯৭ সালে দ্বিতীয়বার দেশের সকল শহর এলাকায় পূর্ণাঙ্গ বস্তি শুমারি অনুষ্ঠিত হয়। এরপর ২০০৬ সালে বস্তিবাসীদের খাদ্য নিরাপত্তার ওপর এক জরিপ অনুষ্ঠিত হয়। আগামী ২৫ এপ্রিল থেকে ২ মে দেশের সকল শহরাঞ্চলে তৃতীয় বস্তি শুমারি শুরু হচ্ছে । \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7595.csv b/Bangla_fin_news_articles/7595.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3795847a766125eb95a32ed9a1c0c79712f73e6f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7595.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7595,ডিএসইর লেনদেন কমেছে ১৬ ভাগ,2014-04-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই বেশিরভাগ কোম্পানির দর বেড়েছে। তবে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪৪৪ কোটি ৮ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৮৬ কোটি ৮৪ লাখ টাকা কম। অর্থাত্ প্রায় ১৬ শতাংশ লেনদেন কমেছে।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৮ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৫৯৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১০ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭০২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেনকৃত ২৮৫টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬১টির কমেছে ৯০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৪টি কোম্পানির শেয়ারের। এদিকে ডিএসই সূত্রে জানা গেছে সম্প্রতি ডিএসইতে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর মধ্যে শর্ত পূরণ করায় এ্যাপোলো ইস্পাতকে ডিএসইর সূচকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ফলে এখন থেকে এ কোম্পানির শেয়ার দর হ্রাসবৃদ্ধির প্রতিফলন ঘটবে সূচকে।জানা গেছে তিন মাসের ব্যবধানে দেশের পুঁজিবাজারে ১ লাখ ৩৩ হাজার ১১০টি বেনিফিশিয়ারি ওনার্স বিও অ্যাকাউন্ট বেড়েছে। প্রাথমিক গণপ্রস্তাবকে আইপিও কেন্দ্র করে বিও বাড়ছে বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। চলতি বছরের জানুয়ারি মাসের ২৩ তারিখে বিও অ্যাকাউন্ট ছিল ২৮ লাখ ৩৯ হাজার ৭৭৬টি। যা বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ১ লাখ ৩৩ হাজার ১১০টি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৯ লাখ ৭২ হাজার ৮৮৬টিতে। তথ্য মতে বর্তমানে ২৯ লাখ ৭২ হাজার ৮৮৬টি বিওর মধ্যে ২১ লাখ ৯০ হাজার ৩৯৬টি পুরুষ ৭ লাখ ৭২ হাজার ৬০০টি মহিলা এবং ৯ হাজার ৮৯০টি কোম্পানি অ্যাকাউন্ট রয়েছে। এ ছাড়া প্রবাসীদের এনআরবি ১ লাখ ৪৮ হাজার ৩২৪টি বিও হিসাব রয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন সেকেন্ডারি বাজারে আশানুরূপ মুনাফা না পাওয়ায় প্রাইমারি মার্কেটের দিকে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বেড়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7596.csv b/Bangla_fin_news_articles/7596.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7d0aca7656b7f9e0bbef9937955ee8ace5fa1a80 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7596.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7596,প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কর্মসূচি ঘোষণা করলো প্রাইম ব্যাংক,2014-04-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,১৯তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে মাসব্যাপী কর্মসূচি পালন করবে প্রাইম ব্যাংক। আয়োজনের মধ্যে রয়েছে রক্তদান কর্মসূচি চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা নতুন কার্ড চালু এবং হোম ট্রেজার নামে নতুন ঋণ সেবা চালু। এছাড়া প্রতিটি বিভাগীয় শহরে গ্রাহক সমাবেশও করবে ব্যাংকটি।গতকাল বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে প্রাইম ব্যাংক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী মো এহসান খসরু এ তথ্য জানান। রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত এ সংবাদ সম্মেলনে ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী এএসএম আনিসুল কবির ও হাবিবুর রহমানসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7597.csv b/Bangla_fin_news_articles/7597.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..08a3d0239d5da244d26c9aa7006ae8951052244c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7597.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7597,বাজেটে রাজস্বের লক্ষ্যমাত্রা ১ লাখ ৪৯ হাজার কোটি টাকা,2014-04-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী ২০১৪১৫ অর্থবছরের বাজেটে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ১ লাখ ৪৯ হাজার কোটি টাকা হবে বলে জানিয়েছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর চেয়ারম্যান গোলাম হোসেন। গতকাল বুধবার এনবিআরের সম্মেলন কক্ষে প্রাক বাজেট আলোচনায় ব্যবসায়ীদের এ তথ্য জানিয়ে তিনি বলেন করের আওতা বাড়িয়ে খুব বেশি রাজস্ব বাড়ানো সম্ভব নয়। এ জন্য ঘুরেফিরে ব্যবসায়ীদের কাছেই যেতে হবে। বাজেট আলোচনায় প্রায় সব ব্যবসায়ী প্রতিনিধি শুল্ককর কমানোর প্রস্তাব দিলে তিনি এ কথা বলেন।চলতি অর্থবছরের শুরুতে রাজস্বের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ লাখ ৩৬ হাজার ৯০ কোটি টাকা। অবশ্য পরবর্তীতে তা কামিয়ে ১ লাখ ২৫ হাজার কোটি টাক করা হয়।আগামী জুনের দ্বিতীয় বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে বাজেট পেশ হওয়ার কথা। বাজেটকে সামনে রেখে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর সঙ্গে পরামর্শমূলক আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে এনবিআর। এরই অংশ হিসেবে এনবিআর চেয়ারম্যান গতকাল সকালে বন্ড সুবিধাবিহীন রপ্তানি খাতের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বাজেট আলোচনায় মিলিত হন।আলোচনায় অংশ নিয়ে প্লাস্টিক দ্রব্য প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের বিপিজিএমইএ সভাপতি জসিম উদ্দিন এ খাতের সব ধরনের মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানিতে বিদ্যমান ২ শতাংশ হারে শুল্ক প্রত্যাহারের দাবি জানান। এছাড়া এই শিল্পের জেনারেটরের খুচরা যন্ত্রাংশ আমদানিতে শুল্ক প্রত্যাহার প্লাস্টিক পণ্যের কাঁচামাল ইউরিয়া রেজিন ও খেলনার যন্ত্রাংশ আমদানিতে বিদ্যমান ২৫ শতাংশ শুল্ক ১০ শতাংশে নামিয়ে আনা দেশীয় প্লাস্টিক শিল্প রক্ষার স্বার্থে আমদানিকৃত প্লাস্টিক পণ্যে সর্বোচ্চ হারে শুল্ক আরোপ করা প্লাস্টিক শিল্পকে ১০ বছরের জন্য কর অবকাশ সুবিধা দেয়া গার্মেন্টস খাতের ন্যায় প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানিতে উেস কর দশমিক ৩০ শতাংশে নামিয়ে আনা এবং কর্পোরেট কর বিদ্যমান হারের তুলনায় ৫ শতাংশে নামিয়ে আনার প্রস্তাব দেয়া হয়। এছাড়া দেশীয় প্লাস্টিক সামগ্রী ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনার উপর থেকে বিদ্যমান ১৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর ভ্যাট প্রত্যাহারের প্রস্তাব দেয়া হয়।আলোচনায় অন্যদের মধ্যে অংশ নেন এমব্রয়ডারি ম্যানুফেকচারার এন্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন ফ্লাওয়ার গ্রোয়ার এন্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন ভেজিটেবল গুডস এন্ড এলাইং ফুডস এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন হস্তশিল্প উত্পাদক ও রপ্তানিকারক সমিতি জামদানি ম্যানুফেকচারার এন্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ইএবি বাটন ম্যানুফেকচারার্স এন্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন ফ্রোজেন ফুডস এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন পটেটো এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধিরা।এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন এনবিআর সদস্য সৈয়দ আমিনুল করিম এফবিসিসিআইয়ের উপদেষ্টা মঞ্জুর আহমেদ প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7598.csv b/Bangla_fin_news_articles/7598.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..472fcf4d5fe7240a1c877d481243c390bf9a401b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7598.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7598,ডিএসই’র সূচক ও লেনদেন কমেছে,2014-04-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গতকাল শেয়ারবাজারে বড় মূলধনী কোম্পানিগুলোর কয়েকটিতে দর সংশোধন হয়েছে। ফলে বাজারের সূচকও কমেছে। সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণও। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে কয়েকদিন ধরে বড় মূলধনী কোম্পানিগুলোর দর বৃদ্ধির পর স্বাভাবিক নিয়মেই দর পতন হয়েছে। এ কোম্পানিগুলোর দর পতন হয়েছে দেড় শতাংশেরও বেশি। তবে লেনদেনের সময় একদিন কমলেও বাজারে বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগে এর প্রভাব পড়েনি। তাই লেনদেন আগের দিনের তুলনায় কমেছে। এদিন দর বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এগিয়ে ছিল লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট ও ডেল্টা লাইফ ইন্সুরেন্স। আর দর কমার ক্ষেত্রে এগিয়ে ছিল এনভয় টেক্সটাইল ও গ্রামীণফোন।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৬ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৫৯০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১০ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬৯২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৫৩০ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৬ কোটি ৬১ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৮৫টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৬টির কমেছে ১৪৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে সার্ভার সমস্যার কারণে গত রবিবার লেনদেন সাময়িক বন্ধ থাকার বিষয়ে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকে বিএসইসি ব্যাখ্যা দিয়েছে ডিএসই কর্তৃপক্ষ। চিঠিতে বলা হয়েছে সেদিন সকাল ১০টার দিকে কতিপয় ব্রোকারেজ হাউস লগইন সংক্রান্ত সমস্যায় পড়ে। যা সংক্ষিপ্ত সময়ের মধ্যে সমাধান হয় এবং যথারীতি সকাল সাড়ে ১০টায় লেনদেন শুরু হয়। লেনদেন শুরুর কিছুক্ষণ পর একই সমস্যা দেখা দেয়। সমস্যার দৃশ্যত কোনো কারণ খুঁজে পাওয়া যায়নি। এ অবস্থায় সার্ভার রিস্টার্ট পুনরায় চালু করা দেয়া হয় যাতে সদস্যরা ব্রোকারেজ হাউস পুনরায় লগইন করতে পারে। এরপর মূল রাউটার এবং সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ফাংশন রিস্টার্ট দেয়া হয়। এছাড়া তত্ক্ষণাত্ অ্যাপ্লিকেশন সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান এক্সচেঞ্জিং সল্যুশন ইন্ডিয়ার সঙ্গে যোগাযোগ করে তাদের পরামর্শ নেয়া হয়। পরামর্শ অনুযায়ী দুপুর পৌনে ১২টার দিকে সমস্যার সমাধান হয়। এরপর সকল হাউস লগঅন করতে সক্ষম হয়। পরে ডিএসইর ব্যবস্থাপনা বিভাগের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দুপুর সোয়া একটায় লেনদেন পুনরায় চালু করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এ বিষয়ে ডিএসই আইসিটি টিম এবং এক্সচেঞ্জিংএর টেকনিক্যাল টিম বিষয়টি পরীক্ষানিরীক্ষা করছে যাতে সমস্যার মূল কারণ উদঘাটন করা যায় এবং ভবিষ্যতে যাতে এ ধরনের ঘটনা না ঘটে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7599.csv b/Bangla_fin_news_articles/7599.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7009bf137bc6438eaca0f783a32e638adf333ffb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7599.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7599,আবাসন খাতে বিনিয়োগে দীর্ঘমেয়াদী ঋণ দেয়ার দাবি,2014-04-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের ক্রমবর্ধমান আবাসন খাতকে মধ্যবিত্তের নাগালের মধ্যে আনতে দীর্ঘমেয়াদে স্বল্প সূদে ঋণ দেয়ার দাবি জানিয়েছেন এ খাতের উদ্যোক্তারা। রবিবার রাজধানীর একটি হোটেলে রিয়েল এস্টেট এন্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ রিহ্যাব আয়োজিত এক সেমিনারে উদ্যোক্তারা এ দাবি জানান।সেমিনারে বক্তারা এ খাতের সম্ভাবনা কথা তুলে ধরার পাশাপাশি ফ্ল্যাটের দাম অনেক বেশি হওয়ায় তা মধ্যবিত্তের সাধ্যের বাইরে বলে মত দেন। এ খাতে বিনিয়োগকারী এবং ক্রেতার জন্য দীর্ঘমেয়াদী ২০ থেকে ২৫ বছরের জন্য ঋণ সুবিধা দেয়ার লক্ষ্যে বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান গড়ার তাগিদ দেন।রিহ্যাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোকাররম হোসেনের সভাপতিত্বে সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর অর্থনীতি বিষয়ক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান। নিরাপদ এবং সম্ভাবনাময় বিনিয়োগ বাংলাদেশের আবাসন খাত শীর্ষক ওই সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন রিহ্যাবের সেমিনার কমিটির চেয়ারম্যান শফিক রহমান।এ সময় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর চৌধুরী অর্থনীতিবিদ ড. আহসান এইচ মনসুর সোনালী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান রিহ্যাবের সহসভাপতি মেজর জেনারেল অব আব্দুর রশীদ সাধারন সম্পাদক ওয়াহেদুজ্জামান প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7600.csv b/Bangla_fin_news_articles/7600.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..34c7976ab1ef19a9958b2d993a001a4895a59f5a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7600.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7600,ট্যুর অপারেটরদের আয়কর কমানোর দাবি,2014-04-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ভ্রমণ পরিচালনার ক্ষেত্রে ট্যুর অপারেটরদের আয়ের উপর ব্যাংকের মাধ্যমে প্রাপ্ত অর্থ ১০ শতাংশ হারে আয়কর কর্তনের বিধান বাতিলের দাবি জানিয়েছে ট্যুরস অপারেটর অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ টোয়াব। গতকাল জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে এনবিআর প্রাক বাজেট আলোচনায় অংশ নিয়ে সংগঠনের প্রতিনিধিরা বলেন ট্যুর অপারেটরের ক্ষেত্রে যে অর্থ ব্যাংকের মাধ্যমে পেয়ে থাকে তা হোটেল যানবাহন খাদ্য ও পানীয় দর্শনীয় স্থানে প্রবেশমূল্য ইত্যাদি বাবদ খরচ করে থাকে। এই প্রাপ্ত অর্থ থেকে লভ্যাংশের পরিমাণ মোট অর্থের ৫ থেকে ৭ শতাংশ। তাই ১০ শতাংশ আয়কর কর্তনের এই বিধান যুক্তিযুক্ত নয়। এইহার কমানো দরকার।এছাড়া তারকামান হোটেলগুলোতে ডলারের লেনদেনে বাংলাদেশ ব্যাংক নির্ধারিত বিনিময় হার চালু করা হোটেলের সার্ভিস চার্জের উপর ভ্যাট আরোপ না করা পর্যটকদের মানসম্পন্ন যানবাহন সরবরাহের লক্ষ্যে করমুক্ত যানবাহন আমদানির অনুমোদন দেয়া টোয়াবের যোগ্য সদস্যদের ক্ষেত্রে বন্ধ থাকা কারনেট সুবিধা আবার চালু করার দাবি জানান তারা।এনবিআর চেয়ারম্যান গোলাম হোসেনের সভাপতিত্বে আলোচনায় অন্যদের মধ্যে অ্যাসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্সিজ বাংলাদেশ বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যাসোসিয়েশন ক্যাব ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন কুরিয়ার সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন ট্যুরিজম রিসোর্ট অ্যাসোসিয়েশ অব বাংলাদেশসহ ১৩টি সংগঠনের প্রতিনিধিরা আলোচনায় অংশ নেন। বৈঠকে এনবিআর সদস্য সৈয়দ আমিনুল করীম ব্যারিস্টার জাহাঙ্গীর হোসেন এফবিসিসিআইয়ের অতিরিক্ত সচিব শাহ আব্দুল খালেক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7601.csv b/Bangla_fin_news_articles/7601.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..899772b2c43e1b84138b526d3b98251db284b178 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7601.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7601,বড় মূলধনী কোম্পানির প্রভাবে ডিএসই’র সূচক বেড়েছে,2014-04-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে গতকাল বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর কমলেও সূচক ও লেনদেন বেড়েছে। বড় মূলধনী কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর বৃদ্ধির জোরেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সূচক বেড়েছে। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে গতকাল লেনদেন হওয়া ৮০টি কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে ৩ ভাগেরও বেশি। অর্থাত্ এ কোম্পানিগুলো ঘিরে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বেড়েছে। তাই বেড়েছে লেনদেনও।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩৪ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৬০৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২৫ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭০৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৫৪৭ কোটি ১৪ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৩২২ কোটি ৮৬ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯২টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৯টির কমেছে ১৬৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে আজ থেকে ডিএসইতে চালু হচ্ছে লেনদেন নিষ্পত্তির নতুন সময়সীমা টি২। এর ফলে চারদিনের পরিবর্তে তিন দিনে শেয়ার লেনদেন সম্পন্ন হবে। এর আগে কাস্টোডিয়ান ব্যাংকগুলোর সঙ্গে বৈঠকের পর টি২ কার্যকরের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয় ডিএসই কর্তৃপক্ষ। আর বিদেশি ক্রেতাবিক্রেতার জন্য লেনদেন নিষ্পত্তির সময়সীমা টি৫ নির্ধারণ করা হয়। নতুন পদ্ধতি কার্যকর হলে বিদেশি ক্রেতাবিক্রেতাদের ক্ষেত্রেও লেনদেন নিষ্পত্তির সময়সীমা একদিন কমে আসবে। তবে জেড ক্যাটাগরির শেয়ার টি২ এর আওতায় পড়বে না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7602.csv b/Bangla_fin_news_articles/7602.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6f58a12021b0da07af46b736288fde69e45e6054 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7602.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7602,ননটেক্সটাইল রুগ্ন শিল্পের তহবিল ব্যয় মওকুফের দাবি,2014-04-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ননটেক্সটাইল খাতের ১০৯টি রুগ্ন শিল্পের তহবিল ব্যয় মওকুফের বিষয়টি পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ রুগ্ন শিল্প মালিক ঐক্য ফোরাম। গতকাল সচিবালয়ে অর্থ প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নানের সঙ্গে বৈঠককালে সংগঠনের নেতারা এ দাবি জানান। বৈঠক শেষে সংগঠনের আহবায়ক এফ এইচ চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন প্রধানমন্ত্রীসহ সরকারের অন্যান্য নীতি নির্ধারকরা রুগ্ন শিল্প সংক্রান্ত জটিলতার নিরসন চাইলেও আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় বিষয়টি ঝুলে আছে। সার্বিকভাবে রুগ্ন শিল্পগুলোর সমস্যা সমাধানে গঠিত টাস্কফোর্সের সুপারিশের আলোকে অনধিক ৫০ লাখ টাকা মূল প্রকল্প ঋণ রয়েছে এমন ২৭৯টি পোশাক শিল্প ও ৬৯টি বস্ত্র শিল্প কস্ট অব ফান্ড বা তহবিল ব্যয় মওকুফে শতভাগ শিথিলের সুবিধা পেয়েছে। টাস্কফোর্সের সুপারিশ অনুযায়ী ননটেক্সটাইল খাতের ১০৯টি রুগ্ন শিল্পও এ সুবিধা প্রাপ্য। কিন্তু এটা পুরোপুরি বাস্তবায়িত হচ্ছে না এবং ব্যাংকগুলোও তা মানছে না। তিনি বলেন রুগ্ন শিল্পগুলোর সমস্যা সমাধানে চলতি অর্থবছরের বাজেটে এ খাতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে। রুগ্ন শিল্পগুলোকে সহযোগিতার জন্য যে প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে সেখানে সুদের হার ৮ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। এরমধ্যে ৩ শতাংশ ভর্তুকি দেবে সরকার। এফ এইচ চৌধুরী বলেন সুদের হার পুরোটাই আমরা বহন করতে রাজি আছি এতে সরকারের প্রায় ২২৫ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে। কিন্তু কস্ট অব ফান্ড শিথিল না করলে আমাদের পক্ষে ঋণমুক্ত হওয়া সম্ভব নয়। উল্লেখ্য ১০৯টি ননটেক্সটাইল শিল্প প্রতিষ্ঠানের বিপরীতে ব্যাংকগুলোর বিতরণকৃত ঋণের পরিমাণ ২৩ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। বর্তমানে এদের কাছে ব্যাংকগুলোর মোট পাওনার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৮৩ কোটি ২১ লাখ টাকা। রুগ্ন শিল্প মালিকদের দাবির প্রেক্ষিতে অর্থ প্রতিমন্ত্রী বলেন খুব শিগগিরই এটি সুরাহা করা হবে। অর্থমন্ত্রী দেশে ফিরে এলেই এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। এর আগে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে তাদের দাবির বিষয়টি আলোচনা করে এর একটি সারাংশ তৈরি করা হবে বলে জানান তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7603.csv b/Bangla_fin_news_articles/7603.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f39729b3c8a31069e07ecc3d37eb992820706c9d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7603.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7603,ডিএসই’র লেনদেনে যান্ত্রিক ত্রুটি দুই ঘণ্টা লেনদেন বন্ধ,2014-04-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গতকাল রবিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই লেনদেন কার্যক্রমে যান্ত্রিক ত্রুটির ফলে দুই ঘণ্টা লেনদেন বন্ধ ছিল। সকাল সাড়ে দশটায় লেনদেন শুরুর পরপরই ত্রুটি দেখা দেয়। ফলে লেনদেন বন্ধ করে দেয় ডিএসই কর্তৃপক্ষ। এরপর যান্ত্রিক ত্রুটির সমাধান করে দুই ঘণ্টা পর ফের লেনদেন শুরু হয়।এসব প্রসঙ্গে ডিএসইর একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান সকাল সাড়ে ১০টায় যথারীতি লেনদেন শুরু হওয়ার ১০ মিনিটের মধ্যেই যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেয়। শুরুতে ট্রেকহোল্ডাররা ট্রেডিং সফটওয়্যারে লগইন করতে পারলেও পরবর্তী সময়ে ধীর ধীরে স্বয়ংক্রিয়ভাবে লগআউট হতে থাকে। ফলে অধিকাংশ ট্রেকহোল্ডার লেনদেনে অংশ নিতে পারেননি। এ প্রেক্ষিতে লেনদেন স্থগিত করা হয়েছে।ডিএসই জানিয়েছে গতকাল সকাল সাড়ে ১০টায় ডিএসইর ট্রেডিং কার্যক্রম যথারীতি শুরু হওয়ার পর কিছু ব্রোকারেজ হাউজের ট্রেডিং সার্ভার ও ট্রেডার ওয়ার্ক স্টেশন ডিএসইর মূল ট্রেডিং সার্ভার থেকে সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। নতুনভাবে কোন সংযোগও স্থাপন করা যাচ্ছিল না। এ অবস্থায় ডিএসই কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ট্রেডিং কার্যক্রম সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়। পরবর্তীতে ডিএসইর ট্রেডিং সিস্টেমের সমস্যা দূর করতে মূল নেটওয়ার্ক ও ট্রেডিং সিস্টেমের লগঅন সংক্রান্ত টেকনিক্যাল সার্ভিসগুলো পর্যালোচনা করে ধারাবাহিকভাবে পুনরায় চালু করার ফলে সমস্যা দূর করা হয়। ফলে সকল ব্রোকার সার্ভার ও ট্রেডার ওয়ার্ক ষ্টেশনগুলো পর্যায়ক্রমে সফলভাবে ট্রেডিং সিস্টেমে পুনঃসংযোগ স্থাপন করতে সমর্থ হয়। পরবর্তীতে দুপুর সোয়া ১টায় ট্রেডিং কার্যক্রম পুনরায় চালু করা হয় যা দুপুর সোয়া ৩টা পর্যন্ত নিরবচ্ছিন্নভাবে অব্যাহত থাকে।এদিকে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে আড়াই ঘণ্টা লেনদেন বন্ধ থাকার বিষয়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে ডিএসই বিস্তারিত প্রতিবেদন দিতে বলেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। রবিবার বিএসইসি ডিএসইকে প্রতিবেদন দাখিলের মৌখিক নির্দেশনা দিয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।এদিকে গতকাল দিনের শুরুতে লেনদেনের সময় ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা থাকলেও শেষদিকে সূচক কমে গেছে। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৯ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৫৭৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬৭৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২২৪ কোটি ২৮ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৯৬ কোটি ৫৩ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৮২টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৮টির কমেছে ১৮৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7604.csv b/Bangla_fin_news_articles/7604.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..90e5930a7876cc628f2d007ba2ab04efb8158528 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7604.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7604,জেলা ভিত্তিক রেমিট্যান্স আয়ের হিসাব রাখবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক,2014-04-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রবাসী বাংলাদেশীদের নিজস্ব জেলা অনুযায়ী রেমিট্যান্স লেনদেনের হিসাব রাখবে বাংলাদেশ ব্যাংক। এজন্য বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনে নিয়োজিত সকল অনুমোদিত ডিলার এডি ব্যাংক দৈনন্দিন ভিত্তিতে রেমিট্যান্সের তথ্য বাংলাদেশ ব্যাংকে পাঠাতে হবে। নতুন ফরম্যাট অনুযায়ি রেমিটারের নিজ জেলা ওয়ারী তথ্য পাঠাতে হবে। গতকাল কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যান বিভাগ এ বিষয়ে একটি সার্কুলার করে সকল এডি ব্যাংকে পাঠিয়েছে।সার্কুলারে বলা হয়েছে দেশের অর্থনীতিতে রেমিট্যান্সের গুরুত্ব বিবেচনায় বিদেশে কর্মরত বাংলাদেশীদের নিজ জেলা ওয়ারী দৈনিক ভিত্তিতে রেমিট্যান্স লেনদেন সংগ্রহ করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। সে অনুযায়ী নতুন ফরমের মাধ্যমে মাসিক ভিত্তিক রেমিট্যান্সের তথ্য পাঠানোর পাশাপাশি রেমিটারের নিজ জেলা ওয়ারী দৈনিক ভিত্তিতে রেমিট্যান্সের তথ্য পরবর্তী কর্মদিবসের সকাল ১১টার মধ্যে ব্যাংকের পরিসংখ্যান বিভাগে পাঠাতে হবে। সার্কুলারে আরো বলা হয়েছে মাসের শেষ দিনের ক্রমযোজিত রেমিট্যান্সের পরিমানের সঙ্গে মাসের মোট রেমিট্যান্সের পরিমাণের মিল থাকতে হবে। এছাড়া বিদেশে কর্মরত প্রবাসী বাংলাদেশীদের রেমিট্যান্সের সকল তথ্য ওই ফরমে সংযুক্ত করতে হবে। আগামী পহেলা মে থেকে নতুন নিয়ম কার্যকর হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7605.csv b/Bangla_fin_news_articles/7605.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..700dd04237d959f60ac9f6330efe1fc9bce2062c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7605.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7605,দেশের ৬০ ভাগ দরিদ্র সামাজিক নিরাপত্তার বাইরে,2014-04-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের জিডিপির দুই দশমিক দুই ভাগ সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর জন্য প্রাক্কলিত হলেও ৬০ ভাগ দরিদ্র জনগোষ্ঠী এ সুরক্ষার আওতায় আসতে পারেনি। সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর কৌশল নির্ধারনের ক্ষেত্রে দারিদ্র্য দূরীকরণের পাশাপাশি ঝুঁকি মোকাবেলার বিষয়টিও সমান গুরুত্বপূর্ণ। সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী মানব উন্নয়নের পাশাপাশি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনেও সহায়ক। নগরীর ব্র্যাক সেন্টার ইন এ ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্নেন্স এ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট বিআইজিডি এবং লন্ডনভিত্তিক ওভারসীজ ডেভেলেপমেন্ট ইনস্টি্টিউট ওডিআই এর যৌথ উদ্যোগে সম্প্রতি আয়োজিত সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী সামাজিক অন্তর্ভুক্তিতে সহায়ক শীর্ষক সেমিনারে এ তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে। গবেষণার ফলাফল উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক ড. ফেরদৌস জাহান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7606.csv b/Bangla_fin_news_articles/7606.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ac25130f62bb7e934943ad5d82e44deb1c4c2e56 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7606.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7606,রপ্তানির নতুন বাজার খোঁজার আহ্বান,2014-04-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রপ্তানি বাড়ানোর জন্য পণ্য বৈচিত্র্যকরণের পাশাপাশি রপ্তানির নতুন বাজার খুঁজে বের করতে দেশের শিল্প উদ্যোক্তাদের প্রতি পরামর্শ দিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। তিনি বলেন ইউরোপ ছাড়াও সার্কভুক্ত দেশ আসিয়ান অঞ্চল চীন ও জাপানে বাংলাদেশি পণ্য ক্রমেই শুল্ক ও কোটামুক্ত প্রবেশাধিকার পাচ্ছে। আঞ্চলিক বাণিজ্যের এ সুবিধা কাজে লাগাতে পরিকল্পিতভাবে শিল্পকারখানা স্থাপন ও পণ্যের গুণগত মান বাড়াতে হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত আগামী দশকের জন্য শিল্পায়নের কৌশল শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। শিল্প মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজ বিসিআই যৌথভাবে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজ বিসিআই এর প্রেসিডেন্ট একে আজাদের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুত্ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদবিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিকইইলাহী চৌধুরী। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ সিপিডি এর অতিরিক্ত পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. ফরহাদ উদ্দিন বাংলাদেশ অ্যানার্জি রেগুলেটরি কমিশনের চেয়ারম্যান এআর খান বিসিআইর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবুসহ শিল্প উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীরা আলোচনায় অংশ নেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7607.csv b/Bangla_fin_news_articles/7607.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0ef82d7e272f7759f6477301427e39180442563d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7607.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7607,ডিএসই’র লেনদেন কমেছে ২২ ভাগ,2014-04-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সূচক ও লেনদেন কমেছে। তবে কয়েকদিনের ধারাবাহিকতায় গতকালও লেনদেন হয়েছে বড় মূলধনী কয়েকটি কোম্পানি ঘিরে। এরমধ্যে রয়েছে গ্রামীণফোন লাফার্জ সুরমা এবং হাইডেলবার্গ সিমেন্ট। এ তিনটি কোম্পানিতেই মোট লেনদেনের প্রায় ২৭ ভাগ লেনদেন হয়েছে। ডিএসইতে সূচক কমলেও বেড়েছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই দিনশেষে সূচক আগের কার্যদিবসের চেয়ে ২৮ পয়েন্ট বেড়ে ৮ হাজার ৯০০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে মোট ২২৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৮১টির কমেছে ১২২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২১টির। আর লেনদেনের পরিমাণ ৩৯ কোটি ৭ লাখ ২৮ হাজার ৩৬১ টাকা। যা গত কার্যদিবসের চেয়ে ৭৬ লাখ ৮২ হাজার ৫৯ টাকা বেশি।এদিকে গতকাল ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে সিমেন্ট খাত। এ খাতে লেনদেন হয়েছে ৬৭ কোটি ৩৭ লাখ টাকা। যা বাজারের মোট লেনদেনের ১৬ ভাগ। এছাড়া গ্রামীণফোনে বড় অঙ্কের লেনদেন ঘিরে টেলিকমিউনিকেশন খাতেও লেনদেন বেড়েছে। এ খাতে লেনদেন হয়েছে ৫৮ কোটি টাকা। যা বাজারের মোট লেনদেনের প্রায় ১৪ ভাগ।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৫৯২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬৭৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪২০ কোটি ৮১ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১১৬ কোটি ৬৪ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯৪টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৬টির কমেছে ১৩৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7608.csv b/Bangla_fin_news_articles/7608.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..544b70311c5f294401b7c5df1f62ea1aa35a30f2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7608.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7608,বিক্রি ও অর্ডার বেড়েছে দ্বিগুণ,2014-04-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,তৃতীয়বারের মত ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের পন্য নিয়ে আয়োজিত এসএমই মেলায় এবার ব্যাপক সাড়া পড়েছে বলে মনে করছে এসএমই ফাউন্ডেশন। গত ৪ এপ্রিল রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে শুরু হওয়া এ মেলা শেষ হয় গত মঙ্গলবার। এসএমই ফাউন্ডেশন সুত্রে জানা গেছে এ বছর মেলায় ১ কোটি ২০ লাখ টাকার এসএমই পন্য বিক্রি হয়। এছাড়া অর্ডার মিলেছে ১ কোটি ৪০ লাখ টাকা। গতবারের মেলায় বিক্রি ও অর্ডারের পরিমান ছিল যথাক্রমে ৪৮ লাখ টাকা ও ৭১ লাখ টাকা। এবার মেলায় দর্শনার্থীও ছিল গতবারের তুলনায় অনেক বেশি। এবার প্রায় ৫০ হাজার দর্শনার্থী হাজির হয়েছে।উল্লেখ্য এবারের মেলায় দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আগত দেড়শ জন উদ্যোক্তা স্টল দিয়েছেন। এসব স্টলে পাটজাত পণ্য চামড়াজাত সামগ্রী পোশাক ডিজাইন ও ফ্যাশন ওয়্যার হস্তশিল্প কৃষি প্রক্রিয়াজাত পণ্য গৃহস্থালী দ্রব্য পাস্টিক ও সিনেথটিকস ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্স হালকা প্রকৌশল দ্রব্যসহ এসএমইখাতে উত্পাদিত অন্যান্য দেশিয় পণ্য প্রদর্শন করা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7609.csv b/Bangla_fin_news_articles/7609.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8d07bd242556e32a28fe41f4f1cd3f7762b792a6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7609.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7609,প্রণোদনা সতর্কতার সঙ্গে বিবেচনা করা হবে অর্থপ্রতিমন্ত্রী,2014-04-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যবসায়ীদের প্রণোদনা প্রদানে রিটার্ন ও জনকল্যাণের বিষয়টি সরকার বিবেচনা করবে বলে জানিয়েছেন অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান। তিনি বলেন প্রণোদনা খুব সতর্কভাবে দিতে হবে। বিশেষত রিটার্ন কী পাওয়া যাবে এবং জনকল্যাণমূলক হচ্ছে কি না সেটা বিবেচনায় নিতে হবে। কারণ প্রণোদনার অর্থ আকাশ থেকে পড়ে না কাউকে না কাউকে এ অর্থের যোগান দিতে হয়। প্রণোদনা না পাওয়ার কারণে অনেক খাত ভুগছে।গতকাল বুধবার সচিবালয়ে ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ফোরাম অব বাংলাদেশ আইবিএফবিএর প্রতিনিধিদের সঙ্গে প্রাকবাজেট আলোচনায় তিনি এ কথা জানান। ভ্যাট ব্যবস্থা অপার সম্ভাবনাময় বলেও মত দেন তিনি।আইবিএফবির সভাপতি হাফিজুর রহমান খান প্রতিষ্ঠাতা সভপতি মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী বাংলা ফোনের পরিচালক লুত্ফুন্নেছা সৌদিয়া খানসহ সংগঠনের অন্যান্য নেতারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।প্রতিমন্ত্রী বলেন প্রণোদনা ভর্তুকী ট্যাক্স হলিডে সুবিধা এগুলো সবই স্বীকৃত বিষয়। তবে এগুলো খুব সাবধানে ব্যবহার করতে হবে।প্রাকবাজেট আলোচনায় আইবিএফবির পক্ষ থেকে গত বছরের রাজনৈতিক অস্থিরতা ও ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপের কারণে ব্যবসায়ীদের ক্ষতি ও লোকসান পুষিয়ে নিতে বাজেটে উদ্যোগ নেয়ার আহ্বান জানানো হয়। একই সঙ্গে দেশীয় শিল্প রক্ষায়ও ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানানো হয়। এছাড়া এক বছরের ব্যাংক ঋণের সুদ মওকুফ ব্যাংক ঋণের সুদের হার ১০ শতাংশে নামিয়ে আনা কাঁচামাল আমদানিতে শুল্কমুক্ত সুবিধা প্রদান নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য ট্যাক্স হলিডে সুবিধা প্রদান কিংবা প্রথম ৫ বছর ফ্ল্যাট রেটে ট্যাক্স আদায় পর্যটন খাতে সুযোগসুবিধা বাড়ানোসহ ১৩ দফা দাবি জানানো হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7610.csv b/Bangla_fin_news_articles/7610.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f8e6ce2e08a2e3a26cfe57f5a4b6f76a5a25b3d3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7610.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7610,হোলসিমের সঙ্গে একীভূত হওয়ায় লাফার্জ সিমেন্ট ঘিরে বড় লেনদেন,2014-04-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সুইজারল্যান্ডের হোলসিম সিমেন্টের সঙ্গে ফ্রান্সের লাফার্জ সুরমা সিমেন্টের একীভূত হওয়ার খবরে দেশের শেয়ারবাজারে লাফার্জের শেয়ার দর ও লেনদেন বেড়েছে। গতকাল বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই এ কোম্পানির ১ কোটি ২৬ লাখ ১৯ হাজার ৫০০টি শেয়ার ৭৭ কোটি ৫৩ লাখ ১৩ হাজার ৭০০ টাকায় লেনদেন হয়েছে। এছাড়া গত সাত কার্যদিবস ধরে এ কোম্পানি লেনদেনের শীর্ষ দশ কোম্পানির মধ্যে অবস্থান করছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।গত সোমবার হোলসিম ও লাফার্জ সুরমা সিমেন্টের একীভূত হওয়ার বিষয়ে উভয় কোম্পানি সমঝোতায় পৌঁছায়। একীভূত হোলসিমলাফার্জ কর্তৃপক্ষ বিশ্বজুড়ে ৪৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বাজার দখলের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে মাঠে নামার প্রত্যয় ব্যক্ত করে। এরপর থেকে বিশ্বজুড়ে লাফার্জের শেয়ার দর বাড়তে থাকে। এর ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশেও শেয়ারদর বাড়ছে। গতকাল লাফার্জ সুরমার শেয়ার দর বেড়েছে ২ দশমিক ৬ টাকা বা সাড়ে ৪ শতাংশ।আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে গতকাল বাজারে যে লেনদেন হয়েছে তার ৪১ ভাগই হয়েছে লাফার্জ সুরমা স্কয়ার ফার্মা ও গ্রামীণফোন কেন্দ্র করে। আর লাফার্জ সুরমায় অনেক লেনদেন হওয়ায় সিমেন্ট খাতের লেনদেন হয়েছে ১০৪ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। যা বাজারের মোট লেনদেনের প্রায় ২০ ভাগ। আর স্কয়ার ফার্মার লেনদেন বাড়ায় ফার্মাসিউটিক্যালস খাতেরও লেনদেন বেড়েছে। এ খাতে লেনদেন হয়েছে ১২৫ কোটি ৫১ লাখ টাকা। যা বাজারের মোট লেনদেনের প্রায় ২৪ ভাগ।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৭ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৫৯৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৭ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬৭৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৫৩৭ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৮৯ কোটি ১৯ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯৭টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪০টির কমেছে ১৩১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৬টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7611.csv b/Bangla_fin_news_articles/7611.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a94661caf5f01852e94ca8d0e7a74568d5148377 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7611.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7611,শ্রমিকদের মানবাধিকার চাইলে পোশাকের দর বাড়ান,2014-04-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শ্রমিকদের মানবাধিকার এবং আর্থিক নিরাপত্তা চাইলে বাংলাদেশ থেকে আমদানি করা পোশাক পণ্যের দর বাড়াতে হবে বিদেশি ক্রেতাদের। এ বিষয়ে বাংলাদেশি পোশাক শ্রমিককল্যাণ তহবিল গঠনের প্রস্তাব করেছে সামাজিক সংলাপের বক্তারা। কর্মক্ষেত্রে শ্রমিক ইউনিয়নের প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করে এ নিয়ে কোন রকম হীন রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিল না করার জন্য দলগুলোর প্রতিও আহবান জানিয়েছেন তারা। পোশাক শিল্পে মালিকশ্রমিক সম্পর্ক এবং স্থিতিশীল উন্নয়ন জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক মহলের ভুমিকা এ বিষয়ের ওপর আয়োজিত সামাজিক সংলাপে বক্তারা এসব কথা বলেছেন। গতকাল রাজধানীর ব্র্যাক সেন্টার ইনে যৌথভাবে এই সংলাপের আয়োজন করে বাংলাদেশ ইন্সটিউট অব লেবার স্টাডিজ বিলস এবং এফইএস। আলোচনায় অংশ নিয়ে শ্রমসচিব মিকাইল শিপার বলেন রানাপ্লাজা ধস এবং তাজরীনের অগ্নিকান্ডের পর সত্যিই একটা ক্রান্তিকাল পার করছে পোশাক খাত। বিজিএমইএ সভাপতি আতিকুল ইসলাম বলেন ইউরোপ এবং উত্তর আমেরিকার দুই ক্রেতা জোটের চলমান কারখানা পরিদর্শনে কিছু ত্রুট পাওয়া যেসব কারখানা বন্ধ হচ্ছে সেসব কারখানা এবং শ্রমিকদের পরিণতি সম্পর্কে একটা রোডম্যাপ প্রয়োজন। ইতিমধ্যে কারখানার ১০ হাজার শ্রমিক বেকার হয়ে পড়েছে। আন্লর্জাতিক শ্রমিক সংগঠনের জোটের আইটিইউসি সভাপতি মিকাইল সোমার মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। বিলসের সভাপতি হাবিবুর রহামান সিরাজের সভাপতিত্বে ইন্ডাষ্ট্রিঅল বাংলাদেশ ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক রায় রমেশ চন্দ্র জার্মান রাষ্ট্রদূত আলব্রেক্ট কোনজি সলিডারিটি সেন্টারের নির্বাহী পরিচালক অ্যালেঞ্জো সুসনসহ পোশাক খাতের শ্রমিক নেতারা বক্তব্য রাখেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7612.csv b/Bangla_fin_news_articles/7612.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b1308fc88b25f5e0de121cc5f57f0e7cc66f20f3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7612.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7612,সঞ্চিতির উপর কর মওকুফ সুবিধা চায় মার্চেন্ট ব্যাংক,2014-04-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সঞ্চিতির উপর বিদ্যমান কর প্রত্যাহার চায় মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো। একইসঙ্গে লভ্যাংশের উপর থেকে দ্বৈত কর প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছেন মার্চেন্ট ব্যাংকাররা। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীতে অনুষ্ঠিত এক সভায় এ দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স এসোসিয়েশনের বিএমবিএ। সভায় বিএমবিএ সভাপতি তানজিল চৌধুরি সাবেক সভাপতি এ হাফিজ এবং সহসভাপতি আক্তার হোসেন সান্নামাতসহ বিভিন্ন মার্চেন্ট ব্যাংকের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।বিএমবিএর সহসভাপতি আক্তার হোসেন সান্নামাত বলেন প্রভিশনিংয়ের সঞ্চিতি উপর ট্যাক্স কর দেওয়া মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর জন্য অন্যতম সমস্যা। এটি যেহেতু আয় নয় তাই প্রভিশনিংয়ের উপর আরোপিত ট্যাক্স মওকুফ করা উচিত নয়। তবে প্রভিশনিং আয় হিসাবে বিবেচনা করা হলে তবেই ট্যাক্স দেওয়ার পক্ষে মতামত দিয়েছেন মার্চেন্ট ব্যাংকাররা। তিনি আরও বলেন বর্তমানে অনেক মার্চেন্ট ব্যাংক মুনাফা করতে না পেরে কর্মী ছাটাই করেছে। এ অবস্থায় মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর সমস্যা সমাধানে কর্পোরেট ট্যাক্স সাড়ে ৩৭ ভাগের পরিবর্তে সাড়ে ২৭ ভাগ করা দরকার।বিএমবিএ সহ সভাপতি আরও বলেন একটি সাবসিডিয়ারির অঙ্গ প্রতিষ্ঠান কাছ থেকে মূল প্যারেন্ট কোম্পানি যখন লভ্যাংশ নেয় তখন ট্যাক্স দিয়ে বাকি অংশ মুনাফায় যোগ হয়। আবার ওই মূল কোম্পানি যখন সাবসিডিয়ারি থেকে প্রাপ্ত লভ্যাংশ শেয়ারহোল্ডারদের দেয় তখন তার উপরও ট্যাক্স দিতে হয়। এতে করে একই পরিমাণ লভ্যাংশকৃত আয়ের উপর দুইবার ট্যাক্স দিতে হয়। তাই আগামীতে দ্বৈত কর অবসানের আহবান জানিয়েছেন তিনি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7613.csv b/Bangla_fin_news_articles/7613.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fced0e42d705a360c99e8a955c9ae64688e47427 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7613.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7613,ডিএসই’র লেনদেন বেড়েছে ২৪ ভাগ,2014-04-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গতকাল মঙ্গলবার শেয়ারবাজারের সূচক কমেছে। তবে সূচক কমলেও বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ৬২৬ কোটি ৬৫ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১২১ কোটি টাকা বেশি। অর্থাত্ প্রায় ২৪ শতাংশ বেশি। এদিকে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ২১ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৫৮৬ পয়েন্টে নেমে এসেছে। ডিএস৩০ সূচক ১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬৮২ পয়েন্টে নেমে এসেছে। গতকাল লেনদেনকৃত ২৮৫টি কোম্পনির মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৫টির কমেছে ২০০টির আর অপরিবর্তিত ছিল ১৫টি কোম্পানির শেয়ার দর।এদিকে কমোডিটি এক্সচেঞ্জ গঠনের লক্ষ্যে প্রাথমিক সমীক্ষার কাজ শুরু করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। প্রাথমিক সমীক্ষার জন্য কমোডিটি এক্সচেঞ্জ সংক্রান্ত গঠিত কমিটির সদস্যরা চট্টগ্রামে অবস্থিত চট্টগ্রাম টি অকশন পরিদর্শনে গেছেন। দুইদিন পরিদর্শন করবেন গঠিত কমিটির সদস্যরা। প্রাথমিক সমীক্ষার প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে এ সংক্রান্ত নীতিমালা প্রণয়ন করা হবে।বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে প্রাথমিক সমীক্ষায় ইতিবাচক প্রতিবেদন পেলে আগামী এক বছরের মধ্যে এসব পদক্ষেপ বাস্তবায়নে আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়া শুরু হবে। কমোডিটি এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠার জন্য তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির আহ্বায়ক বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মো. মাহবুবুল আলম। কমিটির অন্য দুই সদস্য পরিচালক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম এবং মনসুর রহমান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7614.csv b/Bangla_fin_news_articles/7614.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8242fcadce6141c6762d4604205789af2fc73481 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7614.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7614,ডিএসইতে রাজস্ব আদায় কমেছে ২৫ শতাংশ,2014-04-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই চলতি বছরের মার্চে রাজস্ব আদায় কমেছে ৩ কোটি ৬৫ লাখ টাকা। যা প্রায় ২৫ শতাংশ। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে ডিএসইতে গত মার্চে মোট রাজস্ব আদায় হয়েছে ১০ কোটি ৭৪ লাখ ৭৬ হাজার ১২২ টাকা। যা ফেব্রুয়ারিতে ছিল ১৪ কোটি ৪০ লাখ ৭৩ হাজার ৬৯৯ টাকা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন গত মাসে ডিএসইতে লেনদেন কম হওয়ায় রাজস্ব আদায় কমে গেছে।মার্চে ডিএসইর সদস্য প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে রাজস্ব আদায় করা হয়েছে ৭ কোটি ৩০ লাখ ১৮ হাজার ৭২৫ টাকা। যা ফেব্রুয়ারিতে ছিল ১০ কোটি ৯৬ লাখ ১৬ হাজার ৩০২ টাকা। তবে জানুয়ারিতে এই রাজস্ব ১২ কোটি ৫২ লাখ ৬৩ হাজার ৩৪৫ টাকা ছিল। তবে গেল মাসে প্লেসমেন্ট শেয়ারের রাজস্ব আদায় বেড়েছে। এ সময়ে প্লেসমেন্ট শেয়ারের রাজস্ব আদায় হয়েছে ৩ কোটি ৪৪ লাখ ৫৭ হাজার ৩৯৭ টাকা। যা ফেব্রুয়ারিতে ছিল ৩ কোটি ৪১ লাখ ৭৯ হাজার ৩২০ টাকা। আর জানুয়ারিতে ছিল এক কোটি ৩৯ লাখ ৪৫ হাজার ১৬৮ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7615.csv b/Bangla_fin_news_articles/7615.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e69da99a4e92902dce54eded425e89b855b594f2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7615.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7615,চিনি ও চা আমদানির শুল্ক বেড়েছে,2014-04-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পরিশোধিত ও অপরিশোধিত সব ধরণের চিনির আমদানি শুল্ক বাড়িয়েছে সরকার।প্রতি মেট্রিকটন পরিশোধিত চিনির ওপর বর্তমানে আরোপিত শুল্ক ৩ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ৪ হাজার ৫০০ টাকা করা হয়েছে। এছাড়া অপরিশোধিত চিনিতে মেট্রিকটন প্রতি ১ হাজার ৫০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২ হাজার টাকা করা হয়েছে। এছাড়া চা পাতা আমদানিতে নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক রেগুলেটরি ডিউটি বা আরডি ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে। রবিবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর এ সংক্রান্ত দুটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। এর ফলে আমদানিকৃত চিনির দাম বাড়বে বলে আশংকা করছেন চিনি আমদানিকারকরা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7616.csv b/Bangla_fin_news_articles/7616.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3aee0254ae009cb6ed7e18906ef85b58c80f2efd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7616.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7616,খাদ্য গুদাম নির্মাণে বিশ্বব্যাংকের সাথে ২১ কোটি ডলারের ঋণ চুক্তি,2014-04-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,খাদ্য শস্য মজুদ করার ক্ষমতা বাড়ানোর লক্ষ্যে দেশে ৮টি শস্য স্টীল সাইলো গুদাম নির্মাণে ২১ কোটি ডলারের ঋণ সহয়তা দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক। গতকাল অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের ইআরডি সম্মেলন কক্ষে সরকার ও বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে সংক্রান্ত ঋণ চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। ইআরডির অতিরিক্তি সচিব আরাস্তু খান ও বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যলয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান প্রতিনিধি ক্রিষ্টিনা কিমস চুক্তিতে সই করেন। ঢাকা চট্টগ্রাম বরিশাল নারায়ণগঞ্জ আশুগঞ্জ ময়মনসিংহ সহেশ্বরপাশা খুলনা ও মধুপুর এলাকায় এসব সাইলোর নির্মাণ করা হবে। ৮ টি সাইলোর মোট ধারন ক্ষমতা হবে ৫ লাখ ৩৫ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন। এর মধ্যে ৬ টি চাল সংরক্ষণে ও ২ গম সংরক্ষণে ব্যবহার করা হবে। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের আওতায় খাদ্য অধিদপ্তর ২০২০ সালের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ করবে। এছাড়াও দুযোর্গকালীন ও দুর্যোগ পরবর্তী সময়ে বীজ সংরক্ষণ ক্ষমতা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে উপকূলীয় বন্য কবলিত এবং দুর্যোগ প্রবণ এলকার অধিবাসীদের মধ্যে খানা পর্যায়ে ১০০ কেজি ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন ৫ লাখ পরিবারকে সাইলো বিতরণ করা হবে । একই সঙ্গে খাদ্য শস্যের গুণগত পরিমাণগত এবং পুষ্টিমান বজায় রাখার লক্ষ্যে উপযুক্ত প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে বলে জানান ইআরডির অতিরিক্ত সচিব। বিশ্বব্যাংকের এ ঋণের ওপর শূণ্য দশমিক ৭৫ শতাংশ হারে সার্ভিস চার্জ প্রযোজ্য হবে। এ ঋণ দশ বছরের রেয়াতকালসহ ৪০ বছরে পরিশোধ করতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7617.csv b/Bangla_fin_news_articles/7617.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..067993a4f1906c55024dd73db6ffd7ff3e15e74d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7617.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7617,বড় মূলধনী কোম্পানির উপর ভর করে ডিএসই’র সূচক ঊর্ধ্বমুখী,2014-04-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বেশিরভাগ কোম্পানির দর পতনের পরও বড় মূলধনী কোম্পানিগুলোর উপর ভর করেই গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সূচক বেড়েছে। একইসাথে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে বাজারে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দরে সংশোধন হলেও মধ্য ও বড় মূলধনী কোম্পানিগুলোর দর বেড়েছে। বিনিয়োগকারীরা এ কোম্পানিগুলোতে বিনিয়োগের আস্থা খুঁজছেন বলেই বিনিয়োগ বাড়ছে। এদিকে লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট ও হাইডেলবার্গ সিমেন্টের মধ্যে একটি চুক্তির খবরে এ কোম্পানি ঘিরে লেনদেন বেড়েছে।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৯ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৬০৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২২ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬৮২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৫০৫ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৪৪ কোটি ১১ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৮৯টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮০টির কমেছে ১৮৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে প্রাথমিক গণপ্রস্তাব প্রক্রিয়াশেষে আজ থেকে দেশের উভয় শেয়ারবাজারে মতিন স্পিনিংয়ের লেনদেন শুরু হচ্ছ। এর আগে মতিন স্পিনিংয়ের আইপিওতে ৮৩১ কোটি টাকার আবেদন জমা পড়ে যা কোম্পানির চাহিদার প্রায় সাড়ে ৬ গুণ। আইপিওর মাধ্যমে মতিন স্পিনিং ৩ কোটি ৪১ লাখ শেয়ার ছেড়ে পুঁজিবাজার থেকে ১২৬ কোটি ১৭ লাখ টাকা সংগ্রহ করে। ফেসভ্যালু ১০ টাকার সঙ্গে ২৭ টাকা প্রিমিয়ামসহ প্রতিটি শেয়ারের নির্দেশক মূল্য ছিল ৩৭ টাকা এবং মার্কেট লট ২০০টি শেয়ারে। সংগৃহীত অর্থে কোম্পানিটি বিদ্যমান প্রকল্পসমূহ সমপ্রসারণ ও আইপিও খরচ বাবদ ব্যয় করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7618.csv b/Bangla_fin_news_articles/7618.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d818870c7b5763b8a3c3d4507b4c447471e0be0c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7618.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7618,আগামী বাজেটে বীজ খাতে বিশেষ বরাদ্দের দাবি,2014-04-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী বাজেটে দেশের কৃষির চাহিদা অনুযায়ী নিজস্ব বীজ উত্পাদন ও সরবরাহ সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য পর্যাপ্ত অর্থ বরাদ্দের দাবি জানানো হয়েছে। গতকাল জাতীয় প্রেসক্লাবে কৃষি ও কৃষক বান্ধব বাজেট বীজ ব্যবস্থাপনায় সরকারিবেসরকারি খাত শীর্ষক এই সেমিনারের দাবি জানানো হয়। পাশাপাশি বীজ ব্যবস্থাপনায় সরকারি খাতের অধিকতর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে বিএডিসির সক্ষমতাও বাড়াতে তাগিদ দেয়া হয়। কোস্ট ট্রাস্টের মোস্তফা কামাল আকন্দের সঞ্চালনায় সেমিনারে প্রধান বক্তা ছিলেন সাবেক বস্ত্র প্রতিমন্ত্রী আ খ ম জাহাঙ্গীর হোসাইন। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন অক্সফাম এশিয়ার জিয়াউল হক মুক্তা কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এবং মহাপরিচালক বীজ উইং আনোয়ার ফারুক। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন কোস্ট ট্রাস্টের মো. মজিবুল হক মনির। তিনি উল্লেখ করেন দেশের কৃষিতে অসামান্য অবদান রাখা বিএডিসিকে বীজ উত্পাদন ও সরবরাহে অধিকতর সক্ষম করে তোলা গেলে এই সমস্যা থেকে উত্তরণ সম্ভব। জিয়াউল হক মুক্তা বলেন এমন কোনও কৃষি পণ্যের আমদানি উত্সাহিত করা উচিত নয় যেগুলো আমাদের কৃষির ক্ষতি করে। কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আনোয়ার ফারুক বলেন বর্তমানে কৃষির প্রধান সমস্যা হলো কৃষি পণ্যের ন্যায্য মূল্য পাচ্ছে না কৃষক। আমি মনে করি কৃষি পণ্যে ভ্যালু চেইন উন্নয়ন করতে হবে এবং অতিরিক্ত উত্পাদনের ব্যবস্থাপনা গড়ে তুলতে হবে।আলোচনায় অংশ নিয়ে উন্নয়ন ধারা ট্রাস্টের আমিনুর রসুল বলেন বীজের অধিকার আমাদের কৃষকের কাছে থাকতে হবে। উত্পাদন করতে গিয়ে বা উত্পাদন না করতে গিয়ে কৃষক যদি ক্ষতিগ্রস্ত হয় তবে সরকার কিভাবে সহায়তা করবে তার একটি উদ্যোগ প্রয়োজন। বাংলাদেশ টেলিভিশনের দেওয়ান সিরাজ বলেন বাজেট প্রক্রিয়ায় কৃষককে আরও সম্পৃক্ত করা প্রয়োজন।বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি ড. আকরাম হোসেন চৌধুরী বলেন আমাদের মূল লক্ষ্য হতে হবে কৃষকের ক্ষমতায়ন। কৃষক ক্ষমতায়িত হলে ভর্তুকি বা বিদেশি কোম্পানির আগ্রাসন কোনও বিষয় হবে না। বিএনপির নেতা শামসুজ্জামান দুদু বলেন দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হলে শুধু কৃষি খাত না সকল খাতেই উন্নতি সম্ভব। সাবেক বস্ত্র প্রতিমন্ত্রী আ খ ম জাহাঙ্গীর হোসাইন বলেন কৃষিতে যে ভর্তুকি দেয়া হয় সেটা আসলে এক ধরনের বিনিয়োগ। এখানে অর্থ ব্যয় করলে তা কৃষি উত্পাদনের মাধ্যমে কয়েকগুণ হয়ে ফেরত আসবে। তিনি আরো বলেন বীজ নিয়ে গবেষণার ক্ষেত্রে আমাদের পরিবেশ ও বাস্তবতার দিকে খেয়াল রাখতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7619.csv b/Bangla_fin_news_articles/7619.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..37d392d2ce4286e9689a84dd4234d402024a2e0a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7619.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7619,ডিএসইতে বিদেশি বিনিয়োগ কমেছে,2014-04-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসের তুলনায় মার্চ মাসে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই বৈদেশিক লেনদেন কমেছে। ফেব্রুয়ারির তুলনায় মার্চে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা ২১৯ কোটি ৪৭ লাখ ৭১ হাজার টাকা কম লেনদেন করেছেন। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে ফেব্রুয়ারি মাসে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা ৫৩৩ কোটি ৬ লাখ ৪ হাজার টাকা লেনদেন করেন। আর মার্চে লেনদেন করেন ৩১৩ কোটি ৫৮ লাখ ৩৩ হাজার টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। ফেব্রুয়ারি শেষে ডিএসইতে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের মোট বিনিয়োগ দাঁড়ায় ১২১ কোটি ৪ লাখ ৫৪ হাজার টাকা। আর মার্চ শেষে বিনিয়োগ দাঁড়ায় ৯৬ কোটি ৯৬ লাখ ৩৭ হাজার টাকা।ডিএসই সূত্রে জানা গেছে গতকাল ডিএসইতে সূচক কমেছে। মুনাফা তুলে নেয়ার প্রবণতার কারণেই সূচক কমেছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে এদিন বাজারে লেনদেন কিছুটা কমলেও লেনদেন হয়েছে বড় মূলধনী কোম্পানি ঘিরে। পাঁচ কোম্পানি ঘিরেই লেনদেন হয়েছে বাজারের মোট লেনদেনের প্রায় ৩৯ ভাগ।জানা গেছে অ্যালায়েন্স এসএন্ডপি শরীয়াহ ইনডেক্স ফান্ডের সাবস্ক্রিপশনের মেয়াদ ২০ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। ২০ তারিখ পর্যন্ত অভিহিত মূল্যে এ ফান্ডের ইউনিট ক্রয় করা যাবে। এরপর নেট অ্যাসেটের ভিত্তিতে নির্ধারিত মূল্যে ক্রয় করতে হবে এই ফান্ডের ইউনিট। ফান্ডটির শরীয়াহ ইনডেক্স ক্যালকুলেশন এবং ব্যবস্থাপনা করছে স্ট্যান্ডার্ড এন্ড পুওরস ইনডিসেস। এ ফান্ড একটি ওপেন এন্ডেড ফান্ড যেটি কোন স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত হবে না। অ্যাসেট ম্যানেজার এবং সারাদেশে এর সেলস এজেন্টদের মাধ্যমে এটি ক্রয়বিক্রয় এবং হস্তান্তর করা যাবে। এই ফান্ডের পৃষ্ঠপোষক ও সম্পদ ব্যবস্থাপক অ্যালায়েন্স ক্যাপিটাল। এ ফান্ডের ট্রাস্টি বিজিআইসি এবং কাস্টোডিয়ান হিসেবে রয়েছে ব্র্যাক ব্যাংক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7620.csv b/Bangla_fin_news_articles/7620.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f117a3e3e6811ff26780e616eed1999fab3f1d67 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7620.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7620,কৃষিপণ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পে ঋণ বিতরণ বাড়ানোর তাগিদ,2014-04-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশে কার্যরত সকল ব্যাংক ও নন ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে কৃষিজাতপণ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পে এসএমই ঋণ বিতরণের তাগিদ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে সকল ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের প্রতি এ আহ্বান জানানো হয়। সভায় বক্তারা বলেন সামগ্রিকভাবে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে কৃষিজাত পণ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পের উন্নয়ন জরুরি। এছাড়া কৃষকদের উত্পাদিত পণ্যের ন্যায্য মূল্য না পাওয়ার অন্যতম কারণ তাদের পণ্যে মূল্য সংযোজন হচ্ছে না।বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক নির্মল চন্দ ভক্ত এর সভাপতিত্বে সভায় এসএমই কনসালটেন্ট সুকোমল সিংহ চৌধুরী এসএমই এন্ড স্পেশাল প্রোগ্রামস বিভাগের ভারপ্রাপ্ত মহাব্যবস্থাপক এস এম ফেরদৌস হোসেন উপমহাব্যবস্থাপক মো. আশ্রাফুল আলম ও এসএম মোহসিন হোসেন বিভিন্ন ব্যাংক ও নন ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানের এসএমই প্রধানরা উপস্থিত ছিলেন।সভায় কৃষিজাত পণ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পে পুনঃঅর্থায়ন স্কিম বিষয়ে একটি উপস্থাপনা প্রদান করা হয়। যেখানে উল্লেখ করা হয় দেশের সকল বিভাগীয় সদর ও নারায়ণগঞ্জ শহরের বাইরে অবস্থিত কৃষিভিত্তিক শিল্পে অর্থায়নের বিপরীতে এ স্কিমের আওতায় মোট ৩৭টি কৃষিভিত্তিক শিল্প খাতে ১০ শতাংশ সুদ হারে ১০০ ভাগ পুনঃঅর্থায়ন সুবিধা প্রদান করা হয়। বর্তমানে ৪০০ কোটি টাকার ওই ফান্ডে গত মার্চ পর্যন্ত এক হাজার ৮৩০টি কৃষিভিত্তিক শিল্পে ঘূর্ণায়মান পদ্ধতিতে ৪৩৮ কোটি ৩১ লাখ টাকা পুনঃঅর্থায়ন প্রদান করা হয়েছে। এছাড়া মার্চ পর্যন্ত এ ফান্ডের পুনঃঅর্থায়নযোগ্য অর্থের স্থিতির পরিমাণ ১৫৬ কোটি টাকা। বর্তমানে ওই স্কিমের আওতায় ২৮টি ব্যাংক ও ১৭টি নন্ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠান চুক্তিবদ্ধ রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7621.csv b/Bangla_fin_news_articles/7621.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ce55306604e0019a5d9ca14374199a02df8586a8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7621.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7621,মার্চে রেমিট্যান্স বেড়েছে,2014-04-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি বছরের তৃতীয় মাস মার্চে ১২৭ কোটি মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। যা এর আগের মাসে ছিল ১১৬ কোটি ডলার। সে হিসেবে আগের মাসের তুলনায় রেমিট্যান্স বেড়েছে প্রায় ১১ কোটি ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া গেছে।বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে দেখা গেছে ২০১৩১৪ অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে জুলাইমার্চ এক হাজার ৪৭ কোটি ৯৪ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে। যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে ছিল এক হাজার ১১২ কোটি আট লাখ ডলার। সে হিসেবে গত অর্থ বছরের একই সময়ের তুলনায় রেমিট্যান্স কমেছে প্রায় ৬৫ কোটি ডলার।ধারাবাহিকভাবে রেমিট্যান্স কমে যাওয়ার বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের এক কর্মকর্তা জানান সম্প্রতি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে জনশক্তি রফতানি কমে যাওয়া সে দেশগুলোতে বিদ্যমান রাজনৈতিক অস্থিরতা বেসরকারি পর্যায়ে জনশক্তি রফতানিতে অনীহা সর্বোপরি সরকারের কূটনৈতিক দুর্বলতায় রেমিট্যান্স প্রবাহ নেতিবাচক ধারায় রয়েছে। এছাড়া বেশ কিছুদিন ধরে ডলারের বিপরীতে টাকা শক্তিশালী হওয়ায় প্রবাসীরা এখন আর আগের মতো অর্থ দেশে পাঠাতে আগ্রহী হচ্ছে না।প্রতিবেদনে দেখা যায় মার্চে রাষ্ট্রীয় মালিকানার বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ৩৯ কোটি ৮০ লাখ ডলার বিশেষায়িত ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে এক কোটি ৫৫ লাখ ডলার বেসরকারি খাতের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৮৪ কোটি ছয় লাখ মার্কিন ডলার এবং বিদেশি খাতের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে এক কোটি ৯০ লাখ ডলার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7622.csv b/Bangla_fin_news_articles/7622.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f037e898aeac089fc9fcd23ee54e8f8579e7ea20 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7622.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7622,শর্ট সেল তদন্ত করতে বিএসইসি’র নির্দেশ,2014-04-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জকে সিএসই ২০টি শর্ট সেল তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। বিএসইসির সার্ভিল্যান্স সফটওয়্যারে প্রদর্শিত সংকেতের ওপর ভিত্তি করে এ নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। সম্প্রতি দুই স্টক এক্সচেঞ্জকে এ সংক্রান্ত চিঠি দেয়া হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।জানা গেছে গত ৩০ মার্চ উভয় স্টক এক্সচেঞ্জের বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউসে একাধিক শর্ট সেল সংঘটিত হয়। এ ধরনের কর্মকাণ্ড বিএসইসির সফটওয়্যারে ধরা পড়ে। যা পর্যালোচনা করে গুরত্বপূর্ণ ২০টি শর্ট সেল তদন্তের নির্দেশনা দেয়া হয়। এর মধ্যে ডিএসইর সদস্য ব্রোকারেজ হাউসে শর্ট সেল হয়েছে ৯টি ও সিএসইর ব্রোকারেজ হাউসে ১১টি। গত ৩০ মার্চ পাঠানো চিঠিতে শর্ট সেলগুলো তদন্ত করে পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন বিএসইসিতে দাখিলের নির্দেশ দেয়া হয়।এদিকে গেল সপ্তাহের চার কার্যদিবস বাজার ঊর্ধ্বমুখী থাকায় পুঁজিবাজারের সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত পিই রেশিও বেড়েছে। সপ্তাহশেষে ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ১ দশমিক ৫৮ শতাংশ বা ০.২৬ পয়েন্ট। সপ্তাহশেষে ক্যাটাগরিভিত্তিক পিইর হিসেবে এ ক্যাটাগরির পিই অবস্থান করছে ১৬ দশমিক ৯৩ পয়েন্টে বি ক্যাটাগরির ঋণাত্মক ৯ দশমিক ২০ পয়েন্টে জেড ক্যাটাগরির ৩২ দশমিক ৬০ এবং এন ক্যাটাগরির পিই অবস্থান করছে ২৬ দশমিক ৫২ পয়েন্টে।জানা গেছে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও অনুমোদন পাওয়া শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডের আবেদন গ্রহণ করা হবে আজ রবিবার থেকে। কোম্পানিটির আইপিওতে আগামীকাল আবেদন গ্রহণ শুরু হয়ে ১০ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের জন্য এ সুযোগ থাকছে আগামী ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত। কোম্পানিটি বাজারে ১ কোটি ২৬ লাখ ৮০ হাজার শেয়ার ছেড়ে ৩১ কোটি ৭০ লাখ টাকা উত্তোলন করবে। এ জন্য ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের সঙ্গে ১৫ টাকা প্রিমিয়ামসহ প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ২৫ টাকা। কোম্পানির মার্কেট লট ২০০ শেয়ারে। শেয়ারবাজার থেকে উত্তোলিত অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি ব্যাংক ঋণ পরিশোধে ব্যয় করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7623.csv b/Bangla_fin_news_articles/7623.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..70cf8c4ee6e7a6533ab3c4c3ad3248a270ad763e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7623.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7623,দেশীয় শিল্প রক্ষায় বাজেটে উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান,2014-04-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রাক বাজেট আলোচনাআগামী ২০১৪১৫ অর্থবছরের বাজেটে দেশীয় শিল্প রক্ষায় সরকারের উদ্যোগ চেয়েছেন এ খাতের উদ্যোক্তারা। গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে এনবিআর প্রাক বাজেট আলোচনায় উপস্থিত হয়ে দেশীয় টেলিভিশন রেফ্রিজারেটর ফ্রিজ ইলেক্ট্রিক্যাল পণ্য উত্পাদনকারী বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধিরা এ আহ্বান জানান। বাজেটকে সামনে রেখে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর সঙ্গে ধারাবাহিক আলোচনার অংশ হিসেবে এনবিআরের সম্মেলন কক্ষে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।বাংলাদেশ রেফ্রিজারেটর ম্যানুফেকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে বলা হয় দেশে প্রতি বছর ৮ লাখ ফ্রিজের চাহিদার বিপরীতে উত্পাদন ক্ষমতা রয়েছে প্রায় ২২ লাখ পিস। তাই এ জাতীয় পণ্য আমদানি নিরুত্সাহিত করে দেশীয় শিল্প রক্ষার স্বার্থে রেফ্রিজারেটর আমদানির সম্পূরক শুল্ক বিদ্যমান ৩০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৬০ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়।আলোচনায় অংশ নিয়ে ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট আক্তারুজ্জামান মঞ্জু নেটওয়ার্কিংয়ের সরঞ্জাম আমদানিতে বিদ্যমান শুল্ক প্রত্যাহার ডাটা ট্রান্সমিশন লিঙ্ক এর শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দেন।এনবিআর সদস্য সৈয়দ আমিনুল করিমের সভাপতিত্বে আলোচনায় অন্যদের মধ্যে বাংলাদেশ ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন ইলেক্ট্রিক্যাল কনস্ট্রাকশন অ্যাসোসিয়েশন ইলেক্ট্রনিক্স ম্যানুফেকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন ইলেক্ট্রিক্যাল মার্চেন্টস অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি বেসিস টিভি ম্যানুফেকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।এর আগে গতকাল সকালে এনবিআর চেয়ারম্যান গোলাম হোসেনের সভাপতিত্বে বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প সমিতি আয়ুর্বেদিক ওষুধ শিল্প সমিতি প্রাইভেট মেডিক্যাল কলেজ অ্যাসোসিয়েশন হোমিও মেডিসিন প্রস্তুতকারক সমিতি চামড়া রেক্সিন ও পাদুকা সমিতি মেডিসিন ক্যামিকেল ইম্পোর্টার্স ও মার্চেন্টস অ্যাসোসিয়েশন ফিনিশড লেদার লেদার গুডস এন্ড ফুটওয়্যার এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন প্রিন্ট ম্যানুফেকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন কসমেটিক্স এন্ড টয়লেট্রিজ অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধিরা তাদের প্রস্তাব তুলে ধরেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7624.csv b/Bangla_fin_news_articles/7624.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a34349edb2d80c87acd202ed4b6074fe99fb02fd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7624.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7624,বিএসইসি’র সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংককে পরামর্শের আহবান,2014-04-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি সাথে বাংলাদেশ ব্যাংকের সমন্বয় বাড়ানোর দাবি জানিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই। পুঁজিবাজারের সাথে সম্পর্কিত কোনো প্রজ্ঞাপন জারির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংককে বিএসইসির সঙ্গে পরামর্শ করারও আহবান জানানো হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার ডিএসই কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান ডিএসইর পরিচালক ও সাবেক প্রেসিডেন্ট শাকিল রিজভী। তিনি বলেন বাংলাদেশ ব্যাংক বিএসইসির সঙ্গে পরামর্শ না করে শেয়ারবাজার সম্পর্কিত প্রজ্ঞাপন জারি করলে বাজারে প্যানিক সৃষ্টি হয়। যা বাজারে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। তাই এ দুই নিয়ন্ত্রক সংস্থার মধ্যে সমন্বয় বাড়ানো প্রয়োজন। সংবাদ সম্মেলনে ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক স্বপন কুমার বালা উপস্থিত ছিলেন।স্বপন কুমার বালা বলেন ডিএসইর অটোমেশন কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এ লক্ষ্যে গত ২১ মার্চ নাসডাক ওমেক্স ও ফ্লেক্সট্রেডএর সঙ্গে একটি চুক্তি করা হয়েছে। অক্টোবরের মধ্যে ওএমএস সফটওয়্যার চালু হবে। এ চুক্তির কার্যকারিতা থাকবে আগামী ১০ বছর। নতুন অটোমেশন কার্যক্রম ডেরিভেটিভ মার্কেট চালুর ক্ষেত্রে অত্যন্ত সহায়ক হবে। ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরও বলেন আগামী ১৬ এপ্রিল ডিএসইতে টি২ কার্যকর করা হবে। এর মাধ্যমে শেয়ার লেনদেনের সময় একদিন কমে আসবে। এছাড়া চলতি মাসেই আইপিওর প্রাথমিক গণপ্রস্তাব আবেদন ব্রোকারেজ হাউসগুলোর মাধ্যমে সংগ্রহ করা হবে। এর ফলে আইপিও আবেদনকারীরা নানা ধরনের ঝামেলা থেকে মুক্ত হবেন।সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ডিএসইর পরিচালক শাকিল রিজভী বলেন স্টক এক্সচেঞ্জ শেয়ারের দর বাড়া কমা নিয়ে কাজ করে না। তাই বাজারে দর বৃদ্ধি ও দর পতনে ডিএসইর কোনো চিন্তা নেই। তবে কেউ কারসাজি করলে বা বাজারকে প্রভাবিত করতে চাইলে তা প্রতিহত করা হবে। তিনি আরও বলেন প্রত্যেকদিন শেয়ারদর বাড়া ইতিবাচক নয়। বরং কোম্পানির শেয়ার দরের ওঠানামা ওই কোম্পানির পারফরমেন্সের উপর ভিত্তি করে হওয়া উচিত। পূর্বে ডিএসইর পক্ষ থেকে করা নানা মন্তব্যের সমালোচনা করে তিনি বলেন আগে স্টক এক্সচেঞ্জ থেকে নানা সময়ে নানা অপ্রয়োজনীয় কথা বলা হয়েছে যা উচিত হয়নি। এগুলো বাজারকে প্রভাবিত করেছে। কিন্তু ধীরে ধীরে বাজার পরিণত হচ্ছে বিস্তৃত হচ্ছে। আমরা এসব অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসছি। এখন ডিএসই দক্ষতার সাথে কাজ করে যাচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7625.csv b/Bangla_fin_news_articles/7625.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4a481e7ecbade593b683009fc25837bf3405c1f3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7625.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7625,সিএনজি’র উপর নতুন করারোপ না করার আহ্বান,2014-04-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর সঙ্গে আসছে ২০১৪১৫ অর্থবছরের প্রাক বাজেট আলোচনা শুরু করেছে। গতকাল বুধবার এই আলোচনায় অংশ নিয়ে সিএনজি পাম্প ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন ও সিএনজি কনভার্সন ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন এই খাতের উপর নতুন করে আয়কর বা মূল্য সংযোজন কর ভ্যাট আরোপ না করার আহ্বান জানিয়েছে।এনবিআরের সভাকক্ষে আয়োজিত এ আলোচনায় সভাপতিত্ব করেন এনবিআর চেয়ারম্যান ড. গোলাম হোসেন।আলোচনায় অংশ নিয়ে সুইটস ম্যানুফ্যাকচারার অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব আমিনুর রহমান মিষ্টি বিক্রয়ের ক্ষেত্রে বিদ্যমান ভ্যাট ১৫ শতাংশের স্থলে ৬ শতাংশ করা এবং উত্পাদনস্থলে আরোপিত ভ্যাট থেকে অব্যাহতির প্রস্তাব দেন।এডভার্টাইজিং এজেন্সিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি রামেন্দু মজুমদার এই খাতের কমিশনের উপর আরোপিত দুই ধাপে ভ্যাটের হার অর্ধেকে নামানোর প্রস্তাব করেন।বাংলাদেশ জ্ঞান ও সৃজনশীল প্রকাশনা সমিতির সভাপতি ওসমান গণি পাঠাগারে দেয়া অনুদানে আয়কর অব্যাহতি দেয়া কাগজের আমদানিতে শুল্ক ও কর কমানোর প্রস্তাব দেন। তিনি অভিযোগ করে বলেন অতীতে কোন বাজেটে তাদের প্রস্তাব গৃহীত হয়নি।বাংলাদেশ পেপার মিলস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান দেশীয় কাগজ শিল্পকে রক্ষায় বাজেটে ব্যবস্থা গ্রহণের প্রস্তাব দেন।আলোচনায় আরো অংশ নেন বাংলাদেশ পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণ ও বিপণন সমিতির প্রতিনিধি আমিন হিলালী সাময়িকী প্রকাশক সমিতির সাবেক সভাপতি ড. শহীদ উল্লা আনসারি মুদ্রণ শিল্প সমিতির প্রতিনিধি আ ফ ম শাহ আলম সোলার এন্ড রিনিউয়েবল এনার্জি অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধি দীপাল বড়ুয়া প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7626.csv b/Bangla_fin_news_articles/7626.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..73917a724da86a5a75f47cee833704206945f8f9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7626.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7626,দক্ষিণ আফ্রিকায় চার দিনব্যাপী ট্রেড শো শুরু ৩ জুন,2014-04-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশী পণ্যের প্রদর্শনীর জন্য দক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউনে চার দিনব্যাপী ট্রেড শো আয়োজন করেছে ব্র্যান্ডিং বাংলাদেশ। আগামী ৩ থেকে ৬ জুন এ মেলায় বাংলাদেশী পণ্য ও সেবার প্রদর্শনী করা হবে। ব্র্যান্ডিং বাংলাদেশের আয়োজনে সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে থাকছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো ইপিবি এবং প্রিটোরিয়াস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস। গতকাল বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান ব্র্য্যান্ডিং বাংলাদেশের এমডি মোহাম্মদ জাহিদ হোসাইন।তিনি বলেন এ মেলার উদ্দেশ্য হলো দেশের পোশাক হস্তশিল্প সিরামিক পাটজাত পণ্য চামড়াজাত পণ্যসহ সব ধরনের রপ্তানি পণ্যের নতুন বাজার সৃষ্টি করা। মেলায় দক্ষিণ আফ্রিকার উদ্যোক্তা ভোক্তা শিল্পপতি এবং বিভিন্ন শপের মালিকরা আসবেন। মেলায় বাংলাদেশের যে কোনো রপ্তানিকারক তাদের পণ্য প্রদর্শন করতে পারবেন।সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিজিএমইএর ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম কান্নান কচি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আফ্রিকান ডেস্কের ডিজি নূর এ হেলাল এবং ব্র্যান্ডিং বাংলাদেশের অ্যাডভাইজার সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেনসহ আরো অনেকে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7627.csv b/Bangla_fin_news_articles/7627.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..41961c3606fea81d7875841d828ff9d00043d32f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7627.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7627,ডিএসই’র লেনদেন বেড়েছে ৫৯ ভাগ,2014-04-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গতকাল বুধবার হঠাত্ করে শেয়ারবাজারে সূচকের উল্লম্ফন হয়েছে। পাশাপাশি বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ৫০০ কোটি টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় ৫৯ ভাগ বেশি। এদিকে ১৫ কার্যদিবস পর ডিএসইর লেনদেন পাঁচশ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। আইডিএলসির বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে বড় মূলধনী কোম্পানিগুলোর প্রতি বিনিয়োগকারীদের আয়ের প্রত্যাশা বাড়ায় এ কোম্পানিগুলো ঘিরে বেশি লেনদেন হয়েছে।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৬৮ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৫৯৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২৮ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬৪৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৫০০ কোটি ৩৯ লাখ ৬৭ হাজার টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১৮৫ লাখ ১০ হাজার টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৯৬টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২০৭টির কমেছে ৭৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৪টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের রেনউইক যজ্ঞেশ্বর অ্যান্ড কোম্পানি লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন স্থগিত করেছে ডিএসই কর্তৃপক্ষ। সামপ্রতিক সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার দর অস্বাভাবিক হারে বাড়ার কারণ অনুসন্ধানের জন্য কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন গতকাল স্থগিত করা হয়। এর আগে গত ৩০ মার্চ ডিএসই এ কোম্পানির শেয়ার দর অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধির কারণ খতিয়ে দেখতে একটি কমিটি গঠন করে। এরপরও দর বৃদ্ধির শীর্ষেই ছিল কোম্পানিটি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7628.csv b/Bangla_fin_news_articles/7628.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..550b79149e4c7dad1b9f7fa799a036abd5d779a0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7628.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7628,জটিলতায় ৬৩ করদাতার উত্সাহ নেই সুপ্র’র জরিপ,2014-04-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করদানে বহুমুখী জটিলতার কারণে অন্তত ৬৩ শতাংশ করদাতা সরকারকে কর দিতে নিরুত্সাহ বোধ করেন। অন্যদিকে ৪৪ শতাংশ করদাতা মনে করেন কর দেয়া মানেই হচ্ছে ক্ষতি।বেসরকারি সংস্থা সুশাসনের জন্য প্রচারাভিযান সুপ্র পরিচালিত এক জরিপে এমন তথ্য উঠে এসেছে। সোমবার রাজধানীর দৈনিক দ্য ডেইলি স্টার সেন্টারে বাংলাদেশের কর ব্যবস্থা ও কর পার্থক্য বিশ্লেষণ শীর্ষক এই প্রাক সমীক্ষা জরিপের বিস্তারিত তুলে ধরা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর সদস্য কালিপদ হালদার। সুপ্রর চেয়ারপারসন মুস্তাফিজুর রহমান খানের সভাপতিত্বে জরিপের সারসংক্ষেপ তুলে ধরেন রুবায়েত হাশমী। জরিপ প্রতিবেদনে বেশকিছু সুপারিশও তুলে ধরা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7629.csv b/Bangla_fin_news_articles/7629.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..07f42e3475ff05895993229f066beb31dd0c888b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7629.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7629,দুই সিকিউরিটিজ হাউসকে ১২ লাখ টাকা জরিমানা,2014-04-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সিকিউরিটিজ সংক্রান্ত বিভিন্ন আইনকানুন অমান্য করায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সদস্য সিলেট সিকিউরিটিজকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। এছাড়া সিএসইর আরেক সদস্য ইস্টার্ন শেয়ার অ্যান্ড সিকিউরিটিজ লিমিটেডকেও ২ লাখ টাকা জরিমানা করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার কমিশনের ৫১৪তম সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়েছে।জানা গেছে সিলেট মেট্রো সিটি সিকিউরিটিজ লিমিটেড পরিদর্শন করে বিএসইসির একটি প্রতিনিধি দল। পরিদর্শক দলের দেয়া প্রতিবেদন অনুযায়ী সিলেট সিকিউরিটিজের বিরুদ্ধে মার্জিন চুক্তি ছাড়া বিনিয়োগকারীকে ঋণ সুবিধা দেয়া শর্ট সেল এবং পরিচালককে ঋণ প্রদান করায় কমিশন ১০ লাখ টাকা জরিমানা করে।এছাড়া ইস্টার্ন শেয়ার অ্যান্ড সিকিউরিটিজ লিমিটেড এক বিনিয়োগকারীকে গড় নেট ক্যাপিটালের ২৫ শতাংশের বেশি ঋণ প্রদান এবং জেড ও এন ক্যাটাগরির শেয়ারে মার্জিন ঋণ দেয়ায় হাউসটিকে দুই লাখ টাকা জরিমানা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন।এছাড়া সভায় ডেল্টা স্পিনার্সকে রাইট শেয়ার ছেড়ে মূলধন বাড়ানোর অনুমোদন দেয়া হয়েছে। কোম্পানিটি ৯ কোটি ১৭ লাখ ২৫ হাজার ৬০০টি সাধারণ শেয়ারের বিপরীতে ২ আর১ অনুপাতে ১টি সাধারণ শেয়ারের বিপরীতে ২টি রাইট শেয়ার ছাড়বে। প্রতিটি রাইট শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ টাকা। রাইট শেয়ারের মাধ্যমে ডেল্টা স্পিনার্স ৯১ কোটি ৭২ লাখ ৫৬ হাজার টাকা সংগ্রহ করবে। সংগৃহীত অর্থে বর্তমান স্পিনিং মিলের ভারসাম্য রক্ষা আধুনিকীকরণ যন্ত্রপাতি পুনঃস্থাপন ও সমপ্রসারণ বিএমআরই পণ্য বহুমুখীকরণ স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি ঋণের আংশিক পরিশোধ করবে কোম্পানিটি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7630.csv b/Bangla_fin_news_articles/7630.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3351e223198236bc9ebaa7753984cea591fb16fa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7630.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7630,মার্জিন ঋণ সুবিধা ছয় মাস বৃদ্ধি,2014-04-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জর ডিএসই আবেদনের প্রেক্ষিতে এবং বিনিয়োগকারীদের সুবিধার্থে মার্জিন ঋণ সুবিধার কার্যকারিতা ছয় মাস বাড়িয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।মার্জিন ঋণ সুবিধার কার্যকারিতা ৩১ মার্চ ২০১৪ শেষ হয়ে যাওয়ায় ডিএসইর এক আবেদনের প্রেক্ষিতে এবং বিনিয়োগকারীদের স্বার্থের কথা বিবেচনা করে কমিশন ১ এপ্রিল থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ পর্যন্ত বাড়িয়েছে। মার্জিন রুলস ১৯৯৯ এর বিধি ৩৫ এর কার্যকারিতা স্থগিতাদেশের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে।এর আগে গত ৩০ মার্চ অনুষ্ঠিত ডিএসইর পর্ষদ সভায় সদস্যদের সম্মতিক্রমে মার্জিন ঋণ সুবিধা দেয়ার কার্যকারিতার সময় বাড়ানোর অনুমোদন দেয়া হয়। এর পর ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক স্বপন কুমার বালা স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত এক চিঠি কমিশনে পাঠানো হয়। এর পরই বিএসইসি এ ঋণের কার্যাকারিতার সময়সীমা ছয় মাস বাড়িয়ে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত করেছে। এর আগে গত বছরের ২৬ সেপ্টেম্বর কমিশন সভায় বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৩ থেকে বাড়িয়ে ৩১ মার্চ ২০১৪ পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছিলো।এদিকে গতকাল কমিশনের ৫১৪তম সভায় প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের মাধ্যমে আইপিও অর্থ সংগ্রহের অনুমোদন দেয়া হয়েছে সুহূদ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডকে। কোম্পানিটি শেয়ারবাজারে ১ কোটি ৪০ লাখ শেয়ার ছেড়ে ১৪ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। এ জন্য প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ টাকা। ৩০ জুন ২০১৩ সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক হিসেব অনুযায়ী এ কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় ইপিএস হয়েছে ১ দশমিক ৯ টাকা এবং শেয়ারপ্রতি সম্পদ এনএভি হয়েছে ১৪ দশমিক ১১ টাকা। আইপিওর মাধ্যমে উত্তোলিত অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি ফ্যাক্টরি বিল্ডিং সমপ্রসারণ যন্ত্রপাতি ক্রয় গ্যাস জেনারেটর ক্রয় ব্যাংক লোন পরিশোধ এবং আইপিও খাতে ব্যয় করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7631.csv b/Bangla_fin_news_articles/7631.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1bddc2350a4268ab54fd19f15d74541a69540a09 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7631.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7631,ইটিআইএন নিবন্ধনে আরো ৩ মাস সময় বাড়ল,2014-03-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করদাতাদের অনলাইনে কর শনাক্তকরণ নম্বর ইটিআইএন নিবন্ধনে আরো তিন মাস সময় বাড়িয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। এই সময়সীমার মধ্যে ইটিআইএনে নিবন্ধিত হতে ব্যর্থ হলে বিদ্যমান আয়কর অধ্যাদেশ অনুযায়ী করদাতাদের উপর জরিমানা আরোপ করা হবে বলে গতকাল এনবিআরের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। ইতিপূর্বে প্রথম দফায় বর্ধিত তিন মাসের সময়সীমা গতকাল সোমবার শেষ হয়েছে। এনবিআর সূত্রে জানা গেছে এই সময়ে কাঙ্ক্ষিত পরিমাণ ইটিআইএন নিবন্ধন হয়নি। বর্তমানে ১০ ডিজিটের টিআইএন নম্বর থাকলেও ইটিআইএনে ১২ ডিজিটের নম্বর দেয়া হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7632.csv b/Bangla_fin_news_articles/7632.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..87199a87fa8d0353cfe4e209a67a18c2130dfcf0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7632.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7632,চামড়া শিল্পনগরীর সিইটিপি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের ডিজাইন অনুমোদন হয়েছে,2014-03-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সাভারের চামড়া শিল্প ট্যানারি নগরীতে অবকাঠামো নির্মাণের লক্ষ্যে ১২৭ জন ট্যানারি মালিক তাদের বরাদ্দকৃত প্লটের অনুকূলে লেআউট প্ল্যান জমা দিয়েছেন। অন্যদিকে ট্যানারির কেন্দ্রীয় বর্জ্য পরিশোধনাগার সিইটিপি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানকে সিইটিপির ড্রইং ও ডিজাইনসহ প্রয়োজনীয় অন্যান্য বিষয়ে অনুমোদন দেয়া হয়েছে। নির্মাণকাজও দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে।চলতি ২০১৩২০১৪ অর্থবছরে শিল্প মন্ত্রণালয়ের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে এডিপি অন্তর্ভুক্ত প্রকল্পগুলোর বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় এ তথ্য জানানো হয়। শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু এতে সভাপতিত্ব করেন। মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে গতকাল সোমবার এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।সভায় শিল্পমন্ত্রী দ্রুত চামড়া শিল্পনগরীর নির্মাণ কাজ সমাপ্ত করার নির্দেশ দেন। তিনি বলেন শুধু পরিবেশের স্বার্থে নয় আন্তর্জাতিক বাজারে চামড়াজাত পণ্যের রপ্তানি অব্যাহত রাখতে নির্দিষ্ট সময়ে এ প্রকল্প শেষ করতে হবে।এছাড়া শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন অন্য প্রকল্পগুলোর কাজের গুণগতমান বজায় রেখেই দ্রুত প্রকল্প বাস্তবায়নের নির্দেশ দেন।সভায় জানানো হয় ২০১৩১৪ অর্থবছরে শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন সংস্থায় ৩০টি প্রকল্প অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এসব প্রকল্পের অনুকূলে মোট বরাদ্দের পরিমাণ ২ হাজার ১০৭ কোটি টাকা। এর মধ্যে রাজস্বখাতে ৫শ ৪০ কোটি টাকা ও প্রকল্প সাহায্যখাতে ১ হাজার ৫৬৭ কোটি টাকা বরাদ্দ রয়েছে। এ বরাদ্দের বিপরীতে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত শতকরা ৫১ ভাগ ব্যয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে এ ব্যয়ের পরিমাণ ছিলো ২৬ শতাংশ। উল্লেখ্য চলতি অর্থ বছর ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত জাতীয় গড় ব্যয়ের পরিমাণ ৩৮ শতাংশ বলে সভায় তথ্য প্রকাশ করা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7633.csv b/Bangla_fin_news_articles/7633.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b268d33cd07acc959ff35558ba93d4cb9b498955 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7633.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7633,ব্রোকারেজ হাউসের মাধ্যমে পরীক্ষামূলকভাবে আইপিও চাঁদা সংগ্রহ চলতি মাস থেকে,2014-03-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে পরীক্ষামূলকভাবে ব্রোকারেজ হাউসের মাধ্যমে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও চাঁদা সংগ্রহের নিয়ম প্রচলনের পরিকল্পনা করছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। আইপিও অনুমোদন পাওয়া খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং কোম্পানি অথবা তুং হাই নিটিং অ্যান্ড ডায়িং কোম্পানির আইপিও চাঁদা সংগ্রহ এ প্রক্রিয়ায় শুরু হতে পারে। এর মাধ্যমে আইপিও আবেদনে বিনিয়োগকারীর ভোগান্তি দূর হওয়ার আশা করছে শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা বিএসইসি। এ সেবার জন্য ব্রোকারেজ হাউসগুলো কমিশন পাবে।পরীক্ষামূলক এ প্রক্রিয়া সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হলে আগামী জুন থেকে ব্রোকারেজ হাউসের মাধ্যমেই আইপিও চাঁদা সংগ্রহ করা হবে। দুই স্টক এক্সচেঞ্জ ও ইস্যু ব্যবস্থাপকদের সঙ্গে আলোচনায় এ তথ্য জানিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা।জানা গেছে ব্রোকারেজ হাউসের মাধ্যমে পরীক্ষামূলকভাবে আইপিও চাঁদা সংগ্রহ শুরু হলেও এ সময় ব্যাংকগুলোর মাধ্যমেও আইপিও চাঁদা সংগ্রহ অব্যাহত থাকবে। এ প্রক্রিয়ায় চাঁদা সংগ্রহ কার্যক্রমের ফলাফল মূল্যায়নশেষে জুন থেকে পুরোপুরি এ প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হবে। তবে আইপিওর চাঁদা সংগ্রহের কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য ব্রোকারেজ হাউসগুলোকে নতুন করে সফটওয়্যার উন্নয়ন করতে হবে এবং জনবলও নিয়োগ করতে হবে। এ কাজে তাদের প্রাথমিকভাবে কিছু টাকাও খরচ হবে। এজন্য কমিশনের পক্ষ থেকেই প্রস্তাব করা হয়েছে আইপিওর চাঁদা সংগ্রহ বাবদ ব্যাংকগুলোকে বর্তমানে দশমিক ১০ শতাংশ কমিশন দেয়া হয়। ব্রোকারেজ হাউসও এরকম কমিশন পাবে। তবে কমিশন হার কত হবে তা এখনো চূড়ান্ত হয়নি।জানা গেছে নতুন প্রক্রিয়ায় সব বিনিয়োগকারী নিজ ব্রোকারেজ হাউসের মাধ্যমে আইপিও আবেদন করবেন। ব্রোকারেজ হাউস ওই আবেদনের সঙ্গে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ সংগ্রহ করবে বা গ্রাহকের বিও হিসাব থেকে সমপরিমাণ অর্থ সরিয়ে পৃথক ব্যাংক হিসাবে সংরক্ষণ করবে। এরপর নির্দিষ্ট দিনে সব আইপিও আবেদনকারীর বিও হিসাব নম্বর ও আবেদনকৃত লট সংখ্যার তথ্য ইস্যু ব্যবস্থাপক বরাবর প্রেরণ করবে। একই সঙ্গে ওইসব আবেদনের বিপরীতে পর্যাপ্ত অর্থ ব্যাংক হিসাবে সংরক্ষণসংক্রান্ত ব্যাংক সার্টিফিকেট প্রদান করবে। এরপর ইস্যু ব্যবস্থাপক লটারির আয়োজন করবে। কেবল লটারি বিজয়ীদের তালিকা ব্রোকারেজ হাউসগুলোর কাছে পাঠাবে। লটারিতে শেয়ারপ্রাপ্ত আবেদনকারীর টাকা কোম্পানি হিসেবে প্রেরণ করবে এবং লটারিতে শেয়ার না পাওয়া আবেদনকারীদের চাঁদার অর্থ পরদিনই বিও হিসাবে ফেরত দেবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7634.csv b/Bangla_fin_news_articles/7634.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f0fa1f5b2d7f6dbd86f580cb53d1df51fe33131f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7634.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7634,বেসরকারি বিনিয়োগ অর্থনৈতিক উন্নয়নকে গতিশীল করবে,2014-03-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অবকাঠামোর উন্নয়ন ছাড়া অর্থনৈতিক উন্নয়ন সম্ভব নয়। বেসরকারি বিনিয়োগ অর্থনৈতিক উন্নয়নকে গতিশীল করবে। বাংলাদেশ তার লক্ষ্য অনুযায়ী মধ্য আয়ের দেশে পরিণত হবে। দেশে এখন আর খাদ্য ঘাটতি নেই। গতবছর কিছু গম আমদানি করলেও চাল আমদানি করতে হয়নি। পরিকল্পনা অনুযায়ী ২০২১ সালের মধ্যেই বাংলাদেশ মধ্য আয়ের দেশে উন্নীত হবে।গতকাল রাজধানীর একটি হোটেলে আমেরিকান চেম্বার অব কমার্স ইন বাংলাদেশ অ্যামচেম আয়োজিত মাসিক মধ্যাহ্ন ভোজসভায় একথা বলেন পরিকল্পনা মন্ত্রী আহম মোস্তফা কামাল। এবারের বক্তব্যের বিষয় ছিলো দ্রুত এবং টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়নে পরিকল্পনার ভূমিকা। এতে পরিকল্পনা মন্ত্রী মূল বক্তা ছিলেন।সূচনা বক্তব্যে অ্যামচেম প্রেসিডেন্ট আফতাব উল ইসলাম বলেন পূর্বে বৈদেশিক সহায়তানির্ভর দেশ থেকে বর্তমানে বাংলাদেশ উন্নয়ন অংশীদারের পথে এগিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশ এখন আর দরিদ্র দেশ নয় দারিদ্র্য বিমোচনকারী দেশ। তবে মধ্য আয়ের দেশ হবার জন্য বাংলাদেশকে ৮ থেকে ৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে হবে। সহিংসতা দুর্নীতিসহ বিভিন্ন বিষয়ে বাংলাদেশের নষ্ট হওয়া ইমেজ ফিরিয়ে আনতে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে পরিকল্পনা মন্ত্রী বলেন পশ্চিমাদের পরিবেশ দূষণের দায় পড়ছে আমাদের উপর। দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা ও পশ্চিমা অর্থনৈতিক মন্দার বিরূপ প্রভাবে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি প্রায় ৩ শতাংশের মতো কম হয়েছে বলে তিনি মনে করেন। তিনি সুশীল সমাজের সমালোচনা করে বলেন হেনরী কিসিঞ্জার বাংলাদেশকে তলাবিহীন ঝুড়ি না বলে বলা উচিত ছিলো দেশের থিঙ্কট্যাংকরা তলাবিহীন কারণ তারা উপলব্ধি করতে পারেনি ৫০ বছর পরে দেশে কী ধরনের উন্নয়ন হবে। সমালোচনা না করে সুশীল সমাজকে রাজনীতিতে অংশগ্রহণের আহ্বান জানান তিনি। অ্যামচেম নির্বাহী পরিচালক আবদুল গফুর এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন।ভোজসভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান মজিনা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা অর্থনীতিবিদ ড. ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ সুজন সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার সিপিডির সম্মানীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য ড. শামসুল আলম প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7635.csv b/Bangla_fin_news_articles/7635.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7177cc73d30ebfeaa334862b0cf8f6cc046bab79 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7635.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7635,ফের দরপতন ফের লেনদেন স্বল্পতা,2014-03-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে ফের দরপতন হয়েছে। লেনদেনও হয়েছে তিনশ কোটি টাকার নিচে। গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সূচক ২৯ পয়েন্ট কমে সাড়ে চার হাজারের নিচে নেমে এসেছে। লেনদেনও হয়েছে তিনশ কোটি টাকার নিচে। এনিয়ে চলতি মাসে ৬ দিন লেনদেন হলো তিনশ কোটি টাকার কম।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২৯ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৪৭৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১৪ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৫৯৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৭৭ কোটি ৭৬ লাখ ১০ হাজার টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ২২ লাখ ১৬ হাজার টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৭টির কমেছে ১৬৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের রেনউইক যজ্ঞেশ্বর অ্যান্ড কোম্পানির শেয়ার দর সাম্প্রতিক সময়ে অস্বাভাবিকহারে বৃদ্ধির কারণ অনুসন্ধান করবে ডিএসই কর্তৃপক্ষ। গত ২৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৭ মার্চ পর্যন্ত কোম্পানিটির শেয়ার দর বাড়ার কারণ অনুসন্ধান করবে ডিএসই পরিদর্শক দল। এ কয়েকদিনে এ কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে ২৩০ টাকা বা ১২৪ দশমিক ৭২ শতাংশ। অর্থাত্ এসময়ে কোম্পানিটির শেয়ার দর ১৮৪.৪ টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪১৪.৪ টাকায়। জানা গেছে এ সময়ের মধ্যে শেয়ার দর অস্বাভাবিকহারে বৃদ্ধির কারণ জানতে চেয়ে ডিএসই কোম্পানি কর্তৃপক্ষকে চিঠি দিয়েছে। কোম্পানি কর্তৃপক্ষ ডিএসইকে জানিয়েছে তাদের শেয়ার দর অস্বাভাবিকহারে বৃদ্ধির পেছনে কোন মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই। তবে গত ১৯ মার্চ কোম্পানিটি জানিয়েছে ২৬ লাখ ৯৫ হাজার টাকা ব্যয়ে লেদ মেশিন ক্রয় করবে। লেদ মেশিন ইনস্টলেশনের পর প্রত্যাশিত উত্পাদন ক্ষমতা ৫ মেট্রিক টন বৃদ্ধি পাবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7636.csv b/Bangla_fin_news_articles/7636.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9cc1986e76fb37db68159dceec8175a4031f82bd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7636.csv @@ -0,0 +1,3 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7636,রাজধানীতে এসএমই +মেলা শুরু ৪ এপ্রিল,2014-03-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প এসএমই উদ্যোক্তাদের উত্পাদিত পণ্যসামগ্রির মেলা শুরু হবে আগামী ৪ এপ্রিল। রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এ মেলার আয়োজন করছে এসএমই ফাউন্ডেশন। পাঁচ দিনের এ মেলার উদ্বোধন করবেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু।এসএমই উদ্যোক্তাদের উত্পাদিত পণ্যের প্রচার প্রসার বিক্রয় এবং স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাজার সমপ্রসারণ। এবং উদ্যোক্তাদের পারষ্পরিক সম্পর্ক উন্নয়নই মেলার উদ্দেশ্য। এছাড়া পণ্য উত্পাদন ও সেবা সৃষ্টির ক্ষেত্রে ভোক্তাসহ বিভিন্ন মহলের সৃজনশীল মতামত ও পরামর্শ গ্রহণও অন্যতম উদ্দেশ্য বলে জানিয়েছে এসএমই ফাউন্ডেশন। প্রতিদিন সকাল ১০ টা থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত মেলা সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে বলেও জানানো হয়েছে।মেলায় ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং পণ্য কৃষি প্রক্রিয়াজাত পণ্য চামড়াজাত সামগ্রী প্লাস্টিক ও অন্যান্য সিনথেটিক্স ডিজাইন ও ফ্যাশনওয়্যারসহ অন্যান্য খাতের পণ্য প্রদর্শিত হবে। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন বিভাগ জেলা এবং প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে আসা এসএমই প্রতিষ্ঠানের ১০০ টি স্টল থাকবে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিক্ষিপ্তভাবে এসএমই উদ্যোক্তাদের উত্পাদিত পণ্যসামগ্রী এ মেলায় একটি সমন্বিত ও বৃহত্তর পরিসরে প্রদর্শিত ও বিক্রয় ছাড়াও স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ের ক্রেতার কাছ থেকে বিক্রয়ের অর্ডার পাওয়া সম্ভব হবে বলে আশা করছেন আয়োজকরা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7637.csv b/Bangla_fin_news_articles/7637.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e4e7f642f305720461f499471e6633d457fde0c8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7637.csv @@ -0,0 +1,3 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7637,এজেন্ট ব্যাংকিং এ সবোর্চ্চ ২৫ হাজার +টাকা লেনদেন করা যাবে,2014-03-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংকিং সুবিধা বঞ্চিতদের সেবায় আওতায় নিতে চালু হওয়া এজেন্ট ব্যাংকিং শুধু পল্লী এলাকায় এলাকায় পরিচালনা করা যাবে। আর প্রতিবারে সবোর্চ্চ ২৫ হাজার টাকা জমা অথবা উঠানো যাবে। দিনে দুবার জমা ও উত্তোলন করা যাবে। প্রতি এজেন্টকে অবশ্যই সংশিষ্ট ব্যাংকের সঙ্গে চলতি হিসাব থাকতে হবে যার সবোর্চ্চ স্থিতি হবে ১০ লাখ টাকা।বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রজ্ঞাপনে ব্যাংকগুলোতে এ নির্দেশনা মানার কথা বলা হয়েছে। সম্প্রতি জারি করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করার অনুমোদনের জন্য এজেন্টসমূহের সঙ্গে যে চুক্তি সম্পাদন করা হবে তার নমুনা কপি এজেন্ট ব্যাংকিং সংক্রান্ত ব্যবসায়িক পরিকল্পনা ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ কতৃর্ক অনুমোদিত এজেন্ট ব্যাংকিং সংক্রান্ত নীতিমাল দাখিল করে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিআরপিডিতে আবেদন করতে হবে। ব্যাংকগুলোর এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা সম্পর্কিত অনুমোদন বিআরপিডি হতে প্রদান করা হবে। এর আওতায় ব্যাংক তার নিজস্ব নীতিমালার আলোকে এজেন্ট নিয়োগ করতে পারবে। এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিবীক্ষণের জন্য নিয়োগপ্রাপ্ত এজেন্টসমূহের তালিকা এবং সম্পাদিত চুক্তির কপি প্রাসঙ্গিক দলিলাদিসহ বাংলাদেশ ব্যাংক এর গ্রিন ব্যাংকিং এন্ড সিএসআর বিভাগে প্রেরণ করতে হবে।আরো বলা হয়েছে এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনার জন্য সংশিষ্ট ব্যাংকের সাথে প্রত্যেক এজেন্ট এর একটি চলতি হিসাব রাখতে হবে। উক্ত হিসাবের সর্বোচ্চ স্থিতি হবে ১০ লক্ষ টাকা । গ্রাহক পর্যায়ে প্রতিক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ২৫ হাজার টাকা নগদ জমা অথবা উত্তোলন করা যাবে এবং দৈনিক সর্বোচ্চ দুই বার নগদ উত্তোলন ও দুই বার নগদ জমা করা যাবে। তবে অন্তমুর্খী রেমিট্যান্সের ক্ষেত্রে উত্তোলনের এ সীমা প্রযোজ্য হবে না।ব্যাংক কোম্পানী আইন ১৯৯১ এর ২৬গ ধারার ব্যাখ্যাংশে বর্ণিত ব্যাংকসংশ্লিষ্ট কোন ব্যক্তি কে এজেন্ট হিসেবে নিয়োগ দেয়া যাবে না। এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম পলী এলাকায় অর্থাত্ মেট্রোপলিটন সিটি কর্পোরেশন পৌরসভা এলাকার বাইরে পরিচালনা করতে হবে। শরিয়াহ্ ভিত্তিক পরিচালিত ব্যাংকসমূহ কেবলমাত্র এজেন্ট পর্যায়ে ইসলামী ব্যাংকিং সেবা প্রদান করতে পারবে এবং এজেন্ট পর্যায়ে গ্রাহকদের লেনদেনকৃত অর্থ বীমা আচ্ছাদনের আওতায় আনতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7638.csv b/Bangla_fin_news_articles/7638.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e1fef97af952aa7b3a54d6c978edf7e39017cc6a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7638.csv @@ -0,0 +1,3 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7638,কৃষি ও শিল্পের প্রবৃদ্ধি বাড়াতে বিদ্যুতে +সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয়ার তাগিদ,2014-03-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গবেষণা প্রতিষ্ঠান উন্নয়ন অন্বেষণএর মাসিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে কৃষি ও শিল্প খাতে ক্রমহ্রাসমান প্রবৃদ্ধির ধারা বর্তমান আর্থিক বছরেও অব্যাহত থাকায় মোট দেশজ উত্পাদনের জিডিপি প্রবৃদ্ধি পূর্ববর্তী বছরের তুলনায় কমবে। কৃষি খাতে ২০০৯১০ অর্থবছর থেকে ক্রমহ্রাসমান প্রবৃদ্ধির ধারা অব্যাহত আছে। জিডিপিতেও কৃষি খাতের অবদান কমে যাচ্ছে। একইভাবে ২০১০১১ অর্থবছর থেকে শিল্প খাতে প্রবৃদ্ধির হার কমে যাওয়ার ধারা অব্যাহত রয়েছে। বিদ্যুত্ অপর্যাপ্ততা ও প্রতিকূলতা কৃষি ও শিল্প খাতের উত্পাদন ও উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করার মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিতে বিপ্রতীপ অভিঘাত সৃষ্টি করছে। গত পাঁচ অর্থবছরে বিদ্যুতের ঘনঘন দাম বৃদ্ধি দেশের কৃষি ও শিল্প উভয় খাতের উদ্যোক্তাদের উত্পাদন খরচ বৃদ্ধি করেছে। বিনিয়োগ ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য একটি সুবিধাজনক পরিবেশ সৃষ্টি করতে হলে বিদ্যুত্ খাতকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে।কৃষি খাতে প্রবৃদ্ধির হার ২০০৯১০ অর্থবছরের ৫ দশমিক ২৪ শতাংশ থেকে কমে ২০১০১১ ২০১১১২ ২০১২১৩ অর্থবছরে যথাক্রমে ৫ দশমিক ১৩ ৩ দশমিক ১১ এবং ২ দশমিক ১৭ শতাংশে উপনীত হয়েছে। এই ধারা অব্যাহত থাকলে গবেষণা প্রতিষ্ঠানটির প্রক্ষেপণ অনুযায়ী কৃষি খাতে প্রবৃদ্ধি কমে বর্তমান অর্থবছর তথা ২০১৩১৪ সালে ২ দশমিক ৯ শতাংশে দাঁড়াতে পারে। যথোপযুক্ত নীতিগত পদক্ষেপের অভাব কৃষি জমির ক্রমাগত হ্রাস নতুন প্রযুক্তির উদ্ভাবন পরিগ্রহণ ও বিতরণের প্রকটতা এবং কৃষি খাতে যথাযথ গবেষণা ও প্রশিক্ষণের অপর্যাপ্ততা কৃষি খাতের প্রবৃদ্ধি কমিয়ে দিচ্ছে।অন্যদিকে শিল্প খাতে প্রবৃদ্ধির হার ২০১০১১ অর্থবছরের ৯ দশমিক ৪৫ শতাংশ থেকে কমে ২০১১১২ এবং ২০১২১৩ অর্থবছরে যথাক্রমে ৯ দশমিক ৩৭ ও ৯ দশমিক ৩৪ শতাংশে দাঁড়ায়। প্রতিষ্ঠানটির প্রক্ষেপণ অনুযায়ী বর্তমান হ্রাসের ধারা অব্যাহত থাকলে ২০১৩১৪ অর্থবছরে শিল্প খাতে প্রবৃদ্ধির হার ৬ দশমিক ২ শতাংশ হতে পারে। শিল্প খাতের প্রবৃদ্ধি কমে যাওয়ার পিছনে অবকাঠামোর অপ্রতুলতা পোশাক খাতের সাম্প্রতিক অস্থিরতা দেশীয় বাজারের সীমিত আকার এবং প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থার অনুন্নয়নকে চিহ্নিত করা হয়েছে।এদিকে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ২০১০১১ অর্থবছরের ৬ দশমিক ৭১ শতাংশ থেকে কমে ২০১১১২ অর্থবছরে ৬ দশমিক ২৩ শতাংশে এবং ২০১২১৩ অর্থবছরে ৬ দশমিক ৩ শতাংশে দাঁড়ায়। প্রতিষ্ঠানটির প্রক্ষেপণ অনুযায়ী ২০১৩১৪ অর্থবছরে গত এক দশকে অর্জিত প্রবৃদ্ধির গড় হার ৬ শতাংশেরও নিচে চলে যেতে পারে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7639.csv b/Bangla_fin_news_articles/7639.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..52a2825c4fe74973374960e09149c1ab8a3ce022 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7639.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7639,উেস কর কমছে সব রপ্তানি পণ্যে,2014-03-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গার্মেন্টস পণ্যের ন্যায় অন্যান্য রপ্তানি পণ্যের ক্ষেত্রেও উেস কর কমাতে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। বিদ্যমান উেস কর কমিয়ে গার্মেন্টস খাত দশমিক ৩০ শতাংশ এবং অন্যান্য খাতের জন্য দশমিক ৬০ শতাংশ উেস করে নির্ধারণ করা হচ্ছে। বর্তমানে সব ধরনের পণ্য রপ্তানিতে উেস কর দশমিক ৮০ শতাংশ। গার্মেন্টস খাতের নানামূখী সমস্যা বিবেচনায় এই খাতের উেস কর দশমিক ৩০ শতাংশে নামিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এনবিআর সূত্রে জানা গেছে সহসা এ বিষয়ে আদেশ এসআরও জারি করা হলে তখন থেকে এটি কার্যকর হবে।সাম্প্র্রতিক সময়ে রাজনৈতিক অস্থিরতায় ব্যবসায়ে ক্ষতির বিষয়টি বিবেচনা করে সরকার এই কর কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। অন্যদিকে রাজনৈতিক ক্ষতিসহ গার্মেন্টস খাতে নতুন বর্ধিত মজুরি বাস্তবায়নের শর্ত হিসেবে উেস কর কমানোসহ বেশ কয়েকটি বিষয়ে সুবিধা দাবি করে আসছিল।মোট রপ্তানিতে গার্মেন্টস খাতের অবদান এককভাবে প্রায় ৮০ শতাংশ। এর বাইরে পাট ও পাটজাত দ্রব্য চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য প্লাস্টিকসহ আরো প্রায় ৩০ ধরনের পণ্য সামগ্রী মিলে রপ্তানির বাদবাকী ২০ ভাগ পূরণ করে। গত ২০১২১৩ অর্থবছরে ২ হাজার ৭শ কোটি মার্কিন ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়। এর মধ্যে গার্মেন্টস পণ্য রপ্তানির পরিমাণ ছিল ২ হাজার ১৫০ কোটি ডলার। এর বাইরে পাটপণ্য রপ্তানিতে ১০৩ কোটি ডলার হিমায়িত খাদ্য ৫৪ কোটি ডলার কৃষি পণ্য ৪০ কোটি ডলার চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি হয়েছিল ৩৭ কোটি মার্কিন ডলার।এনবিআরের হিসাবে রপ্তানি পণ্যে উেস কর ছাড়ে প্রায় ২ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব ছাড় দিতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7640.csv b/Bangla_fin_news_articles/7640.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7eec5af04049f85a7cf52ad25c11324e6868629d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7640.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7640,ডিএসই’র লেনদেন তিনশ’ কোটি টাকার নিচে,2014-03-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই গতকাল বৃহস্পতিবার তিনশ কোটি টাকার নিচে লেনদেন হয়েছে। এ নিয়ে চলতি মাসে ৫ দিন লেনদেন হলো তিনশ কোটি টাকার কম। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে আগের কার্যদিবসের ধারাবাহিকতায় গতকালও সূচক কিছুটা বেড়েছে। তবে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থা অভাব কাটেনি। এজন্য লেনদেন হচ্ছে কম। লেনদেনে গতকাল প্রাধান্য ছিল ইঞ্জিনিয়ারিং ও ব্যাংকিং খাতের।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৯ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৫০৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬০৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৯৯ কোটি ৯২ লাখ ১০ হাজার টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৭২ লাখ কোটি ৯৯ হাজার টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৭টির কমেছে ১৩৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮টি কোম্পানির শেয়ারের।পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের রহিম টেক্সটাইল ও খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের জিলবাংলা সুগার মিলস লিমিটেডের শেয়ার দর সাম্প্রতিক সময়ে অস্বাভাবিকহারে বৃদ্ধির পেছেনে কোন মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে ডিএসইকে জানিয়েছে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ। অতিরিক্ত হারে দর বৃদ্ধির প্রেক্ষিতে ডিএসইর দেয়া চিঠির জবাবে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে।পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের ব্র্যাক ব্যাংকের রাইট শেয়ারের সাবস্ক্রিপশন শুরু হবে আগামী ২০ এপ্রিল থেকে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। অর্থ সংগ্রহ শেষ হবে ১৫ মে। ব্যাংকটি শেয়ারবাজারে ১ আর২ অনুপাতে দুইটি সাধারণ শেয়ারের বিপরীতে ১টি রাইট শেয়ার ২২ কোটি ১৬ লাখ ৫২ হাজার ২৮৮টি শেয়ার ছেড়ে ৪৪৩ কোটি ৩০ লাখ ৪৫ হাজার ৭৬০ টাকা উত্তোলন করবে। অভিহিত মূল্য ১০ টাকার সঙ্গে ১০ টাকা প্রিমিয়ামসহ মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ২০ টাকা। রাইট শেয়ারের মাধ্যমে উত্তোলিত অর্থ দিয়ে মূলধন ভিত্তি শক্তিশালী করা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7641.csv b/Bangla_fin_news_articles/7641.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..07b2c9aa2254c7eca4e1b28d66dc8c9175fda4bd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7641.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7641,রুগ্ন শিল্পের পথে জুট স্পীনার্স,2014-03-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পাটসূতা শিল্পখাত দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। দেশ থেকে যে পাটপণ্য রফতানি হয় তার ৬৮ শতাংশ পাটসূতা। পাটসূতা মিলগুলোর বার্ষিক উত্পাদন ক্ষমতা সাত লাখ টন। বর্তমানে এক লাখ টন উত্পাদন অব্যবহূত রয়েছে। দেশে আরো পাটকল স্থাপিত হতে যাচ্ছে। তখন এ শিল্পের মোট উত্পাদন ক্ষমতা দাঁড়াতে নয় লাখ টনে। আর তাতে উত্পাদন ক্ষমতা প্রায় চার লাখ টন অব্যবহূত থাকবে। এ কারণে চাহিদা ও সরবরাহের মধ্যে যে বিরাট ব্যবধান রয়েছে তা আরো বেড়ে যাবে ও বাজারে বিরুপ প্রভাব পড়বে। যা এ শিল্পের জন্য অশুভ বার্তা এবং রুগ্ন শিল্পে পরিণত হওয়ার পথে। গত সোমবার বাংলাদেশ জুট স্পীনার্স এসোসিয়েশনের বিজেএসএ ৩৫ তম সাধারণ সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। সংগঠনের সভাপতি সাব্বির ইউসুফের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন। বর্তমানে দেশে মোট ২৪৯টি পাটকল রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7642.csv b/Bangla_fin_news_articles/7642.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c9956f3465e8dd3ef53bc363beb58daa052d3c61 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7642.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7642,মূলধন বাড়াতে মার্কেন্টাইল ব্যাংকের তিনশ কোটি টাকার বন্ড অনুমোদন,2014-03-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মূলধন বাড়াতে মার্কেন্টাইল ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকার বন্ড ছাড়ার অনুমোদন পেয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার ব্যাংকের এ বন্ডটি কুপন বেয়ারিং সাবঅর্ডিনেটেড অনুমোদন করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জে কমিশন বিএসইসি। কমিশনের ৫১৩তম সভায় এ অনুমোদন দেয়া হয়। এছাড়া সভায় ফার ইস্ট নিটিংয়ের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও অনুমোদন করা হয়েছে।জানা গেছে মার্কেন্টাইল ব্যাংকের বন্ডটির মেয়াদ হবে ইস্যুর তারিখ থেকে ৭ বছর। প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে বর্তমান শেয়ারহোল্ডার ব্যতীত ব্যাংক ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান করপোরেট প্রতিষ্ঠান বীমা কোম্পানি সম্পদ ব্যবস্থাপক কোম্পানি মিউচ্যুয়াল ফান্ড মার্চেন্ট ব্যাংক এবং বড় পুঁজির ব্যক্তি বিনিয়োগকারীরা বন্ডটির ইউনিট কিনতে পারবেন। প্রস্তাবনা অনুযায়ী বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে প্রাপ্ত অর্থ দিয়ে মার্কেন্টাইল ব্যাংক ব্যাসেলটু অনুযায়ী প্রয়োজনীয় মূলধন অনুপাত বাড়ানোর কাজে ব্যয় করবে। বন্ডটির প্রতিটি লটের অভিহিত মূল্য ১০ দশ লাখ টাকা। বন্ডের কুপন রেট হবে ইস্যুয়ার ব্যাংক ব্যতীত অন্যান্য তফসিলি প্রাইভেট ব্যাংকের ৬ মাসের গড় স্থায়ী ইস্যুয়ার আমানত অথবা ইস্যুয়ার ব্যাংকের ৬ মাসের গড় আমানত হারের মধ্যে যেটি বেশি হয় তার উপর ৩ শতাংশ। তবে কুপন রেট সর্বনিম্ন হবে ১২ শতাংশ এবং সর্বোচ্চ ১৫ শতাংশ।এদিকে আইপিওর মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে মূলধন সংগ্রহের অনুমোদন পেয়েছে ফার ইস্ট নিটিং অ্যান্ড ডাইং ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। ফেসভ্যালু ১০ টাকার সঙ্গে ১৭ টাকা প্রিমিয়ামসহ ২৭ টাকা নির্দেশক মূল্যে অর্থ সংগ্রহ করবে। আইপিওর মাধ্যমে ২ কোটি ৫০ লাখ সাধারণ শেয়ার ছেড়ে পুঁজিবাজার থেকে ৬৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা সংগ্রহ করবে। সংগৃহীত অর্থে কোম্পানিটি বিএমআরই ব্যাংকের মেয়াদী ঋণ পরিশোধ ও আইপিও খরচ বাবদ ব্যয় করবে। ২০১৩ সালের ৩০ জুনে শেষ হওয়া অর্থ বছরসহ বিগত পাঁচ বছরের নিরীক্ষিত হিসাব অনুযায়ী এ কোম্পানির ওয়েটেড এভারেজ শেয়ারপ্রতি আয় ৩ দশমিক ২৮ টাকা এবং শেয়ারপ্রতি সম্পদ ১৯ দশমিক ৮ টাকা পুনমূল্যায়িত।অবলুপ্তির অংশ হিসেবে বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক বিডিবিএল পরিচালিত প্রথম বিএসআরএস মিউচ্যুয়াল ফান্ডের নিরীক্ষা প্রতিবেদন ও ট্রাস্টি প্রতিবেদন অনুমোদন করেছে বিএসইসি। প্রাথমিকভাবে ফান্ডটির ইউনিট মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১০৫ দশমিক ৩২ টাকা। এছাড়া ইউএফএস ইউনিট ফান্ড নামক একটি বেমেয়াদী মিউচ্যুয়াল ফান্ডের খসড়া ট্রাস্ট ডিড ও বিনিয়োগ ব্যবস্থাপনা চুক্তি অনুমোদন করা হয়েছে। ফান্ডটির আকার কোটি টাকা। এর সম্পদ ব্যবস্থাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে ইউনিভারসেল ফাইন্যান্সিয়াল সল্যুশন লিমিটেড। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7643.csv b/Bangla_fin_news_articles/7643.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ffa2a9eb2dec53a6dc82ef38306063ca9eabab12 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7643.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7643,ইটিআইএন নিবন্ধনে আরো ৩ মাস সময় বাড়ছে,2014-03-25,রিয়াদ হোসেন,সময় বাড়িয়েও কাঙ্ক্ষিত পরিমাণে অনলাইনে কর শনাক্তকরণ নম্বর ই টিআইএন নিবন্ধন না হওয়ায় আরো তিন মাস সময় বাড়িয়ে ৩০ জুন পর্যন্ত করার সিদ্ধান্ত নিচ্ছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। এ বিষয়ে আগামী ৩১ মার্চ এনবিআরের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয়া হবে। এনবিআরের সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।প্রথম দফায় ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় থাকলেও পরে তা তিন মাস বাড়িয়ে চলতি মার্চ মাসের ৩১ তারিখ পর্যন্ত করা হয়। কিন্তু গতকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত নতুন ও বিদ্যমান মিলিয়ে ১১ লাখ ২৯ হাজার ব্যক্তি ইটিআইএন নিবন্ধন করেছেন। কিন্তু এনবিআর আশা করছে এই সংখ্যা অন্তত ১৭ লাখ হবে। এনবিআরের হিসাবে বিদ্যমান কয়েক লাখ টিআইএনধারী এখনো ইটিআইএন নিবন্ধনের আওতার বাইরে রয়ে গেছে। এদের মধ্যে অনেকেই সচেতনতার অভাবে বা ভয়ে ইটিআইএনে নিবন্ধিত হতে চাচ্ছেন না।এনবিআরের আদেশ অনুযায়ী যাদের পূর্বেই টিআইএন নম্বর রয়েছে তারা ইটিআইএন পুননিবন্ধন করবেন আর যাদের পূর্বের টিআইএন নেই কিন্তু করযোগ্য আয় রয়েছে তারা কেবল নতুন নিবন্ধন করবেন।উল্লেখিত সময়ের মধ্যে কেউ ইটিআইএন নিবন্ধন বা পুননিবন্ধন না করলে তিনি আর এ সুযোগ পাবেন বলে এনবিআরের এমন আদেশে কিছটা শিথিলতাও আসছে। এ বিষয়ে বিদ্যমান আইনটি পরিবর্তন করে এক্ষেত্রে জরিমানা আরোপ করে তাদের যে কোন সময়ে টিআইএন এ অন্তর্ভুক্ত হতে উদ্বুদ্ধ করার চেষ্টা করা হবে। ১১ লাখ ২৯ হাজার ইটিআইএনের মধ্যে পুননিবন্ধন যাদের পূর্বেই টিআইএন রয়েছে করেছেন ৮ লাখ ৭৯ হাজার। আর নতুন ইটিআইএন নিবন্ধন নিয়েছেন প্রায় আড়াই লাখ। এর আগে প্রথম দফায় ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ইটিআইএন নিবন্ধন ও পুননিবন্ধন করেছিলেন ৯ লাখ ৬১ হাজার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7644.csv b/Bangla_fin_news_articles/7644.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fb5378331c4d7b47180a8213687f7f3229dc4ddf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7644.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7644,রূপালি লাইফ ইন্স্যুরেন্সের রাইটের অর্থ সংগ্রহ ৬ এপ্রিল থেকে,2014-03-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বীমা খাতের রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের রাইট শেয়ারের সাবস্ক্রিপশন শুরু হবে আগামী ৬ এপ্রিল থেকে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। কোম্পানিটির রাইট শেয়ারের সাবস্ক্রিপশন ৬ এপ্রিল শুরু হয়ে শেষ হবে ৫ মে।কোম্পানিটির ১আর১ অনুপাতে ১ কোটি ২০ লাখ ৮ হাজার ৩০৪টি সাধারণ শেয়ার ছেড়ে ৩৬ কোটি ২ লাখ ৪৯ হাজার ১২০ টাকা সংগ্রহ করবে। এ জন্য প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের সঙ্গে ২০ টাকা প্রিমিয়ামসহ ৩০ টাকা। কোম্পানিটি রাইট শেয়ারের মাধ্যমে উত্তোলিত অর্থ ব্যবসা বৃদ্ধির কাজে ব্যবহার করবে। নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি ৫০৩ তম কমিশন সভায় কোম্পানিটিকে রাইটের অর্থ সংগ্রহে অনুমোদন দেয়া হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7645.csv b/Bangla_fin_news_articles/7645.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..de20291e643ecdf3541c1e27e537d70e5e83c2ee --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7645.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7645,ফেব্রুয়ারিতেও সব দেশ থেকে রেমিট্যান্স কমেছে,2014-03-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রেমিট্যান্স প্রেরণকারী প্রায় সব দেশ থেকেই জানুয়ারির চেয়ে ফেব্রুয়ারিতে কম রেমিট্যান্স এসেছে। ফলে সার্বিকভাবে ফেব্রুয়ারির রেমিট্যান্সের পরিমাণ আগের মাসের তুলনায় কমেছে। ২০১৩১৪ অর্থবছরের আট মাস ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত দেশে মোট ৯২০ কোটি ৬১ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের দেশভিত্তিক রেমিট্যান্সের হিসেবে এ তথ্য উঠে এসেছে।দেশভিত্তিক রেমিট্যান্সের প্রতিবেদনে দেখা গেছে চলতি অর্থবছরের জানুয়ারিতে যেখানে মোট ১২৬ কোটি ছয় লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল সেখানে ফেব্রুয়ারিতে এসেছে ১১৭ কোটি ৩১ লাখ ডলার। এ মাসে আগের মাসের তুলনায় প্রায় সব দেশ থেকেই রেমিট্যান্স কমেছে। সৌদি আরব থেকে ফেব্রুয়ারিতে ২৬ কোটি ৮৭ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। আর জানুয়ারিতে এসেছিল ২৯ কোটি ২৫ লাখ মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স। এদিকে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে ফেব্রুয়ারিতে এসেছে ২২ কোটি ৮২ লাখ ডলার। অথচ আগের মাসে এসেছিল ২২ কোটি ৮৪ লাখ ডলার। জানুয়ারিতে কুয়েত থেকে নয় কোটি ১৬ লাখ ডলার আসলেও ফেব্রুয়ারিতে এসেছে আট কোটি ৮৭ লাখ ডলার। ওমান থেকে জানুয়ারিতে এসেছিল পাঁচ কোটি ৯৩ লাখ ডলার আর নভেম্বরে এসেছে পাঁচ কোটি ৭১ লাখ ডলার। এদিকে মধ্যপ্রাচ্যের বাইরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে জানুয়ারিতে এসেছিল ২০ কোটি ১৭ লাখ ডলার আর ফেব্রুয়ারিতে এসেছে ১৯ কোটি ২৩ লাখ ডলার। একইভাবে জানুয়ারিতে যুক্তরাজ্য থেকে সাত কোটি ৮৯ লাখ ডলার আসলেও ফেব্রুয়ারিতে এসেছে ছয় কোটি ৮১ লাখ ডলার। এছাড়া অন্য সব দেশ থেকে জানুয়ারির তুলনায় ফেব্রুয়ারিতে রেমিট্যান্স কমেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7646.csv b/Bangla_fin_news_articles/7646.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f9912fb98568080eb8696d76acbd09555c10aa0a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7646.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7646,ডিএসই’র সূচক সাড়ে চার হাজারের নিচে,2014-03-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে সূচকের পতন চলছেই। মাঝে কয়েকদিন ইস্তফা দিলেও গেল এক মাস ধরে দরপতনই ছিল বাজারের মূলধারা। সূচকের পতনের পাশাপাশি লেনদেনও কমে গেছে। গত তিন কার্যদিবস ধরে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে তিনশ কোটি টাকার নিচে। আর গতকাল বাজারে বেশিরভাগ শেয়ারের দর কমলেও ফার্মাসিউটিক্যালস খাত ও সিমেন্ট খাতের কোম্পানিগুলোর দরপতন হয়েছে সবচেয়ে বেশি। ফার্মাসিউটিক্যালস খাতের কোম্পানিগুলোর দর পতন হয়েছে ২ শতাংশ। আর সিমেন্ট খাতের দরপতন হয়েছে ১ দশমিক ৯২ শতাংশ।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৫৩ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৪৬৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২৫ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৫৮৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৯৮ কোটি ৯৬ লাখ ৬৫ হাজার টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৫৫ কোটি ৫৪ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৮৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৭টির কমেছে ১৮৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৪টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে ক্রমাগত দরপতনের প্রতিবাদে ডিএসইর সামনে বিক্ষোভ করেছেন বিনিয়োগকারীরা। দুপুরে বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের ব্যানারে বিনিয়োগকারীরা রাস্তায় নেমে আসেন। দীর্ঘ এক মাসের অধিকাংশ সময় দরপতনের প্রতিবাদে বিনিয়োগকারীরা এ বিক্ষোভ করেন। বিক্ষোভরত বিনিয়োগকারীরা নীতিনির্ধারণী মহলের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরনের শ্লোগান দেন। বিনিয়োগকারীরা বলেন বাজারে একটি গ্রুপ কারসাজি করছে। কিছু কোম্পানির শেয়ারের দর বাড়ানো হয়েছে অযথা। ফলে বাজারে সূচক বেড়ে যায়। আর এরপর গোটা বাজারেই দরপতনের চাপ দেখা দিয়েছে। এখন মৌল ভিত্তি সম্পন্ন কোম্পানিগুলোর দামও কমে গেছে। বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের ভরসা পাচ্ছেন না। ফলে সূচক কমছেই। এসব বিষয়ে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে বিএসইসি যথাযথ পদক্ষেপ নিতে পারছে না বলে তারা উল্লেখ করেন। এদিকে সাম্প্রতিক দরপতনের পেছনে কেন্দ ীয় ব্যাংকের নতুন পদক্ষেপকেও দায়ী করেছেন বিনিয়োগকারীরা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7647.csv b/Bangla_fin_news_articles/7647.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ee024ab1ad8dabeeddd53a4f5b62d932cb5bdf02 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7647.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7647,জাপানে রফতানি কয়েকটি পণ্যে সীমাবদ্ধ,2014-03-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,জাপানের বিনিয়োগকারীদের খনিজ সম্পদ অনুসন্ধান বিদ্যুত্ ও জ্বালানি যোগাযোগ অবকাঠামো উন্নয়ন এবং কৃষি ও কৃষিজাত পণ্য ইত্যাদি খাতে বিনিয়োগের আহবান জানালো ডিসিসিআই। ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি ডিসিসিআই এবং জাপান এক্সটার্নাল ট্রেড অর্গানাইজেশন জেট্রো ঢাকা যৌথভাবে গতকাল বিজসেন ক্লাইমেট ইন এশিয়া অ্যান্ড বাংলাদেশ পজিশন শীর্ষক সেমিনারের আয়োজন করে। পরিকল্পনা সচিব ভূইয়া শফিকুল ইসলাম সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। ডিসিসিআই সভাপতি মোহাম্মদ শাহজাহান খানের সভাপতিত্বে পরিচালিত এ সেমিনারে অন্যান্যদের মধ্যে জেট্রোর বাংলাদেশ আবাসিক প্রতিনিধি কেই কাওয়ানো উপস্থিত ছিলেন।ডিসিসিআই সভাপতি মোহাম্মদ শাহজাহান খান জানান জাপানে রফতানিকৃত মোট পণ্যের ৯০ ভাগ নিয়ন্ত্রণ করে মাত্র ৭৮টি পণ্যে। এজন্য তিনি বাংলাদেশী ব্যবসায়ীদের চিংড়ি চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য তৈরী পোষাক পাট ও পাটজাত পণ্য ইত্যাদি আরো বেশি হারে রফতানির পাশাপাশি রফতানিযোগ্য পণ্যের বহুমুখীকরনের উপর গুরুত্বারোপ করেন।সেমিনারে জেট্রো ব্যাংককর সিনিয়র রিসার্চ ফেলো হিরোটোসি ইটো এবং জেট্রো নয়াদিল্লীর পরিচালক এবং শিল্প গবেষক ইচিরো এ্যাবে যথাক্রমে রিজিওন্যাল ইকোনোমিক ইন্টিগ্রেশন ইন এশিয়া এবং জাপানীজ বিজনেস অ্যান্ড এমইটিআই স্ট্র্যাটিজি ইন সাউথ এশিয়া বিষয়ক দুটি প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। প্রবন্ধেসমূহে উল্লেখ করা হয় ইতিমধ্যে বাংলাদেশে ব্যবসা পরিচালনাকারী জাপানি ব্যবসায়ীদের মধ্যে ৮০ ব্যবসায়ী নিজেদের ব্যবসায়িক কর্মকান্ড আরোও সম্প্রসারণে আগ্রহী।প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিকল্পনা সচিব ভূইয়া শফিকুল ইসলাম তার বক্তব্যে বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক মানের ইকোনোমিক জোন স্থাপনের ক্ষেত্রে জাপানের বিনিয়োগকারীদের আহবান জানান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7648.csv b/Bangla_fin_news_articles/7648.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..844246b8a596cd275538575a0e485343c2feb220 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7648.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7648,৩১ রুগ্ন শিল্পকে পুনর্বাসনের দাবি শিল্প মালিকদের,2014-03-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অগ্রণী ব্যাংকের অর্থায়নে প্রতিষ্ঠিত সরকারিভাবে চিহ্নিত ৩১টি রুগ্ন শিল্প প্রতিষ্ঠানকে পুনর্বাসনের দাবি করেছেন বাংলাদেশ স্পেশালাইজড মিলস এন্ড পাওয়ারলুম ইন্ডাষ্ট্রিজ এসোসিয়েশন বিএসটিএমপিআইএ। গতকাল জাতীয় প্রেসক্লাবের আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের নেতারা এ দাবি করেন।সংবাদ সম্মেলনে বিএসটিএমএ সভাপতি আজিজুল হক সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ফয়েজ উদ্দিন আহমেদ লাভলু ভাইস প্রেসিডেন্ট আবু সাইদ মিয়া ফরহাদ হোসেন আবুল হাসেম পরিচালক মো. আব্দুল হাই ভুইয়া সালাউদ্দিন আহমেদ নূর হাফিজসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।আজিজুল হক বলেন বিভিন্ন সমস্যার কারনে এক হাজার ৫৮৫টি শিল্প প্রতিষ্ঠানকে রুগ্ন হিসেবে চিহ্নিত করা হয় যার মধ্যে বিএসটিএমপিআইএর অন্তর্ভুক্ত ১০৮টি বস্ত্রবয়ণ ও পক্রিয়াকরণ শিল্প। সরকার ২০০৮৯ অর্থ বাজেটে রুগ্ন শিল্পের সমস্যা সমাধানের জন্য বাজেট থেকে অর্থ বরাদ্দ রাখে এবং এই শিল্পের পুনর্বাসনের জন্য কার্যকর পর্ষদ নামে একটি পর্ষদ গঠন করা হয়েছিল। কার্যকর পর্ষদ তৈরি পোশাক শিল্পের ২৭০টি এবং বস্ত্রখাতের ১০৮টি রুগ্ন শিল্পের বেইল আউট বিষয়ে সরকারের পক্ষে একটি নীতিমালা প্রণয়ন করে। অর্থমন্ত্রনালয় থেকে ১০৮টি রুগ্ন শিল্পকে বেইল আউটের সুযোগ দেয়ার জন্য একটি সার্কুলার জারী করে এ পর্ষদ।ওই সার্কুলারের আওতায় অগ্রণী ব্যাংক ছাড়া রাষ্ট্রায়াত্ব সকল প্রতিষ্ঠান কার্যকর পদক্ষেপ নিয়েছে। বেইল আউট কার্যকরে অগ্রণী ব্যাংকের অনিহা রহস্যজনক বলে উল্লেখ করেন তিনি।ভাইস প্রেসিডেন্ট আবুল হাসেম বলেন যখন আমাদের শিল্প রুগ্ন ঘোষণা করা হয় তখন এর ঋণ ছিল ২৬ কোটি টাকা। এখন সুদের কারণে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫০ কোটি টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7649.csv b/Bangla_fin_news_articles/7649.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b1cf74c11854819e5e5368cf08ae0ad098ab8bf3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7649.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7649,৫ মাসের মধ্যে ডিএসই’র সর্বনিম্ন লেনদেন,2014-03-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত ৫ মাসের মধ্যে গতকাল রবিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সর্বনিম্ন লেনদেন হয়েছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৪৩ কোটি টাকা। এর আগে ২৩ অক্টোবর ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ২৩০ কোটি টাকা। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন একদিকে বাজারের সূচক কমছে অন্যদিকে লেনদেনও কমে যাচ্ছে। দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার পরও দফায় দফায় শেয়ারের দর পতনে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে কিছুটা হতাশা দেখা দিচ্ছে। তবে এক মাস আগেও ডিএসইর সূচক অনেক বেড়ে যাওয়ায় এ দর পতনে আশাহত হওয়ার কিছু নেই বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে বাজার নিয়ে কিছুটা আশার অভাব দেখা যাচ্ছে। ফলে লেনদেন কমে গেছে। এদিকে বাজারে সূচক ও লেনদেনে নিম্নমুখী প্রবণতার মধ্যেও ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক খাতের প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ার দর বেড়েছে প্রায় দেড় শতাংশ। এছাড়া বস্ত্র খাতের কোম্পানি ও ইঞ্জিনিয়ারিং খাতের কোম্পানিগুলো ভালো করেছে। দাম বৃদ্ধির শীর্ষ দশ কোম্পানির মধ্যে ৫টিই ছিল বস্ত্র খাত।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩৯ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৫১৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২০ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬১৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৪৩ কোটি ৪২ লাখ ৩০ হাজার টাকা। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৩৪ কোটি ২২ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২০টির কমেছে ১৫২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২২টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7650.csv b/Bangla_fin_news_articles/7650.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..37b4eff3cbbf6de94d3223efeeafd7ce657108cc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7650.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7650,দেশে ভুট্টার চাষ ও উত্পাদন বাড়ছে,2014-03-22,বিমল সাহা ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি,দেশে ভুট্টার আবাদ ও উত্পাদন বাড়ছে। আমাদের দেশে ভুট্টা এখনও মানুষ খাদ্যশস্য হিসাবে ব্যবহার করে না। মাছ ও পোলট্রি খাদ্য হিসাবে ব্যবহার হয়ে থাকে।কৃষি সমপ্রসারণ অধিদপ্তরের ঢাকা খামার বাড়ির এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান দেশে ভুট্টার চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় চাষও বাড়ছে। রবি ও খরিপ দু মৌসুমেই ভুট্টার চাষ হয়ে থাকে। কৃষি সমপ্রসারণ অধিদপ্তরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী ২০১০২০১১ অর্থ বছরে দেশে দু লাখ ২৭ হাজার হেক্টরে ভুট্টা চাষ হয়েছিল। উত্পাদনের পরিমাণ ছিল ১৫ লাখ ৫২ হাজার টন। হেক্টর প্রতি গড় ফলন ছিল ৬ দশমিক ৮৪ টন। ২০১১২০১২ অর্থ বছরে দু লাখ ৮৩ হাজার হেক্টরে ভুট্টা চাষ হয়েছিল। উত্পাদনের পরিমাণ ছিল ১৯ লাখ ৫৪ হাজার টন। হেক্টর প্রতি গড় ফলন ছিল ৬ দশমিক ৯০ টন। ২০১২২০১৩ অর্থ বছরে ৩ লাখ ১২ হাজার হেক্টরে ভুট্টা চায় হয়। উত্পাদনের পরিমান ছিল ২১ লাখ ৭৮ হাজার টন। হেক্টর প্রতি গড় ফলন ছিল ৬ দশমিক ৯৮ টন। এবার শীতকালীন ভুট্টা চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছে দু লাখ ৭৫ হাজার হেক্টরে। উত্পাদন লক্ষ্য মাত্র ধার্য করা হয়েছে ১৯ লাখ ৯৩ হাজার ৮শ টন। লক্ষ্যমাত্রার অতিরিক্ত জমিতে ভুট্টা চাষ হয়েছে। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী ৩ লাখ হেক্টরে ভুট্টা চাষ হয়েছে। এরপর গ্রীস্মকালীন ভুট্টা চাষ হবে। ভুট্টা চাষে খরচ কম হয়। ভুট্টার পাতা গোখাদ্য হিসাবে ব্যবহার হয়। আবার গাছ জ্বালানি হিসাবে ব্যবহার হয়ে থাকে।আগেও আমাদের দেশে স্বল্প পরিষরে ভুট্টা চাষ হত। দেশে পোলট্রি শিল্পের প্রসারের সাথে সাথে ভুট্টার চাহিদা বেড়ে চলেছে। বর্তমানে দেশে ভুট্টার চাহিদা আনুমানিক ৫০ লাখ টন। বিদেশ থেকে ভুট্টা আমদানি করে চাহিদা মিটানো হয়ে থাকে। দেশে উত্পাদিত ভুট্টার একটা অংশ খৈ তৈরি হয়। এছাড়া কিছু পরিমাণ গমের সাথে মিশিয়ে আটা তৈরি হয়ে থাকে। তবে ভুট্টা খাদ্য শস্য হিসাবে ব্যবহারের অভ্যাস আমাদের দেশে গড়ে উঠেনি। বিশ্বের অনেক দেশে বিশেষ করে আফ্রিকার দেশে ভুট্টা প্রধান খাদ্যশস্য হিসাবে ব্যবহার করা হয়।ভুট্টা দিয়ে মোয়া ও আধা ভাঙ্গা ভুট্টা দিয়ে ক্ষীরসহ বিভিন্ন খাদ্য সামগ্রী তৈরি করা যায়। উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন জেলাসহ চুয়াডাঙ্গা মেহেরপুর ঝিনাইদহ ও কুষ্ঠিয়া জেলাতে এবারও বিপুল পরিমান ভুট্টা চাষ হয়েছে। চুয়াডাঙ্গা জেলার মাঠে মাঠে এখন শুধু ভুট্টা আর ভুট্টা। গত বছর এক মণ ভুট্টা ৮শ টাকা থেকে হাজার টাকা দরে বিক্রি হয়েছিল। বাজারে নতুন ভুট্টা উঠতে শুরু করেছে। তবে দাম গত বছরের চেয়ে কম। ৬শ টাকা মণ দরে বিক্রি হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7651.csv b/Bangla_fin_news_articles/7651.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9443f9a98456cd889b284c590b36d7e309af37ca --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7651.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7651,শেয়ারবাজারের পিই রেশিও কমেছে,2014-03-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হওয়া চার কার্যদিবসের মধ্যে তিন কার্যদিবস শেয়ারদর পতনের ফলে সার্বিক মূল্যআয় অনুপাত পিই রেশিও কমেছে। পিই রেশিও কমায় বিনিয়োগে ঝুঁকি কমছে বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। সপ্তাহশেষে ডিএসইর সার্বিক পিই কমেছে ১ দশমিক ৫৬ শতাংশ বা ০.২৬ পয়েন্ট। গত সপ্তাহশেষে ডিএসইর সার্বিক পিই রেশিও ১৬ দশমিক ৩৭ পয়েন্টে নেমে এসেছে। আর আগের সপ্তাহশেষে তা ছিল ১৬ দশমিক ৬৩ পয়েন্টে।বাজারের সার্বিক পিই রেশিও ১৫ এর মধ্যে থাকা বিনিয়োগের জন্য অত্যন্ত নিরাপদ বলে জানিয়েছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। তবে ১৬১৭ পয়েন্টের মধ্যে পিই অবস্থান করাও বিনিয়োগের জন্য কম ঝুঁকিপূর্ণ বলে মনে করছেন তারা। ক্যাটাগরি ভিত্তিক পিইর হিসাবে সপ্তাহশেষে এ ক্যাটাগরির পিই অবস্থান করছে ১৭ দশমিক ১৯ পয়েন্টে বি ক্যাটাগরির ঋণাত্মক ৯ দশমিক ১৯ পয়েন্টে জেড ক্যাটাগরির ৩০ দশমকি ৭ এবং এন ক্যাটাগরির পিই অবস্থান করছে ২৫ দশমিক ৯১ পয়েন্টে।খাতভিত্তিক পিইর হিসেবে ব্যাংকিং খাতের পিই অবস্থান করছে ১৩ দশমিক ২৮ পয়েন্টে আর্থিক খাতের ২৪ দশমিক ৩৩ পয়েন্টে প্রকৌশল খাতের ২১ দশমিক ৯৫ পয়েন্টে খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের ২৮ দশমিক ২৮ বিদ্যুত্ ও জ্বালানি খাতের ১২ দশমিক ১৫ পাট খাতের ১৪২ দশমিক ৯০ বস্ত্র খাতের ১৭ দশমিক ২৯ ওষুধ ও রসায়ন খাতের ২২ দশমিক ৪১ সেবা ও আবাসন খাতের ৩০ দশমকি ৩৬ সিমেন্ট খাতের ১৮ দশমিক ২৯ তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ২৩ দশমিক ২৪ চামড়া খাতের ১৯ দশমিক ৪ সিরামিক খাতের ২৪ দশমিক ৫৭ বীমা খাতের ২৭ দশমিক ৬১ বিবিধি খাতের ২৭ দশমিক ৮৭ পেপার ও প্রকাশনা খাতের ১১০ দশমিক ৭১ টেলিকমিউনিকেশন খাতের ২০ দশমিক ৯০ এবং ভ্রমণ ও অবকাশ খাতের পিই অবস্থান করছে ১৯ দশমিক ৪৩ পয়েন্টে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7652.csv b/Bangla_fin_news_articles/7652.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5f8590ede7fdfa1d35d8982c9f3373fa3d82f941 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7652.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7652,ডিএসই স্বয়ংক্রিয় ট্রেডিং প্ল্যাটফর্ম কিনবে নাসডাকের কাছ থেকে,2014-03-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক নাসডাক ওএমএক্স ও ফ্লেক্সট্রেড কোম্পানির কাছ থেকে নতুন স্বয়ংক্রিয় ট্রেডিং প্ল্যাটফর্ম কেনার বিষয়টি চূড়ান্ত করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই। নাসডাক ওএমএক্স কোম্পানির কাছ থেকে ট্রেড ম্যাচিং ইঞ্জিন এমই এবং ফ্লেক্সট্রেড কোম্পানির কাছ থেকে ট্রেড অর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ওএমএস কেনা হবে। এ লক্ষ্যে আগামী সপ্তাহের মধ্যে এ দুই কোম্পানির সঙ্গে ডিএসইর চুক্তি সম্পন্ন হতে পারে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।ম্যাচিং ইঞ্জিন হিসেবে ৫ বছরের জন্য নাসডাক ওএমএক্সের জন্য খরচ হবে ৭৭ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7653.csv b/Bangla_fin_news_articles/7653.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..262a445e6736f3b96af5cda9044c03a102894748 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7653.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7653,পাঁচ দিনের রিহ্যাব মেলা শুরু,2014-03-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আবাসন খাতের সবচেয়ে বড় মেলা রিহ্যাব ফেয়ার ২০১৪ শুরু হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে পাঁচ দিনব্যাপী এ মেলার উদ্বোধন করেন বিদ্যুত্ খনিজ ও জ্বালানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। রিয়েল এস্টেট এন্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ রিহ্যাব আয়োজিত এ মেলা চলবে ২৪ মার্চ পর্যন্ত।জানা গেছে এবারের মেলায় মোট ১৫৫টি স্টল রয়েছে। এর মধ্যে রিহ্যাব সদস্যদের ১৪১টি স্টল ভবন নির্মাণসামগ্রী ও অর্থলগ্নিকারী প্রতিষ্ঠানের ১৪টি স্টল রয়েছে। মেলার কোস্পন্সর হিসেবে রয়েছে ১১টি প্রতিষ্ঠান। মেলায় একবার প্রবেশের জন্য ৫০ টাকার এবং প্রতিদিনের জন্য ১০০ টাকার টিকিট রয়েছে। টিকিট বিক্রির টাকা সমাজের কল্যাণে ব্যয় করা হবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। প্রতিদিন সকাল ১১টা থেকে রাত সাড়ে ৯টা পর্যন্ত মেলা ক্রেতা ও দর্শনার্থীদের জন্য খোলা থাকবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7654.csv b/Bangla_fin_news_articles/7654.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f4753141a0338e6a7e60d5fca5208b728bc56717 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7654.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7654,ফার্নিচার মেলা শুরু রবিবার,2014-03-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাজধানীতে তৃতীয়বারের মত বাংলাদেশ ফার্নিচার এবং ইন্টেরিয়র ডেকর এক্সপো২০১৪ শুরু হচ্ছে। বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে তিনদিনব্যাপী এ মেলা শুরু হবে রবিবার। চলবে মঙ্গলবার পর্যন্ত। রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো ইপিবি বাংলাদেশ ফার্নিচার রফতানিকারক সমিতি বাংলাক্রাফ্ট বাংলাদেশ জুট ডাইভার্সিফাইড প্রোডাক্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স এন্ড এক্সপোটার্স এসোসিয়েশন এবং বাংলাদেশ ফার্নিচার শিল্প মালিক সমিতির সম্মিলিত উদ্যোগে এ মেলা হচ্ছে।গতকাল ইপিবির প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে মেলা সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরা হয়। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয় মেলার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে শ্রমঘন ফার্নিচার ও ফার্নিচার সংশ্লিষ্ট খাতসমূহকে বিদেশি ক্রেতার নিকট তুলে ধরা। এছাড়া এসব খাতে বেশি কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কম পণ্যের উপর দেশের রফতানি নির্ভরতা সংক্রান্ত দুর্বলতা কমানোর মাধ্যমে সার্বিক অর্থনীতিতে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করাও অন্যতম লক্ষ্য।সংবাদ সম্মেলনে ইপিবির ভাইস চেয়্যারম্যান শুভাশীষ বসু জুট ডাইভার্সিফিকেশন প্রমোশন সেন্টারর নির্বাহী পরিচালক খোন্দকার মোখলেছুর রহমান ফার্নিচার রফতানিকারক সমিতির সভাপতি কে এম আখতারুজ্জামান বাংলাক্রাফটের সভাপতি এসইউ হায়দার বাংলাদেশ জুট ডাইভার্সিফাইড প্রোডাক্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স এন্ড এক্সপোটার্স এসোসিয়েশন শাহেদুল ইসলাম হেলাল এবং বাংলাদেশ ফার্নিচার শিল্প মালিক সমিতির সভাপতি সেলিম এইচ রহমান উপস্থিত ছিলেন।মেলা প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত ক্রেতা ও দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুুক্ত থাকবে। ফার্নিচার ও ফার্নিচার সংশ্লিষ্ট খাতসমূহকে বিদেশি ক্রেতার নিকট তুলে ধরার লক্ষ্যে এ বছর এ খাত সংশ্লিষ্ট ৫১টি প্রতিষ্ঠান মেলায় অংশ নিবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7655.csv b/Bangla_fin_news_articles/7655.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7f07f08b80a7374337776bd222548df6a714abc8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7655.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7655,খাত ভিত্তিক প্রাক বাজেট আলোচনা পহেলা এপ্রিল থেকে,2014-03-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের বিভিন্ন ব্যবসায়ী সমিতি ও চেম্বারসহ ব্যবসায়ী খাতগুলোর সঙ্গে ২০১৪১৫ অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাব নিয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর আগামী ১ এপ্রিল থেকে আলোচনা শুরু করতে যাচ্ছে। প্রাথমিক পর্যায়ে শুরু হওয়া এ আলোচনা শেষ হবে ২৯ এপ্রিল। গতকাল এনবিআর এ সংক্রান্ত সময়সূচী চূড়ান্ত করে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে পাঠিয়েছে। এ পর্বে ১৮টি ব্যবসায়ী খাতের প্রায় ৪ শতাধিক ব্যবসা ও বাণিজ্য সংগঠনের সঙ্গে আলোচনা সম্পন্ন করবে এনবিআর। এর পর ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সঙ্গে বৃহত্ আকারে পরামর্শ সভা হবে।প্রাথমিক পর্বে ১ এপ্রিল কৃষি ও পোল্ট্রি শিল্পের প্রস্তাবের মাধ্যমে আলোচনা শুরু হবে। ২ এপ্রিল তেল গ্যাস খাদ্য পানীয় সিগারেট ও কাগজ মুদ্রণ প্রকাশনা চলচ্চিত্র ও বিজ্ঞাপন খাত ৩ এপ্রিল প্রথম পর্বে ওষুধ ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক ও টয়লেট্রিজ কেমিক্যালস পেইন্ট ভার্নিস চামড়া কসমেটিক্স আর দ্বিতীয় পর্বে ইলেক্ট্রনিক্স ও ইলেক্ট্রিক্যাল কম্পিউটার আইসিটি ও টেলিযোগাযোগ খাত ১৫ এপ্রিল হোটেলরেস্টুরেন্ট গেস্ট হাউজ ও বিবিধ সেবা ১৬ এপ্রিল প্রথম পর্বে বন্ড সুবিধাবিহীন রপ্তানি খাত দ্বিতীয় পর্বে অটোমোবাইল ও ট্রান্সপোর্ট ১৭ এপ্রিল পাট বস্ত্র ও সুতা বন্ড সংক্রান্ত রপ্তানি খাত গার্মেন্টস ২০ এপ্রিল দুই ধাপে আর্থিক প্রতিষ্ঠান ক্ষুদ্র মাঝারি ও বিবিধ সেবা মেট্রোপলিট চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি ২১ এপ্রিল ক্ষুদ্র মাঝারি ও বৃহত্ শিল্প ২২ এপ্রিল সিএন্ডএফ কর আইনজীবী ইন্ডেন্টরস নির্মান শিল্প ২৩ এপ্রিল চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি ঢাকা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি ২৪ এপ্রিল ফরেন চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি ২৭ এপ্রিল বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ এবং সর্বশেষ ২৯ এপ্রিল প্রধান চেম্বারগুলোর সঙ্গে প্রাক বাজেট আলোচনা হওয়ার কথা। এর পরও বিভিন্ন খাতের সঙ্গে দফায় দফায় আলোচনা করা হবে বলে এনবিআর সূত্র জানিয়েছে।বিগত কয়েক বছরের প্রাক বাজেট আলোচনায় দেখা গেছে প্রাক বাজেটের এই পর্বের আলোচনা কেবল নিয়ম রক্ষায় পরিণত হয়। অনেক ব্যবসায়ী খাত এই আলোচনায় উত্সাহ দেখান না। অবশ্য এনবিআরের দাবি ওই সব খাতের প্রদত্ত লিখিত প্রস্তাব গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7656.csv b/Bangla_fin_news_articles/7656.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bb1c653fb8ebcaf4c359559403e587a3a9b1c625 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7656.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7656,কৃষি ঋণ বিতরণে প্রবৃদ্ধি ১৫ শতাংশ,2014-03-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে জুলাইফেব্রুয়ারি কৃষিখাতে ঋণ বিতরণ ও আদায় বেড়েছে। এসময়ে কৃষি খাতে ১০ হাজার ১০৮ কোটি টাকা বা লক্ষ্যমাত্রার ৬৯ শতাংশ ঋণ বিতরণ করা হয়েছে। যা গত অর্থবছরের একই সময়ে বিতরণকৃত ঋণের পরিমাণ ছিল প্রায় আট হাজার ৭০০ কোটি টাকা। সে হিসেবে এক বছরের ব্যবধানে কৃষিঋণ বিতরণ বেড়েছে প্রায় এক হাজার ৩২২ কোটি টাকা। প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৫ শতাংশ। এদিকে এসময়ে কৃষিঋণ আদায় হয়েছে প্রায় ৫৭ শতাংশ। গত বছরের একই সময়ে আদায় হয়েছিল ৬০ শতাংশ। তবে নয়টি নতুন ব্যাংকের মধ্যে আটটি ব্যাংক এখনো কোনো কৃষিঋণ বিতরণ করেনি। বাংলাদেশ ব্যাংকের কৃষিঋণ ও আর্থিক সেবাভুক্তি বিভাগের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।প্রসঙ্গত ২০১২১৩ অর্থবছরে বানিজ্যিক ব্যাংকগুলো কৃষিঋণ বিতরণ করে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় বেশি ১০৪ শতাংশ । ফলে চলতি অর্থবছরে ৫৬টি ব্যাংকের মাধ্যমে ১৪ হাজার ৫৯৫ কোটি টাকা কৃষিঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7657.csv b/Bangla_fin_news_articles/7657.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a36c8654b9da05eb6ed36e3c8443dd91aa43e8b5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7657.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7657,ব্যক্তির করমুক্ত আয়সীমা ৩ লাখ টাকার প্রস্তাব ডিসিসিআইয়ের,2014-03-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আসন্ন ২০১৩১৪ অর্থবছরের বাজেটে ব্যক্তি শ্রেণীর নাগরিকদের করমুক্ত আয়সীমা বিদ্যমান ২ লাখ ২০ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩ লাখ টাকা করার প্রস্তাব দিয়েছে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি ডিসিসিআই। সেই সঙ্গে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির কর্পোরেট কর হার বিদ্যমান সাড়ে ২৭ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২০ শতাংশ করারও প্রস্তাব করা হয়েছে। গতকাল জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর চেয়ারম্যান গোলাম হোসেনের সঙ্গে সাক্ষাত্ করে আগামী বাজেটের এ প্রস্তাব দেন সংগঠনের সভাপতি মো. শাহজাহান।এছাড়া আগামী বাজেট প্রণয়নের ক্ষেত্রে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক সংঘাতের ফলে সৃষ্ট ব্যবসায়ীদের ক্ষতির বিষয়টি বিশেষ বিবেচনায় নেয়ার দাবি জানানো হয়। ডিসিসিআইয়ের পক্ষ থেকে আয়কর মূল্য সংযোজন কর ভ্যাট ও আমদানি শুল্ক খাতের উপর সর্বমোট ৫৯টি বিষয়ের উপর প্রস্তাব দেয়া হয়। এসব প্রস্তাবের প্রায় সবগুলোই আয়কর ভ্যাট বা শুল্ক কমানোর জন্য।ডিসিসিআইর প্রস্তাবে ভ্যাট প্রদানের ক্ষেত্রে বার্ষিক টার্নওভার সীমা বিক্রয় বা লেনদেন ৮০ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ কোটি টাকা নির্ধারণ এবং টার্নওভার করের হার বিদ্যমান ৩ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২ শতাংশ করা ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের ক্ষেত্রে বিদ্যমান হারে বিশেষ থোক বরাদ্দ অব্যাহত রাখা কুটির শিল্পের আওতায় ভ্যাট অব্যাহতির জন্য প্ল্যান্ট অ্যান্ড মেশিনারিজ ও ইকুইপমেন্টে বিনিয়োগকৃত মূলধন সীমা ৮০ লাখ টাকা থেকে বৃদ্ধি করে ১ কোটি টাকা করা প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে ১৫ শতাংশ হারে নগদ প্রণোদনা প্রদান চেম্বার ও ট্রেড এসোসিয়েশনের আয়কে পূর্বের ন্যায় করমুক্ত করার প্রস্তাব দেয়া হয়।সভায় অন্যদের মধ্যে ডিসিসিআইয়ের সহসভাপতি খন্দকার শহীদুল ইসলাম পরিচালক হায়দার আহমদ খানসহ এনবিআরের বাজেট সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7658.csv b/Bangla_fin_news_articles/7658.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fbef68737bce6c907c8069d6618b9c67be3ed6ae --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7658.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7658,পতনের বৃত্তে ডিএসই’র সূচক,2014-03-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা ৫ কর্মদিবস ধরে শেয়ারবাজারে দরপতন চলছে। সঙ্গে কমছে লেনদেনের পরিমাণও। মাঝে দুয়েকদিন সূচক বাড়লেও গত এক মাস ধরে পতনের বৃত্তেই ঘুরপাক খাচ্ছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সূচক। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩৫ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৫১৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬২৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৩৮ কোটি ৪ লাখ ৭৯ হাজার টাকা। যা আগের কার্যদিবসে চেয়ে ১৫ কোটি ৩৭ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৯৮টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬১টির কমেছে ২০৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টি কোম্পানির শেয়ারের।ডিএসই সূত্রে জানা গেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির অনুমোদন পাওয়া ফার কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজকে বাংলাদেশ রফতানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষের বেপজা অনাপত্তিপত্র নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই। বেপজা থেকে পাঠানো চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে ফার কেমিক্যালের কাছ থেকে অনাপত্তিপত্র চাওয়া হয়েছে। ডিএসই জানিয়েছে ইপিজেডস্থ শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোকে অনাপত্তিপত্র ছাড়া পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির অনুমোদন না দিতে বিএসইসি ও ডিএসইকে অনুরোধ জানায় বেপজা। এর প্রেক্ষিতে বেপজার অনাপত্তিপত্র ডিএসইতে দাখিলের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। জানা গেছে ফার কেমিক্যালের অনাপত্তিপত্র দেয়ার বিষয়টি বেপজায় প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।ডিএসই সূত্রে আরও জানা গেছে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও অনুমোদন পাওয়া দি পেনিনসুলা চট্টগ্রাম লিমিটেডের আবেদন গ্রহণ শুরু হবে আগামী ৩০ মার্চ থেকে। আবেদনের অর্থ নেয়া শেষ হবে ৩ এপ্রিল। প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের জন্য এ সুযোগ থাকবে ১২ এপ্রিল পর্যন্ত। পেনিনসুলা চট্টগ্রাম শেয়ারবাজারে ৫ কোটি ৫০ লাখ শেয়ার ছেড়ে ১৬৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের সঙ্গে ২০ টাকা প্রিমিয়ামসহ প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩০ টাকা। ২০০টি শেয়ারে মার্কেট লট। আইপিওর মাধ্যমে সংগৃহীত টাকা দিয়ে হোটেল সমপ্রসারণে ৭ কোটি টাকা চট্টগ্রাম বিমান বন্দরের কাছে আরেকটি নতুন হোটেল নির্মাণে ১৪১ কোটি ৫ লাখ ২৬ হাজার ৭৬৬ টাকা এবং ৩ কোটি ৬৫ লাখ টাকা আইপিও খাতে ব্যয় করা হবে। ৩০ জুন ২০১৩ সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় ইপিএস হয়েছে ২ দশমিক ৪৯ টাকা এবং শেয়ারপ্রতি সম্পদ এনএভি হয়েছে ৩৩ দশমিক ৭৩ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7659.csv b/Bangla_fin_news_articles/7659.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..456c7ffd13bae83713ea3cedbc969899e1696a71 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7659.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7659,দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে কাঠামো চুক্তি স্বাক্ষর,2014-03-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নিয়মিত আর্থিক ও কারিগরি সহযোগিতা প্রদানের লক্ষ্যে দক্ষিণ কোরিয়া ও বাংলাদেশে সরকারের মধ্যে একটি কাঠামো ফ্রেমওয়ার্ক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার শেরে বাংলা নগরস্থ জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ এনইসি সম্মেলন কক্ষে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তিতে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের ইআরডি সচিব মোহাম্মদ মেজবাহউদ্দিন ও দক্ষিণ কোরিয়া সরকারের পক্ষে ঢাকায় নিযুক্ত কোরীয় রাষ্ট্রদূত লি ইউন ইয়াং স্বাক্ষর করেন। চুক্তি স্বক্ষরের পর ইআরডি সচিব বলেন এটি কোনো প্রকল্প চুক্তি না হলেও অনেক গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি। কারণ এখন থেকে দক্ষিণ কোরিয়া বাংলাদেশে নিয়মিত প্রকল্প সহায়তা দিতে আগ্রহী। কোরিয়া আন্তর্জাতিক সহযোগী সংস্থার কোইকা মাধ্যমে এ সহায়তা দেবে দেশটি। এ চুক্তিতে বাংলাদেশে অর্থায়নের ক্ষেত্রে দেশটির সাধারণ কিছু শর্তাবলী রয়েছে। এসব শর্তাবলী নিয়ে দু দেশের মধ্যে একটি কাঠামো চুক্তি স্বাক্ষরিত হলো। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7660.csv b/Bangla_fin_news_articles/7660.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d1746bfa72fa12bf28eb6e223f360324e08b7123 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7660.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7660,ব্যাংকে বাড়ছে আমানত ঋণ প্রবৃদ্ধির গতি ঋণাত্মক,2014-03-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কয়েক মাস আগেও দেশে যে রাজনৈতিক অস্থিরতা চলছিল এখন তা নেই। তবে এ স্বাভাবিক রাজনৈতিক পরিস্থিতিতেও বিনিয়োগ বাড়ছে না। এতে ব্যাংকগুলো নতুন করে বিনিয়োগ করতে পারছে না জমছে অলস টাকার পাহাড়। দেশের ব্যাংকগুলোতে আমানতের তুলনায় ঋণ প্রবৃদ্ধি অর্ধেকেরও নিচে নেমে এসেছে। রাষ্ট্রীয় বেসরকারি এবং বিদেশি খাতের ১৯টি ব্যাংকের ঋণ প্রবৃদ্ধি ঋণাত্মক পর্যায়ে রয়েছে। ঋণ ও আমানতের গড় অনুপাত এডিআর দাঁড়িয়েছে ৭০ দশমিক ৮৩ শতাংশ। যা গত জানুয়ারি মাসেও ছিল ৭১ দশমিক ৫৫ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে এমনটাই দেখা গেছে।বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী চলতি বছরের দ্বিতীয় মাস ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত ব্যাংক ব্যবস্থায় মোট ছয় লাখ ২৪ হাজার ৬৪৮ কোটি ০৭ লাখ টাকা আমানত রয়েছে। আলোচ্য সময়ে ঋণ বিতরণ করা হয়েছে চার লাখ ৬০ হাজার ৪৫৫ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। এ সময়ে গত বছরের একই সময়ের তুলনায় গড় আমানত বেড়েছে ১৬ দশমিক ১৬ শতাংশ। আর ঋণে প্রবৃদ্ধি হয়েছে সাত দশমিক ৭৫ শতাংশ।প্রতিবেদনে দেখা গেছে ঋণ বিতরণে সবচেয়ে খারাপ অবস্থা দাঁড়িয়েছে দেশের রাষ্ট্রীয় খাতের তিন বাণিজ্যিক ব্যাংকে। রাষ্ট্রীয় মালিকানার এ চার ব্যাংকের গড় ঋণ বিতরণ ৩ দশমিক ৮৮ শতাংশ ধারায় নেমে এসেছে। আলোচ্য সময়ে আগের বছরের তুলনায় সোনালী ব্যাংকে ১৪ দশমিক ৮৩ শতাংশ আমানত প্রবৃদ্ধি হলেও ঋণ বিতরণ কমেছে ৭ দশমিক ৭৪ শতাংশ। জনতা ব্যাংকে ১৫ দশমিক ১৯ শতাংশ আমানত বাড়লেও ঋণ কমেছে তিন দশমিক ৮৬ শতাংশ। অগ্রণী ব্যাংকে ২২ দশমিক ১১ শতাংশ আমানত প্রবৃদ্ধি হলেও ঋণ প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ৬৫ শতাংশ। আর এসব ব্যাংকের এডিআর দাঁড়িয়েছে ৫৬ দশমিক ৩৮ শতাংশে। রাষ্ট্রীয় মালিকানার বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোতে ২৭ দশমিক ৭৪ শতাংশ আমানত প্রবৃদ্ধির বিপরীতে ঋণ বেড়েছে মাত্র ১৫ দশমিক ১১ শতাংশ। বেসরকারি ব্যাংকগুলোতে ১৫ দশমিক ৩১ শতাংশ আমানত প্রবৃদ্ধির বিপরীতে ঋণ বেড়েছে ১১ দশমিক ৬৬ শতাংশ। বিদেশি খাতের ব্যাংকগুলোতে ১৫ দশমিক ৫৬ শতাংশ আমানত প্রবৃদ্ধির বিপরীতে ঋণ বেড়েছে মাত্র সাত দশমিক ২৫ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7661.csv b/Bangla_fin_news_articles/7661.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f9abc249208a05c6f32fc3e62f59c5620e8479ad --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7661.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7661,টানা চার কর্মদিবস ডিএসই’র সূচক কমেছে,2014-03-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই টানা চার কর্মদিবস ধরে সূচক কমছে। লেনদেনও হচ্ছে কম। তবে গতকাল মঙ্গলবার ডিএসইর লেনদেন হয়েছে তিনশ কোটি টাকার উপরে। আগের কার্যদিবস রবিবার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল মাত্র ২৯২ কোটি টাকা।বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন গত প্রায় এক মাস ধরে বাজারে যেভাবে দরপতন চলছে এটা ইতিবাচক নয়। টানা দর বৃদ্ধি ও টানা দরপতন কোনোটাই কাম্য নয়। এদিকে দরপতনের পাশাপাশি লেনদেনও কমে যাচ্ছে।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩৬ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৫৫৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১৯ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬৩৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩২২ কোটি ৬৭ লাখ ২২ হাজার টাকা। যা আগের কার্যদিবসে চেয়ে ৩০ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৯৫টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৮টির কমেছে ১৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টি কোম্পানির শেয়ারের।ডিএসই সূত্রে জানা গেছে রাইট শেয়ার ছাড়ার মাধ্যমে মূলধন বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স। ঘোষণা অনুযায়ী ফেসভ্যালু ১০ টাকার সঙ্গে ৫ টাকা প্রিমিয়ামসহ ১৫ টাকায় একটি সাধারণ শেয়ারের বিপরীতে একটি রাইট শেয়ার ছাড়বে কোম্পানিটি। বিনিয়োগকারীদের সম্মতির পর পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি অনুমোদন সাপেক্ষে রাইট শেয়ারের রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হবে।এদিকে প্রাথমিক গণপ্রস্তাব আইপিও প্রক্রিয়া শেষে এমারেল্ড অয়েল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন আজ থেকে দেশের উভয় শেয়ারবাজারে শুরু হবে। আইপিওর মাধ্যমে কোম্পানিটি শেয়ারবাজারে ২ কোটি শেয়ার ছেড়ে ২০ কোটি টাকা উত্তোলন করে। কোম্পানিটি মূলধন বাড়াতে ৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা মেয়াদি ঋণ পরিশোধে ১২ কোটি টাকা এবং ১ কোটি ৫০ লাখ টাকা আইপিও খাতে ব্যয় করতে এ অর্থ উত্তোলন করে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7662.csv b/Bangla_fin_news_articles/7662.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..59ca04c77ff670433dc63475663fc2e75c669048 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7662.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7662,পুঁজিবাজার তালিকাভুক্তিতে বেপজার অনাপত্তিপত্র লাগবে,2014-03-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকায় ইপিজেড অবস্থিত শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোর পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষের বেপজা অনাপত্তিপত্র ছাড়া অনুমোদন না দিতে অনুরোধ করেছে বেপজা। এর কারণ হিসেবে বেপজা বলছে অনাপত্তিপত্র ছাড়া পুঁজিবাজার থেকে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও মাধ্যমে মূলধন সংগ্রহের অনুমতি দেয়া হলে প্রতিষ্ঠানগুলো প্রকৃত তথ্য গোপন করার সুযোগ পেতে পারে। এতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। ফলে অনাপত্তিপত্র ছাড়া আইপিও অনুমোদন না দেয়ার জন্য বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকে বিএসইসি অনুরোধ জানিয়েছে বেপজা। সম্প্রতি বেপজার পক্ষ থেকে এ সংক্রান্ত একটি চিঠি বিএসইসির চেয়ারম্যান বরাবর পাঠানো হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7663.csv b/Bangla_fin_news_articles/7663.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e33d51d1767aae2ea7ac4503bdc1ba42f2499222 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7663.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7663,বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে মালয়েশিয়ায় নতুন পণ্য রপ্তানির তাগিদ,2014-03-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের বিনিয়োগ বৃদ্ধির পাশাপাশি বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে সে দেশে নতুন নতুন পণ্য রপ্তানির তাগিদ দিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। তিনি বাংলাদেশ থেকে হালাল খাদ্য রপ্তানি বাড়াতে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণেরও পরামর্শ দেন। বাংলাদেশমালয়েশিয়া চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি বিএমসিসিআই এর নেতাদের সাথে বৈঠককালে শিল্পমন্ত্রী এ তাগিদ দেন। গতকাল শিল্প মন্ত্রণালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের শ্রমবাজার উন্নয়ন শ্রমিকের সামাজিক নিরাপত্তা জোরদার বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্স প্রবাহ বৃদ্ধি হাইটেক শিল্প কারখানা স্থানান্তর মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি পণ্যের প্রদর্শনী আয়োজনসহ অন্যান্য বিষয় আলোচনায় স্থান পায়। বৈঠকে বিএমসিসিআইর নেতারা বলেন সস্তা শ্রম ও অভ্যন্তরীণ বিশাল বাজারের সুবিধা নিতে মালয়েশিয়ার উদ্যোক্তারা বাংলাদেশে শিল্প কারখানা স্থানান্তরে আগ্রহী। এসময় তারা বাংলাদেশের সড়ক ও জনপদ অবকাঠামো নির্মাণ ফার্নিচার হালকা প্রকৌশল অটো মোবাইল স্বাস্থ্য সেবা পর্যটন আইটি শিক্ষা ও স্বল্পব্যয়ে আবাসন শিল্পে মালয়েশিয়ার উদ্যোক্তাদের যৌথ বিনিয়োগে আগ্রহের কথা শিল্পমন্ত্রীকে অবহিত করেন। তারা বাংলাদেশে মালয়েশিয়ার বিনিয়োগ বাড়াতে শিল্পমন্ত্রী সহায়তা কামনা করেন।বৈঠকে শিল্পসচিব মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ্ বিএমসিসিআিইর এর সভাপতি নাসির এ চৌধুরী সহসভাপতি এ.এস.এম মাঈনুদ্দিন মোনেম পরিচালক হেলাল আহমদ চৌধুরী মো. লিয়াকত উল্লাহ আশরাফুল এইচ চৌধুরী কামাল মোস্তফা চৌধুরী প্রকৌশলী মোহাম্মদ বদরুল হাসানসহ অন্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7664.csv b/Bangla_fin_news_articles/7664.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..33e32f1e7806e26736c6e7cf05fbbb2a31fd678a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7664.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7664,ডিএসই’র লেনদেন তিনশ’ কোটি টাকার নিচে,2014-03-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই লেনদেন কমতে কমতে তিনশ কোটি টাকার নিচেই নেমে এসেছে। গতকাল রবিবার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৯২ কোটি টাকা। যা গত আড়াই মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে ২৯ ডিসেম্বর ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৬৪ কোটি টাকা। এরপর আর তিনশ কোটি টাকার নিচে লেনদেন হয়নি।আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে বাজারে বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ কমে যাওয়ায় লেনদেন কমে যাচ্ছে। এদিকে লেনদেন কমে যাওয়ার পাশাপাশি ৩৮ কর্মদিবসের মধ্যে ডিএসই সূচকও সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে। সিমেন্ট আর ইঞ্জিনিয়ারিং খাত ছাড়া সব খাতেই দরপতন হয়েছে। তবে সবচেয়ে বেশি দরপতন হয়েছে ব্যাংকিং খাতে। এ খাতের শেয়ারগুলোর দাম কমেছে প্রায় আড়াইভাগ। বড় মূলধনী ও মধ্যম আকারের মূলধনী কোম্পানিগুলোর দরপতনও হয়েছে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৪৪ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৫৯১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১৩ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬৫৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৯২ কোটি ৫১ লাখ ৬৪ হাজার টাকা। যা আগের কার্যদিবসে চেয়ে ৬০ কোটি ৯৪ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯২টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯২টির কমেছে ১৬৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টি কোম্পানির শেয়ারের।ডিএসই সূত্রে জানা গেছে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে আজ শেয়ারবাজার বন্ধ থাকবে। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত তিন কোম্পানির শেয়ারদর সামপ্রতিক সময়ে অস্বাভাবিকহারে বৃদ্ধির পেছনে কোন মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। এ কোম্পানিগুলো হলো ইস্টার্ন কেবলস স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকস এবং সমতা লেদার কমপ্লেক্স। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7665.csv b/Bangla_fin_news_articles/7665.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fb43a82a97f53a07c776086683aba1bc7407e12c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7665.csv @@ -0,0 +1,4 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7665,২৪৫ জন শিক্ষার্থীকে +বৃত্তি দিল +সাউথইস্ট ব্যাংক,2014-03-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের ২৪৫ জন শিক্ষার্থীকে বৃত্তি দিলো সাউথইস্ট ব্যাংক। পঞ্চমবারের মতো দেয়া শিক্ষা বৃত্তি প্রাপ্তদের ৫৩ শতাংশ গ্রামের এবং ৪১ শতাংশ ছাত্রী। গতকাল এক অনুষ্ঠানে এসব শিক্ষার্থীর হাতে চেক তুলে দেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান।সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডি সহিদ হোসেনের সভাপতিত্বে রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান আলমগীর কবির। এসময় সাউথইস্ট ব্যাংক ফাউন্ডেশনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও বৃত্তি প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের অভিভাবকরা উপস্থিত ছিলেন।অনুষ্ঠানে জানানো হয় সামাজিক দায়বদ্ধতা কর্মসূচির আওতায় সাউথইস্ট ব্যাংক ফাউন্ডেশন দীর্ঘমেয়াদি শিক্ষাবৃত্তি কর্মসূচি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছে। এ কর্মসূচির আওতায় মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিক ও স্নাতক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেয়া হয়। এ শিক্ষাবৃত্তি কর্মূচির উপকারভোগী যেন অস্বচ্ছল বা দরিদ্র পরিবারের মেধাবী ছাত্রছাত্রী হয় সে বিষয়ে সর্বোচ্চ নজর দেয়া হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7666.csv b/Bangla_fin_news_articles/7666.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d4ff4a69b58a58cf443866ba90f69addc23591b3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7666.csv @@ -0,0 +1,3 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7666,উত্পাদন বাড়লেও দেশে +আমিষের বিপুল ঘাটতি,2014-03-15,বিমল সাহা ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি,দেশে দুধ ডিম মাছ ও মাংসের মত প্রোটিন সমৃদ্ধ খাদ্যের উত্পাদন প্রতি বছর বাড়ছে। তবুও লোকসংখ্যা বৃদ্ধির কারণে এসব প্রোটিন জাতীয় খাদ্য সামগ্রীর বিপুল পরিমাণ ঘাটতি থেকে যাচ্ছে। দাম চড়ে যাচ্ছে।প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী মাথাপিছু দৈনিক আড়াইশ মিলিলিটার হিসাবে দেশে বার্ষিক দুধের চাহিদা এক কোটি ৩৩ লাখ ২০ হাজার টন। এ চাহিদার বিপরীতে গত বছরে ২০১২২০১৩ দুধ উত্পাদনের পরিমাণ ছিল ৫০ লাখ ৪৭ হাজার টন। অর্থাত্ দৈনিক মাথাপিছু দুধের প্রাপ্যতা ছিল ৯১ দশমিক ৩ মিলিলিটার। আর গত বছরে দুধের ঘাটতি ছিল ৮২ লাখ ৫৩ হাজার টন।দৈনিক মাথাপিছু একশ ২০ গ্রাম হিসাবে দেশে বার্ষিক মাংসের চাহিদা ৬৩ লাখ ৯০ হাজার টন। গত বছরে দেশে মাংসের উত্পাদন ছিল ৩৬ লাখ ২০ হাজার টন। মাথাপিছু দৈনিক মাংসের প্রাপ্যতা ছিল ৬৫ দশমিক ৩ গ্রাম। মাংস ঘাটতির পরিমাণ ছিল ২৭ লাখ ৭০ হাজার টন।বছরে জন প্রতি একশ ৪টি হিসাবে দেশে ডিমের বার্ষিক চাহিদা ১৫শ ১৮ কোটি ৪০ লাখটি। গত বছর দেশে মোট ডিম উত্পাদনের পরিমাণ ছিল ৭শ ৬১ কোটি ৭৩ লাখ ৮০ হাজারটি। গত বছরে মাথাপিছু ডিমের প্রাপ্যতা ছিল ৫০টি। ডিম ঘাটতির পরিমাণ ছিল ৭শ ৫৬ কোটি ৬৬ লাখ ২০ হাজারটি।জনপ্রতি বছরে ২০ দশমিক ৪৪ কেজি হিসাবে দেশে বার্ষিক মাছের চাহিদা ৩৩ লাখ ৯০ হাজার টন। গত বছর মাছ উত্পাদনের পরিমাণ ছিল ৩২ লাখ ৬১ হাজার ৭শ ৮২ টন। জনপ্রতি বার্ষিক মাছের প্রাপ্যতা ছিল ১৮ দশমিক ৯৪ কেজি। মাছ ঘাটতির পরিমাণ ছিল এক লাখ ২৮ হাজার ২শ ১৮ টন। বিগত কয়েক বছরে মাছের উত্পাদন অনেক বেড়েছে।দেশে পোলট্রি ও ডেইরি শিল্পের ব্যাপক প্রসারের ফলে দুধ ডিম ও মাংসের উত্পাদন অনেক পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী দেশে গরুর সংখ্যা ২ কোটি ৩৩ লাখ ৪১ হাজার মহিষ ১৪ লাখ ৫০ হাজার ছাগল ২ কোটি ৫২ লাখ ৭৬ হাজার ভেড়া ৩১ লাখ ৪৩ হাজার মোরগমুরগী ২৪ কোটি ৯২ লাখ ৫৩ হাজার ও হাঁসের সংখ্যা ৪ কোটি ৭২ লাখ ৫৩ হাজার। বাজারে দেশি ডিমের সরবরাহ খুবই কম। প্রায় সবই খামারের পোলট্রি মুরগির ডিম। কিন্তু দাম খুবই চড়া। দরিদ্র মানুষের নাগালের বাইরে। এক হালির দাম ৩০৩২ টাকা। কখনো কখনো দাম চড়ে ৩৮৪০ টাকা পর্যন্ত হয়। পোলট্রি মুরগীর কেজি ১১০ টাকা থেকে ১৩০ টাকার মধ্যে উঠানামা করে। তুলনামূলকভাবে পোলট্রি মুরগির দাম সস্তা। খাসির মাংস প্রতি কেজি গ্রাম এলাকায় ৪৩০ টাকা থেকে সাড়ে ৪শ টাকা। গরুর মাংস প্রতি কেজি ২শ থেকে আড়াইশ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়। ভারতীয় গরু চোরাপথে না এলে মাংসের দাম আরো চড়ে যেত। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7667.csv b/Bangla_fin_news_articles/7667.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..575a4f48d6663d576937a5fbe043e25ea86c060b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7667.csv @@ -0,0 +1,3 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7667,১৬ এপ্রিল থেকে ডিএসইতে +তিন দিনে লেনদেন নিষ্পত্তি,2014-03-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন নিষ্পত্তির নতুন সময়সীমা আগামী ১৬ এপ্রিল থেকে চালু হচ্ছে। কাস্টডিয়ান ব্যাংকগুলোর সঙ্গে বৈঠকের পর ডিএসই কর্তৃপক্ষ এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ১৬ এপ্রিলের পর থেকে চার দিনের পরিবর্তে তিন দিনে টি২ লেনদেন নিষ্পত্তি শুরু হবে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।ডিএসই সূত্রে জানা গেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকে বিএসইসি অবহিত করেই নতুন এ লেনদেন নিষ্পত্তি কার্যকর করা হবে। তবে ইতিমধ্যে এ বিষয়ে বিএসইসির অনুমোদন রয়েছে।এর আগে গত ২৩ জানুয়ারি ডিএসইর বোর্ডসভায় শেয়ার লেনদেন নিষ্পত্তির সময় কমিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নেয়া হলেও কাস্টডিয়ান ব্যাংকগুলোর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিএসইসির নির্দেশনায় তা পিছিয়ে যায়। বিদেশি বিনিয়োগকারীদের শেয়ার কেনাবেচার অর্থ আদানপ্রদানে বর্তমানের প্রচলিত পদ্ধতিতে বিলম্বের কারণে টি২ কার্যকরে এক মাস সময় চায় কাস্টডিয়ান ব্যাংকগুলো। তবে সম্প্রতি এক বৈঠকে নির্ধারিত সময়ের আগেই বিদেশিদের শেয়ার কেনাবেচায় প্রচলিত পদ্ধতিটি একদিন কমিয়ে আনতে পারবে বলে ডিএসইকে আশ্বস্ত করে কাস্টডিয়ান ব্যাংকগুলো। এরপর টি২ কার্যকর করার জন্য আগামী ১৬ এপ্রিল দিন ধার্য করে ডিএসইর ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ।শেয়ারবাজারে বিদেশি বিনিয়োগ সম্পন্ন হয় কাস্টডিয়ান ব্যাংকের মাধ্যমে। দেশের কাস্টডিয়ান ব্যাংকগুলো টি৩ তে শেয়ার হাতে পাওয়ার পর ব্রোকারকে অর্থ প্রেরণ করে। তবে শেয়ার কেনার অর্থ আনতে কয়েকটি ধাপ পার করতে হয়। এক্ষেত্রে ফান্ড ম্যানেজার গ্লোবাল কাস্টডিয়ান হয়ে স্থানীয় কাস্টডিয়ান ব্যাংকের মাধ্যমে ব্রোকারেজ হাউসের কাছে অর্থ আসে। অনেক ক্ষেত্রে দেশবিদেশের কার্যদিবস ও সময়ের পার্থক্য থাকায় নির্ধারিত সময়ে অর্থ আনতে বিলম্ব হতে পারে। এ সব বিষয় বিবেচনায় এনে স্টক এক্সচেঞ্জের লেনদেন নিষ্পত্তি বিধিমালার ১২বি তে বিদেশি ক্রেতাবিক্রেতার ক্ষেত্রে লেনদেন নিষ্পত্তির সময়সীমা টি৫ নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন পদ্ধতি কার্যকর হলে বিদেশি ক্রেতাবিক্রেতার ক্ষেত্রে লেনদেন নিষ্পত্তির সময়সীমাও একদিন কমে আসবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7668.csv b/Bangla_fin_news_articles/7668.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f4ef84e6417c416577d9725b692fb8b2163d234b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7668.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7668,নারীরা ঋণ খেলাপী হয় না,2014-03-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নারীরা ঋণ নিয়ে বিনিয়োগ করে আবার ব্যাংকের টাকা ফেরত দেয়। তারা ঋণ খেলাপি হয় না। নারী উদ্যোগে বিনিয়োগ এখন ব্যাংকের ভালো বিনিয়োগ খাত। তবে নারী উদ্যোক্তাদের প্রথম বাধাই হচ্ছে অর্থায়ন। এজন্য ব্যাংকারদের মানসিকতার পরিবর্তন করতে হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর একটি হোটেলে নারী উদ্যোক্তাদের এক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর ড. আতিউর রহমান এসব কথা বলেন।বাংলাদেশ ব্যাংকের এসএমই বিভাগ নারী উদ্যোক্তা সম্মেলন ও পণ্য প্রদর্শনী শীর্ষক বিশেষ এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। দিনব্যাপী আয়োজনে বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ব্যানারে ৫ শতাধিক নারী উদ্যোক্তা তাদের উত্পাদিত পণ্য নিয়ে অংশ নেন। এসএমই বিভাগের মহাব্যবস্থাপক মো. মাছুম পাটোয়ারীর সভাপতিত্বে সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর আবুল কাসেম আহমেদ পরিচালনা পর্ষদের সদস্য অধ্যাপক হান্নানা বেগম মেট্রোপলিটন চেম্বারের সভাপতি রোকেয়া আফজাল রহমান ঢাকা চেম্বারের সভাপতি মো. শাহজাহান খান জাপানভিত্তিক সহায়তা সংস্থা জাইকার প্রধান প্রতিনিধি মিকিও হাতাইদা কেয়ারের আবাসিক প্রতিনিধি জেমি তেরজি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের সংগঠনএবিবির চেয়ারম্যান আলী রেজা ইফতেখার আর্থিক প্রতিষ্ঠান অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আসাদ খানসহ অন্যরা।কাজী আকরাম উদ্দিন বলেন অনেক ব্যাংকার নারীদের এড়িয়ে চলতে চান। তারা দেশের ভালো চান না। তবে নারীদের উত্পাদনশীল খাতে বিনিয়োগে এগিয়ে আসতে হবে। তিনি জানান বর্তমানে দেশে ৭টি নারী উদ্যোক্তা চেম্বার আছে। আরো ১০টি আবেদন জমা রয়েছে। আবুল কাসেম আহমেদ বলেন নারীদের ঋণ দিলে তারা সঠিকভাবে ব্যবহার করেন উত্পাদন করেন টাকা ফেরত দেন। পরিবেশের ক্ষতি করেন না। নারী উদ্যোগে বিনিয়োগ এখন এসএমই বিজনেস কেস হয়ে দাঁড়িয়েছে।রোকেয়া আফজাল রহমান বলেন নারী উদ্যোগে বিনিয়োগকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে। আলী রেজা ইফতেখার বলেন অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে নারীরা অবহেলিত। তবে ঋণের পাশাপাশি অন্য সেবাও নারীদের দিতে হবে। প্রশিক্ষণ নেটওয়ার্কিংটা তাদের জন্য জরুরি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7669.csv b/Bangla_fin_news_articles/7669.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a0e1a2f06ae9f9a7a6da4ff205234d6a21cc16c1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7669.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7669,ডিএসইতে লেনদেন কমেছে ২২ ভাগ,2014-03-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে গতকাল বৃহস্পতিবার সূচক কমার পাশাপাশি লেনদেনও কমেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেনে হয়েছে ৩৫৩ কোটি টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় ২২ ভাগ কম। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৬৩৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১৬ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬৬৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৩ কোটি ৪৬ লাখ ৩৭ হাজার টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৯৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৮৮টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৬টির কমেছে ১২৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে শেয়ারবাজারে ওভার দ্য কাউন্টার ওটিসি মার্কেটে তালিকাভুক্ত পদ্মা সিমেন্টের অবলুপ্তির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। কোম্পানিটি এসংশ্লিষ্ট ঘোষণা দিয়েছে। সংশ্লিষ্ট শেয়ারহোল্ডারদের পাওনা বুঝে নিতে কোম্পানির অবসায়কের কাছে ২১ মার্চের মধ্যে দাবিনামা পেশেরও অনুরোধ জানিয়েছে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়। জানা গেছে ১৯৯৮ সালে প্রাইভেট কোম্পানি হিসেবে প্রতিষ্ঠা পায় পদ্মা সিমেন্ট লিমিটেড। ২০০১ সালে কোম্পানিটির বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু হয়। এরপর কোম্পানিটি প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও মাধ্যমে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হয় ২০০২ সালে। বর্তমানে কোম্পানিটির অনুমোদিত মূলধন ৫০ কোটি টাকা। ২৭ কোটি ৬০ লাখ টাকা পরিশোধিত মূলধনের মোট ২ কোটি ৭৬ লাখ শেয়ার বাজারে রয়েছে। এর মধ্যে উদ্যোক্তাপরিচালক দশমিক ৩৬ শতাংশ ও ৯৯ দশমিক ৬৪ শতাংশ শেয়ার রয়েছে সাধারণ বিনিয়োগকারীর হাতে। এদিকে কোম্পানিটির পুঞ্জিভূত লোকসানের পরিমাণ ৩৩ কোটি ৩০ লাখ ৩০ হাজার টাকা। উত্পাদনে না থাকায় কোম্পানিটিকে ক্রমেই লোকসান গুনতে হয়। এ কারণে উদ্যোক্তারা কোম্পানিটিকে গুটিয়ে নেয়ার সিদ্ধান্ত নেন। শেয়ারহোল্ডারদের পাওনা পরিশোধ করতে শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি হস্তক্ষেপে লিকুইডেশনের মাধ্যমে পদ্মা সিমেন্টের অবলুপ্তির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7670.csv b/Bangla_fin_news_articles/7670.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..71cc1abb7f7aa2267636f3d01e71f4abce92cb76 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7670.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7670,এলসি বিল দ্রুত পরিশোধের নির্দেশ,2014-03-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আমদানি ঋণপত্রের এলসি বিপরীতে বিলের মূল্য দ্রুত পরিশোধের নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গতকাল বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংক প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে দেশের সকল তফসিলি ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়েছে।প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে কোন কোন তফসিলি ব্যাংক এলসির বিপরীতে বিলের মূল্য পরিশোধে অনাকাঙ্খিত দেরি করছে বলে অভিযোগ আসছে। এর ফলে দেশের ব্যাংক ব্যবস্থার ভাবর্মূতি ক্ষুন্ন হচ্ছে। বিলম্বের জন্য সুদ পরিশোধসহ এলসিতে বিদেশি ব্যাংকের কনফার্মেশন বাবদ ব্যয় বৃদ্ধি পাওয়ায় ব্যয়বহুল হচ্ছে বৈদেশি আমদানি। এ ধরনের অনিয়মের কারণে আমদানি ব্যয় বৃদ্ধি পেয়ে পণ্যমূল্য বেড়ে যাচ্ছে যা জনস্বার্থ বিঘ্নিত করছে।এজন্য নিয়মানুসারে এলসি বিল পরিশোধের নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। অযথা বিলম্ব করলে দোষীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও জানানো হয়েছে ওই প্রজ্ঞাপনে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7671.csv b/Bangla_fin_news_articles/7671.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7dd1c9794b539356862de31f2b18b506d7c35d33 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7671.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7671,কর্মসংস্থান সৃষ্টিই বড় চ্যালেঞ্জ গভর্নর,2014-03-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের উন্নয়নের সাফল্যগাঁথা কর্মঠ ও সৃজনশীল উদ্যোক্তারাই রচনা করেছেন। কৃষি শিল্প ও সেবা খাতে তাদের সফল পদচারণার কারণেই বাংলাদেশ আজ বিশ্বের নজর কাড়তে সক্ষম হয়েছে। তবে কর্মসংস্থান সৃষ্টি আমাদের জন্যে একটি বড় চ্যালেঞ্জ। আর এ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় ডিসিসিআইকে সঙ্গে নিয়ে আইডিইবির এক হাজার নতুন শিল্প উদ্যোক্তা সৃষ্টির এ প্রকল্প অন্যান্য সংগঠনের জন্যে অনুসরণীয় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। অন্যান্য সংগঠনকেউ এ ধরনের সৃজনশীল উদ্যোগ গ্রহণ করা উচিত।গতকাল বাংলাদেশ ব্যাংক ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ আইডিইবি ও ঢাকা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ড্রাস্ট্রি ডিসিসিআই এর যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত উদ্যোক্তা উন্নয়ন কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান এসব কথা বলেন। আইডিইবি ভবনে আয়োজিত দুদিনের এ কর্মশালায় আইডিইবি সভাপতি এ. কে. এম. এ হামিদ বাংলাদেশ টেলিভিশনের মহাপরিচালক ম. হামিদ ঢাকা চেম্বারের সাবেক সভাপতি ও এ্যান্ট্রিপ্রিনিউয়ারশীপ এন্ড ইনোভেশন এক্সপোর বর্তমান চেয়ারম্যান সবুর খান উপস্থিত ছিলেন।উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে গভর্নর বলেন বর্তমানে আমাদের জনসংখ্যার ৬০ শতাংশই কর্মক্ষম। এ ধরনের সুযোগকে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড বলে। চীন ও ভারতের মতো দেশেও এ সুযোগ এসেছিল। তারা এটিকে কাজে লাগিয়ে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন সাধন করেছে। তিনি বলেন দেশে প্রতিবছর প্রায় ২০ লাখ কর্মক্ষম জনবল তৈরি হচ্ছে। এই জনবলকে দক্ষ জনশক্তি হিসেবে গড়ে তুলতে পারলে এটি আমাদের জন্যে আশীর্বাদ হয়ে উঠবে।আতিউর রহমান বলেন উদ্যোক্তাদের জন্যে বাংলাদেশ ব্যাংক নীতি সহায়তার পাশাপাশি কয়েকটি পুনঃঅর্থায়ন তহবিল গঠন গ্রহণ করেছে। ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের জন্যে ৬০০ কোটি টাকার একটি পুনঃঅর্থায়ন তহবিল রয়েছে। এ তহবিল থেকে নতুন উদ্যোক্তারা ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ গ্রহণ করতে পারছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7672.csv b/Bangla_fin_news_articles/7672.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..56243d92753f99e9269d9216452d728eb92ccbf8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7672.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7672,বিদ্যুত্ ও জ্বালানি খাতের লেনদেন বেড়েছে,2014-03-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই বিদ্যুত্ ও জ্বালানি খাতের লেনদেন বেড়েছে। একদিনের ব্যবধানে দ্বিগুণ হয়ে এ খাতের লেনদেন হয়েছে ৯৬ কোটি ৭৩ লাখ টাকা। মঙ্গলবার ডিএসইতে দুইমাসের মধ্যে সর্বনিম্ন লেনদেন হলেও গতকাল বুধবার সূচক ও লেনদেন বেড়েছে।বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায় গতকাল ডিএসইতে মোট ২৮৯টি কোমপানির ৭ কোটি ৩২ লাখ ৫ হাজার ৭৪৯টি শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। মোট লেনদেনের পরিমাণ ৪৫০ কোটি ৭৫ লাখ ৯৬ হাজার ৬৮ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১১৪ কোটি ৬৫ লাখ টাকা বেশি।ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১২ দশমিক ১১ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৬৬০ দশমিক ৫৩ পয়েন্ট ডিএস৩০ মূল্য সূচক দশমিক ৫২ পয়েন্ট বেড়ে ১৬৮১ দশমিক ৭৬ পয়েন্ট এবং ডিএসইএক্স শরীয়াহ্ সূচক ৩.৪৫ পয়েন্ট বেড়ে ১০১৫ দশমিক ১৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেনকৃত ২৮৯টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫৫টির কমেছে ১১০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টি কোম্পানির শেয়ারের।লেনদেনের ভিত্তিতে প্রধান ১০টি কোমপানি হলো পদ্মা অয়েল বিএসসি মেঘনা পেট্রোলিয়াম স্কয়ার ফার্মা অলিম্পিক লিঃ বিএসসিসিএল গ্রামীণফোন সিঙ্গার বিডি যমুনা অয়েল ও লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট ।দর বৃদ্ধির শীর্ষে প্রধান ১০টি কোমপানি হলো শমরিতা হাসপাতাল হাক্কানী পাল্প এপেক্স স্পিনিং স্ট্যান্ডার্ড সিরামিক্স রিপাবলিক ইন্সুঃ মুন্নু সিরামিক্স আনলিমা ইয়ার্ন ইস্টার্ন ইন্সুঃ ৭ম আইসিবি ও বীচ হ্যাচারী।অন্যদিকে দাম কমার শীর্ষে প্রধান ১০টি কোমপানি হলো ব্র্যাক ব্যাংক ইউসিবিএল ইবিএল মাইডাস ফাইন্যান্স ইবিএল এনআরবি মি. ফা. প্রাইম ফাইন্যান্স এনভয় টেক্সটাইল নর্দান ইন্সুঃ মিথুন নিটিং ও এবি ব্যাংক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7673.csv b/Bangla_fin_news_articles/7673.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d2567d98a9148e374edf584d52e79de587114767 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7673.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7673,১ বছরের পুরনো গাড়ি আমদানিতে ১৫ অবচয়,2014-03-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,৬ মাস থেকে ১ বছরের পুরনো গাড়ি আমদানিতে ১৫ শতাংশ অবচয় ডেপ্রিসিয়েশেন সুবিধা পাওয়া যাবে। গত সোমবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর এ বিষয়ে একটি আদেশ এসআরও জারি করেছে। অবশ্য ৬ মাস পর্যন্ত পুরনো গাড়ি এ সুবিধা পাবে না। চলতি ২০১৩১৪ অর্থবছরের বাজেটে এক বছরের পুরনো গাড়ি আমদানিতে কোন অবচয় সুবিধা দেয়া হয়নি। এ ধরণের গাড়ি আমাদানিতে অবচয় সুবিধা দেয়ার জন্য পুরনো গাড়ি আমদানিকারকরা দীর্ঘদিন থেকে দাবি জানিয়ে আসছিলেন। তবে এক বছর থেকে দুই বছরের পুরনো গাড়ি আমদানিতে বিদ্যমান অবচয় সুবিধা ৫ শতাংশ কমানো হয়েছে। অবচয়ের অন্যান্য ক্ষেত্রে কোন পরিবর্তন আনা হয় নি।চলতি অর্থবছরে ৫ বছর পর্যন্ত পুরনো গাড়ির আমদানিতে সর্বোচ্চ অবচয় সুবিধা বছর ভিত্তিক ভাগ করে দেয়া হয়েছে। এটি এখন সর্বোচ্চ ৪৫ শতাংশ। এর আগে এই অবচয় সুবিধা ছিল ৩৫ শতাংশ।৬ মাস থেকে এক বছরের পুরনো গাড়ি আমদানিতে অবচয় সুবিধা দেয়াকে ইতিবাচক বলে মনে করছেন পুরনো গাড়ি আমদানিকারকরা। তবে এক বছর থেকে দুই বছরের পুরনো গাড়ি আমদানিতে অবচয় সুবিধা ৫ শতাংশ কমানোর ফলে ১৫শ সিসির একটি গাড়ির দাম গড়পড়তা দেড় লাখ টাকা করে বেড়ে যাবে বলে তাদের আশংকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7674.csv b/Bangla_fin_news_articles/7674.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9683b0146cdfd9abff639c1411613c842192c23b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7674.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7674,বাংলাদেশ থেকে ঋণ নিতে পারবে বিদেশী প্রতিষ্ঠান,2014-03-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এখন থেকে বিদেশি কোম্পানিগুলোও দেশের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ নিতে পারবে। দেশের ব্যাংকগুলোতে তারল্য বেশি থাকায় এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গতকাল মঙ্গলবার এ সংক্রান্ত সার্কুলার জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ফরেন এক্সচেঞ্জ পলিসি ডিপার্টমেন্ট। সকল ব্যাংক ও ব্যাংক বহির্ভুত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহীদের কাছে ওই সার্কুলার পাঠানো হয়েছে।সার্কুলারে বলা হয়েছে দেশের উত্পাদন ও সেবাখাতের সঙ্গে সংশিষ্ট বিদেশি মালিকানাধীন বা নিয়ন্ত্রণাধীন কোম্পানী মেয়াদী ঋণ নিতে পারবে। যেসব কোম্পানী ৩ বছরের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশে কার্যক্রম চালাচ্ছে তারাই কেবল টাকায় এ ঋণ নেয়ার সুযোগ পাবেন। এক্ষেত্রে ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানকে ঋণ দেয়ার যাবতীয় শর্ত মেনে চলতে হবে। নির্দিষ্ট সময় পর পর বিদেশি কোম্পানীকে প্রদত্ত ঋণের তথ্য ফরেন এক্সচেঞ্জ পলিসি ডিপার্টমেন্টের মহাব্যবস্থাপককে জিএম জানাতে হবে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোক।এ বিষয়ে জানতে চাইলে ফরেন এক্সচেঞ্জ পলিসি ডিপার্টমেন্টের উর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা জানান স্থানীয় মার্কেটে টাকা বেশি আছে এজন্য বিদেশি কোম্পানীগুলোকেও ঋণ দেয়ার অনুমতি দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশি উত্স থেকে ঋণ নিতে বিদেশিদের আকৃষ্ট করার জন্য সুযোগ দেয়া হলো। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7675.csv b/Bangla_fin_news_articles/7675.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6cbf3cf74a15e470d51876e9c74e1b3e8a49f5d3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7675.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7675,ডিএসইতে দুই মাসের মধ্যেসর্বনিম্ন লেনদেন,2014-03-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে গতকাল মঙ্গলবার বেশিরভাগ কোম্পানির দর বেড়েছে। তাই সূচকও কিছুটা বেড়েছে। তবে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই লেনদেনের পরিমাণ অনেক কমে গেছে। গতকাল ডিএইতে লেনদেন হয়েছে ৩৩৬ কোটি টাকা। যা প্রায় দুই মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। তাছাড়া আগের কার্যদিবসের তুলনায় সাড়ে ১৬ শতাংশ কম।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৭ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৬৭২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক কিছুটা কমে ১ হাজার ৬৮০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৩৬ কোটি ৯ লাখ ৯৯ হাজার টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৬৫ কোটি ৬৬ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৮৮টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৪টির কমেছে ৮৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশনের রাইট শেয়ারের অর্থ সংগ্রহ শুরু হবে আগামী মঙ্গলবার থেকে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। কোম্পানিটির রাইট শেয়ারের অর্থ সংগ্রহ চলবে ৯ এপ্রিল পর্যন্ত। শেয়ারবাজারে ২আর৩ অনুপাতে ৩টি সাধারণ শেয়ারের বিপরীতে ২টি রাইট শেয়ার ১১ কোটি ২৪ লাখ ৭৮ হাজার ৪০০টি শেয়ার ছেড়ে ১১২ কোটি ৪৭ লাখ ৮৪ হাজার টাকা উত্তোলন করবে। এ জন্য প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ টাকা। উত্তোলিত অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি বিএমআরই এবং ঋণ পরিশোধে ব্যবহার করা হবে।এদিকে স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেডের ডিএসই নতুন পরিচালনা পর্ষদ এক বৈঠক করেছেন। সোমবার ডিএসই প্রাঙ্গণে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় ডিএসই চেয়ারম্যান সিদ্দিকুর রহমান মিয়া বলেন ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশনের ফলে মালিকানা থেকে ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পৃথকীকরণ হলেও প্রতিষ্ঠানটির উন্নয়নের জন্য সকলকে ঐকমত্যের ভিত্তিতে কাজ করতে হবে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ডিএসইর স্বতন্ত্র পরিচালক মনোয়ারা হাকিম আলী রুহুল আমিন এফসিএমএ অধ্যাপক ড. আবুল হাশেম ওয়ালিউল ইসলাম অধ্যাপক ড. এম কায়কোবাদ শেয়ারহোল্ডার পরিচালক মো. শাকিল রিজভী মোহাম্মদ শাহজাহান খাজা গোলাম রসুল শরীফ আনোয়ার হোসেন ও ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক অধ্যাপক ড. স্বপন মার বালা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7676.csv b/Bangla_fin_news_articles/7676.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d714fc4744228d90c9b78e5ba11d1716624a6bea --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7676.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7676,আরব আমিরাতে ভিসা সহজীকণের আহ্বান এফবিসিসিআইয়ের,2014-03-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিনিয়োগ বৃদ্ধির ও ব্যবসায়িক ভিসা সজহীকরণের জন্য আহ্বান জানিয়েছে এফবিসিসিআই। গতকাল এফবিসিসিআইয়ের কার্যালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূত শহীদ বিন হাজর আল শহী এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহ্মদের সঙ্গে সৌজন্য করলে এ আহবান জানানো হয়।এ সময় এফবিসিসিআইয়ের প্রথম সহসভাপতি মনোয়ারা হাকিম আলী মহাসচিব মীর শাহাবুদ্দিন মোহাম্মদ উপদেষ্টা মনজুর আহমেদ এবং এফবিসিসিআই স্ট্যান্ডিং কমিটি অন ইন্টারন্যাশনাল এ্যাফেয়ার্সের চেয়ারম্যান ও এফবিসিসিআইয়ের সাধারণ পরিষদের সদস্য কাজী খুররম আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহ্মদ বাংলাদেশ থেকে অদক্ষ আধা দক্ষ ও দক্ষ জনশক্তি বাংলাদেশী ব্যবসায়ীদের ইউএইএর ভিসা সহজকরণ ও উভয় দেশের ব্যবসায়ী প্রতিনিধি বিনিময়ের উপর গুরুত্বারোপ করেন।রাষ্ট্রদূত শহীদ বিন হাজর আল শহী বলেন সংযুক্ত আরব আমিরাত বাংলাদেশের সাথে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যিক সুসর্ম্পক বৃদ্ধিতে যথেষ্ট আন্তরিক। এফবিসিসিআইয়ের দাবিসমূহের প্রতি আশ্বস্ত করে তিনি বলেন ব্যবসায়িক ভিসা সহজীকরণ ও চট্টগ্রামে একটি লিয়াঁজো চালু করার বিষয়ে অতিদ্রুত পদক্ষেপ নিবেন। বাংলাদেশ থেকে একটি ব্যবসায়ী প্রতিনিধি আরব আমিরাতে প্রেরণের জন্যও এফবিসিসিআইকে উদ্যোগী হবার অনুরোধ জানান তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7677.csv b/Bangla_fin_news_articles/7677.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..15b8effb06509012870f541ef984c6f676f53325 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7677.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7677,আট মাসে রপ্তানি বেড়েছে ১৪,2014-03-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি ২০১৩১৪ অর্থ বছরের প্রথম আট মাসে জুলাইফেব্রুয়ারি পূর্বের অর্থ বছরের একই সময়ের তুলনায় রপ্তানি বেড়েছে ১৩ দশমিক ৯৬ শতাংশ। একই সময়ে লক্ষ্যমাত্রাও অর্জন করতে সমর্থ হয়েছে রপ্তানি খাত। গত আট মাসে ১ হাজার ৯৪১ কোটি মার্কিন ডলার লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে রপ্তানি হয়েছে ১ হাজার ৯৮৩ কোটি ডলারের পণ্য। পূর্বের অর্থ বছরের একই সময়ে রপ্তানি আয় ছিল ১ হাজার ৭৪০ কোটি ডলারের পণ্য। অবশ্য গেল ফেব্রুয়ারিতে রপ্তানিতে লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়নি। ফেব্রুয়ারিতে ২৩৯ কোটি ডলারের লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে রপ্তানি হয়েছে ২২৫ কোটি ডলারের পণ্য। তবে আগের অর্থ বছরের একই সময়ের তুলনায় রপ্তানি বেড়েছে সাড়ে ৬ শতাংশ।রাজনৈতিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল থাকলে চলতি অর্থ বছরের রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা সম্ভব হবে বলে মনে করেন বাণিজ্য মন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। রবিবার তৈরি পোশাক উত্পাদকদের সংগঠন বিজিএমইএর এক অনুষ্ঠানে তিনি এমন আশাবাদ ব্যক্ত করেন।রপ্তানির বড় নিয়ামক তৈরি পোশাক রপ্তানিতে ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি থাকায় গোটা রপ্তানিতে ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে। তৈরি পোশাকের মূল খাত নীটওয়্যার ও ওভেন রপ্তানি বেড়েছে যথাক্রমে ১৭ দশমিক ৫০ শতাংশ ও ১৫ দশমিক ৯২ শতাংশ। গত আট মাসের হিসাবে এই দুটি খাত রপ্তানিতে লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম করতে সমর্থ হয়েছে। ৭৩৭ কোটি ডলারের লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে নিট পোশাক রপ্তানি হয়েছে ৭৯১ কেটি ডলারের। অন্যদিকে ৮০০ কোটি ডলারের লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে ওভেন পোশাক রপ্তানি হয়েছে ৮২৩ কোটি ডলারের।তবে পোশাক রপ্তানির এই প্রবৃদ্ধিতে খুশি নন রপ্তানিকারকরা। বিজিএমইএর সভাপতি আতিকুল ইসলাম এই ইস্যুতে রবিবার বিজিএমইএতে ওই অনুষ্ঠানে বলেন এই পরিসংখ্যানে কেবল রপ্তানি বৃদ্ধি দেখানো হয়েছে। কিন্তু রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে কত প্রতিষ্ঠান আকাশপথে পণ্য পাঠিয়েছে আর কত প্রতিষ্ঠান ক্রেতাকে ডিসকাউন্ট দিয়েছে তার হিসাব নেই। তিনি বলেন উদ্যোক্তাদের ভেতরে এখন রক্তক্ষরণ হচ্ছে।রপ্তানির পরিসংখ্যান বিশ্লেষণে দেখা যায় হিমায়িত খাদ্য কৃষি পণ্য চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য পাদুকা ও আসবাবপত্র জাতীয় পণ্য রপ্তানি বেড়েছে। অন্যদিকে পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি কমেছে। একই সঙ্গে হিমায়িত মাছ প্লাস্টিক পণ্য প্রকৌশল পণ্য সমুদ্রগামী জাহাজ ও কম্পিউটার সেবা রপ্তানি কমেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7678.csv b/Bangla_fin_news_articles/7678.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..172a1271c72ff60b6cb878dbda648fe7170a3580 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7678.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7678,ডিএসই’র লেনদেন ২১ ভাগ কমেছে,2014-03-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গতকাল সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সূচক ও লেনদেন কমেছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪০১ কোটি টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় প্রায় সাড়ে ২১ ভাগ কম। এদিকে ডিএসইর লেনদেনে আগের দিনের মতোই ফার্মাসিউটিক্যালস ও বস্ত্র খাতের প্রাধান্য ছিল। এ দুই খাতে লেনদেন হয়েছে ১১১ কোটি টাকা। যা বাজারের মোট লেনদেনের ২৮ ভাগ।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২১ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৬৬৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৪ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬৮১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪০১ কোটি ৭৬ লাখ ২৬ হাজার টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১০৯ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৫টির কমেছে ১৩৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪০টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে বেঙ্গল পলি অ্যান্ড পেপার স্যাক লিমিটেডের আইপিওর ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে কাজ করবে আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্টস্ লিমিটেড। আইপিওর মাধ্যমে মূলধন বৃদ্ধি করার উদ্দেশ্যে সম্প্রতি আইডিএলসির সাথে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে বেঙ্গল পলি অ্যান্ড পেপার কর্তৃপক্ষ। বেঙ্গল গ্রুপের এ প্রতিষ্ঠানটি সিমেন্ট খাদ্যশস্য এবং পোল্ট্রি ফিড শিল্পে বহুল ব্যবহূত পলিপ্রোপাইলিন ওভেন ব্যাগ প্রস্তুত করে। বেঙ্গলের পরিচালক জসিম উদ্দিন ও আইডিএলসির এমডি মো. মনিরুজ্জামান উভয় প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7679.csv b/Bangla_fin_news_articles/7679.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1a7d654990e90faa88cddffeb5bbd5bc2904bb76 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7679.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7679,ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূবালী ব্যাংকের এসএমই বিষয়ক কর্মশালা,2014-03-09,ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি,ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূবালী ব্যাংকের এসএমই বিষয়ক কর্মশালা শুক্রবার অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বারের সহ সভাপতি আল মামুন এবং ব্যাংকের এজিএম মকছুদুল হক চৌধূরীর সভাপতিত্বে বক্তৃতা করেন ব্যাংক কর্মকর্তা মহসিন সরকার নজরুল ইসলাম মাইনুল ইসলাম শাকিল আহম্মেদ খান প্রমুখ। অনুষ্ঠান শেষে মেলার আয়োজন করা হয়। এতে ৬টি ষ্টল প্রদর্শন করা হয়। এছাড়া পরিষদ মিলনায়তনে আয়োজিত এসএমই বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়্। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্যাংকের উপমহাব্যাবস্থাপক মো. মহিউদ্দিন আহম্মেদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্যাংকের উপমহাব্যাবস্থাপক জিয়াউল হক চৌধুরী প্রেস ক্লাবের সভাপতি সৈয়দ মিজানুর রেজা প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7680.csv b/Bangla_fin_news_articles/7680.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..327f8e1fa54e97004632cbc91cfe1a79d0c8c583 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7680.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7680,আখ চাষিদের পাওনা পরিশোধ করতে পারছে না করপোরেশন,2014-03-09,বিমল সাহা ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি,চিনি শিল্প করপোরেশনের চিনিকলগুলোর গুদামগুলোতে চিনির পাহাড় জমেছে। উত্পাদিত চিনি বিক্রি হচ্ছে না। অর্থাভাবে মিলগুলো চাষিদের আখের দাম পরিশোধ করতে পারছে না। শ্রমিক কর্মচারীদের দুই মাসের বেতনভাতা বাকি পড়েছে। সব মিলিয়ে করপোরেশন মহাসংকটে পড়েছে।চিনি শিল্প করপোরেশনসূত্রে জানা যায় আরেক দফা কমিয়ে প্রতি কেজি চিনির দাম ৫০ টাকা থেকে ৪০ টাকা করা হয়েছে। তারপরও মিলগুলোর চিনি বিক্রি হচ্ছে না। উত্পাদিত চিনির মজুত বেড়েই চলেছে। গত বছরে উত্পাদিত চিনির প্রায় পুরাটাই মজুত ছিল। বিপুল পরিমাণ চিনির মজুত মাথায় নিয়ে চলতি মৌসুমের ২০১৩২০১৪ উত্পাদন শুরু করে করপোরেশনের অধীন ১৫টি চিনিকল। প্রথমদিকে বিরোধী দলের হরতালঅবরোধের কারণে উত্পাদন দারুণভাবে ব্যাহত হয়। এবার ১৮ লাখ ৬০ হাজার টন আখ মাড়াই করে এক লাখ ৩৮ হাজার একশ ৫০ টন চিনি উত্পাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে করপোরেশন। বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ১৪ লাখ ৭৯ হাজার ৩শ ১১ টন আখ মাড়াই করে এক লাখ ৩ হাজার ২শ ২৭ টন চিনি উত্পাদন হয়েছে। করপোরেশনের কর্মকর্তারা আশা করছেন এবার চিনি উত্পাদন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব হতে পারে। বর্তমানে আখের অভাবে রাজশাহী সেতাবগঞ্জ ও পাবনা চিনিকল বন্ধ হয়ে গেছে। পঞ্চগড় ঠাকুরগাঁও শ্যামপুর রংপুর জয়পুরহাট নর্থ বেঙ্গল চিনিকল নাটোর কুষ্টিয়া দর্শনার কেরু মোবারকগঞ্জ ফরিদপুর ও জিলবাংলা চিনিকল চালু আছে।উত্পাদিত চিনি বিক্রি না হওয়ায় করপোরেশন চাষিদের আখের মূল্য পরিশোধ করতে পারছে না। মিলের গুদামগুলোতে ৮শ ২৮ কোটি টাকা মূল্যের দুই লাখ ৭ হাজার টন চিনি মজুত রয়েছে। যত্সামান্য পরিমাণ চিনি বিক্রি হচ্ছে। ক্রয়কৃত আখের মূল্য বাবদ পাওনা একশ ২৪ কোটি টাকা চাষির পরিশোধ করা যাচ্ছে না। প্রতিদিন চাষিদের পাওনা টাকার পরিমাণ বাড়ছে। মিলগুলোতে পাওনা টাকার জন্য চাষিরা ভাউচার হাতে ধরনা দিচ্ছে। টাকা না পেয়ে তারা মিলের প্রতি বিরূপ মনোভাব নিয়ে ফিরে যাচ্ছেন। এতে আগামীতে আখ চাষে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। এদিকে টাকার অভাবে জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসের কর্মকর্তা কর্মচারী ও শ্রমিকদের বেতনভাতা পরিশোধ করতে পারেনি বলে করপোরেশনের হিসাব রক্ষণ বিভাগের এক সূত্রে জানা গেছে।মিল সংশ্লিষ্টসূত্রে জানা যায় প্রতি বছর উপকরণের মূল্যবৃদ্ধির কারণে চিনির উত্পাদন খরচ বেড়ে চলেছে। বর্তমানে এক কেজি চিনির উত্পাদন খরচ ৯০ টাকার মত। প্রতি কেজি চিনির বিক্রয় মূল্য ৪০ টাকা। কেজি প্রতি ৫০ টাকা লোকসান হচ্ছে। এতে লোকসানের পরিমাণ আরো স্ফীত হবে। গত অর্থবছরে প্রায় ৩শ কোটি টাকা লোকসান হয়েছে চিনি শিল্প করপোরেশনের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7681.csv b/Bangla_fin_news_articles/7681.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f4321f289a5153a8801d17402a520b00da63f732 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7681.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7681,শেয়ারবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে,2014-03-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের উভয় পুঁজিবাজারে মূল্য সূচক কমলেও বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় দিনের লেনদেন শুরু হলেও দিনশেষে সূচক কিছুটা নিম্নমুখী হয়ে যায়।গতকাল ডিএসইতে মোট ২৯৩টি কোম্পানির ৮ কোটি ৪১ লাখ ৫৯ হাজার ৮৩টি শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। মোট লেনদেনের পরিমাণ ৫১০ কোটি ৬৪ লাখ ৯৯ হাজার টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৯৭ কোটি ৭২ লাখ টাকা বেশি।ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১২ দশমিক ৪৩ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৬৮৭ পয়েন্ট ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৪ দশমিক ৭৯ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬৮৫ পয়েন্ট এবং ডিএসইএক্স শরীয়াহ্ সূচক ৮ দশমিক ২৭ পয়েন্ট বেড়ে ১০১৯ দশমিক ৬২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেনকৃত ২৯৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৩টির কমেছে ১৮৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানির শেয়ারের।লেনদেনের ভিত্তিতে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট স্কয়ার ফার্মা স্কয়ার টেক্সটাইল বিএসসিসিএল গ্রামীণফোন সিঙ্গার বিডি মেঘনা পেট্রোলিয়াম অলিম্পিক লিঃ যমুনা অয়েল ও বিএসসি।দর বৃদ্ধির শীর্ষে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো প্রগ্রেসিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্স স্কয়ার টেক্সটাইল সোনালী আঁঁশ মুন্নু সিরামিকস বাটা সু কোং দেশ গার্মেন্টস শমরিতা হাসপাতাল ফারইস্ট লাইফ ইন্স্যুরেন্স এপেক্স স্পিনিং ও এনভয় টেক্সটাইল। অন্যদিকে দাম কমার শীর্ষে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো আইডিএলসি নর্দার্ন জুট আলহাজ্ব টেক্সটাইল রহিমা ফুড ইউএলসি বিডি ফাইন্যান্স ইমাম বাটন এএফসি এগ্রো পূবালী ব্যাংক ও ব্যাংক এশিয়া।অন্যদিকে গতকাল চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সাধারণ মূল্য সূচক ৪৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৯ হাজার ১৫৯ পয়েন্টে। লেনদেন হওয়া ২২২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৫৮টির কমেছে ১৪৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৫টি কোম্পানির শেয়ার দর। টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৪৫ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7682.csv b/Bangla_fin_news_articles/7682.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9f7f93949a7d7f080aaff80075f449b2328aee0f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7682.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7682,চিটাগাং ড্রিংকিং ওয়াটার ম্যানুফ্যাকচারার্স এসোসিয়েশনের কার্যকরি কমিটি গঠিত,2014-03-08,চট্টগ্রাম অফিস,চট্টগ্রাম থিয়েটার ইনস্টিটিউট হলে বৃহস্পতিবার চিটাগাং ড্রিংকিং ওয়াটার ম্যানুফ্যাকচারার্স এসোসিয়েশনের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন আরওয়াহ ফুড এন্ড বেভারেজ লিঃ ব্যবস্থাপনা পরিচালক এএসএম ইসমাইল খান।সভায় সর্বসম্মতিক্রমে এএসএম ইসমাইল খানকে সভাপতি গৌতম কান্তি চন্দকে সাধারণ সম্পাদক করে ২০১৪১৫ সালের জন্য ৩১ সদস্য বিশিষ্ট একটি কার্যকরি কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেনসিনিয়র সহসভাপতি এনাম উদ্দিন সহসভাপতি এমএ মান্নান হানিফা নাজিব হেনা নাছির উদ্দিন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ.ন.ম হাসান চৌধুরী শফিউল গাউছ চৌধুরী মো. ফিরোজ খান সাংগঠনিক সম্পাদক ফয়সাল আবদুলাহ আদনান অর্থ সম্পাদক জায়েদুল ইসলাম আসিফ আইন বিষয়ক সম্পাদক সজিব রায় প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবদুর রায়হান রাজু দপ্তর সম্পাদক জামাল উদ্দিন পারভেজ আপ্যাঃ ও বিনোঃ সম্পাদক সজল রায় কার্যকরি সদস্য আবু সায়েদ চৌধুরী বিশ্বজিত দাশ এএম সাইফুল মঈনুদ্দিন আহমদ রাশেদ জসিম উদ্দিন মোহাম্মদ আলমগীর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7683.csv b/Bangla_fin_news_articles/7683.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9c1086a081152635846ec27433c79c17204777c2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7683.csv @@ -0,0 +1,3 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7683,চা আমদানির ওপর ২০ শতাংশ +সম্পূরক শুল্ক পুনর্বহালের দাবি,2014-03-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশীয় চা শিল্পের অস্তিত্ব রক্ষায় চা আমদানির ওপর পূর্বের আরোপিত ২০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক পুনর্বহালের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ চা সংসদ। সম্প্রতি অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সঙ্গে সাক্ষাত্ করে চা সংসদের নেতারা এ দাবি জানান।বাংলাদেশ চা সংসদের চেয়ারম্যান মো. সাফওয়ান চৌধুরী জানিয়েছেন চা শিল্পের অস্তিত্ব রক্ষার স্বার্থে আমদানির ওপর ইতিপূর্বে আরোপিত ২০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহার করায় নিম্নমানের সস্তা চা আমদানি অব্যাহত আছে। অবাধ আমদানি বৃদ্ধির ফলে চলতি নিলাম মৌসুমে ২০১৩১৪ আশঙ্কাজনকভাবে চায়ের দরপতন হচ্ছে। বাংলাদেশের চা শিল্প অসম প্রতিযোগিতার সম্মুখীন হচ্ছে। জানা গেছে প্রতিবেশী দেশ ভারত পৃথিবীর অন্যতম বৃহত্ চা উত্পাদনকারী দেশ। সেখানে চা শিল্পের স্বার্থ রক্ষার্থে চা আমদানির ওপর মোট ১১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় আমাদের দেশের চা শিল্প রক্ষার্থেও শুল্ক আরোপের দাবি জানান ব্যবসায়ীরা।প্রসঙ্গত চা সংসদের আবেদনের প্রেক্ষিতে বিষয়টি পরীক্ষানিরীক্ষা করে অর্থ মন্ত্রণালয় ২০১১ সালে চা আমদানির ওপর ২৫ শতাংশ রেগুলেটরি শুল্ক আরোপ করে। পরবর্তীতে সরকার রেগুলেটরি ডিউটি ৫ শতাংশ কমিয়ে ২০ শতাংশ করে যা ২০১৩ সালে প্রস্তাবিত অর্থ আইনেও বহাল ছিল। কিন্তু ২০১৩১৪ অর্থবছরের বাজেট পাসের ঠিক আগে আকস্মিভাবে ২০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক অর্থ আইন ২০১৩ থেকে প্রত্যাহার করে নেয়া হয়। এতে দেশীয় উত্পাদনকারীরা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন।তথ্যমতে ২০১০ সালে চা আমদানি হয়েছে ৪ দশমিক ১৩ মিলিয়ন কেজি। আর ২০১১ সালে হয়েছে ৪ দশমিক ৯৮ মিলিয়ন কেজি। আর ২০১২ সালে সম্পূরক শুল্ক থাকায় আমদানি হ্রাস পেয়ে ১ দশমিক ৯২ মিলিয়ন কেজিতে দাঁড়ায়। কিন্তু ২০১৩ সালে এ শুল্ক প্রত্যাহার করায় আমদানি কয়েকগুণ বেড়ে ১০ দশমিক ৬২ শতাংশে এসে দাঁড়িয়েছে।জানা গেছে অবাধ আমদানি বৃদ্ধির কারণে চলতি নিলাম মৌসুমে ৩০০৪২০১৩ অনুষ্ঠিত ১ম সেলে যেখানে গড় নিলাম মূল্য ছিল প্রতিকেজি ২৭৪ দশমিক ৯৮ টাকা। সেখানে গত ১৮০২২০১৪ অনুষ্ঠিত ৩৯তম সেলে দর পতনের কারণে গড় নিলাম মূল্য দাঁড়ায় ১৪৩ দশমিক ১২ টাকা। তদুপরি প্রতি সেলে ৫০ শতাংশ থেকে ৬০ শতাংশ চা অবিক্রিত থেকে যাচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে বিক্রয় মূল্য উত্পাদন ব্যয়ের অনেক নিচে যাবে এবং চা শিল্পে মারাত্মক ক্ষতি হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7684.csv b/Bangla_fin_news_articles/7684.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e14917bb3a8a32a1063f0627bf53633ed2d70f5f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7684.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7684,ডিএসইতে রাজস্ব আদায় বেড়েছে,2014-03-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি ২০১৩১৪ অর্থবছরের প্রথম ৮ মাসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই থেকে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর ৮২ কোটি টাকা রাজস্ব আয় করেছে। যা বিদায়ী অর্থবছরে একই সময়ের তুলনায় ২১ কোটি ৯৪ লাখ ৬৩ হাজার ৮৮৬ টাকা বেশি। ডিএসই সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।শেয়ারবাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন পুঁজিবাজারের লেনদেন বেড়ে ধীরে ধীরে রাজস্ব আদায় বাড়ছে। সামনে এ খাতের লেনদেন বাড়তে থাকলে রাজস্ব আদায় আরও বেড়ে যাবে। এদিকে গত বছরের বিভিন্ন সময়ে লেনদেন কম থাকায় রাজস্ব আদায়ও কম ছিল।চলতি ২০১৩১৪ অর্থবছরের প্রথম ৮ মাসে ডিএসইর সদস্যদের কাছ থেকে ৮১ কোটি ৮৫ লাখ ২৫ হাজার ৩৮৮ টাকা রাজস্ব আদায় করা হয়েছে। যা বিদায়ী অর্থবছরের তুলনায় ২১ কোটি ৯৪ লাখ ৬৩ হাজার ৮৮৬ টাকা বেশি। গত ২০১২১৩ অর্থবছরের একই সময়ে প্রতিষ্ঠান থেকে এনবিআর ৫৯ কোটি ৯০ লাখ ৬১ হাজার ৫০২ টাকা রাজস্ব আদায় করে।জানা গেছে চলতি অর্থবছরের ফেব্রুয়ারিতে ডিএসই ১০ কোটি ৯৬ লাখ ১৬ হাজার ৩০২ টাকা রাজস্ব পরিশোধ করে। যা গত অর্থবছর এ সময়ে রাজস্ব পরিশোধ ছিল ৭ কোটি ২১ লাখ ১৬ হাজার ৯৬১ টাকা। জানুয়ারিতে এ পরিমাণ ছিল ১২ কোটি ৫২ লাখ ৬৩ হাজার ৪৫ টাকা। গত অর্থবছর একই সময়ে ছিল ৩ কোটি ৮৯ লাখ ৭ হাজার ৭৮১ টাকা। আর জুলাই মাসে ডিএসই রাজস্ব দেয় ১৫ কোটি ৩০ লাখ ২৯ হাজার ৯৭৫ টাকা। যা গত অর্থবছর ছিল ৪ কোটি ৫ লাখ ৬৪ হাজার ১২২ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7685.csv b/Bangla_fin_news_articles/7685.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1acaaf4c2dc4f35cfa47f69a01458f8b0257f9ca --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7685.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7685,কম্পিউটার কিনতে ১০ শতাংশ সুদে ঋণ পাবে শিক্ষার্থীরা,2014-03-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ সুদে কম্পিউটার ও ল্যাপটপ কিনতে ঋণ পাবেন শিক্ষার্থীরা। এছাড়া নারী উদ্যোক্তারাও একই সুযোগ পাবেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের পুনঃঅর্থায়ন তহবিল ব্যবহার করে ট্রাস্ট ব্যাংক এ ঋণ দিবে। এ উদ্দেশ্যে গতকাল বাংলাদেশ ব্যাংকের জাহাঙ্গীর আলম কনফারেন্স রুমে স্টুডেন্ট পাওয়ার ও সী পাওয়ার নামে দুটি ব্যাংকিং প্রডাক্ট উদ্বোধন করেন গভর্নর ড. আতিউর রহমা।বাংলাদেশ এসএমই অ্যান্ড স্পেশাল প্রোগ্রামস বিভাগের মহাব্যবস্থাপক মো. মাছুম পাটোয়ারীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক দাশগুপ্ত অসীম কুমার ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইসতিয়াক আহমেদ চৌধুরী ডেলের বাংলাদেশ কান্ট্রি ম্যানেজার সনিয় বসির কবির আমার দেশ আমার গ্রামের প্রতিষ্ঠাতা সাদেকা হাসান সেঁজুতি।অনুষ্ঠানে জানানো হয় ঋণ সুবিধা পেতে শিক্ষার্থী ও নারী উদ্যোক্তাদের .. অথবা .. ওয়বেসাইটে ঢুকে নির্দিষ্ট ফর্ম পূরণ করতে হবে। পরে ঋণ পাওয়ার উপযুক্ত হলে ট্রাস্ট ব্যাংক তাকে ঋণ দিবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7686.csv b/Bangla_fin_news_articles/7686.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..305c77fc7246e59db9617620ade8dbd14d7a75cc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7686.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7686,বিল অব এন্ট্রিতে অনুমোদনহীন অর্থ আদায়ের অভিযোগ,2014-03-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আমদানি পণ্যের বিল অব এন্ট্রির বিপরীতে সার্ভিস চার্জের নামে অনুমোদনহীন প্রায় ১৫ কোটি টাকা আদায়ের অভিযোগ খতিয়ে দেখে আইনগত ব্যবস্থা নিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে এনবিআর নির্দেশ দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন দুদক। সম্প্রতি দুদক থেকে এ বিষয়ে এনবিআরে একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে। এতে বলা হয় গত ২০০৯ সাল থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত প্রতিটি বিল অব এন্ট্রিতে সার্ভিস চার্জ হিসেবে ৫০ টাকা করে প্রায় ১৫ কোটি টাকা আদায় করা হয়েছে। এতে এনবিআর বা অর্থমন্ত্রণালয়ের কোন অনুমোদন নেই। এই অর্থের উপর কোন করও আরোপ নেই। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নিতে এনবিআরকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এনবিআরের সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।খোঁজ নিয়ে জানা গেছে রাজস্ব আদায়ে গতি আনার লক্ষ্যে চট্টগ্রাম চেম্বার ও ডাটা সফট নামে একটি কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি হয়। চুক্তি অনুযায়ী প্রতিটি বিল অব এন্ট্রির বিপরীতে সার্ভিস চার্জের নামে ৫০ টাকা করে আদায় করা হয়। আদায়কৃত এই অর্থের একটি অংশ পায় চট্টগ্রাম চেম্বার। কিন্তু এই অর্থ আদায়ে সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগের অনুমোদন নেয়া হয় নি। ফলে সার্ভিস চার্জের নামে এই অর্থ আদায় নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।চট্টগ্রাম কাস্টম হাউজের দেয়া তথ্য অনুযায়ী ২০০৯ সাল থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত সময়ে প্রায় ৩০ লাখ বিল অব এন্ট্রির বিপরীতে ১৪ কোটি ৯৩ লাখ টাকা আদায় করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7687.csv b/Bangla_fin_news_articles/7687.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..96595a6867eb9b92ac944338cf9d99f76b048aaf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7687.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7687,ডিএসই’র সূচক ও লেনদেনে বস্ত্র খাতের প্রাধান্য,2014-03-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে গতকাল বস্ত্র খাতের শেয়ারের দাম ও লেনদেন বেড়েছে। গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই এ খাতের বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দর বেড়েছে। গড়ে এ খাতের দর বেড়েছে ১ দশমিক ৮৯ শতাংশ। আর এ খাতে লেনদেন হয়েছে ৪৯ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। যা বাজারের মোট লেনদেনের ১২ শতাংশ।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৬ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৬৯৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৩ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬৯০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪১২ কোটি ৯২ লাখ ২১ হাজার টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৫২ কোটি ২২ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৯৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৪টির কমেছে ১৩২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭টির।এদিকে ডিএসইর পোর্টফোলিও ম্যানেজমেন্ট এন্ড সিকিউরিটিজ এনালাইসিস শীর্ষক ১৪ দিনব্যাপী এক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে বিভিন্ন মার্চেন্ট ব্যাংক স্টেক হোল্ডার বিভিন্ন সিকিউরিটিজ হাউজের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা এবং সাধারণ বিনিয়োগকারী ৫২ জন অংশগ্রহণ করেন। প্রশিক্ষণ কর্মশালার সমাপনী দিনে ডিএসইর চেয়ারম্যান বিচারপতি সিদ্দিকুর রহমান মিয়া প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। এসময় ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক অধ্যাপক ড. স্বপন কুমার বালা বলেন যে কোন প্রশিক্ষণের মূল উদ্দেশ্য হলো শিক্ষাগুলোকে কাজে লাগানো। পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে ঝুঁকি রয়েছে। আইনের মধ্যে থেকে জ্ঞানভিত্তিক বিনিয়োগ করলে পুঁজিবাজার থেকে ঝুঁকি এড়িয়ে ভাল মুনাফা করা যায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7688.csv b/Bangla_fin_news_articles/7688.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..80d4082b75d0753904ed9fbbf878a98c3bcd66d2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7688.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7688,ডানোর ছোটো প্যাকের উদ্বোধন,2014-03-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আরলা ফুড অ্যামবা ও মিউচুয়াল মিল্প প্রোডাক্টস যৌথভাবে নতুন দুগ্ধ পণ্য ডানো ডেইলি উদ্বোধন করেছে। গতকাল বুধবার রাজধানীর একটি হোটেলে পণ্যটির উদ্বোধন করেন আরলা ফুডের ভাইস প্রেসিডেন্ট লিলি লি ভ্যালিউর। এসময় উপস্থিত ছিলেন ড্যানিশ রাষ্ট্রদূত হানে ফুগল ইস্কযায়ের আরলা ফুডের চেয়ারম্যান আজিম উদ্দিন আহমেদ এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ কবির।উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আহমেদ কবির জানান ১৫ গ্রাম দুধের ছোট প্যাক ডানো ডেইলির দাম হবে ১০ টাকা। দেশের নিম্নস্তরের মানুষের দুধের চাহিদা মেটাতে এ পণ্যের প্রচলন করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন সব পরিবারের ছোট শিশুদের পুষ্টির প্রয়োজনীয়তা পুরণ করতেই আরলা এ উদ্যোগ নিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7689.csv b/Bangla_fin_news_articles/7689.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ecaee9d9911a2f777297886c7fae76716a5a80d3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7689.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7689,দেশে প্রতিবছরে আড়াই লাখ মোটর সাইকেল বিক্রি হচ্ছে,2014-03-05,বিশেষ প্রতিনিধি,বুধবার দিনব্যাপী মোটর যন্ত্রাংশ মেলা স্থানীয় একটি হোটেলে অনুষ্ঠিত হয়। এতে বলা হয় বাংলাদেশে প্রতিবছর গড়ে আড়াই লাখ মোটর সাইকেল বিক্রি হচ্ছে। আগামী তিন বছরের মধ্যে তা পাঁচ লাখে উন্নীত হবে। এতবড় বাজার থাকলেও বাংলাদেশ মোটর সাইকেলের খুচরা যন্ত্রাংশ আমদানিতে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা ব্যয় করে। দেশীয় ছোট ছোট ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্পের মালিকরা কিছু যন্ত্রাংশ উত্পাদন করলেও সরকারের নীতি সহায়তার কারণে তারাও দেশি বাজার ধরতে পারছেন না।ভারতবাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ড্রাষ্টির আয়োজনে মেলার অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আবদুল মাতলুব আহমদ।অনুষ্ঠানে উত্তরা মোটরসএর চেয়ারম্যান মতিউর রহমান বলেন বাংলাদেশি উদ্যোক্তারা এখন প্রচুর মোটর পার্টস তৈরী করছে। কিন্তু সমন্বিতভাবে সব কাজ হচ্ছে না। উদ্যোক্তারা সবাই মিলে একসাথে কাজ করলে কয়েক বছরের মধ্যে বাংলাদেশ নিজস্ব গাড়ী উত্পাদন করতে পারবে। রানার অটোমোবাইলস লিমিটেডের চেয়ারম্যান হাফিজুর রহমান খান বলেন মোটর সাইকেল বিক্রিতে প্রতিবছর ২৫ শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি হচ্ছে। এটি রপ্তানিরও সম্ভাবনা রয়েছে।দেশে মোটর সাইকেল এবং অন্যান্য গাড়ীর খুচরা যন্ত্রাংশ উত্পাদন এবং বাজারজাতকে উত্সাহ দেয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোকে ১০ বছরের জন্য ভ্যাটের আওতামুক্ত রাখা ২০ শতাংশ নগদ আর্থিক সহায়তা প্রদানের দাবি জানান হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7690.csv b/Bangla_fin_news_articles/7690.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1ceba003b97b43f7ded511353e947a0a8b2f225a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7690.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7690,ডিএসই’র লেনদেন সাড়ে তিনশ’ কোটি টাকায়,2014-03-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের শেয়ারবাজার দরপতনের বৃত্তে আটকে গেছে। সূচক কমার পাশাপাশি লেনদেনও কমে যাচ্ছে। গতকাল বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ৩৫৪ কোটি টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে প্রায় ১০৬ কোটি টাকা কম। প্রায় দুই সপ্তাহ পর ডিএসইর লেনদেন সাড়ে তিনশ কোটি টাকার ঘরে চলে এসেছে।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৬ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৬৯৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬৯৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৪ কোটি ৬৯ লাখ ৫৭ হাজার টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১০৬ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৬টির কমেছে ১৪৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪০টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে আইপিও হাওয়েল টেক্সটাইল বিডি লিমিটেডে ৮৮১ কোটি টাকার আবেদন জমা পড়েছে বলে কোম্পানি সূত্রে জানা গেছে। কোম্পানিটির আইপিওতে ২৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৮৮১ কোটি ৩২ লাখ ৫০ হাজার টাকার আবেদন জমা পড়েছে। অর্থাত্ কোম্পানিটির আইপিওতে ৪৪ গুণ আবেদন জমা পড়েছে। ১৭ থেকে ২৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত কোম্পানিটির আইপিওতে আবেদন গ্রহণ করা হয়। প্রবাসি বিনিয়োগকারীরা আজ ৪ মার্চ পর্যন্ত আবেদন জমা দিতে পারবে। কোম্পানিটি শেয়ারবাজার থেকে ২০ কোটি টাকা উত্তোলনের জন্য ২ কোটি শেয়ার ছেড়েছে। এ জন্য প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ টাকা। ৫০০টি শেয়ারে মার্কেট লট। কোম্পানিটির ৩০ জুন ২০১৩ সমাপ্ত বছরের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি আয় ইপিএস হয়েছে ৩ দশমিক ৬৬ টাকা এবং শেয়ারপ্রতি সম্পদ এনএভি হয়েছে ২৮ দশমিক ৭৮ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7691.csv b/Bangla_fin_news_articles/7691.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f6e4548b869261d5aec8e38c159ca070cfb4325e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7691.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7691,ডেরিভেটিভ মার্কেট ও কমোডিটি মার্কেট প্রতিষ্ঠায় কমিটি গঠন,2014-03-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে ডেরিভেটিভ মার্কেট ক্লিয়ারিং করপোরেশন এবং কমোডিটি মার্কেট প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সার্বিক বিষয় বিবেচনা করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য তিনটি কমিটি গঠন করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। গতকাল মঙ্গলবার বিএসইসির ৫১২তম সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।ডেরিভেটিভ মার্কেট সংক্রান্ত কমিটির আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ফরহাদ আহমেদকে। কমিটির সদস্য হিসেবে রয়েছেন বিএসইসির পরিচালক ফারহানা ফারুকী এবং সদস্য সচিব হিসেবে রয়েছেন বিএসইসির পরিচালক মোহাম্মদ রেজাউল করিম। আর ক্লিয়ারিং করপোরেশন সংক্রান্ত কমিটির আহ্বায়ক হিসেবে রয়েছেন বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মো. সাইফুর রহমান। সদস্য হিসেবে রয়েছেন বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মো. মাহবুবুল আলম এবং সদস্য সচিব হিসেবে রয়েছেন বিএসইসির পরিচালক প্রদীপ কুমার বসাক। কমোডিটি মার্কেট সংক্রান্ত কমিটির আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মো. মাহবুবুল আলমকে। এছাড়া কমিটির সদস্য হিসেবে রয়েছেন বিএসইসির পরিচালক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম এবং সদস্য সচিব মনসুর রহমান।এদিকে মার্জিন ঋণের শর্ত ভঙ্গ করে কিছু বিনিয়োগকারীকে ঋণ প্রদান করায় সাউথইস্ট ব্যাংক ক্যাপিটাল সার্ভিসেস লিমিটেডকে ২ লাখ টাকা জরিমানা করেছে বিএসইসি। গতকালের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7692.csv b/Bangla_fin_news_articles/7692.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f1a771657f36b6c2c88ef5b79c9a6b5cbcd226cf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7692.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7692,ডিএসই’র ২৫ ভাগ লেনদেন ৫ কোম্পানি ঘিরে,2014-03-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা চার কর্মদিবস ধরে দরপতনের পর গতকাল মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সূচক বেড়েছে। তবে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। এদিকে ডিএসইর লেনদেনে ৫ কোম্পানির প্রাধান্য দেখা গেছে। এ কোম্পানিগুলো ঘিরে লেনদেন হয়েছে ডিএসইর মোট লেনদেনের প্রায় ২৫ ভাগ। কোম্পানিগুলো হলো লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট সাউথ ইস্ট ব্যাংক বাংলাদেশ সাব মেরিন কেবল জিপি এবং অলিম্পিক।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৬ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৭০৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৭ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬৯৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪৬২ কোটি ৮২ লাখ ১৭ হাজার টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৪২ কোটি ৬০ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯০টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৭২টির কমেছে ৮৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে মূলধন সংগ্রহের অনুমোদন পেয়েছে খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেড। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি গতকাল এ অনুমোদন দিয়েছে। ফেসভ্যালু ১০ টাকা অনুযায়ী কোম্পানিটি পুঁজিবাজারে ৪ কোটি শেয়ার ছেড়ে ৪০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। সংগৃহীত অর্থে কোম্পানিটি চলতি মূলধন ব্যাংকের মেয়াদী ঋণ এবং আইপিও খরচ বাবদ ব্যয় করবে। ২০১৩ সালের ৩০ জুনে শেষ হওয়া অর্থ বছরের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী এ কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ২ দশমিক ৮২ টাকা এবং শেয়ারপ্রতি সম্পদ হয়েছে ২৪ দশমিক ২৬ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7693.csv b/Bangla_fin_news_articles/7693.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d46b753c7ce5460e1e58ab4475851d3a4880b903 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7693.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7693,গার্মেন্টস এক্সেসরিজের প্রদর্শনী শুরু বৃহস্পতিবার,2014-03-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে গার্মেন্টস এক্সেসরিজের চারদিনের আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী শুরু হচ্ছে আগামী বৃহস্পতিবার থেকে। এতে গার্মেন্ট এক্সেসরিজ এবং প্যাাকেজিং সামগ্রী কাঁচামাল ও তৈরি করা শিল্পপণ্য প্রদর্শন ও বিক্রি করা হবে। পলিব্যাগ হ্যাঙ্গার বাটন ইলাস্টিকসহ গার্মেন্টসের ৩৫ ধরনের ব্যাকওয়ার্ড পন্যসামগ্রী এতে প্রদর্শন করা হবে।গতকাল সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সাংবাদিক সম্মেলনে মেলার আয়োজক বাংলাদেশ গার্মেন্টস এক্সেসরিজ এন্ড প্যাকেজিং ম্যানুফ্যাকচারার্স এন্ড এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশনের বিজিএপিএমইএ সভাপতি রাফেজ আলম চৌধুরী এ তথ্য জানান। সাংবাদিক সম্মেলনে জানানো হয় এবারের মেলায় ২৫ টি দেশের ৫০০টি স্টল থাকবে। প্রতিদিন সকাল দশটা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত মেলাপ্রাঙ্গন সকলের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7694.csv b/Bangla_fin_news_articles/7694.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7b7608d99875efd94d61d6af35bffad69014ab3f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7694.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7694,ফেব্রুয়ারিতেও রেমিট্যান্স কমেছে,2014-03-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি বছরের জানুয়ারির পর ফেব্রুয়ারিতেও দেশে ১১৬ কোটি মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ রেমিট্যান্স এসেছে। বছরের প্রথম মাসে এ পরিমাণ ছিল ১২৬ কোটি ডলার। সে হিসেবে আগের মাসের তুলনায় ১০ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স কমেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদনে দেখা যায় ২০১৩১৪ অর্থবছরের প্রথম আট মাসে জুলাই ফেব্রুয়ারি ৯১৮ কোটি ৬০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে। যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে ছিলো ৯৮৯ কোটি ১৬ লাখ ডলার। সে হিসেবে চলতি অর্থবছরের ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত রেমিট্যান্স কমেছে ৭০ কোটি ৫৬ লাখ ডলার।কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদনে দেখা যায় ফেব্রুয়ারি মাসে রাষ্ট্রীয় মালিকানার বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ৩৬ কোটি ৭৫ লাখ ডলার। বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে এক কোটি ৩২ লাখ ডলার। বেসরকারি খাতের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৭৬ কোটি ৯৩ লাখ ডলার। আর বিদেশি খাতের ৯টি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে এক কোটি ৩৮ লাখ ডলার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/7695.csv b/Bangla_fin_news_articles/7695.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a291ba2ae340bec606ab028d401347845b86e979 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/7695.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +7695,দরপতনের বৃত্তে শেয়ারবাজার,2014-03-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত পাঁচ কার্যদিবস ধরে শেয়ারবাজার দরপতনের বৃত্তে ঘুরপাক খাচ্ছে। গতকাল সোমবার দরপতন দিয়ে লেনদেন শুরু করে মাঝে সূচক বাড়ে। তবে শেষ পর্যন্ত সূচকের গতি নিম্নমুখী হয়ে যায়। সূচক কমার পাশাপাশি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই লেনদেনও কমেছে। এদিকে গত এক মাসের বেশিরভাগ দিনই সূচক ছিল পতনের ধারায়। তবে এর আগের মাসের বেশিরভাগ দিনই সূচক ছিল ঊর্ধ্বমুখী ধারায়।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১০ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৬৮৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক কিছুটা কমে ১ হাজার ৭০২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৫০৫ কোটি ৪২ লাখ ৯৯ হাজার টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৬৮ কোটি ৯৭ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯৬টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৪টির কমেছে ১৭১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২১টি কোম্পানির শেয়ারের।এদিকে ডিএসই সূত্রে জানা গেছে এক পরিচালকের হাতে ন্যূনতম ২ শতাংশ শেয়ার না থাকায় বরকতুল্লাহ ইলেকট্রো ডায়নামিককে জরিমানা করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। বিএসইসির জারিকৃত ২০১১ সালের ২২ নভেম্বরের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী তালিকাভুক্ত প্রত্যেক কোম্পানির পরিচালকদের নিজ প্রতিষ্ঠানের ন্যূনতম ২ শতাংশ শেয়ার থাকতে হবে। কিন্তু বরকতুল্লাহ ইলেকট্রো ডায়নামিকের এক পরিচালকের পোর্টফলিওতে ন্যূনতম ২ শতাংশ শেয়ার না থাকায় কোম্পানিটিকে জরিমানা করা হয়েছে।ডিএসইর ওভার দ্যা কাউন্টার ওটিসি মার্কেটে ১৬ থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত দুটি কোম্পানির ৮১ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এই সময়ে ওটিসিতে এক্সেল সু এবং ওয়াটা কেমিক্যালের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানি দুটির মোট ৮১ হাজার ৪৫০ টাকায় ২ হাজার ৮৫০টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে এক্সেল সুএর ২ হাজার ২৫০টি শেয়ার ২৩ টাকা দরে ৫১ হাজার ৭৫০ টাকা এবং ওয়াটা কেমিক্যালের ৬০০টি শেয়ার সাড়ে ৪৯ টাকা দরে ২৯ হাজার ৭০০ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আর এ সময়ে ৩৪টি কোম্পানির ৫ লাখ ৯০ হাজার ৩১২টি শেয়ার বিক্রির আদেশ দেয়া হয়েছে। \ No newline at end of file